শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

শুধু সেই সেদিনের মালী নেই

বিচারপতি ওবায়দুল হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
শুধু সেই সেদিনের মালী নেই

মনে পড়ে শৈশবে বাড়িতে ফুলের বাগান ছিল। দেখেছি বাবা ফুলের বাগানে ও সেখানে প্রস্ফুটিত নানা রঙের ফুলের মাঝে মগ্ন থাকতে খুব পছন্দ করতেন। ফুলের পানে তাকিয়ে থাকতে, ফুলের সুবাস নিতে কে না পছন্দ করে। আমরা ভাইয়েরা ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠে লেখাপড়ার কাজ সেরে স্কুলে যেতাম। স্কুল থেকে ফিরে খেলাধুলা করতাম। তবে সপ্তাহে এক দুই দিন বাড়ির ফুলবাগানের পরিচর্যায় মেতে থাকতাম। ভালো লাগত। ছুটির দিনে বিশেষ করে শীত মৌসুমে সকাল ১০টা-সাড়ে ১০টার মধ্যে পড়াশোনার নিয়মিত পর্বটি শেষ করে ফুলবাগানে ছুটতাম। ফুলের গাছগুলোর কাছে দাঁড়াতাম। বাড়ির ফুলবাগানটিতে কাজ করা ছিল আমাদের কাছে খুবই আনন্দের। আমাদের বাড়ির এ ফুলবাগানে ছিল বড় গাঁদা, সাদা, গোলাপি ও টকটকে লাল গোলাপের সমাহার।

আমি যখন স্কুলের গন্ডি পেরিয়ে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে, তখনকার কথাও বেশ মনে পড়ে। তারুণ্যের এ সময়ে একবার বাড়িতে গিয়ে দেখি নতুন ধরনের কিছু ফুল গাছের চারা বাগানে শোভা পাচ্ছে। জানলাম এগুলো রঙ্গন ফুলের চারা। আব্বা ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এ ফুলের চারা এনে বাগানে লাগিয়েছেন। আমরা ভাইয়েরা বিশেষ করে আমরা বড় দুই ভাই পড়াশোনার প্রয়োজনে ঢাকায় থাকতাম। তাই বাসার গৃহসহায়কদের নিয়ে বাবাই এ বাগান পরিচর্যার কাজ করতেন। আমাদের মোহনগঞ্জের ছোট্ট গ্রামীণ শহরের বাড়িটি পুষ্পশোভিত একটি সুন্দর বাড়ি। নাম ‘ছায়ানীড়’।

আমি আজ আমাদের বাড়ি বা কারও বাড়ির বাগান পরিচর্যার কথা বলার জন্য বা অনুভূতি প্রকাশের জন্য এ লেখাটি লিখছি না। এটি হর্টিকালচার ডিপার্টমেন্টের কাজ। আজ এক ভিন্ন ফুল গাছের কথা বলব। সে ফুল গাছটি দেখে আমার হৃদয়ে ছুটে বেড়ানো অনুভূতির কথা বলব। ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ছিল শনিবার। সেদিন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট মুজিববর্ষ উদ্যাপন কমিটি বাংলাদেশের মাননীয় প্রধান বিচারপতি, বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে নাজিমউদ্দিন রোডে অবস্থিত পুরাতন কেন্দ্রীয় কারাগারে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স¥ৃতি নিয়ে গড়ে ওঠা ‘বঙ্গবন্ধু কারা স¥ৃতি জাদুঘর’ পরিদর্শনে যায়। আমি সে কমিটির একজন সদস্য হিসেবে মাননীয় প্রধান বিচারপতির সফরসঙ্গী ছিলাম।

নাজিমউদ্দিন রোডে অবস্থিত পুরাতন এ কারাগার এখন আর বন্দীদের থাকার জায়গা হিসেবে ব্যবহৃত হয় না। এ কারাগারে থাকা সব কয়েদিকে তাদের নতুন আবাসস্থল কেরানীগঞ্জে অবস্থিত কেন্দ্রীয় কারাগারে রাখা হয়েছে। নাজিমউদ্দিন রোডের এ কারাগারে এখনো সম্ভবত কারা কর্তৃপক্ষের কিছু দফতর রয়েছে। পরিদর্শনকালে তা বুঝেছি। বেলা সোয়া ১১টার দিকে নাজিমউদ্দিন রোডের কারাফটকের ভিতরে প্রবেশ করি। মাননীয় প্রধান বিচারপতি ও তাঁর সফরসঙ্গীদের কারা মহাপরিদর্শকসহ কারা কর্তৃপক্ষীয় উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা ও স্বরাষ্ট মন্ত্রণালয়ের একজন অতিরিক্ত সচিব অভ্যর্থনা জানান। আমরা কোথাও না বসে সরাসরি চলে যাই ‘বঙ্গবন্ধু কারা স¥ৃতি জাদুঘর’ এলাকায়।

এ জাদুঘর এলাকাটিতে প্রবেশের পর থেকেই আমার মনের মাঝে কেমন যেন এক ভিন্নরকম অনুভূতি কাজ করতে থাকে। চত্বরে প্রবেশ করার সঙ্গে সঙ্গেই আমাদের নজরে আসে একটি ‘কামিনী’ ফুলের গাছ। প্রথমে বঙ্গবন্ধুর আবক্ষ ভাস্কর্য যেখানে স্থাপিত রয়েছে সেখানে মাননীয় প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর স¥ৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পুষ্পস্তবক অর্পণ করি। তারপর কামিনী ফুলের গাছটির পাশে এসে আমরা সবাই স্থির হয়ে দাঁড়াই। তাকিয়ে থাকি গাছটির পানে। পাশেই রক্ষিত ছোট্ট সাইনবোর্ডটিতে লেখা আছে ‘এই গাছটি বঙ্গবন্ধু স্বহস্তে রোপণ করেছিলেন।’ এখানে দাঁড়িয়েই একজন মাওলানা সাহেবের নেতৃত্বে আমরা বঙ্গবন্ধুর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে মোনাজাত করি।

এরপর ‘স¥ৃতি জাদুঘর’ পরিদর্শন করি। সেখানে বঙ্গবন্ধুর ব্যবহার করা চৌকি, বিভিন্ন তৈজসপত্র রাখা আছে। একটি ছোট্ট কাপড়ের আরামকেদারাও চোখে পড়ে। কাচঘেরা বাক্সে এ স্মৃতিমাখা জিনিসগুলো সংরক্ষিত রয়েছে। আরামকেদারাটি দেখে আমার কাছে মনে হয়েছে ৫ ফুট উচ্চতার কোনো মানুষ হয়তো বা এ ছোট আরারকেদারাটি ব্যবহার করতে পারবেন। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর মতো এত দীর্ঘদেহী মানুষের জন্য এ আরামকেদারাটি মোটেই উপযুক্ত ছিল না। কীভাবে তিনি এটিতে বসেছেন! বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিবিজড়িত এ কক্ষটি আমরা যখন দেখছিলাম তখন জেল কর্তৃপক্ষের লোকেরা আমাদের কক্ষের ভিতরে স্থাপিত শৌচাগারটিও দেখান। সেটি আজকালকার হাই কমোড বা লো কমোডওয়ালা কোনো শৌচাগার নয়। এটি খুব ছোট একটি সার্ভিস ল্যাট্রিন। এ ঘরটির চওড়া বোধ হয় ৭ থেকে সাড়ে ৭ ফুট হবে। লম্বায় মোটামুটি ১২ অথবা ১৩ ফুট হবে বলে আমার কাছে মনে হয়েছে। জানতে পারিনি যে এ কক্ষটিতে বঙ্গবন্ধু একাই থাকতেন নাকি তাঁর সঙ্গে আরও কেউ থাকতেন। ঘরটি থেকে বেরিয়ে বাঁ দিকে একটি গোসলখানা, সেখানে একটি চৌবাচ্চা রয়েছে গোসল করার জন্য। তারপর একটি রান্নাঘর। কারাগারের কর্মকর্তারা আমাদের জানান, এ রান্নাঘরে কখনো কখনো বঙ্গবন্ধু নিজেও রান্না করেছেন। ‘কারাগারের রোজনামচা’ বইয়ে এসব বিবরণী উঠে এসেছে। আমরা জেল কর্তৃপক্ষের কাছে জানতে চাই এ কক্ষে বঙ্গবন্ধু কখন ছিলেন। উত্তরে তারা জানান, সম্ভবত ১৯৫৪ সালের পর থেকে এ কক্ষটিতে বঙ্গবন্ধুকে রাখা হতো। ১৯৪৮ সাল ও তার পরবর্তীতে ’৪৯-৫০ সালের দিকে বঙ্গবন্ধুকে যখন গ্রেফতার করা হয় তখন এ কক্ষটিতে তাঁর থাকার কোনো সুযোগ ছিল না।

পরিদর্শনের এ পর্যায়ে বঙ্গবন্ধুকে কারাগারের যে কক্ষটিতে রাখা হয়েছিল সে কক্ষটিতে আমাদের নিয়ে যেতে বললাম। আমরা যে সে কক্ষটি দেখতে চাইব জেল কর্তৃপক্ষ সম্ভবত তা ভাবতে পারেননি। পুরনো একটি জরাজীর্ণ ভবন সেটি। ভবনের ওই নির্দিষ্ট কক্ষটি পরিদর্শন করি। সম্ভবত দৈর্ঘ্য এবং প্রস্থে কোনো দিক থেকেই এ কক্ষটি ৬ ফুটের বেশি হবে না। কক্ষটির মাঝে একটি ছোট্ট শৌচাগারও রয়েছে। এ কারাপ্রকোষ্ঠগুলো না দেখলে কারও প্রত্যক্ষ ধারণা হবে না যে, বাঙালিদের নেতা শেখ মুজিব নামের মানুষটি কী অবর্ণনীয় কষ্ট সহ্য করে আমাদের জন্য তথা সমগ্র বাঙালি জাতির আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকারের জন্য আজীবন সংগ্রাম করে গেছেন। তাঁর কারাবরণ কোনোটিই তাঁর কোনো ব্যক্তিগত কারণে ছিল না। ভাষা আন্দোলনে সম্পৃক্ত থাকা, পাকিস্তান সরকারের বৈষম্য নীতির বিরুদ্ধে আন্দোলন করা বা ছয় দফা দিয়ে তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্তশাসন দাবি করা- পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর দৃষ্টিতে এসবই ছিল শেখ মুজিবের অপরাধ।

১৯৬৮ সালে পাকিস্তান সরকার তাঁকে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় অভিযুক্ত করে। অভিযোগটি ছিল তিনি নাকি আগরতলা দিয়ে ভারত সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করে পূর্ব পাকিস্তানকে পাকিস্তান থেকে বিচ্ছিন্ন করতে চেয়েছিলেন। শেখ মুজিবকে পাকিস্তানিরা বিচ্ছিন্নতাবাদের অপরাধে অপরাধী সাব্যস্ত করে। কিন্তু অন্যদিকে আপামর বাঙালির কাছে বার্তা পৌঁছে যায় যে, বাংলার এবং বাঙালির স্বার্থ রক্ষার জন্য যদি কোনো নেতা এমন আত্মত্যাগ করে থাকেন তবে তিনি হলেন শেখ মুজিব এবং শেখ মুজিব। মানসিকভাবে পাকিস্তানের দুই অংশের মানুষের মধ্যে এ রকম একটি বিপরীত অবস্থা বিরাজ করছিল। বাঙালির স্বার্থ রক্ষার জন্য তিনি বছরের পর বছর তাঁর জীবনের একটি শ্রেষ্ঠতম সময় নির্জন কারাগারে বিসর্জন দিয়েছেন। ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে শেখ মুজিব কারাগার থেকে মুক্ত হন। বাংলার মানুষ তাঁকে বঙ্গবন্ধু উপাধিতে ভূষিত করে। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধু বাংলার স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। সেদিন থেকে ৮ জানুয়ারি, ১৯৭২ সাল পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগারে বন্দী ছিলেন। পাকিস্তানের সেই কারাগারের অভ্যন্তরের পরিবেশ কেমন ছিল তা আমাদের জানা নেই।

গত ১৩ ফেব্রুয়ারি আমরা যখন নাজিমউদ্দিন রোডে ‘বঙ্গবন্ধু কারা স¥ৃতি জাদুঘর’ পরিদর্শন করছিলাম তখন বিশেষ করে কামিনী গাছটি আমার কিছু চিন্তার খোরাক জোগায়। আমি নিবিষ্টভাবে এ গাছটির দিকে তাকিয়ে থাকি। শুধু মনে পড়ছিল দেশের লাখো কামিনী গাছের মধ্যে এ গাছটি অনন্য। জাতির পিতার হাতের পরম স্পর্শ ও মমতায় লালিত হয়ে বেড়ে উঠেছে এ কামিনী গাছটি। বঙ্গবন্ধু নিজ হাতে এ গাছটি রোপণ করেছেন। পরিচর্যা করেছেন নিয়মিত। চারা অবস্থায় এর গোড়ায় পানি দিয়েছেন। অনেক দিন নিড়ানি দিয়ে গাছের গোড়া নিড়িয়ে দিয়েছেন। গাছটি যাতে সতেজ হয়ে ওঠে সে জন্য জেলখানার অভ্যন্তর থেকে জোগাড় করে চারাটির গোড়ায় জৈবিক সারও দিয়েছেন। অপেক্ষায় থেকেছেন কবে এ গাছটি ফুলে ফুলে সুবাসিত হবে।

এত দিন পরে সেই কামিনীর চারা আজ একটি বড় গাছে পরিণত হয়েছে। এ চারাটির বয়স বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটির বয়সের চেয়ে বেশি। ভাবতে অবাক লাগে কি পরম মমতায় বঙ্গবন্ধু এ গাছটিকে লালনপালন করেছিলেন! বাঙালি জাতির জন্যও তিনি একই রকম মমতা দিয়ে এবং দৃঢ় সংকল্প নিয়ে আন্দোলন-সংগ্রাম চালিয়ে বাঙালি জাতির অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছেন। এ জন্যই তিনি বাংলার অবিসংবাদিত নেতা শেখ মুজিব। তিনি প্রতিষ্ঠা করেছেন স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। ১৯৪৮ সাল থেকেই শেখ মুজিব স্বপ্ন দেখতেন একটি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের। প্রতিবাদ সোচ্চার হন রাষ্ট্রভাষার দাবিতে। এক অর্থে সেই প্রতিবাদের মাঝেই ছিল বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটির বীজ বপন।

’৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে তাঁর অবদানকে যদি আমরা ওই স্মৃতিমাখা কামিনী ফুলের চারার সঙ্গে তুলনা করি তাহলে বলতে পারি, ’৫৪, ’৫৬, ’৬২ সালের আন্দোলনগুলো বাংলাদেশ নামক কাক্সিক্ষত চারা গাছটির গোড়ায় জল সিঞ্চনতুল্য। বঙ্গবন্ধু কর্তৃক ছয় দফা প্রণয়ন বাংলাদেশ নির্মাণের আন্দোলনের যৌবনকাল। ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার আন্দোলন যৌবন পেরিয়ে প্রৌঢ়ত্বে পা রাখে। ১৯৭১-এ মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা হয়। বঙ্গবন্ধুর মমতায় বেড়ে ওঠা কারাগারের ওই কামিনী গাছের চারাটি যেভাবে কালের বিবর্তনে গাছে রূপান্তরিত হয়েছে ’৭১ সালে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটিও উপনিবেশ ও প্রাদেশিকতার পরিচয় পেছনে ফেলে স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের মর্যাদায় বিশে¡ প্রতিষ্ঠা লাভ করে।

১০ জানুয়ারি, ১৯৭২ সাল, নিজ মাতৃভূমিতে ফিরে এলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। শুরু করেন সদ্য জন্ম নেওয়া শিশু রাষ্ট্রটির গোড়ায় আবারও জল সিঞ্চন। মমতার নিড়ানি দিয়ে যখন দেশটিকে একটি মর্যাদাশীল স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রে পরিণত করলেন, ঠিক তখনই তাঁকে সপরিবার হত্যা করার মধ্য দিয়ে এই বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটির অগ্রযাত্রা অবরুদ্ধ করার চেষ্টা হয়। আমরা প্রবেশ করি আলো থেকে অন্ধকারে। অলৌকিকভাবে বেঁচে যান জাতির জনকের দুই কন্যা। তাঁরই জ্যেষ্ঠ কন্যার হাতে বর্তমানে এই বাংলাদেশের শাসনভার। পিতৃ আদর্শ অনুসরণ করে তিনি দেশের সাধারণ মানুষের অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন অবিরাম।

দেশ আছে, দেশে সরকার আছে, সরকারপ্রধান আছেন, রাষ্ট্রপ্রধান আছেন। একইভাবে নাজিমউদ্দিন রোডের পুরাতন কারাগারের এ কামিনী চারাটি বেড়ে উঠে আজ একটি বড় বৃক্ষে পরিণত হয়েছে। বসন্ত এলে পল্লবে পল্লবে পল্লবিত হয়ে শোভিত হয় সফেদ পুষ্পে। আর চারদিকে এর সৌরভ ছড়িয়ে যায়। এ সৌরভে মিশে রয়েছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। গাছটির দিকে তাকালেই খুঁজে পাওয়া যায় তাঁর পবিত্র ভাবনা ও পুষ্পপ্রীতি। গাছটির পাশ দিয়ে গেলে যে কোনো বাঙালির মনে হবে এ গাছটি কি পরম মমতায় আমাদের পিতার হাতে লাগানো একটি গাছ। পল্লবিত পুষ্পশোভিত গাছটি এখনো ঠিক ঠায় দাঁড়িয়ে আছে। এর শাখা-প্রশাখায় বয়ে যায় মৃদু সমীরণ। বুলবুলি, দোয়েল গাছটির শাখায় বসে আপন মনে গান গায়। যেভাবে বাংলার কোমলমতি সন্তানরা প্রতিদিন তাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে উচ্চারণ করে, ‘আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি’।

নাজিমউদ্দিন রোডের কামিনী ফুলের গাছটি দেখে আমার শুধুই মনে হচ্ছিল শেখ মুজিব নামের যে মালী এ গাছটি রোপণ করে গেছেন তিনি আমাদের জন্য রেখে গেছেন বাংলাদেশ নামের একটি সুন্দর বাগান। যে বাগানটি আজ বাহারি গাছে শোভিত হয়ে পুষ্প ধারণের মধ্য দিয়ে সারা বিশে¡ সৌরভ ছড়িয়ে যাচ্ছে। ভগ্নহৃদয়ে অশ্রুসিক্ত নয়নে আমার গাইতে ইচ্ছে হচ্ছিল ... ‘একই সে বাগানে এসেছে নতুন কুঁড়ি ... শুধু সেই সেদিনের মালী নেই।’

লেখক : বিচারপতি

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট

আপিল বিভাগ।

এই বিভাগের আরও খবর
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
‘অনেকেই এখন আমাকে নিজেদের মানসিক সমস্যার কথা বলতে স্বস্তিবোধ করেন’
‘অনেকেই এখন আমাকে নিজেদের মানসিক সমস্যার কথা বলতে স্বস্তিবোধ করেন’

১ মিনিট আগে | শোবিজ

সাভারে তিন পোশাক কারখানা বন্ধ ঘোষণা, শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ
সাভারে তিন পোশাক কারখানা বন্ধ ঘোষণা, শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্যামসনের বদলে চেন্নাইয়ের দুই ক্রিকেটার চাচ্ছে রাজস্থান
স্যামসনের বদলে চেন্নাইয়ের দুই ক্রিকেটার চাচ্ছে রাজস্থান

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে আরও তিনটি গ্রাম দখল রাশিয়ার
ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে আরও তিনটি গ্রাম দখল রাশিয়ার

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ নিয়ে ঐকমত্য কমিশন জট সৃষ্টি করেছে : প্রিন্স
জুলাই সনদ নিয়ে ঐকমত্য কমিশন জট সৃষ্টি করেছে : প্রিন্স

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

যেসব চুক্তি করতে ভারতে আসছেন পুতিন
যেসব চুক্তি করতে ভারতে আসছেন পুতিন

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্রের স্বার্থে দ্রুত তফসিল ঘোষণা করতে হবে: আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্রের স্বার্থে দ্রুত তফসিল ঘোষণা করতে হবে: আমানউল্লাহ আমান

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাশিয়ায় প্রতিরক্ষা হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৪
রাশিয়ায় প্রতিরক্ষা হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৪

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাদ্য সংকটে লাখো বাংলাদেশিসহ ৪ কোটি আমেরিকান!
খাদ্য সংকটে লাখো বাংলাদেশিসহ ৪ কোটি আমেরিকান!

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছর শেষের আগে ভারত সফর করবেন পুতিন : ক্রেমলিন
চলতি বছর শেষের আগে ভারত সফর করবেন পুতিন : ক্রেমলিন

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টুঙ্গিপাড়ায় আইন-শৃঙ্খলা নিয়ে মতবিনিময় সভা
টুঙ্গিপাড়ায় আইন-শৃঙ্খলা নিয়ে মতবিনিময় সভা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চোটে দল থেকে ছিটকে গেলেন ফরাসি স্ট্রাইকার
চোটে দল থেকে ছিটকে গেলেন ফরাসি স্ট্রাইকার

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে বনদস্যু সুমন বাহিনীর হাতে জেলে অপহৃত
সুন্দরবনে বনদস্যু সুমন বাহিনীর হাতে জেলে অপহৃত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিপুল অস্ত্রসহ হাকিম হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
বিপুল অস্ত্রসহ হাকিম হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফটিকছড়িতে চোরাকারবারিদের হামলায় ২ বনকর্মী আহত
ফটিকছড়িতে চোরাকারবারিদের হামলায় ২ বনকর্মী আহত

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ

৩০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিরিয়ার বিপ্লবী প্রেসিডেন্ট শারাকে হত্যার ষড়যন্ত্র নস্যাতের দাবি
সিরিয়ার বিপ্লবী প্রেসিডেন্ট শারাকে হত্যার ষড়যন্ত্র নস্যাতের দাবি

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরের ৯ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৪৮.৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
নভেম্বরের ৯ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৪৮.৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?
কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাক-সিএনজি-অটোরিকশার ত্রিমুখী সংঘর্ষ, নিহত ৩
ট্রাক-সিএনজি-অটোরিকশার ত্রিমুখী সংঘর্ষ, নিহত ৩

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রিজার্ভ চুরি পর্যালোচনা কমিটির মেয়াদ আরো দুই মাস বাড়ল
রিজার্ভ চুরি পর্যালোচনা কমিটির মেয়াদ আরো দুই মাস বাড়ল

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে বিপুল পরিমাণ আমদানি নিষিদ্ধ ঘনচিনি আটক
চট্টগ্রামে বিপুল পরিমাণ আমদানি নিষিদ্ধ ঘনচিনি আটক

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জেনিফার লরেন্সের সুর বদল, আর কিছু বলতে চান না ট্রাম্পকে নিয়ে
জেনিফার লরেন্সের সুর বদল, আর কিছু বলতে চান না ট্রাম্পকে নিয়ে

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

হাসপাতাল থেকে প্রকাশ্যে যুবককে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা, ভিডিও ভাইরাল
হাসপাতাল থেকে প্রকাশ্যে যুবককে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা, ভিডিও ভাইরাল

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় ইলিশের অস্তিত্ব রক্ষায় গণশুনানি
কলাপাড়ায় ইলিশের অস্তিত্ব রক্ষায় গণশুনানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাসিকের মশারি নিতে ‘কেউ না আসায়’ বাতিল হলো কর্মসূচি
নাসিকের মশারি নিতে ‘কেউ না আসায়’ বাতিল হলো কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধ ব্রিজের কাজ দ্রুত শেষের দাবিতে শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসীর মানববন্ধন
বন্ধ ব্রিজের কাজ দ্রুত শেষের দাবিতে শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসীর মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় বিয়ে করলেই সাত বছরের দণ্ড, আসামে মন্ত্রিসভায় বিল পাস
দ্বিতীয় বিয়ে করলেই সাত বছরের দণ্ড, আসামে মন্ত্রিসভায় বিল পাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধবিরতি, ইসরায়েলকে রাশিয়ার সতর্কতা
গাজা যুদ্ধবিরতি, ইসরায়েলকে রাশিয়ার সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার
১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৪ ও গাজীপুরে ৫ সংসদীয় আসনই থাকবে: হাইকোর্ট
বাগেরহাটে ৪ ও গাজীপুরে ৫ সংসদীয় আসনই থাকবে: হাইকোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা
ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক
গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

এলডিসি মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন
এলডিসি মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন

পেছনের পৃষ্ঠা

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে