শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৮ মার্চ, ২০২১

মার্চ ৭১ থেকে ২০২১

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
মার্চ ৭১ থেকে ২০২১

মার্চ আমাদের স্বাধীনতার মাস। একাত্তরে এই মাসের প্রতিটি দিন স্বর্ণাক্ষরে লিখিত হয়, যার মহিমা অক্ষয় ও অনির্বাণ। বাংলাদেশের শেকড় চিনতে চাইলে উত্তাল সেই মার্চের প্রতিটি দিনের ঘটনাপঞ্জিকে বুকে ধারণ করে বিচার-বিশ্লেষণ করতে হবে। সঙ্গে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছরের সংগ্রাম ও তার গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসের সংযোগ ঘটাতে হবে। হঠাৎ করে মার্চ আসেনি, আর হঠাৎ করে স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হয়ে যায়নি। সাড়ে সাত কোটি মানুষ অজ্ঞাত-অপরিচিত একজনের এককথায় জীবন-মরণ যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েনি। ২৩ বছর ধরে ধাপে ধাপে একেকটি স্তর তৈরি হয়েছে, একেকটি ইটের গাঁথুনিতে তৈরি স্বাধীন বাংলাদেশের স্বরূপ পরিপূর্ণভাবে উন্মোচিত হয় একাত্তরের মার্চ মাসে। সে জন্যই মার্চ হয়ে আছে আমাদের স্বাধীনতার মাস। স্বাধীনতার প্রতিটি স্তর তৈরির প্রধান কারিগর ও স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। প্রতিটি জায়গায় তাঁর হাত ও মনের স্পর্শ ওতপ্রোতভাবে জড়িত। তাই বাংলাদেশকে উন্নত ও মর্যাদাশীল রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চাইলে বঙ্গবন্ধুর চিন্তা, চেতনা, আদর্শ ও জীবনাচারের দিকে তাকাতে হবে। ১৯৪৮ সাল থেকে তিনি নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতির পথে আন্দোলন-সংগ্রাম করলেও শুরু থেকেই তাঁর প্রতিটি পদক্ষেপ ও কর্মসূচির মাধ্যমে স্বাধীনতার সোপান তিনি রচনা করেছেন। ধাপে ধাপে অগ্রসর হয়ে তিনি একাত্তরের মার্চে চূড়ান্ত পর্বে এসে পৌঁছান। জয় সম্পর্কে নিশ্চিত থাকলেও বুঝতে পারেন এর জন্য নিজের জীবন বিসর্জনসহ সমগ্র বাঙালি জাতিকে চরম মূল্য দিতে হতে পারে। তাই অনেক আগে থেকেই আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী ও বাংলাদেশের মানুষকে তিনি হুঁশিয়ার করেছেন, প্রস্তুত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। কয়েকটি উদাহরণ দিই। ১৯৭০ সালের ৯ এপ্রিল বাগেরহাটের এক নির্বাচনী জনসভায় বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘শুধু প্রধানমন্ত্রী কেন, যারা দুনিয়ার ঐশ্বর্য আর ক্ষমতা আমার পায়ের কাছে ঢেলে দিলেও আমি বাংলার বঞ্চিত মানুষের সঙ্গে বেইমানি করতে পারব না (দৈনিক ইত্তেফাক ১০ এপ্রিল ১৯৭০)। ভয়ংকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে সে কথা বঙ্গবন্ধু অনেক আগেই বলে দেন। ১৯৭০ সালের ৪ জুন মতিঝিল ইডেন হোটেল প্রাঙ্গণে পূর্ব-পাকিস্তান আওয়ামী লীগের দ্বিবার্ষিক কাউন্সিল অধিবেশনে বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘ছয় দফার প্রয়োজনে সবকিছু ত্যাগ করতে আমি প্রস্তুত। আপনারাও যে কোনো পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত থাকবেন। যে কোনো রকম ভয়ংকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে, কিন্তু কোনো অবস্থাতেই আমি আপস করব না। চারদিকে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে, সাবধান।’ (প্রাগুক্ত, ৫ জুন ১৯৭০)।

১৯৭০ সালের ২৮ অক্টোবর বেতার ও টেলিভিশনে বঙ্গবন্ধু নির্বাচনী ভাষণ দেন। এই ভাষণের শেষের দিকে উল্লেখ করেন, ‘জীবনে আমি যদি একলাও হয়ে যাই, মিথ্যা আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার মতো আবার যদি মৃত্যুর পরোয়ানা আমার সামনে এসে দাঁড়ায় তাহলেও আমি শহীদের পবিত্র রক্তের সঙ্গে বেইমানি করব না। আপনারা যে ভালোবাসা আমার প্রতি আজও অক্ষুণœ রেখেছেন, জীবনে যদি কোনো দিন প্রয়োজন হয় তবে আমার রক্ত দিয়ে হলেও আপনাদের এ ভালোবাসার ঋণ পরিশোধ করব। (প্রাগুক্ত, ২৮ অক্টোবর ১৯৭০)। পৃথিবীর ইতিহাসে এমন নেতা দ্বিতীয়টি জন্মাননি। তিনি যদি সাম্রাজ্যবাদী পরাশক্তি ও একাত্তরের পরাজিত গোষ্ঠীর সঙ্গে সামান্য আপস করতেন তাহলে তাকে সপরিবারে এভাবে জীবন দিতে হতো না। নিজের রক্ত দিয়ে শুধু নয়, পুরো পরিবারের রক্ত ঢেলে দিয়ে প্রমাণ করেছেন বাংলাদেশের মানুষের সঙ্গে তিনি বেইমানি করেননি। আজকে যখন দেখি পদ-পদবি, চেয়ারম্যান, মেম্বার, এমপি-মন্ত্রী হওয়ার প্রক্রিয়ায় কাঁড়ি কাঁড়ি টাকাই মূল অনুঘটক হয়ে ওঠে এবং জামায়াত-রাজাকারদের সঙ্গে আপস করা হয় তখন মনে হয় এরা মুখেই বঙ্গবন্ধু, কার্যত বঙ্গবন্ধুর আদর্শের প্রধান শত্রু এরা। এদের জন্যই একাত্তরে পরিত্যক্ত ধর্মান্ধত্বপূর্ণ অপরাজনীতির কবল থেকে বাংলাদেশ মুক্ত হতে পারছে না। একজন এমপি মানব পাচারের অভিযোগে অন্য দেশের জেলে আছে। তর্কের খাতিরে ধরেই নিলাম তিনি নির্বাচনে জয়ী হয়ে এমপি হয়েছেন, এখানে অন্য নেতা-নেত্রীদের কিছু করার নেই। কিন্তু ওই এমপির স্ত্রী সংরক্ষিত নারী আসনে এমপি হওয়ার পিছনে কারা, কি কারণে কলকাঠি নেড়েছে তা কি বুঝতে কারও বাকি আছে। এহেন দুর্বৃত্ত পরিবার থেকে সংরক্ষিত আসনে এমপি করার সঙ্গে যারা জড়িত তাদের মুখে বঙ্গবন্ধুর নাম উচ্চারণ মহাপাপ, অন্যায়। এদের কারণেই রাষ্ট্রের অস্তিত্বের জন্য হুমকি মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী এবং ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতি বাংলাদেশে এখনো টিকে থাকতে পারছে, তা না হলে অনেক আগেই বাংলাদেশের রাজনীতি থেকে এসব অপশক্তি বিদায় হয়ে যেত। একাত্তরের কথায় ফিরে আসি। ১৯৭০ সালে অনুষ্ঠিত পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে মোট ৩০০ নির্বাচনী আসনের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ একাই ১৬২ আসন পেয়ে সমগ্র পাকিস্তানে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হয়। তারপর ১৯৭১ সালের ৩ জানুয়ারি রেসকোর্স (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) মাঠে আওয়ামী লীগ থেকে নির্বাচিত জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের সদস্যদের সবাইকে বঙ্গবন্ধু শপথ বাক্য পাঠ করান। তাতে বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘ছয় দফা এখন থেকে বাংলাদেশের সাড়ে সাত কোটি মানুষের সম্পদ, এর সঙ্গে কেউ বেইমানি করলে বাংলার মাটিতে তার কবর রচিত হবে, এমনকি আমি করলে আমারও।’ সবাইকে সতর্ক করেন এবং বলেন রক্ত দানের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। সুতরাং দেখা যায়, মার্চ মাস আসার আগেই বঙ্গবন্ধু সব ঠিক করে ফেলেন। নিজেই ওই অনুষ্ঠানে স্লোগান দিলেন, আমার দেশ-তোমার দেশ বাংলাদেশ-বাংলাদেশ। তারপর ৭ মার্চের ভাষণে আসন্ন সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের সব কলাকৌশল বাতলিয়ে দিলেন। বৃহত্তর রাজনৈতিক কৌশলের অংশ হিসেবে তারপর পাকিস্তানি সামরিক জান্তার সঙ্গে আলোচনায় বসেছেন। তিনি চেয়েছেন যুদ্ধের শুরুটা পাকিস্তানিদের পক্ষ থেকে হলেই স্বাধীনতা অর্জনের পথে সব স্তর অতিক্রম করা হয়ে যাবে। তার জন্য পুরো মার্চজুড়ে বাংলাদেশের মানুষকে অসহযোগ আন্দোলন চালানোর নির্দেশ দিয়েছেন। পাকিস্তানি সরকার ও সেনাবাহিনী তখনো বাংলাদেশের আনুষ্ঠানিক কর্তৃপক্ষ থাকলেও ৭ মার্চের পর থেকে সবকিছু বঙ্গবন্ধুর হুকুমেই চলেছে, ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাড়িতে সব কর্তৃত্ব চলে আসে। একাত্তরের ১৫ মার্চ সাধারণ মানুষ এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর জন্য বঙ্গবন্ধুর পক্ষ থেকে ৩৫ দফা নির্দেশনামা ঘোষিত হয়। (বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র, পৃ.-৭৩৯-৭৪৬) পর্যায়ক্রমে এলো ২৫ মার্চ। পাকিস্তান সেনাবাহিনী ২৫ মার্চ দিবাগত রাতে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে এবং সমগ্র দেশে সেনাবাহিনী গণহত্যা চালাতে থাকে। বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়ে যায়। একেবারে শুরু থেকেই ভারতের অভূতপূর্ব সর্বাত্মক সমর্থন ও সহযোগিতায় আমাদের পক্ষে যুদ্ধের গতি ত্বরান্বিত হয় এবং মাত্র ৯ মাসেরও কম সময়ের মাথায় ১৬ ডিসেম্বর আমরা পরিপূর্ণ বিজয় অর্জন করি। ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারিতে বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের বন্দীদশা থেকে দেশে ফিরে এলেন। বাংলাদেশের যে চিত্র ও স্বরূপ সারা জীবনের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধু নিজ হৃদয়ের মধ্যে রচনা করেছেন তারই পরিপূর্ণ প্রতিফলন তিনি ঘটান বাহাত্তরের সংবিধানে। সে কারণেই বাহাত্তরের সংবিধানের দিকে তাকালেই আকাক্সিক্ষত বাংলাদেশের প্রকৃত স্বরূপ দেখা যায়। এর বিপরীতে যা কিছু তার সবই বাংলাদেশবিরোধী। বঙ্গবন্ধু সবকিছু গুছিয়ে আনলেন, আর তখনই তাঁকে হত্যা করা হলো। তারপর পর্যায়ক্রমে ক্ষমতায় আসা দুই সামরিক শাসক সামরিক আদেশ দ্বারা বাহাত্তরের সংবিধানের মৌলিকত্বের সবকিছু বাতিল করে বাংলাদেশের মহাসর্বনাশ ঘটিয়েছেন। বলা যায়, মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত রাষ্ট্রটিকে ধ্বংস করার চেষ্টা করেছেন। সেই ধারাবাহিকতায় ২০০১-২০০৬ মেয়াদে এসে বাংলাদেশ পরিণত হয় উগ্র ধর্মান্ধ জঙ্গি রাষ্ট্রে। বিশ্বের বড় বড় মিডিয়া হাউস এবং বিশ্লেষকগণ বলতে থাকেন পরবর্তী আফগানিস্তান হবে বাংলাদেশ। মুক্তিযুদ্ধের সব আদর্শ, আশা, আকাক্সক্ষা ধূলিসাৎ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়। কিন্তু ৩০ লাখ শহীদের রক্তের একটা অমোঘ সহজাত শক্তি আছে। তার কারণেই বাংলাদেশ আবার ঘুরে দাঁড়ায়। গত ১২ বছর বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের ওপর দেশ পরিচালনা করেছেন বলেই বাংলাদেশ আজ স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বিশ্ব স্বীকৃতি পেয়েছে। দেশের অর্থনীতির আকার, প্রবৃদ্ধির হার, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, রপ্তানিসহ মানুষের জীবনমানের সব সূচক গত ১২ বছরে তিন থেকে পাঁচ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। বিপরীতে রাজনীতিতে আদর্শ ও নৈতিকতার পশ্চাদপসারণের ফলে রাজনীতিকদের ওপর ভর করে বড় এক লুটেরা শ্রেণিও তৈরি হয়েছে। এই লুটেরা শ্রেণির কুপ্রভাব রাজনীতির সব স্তরে সংক্রমিত হচ্ছে। যা আখেরে বঙ্গবন্ধুর ত্যাগের মহিমায় পুষ্পিত রাজনীতি মানুষের কাছ থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। সেই সুযোগে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী রাজনৈতিক পক্ষ টিকে থাকার জায়গা পাচ্ছে। অন্যদিকে বিদ্যাপীঠের সব স্তরে এবং সমাজের সব পর্যায়ে ধর্মের নামে অপধর্মীয় অন্ধত্ববাদের বিশ্বাস যেভাবে প্রসারিত হচ্ছে তার লাগাম টেনে ধরতে না পারলে আবারও মহাবিপদ নেমে আসতে পারে। তাই স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষের প্রধান কাজ হওয়া উচিত নতুন প্রজন্মের মধ্যে জাগরণ সৃষ্টি করা, যাতে তারা বুঝতে পারে ধর্মের ভুল ব্যাখ্যা সংবলিত অন্ধত্ববাদের বিশ্বাস নয়, আধুনিক বিজ্ঞানসম্মত দৃষ্টিভঙ্গিই তাদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে পারে। একাত্তরের পরাজিত গোষ্ঠী ও তাদের সঙ্গী রাজনৈতিক পক্ষ মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী রাজনীতি নিয়ে এখনো ভালোভাবেই বহাল আছে। সুতরাং একাত্তরের মার্চ থেকে ২০২১ সালের মার্চ পর্যন্ত পর্যালোচনায় দেখা যায় পথিমধ্যে অনেক উত্থান-পতন পেরিয়ে গত ১২ বছর একনাগাড়ে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির পথে বাংলাদেশ জোরকদমে হাঁটছে, কিন্তু অপরদিকে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী রাজনীতি শক্তভাবে বহাল আছে, যা পারস্পরিকভাবে চরম বিপরীতমুখী।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরি অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরি অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার
ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার
শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস
গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩
নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে
পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩
ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ

৫৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি
অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ
সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১
রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত
লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা