শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৮ মার্চ, ২০২১

মার্চ ৭১ থেকে ২০২১

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
মার্চ ৭১ থেকে ২০২১

মার্চ আমাদের স্বাধীনতার মাস। একাত্তরে এই মাসের প্রতিটি দিন স্বর্ণাক্ষরে লিখিত হয়, যার মহিমা অক্ষয় ও অনির্বাণ। বাংলাদেশের শেকড় চিনতে চাইলে উত্তাল সেই মার্চের প্রতিটি দিনের ঘটনাপঞ্জিকে বুকে ধারণ করে বিচার-বিশ্লেষণ করতে হবে। সঙ্গে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছরের সংগ্রাম ও তার গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসের সংযোগ ঘটাতে হবে। হঠাৎ করে মার্চ আসেনি, আর হঠাৎ করে স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হয়ে যায়নি। সাড়ে সাত কোটি মানুষ অজ্ঞাত-অপরিচিত একজনের এককথায় জীবন-মরণ যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েনি। ২৩ বছর ধরে ধাপে ধাপে একেকটি স্তর তৈরি হয়েছে, একেকটি ইটের গাঁথুনিতে তৈরি স্বাধীন বাংলাদেশের স্বরূপ পরিপূর্ণভাবে উন্মোচিত হয় একাত্তরের মার্চ মাসে। সে জন্যই মার্চ হয়ে আছে আমাদের স্বাধীনতার মাস। স্বাধীনতার প্রতিটি স্তর তৈরির প্রধান কারিগর ও স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। প্রতিটি জায়গায় তাঁর হাত ও মনের স্পর্শ ওতপ্রোতভাবে জড়িত। তাই বাংলাদেশকে উন্নত ও মর্যাদাশীল রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চাইলে বঙ্গবন্ধুর চিন্তা, চেতনা, আদর্শ ও জীবনাচারের দিকে তাকাতে হবে। ১৯৪৮ সাল থেকে তিনি নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতির পথে আন্দোলন-সংগ্রাম করলেও শুরু থেকেই তাঁর প্রতিটি পদক্ষেপ ও কর্মসূচির মাধ্যমে স্বাধীনতার সোপান তিনি রচনা করেছেন। ধাপে ধাপে অগ্রসর হয়ে তিনি একাত্তরের মার্চে চূড়ান্ত পর্বে এসে পৌঁছান। জয় সম্পর্কে নিশ্চিত থাকলেও বুঝতে পারেন এর জন্য নিজের জীবন বিসর্জনসহ সমগ্র বাঙালি জাতিকে চরম মূল্য দিতে হতে পারে। তাই অনেক আগে থেকেই আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী ও বাংলাদেশের মানুষকে তিনি হুঁশিয়ার করেছেন, প্রস্তুত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। কয়েকটি উদাহরণ দিই। ১৯৭০ সালের ৯ এপ্রিল বাগেরহাটের এক নির্বাচনী জনসভায় বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘শুধু প্রধানমন্ত্রী কেন, যারা দুনিয়ার ঐশ্বর্য আর ক্ষমতা আমার পায়ের কাছে ঢেলে দিলেও আমি বাংলার বঞ্চিত মানুষের সঙ্গে বেইমানি করতে পারব না (দৈনিক ইত্তেফাক ১০ এপ্রিল ১৯৭০)। ভয়ংকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে সে কথা বঙ্গবন্ধু অনেক আগেই বলে দেন। ১৯৭০ সালের ৪ জুন মতিঝিল ইডেন হোটেল প্রাঙ্গণে পূর্ব-পাকিস্তান আওয়ামী লীগের দ্বিবার্ষিক কাউন্সিল অধিবেশনে বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘ছয় দফার প্রয়োজনে সবকিছু ত্যাগ করতে আমি প্রস্তুত। আপনারাও যে কোনো পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত থাকবেন। যে কোনো রকম ভয়ংকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে, কিন্তু কোনো অবস্থাতেই আমি আপস করব না। চারদিকে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে, সাবধান।’ (প্রাগুক্ত, ৫ জুন ১৯৭০)।

১৯৭০ সালের ২৮ অক্টোবর বেতার ও টেলিভিশনে বঙ্গবন্ধু নির্বাচনী ভাষণ দেন। এই ভাষণের শেষের দিকে উল্লেখ করেন, ‘জীবনে আমি যদি একলাও হয়ে যাই, মিথ্যা আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার মতো আবার যদি মৃত্যুর পরোয়ানা আমার সামনে এসে দাঁড়ায় তাহলেও আমি শহীদের পবিত্র রক্তের সঙ্গে বেইমানি করব না। আপনারা যে ভালোবাসা আমার প্রতি আজও অক্ষুণœ রেখেছেন, জীবনে যদি কোনো দিন প্রয়োজন হয় তবে আমার রক্ত দিয়ে হলেও আপনাদের এ ভালোবাসার ঋণ পরিশোধ করব। (প্রাগুক্ত, ২৮ অক্টোবর ১৯৭০)। পৃথিবীর ইতিহাসে এমন নেতা দ্বিতীয়টি জন্মাননি। তিনি যদি সাম্রাজ্যবাদী পরাশক্তি ও একাত্তরের পরাজিত গোষ্ঠীর সঙ্গে সামান্য আপস করতেন তাহলে তাকে সপরিবারে এভাবে জীবন দিতে হতো না। নিজের রক্ত দিয়ে শুধু নয়, পুরো পরিবারের রক্ত ঢেলে দিয়ে প্রমাণ করেছেন বাংলাদেশের মানুষের সঙ্গে তিনি বেইমানি করেননি। আজকে যখন দেখি পদ-পদবি, চেয়ারম্যান, মেম্বার, এমপি-মন্ত্রী হওয়ার প্রক্রিয়ায় কাঁড়ি কাঁড়ি টাকাই মূল অনুঘটক হয়ে ওঠে এবং জামায়াত-রাজাকারদের সঙ্গে আপস করা হয় তখন মনে হয় এরা মুখেই বঙ্গবন্ধু, কার্যত বঙ্গবন্ধুর আদর্শের প্রধান শত্রু এরা। এদের জন্যই একাত্তরে পরিত্যক্ত ধর্মান্ধত্বপূর্ণ অপরাজনীতির কবল থেকে বাংলাদেশ মুক্ত হতে পারছে না। একজন এমপি মানব পাচারের অভিযোগে অন্য দেশের জেলে আছে। তর্কের খাতিরে ধরেই নিলাম তিনি নির্বাচনে জয়ী হয়ে এমপি হয়েছেন, এখানে অন্য নেতা-নেত্রীদের কিছু করার নেই। কিন্তু ওই এমপির স্ত্রী সংরক্ষিত নারী আসনে এমপি হওয়ার পিছনে কারা, কি কারণে কলকাঠি নেড়েছে তা কি বুঝতে কারও বাকি আছে। এহেন দুর্বৃত্ত পরিবার থেকে সংরক্ষিত আসনে এমপি করার সঙ্গে যারা জড়িত তাদের মুখে বঙ্গবন্ধুর নাম উচ্চারণ মহাপাপ, অন্যায়। এদের কারণেই রাষ্ট্রের অস্তিত্বের জন্য হুমকি মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী এবং ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতি বাংলাদেশে এখনো টিকে থাকতে পারছে, তা না হলে অনেক আগেই বাংলাদেশের রাজনীতি থেকে এসব অপশক্তি বিদায় হয়ে যেত। একাত্তরের কথায় ফিরে আসি। ১৯৭০ সালে অনুষ্ঠিত পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে মোট ৩০০ নির্বাচনী আসনের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ একাই ১৬২ আসন পেয়ে সমগ্র পাকিস্তানে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হয়। তারপর ১৯৭১ সালের ৩ জানুয়ারি রেসকোর্স (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) মাঠে আওয়ামী লীগ থেকে নির্বাচিত জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের সদস্যদের সবাইকে বঙ্গবন্ধু শপথ বাক্য পাঠ করান। তাতে বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘ছয় দফা এখন থেকে বাংলাদেশের সাড়ে সাত কোটি মানুষের সম্পদ, এর সঙ্গে কেউ বেইমানি করলে বাংলার মাটিতে তার কবর রচিত হবে, এমনকি আমি করলে আমারও।’ সবাইকে সতর্ক করেন এবং বলেন রক্ত দানের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। সুতরাং দেখা যায়, মার্চ মাস আসার আগেই বঙ্গবন্ধু সব ঠিক করে ফেলেন। নিজেই ওই অনুষ্ঠানে স্লোগান দিলেন, আমার দেশ-তোমার দেশ বাংলাদেশ-বাংলাদেশ। তারপর ৭ মার্চের ভাষণে আসন্ন সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের সব কলাকৌশল বাতলিয়ে দিলেন। বৃহত্তর রাজনৈতিক কৌশলের অংশ হিসেবে তারপর পাকিস্তানি সামরিক জান্তার সঙ্গে আলোচনায় বসেছেন। তিনি চেয়েছেন যুদ্ধের শুরুটা পাকিস্তানিদের পক্ষ থেকে হলেই স্বাধীনতা অর্জনের পথে সব স্তর অতিক্রম করা হয়ে যাবে। তার জন্য পুরো মার্চজুড়ে বাংলাদেশের মানুষকে অসহযোগ আন্দোলন চালানোর নির্দেশ দিয়েছেন। পাকিস্তানি সরকার ও সেনাবাহিনী তখনো বাংলাদেশের আনুষ্ঠানিক কর্তৃপক্ষ থাকলেও ৭ মার্চের পর থেকে সবকিছু বঙ্গবন্ধুর হুকুমেই চলেছে, ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাড়িতে সব কর্তৃত্ব চলে আসে। একাত্তরের ১৫ মার্চ সাধারণ মানুষ এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর জন্য বঙ্গবন্ধুর পক্ষ থেকে ৩৫ দফা নির্দেশনামা ঘোষিত হয়। (বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র, পৃ.-৭৩৯-৭৪৬) পর্যায়ক্রমে এলো ২৫ মার্চ। পাকিস্তান সেনাবাহিনী ২৫ মার্চ দিবাগত রাতে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে এবং সমগ্র দেশে সেনাবাহিনী গণহত্যা চালাতে থাকে। বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়ে যায়। একেবারে শুরু থেকেই ভারতের অভূতপূর্ব সর্বাত্মক সমর্থন ও সহযোগিতায় আমাদের পক্ষে যুদ্ধের গতি ত্বরান্বিত হয় এবং মাত্র ৯ মাসেরও কম সময়ের মাথায় ১৬ ডিসেম্বর আমরা পরিপূর্ণ বিজয় অর্জন করি। ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারিতে বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের বন্দীদশা থেকে দেশে ফিরে এলেন। বাংলাদেশের যে চিত্র ও স্বরূপ সারা জীবনের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধু নিজ হৃদয়ের মধ্যে রচনা করেছেন তারই পরিপূর্ণ প্রতিফলন তিনি ঘটান বাহাত্তরের সংবিধানে। সে কারণেই বাহাত্তরের সংবিধানের দিকে তাকালেই আকাক্সিক্ষত বাংলাদেশের প্রকৃত স্বরূপ দেখা যায়। এর বিপরীতে যা কিছু তার সবই বাংলাদেশবিরোধী। বঙ্গবন্ধু সবকিছু গুছিয়ে আনলেন, আর তখনই তাঁকে হত্যা করা হলো। তারপর পর্যায়ক্রমে ক্ষমতায় আসা দুই সামরিক শাসক সামরিক আদেশ দ্বারা বাহাত্তরের সংবিধানের মৌলিকত্বের সবকিছু বাতিল করে বাংলাদেশের মহাসর্বনাশ ঘটিয়েছেন। বলা যায়, মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত রাষ্ট্রটিকে ধ্বংস করার চেষ্টা করেছেন। সেই ধারাবাহিকতায় ২০০১-২০০৬ মেয়াদে এসে বাংলাদেশ পরিণত হয় উগ্র ধর্মান্ধ জঙ্গি রাষ্ট্রে। বিশ্বের বড় বড় মিডিয়া হাউস এবং বিশ্লেষকগণ বলতে থাকেন পরবর্তী আফগানিস্তান হবে বাংলাদেশ। মুক্তিযুদ্ধের সব আদর্শ, আশা, আকাক্সক্ষা ধূলিসাৎ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়। কিন্তু ৩০ লাখ শহীদের রক্তের একটা অমোঘ সহজাত শক্তি আছে। তার কারণেই বাংলাদেশ আবার ঘুরে দাঁড়ায়। গত ১২ বছর বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের ওপর দেশ পরিচালনা করেছেন বলেই বাংলাদেশ আজ স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বিশ্ব স্বীকৃতি পেয়েছে। দেশের অর্থনীতির আকার, প্রবৃদ্ধির হার, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, রপ্তানিসহ মানুষের জীবনমানের সব সূচক গত ১২ বছরে তিন থেকে পাঁচ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। বিপরীতে রাজনীতিতে আদর্শ ও নৈতিকতার পশ্চাদপসারণের ফলে রাজনীতিকদের ওপর ভর করে বড় এক লুটেরা শ্রেণিও তৈরি হয়েছে। এই লুটেরা শ্রেণির কুপ্রভাব রাজনীতির সব স্তরে সংক্রমিত হচ্ছে। যা আখেরে বঙ্গবন্ধুর ত্যাগের মহিমায় পুষ্পিত রাজনীতি মানুষের কাছ থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। সেই সুযোগে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী রাজনৈতিক পক্ষ টিকে থাকার জায়গা পাচ্ছে। অন্যদিকে বিদ্যাপীঠের সব স্তরে এবং সমাজের সব পর্যায়ে ধর্মের নামে অপধর্মীয় অন্ধত্ববাদের বিশ্বাস যেভাবে প্রসারিত হচ্ছে তার লাগাম টেনে ধরতে না পারলে আবারও মহাবিপদ নেমে আসতে পারে। তাই স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষের প্রধান কাজ হওয়া উচিত নতুন প্রজন্মের মধ্যে জাগরণ সৃষ্টি করা, যাতে তারা বুঝতে পারে ধর্মের ভুল ব্যাখ্যা সংবলিত অন্ধত্ববাদের বিশ্বাস নয়, আধুনিক বিজ্ঞানসম্মত দৃষ্টিভঙ্গিই তাদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে পারে। একাত্তরের পরাজিত গোষ্ঠী ও তাদের সঙ্গী রাজনৈতিক পক্ষ মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী রাজনীতি নিয়ে এখনো ভালোভাবেই বহাল আছে। সুতরাং একাত্তরের মার্চ থেকে ২০২১ সালের মার্চ পর্যন্ত পর্যালোচনায় দেখা যায় পথিমধ্যে অনেক উত্থান-পতন পেরিয়ে গত ১২ বছর একনাগাড়ে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির পথে বাংলাদেশ জোরকদমে হাঁটছে, কিন্তু অপরদিকে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী রাজনীতি শক্তভাবে বহাল আছে, যা পারস্পরিকভাবে চরম বিপরীতমুখী।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

১৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

২০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৩৯ মিনিট আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

যদি তুমি
যদি তুমি

সাহিত্য

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা