শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ মার্চ, ২০২১

তরুণদের জন্য শবেমেরাজের শিক্ষা

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
প্রিন্ট ভার্সন
তরুণদের জন্য শবেমেরাজের শিক্ষা

‘আকাশের

দরজা খুলুন।’

‘কে বলছেন?’

‘আমি জিবরাইল বলছি। সঙ্গে মুহাম্মদ বিন আবদুল্লাহও আছেন।’

‘আপনার সঙ্গে যিনি এসেছেন তাঁর প্রবেশের অনুমতি আছে?’

‘জি। তিনি বিশ্বরাজাধিরাজের রাজকীয় মেহমান।’

সঙ্গে সঙ্গে আকাশের দরজা খুলে গেল। বলছিলাম, মেরাজ রাতের কথা। জিবরাইল (আ.) উম্মে হানির ঘর থেকে রসুল (সা.)-কে বায়তুল মুকাদ্দাসে নিয়ে আসেন। সেখানে নবীদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও নামাজ আদায় শেষে বোরাক চড়ে আকাশ ভ্রমণ শুরু করেন। প্রথম আসমানে এসে জিবরাইল (আ.) আকাশের দরজায় নিয়োজিত ফেরেশতার সঙ্গে কথা বলে নবীজিকে নিয়ে ভিতরে প্রবেশ করেন।

ভিতরে ঢুকেই রসুল (সা.) দেখলেন একজন বৃদ্ধ বসে আছেন। তার দুই পাশে দুই দল শিশু খেলা করছে। ডান দিকের শিশুদের দিকে তাকালে তিনি হেসে ওঠেন। আর বাঁ দিকের শিশুদের দেখে তিনি হু হু সুরে কেঁদে ফেলেন। বৃদ্ধের এ আজব আচরণ দেখে রসুল (সা.) জিবরাইল (আ.)-কে বললেন, ‘ভাই জিবরাইল! ইনি কে? কেনই বা এভাবে হাসি-কান্নায় খেলা খেলছেন তিনি?’

জিবরাইল (আ.) বললেন, ‘নবীজি! ইনি হলেন মানব জাতির আদি পিতা হজরত আদম (আ.)। তাঁর ডান পাশে যাদের দেখতে পাচ্ছেন তারা হলো ওই সব অনাগত সন্তানের রুহু, যারা দুনিয়ায় মুত্তাকি ও পরহেজগারের জীবনযাপন করবে। আর বাঁ পাশে যাদের দেখতে পাচ্ছেন তারা হলো অনাগত বদ-সন্তানের রুহু। তাই তিনি যখন ভালো সন্তানদের রুহু দেখেন তখন আনন্দে হেসে ফেলেন। আর যখন খারাপ সন্তানদের রুহু দেখেন সঙ্গে সঙ্গে দরদি পিতার দরদ নিয়ে কেঁদে ফেলেন।’ এরপর জিবরাইল (আ.) বললেন, ‘হজরত! আপনার পিতা আদমকে সালাম করুন।’ হুজুর (সা.) আদম (আ.)-কে সালাম বললেন। ‘আসসলামু আলাইকুম হে মানব জাতির আদি পিতা।’ জবাবে আদম (আ.) বললেন, ‘ওয়ালাইকুম আসসালাম হে নেক পুত্র আমার। স্বাগত হে নেক নবী আমাদের।’

এরপর দ্বিতীয়, তৃতীয় এভাবে ষষ্ঠ আসমান পর্যন্ত বিভিন্ন নবীদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করে সপ্তম আসমানের দরজায় এসে দাঁড়ান হুজুর (সা.)। সপ্তম আসমানের দরজায়ও দারোয়ান ফেরেশতার সঙ্গে প্রথম আসমানের দারোয়ান ফেরেশতার মতো কথোপকথন হয়। তারপর দরজা খুলে রসুল (সা.) শেষ আসমানে ঢোকেন। এখানেও তিনি একজন বৃদ্ধকে দেখতে পেলেন। তিনি বায়তুল মামুরে হেলান দিয়ে বসে আছেন। বায়তুল মামুর হলো ফেরেশতাদের কিবলা। আকাশরাজ্যের কিবলা প্রতিদিন অসংখ্য ফেরেশতা তাওয়াফ করে এবং আল্লাহর গুণকীর্তন করে।

রসুল (সা.) জিজ্ঞেস করলেন, ‘জিবরাইল! এ বৃদ্ধ মানুষটি কে?’ জিবরাইল (আ.) বললেন, ‘ইনি হলেন আল্লাহর বন্ধু, মুসলিম মিল্লাতের পিতা হজরত ইবরাহিম (আ.)। আপনি তাঁকে সালাম বলুন।’ সঙ্গে সঙ্গে রসুল (সা.) সালাম বললেন, ‘আসসালামু আলাইকুম হে আমাদের পিতা!’ ইবরাহিম (আ.)ও হাসিমুখে সালামের জবাব দিয়ে বললেন, ‘ওয়ালাইকুম আসসালাম হে আমার আদরের পুত্র। মারহাবা হে আমাদের নবী (সা.)।’ এরপর রসুল (সা.) সিদরাতুল মুনতাহা হয়ে জান্নাত-জাহান্নাম দেখে প্রেমময় প্রভুর প্রেমবাসরে প্রবেশ করেন।

এই যে আদি পিতা আদম (আ.) এবং মুসলিম মিল্লাতের পিতা ইবরাহিম (আ.)-এর সঙ্গে শেষ নবী, শ্রেষ্ঠ নবী মুহাম্মদ (সা.) সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন উম্মতে মুহাম্মদির জন্য এখানে অনেক বড় শিক্ষণীয় বিষয় রয়েছে। আমাদের নবীজি (সা.) আদম  ও ইবরাহিম  (আ.)-এর চেয়ে মর্যাদায় শ্রেষ্ঠ। তার পরও যখন হজরতকে বলা হলো ইনি আপনার পিতা তাঁকে সালাম করুন। নবীজি (সা.) সঙ্গে সঙ্গে বাধ্য ছেলের মতো তাঁদের সালাম বললেন। এর মাধ্যমে হুজুর (সা.) উম্মতকে এ শিক্ষাই দিতে চেয়েছেন, তুমি যত বড়ই হও না কেন, দুনিয়ার নিয়মে যে তোমার মুরব্বি তাঁকে প্রাপ্য সম্মানটুকু তোমাকে দিতেই হবে। তুমি যত আধুনিক, যত মডার্ন হও, তোমার বয়োজ্যেষ্ঠকে সম্মান দেখাতেই হবে।

দুঃখজনক হলেও সত্য! যে নবী শ্রেষ্ঠ হওয়া সত্ত্বেও বয়োজ্যেষ্ঠদের প্রতি ছিলেন বিনয়ী, সেই নবীর উম্মত আজ প্রবীণদের প্রতিই বেশি কঠিন। তরুণদের রূঢ় আচরণে অনেক প্রবীণই তটস্থ থাকেন আজ। এক প্রবীণ তো বলেই ফেলেছেন, আগে আমরা মুরব্বিদের ভয় পেতাম, না জানি বেয়াদবি হয়ে যায়। আর আজ ছোটদের ভয় পাই, না জানি বেয়াদবি করে বসে। মাটির পৃথিবীতে মানুষের নবী তো বিনয়ের চর্চা করেছেনই, ঊর্ধ্বজগতেও তিনি উম্মতের জন্য বিনয়ের শিক্ষা রেখে গেছেন। আজকের যুবসমাজ যদি নবীজি (সা.) -এর বিনয়ী রং ধারণ করতে পারত তবে বিশ্বপ্রবীণদের জন্য মুসলিম তরুণরা আদর্শ হতো। আফসোস! তা না হয়ে আজ আমরা বৃদ্ধাশ্রম-ওল্ড হোম এবং প্রবীণদের জন্য নির্যাতনের আদর্শ বাড়ি বানিয়ে তাঁদের ওখানে চালান করছি। প্রবাদ বানিয়ে নিয়েছি, বুড়ো মানুষকে বৃদ্ধ হোমে দাও।

হে তরুণ! কে তোমাকে ওল্ড হোমের ঠিকানা জানাল? যাঁদের জন্য আজ তুমি তরুণ পাখি হয়ে আকাশে ডানা মেলছ, তাঁদেরই চাও চার দেয়ালে বন্দী করতে? ছি! যুবক! তুমি কি ভুলে গেছে কোরআনের সেই আয়াত? যেখানে বলা হয়েছে বুড়ো বাবা-মায়ের জন্য ওল্ড হোমের দেয়াল নয়, তোমার দুটি ডানা বিছিয়ে দাও। হে আল্লাহ! বিশ্বপ্রবীণদের জন্য আজকের তরুণদের আপনি শবেমেরাজের শিক্ষার দাওয়াত পৌঁছে দিন।

লেখক : মুফাসসিরে কোরআন ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব।

www.selimazadi.com

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২৭ মিনিট আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক