শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১

বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও এক যুগে বাংলাদেশ প্রতিদিন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও এক যুগে বাংলাদেশ প্রতিদিন

৮ মার্চ বাংলাদেশ প্রতিদিনের খোলা কলামে ‘মুজিবের চেতনায় নারী অধিকার’ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এক অসাধারণ যুক্তিগ্রাহ্য চমৎকার লেখা পড়লাম। লেখাটি কালোত্তীর্ণ ভূয়সী প্রশংসা পাওয়ার যোগ্য। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনার লেখার সঙ্গে ৫০ বছরেরও বেশি আমি পরিচিত। তাঁর লেখায় গতি থাকে, প্রাণ থাকে, থাকে একটা প্রতিশ্রুতি-এ  লেখাতেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। নারী সমাজের প্রতি বঙ্গবন্ধুর অপরিসীম শ্রদ্ধা, ভালোবাসা এবং নারীদের স্বনির্ভর করে তোলার নাড়িছেঁড়া তীব্র আকাক্সক্ষা আজীবন লক্ষ্য করেছি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের হৃদয় যে কত বড় এবং ভালোবাসায় ভরা ছিল তা আমরা বুঝতে পারলাম না, বুঝতে চাইলামও না। মানুষের প্রতি অপরিসীম ভালোবাসা থাকলে একজন মানুষ যে কত ত্যাগী, সাহসী ও নির্লোভ হতে পারেন বঙ্গবন্ধু তার প্রমাণ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাঁর লেখায় যেমন কবি কাজী নজরুল ইসলামকে এনেছেন, তেমনি বঙ্গবন্ধুর ’৫২ সালে চীন সফরের কথা উল্লেখ করেছেন। বঙ্গবন্ধুর ‘আমার দেখা নয়াচীন’ বইটি খুবই ছোট। কিন্তু অসাধারণ হৃদয় স্পর্শ করা। চীন সফরে রাজনীতি, সমাজনীতি, অর্থনীতি, ইতিহাস, ভূ-প্রকৃতি, নারী অবমাননা কোনো কিছুই বাদ পড়েনি। সেই সময় আমাদের চেয়ে চীনের নারীরা কতটা পিছিয়ে ছিল তার চমৎকার বর্ণনা বঙ্গবন্ধুর লেখা ‘আমার দেখা নয়াচীন’-এ লক্ষ্য করেছি। সে কথাই বঙ্গবন্ধুর কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চমৎকারভাবে তুলে ধরেছেন। কিছুটা বিস্মিত হয়েছি এমন সুন্দর একটি লেখা লিখতে যে পরিবেশ এবং সময়ের প্রয়োজন তা তিনি পেলেন কী করে! আমার কাছে তাঁর অসংখ্য চিঠি আছে। তা থেকে বোঝা যায় লেখায় তাঁর আগ্রহ আছে এবং লিখতে ভালোবাসেন। তাঁর জমানায় একশ্রেণির নারীর নেতৃত্ব ও কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। রাষ্ট্রীয় বহু পদে নারী স্থান পেয়েছে। কিন্তু কেন যেন সামাজিকভাবে নারীর মর্যাদা কমা ছাড়া একবিন্দুও বাড়েনি আর আর্থিকভাবে স্বনির্ভর হওয়া, সেদিকে খুব একটা এগোয়নি। আগেকার দিনে অন্যের বাড়িতে ঝি-চাকরানীর কাজ করে সংসার চালিয়েও গ্রামগঞ্জের নারীর যে সম্মান ছিল, যে মর্যাদা ছিল, যে আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য ছিল তার কানাকড়িও এখন নেই। প্রশাসনের নানা পদে কিছু মহিলার স্থান হয়েছে। কিন্তু তাতে সার্বিক অর্থে মহিলাদের কোনো উন্নতি হয়নি, আর্থিক ভিত শক্ত হয়নি। বাংলাদেশের গার্মেন্ট শ্রমিকের ৮০-৯০ ভাগ মহিলা। গার্মেন্ট মালিকরা যেভাবে ফুলেফেঁপে উঠেছেন সেক্ষেত্রে শ্রমিকের কোনো লাভ হয়নি। কয়েক হাজার টাকা মাসিক বেতনে গার্মেন্টে কাজ করে যুবতী থেকে বৃদ্ধা হয়েও গ্রামে একটি ঘর করতে পারেনি। কারণ তারা যে বেতন পায় তা দিয়ে তাদের সংসার চালানোই দায়। ঘর ভাড়া, বাজার-ঘাট, কাপড়-চোপড়, প্রসাধন এতেই চলে যায়। এক যুগ চাকরি করেও কেউ স্বাচ্ছন্দ্য দেখেনি। উপার্জনের অর্ধেক যায় খাওয়া-দাওয়া, ঘর ভাড়া। চার আনা যায় কাপড়-চোপড়, গাড়ি ভাড়া আর চার আনা প্রসাধন। প্রত্যেকটা শিল্পের মালিক গার্মেন্টের সঙ্গে একটা প্রসাধন কারখানাও করে রেখেছেন। স্নো, পাউডার, লিপস্টিক, তেল, সাবান, ক্রিম এসবেই বেতনের চার আনা খরচ করে। গার্মেন্ট মালিকের ফ্যাক্টরি থেকে যে বেতন পায় সারা মাসে তার চার আনা প্রসাধন কিনতে তার মালিকের কোম্পানিতেই ফেরত দেয়। বাড়ি ভাড়া, খাবার-দাবারেও অনেক মালিকের বিনিয়োগ আছে। তাই কেউ কোথাও স্বাবলম্বী হতে পারেনি, নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারেনি। অর্থনীতি কেমন যেন বদলে গেছে। আয়ের সঙ্গে ব্যয়ের কোনো মিল নেই। ৫০-৬০ বছর আগে একটা প্রাইমারি স্কুলের মাস্টারের বেতন ছিল ৭০-৮০ টাকা। কোনো মাস্টার পরিবার নিয়ে মাসে ২০-২৫ টাকাও খরচ করতে পারতেন না। দুই মাসের বেতন দিয়ে গ্রামে এক পাখি জমি কিনতে পারতেন। পুলিশও পেত ৮০-৯০-১০০ টাকা। বিয়ের আগে বাপ-মায়ের কাছে তারা পাঠাতেন ৫০-৬০-৭০ টাকা। গ্রামের বুদ্ধিমান পিতা-মাতা ছেলের উপার্জিত টাকায় বছরে ২-৩ পাখি জমি কিনতেন। ৫-৭ বছর চাকরি করে ছেলে বিয়ে করত। ১০-১২ বছরের মধ্যে পুলিশের গ্রামের বাড়িতে ২০ পাখি জমি হতো। দুটি টিনের ঘর এক-দেড় শ হাত জায়গাজুড়ে উঠোনওয়ালা বাড়ি। এমনই ছিল তখন গ্রামীণ সমাজ।

’৬০-৬২ সালে আমি যখন গ্রামের স্কুল বরাটিতে পড়তাম আমাদের স্কুলের একজন শিক্ষকের বেতন ১৪০-১৫০ টাকার বেশি ছিল না। তাদের প্রত্যেকের গ্রামের বাড়িতে চমৎকার ঘর, দেখার মতো সচ্ছলতা। আমার প্রধান শিক্ষক দুখীরাম রাজবংশী বেতন পেতেন ২৪০ টাকা। তাঁর স্ত্রীও মহিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা, বেতন ২০০ টাকা। স্বামী-স্ত্রীর ৪৪০ টাকার মধ্যে জমিদারের হালে চলাফেরা করেও ৫০ টাকা খরচ করতে পারতেন না। প্রতি মাসে জমি কিনতে পারতেন আড়াই পাখি। যার বাজার মূল্য এখন ৩০-৪০ লাখ টাকা। ৫০ বছর আগে শিক্ষার সঙ্গে জড়িত শিক্ষক-কর্মচারীদের যেমন আর্থিক ভিত ছিল ঠিক তেমনি সামাজিক মর্যাদা। ইদানীং শিক্ষক-শিক্ষিকারা যা উপার্জন করেন তাতে তাদের মাসের ১০ দিনও চলে না। সেজন্য উপরি কামাইয়ে ব্যস্ত থাকতে হয়। প্রাইভেট পড়াতে হয়, কোচিং সেন্টার খুলতে হয়। শিক্ষায় সরকারের আরও দৃষ্টি দেওয়া দরকার, যেমন অর্থ বিনিয়োগ করা দরকার তেমনি মেধাবীরা যাতে শিক্ষা খাতে অংশগ্রহণ করে তার জন্য তাদের সামাজিক মর্যাদা ও আর্থিক নিরাপত্তা প্রদানের প্রয়োজন। যতক্ষণ তা না হবে ততক্ষণ সত্যিকারের মেধার বিকাশ ঘটবে না। বিশেষ করে নারীদের স্বাবলম্বী করতে হলে তাদের আর্থিক ভিত শক্ত করতে হবে। একজন নারী যে ঘরবাড়ি সামলায় সেই শ্রমেরও যে একটা আর্থিক মূল্য আছে এটা সমাজের কেউ বুঝতে চায় না। মা, স্ত্রী সারা দিন বাড়িতে গাধার খাটুুনি খাটেন। কিন্তু সমাজ মনে করে সংসার মনে করে তাঁর এ খাটুুনির কোনো মূল্য নেই, সব উপার্জন করে পুরুষ- এ চেতনা ভাঙতে হবে। তবে লাঠিপেটা করে এ চেতনার অবসান করা যাবে না। হাতে কলমে চোখে আঙুল দিয়ে এ চেতনা ভাঙতে হবে। যেদিন সমাজে নারীর যথাযথ মর্যাদা হবে সেদিনই সমাজ আপনাআপনিই অনেকদূর এগিয়ে যাবে। তাই নারী জাগরণের জন্য সবার আগে দরকার আর্থিক নিশ্চয়তা। এ ব্যাপারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর গত সোমবার ৮ মার্চের লেখা যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ। এ লেখার জন্য আমি তাঁকে অভিনন্দন জানাই। অনেকের কাছে এ লেখাটি ভালো লেগেছে। আমার স্ত্রী লেখাটি পড়ে আলোড়িত হয়েছেন, আনন্দ পেয়েছেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন একটি বহুল আলোচিত সর্বাধিক প্রচারিত পত্রিকা। এত অল্প সময়ে আর কোনো পত্রিকা এত পাঠককে আকৃষ্ট করতে পারেনি। দাম কম বলে প্রচার অধিক আমার কাছে তেমন মনে হয় না। রাস্তাঘাটে গ্রামেগঞ্জে মানুষের হাতে যখন বাংলাদেশ প্রতিদিন দেখি ভালো লাগে। সাধারণত খবরা-খবরের জন্য মানুষ সংবাদপত্র পড়ে, কিনে। কিন্তু আমার মনে হয় বাংলাদেশ প্রতিদিন যতজন কিনে তার অর্ধেকের বেশি সম্পাদকীয় ও উপসম্পাদকীয় পড়ার জন্য কিনে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মতো মানুষের লেখা যদি খোলা কলামে ছাপা হয় তাহলে পত্রিকাটিকে তো ধন্যবাদ দিতেই হয়। সংবাদের চেয়ে সম্পাদকীয়র জন্য মানুষ উন্মুখ হয়ে থাকে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজাম আমার খুবই প্রিয়, ছোট ভাইয়ের মতো। নঈম নিজামের লেখাও সুপাঠ্য, মানুষ খুবই পছন্দ করে। পীর হাবিব, সৈয়দ বোরহান কবীর এদের লেখার দারুণ চাহিদা। আমিও লিখে চলেছি ১২ বছর। ১৫ মার্চ বাংলাদেশ প্রতিদিনের এক যুগে পদার্পণ। ১১ বছর ধরে বাংলাদেশ প্রতিদিনে লিখে চলেছি। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম। মন-প্রাণ উজাড় করে দোয়া করেছি যাতে পত্রিকাটি সাধারণ মানুষের চাহিদা পূরণ করতে পারে, সত্য বলতে পারে। পত্রিকার সঙ্গে যুক্ত কলাকুশলী, লেখক, সাংবাদিক সবাইকে শুভ কামনা জানিয়েছি। শুভ কামনা জানিয়েছি পত্রিকার মালিক ও অন্যদের। পরবর্তী বর্ষপূর্তিতে শরিক হতে পারব কি না জানি না। কিন্তু বাংলাদেশ প্রতিদিনের এগিয়ে চলা সফল হয়েছে বলেই আমার কাছে মনে হয়েছে।

১৫ মার্চ বাংলাদেশের সর্বাধিক প্রচারিত বাংলাদেশ প্রতিদিনের জন্মদিন আর ১৭ মার্চ বাংলাদেশের জন্মদিন। আমার চোখে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনই মূলত বাংলাদেশের জন্মদিন। বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে আমরা এখনো বাংলাদেশ পেতাম না। হয়তো বাংলাদেশ হতো কয়েক শ বছর পরে। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানের হাত থেকে আমরা কোনোক্রমেই মুক্তি পেতাম না। বঙ্গবন্ধুর জন্য আমরা ’৭১-এর ১৬ ডিসেম্বর বিজয় অর্জন করেছি। তাই বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনই আমার কাছে বাংলাদেশের জন্মদিন, বঙ্গবন্ধুই আমার কাছে বাংলাদেশ। অনেকের হয়তো আমার চিন্তা-চেতনা-চৈতন্য পছন্দ হবে না। তা না হোক, দু-চারজনের হলেই হলো। আমরা সবাই সব বিষয়ে একমত হব এটা কোনো কাজের কথা না। আমরা নানাজনের নানা চিন্তা নানা চেতনার মর্যাদা দেব, যার যার চিন্তা-চেতনা-চৈতন্য নিয়ে অন্যকে সম্মান করে হাসিখুশি আনন্দে বসবাস করব এটাই হলো সত্য কথা। বঙ্গবন্ধু আমার আর কারও না- এ চিন্তা সম্পূর্ণ ভুল। বঙ্গবন্ধু দু-চারজনের না হতে পারেন। কিন্তু বঙ্গবন্ধু অনেকের, প্রায় সবার। কেন যেন সরকার এটা বিবেচনা করে না। বঙ্গবন্ধুকে দল-গোষ্ঠীর মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখা আমাদেরই দুর্বলতা। বঙ্গবন্ধু যত বড় তুলনামূলক আমরা ততই ছোট, ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র। বঙ্গবন্ধুর জীবনে তিনি নিজেকে কখনো ছোট করেননি। বরং বড়ই করেছেন, কাজের মাধ্যমে মহীয়ান করেছেন, শত্রুর সঙ্গে মানবিক আচরণ করেছেন। ভাষাসৈনিক আবদুল মতিন অস্ত্রসহ ধরা পড়লে রাজশাহী সার্কিট হাউসে নিয়ে গোসল-আসল, নাস্তা-পানির ব্যবস্থা করে কয়েক মাসের মধ্যে জেল থেকে বেরিয়ে আসার ব্যবস্থা করেছেন। মুসলিম লীগের নেতা এক সময়ের যোগাযোগমন্ত্রী খান এ সবুর খান স্বাধীনতার পর কলাবরেটর আইনে জেলে ছিলেন। “ভাই মুজিব, তুমি বাংলাদেশ বানাতে চেয়েছো, বাংলাদেশ বানিয়েছো। প্রধানমন্ত্রী হতে চাওনি, তবু প্রধানমন্ত্রী হয়েছো। বুড়ো বয়সে আমি কি জেলে পচে মরবো?” এই চিঠির চার দিনের মাথায় ধানমন্ডি ৩২ এর বাড়ি এনে তার বাসাবাড়ি পয়-পরিষ্কার করে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন। সর্বহারা পার্টির নেতাদের নামে যখন হুলিয়া আলাউদ্দিন মতিন ও অন্য নেতারা বঙ্গবন্ধুর ধানমন্ডির বাড়িতে এসে দেখা করে টাকা নিয়ে যেতেন। একটু সতর্ক থাকতে বলতেন পুলিশ যাতে ধরতে না পারে। কী দরদি মন ছিল বঙ্গবন্ধুর। অথচ বিরোধীরা অনেক কিছু না জেনেই বঙ্গবন্ধুকে অমূল্যায়ন করেন, নানাভাবে গালাগাল করার চেষ্টা করে।

গত বছর ১৭ মার্চ ছিল বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মদিন আর এবার ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মবার্ষিকী। ১০০ বছর আর ১০০ দিন অনেকেই হিসাব করেন না, হিসাব নেন না। বঙ্গবন্ধু যে উচ্চতায় ছিলেন, যে হৃদয়ের ছিলেন, যে মানবিকতার ছিলেন আমরা তার সামান্য উপযুক্ত সমর্থক হলে তাঁকে আরও অনেক উচ্চতায় নিয়ে যেতে পারতাম। কিন্তু আমাদের দক্ষতার অভাবেই এ মহান নেতাকে আমরা বিতর্কিত করেছি। আরও কত কী যে করব তা আল্লাহই জানেন। তাঁর কন্যা শেখ হাসিনা বর্তমানে সরকারপ্রধান, প্রধানমন্ত্রী। দেশ থাকলে প্রধানমন্ত্রী অনেকেই হবেন। অন্যসব প্রধানমন্ত্রী আর বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী কখনো এক কথা নয়। কখনো কখনো শেখ হাসিনার জন্য উৎসাহিত হই। কিন্তু তাঁর আশপাশের লোকজন দেখে যে যাই বলুন হতাশ না হয়ে পারি না। অনেকেরই ঠিকানা ঠিক নেই। বঙ্গবন্ধুর জীবদ্দশায় তাঁকে যারা সব থেকে বেশি জ্বালিয়েছে, অবমূল্যায়ন এবং গালাগাল করেছে কেন যেন তারাই আমার বোনের ছায়া পেয়েছে, পাচ্ছে। জানি, পৃথিবীর ইতিহাসে এ রকম অনেক কিছু দেখা যায়। সেসব ভয়াবহ পরিণতির কথা ভেবেই বড় শঙ্কিত হই।  পিতার শততম জন্মবার্ষিকীতে আল্লাহ রাব্বুল আলআমিনের কাছে প্রার্থনা করি, তিনি যেন আমাদের ওপর থেকে সব বালা-মুছিবত সরিয়ে নেন, দেশবাসীকে করোনামুক্ত করেন, পরবর্তী দিনগুলো শুধু সাফল্য সাফল্য আর সাফল্যের আনন্দময় হোক, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং রেহানাকে আল্লাহ তাঁর  পবিত্র ছায়াতলে রাখুন, তাঁর আত্মীয়স্বজন সবাইকে শান্তিতে স্বস্তিতে রাখুন।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশে দেড় লাখ মানুষকে আরব আমিরাত রাষ্ট্রদূতের সহায়তা
বাংলাদেশে দেড় লাখ মানুষকে আরব আমিরাত রাষ্ট্রদূতের সহায়তা

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ছবি থেকে ভিডিও তৈরির সুবিধা আনলো গুগলের জেমিনি
ছবি থেকে ভিডিও তৈরির সুবিধা আনলো গুগলের জেমিনি

৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাতে বৃষ্টির পরও ঢাকার বাতাস আজ অস্বাস্থ্যকর
রাতে বৃষ্টির পরও ঢাকার বাতাস আজ অস্বাস্থ্যকর

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

দেশে ইকোফ্লোর পোর্টেবল পাওয়ার স্টেশন আনলো বেস্ট ইলেকট্রনিক্স
দেশে ইকোফ্লোর পোর্টেবল পাওয়ার স্টেশন আনলো বেস্ট ইলেকট্রনিক্স

১৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফিলিস্তিনপন্থী সংগঠনকে নিষিদ্ধের প্রতিবাদে যুক্তরাজ্যে বিক্ষোভ
ফিলিস্তিনপন্থী সংগঠনকে নিষিদ্ধের প্রতিবাদে যুক্তরাজ্যে বিক্ষোভ

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা
টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে চার ছিনতাইকারী আটক, দুইজনকে গণধোলাই
টঙ্গীতে চার ছিনতাইকারী আটক, দুইজনকে গণধোলাই

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ডন-৩’ সিনেমায় শাহরুখ ফিরছেন কোন চরিত্রে?
‘ডন-৩’ সিনেমায় শাহরুখ ফিরছেন কোন চরিত্রে?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পঞ্চম ম্যাচেও জোড়া গোলের কীর্তি মেসির, দারুণ জয় মিয়ামির
পঞ্চম ম্যাচেও জোড়া গোলের কীর্তি মেসির, দারুণ জয় মিয়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাভাস্কারের মুখে আবার ‘স্টুপিড!’ — এবার কার উদ্দেশে?
গাভাস্কারের মুখে আবার ‘স্টুপিড!’ — এবার কার উদ্দেশে?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিজ শুরুর আগেই স্কোয়াডে পরিবর্তন অস্ট্রেলিয়ার
সিরিজ শুরুর আগেই স্কোয়াডে পরিবর্তন অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় জ্বালানি সংকট চরমে পৌঁছেছে: জাতিসংঘ
গাজায় জ্বালানি সংকট চরমে পৌঁছেছে: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেউ কেউ সংস্কারের ধোঁয়া তুলে নির্বাচনকে ব্যাহত করতে চাইছে’
‘কেউ কেউ সংস্কারের ধোঁয়া তুলে নির্বাচনকে ব্যাহত করতে চাইছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএসএফের গুলি থেকে রেহাই পাচ্ছে না নারী-পুরুষ কেউ
বিএসএফের গুলি থেকে রেহাই পাচ্ছে না নারী-পুরুষ কেউ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্লাব ফুটবলে নেই আগ্রহ, অন্য কিছুতে নজর ডাচ কোচের
ক্লাব ফুটবলে নেই আগ্রহ, অন্য কিছুতে নজর ডাচ কোচের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুপ্রেরণার আলো ছড়ালেন হৃতিক
অনুপ্রেরণার আলো ছড়ালেন হৃতিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আল-কোরআনের ভাষারীতি
আল-কোরআনের ভাষারীতি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে রসিকতা ও রসবোধ
ইসলামের দৃষ্টিতে রসিকতা ও রসবোধ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাসপাতালে ভর্তি কিয়ারা আদভানি
হাসপাতালে ভর্তি কিয়ারা আদভানি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের পাত্রী ও মাহরাম নারীর কতটুকু দেখা যাবে
বিয়ের পাত্রী ও মাহরাম নারীর কতটুকু দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

২০২৫ সালে থাইল্যান্ডে মাংকিপক্সে আক্রান্ত ৪০ জন, মৃত্যু ১৩
২০২৫ সালে থাইল্যান্ডে মাংকিপক্সে আক্রান্ত ৪০ জন, মৃত্যু ১৩

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ১১০
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ১১০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মেক্সিকোর ওপর ৩০ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মেক্সিকোর ওপর ৩০ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিউনিসিয়ায় প্রেসিডেন্টের খবর না দেখায় ছয় মাসের কারাদণ্ড
তিউনিসিয়ায় প্রেসিডেন্টের খবর না দেখায় ছয় মাসের কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সাম্প্রতিক হত্যা-সহিংসতায় সিপিবির উদ্বেগ
সাম্প্রতিক হত্যা-সহিংসতায় সিপিবির উদ্বেগ

নগর জীবন

ধান রোপণে ব্যস্ত নারীরা
ধান রোপণে ব্যস্ত নারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা