শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ মার্চ, ২০২১

ক্ষুদ্রঋণ এবং সামাজিক ব্যবসার ভবিষ্যৎ

মুহাম্মদ ইউনূস
প্রিন্ট ভার্সন
ক্ষুদ্রঋণ এবং সামাজিক ব্যবসার ভবিষ্যৎ

প্রশ্ন-১ : ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে কাজ করছেন এমন অনেকেরই প্রশ্ন, এই মহামারী যা একটি বিধ্বস্ত নতুন যুগের সূচনা করেছে তাকে আপনি কীভাবে দেখছেন। ক্ষুদ্রঋণের ঋণগ্রহীতাদের গ্রুপ মিটিংয়ে জমায়েত হওয়া অবশ্য করণীয়। এই নতুন পরিবেশে এটা নিরাপদ ও সহায়ক না হওয়ায় এই সামাজিক জামানতটিকে কীভাবে বহাল রাখা যায় এ বিষয়ে আপনি কি কিছু ভাবছেন?

প্রফেসর ইউনূস :  এই নতুন মহামারী দরিদ্র মানুষকে ব্যাপক হারে তাদের জীবনের নড়বড়ে অবলম্বন থেকে ঝেড়ে ফেলে দিয়েছে, তাদের অনেকেই তাদের ভঙ্গুর পেশা ও কর্মস্থল ত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছে। এটা ভিন্নভাবেও দেখা যায়। মনে রাখতে হবে যে, ক্ষুদ্রঋণ গ্রহীতাদের জন্য এটি প্রথম দুর্যোগ নয়। এমনিতেই বাংলাদেশ দুর্যোগের দেশ হিসেবে পরিচিত। বৈশ্বিক উষ্ণায়ন পরিস্থিতি দিন দিন বাংলাদেশকে আরও খারাপ অবস্থার দিকে ঠেলে দিচ্ছে। বন্যার কারণে প্রতি বছর দেশের কিছু অংশ প্লাবিত হয়। এ ছাড়া নিয়মিত বিরতিতে সারা দেশে বড় ধরনের বন্যার প্রকোপ তো রয়েছেই। কখনো কখনো ঘরের ছাদ বন্যার পানিতে তলিয়ে যায়। একটি বন্যায় খোদ ঢাকা নগরীতে নৌকা ও ইস্টিমারকে বাহন হিসেবে ব্যবহৃত হতে দেখা গেছে। দেশের দক্ষিণাঞ্চলে সাইক্লোন ও জলোচ্ছ্বাস নিয়মিত ঘটনায় পরিণত হয়েছে। এগুলো নিয়মিত এবং এই মহামারীর চেয়েও গুরুতর। এসব দুর্যোগে বাড়ি, পশু-পাখি, বিষয়-সম্পদ, জীবন কিছুই রক্ষা পায় না। ক্ষুদ্রঋণগ্রহীতারা ৪০ বছর ধরে এসব নিয়মিত দুর্যোগের মধ্য দিয়েই টিকে থাকতে শিখেছে এবং ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানগুলোকে আর্থিকভাবে সফলতার সঙ্গে টিকিয়ে রাখতে শিখেছে। এসব সমস্যার মোকাবিলা করতে না পারলে ক্ষুদ্রঋণ বহু আগেই বিলুপ্ত হয়ে যেত। বাংলাদেশে প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও ক্ষুদ্রঋণের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে আপনি এসব কর্মসূচিগুলোকে নিজেদের এবং তাদের ঋণগ্রহীতাদের আস্থার সঙ্গে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কর্মপদ্ধতিগুলো তাদের প্রাতিষ্ঠানিক আয়োজনের মধ্যে দেখতে পাবেন। মহামারী আসার আগেই তাদের এটা মোকাবিলা করার কৌশল জানা ছিল।

প্রশ্ন-২ : ক্ষুদ্রঋণের মডেলটির একটি অন্যতম ভিত্তি ঋণগ্রহীতাদের নিয়মিত সাপ্তাহিক বা মাসিক গ্রুপ মিটিং যেখানে নগদ টাকা আদায় ও বিনিময় করা হয়, গ্রুপ প্রশিক্ষণ পরিচালনা করা হয়, এবং অধিকাংশ ক্ষুদ্রঋণ সংস্থার জন্য একটি নির্দিষ্ট স্থানে সবাইকে একত্রিত করে কিস্তি সংগ্রহ আর্থিকভাবে অনেক সাশ্রয়ী। মহামারীর পরিপ্রেক্ষিতে এ মডেলটিতে কোনো পরিবর্তন আসতে পারে বলে মনে করেন কি? যেমন ধরুন, ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানের কর্মীকে গ্রুপ মিটিংয়ের পরিবর্তে প্রত্যেক ঋণগ্রহীতার কাছে আলাদা আলাদাভাবে যেতে হলে তা কি বেশি ব্যয়বহুল হয়ে যাবে না?

প্রফেসর ইউনূস : এগুলো নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা হতেই থাকবে। ক্ষুদ্রঋণের বয়স যত বাড়বে পুরনো পদ্ধতিগুলোতে অবশ্যই নানা সংস্কার আসবে। প্রাথমিক যুগের পদ্ধতিগুলো যুগ যুগ ধরে একই রকম থেকে যাবে তা কেউ প্রত্যাশা করে না।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পরিচালিত গ্রামীণ আমেরিকা এমন কিছু করেছে যা আগে কেউ চিন্তাও করেনি। করোনা মহামারীর মোকাবিলা করতে তারা ভার্চুয়াল কেন্দ্র মিটিং ও ডিজিটাল পেমেন্টের ব্যবস্থা করেছে। ১৪টি বড় শহরে গ্রামীণ আমেরিকার ২৪টি শাখা রয়েছে, যার মাধ্যমে এ প্রতিষ্ঠান বছরে ৫০০ মিলিয়ন (৫০ কোটি) ডলারের বেশি ঋণ দিয়ে থাকে। এ শাখাগুলোর অধীনে ঋণগ্রহীতাদের তিন হাজারের বেশি কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এক দশক ধরে এখানে একত্র হয়ে ঋণগ্রহীতারা সাপ্তাহিক কিস্তি দেওয়াতে অভ্যস্ত হয়েছে। এখন মহামারীর কারণে সবকিছু বদলে গেছে। ব্যক্তিগত উপস্থিতি বাতিল করে এখন কেন্দ্র মিটিং ভার্চুয়ালি হচ্ছে। সবাই খুব খুশি। তারপর নগদ টাকার লেনদেন সম্পূর্ণ তুলে দেওয়া হয়েছে। কোনো কেন্দ্রে আর নগদ টাকায় কোনো লেনদেন হয় না। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ডিজিটাল পদ্ধতিতে ঋণও হাতের কাছে আসছে, সাপ্তাহিক কিস্তিও দেওয়া হচ্ছে। গ্রামীণ আমেরিকার সঙ্গে লেনদেন করতে কাউকে সশরীরে কোথাও উপস্থিত হতে হয় না। ঋণগ্রহীতারা নিজেদের রান্নাঘর, বাজার, গাড়িতে বসে, রাস্তার মোড়ে- অর্থাৎ যে যেখানে আছেন সেখান থেকেই কেন্দ্র মিটিংয়ে ভার্চুয়ালি যোগদান করছেন। গ্রামীণ আমেরিকার স্টাফদের তিন হাজার কেন্দ্র মিটিংয়ে সশরীরে উপস্থিত থাকতে হচ্ছে না। প্রধান কার্যালয়ের কর্মকর্তা কিংবা শাখা ব্যবস্থাপক যে-কোনো কেন্দ্র মিটিংয়ে তাৎক্ষণিকভাবে উপস্থিত হয়ে ঋণগ্রহীতাদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনায় যোগ দিতে পারছেন। এসব পরিবর্তনের ফলে আদায় হার ৯৯ শতাংশে ফিরে এসেছে। কভিড-১৯-এর প্রাদুর্ভাব শুরু হলে প্রথম ছয় মাসে গ্রামীণ আমেরিকার ৫২ জন ঋণগ্রহীতা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়। এর ফলে ঋণ বিতরণ ও আদায়ে বড় ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। এখন সবকিছুই মহামারী-পূর্ব অবস্থায় ফিরে এসেছে। (এ বিষয়ে আরও জানতে গুগলে ‘গ্রামীণ আমেরিকা’ সার্চ করুন)। এখন গ্রামীণ আমেরিকা তাদের কর্মকান্ড সম্প্রসারণ করার কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে।

মহামারীর মধ্যেও গ্রামীণ আমেরিকা শিকাগোতে একটি নতুন শাখা খুলেছে, যা এ নগরীতে প্রতিষ্ঠানটির প্রথম শাখা। মহামারীর কারণে তারা একটি সাহসী পদক্ষেপ নেয়। তারা এ শাখাকে পুরোপুরি একটি ভার্চুয়াল শাখা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। এমনকি তারা শাখাটির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটিও ভার্চুয়ালি আয়োজন করে। যারা গ্রুপ করতে আগ্রহী তাদের সঙ্গে গ্রামীণ আমেরিকার কোনো স্টাফ কখনো সরাসরি সাক্ষাৎ করেননি। সব আলাপ-আলোচনা, প্রশিক্ষণ এবং কেন্দ্র ও গ্রুপ মিটিং ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত হচ্ছে। শিকাগোর এ ভার্চুয়াল শাখাটি প্রত্যক্ষ দেখা-সাক্ষাতের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত শাখাগুলোর মতোই দক্ষভাবে পরিচালিত হবে বলে তারা নিশ্চিত। প্রয়োগকৌশলগতভাবে, এ ভার্চুয়াল শাখা পরিচালনার জন্য এর কোনো স্টাফকে শিকাগোতেই থাকতে হবে এমন কোনো কথা নেই- পৃথিবীর যে কোনো জায়গা থেকেই এটি পরিচালনা করা যেতে পারে। গ্রামীণ আমেরিকা এখন তার সব শাখার ফিজিক্যাল অফিসগুলো বিলুপ্ত করার কথা ভাবছে; ফিজিক্যাল অফিসের আর কোনো প্রয়োজন আছে বলে তারা মনে করছে না। তারা নিশ্চিত যে মহামারীর পরেও তারা এ ব্যবস্থা অব্যাহত রাখবে।

প্রশ্ন-৩ : ঋণগ্রহীতাদের সঙ্গে আগের মতো সরাসরি দেখা-সাক্ষাতের বিষয়টি না থাকলে, অর্থাৎ নিয়মিত গ্রুপ মিটিং ও গ্রুপের চাপ না থাকলে ক্ষুদ্রঋণ সংস্থাগুলো কি তাদের বর্তমান প্রায়-শতভাগ আদায় হার ধরে রাখতে পারবে? এতে ঋণ আদায় হার কি অন্য সব ঋণ ব্যবসার মতো, যারা ৫ থেকে ৬ শতাংশ পুঁজি হারিয়ে থাকে, তাদের মতো হয়ে যাবে না?

প্রফেসর ইউনূস : ক্ষুদ্রঋণ পদ্ধতির প্রথম ও মৌলিক শিক্ষাটি হলো যে, ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচিগুলোকে যে কোনো দুর্যোগে টিকে থাকতে শিখতে হবে। হাল ছেড়ে দেওয়া ক্ষুদ্রঋণের জন্য কোনো সমাধান হতে পারে না এটা নিশ্চিতভাবে বিশ্বাস করতে হবে। এ জন্য তাদের উদ্ভাবনশীল হতে হবে। কর্মসূচির ব্যর্থতার জন্য এটা-ওটার ওপর দোষারোপ করে নিজেদের গা বাঁচানোর কোনো সুযোগ এ কর্মসূচির নেই।

প্রশ্ন-৪ : সামাজিক ব্যবসা উদ্যোগের জন্য সরকার ছাড়া আর কোনো ধরনের বিনিয়োগকারীর কাছ থেকে পুঁজি সংগ্রহ করা যেতে পারে?

প্রফেসর ইউনূস : সরকারের অর্থ সাহায্যের ওপর ভরসা করলে ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচি মোটেই  এগোতে পারত না। সরকার নতুন আইন কাঠামো তৈরি করে এর স্বীকৃতি দিলেই সবচেয়ে বড় উপকার হবে। একটি সম্পূর্ণ নতুন সামাজিক ব্যবসাভিত্তিক আর্থিক পদ্ধতি সৃষ্টির জন্য আইন প্রণয়ন করা যেতে পারে। সরকার সামাজিক ব্যবসা ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক, সামাজিক ব্যবসা ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফান্ড, সামাজিক ব্যবসা বিনিয়োগ তহবিল, সামাজিক ব্যবসা ইন্স্যুরেন্স ফান্ড ইত্যাদি গঠন করার জন্য আইন প্রণয়ন করে দিলেই এগুলো গড়ে ওঠার প্রক্রিয়া শুরু হবে।

প্রশ্ন-৫ : কিন্তু বিনিয়োগকারীরা এসব কোম্পানি থেকে কোনো লভ্যাংশ পাবেন না। সেক্ষেত্রে কারা এগুলোতে বিনিয়োগ করবেন?

প্রফেসর ইউনূস : যারা কোনো ফাউন্ডেশন বা ট্রাস্ট গঠন করতে চান তাদের জন্য এগুলো বিনিয়োগের ভালো জায়গা হতে পারে। তারা বেকার ছেলে ও মেয়েদের উদ্যোক্তায় পরিণত করতে সামাজিক ব্যবসা ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফান্ড সৃষ্টি করতে পারেন, অথবা দরিদ্র মহিলাদের ঋণ দিতে সামাজিক ব্যবসা ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক তৈরি করতে পারেন, ইত্যাদি। তারা এখন এগুলোতে বিনিয়োগ করছেন না, কেননা এ ধরনের সুযোগ তাদের সামনে নেই। ব্যাংকিং-এর আইন কাঠামো ধনীদের ব্যাংক গড়ার উদ্দেশ্যে আগের আদলে রয়ে গেছে। গরিবের ব্যাংক দরকার আছে- এটা এখনো বিশ্বের আইনপ্রণেতাদের দৃষ্টিতে আসছে না।

প্রশ্ন-৬ : বিনিয়োগকারী মুনাফা অর্জন করতে না-পারলে সামাজিক ব্যবসা টিকে থাকার কোনো ভিত্তি খুঁজে পাওয়া যাবে কি?

প্রফেসর ইউনূস : সহজ জবাবটি এই, সামাজিক ব্যবসা টিকে থাকবে ও সম্প্রসারিত হবে যদি মানুষ এটা চায়। মানুষ সামাজিক ব্যবসা না চাইলে সামাজিক ব্যবসা টিকে থাকতে পারবে না। সামাজিক ব্যবসা একটা বিকল্প। জোর করে চাপানো কোনো পদ্ধতি নয়। মানুষ সমস্যা সমাধানের জন্য অস্থির হয়ে পড়েছে। সমাধান চাইলে সামাজিক ব্যবসার কাঠামোটি পরীক্ষা করার কথা মনে পড়বে। যতই সমাধান এবং সামাজিক ব্যবসা সমার্থক হয়ে উঠবে ততই সামাজিক ব্যবসা আমাদের ভবিষ্যৎ হয়ে দাঁড়াবে।

আমি সামাজিক ব্যবসার ধারণাটি নিয়ে যখন কথা বলি তখন মানুষ এটা পছন্দ করে, কিন্তু এটা করার আয়োজন তাদের সামনে নেই। এর কারণ প্রচলিত ব্যবসার জন্য আমাদের প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো কখনই তাদের সামনে এ আয়োজন হাজির করেনি। মানুষকে সামাজিক ব্যবসা করার প্রাতিষ্ঠানিক আয়োজন করে দেওয়া হলে এ ব্যবসা দিন দিন বাড়তে থাকবে। আমি নিশ্চিত, মানুষের চিন্তায় ও মনে এর অস্তিত্ব রয়েছে। কারণ মানুষ সমাধান চায়।

পৃথিবীতে খয়রাতি সাহায্যের পেছনে প্রতি বছর শত লক্ষ কোটি টাকা খরচ হয়। এর ভগ্নাংশও বিনিয়োগ ও ঋণ হিসেবে সামাজিক ব্যবসায়ে বিনিয়োগ করা গেলে এ ব্যবসায়ে বিনিয়োগ উপচে পড়বে। পুঁজির অভাবের বিষয়টি এক্ষেত্রে উত্থাপিত হওয়ার কোনো সুযোগই নেই। সামাজিক ব্যবসাকে প্রমাণ করতে হবে, এটা সমাধান দিতে পারে। অবশ্যই সরকারগুলো সামাজিক ব্যবসায়ে বিনিয়োগ করতে পারে যদি সরকার মনে করে যে, এতে জনগণের টাকা ব্যয় করলে এটা অন্য কোনো ব্যবসায়ের চেয়ে ভালো ফল দেবে। সরকার অনেক কর্মসূচির দায়িত্বই সামাজিক ব্যবসাকে দিতে পারে। মানুষ যে কারণে সামাজিক ব্যবসাকে বেছে নেবে ঠিক একই কারণে সরকারও সামাজিক ব্যবসাকে বেছে নেবে। যখন সরকারের লক্ষ্য হবে সমস্যার সমাধান, মুনাফা নয়, তাদের কাছে সামাজিক ব্যবসাই উত্তম বিকল্প হিসেবে বিবেচিত হবে। কখনো কখনো মুনাফা-প্রত্যাশী ব্যবসাগুলোকে তাদের নিজস্ব ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করতে দেখা যায়। তারা করপোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতার (সিএসআর) টাকা দান করার জন্য আলাদা করে রাখে। এখন তাদের সামনে আরেকটি বিকল্প এলো- তারা ফাউন্ডেশনের পরিবর্তে, অথবা ফাউন্ডেশনের পাশাপাশি, সামাজিক ব্যবসা সৃষ্টি করতে পারে এবং তাদের সিএসআর-এর টাকা সামাজিক ব্যবসায়ে বিনিয়োগ করতে পারে।

সামাজিক ব্যবসা বাজার থেকেও প্রচলিত নিয়ম ও শর্তে ঋণ সংগ্রহ করতে পারে। আমার ব্যবসা সামাজিক ব্যবসা হলে আমি বাজার থেকে ঋণ নিতে পারব না- এমন কোনো কথা নেই। আমি যদি সামাজিক ব্যবসা হই, তার মানে এ নয়, আমি কোনো মুনাফা-প্রত্যাশী ব্যবসার সঙ্গে ব্যবসা করতে পারব না। আমি তাদের পণ্য কিনতে পারি, তাদের কাছ থেকে সেবা ক্রয় করতে পারি, তাদের কাছে আমার নিজের পণ্য বিক্রি করতে পারি, এবং তাদের সঙ্গে সব ধরনের ব্যবসা করতে পারি। শুধু একটি বিষয়- আমাকে নিশ্চিত করতে হবে, আমার ব্যবসার উদ্দেশ্য সমাজের কোনো নির্দিষ্ট সমস্যার সমাধান করা, এবং আমি, ব্যবসাটির মালিক, ব্যক্তিগতভাবে এ ব্যবসা থেকে কোনো মুনাফা নেব না।

সামাজিক ব্যবসা নিয়ে যতই আলোচনা হবে এটা পরীক্ষা করে দেখার একটা আগ্রহ সৃষ্টি হবে।  সেই পরীক্ষায় টিকে গেলেই সামাজিক ব্যবসার ভিত্তি রচনা হবে।

[ভারতীয় পত্রিকা ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস-এর সাংবাদিক কুমার শর্মাকে দেওয়া সাক্ষাৎকার। সাক্ষাৎকারটি পত্রিকার মার্চ ৫, ২০২১ তারিখের সংস্করণে প্রকাশিত হয়েছে। এটি বাংলায় অনুবাদ করেছেন কাজী নজরুল হক]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা