শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৩ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী

কোনো দেশেরই এক দিনে স্বাধীনতা আসে না। আমরা পাকিস্তানের কাছ থেকে স্বাধীন হয়েছি, পাকিস্তানকে পরাজিত করে মুক্ত হয়েছি। কিন্তু সত্যিকার অর্থে আমাদের মুক্তি আসেনি, স্বাধীনতাও আসেনি। স্বাধীনতা বিরাট জিনিস। পৃথিবীর কোন দেশ পরিপূর্ণ স্বাধীন তা গবেষণা করে দেখতে হবে। তবে ভালো থাকি, বুক ভরে শ্বাস নিতে পারি, কথা বলতে পারি, মানবিক গুণে সমৃদ্ধ হই, মানুষের প্রতি নিষ্ঠুর আচরণ থেকে বিরত থাকি এমন একটা বসবাসযোগ্য সমাজ হলেই আমরা খুশি। কিন্তু এখন পর্যন্ত তাও পুরোপুরি অর্জন করতে পারিনি। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে আমাদের সংকীর্ণতা কাটেনি। কত মীমাংসিত ঘটনাকে টেনেটুনে প্রশ্নবিদ্ধ করছি। জাতির পিতাকে নিয়ে এখনো কতজন নাখোশ, পিতাকে পিতা বলেই স্বীকার করে না, করতে চায়ও না। হায়! পিতৃপরিচয়হীন অধম সন্তান! আমরা কী যে করছি তাই-ই জানি না। পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ পরিচয় বিশুদ্ধ পিতৃপরিচয়। সেটাই যদি কারও না থাকে তাহলে গর্ব করার থাকে কী? কিছুই না। আমরা তাও বুঝি না, বুঝতে চাইও না। বাংলাদেশের স্বাধীনতায় শুধু বঙ্গবন্ধু নন, অনেকেরই ভূমিকা আছে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা একেবারে সূর্যের মতো জ্বলজ্বলে উজ্জ্বল। এ নিয়ে বিতর্ক মানে নিজের অস্তিত্বের প্রতি সন্দেহ প্রকাশ। ঠিক জানি না কবে আমরা এ সত্য উপলব্ধি করতে পারব। স্বাধীনতা অর্জনের মুক্তিযুদ্ধটা একটা পর্ব। আমাদের যুদ্ধ শত্রুর হাত থেকে মুক্তির যুদ্ধ। শুধু পাকিস্তানি হানাদারদের হাত থেকে মুক্তি পেয়েছি আমরা, দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতি-অব্যবস্থা-কালো আইনকানুনের হাত থেকে মুক্তি পাইনি। সে মুক্তি কত দূর জানি না। স্বাধীনতার কল্যাণে দেশের কিছু মানুষ ফুলেফেঁপে উঠেছে, উঠছে। কিন্তু পাকিস্তানি বৈষম্য থেকে এখনকার বৈষম্যের চেহারা আরও প্রকট। যখন পাকিস্তান ছিল তখন পাকিস্তানের সম্পত্তির শতকরা ৯০ ভাগের মালিক ছিল ২২ পরিবার, আজ বাংলাদেশের ৮০-৯০ ভাগ সম্পদের মালিক হয়ে বসে আছে ২২ হাজার বা তারও কিছু বেশি পরিবার। যেজন্য স্বাধীনতা যেজন্য মুক্তিযুদ্ধ তার কানাকড়িও আমরা অর্জন করতে পারিনি। কিছু রাস্তাঘাট-দালানকোঠা অবশ্যই হয়েছে। কিন্তু এতে মানুষের মনুষ্যত্ব বৃদ্ধি পায়নি, বৃদ্ধি পায়নি আপামর জনসাধারণের স্বচ্ছন্দ। গ্রামের যত্রতত্র টিনের ঘরের জায়গায় ইটের ঘর উঠেছে, যেমনটা আইয়ুব আমলে ছনের ঘরের জায়গায় বিডি চেয়ারম্যান-মেম্বারদের বাড়িতে টিনের ঘর উঠেছিল। যে ঘরের ওপর সূর্যের আলো পড়লে চিকচিক করে জ্বলে উঠত। দূর থেকে বোঝা যেত ওইটা কোনো বিডি মেম্বারের অথবা চেয়ারম্যানের বাড়ি। এখনো চেয়ারম্যান আছে, কিন্তু তাদের সে ক্ষমতা ও প্রতিপত্তি নেই। একসময় যে ছোট্ট চায়ের অথবা পানের দোকান কিংবা অন্যের খেত-খামারে শ্রম দিত তার মধ্যে কেউ কেউ বিদেশে গিয়ে ভাগ্য ফিরিয়েছে। কেউ কেউ আবার বিদেশে লোক পাঠানোর নামে শত শত হাজার হাজার মানুষের টাকা খেয়ে কপাল ফাটিয়েছে। আগে গ্রামে-গঞ্জে শিক্ষকদের সম্মান ছিল, যারা বড়সড় চাকরি-বাকরি করত তাদের সম্মান ছিল। এখন ওসবের কোনো বালাই নেই। একটা অন্য ধরনের সমাজব্যবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। আমি যখন ছোট ছিলাম তখন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবু সাঈদ চৌধুরীর বাবা স্পিকার আবদুল হামিদ চৌধুরীর গাড়ি ছিল। এখন আবু সাঈদ চৌধুরীর বাড়ির পাশের তোতাদেরও ঝকঝকে তকতকে গাড়ি আছে। এটা দোষের নয়, কিন্তু উপলব্ধির অভাবে, যোগ্যতার অভাবে একটা উলটপালট অবস্থা। তাই যখন আমাদের সম্পদ কম ছিল তখন যে স্বস্তি ছিল এখন তার বিন্দুবিসর্গও নেই। সবার মধ্যে কেমন যেন অপ্রাপ্তির হতাশা। অথচ কমবেশি সবার কাছে অর্থবিত্ত আছে। প্রতিদিন দালানকোঠা হচ্ছে, কিন্তু মুখে হাসি নেই। মনে হয় বিবর্তনের সময় এমনটাই হয়। সবকিছু থাকার পরও সর্বত্র কেমন যেন হতাশা, নাই নাই নাই। সমাজে এমন একটা ‘নাই নাই নাই’ ভাব। ব্যবসায়ীদের মধ্যে যেমন ব্যবসা করতে নেমেই দু-এক দিনে কোটি টাকার মালিক হয়ে যাওয়ার আশা, কোটি না হাজার কোটির। রাজনীতিতে আরও দুরবস্থা। রাজনীতিতে প্রকৃত রাজনীতিকের কোনো স্থান নেই। ব্যবসায়ীরা রাজনীতিতে এসে জেঁকে বসেছেন। টাকা-পয়সা ছিটিয়ে সংসদ সদস্য হয়ে কাজী শহিদ ইসলাম পাপুল বিদেশে সাজা খাটছেন- এ কি আশা করা যায়? যায় না। বাংলাদেশটা ইদানীং দুই ধারায় ভাগ হয়ে গেছে। এক. আওয়ামী লীগ দুই. বিএনপি। আওয়ামী লীগ গর্ব করে স্বাধীনতার পক্ষের দল। কিন্তু গত ১৫-২০ বছরে এমন স্বাধীনতাবিরোধী নেই যারা ডালপালা হিসেবে আওয়ামী লীগে জায়গা না পেয়েছে। কি বিচিত্র ব্যাপার! বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রধান হোতারা তাঁর কন্যার নেতৃত্বে মন্ত্রিসভার সদস্য হয়েছেন। জাসদের যে গণবাহিনী বঙ্গবন্ধু সরকারের পতন ঘটাতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্যাপ্টেন মনসুর আলীর বাড়ি ঘেরাও করেছিল সেই অভিযানের অন্যতম নেতা হাসানুল হক ইনু বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর মন্ত্রিসভায় দাপটে মন্ত্রিত্ব করেছেন। কী করে যেন যারাই বঙ্গবন্ধুর বিরোধী ছিল, স্বাধীনতার পরপরই বাংলাদেশের বারোটা বাজিয়েছে ইদানীং তারা বড় দাপটে আছে। স্বাধীনতার সূর্যসন্তানরা বড় মূল্যহীন। তাদের ছাইচাপা দিয়ে রাখা হয়েছে। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে কথাগুলো কোনোমতেই পাশ কাটিয়ে যেতে পারছি না, তাই বললাম।

দেশের স্বাধীনতার যেমন সুবর্ণজয়ন্তী তেমনি দেশের পিতার জন্মশতবর্ষপূর্তি- এ এক মহা আনন্দের ও গৌরবের ক্ষণ। এমন তালমিল সব সময় সব দেশের ক্ষেত্রে হয় না। স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের সুবর্ণজয়ন্তীতে অবশ্যই আশা করি মীমাংসিত বিষয়গুলো নিয়ে আর কাদা ছোড়াছুড়ি হবে না। জিয়াউর রহমান বীরউত্তম মোটেই জাতির পিতা নন, তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি একজন বীরউত্তম। এ বীরউত্তম খেতাব দিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর সরকার। ভুল করে নয়, দয়া করে নয়, যথার্থই খেতাব পাওয়ার যোগ্য ছিলেন তাই দিয়েছে। বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা থাকলে জিয়াউর রহমানকে বীরউত্তম খেতাব দেওয়া নিয়ে প্রশ্ন করাই পাপ। সৈয়দ নজরুল ইসলাম ও তাজউদ্দীন আহমদের নেতৃত্বে ঐতিহাসিক প্রবাসী মুজিবনগর সরকার বীরউত্তম জিয়াউর রহমানের নামে যে ‘জেড’ ব্রিগেড করেছিল তা যথার্থ ছিল। স্বাধীনতাযুদ্ধের শুরুতে জিয়াউর রহমান কোনো হত্যা বা গণহত্যা করেননি। গণহত্যা বা হত্যা যেটাই হোক হয়ে থাকলে তা করতে হতো বেঙ্গল রেজিমেন্টকে। কিন্তু জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে অষ্টম বেঙ্গল রেজিমেন্ট কোনো গণহত্যা করেনি, কোনো হত্যা করেনি। এমনকি তারা একটি পাখিও মারেনি এবং বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত বেঙ্গল রেজিমেন্টের মধ্যে অষ্টম বেঙ্গলের সবচাইতে গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা। সেনা-বিমান-নৌ-বিডিআর-পুলিশ কেউ কোনোখানে সবাই একসঙ্গে যোগদান করেনি। অষ্টম বেঙ্গল আর দ্বিতীয় বেঙ্গল এ দুটি পুরোপুরিভাবে অখ- অবস্থায় মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করেছিল। তাই জিয়াউর রহমানকে রাজনৈতিকভাবে ছোট করার জন্য যুদ্ধের শুরুতে মানুষ মেরেছে, গণহত্যা করেছে এসব বলা মুক্তিযুদ্ধকে ছোট করা মুক্তিযুদ্ধকে কলঙ্কিত করা। রাজনৈতিক ত্রুটি-বিচ্যুতি যাই-ই থাকুক জিয়াউর রহমান মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে নিষ্কলঙ্ক, নিষ্কলুষ এতে কোনো সন্দেহ নেই।

বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী, সেই সঙ্গে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালিত হচ্ছে। কোনটার কী করা হচ্ছে খুব একটা বোঝার উপায় নেই। জাতির পিতার জন্মশতবর্ষে একের পর এক বিদেশি অতিথি আসছেন এটা খুব আনন্দের কথা, গর্বের কথা। কিন্তু দেশের মানুষের যতটা সম্পৃক্ততা আশা করা হয়েছিল ততটা সম্পৃক্ততা দেখছি না। স্বতঃস্ফূর্ততা কেমন যেন নেই বললেই চলে। কিছু দিন আগে টাঙ্গাইলের নেতা ফজলুর রহমান খান ফারুক মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে একুশে পদক পেয়েছেন। কী করে পেয়েছেন তার বিন্দুবিসর্গও জানি না। ফজলুর রহমান খান ফারুক একজন সমাজকর্মী হিসেবে, জননেতা হিসেবে, একজন আওয়ামী লীগার হিসেবে আওয়ামী লীগের অথবা আওয়ামী লীগ সরকারের যে কোনো পদক পেতেই পারেন। কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে নয়। বিশেষ করে সশস্ত্র মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তো নয়ই। মুক্তিযুদ্ধের শুরু থেকে শেষ দিন পর্যন্ত তিনি কোনো অস্ত্র ছুঁয়ে দেখেননি। শুনেছি, সাটিয়াচরা যুদ্ধে তিনি অংশ নিয়েছিলেন এজন্য পেয়েছেন। তিনি সাটিয়াচরা ডিফেন্সে ২ এপ্রিল ’৭১ সন্ধ্যাবেলায় একবার গিয়েছিলেন। ফরিদপুরের এক হাওয়ালদার তাকে সেখান থেকে চলে যেতে অনুরোধ করেছিলেন। বলেছিলেন, ‘আপনার ট্রেনিং নেই, এখানে থেকে কী করবেন?’ খুব সম্ভবত জামুর্কি-পাকুল্যার ছানা মিয়াও তার সঙ্গে ছিলেন। তারা চলে গিয়েছিলেন। আর সেই হাওয়ালদার কয়েক ঘণ্টা পরই হানাদারদের মেশিনগানের গুলিতে প্রাণ হারান, শহীদ হন। তিনি পেলেন না, একুশে পদক পেলেন ফজলুর রহমান খান ফারুক! জামুর্কি-পাকুল্যার জুমারত আলী দেওয়ান সাটিয়াচরা যুদ্ধে শহীদ হয়েছেন তাকে দেওয়া হয়নি। মুক্তিযুদ্ধের নেতা হিসেবে যদি দেওয়া হয়, সংগঠক হিসেবে যদি দেওয়া হয় তাহলে সবার আগে আসে জননেতা আবদুল মান্নানের নাম, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক হিসেবে বদিউজ্জামান খান এমপি ও লতিফ সিদ্দিকীর নাম, যদি সিভিল প্রশাসনের নেতৃত্বের জন্য দেওয়া হয় তাহলে শামসুর রহমান খান শাজাহানের নাম আসে অনেক আগে। কারণ তিনি ময়মনসিংহ-টাঙ্গাইল জোনাল কাউন্সিলের চেয়ারম্যান ছিলেন। তুরা রওশনআরা প্রশিক্ষণ শিবিরে ফজলুর রহমান খান ফারুক রাজনৈতিক বক্তৃতা করতেন। সে তো এমএনএ হুমায়ুন খালিদও করতেন। সেখানে হাতেম আলী তালুকদার ছিলেন। কিন্তু তাদের কাউকে না দিয়ে কেন ফজলুর রহমান খান ফারুক মুক্তিযুদ্ধের ওপর একুশে পদক পেলেন, মাহাত্ম্য বুঝলাম না। আওয়ামী লীগের কাউকে পদক দিতে হবে তাহলে মন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাককেও তো দেওয়া যেত। তিনি তো প্রত্যক্ষ মুক্তিযোদ্ধা। ১১ ডিসেম্বর হানাদারমুক্ত টাঙ্গাইল থানায় পতাকা তুলেছিলেন। সতীনের ছেলে হিসেবে আমাকে মুছে ফেলার জন্য এসব করে লাভের চাইতে ক্ষতিই বেশি হচ্ছে, সত্যের অপলাপ হচ্ছে। ফজলুর রহমান খান ফারুক কিন্তু বঙ্গবন্ধুর হাতে অস্ত্র জমা দেননি, অস্ত্র দিয়েছিলাম আমি। গত ৮ মার্চ জনাব ফজলুর রহমান খান ফারুকের পদক প্রাপ্তিতে এক সংবর্ধনা ছিল। কেন যেন এখন কোনো সভা-সমাবেশে সাধারণ মানুষ খুব একটা দেখি না, সে সভায়ও দেখা যায়নি। তবে প্রতিটি উপজেলা থেকে ব্যাপক নেতা-কর্মী ফজলুর রহমান খান ফারুককে সংবর্ধনা জানিয়েছেন। সেখানে মাননীয় মন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাকও ছিলেন। অথচ বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ১৭ মার্চ সেই একই মাঠে পালন করা হয়েছে। সেখানে নেতা ফজলুর রহমানের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের ১০ ভাগের ১ ভাগও নেতা-কর্মী ছিলেন না। ২৬ মার্চ স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর দিনে আওয়ামী লীগ ও সরকার কী করবে তা তারাই জানে। সেদিনও তেমন জনসম্পৃক্ততা হবে বলে মনে হয় না। বিদেশি মেহমানরা অবশ্যই আসবেন, আসছেন। কিন্তু দেশের মানুষের মধ্যে সাড়া জাগানোয় সরকার ও আওয়ামী লীগ অনেক ক্ষেত্রেই ব্যর্থ হচ্ছে। যদিও ইদানীং সবাই বাস্তবতার বাইরে। অনেকেই সত্য শুনতে চায় না, সত্য দেখতেও চায় না। এই না দেখার ভান ভবিষ্যতে বুমেরাং হতে পারে। সেজন্য বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে সরকার এবং আওয়ামী লীগকে আরেকটু চোখ-কান খুলে অগ্রসর হওয়ার সনির্বন্ধ অনুরোধ জানাচ্ছি। মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে অসম্ভব টানাটানি। প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদেরই বর্তমানে অসহায় করে তোলা হয়েছে। আগে তো কোনো কথাই ছিল না। চেঁচামেচি করে মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতার ব্যবস্থা করে আওয়ামী লীগ ছেড়েছিলাম। বোন আমাকে যথেষ্ট ভালোবাসেন, কিন্তু কেন যেন মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা দাবি করায় বড় বেশি গালাগাল করেছিলেন। মাত্র ২০০০ টাকা ভাতা চাওয়ায় যেসব গালি শুনেছি আজ তো আমার বোনই সাধারণ মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ২০,০০০ হাজার টাকা ভাতার ব্যবস্থা করেছেন। এখন কী বলতে পারি? সাধারণত ভাইয়েরা বোনদের শক্ত কথা বলতে পারে না, বলেও না। আমি তো আমার ছোট তিন বোনের পিতার মতো ভাই ছিলাম। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে মায়ের মতো বোন ভাবি। তাই কীই-বা বলতে পারি? তবু এটা বলব, ১০-১২ বছর যাবৎ যারা ভাতা পান সেসব মুক্তিযোদ্ধাকেও যাচাই-বাছাইয়ের জন্য জামুকা থেকে চিঠি দেওয়া হচ্ছে, এটা আইনত শুদ্ধ নয়। এটা মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদেরও অপমান অসম্মান। আমি অনুরোধ করব, আবেদন করব শুধু নতুন তালিকাভুক্ত হওয়ার জন্য যাচাই-বাছাই করুন, কাউকে বাদ দেওয়ার জন্য নয়। প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে যারা তালিকাভুক্ত আছে তাদের দলের পরিচয় বের করার চেষ্টা করা উচিত নয়। যখন মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে তখন স্বাধীনতার পক্ষে আওয়ামী লীগ ছাড়া আর কোনো দল ছিল না। আমরা সবাই বঙ্গবন্ধুর সৈনিক। মুক্তিযোদ্ধারা কেউ বঙ্গবন্ধু ছাড়া অন্য কারও নয়। বঙ্গবন্ধুই বাংলাদেশ আর বাংলাদেশই বঙ্গবন্ধু, এটা আমার অন্তরাত্মার অনুভূতি।

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশে দেড় লাখ মানুষকে আরব আমিরাত রাষ্ট্রদূতের সহায়তা
বাংলাদেশে দেড় লাখ মানুষকে আরব আমিরাত রাষ্ট্রদূতের সহায়তা

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ছবি থেকে ভিডিও তৈরির সুবিধা আনলো গুগলের জেমিনি
ছবি থেকে ভিডিও তৈরির সুবিধা আনলো গুগলের জেমিনি

৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাতে বৃষ্টির পরও ঢাকার বাতাস আজ অস্বাস্থ্যকর
রাতে বৃষ্টির পরও ঢাকার বাতাস আজ অস্বাস্থ্যকর

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

দেশে ইকোফ্লোর পোর্টেবল পাওয়ার স্টেশন আনলো বেস্ট ইলেকট্রনিক্স
দেশে ইকোফ্লোর পোর্টেবল পাওয়ার স্টেশন আনলো বেস্ট ইলেকট্রনিক্স

১৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফিলিস্তিনপন্থী সংগঠনকে নিষিদ্ধের প্রতিবাদে যুক্তরাজ্যে বিক্ষোভ
ফিলিস্তিনপন্থী সংগঠনকে নিষিদ্ধের প্রতিবাদে যুক্তরাজ্যে বিক্ষোভ

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা
টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে চার ছিনতাইকারী আটক, দুইজনকে গণধোলাই
টঙ্গীতে চার ছিনতাইকারী আটক, দুইজনকে গণধোলাই

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ডন-৩’ সিনেমায় শাহরুখ ফিরছেন কোন চরিত্রে?
‘ডন-৩’ সিনেমায় শাহরুখ ফিরছেন কোন চরিত্রে?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পঞ্চম ম্যাচেও জোড়া গোলের কীর্তি মেসির, দারুণ জয় মিয়ামির
পঞ্চম ম্যাচেও জোড়া গোলের কীর্তি মেসির, দারুণ জয় মিয়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাভাস্কারের মুখে আবার ‘স্টুপিড!’ — এবার কার উদ্দেশে?
গাভাস্কারের মুখে আবার ‘স্টুপিড!’ — এবার কার উদ্দেশে?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিজ শুরুর আগেই স্কোয়াডে পরিবর্তন অস্ট্রেলিয়ার
সিরিজ শুরুর আগেই স্কোয়াডে পরিবর্তন অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় জ্বালানি সংকট চরমে পৌঁছেছে: জাতিসংঘ
গাজায় জ্বালানি সংকট চরমে পৌঁছেছে: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেউ কেউ সংস্কারের ধোঁয়া তুলে নির্বাচনকে ব্যাহত করতে চাইছে’
‘কেউ কেউ সংস্কারের ধোঁয়া তুলে নির্বাচনকে ব্যাহত করতে চাইছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএসএফের গুলি থেকে রেহাই পাচ্ছে না নারী-পুরুষ কেউ
বিএসএফের গুলি থেকে রেহাই পাচ্ছে না নারী-পুরুষ কেউ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্লাব ফুটবলে নেই আগ্রহ, অন্য কিছুতে নজর ডাচ কোচের
ক্লাব ফুটবলে নেই আগ্রহ, অন্য কিছুতে নজর ডাচ কোচের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুপ্রেরণার আলো ছড়ালেন হৃতিক
অনুপ্রেরণার আলো ছড়ালেন হৃতিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আল-কোরআনের ভাষারীতি
আল-কোরআনের ভাষারীতি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে রসিকতা ও রসবোধ
ইসলামের দৃষ্টিতে রসিকতা ও রসবোধ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাসপাতালে ভর্তি কিয়ারা আদভানি
হাসপাতালে ভর্তি কিয়ারা আদভানি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের পাত্রী ও মাহরাম নারীর কতটুকু দেখা যাবে
বিয়ের পাত্রী ও মাহরাম নারীর কতটুকু দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

২০২৫ সালে থাইল্যান্ডে মাংকিপক্সে আক্রান্ত ৪০ জন, মৃত্যু ১৩
২০২৫ সালে থাইল্যান্ডে মাংকিপক্সে আক্রান্ত ৪০ জন, মৃত্যু ১৩

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ১১০
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ১১০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মেক্সিকোর ওপর ৩০ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মেক্সিকোর ওপর ৩০ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিউনিসিয়ায় প্রেসিডেন্টের খবর না দেখায় ছয় মাসের কারাদণ্ড
তিউনিসিয়ায় প্রেসিডেন্টের খবর না দেখায় ছয় মাসের কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সাম্প্রতিক হত্যা-সহিংসতায় সিপিবির উদ্বেগ
সাম্প্রতিক হত্যা-সহিংসতায় সিপিবির উদ্বেগ

নগর জীবন

ধান রোপণে ব্যস্ত নারীরা
ধান রোপণে ব্যস্ত নারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা