শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ মার্চ, ২০২১

দীপক ও সুরজিৎ-কে যেন ভুলে না যাই

মনজুরুল আহসান বুলবুল
প্রিন্ট ভার্সন
দীপক ও সুরজিৎ-কে যেন ভুলে না যাই

শিরোনামটি লিখে কতক্ষণ চুপচাপ বসে থাকি। শিরোনামটি কি ঠিক হলো?  আমরা আসলে কতজন জানি দীপক কে? সুরজিৎ কে? কেনই বা তাদের ভুলে যাওয়া না যাওয়ার প্রশ্ন? তাদের সম্পর্কে জানলেই না ভুলে যাওয়ার প্রশ্ন। যদি না-ই জানি তা হলে ভুলব আর কী। কেউ কেউ হয়তো জানেন, অনেকেই জানেন না। তা হলে সঠিক শিরোনাম  হবে ‘দীপক-সুরজিৎকে স্মরণ করি’? হতেই পারে।

শিরোনাম বিতর্ক থাক। আসল কথায় যাই।

বাংলাদেশ উদযাপন করছে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী, স্বাধীনতার ৫০ বছর। গোটা দেশ এই উৎসবে মেতেছে, যারা এই দেশের জন্ম চায়নি কেবলমাত্র তারা ছাড়া। এই উৎসবে বাংলাদেশ কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করছে বন্ধুদের, মিত্রদের। শ্রদ্ধা জানাচ্ছে তাদের প্রতি, যারা তাদের রক্ত ও ভালোবাসা দিয়ে লিখেছে বাংলাদেশের নাম।

যতদূর জানি, সনাতন ধর্ম বিশ্বাসীরা তাদের পরিবারের কেউ নিখোঁজ হলে যতক্ষণ তার মৃতদেহ না পায় ততক্ষণ তার চূড়ান্ত অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পাদন করে না। তাই ধারণা করি ওপার বাংলায় দীপক ও সুরজিৎ-এর পরিবারও বুঝি তাদের সন্তানদের হারিয়ে যাওয়ার ৫০ বছর পালন করছে কিন্তু শেষ কাজ করছে না, কারণ তাদের মৃত্যু হয়েছে এমন অকাট্য প্রমাণ হাতে নেই, তাদের মরদেহ পাওয়া যায়নি। হয়তো তাদের পরিবার আজও অপেক্ষা করে আছে, যদি ওরা আসে চুপি চুপি। দীপক ও সুরজিৎ-এর পরিবারের এ যেন এক অন্তহীন প্রতীক্ষা। কিন্তু  নির্মম বাস্তব বলে, এ প্রতীক্ষার যেমন শেষ হবে না, তেমনি সত্যটি হচ্ছে, ওরা আর কোনো দিন ফিরবে না।

বাংলাদেশের মানুষ, বিশেষ করে বাংলাদেশের সাংবাদিক হিসেবে আমাদের দায় অন্য জায়গায়। কারণ, এই দুই তরুণের অন্তর্ধান হওয়ার বিষয়টি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে জড়িয়ে এবং তারা দুজনই পেশাদার সাংবাদিক।

দীপক-সুরজিৎ ভারতবর্ষের, সুনির্দিষ্টভাবে পশ্চিমবঙ্গের দুই তরুণ সাংবাদিক। ১৯৭১ সালে এসেছিলেন উত্তাল বাংলাদেশে আমাদের মুক্তিযুদ্ধ কভার করতে। তারপর? তার আর পর নেই! শুধু এই টুকুই জানা : তারা আর বাড়ি ফিরে যাননি। বাংলাদেশের কোথাও কি তারা পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে ধরা পড়েছিলেন? নাকি পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বর্বরতার খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে তারা শহীদ হয়েছেন, তার কোনো তথ্যই নেই। এ নিয়ে গবেষণাও নেই।

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে লড়তে গিয়ে কতজন ভারতীয় সৈন্য প্রাণ দিয়েছেন তার হিসাব পাওয়া যাবে। কিন্তু সরাসরি রণাঙ্গনে বা ঘটনাস্থলে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধ কভার করেছেন কতজন ভারতীয় সাংবাদিক তার কোনো তালিকা কোথাও নেই বলেই ধারণা করি। আরও নিশ্চিত করেই বলি, কতজন ভারতীয় সাংবাদিক এই দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে নিহত হয়েছেন বা নিখোঁজ হয়েছেন তার কোনো তালিকা হয়নি। তবে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত কলকাতাকেন্দ্রিক কিছু সাংবাদিকের কথা আমরা জানি।

দীপক ও সুরজিৎ যে মুক্তিযুদ্ধের একেবারে প্রস্তুতিলগ্নে বাংলাদেশে (সে সময়কার পূর্বপাকিস্তানে) ঢুকে পড়েছিলেন এবং আর ফিরে যাননি সেটি প্রমাণিত সত্য।

কে এই দীপক? কেই বা সুরজিৎ?

কলকাতার সাংবাদিক মানিক ব্যানার্জি জানাচ্ছেন : কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের ১৯৬৭-১৯৬৯ কোর্সের ছাত্র ছিলেন দীপক বন্দ্যোপাধ্যায়। দীপক প্রেসিডেন্সি কলেজের স্নাতক, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজিতে মাস্টার্স করে পড়তে যান সাংবাদিকতায়  ডিপ্লোমা কোর্সে। সহজাত নেতৃত্বের গুণ ছিল দীপকের।

সাংবাদিকতার পাঠক্রমে যে ওয়ার রিপোর্টিং পড়ানো হতো তা পড়েই দীপক উদ্বুদ্ধ হন যুদ্ধ সাংবাদিকতা করার।

একালের মতো সেকালেও সাংবাদিকতার তরুণ গ্র্যাজুয়েটদের নামি পত্রিকায় চাকরি পাওয়া সহজ ছিল না, বেসরকারি টিভি তো তখন ছিলই না।

কাজেই সাংবাদিকতার পাঠ চুকিয়ে দীপক তার বন্ধুদের সঙ্গে নিজেরাই ইয়থ প্রেস সার্ভিস নামে একটি ফিচার সার্ভিস গড়ে তোলেন। মহাত্মা গান্ধী রোডে একটি অফিসও নেওয়া হয়। সাংবাদিক অরুণ চক্রবর্তী বলছেন : সে সময়  হাঙ্গেরিতে তরুণ সাংবাদিকরা নির্ভীক ও সাহসী সাংবাদিকতার লক্ষ্য নিয়ে ইয়থ প্রেস সার্ভিস গড়ে তুলেছিলেন। সেই রকম কাজ করার প্রত্যয় নিয়েই তারা এই ফিচার সার্ভিস গড়ে তুলেছিলেন। কিন্তু এটি প্রাতিষ্ঠানিকতা পায়নি। কাজেই সবাই সাংবাদিকতার চাকরিই খুঁজছিলেন।

এর মধ্যেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পাকিস্তানের রাজনীতি। অগ্নিগর্ভ পূর্ব পাকিস্তান।

ইয়থ প্রেস সার্ভিস চালু রেখেই দীপক যোগ দেন অমৃতবাজার পত্রিকায় সাব-এডিটর হিসেবে, ছাত্রজীবন থেকেই অমৃতবাজার পত্রিকার সঙ্গে তার যোগ ছিল। তাদের আরেক বন্ধু সুরজিৎ ঘোষাল যোগ দেন দি হিন্দুস্তান স্ট্যান্ডার্ড এ শিক্ষানবিশ ফটো সাংবাদিক হিসেবে।

দীপকের বাবা ভারতীয় রেলে কাজ করতেন, সেই সূত্রে বাবার সঙ্গেই থাকতেন হাওড়ায় রেলওয়ে কোয়ার্টার্সে। বিধবা মাকে নিয়ে সুরজিৎ ঘোষাল থাকতেন উত্তর কলকাতার বাদুর বাগান এলাকায়। সাংবাদিকতা ছাড়াও নানা বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সঙ্গে কাজ করতেন এই দুজনই। সে কারণে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান পরিস্থিতি এবং সীমান্ত এলাকার ঘটনার দিকে নজর রাখছিলেন তারা। দীপক ও সুরজিৎরা তখন বেশ কয়েকবার সীমান্ত এলাকায় ঘুরে রিপোর্ট করেন। কিন্তু উদ্দীপ্ত এই তরুণদের এতে মন ভরছিল না। তারা চাইছিলেন পূর্বপাকিস্তানে ঢুকে সেখানে কী ঘটছে তাই দেখে রিপোর্ট করতে।

১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দৃশ্যতই স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন। পূর্ববঙ্গে পাকিস্তানের মৃত্যু হয়েছে, বাংলাদেশ নামে নতুন রাষ্ট্রটির অনানুষ্ঠানিক জন্ম হয়ে গেছে।

দীপক, সুরজিৎ ও তাদের সতীর্থ সাংবাদিক বন্ধুরা চূড়ান্তভাবেই সিদ্ধান্ত নিলেন তারা বাংলাদেশের ভিতরে আসবেন। পূর্ববাংলায় পাকিস্তান সরকার তখন নড়বড়ে, সীমান্ত ঢিলেঢালা, পাসপোর্ট-ভিসা-ইমিগ্রেশনের বালাই নেই। এ পরিস্থিতিতে ১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ বনগাঁও সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন দীপক ও সুরজিৎ। বাংলাদেশে ঢুকে তারা ঢাকা পর্যন্ত পৌঁছান, এ তথ্য নানা সূত্রে জানা যায়। সে সময় আগরতলায় যুগান্তর প্রতিনিধি অনীল ভট্টাচার্য ও হিন্দুস্তান সমাচারের প্রতিনিধি কেশব চন্দ্র সুর জানিয়েছেন : এই দুই তরুণ সাংবাদিক ঢাকা থেকে কুমিল্লা হয়ে আগরতলা পৌঁছান। এরপর তারা আগরতলা থেকে আবার ঢাকা হয়ে বনগাঁ দিয়ে ভারতে যাওয়ার জন্য যাত্রা শুরু করেন। কিন্তু তাদের সেই যাত্রা শেষ হয়নি, তাদের গন্তব্যে পৌঁছা হয়নি আর। অরুণ চক্রবর্তীও আনন্দবাজার পত্রিকার প্রতিনিধি হয়ে উত্তাল মার্চে বাংলাদেশে ঢুকে পেশাগত দায়িত্ব পালন করেছেন, তিনিও জানিয়েছেন দীপক ও সুরজিৎ তার আগেই বাংলাদেশ ঢোকেন কিন্তু তারা আর কলকাতায় ফিরে যাননি।

নানা সূত্র বলছে : গুপ্তচর সন্দেহে পাকিস্তানি সৈন্যরা তাদের আটক করে, তাদের যুদ্ধবন্দী হিসেবে পাকিস্তানে নেওয়া হয়েছে কিন্তু এসব খবরের কোনো সত্যতা মেলেনি। কোনো প্রামাণ্য নেই, শুধুই ধারণা মাত্র।

ইতিহাস বলছে : ২৩ মার্চ, ১৯৭১ যখন দীপক ও সুরজিৎ বাংলাদেশ ঢোকেন সেই পরিস্থিতি দ্রুত পাল্টে যায় ২৫ মার্চের পরেই। তারা যদি ২৫ মার্চেও আগরতলা পৌঁছেন তা হলেও তারা বুঝতে পারেননি ২৫ মার্চ রাতেই কী বর্বরতা পাকিস্তানি বাহিনী শুরু করেছে। ফিরতি যাত্রায় তারা যখন আবার আগরতলা থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন তখন পরিস্থিতি ভিন্ন। সারা দেশে পাকিস্তানি বাহিনীর বর্বরতা তখন ভয়ংকর পর্যায়ে। তখন তাদের সামনে একজন সাংবাদিক আর ক্যামেরাসহ একজন ফটো সাংবাদিক কোনো পরিচয়েই দাঁড়াতে পারবে না এটাই স্বাভাবিক। ধারণা করি : একে ভারতীয়, দ্বিতীয়ত, তারা অমুসলিম, তাদের কাছে পাওয়া গেছে সংবাদ তথ্য ও ছবি- কাজেই পাকিস্তানি বাহিনী তাদের হত্যা করতে এক মুহূর্তও ভাবেনি। অথবা তাদের ক্যাম্পে ধরে নিয়ে গিয়ে দিনের পর দিন অত্যাচার করে তাদের হত্যা করা হয়েছে এমনটিও হতে পারে। কোন এলাকায় কখন ঘটনাটি ঘটেছে বা কী আসলে ঘটেছে তা জানা বা প্রমাণ করার কোনো সুযোগ নেই। তবে এ কথা বুঝতে কষ্ট হয় না যে, মুক্তিযুদ্ধের একেবারে সূচনালগ্নেই ভারতের দুই তরুণ সাংবাদিকের রক্তে লাল হয়েছে বাংলাদেশের মাটি। সম্ভবত বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় কারও প্রাণ দান এটিই প্রথম।

পেশাদার সাংবাদিক হিসেবে বিষয়টিকে দেখি আরেক দৃষ্টিকোণ থেকে। দীপক একজন পেশাদার সাংবাদিক, সুরজিৎ একজন ফটো সাংবাদিক। বনগাঁও দিয়ে ঢুকে ঢাকা, কুমিল্লা হয়ে তারা যখন আগরতলা পৌঁছান, ধারণা করি, তখন তারা নানা ধরনের তথ্য ও ছবিতে সমৃদ্ধ। মার্চের উত্তাল বাংলাদেশের মাঠপর্যায়ের  সে সময়কার এসব ছবি ও তথ্য হতে পারত আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের অমূল্য দলিল। সে সময় আজকের মতো ইন্টারনেট, ই-মেইল, স্মার্টফোন ছিল না যে প্রতিদিন খবর ও ছবি পাঠাবেন তারা। ধারণা করি, তারা ভেবেছিলেন তারা ফিরে গিয়ে ধারাবাহিক রিপোর্ট করবেন বাংলাদেশকে নিয়ে। ২৩ মার্চ থেকে আগরতলা পৌঁছা পর্যন্ত তাদের কাছে যেমন ছিল বিক্ষুব্ধ ও উত্তাল বাংলাদেশের চিত্র, তেমনি আগরতলা থেকে ফেরার পথে পাকিস্তানি বাহিনীর বর্বরতার অনেক ছবি ও তথ্যও নিশ্চয়ই তারা পেয়েছিলেন। তরুণ এই দুই সাংবাদিক এতসব তথ্য নিয়ে যে টগবগ করে ফুটছিলেন পেশাদার সাংবাদিক হিসেবেই তা অনুভব করতে পারি। কত দ্রুত তারা ফিরবেন কলকাতায়, ফাইল করবেন স্টোরি ও ছবি এই উত্তেজনায় আচ্ছন্ন ছিলেন তারা। কিন্তু তাদের আর ফেরা হয়নি। তারা তাদের জীবন দিয়েছেন, আমরা হারিয়েছি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি লগ্নের অনেক প্রামাণ্য।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর দীপকের বাবা ভারত সরকারের কাছে পুত্র সম্পর্কে অনেক অনুসন্ধান করেছেন কিন্তু কোনো খোঁজ মেলেনি। সুরজিৎ-এর বিধবা মায়ের আকুতি কতদূর পৌঁছেছিল জানা যায় না।

শিরোনাম নিয়ে টানাপোড়েন যতই থাকুক, বাংলাদেশ, বিশেষত বাংলাদেশের সাংবাদিক সমাজের কতজন জানেন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে এসে জীবন উৎসর্গকারী এই দুই তরুণ সাংবাদিকের কথা? কখনো কোনো সভায় তাদের নাম উচ্চারিত হয়েছে এমন মনে করতে পারি না।

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে বিনীত নিবেদন : আমাদের মুক্তিযুদ্ধে জীবন দেওয়া পেশাদার সাংবাদিক দীপক ও সুরজিৎ-কে যেন আমরা ভুলে না যাই।

[তথ্যসূত্র : বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, কলকাতার সাংবাদিক, কলকাতা প্রেস ক্লাব।  সংকলন ও সম্পাদনা : স্নেহাশিস সুর। প্রথম প্রকাশ : কলকাতা,  জুলাই ২০১৯]

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জজের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
জজের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা