শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ মার্চ, ২০২১

দীপক ও সুরজিৎ-কে যেন ভুলে না যাই

মনজুরুল আহসান বুলবুল
প্রিন্ট ভার্সন
দীপক ও সুরজিৎ-কে যেন ভুলে না যাই

শিরোনামটি লিখে কতক্ষণ চুপচাপ বসে থাকি। শিরোনামটি কি ঠিক হলো?  আমরা আসলে কতজন জানি দীপক কে? সুরজিৎ কে? কেনই বা তাদের ভুলে যাওয়া না যাওয়ার প্রশ্ন? তাদের সম্পর্কে জানলেই না ভুলে যাওয়ার প্রশ্ন। যদি না-ই জানি তা হলে ভুলব আর কী। কেউ কেউ হয়তো জানেন, অনেকেই জানেন না। তা হলে সঠিক শিরোনাম  হবে ‘দীপক-সুরজিৎকে স্মরণ করি’? হতেই পারে।

শিরোনাম বিতর্ক থাক। আসল কথায় যাই।

বাংলাদেশ উদযাপন করছে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী, স্বাধীনতার ৫০ বছর। গোটা দেশ এই উৎসবে মেতেছে, যারা এই দেশের জন্ম চায়নি কেবলমাত্র তারা ছাড়া। এই উৎসবে বাংলাদেশ কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করছে বন্ধুদের, মিত্রদের। শ্রদ্ধা জানাচ্ছে তাদের প্রতি, যারা তাদের রক্ত ও ভালোবাসা দিয়ে লিখেছে বাংলাদেশের নাম।

যতদূর জানি, সনাতন ধর্ম বিশ্বাসীরা তাদের পরিবারের কেউ নিখোঁজ হলে যতক্ষণ তার মৃতদেহ না পায় ততক্ষণ তার চূড়ান্ত অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পাদন করে না। তাই ধারণা করি ওপার বাংলায় দীপক ও সুরজিৎ-এর পরিবারও বুঝি তাদের সন্তানদের হারিয়ে যাওয়ার ৫০ বছর পালন করছে কিন্তু শেষ কাজ করছে না, কারণ তাদের মৃত্যু হয়েছে এমন অকাট্য প্রমাণ হাতে নেই, তাদের মরদেহ পাওয়া যায়নি। হয়তো তাদের পরিবার আজও অপেক্ষা করে আছে, যদি ওরা আসে চুপি চুপি। দীপক ও সুরজিৎ-এর পরিবারের এ যেন এক অন্তহীন প্রতীক্ষা। কিন্তু  নির্মম বাস্তব বলে, এ প্রতীক্ষার যেমন শেষ হবে না, তেমনি সত্যটি হচ্ছে, ওরা আর কোনো দিন ফিরবে না।

বাংলাদেশের মানুষ, বিশেষ করে বাংলাদেশের সাংবাদিক হিসেবে আমাদের দায় অন্য জায়গায়। কারণ, এই দুই তরুণের অন্তর্ধান হওয়ার বিষয়টি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে জড়িয়ে এবং তারা দুজনই পেশাদার সাংবাদিক।

দীপক-সুরজিৎ ভারতবর্ষের, সুনির্দিষ্টভাবে পশ্চিমবঙ্গের দুই তরুণ সাংবাদিক। ১৯৭১ সালে এসেছিলেন উত্তাল বাংলাদেশে আমাদের মুক্তিযুদ্ধ কভার করতে। তারপর? তার আর পর নেই! শুধু এই টুকুই জানা : তারা আর বাড়ি ফিরে যাননি। বাংলাদেশের কোথাও কি তারা পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে ধরা পড়েছিলেন? নাকি পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বর্বরতার খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে তারা শহীদ হয়েছেন, তার কোনো তথ্যই নেই। এ নিয়ে গবেষণাও নেই।

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে লড়তে গিয়ে কতজন ভারতীয় সৈন্য প্রাণ দিয়েছেন তার হিসাব পাওয়া যাবে। কিন্তু সরাসরি রণাঙ্গনে বা ঘটনাস্থলে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধ কভার করেছেন কতজন ভারতীয় সাংবাদিক তার কোনো তালিকা কোথাও নেই বলেই ধারণা করি। আরও নিশ্চিত করেই বলি, কতজন ভারতীয় সাংবাদিক এই দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে নিহত হয়েছেন বা নিখোঁজ হয়েছেন তার কোনো তালিকা হয়নি। তবে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত কলকাতাকেন্দ্রিক কিছু সাংবাদিকের কথা আমরা জানি।

দীপক ও সুরজিৎ যে মুক্তিযুদ্ধের একেবারে প্রস্তুতিলগ্নে বাংলাদেশে (সে সময়কার পূর্বপাকিস্তানে) ঢুকে পড়েছিলেন এবং আর ফিরে যাননি সেটি প্রমাণিত সত্য।

কে এই দীপক? কেই বা সুরজিৎ?

কলকাতার সাংবাদিক মানিক ব্যানার্জি জানাচ্ছেন : কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের ১৯৬৭-১৯৬৯ কোর্সের ছাত্র ছিলেন দীপক বন্দ্যোপাধ্যায়। দীপক প্রেসিডেন্সি কলেজের স্নাতক, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজিতে মাস্টার্স করে পড়তে যান সাংবাদিকতায়  ডিপ্লোমা কোর্সে। সহজাত নেতৃত্বের গুণ ছিল দীপকের।

সাংবাদিকতার পাঠক্রমে যে ওয়ার রিপোর্টিং পড়ানো হতো তা পড়েই দীপক উদ্বুদ্ধ হন যুদ্ধ সাংবাদিকতা করার।

একালের মতো সেকালেও সাংবাদিকতার তরুণ গ্র্যাজুয়েটদের নামি পত্রিকায় চাকরি পাওয়া সহজ ছিল না, বেসরকারি টিভি তো তখন ছিলই না।

কাজেই সাংবাদিকতার পাঠ চুকিয়ে দীপক তার বন্ধুদের সঙ্গে নিজেরাই ইয়থ প্রেস সার্ভিস নামে একটি ফিচার সার্ভিস গড়ে তোলেন। মহাত্মা গান্ধী রোডে একটি অফিসও নেওয়া হয়। সাংবাদিক অরুণ চক্রবর্তী বলছেন : সে সময়  হাঙ্গেরিতে তরুণ সাংবাদিকরা নির্ভীক ও সাহসী সাংবাদিকতার লক্ষ্য নিয়ে ইয়থ প্রেস সার্ভিস গড়ে তুলেছিলেন। সেই রকম কাজ করার প্রত্যয় নিয়েই তারা এই ফিচার সার্ভিস গড়ে তুলেছিলেন। কিন্তু এটি প্রাতিষ্ঠানিকতা পায়নি। কাজেই সবাই সাংবাদিকতার চাকরিই খুঁজছিলেন।

এর মধ্যেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পাকিস্তানের রাজনীতি। অগ্নিগর্ভ পূর্ব পাকিস্তান।

ইয়থ প্রেস সার্ভিস চালু রেখেই দীপক যোগ দেন অমৃতবাজার পত্রিকায় সাব-এডিটর হিসেবে, ছাত্রজীবন থেকেই অমৃতবাজার পত্রিকার সঙ্গে তার যোগ ছিল। তাদের আরেক বন্ধু সুরজিৎ ঘোষাল যোগ দেন দি হিন্দুস্তান স্ট্যান্ডার্ড এ শিক্ষানবিশ ফটো সাংবাদিক হিসেবে।

দীপকের বাবা ভারতীয় রেলে কাজ করতেন, সেই সূত্রে বাবার সঙ্গেই থাকতেন হাওড়ায় রেলওয়ে কোয়ার্টার্সে। বিধবা মাকে নিয়ে সুরজিৎ ঘোষাল থাকতেন উত্তর কলকাতার বাদুর বাগান এলাকায়। সাংবাদিকতা ছাড়াও নানা বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সঙ্গে কাজ করতেন এই দুজনই। সে কারণে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান পরিস্থিতি এবং সীমান্ত এলাকার ঘটনার দিকে নজর রাখছিলেন তারা। দীপক ও সুরজিৎরা তখন বেশ কয়েকবার সীমান্ত এলাকায় ঘুরে রিপোর্ট করেন। কিন্তু উদ্দীপ্ত এই তরুণদের এতে মন ভরছিল না। তারা চাইছিলেন পূর্বপাকিস্তানে ঢুকে সেখানে কী ঘটছে তাই দেখে রিপোর্ট করতে।

১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দৃশ্যতই স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন। পূর্ববঙ্গে পাকিস্তানের মৃত্যু হয়েছে, বাংলাদেশ নামে নতুন রাষ্ট্রটির অনানুষ্ঠানিক জন্ম হয়ে গেছে।

দীপক, সুরজিৎ ও তাদের সতীর্থ সাংবাদিক বন্ধুরা চূড়ান্তভাবেই সিদ্ধান্ত নিলেন তারা বাংলাদেশের ভিতরে আসবেন। পূর্ববাংলায় পাকিস্তান সরকার তখন নড়বড়ে, সীমান্ত ঢিলেঢালা, পাসপোর্ট-ভিসা-ইমিগ্রেশনের বালাই নেই। এ পরিস্থিতিতে ১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ বনগাঁও সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন দীপক ও সুরজিৎ। বাংলাদেশে ঢুকে তারা ঢাকা পর্যন্ত পৌঁছান, এ তথ্য নানা সূত্রে জানা যায়। সে সময় আগরতলায় যুগান্তর প্রতিনিধি অনীল ভট্টাচার্য ও হিন্দুস্তান সমাচারের প্রতিনিধি কেশব চন্দ্র সুর জানিয়েছেন : এই দুই তরুণ সাংবাদিক ঢাকা থেকে কুমিল্লা হয়ে আগরতলা পৌঁছান। এরপর তারা আগরতলা থেকে আবার ঢাকা হয়ে বনগাঁ দিয়ে ভারতে যাওয়ার জন্য যাত্রা শুরু করেন। কিন্তু তাদের সেই যাত্রা শেষ হয়নি, তাদের গন্তব্যে পৌঁছা হয়নি আর। অরুণ চক্রবর্তীও আনন্দবাজার পত্রিকার প্রতিনিধি হয়ে উত্তাল মার্চে বাংলাদেশে ঢুকে পেশাগত দায়িত্ব পালন করেছেন, তিনিও জানিয়েছেন দীপক ও সুরজিৎ তার আগেই বাংলাদেশ ঢোকেন কিন্তু তারা আর কলকাতায় ফিরে যাননি।

নানা সূত্র বলছে : গুপ্তচর সন্দেহে পাকিস্তানি সৈন্যরা তাদের আটক করে, তাদের যুদ্ধবন্দী হিসেবে পাকিস্তানে নেওয়া হয়েছে কিন্তু এসব খবরের কোনো সত্যতা মেলেনি। কোনো প্রামাণ্য নেই, শুধুই ধারণা মাত্র।

ইতিহাস বলছে : ২৩ মার্চ, ১৯৭১ যখন দীপক ও সুরজিৎ বাংলাদেশ ঢোকেন সেই পরিস্থিতি দ্রুত পাল্টে যায় ২৫ মার্চের পরেই। তারা যদি ২৫ মার্চেও আগরতলা পৌঁছেন তা হলেও তারা বুঝতে পারেননি ২৫ মার্চ রাতেই কী বর্বরতা পাকিস্তানি বাহিনী শুরু করেছে। ফিরতি যাত্রায় তারা যখন আবার আগরতলা থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন তখন পরিস্থিতি ভিন্ন। সারা দেশে পাকিস্তানি বাহিনীর বর্বরতা তখন ভয়ংকর পর্যায়ে। তখন তাদের সামনে একজন সাংবাদিক আর ক্যামেরাসহ একজন ফটো সাংবাদিক কোনো পরিচয়েই দাঁড়াতে পারবে না এটাই স্বাভাবিক। ধারণা করি : একে ভারতীয়, দ্বিতীয়ত, তারা অমুসলিম, তাদের কাছে পাওয়া গেছে সংবাদ তথ্য ও ছবি- কাজেই পাকিস্তানি বাহিনী তাদের হত্যা করতে এক মুহূর্তও ভাবেনি। অথবা তাদের ক্যাম্পে ধরে নিয়ে গিয়ে দিনের পর দিন অত্যাচার করে তাদের হত্যা করা হয়েছে এমনটিও হতে পারে। কোন এলাকায় কখন ঘটনাটি ঘটেছে বা কী আসলে ঘটেছে তা জানা বা প্রমাণ করার কোনো সুযোগ নেই। তবে এ কথা বুঝতে কষ্ট হয় না যে, মুক্তিযুদ্ধের একেবারে সূচনালগ্নেই ভারতের দুই তরুণ সাংবাদিকের রক্তে লাল হয়েছে বাংলাদেশের মাটি। সম্ভবত বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় কারও প্রাণ দান এটিই প্রথম।

পেশাদার সাংবাদিক হিসেবে বিষয়টিকে দেখি আরেক দৃষ্টিকোণ থেকে। দীপক একজন পেশাদার সাংবাদিক, সুরজিৎ একজন ফটো সাংবাদিক। বনগাঁও দিয়ে ঢুকে ঢাকা, কুমিল্লা হয়ে তারা যখন আগরতলা পৌঁছান, ধারণা করি, তখন তারা নানা ধরনের তথ্য ও ছবিতে সমৃদ্ধ। মার্চের উত্তাল বাংলাদেশের মাঠপর্যায়ের  সে সময়কার এসব ছবি ও তথ্য হতে পারত আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের অমূল্য দলিল। সে সময় আজকের মতো ইন্টারনেট, ই-মেইল, স্মার্টফোন ছিল না যে প্রতিদিন খবর ও ছবি পাঠাবেন তারা। ধারণা করি, তারা ভেবেছিলেন তারা ফিরে গিয়ে ধারাবাহিক রিপোর্ট করবেন বাংলাদেশকে নিয়ে। ২৩ মার্চ থেকে আগরতলা পৌঁছা পর্যন্ত তাদের কাছে যেমন ছিল বিক্ষুব্ধ ও উত্তাল বাংলাদেশের চিত্র, তেমনি আগরতলা থেকে ফেরার পথে পাকিস্তানি বাহিনীর বর্বরতার অনেক ছবি ও তথ্যও নিশ্চয়ই তারা পেয়েছিলেন। তরুণ এই দুই সাংবাদিক এতসব তথ্য নিয়ে যে টগবগ করে ফুটছিলেন পেশাদার সাংবাদিক হিসেবেই তা অনুভব করতে পারি। কত দ্রুত তারা ফিরবেন কলকাতায়, ফাইল করবেন স্টোরি ও ছবি এই উত্তেজনায় আচ্ছন্ন ছিলেন তারা। কিন্তু তাদের আর ফেরা হয়নি। তারা তাদের জীবন দিয়েছেন, আমরা হারিয়েছি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি লগ্নের অনেক প্রামাণ্য।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর দীপকের বাবা ভারত সরকারের কাছে পুত্র সম্পর্কে অনেক অনুসন্ধান করেছেন কিন্তু কোনো খোঁজ মেলেনি। সুরজিৎ-এর বিধবা মায়ের আকুতি কতদূর পৌঁছেছিল জানা যায় না।

শিরোনাম নিয়ে টানাপোড়েন যতই থাকুক, বাংলাদেশ, বিশেষত বাংলাদেশের সাংবাদিক সমাজের কতজন জানেন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে এসে জীবন উৎসর্গকারী এই দুই তরুণ সাংবাদিকের কথা? কখনো কোনো সভায় তাদের নাম উচ্চারিত হয়েছে এমন মনে করতে পারি না।

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে বিনীত নিবেদন : আমাদের মুক্তিযুদ্ধে জীবন দেওয়া পেশাদার সাংবাদিক দীপক ও সুরজিৎ-কে যেন আমরা ভুলে না যাই।

[তথ্যসূত্র : বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, কলকাতার সাংবাদিক, কলকাতা প্রেস ক্লাব।  সংকলন ও সম্পাদনা : স্নেহাশিস সুর। প্রথম প্রকাশ : কলকাতা,  জুলাই ২০১৯]

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৪২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম