শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ মার্চ, ২০২১

দীপক ও সুরজিৎ-কে যেন ভুলে না যাই

মনজুরুল আহসান বুলবুল
প্রিন্ট ভার্সন
দীপক ও সুরজিৎ-কে যেন ভুলে না যাই

শিরোনামটি লিখে কতক্ষণ চুপচাপ বসে থাকি। শিরোনামটি কি ঠিক হলো?  আমরা আসলে কতজন জানি দীপক কে? সুরজিৎ কে? কেনই বা তাদের ভুলে যাওয়া না যাওয়ার প্রশ্ন? তাদের সম্পর্কে জানলেই না ভুলে যাওয়ার প্রশ্ন। যদি না-ই জানি তা হলে ভুলব আর কী। কেউ কেউ হয়তো জানেন, অনেকেই জানেন না। তা হলে সঠিক শিরোনাম  হবে ‘দীপক-সুরজিৎকে স্মরণ করি’? হতেই পারে।

শিরোনাম বিতর্ক থাক। আসল কথায় যাই।

বাংলাদেশ উদযাপন করছে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী, স্বাধীনতার ৫০ বছর। গোটা দেশ এই উৎসবে মেতেছে, যারা এই দেশের জন্ম চায়নি কেবলমাত্র তারা ছাড়া। এই উৎসবে বাংলাদেশ কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করছে বন্ধুদের, মিত্রদের। শ্রদ্ধা জানাচ্ছে তাদের প্রতি, যারা তাদের রক্ত ও ভালোবাসা দিয়ে লিখেছে বাংলাদেশের নাম।

যতদূর জানি, সনাতন ধর্ম বিশ্বাসীরা তাদের পরিবারের কেউ নিখোঁজ হলে যতক্ষণ তার মৃতদেহ না পায় ততক্ষণ তার চূড়ান্ত অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পাদন করে না। তাই ধারণা করি ওপার বাংলায় দীপক ও সুরজিৎ-এর পরিবারও বুঝি তাদের সন্তানদের হারিয়ে যাওয়ার ৫০ বছর পালন করছে কিন্তু শেষ কাজ করছে না, কারণ তাদের মৃত্যু হয়েছে এমন অকাট্য প্রমাণ হাতে নেই, তাদের মরদেহ পাওয়া যায়নি। হয়তো তাদের পরিবার আজও অপেক্ষা করে আছে, যদি ওরা আসে চুপি চুপি। দীপক ও সুরজিৎ-এর পরিবারের এ যেন এক অন্তহীন প্রতীক্ষা। কিন্তু  নির্মম বাস্তব বলে, এ প্রতীক্ষার যেমন শেষ হবে না, তেমনি সত্যটি হচ্ছে, ওরা আর কোনো দিন ফিরবে না।

বাংলাদেশের মানুষ, বিশেষ করে বাংলাদেশের সাংবাদিক হিসেবে আমাদের দায় অন্য জায়গায়। কারণ, এই দুই তরুণের অন্তর্ধান হওয়ার বিষয়টি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে জড়িয়ে এবং তারা দুজনই পেশাদার সাংবাদিক।

দীপক-সুরজিৎ ভারতবর্ষের, সুনির্দিষ্টভাবে পশ্চিমবঙ্গের দুই তরুণ সাংবাদিক। ১৯৭১ সালে এসেছিলেন উত্তাল বাংলাদেশে আমাদের মুক্তিযুদ্ধ কভার করতে। তারপর? তার আর পর নেই! শুধু এই টুকুই জানা : তারা আর বাড়ি ফিরে যাননি। বাংলাদেশের কোথাও কি তারা পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে ধরা পড়েছিলেন? নাকি পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বর্বরতার খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে তারা শহীদ হয়েছেন, তার কোনো তথ্যই নেই। এ নিয়ে গবেষণাও নেই।

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে লড়তে গিয়ে কতজন ভারতীয় সৈন্য প্রাণ দিয়েছেন তার হিসাব পাওয়া যাবে। কিন্তু সরাসরি রণাঙ্গনে বা ঘটনাস্থলে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধ কভার করেছেন কতজন ভারতীয় সাংবাদিক তার কোনো তালিকা কোথাও নেই বলেই ধারণা করি। আরও নিশ্চিত করেই বলি, কতজন ভারতীয় সাংবাদিক এই দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে নিহত হয়েছেন বা নিখোঁজ হয়েছেন তার কোনো তালিকা হয়নি। তবে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত কলকাতাকেন্দ্রিক কিছু সাংবাদিকের কথা আমরা জানি।

দীপক ও সুরজিৎ যে মুক্তিযুদ্ধের একেবারে প্রস্তুতিলগ্নে বাংলাদেশে (সে সময়কার পূর্বপাকিস্তানে) ঢুকে পড়েছিলেন এবং আর ফিরে যাননি সেটি প্রমাণিত সত্য।

কে এই দীপক? কেই বা সুরজিৎ?

কলকাতার সাংবাদিক মানিক ব্যানার্জি জানাচ্ছেন : কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের ১৯৬৭-১৯৬৯ কোর্সের ছাত্র ছিলেন দীপক বন্দ্যোপাধ্যায়। দীপক প্রেসিডেন্সি কলেজের স্নাতক, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজিতে মাস্টার্স করে পড়তে যান সাংবাদিকতায়  ডিপ্লোমা কোর্সে। সহজাত নেতৃত্বের গুণ ছিল দীপকের।

সাংবাদিকতার পাঠক্রমে যে ওয়ার রিপোর্টিং পড়ানো হতো তা পড়েই দীপক উদ্বুদ্ধ হন যুদ্ধ সাংবাদিকতা করার।

একালের মতো সেকালেও সাংবাদিকতার তরুণ গ্র্যাজুয়েটদের নামি পত্রিকায় চাকরি পাওয়া সহজ ছিল না, বেসরকারি টিভি তো তখন ছিলই না।

কাজেই সাংবাদিকতার পাঠ চুকিয়ে দীপক তার বন্ধুদের সঙ্গে নিজেরাই ইয়থ প্রেস সার্ভিস নামে একটি ফিচার সার্ভিস গড়ে তোলেন। মহাত্মা গান্ধী রোডে একটি অফিসও নেওয়া হয়। সাংবাদিক অরুণ চক্রবর্তী বলছেন : সে সময়  হাঙ্গেরিতে তরুণ সাংবাদিকরা নির্ভীক ও সাহসী সাংবাদিকতার লক্ষ্য নিয়ে ইয়থ প্রেস সার্ভিস গড়ে তুলেছিলেন। সেই রকম কাজ করার প্রত্যয় নিয়েই তারা এই ফিচার সার্ভিস গড়ে তুলেছিলেন। কিন্তু এটি প্রাতিষ্ঠানিকতা পায়নি। কাজেই সবাই সাংবাদিকতার চাকরিই খুঁজছিলেন।

এর মধ্যেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পাকিস্তানের রাজনীতি। অগ্নিগর্ভ পূর্ব পাকিস্তান।

ইয়থ প্রেস সার্ভিস চালু রেখেই দীপক যোগ দেন অমৃতবাজার পত্রিকায় সাব-এডিটর হিসেবে, ছাত্রজীবন থেকেই অমৃতবাজার পত্রিকার সঙ্গে তার যোগ ছিল। তাদের আরেক বন্ধু সুরজিৎ ঘোষাল যোগ দেন দি হিন্দুস্তান স্ট্যান্ডার্ড এ শিক্ষানবিশ ফটো সাংবাদিক হিসেবে।

দীপকের বাবা ভারতীয় রেলে কাজ করতেন, সেই সূত্রে বাবার সঙ্গেই থাকতেন হাওড়ায় রেলওয়ে কোয়ার্টার্সে। বিধবা মাকে নিয়ে সুরজিৎ ঘোষাল থাকতেন উত্তর কলকাতার বাদুর বাগান এলাকায়। সাংবাদিকতা ছাড়াও নানা বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সঙ্গে কাজ করতেন এই দুজনই। সে কারণে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান পরিস্থিতি এবং সীমান্ত এলাকার ঘটনার দিকে নজর রাখছিলেন তারা। দীপক ও সুরজিৎরা তখন বেশ কয়েকবার সীমান্ত এলাকায় ঘুরে রিপোর্ট করেন। কিন্তু উদ্দীপ্ত এই তরুণদের এতে মন ভরছিল না। তারা চাইছিলেন পূর্বপাকিস্তানে ঢুকে সেখানে কী ঘটছে তাই দেখে রিপোর্ট করতে।

১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দৃশ্যতই স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন। পূর্ববঙ্গে পাকিস্তানের মৃত্যু হয়েছে, বাংলাদেশ নামে নতুন রাষ্ট্রটির অনানুষ্ঠানিক জন্ম হয়ে গেছে।

দীপক, সুরজিৎ ও তাদের সতীর্থ সাংবাদিক বন্ধুরা চূড়ান্তভাবেই সিদ্ধান্ত নিলেন তারা বাংলাদেশের ভিতরে আসবেন। পূর্ববাংলায় পাকিস্তান সরকার তখন নড়বড়ে, সীমান্ত ঢিলেঢালা, পাসপোর্ট-ভিসা-ইমিগ্রেশনের বালাই নেই। এ পরিস্থিতিতে ১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ বনগাঁও সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন দীপক ও সুরজিৎ। বাংলাদেশে ঢুকে তারা ঢাকা পর্যন্ত পৌঁছান, এ তথ্য নানা সূত্রে জানা যায়। সে সময় আগরতলায় যুগান্তর প্রতিনিধি অনীল ভট্টাচার্য ও হিন্দুস্তান সমাচারের প্রতিনিধি কেশব চন্দ্র সুর জানিয়েছেন : এই দুই তরুণ সাংবাদিক ঢাকা থেকে কুমিল্লা হয়ে আগরতলা পৌঁছান। এরপর তারা আগরতলা থেকে আবার ঢাকা হয়ে বনগাঁ দিয়ে ভারতে যাওয়ার জন্য যাত্রা শুরু করেন। কিন্তু তাদের সেই যাত্রা শেষ হয়নি, তাদের গন্তব্যে পৌঁছা হয়নি আর। অরুণ চক্রবর্তীও আনন্দবাজার পত্রিকার প্রতিনিধি হয়ে উত্তাল মার্চে বাংলাদেশে ঢুকে পেশাগত দায়িত্ব পালন করেছেন, তিনিও জানিয়েছেন দীপক ও সুরজিৎ তার আগেই বাংলাদেশ ঢোকেন কিন্তু তারা আর কলকাতায় ফিরে যাননি।

নানা সূত্র বলছে : গুপ্তচর সন্দেহে পাকিস্তানি সৈন্যরা তাদের আটক করে, তাদের যুদ্ধবন্দী হিসেবে পাকিস্তানে নেওয়া হয়েছে কিন্তু এসব খবরের কোনো সত্যতা মেলেনি। কোনো প্রামাণ্য নেই, শুধুই ধারণা মাত্র।

ইতিহাস বলছে : ২৩ মার্চ, ১৯৭১ যখন দীপক ও সুরজিৎ বাংলাদেশ ঢোকেন সেই পরিস্থিতি দ্রুত পাল্টে যায় ২৫ মার্চের পরেই। তারা যদি ২৫ মার্চেও আগরতলা পৌঁছেন তা হলেও তারা বুঝতে পারেননি ২৫ মার্চ রাতেই কী বর্বরতা পাকিস্তানি বাহিনী শুরু করেছে। ফিরতি যাত্রায় তারা যখন আবার আগরতলা থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন তখন পরিস্থিতি ভিন্ন। সারা দেশে পাকিস্তানি বাহিনীর বর্বরতা তখন ভয়ংকর পর্যায়ে। তখন তাদের সামনে একজন সাংবাদিক আর ক্যামেরাসহ একজন ফটো সাংবাদিক কোনো পরিচয়েই দাঁড়াতে পারবে না এটাই স্বাভাবিক। ধারণা করি : একে ভারতীয়, দ্বিতীয়ত, তারা অমুসলিম, তাদের কাছে পাওয়া গেছে সংবাদ তথ্য ও ছবি- কাজেই পাকিস্তানি বাহিনী তাদের হত্যা করতে এক মুহূর্তও ভাবেনি। অথবা তাদের ক্যাম্পে ধরে নিয়ে গিয়ে দিনের পর দিন অত্যাচার করে তাদের হত্যা করা হয়েছে এমনটিও হতে পারে। কোন এলাকায় কখন ঘটনাটি ঘটেছে বা কী আসলে ঘটেছে তা জানা বা প্রমাণ করার কোনো সুযোগ নেই। তবে এ কথা বুঝতে কষ্ট হয় না যে, মুক্তিযুদ্ধের একেবারে সূচনালগ্নেই ভারতের দুই তরুণ সাংবাদিকের রক্তে লাল হয়েছে বাংলাদেশের মাটি। সম্ভবত বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় কারও প্রাণ দান এটিই প্রথম।

পেশাদার সাংবাদিক হিসেবে বিষয়টিকে দেখি আরেক দৃষ্টিকোণ থেকে। দীপক একজন পেশাদার সাংবাদিক, সুরজিৎ একজন ফটো সাংবাদিক। বনগাঁও দিয়ে ঢুকে ঢাকা, কুমিল্লা হয়ে তারা যখন আগরতলা পৌঁছান, ধারণা করি, তখন তারা নানা ধরনের তথ্য ও ছবিতে সমৃদ্ধ। মার্চের উত্তাল বাংলাদেশের মাঠপর্যায়ের  সে সময়কার এসব ছবি ও তথ্য হতে পারত আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের অমূল্য দলিল। সে সময় আজকের মতো ইন্টারনেট, ই-মেইল, স্মার্টফোন ছিল না যে প্রতিদিন খবর ও ছবি পাঠাবেন তারা। ধারণা করি, তারা ভেবেছিলেন তারা ফিরে গিয়ে ধারাবাহিক রিপোর্ট করবেন বাংলাদেশকে নিয়ে। ২৩ মার্চ থেকে আগরতলা পৌঁছা পর্যন্ত তাদের কাছে যেমন ছিল বিক্ষুব্ধ ও উত্তাল বাংলাদেশের চিত্র, তেমনি আগরতলা থেকে ফেরার পথে পাকিস্তানি বাহিনীর বর্বরতার অনেক ছবি ও তথ্যও নিশ্চয়ই তারা পেয়েছিলেন। তরুণ এই দুই সাংবাদিক এতসব তথ্য নিয়ে যে টগবগ করে ফুটছিলেন পেশাদার সাংবাদিক হিসেবেই তা অনুভব করতে পারি। কত দ্রুত তারা ফিরবেন কলকাতায়, ফাইল করবেন স্টোরি ও ছবি এই উত্তেজনায় আচ্ছন্ন ছিলেন তারা। কিন্তু তাদের আর ফেরা হয়নি। তারা তাদের জীবন দিয়েছেন, আমরা হারিয়েছি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি লগ্নের অনেক প্রামাণ্য।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর দীপকের বাবা ভারত সরকারের কাছে পুত্র সম্পর্কে অনেক অনুসন্ধান করেছেন কিন্তু কোনো খোঁজ মেলেনি। সুরজিৎ-এর বিধবা মায়ের আকুতি কতদূর পৌঁছেছিল জানা যায় না।

শিরোনাম নিয়ে টানাপোড়েন যতই থাকুক, বাংলাদেশ, বিশেষত বাংলাদেশের সাংবাদিক সমাজের কতজন জানেন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে এসে জীবন উৎসর্গকারী এই দুই তরুণ সাংবাদিকের কথা? কখনো কোনো সভায় তাদের নাম উচ্চারিত হয়েছে এমন মনে করতে পারি না।

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে বিনীত নিবেদন : আমাদের মুক্তিযুদ্ধে জীবন দেওয়া পেশাদার সাংবাদিক দীপক ও সুরজিৎ-কে যেন আমরা ভুলে না যাই।

[তথ্যসূত্র : বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, কলকাতার সাংবাদিক, কলকাতা প্রেস ক্লাব।  সংকলন ও সম্পাদনা : স্নেহাশিস সুর। প্রথম প্রকাশ : কলকাতা,  জুলাই ২০১৯]

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

এই মাত্র | রাজনীতি

ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আয়ারল্যান্ডকে ৫০৯ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ৫০৯ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা
মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আশুলিয়ার কম্পন নরসিংদীর মাধবদীর আফটারশক'
'আশুলিয়ার কম্পন নরসিংদীর মাধবদীর আফটারশক'

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ
লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ

৩০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার
র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন
গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন

৫৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা
প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন
ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা
চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ
জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু
ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ
যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা