শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ মার্চ, ২০২১

দীপক ও সুরজিৎ-কে যেন ভুলে না যাই

মনজুরুল আহসান বুলবুল
প্রিন্ট ভার্সন
দীপক ও সুরজিৎ-কে যেন ভুলে না যাই

শিরোনামটি লিখে কতক্ষণ চুপচাপ বসে থাকি। শিরোনামটি কি ঠিক হলো?  আমরা আসলে কতজন জানি দীপক কে? সুরজিৎ কে? কেনই বা তাদের ভুলে যাওয়া না যাওয়ার প্রশ্ন? তাদের সম্পর্কে জানলেই না ভুলে যাওয়ার প্রশ্ন। যদি না-ই জানি তা হলে ভুলব আর কী। কেউ কেউ হয়তো জানেন, অনেকেই জানেন না। তা হলে সঠিক শিরোনাম  হবে ‘দীপক-সুরজিৎকে স্মরণ করি’? হতেই পারে।

শিরোনাম বিতর্ক থাক। আসল কথায় যাই।

বাংলাদেশ উদযাপন করছে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী, স্বাধীনতার ৫০ বছর। গোটা দেশ এই উৎসবে মেতেছে, যারা এই দেশের জন্ম চায়নি কেবলমাত্র তারা ছাড়া। এই উৎসবে বাংলাদেশ কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করছে বন্ধুদের, মিত্রদের। শ্রদ্ধা জানাচ্ছে তাদের প্রতি, যারা তাদের রক্ত ও ভালোবাসা দিয়ে লিখেছে বাংলাদেশের নাম।

যতদূর জানি, সনাতন ধর্ম বিশ্বাসীরা তাদের পরিবারের কেউ নিখোঁজ হলে যতক্ষণ তার মৃতদেহ না পায় ততক্ষণ তার চূড়ান্ত অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পাদন করে না। তাই ধারণা করি ওপার বাংলায় দীপক ও সুরজিৎ-এর পরিবারও বুঝি তাদের সন্তানদের হারিয়ে যাওয়ার ৫০ বছর পালন করছে কিন্তু শেষ কাজ করছে না, কারণ তাদের মৃত্যু হয়েছে এমন অকাট্য প্রমাণ হাতে নেই, তাদের মরদেহ পাওয়া যায়নি। হয়তো তাদের পরিবার আজও অপেক্ষা করে আছে, যদি ওরা আসে চুপি চুপি। দীপক ও সুরজিৎ-এর পরিবারের এ যেন এক অন্তহীন প্রতীক্ষা। কিন্তু  নির্মম বাস্তব বলে, এ প্রতীক্ষার যেমন শেষ হবে না, তেমনি সত্যটি হচ্ছে, ওরা আর কোনো দিন ফিরবে না।

বাংলাদেশের মানুষ, বিশেষ করে বাংলাদেশের সাংবাদিক হিসেবে আমাদের দায় অন্য জায়গায়। কারণ, এই দুই তরুণের অন্তর্ধান হওয়ার বিষয়টি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে জড়িয়ে এবং তারা দুজনই পেশাদার সাংবাদিক।

দীপক-সুরজিৎ ভারতবর্ষের, সুনির্দিষ্টভাবে পশ্চিমবঙ্গের দুই তরুণ সাংবাদিক। ১৯৭১ সালে এসেছিলেন উত্তাল বাংলাদেশে আমাদের মুক্তিযুদ্ধ কভার করতে। তারপর? তার আর পর নেই! শুধু এই টুকুই জানা : তারা আর বাড়ি ফিরে যাননি। বাংলাদেশের কোথাও কি তারা পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে ধরা পড়েছিলেন? নাকি পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বর্বরতার খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে তারা শহীদ হয়েছেন, তার কোনো তথ্যই নেই। এ নিয়ে গবেষণাও নেই।

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে লড়তে গিয়ে কতজন ভারতীয় সৈন্য প্রাণ দিয়েছেন তার হিসাব পাওয়া যাবে। কিন্তু সরাসরি রণাঙ্গনে বা ঘটনাস্থলে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধ কভার করেছেন কতজন ভারতীয় সাংবাদিক তার কোনো তালিকা কোথাও নেই বলেই ধারণা করি। আরও নিশ্চিত করেই বলি, কতজন ভারতীয় সাংবাদিক এই দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে নিহত হয়েছেন বা নিখোঁজ হয়েছেন তার কোনো তালিকা হয়নি। তবে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত কলকাতাকেন্দ্রিক কিছু সাংবাদিকের কথা আমরা জানি।

দীপক ও সুরজিৎ যে মুক্তিযুদ্ধের একেবারে প্রস্তুতিলগ্নে বাংলাদেশে (সে সময়কার পূর্বপাকিস্তানে) ঢুকে পড়েছিলেন এবং আর ফিরে যাননি সেটি প্রমাণিত সত্য।

কে এই দীপক? কেই বা সুরজিৎ?

কলকাতার সাংবাদিক মানিক ব্যানার্জি জানাচ্ছেন : কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের ১৯৬৭-১৯৬৯ কোর্সের ছাত্র ছিলেন দীপক বন্দ্যোপাধ্যায়। দীপক প্রেসিডেন্সি কলেজের স্নাতক, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজিতে মাস্টার্স করে পড়তে যান সাংবাদিকতায়  ডিপ্লোমা কোর্সে। সহজাত নেতৃত্বের গুণ ছিল দীপকের।

সাংবাদিকতার পাঠক্রমে যে ওয়ার রিপোর্টিং পড়ানো হতো তা পড়েই দীপক উদ্বুদ্ধ হন যুদ্ধ সাংবাদিকতা করার।

একালের মতো সেকালেও সাংবাদিকতার তরুণ গ্র্যাজুয়েটদের নামি পত্রিকায় চাকরি পাওয়া সহজ ছিল না, বেসরকারি টিভি তো তখন ছিলই না।

কাজেই সাংবাদিকতার পাঠ চুকিয়ে দীপক তার বন্ধুদের সঙ্গে নিজেরাই ইয়থ প্রেস সার্ভিস নামে একটি ফিচার সার্ভিস গড়ে তোলেন। মহাত্মা গান্ধী রোডে একটি অফিসও নেওয়া হয়। সাংবাদিক অরুণ চক্রবর্তী বলছেন : সে সময়  হাঙ্গেরিতে তরুণ সাংবাদিকরা নির্ভীক ও সাহসী সাংবাদিকতার লক্ষ্য নিয়ে ইয়থ প্রেস সার্ভিস গড়ে তুলেছিলেন। সেই রকম কাজ করার প্রত্যয় নিয়েই তারা এই ফিচার সার্ভিস গড়ে তুলেছিলেন। কিন্তু এটি প্রাতিষ্ঠানিকতা পায়নি। কাজেই সবাই সাংবাদিকতার চাকরিই খুঁজছিলেন।

এর মধ্যেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পাকিস্তানের রাজনীতি। অগ্নিগর্ভ পূর্ব পাকিস্তান।

ইয়থ প্রেস সার্ভিস চালু রেখেই দীপক যোগ দেন অমৃতবাজার পত্রিকায় সাব-এডিটর হিসেবে, ছাত্রজীবন থেকেই অমৃতবাজার পত্রিকার সঙ্গে তার যোগ ছিল। তাদের আরেক বন্ধু সুরজিৎ ঘোষাল যোগ দেন দি হিন্দুস্তান স্ট্যান্ডার্ড এ শিক্ষানবিশ ফটো সাংবাদিক হিসেবে।

দীপকের বাবা ভারতীয় রেলে কাজ করতেন, সেই সূত্রে বাবার সঙ্গেই থাকতেন হাওড়ায় রেলওয়ে কোয়ার্টার্সে। বিধবা মাকে নিয়ে সুরজিৎ ঘোষাল থাকতেন উত্তর কলকাতার বাদুর বাগান এলাকায়। সাংবাদিকতা ছাড়াও নানা বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সঙ্গে কাজ করতেন এই দুজনই। সে কারণে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান পরিস্থিতি এবং সীমান্ত এলাকার ঘটনার দিকে নজর রাখছিলেন তারা। দীপক ও সুরজিৎরা তখন বেশ কয়েকবার সীমান্ত এলাকায় ঘুরে রিপোর্ট করেন। কিন্তু উদ্দীপ্ত এই তরুণদের এতে মন ভরছিল না। তারা চাইছিলেন পূর্বপাকিস্তানে ঢুকে সেখানে কী ঘটছে তাই দেখে রিপোর্ট করতে।

১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দৃশ্যতই স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন। পূর্ববঙ্গে পাকিস্তানের মৃত্যু হয়েছে, বাংলাদেশ নামে নতুন রাষ্ট্রটির অনানুষ্ঠানিক জন্ম হয়ে গেছে।

দীপক, সুরজিৎ ও তাদের সতীর্থ সাংবাদিক বন্ধুরা চূড়ান্তভাবেই সিদ্ধান্ত নিলেন তারা বাংলাদেশের ভিতরে আসবেন। পূর্ববাংলায় পাকিস্তান সরকার তখন নড়বড়ে, সীমান্ত ঢিলেঢালা, পাসপোর্ট-ভিসা-ইমিগ্রেশনের বালাই নেই। এ পরিস্থিতিতে ১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ বনগাঁও সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন দীপক ও সুরজিৎ। বাংলাদেশে ঢুকে তারা ঢাকা পর্যন্ত পৌঁছান, এ তথ্য নানা সূত্রে জানা যায়। সে সময় আগরতলায় যুগান্তর প্রতিনিধি অনীল ভট্টাচার্য ও হিন্দুস্তান সমাচারের প্রতিনিধি কেশব চন্দ্র সুর জানিয়েছেন : এই দুই তরুণ সাংবাদিক ঢাকা থেকে কুমিল্লা হয়ে আগরতলা পৌঁছান। এরপর তারা আগরতলা থেকে আবার ঢাকা হয়ে বনগাঁ দিয়ে ভারতে যাওয়ার জন্য যাত্রা শুরু করেন। কিন্তু তাদের সেই যাত্রা শেষ হয়নি, তাদের গন্তব্যে পৌঁছা হয়নি আর। অরুণ চক্রবর্তীও আনন্দবাজার পত্রিকার প্রতিনিধি হয়ে উত্তাল মার্চে বাংলাদেশে ঢুকে পেশাগত দায়িত্ব পালন করেছেন, তিনিও জানিয়েছেন দীপক ও সুরজিৎ তার আগেই বাংলাদেশ ঢোকেন কিন্তু তারা আর কলকাতায় ফিরে যাননি।

নানা সূত্র বলছে : গুপ্তচর সন্দেহে পাকিস্তানি সৈন্যরা তাদের আটক করে, তাদের যুদ্ধবন্দী হিসেবে পাকিস্তানে নেওয়া হয়েছে কিন্তু এসব খবরের কোনো সত্যতা মেলেনি। কোনো প্রামাণ্য নেই, শুধুই ধারণা মাত্র।

ইতিহাস বলছে : ২৩ মার্চ, ১৯৭১ যখন দীপক ও সুরজিৎ বাংলাদেশ ঢোকেন সেই পরিস্থিতি দ্রুত পাল্টে যায় ২৫ মার্চের পরেই। তারা যদি ২৫ মার্চেও আগরতলা পৌঁছেন তা হলেও তারা বুঝতে পারেননি ২৫ মার্চ রাতেই কী বর্বরতা পাকিস্তানি বাহিনী শুরু করেছে। ফিরতি যাত্রায় তারা যখন আবার আগরতলা থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন তখন পরিস্থিতি ভিন্ন। সারা দেশে পাকিস্তানি বাহিনীর বর্বরতা তখন ভয়ংকর পর্যায়ে। তখন তাদের সামনে একজন সাংবাদিক আর ক্যামেরাসহ একজন ফটো সাংবাদিক কোনো পরিচয়েই দাঁড়াতে পারবে না এটাই স্বাভাবিক। ধারণা করি : একে ভারতীয়, দ্বিতীয়ত, তারা অমুসলিম, তাদের কাছে পাওয়া গেছে সংবাদ তথ্য ও ছবি- কাজেই পাকিস্তানি বাহিনী তাদের হত্যা করতে এক মুহূর্তও ভাবেনি। অথবা তাদের ক্যাম্পে ধরে নিয়ে গিয়ে দিনের পর দিন অত্যাচার করে তাদের হত্যা করা হয়েছে এমনটিও হতে পারে। কোন এলাকায় কখন ঘটনাটি ঘটেছে বা কী আসলে ঘটেছে তা জানা বা প্রমাণ করার কোনো সুযোগ নেই। তবে এ কথা বুঝতে কষ্ট হয় না যে, মুক্তিযুদ্ধের একেবারে সূচনালগ্নেই ভারতের দুই তরুণ সাংবাদিকের রক্তে লাল হয়েছে বাংলাদেশের মাটি। সম্ভবত বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় কারও প্রাণ দান এটিই প্রথম।

পেশাদার সাংবাদিক হিসেবে বিষয়টিকে দেখি আরেক দৃষ্টিকোণ থেকে। দীপক একজন পেশাদার সাংবাদিক, সুরজিৎ একজন ফটো সাংবাদিক। বনগাঁও দিয়ে ঢুকে ঢাকা, কুমিল্লা হয়ে তারা যখন আগরতলা পৌঁছান, ধারণা করি, তখন তারা নানা ধরনের তথ্য ও ছবিতে সমৃদ্ধ। মার্চের উত্তাল বাংলাদেশের মাঠপর্যায়ের  সে সময়কার এসব ছবি ও তথ্য হতে পারত আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের অমূল্য দলিল। সে সময় আজকের মতো ইন্টারনেট, ই-মেইল, স্মার্টফোন ছিল না যে প্রতিদিন খবর ও ছবি পাঠাবেন তারা। ধারণা করি, তারা ভেবেছিলেন তারা ফিরে গিয়ে ধারাবাহিক রিপোর্ট করবেন বাংলাদেশকে নিয়ে। ২৩ মার্চ থেকে আগরতলা পৌঁছা পর্যন্ত তাদের কাছে যেমন ছিল বিক্ষুব্ধ ও উত্তাল বাংলাদেশের চিত্র, তেমনি আগরতলা থেকে ফেরার পথে পাকিস্তানি বাহিনীর বর্বরতার অনেক ছবি ও তথ্যও নিশ্চয়ই তারা পেয়েছিলেন। তরুণ এই দুই সাংবাদিক এতসব তথ্য নিয়ে যে টগবগ করে ফুটছিলেন পেশাদার সাংবাদিক হিসেবেই তা অনুভব করতে পারি। কত দ্রুত তারা ফিরবেন কলকাতায়, ফাইল করবেন স্টোরি ও ছবি এই উত্তেজনায় আচ্ছন্ন ছিলেন তারা। কিন্তু তাদের আর ফেরা হয়নি। তারা তাদের জীবন দিয়েছেন, আমরা হারিয়েছি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি লগ্নের অনেক প্রামাণ্য।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর দীপকের বাবা ভারত সরকারের কাছে পুত্র সম্পর্কে অনেক অনুসন্ধান করেছেন কিন্তু কোনো খোঁজ মেলেনি। সুরজিৎ-এর বিধবা মায়ের আকুতি কতদূর পৌঁছেছিল জানা যায় না।

শিরোনাম নিয়ে টানাপোড়েন যতই থাকুক, বাংলাদেশ, বিশেষত বাংলাদেশের সাংবাদিক সমাজের কতজন জানেন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে এসে জীবন উৎসর্গকারী এই দুই তরুণ সাংবাদিকের কথা? কখনো কোনো সভায় তাদের নাম উচ্চারিত হয়েছে এমন মনে করতে পারি না।

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে বিনীত নিবেদন : আমাদের মুক্তিযুদ্ধে জীবন দেওয়া পেশাদার সাংবাদিক দীপক ও সুরজিৎ-কে যেন আমরা ভুলে না যাই।

[তথ্যসূত্র : বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, কলকাতার সাংবাদিক, কলকাতা প্রেস ক্লাব।  সংকলন ও সম্পাদনা : স্নেহাশিস সুর। প্রথম প্রকাশ : কলকাতা,  জুলাই ২০১৯]

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা
কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও
পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা
ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা

২০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার
ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার
শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার

৪০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস
গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩
নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে
পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩
ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি
অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা