শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ মার্চ, ২০২১

দীপক ও সুরজিৎ-কে যেন ভুলে না যাই

মনজুরুল আহসান বুলবুল
প্রিন্ট ভার্সন
দীপক ও সুরজিৎ-কে যেন ভুলে না যাই

শিরোনামটি লিখে কতক্ষণ চুপচাপ বসে থাকি। শিরোনামটি কি ঠিক হলো?  আমরা আসলে কতজন জানি দীপক কে? সুরজিৎ কে? কেনই বা তাদের ভুলে যাওয়া না যাওয়ার প্রশ্ন? তাদের সম্পর্কে জানলেই না ভুলে যাওয়ার প্রশ্ন। যদি না-ই জানি তা হলে ভুলব আর কী। কেউ কেউ হয়তো জানেন, অনেকেই জানেন না। তা হলে সঠিক শিরোনাম  হবে ‘দীপক-সুরজিৎকে স্মরণ করি’? হতেই পারে।

শিরোনাম বিতর্ক থাক। আসল কথায় যাই।

বাংলাদেশ উদযাপন করছে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী, স্বাধীনতার ৫০ বছর। গোটা দেশ এই উৎসবে মেতেছে, যারা এই দেশের জন্ম চায়নি কেবলমাত্র তারা ছাড়া। এই উৎসবে বাংলাদেশ কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করছে বন্ধুদের, মিত্রদের। শ্রদ্ধা জানাচ্ছে তাদের প্রতি, যারা তাদের রক্ত ও ভালোবাসা দিয়ে লিখেছে বাংলাদেশের নাম।

যতদূর জানি, সনাতন ধর্ম বিশ্বাসীরা তাদের পরিবারের কেউ নিখোঁজ হলে যতক্ষণ তার মৃতদেহ না পায় ততক্ষণ তার চূড়ান্ত অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পাদন করে না। তাই ধারণা করি ওপার বাংলায় দীপক ও সুরজিৎ-এর পরিবারও বুঝি তাদের সন্তানদের হারিয়ে যাওয়ার ৫০ বছর পালন করছে কিন্তু শেষ কাজ করছে না, কারণ তাদের মৃত্যু হয়েছে এমন অকাট্য প্রমাণ হাতে নেই, তাদের মরদেহ পাওয়া যায়নি। হয়তো তাদের পরিবার আজও অপেক্ষা করে আছে, যদি ওরা আসে চুপি চুপি। দীপক ও সুরজিৎ-এর পরিবারের এ যেন এক অন্তহীন প্রতীক্ষা। কিন্তু  নির্মম বাস্তব বলে, এ প্রতীক্ষার যেমন শেষ হবে না, তেমনি সত্যটি হচ্ছে, ওরা আর কোনো দিন ফিরবে না।

বাংলাদেশের মানুষ, বিশেষ করে বাংলাদেশের সাংবাদিক হিসেবে আমাদের দায় অন্য জায়গায়। কারণ, এই দুই তরুণের অন্তর্ধান হওয়ার বিষয়টি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে জড়িয়ে এবং তারা দুজনই পেশাদার সাংবাদিক।

দীপক-সুরজিৎ ভারতবর্ষের, সুনির্দিষ্টভাবে পশ্চিমবঙ্গের দুই তরুণ সাংবাদিক। ১৯৭১ সালে এসেছিলেন উত্তাল বাংলাদেশে আমাদের মুক্তিযুদ্ধ কভার করতে। তারপর? তার আর পর নেই! শুধু এই টুকুই জানা : তারা আর বাড়ি ফিরে যাননি। বাংলাদেশের কোথাও কি তারা পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে ধরা পড়েছিলেন? নাকি পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বর্বরতার খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে তারা শহীদ হয়েছেন, তার কোনো তথ্যই নেই। এ নিয়ে গবেষণাও নেই।

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে লড়তে গিয়ে কতজন ভারতীয় সৈন্য প্রাণ দিয়েছেন তার হিসাব পাওয়া যাবে। কিন্তু সরাসরি রণাঙ্গনে বা ঘটনাস্থলে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধ কভার করেছেন কতজন ভারতীয় সাংবাদিক তার কোনো তালিকা কোথাও নেই বলেই ধারণা করি। আরও নিশ্চিত করেই বলি, কতজন ভারতীয় সাংবাদিক এই দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে নিহত হয়েছেন বা নিখোঁজ হয়েছেন তার কোনো তালিকা হয়নি। তবে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত কলকাতাকেন্দ্রিক কিছু সাংবাদিকের কথা আমরা জানি।

দীপক ও সুরজিৎ যে মুক্তিযুদ্ধের একেবারে প্রস্তুতিলগ্নে বাংলাদেশে (সে সময়কার পূর্বপাকিস্তানে) ঢুকে পড়েছিলেন এবং আর ফিরে যাননি সেটি প্রমাণিত সত্য।

কে এই দীপক? কেই বা সুরজিৎ?

কলকাতার সাংবাদিক মানিক ব্যানার্জি জানাচ্ছেন : কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের ১৯৬৭-১৯৬৯ কোর্সের ছাত্র ছিলেন দীপক বন্দ্যোপাধ্যায়। দীপক প্রেসিডেন্সি কলেজের স্নাতক, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজিতে মাস্টার্স করে পড়তে যান সাংবাদিকতায়  ডিপ্লোমা কোর্সে। সহজাত নেতৃত্বের গুণ ছিল দীপকের।

সাংবাদিকতার পাঠক্রমে যে ওয়ার রিপোর্টিং পড়ানো হতো তা পড়েই দীপক উদ্বুদ্ধ হন যুদ্ধ সাংবাদিকতা করার।

একালের মতো সেকালেও সাংবাদিকতার তরুণ গ্র্যাজুয়েটদের নামি পত্রিকায় চাকরি পাওয়া সহজ ছিল না, বেসরকারি টিভি তো তখন ছিলই না।

কাজেই সাংবাদিকতার পাঠ চুকিয়ে দীপক তার বন্ধুদের সঙ্গে নিজেরাই ইয়থ প্রেস সার্ভিস নামে একটি ফিচার সার্ভিস গড়ে তোলেন। মহাত্মা গান্ধী রোডে একটি অফিসও নেওয়া হয়। সাংবাদিক অরুণ চক্রবর্তী বলছেন : সে সময়  হাঙ্গেরিতে তরুণ সাংবাদিকরা নির্ভীক ও সাহসী সাংবাদিকতার লক্ষ্য নিয়ে ইয়থ প্রেস সার্ভিস গড়ে তুলেছিলেন। সেই রকম কাজ করার প্রত্যয় নিয়েই তারা এই ফিচার সার্ভিস গড়ে তুলেছিলেন। কিন্তু এটি প্রাতিষ্ঠানিকতা পায়নি। কাজেই সবাই সাংবাদিকতার চাকরিই খুঁজছিলেন।

এর মধ্যেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পাকিস্তানের রাজনীতি। অগ্নিগর্ভ পূর্ব পাকিস্তান।

ইয়থ প্রেস সার্ভিস চালু রেখেই দীপক যোগ দেন অমৃতবাজার পত্রিকায় সাব-এডিটর হিসেবে, ছাত্রজীবন থেকেই অমৃতবাজার পত্রিকার সঙ্গে তার যোগ ছিল। তাদের আরেক বন্ধু সুরজিৎ ঘোষাল যোগ দেন দি হিন্দুস্তান স্ট্যান্ডার্ড এ শিক্ষানবিশ ফটো সাংবাদিক হিসেবে।

দীপকের বাবা ভারতীয় রেলে কাজ করতেন, সেই সূত্রে বাবার সঙ্গেই থাকতেন হাওড়ায় রেলওয়ে কোয়ার্টার্সে। বিধবা মাকে নিয়ে সুরজিৎ ঘোষাল থাকতেন উত্তর কলকাতার বাদুর বাগান এলাকায়। সাংবাদিকতা ছাড়াও নানা বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সঙ্গে কাজ করতেন এই দুজনই। সে কারণে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান পরিস্থিতি এবং সীমান্ত এলাকার ঘটনার দিকে নজর রাখছিলেন তারা। দীপক ও সুরজিৎরা তখন বেশ কয়েকবার সীমান্ত এলাকায় ঘুরে রিপোর্ট করেন। কিন্তু উদ্দীপ্ত এই তরুণদের এতে মন ভরছিল না। তারা চাইছিলেন পূর্বপাকিস্তানে ঢুকে সেখানে কী ঘটছে তাই দেখে রিপোর্ট করতে।

১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দৃশ্যতই স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন। পূর্ববঙ্গে পাকিস্তানের মৃত্যু হয়েছে, বাংলাদেশ নামে নতুন রাষ্ট্রটির অনানুষ্ঠানিক জন্ম হয়ে গেছে।

দীপক, সুরজিৎ ও তাদের সতীর্থ সাংবাদিক বন্ধুরা চূড়ান্তভাবেই সিদ্ধান্ত নিলেন তারা বাংলাদেশের ভিতরে আসবেন। পূর্ববাংলায় পাকিস্তান সরকার তখন নড়বড়ে, সীমান্ত ঢিলেঢালা, পাসপোর্ট-ভিসা-ইমিগ্রেশনের বালাই নেই। এ পরিস্থিতিতে ১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ বনগাঁও সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন দীপক ও সুরজিৎ। বাংলাদেশে ঢুকে তারা ঢাকা পর্যন্ত পৌঁছান, এ তথ্য নানা সূত্রে জানা যায়। সে সময় আগরতলায় যুগান্তর প্রতিনিধি অনীল ভট্টাচার্য ও হিন্দুস্তান সমাচারের প্রতিনিধি কেশব চন্দ্র সুর জানিয়েছেন : এই দুই তরুণ সাংবাদিক ঢাকা থেকে কুমিল্লা হয়ে আগরতলা পৌঁছান। এরপর তারা আগরতলা থেকে আবার ঢাকা হয়ে বনগাঁ দিয়ে ভারতে যাওয়ার জন্য যাত্রা শুরু করেন। কিন্তু তাদের সেই যাত্রা শেষ হয়নি, তাদের গন্তব্যে পৌঁছা হয়নি আর। অরুণ চক্রবর্তীও আনন্দবাজার পত্রিকার প্রতিনিধি হয়ে উত্তাল মার্চে বাংলাদেশে ঢুকে পেশাগত দায়িত্ব পালন করেছেন, তিনিও জানিয়েছেন দীপক ও সুরজিৎ তার আগেই বাংলাদেশ ঢোকেন কিন্তু তারা আর কলকাতায় ফিরে যাননি।

নানা সূত্র বলছে : গুপ্তচর সন্দেহে পাকিস্তানি সৈন্যরা তাদের আটক করে, তাদের যুদ্ধবন্দী হিসেবে পাকিস্তানে নেওয়া হয়েছে কিন্তু এসব খবরের কোনো সত্যতা মেলেনি। কোনো প্রামাণ্য নেই, শুধুই ধারণা মাত্র।

ইতিহাস বলছে : ২৩ মার্চ, ১৯৭১ যখন দীপক ও সুরজিৎ বাংলাদেশ ঢোকেন সেই পরিস্থিতি দ্রুত পাল্টে যায় ২৫ মার্চের পরেই। তারা যদি ২৫ মার্চেও আগরতলা পৌঁছেন তা হলেও তারা বুঝতে পারেননি ২৫ মার্চ রাতেই কী বর্বরতা পাকিস্তানি বাহিনী শুরু করেছে। ফিরতি যাত্রায় তারা যখন আবার আগরতলা থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন তখন পরিস্থিতি ভিন্ন। সারা দেশে পাকিস্তানি বাহিনীর বর্বরতা তখন ভয়ংকর পর্যায়ে। তখন তাদের সামনে একজন সাংবাদিক আর ক্যামেরাসহ একজন ফটো সাংবাদিক কোনো পরিচয়েই দাঁড়াতে পারবে না এটাই স্বাভাবিক। ধারণা করি : একে ভারতীয়, দ্বিতীয়ত, তারা অমুসলিম, তাদের কাছে পাওয়া গেছে সংবাদ তথ্য ও ছবি- কাজেই পাকিস্তানি বাহিনী তাদের হত্যা করতে এক মুহূর্তও ভাবেনি। অথবা তাদের ক্যাম্পে ধরে নিয়ে গিয়ে দিনের পর দিন অত্যাচার করে তাদের হত্যা করা হয়েছে এমনটিও হতে পারে। কোন এলাকায় কখন ঘটনাটি ঘটেছে বা কী আসলে ঘটেছে তা জানা বা প্রমাণ করার কোনো সুযোগ নেই। তবে এ কথা বুঝতে কষ্ট হয় না যে, মুক্তিযুদ্ধের একেবারে সূচনালগ্নেই ভারতের দুই তরুণ সাংবাদিকের রক্তে লাল হয়েছে বাংলাদেশের মাটি। সম্ভবত বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় কারও প্রাণ দান এটিই প্রথম।

পেশাদার সাংবাদিক হিসেবে বিষয়টিকে দেখি আরেক দৃষ্টিকোণ থেকে। দীপক একজন পেশাদার সাংবাদিক, সুরজিৎ একজন ফটো সাংবাদিক। বনগাঁও দিয়ে ঢুকে ঢাকা, কুমিল্লা হয়ে তারা যখন আগরতলা পৌঁছান, ধারণা করি, তখন তারা নানা ধরনের তথ্য ও ছবিতে সমৃদ্ধ। মার্চের উত্তাল বাংলাদেশের মাঠপর্যায়ের  সে সময়কার এসব ছবি ও তথ্য হতে পারত আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের অমূল্য দলিল। সে সময় আজকের মতো ইন্টারনেট, ই-মেইল, স্মার্টফোন ছিল না যে প্রতিদিন খবর ও ছবি পাঠাবেন তারা। ধারণা করি, তারা ভেবেছিলেন তারা ফিরে গিয়ে ধারাবাহিক রিপোর্ট করবেন বাংলাদেশকে নিয়ে। ২৩ মার্চ থেকে আগরতলা পৌঁছা পর্যন্ত তাদের কাছে যেমন ছিল বিক্ষুব্ধ ও উত্তাল বাংলাদেশের চিত্র, তেমনি আগরতলা থেকে ফেরার পথে পাকিস্তানি বাহিনীর বর্বরতার অনেক ছবি ও তথ্যও নিশ্চয়ই তারা পেয়েছিলেন। তরুণ এই দুই সাংবাদিক এতসব তথ্য নিয়ে যে টগবগ করে ফুটছিলেন পেশাদার সাংবাদিক হিসেবেই তা অনুভব করতে পারি। কত দ্রুত তারা ফিরবেন কলকাতায়, ফাইল করবেন স্টোরি ও ছবি এই উত্তেজনায় আচ্ছন্ন ছিলেন তারা। কিন্তু তাদের আর ফেরা হয়নি। তারা তাদের জীবন দিয়েছেন, আমরা হারিয়েছি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি লগ্নের অনেক প্রামাণ্য।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর দীপকের বাবা ভারত সরকারের কাছে পুত্র সম্পর্কে অনেক অনুসন্ধান করেছেন কিন্তু কোনো খোঁজ মেলেনি। সুরজিৎ-এর বিধবা মায়ের আকুতি কতদূর পৌঁছেছিল জানা যায় না।

শিরোনাম নিয়ে টানাপোড়েন যতই থাকুক, বাংলাদেশ, বিশেষত বাংলাদেশের সাংবাদিক সমাজের কতজন জানেন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে এসে জীবন উৎসর্গকারী এই দুই তরুণ সাংবাদিকের কথা? কখনো কোনো সভায় তাদের নাম উচ্চারিত হয়েছে এমন মনে করতে পারি না।

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে বিনীত নিবেদন : আমাদের মুক্তিযুদ্ধে জীবন দেওয়া পেশাদার সাংবাদিক দীপক ও সুরজিৎ-কে যেন আমরা ভুলে না যাই।

[তথ্যসূত্র : বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, কলকাতার সাংবাদিক, কলকাতা প্রেস ক্লাব।  সংকলন ও সম্পাদনা : স্নেহাশিস সুর। প্রথম প্রকাশ : কলকাতা,  জুলাই ২০১৯]

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জাতীয় ঐক্য গঠনে কয়েকটি দল ক্ষুদ্র স্বার্থের পরিচয় দিচ্ছে : প্রিন্স
জাতীয় ঐক্য গঠনে কয়েকটি দল ক্ষুদ্র স্বার্থের পরিচয় দিচ্ছে : প্রিন্স

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ

৪৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান
সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি
জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ
আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইঞ্জিনিয়ার্স ও সিগন্যালস্ কোরের রিক্রুট ব্যাচের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইঞ্জিনিয়ার্স ও সিগন্যালস্ কোরের রিক্রুট ব্যাচের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে ফুলের চারা রোপণ
পঞ্চগড়ে ফুলের চারা রোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেক হাসপাতালের আশপাশ থেকে তিন ভবঘুরের মরদেহ উদ্ধার
ঢামেক হাসপাতালের আশপাশ থেকে তিন ভবঘুরের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রেনেজ সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন চসিক মেয়র
ড্রেনেজ সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিকেএসপি’তে আমন্ত্রণমূলক আন্তর্জাতিক বাস্কেটবল চ্যাম্পিয়নশিপের উদ্বোধন
বিকেএসপি’তে আমন্ত্রণমূলক আন্তর্জাতিক বাস্কেটবল চ্যাম্পিয়নশিপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় হত্যার রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৩
গাইবান্ধায় হত্যার রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যয় সংকোচনে ১৬ হাজার কর্মী ছাঁটাই করবে নেসলে
ব্যয় সংকোচনে ১৬ হাজার কর্মী ছাঁটাই করবে নেসলে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেলো তিন হাজার শিক্ষার্থী
বগুড়ায় এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেলো তিন হাজার শিক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বাসে বোমা বিস্ফোরণ
সিরিয়ায় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বাসে বোমা বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ২ জনের লাশ উদ্ধার
কক্সবাজারে ২ জনের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান
ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল
পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন