শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ এপ্রিল, ২০২১

সবার জন্য এসডিজি

মো. আবুল কালাম আজাদ
প্রিন্ট ভার্সন
সবার জন্য এসডিজি

বাংলাদেশ মোবাইল ব্যাংকিং এবং বিশেষ অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে প্রত্যন্ত, পল্লী, এমনকি দুর্গম এলাকার সাধারণ মানুষের কাছে ব্যাংকিং কার্যক্রম সহজলভ্য করে আর্থিক পরিষেবা সম্প্রসারণে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছে। কৃষক, হতদরিদ্র, মুক্তিযোদ্ধা, প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি এবং সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির আওতায় সুবিধাভোগীসহ দেশের আর্থিক অন্তর্ভুক্তির বাইরের লোকজন এখন মাত্র ১০ টাকা জমা দিয়ে একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতে পারে। এরই মধ্যে সারা দেশে এরূপ প্রায় ১০ লাখ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট চালু হয়েছে এবং পরিচালিত হচ্ছে। দেশের অন্তত ৫০ ভাগ লোকের এখন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট আছে যার মাধ্যমে তারা অন্তর্ভুক্তিমূলক আর্থিক ব্যবস্থাপনার আওতায় এসেছে।

জনসেবা বিকেন্দ্রীকরণ এবং লাখ লাখ নিম্ন আয়ের নাগরিকের দোরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দেওয়ার জন্য সরকার অ্যাক্সেস টু ইনফরমেশন (a2i) কার্যক্রমের মাধ্যমে ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার (UDCs) নামে পরিচিত ৫ হাজার ২৮৬ ওয়ানস্টপ সার্ভিস প্রতিষ্ঠা করেছে, যেখানে একজন পুরুষ ও একজন মহিলা স্থানীয় উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ করেছেন। ইউডিসিগুলোয় সব নিম্নবিত্তসহ সর্বস্তরের মানুষ তাদের তথ্যপ্রযুক্তির জ্ঞান নির্বিশেষে প্রয়োজনীয় তথ্য এবং ১১২ ধরনের সরকারি ও বেসরকারি পরিষেবা পাচ্ছে আরও প্রয়োজনীয় পরিষেবা যুক্ত করার লক্ষ্য নিয়ে তারা কাজ করছে। এ ছাড়া ৮ হাজার ৫০০ পোস্ট অফিসকে সামাজিক সুরক্ষা ভাতা বিতরণের পাশাপাশি ওপরে বর্ণিত সমস্ত ডিজিটাল সেবা প্রদান করতে একটি ই-পোস্ট-সেন্টারে রূপান্তর করা হয়েছে। উন্নয়ন ধারণা অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘কাউকে পেছনে না ফেলে’ নিশ্চিত করার জন্য এসব গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। সরকার দারিদ্র্য, বৈষম্য, ঝুঁকি এবং সব ধরনের দুর্বলতা মোকাবিলার লক্ষ্যে ২০১৫ সালে জাতীয় সামাজিক সুরক্ষা কৌশল (SSNP) অনুমোদন করেছে। অবহেলিত মানুষ বিশেষ করে মহিলা, শিশু ও প্রতিবন্ধীদের SSNP-এর অধীনে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে এবং প্রবল ঝুঁকিসমূহ ধীরে ধীরে বাস্তবায়নের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে; জীবনব্যাপী ঝুঁকি নিরসনের লক্ষ্যে আরও ভালো সমন্বয় এবং ভালো ফল পেতে সব প্রোগ্রাম সুসংহত করা হচ্ছে। সামাজিক সুরক্ষার অধীনে উল্লিখিত কর্মসূচির পাশাপাশি শিক্ষাবৃত্তি, বয়স্কভাতা, মাতৃভাতা, বিধবা, দুস্থ ও নিঃস্ব মহিলাদের জন্য ভাতা, আমার বাড়ি আমার খামার প্রকল্প, আশ্রয়ণ প্রকল্প, কাজের বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচি, বেদে সম্প্রদায়ের জীবনমান উন্নয়ন কর্মসূচি এবং সুবিধাবঞ্চিত হিজড়াদের জন্য জীবনব্যাপী উন্নয়ন কর্মসূচির মাধ্যমে হতদরিদ্র পরিবারের উন্নয়ন, চরাঞ্চলের মানুষের জীবিকা উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন হচ্ছে।

বর্তমানে ২৮.৭ শতাংশ পরিবার সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির সুবিধা ভোগ করছে; সরকার ২০৩০ সালের মধ্যে এ কর্মসূচি ৪০ শতাংশ দরিদ্র পরিবারের মাঝে উন্নীত করার পরিকল্পনা নিয়েছে। সরকার বর্তমানে সামাজিক সুরক্ষা কর্মকান্ডে বার্ষিক বাজেটের ১৫ শতাংশ ব্যয় করে যা ২০৩০ সাল পর্যন্ত অক্ষুণœ রাখার পরিকল্পনা করা হয়েছে। এসব সুবিধা গ্রহণ ছাড়াও লোকজন কর্মমুখী শিক্ষা অর্জন করে এবং বিভিন্ন আয়বর্ধক উৎপাদনমূলক কাজে নিযুক্ত হচ্ছে। সরকার বিভিন্ন সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির সুবিধাভোগীদের আরও স্বচ্ছতার সঙ্গে নির্বাচনের জন্য জাতীয় গৃহস্থালি তথ্য চূড়ান্ত করার প্রক্রিয়ায় রয়েছে। জাতীয় উন্নয়ন কৌশলসমূহ সপ্তম ও অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনাসহ ২০৩০ সালের এজেন্ডার লক্ষ্যগুলোর সঙ্গে সুসংহত হয়েছে। সব প্রাসঙ্গিক অংশীদারকে জড়িত করার লক্ষ্যে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট সম্পর্কিত কর্মপরিকল্পনা প্রস্তুত ও বাস্তবায়নের জন্য জাতীয় থেকে উপজেলা পর্যায় পর্যন্ত প্ল্যাটফরম তৈরি করা হয়েছে।

নারীর ক্ষমতায়নের জন্য বাংলাদেশ সারা বিশে^ ‘রোল মডেল’ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। ২০২০ সালের ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের গ্লোবাল জেন্ডার গ্যাপের প্রতিবেদন অনুসারে নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ১৫৩ দেশের মধ্যে ৫০তম স্থান অর্জন করেছে। লিঙ্গবৈষম্য দূর করার লক্ষ্যে বাজেটে সরকার গত আট বছরে গড়ে মোট জিডিপির ৫% এবং জাতীয় বাজেটের ২৭% বরাদ্দ দিয়ে আসছে। হিজড়া, চা শ্রমিক, বেদে ও সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠী, ভিক্ষুক, পথশিশু, বিশেষ অঞ্চলের মানুষ, পরিচ্ছন্নতা কর্মী, চর এলাকার মানুষ, বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশু ইত্যাদি বিভিন্ন প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে। কাউকে পেছনে না ফেলে অন্তর্ভুক্তিমূলক টেকসই উন্নয়নব্যবস্থা যেমন অর্থনৈতিক, সামাজিক এবং রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক কাঠামো এবং সমস্ত স্তরের ব্যবসায়িক মডেলের রূপান্তর প্রয়োজন। বিভিন্ন অংশীদারের মতামত শোনা এবং পরিবর্তনের মূল চালিকাশক্তি হিসেবে তাদের অংশগ্রহণ কার্যকর প্রয়োজন। অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশও কভিড-১৯ মহামারীর মুখোমুখি হয়েছে যা বিপুলসংখ্যক প্রান্তিক মানুষকে হতদারিদ্র্যের মধ্যে নিমজ্জিত করেছে।

বিভিন্ন সেক্টরে গতিশীলতা আনয়ন সামগ্রিক উন্নয়ন ও অর্থনীতির চাকা সচল রাখার লক্ষ্যে সরকার বেসরকারি খাতে ১২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি পরিমাণ অর্থসহ বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে, এতে ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি বিনিয়োগ টিকিয়ে রাখা, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করে জিডিপির প্রবৃদ্ধিকে অব্যাহত রেখেছে যা অনেক উন্নত এবং উদীয়মান দেশকে ছাড়িয়ে বাংলাদেশের ইতিবাচক অবস্থান নিশ্চিত করেছে। গত বছর বন্যা ও নদীভাঙনের পাশাপাশি আম্ফান ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত লোকদের আঘাত করায় তারা আরও চরম দুর্দশাগ্রস্ত অবস্থার মধ্যে পৌঁছেছে। এ অস্বাভাবিক কভিড-১৯, আম্ফান এবং বন্যার মুখোমুখি হওয়ার পর উন্নয়ন অংশীদারদের কাছ থেকে অত্যন্ত নগণ্য অতিরিক্ত সহায়তা পাওয়া ছাড়া বাংলাদেশ নিজস্ব সম্পদ  এবং শক্তিশালী রাজনৈতিক ইচ্ছাশক্তি ও নেতৃত্বের সঙ্গে সমস্ত ইতিবাচক সামাজিক ও অর্থনৈতিক সূচকে একটি অনুকরণীয় স্থিতিস্থাপকতা দেখিয়েছে, যা বাংলাদেশকে ‘জলবায়ু দুর্বলতার বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য শিক্ষক’ করে তুলেছে বলে জাতিসংঘের অষ্টম সেক্রেটারি জেনারেল বান কি-মুন অবহিত করেছেন। জাতিসংঘের বর্তমান সেক্রেটারি জেনারেল অ্যান্তোনিও গুতেরেস তাঁর সাম্প্রতিক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘আমরা এ সংকট চলাকালে ও তার পরে (কভিড-১৯) যা কিছু করব তা অবশ্যই অধিকতর সমতা, অন্তর্ভুক্তিমূলক হবে এবং টেকসই অর্থনীতি ও সমাজ গঠনে বেশি মনোযোগী হবো যা ভবিষ্যতে মহামারী, জলবায়ু পরিবর্তন এবং বিশ্বব্যাপী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহায়তা করবে।’ আমরা সবাই জানি ক্রমবর্ধমান বৈষম্য ও ভেদাভেদ কাম্য নয়; বরং এর ফলস্বরূপ সেগুলো দশকের পর দশক নীতি ও গতিশীলতার সমতা বিনষ্ট করেছে এবং সবার উন্নত জীবন গড়ার প্রয়াস ব্যাহত করে। সুতরাং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ সরকার সমাজের প্রান্তিক সুবিধা বঞ্চনাসহ সার্বিক বঞ্চনা, সুবিধাবঞ্চিত লোককে পিছে ফেলে না যাওয়া এবং অন্য মানবাধিকারসমূহ রক্ষাসহ এসডিজি বাস্তবায়নে রাজনৈতিকভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

লেখক : সাবেক মুখ্যসচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম