শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ এপ্রিল, ২০২১

সবার জন্য এসডিজি

মো. আবুল কালাম আজাদ
প্রিন্ট ভার্সন
সবার জন্য এসডিজি

বাংলাদেশ মোবাইল ব্যাংকিং এবং বিশেষ অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে প্রত্যন্ত, পল্লী, এমনকি দুর্গম এলাকার সাধারণ মানুষের কাছে ব্যাংকিং কার্যক্রম সহজলভ্য করে আর্থিক পরিষেবা সম্প্রসারণে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছে। কৃষক, হতদরিদ্র, মুক্তিযোদ্ধা, প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি এবং সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির আওতায় সুবিধাভোগীসহ দেশের আর্থিক অন্তর্ভুক্তির বাইরের লোকজন এখন মাত্র ১০ টাকা জমা দিয়ে একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতে পারে। এরই মধ্যে সারা দেশে এরূপ প্রায় ১০ লাখ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট চালু হয়েছে এবং পরিচালিত হচ্ছে। দেশের অন্তত ৫০ ভাগ লোকের এখন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট আছে যার মাধ্যমে তারা অন্তর্ভুক্তিমূলক আর্থিক ব্যবস্থাপনার আওতায় এসেছে।

জনসেবা বিকেন্দ্রীকরণ এবং লাখ লাখ নিম্ন আয়ের নাগরিকের দোরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দেওয়ার জন্য সরকার অ্যাক্সেস টু ইনফরমেশন (a2i) কার্যক্রমের মাধ্যমে ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার (UDCs) নামে পরিচিত ৫ হাজার ২৮৬ ওয়ানস্টপ সার্ভিস প্রতিষ্ঠা করেছে, যেখানে একজন পুরুষ ও একজন মহিলা স্থানীয় উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ করেছেন। ইউডিসিগুলোয় সব নিম্নবিত্তসহ সর্বস্তরের মানুষ তাদের তথ্যপ্রযুক্তির জ্ঞান নির্বিশেষে প্রয়োজনীয় তথ্য এবং ১১২ ধরনের সরকারি ও বেসরকারি পরিষেবা পাচ্ছে আরও প্রয়োজনীয় পরিষেবা যুক্ত করার লক্ষ্য নিয়ে তারা কাজ করছে। এ ছাড়া ৮ হাজার ৫০০ পোস্ট অফিসকে সামাজিক সুরক্ষা ভাতা বিতরণের পাশাপাশি ওপরে বর্ণিত সমস্ত ডিজিটাল সেবা প্রদান করতে একটি ই-পোস্ট-সেন্টারে রূপান্তর করা হয়েছে। উন্নয়ন ধারণা অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘কাউকে পেছনে না ফেলে’ নিশ্চিত করার জন্য এসব গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। সরকার দারিদ্র্য, বৈষম্য, ঝুঁকি এবং সব ধরনের দুর্বলতা মোকাবিলার লক্ষ্যে ২০১৫ সালে জাতীয় সামাজিক সুরক্ষা কৌশল (SSNP) অনুমোদন করেছে। অবহেলিত মানুষ বিশেষ করে মহিলা, শিশু ও প্রতিবন্ধীদের SSNP-এর অধীনে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে এবং প্রবল ঝুঁকিসমূহ ধীরে ধীরে বাস্তবায়নের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে; জীবনব্যাপী ঝুঁকি নিরসনের লক্ষ্যে আরও ভালো সমন্বয় এবং ভালো ফল পেতে সব প্রোগ্রাম সুসংহত করা হচ্ছে। সামাজিক সুরক্ষার অধীনে উল্লিখিত কর্মসূচির পাশাপাশি শিক্ষাবৃত্তি, বয়স্কভাতা, মাতৃভাতা, বিধবা, দুস্থ ও নিঃস্ব মহিলাদের জন্য ভাতা, আমার বাড়ি আমার খামার প্রকল্প, আশ্রয়ণ প্রকল্প, কাজের বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচি, বেদে সম্প্রদায়ের জীবনমান উন্নয়ন কর্মসূচি এবং সুবিধাবঞ্চিত হিজড়াদের জন্য জীবনব্যাপী উন্নয়ন কর্মসূচির মাধ্যমে হতদরিদ্র পরিবারের উন্নয়ন, চরাঞ্চলের মানুষের জীবিকা উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন হচ্ছে।

বর্তমানে ২৮.৭ শতাংশ পরিবার সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির সুবিধা ভোগ করছে; সরকার ২০৩০ সালের মধ্যে এ কর্মসূচি ৪০ শতাংশ দরিদ্র পরিবারের মাঝে উন্নীত করার পরিকল্পনা নিয়েছে। সরকার বর্তমানে সামাজিক সুরক্ষা কর্মকান্ডে বার্ষিক বাজেটের ১৫ শতাংশ ব্যয় করে যা ২০৩০ সাল পর্যন্ত অক্ষুণœ রাখার পরিকল্পনা করা হয়েছে। এসব সুবিধা গ্রহণ ছাড়াও লোকজন কর্মমুখী শিক্ষা অর্জন করে এবং বিভিন্ন আয়বর্ধক উৎপাদনমূলক কাজে নিযুক্ত হচ্ছে। সরকার বিভিন্ন সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির সুবিধাভোগীদের আরও স্বচ্ছতার সঙ্গে নির্বাচনের জন্য জাতীয় গৃহস্থালি তথ্য চূড়ান্ত করার প্রক্রিয়ায় রয়েছে। জাতীয় উন্নয়ন কৌশলসমূহ সপ্তম ও অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনাসহ ২০৩০ সালের এজেন্ডার লক্ষ্যগুলোর সঙ্গে সুসংহত হয়েছে। সব প্রাসঙ্গিক অংশীদারকে জড়িত করার লক্ষ্যে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট সম্পর্কিত কর্মপরিকল্পনা প্রস্তুত ও বাস্তবায়নের জন্য জাতীয় থেকে উপজেলা পর্যায় পর্যন্ত প্ল্যাটফরম তৈরি করা হয়েছে।

নারীর ক্ষমতায়নের জন্য বাংলাদেশ সারা বিশে^ ‘রোল মডেল’ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। ২০২০ সালের ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের গ্লোবাল জেন্ডার গ্যাপের প্রতিবেদন অনুসারে নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ১৫৩ দেশের মধ্যে ৫০তম স্থান অর্জন করেছে। লিঙ্গবৈষম্য দূর করার লক্ষ্যে বাজেটে সরকার গত আট বছরে গড়ে মোট জিডিপির ৫% এবং জাতীয় বাজেটের ২৭% বরাদ্দ দিয়ে আসছে। হিজড়া, চা শ্রমিক, বেদে ও সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠী, ভিক্ষুক, পথশিশু, বিশেষ অঞ্চলের মানুষ, পরিচ্ছন্নতা কর্মী, চর এলাকার মানুষ, বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশু ইত্যাদি বিভিন্ন প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে। কাউকে পেছনে না ফেলে অন্তর্ভুক্তিমূলক টেকসই উন্নয়নব্যবস্থা যেমন অর্থনৈতিক, সামাজিক এবং রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক কাঠামো এবং সমস্ত স্তরের ব্যবসায়িক মডেলের রূপান্তর প্রয়োজন। বিভিন্ন অংশীদারের মতামত শোনা এবং পরিবর্তনের মূল চালিকাশক্তি হিসেবে তাদের অংশগ্রহণ কার্যকর প্রয়োজন। অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশও কভিড-১৯ মহামারীর মুখোমুখি হয়েছে যা বিপুলসংখ্যক প্রান্তিক মানুষকে হতদারিদ্র্যের মধ্যে নিমজ্জিত করেছে।

বিভিন্ন সেক্টরে গতিশীলতা আনয়ন সামগ্রিক উন্নয়ন ও অর্থনীতির চাকা সচল রাখার লক্ষ্যে সরকার বেসরকারি খাতে ১২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি পরিমাণ অর্থসহ বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে, এতে ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি বিনিয়োগ টিকিয়ে রাখা, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করে জিডিপির প্রবৃদ্ধিকে অব্যাহত রেখেছে যা অনেক উন্নত এবং উদীয়মান দেশকে ছাড়িয়ে বাংলাদেশের ইতিবাচক অবস্থান নিশ্চিত করেছে। গত বছর বন্যা ও নদীভাঙনের পাশাপাশি আম্ফান ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত লোকদের আঘাত করায় তারা আরও চরম দুর্দশাগ্রস্ত অবস্থার মধ্যে পৌঁছেছে। এ অস্বাভাবিক কভিড-১৯, আম্ফান এবং বন্যার মুখোমুখি হওয়ার পর উন্নয়ন অংশীদারদের কাছ থেকে অত্যন্ত নগণ্য অতিরিক্ত সহায়তা পাওয়া ছাড়া বাংলাদেশ নিজস্ব সম্পদ  এবং শক্তিশালী রাজনৈতিক ইচ্ছাশক্তি ও নেতৃত্বের সঙ্গে সমস্ত ইতিবাচক সামাজিক ও অর্থনৈতিক সূচকে একটি অনুকরণীয় স্থিতিস্থাপকতা দেখিয়েছে, যা বাংলাদেশকে ‘জলবায়ু দুর্বলতার বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য শিক্ষক’ করে তুলেছে বলে জাতিসংঘের অষ্টম সেক্রেটারি জেনারেল বান কি-মুন অবহিত করেছেন। জাতিসংঘের বর্তমান সেক্রেটারি জেনারেল অ্যান্তোনিও গুতেরেস তাঁর সাম্প্রতিক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘আমরা এ সংকট চলাকালে ও তার পরে (কভিড-১৯) যা কিছু করব তা অবশ্যই অধিকতর সমতা, অন্তর্ভুক্তিমূলক হবে এবং টেকসই অর্থনীতি ও সমাজ গঠনে বেশি মনোযোগী হবো যা ভবিষ্যতে মহামারী, জলবায়ু পরিবর্তন এবং বিশ্বব্যাপী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহায়তা করবে।’ আমরা সবাই জানি ক্রমবর্ধমান বৈষম্য ও ভেদাভেদ কাম্য নয়; বরং এর ফলস্বরূপ সেগুলো দশকের পর দশক নীতি ও গতিশীলতার সমতা বিনষ্ট করেছে এবং সবার উন্নত জীবন গড়ার প্রয়াস ব্যাহত করে। সুতরাং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ সরকার সমাজের প্রান্তিক সুবিধা বঞ্চনাসহ সার্বিক বঞ্চনা, সুবিধাবঞ্চিত লোককে পিছে ফেলে না যাওয়া এবং অন্য মানবাধিকারসমূহ রক্ষাসহ এসডিজি বাস্তবায়নে রাজনৈতিকভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

লেখক : সাবেক মুখ্যসচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাইভেটকার চালক নিহত
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাইভেটকার চালক নিহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে সমতলের চা বাগানে পোকার আক্রমণ
পঞ্চগড়ে সমতলের চা বাগানে পোকার আক্রমণ

৫০ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মহিলা পরিষদের মানববন্ধন
দিনাজপুরে মহিলা পরিষদের মানববন্ধন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ঘাট সংকটে ভোগান্তি
দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ঘাট সংকটে ভোগান্তি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
চট্টগ্রামে হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭ দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা জাগপার
৭ দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা জাগপার

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুয়াকাটার সৈকত থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
কুয়াকাটার সৈকত থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে ফেলেছে: দুলু
আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে ফেলেছে: দুলু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ইয়াবাসহ তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় ইয়াবাসহ তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে শুরু চ্যাম্পিয়নস লিগের নতুন মৌসুম
আজ থেকে শুরু চ্যাম্পিয়নস লিগের নতুন মৌসুম

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ঘাঘট নদী থেকে স্কুল শিক্ষিকার ভাসমান লাশ উদ্ধার
গাইবান্ধায় ঘাঘট নদী থেকে স্কুল শিক্ষিকার ভাসমান লাশ উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ বছর বয়সেই ফুটবলকে বিদায় বললেন বিশ্বকাপজয়ী তারকা
৩১ বছর বয়সেই ফুটবলকে বিদায় বললেন বিশ্বকাপজয়ী তারকা

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৬৬১
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৬৬১

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভুয়া প্রমাণ হলে জুলাই যোদ্ধা তালিকা থেকে বাদ দিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা
ভুয়া প্রমাণ হলে জুলাই যোদ্ধা তালিকা থেকে বাদ দিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পেটের ভিতরে ইয়াবা পাচারের চেষ্টা, যুবক গ্রেফতার
পেটের ভিতরে ইয়াবা পাচারের চেষ্টা, যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও উইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ ও উইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তবুও বাপ-দাদার ঐতিহ্য প্রতিমা নির্মাণ শিল্প ধরে রেখেছেন তারা
তবুও বাপ-দাদার ঐতিহ্য প্রতিমা নির্মাণ শিল্প ধরে রেখেছেন তারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনে ১৭ কেন্দ্রে ৯৯০ বুথ, নিরাপত্তায় ২ হাজার পুলিশ
রাকসু নির্বাচনে ১৭ কেন্দ্রে ৯৯০ বুথ, নিরাপত্তায় ২ হাজার পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে ডালি পদ্ধতিতে সবজি আবাদ
নবীনগরে ডালি পদ্ধতিতে সবজি আবাদ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বৈরী আবহাওয়ায় স্থগিত এনসিএল টি-টোয়েন্টি
বৈরী আবহাওয়ায় স্থগিত এনসিএল টি-টোয়েন্টি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পীরগাছায় পদ্মরাগ ট্রেনের ৬ বগি লাইনচ্যুত, ২০ যাত্রী আহত
পীরগাছায় পদ্মরাগ ট্রেনের ৬ বগি লাইনচ্যুত, ২০ যাত্রী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ফিরলেন স্মৃতি মান্ধানা
র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ফিরলেন স্মৃতি মান্ধানা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সঠিক সময়ে নির্বাচন না হলে গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে : দুদু
সঠিক সময়ে নির্বাচন না হলে গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ
বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেত্রকোনায় ওজোন স্তর দিবসে আলোচনা সভা ও প্রকৃতিবন্ধন
নেত্রকোনায় ওজোন স্তর দিবসে আলোচনা সভা ও প্রকৃতিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ
তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম