শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ এপ্রিল, ২০২১

সবার জন্য এসডিজি

মো. আবুল কালাম আজাদ
প্রিন্ট ভার্সন
সবার জন্য এসডিজি

বাংলাদেশ মোবাইল ব্যাংকিং এবং বিশেষ অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে প্রত্যন্ত, পল্লী, এমনকি দুর্গম এলাকার সাধারণ মানুষের কাছে ব্যাংকিং কার্যক্রম সহজলভ্য করে আর্থিক পরিষেবা সম্প্রসারণে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছে। কৃষক, হতদরিদ্র, মুক্তিযোদ্ধা, প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি এবং সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির আওতায় সুবিধাভোগীসহ দেশের আর্থিক অন্তর্ভুক্তির বাইরের লোকজন এখন মাত্র ১০ টাকা জমা দিয়ে একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতে পারে। এরই মধ্যে সারা দেশে এরূপ প্রায় ১০ লাখ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট চালু হয়েছে এবং পরিচালিত হচ্ছে। দেশের অন্তত ৫০ ভাগ লোকের এখন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট আছে যার মাধ্যমে তারা অন্তর্ভুক্তিমূলক আর্থিক ব্যবস্থাপনার আওতায় এসেছে।

জনসেবা বিকেন্দ্রীকরণ এবং লাখ লাখ নিম্ন আয়ের নাগরিকের দোরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দেওয়ার জন্য সরকার অ্যাক্সেস টু ইনফরমেশন (a2i) কার্যক্রমের মাধ্যমে ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার (UDCs) নামে পরিচিত ৫ হাজার ২৮৬ ওয়ানস্টপ সার্ভিস প্রতিষ্ঠা করেছে, যেখানে একজন পুরুষ ও একজন মহিলা স্থানীয় উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ করেছেন। ইউডিসিগুলোয় সব নিম্নবিত্তসহ সর্বস্তরের মানুষ তাদের তথ্যপ্রযুক্তির জ্ঞান নির্বিশেষে প্রয়োজনীয় তথ্য এবং ১১২ ধরনের সরকারি ও বেসরকারি পরিষেবা পাচ্ছে আরও প্রয়োজনীয় পরিষেবা যুক্ত করার লক্ষ্য নিয়ে তারা কাজ করছে। এ ছাড়া ৮ হাজার ৫০০ পোস্ট অফিসকে সামাজিক সুরক্ষা ভাতা বিতরণের পাশাপাশি ওপরে বর্ণিত সমস্ত ডিজিটাল সেবা প্রদান করতে একটি ই-পোস্ট-সেন্টারে রূপান্তর করা হয়েছে। উন্নয়ন ধারণা অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘কাউকে পেছনে না ফেলে’ নিশ্চিত করার জন্য এসব গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। সরকার দারিদ্র্য, বৈষম্য, ঝুঁকি এবং সব ধরনের দুর্বলতা মোকাবিলার লক্ষ্যে ২০১৫ সালে জাতীয় সামাজিক সুরক্ষা কৌশল (SSNP) অনুমোদন করেছে। অবহেলিত মানুষ বিশেষ করে মহিলা, শিশু ও প্রতিবন্ধীদের SSNP-এর অধীনে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে এবং প্রবল ঝুঁকিসমূহ ধীরে ধীরে বাস্তবায়নের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে; জীবনব্যাপী ঝুঁকি নিরসনের লক্ষ্যে আরও ভালো সমন্বয় এবং ভালো ফল পেতে সব প্রোগ্রাম সুসংহত করা হচ্ছে। সামাজিক সুরক্ষার অধীনে উল্লিখিত কর্মসূচির পাশাপাশি শিক্ষাবৃত্তি, বয়স্কভাতা, মাতৃভাতা, বিধবা, দুস্থ ও নিঃস্ব মহিলাদের জন্য ভাতা, আমার বাড়ি আমার খামার প্রকল্প, আশ্রয়ণ প্রকল্প, কাজের বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচি, বেদে সম্প্রদায়ের জীবনমান উন্নয়ন কর্মসূচি এবং সুবিধাবঞ্চিত হিজড়াদের জন্য জীবনব্যাপী উন্নয়ন কর্মসূচির মাধ্যমে হতদরিদ্র পরিবারের উন্নয়ন, চরাঞ্চলের মানুষের জীবিকা উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন হচ্ছে।

বর্তমানে ২৮.৭ শতাংশ পরিবার সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির সুবিধা ভোগ করছে; সরকার ২০৩০ সালের মধ্যে এ কর্মসূচি ৪০ শতাংশ দরিদ্র পরিবারের মাঝে উন্নীত করার পরিকল্পনা নিয়েছে। সরকার বর্তমানে সামাজিক সুরক্ষা কর্মকান্ডে বার্ষিক বাজেটের ১৫ শতাংশ ব্যয় করে যা ২০৩০ সাল পর্যন্ত অক্ষুণœ রাখার পরিকল্পনা করা হয়েছে। এসব সুবিধা গ্রহণ ছাড়াও লোকজন কর্মমুখী শিক্ষা অর্জন করে এবং বিভিন্ন আয়বর্ধক উৎপাদনমূলক কাজে নিযুক্ত হচ্ছে। সরকার বিভিন্ন সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির সুবিধাভোগীদের আরও স্বচ্ছতার সঙ্গে নির্বাচনের জন্য জাতীয় গৃহস্থালি তথ্য চূড়ান্ত করার প্রক্রিয়ায় রয়েছে। জাতীয় উন্নয়ন কৌশলসমূহ সপ্তম ও অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনাসহ ২০৩০ সালের এজেন্ডার লক্ষ্যগুলোর সঙ্গে সুসংহত হয়েছে। সব প্রাসঙ্গিক অংশীদারকে জড়িত করার লক্ষ্যে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট সম্পর্কিত কর্মপরিকল্পনা প্রস্তুত ও বাস্তবায়নের জন্য জাতীয় থেকে উপজেলা পর্যায় পর্যন্ত প্ল্যাটফরম তৈরি করা হয়েছে।

নারীর ক্ষমতায়নের জন্য বাংলাদেশ সারা বিশে^ ‘রোল মডেল’ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। ২০২০ সালের ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের গ্লোবাল জেন্ডার গ্যাপের প্রতিবেদন অনুসারে নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ১৫৩ দেশের মধ্যে ৫০তম স্থান অর্জন করেছে। লিঙ্গবৈষম্য দূর করার লক্ষ্যে বাজেটে সরকার গত আট বছরে গড়ে মোট জিডিপির ৫% এবং জাতীয় বাজেটের ২৭% বরাদ্দ দিয়ে আসছে। হিজড়া, চা শ্রমিক, বেদে ও সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠী, ভিক্ষুক, পথশিশু, বিশেষ অঞ্চলের মানুষ, পরিচ্ছন্নতা কর্মী, চর এলাকার মানুষ, বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশু ইত্যাদি বিভিন্ন প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে। কাউকে পেছনে না ফেলে অন্তর্ভুক্তিমূলক টেকসই উন্নয়নব্যবস্থা যেমন অর্থনৈতিক, সামাজিক এবং রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক কাঠামো এবং সমস্ত স্তরের ব্যবসায়িক মডেলের রূপান্তর প্রয়োজন। বিভিন্ন অংশীদারের মতামত শোনা এবং পরিবর্তনের মূল চালিকাশক্তি হিসেবে তাদের অংশগ্রহণ কার্যকর প্রয়োজন। অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশও কভিড-১৯ মহামারীর মুখোমুখি হয়েছে যা বিপুলসংখ্যক প্রান্তিক মানুষকে হতদারিদ্র্যের মধ্যে নিমজ্জিত করেছে।

বিভিন্ন সেক্টরে গতিশীলতা আনয়ন সামগ্রিক উন্নয়ন ও অর্থনীতির চাকা সচল রাখার লক্ষ্যে সরকার বেসরকারি খাতে ১২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি পরিমাণ অর্থসহ বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে, এতে ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি বিনিয়োগ টিকিয়ে রাখা, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করে জিডিপির প্রবৃদ্ধিকে অব্যাহত রেখেছে যা অনেক উন্নত এবং উদীয়মান দেশকে ছাড়িয়ে বাংলাদেশের ইতিবাচক অবস্থান নিশ্চিত করেছে। গত বছর বন্যা ও নদীভাঙনের পাশাপাশি আম্ফান ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত লোকদের আঘাত করায় তারা আরও চরম দুর্দশাগ্রস্ত অবস্থার মধ্যে পৌঁছেছে। এ অস্বাভাবিক কভিড-১৯, আম্ফান এবং বন্যার মুখোমুখি হওয়ার পর উন্নয়ন অংশীদারদের কাছ থেকে অত্যন্ত নগণ্য অতিরিক্ত সহায়তা পাওয়া ছাড়া বাংলাদেশ নিজস্ব সম্পদ  এবং শক্তিশালী রাজনৈতিক ইচ্ছাশক্তি ও নেতৃত্বের সঙ্গে সমস্ত ইতিবাচক সামাজিক ও অর্থনৈতিক সূচকে একটি অনুকরণীয় স্থিতিস্থাপকতা দেখিয়েছে, যা বাংলাদেশকে ‘জলবায়ু দুর্বলতার বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য শিক্ষক’ করে তুলেছে বলে জাতিসংঘের অষ্টম সেক্রেটারি জেনারেল বান কি-মুন অবহিত করেছেন। জাতিসংঘের বর্তমান সেক্রেটারি জেনারেল অ্যান্তোনিও গুতেরেস তাঁর সাম্প্রতিক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘আমরা এ সংকট চলাকালে ও তার পরে (কভিড-১৯) যা কিছু করব তা অবশ্যই অধিকতর সমতা, অন্তর্ভুক্তিমূলক হবে এবং টেকসই অর্থনীতি ও সমাজ গঠনে বেশি মনোযোগী হবো যা ভবিষ্যতে মহামারী, জলবায়ু পরিবর্তন এবং বিশ্বব্যাপী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহায়তা করবে।’ আমরা সবাই জানি ক্রমবর্ধমান বৈষম্য ও ভেদাভেদ কাম্য নয়; বরং এর ফলস্বরূপ সেগুলো দশকের পর দশক নীতি ও গতিশীলতার সমতা বিনষ্ট করেছে এবং সবার উন্নত জীবন গড়ার প্রয়াস ব্যাহত করে। সুতরাং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ সরকার সমাজের প্রান্তিক সুবিধা বঞ্চনাসহ সার্বিক বঞ্চনা, সুবিধাবঞ্চিত লোককে পিছে ফেলে না যাওয়া এবং অন্য মানবাধিকারসমূহ রক্ষাসহ এসডিজি বাস্তবায়নে রাজনৈতিকভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

লেখক : সাবেক মুখ্যসচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
সর্বশেষ খবর
উত্তরায় নিরাপত্তা জোরদার, মোতায়েন ৫ হাজারেরও বেশি পুলিশ
উত্তরায় নিরাপত্তা জোরদার, মোতায়েন ৫ হাজারেরও বেশি পুলিশ

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় ৬ ব্যবসায়ীকে জরিমানা
কলাপাড়ায় ৬ ব্যবসায়ীকে জরিমানা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্ট শিক্ষার্থীরা এক হয়ে দেশে পরিবর্তন এনেছে: ইউজিসি চেয়ারম্যান
৫ আগস্ট শিক্ষার্থীরা এক হয়ে দেশে পরিবর্তন এনেছে: ইউজিসি চেয়ারম্যান

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‌‘এলডিপি জনগণের রাজনীতি করে, ক্ষমতার নয়’
‌‘এলডিপি জনগণের রাজনীতি করে, ক্ষমতার নয়’

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের শৃঙ্খলা রক্ষায় ৫ হাজার পুলিশ কাজ করছে : ডিসি উত্তরা
বিমানবন্দরের শৃঙ্খলা রক্ষায় ৫ হাজার পুলিশ কাজ করছে : ডিসি উত্তরা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কম খরচে, কম কার্বনে টেকসই সেতু নির্মাণের নতুন দিগন্ত বিজ্ঞানীদের
কম খরচে, কম কার্বনে টেকসই সেতু নির্মাণের নতুন দিগন্ত বিজ্ঞানীদের

২৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দেশে ফিরলেন ভারতের উপকূলে উদ্ধার ১২ বাংলাদেশি নাবিক
দেশে ফিরলেন ভারতের উপকূলে উদ্ধার ১২ বাংলাদেশি নাবিক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনগণের বিশ্বাস এসব অগ্নিকাণ্ড পূর্বপরিকল্পিত : মির্জা ফখরুল
জনগণের বিশ্বাস এসব অগ্নিকাণ্ড পূর্বপরিকল্পিত : মির্জা ফখরুল

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুজন নারায়ণগঞ্জ জেলা শাখার নতুন কমিটি গঠন
সুজন নারায়ণগঞ্জ জেলা শাখার নতুন কমিটি গঠন

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেকনাফে একজনের লাশ উদ্ধার
টেকনাফে একজনের লাশ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালনের সুরের ঢেউ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে
লালনের সুরের ঢেউ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে: খায়ের ভূঁইয়া
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে: খায়ের ভূঁইয়া

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‘সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমরা যত দ্রুত পারি বিমানবন্দর চালু করব : বিমান উপদেষ্টা
আমরা যত দ্রুত পারি বিমানবন্দর চালু করব : বিমান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিশাদের পাঁচ উইকেট, ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটিং বিপর্যয়
রিশাদের পাঁচ উইকেট, ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটিং বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজবাড়ীতে বিএনপি সমাবেশ: দ্বিতীয় পদ্মা সেতু নির্মাণের অঙ্গীকার
রাজবাড়ীতে বিএনপি সমাবেশ: দ্বিতীয় পদ্মা সেতু নির্মাণের অঙ্গীকার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তারেক রহমানের উদ্বেগ
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তারেক রহমানের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতা বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ ঢাকাগামী দুই ইন্ডিগো বিমানের
কলকাতা বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ ঢাকাগামী দুই ইন্ডিগো বিমানের

১ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

সলঙ্গায় ডোবার কচুরিপানার নিচ থেকে কঙ্কাল উদ্ধার
সলঙ্গায় ডোবার কচুরিপানার নিচ থেকে কঙ্কাল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর সড়কে তীব্র যানজট
বিমানবন্দর সড়কে তীব্র যানজট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে মাছ-ট্রলারসহ ১৪ ভারতীয় জেলে আটক
বঙ্গোপসাগরে মাছ-ট্রলারসহ ১৪ ভারতীয় জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জান-মালের নিরাপত্তা দিতে পারলে হিন্দুরাও ভোট দেবে’
‘জান-মালের নিরাপত্তা দিতে পারলে হিন্দুরাও ভোট দেবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে প্রফেশনাল ইন্সটিটিউট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে’
‘দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে প্রফেশনাল ইন্সটিটিউট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা
গাইবান্ধায় স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় আসলে হাওরবাসীর উন্নয়ন হবে : আনিসুল হক
বিএনপি ক্ষমতায় আসলে হাওরবাসীর উন্নয়ন হবে : আনিসুল হক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নারী অধিকার ও ক্ষমতায়নে বিএনপিই পথপ্রদর্শক’
‘নারী অধিকার ও ক্ষমতায়নে বিএনপিই পথপ্রদর্শক’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদক ও দুর্নীতি সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে: অতিরিক্ত আইজি
মাদক ও দুর্নীতি সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে: অতিরিক্ত আইজি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ
ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা
বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা

দেশগ্রাম

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন