শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ এপ্রিল, ২০২১

সবার জন্য এসডিজি

মো. আবুল কালাম আজাদ
প্রিন্ট ভার্সন
সবার জন্য এসডিজি

বাংলাদেশ মোবাইল ব্যাংকিং এবং বিশেষ অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে প্রত্যন্ত, পল্লী, এমনকি দুর্গম এলাকার সাধারণ মানুষের কাছে ব্যাংকিং কার্যক্রম সহজলভ্য করে আর্থিক পরিষেবা সম্প্রসারণে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছে। কৃষক, হতদরিদ্র, মুক্তিযোদ্ধা, প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি এবং সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির আওতায় সুবিধাভোগীসহ দেশের আর্থিক অন্তর্ভুক্তির বাইরের লোকজন এখন মাত্র ১০ টাকা জমা দিয়ে একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতে পারে। এরই মধ্যে সারা দেশে এরূপ প্রায় ১০ লাখ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট চালু হয়েছে এবং পরিচালিত হচ্ছে। দেশের অন্তত ৫০ ভাগ লোকের এখন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট আছে যার মাধ্যমে তারা অন্তর্ভুক্তিমূলক আর্থিক ব্যবস্থাপনার আওতায় এসেছে।

জনসেবা বিকেন্দ্রীকরণ এবং লাখ লাখ নিম্ন আয়ের নাগরিকের দোরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দেওয়ার জন্য সরকার অ্যাক্সেস টু ইনফরমেশন (a2i) কার্যক্রমের মাধ্যমে ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার (UDCs) নামে পরিচিত ৫ হাজার ২৮৬ ওয়ানস্টপ সার্ভিস প্রতিষ্ঠা করেছে, যেখানে একজন পুরুষ ও একজন মহিলা স্থানীয় উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ করেছেন। ইউডিসিগুলোয় সব নিম্নবিত্তসহ সর্বস্তরের মানুষ তাদের তথ্যপ্রযুক্তির জ্ঞান নির্বিশেষে প্রয়োজনীয় তথ্য এবং ১১২ ধরনের সরকারি ও বেসরকারি পরিষেবা পাচ্ছে আরও প্রয়োজনীয় পরিষেবা যুক্ত করার লক্ষ্য নিয়ে তারা কাজ করছে। এ ছাড়া ৮ হাজার ৫০০ পোস্ট অফিসকে সামাজিক সুরক্ষা ভাতা বিতরণের পাশাপাশি ওপরে বর্ণিত সমস্ত ডিজিটাল সেবা প্রদান করতে একটি ই-পোস্ট-সেন্টারে রূপান্তর করা হয়েছে। উন্নয়ন ধারণা অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘কাউকে পেছনে না ফেলে’ নিশ্চিত করার জন্য এসব গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। সরকার দারিদ্র্য, বৈষম্য, ঝুঁকি এবং সব ধরনের দুর্বলতা মোকাবিলার লক্ষ্যে ২০১৫ সালে জাতীয় সামাজিক সুরক্ষা কৌশল (SSNP) অনুমোদন করেছে। অবহেলিত মানুষ বিশেষ করে মহিলা, শিশু ও প্রতিবন্ধীদের SSNP-এর অধীনে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে এবং প্রবল ঝুঁকিসমূহ ধীরে ধীরে বাস্তবায়নের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে; জীবনব্যাপী ঝুঁকি নিরসনের লক্ষ্যে আরও ভালো সমন্বয় এবং ভালো ফল পেতে সব প্রোগ্রাম সুসংহত করা হচ্ছে। সামাজিক সুরক্ষার অধীনে উল্লিখিত কর্মসূচির পাশাপাশি শিক্ষাবৃত্তি, বয়স্কভাতা, মাতৃভাতা, বিধবা, দুস্থ ও নিঃস্ব মহিলাদের জন্য ভাতা, আমার বাড়ি আমার খামার প্রকল্প, আশ্রয়ণ প্রকল্প, কাজের বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচি, বেদে সম্প্রদায়ের জীবনমান উন্নয়ন কর্মসূচি এবং সুবিধাবঞ্চিত হিজড়াদের জন্য জীবনব্যাপী উন্নয়ন কর্মসূচির মাধ্যমে হতদরিদ্র পরিবারের উন্নয়ন, চরাঞ্চলের মানুষের জীবিকা উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন হচ্ছে।

বর্তমানে ২৮.৭ শতাংশ পরিবার সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির সুবিধা ভোগ করছে; সরকার ২০৩০ সালের মধ্যে এ কর্মসূচি ৪০ শতাংশ দরিদ্র পরিবারের মাঝে উন্নীত করার পরিকল্পনা নিয়েছে। সরকার বর্তমানে সামাজিক সুরক্ষা কর্মকান্ডে বার্ষিক বাজেটের ১৫ শতাংশ ব্যয় করে যা ২০৩০ সাল পর্যন্ত অক্ষুণœ রাখার পরিকল্পনা করা হয়েছে। এসব সুবিধা গ্রহণ ছাড়াও লোকজন কর্মমুখী শিক্ষা অর্জন করে এবং বিভিন্ন আয়বর্ধক উৎপাদনমূলক কাজে নিযুক্ত হচ্ছে। সরকার বিভিন্ন সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির সুবিধাভোগীদের আরও স্বচ্ছতার সঙ্গে নির্বাচনের জন্য জাতীয় গৃহস্থালি তথ্য চূড়ান্ত করার প্রক্রিয়ায় রয়েছে। জাতীয় উন্নয়ন কৌশলসমূহ সপ্তম ও অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনাসহ ২০৩০ সালের এজেন্ডার লক্ষ্যগুলোর সঙ্গে সুসংহত হয়েছে। সব প্রাসঙ্গিক অংশীদারকে জড়িত করার লক্ষ্যে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট সম্পর্কিত কর্মপরিকল্পনা প্রস্তুত ও বাস্তবায়নের জন্য জাতীয় থেকে উপজেলা পর্যায় পর্যন্ত প্ল্যাটফরম তৈরি করা হয়েছে।

নারীর ক্ষমতায়নের জন্য বাংলাদেশ সারা বিশে^ ‘রোল মডেল’ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। ২০২০ সালের ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের গ্লোবাল জেন্ডার গ্যাপের প্রতিবেদন অনুসারে নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ১৫৩ দেশের মধ্যে ৫০তম স্থান অর্জন করেছে। লিঙ্গবৈষম্য দূর করার লক্ষ্যে বাজেটে সরকার গত আট বছরে গড়ে মোট জিডিপির ৫% এবং জাতীয় বাজেটের ২৭% বরাদ্দ দিয়ে আসছে। হিজড়া, চা শ্রমিক, বেদে ও সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠী, ভিক্ষুক, পথশিশু, বিশেষ অঞ্চলের মানুষ, পরিচ্ছন্নতা কর্মী, চর এলাকার মানুষ, বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশু ইত্যাদি বিভিন্ন প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে। কাউকে পেছনে না ফেলে অন্তর্ভুক্তিমূলক টেকসই উন্নয়নব্যবস্থা যেমন অর্থনৈতিক, সামাজিক এবং রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক কাঠামো এবং সমস্ত স্তরের ব্যবসায়িক মডেলের রূপান্তর প্রয়োজন। বিভিন্ন অংশীদারের মতামত শোনা এবং পরিবর্তনের মূল চালিকাশক্তি হিসেবে তাদের অংশগ্রহণ কার্যকর প্রয়োজন। অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশও কভিড-১৯ মহামারীর মুখোমুখি হয়েছে যা বিপুলসংখ্যক প্রান্তিক মানুষকে হতদারিদ্র্যের মধ্যে নিমজ্জিত করেছে।

বিভিন্ন সেক্টরে গতিশীলতা আনয়ন সামগ্রিক উন্নয়ন ও অর্থনীতির চাকা সচল রাখার লক্ষ্যে সরকার বেসরকারি খাতে ১২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি পরিমাণ অর্থসহ বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে, এতে ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি বিনিয়োগ টিকিয়ে রাখা, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করে জিডিপির প্রবৃদ্ধিকে অব্যাহত রেখেছে যা অনেক উন্নত এবং উদীয়মান দেশকে ছাড়িয়ে বাংলাদেশের ইতিবাচক অবস্থান নিশ্চিত করেছে। গত বছর বন্যা ও নদীভাঙনের পাশাপাশি আম্ফান ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত লোকদের আঘাত করায় তারা আরও চরম দুর্দশাগ্রস্ত অবস্থার মধ্যে পৌঁছেছে। এ অস্বাভাবিক কভিড-১৯, আম্ফান এবং বন্যার মুখোমুখি হওয়ার পর উন্নয়ন অংশীদারদের কাছ থেকে অত্যন্ত নগণ্য অতিরিক্ত সহায়তা পাওয়া ছাড়া বাংলাদেশ নিজস্ব সম্পদ  এবং শক্তিশালী রাজনৈতিক ইচ্ছাশক্তি ও নেতৃত্বের সঙ্গে সমস্ত ইতিবাচক সামাজিক ও অর্থনৈতিক সূচকে একটি অনুকরণীয় স্থিতিস্থাপকতা দেখিয়েছে, যা বাংলাদেশকে ‘জলবায়ু দুর্বলতার বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য শিক্ষক’ করে তুলেছে বলে জাতিসংঘের অষ্টম সেক্রেটারি জেনারেল বান কি-মুন অবহিত করেছেন। জাতিসংঘের বর্তমান সেক্রেটারি জেনারেল অ্যান্তোনিও গুতেরেস তাঁর সাম্প্রতিক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘আমরা এ সংকট চলাকালে ও তার পরে (কভিড-১৯) যা কিছু করব তা অবশ্যই অধিকতর সমতা, অন্তর্ভুক্তিমূলক হবে এবং টেকসই অর্থনীতি ও সমাজ গঠনে বেশি মনোযোগী হবো যা ভবিষ্যতে মহামারী, জলবায়ু পরিবর্তন এবং বিশ্বব্যাপী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহায়তা করবে।’ আমরা সবাই জানি ক্রমবর্ধমান বৈষম্য ও ভেদাভেদ কাম্য নয়; বরং এর ফলস্বরূপ সেগুলো দশকের পর দশক নীতি ও গতিশীলতার সমতা বিনষ্ট করেছে এবং সবার উন্নত জীবন গড়ার প্রয়াস ব্যাহত করে। সুতরাং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ সরকার সমাজের প্রান্তিক সুবিধা বঞ্চনাসহ সার্বিক বঞ্চনা, সুবিধাবঞ্চিত লোককে পিছে ফেলে না যাওয়া এবং অন্য মানবাধিকারসমূহ রক্ষাসহ এসডিজি বাস্তবায়নে রাজনৈতিকভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

লেখক : সাবেক মুখ্যসচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু
জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা
লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা
এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬
ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল
ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা
সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি
নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট
কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি
রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া
জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র
মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট
নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন

আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা
আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে
ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে

দেশগ্রাম

ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা
ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

পাখি শিকার লাইভে রান্নায় অর্থদণ্ড
পাখি শিকার লাইভে রান্নায় অর্থদণ্ড

দেশগ্রাম

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম