শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২১

নারীর অবদানও কম নয়

মাশহুদা খাতুন শেফালী
প্রিন্ট ভার্সন
নারীর অবদানও কম নয়

কবি নজরুলের নারী কবিতার ভাষায়-বিশ্বে যা-কিছু মহান সৃষ্টি চির-কল্যাণকর/ অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর।/ ...জগতের যত বড় বড় জয় বড় বড় অভিযান/ মাতা ভগ্নি ও বধূদের ত্যাগে হইয়াছে মহীয়ান।

১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে কবি নজরুলের নারী কবিতার মাহাত্ম্য বিদ্যমান। কোনো প্রাতিষ্ঠানিক ও রাজনৈতিক স্বীকৃতি মিলুক আর না মিলুক, ১৯৭১-এর স্বাধীনতা যুদ্ধে নারীর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ অংশগ্রহণ ছিল সূর্যের আলোর মতোই প্রকাশ্য উজ্জ্বল। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার অব্যবহিত আগে যত সংগঠিত আন্দোলন হয়েছিল তার প্রত্যেকটি আন্দোলনে নারীর দৃষ্টান্তমূলক অংশগ্রহণ ছিল। ১৯৭১-এর নয় মাসব্যাপী স্বাধীনতা যুদ্ধ দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে যেমন কোনো দৈব ঘটনা ছিল না, তেমনি মেয়েদের অংশগ্রহণ ও কোনো আকস্মিক বিষয় ছিল না। আতিউর রহমানের মুক্তিযুদ্ধ জনযুদ্ধ, ঢাকা সাহিত্য প্রকাশ, ২০০৩-এর তথ্য মতে, ১৯৭০-এর সাধারণ নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও সরকার গঠনের অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়। এর প্রতিবাদে ১৯৭১-এর ১ মার্চ থেকে শুরু হয় অসহযোগ আন্দোলন। এই অসহযোগ আন্দোলনে বিভিন্ন ছাত্র ও রাজনৈতিক সংগঠনের নারীকর্মীরা অত্যন্ত সক্রিয় ছিল। এই নারীরা জনমত গঠনের পাশাপাশি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিজিক্যাল ফিটনেস, মার্চপাস্ট, অস্ত্র চালনা, ফাস্টএইড, ব্যারিকেড তৈরির প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন আত্মরক্ষামূলক কৌশলসমূহ শিখেছেন এবং এসব বিষয় পাড়ায় পাড়ায় গঠিত ব্রিগেডগুলোতে শিক্ষা দিতে থাকেন। মাহমুদ সামসুল হকের ‘হাজার বছরের বাঙালি নারী’, ঢাকা পাঠক সমাবেশ ২০০০-এর ভাষ্যমতে, ‘স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রাক্কালে কোনো পর্যায়ের নেতৃত্ব ব্যাপকভাবে নারী সমাজকে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করার নিমিত্তে প্রশিক্ষণ প্রদানে এগিয়ে আসেনি। কিন্তু ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে শেখ মুজিবুর রহমানের আলোচনা ব্যর্থ হলে যুদ্ধের আসন্ন সম্ভাবনা উপলব্ধি করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের কয়েকজন ছাত্রী আর্মড ফোর্স, সুইসাইড স্কোয়াড, গেরিলা স্কোয়াড ইত্যাদি বিষয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে। সারা দেশে সংগ্রাম পরিষদের উদ্যোগে এ ধরনের প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা গড়ে তোলার কথা বলা হলেও মেয়েদের এতে অন্তর্ভুক্ত করার ব্যাপারে কোনো সুষ্ঠু পরিকল্পনা ছিল না। পরবর্তী সময়ে যুদ্ধের জন্য মনো-দৈহিকভাবে প্রস্তুত নগণ্যসংখ্যক ছেলেমেয়েদের জন্য পরিচালিত কোনো কোনো প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে মেয়েদের প্রশিক্ষণ প্রদানের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। সংখ্যাগুরু নীতিনির্ধারকরাই মনে করতেন সশস্ত্র যুদ্ধ মেয়েদের পক্ষে সম্ভব নয়।’ ড. আবুল আজাদ, চেয়ারম্যান, মুক্তিযুদ্ধ একাডেমির তথ্যমতে, ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের কালরাতে পাকবাহিনী প্রথমে রাজারবাগ পুলিশ লাইনে অতর্কিত আক্রমণ চালায়, অতঃপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জহুরুল হক হলে আক্রমণ করে এবং এই রাতে হলে অবস্থানরত প্রায় সব তরুণ ছাত্রকে হত্যা করে। তৃতীয় আক্রমণটি চালায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রোকেয়া হলে। কিন্তু রোকেয়া হলে পাকবাহিনী কোনো হত্যাযজ্ঞ চালায়নি। সেই রাতে হলে উপস্থিত সব ছাত্রীকে গাদাগাদি করে দুই ট্রাক ভর্তি করে তুলে নিয়ে যায়। তারা আর কোনো দিন ফিরে আসেনি। সম্ভবত, যারা দীর্ঘ নয় মাস পাকবাহিনীদের ব্যারাকে পৈশাচিক নির্যাতন সহ্য করে বেঁচেছিলেন, দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তাদের পরিচয় দেওয়ার মতো সমাজে গ্রহণযোগ্য কোনো পরিচয় ছিল না। তারা যেন ভাগ্যের নির্মম পরিহাসের শিকার হয়ে এক অশ্লীল ভাষা ও অবজ্ঞার পাত্রী হলেন। আসমা পারভীন তার বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে নারীর প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ-২০১১ এর পঞ্চম অধ্যায়ে উল্লেখ করেছেন যে, ২৫ মার্চের রাতেই পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের ছাত্রী সুইসাইড স্কোয়াডের সদস্য বীর নারী রওশন আরা বেগম বুকে মাইন বেঁধে পাকিস্তান বাহিনীর ট্যাংকের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। তিনি নিজের দেহকে ছিন্নভিন্ন করে ঘায়েল করতে সক্ষম হয়েছিলেন পাকবাহিনীর একটি পুরো প্লাটুন ট্যাংক। এভাবে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর ঘুমন্ত মানুষের ওপর অঘোষিত বর্বর হত্যাযজ্ঞের সূচনাপর্বেই নিজের জীবন বিসর্জন দিয়ে একজন নারী প্রতিরোধের প্রথম দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন। অথচ, এত বড় আত্মত্যাগের পরও এই বীর নারীর নাম মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় আজ অবধি স্থান পায়নি। ১৯৭১-এর ২৫ মার্চের পর থেকেই প্রশিক্ষণ শিবির স্থাপন করা হয় ভারত সীমান্ত অঞ্চলে, সেখানে পুরুষের পাশাপাশি উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নারীও অস্ত্র পরিচালনার প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে। প্রথম দিকে বিভিন্ন ছাত্র ও রাজনৈতিক সংগঠনের নারীকর্মীরা এবং শিক্ষিত পেশাজীবী নারীরা সরাসরি মুক্তিযুদ্ধে বা মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করলেও ক্রমেই এ দেশের সাধারণ নারীরা পাকসেনা ও দেশীয় রাজাকার আলবদরের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হওয়া থেকে দেশমাতৃকা রক্ষার্থে, পরিবারের আপনজন হারানোর বেদনা, ঘাতপ্রতিঘাতে এবং আত্মরক্ষার্থে বাংলার নারী সমাজ হয়ে উঠে দুর্দান্ত ও আপসহীন। কী নিজ বাড়িতে অবস্থান নিয়ে, কী আত্মগোপনে থেকে এমনকি নিজ ভূখন্ডের বাইরে গিয়ে যুদ্ধ প্রশিক্ষণ নিয়ে সম্মুখসমরে অংশ নেয়। পুরুষের পাশাপাশি কখনোবা পরিবারের তরুণ ভাইদের সঙ্গে, সহপাঠীর সঙ্গে, স্বামী অথবা প্রেমিকের হাত ধরে ভারত পাড়ি দিয়ে ভারতে বিভিন্ন স্থানে স্থাপিত প্রশিক্ষণ শিবিরে অস্ত্র পরিচালনার প্রশিক্ষণ গ্রহণ, সম্মুখযুদ্ধে অংশগ্রহণ, রণাঙ্গনে অস্ত্রের জোগান, আহত মুক্তিযোদ্ধাদের স্বাস্থ্যসেবা, গোপন তথ্য সংগ্রহ, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে গান পরিবেশনের মাধ্যমে স্বাধীনতার পক্ষে বিশ্ব জনমত গঠন করে মুক্তিযোদ্ধাদের উজ্জীবিত করেছেন। এমনকি পরিবারের উপার্জনক্ষম স্বামী-সন্তান বা ভাইকে যুদ্ধে পাঠিয়ে পরিবারের দায়িত্ব গ্রহণ পালন করেছেন। যে সব নারী বাড়ির বাইরে যেতে পারেননি তারা নিজ বাসস্থানে বা আত্মীয়দের বাড়িতে আশ্রিত হয়ে ও মুক্তিযোদ্ধাদের খাবার রান্না করা, সরবরাহ করা, কাপড়-চোপড় সরবরাহ, মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয়দান, মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষা, তথ্য আদান-প্রদান, হাতবোমা বহন করা, এমনকি মুক্তিযোদ্ধাদের নির্দেশ মোতাবেক বোমা বিস্ফোরণ ঘটানো ও অস্ত্র লুকিয়ে রাখাসহ যাবতীয় কাজে প্রত্যক্ষভাবে সহায়তা করে মুক্তিবাহিনীর সব যুদ্ধকার্যে সহযোগিতা করেছেন। মূলত নিরীহ, নিরস্ত্র জনসাধারণের ওপর পাকবাহিনীর অতর্কিত ও বর্বরোচিত আক্রমণ, নির্বিচারে নারী নির্যাতন ও গণহত্যার প্রতিশোধস্পৃহা, আত্মরক্ষা, দেশপ্রেমে নারীদের প্রত্যক্ষভাবে দেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণের জন্য স্বতঃস্ফূর্তভাবে আকৃষ্ট করে তোলে।

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, নারী উদ্যোগ কেন্দ্র (নউক)।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

১৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা মেভরিক্সকে হারিয়ে ফাইনালে বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স
ঢাকা মেভরিক্সকে হারিয়ে ফাইনালে বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার আসামি বাল্যবন্ধু জরেজ
মামলার আসামি বাল্যবন্ধু জরেজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান
জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান

নগর জীবন

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট
কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট

দেশগ্রাম

গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে দিতে হবে
গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে দিতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে

পেছনের পৃষ্ঠা