শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২১

নারীর অবদানও কম নয়

মাশহুদা খাতুন শেফালী
প্রিন্ট ভার্সন
নারীর অবদানও কম নয়

কবি নজরুলের নারী কবিতার ভাষায়-বিশ্বে যা-কিছু মহান সৃষ্টি চির-কল্যাণকর/ অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর।/ ...জগতের যত বড় বড় জয় বড় বড় অভিযান/ মাতা ভগ্নি ও বধূদের ত্যাগে হইয়াছে মহীয়ান।

১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে কবি নজরুলের নারী কবিতার মাহাত্ম্য বিদ্যমান। কোনো প্রাতিষ্ঠানিক ও রাজনৈতিক স্বীকৃতি মিলুক আর না মিলুক, ১৯৭১-এর স্বাধীনতা যুদ্ধে নারীর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ অংশগ্রহণ ছিল সূর্যের আলোর মতোই প্রকাশ্য উজ্জ্বল। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার অব্যবহিত আগে যত সংগঠিত আন্দোলন হয়েছিল তার প্রত্যেকটি আন্দোলনে নারীর দৃষ্টান্তমূলক অংশগ্রহণ ছিল। ১৯৭১-এর নয় মাসব্যাপী স্বাধীনতা যুদ্ধ দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে যেমন কোনো দৈব ঘটনা ছিল না, তেমনি মেয়েদের অংশগ্রহণ ও কোনো আকস্মিক বিষয় ছিল না। আতিউর রহমানের মুক্তিযুদ্ধ জনযুদ্ধ, ঢাকা সাহিত্য প্রকাশ, ২০০৩-এর তথ্য মতে, ১৯৭০-এর সাধারণ নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও সরকার গঠনের অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়। এর প্রতিবাদে ১৯৭১-এর ১ মার্চ থেকে শুরু হয় অসহযোগ আন্দোলন। এই অসহযোগ আন্দোলনে বিভিন্ন ছাত্র ও রাজনৈতিক সংগঠনের নারীকর্মীরা অত্যন্ত সক্রিয় ছিল। এই নারীরা জনমত গঠনের পাশাপাশি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিজিক্যাল ফিটনেস, মার্চপাস্ট, অস্ত্র চালনা, ফাস্টএইড, ব্যারিকেড তৈরির প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন আত্মরক্ষামূলক কৌশলসমূহ শিখেছেন এবং এসব বিষয় পাড়ায় পাড়ায় গঠিত ব্রিগেডগুলোতে শিক্ষা দিতে থাকেন। মাহমুদ সামসুল হকের ‘হাজার বছরের বাঙালি নারী’, ঢাকা পাঠক সমাবেশ ২০০০-এর ভাষ্যমতে, ‘স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রাক্কালে কোনো পর্যায়ের নেতৃত্ব ব্যাপকভাবে নারী সমাজকে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করার নিমিত্তে প্রশিক্ষণ প্রদানে এগিয়ে আসেনি। কিন্তু ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে শেখ মুজিবুর রহমানের আলোচনা ব্যর্থ হলে যুদ্ধের আসন্ন সম্ভাবনা উপলব্ধি করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের কয়েকজন ছাত্রী আর্মড ফোর্স, সুইসাইড স্কোয়াড, গেরিলা স্কোয়াড ইত্যাদি বিষয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে। সারা দেশে সংগ্রাম পরিষদের উদ্যোগে এ ধরনের প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা গড়ে তোলার কথা বলা হলেও মেয়েদের এতে অন্তর্ভুক্ত করার ব্যাপারে কোনো সুষ্ঠু পরিকল্পনা ছিল না। পরবর্তী সময়ে যুদ্ধের জন্য মনো-দৈহিকভাবে প্রস্তুত নগণ্যসংখ্যক ছেলেমেয়েদের জন্য পরিচালিত কোনো কোনো প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে মেয়েদের প্রশিক্ষণ প্রদানের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। সংখ্যাগুরু নীতিনির্ধারকরাই মনে করতেন সশস্ত্র যুদ্ধ মেয়েদের পক্ষে সম্ভব নয়।’ ড. আবুল আজাদ, চেয়ারম্যান, মুক্তিযুদ্ধ একাডেমির তথ্যমতে, ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের কালরাতে পাকবাহিনী প্রথমে রাজারবাগ পুলিশ লাইনে অতর্কিত আক্রমণ চালায়, অতঃপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জহুরুল হক হলে আক্রমণ করে এবং এই রাতে হলে অবস্থানরত প্রায় সব তরুণ ছাত্রকে হত্যা করে। তৃতীয় আক্রমণটি চালায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রোকেয়া হলে। কিন্তু রোকেয়া হলে পাকবাহিনী কোনো হত্যাযজ্ঞ চালায়নি। সেই রাতে হলে উপস্থিত সব ছাত্রীকে গাদাগাদি করে দুই ট্রাক ভর্তি করে তুলে নিয়ে যায়। তারা আর কোনো দিন ফিরে আসেনি। সম্ভবত, যারা দীর্ঘ নয় মাস পাকবাহিনীদের ব্যারাকে পৈশাচিক নির্যাতন সহ্য করে বেঁচেছিলেন, দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তাদের পরিচয় দেওয়ার মতো সমাজে গ্রহণযোগ্য কোনো পরিচয় ছিল না। তারা যেন ভাগ্যের নির্মম পরিহাসের শিকার হয়ে এক অশ্লীল ভাষা ও অবজ্ঞার পাত্রী হলেন। আসমা পারভীন তার বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে নারীর প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ-২০১১ এর পঞ্চম অধ্যায়ে উল্লেখ করেছেন যে, ২৫ মার্চের রাতেই পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের ছাত্রী সুইসাইড স্কোয়াডের সদস্য বীর নারী রওশন আরা বেগম বুকে মাইন বেঁধে পাকিস্তান বাহিনীর ট্যাংকের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। তিনি নিজের দেহকে ছিন্নভিন্ন করে ঘায়েল করতে সক্ষম হয়েছিলেন পাকবাহিনীর একটি পুরো প্লাটুন ট্যাংক। এভাবে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর ঘুমন্ত মানুষের ওপর অঘোষিত বর্বর হত্যাযজ্ঞের সূচনাপর্বেই নিজের জীবন বিসর্জন দিয়ে একজন নারী প্রতিরোধের প্রথম দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন। অথচ, এত বড় আত্মত্যাগের পরও এই বীর নারীর নাম মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় আজ অবধি স্থান পায়নি। ১৯৭১-এর ২৫ মার্চের পর থেকেই প্রশিক্ষণ শিবির স্থাপন করা হয় ভারত সীমান্ত অঞ্চলে, সেখানে পুরুষের পাশাপাশি উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নারীও অস্ত্র পরিচালনার প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে। প্রথম দিকে বিভিন্ন ছাত্র ও রাজনৈতিক সংগঠনের নারীকর্মীরা এবং শিক্ষিত পেশাজীবী নারীরা সরাসরি মুক্তিযুদ্ধে বা মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করলেও ক্রমেই এ দেশের সাধারণ নারীরা পাকসেনা ও দেশীয় রাজাকার আলবদরের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হওয়া থেকে দেশমাতৃকা রক্ষার্থে, পরিবারের আপনজন হারানোর বেদনা, ঘাতপ্রতিঘাতে এবং আত্মরক্ষার্থে বাংলার নারী সমাজ হয়ে উঠে দুর্দান্ত ও আপসহীন। কী নিজ বাড়িতে অবস্থান নিয়ে, কী আত্মগোপনে থেকে এমনকি নিজ ভূখন্ডের বাইরে গিয়ে যুদ্ধ প্রশিক্ষণ নিয়ে সম্মুখসমরে অংশ নেয়। পুরুষের পাশাপাশি কখনোবা পরিবারের তরুণ ভাইদের সঙ্গে, সহপাঠীর সঙ্গে, স্বামী অথবা প্রেমিকের হাত ধরে ভারত পাড়ি দিয়ে ভারতে বিভিন্ন স্থানে স্থাপিত প্রশিক্ষণ শিবিরে অস্ত্র পরিচালনার প্রশিক্ষণ গ্রহণ, সম্মুখযুদ্ধে অংশগ্রহণ, রণাঙ্গনে অস্ত্রের জোগান, আহত মুক্তিযোদ্ধাদের স্বাস্থ্যসেবা, গোপন তথ্য সংগ্রহ, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে গান পরিবেশনের মাধ্যমে স্বাধীনতার পক্ষে বিশ্ব জনমত গঠন করে মুক্তিযোদ্ধাদের উজ্জীবিত করেছেন। এমনকি পরিবারের উপার্জনক্ষম স্বামী-সন্তান বা ভাইকে যুদ্ধে পাঠিয়ে পরিবারের দায়িত্ব গ্রহণ পালন করেছেন। যে সব নারী বাড়ির বাইরে যেতে পারেননি তারা নিজ বাসস্থানে বা আত্মীয়দের বাড়িতে আশ্রিত হয়ে ও মুক্তিযোদ্ধাদের খাবার রান্না করা, সরবরাহ করা, কাপড়-চোপড় সরবরাহ, মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয়দান, মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষা, তথ্য আদান-প্রদান, হাতবোমা বহন করা, এমনকি মুক্তিযোদ্ধাদের নির্দেশ মোতাবেক বোমা বিস্ফোরণ ঘটানো ও অস্ত্র লুকিয়ে রাখাসহ যাবতীয় কাজে প্রত্যক্ষভাবে সহায়তা করে মুক্তিবাহিনীর সব যুদ্ধকার্যে সহযোগিতা করেছেন। মূলত নিরীহ, নিরস্ত্র জনসাধারণের ওপর পাকবাহিনীর অতর্কিত ও বর্বরোচিত আক্রমণ, নির্বিচারে নারী নির্যাতন ও গণহত্যার প্রতিশোধস্পৃহা, আত্মরক্ষা, দেশপ্রেমে নারীদের প্রত্যক্ষভাবে দেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণের জন্য স্বতঃস্ফূর্তভাবে আকৃষ্ট করে তোলে।

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, নারী উদ্যোগ কেন্দ্র (নউক)।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক