শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২১

নারীর অবদানও কম নয়

মাশহুদা খাতুন শেফালী
প্রিন্ট ভার্সন
নারীর অবদানও কম নয়

কবি নজরুলের নারী কবিতার ভাষায়-বিশ্বে যা-কিছু মহান সৃষ্টি চির-কল্যাণকর/ অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর।/ ...জগতের যত বড় বড় জয় বড় বড় অভিযান/ মাতা ভগ্নি ও বধূদের ত্যাগে হইয়াছে মহীয়ান।

১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে কবি নজরুলের নারী কবিতার মাহাত্ম্য বিদ্যমান। কোনো প্রাতিষ্ঠানিক ও রাজনৈতিক স্বীকৃতি মিলুক আর না মিলুক, ১৯৭১-এর স্বাধীনতা যুদ্ধে নারীর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ অংশগ্রহণ ছিল সূর্যের আলোর মতোই প্রকাশ্য উজ্জ্বল। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার অব্যবহিত আগে যত সংগঠিত আন্দোলন হয়েছিল তার প্রত্যেকটি আন্দোলনে নারীর দৃষ্টান্তমূলক অংশগ্রহণ ছিল। ১৯৭১-এর নয় মাসব্যাপী স্বাধীনতা যুদ্ধ দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে যেমন কোনো দৈব ঘটনা ছিল না, তেমনি মেয়েদের অংশগ্রহণ ও কোনো আকস্মিক বিষয় ছিল না। আতিউর রহমানের মুক্তিযুদ্ধ জনযুদ্ধ, ঢাকা সাহিত্য প্রকাশ, ২০০৩-এর তথ্য মতে, ১৯৭০-এর সাধারণ নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও সরকার গঠনের অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়। এর প্রতিবাদে ১৯৭১-এর ১ মার্চ থেকে শুরু হয় অসহযোগ আন্দোলন। এই অসহযোগ আন্দোলনে বিভিন্ন ছাত্র ও রাজনৈতিক সংগঠনের নারীকর্মীরা অত্যন্ত সক্রিয় ছিল। এই নারীরা জনমত গঠনের পাশাপাশি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিজিক্যাল ফিটনেস, মার্চপাস্ট, অস্ত্র চালনা, ফাস্টএইড, ব্যারিকেড তৈরির প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন আত্মরক্ষামূলক কৌশলসমূহ শিখেছেন এবং এসব বিষয় পাড়ায় পাড়ায় গঠিত ব্রিগেডগুলোতে শিক্ষা দিতে থাকেন। মাহমুদ সামসুল হকের ‘হাজার বছরের বাঙালি নারী’, ঢাকা পাঠক সমাবেশ ২০০০-এর ভাষ্যমতে, ‘স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রাক্কালে কোনো পর্যায়ের নেতৃত্ব ব্যাপকভাবে নারী সমাজকে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করার নিমিত্তে প্রশিক্ষণ প্রদানে এগিয়ে আসেনি। কিন্তু ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে শেখ মুজিবুর রহমানের আলোচনা ব্যর্থ হলে যুদ্ধের আসন্ন সম্ভাবনা উপলব্ধি করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের কয়েকজন ছাত্রী আর্মড ফোর্স, সুইসাইড স্কোয়াড, গেরিলা স্কোয়াড ইত্যাদি বিষয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে। সারা দেশে সংগ্রাম পরিষদের উদ্যোগে এ ধরনের প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা গড়ে তোলার কথা বলা হলেও মেয়েদের এতে অন্তর্ভুক্ত করার ব্যাপারে কোনো সুষ্ঠু পরিকল্পনা ছিল না। পরবর্তী সময়ে যুদ্ধের জন্য মনো-দৈহিকভাবে প্রস্তুত নগণ্যসংখ্যক ছেলেমেয়েদের জন্য পরিচালিত কোনো কোনো প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে মেয়েদের প্রশিক্ষণ প্রদানের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। সংখ্যাগুরু নীতিনির্ধারকরাই মনে করতেন সশস্ত্র যুদ্ধ মেয়েদের পক্ষে সম্ভব নয়।’ ড. আবুল আজাদ, চেয়ারম্যান, মুক্তিযুদ্ধ একাডেমির তথ্যমতে, ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের কালরাতে পাকবাহিনী প্রথমে রাজারবাগ পুলিশ লাইনে অতর্কিত আক্রমণ চালায়, অতঃপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জহুরুল হক হলে আক্রমণ করে এবং এই রাতে হলে অবস্থানরত প্রায় সব তরুণ ছাত্রকে হত্যা করে। তৃতীয় আক্রমণটি চালায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রোকেয়া হলে। কিন্তু রোকেয়া হলে পাকবাহিনী কোনো হত্যাযজ্ঞ চালায়নি। সেই রাতে হলে উপস্থিত সব ছাত্রীকে গাদাগাদি করে দুই ট্রাক ভর্তি করে তুলে নিয়ে যায়। তারা আর কোনো দিন ফিরে আসেনি। সম্ভবত, যারা দীর্ঘ নয় মাস পাকবাহিনীদের ব্যারাকে পৈশাচিক নির্যাতন সহ্য করে বেঁচেছিলেন, দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তাদের পরিচয় দেওয়ার মতো সমাজে গ্রহণযোগ্য কোনো পরিচয় ছিল না। তারা যেন ভাগ্যের নির্মম পরিহাসের শিকার হয়ে এক অশ্লীল ভাষা ও অবজ্ঞার পাত্রী হলেন। আসমা পারভীন তার বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে নারীর প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ-২০১১ এর পঞ্চম অধ্যায়ে উল্লেখ করেছেন যে, ২৫ মার্চের রাতেই পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের ছাত্রী সুইসাইড স্কোয়াডের সদস্য বীর নারী রওশন আরা বেগম বুকে মাইন বেঁধে পাকিস্তান বাহিনীর ট্যাংকের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। তিনি নিজের দেহকে ছিন্নভিন্ন করে ঘায়েল করতে সক্ষম হয়েছিলেন পাকবাহিনীর একটি পুরো প্লাটুন ট্যাংক। এভাবে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর ঘুমন্ত মানুষের ওপর অঘোষিত বর্বর হত্যাযজ্ঞের সূচনাপর্বেই নিজের জীবন বিসর্জন দিয়ে একজন নারী প্রতিরোধের প্রথম দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন। অথচ, এত বড় আত্মত্যাগের পরও এই বীর নারীর নাম মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় আজ অবধি স্থান পায়নি। ১৯৭১-এর ২৫ মার্চের পর থেকেই প্রশিক্ষণ শিবির স্থাপন করা হয় ভারত সীমান্ত অঞ্চলে, সেখানে পুরুষের পাশাপাশি উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নারীও অস্ত্র পরিচালনার প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে। প্রথম দিকে বিভিন্ন ছাত্র ও রাজনৈতিক সংগঠনের নারীকর্মীরা এবং শিক্ষিত পেশাজীবী নারীরা সরাসরি মুক্তিযুদ্ধে বা মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করলেও ক্রমেই এ দেশের সাধারণ নারীরা পাকসেনা ও দেশীয় রাজাকার আলবদরের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হওয়া থেকে দেশমাতৃকা রক্ষার্থে, পরিবারের আপনজন হারানোর বেদনা, ঘাতপ্রতিঘাতে এবং আত্মরক্ষার্থে বাংলার নারী সমাজ হয়ে উঠে দুর্দান্ত ও আপসহীন। কী নিজ বাড়িতে অবস্থান নিয়ে, কী আত্মগোপনে থেকে এমনকি নিজ ভূখন্ডের বাইরে গিয়ে যুদ্ধ প্রশিক্ষণ নিয়ে সম্মুখসমরে অংশ নেয়। পুরুষের পাশাপাশি কখনোবা পরিবারের তরুণ ভাইদের সঙ্গে, সহপাঠীর সঙ্গে, স্বামী অথবা প্রেমিকের হাত ধরে ভারত পাড়ি দিয়ে ভারতে বিভিন্ন স্থানে স্থাপিত প্রশিক্ষণ শিবিরে অস্ত্র পরিচালনার প্রশিক্ষণ গ্রহণ, সম্মুখযুদ্ধে অংশগ্রহণ, রণাঙ্গনে অস্ত্রের জোগান, আহত মুক্তিযোদ্ধাদের স্বাস্থ্যসেবা, গোপন তথ্য সংগ্রহ, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে গান পরিবেশনের মাধ্যমে স্বাধীনতার পক্ষে বিশ্ব জনমত গঠন করে মুক্তিযোদ্ধাদের উজ্জীবিত করেছেন। এমনকি পরিবারের উপার্জনক্ষম স্বামী-সন্তান বা ভাইকে যুদ্ধে পাঠিয়ে পরিবারের দায়িত্ব গ্রহণ পালন করেছেন। যে সব নারী বাড়ির বাইরে যেতে পারেননি তারা নিজ বাসস্থানে বা আত্মীয়দের বাড়িতে আশ্রিত হয়ে ও মুক্তিযোদ্ধাদের খাবার রান্না করা, সরবরাহ করা, কাপড়-চোপড় সরবরাহ, মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয়দান, মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষা, তথ্য আদান-প্রদান, হাতবোমা বহন করা, এমনকি মুক্তিযোদ্ধাদের নির্দেশ মোতাবেক বোমা বিস্ফোরণ ঘটানো ও অস্ত্র লুকিয়ে রাখাসহ যাবতীয় কাজে প্রত্যক্ষভাবে সহায়তা করে মুক্তিবাহিনীর সব যুদ্ধকার্যে সহযোগিতা করেছেন। মূলত নিরীহ, নিরস্ত্র জনসাধারণের ওপর পাকবাহিনীর অতর্কিত ও বর্বরোচিত আক্রমণ, নির্বিচারে নারী নির্যাতন ও গণহত্যার প্রতিশোধস্পৃহা, আত্মরক্ষা, দেশপ্রেমে নারীদের প্রত্যক্ষভাবে দেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণের জন্য স্বতঃস্ফূর্তভাবে আকৃষ্ট করে তোলে।

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, নারী উদ্যোগ কেন্দ্র (নউক)।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

১৯ মিনিট আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

৩২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম