শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২১

নারীর অবদানও কম নয়

মাশহুদা খাতুন শেফালী
প্রিন্ট ভার্সন
নারীর অবদানও কম নয়

কবি নজরুলের নারী কবিতার ভাষায়-বিশ্বে যা-কিছু মহান সৃষ্টি চির-কল্যাণকর/ অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর।/ ...জগতের যত বড় বড় জয় বড় বড় অভিযান/ মাতা ভগ্নি ও বধূদের ত্যাগে হইয়াছে মহীয়ান।

১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে কবি নজরুলের নারী কবিতার মাহাত্ম্য বিদ্যমান। কোনো প্রাতিষ্ঠানিক ও রাজনৈতিক স্বীকৃতি মিলুক আর না মিলুক, ১৯৭১-এর স্বাধীনতা যুদ্ধে নারীর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ অংশগ্রহণ ছিল সূর্যের আলোর মতোই প্রকাশ্য উজ্জ্বল। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার অব্যবহিত আগে যত সংগঠিত আন্দোলন হয়েছিল তার প্রত্যেকটি আন্দোলনে নারীর দৃষ্টান্তমূলক অংশগ্রহণ ছিল। ১৯৭১-এর নয় মাসব্যাপী স্বাধীনতা যুদ্ধ দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে যেমন কোনো দৈব ঘটনা ছিল না, তেমনি মেয়েদের অংশগ্রহণ ও কোনো আকস্মিক বিষয় ছিল না। আতিউর রহমানের মুক্তিযুদ্ধ জনযুদ্ধ, ঢাকা সাহিত্য প্রকাশ, ২০০৩-এর তথ্য মতে, ১৯৭০-এর সাধারণ নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও সরকার গঠনের অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়। এর প্রতিবাদে ১৯৭১-এর ১ মার্চ থেকে শুরু হয় অসহযোগ আন্দোলন। এই অসহযোগ আন্দোলনে বিভিন্ন ছাত্র ও রাজনৈতিক সংগঠনের নারীকর্মীরা অত্যন্ত সক্রিয় ছিল। এই নারীরা জনমত গঠনের পাশাপাশি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিজিক্যাল ফিটনেস, মার্চপাস্ট, অস্ত্র চালনা, ফাস্টএইড, ব্যারিকেড তৈরির প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন আত্মরক্ষামূলক কৌশলসমূহ শিখেছেন এবং এসব বিষয় পাড়ায় পাড়ায় গঠিত ব্রিগেডগুলোতে শিক্ষা দিতে থাকেন। মাহমুদ সামসুল হকের ‘হাজার বছরের বাঙালি নারী’, ঢাকা পাঠক সমাবেশ ২০০০-এর ভাষ্যমতে, ‘স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রাক্কালে কোনো পর্যায়ের নেতৃত্ব ব্যাপকভাবে নারী সমাজকে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করার নিমিত্তে প্রশিক্ষণ প্রদানে এগিয়ে আসেনি। কিন্তু ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে শেখ মুজিবুর রহমানের আলোচনা ব্যর্থ হলে যুদ্ধের আসন্ন সম্ভাবনা উপলব্ধি করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের কয়েকজন ছাত্রী আর্মড ফোর্স, সুইসাইড স্কোয়াড, গেরিলা স্কোয়াড ইত্যাদি বিষয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে। সারা দেশে সংগ্রাম পরিষদের উদ্যোগে এ ধরনের প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা গড়ে তোলার কথা বলা হলেও মেয়েদের এতে অন্তর্ভুক্ত করার ব্যাপারে কোনো সুষ্ঠু পরিকল্পনা ছিল না। পরবর্তী সময়ে যুদ্ধের জন্য মনো-দৈহিকভাবে প্রস্তুত নগণ্যসংখ্যক ছেলেমেয়েদের জন্য পরিচালিত কোনো কোনো প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে মেয়েদের প্রশিক্ষণ প্রদানের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। সংখ্যাগুরু নীতিনির্ধারকরাই মনে করতেন সশস্ত্র যুদ্ধ মেয়েদের পক্ষে সম্ভব নয়।’ ড. আবুল আজাদ, চেয়ারম্যান, মুক্তিযুদ্ধ একাডেমির তথ্যমতে, ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের কালরাতে পাকবাহিনী প্রথমে রাজারবাগ পুলিশ লাইনে অতর্কিত আক্রমণ চালায়, অতঃপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জহুরুল হক হলে আক্রমণ করে এবং এই রাতে হলে অবস্থানরত প্রায় সব তরুণ ছাত্রকে হত্যা করে। তৃতীয় আক্রমণটি চালায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রোকেয়া হলে। কিন্তু রোকেয়া হলে পাকবাহিনী কোনো হত্যাযজ্ঞ চালায়নি। সেই রাতে হলে উপস্থিত সব ছাত্রীকে গাদাগাদি করে দুই ট্রাক ভর্তি করে তুলে নিয়ে যায়। তারা আর কোনো দিন ফিরে আসেনি। সম্ভবত, যারা দীর্ঘ নয় মাস পাকবাহিনীদের ব্যারাকে পৈশাচিক নির্যাতন সহ্য করে বেঁচেছিলেন, দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তাদের পরিচয় দেওয়ার মতো সমাজে গ্রহণযোগ্য কোনো পরিচয় ছিল না। তারা যেন ভাগ্যের নির্মম পরিহাসের শিকার হয়ে এক অশ্লীল ভাষা ও অবজ্ঞার পাত্রী হলেন। আসমা পারভীন তার বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে নারীর প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ-২০১১ এর পঞ্চম অধ্যায়ে উল্লেখ করেছেন যে, ২৫ মার্চের রাতেই পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের ছাত্রী সুইসাইড স্কোয়াডের সদস্য বীর নারী রওশন আরা বেগম বুকে মাইন বেঁধে পাকিস্তান বাহিনীর ট্যাংকের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। তিনি নিজের দেহকে ছিন্নভিন্ন করে ঘায়েল করতে সক্ষম হয়েছিলেন পাকবাহিনীর একটি পুরো প্লাটুন ট্যাংক। এভাবে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর ঘুমন্ত মানুষের ওপর অঘোষিত বর্বর হত্যাযজ্ঞের সূচনাপর্বেই নিজের জীবন বিসর্জন দিয়ে একজন নারী প্রতিরোধের প্রথম দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন। অথচ, এত বড় আত্মত্যাগের পরও এই বীর নারীর নাম মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় আজ অবধি স্থান পায়নি। ১৯৭১-এর ২৫ মার্চের পর থেকেই প্রশিক্ষণ শিবির স্থাপন করা হয় ভারত সীমান্ত অঞ্চলে, সেখানে পুরুষের পাশাপাশি উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নারীও অস্ত্র পরিচালনার প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে। প্রথম দিকে বিভিন্ন ছাত্র ও রাজনৈতিক সংগঠনের নারীকর্মীরা এবং শিক্ষিত পেশাজীবী নারীরা সরাসরি মুক্তিযুদ্ধে বা মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করলেও ক্রমেই এ দেশের সাধারণ নারীরা পাকসেনা ও দেশীয় রাজাকার আলবদরের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হওয়া থেকে দেশমাতৃকা রক্ষার্থে, পরিবারের আপনজন হারানোর বেদনা, ঘাতপ্রতিঘাতে এবং আত্মরক্ষার্থে বাংলার নারী সমাজ হয়ে উঠে দুর্দান্ত ও আপসহীন। কী নিজ বাড়িতে অবস্থান নিয়ে, কী আত্মগোপনে থেকে এমনকি নিজ ভূখন্ডের বাইরে গিয়ে যুদ্ধ প্রশিক্ষণ নিয়ে সম্মুখসমরে অংশ নেয়। পুরুষের পাশাপাশি কখনোবা পরিবারের তরুণ ভাইদের সঙ্গে, সহপাঠীর সঙ্গে, স্বামী অথবা প্রেমিকের হাত ধরে ভারত পাড়ি দিয়ে ভারতে বিভিন্ন স্থানে স্থাপিত প্রশিক্ষণ শিবিরে অস্ত্র পরিচালনার প্রশিক্ষণ গ্রহণ, সম্মুখযুদ্ধে অংশগ্রহণ, রণাঙ্গনে অস্ত্রের জোগান, আহত মুক্তিযোদ্ধাদের স্বাস্থ্যসেবা, গোপন তথ্য সংগ্রহ, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে গান পরিবেশনের মাধ্যমে স্বাধীনতার পক্ষে বিশ্ব জনমত গঠন করে মুক্তিযোদ্ধাদের উজ্জীবিত করেছেন। এমনকি পরিবারের উপার্জনক্ষম স্বামী-সন্তান বা ভাইকে যুদ্ধে পাঠিয়ে পরিবারের দায়িত্ব গ্রহণ পালন করেছেন। যে সব নারী বাড়ির বাইরে যেতে পারেননি তারা নিজ বাসস্থানে বা আত্মীয়দের বাড়িতে আশ্রিত হয়ে ও মুক্তিযোদ্ধাদের খাবার রান্না করা, সরবরাহ করা, কাপড়-চোপড় সরবরাহ, মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয়দান, মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষা, তথ্য আদান-প্রদান, হাতবোমা বহন করা, এমনকি মুক্তিযোদ্ধাদের নির্দেশ মোতাবেক বোমা বিস্ফোরণ ঘটানো ও অস্ত্র লুকিয়ে রাখাসহ যাবতীয় কাজে প্রত্যক্ষভাবে সহায়তা করে মুক্তিবাহিনীর সব যুদ্ধকার্যে সহযোগিতা করেছেন। মূলত নিরীহ, নিরস্ত্র জনসাধারণের ওপর পাকবাহিনীর অতর্কিত ও বর্বরোচিত আক্রমণ, নির্বিচারে নারী নির্যাতন ও গণহত্যার প্রতিশোধস্পৃহা, আত্মরক্ষা, দেশপ্রেমে নারীদের প্রত্যক্ষভাবে দেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণের জন্য স্বতঃস্ফূর্তভাবে আকৃষ্ট করে তোলে।

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, নারী উদ্যোগ কেন্দ্র (নউক)।

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!
হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে আজহারুল ইসলাম মান্নানের অনুদান
ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে আজহারুল ইসলাম মান্নানের অনুদান

নগর জীবন

ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল
ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল

নগর জীবন

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

ফিডশিল্পের বাজার প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকার
ফিডশিল্পের বাজার প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকার

নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

২২০০ শয্যার হাসপাতালে একটি ইকো মেশিন!
২২০০ শয্যার হাসপাতালে একটি ইকো মেশিন!

নগর জীবন

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

১০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগে শ্রমিক থাকবে ৫ হাজার
১০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগে শ্রমিক থাকবে ৫ হাজার

নগর জীবন

ভয়াবহতা না বুঝেই চলছে আগুন নেভানোর অভিযান
ভয়াবহতা না বুঝেই চলছে আগুন নেভানোর অভিযান

নগর জীবন

তারা ডাকসু নির্বাচনে ভয় পেয়েছে
তারা ডাকসু নির্বাচনে ভয় পেয়েছে

নগর জীবন

হাসপাতালে মৃত রোগীকে জীবিত দেখিয়ে আইসিইউতে
হাসপাতালে মৃত রোগীকে জীবিত দেখিয়ে আইসিইউতে

নগর জীবন

ঐকমত্যের বাইরে কথা বললে বিভেদ বাড়বে
ঐকমত্যের বাইরে কথা বললে বিভেদ বাড়বে

নগর জীবন

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

লাল পতাকা মিছিল ‘বাম বিকল্প’ গড়ার আহ্বান
লাল পতাকা মিছিল ‘বাম বিকল্প’ গড়ার আহ্বান

নগর জীবন

বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ
বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ

নগর জীবন