শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

আতঙ্ক নগরী দিল্লি

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
আতঙ্ক নগরী দিল্লি

ঘুম থেকে উঠছি। বাইরে ঝলমল করছে রোদ, কিন্তু মনে হয় রাত এখনও ফুরোয়নি। মধ্যরাতের নিস্তব্ধতা চারদিকে। কোনও শব্দ নেই কোথাও। মানুষের কোনও কোলাহল নেই। প্রতিবেশীরা যেন সব ঘুমিয়ে আছে। কোনও ফেরিওয়ালা হাঁকছে না। কোনও গাড়ির বা কোনও অটোরিক্সার আওয়াজ, কোনও সাইকেলের মৃদু ঘণ্টাধ্বনিও নেই।  সকাল গড়িয়ে দুপুর নামে, একই রকম স্তব্ধতা থিকথিক করে। দুপুর গড়িয়ে বিকেল, শুধু থেকে থেকে কিছু পড়শি পাখির ওড়াওড়ির শব্দ, আর কোনও শব্দ নেই। দিল্লি দীর্ঘ লকডাউনে আগেও গেছে, কিন্তু এমন মৃতপুরী একে এর আগে হতে দেখিনি। গত বছরের লকডাউন আর এ বছরের লকডাউনে বিস্তর ফারাক বটে। গত বছর শ্মশান হয়ে যায়নি দিল্লি, এ বছর দিল্লি আক্ষরিক অর্থেই শ্মশান। 

ছোট্ট শহর দিল্লি। এ শহরই করোনার কামড়ে শতচ্ছিন্ন আজ। করোনা মানুষের ফুসফুস থেকে শ্বাসের বাতাস কেড়ে নিয়েছে। এ শহর হয়ে উঠেছে আস্ত একটি শ্মশান। দিল্লির সরকারি শ্মশানঘাটে শবদেহের স্তূপ। অগত্যা শহরের খোলা মাঠ, পার্ক, এমনকী গাড়ি-পার্কিং-এর জায়গাও হয়ে উঠেছে অস্থায়ী শ্মশান। মানুষ পিপিই পরে নিজেরাই দাহ করছে আত্মীয়স্বজনের। সারি সারি চিতার লেলিহান শিখা আকাশ কালো করে তুলছে। এক শবের চিতায় ঢুকিয়ে দেওয়া হচ্ছে পাঁচ-পাঁচটি শব। সৎকারের পেশা যাদের বা দাহ করার দায়িত্ব যাদের, তারা দিন রাত ব্যস্ত, একফোঁটা ফুরসত নেই তাদের। চিতা জ্বালাতে জ্বালাতে তাদের মুখ অনেকটা ঝলসে যাচ্ছে, তাদের আর দেখলে চেনা যায় না।

এই সত্য এখন অনেকে জানে যে সরকারি হিসেবে মানুষের যত সংক্রমণ, যত মৃত্যু, আসল সংক্রমণ আর মৃত্যুর সংখ্যা তার চেয়ে কয়েক গুণ বেশি। কেন সরকারি খাতায় সংক্রমণ আর মৃত্যুর সংখ্যা কম করে লেখা? আসল সংখ্যাটা জানলে নাকি আতঙ্কে ডুবে যাবে জনতা। আতঙ্কে কি আর কিছু কম ডুবছে? হাসপাতালে দৌড়োচ্ছে মানুষ রোগী নিয়ে, কোনও হাসপাতালে কোনও শয্যা খালি নেই, কোনও হাসপাতালে কোনও অক্সিজেন নেই, কোনও আইসিইউ ফাঁকা নেই, কোনও সাধারণ ওয়ার্ডও খালি নেই। হাসপাতাল উপচে পড়ছে করোনা রোগীতে। মানুষ হাসপাতালের বাইরে ফুটপাতে, বারান্দায়, গাড়িতে, অটোরিক্সায় পড়ে পড়ে ধুঁকছে। একটুখানি অক্সিজেন চাই। অক্সিজেনের জন্য চারদিকে হাহাকার। কান পাতলেই শুনতে পাই সেই হাহাকারের আওয়াজ।

কেউ কেউ অক্সিজেনের একখানা সিলিন্ডার জোগাড় করতে পেরেছে তো ফুটপাতে, স্ট্রেচারে, গাড়িতে বসে বা শুয়ে গোগ্রাসে অক্সিজেন নিচ্ছে। যাঁরা হয়তো বাঁচতেন একটু অক্সিজেন পেলে, তাঁরা অক্সিজেন না পেয়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছেন। দিল্লির শ্মশানগুলোর ভেতর খালি জায়গায় গত কদিনে দাহ করার নতুন বেদি তৈরি করা হয়েছে। পার্কগুলোতেও তৈরি করা হয়েছে শত শত বেদি। যমুনা নদীর তীর ঘেঁষা এলাকাগুলোতে অস্থায়ী শ্মশান তৈরি করা হয়েছে। গাড়ি পার্কিংএও বেদি তৈরি করা হয়ে গেছে। এভাবে যদি পরিকল্পিতভাবে দ্বিতীয় ঢেউ আসার আগেই হাসপাতালগুলোয় সারি সারি অক্সিজেন সিলিন্ডার রাখা হতো! তাহলে দিল্লিকে শ্মশান বানানোর প্রয়োজন পড়তো না। মানুষের জীবনের মূল্য নেই, বাঁচার অধিকার নেই, কিন্তু স্বধর্মে মরার অধিকার তো আছে, তাই দাহ করতে ত্রুটি করছে না স্বজনেরা। অতিমারির সত্যিকার রূপ করোনার প্রথম ঢেউয়ে দেখা যায়নি। দ্বিতীয় ঢেউ সুনামি ঘটিয়ে দিয়েছে।

দিল্লিতে তো খুব বেশিদিন আগের কথা নয় যে ধীরে ধীরে শূন্যে এসে দাঁড়িয়েছিল কোভিডের মৃত্যু। সেই শূন্য থেকে লাফিয়ে উঠেছে সংখ্যা। কী কারণ এর? দ্বিতীয় ঢেউয়ের ব্যাপারে আশঙ্কা করেছিলেন বিজ্ঞানীরা। কিন্তু এমন যে ভয়ঙ্কর হয়ে উঠবে পরিস্থিতি, এ মনে হয় বিজ্ঞানীরাও ধারণা করতে পারেননি। কেন, তার নানা কারণ। করোনার মিউটেশান হয়েছে। চরিত্র বদলে গেছে করোনার। আগের চেয়ে বেশি সংক্রমণ করার ক্ষমতা এখন। একজনের করোনা হলে সে ৪০০ জনকে সংক্রমিত করতে পারে। এইসময় গঙ্গায় ধর্মীয় স্নানে গেছে লক্ষ লক্ষ মানুষ। কুম্ভ মেলাটিকে কি এ বছর বন্ধ করা যেত না? যেত ঠিকই। কিন্তু সরকার থেকে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। যেহেতু কোনও বাধা ছিল না, বরাবরের মতো বিশ্বাস মানুষকে টেনে নিয়ে গেছে মেলায়। পবিত্র গঙ্গার জলে একবার ডুব দিয়ে এলে সে শরীরে আর রোগ-শোক-করোনা ধরবে না। ২০/২৫ লক্ষ মানুষ গেছে কুম্ভে। যদিও উত্তরাখন্ডের প্রশাসন বলেছিল, কোভিডের নিয়ম মেনে কুম্ভের আয়োজন হবে, কিন্তু তা সম্ভব হয়নি! বেশির ভাগ পুণ্যার্থী মাস্ক পরেননি। সামাজিক দূরত্ব মেনে চলার তো প্রশ্নই ওঠে না। কুম্ভে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকায় প্রশ্ন উঠছে প্রশাসনের নজরদারি নিয়ে। যদিও কুম্ভ মেলা আয়োজন কমিটির এক সদস্য বলেছেন, ‘আমাদের কাছে বিশ্বাস সবথেকে বড়। মা গঙ্গার ওপর মানুষের বিশ্বাস রয়েছে বলেই তো এত মানুষ এখানে স্নান করতে এসেছেন। তাঁরা বিশ্বাস করেন মা গঙ্গা তাঁদের এই অতিমারির হাত থেকে বাঁচাবেন।’ উত্তরাখন্ডের মুখ্যমন্ত্রীও বলেছেন, ‘মানুষের স্বাস্থ্য অবশ্যই গুরুত্ব পাবে। তাই বলে ধর্মকে অবহেলা করতে পারব না।’

লক্ষ করেছি যে মিডিয়া এবং মানুষ সরব ছিল তাবলীগ জামাতের লোকেরা দিল্লিতে গত বছরের মার্চে জমায়েত করেছিলেন বলে, তাঁরা কুম্ভ মেলা নিয়ে কোনও রা-শব্দ করছেন না। যে কোনও জমায়েতই নিঃসন্দেহে ঝুঁকিপূর্ণ, তাবলিগি জামাত ক্ষতি করলে কুম্ভ মেলাও ক্ষতি করে। কুম্ভ মেলায় হাজারো লোকের শরীরে করোনাভাইরাস পাওয়া গেছে, ঠিক যেমন তাবলিগি জামাতের কারও কারও শরীরে পাওয়া গিয়েছিল। তাবলিগি জামাতের ওপর ভীষণ ক্ষিপ্ত হওয়া, তাবলিগিদের মধ্যে যাঁরা বিদেশি, তাঁরা যেন আর কখনও ভারতে আসার ভিসা না পান, সে ব্যাপারেও ব্যবস্থা পাকা করে ফেলা- মনে আছে সেইসব। কিন্তু কুম্ভ মেলার প্রতি তাঁদেরই পক্ষপাত আমাকে অবাক করেছে। যতই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার উপদেশ দেওয়া হোক, জনসমুদ্রের সকলে সে উপদেশ মানবে না। শুধু কি ধর্মীয় জমায়েত, নির্বাচনের প্রচারে রাজনৈতিক জমায়েত চলছেই। শুধু কি রাজনৈতিক জমায়েত, সামাজিক জমায়েতেরও কোনও কমতি নেই। বিয়ের উৎসব কোথাও বন্ধ হয়নি। এইসবের প্রতিক্রিয়া যে এমন বিস্ফোরণে রূপ নেবে তাই বা কে জানতো। কিছু বিজ্ঞানী বলছেন, যাঁরা কোভিডে ভুগে সুস্থ হয়ে উঠছেন, তাদের শরীরে এন্টিবডি তৈরি হচ্ছে না, সে কারণেই ভাইরাস আবার ভয়াবহ আকারে ফিরে এসেছে। শুধু তো টিকা প্রতিষেধক দিয়ে ভাইরাসকে বিদেয় করা সম্ভব নয়, শরীরে প্রতিরোধ ক্ষমতাও গড়ে ওঠা চাই।

দুঃসংবাদ যখন আসে, চারদিক থেকেই আসে। হাহাকার চারদিকে। অসংখ্য মৃত্যু। মানুষ মরিয়া হয়ে টিকা নিচ্ছে। টিকার ওপরই বা ভরসা কী! কোভিশিল্ড বা অ্যাস্ট্রাজেনেকা ইউরোপের দেশগুলোয় বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, কারণ টিকার কারণে রক্ত জমাট বেঁধে স্ট্রোক হচ্ছে মানুষের, মানুষ মারা যাচ্ছে। তারপরও আমরা ভারত-বাংলাদেশে সেই টিকাই নিচ্ছি। এ অঞ্চলে যে টিকার ভয়াবহ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ঘটেনি, তা নয়, ঘটেছে। সেই সব খবর কার্পেটের তলায় লুকিয়ে ফেলা হয়েছে। নিশ্চয়ই হয়েছে। উন্নত দেশে ১০ জনের মৃত্যু হলেই টিকাকরণ বন্ধ করে দেওয়া হয়, আর অনুন্নত দেশে, যেসব দেশে মানুষের জীবনের একফোঁটা মূল্য নেই, ৪০০ জনের মৃত্যু হলেও ‘ও কিছু না’ বলে টিকাকরণ চালু রাখি।  আমরা বেঁচে থাকলেও যেমন কারও কিছু যায় আসে না, আমরা মরে গেলেও কারও কিছু যায় আসে না। এ অঞ্চলে সাধারণ মানুষের কথা কেউ ভাবে না। যাঁরা অসাধারণ, যাঁরা ধনী, যাঁরা প্রভাবশালী, তাঁদেরই বেঁচে থাকাটা জরুরি বলে ভাবা হয়।

তবে দিল্লির শ্মশান হয়ে যাওয়া দেখে বিভিন্ন দেশ সাধারণ মানুষকে সাহায্য করার জন্য হাত বাড়িয়েছে। অক্সিজেন আসছে, ভেন্টিলেটর আসছে, কিছুরই আর অভাব হবে না। শুধু এইসবের অভাবে গত ক’দিন যাঁদের মৃত্যু হলো, তাঁরাই আর ফিরে আসবেন না। বাতাস এখন বিষাক্ত, বাতাসে কিলবিল করছে লক্ষ কোটি ভাইরাস। চারদিকে শুধু চিতার আগুন, চারদিকে শুধু কবরের নিস্তব্ধতা। কিন্তু এভাবে বেশিদিন নয়। আবার বাসযোগ্য হবে এ মাটি, আবার হবে জীবনের ঝলমলে উৎসব! নিশ্চয়ই হবে।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাথমিক শিক্ষা
প্রাথমিক শিক্ষা
ব্যাংক লুটপাট
ব্যাংক লুটপাট
কৃষিপণ্যের বিপণন ব্যবস্থাপনা
কৃষিপণ্যের বিপণন ব্যবস্থাপনা
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
‘মানুষ তোমরা ভালো হও’
‘মানুষ তোমরা ভালো হও’
তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন
তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন
আড়ি পাতা
আড়ি পাতা
দারিদ্র্য বাড়ছেই
দারিদ্র্য বাড়ছেই
মাদকে বিপথগামী লাখো মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখো মানুষ
গিবত হয় ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মেও
গিবত হয় ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মেও
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন
বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় গ্রেফতার শ্রীলঙ্কার মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তি
ইন্দোনেশিয়ায় গ্রেফতার শ্রীলঙ্কার মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে ৬৫ বছরের বৃদ্ধের বিরুদ্ধে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ
শেরপুরে ৬৫ বছরের বৃদ্ধের বিরুদ্ধে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা
উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চার বছর ধরে সেইফ হোমে বাক ও মানসিক প্রতিবন্ধী নারী
চার বছর ধরে সেইফ হোমে বাক ও মানসিক প্রতিবন্ধী নারী

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপের আগে সিলেটের মাঠে খেলা বাড়তি সুবিধা হবে : লিটন
এশিয়া কাপের আগে সিলেটের মাঠে খেলা বাড়তি সুবিধা হবে : লিটন

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর পৌরসভার সড়কের বেহাল দশা, জনদুর্ভোগের শেষ নেই
শেরপুর পৌরসভার সড়কের বেহাল দশা, জনদুর্ভোগের শেষ নেই

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে বিশাল অজগর উদ্ধার, বন বিভাগে হস্তান্তর
বুড়িচংয়ে বিশাল অজগর উদ্ধার, বন বিভাগে হস্তান্তর

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাইয়ের চোখ তুলে নেয়ার মামলায় ভাই গ্রেফতার
ভাইয়ের চোখ তুলে নেয়ার মামলায় ভাই গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রুশ রাষ্ট্রদূতকে তলব করেছে যুক্তরাজ্য ও ইইউ
রুশ রাষ্ট্রদূতকে তলব করেছে যুক্তরাজ্য ও ইইউ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদের খসড়া সংশোধনের সিদ্ধান্ত
রাজনৈতিক দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদের খসড়া সংশোধনের সিদ্ধান্ত

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোটের প্রচারে গিয়ে পরিচয়, বিয়ে করলেন দুই ব্রিটিশ এমপি
ভোটের প্রচারে গিয়ে পরিচয়, বিয়ে করলেন দুই ব্রিটিশ এমপি

৫৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের সমস্যার সমাধানে সময় দরকার: ফাওজুল কবির
প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের সমস্যার সমাধানে সময় দরকার: ফাওজুল কবির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবি পর্যালোচনায় ১৪ সদস্যের ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন
প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবি পর্যালোচনায় ১৪ সদস্যের ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আসলে মোদির যুদ্ধ'
'রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আসলে মোদির যুদ্ধ'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
কুমিল্লায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
চকরিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত, মার্কিন কর্মকর্তার হুঁশিয়ারি
রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত, মার্কিন কর্মকর্তার হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় গাঁজাসহ যুবক গ্রেফতার
গাইবান্ধায় গাঁজাসহ যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেপ্তার ১
ফরিদপুরে চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাজিরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নানা অনিয়মের অভিযোগ, দুদকের অভিযান
নাজিরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নানা অনিয়মের অভিযোগ, দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে একজনের মরদেহ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে একজনের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টের ২৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২০৮ কোটি ডলার
আগস্টের ২৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২০৮ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ দফা দাবিতে মৎস্য ভবনের সামনে অবরোধ করেছেন প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা
৩ দফা দাবিতে মৎস্য ভবনের সামনে অবরোধ করেছেন প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুলনা-মোংলা মহাসড়কে সড়ক দুর্ঘটনায় পথচারী নিহত
খুলনা-মোংলা মহাসড়কে সড়ক দুর্ঘটনায় পথচারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেন থেকে ছোড়া ড্রোন প্রতিহতের দাবি ইসরায়েলের
ইয়েমেন থেকে ছোড়া ড্রোন প্রতিহতের দাবি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন স্থলবন্দর বন্ধ ও একটির কার্যক্রম স্থগিত করলো সরকার
তিন স্থলবন্দর বন্ধ ও একটির কার্যক্রম স্থগিত করলো সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পছন্দের নারী’র কাছে যেতে মৃত্যুর নাটক, অতঃপর…
‘পছন্দের নারী’র কাছে যেতে মৃত্যুর নাটক, অতঃপর…

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গফরগাঁওয়ে মাছ শিকার করতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
গফরগাঁওয়ে মাছ শিকার করতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঈদে মিলাদুন্নবীর ছুটির তারিখ পুনঃনির্ধারণ
ঈদে মিলাদুন্নবীর ছুটির তারিখ পুনঃনির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান
উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল
রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘ইসরায়েলের বহুস্তরীয় ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ভেদ করেছে ইরান’
‌‘ইসরায়েলের বহুস্তরীয় ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ভেদ করেছে ইরান’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক
‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সব প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃহস্পতিবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা
দেশের সব প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃহস্পতিবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার
আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে আমিরাতে ব্যবসা সরাচ্ছেন ভারতীয়রা
ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে আমিরাতে ব্যবসা সরাচ্ছেন ভারতীয়রা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার ধ্বংসাবশেষ সরাচ্ছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার ধ্বংসাবশেষ সরাচ্ছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক
রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লট বরাদ্দ পেতে ভাসমান-অসহায়-গরীব পরিচয় দেন শেখ রেহানা-টিউলিপ-আজমিনা
প্লট বরাদ্দ পেতে ভাসমান-অসহায়-গরীব পরিচয় দেন শেখ রেহানা-টিউলিপ-আজমিনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপে যা আছে
জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপে যা আছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের
গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে সামরিক কুচকাওয়াজে যোগ দিচ্ছেন কিম জং উন, থাকবেন পুতিনও
চীনে সামরিক কুচকাওয়াজে যোগ দিচ্ছেন কিম জং উন, থাকবেন পুতিনও

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ আগস্ট)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করলেন ডিএমপি কমিশনার
প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করলেন ডিএমপি কমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা অনাকাঙ্ক্ষিত : ফাওজুল কবির
শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা অনাকাঙ্ক্ষিত : ফাওজুল কবির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএসপিএলে বলিউড তারকাদের দল কেনার হিড়িক
আইএসপিএলে বলিউড তারকাদের দল কেনার হিড়িক

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্ট হাসিনার নৃশংসতার প্রতিবাদে জেগে ওঠে ছাত্র-জনতা : মাহফুজ আলম
ফ্যাসিস্ট হাসিনার নৃশংসতার প্রতিবাদে জেগে ওঠে ছাত্র-জনতা : মাহফুজ আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৬ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৬ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শি জিনপিংয়ের আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন কিম-পুতিনসহ ২৬ বিশ্বনেতা
শি জিনপিংয়ের আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন কিম-পুতিনসহ ২৬ বিশ্বনেতা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগদ লেনদেনে বছরে ক্ষতি ২০০৮ কোটি টাকা
নগদ লেনদেনে বছরে ক্ষতি ২০০৮ কোটি টাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৯৬ ভারী ট্রাক দিয়ে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতুর সক্ষমতা পরীক্ষা করল চীন
৯৬ ভারী ট্রাক দিয়ে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতুর সক্ষমতা পরীক্ষা করল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যক্তিগত বক্তব্যের দায় দল নেবে না : প্রিন্স
ব্যক্তিগত বক্তব্যের দায় দল নেবে না : প্রিন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহাজে লুকিয়ে বিদেশ যাত্রার চেষ্টা ও চুরির পরিকল্পনা, বন্দরে আটক ৩
জাহাজে লুকিয়ে বিদেশ যাত্রার চেষ্টা ও চুরির পরিকল্পনা, বন্দরে আটক ৩

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চীন সফর শেষে দেশে ফিরলেন সেনাবাহিনী প্রধান
চীন সফর শেষে দেশে ফিরলেন সেনাবাহিনী প্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে থাকার সময়সীমা সীমিত করছেন ট্রাম্প
বিদেশি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে থাকার সময়সীমা সীমিত করছেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোট থেকে ফিরেই মেসির জোড়া গোল, ফাইনালে মায়ামি
চোট থেকে ফিরেই মেসির জোড়া গোল, ফাইনালে মায়ামি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন চাইলে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করুন : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
নির্বাচন চাইলে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করুন : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগারগাঁও ‘ব্লকেড’ কর্মসূচির ঘোষণা শেকৃবি শিক্ষার্থীদের
আগারগাঁও ‘ব্লকেড’ কর্মসূচির ঘোষণা শেকৃবি শিক্ষার্থীদের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিআইডির জেরার মুখে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আফ্রিদির
সিআইডির জেরার মুখে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আফ্রিদির

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন
তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন

সম্পাদকীয়

সেপ্টেম্বরে সংলাপ ফেব্রুয়ারিতে ভোট
সেপ্টেম্বরে সংলাপ ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার
আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলায় ফিরছে ঢাকার বাস
শৃঙ্খলায় ফিরছে ঢাকার বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মোদি ভয়ংকর বললেন ট্রাম্প
মোদি ভয়ংকর বললেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানের শীষ পেতে চান পাঁচজন, অন্যরা মাঠে
ধানের শীষ পেতে চান পাঁচজন, অন্যরা মাঠে

নগর জীবন

বাংলাদেশিদের অপেক্ষায় কলকাতার ব্যবসায়ীরা
বাংলাদেশিদের অপেক্ষায় কলকাতার ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থিতার জন্য মাঠ চষছেন বিএনপির ছয় নেতা
প্রার্থিতার জন্য মাঠ চষছেন বিএনপির ছয় নেতা

নগর জীবন

বিমার টাকা পাওয়া কষ্ট
বিমার টাকা পাওয়া কষ্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটে বিপর্যস্ত হাইটেক পার্ক
লুটপাটে বিপর্যস্ত হাইটেক পার্ক

নগর জীবন

শ্যামাসুন্দরী ঘিরে আশার আলো
শ্যামাসুন্দরী ঘিরে আশার আলো

পেছনের পৃষ্ঠা

হাওড়ে বন্যা নিয়ন্ত্রণে বড় প্রকল্প, ব্যয় ২২০০ কোটি
হাওড়ে বন্যা নিয়ন্ত্রণে বড় প্রকল্প, ব্যয় ২২০০ কোটি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ
পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিলতা না করে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন
জটিলতা না করে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের গার্মেন্ট ও হীরাশিল্প প্রায় স্তব্ধ
ভারতের গার্মেন্ট ও হীরাশিল্প প্রায় স্তব্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

৮৫ শতাংশ মানুষ নগদ লেনদেন করেন
৮৫ শতাংশ মানুষ নগদ লেনদেন করেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আঁকাবাঁকা বাসের জটলা
আঁকাবাঁকা বাসের জটলা

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে বিসিবির নির্বাচন
অক্টোবরে বিসিবির নির্বাচন

মাঠে ময়দানে

বিভেদের বরফ গলছে না
বিভেদের বরফ গলছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে অ্যাসাইলাম বাতিলের শীর্ষ তিনে বাংলাদেশ
ব্রিটেনে অ্যাসাইলাম বাতিলের শীর্ষ তিনে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদকে বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত
নগদকে বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

আপনার প্রতি কেউ খুশি নয়
আপনার প্রতি কেউ খুশি নয়

পূর্ব-পশ্চিম

নজরুল জালিমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রেরণা
নজরুল জালিমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রেরণা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মানুষ তোমরা ভালো হও’
‘মানুষ তোমরা ভালো হও’

সম্পাদকীয়

বাঁধ খুলে দিল ভারত
বাঁধ খুলে দিল ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

উৎসবের আমেজ, ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনাও
উৎসবের আমেজ, ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনাও

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে আপিল শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত
তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে আপিল শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প
ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম