শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

আতঙ্ক নগরী দিল্লি

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
আতঙ্ক নগরী দিল্লি

ঘুম থেকে উঠছি। বাইরে ঝলমল করছে রোদ, কিন্তু মনে হয় রাত এখনও ফুরোয়নি। মধ্যরাতের নিস্তব্ধতা চারদিকে। কোনও শব্দ নেই কোথাও। মানুষের কোনও কোলাহল নেই। প্রতিবেশীরা যেন সব ঘুমিয়ে আছে। কোনও ফেরিওয়ালা হাঁকছে না। কোনও গাড়ির বা কোনও অটোরিক্সার আওয়াজ, কোনও সাইকেলের মৃদু ঘণ্টাধ্বনিও নেই।  সকাল গড়িয়ে দুপুর নামে, একই রকম স্তব্ধতা থিকথিক করে। দুপুর গড়িয়ে বিকেল, শুধু থেকে থেকে কিছু পড়শি পাখির ওড়াওড়ির শব্দ, আর কোনও শব্দ নেই। দিল্লি দীর্ঘ লকডাউনে আগেও গেছে, কিন্তু এমন মৃতপুরী একে এর আগে হতে দেখিনি। গত বছরের লকডাউন আর এ বছরের লকডাউনে বিস্তর ফারাক বটে। গত বছর শ্মশান হয়ে যায়নি দিল্লি, এ বছর দিল্লি আক্ষরিক অর্থেই শ্মশান। 

ছোট্ট শহর দিল্লি। এ শহরই করোনার কামড়ে শতচ্ছিন্ন আজ। করোনা মানুষের ফুসফুস থেকে শ্বাসের বাতাস কেড়ে নিয়েছে। এ শহর হয়ে উঠেছে আস্ত একটি শ্মশান। দিল্লির সরকারি শ্মশানঘাটে শবদেহের স্তূপ। অগত্যা শহরের খোলা মাঠ, পার্ক, এমনকী গাড়ি-পার্কিং-এর জায়গাও হয়ে উঠেছে অস্থায়ী শ্মশান। মানুষ পিপিই পরে নিজেরাই দাহ করছে আত্মীয়স্বজনের। সারি সারি চিতার লেলিহান শিখা আকাশ কালো করে তুলছে। এক শবের চিতায় ঢুকিয়ে দেওয়া হচ্ছে পাঁচ-পাঁচটি শব। সৎকারের পেশা যাদের বা দাহ করার দায়িত্ব যাদের, তারা দিন রাত ব্যস্ত, একফোঁটা ফুরসত নেই তাদের। চিতা জ্বালাতে জ্বালাতে তাদের মুখ অনেকটা ঝলসে যাচ্ছে, তাদের আর দেখলে চেনা যায় না।

এই সত্য এখন অনেকে জানে যে সরকারি হিসেবে মানুষের যত সংক্রমণ, যত মৃত্যু, আসল সংক্রমণ আর মৃত্যুর সংখ্যা তার চেয়ে কয়েক গুণ বেশি। কেন সরকারি খাতায় সংক্রমণ আর মৃত্যুর সংখ্যা কম করে লেখা? আসল সংখ্যাটা জানলে নাকি আতঙ্কে ডুবে যাবে জনতা। আতঙ্কে কি আর কিছু কম ডুবছে? হাসপাতালে দৌড়োচ্ছে মানুষ রোগী নিয়ে, কোনও হাসপাতালে কোনও শয্যা খালি নেই, কোনও হাসপাতালে কোনও অক্সিজেন নেই, কোনও আইসিইউ ফাঁকা নেই, কোনও সাধারণ ওয়ার্ডও খালি নেই। হাসপাতাল উপচে পড়ছে করোনা রোগীতে। মানুষ হাসপাতালের বাইরে ফুটপাতে, বারান্দায়, গাড়িতে, অটোরিক্সায় পড়ে পড়ে ধুঁকছে। একটুখানি অক্সিজেন চাই। অক্সিজেনের জন্য চারদিকে হাহাকার। কান পাতলেই শুনতে পাই সেই হাহাকারের আওয়াজ।

কেউ কেউ অক্সিজেনের একখানা সিলিন্ডার জোগাড় করতে পেরেছে তো ফুটপাতে, স্ট্রেচারে, গাড়িতে বসে বা শুয়ে গোগ্রাসে অক্সিজেন নিচ্ছে। যাঁরা হয়তো বাঁচতেন একটু অক্সিজেন পেলে, তাঁরা অক্সিজেন না পেয়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছেন। দিল্লির শ্মশানগুলোর ভেতর খালি জায়গায় গত কদিনে দাহ করার নতুন বেদি তৈরি করা হয়েছে। পার্কগুলোতেও তৈরি করা হয়েছে শত শত বেদি। যমুনা নদীর তীর ঘেঁষা এলাকাগুলোতে অস্থায়ী শ্মশান তৈরি করা হয়েছে। গাড়ি পার্কিংএও বেদি তৈরি করা হয়ে গেছে। এভাবে যদি পরিকল্পিতভাবে দ্বিতীয় ঢেউ আসার আগেই হাসপাতালগুলোয় সারি সারি অক্সিজেন সিলিন্ডার রাখা হতো! তাহলে দিল্লিকে শ্মশান বানানোর প্রয়োজন পড়তো না। মানুষের জীবনের মূল্য নেই, বাঁচার অধিকার নেই, কিন্তু স্বধর্মে মরার অধিকার তো আছে, তাই দাহ করতে ত্রুটি করছে না স্বজনেরা। অতিমারির সত্যিকার রূপ করোনার প্রথম ঢেউয়ে দেখা যায়নি। দ্বিতীয় ঢেউ সুনামি ঘটিয়ে দিয়েছে।

দিল্লিতে তো খুব বেশিদিন আগের কথা নয় যে ধীরে ধীরে শূন্যে এসে দাঁড়িয়েছিল কোভিডের মৃত্যু। সেই শূন্য থেকে লাফিয়ে উঠেছে সংখ্যা। কী কারণ এর? দ্বিতীয় ঢেউয়ের ব্যাপারে আশঙ্কা করেছিলেন বিজ্ঞানীরা। কিন্তু এমন যে ভয়ঙ্কর হয়ে উঠবে পরিস্থিতি, এ মনে হয় বিজ্ঞানীরাও ধারণা করতে পারেননি। কেন, তার নানা কারণ। করোনার মিউটেশান হয়েছে। চরিত্র বদলে গেছে করোনার। আগের চেয়ে বেশি সংক্রমণ করার ক্ষমতা এখন। একজনের করোনা হলে সে ৪০০ জনকে সংক্রমিত করতে পারে। এইসময় গঙ্গায় ধর্মীয় স্নানে গেছে লক্ষ লক্ষ মানুষ। কুম্ভ মেলাটিকে কি এ বছর বন্ধ করা যেত না? যেত ঠিকই। কিন্তু সরকার থেকে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। যেহেতু কোনও বাধা ছিল না, বরাবরের মতো বিশ্বাস মানুষকে টেনে নিয়ে গেছে মেলায়। পবিত্র গঙ্গার জলে একবার ডুব দিয়ে এলে সে শরীরে আর রোগ-শোক-করোনা ধরবে না। ২০/২৫ লক্ষ মানুষ গেছে কুম্ভে। যদিও উত্তরাখন্ডের প্রশাসন বলেছিল, কোভিডের নিয়ম মেনে কুম্ভের আয়োজন হবে, কিন্তু তা সম্ভব হয়নি! বেশির ভাগ পুণ্যার্থী মাস্ক পরেননি। সামাজিক দূরত্ব মেনে চলার তো প্রশ্নই ওঠে না। কুম্ভে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকায় প্রশ্ন উঠছে প্রশাসনের নজরদারি নিয়ে। যদিও কুম্ভ মেলা আয়োজন কমিটির এক সদস্য বলেছেন, ‘আমাদের কাছে বিশ্বাস সবথেকে বড়। মা গঙ্গার ওপর মানুষের বিশ্বাস রয়েছে বলেই তো এত মানুষ এখানে স্নান করতে এসেছেন। তাঁরা বিশ্বাস করেন মা গঙ্গা তাঁদের এই অতিমারির হাত থেকে বাঁচাবেন।’ উত্তরাখন্ডের মুখ্যমন্ত্রীও বলেছেন, ‘মানুষের স্বাস্থ্য অবশ্যই গুরুত্ব পাবে। তাই বলে ধর্মকে অবহেলা করতে পারব না।’

লক্ষ করেছি যে মিডিয়া এবং মানুষ সরব ছিল তাবলীগ জামাতের লোকেরা দিল্লিতে গত বছরের মার্চে জমায়েত করেছিলেন বলে, তাঁরা কুম্ভ মেলা নিয়ে কোনও রা-শব্দ করছেন না। যে কোনও জমায়েতই নিঃসন্দেহে ঝুঁকিপূর্ণ, তাবলিগি জামাত ক্ষতি করলে কুম্ভ মেলাও ক্ষতি করে। কুম্ভ মেলায় হাজারো লোকের শরীরে করোনাভাইরাস পাওয়া গেছে, ঠিক যেমন তাবলিগি জামাতের কারও কারও শরীরে পাওয়া গিয়েছিল। তাবলিগি জামাতের ওপর ভীষণ ক্ষিপ্ত হওয়া, তাবলিগিদের মধ্যে যাঁরা বিদেশি, তাঁরা যেন আর কখনও ভারতে আসার ভিসা না পান, সে ব্যাপারেও ব্যবস্থা পাকা করে ফেলা- মনে আছে সেইসব। কিন্তু কুম্ভ মেলার প্রতি তাঁদেরই পক্ষপাত আমাকে অবাক করেছে। যতই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার উপদেশ দেওয়া হোক, জনসমুদ্রের সকলে সে উপদেশ মানবে না। শুধু কি ধর্মীয় জমায়েত, নির্বাচনের প্রচারে রাজনৈতিক জমায়েত চলছেই। শুধু কি রাজনৈতিক জমায়েত, সামাজিক জমায়েতেরও কোনও কমতি নেই। বিয়ের উৎসব কোথাও বন্ধ হয়নি। এইসবের প্রতিক্রিয়া যে এমন বিস্ফোরণে রূপ নেবে তাই বা কে জানতো। কিছু বিজ্ঞানী বলছেন, যাঁরা কোভিডে ভুগে সুস্থ হয়ে উঠছেন, তাদের শরীরে এন্টিবডি তৈরি হচ্ছে না, সে কারণেই ভাইরাস আবার ভয়াবহ আকারে ফিরে এসেছে। শুধু তো টিকা প্রতিষেধক দিয়ে ভাইরাসকে বিদেয় করা সম্ভব নয়, শরীরে প্রতিরোধ ক্ষমতাও গড়ে ওঠা চাই।

দুঃসংবাদ যখন আসে, চারদিক থেকেই আসে। হাহাকার চারদিকে। অসংখ্য মৃত্যু। মানুষ মরিয়া হয়ে টিকা নিচ্ছে। টিকার ওপরই বা ভরসা কী! কোভিশিল্ড বা অ্যাস্ট্রাজেনেকা ইউরোপের দেশগুলোয় বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, কারণ টিকার কারণে রক্ত জমাট বেঁধে স্ট্রোক হচ্ছে মানুষের, মানুষ মারা যাচ্ছে। তারপরও আমরা ভারত-বাংলাদেশে সেই টিকাই নিচ্ছি। এ অঞ্চলে যে টিকার ভয়াবহ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ঘটেনি, তা নয়, ঘটেছে। সেই সব খবর কার্পেটের তলায় লুকিয়ে ফেলা হয়েছে। নিশ্চয়ই হয়েছে। উন্নত দেশে ১০ জনের মৃত্যু হলেই টিকাকরণ বন্ধ করে দেওয়া হয়, আর অনুন্নত দেশে, যেসব দেশে মানুষের জীবনের একফোঁটা মূল্য নেই, ৪০০ জনের মৃত্যু হলেও ‘ও কিছু না’ বলে টিকাকরণ চালু রাখি।  আমরা বেঁচে থাকলেও যেমন কারও কিছু যায় আসে না, আমরা মরে গেলেও কারও কিছু যায় আসে না। এ অঞ্চলে সাধারণ মানুষের কথা কেউ ভাবে না। যাঁরা অসাধারণ, যাঁরা ধনী, যাঁরা প্রভাবশালী, তাঁদেরই বেঁচে থাকাটা জরুরি বলে ভাবা হয়।

তবে দিল্লির শ্মশান হয়ে যাওয়া দেখে বিভিন্ন দেশ সাধারণ মানুষকে সাহায্য করার জন্য হাত বাড়িয়েছে। অক্সিজেন আসছে, ভেন্টিলেটর আসছে, কিছুরই আর অভাব হবে না। শুধু এইসবের অভাবে গত ক’দিন যাঁদের মৃত্যু হলো, তাঁরাই আর ফিরে আসবেন না। বাতাস এখন বিষাক্ত, বাতাসে কিলবিল করছে লক্ষ কোটি ভাইরাস। চারদিকে শুধু চিতার আগুন, চারদিকে শুধু কবরের নিস্তব্ধতা। কিন্তু এভাবে বেশিদিন নয়। আবার বাসযোগ্য হবে এ মাটি, আবার হবে জীবনের ঝলমলে উৎসব! নিশ্চয়ই হবে।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

এই মাত্র | রাজনীতি

অ্যামাজনের সঙ্গে ৩৮ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি করল ওপেনএআই
অ্যামাজনের সঙ্গে ৩৮ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি করল ওপেনএআই

৩৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

তুমি কি শাহরুখ খানকে চেনো? সুদানে আটক ভারতীয়কে বিদ্রোহীদের প্রশ্ন!
তুমি কি শাহরুখ খানকে চেনো? সুদানে আটক ভারতীয়কে বিদ্রোহীদের প্রশ্ন!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ
সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ নভেম্বর ঝরবে উল্কাবৃষ্টি
১৬ নভেম্বর ঝরবে উল্কাবৃষ্টি

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকের সঙ্গে অসদাচরণে বিএফইউজে ও ডিইউজের উদ্বেগ
প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকের সঙ্গে অসদাচরণে বিএফইউজে ও ডিইউজের উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফের ইসরায়েলে হামলা শুরু করবে হুথি?
ফের ইসরায়েলে হামলা শুরু করবে হুথি?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৫.৪১ শতাংশ
অক্টোবরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৫.৪১ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তুর্কি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
তুর্কি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি : সারজিস
৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি : সারজিস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শার্শা আসনে বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তি
শার্শা আসনে বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামের ১০টি আসনে নতুন মুখ ৫ জন
চট্টগ্রামের ১০টি আসনে নতুন মুখ ৫ জন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় ৩৫ মণ জাটকা জব্দ
কলাপাড়ায় ৩৫ মণ জাটকা জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালি পেটে গরম পানি পান কি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী?
খালি পেটে গরম পানি পান কি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মাঝ আকাশে যান্ত্রিক ত্রুটি, এয়ার ইন্ডিয়ার জরুরি অবতরণ!
মাঝ আকাশে যান্ত্রিক ত্রুটি, এয়ার ইন্ডিয়ার জরুরি অবতরণ!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারের ৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
কক্সবাজারের ৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএসপিএর নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
বিএসপিএর নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জানাজা থেকে গৃহবধূর লাশ গেল মর্গে, পালালেন স্বামী-শ্বশুর
জানাজা থেকে গৃহবধূর লাশ গেল মর্গে, পালালেন স্বামী-শ্বশুর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেট আর শুধু জেন্টলম্যানদের খেলা নয়, এখন সবার’
‘ক্রিকেট আর শুধু জেন্টলম্যানদের খেলা নয়, এখন সবার’

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামিতের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের দিনে ফাইনালে ক্যাভালরি
সামিতের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের দিনে ফাইনালে ক্যাভালরি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংড়ায় নিষিদ্ধ চায়না জাল পুড়িয়ে দিল প্রশাসন
সিংড়ায় নিষিদ্ধ চায়না জাল পুড়িয়ে দিল প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকা থেকে এলো গমবোঝাই জাহাজ
আমেরিকা থেকে এলো গমবোঝাই জাহাজ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫ দফা দাবিতে ডিএসসিসির পরিচ্ছন্নকর্মীদের বিক্ষোভ
৫ দফা দাবিতে ডিএসসিসির পরিচ্ছন্নকর্মীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি
সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেট-২ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী ইলিয়াসপত্নী লুনা
সিলেট-২ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী ইলিয়াসপত্নী লুনা

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল
জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যারা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যারা

ভোটের মাঠে

২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

সুদানে গণহত্যা বন্ধে মুসলিম বিশ্বের প্রতি আহ্বান এরদোগানের
সুদানে গণহত্যা বন্ধে মুসলিম বিশ্বের প্রতি আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিচয় মিলেছে সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহতদের
পরিচয় মিলেছে সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহতদের

দেশগ্রাম

প্যারিস মাস্টার্স জিতে ফের শীর্ষে
প্যারিস মাস্টার্স জিতে ফের শীর্ষে

মাঠে ময়দানে

৯ দিন পর খুলছে উত্তরা ইপিজেডের চার কারখানা
৯ দিন পর খুলছে উত্তরা ইপিজেডের চার কারখানা

দেশগ্রাম

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট
৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট

দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০
আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০

পূর্ব-পশ্চিম

‘মাদুরোর দিন ফুরিয়ে আসছে’
‘মাদুরোর দিন ফুরিয়ে আসছে’

পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

পচছে আলু বীজ সবজি হেলে পড়েছে আমন ধান
পচছে আলু বীজ সবজি হেলে পড়েছে আমন ধান

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

সড়কে গর্ত খানাখন্দ
সড়কে গর্ত খানাখন্দ

দেশগ্রাম

হু হু করে পানি বাড়ছে পদ্মা মহানন্দায়
হু হু করে পানি বাড়ছে পদ্মা মহানন্দায়

দেশগ্রাম