শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

আতঙ্ক নগরী দিল্লি

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
আতঙ্ক নগরী দিল্লি

ঘুম থেকে উঠছি। বাইরে ঝলমল করছে রোদ, কিন্তু মনে হয় রাত এখনও ফুরোয়নি। মধ্যরাতের নিস্তব্ধতা চারদিকে। কোনও শব্দ নেই কোথাও। মানুষের কোনও কোলাহল নেই। প্রতিবেশীরা যেন সব ঘুমিয়ে আছে। কোনও ফেরিওয়ালা হাঁকছে না। কোনও গাড়ির বা কোনও অটোরিক্সার আওয়াজ, কোনও সাইকেলের মৃদু ঘণ্টাধ্বনিও নেই।  সকাল গড়িয়ে দুপুর নামে, একই রকম স্তব্ধতা থিকথিক করে। দুপুর গড়িয়ে বিকেল, শুধু থেকে থেকে কিছু পড়শি পাখির ওড়াওড়ির শব্দ, আর কোনও শব্দ নেই। দিল্লি দীর্ঘ লকডাউনে আগেও গেছে, কিন্তু এমন মৃতপুরী একে এর আগে হতে দেখিনি। গত বছরের লকডাউন আর এ বছরের লকডাউনে বিস্তর ফারাক বটে। গত বছর শ্মশান হয়ে যায়নি দিল্লি, এ বছর দিল্লি আক্ষরিক অর্থেই শ্মশান। 

ছোট্ট শহর দিল্লি। এ শহরই করোনার কামড়ে শতচ্ছিন্ন আজ। করোনা মানুষের ফুসফুস থেকে শ্বাসের বাতাস কেড়ে নিয়েছে। এ শহর হয়ে উঠেছে আস্ত একটি শ্মশান। দিল্লির সরকারি শ্মশানঘাটে শবদেহের স্তূপ। অগত্যা শহরের খোলা মাঠ, পার্ক, এমনকী গাড়ি-পার্কিং-এর জায়গাও হয়ে উঠেছে অস্থায়ী শ্মশান। মানুষ পিপিই পরে নিজেরাই দাহ করছে আত্মীয়স্বজনের। সারি সারি চিতার লেলিহান শিখা আকাশ কালো করে তুলছে। এক শবের চিতায় ঢুকিয়ে দেওয়া হচ্ছে পাঁচ-পাঁচটি শব। সৎকারের পেশা যাদের বা দাহ করার দায়িত্ব যাদের, তারা দিন রাত ব্যস্ত, একফোঁটা ফুরসত নেই তাদের। চিতা জ্বালাতে জ্বালাতে তাদের মুখ অনেকটা ঝলসে যাচ্ছে, তাদের আর দেখলে চেনা যায় না।

এই সত্য এখন অনেকে জানে যে সরকারি হিসেবে মানুষের যত সংক্রমণ, যত মৃত্যু, আসল সংক্রমণ আর মৃত্যুর সংখ্যা তার চেয়ে কয়েক গুণ বেশি। কেন সরকারি খাতায় সংক্রমণ আর মৃত্যুর সংখ্যা কম করে লেখা? আসল সংখ্যাটা জানলে নাকি আতঙ্কে ডুবে যাবে জনতা। আতঙ্কে কি আর কিছু কম ডুবছে? হাসপাতালে দৌড়োচ্ছে মানুষ রোগী নিয়ে, কোনও হাসপাতালে কোনও শয্যা খালি নেই, কোনও হাসপাতালে কোনও অক্সিজেন নেই, কোনও আইসিইউ ফাঁকা নেই, কোনও সাধারণ ওয়ার্ডও খালি নেই। হাসপাতাল উপচে পড়ছে করোনা রোগীতে। মানুষ হাসপাতালের বাইরে ফুটপাতে, বারান্দায়, গাড়িতে, অটোরিক্সায় পড়ে পড়ে ধুঁকছে। একটুখানি অক্সিজেন চাই। অক্সিজেনের জন্য চারদিকে হাহাকার। কান পাতলেই শুনতে পাই সেই হাহাকারের আওয়াজ।

কেউ কেউ অক্সিজেনের একখানা সিলিন্ডার জোগাড় করতে পেরেছে তো ফুটপাতে, স্ট্রেচারে, গাড়িতে বসে বা শুয়ে গোগ্রাসে অক্সিজেন নিচ্ছে। যাঁরা হয়তো বাঁচতেন একটু অক্সিজেন পেলে, তাঁরা অক্সিজেন না পেয়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছেন। দিল্লির শ্মশানগুলোর ভেতর খালি জায়গায় গত কদিনে দাহ করার নতুন বেদি তৈরি করা হয়েছে। পার্কগুলোতেও তৈরি করা হয়েছে শত শত বেদি। যমুনা নদীর তীর ঘেঁষা এলাকাগুলোতে অস্থায়ী শ্মশান তৈরি করা হয়েছে। গাড়ি পার্কিংএও বেদি তৈরি করা হয়ে গেছে। এভাবে যদি পরিকল্পিতভাবে দ্বিতীয় ঢেউ আসার আগেই হাসপাতালগুলোয় সারি সারি অক্সিজেন সিলিন্ডার রাখা হতো! তাহলে দিল্লিকে শ্মশান বানানোর প্রয়োজন পড়তো না। মানুষের জীবনের মূল্য নেই, বাঁচার অধিকার নেই, কিন্তু স্বধর্মে মরার অধিকার তো আছে, তাই দাহ করতে ত্রুটি করছে না স্বজনেরা। অতিমারির সত্যিকার রূপ করোনার প্রথম ঢেউয়ে দেখা যায়নি। দ্বিতীয় ঢেউ সুনামি ঘটিয়ে দিয়েছে।

দিল্লিতে তো খুব বেশিদিন আগের কথা নয় যে ধীরে ধীরে শূন্যে এসে দাঁড়িয়েছিল কোভিডের মৃত্যু। সেই শূন্য থেকে লাফিয়ে উঠেছে সংখ্যা। কী কারণ এর? দ্বিতীয় ঢেউয়ের ব্যাপারে আশঙ্কা করেছিলেন বিজ্ঞানীরা। কিন্তু এমন যে ভয়ঙ্কর হয়ে উঠবে পরিস্থিতি, এ মনে হয় বিজ্ঞানীরাও ধারণা করতে পারেননি। কেন, তার নানা কারণ। করোনার মিউটেশান হয়েছে। চরিত্র বদলে গেছে করোনার। আগের চেয়ে বেশি সংক্রমণ করার ক্ষমতা এখন। একজনের করোনা হলে সে ৪০০ জনকে সংক্রমিত করতে পারে। এইসময় গঙ্গায় ধর্মীয় স্নানে গেছে লক্ষ লক্ষ মানুষ। কুম্ভ মেলাটিকে কি এ বছর বন্ধ করা যেত না? যেত ঠিকই। কিন্তু সরকার থেকে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। যেহেতু কোনও বাধা ছিল না, বরাবরের মতো বিশ্বাস মানুষকে টেনে নিয়ে গেছে মেলায়। পবিত্র গঙ্গার জলে একবার ডুব দিয়ে এলে সে শরীরে আর রোগ-শোক-করোনা ধরবে না। ২০/২৫ লক্ষ মানুষ গেছে কুম্ভে। যদিও উত্তরাখন্ডের প্রশাসন বলেছিল, কোভিডের নিয়ম মেনে কুম্ভের আয়োজন হবে, কিন্তু তা সম্ভব হয়নি! বেশির ভাগ পুণ্যার্থী মাস্ক পরেননি। সামাজিক দূরত্ব মেনে চলার তো প্রশ্নই ওঠে না। কুম্ভে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকায় প্রশ্ন উঠছে প্রশাসনের নজরদারি নিয়ে। যদিও কুম্ভ মেলা আয়োজন কমিটির এক সদস্য বলেছেন, ‘আমাদের কাছে বিশ্বাস সবথেকে বড়। মা গঙ্গার ওপর মানুষের বিশ্বাস রয়েছে বলেই তো এত মানুষ এখানে স্নান করতে এসেছেন। তাঁরা বিশ্বাস করেন মা গঙ্গা তাঁদের এই অতিমারির হাত থেকে বাঁচাবেন।’ উত্তরাখন্ডের মুখ্যমন্ত্রীও বলেছেন, ‘মানুষের স্বাস্থ্য অবশ্যই গুরুত্ব পাবে। তাই বলে ধর্মকে অবহেলা করতে পারব না।’

লক্ষ করেছি যে মিডিয়া এবং মানুষ সরব ছিল তাবলীগ জামাতের লোকেরা দিল্লিতে গত বছরের মার্চে জমায়েত করেছিলেন বলে, তাঁরা কুম্ভ মেলা নিয়ে কোনও রা-শব্দ করছেন না। যে কোনও জমায়েতই নিঃসন্দেহে ঝুঁকিপূর্ণ, তাবলিগি জামাত ক্ষতি করলে কুম্ভ মেলাও ক্ষতি করে। কুম্ভ মেলায় হাজারো লোকের শরীরে করোনাভাইরাস পাওয়া গেছে, ঠিক যেমন তাবলিগি জামাতের কারও কারও শরীরে পাওয়া গিয়েছিল। তাবলিগি জামাতের ওপর ভীষণ ক্ষিপ্ত হওয়া, তাবলিগিদের মধ্যে যাঁরা বিদেশি, তাঁরা যেন আর কখনও ভারতে আসার ভিসা না পান, সে ব্যাপারেও ব্যবস্থা পাকা করে ফেলা- মনে আছে সেইসব। কিন্তু কুম্ভ মেলার প্রতি তাঁদেরই পক্ষপাত আমাকে অবাক করেছে। যতই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার উপদেশ দেওয়া হোক, জনসমুদ্রের সকলে সে উপদেশ মানবে না। শুধু কি ধর্মীয় জমায়েত, নির্বাচনের প্রচারে রাজনৈতিক জমায়েত চলছেই। শুধু কি রাজনৈতিক জমায়েত, সামাজিক জমায়েতেরও কোনও কমতি নেই। বিয়ের উৎসব কোথাও বন্ধ হয়নি। এইসবের প্রতিক্রিয়া যে এমন বিস্ফোরণে রূপ নেবে তাই বা কে জানতো। কিছু বিজ্ঞানী বলছেন, যাঁরা কোভিডে ভুগে সুস্থ হয়ে উঠছেন, তাদের শরীরে এন্টিবডি তৈরি হচ্ছে না, সে কারণেই ভাইরাস আবার ভয়াবহ আকারে ফিরে এসেছে। শুধু তো টিকা প্রতিষেধক দিয়ে ভাইরাসকে বিদেয় করা সম্ভব নয়, শরীরে প্রতিরোধ ক্ষমতাও গড়ে ওঠা চাই।

দুঃসংবাদ যখন আসে, চারদিক থেকেই আসে। হাহাকার চারদিকে। অসংখ্য মৃত্যু। মানুষ মরিয়া হয়ে টিকা নিচ্ছে। টিকার ওপরই বা ভরসা কী! কোভিশিল্ড বা অ্যাস্ট্রাজেনেকা ইউরোপের দেশগুলোয় বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, কারণ টিকার কারণে রক্ত জমাট বেঁধে স্ট্রোক হচ্ছে মানুষের, মানুষ মারা যাচ্ছে। তারপরও আমরা ভারত-বাংলাদেশে সেই টিকাই নিচ্ছি। এ অঞ্চলে যে টিকার ভয়াবহ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ঘটেনি, তা নয়, ঘটেছে। সেই সব খবর কার্পেটের তলায় লুকিয়ে ফেলা হয়েছে। নিশ্চয়ই হয়েছে। উন্নত দেশে ১০ জনের মৃত্যু হলেই টিকাকরণ বন্ধ করে দেওয়া হয়, আর অনুন্নত দেশে, যেসব দেশে মানুষের জীবনের একফোঁটা মূল্য নেই, ৪০০ জনের মৃত্যু হলেও ‘ও কিছু না’ বলে টিকাকরণ চালু রাখি।  আমরা বেঁচে থাকলেও যেমন কারও কিছু যায় আসে না, আমরা মরে গেলেও কারও কিছু যায় আসে না। এ অঞ্চলে সাধারণ মানুষের কথা কেউ ভাবে না। যাঁরা অসাধারণ, যাঁরা ধনী, যাঁরা প্রভাবশালী, তাঁদেরই বেঁচে থাকাটা জরুরি বলে ভাবা হয়।

তবে দিল্লির শ্মশান হয়ে যাওয়া দেখে বিভিন্ন দেশ সাধারণ মানুষকে সাহায্য করার জন্য হাত বাড়িয়েছে। অক্সিজেন আসছে, ভেন্টিলেটর আসছে, কিছুরই আর অভাব হবে না। শুধু এইসবের অভাবে গত ক’দিন যাঁদের মৃত্যু হলো, তাঁরাই আর ফিরে আসবেন না। বাতাস এখন বিষাক্ত, বাতাসে কিলবিল করছে লক্ষ কোটি ভাইরাস। চারদিকে শুধু চিতার আগুন, চারদিকে শুধু কবরের নিস্তব্ধতা। কিন্তু এভাবে বেশিদিন নয়। আবার বাসযোগ্য হবে এ মাটি, আবার হবে জীবনের ঝলমলে উৎসব! নিশ্চয়ই হবে।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

২১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র
ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস
বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে
বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ
ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন