শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

আতঙ্ক নগরী দিল্লি

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
আতঙ্ক নগরী দিল্লি

ঘুম থেকে উঠছি। বাইরে ঝলমল করছে রোদ, কিন্তু মনে হয় রাত এখনও ফুরোয়নি। মধ্যরাতের নিস্তব্ধতা চারদিকে। কোনও শব্দ নেই কোথাও। মানুষের কোনও কোলাহল নেই। প্রতিবেশীরা যেন সব ঘুমিয়ে আছে। কোনও ফেরিওয়ালা হাঁকছে না। কোনও গাড়ির বা কোনও অটোরিক্সার আওয়াজ, কোনও সাইকেলের মৃদু ঘণ্টাধ্বনিও নেই।  সকাল গড়িয়ে দুপুর নামে, একই রকম স্তব্ধতা থিকথিক করে। দুপুর গড়িয়ে বিকেল, শুধু থেকে থেকে কিছু পড়শি পাখির ওড়াওড়ির শব্দ, আর কোনও শব্দ নেই। দিল্লি দীর্ঘ লকডাউনে আগেও গেছে, কিন্তু এমন মৃতপুরী একে এর আগে হতে দেখিনি। গত বছরের লকডাউন আর এ বছরের লকডাউনে বিস্তর ফারাক বটে। গত বছর শ্মশান হয়ে যায়নি দিল্লি, এ বছর দিল্লি আক্ষরিক অর্থেই শ্মশান। 

ছোট্ট শহর দিল্লি। এ শহরই করোনার কামড়ে শতচ্ছিন্ন আজ। করোনা মানুষের ফুসফুস থেকে শ্বাসের বাতাস কেড়ে নিয়েছে। এ শহর হয়ে উঠেছে আস্ত একটি শ্মশান। দিল্লির সরকারি শ্মশানঘাটে শবদেহের স্তূপ। অগত্যা শহরের খোলা মাঠ, পার্ক, এমনকী গাড়ি-পার্কিং-এর জায়গাও হয়ে উঠেছে অস্থায়ী শ্মশান। মানুষ পিপিই পরে নিজেরাই দাহ করছে আত্মীয়স্বজনের। সারি সারি চিতার লেলিহান শিখা আকাশ কালো করে তুলছে। এক শবের চিতায় ঢুকিয়ে দেওয়া হচ্ছে পাঁচ-পাঁচটি শব। সৎকারের পেশা যাদের বা দাহ করার দায়িত্ব যাদের, তারা দিন রাত ব্যস্ত, একফোঁটা ফুরসত নেই তাদের। চিতা জ্বালাতে জ্বালাতে তাদের মুখ অনেকটা ঝলসে যাচ্ছে, তাদের আর দেখলে চেনা যায় না।

এই সত্য এখন অনেকে জানে যে সরকারি হিসেবে মানুষের যত সংক্রমণ, যত মৃত্যু, আসল সংক্রমণ আর মৃত্যুর সংখ্যা তার চেয়ে কয়েক গুণ বেশি। কেন সরকারি খাতায় সংক্রমণ আর মৃত্যুর সংখ্যা কম করে লেখা? আসল সংখ্যাটা জানলে নাকি আতঙ্কে ডুবে যাবে জনতা। আতঙ্কে কি আর কিছু কম ডুবছে? হাসপাতালে দৌড়োচ্ছে মানুষ রোগী নিয়ে, কোনও হাসপাতালে কোনও শয্যা খালি নেই, কোনও হাসপাতালে কোনও অক্সিজেন নেই, কোনও আইসিইউ ফাঁকা নেই, কোনও সাধারণ ওয়ার্ডও খালি নেই। হাসপাতাল উপচে পড়ছে করোনা রোগীতে। মানুষ হাসপাতালের বাইরে ফুটপাতে, বারান্দায়, গাড়িতে, অটোরিক্সায় পড়ে পড়ে ধুঁকছে। একটুখানি অক্সিজেন চাই। অক্সিজেনের জন্য চারদিকে হাহাকার। কান পাতলেই শুনতে পাই সেই হাহাকারের আওয়াজ।

কেউ কেউ অক্সিজেনের একখানা সিলিন্ডার জোগাড় করতে পেরেছে তো ফুটপাতে, স্ট্রেচারে, গাড়িতে বসে বা শুয়ে গোগ্রাসে অক্সিজেন নিচ্ছে। যাঁরা হয়তো বাঁচতেন একটু অক্সিজেন পেলে, তাঁরা অক্সিজেন না পেয়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছেন। দিল্লির শ্মশানগুলোর ভেতর খালি জায়গায় গত কদিনে দাহ করার নতুন বেদি তৈরি করা হয়েছে। পার্কগুলোতেও তৈরি করা হয়েছে শত শত বেদি। যমুনা নদীর তীর ঘেঁষা এলাকাগুলোতে অস্থায়ী শ্মশান তৈরি করা হয়েছে। গাড়ি পার্কিংএও বেদি তৈরি করা হয়ে গেছে। এভাবে যদি পরিকল্পিতভাবে দ্বিতীয় ঢেউ আসার আগেই হাসপাতালগুলোয় সারি সারি অক্সিজেন সিলিন্ডার রাখা হতো! তাহলে দিল্লিকে শ্মশান বানানোর প্রয়োজন পড়তো না। মানুষের জীবনের মূল্য নেই, বাঁচার অধিকার নেই, কিন্তু স্বধর্মে মরার অধিকার তো আছে, তাই দাহ করতে ত্রুটি করছে না স্বজনেরা। অতিমারির সত্যিকার রূপ করোনার প্রথম ঢেউয়ে দেখা যায়নি। দ্বিতীয় ঢেউ সুনামি ঘটিয়ে দিয়েছে।

দিল্লিতে তো খুব বেশিদিন আগের কথা নয় যে ধীরে ধীরে শূন্যে এসে দাঁড়িয়েছিল কোভিডের মৃত্যু। সেই শূন্য থেকে লাফিয়ে উঠেছে সংখ্যা। কী কারণ এর? দ্বিতীয় ঢেউয়ের ব্যাপারে আশঙ্কা করেছিলেন বিজ্ঞানীরা। কিন্তু এমন যে ভয়ঙ্কর হয়ে উঠবে পরিস্থিতি, এ মনে হয় বিজ্ঞানীরাও ধারণা করতে পারেননি। কেন, তার নানা কারণ। করোনার মিউটেশান হয়েছে। চরিত্র বদলে গেছে করোনার। আগের চেয়ে বেশি সংক্রমণ করার ক্ষমতা এখন। একজনের করোনা হলে সে ৪০০ জনকে সংক্রমিত করতে পারে। এইসময় গঙ্গায় ধর্মীয় স্নানে গেছে লক্ষ লক্ষ মানুষ। কুম্ভ মেলাটিকে কি এ বছর বন্ধ করা যেত না? যেত ঠিকই। কিন্তু সরকার থেকে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। যেহেতু কোনও বাধা ছিল না, বরাবরের মতো বিশ্বাস মানুষকে টেনে নিয়ে গেছে মেলায়। পবিত্র গঙ্গার জলে একবার ডুব দিয়ে এলে সে শরীরে আর রোগ-শোক-করোনা ধরবে না। ২০/২৫ লক্ষ মানুষ গেছে কুম্ভে। যদিও উত্তরাখন্ডের প্রশাসন বলেছিল, কোভিডের নিয়ম মেনে কুম্ভের আয়োজন হবে, কিন্তু তা সম্ভব হয়নি! বেশির ভাগ পুণ্যার্থী মাস্ক পরেননি। সামাজিক দূরত্ব মেনে চলার তো প্রশ্নই ওঠে না। কুম্ভে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকায় প্রশ্ন উঠছে প্রশাসনের নজরদারি নিয়ে। যদিও কুম্ভ মেলা আয়োজন কমিটির এক সদস্য বলেছেন, ‘আমাদের কাছে বিশ্বাস সবথেকে বড়। মা গঙ্গার ওপর মানুষের বিশ্বাস রয়েছে বলেই তো এত মানুষ এখানে স্নান করতে এসেছেন। তাঁরা বিশ্বাস করেন মা গঙ্গা তাঁদের এই অতিমারির হাত থেকে বাঁচাবেন।’ উত্তরাখন্ডের মুখ্যমন্ত্রীও বলেছেন, ‘মানুষের স্বাস্থ্য অবশ্যই গুরুত্ব পাবে। তাই বলে ধর্মকে অবহেলা করতে পারব না।’

লক্ষ করেছি যে মিডিয়া এবং মানুষ সরব ছিল তাবলীগ জামাতের লোকেরা দিল্লিতে গত বছরের মার্চে জমায়েত করেছিলেন বলে, তাঁরা কুম্ভ মেলা নিয়ে কোনও রা-শব্দ করছেন না। যে কোনও জমায়েতই নিঃসন্দেহে ঝুঁকিপূর্ণ, তাবলিগি জামাত ক্ষতি করলে কুম্ভ মেলাও ক্ষতি করে। কুম্ভ মেলায় হাজারো লোকের শরীরে করোনাভাইরাস পাওয়া গেছে, ঠিক যেমন তাবলিগি জামাতের কারও কারও শরীরে পাওয়া গিয়েছিল। তাবলিগি জামাতের ওপর ভীষণ ক্ষিপ্ত হওয়া, তাবলিগিদের মধ্যে যাঁরা বিদেশি, তাঁরা যেন আর কখনও ভারতে আসার ভিসা না পান, সে ব্যাপারেও ব্যবস্থা পাকা করে ফেলা- মনে আছে সেইসব। কিন্তু কুম্ভ মেলার প্রতি তাঁদেরই পক্ষপাত আমাকে অবাক করেছে। যতই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার উপদেশ দেওয়া হোক, জনসমুদ্রের সকলে সে উপদেশ মানবে না। শুধু কি ধর্মীয় জমায়েত, নির্বাচনের প্রচারে রাজনৈতিক জমায়েত চলছেই। শুধু কি রাজনৈতিক জমায়েত, সামাজিক জমায়েতেরও কোনও কমতি নেই। বিয়ের উৎসব কোথাও বন্ধ হয়নি। এইসবের প্রতিক্রিয়া যে এমন বিস্ফোরণে রূপ নেবে তাই বা কে জানতো। কিছু বিজ্ঞানী বলছেন, যাঁরা কোভিডে ভুগে সুস্থ হয়ে উঠছেন, তাদের শরীরে এন্টিবডি তৈরি হচ্ছে না, সে কারণেই ভাইরাস আবার ভয়াবহ আকারে ফিরে এসেছে। শুধু তো টিকা প্রতিষেধক দিয়ে ভাইরাসকে বিদেয় করা সম্ভব নয়, শরীরে প্রতিরোধ ক্ষমতাও গড়ে ওঠা চাই।

দুঃসংবাদ যখন আসে, চারদিক থেকেই আসে। হাহাকার চারদিকে। অসংখ্য মৃত্যু। মানুষ মরিয়া হয়ে টিকা নিচ্ছে। টিকার ওপরই বা ভরসা কী! কোভিশিল্ড বা অ্যাস্ট্রাজেনেকা ইউরোপের দেশগুলোয় বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, কারণ টিকার কারণে রক্ত জমাট বেঁধে স্ট্রোক হচ্ছে মানুষের, মানুষ মারা যাচ্ছে। তারপরও আমরা ভারত-বাংলাদেশে সেই টিকাই নিচ্ছি। এ অঞ্চলে যে টিকার ভয়াবহ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ঘটেনি, তা নয়, ঘটেছে। সেই সব খবর কার্পেটের তলায় লুকিয়ে ফেলা হয়েছে। নিশ্চয়ই হয়েছে। উন্নত দেশে ১০ জনের মৃত্যু হলেই টিকাকরণ বন্ধ করে দেওয়া হয়, আর অনুন্নত দেশে, যেসব দেশে মানুষের জীবনের একফোঁটা মূল্য নেই, ৪০০ জনের মৃত্যু হলেও ‘ও কিছু না’ বলে টিকাকরণ চালু রাখি।  আমরা বেঁচে থাকলেও যেমন কারও কিছু যায় আসে না, আমরা মরে গেলেও কারও কিছু যায় আসে না। এ অঞ্চলে সাধারণ মানুষের কথা কেউ ভাবে না। যাঁরা অসাধারণ, যাঁরা ধনী, যাঁরা প্রভাবশালী, তাঁদেরই বেঁচে থাকাটা জরুরি বলে ভাবা হয়।

তবে দিল্লির শ্মশান হয়ে যাওয়া দেখে বিভিন্ন দেশ সাধারণ মানুষকে সাহায্য করার জন্য হাত বাড়িয়েছে। অক্সিজেন আসছে, ভেন্টিলেটর আসছে, কিছুরই আর অভাব হবে না। শুধু এইসবের অভাবে গত ক’দিন যাঁদের মৃত্যু হলো, তাঁরাই আর ফিরে আসবেন না। বাতাস এখন বিষাক্ত, বাতাসে কিলবিল করছে লক্ষ কোটি ভাইরাস। চারদিকে শুধু চিতার আগুন, চারদিকে শুধু কবরের নিস্তব্ধতা। কিন্তু এভাবে বেশিদিন নয়। আবার বাসযোগ্য হবে এ মাটি, আবার হবে জীবনের ঝলমলে উৎসব! নিশ্চয়ই হবে।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
সর্বশেষ খবর
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম