শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ মে, ২০২১ আপডেট:

দিদি, আমরা কতদিন ভরসা রেখে বসে থাকব?

প্রভাষ আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
দিদি, আমরা কতদিন ভরসা রেখে বসে থাকব?

মমতা ব্যানার্জিকে আমি দুই বার কাছ থেকে দেখেছি। দ্বিতীয়বার গত বছর কলকাতা ইডেন গার্ডেনসে পিঙ্ক টেস্টের সময়। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও সেই টেস্ট উদ্বোধন করতে গিয়েছিলেন। শেখ হাসিনার সঙ্গে ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জিও। দ্বিতীয়বার কাছ থেকে দেখাটা পূর্ব নির্ধারিত, প্রত্যাশিত। তবে প্রথমবারের দেখাটা ছিল চরম নাটকীয়। ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২১ বছর পর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পরের কোনো এক সময়। আমি জাতীয় প্রেস ক্লাবে ঢুকছি, দেখি বেবি আপা বেরোচ্ছেন। বেবি আপা মানে প্রয়াত বেবি মওদুদ। শেষ বেলায় সংসদ সদস্য হলেও বেবি আপা ছিলেন পেশাদার সাংবাদিক। তবে বেবি আপার আরেকটা বড় পরিচয় ছিল। তিনি ছিলেন শেখ হাসিনার সবচেয়ে বিশ্বস্ত ও ঘনিষ্ঠ বন্ধু। কিন্তু এই ঘনিষ্ঠতার কোনো সুযোগ তিনি কখনো নেননি। বরাবরই তিনি ছিলেন মাটির মানুষ। সাদামাটা শাড়ি পরে একদম সাধারণভাবে চলাফেরা করতেন। আমি বেবি আপাকে দেখে সালাম দিলাম, কুশলবিনিময় করলাম। কিন্তু বেবি আপার সঙ্গে পোশাকে-আশাকে, চাল-চলনে একদম তার মতোই সাদামাটা আরেকজন নারী ছিলেন। এতই সাদামাটা, তার দিকে ভালো করে তাকাইওনি। বেবি আপাই পরিচয় করে দিতে গেলেন। তবে ভালো করে তাকাতেই বিস্ময়ে আমার বাকরুদ্ধ হয়ে যায়। আরে এ তো মমতা ব্যানার্জি। পশ্চিমবঙ্গের দাপুটে নেত্রী। তারপর দুজন হেঁটেই ক্লাব থেকে বেরোলেন। তারপর মমতা ব্যানার্জি মন্ত্রী হয়েছেন, মুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন। কিন্তু তার চেহারা পাল্টায়নি মোটেই। ২৫ বছরে একটুও বদলাননি মমতা, অন্তত পোশাকি অবয়বে।

মা-মাটি-মানুষের মমতা আবারও চমক দেখিয়েছেন। বিজেপির সব চেষ্টাকে উড়িয়ে দিয়ে, বামফ্রন্ট-কংগ্রেস জোটকে ভাসিয়ে দিয়ে তৃতীয়বারের মতো পশ্চিমবঙ্গ জয় করেছেন তিনি। নন্দীগ্রামে এক সময়ের ডানহাত শুভেন্দু অধিকারীর কাছে হারলেও মমতাই মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন। মমতার খ্যাতি তার গোয়ার্তুমির জন্য, তার আটপৌরে জীবনযাপনের জন্য। ক্ষমতায় আসার আগে যে আটপৌরে শাড়ি পরতেন, যে চপ্পল পরতেন, টালির যে বাড়িতে থাকতেন; এখনো তেমনই আছেন, সেখানেই আছেন। মমতা ছবি আঁকেন, গান শোনেন, বই পড়েন। একদম সাধারণ বাঙালি নারীর প্রতিচ্ছবি। আর এই বাঙালিয়ানাই ঠেকিয়ে দিয়েছে সাম্প্রদায়িকতাকে। মমতার ব্যক্তিত্ব এমনই, তাকে অপছন্দ করা যায়, উপেক্ষা করা যায় না। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্ক আন্তরিক ও উষ্ণ। বাংলাদেশের প্রতিও তার রয়েছে আলাদা টান ও প্রবল অনুরাগ। বিভিন্ন সময়ে তিনি বাংলাদেশে এসেছেন। মমতা ব্যানার্জির জয় বাংলাদেশেও উচ্ছ্বাসের জোয়ার এনেছে। তবে এবারের উচ্ছ্বাস যতটা মমতার জয়ের জন্য, তারচেয়ে বেশি মোদি-অমিত জুটির অশুভ তৎপরতা ঠেকিয়ে দেওয়ায়। মমতার জন্য বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে যতটা ভালোবাসা ছিল, তা শুকিয়ে গেছে পানিশূন্য তিস্তার বুকের মতোই। মমতা ব্যানার্জি পশ্চিমবঙ্গের মানুষের জন্য যতটা মমতাময়ী, বাংলাদেশের মানুষের জন্য ততটাই মমতাহীনা।

বর্তমানে বৃহৎ প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক সবচেয়ে ভালো। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে ভারত বাংলাদেশকে অকুণ্ঠ সমর্থন দিয়েছিল। কিন্তু একাত্তরের পর থেকেই ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের অমøমধুর সম্পর্কের যাত্রা শুরু। ’৭৫-এর পর বাংলাদেশের রাজনীতির মূল সুর হয়ে যায় ভারতবিরোধিতা। বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলায় বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্ক সবচেয়ে ভালো অবস্থায় পৌঁছেছে বর্তমান সরকারের আমলে। এতদিনে দুই দেশই নিজেদের ভালো সম্পর্কের গুরুত্বটা বুঝতে পেরেছে। বন্ধু বদলানো যায়, কিন্তু প্রতিবেশী বদলানো যায় না। তিনদিক ঘিরে রাখা ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক ছাড়া যেমন বাংলাদেশের চলা কঠিন, তেমনি ভারতেরও নিজেদের স্থিতিশীলতার স্বার্থে বাংলাদেশকে দরকার। এ দফায় আওয়ামী লীগ সরকার যখন ক্ষমতায় আসে তখন ভারতে ক্ষমতায় ছিল কংগ্রেস। আওয়ামী লীগ আর কংগ্রেসের সম্পর্কের একটা ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট আছে। কিন্তু নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি ক্ষমতায় আসার পর এই সম্পর্ক নিয়ে ক্ষণিকের সংশয় সৃষ্টি হয়েছিল। কিন্তু বিজেপিও নিজেদের স্বার্থটা বুঝে নিতে ভুল করেনি। তাও সম্পর্কের উষ্ণতা বজায় ছিল এবং আছে। আগের দফায় ক্ষমতায় এসে আওয়ামী লীগ ভারতের সঙ্গে দারুণ কূটনৈতিক দক্ষতায় গঙ্গার পানি চুক্তি করে দীর্ঘদিনের সমস্যা মেটায়। এ দফায় ক্ষমতায় এসে মিটে সীমান্ত সমস্যা। তবে তিস্তা নদীর পানি বণ্টন সমস্যা আটকে আছে মমতাহীনা মমতার টেবিলে। ২০১১ সালে ভারতের তখনকার প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের সফরের সময় তিস্তার পানি চুক্তি হওয়ার কথা থাকলেও মমতা ব্যানার্জির বাগড়ায় তা আটকে যায়। তারপর থেকেই মমতা বাংলাদেশে ভিলেন হয়ে যান।

অভিন্ন নদীর পানি বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের একটি বড় ফ্যাক্টর। নদীমাতৃক বাংলাদেশের অধিকাংশ নদীর উৎপত্তি ভারতে। পানির স্বাভাবিক প্রবাহ নিশ্চিত করাই প্রাকৃতিক নিয়ম। কিন্তু ভারত ফারাক্কা বাঁধ নির্মাণ করে প্রথম সে প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করে। তারপর থেকেই অবিশ্বাসের যাত্রা। ভারত তাদের স্বার্থে উজানে নদীর পানি আটকে দেয়, যা সমস্যায় ফেলে বাংলাদেশকে। কিন্তু ভারতের গজডোবায় ব্যারাজ নির্মাণ করে তিস্তার পানি প্রবাহ নিয়ন্ত্রণের ফলে বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে দারুণ সমস্যা হয়। লালমনিরহাটে তিস্তা ব্যারাজ কৃষকদের জন্য যতটা আশা নিয়ে নির্মাণ হয়েছিল, পানির অভাবে তা হতাশায় বদলে যায়। ভারত ব্যারাজ ও সেচ খালের মাধ্যমে পানি নিয়ে নেওয়ায় শুষ্ক মৌসুমে ব্যারাজটি অকার্যকর হয়ে যায়। আবার বর্ষায় পানি ছেড়ে দেওয়ায় বাংলাদেশে বন্যা এবং নদী ভাঙনের সৃষ্টি হয়। ১৯৭২ সালে যৌথ নদী কমিশন প্রতিষ্ঠার পর থেকেই তিস্তার পানি বণ্টন নিয়ে নানা আলোচনা হয়েছে। ১৯৮৩ সালে একটি এডহক সমঝোতাও হয়েছিল। সে অনুযায়ী ২৫ শতাংশ পানি তিস্তা ও প্রবাহের জন্য রেখে, বাকি ৭৫ শতাংশ পানি ৩৯:৩৬ অনুপাতে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে ভাগ করার কথা ছিল। তবে সে সমঝোতা কখনো বাস্তবায়িত হয়নি। ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসে পরের বছরই ভারত সফরে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তিস্তা চুক্তি নিয়ে আলোচনা শুরু করেন। তবে সে সফরে কোনো চুক্তি হয়নি। পরের বছর ২০১১ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের বাংলাদেশ সফরের সময় তিস্তা চুক্তি করার সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়। কিন্তু মমতার বাগড়ায় তা হয়নি। কথা থাকলেও মমতা মনমোহন সিংয়ের সঙ্গে বাংলাদেশে আসেনইনি। আর মমতার সম্মতি ছাড়া কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষেও চুক্তি করা সম্ভব ছিল না। তারপর থেকেই আটকে আছে তিস্তা চুক্তি। মমতার এই মমতাহীন আচরণ আমাদের বেদনার্ত করেছে। তবে এটাও ঠিক মমতা তার রাজ্যের স্বার্থটাই আগে দেখবেন। কিন্তু স্বার্থ দেখতে গিয়ে বাংলাদেশকে বঞ্চিত করা কোনো কাজের কথা নয়। ন্যায়-অন্যায় বলেও তো একটা কথা আছে। নিজের স্বার্থ অক্ষুণœ রাখতে চেয়ে তো আপনি আরেক দেশকে ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত করতে পারেন না। বাংলাদেশকে পর্যাপ্ত পানি দিলে সমস্যায় পড়বে পশ্চিমবঙ্গ। তাই মমতা এতে বাগড়া দেন। মমতার দাবি, উৎপত্তিস্থল সিকিম পানি প্রত্যাহার করায়, পশ্চিমবঙ্গই পর্যাপ্ত পানি পায় না। তিস্তা চুক্তির জন্য আমাদের যতটা তাগিদ, ভারতের ততটা নয়। উজানের দেশ হওয়ায়, চুক্তি না হলে তাদের কোনো ক্ষতি নেই, বরং লাভ। তারা তাদের সুবিধা মতো পানির প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে। এত কিছুর পরও ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে মমতা ব্যানার্জি বাংলাদেশে সফরে এসে উষ্ণ ও আন্তরিক অভ্যর্থনা পান। তিনি একাধিক অনুষ্ঠানে খুব আন্তরিক ভঙ্গিতে বাংলাদেশের মানুষকে তার ওপর ভরসা রাখতে বলেন। তিনি বলেছিলেন, ‘আপনাদেরও প্রবলেম আছে, আমাদেরও প্রবলেম আছে। তবে এটা আমাদের ওপর ছেড়ে দিন। এটি নিয়ে দুশ্চিন্তা করবেন না। ‘২০১৬ সালের নির্বাচনকে সামনে রেখে মমতার সে আশ্বাসে ভরসা রেখেছিল বাংলাদেশ। আমরা জানতাম নির্বাচনকে সামনে রেখে তখন তার পক্ষে তিস্তা চুক্তিতে সায় দেওয়া রাজনৈতিকভাবে কঠিন ছিল। কিন্তু ২০১৬ সালে দারুণ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় আসার পরও মমতা কথা রাখেননি। এর মধ্যে পেরিয়ে গেছে আরও পাঁচটি বছর। এবার মমতা আরও দৃঢ়তায় ক্ষমতায় ফিরেছেন। একক দল হিসেবে ৫০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভোট পেয়েছেন। এখন সময় এসেছে। মমতা ব্যানার্জির উচিত বাংলাদেশের মানুষ তার প্রতি যে ভালোবাসা দেখিয়েছে তার মর্যাদা রাখা। আমরা জানি অপ্রিয় কাজগুলো ক্ষমতার প্রথম বছরেই করে ফেলতে হয়। তাই মমতা যদি সত্যি সত্যি তিস্তা চুক্তির ব্যাপারে আন্তরিক হন, তাহলে এখনই তার সময়। পশ্চিমবঙ্গের কী সমস্যা সেটা নিয়েও আলোচনা হোক, বাংলাদেশের সমস্যাটা আলোচনা হোক।

বাংলাদেশের উচিত এখনই ভারতের ওপর, বিশেষ করে মমতার ওপর চাপ দেওয়া। করোনা মহামারীর সময়েও ভার্চুয়াল কূটনীতি চালিয়ে তিস্তা চুক্তি করতে ভারতকে বাধ্য করা। বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এখন ভালো। কিন্তু কোনো একতরফা সম্পর্কই টেকে না। খালি কথায় আর আশ্বাসে চিড়ে ভিজবে না। বাস্তবতা যাই হোক, তিস্তা এখন বাংলাদেশের বড় রাজনৈতিক ইস্যু। তিস্তা শুকনো থাকলে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কও উষ্ণ হবে না। আমরা জানি, পশ্চিমবঙ্গ ভারতের একটি রাজ্য মাত্র। স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের আলোচনা, দরকষাকষি সব হবে দিল্লির সঙ্গে। তবুও কূটনীতির পিছনেও কূটনীতি থাকে। জ্যোতিবসু পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন বলেই গঙ্গা চুক্তি হতে পেরেছিল। এখন হয়েছে উল্টো, মমতা ব্যানার্জির আপত্তির কারণেই হতে পারছে না তিস্তা চুক্তি। তাই দিল্লি পর্যন্ত যাওয়ার আগে ঢাকাকে কলকাতা হয়েই যেতে হবে। সেটা যত দ্রুত সম্ভব দুই দেশের জন্য ততই মঙ্গল। 

২০১৫ সাল থেকে মমতার কথার ওপর ভরসা করে বসে আছে বাংলাদেশ। প্রিয় দিদি, এখন আপনার দায়িত্ব সেই ভরসার প্রতিদান দেওয়া। আমরা কতদিন ভরসা করে বসে থাকব? মমতার ভরসায় বসে থাকতে থাকতে আমার সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের সেই বিখ্যাত কবিতা ‘কেউ কথা রাখেনি’র কয়েকটি লাইন ‘নাদের আলী, আমি আর কত বড় হব? আমার মাথা এ ঘরের ছাদ ফুঁড়ে আকাশ স্পর্শ করলে তারপর তুমি আমায় তিন প্রহরের বিল দেখাবে?’ সেই কবিতার সঙ্গে সুর মিলিয়ে আমারও বলতে ইচ্ছা করছে, ‘প্রিয় মমতা দিদি আমরা আর কত ভরসা করব? পানির অভাবে বাংলাদেশ শুকিয়ে মরুভূমি হয়ে গেলে তারপর তুমি আমাদের পানি দেবে?

                লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা