শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৫ মে, ২০২১ আপডেট:

সচিবালয়ের লোকজনদের এত বুদ্ধি!

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
সচিবালয়ের লোকজনদের এত বুদ্ধি!

গত দুই সপ্তাহ গাজায় ফিলিস্তিনিদের ওপর কিয়ামতের এক নিষ্ঠুর আলামত বয়ে গেল। শিশু-নারী-বৃদ্ধ জীবন হারাল কয়েক শ। সেই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে জেরুজালেম নিয়ে এ সংঘর্ষ লেগেই আছে। পশ্চিমা দেশসমূহ ইসরায়েলকে নানাভাবে আশকারা দেওয়ায় পদে পদে বিশ্বমানবতার সঙ্গে নির্মম অমানবিক আচরণ করে চলেছে। বোমার আঘাতে ক্ষতবিক্ষত ঘরবাড়ি, নিষ্পাপ শিশুর কান্নায় হৃদয় ভেঙে চুরমার হয়ে যায়। তবু কোনো প্রতিকার হয় না। দীর্ঘ ১২ দিন কিয়ামতের তান্ডব চলার পর ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি করেছে। কিন্তু তারপর দিনই পবিত্র আল আকসা মসজিদে প্রবেশ নিয়ে আবার সংঘর্ষ। বিশ্বমানবতার এখানে তৎপর হওয়া উচিত। বিশ্বময় মুসলিম দেশগুলো এক কাতারে শরিক হয়ে ফিলিস্তিনি সমস্যার স্থায়ী সমাধান করা প্রয়োজন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফিলিস্তিনের অবিসংবাদিত নেতা ইয়াসির আরাফাতকে ভীষণ ভালোবাসতেন। ফিলিস্তিনের ব্যাপারে বিশ্বদরবারে দৃঢ় সমর্থন জানাতেন। আশির দশকে ভারতে নির্বাসিত থাকার সময় এক জোটনিরপেক্ষ সম্মেলনে ইয়াসির আরাফাতের সঙ্গে দিল্লিতে দেখা। ভারতে নির্বাসনে থাকাকালে তিনবার তাঁর সঙ্গে দেখা হয়েছে, কথা হয়েছে। তিনি ‘টাইগার’ বলতে পারতেন কি না জানি না, দ্বিতীয় দেখা থেকে ‘তাইগার তাইগার’ বলতেন। সর্বশেষ দেখা হয়েছিল ঢাকায় বঙ্গভবনে বাংলাদেশের রজতজয়ন্তী উপলক্ষে ডিসেম্বরে আয়োজিত অনুষ্ঠানে। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিশ্বমানবতার দূত দক্ষিণ আফ্রিকার কালো মানিক নেলসন ম্যান্ডেলা, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট সুলেমান ডেমিরেল ও ইয়াসির আরাফাত রাষ্ট্রীয় সংবর্ধনায় এসেছিলেন। দ্বিতীয়বার বিচারপতি সাহাবুদ্দীন রাষ্ট্রপতি। তিনি মহামান্য অতিথিদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছিলেন। ইয়াসির আরাফাত ‘তাইগার তাইগার’ বলে জাপটে ধরেছিলেন। সেই ইয়াসির আরাফাতের ফিলিস্তিন সাধারণ মানুষ, ছোট ছোট বাচ্চারা যখন ইসরায়েলের নিষ্ঠুর আক্রমণে প্রাণ হারায়, শহরের পর শহর তছনছ হয় তখন মানবতার ধ্বজাধারীদের কলঙ্কজনক কর্মকান্ড দেখে বিস্মিত হতে হয়। যাক তবু যুদ্ধবিরতি হয়েছে, মানুষের মধ্যে কিছুটা স্বস্তি এসেছে সেটাই বড় কথা। বিশ্বমানবতার প্রতি বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আমাদের আহ্বান ফিলিস্তিনের ন্যায্য দাবি স্বীকার করে এর সুষ্ঠু স্থায়ী সমাধান করুন। গত পর্বে ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর চোখে পানি’ শিরোনামে লিখেছিলাম। অনেকে যোগাযোগ করেছেন। বেশি মানুষ খুশি হয়েছে, বেজারও যে দু-চার জন হননি তা নয়। কেউ কেউ বলেছেন, আমি প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে বলছি। সত্য কথা বলতে আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে-বিপক্ষে কিছুই বলতে চাই না। আমি তাঁর কাজকর্ম নিয়ে কথা বলি। ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর সঙ্গে শত্রুতা করার আমার কোনো সুযোগ নেই। আমি মত বদলানো মানুষ নই। কোনো ব্যাপারে চোখ ওল্টাতেও পারি না। তাই অনেক সময় অনেকের সঙ্গে মিল হয় না। কারও কারও সঙ্গে মতের অমিল হয় বলেই তাকে অসম্মান করতে হবে, অকল্যাণ কামনা করতে হবে এমন শিক্ষা নিয়ে বড় হইনি। সেদিন একজন বললেন, প্রধানমন্ত্রী এমনিতেই আপনার লেখা পড়েন, সেদিনের লেখা পড়েছেন। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাঁর দেশের খবর রাখা উচিত। সেজন্য আমাদের মতো অধমদের লেখা অবশ্যই পড়া উচিত। করোনার অব্যবস্থার কারণে বিশেষ করে লকডাউনে সাধারণ মানুষের অবর্ণনীয় কষ্টের কথা চিন্তা করে গত পর্বে ওসব লিখেছিলাম। ফেরি পারাপার, রাস্তাঘাটে বড় গাড়ি না থাকার পরও মানুষের ঘরে ফেরা এসব দেখেই লিখেছিলাম। আমার কাছে খুবই অবাক লেগেছে লোকাল বাস অনেক আগেই চলাচলের জন্য ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। শুধু দূরপাল্লার গাড়ি বন্ধ ছিল, গতকাল থেকে তাও চলছে। কিন্তু আশ্চর্যের ব্যাপার, ঈদের আগে-পরে বেশ কিছু লোকাল বাস চলাফেরা করলেও ঈদের ও কদিন একেবারেই চলেনি। একে কোনো কারসাজি ছাড়া আর কী বলা যায়? ফেরিঘাটের সে যে কি অবর্ণনীয় কষ্ট যারা ভুক্তভোগী শুধু তারাই বলতে পারবেন। কেউ কেউ বললেন, প্রধানমন্ত্রী সবাইকে ঘরে থাকতে অনুরোধ করেছিলেন। তা তো অবশ্যই করেছিলেন। বহু মানুষ ঘরে থেকেছেন। কিন্তু যারা নাড়ির টানে রাস্তায় বেরিয়েছিলেন তাদের তো ফেরিঘাটে আটকে রাখতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেননি, বিবেকবান মানুষের বলার কথাও নয়। তাহলে রং করে মাঝেমধ্যে ফেরিগুলো কেন বন্ধ রাখা হলো? কেন অন্যান্য নৌযানকে থামিয়ে রাখা হলো? তাই বলেছি, সরকারকে অপ্রিয় করতে ওসব কি পরিকল্পিত ছিল?

আবার এ সপ্তাহ পুরোটা সাংবাদিক রোজিনাকে নিয়ে কাটল। আমি এমন অদ্ভুত অসভ্যপনা জীবনে দেখিনি। পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকলে না হয় মিলিয়ে দেখতে পারতাম, তুলনা করতে পারতাম। কিন্তু তুলনা করার মতো কিছু নেই। সবই নতুন। এত বুদ্ধি যে সচিবালয়ের লোকজনদের কী করে হয় শুধু স্রষ্টাই জানেন। ১৯২৩ সালের দাফতরিক গোপনীয়তা আইনে মামলা ঠুকে দিলেন। ১৯২৩ সালের আইনটি ছিল ঔপনিবেশিক আইন। আমরা তখন ছিলাম ব্রিটিশের অধীন। ব্রিটিশ তাড়িয়ে পাকিস্তান হলো। পাকিস্তানের সঙ্গে রক্তাক্ত যুদ্ধ করে আমরা বাংলাদেশ অর্জন করেছি। সেই বাংলাদেশে ব্রিটিশের আইনে সাংবাদিক নির্যাতন এ কি ভাবা যায়? আর আইনটি তো সাধারণ মানুষের জন্য নয়, আইনটি সম্পূর্ণই সরকারি কর্মচারীদের জন্য, মানে ব্রিটিশ গোলামদের জন্য। তারা কোনোখানে ফাঁকি দিচ্ছে কি না, কারও সঙ্গে সম্পর্ক করে তথ্য পাচার করছে কি না, গোপন কিছু কারও হাতে তুলে দিচ্ছে কি না এসবের ওপর। একজন সাংবাদিকের ওপর এ আইন কতটা প্রযোজ্য? আমার বাবা মৌলভী মুহাম্মদ আবদুল আলী সিদ্দিকী ১৯৪৮ সাল থেকে আমৃত্যু আইনের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। যেদিন রাতে মারা যান সেদিনও কোর্টে গিয়েছিলেন। বাবার কোলে বসে যেটুকু শিখেছি তারপর বইপুস্তকে যা পড়েছি তাতে সিনিয়র সাংবাদিক রোজিনার বিরুদ্ধে ওই আইনে মামলা হয় না। রোজিনা তো কাউকে আটকে রাখেননি বরং সচিবালয়ের দু-এক জন দুষ্ট লোক সাংবাদিক রোজিনাকে আটকে রেখেছিলেন। ছয় ঘণ্টা কেন, কারও ইচ্ছার বিরুদ্ধে কাউকে ছয় মিনিট আটকে রাখলে সেটা দন্ডনীয় অপরাধ। মামলা তো হওয়ার কথা সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে। আমরা ছবিতে যা দেখলাম, এক মহিলা সোফায় বসা রোজিনাকে বারবার চেপে ধরছেন। ছবির বাইরে আরও কত কী হয়েছে তা তো আমরা বলতে পারব না। আর এ ছবি তো রোজিনা তোলেননি, সচিবালয়েরই কেউ তুলেছেন যার কাছে ঘটনাটি পছন্দ হয়নি। শুনলাম যিনি ক্ষমতা দেখিয়েছেন সেই মহিলা নাকি অষ্টম-নবম শ্রেণিতে থাকতে বিয়ে করেছিলেন। তার সাবেক স্বামী তাকে লেখাপড়া শিখিয়ে বিসিএস পরীক্ষা দিইয়ে এ জায়গায় এনেছেন। এখন স্বামী হিসেবে তাকে পছন্দ নয়। ছাড়াছাড়ি করে নতুন সংসার পেতেছেন। তা পাততেই পারেন। ব্যাপারটা যার যার মানবিক গুণাগুণের ওপর নির্ভর করে। সত্য-মিথ্যা জানি না। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ডিজির ড্রাইভারেরও যেখানে শত কোটির সম্পত্তি থাকে সেখানে এই মহিলা কাজী জেবুন্নেছা উপসচিব নাকি যুগ্মসচিব তার হাজার কোটি থাকলেই দোষ কী? শুনলাম, আমেরিকা-কানাডা-যুক্তরাজ্য-মালয়েশিয়ায় নাকি তার বেশ কয়েকটা বাড়ি, বাংলাদেশেও তিন-চারটি, দেশ-বিদেশের ব্যাংকে ৮০-১০০ কোটি টাকা ফিক্সড ডিপোজিট। ভাবতেই অবাক লাগে! অগ্রণী ব্যাংকে ৬-৭ কোটি টাকা ঋণের জন্য ১৫-২০ বছর ভোটে দাঁড়াতে পারছি না আর এসব লোকের ব্যাংকে জমা শত কোটি! সত্যিই কখনো-সখনো নিজেকে স্বার্থক না ব্যর্থ ভাবতে ইচ্ছা করে।

চ্যানেলের কল্যাণে রোজিনাকে যেভাবে দেখেছি তাতে সচিবালয় থেকে পুলিশ যখন নিয়ে যায় তখন একজন মহিলা পুলিশ রোজিনাকে মাথার নিচ দিয়ে হাত দিয়ে তুলছিলেন আমার বড় ভালো লেগেছে। তার হাতে যে মায়া ছিল ছবিতেই তা ফুটে উঠেছিল। আমি অসুস্থ হলে আমার বড় ভাই, বাবা-মা অমনি করে বিছানা থেকে তুলতেন। রোজিনাকে হাসপাতালে নেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু নেওয়া হয়েছে থানায়। পরদিন কোর্টে চালান করা হয়। মাননীয় বিচারক কেন কীভাবে মামলাটি গ্রহণ করেছেন বলতে পারব না। কারণ যেটুকু বিদ্যা-বুদ্ধি-জ্ঞান আছে তাতে রোজিনাকে গ্রেফতার দেখানো চলে না। পুলিশ যেসব আলামত কোর্টে দাখিল করেছে তা রোজিনার হেফাজতে ছিল না। রোজিনার হেফাজত থেকে পুলিশ কোনো কিছু উদ্ধার করেনি। যা ফাইলপত্র সচিবালয়ের লোকজন নিজেরা পুলিশকে দিয়েছে। এতে রোজিনাকে আসামি করা চলে না। বরং আসামি হন সচিবালয়ের লোকজন। তাই প্রথম দিনই হয় মামলাটি খারিজ করে দেওয়া উচিত ছিল, না হয় জামিন দিয়ে দেওয়া উচিত ছিল। এমনিতেই করোনার সময় জামিন দিয়ে দিলে এত আলোচনা হতো না। জাতিসংঘ পর্যন্ত বার্তা পৌঁছাত না। বৃহস্পতিবার শুনানি করলেন, জামিন দিলেন না। রবিবার সেই শুনানির ওপরই জামিন দিয়ে দিলেন এটা কীসের আলামত? এখানে কোথায় আইনের শাসন? স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের খুঁটির জোর কোথায় জানি না। তার বাবা কর্নেল মালেক পাকিস্তান-ফেরত একজন সামরিক কর্মকর্তা। দেশের স্বাধীনতায় বিন্দুমাত্র অবদান নেই। জিয়া-এরশাদ সবার অধীনেই কাজ করেছেন কর্নেল মালেক। জাহিদ মালেক কবে রাজনীতি করলেন তার বিন্দুবিসর্গও জানি না। সচিবালয়ে যে ঘটনা ঘটেছে তাতে ঘি-চন্দন মিশিয়ে আরও শতগুণ উত্তপ্ত করেছেন তিনি। সব দিক থেকে ব্যর্থ স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। রাষ্ট্রীয় গোপন নথিপত্র চুরি করেছেন রোজিনা, রাষ্ট্রীয় গোপন নথিপত্র লোকজন ছাড়া ঘরের টেবিলের ওপর পড়ে থাকে এটা আমাদের বিশ্বাস করতে হবে? স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে রাষ্ট্রের নিরাপত্তার নথিপত্র- এটা হতে পারে? রাষ্ট্রের গোপন নথিপত্র পুরনো পচা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে থাকবে কেন? রাষ্ট্রের গোপন নথিপত্র থাকলে থাকবে পররাষ্ট্র, স্বরাষ্ট্র, দেশরক্ষা বা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে। যারা ৩৭ লাখ টাকার পর্দার বিল করে, বালিশের দাম ১০ হাজার তাদের কাছে রাষ্ট্রের গোপন কী থাকতে পারে। তাদের ফাইলে তো থাকবে চুরির চুক্তিনামা, দুর্নীতির খোঁজখবর। তাই জাহিদ মালেক মোটেই সঠিক কথা বলেননি। বরং এ ক্ষেত্রে মাননীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী যথেষ্ট যুক্তিযুক্ত কথা বলেছেন। এটা খুবই সত্য, স্বাস্থ্যমন্ত্রীর খামখেয়ালির কারণে রোজিনার ঘটনাটি জাতিসংঘ পর্যন্ত গড়িয়েছে। এতে দেশের সুনাম অনেকটাই ক্ষুণœ হয়েছে। সব ক্ষেত্রে রাজনীতি নয়, এ ক্ষেত্রেও আমরা রাজনীতি করতে চাই না। দেশের মানুষ তা পছন্দ করবে না। বুঝতে পারিনি, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এ ব্যাপারে পদক্ষেপ চাইলেন। এখানে সাদামাটা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কী ভূমিকা আছে? স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক অথবা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ অন্যদের বরখাস্ত চাইতেন তা মানানসই হতো। রোজিনার পাসপোর্ট জমা রেখে ৫ হাজার টাকায় জামিন দিয়েছেন এ কাজটা কোর্ট প্রথম দিনই করলে এত পানি ঘোলা হতো না। এসব দেখে কেন যেন মনে হয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অনেকেই স্বস্তিতে থাকতে দিতে চান না। এটা স্বাভাবিক, বিরোধী দল সরকারকে নাজেহাল করার চেষ্টা করবে, বিপদে ফেলবে, পদে পদে বাধার সৃষ্টি করবে। কিন্তু জনগণের টাকায় যে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তাতে যদি তারা শরিক হন সেটা বড়ই দুঃখজনক। এ ব্যাপারগুলো গভীরভাবে ভেবে দেখার সময় এসেছে।

বাংলাদেশের সাংবাদিকদের মধ্যে তেমন একটা ঐক্য নেই। দল-উপদলে অনেকেই বিভক্ত। দলের প্রতি সাংবাদিকের সমর্থন থাকতেই পারে। কিন্তু সাংবাদিকরা হবেন দেশের, সমাজের, জনগণের। দুর্ভাগ্যের বিষয়, আমাদের দেশে তার অভাব আছে। তবু রোজিনার ব্যাপারে প্রায় সবাই যথাযথ ভূমিকা রেখেছেন। জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিনের কথাবার্তা আমার খুবই ভালো লেগেছে। অন্য সাংবাদিক নেতারাও যথাযথ ভূমিকা রেখেছেন। অন্তঃসারশূন্য বানানো মামলা প্রত্যাহার করে নেওয়া হবে- এটাই দেশবাসী আশা করে। কারণ মরীচিকার পেছনে ছুটে কোনো লাভ নেই। রোজিনা কোনো অন্যায় করেননি। সাংবাদিকের কাজ তথ্য সংগ্রহ করা। সে ফাইলপত্র উলটপালট করেই হোক অথবা কথাবার্তা বলে যেভাবেই হোক তার খবর চাই, দেশের মানুষকে পৌঁছে দিতে হবে- এটাই তার রাত-দিনের কাজ, এটাই তার ব্রত।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
সর্বশেষ খবর
অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাক্টরের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাক্টরের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৪৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ট্রেন চালকের লাশ উদ্ধার
আখাউড়ায় ট্রেন চালকের লাশ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাফুফের ফুটসাল ট্রায়াল শুরু রবিবার
বাফুফের ফুটসাল ট্রায়াল শুরু রবিবার

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে জুলাই শহীদদের স্মরণে
কোরআন খতম দোয়া মাহফিল
বাগেরহাটে জুলাই শহীদদের স্মরণে কোরআন খতম দোয়া মাহফিল

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার
ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
নেত্রকোনায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইমামদের নিয়োগ ও বরখাস্ত সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী হতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
ইমামদের নিয়োগ ও বরখাস্ত সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী হতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় র‌্যালি ও সভায় শহীদদের স্মরণ
মোংলায় র‌্যালি ও সভায় শহীদদের স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্রকারীরা গণতন্ত্র ফেরানোর পথে প্রধান অন্তরায় : ডা. জাহিদ
ষড়যন্ত্রকারীরা গণতন্ত্র ফেরানোর পথে প্রধান অন্তরায় : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় মা-বাবা ও ছেলেসহ নিহত ৪
গাজীপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় মা-বাবা ও ছেলেসহ নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে প্রতীকী ম্যারাথন
চট্টগ্রামে প্রতীকী ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে তরুণ নেতৃত্ব বিকাশে সেমিনার
চট্টগ্রামে তরুণ নেতৃত্ব বিকাশে সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় লেক থেকে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার
কলাপাড়ায় লেক থেকে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থান দিবসে শরীয়তপুরে প্রতীকী ম্যারাথন
গণঅভ্যুত্থান দিবসে শরীয়তপুরে প্রতীকী ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফকিরহাটে ভ্যানচালকদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের ছাতা বিতরণ
ফকিরহাটে ভ্যানচালকদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের ছাতা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৪১
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৪১

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় হাতিরঝিলে ড্রোন শো, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
সন্ধ্যায় হাতিরঝিলে ড্রোন শো, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৪
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৪

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

লক্ষ্মীপুরে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত সাড়ে ৩শ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
লক্ষ্মীপুরে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত সাড়ে ৩শ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির সাবেক এমপি মান্নান তালুকদারের মৃত্যু
বিএনপির সাবেক এমপি মান্নান তালুকদারের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুর পাখির হাটে অভিযান, ৬১টি পাখি ও ২টি কচ্ছপ উদ্ধার
মিরপুর পাখির হাটে অভিযান, ৬১টি পাখি ও ২টি কচ্ছপ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইবি শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহর মৃত্যু রহস্য উন্মোচনে তদন্ত কমিটি গঠন
ইবি শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহর মৃত্যু রহস্য উন্মোচনে তদন্ত কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের
এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ
ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা
৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন
সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ
তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ আমলের ৯৬ পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন বাতিল: ইসি
আওয়ামী লীগ আমলের ৯৬ পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন বাতিল: ইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: তিন আসামির স্বীকারোক্তি
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: তিন আসামির স্বীকারোক্তি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন
একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম প্রধান কারণ ছিল বেকারত্ব : আসিফ মাহমুদ
জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম প্রধান কারণ ছিল বেকারত্ব : আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’
গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির
নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের
প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি
ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি

নগর জীবন

ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ
ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নগর জীবন

চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি
চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?
সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?

শোবিজ

২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না
বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুযোগ হারানো ঠিক হবে না
সুযোগ হারানো ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু

সম্পাদকীয়

অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা
অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা

নগর জীবন

নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার
নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার

শোবিজ

সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ
সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ

নগর জীবন

আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী
আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন
ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন

মাঠে ময়দানে

নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস
নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস

শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা
ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা
ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে
প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি
হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি

মাঠে ময়দানে

তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ

নগর জীবন