শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ মে, ২০২১

ফিলিস্তিন-ইসরায়েল সংকট : সেই থেকে আজ

ড. মিঠুন মোস্তাফিজ
প্রিন্ট ভার্সন
ফিলিস্তিন-ইসরায়েল সংকট : সেই থেকে আজ

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস এবং ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলো শুক্রবার। ১১ দিনের বিমান হামলার পর এ যুদ্ধবিরতি। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো থেকে জানা যাচ্ছে, এ যুদ্ধে ইসরায়েল আর হামাস উভয়েই নিজেদের বিজয়ী দাবি করছে। উত্তেজনার শুরুটা পূর্ব জেরুজালেম নিয়ে। আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলি পুলিশের অভিযানের জেরে হামাস রকেট ছোড়া শুরু করলে গেল ১০ মে থেকে গাজায় বিমান হামলা চালায় ইসরায়েল। মৃত্যুপুরী বনে যায় গাজা। নারী-শিশু-বৃদ্ধের প্রাণ যায় পাখির মতো। ইসরায়েলি বর্বরতায় ২৩২ ফিলিস্তিনি নিহত হন। ১২ ইসরায়েলির নিহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়। ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকট এতটা বিতর্কিত যে এ ইস্যুতে গোটা দুনিয়ার মানুষ দুই শিবিরে বিভক্ত। তবে ক্ষমতা, দখলদারি, বিশ্বরাজনীতি ও ব্যবসায়ী পকেটের হিসাব-নিকাশে এ সংকটের স্থায়ী সমাধানের যে সহসা কোনো নিশ্চয়তা নেই তা বলাই যায়।

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকট হাজার বছর পুরনো। জনশ্রুতি আছে, যিশুখ্রিস্টের জন্ম হয়েছিল একটি ইহুদি পরিবারে। কিছু খ্রিস্টান এমনটি মানে যে ইহুদিরা যিশুখ্রিস্টকে ক্রুশবিদ্ধ করতে চাইত। তাদের এমন বিশ্বাস বহু দশক, শতক পর্যন্ত খ্রিস্টানদের মধ্যে বদ্ধমূল হিসেবে প্রোথিত ছিল। হাজার বছর আগে যখন ক্রুসেড হলো তখন খ্রিস্টানরা অনেক ইহুদিকে হত্যা করে। অষ্টাদশ শতাব্দীর পর ইহুদিদের বিরুদ্ধে যে ঘৃণা ছিল তা কেবল ধর্মীয় কারণেই। এসব কারণে অষ্টাদশ শতাব্দীর পরে সারা দুনিয়ায় ছড়িয়ে থাকা ইহুদিদের মধ্যে এমন জোর ভাবনাচিন্তা শুরু হয় যে কোনো দেশই তাদের আপন করে দেখবে না। সম্মানের সঙ্গে বাঁচতে চাইলে তাদের নিজেদেরই একটি রাষ্ট্র গড়তে হবে।

অস্ট্রো-হাঙ্গেরিয়ান সাংবাদিক থিওডোর হারজেল ১৮৯৬ সালে একটি রাজনৈতিক প্রচারপত্রের মাধ্যমে নতুন করে জায়োনিস্ট আন্দোলন শুরু করেন। জুডেনস্ট্যাড নামের সেই প্রচারপত্রে বলা হয়, ইহুদিদের একটি আলাদা রাষ্ট্র থাকতে হবে। তবে তারও আগে ১৮৭০ সালে এমন আরও সংগঠন ছিল যাদের কেউ কেউ ‘লাভারস অব জায়ান’ বা জায়ানভক্ত বলে পরিচিত ছিল। এবার ওই ধারণাটির প্রসার অব্যাহত থাকল। এসব কারণে ১৮৮১ সালে প্রথম ইহুদিদের সবচেয়ে বড় অভিবাসন ঢল দেখা যায় ফিলিস্তিন এলাকায়। ইহুদিরা ফিলিস্তিন এলাকায় গিয়ে স্থায়ী আবাস গড়ে বসবাস শুরু করে। ওই সময় না কোনো ইসরায়েল ছিল, না গাজা, না পশ্চিম তীর। এসব এলাকার নাম ছিল প্যালেস্টাইন বা ফিলিস্তিন যা ছিল অটোমান সাম্রাজ্যের অধীন।

১৯১৮ থেকে ১৯৪৮ সাল পর্যন্ত পুরো সময় ফিলিস্তিন ব্রিটিশরাজের অধীন ছিল। এ সময়ের মধ্যে জার্মানিতে হিটলার লাখ লাখ ইহুদিকে হত্যা করেন। হিটলার নিয়ন্ত্রিত পুরো ইউরোপে ইহুদিরা জান বাঁচাতে পালাতে থাকে। কেউ আমেরিকায় শরণার্থী হয়। কিছু ইহুদি যায় ফিলিস্তিনে। ব্রিটিশরা প্রথমে তাদের প্রবেশ করতে দেয়, পরে বাইরে আসতে বাধা দেয়। যে কারণে ফিলিস্তিনের ভিতরে একটি ইসরায়েলি জাতীয়তাবাদী আন্দোলন শুরু হয়। একই সময় ১৯৪০ সাল আসতে আসতে ফিলিস্তিনের লোকজনও নিজেদের স্বাধীন দেশের দাবিতে সোচ্চার হয়।

এবার জাতিসংঘ ফিলিস্তিন ভাগের পরিকল্পনা করে। ঠিক করে কতটুকু ভূমি নিয়ে ফিলিস্তিন আর কতটুকু ভূমি নিয়ে ইসরায়েল দেশ বানানো হবে। ১৯৪৭ সালে ইউএন পার্টিশন পরিকল্পনা রেজুলেশন অনুযায়ী ফিলিস্তিনের ৪৫ শতাংশ ভূমি দিয়ে আরব রাষ্ট্র, ৫৫ শতাংশ ভূমি দিয়ে ইহুদি রাষ্ট্র এবং জেরুজালেমকে আন্তর্জাতিক নিয়ন্ত্রণের অধীনে রাখার পরিকল্পনা করা হয়। আরব রাষ্ট্রগুলো এ প্রস্তাবে অখুশি হয়। ১৯৪৮ সালে বাধে প্রথম আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ। পাঁচটির বেশি দেশ একটি ছোট্ট ইহুদি রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়। জিতে যায় ইহুদিরা! ১৯৪৯ সালে যখন যুদ্ধ শেষ হয় তখন জাতিসংঘ প্রস্তাব অনুযায়ী যতটুকু ভূমি পাওয়ার কথা ছিল তার চেয়ে বেশি পরিমাণে ফিলিস্তিনি ভূমি দখল করে নেয় ইসরায়েল।

১৯৬৪ সালে প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন (পিএলও) গঠিত হয়। এর শুরুটা ছিল সশস্ত্র সংগ্রামের। এ কারণে ইউএসএ-ইসরায়েল একে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা করে। ১৯৭৪ সালে পিএলওকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেওয়া হয়। আরব লিগ ও জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ পিএলওকে ফিলিস্তিনের প্রতিনিধি হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। ১৯৭৯ সালে মিসর ও ইসরায়েলের ভিতরে শান্তি আলোচনা সফল হয়। মিসরই প্রথম আরব দেশ যে ইসরায়েলকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এর ফলে দখলকৃত মিসরীয় ভূমি ফিরিয়ে দেয় ইসরায়েল। ১৯৭৮ সালে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী মোনাশেম বেগিন ও মিসরের প্রেসিডেন্ট আনোয়ার সাদাতকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়া হয় এ শান্তিচুক্তির বদৌলতে।

১৯৬৭ থেকে ’৮০ সাল পর্যন্ত গাজা ও পশ্চিম তীর দখল করে রাখে ইসরায়েল। আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে সেখানে প্রায় ৭ লাখ স্থাপনা বানায়। কট্টর ইসরায়েলিরা মনে করে পশ্চিম তীর পুরোটাই তাদের। তবে ১৯৯২ সালে আইজ্যাক রবিন নামে একজন মহান প্রধানমন্ত্রী পায় ইসরায়েল। রবিন বলেন, পিএলও কোনো সন্ত্রাসী সংগঠন নয়। তারা তাদের নিজেদের দেশ চায়। আমাদের তাদের দেশ দিতে হবে। ইসরায়েল পিএলওকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয়, বিনিময়ে পিএলও ইসরায়েলকে দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এটিই হলো ১৯৯৩ সালের অসলো চুক্তি। এই প্রথমবারের মতো ইসরায়েল-ফিলিস্তিন একসঙ্গে বসে শান্তিপূর্ণ উপায়ে দেশভাগের চিন্তা করে। এমন সব রাজনৈতিক অগ্রগতির ফলে ১৯৯৪ সালে প্রথম ফিলিস্তিন সরকার গঠিত হয় যার নাম হয় প্যালেস্টাইন ন্যাশনাল অথরিটি (পিএনএ)।

এর মধ্যে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন খুব কাছাকাছি চলে আসে একটি শান্তিপূর্ণ সমাধানের আশায়। আর এ কারণেই ১৯৯৪ সালে ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট ইয়াসির আরাফাত ও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী আইজ্যাক রবিনকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়া হয়। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে এ অবস্থার পরপরই সবকিছু ওলটপালট হয়ে যায়। এবার চরম ডানপন্থি ইহুদি আততায়ীর গুলিতে নিহত হন আইজ্যাক রবিন। একজন চরমপন্থি ইহুদি ১৯৯৫ সালে খুব কাছে থেকে গুলি করে হত্যা করে আইজ্যাক রবিনকে। তবে এ ঘটনার কয়েক বছর আগে ফিলিস্তিনে কিছু কট্টর মুসলিম ‘হামাস’ প্রতিষ্ঠা করে। হামাস প্রচার করতে থাকে পিএলও কর্মীরা খুব বেশি মাত্রায় ধর্মনিরপেক্ষতা দেখাচ্ছে। তারা ইসরায়েলের সঙ্গে সমঝোতা করছে। অবস্থা এমন যে সামর্থ্য না থাকলেও ইসরায়েলকে একেবারে ধুলোয় মিশিয়ে দিতে চায় হামাস। এবার দেখা যায় ১৯৯৪ সালে ইয়াসির আরাফাত ও আইজ্যাক রবিনের মধ্যে যে শান্তিচুক্তি হলো তা মূলত দুই পক্ষের চরমপন্থিদের কারণে হোঁচট খায়। আজকের দিনের যে অবস্থা আমরা দেখি তাতে কোনো সন্দেহ নেই যে কট্টরবাদী ইসরায়েলিরা পুরো পশ্চিম তীরই গিলে ফেলতে চায় নিজেদের দাবি করে। চায় পুরো জেরুজালেম। আর ফিলিস্তিনের কট্টরপন্থিরা ইসরায়েলকেই মানচিত্র থেকে মুছে দিতে চায়।

এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো, এর সমাধান কোথায়? ফিলিস্তিনের নকশায় পশ্চিম তীরটি এত বেশি পরিমাণে টুকরো যে যদি আলাদা সরকারও করে দেওয়া হয় তবু এর টেকসই অস্তিত্ব নিয়ে যে কোনো রাষ্ট্রবিজ্ঞানীর পক্ষে ভালো কিছু বলা মুশকিল। অবশ্য বিশেষজ্ঞের অনেকেই মনে করেন, ‘দুই রাষ্ট্র’ সমাধান পদ্ধতি কার্যকর হতে পারে। ১৯৬৭ সালের ভিত্তিতে ইসরায়েল ফিলিস্তিনকে আলাদা করে দেওয়া যায়। কেউ কেউ অবশ্য মনে করেন, জাতিসংঘের প্রস্তাব অনুযায়ী ১৯৪৮ সালের মতোই দুটি দেশের ভূমিসীমা চিহ্নিত করা যেতে পারে। এখন যদি এমনটা করাও হয় তবে প্রশ্ন উঠবে, পশ্চিম তীরে দীর্ঘ সময় ধরে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে ফিলিস্তিনি ভূমি দখল করে ইসরায়েল যে স্থায়ী বসতি, স্কুল, কলেজ, রাস্তা, হাসপাতাল বানিয়েছে এসবের কী হবে? দখলি এলাকায় ৬ থেকে সাড়ে ৭ লাখ ইসরায়েলি বাস করছে। তাহলে এ সংকটের সমাধান আসলে কী? কীভাবে দুই দেশকে ভাগ করা যায়! উদারপন্থিদের সঙ্গে একমত হওয়া যায়। তারা বলছেন, সংকট আসলে কট্টরবাদিতায়। তাই যতি দন না ইসরায়েলি ফিলিস্তিনি কট্টরপন্থার নীতি বদলাচ্ছে তত দিনই হয়তো ক্ষমতা, অস্ত্র আর ব্যবসার লোভে শতধাবিভক্ত বিশ্বকে রক্তাক্ত গাজার অসহায়, নিরপরাধ মানুষের মৃত্যু দেখতে হবে পাষন্ডের মতো।

প্রসঙ্গত, গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় যখন শত শত প্রাণহানির খবরে প্রকম্পিত বিশ্ব মিডিয়া তখন মানবাধিকার ও সুশাসনের ফেরিওয়ালা যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের কাছে ৭৫০ মিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রি অনুমোদন করল। ফিলিস্তিনিদের রক্ত বা চোখের পানির মূল্য কি কখনো দেবে এই অমানবিক বিশ্ব?

                লেখক : ভিজিটিং প্রফেসর, নোবেল         ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-এনআইইউ              ইউএসএ; ভাইস প্রেসিডেন্ট, ইন্টারন্যাশনাল কনসোর্টিয়াম ফর সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট-         আইসিএসডি।

                ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

১ সেকেন্ড আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টিভিতে আজকের যত খেলা
টিভিতে আজকের যত খেলা

২৮ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই
নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত
উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

৫১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম