শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ মে, ২০২১

ফিলিস্তিন-ইসরায়েল সংকট : সেই থেকে আজ

ড. মিঠুন মোস্তাফিজ
প্রিন্ট ভার্সন
ফিলিস্তিন-ইসরায়েল সংকট : সেই থেকে আজ

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস এবং ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলো শুক্রবার। ১১ দিনের বিমান হামলার পর এ যুদ্ধবিরতি। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো থেকে জানা যাচ্ছে, এ যুদ্ধে ইসরায়েল আর হামাস উভয়েই নিজেদের বিজয়ী দাবি করছে। উত্তেজনার শুরুটা পূর্ব জেরুজালেম নিয়ে। আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলি পুলিশের অভিযানের জেরে হামাস রকেট ছোড়া শুরু করলে গেল ১০ মে থেকে গাজায় বিমান হামলা চালায় ইসরায়েল। মৃত্যুপুরী বনে যায় গাজা। নারী-শিশু-বৃদ্ধের প্রাণ যায় পাখির মতো। ইসরায়েলি বর্বরতায় ২৩২ ফিলিস্তিনি নিহত হন। ১২ ইসরায়েলির নিহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়। ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকট এতটা বিতর্কিত যে এ ইস্যুতে গোটা দুনিয়ার মানুষ দুই শিবিরে বিভক্ত। তবে ক্ষমতা, দখলদারি, বিশ্বরাজনীতি ও ব্যবসায়ী পকেটের হিসাব-নিকাশে এ সংকটের স্থায়ী সমাধানের যে সহসা কোনো নিশ্চয়তা নেই তা বলাই যায়।

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকট হাজার বছর পুরনো। জনশ্রুতি আছে, যিশুখ্রিস্টের জন্ম হয়েছিল একটি ইহুদি পরিবারে। কিছু খ্রিস্টান এমনটি মানে যে ইহুদিরা যিশুখ্রিস্টকে ক্রুশবিদ্ধ করতে চাইত। তাদের এমন বিশ্বাস বহু দশক, শতক পর্যন্ত খ্রিস্টানদের মধ্যে বদ্ধমূল হিসেবে প্রোথিত ছিল। হাজার বছর আগে যখন ক্রুসেড হলো তখন খ্রিস্টানরা অনেক ইহুদিকে হত্যা করে। অষ্টাদশ শতাব্দীর পর ইহুদিদের বিরুদ্ধে যে ঘৃণা ছিল তা কেবল ধর্মীয় কারণেই। এসব কারণে অষ্টাদশ শতাব্দীর পরে সারা দুনিয়ায় ছড়িয়ে থাকা ইহুদিদের মধ্যে এমন জোর ভাবনাচিন্তা শুরু হয় যে কোনো দেশই তাদের আপন করে দেখবে না। সম্মানের সঙ্গে বাঁচতে চাইলে তাদের নিজেদেরই একটি রাষ্ট্র গড়তে হবে।

অস্ট্রো-হাঙ্গেরিয়ান সাংবাদিক থিওডোর হারজেল ১৮৯৬ সালে একটি রাজনৈতিক প্রচারপত্রের মাধ্যমে নতুন করে জায়োনিস্ট আন্দোলন শুরু করেন। জুডেনস্ট্যাড নামের সেই প্রচারপত্রে বলা হয়, ইহুদিদের একটি আলাদা রাষ্ট্র থাকতে হবে। তবে তারও আগে ১৮৭০ সালে এমন আরও সংগঠন ছিল যাদের কেউ কেউ ‘লাভারস অব জায়ান’ বা জায়ানভক্ত বলে পরিচিত ছিল। এবার ওই ধারণাটির প্রসার অব্যাহত থাকল। এসব কারণে ১৮৮১ সালে প্রথম ইহুদিদের সবচেয়ে বড় অভিবাসন ঢল দেখা যায় ফিলিস্তিন এলাকায়। ইহুদিরা ফিলিস্তিন এলাকায় গিয়ে স্থায়ী আবাস গড়ে বসবাস শুরু করে। ওই সময় না কোনো ইসরায়েল ছিল, না গাজা, না পশ্চিম তীর। এসব এলাকার নাম ছিল প্যালেস্টাইন বা ফিলিস্তিন যা ছিল অটোমান সাম্রাজ্যের অধীন।

১৯১৮ থেকে ১৯৪৮ সাল পর্যন্ত পুরো সময় ফিলিস্তিন ব্রিটিশরাজের অধীন ছিল। এ সময়ের মধ্যে জার্মানিতে হিটলার লাখ লাখ ইহুদিকে হত্যা করেন। হিটলার নিয়ন্ত্রিত পুরো ইউরোপে ইহুদিরা জান বাঁচাতে পালাতে থাকে। কেউ আমেরিকায় শরণার্থী হয়। কিছু ইহুদি যায় ফিলিস্তিনে। ব্রিটিশরা প্রথমে তাদের প্রবেশ করতে দেয়, পরে বাইরে আসতে বাধা দেয়। যে কারণে ফিলিস্তিনের ভিতরে একটি ইসরায়েলি জাতীয়তাবাদী আন্দোলন শুরু হয়। একই সময় ১৯৪০ সাল আসতে আসতে ফিলিস্তিনের লোকজনও নিজেদের স্বাধীন দেশের দাবিতে সোচ্চার হয়।

এবার জাতিসংঘ ফিলিস্তিন ভাগের পরিকল্পনা করে। ঠিক করে কতটুকু ভূমি নিয়ে ফিলিস্তিন আর কতটুকু ভূমি নিয়ে ইসরায়েল দেশ বানানো হবে। ১৯৪৭ সালে ইউএন পার্টিশন পরিকল্পনা রেজুলেশন অনুযায়ী ফিলিস্তিনের ৪৫ শতাংশ ভূমি দিয়ে আরব রাষ্ট্র, ৫৫ শতাংশ ভূমি দিয়ে ইহুদি রাষ্ট্র এবং জেরুজালেমকে আন্তর্জাতিক নিয়ন্ত্রণের অধীনে রাখার পরিকল্পনা করা হয়। আরব রাষ্ট্রগুলো এ প্রস্তাবে অখুশি হয়। ১৯৪৮ সালে বাধে প্রথম আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ। পাঁচটির বেশি দেশ একটি ছোট্ট ইহুদি রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়। জিতে যায় ইহুদিরা! ১৯৪৯ সালে যখন যুদ্ধ শেষ হয় তখন জাতিসংঘ প্রস্তাব অনুযায়ী যতটুকু ভূমি পাওয়ার কথা ছিল তার চেয়ে বেশি পরিমাণে ফিলিস্তিনি ভূমি দখল করে নেয় ইসরায়েল।

১৯৬৪ সালে প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন (পিএলও) গঠিত হয়। এর শুরুটা ছিল সশস্ত্র সংগ্রামের। এ কারণে ইউএসএ-ইসরায়েল একে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা করে। ১৯৭৪ সালে পিএলওকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেওয়া হয়। আরব লিগ ও জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ পিএলওকে ফিলিস্তিনের প্রতিনিধি হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। ১৯৭৯ সালে মিসর ও ইসরায়েলের ভিতরে শান্তি আলোচনা সফল হয়। মিসরই প্রথম আরব দেশ যে ইসরায়েলকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এর ফলে দখলকৃত মিসরীয় ভূমি ফিরিয়ে দেয় ইসরায়েল। ১৯৭৮ সালে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী মোনাশেম বেগিন ও মিসরের প্রেসিডেন্ট আনোয়ার সাদাতকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়া হয় এ শান্তিচুক্তির বদৌলতে।

১৯৬৭ থেকে ’৮০ সাল পর্যন্ত গাজা ও পশ্চিম তীর দখল করে রাখে ইসরায়েল। আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে সেখানে প্রায় ৭ লাখ স্থাপনা বানায়। কট্টর ইসরায়েলিরা মনে করে পশ্চিম তীর পুরোটাই তাদের। তবে ১৯৯২ সালে আইজ্যাক রবিন নামে একজন মহান প্রধানমন্ত্রী পায় ইসরায়েল। রবিন বলেন, পিএলও কোনো সন্ত্রাসী সংগঠন নয়। তারা তাদের নিজেদের দেশ চায়। আমাদের তাদের দেশ দিতে হবে। ইসরায়েল পিএলওকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয়, বিনিময়ে পিএলও ইসরায়েলকে দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এটিই হলো ১৯৯৩ সালের অসলো চুক্তি। এই প্রথমবারের মতো ইসরায়েল-ফিলিস্তিন একসঙ্গে বসে শান্তিপূর্ণ উপায়ে দেশভাগের চিন্তা করে। এমন সব রাজনৈতিক অগ্রগতির ফলে ১৯৯৪ সালে প্রথম ফিলিস্তিন সরকার গঠিত হয় যার নাম হয় প্যালেস্টাইন ন্যাশনাল অথরিটি (পিএনএ)।

এর মধ্যে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন খুব কাছাকাছি চলে আসে একটি শান্তিপূর্ণ সমাধানের আশায়। আর এ কারণেই ১৯৯৪ সালে ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট ইয়াসির আরাফাত ও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী আইজ্যাক রবিনকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়া হয়। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে এ অবস্থার পরপরই সবকিছু ওলটপালট হয়ে যায়। এবার চরম ডানপন্থি ইহুদি আততায়ীর গুলিতে নিহত হন আইজ্যাক রবিন। একজন চরমপন্থি ইহুদি ১৯৯৫ সালে খুব কাছে থেকে গুলি করে হত্যা করে আইজ্যাক রবিনকে। তবে এ ঘটনার কয়েক বছর আগে ফিলিস্তিনে কিছু কট্টর মুসলিম ‘হামাস’ প্রতিষ্ঠা করে। হামাস প্রচার করতে থাকে পিএলও কর্মীরা খুব বেশি মাত্রায় ধর্মনিরপেক্ষতা দেখাচ্ছে। তারা ইসরায়েলের সঙ্গে সমঝোতা করছে। অবস্থা এমন যে সামর্থ্য না থাকলেও ইসরায়েলকে একেবারে ধুলোয় মিশিয়ে দিতে চায় হামাস। এবার দেখা যায় ১৯৯৪ সালে ইয়াসির আরাফাত ও আইজ্যাক রবিনের মধ্যে যে শান্তিচুক্তি হলো তা মূলত দুই পক্ষের চরমপন্থিদের কারণে হোঁচট খায়। আজকের দিনের যে অবস্থা আমরা দেখি তাতে কোনো সন্দেহ নেই যে কট্টরবাদী ইসরায়েলিরা পুরো পশ্চিম তীরই গিলে ফেলতে চায় নিজেদের দাবি করে। চায় পুরো জেরুজালেম। আর ফিলিস্তিনের কট্টরপন্থিরা ইসরায়েলকেই মানচিত্র থেকে মুছে দিতে চায়।

এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো, এর সমাধান কোথায়? ফিলিস্তিনের নকশায় পশ্চিম তীরটি এত বেশি পরিমাণে টুকরো যে যদি আলাদা সরকারও করে দেওয়া হয় তবু এর টেকসই অস্তিত্ব নিয়ে যে কোনো রাষ্ট্রবিজ্ঞানীর পক্ষে ভালো কিছু বলা মুশকিল। অবশ্য বিশেষজ্ঞের অনেকেই মনে করেন, ‘দুই রাষ্ট্র’ সমাধান পদ্ধতি কার্যকর হতে পারে। ১৯৬৭ সালের ভিত্তিতে ইসরায়েল ফিলিস্তিনকে আলাদা করে দেওয়া যায়। কেউ কেউ অবশ্য মনে করেন, জাতিসংঘের প্রস্তাব অনুযায়ী ১৯৪৮ সালের মতোই দুটি দেশের ভূমিসীমা চিহ্নিত করা যেতে পারে। এখন যদি এমনটা করাও হয় তবে প্রশ্ন উঠবে, পশ্চিম তীরে দীর্ঘ সময় ধরে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে ফিলিস্তিনি ভূমি দখল করে ইসরায়েল যে স্থায়ী বসতি, স্কুল, কলেজ, রাস্তা, হাসপাতাল বানিয়েছে এসবের কী হবে? দখলি এলাকায় ৬ থেকে সাড়ে ৭ লাখ ইসরায়েলি বাস করছে। তাহলে এ সংকটের সমাধান আসলে কী? কীভাবে দুই দেশকে ভাগ করা যায়! উদারপন্থিদের সঙ্গে একমত হওয়া যায়। তারা বলছেন, সংকট আসলে কট্টরবাদিতায়। তাই যতি দন না ইসরায়েলি ফিলিস্তিনি কট্টরপন্থার নীতি বদলাচ্ছে তত দিনই হয়তো ক্ষমতা, অস্ত্র আর ব্যবসার লোভে শতধাবিভক্ত বিশ্বকে রক্তাক্ত গাজার অসহায়, নিরপরাধ মানুষের মৃত্যু দেখতে হবে পাষন্ডের মতো।

প্রসঙ্গত, গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় যখন শত শত প্রাণহানির খবরে প্রকম্পিত বিশ্ব মিডিয়া তখন মানবাধিকার ও সুশাসনের ফেরিওয়ালা যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের কাছে ৭৫০ মিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রি অনুমোদন করল। ফিলিস্তিনিদের রক্ত বা চোখের পানির মূল্য কি কখনো দেবে এই অমানবিক বিশ্ব?

                লেখক : ভিজিটিং প্রফেসর, নোবেল         ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-এনআইইউ              ইউএসএ; ভাইস প্রেসিডেন্ট, ইন্টারন্যাশনাল কনসোর্টিয়াম ফর সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট-         আইসিএসডি।

                ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

৫১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা

৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৫৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ