শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ মে, ২০২১

ফিলিস্তিন-ইসরায়েল সংকট : সেই থেকে আজ

ড. মিঠুন মোস্তাফিজ
প্রিন্ট ভার্সন
ফিলিস্তিন-ইসরায়েল সংকট : সেই থেকে আজ

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস এবং ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলো শুক্রবার। ১১ দিনের বিমান হামলার পর এ যুদ্ধবিরতি। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো থেকে জানা যাচ্ছে, এ যুদ্ধে ইসরায়েল আর হামাস উভয়েই নিজেদের বিজয়ী দাবি করছে। উত্তেজনার শুরুটা পূর্ব জেরুজালেম নিয়ে। আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলি পুলিশের অভিযানের জেরে হামাস রকেট ছোড়া শুরু করলে গেল ১০ মে থেকে গাজায় বিমান হামলা চালায় ইসরায়েল। মৃত্যুপুরী বনে যায় গাজা। নারী-শিশু-বৃদ্ধের প্রাণ যায় পাখির মতো। ইসরায়েলি বর্বরতায় ২৩২ ফিলিস্তিনি নিহত হন। ১২ ইসরায়েলির নিহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়। ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকট এতটা বিতর্কিত যে এ ইস্যুতে গোটা দুনিয়ার মানুষ দুই শিবিরে বিভক্ত। তবে ক্ষমতা, দখলদারি, বিশ্বরাজনীতি ও ব্যবসায়ী পকেটের হিসাব-নিকাশে এ সংকটের স্থায়ী সমাধানের যে সহসা কোনো নিশ্চয়তা নেই তা বলাই যায়।

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকট হাজার বছর পুরনো। জনশ্রুতি আছে, যিশুখ্রিস্টের জন্ম হয়েছিল একটি ইহুদি পরিবারে। কিছু খ্রিস্টান এমনটি মানে যে ইহুদিরা যিশুখ্রিস্টকে ক্রুশবিদ্ধ করতে চাইত। তাদের এমন বিশ্বাস বহু দশক, শতক পর্যন্ত খ্রিস্টানদের মধ্যে বদ্ধমূল হিসেবে প্রোথিত ছিল। হাজার বছর আগে যখন ক্রুসেড হলো তখন খ্রিস্টানরা অনেক ইহুদিকে হত্যা করে। অষ্টাদশ শতাব্দীর পর ইহুদিদের বিরুদ্ধে যে ঘৃণা ছিল তা কেবল ধর্মীয় কারণেই। এসব কারণে অষ্টাদশ শতাব্দীর পরে সারা দুনিয়ায় ছড়িয়ে থাকা ইহুদিদের মধ্যে এমন জোর ভাবনাচিন্তা শুরু হয় যে কোনো দেশই তাদের আপন করে দেখবে না। সম্মানের সঙ্গে বাঁচতে চাইলে তাদের নিজেদেরই একটি রাষ্ট্র গড়তে হবে।

অস্ট্রো-হাঙ্গেরিয়ান সাংবাদিক থিওডোর হারজেল ১৮৯৬ সালে একটি রাজনৈতিক প্রচারপত্রের মাধ্যমে নতুন করে জায়োনিস্ট আন্দোলন শুরু করেন। জুডেনস্ট্যাড নামের সেই প্রচারপত্রে বলা হয়, ইহুদিদের একটি আলাদা রাষ্ট্র থাকতে হবে। তবে তারও আগে ১৮৭০ সালে এমন আরও সংগঠন ছিল যাদের কেউ কেউ ‘লাভারস অব জায়ান’ বা জায়ানভক্ত বলে পরিচিত ছিল। এবার ওই ধারণাটির প্রসার অব্যাহত থাকল। এসব কারণে ১৮৮১ সালে প্রথম ইহুদিদের সবচেয়ে বড় অভিবাসন ঢল দেখা যায় ফিলিস্তিন এলাকায়। ইহুদিরা ফিলিস্তিন এলাকায় গিয়ে স্থায়ী আবাস গড়ে বসবাস শুরু করে। ওই সময় না কোনো ইসরায়েল ছিল, না গাজা, না পশ্চিম তীর। এসব এলাকার নাম ছিল প্যালেস্টাইন বা ফিলিস্তিন যা ছিল অটোমান সাম্রাজ্যের অধীন।

১৯১৮ থেকে ১৯৪৮ সাল পর্যন্ত পুরো সময় ফিলিস্তিন ব্রিটিশরাজের অধীন ছিল। এ সময়ের মধ্যে জার্মানিতে হিটলার লাখ লাখ ইহুদিকে হত্যা করেন। হিটলার নিয়ন্ত্রিত পুরো ইউরোপে ইহুদিরা জান বাঁচাতে পালাতে থাকে। কেউ আমেরিকায় শরণার্থী হয়। কিছু ইহুদি যায় ফিলিস্তিনে। ব্রিটিশরা প্রথমে তাদের প্রবেশ করতে দেয়, পরে বাইরে আসতে বাধা দেয়। যে কারণে ফিলিস্তিনের ভিতরে একটি ইসরায়েলি জাতীয়তাবাদী আন্দোলন শুরু হয়। একই সময় ১৯৪০ সাল আসতে আসতে ফিলিস্তিনের লোকজনও নিজেদের স্বাধীন দেশের দাবিতে সোচ্চার হয়।

এবার জাতিসংঘ ফিলিস্তিন ভাগের পরিকল্পনা করে। ঠিক করে কতটুকু ভূমি নিয়ে ফিলিস্তিন আর কতটুকু ভূমি নিয়ে ইসরায়েল দেশ বানানো হবে। ১৯৪৭ সালে ইউএন পার্টিশন পরিকল্পনা রেজুলেশন অনুযায়ী ফিলিস্তিনের ৪৫ শতাংশ ভূমি দিয়ে আরব রাষ্ট্র, ৫৫ শতাংশ ভূমি দিয়ে ইহুদি রাষ্ট্র এবং জেরুজালেমকে আন্তর্জাতিক নিয়ন্ত্রণের অধীনে রাখার পরিকল্পনা করা হয়। আরব রাষ্ট্রগুলো এ প্রস্তাবে অখুশি হয়। ১৯৪৮ সালে বাধে প্রথম আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ। পাঁচটির বেশি দেশ একটি ছোট্ট ইহুদি রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়। জিতে যায় ইহুদিরা! ১৯৪৯ সালে যখন যুদ্ধ শেষ হয় তখন জাতিসংঘ প্রস্তাব অনুযায়ী যতটুকু ভূমি পাওয়ার কথা ছিল তার চেয়ে বেশি পরিমাণে ফিলিস্তিনি ভূমি দখল করে নেয় ইসরায়েল।

১৯৬৪ সালে প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন (পিএলও) গঠিত হয়। এর শুরুটা ছিল সশস্ত্র সংগ্রামের। এ কারণে ইউএসএ-ইসরায়েল একে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা করে। ১৯৭৪ সালে পিএলওকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেওয়া হয়। আরব লিগ ও জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ পিএলওকে ফিলিস্তিনের প্রতিনিধি হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। ১৯৭৯ সালে মিসর ও ইসরায়েলের ভিতরে শান্তি আলোচনা সফল হয়। মিসরই প্রথম আরব দেশ যে ইসরায়েলকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এর ফলে দখলকৃত মিসরীয় ভূমি ফিরিয়ে দেয় ইসরায়েল। ১৯৭৮ সালে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী মোনাশেম বেগিন ও মিসরের প্রেসিডেন্ট আনোয়ার সাদাতকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়া হয় এ শান্তিচুক্তির বদৌলতে।

১৯৬৭ থেকে ’৮০ সাল পর্যন্ত গাজা ও পশ্চিম তীর দখল করে রাখে ইসরায়েল। আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে সেখানে প্রায় ৭ লাখ স্থাপনা বানায়। কট্টর ইসরায়েলিরা মনে করে পশ্চিম তীর পুরোটাই তাদের। তবে ১৯৯২ সালে আইজ্যাক রবিন নামে একজন মহান প্রধানমন্ত্রী পায় ইসরায়েল। রবিন বলেন, পিএলও কোনো সন্ত্রাসী সংগঠন নয়। তারা তাদের নিজেদের দেশ চায়। আমাদের তাদের দেশ দিতে হবে। ইসরায়েল পিএলওকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয়, বিনিময়ে পিএলও ইসরায়েলকে দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এটিই হলো ১৯৯৩ সালের অসলো চুক্তি। এই প্রথমবারের মতো ইসরায়েল-ফিলিস্তিন একসঙ্গে বসে শান্তিপূর্ণ উপায়ে দেশভাগের চিন্তা করে। এমন সব রাজনৈতিক অগ্রগতির ফলে ১৯৯৪ সালে প্রথম ফিলিস্তিন সরকার গঠিত হয় যার নাম হয় প্যালেস্টাইন ন্যাশনাল অথরিটি (পিএনএ)।

এর মধ্যে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন খুব কাছাকাছি চলে আসে একটি শান্তিপূর্ণ সমাধানের আশায়। আর এ কারণেই ১৯৯৪ সালে ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট ইয়াসির আরাফাত ও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী আইজ্যাক রবিনকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়া হয়। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে এ অবস্থার পরপরই সবকিছু ওলটপালট হয়ে যায়। এবার চরম ডানপন্থি ইহুদি আততায়ীর গুলিতে নিহত হন আইজ্যাক রবিন। একজন চরমপন্থি ইহুদি ১৯৯৫ সালে খুব কাছে থেকে গুলি করে হত্যা করে আইজ্যাক রবিনকে। তবে এ ঘটনার কয়েক বছর আগে ফিলিস্তিনে কিছু কট্টর মুসলিম ‘হামাস’ প্রতিষ্ঠা করে। হামাস প্রচার করতে থাকে পিএলও কর্মীরা খুব বেশি মাত্রায় ধর্মনিরপেক্ষতা দেখাচ্ছে। তারা ইসরায়েলের সঙ্গে সমঝোতা করছে। অবস্থা এমন যে সামর্থ্য না থাকলেও ইসরায়েলকে একেবারে ধুলোয় মিশিয়ে দিতে চায় হামাস। এবার দেখা যায় ১৯৯৪ সালে ইয়াসির আরাফাত ও আইজ্যাক রবিনের মধ্যে যে শান্তিচুক্তি হলো তা মূলত দুই পক্ষের চরমপন্থিদের কারণে হোঁচট খায়। আজকের দিনের যে অবস্থা আমরা দেখি তাতে কোনো সন্দেহ নেই যে কট্টরবাদী ইসরায়েলিরা পুরো পশ্চিম তীরই গিলে ফেলতে চায় নিজেদের দাবি করে। চায় পুরো জেরুজালেম। আর ফিলিস্তিনের কট্টরপন্থিরা ইসরায়েলকেই মানচিত্র থেকে মুছে দিতে চায়।

এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো, এর সমাধান কোথায়? ফিলিস্তিনের নকশায় পশ্চিম তীরটি এত বেশি পরিমাণে টুকরো যে যদি আলাদা সরকারও করে দেওয়া হয় তবু এর টেকসই অস্তিত্ব নিয়ে যে কোনো রাষ্ট্রবিজ্ঞানীর পক্ষে ভালো কিছু বলা মুশকিল। অবশ্য বিশেষজ্ঞের অনেকেই মনে করেন, ‘দুই রাষ্ট্র’ সমাধান পদ্ধতি কার্যকর হতে পারে। ১৯৬৭ সালের ভিত্তিতে ইসরায়েল ফিলিস্তিনকে আলাদা করে দেওয়া যায়। কেউ কেউ অবশ্য মনে করেন, জাতিসংঘের প্রস্তাব অনুযায়ী ১৯৪৮ সালের মতোই দুটি দেশের ভূমিসীমা চিহ্নিত করা যেতে পারে। এখন যদি এমনটা করাও হয় তবে প্রশ্ন উঠবে, পশ্চিম তীরে দীর্ঘ সময় ধরে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে ফিলিস্তিনি ভূমি দখল করে ইসরায়েল যে স্থায়ী বসতি, স্কুল, কলেজ, রাস্তা, হাসপাতাল বানিয়েছে এসবের কী হবে? দখলি এলাকায় ৬ থেকে সাড়ে ৭ লাখ ইসরায়েলি বাস করছে। তাহলে এ সংকটের সমাধান আসলে কী? কীভাবে দুই দেশকে ভাগ করা যায়! উদারপন্থিদের সঙ্গে একমত হওয়া যায়। তারা বলছেন, সংকট আসলে কট্টরবাদিতায়। তাই যতি দন না ইসরায়েলি ফিলিস্তিনি কট্টরপন্থার নীতি বদলাচ্ছে তত দিনই হয়তো ক্ষমতা, অস্ত্র আর ব্যবসার লোভে শতধাবিভক্ত বিশ্বকে রক্তাক্ত গাজার অসহায়, নিরপরাধ মানুষের মৃত্যু দেখতে হবে পাষন্ডের মতো।

প্রসঙ্গত, গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় যখন শত শত প্রাণহানির খবরে প্রকম্পিত বিশ্ব মিডিয়া তখন মানবাধিকার ও সুশাসনের ফেরিওয়ালা যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের কাছে ৭৫০ মিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রি অনুমোদন করল। ফিলিস্তিনিদের রক্ত বা চোখের পানির মূল্য কি কখনো দেবে এই অমানবিক বিশ্ব?

                লেখক : ভিজিটিং প্রফেসর, নোবেল         ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-এনআইইউ              ইউএসএ; ভাইস প্রেসিডেন্ট, ইন্টারন্যাশনাল কনসোর্টিয়াম ফর সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট-         আইসিএসডি।

                ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

৩৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন