শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ মে, ২০২১

ফিলিস্তিন-ইসরায়েল সংকট : সেই থেকে আজ

ড. মিঠুন মোস্তাফিজ
প্রিন্ট ভার্সন
ফিলিস্তিন-ইসরায়েল সংকট : সেই থেকে আজ

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস এবং ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলো শুক্রবার। ১১ দিনের বিমান হামলার পর এ যুদ্ধবিরতি। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো থেকে জানা যাচ্ছে, এ যুদ্ধে ইসরায়েল আর হামাস উভয়েই নিজেদের বিজয়ী দাবি করছে। উত্তেজনার শুরুটা পূর্ব জেরুজালেম নিয়ে। আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েলি পুলিশের অভিযানের জেরে হামাস রকেট ছোড়া শুরু করলে গেল ১০ মে থেকে গাজায় বিমান হামলা চালায় ইসরায়েল। মৃত্যুপুরী বনে যায় গাজা। নারী-শিশু-বৃদ্ধের প্রাণ যায় পাখির মতো। ইসরায়েলি বর্বরতায় ২৩২ ফিলিস্তিনি নিহত হন। ১২ ইসরায়েলির নিহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়। ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকট এতটা বিতর্কিত যে এ ইস্যুতে গোটা দুনিয়ার মানুষ দুই শিবিরে বিভক্ত। তবে ক্ষমতা, দখলদারি, বিশ্বরাজনীতি ও ব্যবসায়ী পকেটের হিসাব-নিকাশে এ সংকটের স্থায়ী সমাধানের যে সহসা কোনো নিশ্চয়তা নেই তা বলাই যায়।

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকট হাজার বছর পুরনো। জনশ্রুতি আছে, যিশুখ্রিস্টের জন্ম হয়েছিল একটি ইহুদি পরিবারে। কিছু খ্রিস্টান এমনটি মানে যে ইহুদিরা যিশুখ্রিস্টকে ক্রুশবিদ্ধ করতে চাইত। তাদের এমন বিশ্বাস বহু দশক, শতক পর্যন্ত খ্রিস্টানদের মধ্যে বদ্ধমূল হিসেবে প্রোথিত ছিল। হাজার বছর আগে যখন ক্রুসেড হলো তখন খ্রিস্টানরা অনেক ইহুদিকে হত্যা করে। অষ্টাদশ শতাব্দীর পর ইহুদিদের বিরুদ্ধে যে ঘৃণা ছিল তা কেবল ধর্মীয় কারণেই। এসব কারণে অষ্টাদশ শতাব্দীর পরে সারা দুনিয়ায় ছড়িয়ে থাকা ইহুদিদের মধ্যে এমন জোর ভাবনাচিন্তা শুরু হয় যে কোনো দেশই তাদের আপন করে দেখবে না। সম্মানের সঙ্গে বাঁচতে চাইলে তাদের নিজেদেরই একটি রাষ্ট্র গড়তে হবে।

অস্ট্রো-হাঙ্গেরিয়ান সাংবাদিক থিওডোর হারজেল ১৮৯৬ সালে একটি রাজনৈতিক প্রচারপত্রের মাধ্যমে নতুন করে জায়োনিস্ট আন্দোলন শুরু করেন। জুডেনস্ট্যাড নামের সেই প্রচারপত্রে বলা হয়, ইহুদিদের একটি আলাদা রাষ্ট্র থাকতে হবে। তবে তারও আগে ১৮৭০ সালে এমন আরও সংগঠন ছিল যাদের কেউ কেউ ‘লাভারস অব জায়ান’ বা জায়ানভক্ত বলে পরিচিত ছিল। এবার ওই ধারণাটির প্রসার অব্যাহত থাকল। এসব কারণে ১৮৮১ সালে প্রথম ইহুদিদের সবচেয়ে বড় অভিবাসন ঢল দেখা যায় ফিলিস্তিন এলাকায়। ইহুদিরা ফিলিস্তিন এলাকায় গিয়ে স্থায়ী আবাস গড়ে বসবাস শুরু করে। ওই সময় না কোনো ইসরায়েল ছিল, না গাজা, না পশ্চিম তীর। এসব এলাকার নাম ছিল প্যালেস্টাইন বা ফিলিস্তিন যা ছিল অটোমান সাম্রাজ্যের অধীন।

১৯১৮ থেকে ১৯৪৮ সাল পর্যন্ত পুরো সময় ফিলিস্তিন ব্রিটিশরাজের অধীন ছিল। এ সময়ের মধ্যে জার্মানিতে হিটলার লাখ লাখ ইহুদিকে হত্যা করেন। হিটলার নিয়ন্ত্রিত পুরো ইউরোপে ইহুদিরা জান বাঁচাতে পালাতে থাকে। কেউ আমেরিকায় শরণার্থী হয়। কিছু ইহুদি যায় ফিলিস্তিনে। ব্রিটিশরা প্রথমে তাদের প্রবেশ করতে দেয়, পরে বাইরে আসতে বাধা দেয়। যে কারণে ফিলিস্তিনের ভিতরে একটি ইসরায়েলি জাতীয়তাবাদী আন্দোলন শুরু হয়। একই সময় ১৯৪০ সাল আসতে আসতে ফিলিস্তিনের লোকজনও নিজেদের স্বাধীন দেশের দাবিতে সোচ্চার হয়।

এবার জাতিসংঘ ফিলিস্তিন ভাগের পরিকল্পনা করে। ঠিক করে কতটুকু ভূমি নিয়ে ফিলিস্তিন আর কতটুকু ভূমি নিয়ে ইসরায়েল দেশ বানানো হবে। ১৯৪৭ সালে ইউএন পার্টিশন পরিকল্পনা রেজুলেশন অনুযায়ী ফিলিস্তিনের ৪৫ শতাংশ ভূমি দিয়ে আরব রাষ্ট্র, ৫৫ শতাংশ ভূমি দিয়ে ইহুদি রাষ্ট্র এবং জেরুজালেমকে আন্তর্জাতিক নিয়ন্ত্রণের অধীনে রাখার পরিকল্পনা করা হয়। আরব রাষ্ট্রগুলো এ প্রস্তাবে অখুশি হয়। ১৯৪৮ সালে বাধে প্রথম আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ। পাঁচটির বেশি দেশ একটি ছোট্ট ইহুদি রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়। জিতে যায় ইহুদিরা! ১৯৪৯ সালে যখন যুদ্ধ শেষ হয় তখন জাতিসংঘ প্রস্তাব অনুযায়ী যতটুকু ভূমি পাওয়ার কথা ছিল তার চেয়ে বেশি পরিমাণে ফিলিস্তিনি ভূমি দখল করে নেয় ইসরায়েল।

১৯৬৪ সালে প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন (পিএলও) গঠিত হয়। এর শুরুটা ছিল সশস্ত্র সংগ্রামের। এ কারণে ইউএসএ-ইসরায়েল একে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা করে। ১৯৭৪ সালে পিএলওকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেওয়া হয়। আরব লিগ ও জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ পিএলওকে ফিলিস্তিনের প্রতিনিধি হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। ১৯৭৯ সালে মিসর ও ইসরায়েলের ভিতরে শান্তি আলোচনা সফল হয়। মিসরই প্রথম আরব দেশ যে ইসরায়েলকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এর ফলে দখলকৃত মিসরীয় ভূমি ফিরিয়ে দেয় ইসরায়েল। ১৯৭৮ সালে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী মোনাশেম বেগিন ও মিসরের প্রেসিডেন্ট আনোয়ার সাদাতকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়া হয় এ শান্তিচুক্তির বদৌলতে।

১৯৬৭ থেকে ’৮০ সাল পর্যন্ত গাজা ও পশ্চিম তীর দখল করে রাখে ইসরায়েল। আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে সেখানে প্রায় ৭ লাখ স্থাপনা বানায়। কট্টর ইসরায়েলিরা মনে করে পশ্চিম তীর পুরোটাই তাদের। তবে ১৯৯২ সালে আইজ্যাক রবিন নামে একজন মহান প্রধানমন্ত্রী পায় ইসরায়েল। রবিন বলেন, পিএলও কোনো সন্ত্রাসী সংগঠন নয়। তারা তাদের নিজেদের দেশ চায়। আমাদের তাদের দেশ দিতে হবে। ইসরায়েল পিএলওকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয়, বিনিময়ে পিএলও ইসরায়েলকে দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এটিই হলো ১৯৯৩ সালের অসলো চুক্তি। এই প্রথমবারের মতো ইসরায়েল-ফিলিস্তিন একসঙ্গে বসে শান্তিপূর্ণ উপায়ে দেশভাগের চিন্তা করে। এমন সব রাজনৈতিক অগ্রগতির ফলে ১৯৯৪ সালে প্রথম ফিলিস্তিন সরকার গঠিত হয় যার নাম হয় প্যালেস্টাইন ন্যাশনাল অথরিটি (পিএনএ)।

এর মধ্যে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন খুব কাছাকাছি চলে আসে একটি শান্তিপূর্ণ সমাধানের আশায়। আর এ কারণেই ১৯৯৪ সালে ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট ইয়াসির আরাফাত ও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী আইজ্যাক রবিনকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়া হয়। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে এ অবস্থার পরপরই সবকিছু ওলটপালট হয়ে যায়। এবার চরম ডানপন্থি ইহুদি আততায়ীর গুলিতে নিহত হন আইজ্যাক রবিন। একজন চরমপন্থি ইহুদি ১৯৯৫ সালে খুব কাছে থেকে গুলি করে হত্যা করে আইজ্যাক রবিনকে। তবে এ ঘটনার কয়েক বছর আগে ফিলিস্তিনে কিছু কট্টর মুসলিম ‘হামাস’ প্রতিষ্ঠা করে। হামাস প্রচার করতে থাকে পিএলও কর্মীরা খুব বেশি মাত্রায় ধর্মনিরপেক্ষতা দেখাচ্ছে। তারা ইসরায়েলের সঙ্গে সমঝোতা করছে। অবস্থা এমন যে সামর্থ্য না থাকলেও ইসরায়েলকে একেবারে ধুলোয় মিশিয়ে দিতে চায় হামাস। এবার দেখা যায় ১৯৯৪ সালে ইয়াসির আরাফাত ও আইজ্যাক রবিনের মধ্যে যে শান্তিচুক্তি হলো তা মূলত দুই পক্ষের চরমপন্থিদের কারণে হোঁচট খায়। আজকের দিনের যে অবস্থা আমরা দেখি তাতে কোনো সন্দেহ নেই যে কট্টরবাদী ইসরায়েলিরা পুরো পশ্চিম তীরই গিলে ফেলতে চায় নিজেদের দাবি করে। চায় পুরো জেরুজালেম। আর ফিলিস্তিনের কট্টরপন্থিরা ইসরায়েলকেই মানচিত্র থেকে মুছে দিতে চায়।

এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো, এর সমাধান কোথায়? ফিলিস্তিনের নকশায় পশ্চিম তীরটি এত বেশি পরিমাণে টুকরো যে যদি আলাদা সরকারও করে দেওয়া হয় তবু এর টেকসই অস্তিত্ব নিয়ে যে কোনো রাষ্ট্রবিজ্ঞানীর পক্ষে ভালো কিছু বলা মুশকিল। অবশ্য বিশেষজ্ঞের অনেকেই মনে করেন, ‘দুই রাষ্ট্র’ সমাধান পদ্ধতি কার্যকর হতে পারে। ১৯৬৭ সালের ভিত্তিতে ইসরায়েল ফিলিস্তিনকে আলাদা করে দেওয়া যায়। কেউ কেউ অবশ্য মনে করেন, জাতিসংঘের প্রস্তাব অনুযায়ী ১৯৪৮ সালের মতোই দুটি দেশের ভূমিসীমা চিহ্নিত করা যেতে পারে। এখন যদি এমনটা করাও হয় তবে প্রশ্ন উঠবে, পশ্চিম তীরে দীর্ঘ সময় ধরে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে ফিলিস্তিনি ভূমি দখল করে ইসরায়েল যে স্থায়ী বসতি, স্কুল, কলেজ, রাস্তা, হাসপাতাল বানিয়েছে এসবের কী হবে? দখলি এলাকায় ৬ থেকে সাড়ে ৭ লাখ ইসরায়েলি বাস করছে। তাহলে এ সংকটের সমাধান আসলে কী? কীভাবে দুই দেশকে ভাগ করা যায়! উদারপন্থিদের সঙ্গে একমত হওয়া যায়। তারা বলছেন, সংকট আসলে কট্টরবাদিতায়। তাই যতি দন না ইসরায়েলি ফিলিস্তিনি কট্টরপন্থার নীতি বদলাচ্ছে তত দিনই হয়তো ক্ষমতা, অস্ত্র আর ব্যবসার লোভে শতধাবিভক্ত বিশ্বকে রক্তাক্ত গাজার অসহায়, নিরপরাধ মানুষের মৃত্যু দেখতে হবে পাষন্ডের মতো।

প্রসঙ্গত, গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় যখন শত শত প্রাণহানির খবরে প্রকম্পিত বিশ্ব মিডিয়া তখন মানবাধিকার ও সুশাসনের ফেরিওয়ালা যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের কাছে ৭৫০ মিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রি অনুমোদন করল। ফিলিস্তিনিদের রক্ত বা চোখের পানির মূল্য কি কখনো দেবে এই অমানবিক বিশ্ব?

                লেখক : ভিজিটিং প্রফেসর, নোবেল         ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-এনআইইউ              ইউএসএ; ভাইস প্রেসিডেন্ট, ইন্টারন্যাশনাল কনসোর্টিয়াম ফর সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট-         আইসিএসডি।

                ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩
লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার
ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

১০ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

বিসিবির নির্বাচন কোন পথে
বিসিবির নির্বাচন কোন পথে

মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন