শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ জুন, ২০২১ আপডেট:

অদ্ভুত এক দুনিয়ায় বাস আমাদের

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অদ্ভুত এক দুনিয়ায় বাস আমাদের

পরাজিত দিল্লি সম্রাট বাহাদুর শাহকে ধরিয়ে দিয়েছিলেন আশ্রয়দানকারী এক ফকির। ইংরেজ কর্মচারী হাডসন দিল্লির রাজপথে গুলি করে হত্যা করেন সম্রাটের পুত্রদের। তারপর লাশ টানিয়ে রাখেন চাঁদনিচকের উন্মুক্ত স্থানে। হুমায়ুন সমাধিতে প্রথম পালিয়েছিলেন সম্রাট। ভেবেছিলেন ফকির-মিসকিন আর দরবেশদের কাছে নিরাপদ থাকবেন। সবাই দিল্লির বাদশাহকে আগলে রাখবেন।  কোনো সমস্যা হবে না। ইংরেজ সেনারাও টের পাবে না কিছুই। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে সরে পড়বেন। বাদশাহকে পরিবারসহ বিপদের দিনে এক মুসলমান ফকির আশ্রয় দিলেন। বাদশাহ কৃতজ্ঞতা জানানোর আগেই সেই ফকির বললেন, দিল্লির সম্রাটকে অতিথি করেছি আল্লাহপাকের ইচ্ছায়। না হলে এ সৌভাগ্যের অধিকারী কখনো হতে পারতাম না। আপনি আমাদের সঙ্গে থাকুন। কোনো সমস্যা নেই। নিজেকে নিরাপদ মনে করলেন বাহাদুর শাহ। কিন্তু না, কথা রাখলেন না ফকির। লোভে পড়ে সম্রাটকে ধরিয়ে দেন ইংরেজ সেনাদের হাতে। গ্রহণ করেন পুরস্কার। বিদায়ের সময় বাহাদুর শাহ হতবিহ্‌বল চোখে তাকিয়ে দেখলেন ফকিরকে। দুই চোখজুড়ে শুধুই বিস্ময়। বিশ্বাস আর আস্থার জায়গাগুলো এভাবে শেষ হয়ে যায়। বঙ্গবন্ধুর খুনিদের সবারই আসা-যাওয়া ছিল ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে। খুনি ডালিমকে কত দিন রান্না করে খাইয়েছিলেন। অদ্ভুত এক দুনিয়ায় বাস আমাদের। নিষ্ঠুরতার কারণে সমাজ-সংসারে আপন-পর চেনা যায় না। চারপাশের মানুষগুলো হুট করে বদলে যায়। মানুষই পারে গিরগিটির মতো নিজেদের বদলে ফেলতে। শেখ সাদি লিখেছেন, ‘হামা আজ দন্তে/গঁয়ের নলা কুনান্দ/সাদি আজ দন্তে/খেশতান ফরিয়াদ।’ অর্থাৎ ‘নিজের হাতই যখন নিজের গালে চড় বসিয়ে দেয়, তখন হে সাদি! অন্যের হাতে মার খাওয়া নিয়ে খেদ বা দুঃখ কী?’ বাহাদুর শাহ কোনো আফসোস করেননি আশ্রয়দানকারীর বিশ্বাসঘাতকতায়। বয়োবৃদ্ধ মানুষটি শুধু থমকে গিয়েছিলেন। বাহাদুর শাহকে ইংরেজ বেনিয়ারা নির্বাসনে পাঠায় রেঙ্গুনে। শেষ জীবনে নিঃসঙ্গ ছিলেন বাদশাহ। সময় কাটাতেন কবিতা লিখে। নিজের অসহায়ত্বের কথাই বেরিয়ে আসত সে কবিতায়। ভাগ্যবান মানুষ আমি। বাহাদুর শাহের মাজার জিয়ারতের সুযোগ পেয়েছিলাম। ইয়াঙ্গুনে বাহাদুর শাহের মাজার জিয়ারতের সময় বলেছিলাম, ‘হে আল্লাহ! এই মানুষটি দিল্লির সম্রাট ছিলেন। দুনিয়ার এই বাদশাহর শেষ জীবনটা ছিল কষ্টের। দুঃসময়ে আশ্রয়দানকারীর বিশ্বাসঘাতকতায় সন্তানদের হারিয়ে নির্বাসনের জীবন কাটাতে হয়েছিল বাদশাহকে। আপনি ভারতবর্ষের শেষ বাদশাহকে হেফাজতে রাখুন।’

সময় বয়ে যায়। সময়ের সঙ্গে বদলে যায় পৃথিবীও। বিশ্ববাস্তবতায় ভেবেছিলাম করোনাকাল মানুষকে বদলে দেবে। কিন্তু বাস্তবতার কঠিন চিত্র আগের চেয়েও জটিল হয়ে উঠছে। সমাজ ও ব্যক্তি জীবনে বেড়ে গেছে হিংসা-বিদ্বেষ, নিষ্ঠুরতা। একদল মানুষ নিজেদের মনে করে ধোয়া তুলসী পাতা। পোপ, ধর্মগুরু বা মাদার তেরেসার আপন ভাইবোন। তাদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম পড়লে তা-ই মনে হয়। অথচ তাদের ফেসবুক লেখনী পড়লে দেখতে পাই ঈর্ষা, হিংসা-বিদ্বেষ আর নোংরামি। নষ্টদের পৈশাচিক উল্লাসের শেষ নেই। মানবিকতা শেষ হয়ে গেছে। আগে কারও খারাপ খবরে ১০ গ্রামের মানুষ ছুটে আসত। এখন ১২ গ্রামের মানুষ নিষ্ঠুর আনন্দ পায়। আগে সাহিত্য, শিল্প, সংস্কৃতি, চলচ্চিত্রে মানুষের অস্তিত্ব পাওয়া যেত। উত্তম-সুচিত্রার রোমান্টিসিজম আকুল করে তুলত পুরনো দিনের মানুষগুলোকে। সেই গান, সেই সুর, সেই ছবি আর নেই। পূর্ণেন্দু পত্রীর কথোপকথনে মুগ্ধ হয় না এখনকার তারুণ্য। সুনীলের নীরার সন্ধানে কেউ বের হয় না এখন। সমরেশের কালবেলা, কালপুরুষ, উত্তরাধিকার নিয়ে আড্ডা নেই। চোখের জল ফেলে না কেউ শরৎ পড়ে। ফালগুনী, নীহাররঞ্জনের নামও হয়তো অনেকে শোনেনি। মাসুদ রানা, দস্যু বনহুর, কুয়াশা সিরিজেরও চাহিদা নেই। কোথায় যেন হারিয়ে গেছে সেই দিনগুলো কেউ জানি না। এখন চলছে এক টিকটক জমানা। মায়া-মমতার বালাই নেই। নোংরামি, অসুস্থতা, মাদকে হচ্ছে সর্বনাশ। শহীদ মিনারের ঘটনাটি ভয় ধরিয়ে দিয়েছে। কী করে সম্ভব এক তরুণের নিজেকে নিজে শেষ করে দেওয়া।

সামাজিক, রাজনৈতিক, নৈতিক অবক্ষয়ের টিকটক প্রজন্মের যুগে ভালোবাসা, মায়া-মমতা কাউকে আঁকড়ে রাখতে পারছে না। কেউ জানে না ভালোবাসার জোর রাজা-বাদশাহর ক্ষমতার থেকে বেশি। সম্রাট শাহজাহান ভালোবাসাকে স্মরণীয় করতে তাজমহল নির্মাণ করেছেন। আবার সেই ভালোবাসার দৃষ্টান্ত তাজমহলের ব্যয় নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তাঁরই পুত্র আওরঙ্গজেব। রাষ্ট্রীয় কোষাগারের অর্থ ব্যয়ের অভিযোগ এনে আওরঙ্গজেব বন্দী করেন পিতাকে। শাহজাহানের স্বপ্ন ছিল যমুনার অন্য তীরে কালো পাথরের আরেকটি তাজমহল গড়ার। শুরু করেছিলেন। পারেননি। মানুষের সব স্বপ্ন কখনো পূরণ হয় না। আকবরপুত্র জাহাঙ্গীর বাদশাহি ছেড়ে বারবার বিদ্রোহ করেছেন, শুধু আনারকলির প্রেমের জন্য। সেই জাহাঙ্গীরের জীবনে আবার নূরজাহানও এসেছিলেন। ভালোবাসার কারণে এক জীবনে কত কিছুই হয়ে যায়। রাজা প্রজার ভালোবাসায় আবার অনেক ফারাক। দিল্লিবাসী একবার বিপাকে পড়েছিল সুলতান গিয়াসুদ্দিন তুঘলককে নিয়ে। একদিকে ছিল বাদশাহের ইমারত নির্মাণের কাজ, আরেকদিকে সাধারণ মানুষের পানি সমস্যা নিরসন। মানুষের পাশে ছিলেন একজন ফকির। বাদশাহি নির্দেশের চেয়ে সাধারণ মানুষের কাছে ফকিরের ভালোবাসাই ছিল বেশি। সেই ফকিরের নাম নিজামুদ্দিন আউলিয়া। দিল্লিতে পানি সংকট নিরসনে নিজামুদ্দিন আউলিয়া সিদ্ধান্ত নিলেন জলাশয় খনন করবেন। আর গিয়াসুদ্দিন তুঘলক ব্যস্ত ছিলেন দিল্লির বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণে। শহরের নিরাপত্তাপ্রাচীর নির্মাণের কাজে যোগ দিতে শ্রমিকদের নির্দেশ দিলেন বাদশাহ। বাদশাহের কাজে অর্থ মিলবে। আউলিয়ার কাজে শুধুই ভালোবাসা। শ্রমিকরা গোপনে দরবেশের আহ্‌বানে সাড়া দিতে থাকলেন। তারা শুরু করলেন জলাশয় খননকাজ। তুঘলক টের পাননি। জরুরিভাবে অভ্যন্তরীণ বিদ্রোহ দমনে দিল্লি ছাড়লেন তিনি। পুত্র মুহাম্মদকে দিল্লি দেখভালের দায়িত্ব দিয়ে যান। জানিয়ে যান দ্রুত প্রাচীর নির্মাণকাজ শেষ করতে। সবাই জানতেন, গিয়াসুদ্দিন ছিলেন নিষ্ঠুর শাসক। তাঁর সাহস, শক্তি, বীরত্বের পাশাপাশি নিষ্ঠুরতা ছিল ভয়াবহ। তিনি কান্ডজ্ঞানহীনভাবে অনেক কাজ করতেন। যার আগামাথা খুঁজে পাওয়া যেত না। মন চাইলে কাউকে পুরস্কৃত করতেন আবার কারও কল্লা কাটতেন। এসব কান্ডকীর্তি নিয়ে প্রবাদ শুরু হয় ‘তুঘলকি কান্ড’। লোকমুখে এখনো কথাটি প্রচলিত।

সেই তুঘলকের ভয়কে এড়িয়ে দিল্লির শ্রমজীবী মানুষ যোগ দিলেন পানির জন্য জলাশয় খননে। বাদশাহর নগরপ্রাচীরের নির্মাণকাজ থমকে গেল। সাধারণ মানুষের জন্য জলাশয় খনন করে স্বস্তিতে ছিলেন নিজামুদ্দিন আউলিয়া। আউলিয়ার ভক্তকুল রাজদরবারেও ছিল। তাদের একজন এসে জানাল, অচিরেই দিল্লি ফিরছেন গিয়াসুদ্দিন তুঘলক। বিদ্রোহ দমনসহ ছোটখাটো সব ঝামেলা তিনি কঠোরভাবে দমন করেছেন। দিল্লি ফিরে তিনি নগরপ্রাচীর নির্মাণ না দেখলে ক্ষুব্ধ হতে পারেন। তাই ভক্তরা নিজামুদ্দিন আউলিয়াকে পরামর্শ দিল দিল্লি থেকে দূরে চলে যেতে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আবার ফিরতে। সবার কথা শুনলেন নিজামুদ্দিন। তারপর ভক্তকুলের দিকে তাকিয়ে বললেন, ‘দিল্লি দূর অস্ত’। মানে, দিল্লি অনেক দূর। সবাই বাড়ি ফিরে গেল। কিন্তু মুরিদদের মনে শান্তি নেই। কারণ সুলতান দ্রুত ফিরে আসছেন। আর নিজামুদ্দিন আউলিয়া গুরুত্ব দিচ্ছেন না। উৎকণ্ঠা নিয়ে ভক্তরা প্রতিদিন আউলিয়ার সামনে গিয়ে হাজির হতো। তাদের আকুতি-মিনতি বাড়তে থাকল। তাদের এক কথা, আপনি সরে যান। তুঘলক নিষ্ঠুর মানুষ। আপনার সম্মান ক্ষুণ্ণ করবে। প্রতিবারই নিজামুদ্দিন একই জবাব দেন, দিল্লি দূর অস্ত। সর্বশেষ জানা গেল দু-এক দিনের মধ্যে সুলতান গিয়াসুদ্দিন ফিরছেন। তিনি দিল্লির কাছাকাছি। এবার সবাই দল বেঁধে গেলেন নিজামুদ্দিন আউলিয়ার সামনে। বললেন, তিনি কাছাকাছি চলে এসেছেন। এবার আর আপনার দিল্লিতে থাকার দরকার নেই। হাসলেন ফকির। তারপর হাতের তসবিহ ওপরে তুলে ধরে বললেন, ‘দিল্লি হনুজ দূর অস্ত’। দিল্লি এখনো অনেক দূর।

সব জল্পনার অবসান ঘটিয়ে সুলতান গিয়াসুদ্দিন তুঘলক দিল্লি আসেন। রীতি অনুযায়ী দিল্লির প্রবেশমুখে বিশাল সংবর্ধনার আয়োজন করা হয় রাষ্ট্রীয়ভাবে। প্রথমে তিনি সংবর্ধনায় যোগ দেবেন। তারপর প্রবেশ করবেন দিল্লি শহরে। সেভাবেই সব আয়োজন। সুলতানের পুত্র মুহাম্মদ নিজে তদারকি করছিলেন সবকিছুর। সুলতান ফিরলেন বিজয়ীর বেশে। বিশাল শামিয়ানা, প্যান্ডেল করা হয়েছে। হাজার হাজার মানুষের ভোজেরও ব্যবস্থা ছিল। রেওয়াজ অনুযায়ী শুরুতে ছিল অশ্বারোহী বাহিনী ও হাতির কুচকাওয়াজ। পুত্র মুহাম্মদ গিয়ে অনুমতি প্রার্থনা করলেন অনুষ্ঠান শুরুর। শাহেনশাহ অনুমতি দিলেন। মুহাম্মদ এগিয়ে গেলেন। মুহুর্তে একটি হাতির শিরসঞ্চালনে কাঠের পাটাতন ভেঙে পড়ল। শুরু হলো হুড়োহুড়ি। হাতিরা ছুটতে শুরু করল। পুরো ডায়াস ভেঙে লন্ডভন্ড। বড় বড় কাঠের থাম ভেঙে ব্যাপক হতাহতের ঘটনা ঘটল। উদ্ধারকাজ শেষ করতে লেগে গেল একদিন। সুলতান গিয়াসুদ্দিন তুঘলক নিহত হলেন। সঙ্গে পুত্রও মারা গেলেন। গিয়াসুদ্দিন তুঘলকের জন্য দিল্লি আসলেই অনেক দূর ছিল। দিল্লি গেলে নিজামুদ্দিনের মাজারে যাই। নিজের মতো করে জিয়ারত করি। প্রার্থনা করি নিজামুদ্দিনে শুয়ে থাকা সবার জন্য। দিল্লিতে সুলতান গিয়াসুদ্দিনের স্থাপনাগুলোর কোনো অস্তিত্ব নেই। নিজামুদ্দিন আউলিয়ার মাজারে ধর্মবর্ণ নির্বিশেষে মানুষের ভিড়। সম্রাট শাহজাহানকন্যা জাহানারাকেও তাঁর শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী নিজামুদ্দিনে সমাহিত করা হয়। জাহানারা বন্দী শাহজাহানকে দেখাশোনা করতেন। বাবার সেবাযত্নে নিজের জীবন বিলিয়ে দিয়েছেন। অথচ এ শাহজাহানই কন্যা জাহানারার প্রেমকে মানতে পারেননি একদা। নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করেন কন্যার প্রেমিককে। ভাইদের ঝগড়া-বিবাদ, আওরঙ্গজেবের হাতে ভাইদের মৃত্যু, শোকাহত বন্দী পিতাকে জাহানারাই সামাল দিয়েছেন। নিজামুদ্দিনে কবি গালিবের কবর রয়েছে। গালিব লিখেছেন, ‘দর্দ মিন্নতকশে দাওয়া না হুয়া/হাম না আচ্ছা হুয়ে বুরা না হুয়া’। অর্থাৎ, বেদনা নিধনের মিনতি করেনি/আমি ভালো হলাম না, মন্দ হয়নি।

মানুষ খুব দ্রুত বদলে যায়। চেনা মানুষগুলোর মুখ অচেনা হয়ে পড়ে অতি সহজে। আজকাল জগৎ-সংসার, খোলা আকাশটা কেমন যেন বিবর্ণ মনে হয়। বেতারে একসময় শিল্পী আবদুল আলীমের ভরাট কণ্ঠে শুনতাম, ‘এ সংসারে কেউ নয় আপনজনা/চিনে নে তোর আপনারে ওরে অবুঝমনা’।

সিরাজ সাঁইয়ের মুখে মানুষের কথা শুনে লালন তাঁর শিষ্যত্ব নিয়েছিলেন। বিশ্বাস, ত্যাগ, ধর্ম-বর্ণের ঊর্ধ্বে নিয়ে গিয়েছিলেন নিজেকে। লালন বলেছেন, ‘এই মানুষে আছেরে মন, যারে বলে মানুষ রতন, লালন বলে পেয়ে সে ধন, পারলাম না চিনিতে’। মানুষের পরিবর্তনগুলো হয় খুব দ্রুত। ডিজিটাল দুনিয়ায় আপন-পর বলে কিছু নেই। আবেগ-অনুভূতির জায়গাগুলো শেষ হয়ে যাচ্ছে। ধর্ম-বর্ণ এখন নানামুখী বিরোধে আক্রান্ত। এ যুগে ফকির লালন বেঁচে থাকলে কী হতো জানি না। তবে এটুকু বলতে পারি, মানুষ তাঁকে শান্তি দিত না। ভালো থাকতে দিত না। কাজী নজরুল ইসলাম সেই যুগে চার সন্তানের নাম রেখেছিলেন, কৃষ্ণ মুহাম্মদ, অরিন্দম খালেদ বুলবুল, কাজী সব্যসাচী ও কাজী অনিরুদ্ধ।  কপাল ভালো, এ যুগে জন্ম নেননি নজরুল। আধুনিক যুগে ছেলের নাম কৃষ্ণ মুহাম্মদ রাখলে পরিণতি কী হতো জানি না।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা