শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ জুন, ২০২১ আপডেট:

ফিরে দেখা

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ফিরে দেখা

১. কানাডার অন্টারিওতে এক মুসলিম পরিবারের চার সদস্যকে এক লোক গাড়িচাপা দিয়ে মেরেছে। আমরা অনুমান করতে পারি লোকটির মুসলিমবিদ্বেষ ছিল প্রচন্ড। প্রায়ই শুনি মুসলিমদের ওপর হামলা হচ্ছে। মনে আছে টুইন টাওয়ারে জঙ্গি হামলার পর পাগড়ি-পরা শিখদের মুসলমান ভেবে গুলি করে হত্যা করত আমেরিকানরা? মসজিদের ইমামকেও তো নিউইয়র্কের খোলা রাস্তায় হত্যা করেছে এক লোক। কিছুদিন মসজিদে গিয়ে চেচনিয়ার দুই ভাই বোস্টন ম্যারাথনে প্রেসার কুকার বোমা রেখে এসেছিল মনে আছে? মসজিদগুলোয় কী হয় জানার জন্য সরকার পক্ষ থেকে এখন গোয়েন্দা নিযুক্ত করা হয়েছে। মুসলিমবিদ্বেষ আগুনের মতো পশ্চিমা বিশ্বে ছড়িয়ে গেছে। নিউজিল্যান্ডে মসজিদের ভিতর ঢুকে এক লোক কত মুসলমানকে ব্রাশফায়ার করে মেরে ফেললো। সভ্য এবং উন্নত দেশে সরকার থেকে অভিবাসী মুসলমানদের ওপর আঘাত আসে না, কিন্তু সাধারণ মানুষ থেকে আসে। ওরা কেন এত ঘৃণা করে মুসলমানদের? এই প্রশ্নটির উত্তর বের করার দায়িত্ব মুসলমানদের। ইউরোপ, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়ায় তো হিন্দুদের মন্দির, বৌদ্ধদের প্যাগোডা, এমনকি ইহুদিদের সিনেগগও আছে। কই, সেগুলোয় তো হামলা চালানো হয় না। বর্ণবাদী আক্রমণ হলে বাদামি রঙের সব অভিবাসীর ওপর আক্রমণ হতো, কিন্তু তা তো হয় না। বেছে বেছে শুধু মুসলমানদের ওপর হচ্ছে আক্রমণ। হিন্দুদের মন্দিরে তো আড়ি পাতা হয় না, বৌদ্ধদের প্যাগোডায় হয় না। শুধু মসজিদকেই কেন অন্য চোখে দেখে পশ্চিমা জগতের মানুষ, কেন মুসলমানদেরই বেছে বেছে ঘৃণা করে? কেন বোমা ফেলতে যায় ইরাক, সিরিয়া, লিবিয়া, আফগানিস্তানের ওপর? ভাবতে হবে বৈকি। ভাবতে হবে এই ঘৃণা মুসলমানরা কবে থেকে অর্জন করছে। ইউরোপের অনেক দেশে, এমনকি শ্রীলঙ্কাতেও বোরকা নিষিদ্ধ হয়েছে। অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের কোনও ধর্মীয় পোশাক তো নিষিদ্ধ করা হয়নি! মিয়ানমার থেকে বিশাল এক মুসলমান জনগোষ্ঠীকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। যেসব দেশ রাজনৈতিক শরণার্থীদের সাদরে গ্রহণ করে, সেসব উদার দেশও রোহিঙ্গাদের নিজের দেশে আশ্রয় দেয়নি, তার চেয়ে বরং বাংলাদেশকেই টাকা-পয়সা দিয়ে সাহায্য করেছে যেন শরণার্থীদের দেখভাল করে। বিমানে ওঠার সময় কড়া নজর থাকে ইসলামী পোশাক পরা মুসলমান যুবকদের ওপর। হরে কৃষ্ণ নামাবালি গায়ে দিয়ে কট্টর হিন্দুরাও ওঠে বিমানে, কালো হ্যাট পরে কট্টর ইহুদিরাও ওঠে, কই ওদের দেখে তো আত্মারাম খাঁচা ছাড়া হয় না। কেন নির্দিষ্ট এক ধর্মের লোকদের দেখলে হয় মানুষ ভয়ে লুকোয় নয় হিংস্র হয়ে ওঠে। এসব প্রশ্নের সঠিক উত্তর যেদিন মুসলমানরা খুঁজে পাবে, সেদিন তারা আশা করছি, মানুষের ঘৃণা থেকে নিজেদের মুক্ত করার চেষ্টা করবে।

মানুষ অন্যকে প্রশ্ন করতে অভ্যস্ত। মাঝে মাঝে নিজেকেও প্রশ্ন করতে হয়। আত্মশুদ্ধির জন্য নিজেকে প্রশ্ন করা অত্যন্ত জরুরি।

২. জানি না আশিকুল আলম এখন কেমন আছে। দুই বছর আগে ২২ বছর বয়সী বাংলাদেশি ছেলেটি নিউইয়র্কের টুইন টাওয়ার আর এম্পায়ার স্টেট বিল্ডিংয়ের চূড়ায় ইসলামের পতাকা ওড়াতে চেয়েছিল। এই স্বপ্ন নিয়ে সে প্ল্যান করেছিল টাইম স্কোয়ারে সে বোমা ফোটাবে, ইহুদি নাসারাদের মারবে, দুনিয়াজুড়ে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করবে, বেহেশতে যাবে। আশিকুল আলম ইহুদি নাসারাদের দেশে এসেছে, এখানকার সুযোগ-সুবিধে আর অবাধ স্বাধীনতা পাওয়ার জন্য, ভালো ভালো কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার জন্য, বিত্তশালী হওয়ার জন্য, নিরাপদ জীবন উপভোগের জন্য, দেশের আত্মীয়-স্বজনকে এক এক করে আনার জন্য, বংশ বিস্তার করার জন্য। বিনিময়ে ইহুদি নাসারাদের কী দেবে সে? সন্ত্রাস আর মৃত্যু।

ইসলামের স্বপ্নে বিভোর আশিকুল আলমকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। আশিকুল আলম একা নয়, খুঁজলে আমেরিকায় অনেক বাংলাদেশি পাওয়া যাবে, যারা টুইন টাওয়ার আর এম্পায়ার স্টেট বিল্ডিংয়ের চূড়ায় ইসলামের পতাকা ওড়াবার স্বপ্ন দেখে। পুলিশ আর এফবিআইএর পক্ষেও এই স্বপ্নটির নাগাল পাওয়া সহজ নয়।

৩. তাকিউর রহমান এখন কেমন আছে, কোথায় আছে? তার বাবা ছিল বগুড়ার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী। ১৯৯৬ সালে তাকিউর ভারতের দার্জিলিংয়ে একটি ইংরেজিমাধ্যম স্কুলে চতুর্থ শ্রেণিতে পড়তে শুরু করে। ২০০৪ সালে সেখান থেকে ‘ও লেভেল’ এবং ২০০৬ সালে ঢাকার লন্ডন কলেজ অব লিগ্যাল স্টাডিজ থেকে ‘এ লেভেল’ পাস করে। এরপর লন্ডনের ক্যান্টারবেরি ক্যান্ট ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়। সেখানে অনার্স ও মাস্টার্স শেষ করে ২০০৯ সালে। পরের বছর লন্ডন থেকেই বার-এট-ল (ব্যারিস্টার) শেষ করে। ইন্টার্নি শেষে ২০১১ সালের প্রথম দিকে দেশে ফেরে। এরপর থেকে হাই কোর্টে প্র্যাকটিসের পাশাপাশি লন্ডন কলেজ অব লিগ্যাল স্টাডিজ ও ভুঁইয়া একাডেমিসহ ৪-৫টি প্রতিষ্ঠানে আইন বিষয়ে শিক্ষকতা করে। ২০১১ সালে প্রেম করে এক কর্নেলের মেয়েকে বিয়ে করে। এরপর স্ত্রীকে নিয়ে ঢাকার লাক্সারি ফ্ল্যাটে থাকতে শুরু করে। হাই কোর্টে প্র্যাকটিস, টিউশনি ও শিক্ষকতা করে মাসে এক লাখ ৪০ হাজার টাকা আয় করতো। এই তাকিউরই হঠাৎ করেই দাড়ি রাখতে আর নামাজ রোজা করতে শুরু করে। এরপর ২০১৫ সালের এপ্রিল মাসের শুরুতে তাকিউর তার স্ত্রী কন্যাকে নিয়ে ওমরাহ হজ পালন করতে যায়। ১৩ এপ্রিল ফোনে আত্মীয়-স্বজনকে জানায়, তারা সৌদি আরবে আছে। ওমরাহ শেষ হলে ২২ এপ্রিল দেশে ফিরবে। কিন্তু ২২ এপ্রিলে তাকিউর দেশে ফেরে না। কয়েক মাস পর অজ্ঞাত একটি নম্বর থেকে বাবাকে ফোন করে তাকিউর বলে, তারা ভালো আছে। কোথায় ছিল তাকিউর? তাকিউর সিরিয়ায় ছিল। জঙ্গি সংগঠন আইসিসে যোগ দিয়েছিল।

যে ছেলেদের ছোটবেলা থেকে জঙ্গি হিসেবে তৈরি করা হয়, তারা জঙ্গি হলে বিস্ময় জাগে না। কিন্তু তাকিউরের মতো উচ্চশিক্ষিত ব্যারিস্টার কী করে জঙ্গি হওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়, সেটিই ভাবনার বিষয়। মাদরাসা বন্ধ করে বা সিলেবাস পাল্টে দিয়ে মাদরাসাকে জঙ্গি তৈরির কারখানা বানানো হয়তো রোধ করা যাবে। কিন্তু তাকিউরদের বাঁচানোর উপায় কী? বড় হওয়ার পর, বুদ্ধি হওয়ার পর, নানা পড়াশোনা করার পর, দুনিয়া দেখার পর ধর্মের নামে কেন মানুষ খুন করার সিদ্ধান্ত নিতে পারে? ব্যারিস্টার ছেলেটি কি শুধুই মানুষের গলা কাটতে পারবে এই আনন্দে ঢুকেছে আইসিসে? নাকি হঠাৎ করে সে তার বড়বেলায় বিশ্বাস করতে শুরু করেছিল অবিশ্বাসীদের হত্যা করলে বেহেশত মিলবে। অথবা দুনিয়ার যত অমুসলিম আছে সবাইকে হত্যা করে পৃথিবীটাকে শুধু মুসলমানদের পৃথিবী বানানোটা মুসলমানদের প্রধান কাজ। এই ব্রেন নিয়ে কী করে ছেলেটা ও লেভেল, এ লেভেল, আর ব্যারিস্টারি পাস করেছিল বুঝি না।

৪. বাংলাদেশের হোলি আর্টিজান ক্যাফের জঙ্গিদের বেশ উচ্চশিক্ষিত, ব্রিলিয়ান্ট, প্রতিভাবান, ট্যালেন্টেড- এসব বলেছে অনেকে। তারা যদি এত সব হতো, তাহলে আনওয়ার আওলাকি, জাকির নায়েক, আনজেম চৌধুরী, এবং নানা মোল্লা মৌলভীর বক্তৃতা শুনে বা আইসিসের নৃশংসতা দেখে জঙ্গি হতো না, বিশ্বাস করতো না কাফেরদের খুন করলেই তারা বিনা বিচারে জান্নাতে যাবে। তারা নিতান্তই বোকা, নিতান্তই মূর্খ, অশিক্ষিত, মাথায় যাদের ঘিলু বলতে কিছু নেই। বাপের টাকায় নামি প্রাইভেট ইউনিভর্সিটিতে ভর্তি হয়েছে, হয়তো ডিগ্রি নিয়েছে দু’একটা- তার মানে কিন্তু এই নয় যে তারা শিক্ষিত বা উচ্চশিক্ষিত। তারা কিছু বই মুখস্থ করে পরীক্ষায় পাস করেছে, ব্যস। এটি করলে শিক্ষিত হয় না কেউ। শিক্ষিত হওয়া অন্য জিনিস। বিশ্ব ব্রহ্মান্ডের ইতিহাস, বিজ্ঞান, বিবর্তন, ধর্মের ভালো মন্দ, মানবতা, উদারতা, সমতা, স্বাধীনতা ইত্যাদি সম্পর্কে যাদের কোনও ধারণা নেই, কোনও বিবেক নেই, বিচারবুদ্ধি নেই, সচেতনতা নেই- তাদের শিক্ষিত বলাটা ঠিক নয়।

গুলশানের সেই ক্যাফেটি যখন ঘিরে রেখেছিল পুলিশ, পুলিশকে চিৎকার করে ছেলেগুলো বলছিল- ‘তোমাদের বুলেটপ্রæফ জ্যাকেটের প্রয়োজন হতে পারে কিন্তু আমাদের তা দরকার নেই, কেননা আমরা আল্লাহর সৈনিক। যদি সাহস থাকে তবে বুলেটপ্রæফ জ্যাকেট খুলে সামনে আসো। আমরা শহীদ হব এবং বেহেশতে যাব, আমরা কোন কিছুর পরোয়া করি না।’

জঙ্গিরা বিশ্বাস করে তারা বেহেশতে যাবে। তাই তারা যেমন মারতেও দ্বিধা করে না, মরতেও দ্বিধা করে না। এসব শিশুতোষ রূপকথা প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের যুক্তি-বুদ্ধি কী করে যে লোপ পাইয়ে দেয় বুঝি না!

৫. আমি কেন সন্ত্রাসবাদের নিন্দে করি? আমি কি মুসলমানদের ঘৃণা করি? না, আমি মুসলমানদের ভালো চাই বলে মুসলমানরা সন্ত্রাসে জড়াক চাই না, চাই না মুসলমানদের মানুষ ঘৃণা করুক। সমাজকে সুস্থ সুন্দর সভ্য করতে হলে মানুষের তৈরি নিয়ম নীতি, ঐতিহ্য সংস্কৃতি, মানুষের স্বভাব চরিত্র যা কিছুই খারাপ তা যে করেই হোক ত্যাগ করতে হবে, এবং যা কিছু ভালো, তা গ্রহণ করতে হবে, এবং তার চর্চা করতে হবে। জীবনের আরাম আয়েশ, সুখ শান্তি বিসর্জন দিয়ে, স্বৈরাচারী সরকারের অত্যাচার সহ্য করে, দেশ সমাজ হারিয়ে আমি নিরবধি মন্দকে ত্যাগ করে ভালোকে গ্রহণ করার জন্য মানুষকে উদ্বুদ্ধ করছি। নারীর সমানাধিকারের জন্য ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রের যেমন প্রয়োজন, সুস্থ শিক্ষিত সমাজেরও তেমন প্রয়োজন। অর্থনৈতিক উন্নতি হলে আপনাতেই মানুষ স্বশিক্ষিত হয়ে ওঠে না। অর্থনৈতিক উন্নতি মানুষকে সম্পদশালী করে। কিন্তু বিবেককে কী করে? অর্থনৈতিক উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে ধর্ষণ কেন বাড়ছে, লোক ঠকানো বাড়ছে কেন বাংলাদেশে, কেন মিথ্যে বাড়ছে, কেন জালিয়াতি বাড়ছে? ধর্মীয় পরিচিতির বদলে বাঙালিরা শিক্ষিত সংস্কৃতিমান জাতি হিসেবে পরিচিতি পাক। সম্পদশালী কিছু দেশ সম্পর্কে তো আমরা জানিই, দুর্ভাগ্যক্রমে সে দেশগুলো মুসলিম দেশ, যে দেশগুলোয় মানুষের হাতে অঢেল বিত্ত, কিন্তু তাদের বিবেক বলতে কিছু নেই, তারা নারীকে যৌনবস্তু হিসেবে দেখে, নারীর কোনও স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না, দরিদ্রকে মানুষ বলে জ্ঞান করে না, ডুবে আছে ধর্মান্ধতা আর বর্বরতায়। বাংলাদেশকে তেমন সম্পদশালী দেশ হিসেবে দেখতে চাই না। বাইরের চেয়ে অন্তরে সম্পদশালী হওয়া মূল্যবান।

অশান্তি আর নয়, জগৎজুড়ে ইসলামের পতাকা ওড়ানোর স্বপ্ন দেখা বন্ধ করে শান্তির জন্য সংগ্রাম করতে হবে। শুধু মুসলমানদের মধ্যে শান্তি স্থাপন নয়। সব ধর্মের বর্ণের ভাষার আর জাতীয়তার মানুষকে নিয়ে পৃথিবীর সর্বত্র শান্তিতে বসবাস করার চেষ্টা যে করেই হোক মুসলমানদের করতে হবে। তা না হলে জঙ্গিবাদের যে কালি লেগে আছে মুসলমানদের ওপর, সেটি দূর হবে না।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
কোমর ও গোড়ালির তীব্র যন্ত্রণা? ওষুধ নয়, মুক্তি মিলবে একটি যোগব্যায়ামে
কোমর ও গোড়ালির তীব্র যন্ত্রণা? ওষুধ নয়, মুক্তি মিলবে একটি যোগব্যায়ামে

১ সেকেন্ড আগে | জীবন ধারা

তাইওয়ান ইস্যুতে জাপানের রাষ্ট্রদূতকে তলব করল চীন
তাইওয়ান ইস্যুতে জাপানের রাষ্ট্রদূতকে তলব করল চীন

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে ৮ দলের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে ৮ দলের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট

১১ মিনিট আগে | পরবাস

পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের ৩৫তম বর্ষপূর্তি উদযাপন
পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের ৩৫তম বর্ষপূর্তি উদযাপন

১৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

যুদ্ধবিরতির পরেও লেবাননে ১১৪ বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পরেও লেবাননে ১১৪ বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক বার্তা পৌঁছে দিতে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে সফরের পরিকল্পনা ট্রাম্পের
অর্থনৈতিক বার্তা পৌঁছে দিতে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে সফরের পরিকল্পনা ট্রাম্পের

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছর ভূমধ্যসাগরে হাজারের বেশি অভিবাসীর মৃত্যু
চলতি বছর ভূমধ্যসাগরে হাজারের বেশি অভিবাসীর মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে ২ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত
ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে ২ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে নিখোঁজ ২১
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে নিখোঁজ ২১

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনার সঙ্গে পরিচয়ের গোপন কথা ফাঁস করলেন ভিকি
ক্যাটরিনার সঙ্গে পরিচয়ের গোপন কথা ফাঁস করলেন ভিকি

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাম্প্রেসকে সাজঘরে পাঠালেন তাইজুল, জয়ের আরও কাছে টাইগাররা
হাম্প্রেসকে সাজঘরে পাঠালেন তাইজুল, জয়ের আরও কাছে টাইগাররা

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপে নিষেধাজ্ঞার ঝুঁকিতে রোনালদো
বিশ্বকাপে নিষেধাজ্ঞার ঝুঁকিতে রোনালদো

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৪ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৪ নভেম্বর ২০২৫

৫৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আবুধাবিতে বসছে আইপিএলের নিলাম
আবুধাবিতে বসছে আইপিএলের নিলাম

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন নামে রিয়াল মাদ্রিদের হোম ভেন্যু
নতুন নামে রিয়াল মাদ্রিদের হোম ভেন্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে স্কুলবাসে অগুন, ঘুমন্ত চালক দগ্ধ
মানিকগঞ্জে স্কুলবাসে অগুন, ঘুমন্ত চালক দগ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজেদের তৈরি বিদ্যুৎচালিত বিমান উদ্বোধন করল আমিরাত
নিজেদের তৈরি বিদ্যুৎচালিত বিমান উদ্বোধন করল আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দেশজুড়ে নাশকতা প্রতিরোধে যুব মজলিসের বিক্ষোভ মিছিল
দেশজুড়ে নাশকতা প্রতিরোধে যুব মজলিসের বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বায়ুদূষণে বিশ্বে আজ ঢাকা দ্বিতীয়
বায়ুদূষণে বিশ্বে আজ ঢাকা দ্বিতীয়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেঁতুলিয়ায় হিমেল হাওয়ার দাপট, তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় হিমেল হাওয়ার দাপট, তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কুমিল্লায় চার হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ
কুমিল্লায় চার হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উন্নয়ন বাজেট কমছে ৩০ হাজার কোটি টাকা
উন্নয়ন বাজেট কমছে ৩০ হাজার কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, স্বামী নিখোঁজ
স্ত্রীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, স্বামী নিখোঁজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা
কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ
বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন