শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ জুন, ২০২১ আপডেট:

ফিরে দেখা

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ফিরে দেখা

১. কানাডার অন্টারিওতে এক মুসলিম পরিবারের চার সদস্যকে এক লোক গাড়িচাপা দিয়ে মেরেছে। আমরা অনুমান করতে পারি লোকটির মুসলিমবিদ্বেষ ছিল প্রচন্ড। প্রায়ই শুনি মুসলিমদের ওপর হামলা হচ্ছে। মনে আছে টুইন টাওয়ারে জঙ্গি হামলার পর পাগড়ি-পরা শিখদের মুসলমান ভেবে গুলি করে হত্যা করত আমেরিকানরা? মসজিদের ইমামকেও তো নিউইয়র্কের খোলা রাস্তায় হত্যা করেছে এক লোক। কিছুদিন মসজিদে গিয়ে চেচনিয়ার দুই ভাই বোস্টন ম্যারাথনে প্রেসার কুকার বোমা রেখে এসেছিল মনে আছে? মসজিদগুলোয় কী হয় জানার জন্য সরকার পক্ষ থেকে এখন গোয়েন্দা নিযুক্ত করা হয়েছে। মুসলিমবিদ্বেষ আগুনের মতো পশ্চিমা বিশ্বে ছড়িয়ে গেছে। নিউজিল্যান্ডে মসজিদের ভিতর ঢুকে এক লোক কত মুসলমানকে ব্রাশফায়ার করে মেরে ফেললো। সভ্য এবং উন্নত দেশে সরকার থেকে অভিবাসী মুসলমানদের ওপর আঘাত আসে না, কিন্তু সাধারণ মানুষ থেকে আসে। ওরা কেন এত ঘৃণা করে মুসলমানদের? এই প্রশ্নটির উত্তর বের করার দায়িত্ব মুসলমানদের। ইউরোপ, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়ায় তো হিন্দুদের মন্দির, বৌদ্ধদের প্যাগোডা, এমনকি ইহুদিদের সিনেগগও আছে। কই, সেগুলোয় তো হামলা চালানো হয় না। বর্ণবাদী আক্রমণ হলে বাদামি রঙের সব অভিবাসীর ওপর আক্রমণ হতো, কিন্তু তা তো হয় না। বেছে বেছে শুধু মুসলমানদের ওপর হচ্ছে আক্রমণ। হিন্দুদের মন্দিরে তো আড়ি পাতা হয় না, বৌদ্ধদের প্যাগোডায় হয় না। শুধু মসজিদকেই কেন অন্য চোখে দেখে পশ্চিমা জগতের মানুষ, কেন মুসলমানদেরই বেছে বেছে ঘৃণা করে? কেন বোমা ফেলতে যায় ইরাক, সিরিয়া, লিবিয়া, আফগানিস্তানের ওপর? ভাবতে হবে বৈকি। ভাবতে হবে এই ঘৃণা মুসলমানরা কবে থেকে অর্জন করছে। ইউরোপের অনেক দেশে, এমনকি শ্রীলঙ্কাতেও বোরকা নিষিদ্ধ হয়েছে। অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের কোনও ধর্মীয় পোশাক তো নিষিদ্ধ করা হয়নি! মিয়ানমার থেকে বিশাল এক মুসলমান জনগোষ্ঠীকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। যেসব দেশ রাজনৈতিক শরণার্থীদের সাদরে গ্রহণ করে, সেসব উদার দেশও রোহিঙ্গাদের নিজের দেশে আশ্রয় দেয়নি, তার চেয়ে বরং বাংলাদেশকেই টাকা-পয়সা দিয়ে সাহায্য করেছে যেন শরণার্থীদের দেখভাল করে। বিমানে ওঠার সময় কড়া নজর থাকে ইসলামী পোশাক পরা মুসলমান যুবকদের ওপর। হরে কৃষ্ণ নামাবালি গায়ে দিয়ে কট্টর হিন্দুরাও ওঠে বিমানে, কালো হ্যাট পরে কট্টর ইহুদিরাও ওঠে, কই ওদের দেখে তো আত্মারাম খাঁচা ছাড়া হয় না। কেন নির্দিষ্ট এক ধর্মের লোকদের দেখলে হয় মানুষ ভয়ে লুকোয় নয় হিংস্র হয়ে ওঠে। এসব প্রশ্নের সঠিক উত্তর যেদিন মুসলমানরা খুঁজে পাবে, সেদিন তারা আশা করছি, মানুষের ঘৃণা থেকে নিজেদের মুক্ত করার চেষ্টা করবে।

মানুষ অন্যকে প্রশ্ন করতে অভ্যস্ত। মাঝে মাঝে নিজেকেও প্রশ্ন করতে হয়। আত্মশুদ্ধির জন্য নিজেকে প্রশ্ন করা অত্যন্ত জরুরি।

২. জানি না আশিকুল আলম এখন কেমন আছে। দুই বছর আগে ২২ বছর বয়সী বাংলাদেশি ছেলেটি নিউইয়র্কের টুইন টাওয়ার আর এম্পায়ার স্টেট বিল্ডিংয়ের চূড়ায় ইসলামের পতাকা ওড়াতে চেয়েছিল। এই স্বপ্ন নিয়ে সে প্ল্যান করেছিল টাইম স্কোয়ারে সে বোমা ফোটাবে, ইহুদি নাসারাদের মারবে, দুনিয়াজুড়ে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করবে, বেহেশতে যাবে। আশিকুল আলম ইহুদি নাসারাদের দেশে এসেছে, এখানকার সুযোগ-সুবিধে আর অবাধ স্বাধীনতা পাওয়ার জন্য, ভালো ভালো কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার জন্য, বিত্তশালী হওয়ার জন্য, নিরাপদ জীবন উপভোগের জন্য, দেশের আত্মীয়-স্বজনকে এক এক করে আনার জন্য, বংশ বিস্তার করার জন্য। বিনিময়ে ইহুদি নাসারাদের কী দেবে সে? সন্ত্রাস আর মৃত্যু।

ইসলামের স্বপ্নে বিভোর আশিকুল আলমকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। আশিকুল আলম একা নয়, খুঁজলে আমেরিকায় অনেক বাংলাদেশি পাওয়া যাবে, যারা টুইন টাওয়ার আর এম্পায়ার স্টেট বিল্ডিংয়ের চূড়ায় ইসলামের পতাকা ওড়াবার স্বপ্ন দেখে। পুলিশ আর এফবিআইএর পক্ষেও এই স্বপ্নটির নাগাল পাওয়া সহজ নয়।

৩. তাকিউর রহমান এখন কেমন আছে, কোথায় আছে? তার বাবা ছিল বগুড়ার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী। ১৯৯৬ সালে তাকিউর ভারতের দার্জিলিংয়ে একটি ইংরেজিমাধ্যম স্কুলে চতুর্থ শ্রেণিতে পড়তে শুরু করে। ২০০৪ সালে সেখান থেকে ‘ও লেভেল’ এবং ২০০৬ সালে ঢাকার লন্ডন কলেজ অব লিগ্যাল স্টাডিজ থেকে ‘এ লেভেল’ পাস করে। এরপর লন্ডনের ক্যান্টারবেরি ক্যান্ট ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়। সেখানে অনার্স ও মাস্টার্স শেষ করে ২০০৯ সালে। পরের বছর লন্ডন থেকেই বার-এট-ল (ব্যারিস্টার) শেষ করে। ইন্টার্নি শেষে ২০১১ সালের প্রথম দিকে দেশে ফেরে। এরপর থেকে হাই কোর্টে প্র্যাকটিসের পাশাপাশি লন্ডন কলেজ অব লিগ্যাল স্টাডিজ ও ভুঁইয়া একাডেমিসহ ৪-৫টি প্রতিষ্ঠানে আইন বিষয়ে শিক্ষকতা করে। ২০১১ সালে প্রেম করে এক কর্নেলের মেয়েকে বিয়ে করে। এরপর স্ত্রীকে নিয়ে ঢাকার লাক্সারি ফ্ল্যাটে থাকতে শুরু করে। হাই কোর্টে প্র্যাকটিস, টিউশনি ও শিক্ষকতা করে মাসে এক লাখ ৪০ হাজার টাকা আয় করতো। এই তাকিউরই হঠাৎ করেই দাড়ি রাখতে আর নামাজ রোজা করতে শুরু করে। এরপর ২০১৫ সালের এপ্রিল মাসের শুরুতে তাকিউর তার স্ত্রী কন্যাকে নিয়ে ওমরাহ হজ পালন করতে যায়। ১৩ এপ্রিল ফোনে আত্মীয়-স্বজনকে জানায়, তারা সৌদি আরবে আছে। ওমরাহ শেষ হলে ২২ এপ্রিল দেশে ফিরবে। কিন্তু ২২ এপ্রিলে তাকিউর দেশে ফেরে না। কয়েক মাস পর অজ্ঞাত একটি নম্বর থেকে বাবাকে ফোন করে তাকিউর বলে, তারা ভালো আছে। কোথায় ছিল তাকিউর? তাকিউর সিরিয়ায় ছিল। জঙ্গি সংগঠন আইসিসে যোগ দিয়েছিল।

যে ছেলেদের ছোটবেলা থেকে জঙ্গি হিসেবে তৈরি করা হয়, তারা জঙ্গি হলে বিস্ময় জাগে না। কিন্তু তাকিউরের মতো উচ্চশিক্ষিত ব্যারিস্টার কী করে জঙ্গি হওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়, সেটিই ভাবনার বিষয়। মাদরাসা বন্ধ করে বা সিলেবাস পাল্টে দিয়ে মাদরাসাকে জঙ্গি তৈরির কারখানা বানানো হয়তো রোধ করা যাবে। কিন্তু তাকিউরদের বাঁচানোর উপায় কী? বড় হওয়ার পর, বুদ্ধি হওয়ার পর, নানা পড়াশোনা করার পর, দুনিয়া দেখার পর ধর্মের নামে কেন মানুষ খুন করার সিদ্ধান্ত নিতে পারে? ব্যারিস্টার ছেলেটি কি শুধুই মানুষের গলা কাটতে পারবে এই আনন্দে ঢুকেছে আইসিসে? নাকি হঠাৎ করে সে তার বড়বেলায় বিশ্বাস করতে শুরু করেছিল অবিশ্বাসীদের হত্যা করলে বেহেশত মিলবে। অথবা দুনিয়ার যত অমুসলিম আছে সবাইকে হত্যা করে পৃথিবীটাকে শুধু মুসলমানদের পৃথিবী বানানোটা মুসলমানদের প্রধান কাজ। এই ব্রেন নিয়ে কী করে ছেলেটা ও লেভেল, এ লেভেল, আর ব্যারিস্টারি পাস করেছিল বুঝি না।

৪. বাংলাদেশের হোলি আর্টিজান ক্যাফের জঙ্গিদের বেশ উচ্চশিক্ষিত, ব্রিলিয়ান্ট, প্রতিভাবান, ট্যালেন্টেড- এসব বলেছে অনেকে। তারা যদি এত সব হতো, তাহলে আনওয়ার আওলাকি, জাকির নায়েক, আনজেম চৌধুরী, এবং নানা মোল্লা মৌলভীর বক্তৃতা শুনে বা আইসিসের নৃশংসতা দেখে জঙ্গি হতো না, বিশ্বাস করতো না কাফেরদের খুন করলেই তারা বিনা বিচারে জান্নাতে যাবে। তারা নিতান্তই বোকা, নিতান্তই মূর্খ, অশিক্ষিত, মাথায় যাদের ঘিলু বলতে কিছু নেই। বাপের টাকায় নামি প্রাইভেট ইউনিভর্সিটিতে ভর্তি হয়েছে, হয়তো ডিগ্রি নিয়েছে দু’একটা- তার মানে কিন্তু এই নয় যে তারা শিক্ষিত বা উচ্চশিক্ষিত। তারা কিছু বই মুখস্থ করে পরীক্ষায় পাস করেছে, ব্যস। এটি করলে শিক্ষিত হয় না কেউ। শিক্ষিত হওয়া অন্য জিনিস। বিশ্ব ব্রহ্মান্ডের ইতিহাস, বিজ্ঞান, বিবর্তন, ধর্মের ভালো মন্দ, মানবতা, উদারতা, সমতা, স্বাধীনতা ইত্যাদি সম্পর্কে যাদের কোনও ধারণা নেই, কোনও বিবেক নেই, বিচারবুদ্ধি নেই, সচেতনতা নেই- তাদের শিক্ষিত বলাটা ঠিক নয়।

গুলশানের সেই ক্যাফেটি যখন ঘিরে রেখেছিল পুলিশ, পুলিশকে চিৎকার করে ছেলেগুলো বলছিল- ‘তোমাদের বুলেটপ্রæফ জ্যাকেটের প্রয়োজন হতে পারে কিন্তু আমাদের তা দরকার নেই, কেননা আমরা আল্লাহর সৈনিক। যদি সাহস থাকে তবে বুলেটপ্রæফ জ্যাকেট খুলে সামনে আসো। আমরা শহীদ হব এবং বেহেশতে যাব, আমরা কোন কিছুর পরোয়া করি না।’

জঙ্গিরা বিশ্বাস করে তারা বেহেশতে যাবে। তাই তারা যেমন মারতেও দ্বিধা করে না, মরতেও দ্বিধা করে না। এসব শিশুতোষ রূপকথা প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের যুক্তি-বুদ্ধি কী করে যে লোপ পাইয়ে দেয় বুঝি না!

৫. আমি কেন সন্ত্রাসবাদের নিন্দে করি? আমি কি মুসলমানদের ঘৃণা করি? না, আমি মুসলমানদের ভালো চাই বলে মুসলমানরা সন্ত্রাসে জড়াক চাই না, চাই না মুসলমানদের মানুষ ঘৃণা করুক। সমাজকে সুস্থ সুন্দর সভ্য করতে হলে মানুষের তৈরি নিয়ম নীতি, ঐতিহ্য সংস্কৃতি, মানুষের স্বভাব চরিত্র যা কিছুই খারাপ তা যে করেই হোক ত্যাগ করতে হবে, এবং যা কিছু ভালো, তা গ্রহণ করতে হবে, এবং তার চর্চা করতে হবে। জীবনের আরাম আয়েশ, সুখ শান্তি বিসর্জন দিয়ে, স্বৈরাচারী সরকারের অত্যাচার সহ্য করে, দেশ সমাজ হারিয়ে আমি নিরবধি মন্দকে ত্যাগ করে ভালোকে গ্রহণ করার জন্য মানুষকে উদ্বুদ্ধ করছি। নারীর সমানাধিকারের জন্য ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রের যেমন প্রয়োজন, সুস্থ শিক্ষিত সমাজেরও তেমন প্রয়োজন। অর্থনৈতিক উন্নতি হলে আপনাতেই মানুষ স্বশিক্ষিত হয়ে ওঠে না। অর্থনৈতিক উন্নতি মানুষকে সম্পদশালী করে। কিন্তু বিবেককে কী করে? অর্থনৈতিক উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে ধর্ষণ কেন বাড়ছে, লোক ঠকানো বাড়ছে কেন বাংলাদেশে, কেন মিথ্যে বাড়ছে, কেন জালিয়াতি বাড়ছে? ধর্মীয় পরিচিতির বদলে বাঙালিরা শিক্ষিত সংস্কৃতিমান জাতি হিসেবে পরিচিতি পাক। সম্পদশালী কিছু দেশ সম্পর্কে তো আমরা জানিই, দুর্ভাগ্যক্রমে সে দেশগুলো মুসলিম দেশ, যে দেশগুলোয় মানুষের হাতে অঢেল বিত্ত, কিন্তু তাদের বিবেক বলতে কিছু নেই, তারা নারীকে যৌনবস্তু হিসেবে দেখে, নারীর কোনও স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না, দরিদ্রকে মানুষ বলে জ্ঞান করে না, ডুবে আছে ধর্মান্ধতা আর বর্বরতায়। বাংলাদেশকে তেমন সম্পদশালী দেশ হিসেবে দেখতে চাই না। বাইরের চেয়ে অন্তরে সম্পদশালী হওয়া মূল্যবান।

অশান্তি আর নয়, জগৎজুড়ে ইসলামের পতাকা ওড়ানোর স্বপ্ন দেখা বন্ধ করে শান্তির জন্য সংগ্রাম করতে হবে। শুধু মুসলমানদের মধ্যে শান্তি স্থাপন নয়। সব ধর্মের বর্ণের ভাষার আর জাতীয়তার মানুষকে নিয়ে পৃথিবীর সর্বত্র শান্তিতে বসবাস করার চেষ্টা যে করেই হোক মুসলমানদের করতে হবে। তা না হলে জঙ্গিবাদের যে কালি লেগে আছে মুসলমানদের ওপর, সেটি দূর হবে না।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
চীনে প্রথমবারের মতো ফুটবল খেলল এআই রোবট
চীনে প্রথমবারের মতো ফুটবল খেলল এআই রোবট

১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টেস্ট দলে ফিরিলেও আর্চারের মাঠে ফেরা বিলম্বিত
টেস্ট দলে ফিরিলেও আর্চারের মাঠে ফেরা বিলম্বিত

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় ১৪ প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের এমপিওভুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
চুয়াডাঙ্গায় ১৪ প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের এমপিওভুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অর্থবছরের প্রথম দিনেই মোংলা বন্দরে একসঙ্গে ৪ বিদেশি জাহাজ
অর্থবছরের প্রথম দিনেই মোংলা বন্দরে একসঙ্গে ৪ বিদেশি জাহাজ

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৯ কোটি টাকা সরকারি অনুদান পাচ্ছে ৩২ চলচ্চিত্র
৯ কোটি টাকা সরকারি অনুদান পাচ্ছে ৩২ চলচ্চিত্র

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রত্যাশিত অগ্রগতি না হলেও ঐকমত্যের লক্ষ্যে আলোচনা ফলপ্রসূ হবে : আলী রিয়াজ
প্রত্যাশিত অগ্রগতি না হলেও ঐকমত্যের লক্ষ্যে আলোচনা ফলপ্রসূ হবে : আলী রিয়াজ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ মিয়ানমার বাধা পেরোলেই এশিয়ান কাপে বাংলাদেশ
আজ মিয়ানমার বাধা পেরোলেই এশিয়ান কাপে বাংলাদেশ

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে মাদক-সন্ত্রাসের ভয়াল থাবা: জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে যুবকের প্রতিবাদ
রাজবাড়ীতে মাদক-সন্ত্রাসের ভয়াল থাবা: জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে যুবকের প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছায়া দেখে শনাক্ত হলো মহাজাগতিক ‘অদৃশ্য’ গ্রহ
ছায়া দেখে শনাক্ত হলো মহাজাগতিক ‘অদৃশ্য’ গ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের সবচেয়ে দামি গোলরক্ষক কেপা এবার আর্সেনালে
বিশ্বের সবচেয়ে দামি গোলরক্ষক কেপা এবার আর্সেনালে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানো : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানো : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম
আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন