শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ জুন, ২০২১ আপডেট:

ফিরে দেখা

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ফিরে দেখা

১. কানাডার অন্টারিওতে এক মুসলিম পরিবারের চার সদস্যকে এক লোক গাড়িচাপা দিয়ে মেরেছে। আমরা অনুমান করতে পারি লোকটির মুসলিমবিদ্বেষ ছিল প্রচন্ড। প্রায়ই শুনি মুসলিমদের ওপর হামলা হচ্ছে। মনে আছে টুইন টাওয়ারে জঙ্গি হামলার পর পাগড়ি-পরা শিখদের মুসলমান ভেবে গুলি করে হত্যা করত আমেরিকানরা? মসজিদের ইমামকেও তো নিউইয়র্কের খোলা রাস্তায় হত্যা করেছে এক লোক। কিছুদিন মসজিদে গিয়ে চেচনিয়ার দুই ভাই বোস্টন ম্যারাথনে প্রেসার কুকার বোমা রেখে এসেছিল মনে আছে? মসজিদগুলোয় কী হয় জানার জন্য সরকার পক্ষ থেকে এখন গোয়েন্দা নিযুক্ত করা হয়েছে। মুসলিমবিদ্বেষ আগুনের মতো পশ্চিমা বিশ্বে ছড়িয়ে গেছে। নিউজিল্যান্ডে মসজিদের ভিতর ঢুকে এক লোক কত মুসলমানকে ব্রাশফায়ার করে মেরে ফেললো। সভ্য এবং উন্নত দেশে সরকার থেকে অভিবাসী মুসলমানদের ওপর আঘাত আসে না, কিন্তু সাধারণ মানুষ থেকে আসে। ওরা কেন এত ঘৃণা করে মুসলমানদের? এই প্রশ্নটির উত্তর বের করার দায়িত্ব মুসলমানদের। ইউরোপ, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়ায় তো হিন্দুদের মন্দির, বৌদ্ধদের প্যাগোডা, এমনকি ইহুদিদের সিনেগগও আছে। কই, সেগুলোয় তো হামলা চালানো হয় না। বর্ণবাদী আক্রমণ হলে বাদামি রঙের সব অভিবাসীর ওপর আক্রমণ হতো, কিন্তু তা তো হয় না। বেছে বেছে শুধু মুসলমানদের ওপর হচ্ছে আক্রমণ। হিন্দুদের মন্দিরে তো আড়ি পাতা হয় না, বৌদ্ধদের প্যাগোডায় হয় না। শুধু মসজিদকেই কেন অন্য চোখে দেখে পশ্চিমা জগতের মানুষ, কেন মুসলমানদেরই বেছে বেছে ঘৃণা করে? কেন বোমা ফেলতে যায় ইরাক, সিরিয়া, লিবিয়া, আফগানিস্তানের ওপর? ভাবতে হবে বৈকি। ভাবতে হবে এই ঘৃণা মুসলমানরা কবে থেকে অর্জন করছে। ইউরোপের অনেক দেশে, এমনকি শ্রীলঙ্কাতেও বোরকা নিষিদ্ধ হয়েছে। অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের কোনও ধর্মীয় পোশাক তো নিষিদ্ধ করা হয়নি! মিয়ানমার থেকে বিশাল এক মুসলমান জনগোষ্ঠীকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। যেসব দেশ রাজনৈতিক শরণার্থীদের সাদরে গ্রহণ করে, সেসব উদার দেশও রোহিঙ্গাদের নিজের দেশে আশ্রয় দেয়নি, তার চেয়ে বরং বাংলাদেশকেই টাকা-পয়সা দিয়ে সাহায্য করেছে যেন শরণার্থীদের দেখভাল করে। বিমানে ওঠার সময় কড়া নজর থাকে ইসলামী পোশাক পরা মুসলমান যুবকদের ওপর। হরে কৃষ্ণ নামাবালি গায়ে দিয়ে কট্টর হিন্দুরাও ওঠে বিমানে, কালো হ্যাট পরে কট্টর ইহুদিরাও ওঠে, কই ওদের দেখে তো আত্মারাম খাঁচা ছাড়া হয় না। কেন নির্দিষ্ট এক ধর্মের লোকদের দেখলে হয় মানুষ ভয়ে লুকোয় নয় হিংস্র হয়ে ওঠে। এসব প্রশ্নের সঠিক উত্তর যেদিন মুসলমানরা খুঁজে পাবে, সেদিন তারা আশা করছি, মানুষের ঘৃণা থেকে নিজেদের মুক্ত করার চেষ্টা করবে।

মানুষ অন্যকে প্রশ্ন করতে অভ্যস্ত। মাঝে মাঝে নিজেকেও প্রশ্ন করতে হয়। আত্মশুদ্ধির জন্য নিজেকে প্রশ্ন করা অত্যন্ত জরুরি।

২. জানি না আশিকুল আলম এখন কেমন আছে। দুই বছর আগে ২২ বছর বয়সী বাংলাদেশি ছেলেটি নিউইয়র্কের টুইন টাওয়ার আর এম্পায়ার স্টেট বিল্ডিংয়ের চূড়ায় ইসলামের পতাকা ওড়াতে চেয়েছিল। এই স্বপ্ন নিয়ে সে প্ল্যান করেছিল টাইম স্কোয়ারে সে বোমা ফোটাবে, ইহুদি নাসারাদের মারবে, দুনিয়াজুড়ে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করবে, বেহেশতে যাবে। আশিকুল আলম ইহুদি নাসারাদের দেশে এসেছে, এখানকার সুযোগ-সুবিধে আর অবাধ স্বাধীনতা পাওয়ার জন্য, ভালো ভালো কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার জন্য, বিত্তশালী হওয়ার জন্য, নিরাপদ জীবন উপভোগের জন্য, দেশের আত্মীয়-স্বজনকে এক এক করে আনার জন্য, বংশ বিস্তার করার জন্য। বিনিময়ে ইহুদি নাসারাদের কী দেবে সে? সন্ত্রাস আর মৃত্যু।

ইসলামের স্বপ্নে বিভোর আশিকুল আলমকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। আশিকুল আলম একা নয়, খুঁজলে আমেরিকায় অনেক বাংলাদেশি পাওয়া যাবে, যারা টুইন টাওয়ার আর এম্পায়ার স্টেট বিল্ডিংয়ের চূড়ায় ইসলামের পতাকা ওড়াবার স্বপ্ন দেখে। পুলিশ আর এফবিআইএর পক্ষেও এই স্বপ্নটির নাগাল পাওয়া সহজ নয়।

৩. তাকিউর রহমান এখন কেমন আছে, কোথায় আছে? তার বাবা ছিল বগুড়ার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী। ১৯৯৬ সালে তাকিউর ভারতের দার্জিলিংয়ে একটি ইংরেজিমাধ্যম স্কুলে চতুর্থ শ্রেণিতে পড়তে শুরু করে। ২০০৪ সালে সেখান থেকে ‘ও লেভেল’ এবং ২০০৬ সালে ঢাকার লন্ডন কলেজ অব লিগ্যাল স্টাডিজ থেকে ‘এ লেভেল’ পাস করে। এরপর লন্ডনের ক্যান্টারবেরি ক্যান্ট ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়। সেখানে অনার্স ও মাস্টার্স শেষ করে ২০০৯ সালে। পরের বছর লন্ডন থেকেই বার-এট-ল (ব্যারিস্টার) শেষ করে। ইন্টার্নি শেষে ২০১১ সালের প্রথম দিকে দেশে ফেরে। এরপর থেকে হাই কোর্টে প্র্যাকটিসের পাশাপাশি লন্ডন কলেজ অব লিগ্যাল স্টাডিজ ও ভুঁইয়া একাডেমিসহ ৪-৫টি প্রতিষ্ঠানে আইন বিষয়ে শিক্ষকতা করে। ২০১১ সালে প্রেম করে এক কর্নেলের মেয়েকে বিয়ে করে। এরপর স্ত্রীকে নিয়ে ঢাকার লাক্সারি ফ্ল্যাটে থাকতে শুরু করে। হাই কোর্টে প্র্যাকটিস, টিউশনি ও শিক্ষকতা করে মাসে এক লাখ ৪০ হাজার টাকা আয় করতো। এই তাকিউরই হঠাৎ করেই দাড়ি রাখতে আর নামাজ রোজা করতে শুরু করে। এরপর ২০১৫ সালের এপ্রিল মাসের শুরুতে তাকিউর তার স্ত্রী কন্যাকে নিয়ে ওমরাহ হজ পালন করতে যায়। ১৩ এপ্রিল ফোনে আত্মীয়-স্বজনকে জানায়, তারা সৌদি আরবে আছে। ওমরাহ শেষ হলে ২২ এপ্রিল দেশে ফিরবে। কিন্তু ২২ এপ্রিলে তাকিউর দেশে ফেরে না। কয়েক মাস পর অজ্ঞাত একটি নম্বর থেকে বাবাকে ফোন করে তাকিউর বলে, তারা ভালো আছে। কোথায় ছিল তাকিউর? তাকিউর সিরিয়ায় ছিল। জঙ্গি সংগঠন আইসিসে যোগ দিয়েছিল।

যে ছেলেদের ছোটবেলা থেকে জঙ্গি হিসেবে তৈরি করা হয়, তারা জঙ্গি হলে বিস্ময় জাগে না। কিন্তু তাকিউরের মতো উচ্চশিক্ষিত ব্যারিস্টার কী করে জঙ্গি হওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়, সেটিই ভাবনার বিষয়। মাদরাসা বন্ধ করে বা সিলেবাস পাল্টে দিয়ে মাদরাসাকে জঙ্গি তৈরির কারখানা বানানো হয়তো রোধ করা যাবে। কিন্তু তাকিউরদের বাঁচানোর উপায় কী? বড় হওয়ার পর, বুদ্ধি হওয়ার পর, নানা পড়াশোনা করার পর, দুনিয়া দেখার পর ধর্মের নামে কেন মানুষ খুন করার সিদ্ধান্ত নিতে পারে? ব্যারিস্টার ছেলেটি কি শুধুই মানুষের গলা কাটতে পারবে এই আনন্দে ঢুকেছে আইসিসে? নাকি হঠাৎ করে সে তার বড়বেলায় বিশ্বাস করতে শুরু করেছিল অবিশ্বাসীদের হত্যা করলে বেহেশত মিলবে। অথবা দুনিয়ার যত অমুসলিম আছে সবাইকে হত্যা করে পৃথিবীটাকে শুধু মুসলমানদের পৃথিবী বানানোটা মুসলমানদের প্রধান কাজ। এই ব্রেন নিয়ে কী করে ছেলেটা ও লেভেল, এ লেভেল, আর ব্যারিস্টারি পাস করেছিল বুঝি না।

৪. বাংলাদেশের হোলি আর্টিজান ক্যাফের জঙ্গিদের বেশ উচ্চশিক্ষিত, ব্রিলিয়ান্ট, প্রতিভাবান, ট্যালেন্টেড- এসব বলেছে অনেকে। তারা যদি এত সব হতো, তাহলে আনওয়ার আওলাকি, জাকির নায়েক, আনজেম চৌধুরী, এবং নানা মোল্লা মৌলভীর বক্তৃতা শুনে বা আইসিসের নৃশংসতা দেখে জঙ্গি হতো না, বিশ্বাস করতো না কাফেরদের খুন করলেই তারা বিনা বিচারে জান্নাতে যাবে। তারা নিতান্তই বোকা, নিতান্তই মূর্খ, অশিক্ষিত, মাথায় যাদের ঘিলু বলতে কিছু নেই। বাপের টাকায় নামি প্রাইভেট ইউনিভর্সিটিতে ভর্তি হয়েছে, হয়তো ডিগ্রি নিয়েছে দু’একটা- তার মানে কিন্তু এই নয় যে তারা শিক্ষিত বা উচ্চশিক্ষিত। তারা কিছু বই মুখস্থ করে পরীক্ষায় পাস করেছে, ব্যস। এটি করলে শিক্ষিত হয় না কেউ। শিক্ষিত হওয়া অন্য জিনিস। বিশ্ব ব্রহ্মান্ডের ইতিহাস, বিজ্ঞান, বিবর্তন, ধর্মের ভালো মন্দ, মানবতা, উদারতা, সমতা, স্বাধীনতা ইত্যাদি সম্পর্কে যাদের কোনও ধারণা নেই, কোনও বিবেক নেই, বিচারবুদ্ধি নেই, সচেতনতা নেই- তাদের শিক্ষিত বলাটা ঠিক নয়।

গুলশানের সেই ক্যাফেটি যখন ঘিরে রেখেছিল পুলিশ, পুলিশকে চিৎকার করে ছেলেগুলো বলছিল- ‘তোমাদের বুলেটপ্রæফ জ্যাকেটের প্রয়োজন হতে পারে কিন্তু আমাদের তা দরকার নেই, কেননা আমরা আল্লাহর সৈনিক। যদি সাহস থাকে তবে বুলেটপ্রæফ জ্যাকেট খুলে সামনে আসো। আমরা শহীদ হব এবং বেহেশতে যাব, আমরা কোন কিছুর পরোয়া করি না।’

জঙ্গিরা বিশ্বাস করে তারা বেহেশতে যাবে। তাই তারা যেমন মারতেও দ্বিধা করে না, মরতেও দ্বিধা করে না। এসব শিশুতোষ রূপকথা প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের যুক্তি-বুদ্ধি কী করে যে লোপ পাইয়ে দেয় বুঝি না!

৫. আমি কেন সন্ত্রাসবাদের নিন্দে করি? আমি কি মুসলমানদের ঘৃণা করি? না, আমি মুসলমানদের ভালো চাই বলে মুসলমানরা সন্ত্রাসে জড়াক চাই না, চাই না মুসলমানদের মানুষ ঘৃণা করুক। সমাজকে সুস্থ সুন্দর সভ্য করতে হলে মানুষের তৈরি নিয়ম নীতি, ঐতিহ্য সংস্কৃতি, মানুষের স্বভাব চরিত্র যা কিছুই খারাপ তা যে করেই হোক ত্যাগ করতে হবে, এবং যা কিছু ভালো, তা গ্রহণ করতে হবে, এবং তার চর্চা করতে হবে। জীবনের আরাম আয়েশ, সুখ শান্তি বিসর্জন দিয়ে, স্বৈরাচারী সরকারের অত্যাচার সহ্য করে, দেশ সমাজ হারিয়ে আমি নিরবধি মন্দকে ত্যাগ করে ভালোকে গ্রহণ করার জন্য মানুষকে উদ্বুদ্ধ করছি। নারীর সমানাধিকারের জন্য ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রের যেমন প্রয়োজন, সুস্থ শিক্ষিত সমাজেরও তেমন প্রয়োজন। অর্থনৈতিক উন্নতি হলে আপনাতেই মানুষ স্বশিক্ষিত হয়ে ওঠে না। অর্থনৈতিক উন্নতি মানুষকে সম্পদশালী করে। কিন্তু বিবেককে কী করে? অর্থনৈতিক উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে ধর্ষণ কেন বাড়ছে, লোক ঠকানো বাড়ছে কেন বাংলাদেশে, কেন মিথ্যে বাড়ছে, কেন জালিয়াতি বাড়ছে? ধর্মীয় পরিচিতির বদলে বাঙালিরা শিক্ষিত সংস্কৃতিমান জাতি হিসেবে পরিচিতি পাক। সম্পদশালী কিছু দেশ সম্পর্কে তো আমরা জানিই, দুর্ভাগ্যক্রমে সে দেশগুলো মুসলিম দেশ, যে দেশগুলোয় মানুষের হাতে অঢেল বিত্ত, কিন্তু তাদের বিবেক বলতে কিছু নেই, তারা নারীকে যৌনবস্তু হিসেবে দেখে, নারীর কোনও স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না, দরিদ্রকে মানুষ বলে জ্ঞান করে না, ডুবে আছে ধর্মান্ধতা আর বর্বরতায়। বাংলাদেশকে তেমন সম্পদশালী দেশ হিসেবে দেখতে চাই না। বাইরের চেয়ে অন্তরে সম্পদশালী হওয়া মূল্যবান।

অশান্তি আর নয়, জগৎজুড়ে ইসলামের পতাকা ওড়ানোর স্বপ্ন দেখা বন্ধ করে শান্তির জন্য সংগ্রাম করতে হবে। শুধু মুসলমানদের মধ্যে শান্তি স্থাপন নয়। সব ধর্মের বর্ণের ভাষার আর জাতীয়তার মানুষকে নিয়ে পৃথিবীর সর্বত্র শান্তিতে বসবাস করার চেষ্টা যে করেই হোক মুসলমানদের করতে হবে। তা না হলে জঙ্গিবাদের যে কালি লেগে আছে মুসলমানদের ওপর, সেটি দূর হবে না।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

২০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

২৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন