শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ জুন, ২০২১ আপডেট:

ফিরে দেখা

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ফিরে দেখা

১. কানাডার অন্টারিওতে এক মুসলিম পরিবারের চার সদস্যকে এক লোক গাড়িচাপা দিয়ে মেরেছে। আমরা অনুমান করতে পারি লোকটির মুসলিমবিদ্বেষ ছিল প্রচন্ড। প্রায়ই শুনি মুসলিমদের ওপর হামলা হচ্ছে। মনে আছে টুইন টাওয়ারে জঙ্গি হামলার পর পাগড়ি-পরা শিখদের মুসলমান ভেবে গুলি করে হত্যা করত আমেরিকানরা? মসজিদের ইমামকেও তো নিউইয়র্কের খোলা রাস্তায় হত্যা করেছে এক লোক। কিছুদিন মসজিদে গিয়ে চেচনিয়ার দুই ভাই বোস্টন ম্যারাথনে প্রেসার কুকার বোমা রেখে এসেছিল মনে আছে? মসজিদগুলোয় কী হয় জানার জন্য সরকার পক্ষ থেকে এখন গোয়েন্দা নিযুক্ত করা হয়েছে। মুসলিমবিদ্বেষ আগুনের মতো পশ্চিমা বিশ্বে ছড়িয়ে গেছে। নিউজিল্যান্ডে মসজিদের ভিতর ঢুকে এক লোক কত মুসলমানকে ব্রাশফায়ার করে মেরে ফেললো। সভ্য এবং উন্নত দেশে সরকার থেকে অভিবাসী মুসলমানদের ওপর আঘাত আসে না, কিন্তু সাধারণ মানুষ থেকে আসে। ওরা কেন এত ঘৃণা করে মুসলমানদের? এই প্রশ্নটির উত্তর বের করার দায়িত্ব মুসলমানদের। ইউরোপ, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়ায় তো হিন্দুদের মন্দির, বৌদ্ধদের প্যাগোডা, এমনকি ইহুদিদের সিনেগগও আছে। কই, সেগুলোয় তো হামলা চালানো হয় না। বর্ণবাদী আক্রমণ হলে বাদামি রঙের সব অভিবাসীর ওপর আক্রমণ হতো, কিন্তু তা তো হয় না। বেছে বেছে শুধু মুসলমানদের ওপর হচ্ছে আক্রমণ। হিন্দুদের মন্দিরে তো আড়ি পাতা হয় না, বৌদ্ধদের প্যাগোডায় হয় না। শুধু মসজিদকেই কেন অন্য চোখে দেখে পশ্চিমা জগতের মানুষ, কেন মুসলমানদেরই বেছে বেছে ঘৃণা করে? কেন বোমা ফেলতে যায় ইরাক, সিরিয়া, লিবিয়া, আফগানিস্তানের ওপর? ভাবতে হবে বৈকি। ভাবতে হবে এই ঘৃণা মুসলমানরা কবে থেকে অর্জন করছে। ইউরোপের অনেক দেশে, এমনকি শ্রীলঙ্কাতেও বোরকা নিষিদ্ধ হয়েছে। অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের কোনও ধর্মীয় পোশাক তো নিষিদ্ধ করা হয়নি! মিয়ানমার থেকে বিশাল এক মুসলমান জনগোষ্ঠীকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। যেসব দেশ রাজনৈতিক শরণার্থীদের সাদরে গ্রহণ করে, সেসব উদার দেশও রোহিঙ্গাদের নিজের দেশে আশ্রয় দেয়নি, তার চেয়ে বরং বাংলাদেশকেই টাকা-পয়সা দিয়ে সাহায্য করেছে যেন শরণার্থীদের দেখভাল করে। বিমানে ওঠার সময় কড়া নজর থাকে ইসলামী পোশাক পরা মুসলমান যুবকদের ওপর। হরে কৃষ্ণ নামাবালি গায়ে দিয়ে কট্টর হিন্দুরাও ওঠে বিমানে, কালো হ্যাট পরে কট্টর ইহুদিরাও ওঠে, কই ওদের দেখে তো আত্মারাম খাঁচা ছাড়া হয় না। কেন নির্দিষ্ট এক ধর্মের লোকদের দেখলে হয় মানুষ ভয়ে লুকোয় নয় হিংস্র হয়ে ওঠে। এসব প্রশ্নের সঠিক উত্তর যেদিন মুসলমানরা খুঁজে পাবে, সেদিন তারা আশা করছি, মানুষের ঘৃণা থেকে নিজেদের মুক্ত করার চেষ্টা করবে।

মানুষ অন্যকে প্রশ্ন করতে অভ্যস্ত। মাঝে মাঝে নিজেকেও প্রশ্ন করতে হয়। আত্মশুদ্ধির জন্য নিজেকে প্রশ্ন করা অত্যন্ত জরুরি।

২. জানি না আশিকুল আলম এখন কেমন আছে। দুই বছর আগে ২২ বছর বয়সী বাংলাদেশি ছেলেটি নিউইয়র্কের টুইন টাওয়ার আর এম্পায়ার স্টেট বিল্ডিংয়ের চূড়ায় ইসলামের পতাকা ওড়াতে চেয়েছিল। এই স্বপ্ন নিয়ে সে প্ল্যান করেছিল টাইম স্কোয়ারে সে বোমা ফোটাবে, ইহুদি নাসারাদের মারবে, দুনিয়াজুড়ে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করবে, বেহেশতে যাবে। আশিকুল আলম ইহুদি নাসারাদের দেশে এসেছে, এখানকার সুযোগ-সুবিধে আর অবাধ স্বাধীনতা পাওয়ার জন্য, ভালো ভালো কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার জন্য, বিত্তশালী হওয়ার জন্য, নিরাপদ জীবন উপভোগের জন্য, দেশের আত্মীয়-স্বজনকে এক এক করে আনার জন্য, বংশ বিস্তার করার জন্য। বিনিময়ে ইহুদি নাসারাদের কী দেবে সে? সন্ত্রাস আর মৃত্যু।

ইসলামের স্বপ্নে বিভোর আশিকুল আলমকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। আশিকুল আলম একা নয়, খুঁজলে আমেরিকায় অনেক বাংলাদেশি পাওয়া যাবে, যারা টুইন টাওয়ার আর এম্পায়ার স্টেট বিল্ডিংয়ের চূড়ায় ইসলামের পতাকা ওড়াবার স্বপ্ন দেখে। পুলিশ আর এফবিআইএর পক্ষেও এই স্বপ্নটির নাগাল পাওয়া সহজ নয়।

৩. তাকিউর রহমান এখন কেমন আছে, কোথায় আছে? তার বাবা ছিল বগুড়ার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী। ১৯৯৬ সালে তাকিউর ভারতের দার্জিলিংয়ে একটি ইংরেজিমাধ্যম স্কুলে চতুর্থ শ্রেণিতে পড়তে শুরু করে। ২০০৪ সালে সেখান থেকে ‘ও লেভেল’ এবং ২০০৬ সালে ঢাকার লন্ডন কলেজ অব লিগ্যাল স্টাডিজ থেকে ‘এ লেভেল’ পাস করে। এরপর লন্ডনের ক্যান্টারবেরি ক্যান্ট ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়। সেখানে অনার্স ও মাস্টার্স শেষ করে ২০০৯ সালে। পরের বছর লন্ডন থেকেই বার-এট-ল (ব্যারিস্টার) শেষ করে। ইন্টার্নি শেষে ২০১১ সালের প্রথম দিকে দেশে ফেরে। এরপর থেকে হাই কোর্টে প্র্যাকটিসের পাশাপাশি লন্ডন কলেজ অব লিগ্যাল স্টাডিজ ও ভুঁইয়া একাডেমিসহ ৪-৫টি প্রতিষ্ঠানে আইন বিষয়ে শিক্ষকতা করে। ২০১১ সালে প্রেম করে এক কর্নেলের মেয়েকে বিয়ে করে। এরপর স্ত্রীকে নিয়ে ঢাকার লাক্সারি ফ্ল্যাটে থাকতে শুরু করে। হাই কোর্টে প্র্যাকটিস, টিউশনি ও শিক্ষকতা করে মাসে এক লাখ ৪০ হাজার টাকা আয় করতো। এই তাকিউরই হঠাৎ করেই দাড়ি রাখতে আর নামাজ রোজা করতে শুরু করে। এরপর ২০১৫ সালের এপ্রিল মাসের শুরুতে তাকিউর তার স্ত্রী কন্যাকে নিয়ে ওমরাহ হজ পালন করতে যায়। ১৩ এপ্রিল ফোনে আত্মীয়-স্বজনকে জানায়, তারা সৌদি আরবে আছে। ওমরাহ শেষ হলে ২২ এপ্রিল দেশে ফিরবে। কিন্তু ২২ এপ্রিলে তাকিউর দেশে ফেরে না। কয়েক মাস পর অজ্ঞাত একটি নম্বর থেকে বাবাকে ফোন করে তাকিউর বলে, তারা ভালো আছে। কোথায় ছিল তাকিউর? তাকিউর সিরিয়ায় ছিল। জঙ্গি সংগঠন আইসিসে যোগ দিয়েছিল।

যে ছেলেদের ছোটবেলা থেকে জঙ্গি হিসেবে তৈরি করা হয়, তারা জঙ্গি হলে বিস্ময় জাগে না। কিন্তু তাকিউরের মতো উচ্চশিক্ষিত ব্যারিস্টার কী করে জঙ্গি হওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়, সেটিই ভাবনার বিষয়। মাদরাসা বন্ধ করে বা সিলেবাস পাল্টে দিয়ে মাদরাসাকে জঙ্গি তৈরির কারখানা বানানো হয়তো রোধ করা যাবে। কিন্তু তাকিউরদের বাঁচানোর উপায় কী? বড় হওয়ার পর, বুদ্ধি হওয়ার পর, নানা পড়াশোনা করার পর, দুনিয়া দেখার পর ধর্মের নামে কেন মানুষ খুন করার সিদ্ধান্ত নিতে পারে? ব্যারিস্টার ছেলেটি কি শুধুই মানুষের গলা কাটতে পারবে এই আনন্দে ঢুকেছে আইসিসে? নাকি হঠাৎ করে সে তার বড়বেলায় বিশ্বাস করতে শুরু করেছিল অবিশ্বাসীদের হত্যা করলে বেহেশত মিলবে। অথবা দুনিয়ার যত অমুসলিম আছে সবাইকে হত্যা করে পৃথিবীটাকে শুধু মুসলমানদের পৃথিবী বানানোটা মুসলমানদের প্রধান কাজ। এই ব্রেন নিয়ে কী করে ছেলেটা ও লেভেল, এ লেভেল, আর ব্যারিস্টারি পাস করেছিল বুঝি না।

৪. বাংলাদেশের হোলি আর্টিজান ক্যাফের জঙ্গিদের বেশ উচ্চশিক্ষিত, ব্রিলিয়ান্ট, প্রতিভাবান, ট্যালেন্টেড- এসব বলেছে অনেকে। তারা যদি এত সব হতো, তাহলে আনওয়ার আওলাকি, জাকির নায়েক, আনজেম চৌধুরী, এবং নানা মোল্লা মৌলভীর বক্তৃতা শুনে বা আইসিসের নৃশংসতা দেখে জঙ্গি হতো না, বিশ্বাস করতো না কাফেরদের খুন করলেই তারা বিনা বিচারে জান্নাতে যাবে। তারা নিতান্তই বোকা, নিতান্তই মূর্খ, অশিক্ষিত, মাথায় যাদের ঘিলু বলতে কিছু নেই। বাপের টাকায় নামি প্রাইভেট ইউনিভর্সিটিতে ভর্তি হয়েছে, হয়তো ডিগ্রি নিয়েছে দু’একটা- তার মানে কিন্তু এই নয় যে তারা শিক্ষিত বা উচ্চশিক্ষিত। তারা কিছু বই মুখস্থ করে পরীক্ষায় পাস করেছে, ব্যস। এটি করলে শিক্ষিত হয় না কেউ। শিক্ষিত হওয়া অন্য জিনিস। বিশ্ব ব্রহ্মান্ডের ইতিহাস, বিজ্ঞান, বিবর্তন, ধর্মের ভালো মন্দ, মানবতা, উদারতা, সমতা, স্বাধীনতা ইত্যাদি সম্পর্কে যাদের কোনও ধারণা নেই, কোনও বিবেক নেই, বিচারবুদ্ধি নেই, সচেতনতা নেই- তাদের শিক্ষিত বলাটা ঠিক নয়।

গুলশানের সেই ক্যাফেটি যখন ঘিরে রেখেছিল পুলিশ, পুলিশকে চিৎকার করে ছেলেগুলো বলছিল- ‘তোমাদের বুলেটপ্রæফ জ্যাকেটের প্রয়োজন হতে পারে কিন্তু আমাদের তা দরকার নেই, কেননা আমরা আল্লাহর সৈনিক। যদি সাহস থাকে তবে বুলেটপ্রæফ জ্যাকেট খুলে সামনে আসো। আমরা শহীদ হব এবং বেহেশতে যাব, আমরা কোন কিছুর পরোয়া করি না।’

জঙ্গিরা বিশ্বাস করে তারা বেহেশতে যাবে। তাই তারা যেমন মারতেও দ্বিধা করে না, মরতেও দ্বিধা করে না। এসব শিশুতোষ রূপকথা প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের যুক্তি-বুদ্ধি কী করে যে লোপ পাইয়ে দেয় বুঝি না!

৫. আমি কেন সন্ত্রাসবাদের নিন্দে করি? আমি কি মুসলমানদের ঘৃণা করি? না, আমি মুসলমানদের ভালো চাই বলে মুসলমানরা সন্ত্রাসে জড়াক চাই না, চাই না মুসলমানদের মানুষ ঘৃণা করুক। সমাজকে সুস্থ সুন্দর সভ্য করতে হলে মানুষের তৈরি নিয়ম নীতি, ঐতিহ্য সংস্কৃতি, মানুষের স্বভাব চরিত্র যা কিছুই খারাপ তা যে করেই হোক ত্যাগ করতে হবে, এবং যা কিছু ভালো, তা গ্রহণ করতে হবে, এবং তার চর্চা করতে হবে। জীবনের আরাম আয়েশ, সুখ শান্তি বিসর্জন দিয়ে, স্বৈরাচারী সরকারের অত্যাচার সহ্য করে, দেশ সমাজ হারিয়ে আমি নিরবধি মন্দকে ত্যাগ করে ভালোকে গ্রহণ করার জন্য মানুষকে উদ্বুদ্ধ করছি। নারীর সমানাধিকারের জন্য ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রের যেমন প্রয়োজন, সুস্থ শিক্ষিত সমাজেরও তেমন প্রয়োজন। অর্থনৈতিক উন্নতি হলে আপনাতেই মানুষ স্বশিক্ষিত হয়ে ওঠে না। অর্থনৈতিক উন্নতি মানুষকে সম্পদশালী করে। কিন্তু বিবেককে কী করে? অর্থনৈতিক উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে ধর্ষণ কেন বাড়ছে, লোক ঠকানো বাড়ছে কেন বাংলাদেশে, কেন মিথ্যে বাড়ছে, কেন জালিয়াতি বাড়ছে? ধর্মীয় পরিচিতির বদলে বাঙালিরা শিক্ষিত সংস্কৃতিমান জাতি হিসেবে পরিচিতি পাক। সম্পদশালী কিছু দেশ সম্পর্কে তো আমরা জানিই, দুর্ভাগ্যক্রমে সে দেশগুলো মুসলিম দেশ, যে দেশগুলোয় মানুষের হাতে অঢেল বিত্ত, কিন্তু তাদের বিবেক বলতে কিছু নেই, তারা নারীকে যৌনবস্তু হিসেবে দেখে, নারীর কোনও স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না, দরিদ্রকে মানুষ বলে জ্ঞান করে না, ডুবে আছে ধর্মান্ধতা আর বর্বরতায়। বাংলাদেশকে তেমন সম্পদশালী দেশ হিসেবে দেখতে চাই না। বাইরের চেয়ে অন্তরে সম্পদশালী হওয়া মূল্যবান।

অশান্তি আর নয়, জগৎজুড়ে ইসলামের পতাকা ওড়ানোর স্বপ্ন দেখা বন্ধ করে শান্তির জন্য সংগ্রাম করতে হবে। শুধু মুসলমানদের মধ্যে শান্তি স্থাপন নয়। সব ধর্মের বর্ণের ভাষার আর জাতীয়তার মানুষকে নিয়ে পৃথিবীর সর্বত্র শান্তিতে বসবাস করার চেষ্টা যে করেই হোক মুসলমানদের করতে হবে। তা না হলে জঙ্গিবাদের যে কালি লেগে আছে মুসলমানদের ওপর, সেটি দূর হবে না।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
পরিচালনা পর্ষদ
পরিচালনা পর্ষদ
সেনাপ্রধানের আশ্বাস
সেনাপ্রধানের আশ্বাস
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
দেশের বিজ্ঞাপনজগৎ : প্রজন্ম থেকে শিখছে প্রজন্ম
দেশের বিজ্ঞাপনজগৎ : প্রজন্ম থেকে শিখছে প্রজন্ম
রাহুল সাংকৃত্যায়নের দৃষ্টিতে মুহাম্মদ (সা.)
রাহুল সাংকৃত্যায়নের দৃষ্টিতে মুহাম্মদ (সা.)
অশান্ত বিশ্ববিদ্যালয়
অশান্ত বিশ্ববিদ্যালয়
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
মহানবী (সা.)কে অনুসরণে রয়েছে সর্বোত্তম কল্যাণ
মহানবী (সা.)কে অনুসরণে রয়েছে সর্বোত্তম কল্যাণ
কালোহাতগুলোও সাদা হোক
কালোহাতগুলোও সাদা হোক
বিএসসি ও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের পাল্টাপাল্টি দাবি
বিএসসি ও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের পাল্টাপাল্টি দাবি
হাত অবশ করার প্রার্থনা
হাত অবশ করার প্রার্থনা
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
সর্বশেষ খবর
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক পুলিশকে মারধরের অভিযোগে মুগদা হাসপাতালের চিকিৎসক গ্রেফতার
ট্রাফিক পুলিশকে মারধরের অভিযোগে মুগদা হাসপাতালের চিকিৎসক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যাম্পাস ও হল খোলার আশ্বাসে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন প্রত্যাহার
ক্যাম্পাস ও হল খোলার আশ্বাসে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন মানে একটা ধোঁকাবাজি : বুলু
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন মানে একটা ধোঁকাবাজি : বুলু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে গিয়ে মিলল ঝুলন্ত লাশ
দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে গিয়ে মিলল ঝুলন্ত লাশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুনে বসতঘর পুড়ে যাওয়া পাঁচ পরিবারের মাঝে পিপি রাজ্জাকের ত্রাণ সহায়তা
আগুনে বসতঘর পুড়ে যাওয়া পাঁচ পরিবারের মাঝে পিপি রাজ্জাকের ত্রাণ সহায়তা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্প কবলিত আফগানিস্তানে সাহায্য পাঠাচ্ছে ইইউ
ভূমিকম্প কবলিত আফগানিস্তানে সাহায্য পাঠাচ্ছে ইইউ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য ১০ লাখের বেশি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ইসি
নির্বাচনের জন্য ১০ লাখের বেশি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় ৬০ লাখ টাকার অবৈধ জাল জব্দ
কলাপাড়ায় ৬০ লাখ টাকার অবৈধ জাল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ঢাবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে জেলা বিএনপির আহ্বায়কের মতবিনিময়
নারায়ণগঞ্জে ঢাবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে জেলা বিএনপির আহ্বায়কের মতবিনিময়

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বিএনপির মাছের পোনা অবমুক্ত
বাগেরহাটে বিএনপির মাছের পোনা অবমুক্ত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘উত্তরাঞ্চল ছাত্র ফোরাম’র নতুন কমিটি ঘোষণা
‘উত্তরাঞ্চল ছাত্র ফোরাম’র নতুন কমিটি ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চায় ইসি কর্মকর্তারা
ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চায় ইসি কর্মকর্তারা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার
নাটোরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
পাহাড়ে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'
'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ১৪ মন পোনা মাছ অবমুক্ত
বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ১৪ মন পোনা মাছ অবমুক্ত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি
ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার
১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু
টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবিতে হামলার প্রতিবাদে পবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
বাকৃবিতে হামলার প্রতিবাদে পবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা নদীতে নৌকাডুবি, মাঝি নিখোঁজ
সুরমা নদীতে নৌকাডুবি, মাঝি নিখোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাছের পোনা অবমুক্ত
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাছের পোনা অবমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে তাজা গুলি ও কার্তুজসহ গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে তাজা গুলি ও কার্তুজসহ গ্রেফতার ২

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আপিল বিভাগের অবকাশকালীন বিচারপতি মনোনয়ন
আপিল বিভাগের অবকাশকালীন বিচারপতি মনোনয়ন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র রুখে দেবে জনগণ’
‘নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র রুখে দেবে জনগণ’

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাজ্য থেকে আসবে আরও এক কার্গো এলএনজি
যুক্তরাজ্য থেকে আসবে আরও এক কার্গো এলএনজি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন
চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি
সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার
২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের
গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া
১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়
সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র
১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন
ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের
ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম
বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা
রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী
জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার
রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট
নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা
বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি
সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী
যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড
রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর
সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান
আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ
তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরকীয়া সন্দেহে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত
রাজধানীতে পরকীয়া সন্দেহে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হুথির হুঁশিয়ারি, ইসরায়েলের জন্য ভয়ংকর কিছু আসছে
হুথির হুঁশিয়ারি, ইসরায়েলের জন্য ভয়ংকর কিছু আসছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি
ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

চার গ্রামবাসীর সংঘর্ষে যুবক নিহত, অর্ধশতাধিক আহত
চার গ্রামবাসীর সংঘর্ষে যুবক নিহত, অর্ধশতাধিক আহত

দেশগ্রাম

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্তে গুলিতে নিহত যুবকের লাশ ফেরত দিল বিএসএফ
সীমান্তে গুলিতে নিহত যুবকের লাশ ফেরত দিল বিএসএফ

দেশগ্রাম

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম
আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রদলের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

চারটি সোনার বারসহ আটক ১
চারটি সোনার বারসহ আটক ১

দেশগ্রাম

দ্রুত বিচারে বাড়বে ট্রাইব্যুনাল
দ্রুত বিচারে বাড়বে ট্রাইব্যুনাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের আশ্বাস
সেনাপ্রধানের আশ্বাস

সম্পাদকীয়

বিয়ে করতে এসে শ্রীঘরে
বিয়ে করতে এসে শ্রীঘরে

দেশগ্রাম

ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত করছে ইসি
ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত করছে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ির আঙিনায় মাটির নিচে মর্টার সেল
বাড়ির আঙিনায় মাটির নিচে মর্টার সেল

দেশগ্রাম

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা
ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্রে অদৃশ্য শক্তি
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্রে অদৃশ্য শক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্তে দুই কমিটি শাস্তি দাবি শিক্ষক নেটওয়ার্কের
তদন্তে দুই কমিটি শাস্তি দাবি শিক্ষক নেটওয়ার্কের

প্রথম পৃষ্ঠা