শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ জুন, ২০২১

তরুণদের বড় হতে হবে স্বপ্ন ও চিন্তায়

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
তরুণদের বড় হতে হবে স্বপ্ন ও চিন্তায়

তরুণরা আমাদের শক্তি। তাদের মধ্যে যে অমিত সম্ভাবনা লুকিয়ে আছে তার কতটা খবর আমরা রাখি। উল্টো তাদের সাহসী কাজগুলোয় বাধা তৈরি করে অনেক সম্ভাবনাময় প্রতিভাকে আমরা গলা টিপে হত্যা করি। ফুল ফোটার আগেই তাকে নিশ্চিহ্ন করে দিই। তাদের প্রেরণা দেওয়ার পরিবর্তে ভর্ৎসনা করি। এভাবে অবহেলা, অপমান ও অবজ্ঞার শিকার হয়ে প্রতিদিন কত প্রতিভাবধর তরুণ পথের ধুলোয় পদদলিত হয়। হারিয়ে যায়। সেখান থেকে আমি তরুণদের ঘুরে দাঁড়াতে বলব। তরুণদের বলব কারও ওপর নির্ভরশীল হয়ে নিজের শক্তিকে ছোট করে ফেল না। তোমার মেধা ও প্রতিভাকে অন্যের দাসত্বে পরিণত না করে নিজের প্রাণশক্তিতে জেগে ওঠ। কারণ পৃথিবীর ইতিহাস তোমরাই বদলাতে পার। পুরনো প্রথাগত ধারণার অচলায়তন তোমরাই ভেঙে পরিবর্তনের ডাক দিতে পার। তোমরা যা পার অন্যরা তা পারে না। তবে সেটি যেন সব সময় ইতিবাচক চিন্তা দ্বারা প্রভাবিত হয়। তরুণদের বলব সর্বাঙ্গে পচন ধরা তোমাদের পূর্বসূরিদের অনুসরণ কোর না। তোমরা তোমাদের মতো হও, ঠিক যেমনটা তুমি তেমনটাই। প্রকৃত মানুষ হয়ে ওঠ। দেশকে অন্তরের টানে ভালোবাস, স্বার্থের টানে নয়। তোমাদের কাছে আমার প্রশ্ন, কোনটা বেশি মূল্যবান যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও চাকরি না পাওয়া একটা বেকার ছেলের কষ্ট নাকি একটা অযোগ্য ছেলের অবৈধভাবে চাকরি পাওয়ার আনন্দ। যে কষ্টে বৈধতা আছে সে কষ্টের চেয়ে মূল্যবান আর কিছু নয়। আর যে আনন্দে অবৈধতা আছে সে আনন্দের থেকে মূল্যহীন আর কিছু নেই। অবৈধতা হলো নিজেকে পরাধীন করে মন্দের দাসে পরিণত করা। মানুষটার বাহিরটা দেখে মনে হবে স্যুট-বুট পরা স্বাধীন একটা মানুষ, এটা দেখার ভুল। কারণ বাহিরটা দেখে ভিতরটা বোঝা খুব কঠিন। ঘুণেধরা এ সমাজব্যবস্থা তোমাদের ভিতরের চিন্তাশক্তির কখনো দাম দেয়নি, দাম দিয়েছে মাস পেরোলেই চাকরির বিনিময়ে একমুঠো টাকাকে। বস্তুবাদী মানুষের মন সৃজনশীলতার মূল্য কখনো দিতে পারে না। কারণ ভোগবাদিতা তখন তার চোখ অন্ধ করে দেয়, চিন্তার গায়ে শিকল পরিয়ে দেয়।

তুমি যদি তোমার শক্তিতে উঠে দাঁড়াতে পার তাহলে তুমি পৃথিবীর একজন সাধারণ মানুষই হবে না, বরং পৃথিবী তোমার মতো আলোকিত মানুষের ভিতরে বাস করবে। তুমি যখন মাটিতে দাঁড়িয়ে মাথা তুলে আকাশের দিকে তাকাবে তখন দেখবে আকাশটা কত বড়। তুমি যখন মহাসমুদ্রের সামনে এসে দাঁড়াবে তখন দেখবে মহাসমুদ্র কত বড়। তুমি মানুষ, তুমি তাদের থেকেও বড়। এ বড়ত্ব অর্থে নয়, পেশিশক্তিতে নয়, অবৈধতাতে নয়, সম্পদে নয়, এ বড়ত্ব তোমার ভিতরের চিন্তাশক্তিতে। সেই ঘুমন্ত শক্তিকে এবার জাগিয়ে তোল। তখন দেখবে তুমি চাকরির পেছনে ছুটছ না, বরং উল্টো চাকরি তোমার পেছনে ছুটছে। সব ক্ষেত্রে এমনটা অর্জন করতে হলে হাত-পা গুটিয়ে স্বপ্ন দেখে গেলেই হবে না, বরং স্বপ্নকে সফল করতে উদ্যোগী হতে হবে। অন্যের দ্বারা নিজেকে চেনা যায় না, তুমি তোমাকে চেন তোমার মতো করে। তারপর তুমি থেমে থেক না, তারপর তুমি একটার পর একটা স্বপ্ন জয় করে যাও তোমার চিন্তাশক্তির বিশুদ্ধতা দিয়ে, তোমার মহতী কর্ম দিয়ে। সব সময় মনে রেখ চিন্তার স্বাধীনতা আরোপিত চিন্তার পরাধীনতার চেয়ে অনেক বেশি মূল্যবান। পৃথিবীর সফল আর বিখ্যাত মানুষদের দিকে তাকাও, তাঁদের বেশির ভাগই চাকরি করেননি। অথচ তাঁরা অন্যদের চাকরির ক্ষেত্র তৈরি করেছেন। তোমাদের তেমনটা হয়ে উঠতে বলব, তবে তাঁদের মতো নয়, তোমার নিজের মতো করে। কারণ অনুকরণ, অনুসরণ কখনো মৌলিকত্বের জন্ম দিতে পারে না বরং মানুষের স্বকীয়তা মৌলিকত্বের জন্ম দেয়। এ মৌলিকত্ব হলো ওইটা, যা আগে মানুষ কখনো ভাবেনি, বরং তোমার মাধ্যমে মানুষ নতুন করে ভাববে।

তরুণদের আমি গবেষণায় সম্পৃক্ত হতে বলব। কেননা তরুণদের চিন্তাশক্তি বিশুদ্ধ থাকে। নতুন নতুন ধারণা প্রতিনিয়ত তরুণদের আবেগতাড়িত করে। তরুণরা যে মৌলিক চিন্তার জন্ম দিতে পারে তা অন্যরা দিতে পারে না। তরুণরা রিস্ক নিতে পিছপা হয় না। এটাই তরুণদের ধর্ম। আর রিস্ক না নিলে কোনো কিছু অর্জনও করা যায় না। নো রিস্ক নো গেইন। কিন্তু নিজের মেরুদণ্ড শক্ত করে প্রতিভা বিকাশের একটা যথাযথ প্ল্যাটফরম তরুণদের কখনো গড়তে দেওয়া হয় না। কেন হয় না? বুলেটবিদ্ধ বিবেক হয়তো তার উত্তর দিতে পারবে। যদি দেওয়ার মতো সাহস থাকে। প্রতিদিন অনেক তরুণ তাদের নতুন নতুন ধারণার স্বপ্ন নিয়ে আমার কাছে আসে। তাদের চিন্তাশক্তির বৈচিত্র্য আমাকে বিস্মিত করে। কিন্তু কোথায় যেন একটা পা টেনে ধরা, রক্ষণশীলতার দেয়াল। লাল ফিতার দৌরাত্ম্য। তারুণ্যকে বন্দী করে দমিয়ে দেওয়ার কৌশল। তরুণদের অসহায় মুখগুলোকে তখন অনুপ্রাণিত করার চেষ্টা করি। বড় বড় বিজ্ঞানীর স্বপ্নজয়ের গল্প শোনাই। ওরা পুলকিত হয়। আলোড়িত হয়। তখন বিজ্ঞান আর দর্শন যেন মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়। অনেক গবেষক মনে করেন বয়সের সঙ্গে প্রতিভার এক ধরনের দৃশ্যমান সম্পর্ক আছে। বিজ্ঞান, সাহিত্য, অর্থনীতি বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রতিভাধর মানুষদের বিশ্লেষণ করে তারা বলছেন তারুণ্যে একজন মানুষের মধ্যে প্রতিভার যে বিকাশ ঘটে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা দ্রুত কমে যায়। এ কথাটি বিশ্ববিখ্যাত বিজ্ঞানী আইনস্টাইনও বিশ্বাস করতেন। তিনি মানুষের প্রতিভা আর বয়সের মধ্যে সম্পর্কের তুলনা করতে গিয়ে বলেই ফেলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ৩০ বছর বয়সের আগে বিজ্ঞানে কোনো অবদান রাখতে পারেনি সে আর কখনই পারবে না।’

যদি আমরা আইনস্টাইনের ক্ষেত্রে বিষয়টি চিন্তা করি তবে দেখি ১৯০৫ সালটিকে তাঁর জীবনের সবচেয়ে বিস্ময়কর বছর হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। এ সময় তাঁর বয়স ছিল মাত্র ২৬ বছর। এ বিস্ময়কর বছরটিতে তিনি ব্রাউনীয় গতির ওপর গবেষণা করে অণুর অস্তিত্ব প্রমাণ করেছেন। আলোর কণিকা বা কোয়ান্টাম তত্ত্ব গবেষণাও এ সময় সফল হয়েছে। ঠিক একই সময়ে তিনি সবচেয়ে জনপ্রিয় আপেক্ষিকতার বিশেষ তত্ত্বটি দিয়েছেন যা পৃথিবীর আগেকার সব ধারণাকে পাল্টে দিয়েছে। তাঁর বিখ্যাত সমীকরণ E=mc2 যুক্তি, প্রমাণ ও বিশ্লেষণের মাধ্যমে মাত্র তিন পৃষ্ঠায় প্রকাশিত হয়। এজন্য পরে তিনি নোবেল পুরস্কারের মাধ্যমে স্বীকৃতি অর্জন করেন। এ অভাবনীয় ও বিস্ময়কর আবিষ্কারগুলোর পর তিনি আরও ৫০ বছর বেঁচে থাকলেও আর কোনো বড় ধরনের আবিষ্কার করতে পারেননি।

বিজ্ঞানী স্যার আইজ্যাক নিউটন মহাকর্ষ, আলোর বিচ্ছুরণসহ তাঁর সফল এবং বিখ্যাত আবিষ্কারগুলো তরুণ বয়সেই করে ফেলেছিলেন। আরও পরিষ্কার করে বললে তাঁর ২৪ বছর বয়সের মধ্যেই। ১৯৫৩ সালে এইচ সি লেহম্যান তাঁর গবেষণার মাধ্যমে দেখিয়েছেন পৃথিবীর বেশির ভাগ সফল বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারগুলো মূলত তরুণ বিজ্ঞানীরাই করেছিলেন, বয়স্করা নন। ২০০৩ সালে সাতোশি কানাজাওয়া ২৮০ জন বিজ্ঞানীর ওপর তাঁর গবেষণা ও পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে দেখেন যে বয়ঃসন্ধির সময় থেকে প্রতিভা ধীরে ধীরে বিকশিত হয়ে যৌবনে সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছায় এবং ৩০ বছরের পর প্রতিভার বিকাশ ধীরে ধীরে কমতে থাকে।

এ গবেষণাগুলো প্রমাণ করছে আমাদের দেশে যে তরুণরা রয়েছে তাদের ভিতরের প্রতিভাকে বের করে এনে তা দেশের উন্নয়নের কাজে প্রয়োগ করা যেতে পারে। আমরা নাসার মতো গবেষণাসম্পৃক্ত প্রতিষ্ঠান এখনো গড়ে তুলতে পারিনি। নাসায় চাকরি করবে বলে অনেক তরুণ শৈশব থেকে স্বপ্ন দেখে, স্বপ্নের জাল বোনে। অনেকের সে স্বপ্ন অধরাই থেকে যায়, সে স্বপ্ন তো আমাদের হাতের কাছে নেই বরং তা আছে যোজন যোজন দূরে। আমি তরুণদের বলব, নাসার মতো প্রতিষ্ঠান আমরা আমাদের দেশেই গড়ে তুলতে চাই। আমাদের দেশের স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের সৃজনশীল তরুণরা যদি এক প্ল্যাটফরমে এসে নাসার মতো একটি প্রতিষ্ঠান গড়ার ঘোষণা দেয় আমাদের ধারণা তারা সেই অসম্ভবকে সম্ভব করতে পারবে।

তরুণদের সৃষ্টিশীল কাজের প্রতি ঝোঁক ও প্রেরণা আমাকে বলছে, তরুণদের ডিকশনারিতে ‘না’ বলে কোনো শব্দ নেই। সেখানে আছে স্বপ্নজয়ের অমিত সম্ভাবনা। তরুণদের বলব ইসরায়েলে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া তরুণরা উন্নত বিশ্বের প্রযুক্তিগত সমস্যাগুলোর সমাধান করে দিচ্ছে। সেগুলোর উৎকর্ষতায় তাদের মেধার প্রয়োগ করছে। এর ফলে তরুণদের মেধাশক্তি অর্থনীতির সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। এখন আমরা বলছি ইসরায়েল হচ্ছে সারা পৃথিবীর রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের তীর্থস্থান। তরুণদের প্রতি আমার আহ্বান, তোমাদের মেধাশক্তিকে আমাদের দেশের অর্থনীতির সঙ্গে যুক্ত কর। তোমাদের হাত ছেড়ে দেওয়ার মতো অনেক মানুষ পাবে, তোমাদের হাত ধরার মতো কাউকেই হয়তো পাবে না। তাই বলে বসে থাকলে চলবে না। নিজেদের পথ নিজেদের তৈরি করে নিতে হবে। তোমাদের মধ্যে যেন ত্যাগের মন্ত্র থাকে। তোমাদের মধ্যে যেন মানবিক মূল্যবোধ থাকে। মনুষ্যত্ব থাকে। যেখানে আমাকে নিয়ে আমরা নয় বরং আমাদের নিয়ে আমি মনস্তত্ত্বটা গুরুত্বপূর্ণ হবে।

ভাবা যায় কি প্রযুক্তিগত বিস্ময়কর বিপ্লব তরুণরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া অবস্থায় এনেছে। যা আমরা পারিনি। এখানেই আমাদের দায়িত্বহীনতা। এখানেই আমাদের পশ্চান্মুখিতা। এখান থেকে আমাদের এখনই বেরিয়ে আসতে হবে। শিক্ষাকে বিনিয়োগ হিসেবে ব্যবহার করে তরুণদের শক্তি কাজে লাগিয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে। তবেই তারুণ্যের শক্তি জেগে উঠবে। উল্লসিত মন বিস্ফোরিত হয়ে উঠবে ‘জয়তু তরুণ’-এর জয়গানে। স্বপ্ন ও বিশ্বাস হবে আমাদের শক্তি। সে পথ ধরেই জয় আমাদের হবেই হবে। কেননা কান পেতে শুনছি- ‘মুক্ত করো ভয়, আপনা মাঝে শক্তি ধরো, নিজেরে করো জয়।’

লেখক : শিক্ষাবিদ, কলামিস্ট ও লেখক

ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর।

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৩৮ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত চায় পিআর আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত চায় পিআর আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

৫১ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ
মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল
রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’
‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?

৪১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা
টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিচেলকে নিয়ে অনিশ্চয়তায় মধ্যে কিউই দলে নিকোলস
মিচেলকে নিয়ে অনিশ্চয়তায় মধ্যে কিউই দলে নিকোলস

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?
এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক
আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’
‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা
চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ
তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে