শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ জুন, ২০২১

তরুণদের বড় হতে হবে স্বপ্ন ও চিন্তায়

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
তরুণদের বড় হতে হবে স্বপ্ন ও চিন্তায়

তরুণরা আমাদের শক্তি। তাদের মধ্যে যে অমিত সম্ভাবনা লুকিয়ে আছে তার কতটা খবর আমরা রাখি। উল্টো তাদের সাহসী কাজগুলোয় বাধা তৈরি করে অনেক সম্ভাবনাময় প্রতিভাকে আমরা গলা টিপে হত্যা করি। ফুল ফোটার আগেই তাকে নিশ্চিহ্ন করে দিই। তাদের প্রেরণা দেওয়ার পরিবর্তে ভর্ৎসনা করি। এভাবে অবহেলা, অপমান ও অবজ্ঞার শিকার হয়ে প্রতিদিন কত প্রতিভাবধর তরুণ পথের ধুলোয় পদদলিত হয়। হারিয়ে যায়। সেখান থেকে আমি তরুণদের ঘুরে দাঁড়াতে বলব। তরুণদের বলব কারও ওপর নির্ভরশীল হয়ে নিজের শক্তিকে ছোট করে ফেল না। তোমার মেধা ও প্রতিভাকে অন্যের দাসত্বে পরিণত না করে নিজের প্রাণশক্তিতে জেগে ওঠ। কারণ পৃথিবীর ইতিহাস তোমরাই বদলাতে পার। পুরনো প্রথাগত ধারণার অচলায়তন তোমরাই ভেঙে পরিবর্তনের ডাক দিতে পার। তোমরা যা পার অন্যরা তা পারে না। তবে সেটি যেন সব সময় ইতিবাচক চিন্তা দ্বারা প্রভাবিত হয়। তরুণদের বলব সর্বাঙ্গে পচন ধরা তোমাদের পূর্বসূরিদের অনুসরণ কোর না। তোমরা তোমাদের মতো হও, ঠিক যেমনটা তুমি তেমনটাই। প্রকৃত মানুষ হয়ে ওঠ। দেশকে অন্তরের টানে ভালোবাস, স্বার্থের টানে নয়। তোমাদের কাছে আমার প্রশ্ন, কোনটা বেশি মূল্যবান যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও চাকরি না পাওয়া একটা বেকার ছেলের কষ্ট নাকি একটা অযোগ্য ছেলের অবৈধভাবে চাকরি পাওয়ার আনন্দ। যে কষ্টে বৈধতা আছে সে কষ্টের চেয়ে মূল্যবান আর কিছু নয়। আর যে আনন্দে অবৈধতা আছে সে আনন্দের থেকে মূল্যহীন আর কিছু নেই। অবৈধতা হলো নিজেকে পরাধীন করে মন্দের দাসে পরিণত করা। মানুষটার বাহিরটা দেখে মনে হবে স্যুট-বুট পরা স্বাধীন একটা মানুষ, এটা দেখার ভুল। কারণ বাহিরটা দেখে ভিতরটা বোঝা খুব কঠিন। ঘুণেধরা এ সমাজব্যবস্থা তোমাদের ভিতরের চিন্তাশক্তির কখনো দাম দেয়নি, দাম দিয়েছে মাস পেরোলেই চাকরির বিনিময়ে একমুঠো টাকাকে। বস্তুবাদী মানুষের মন সৃজনশীলতার মূল্য কখনো দিতে পারে না। কারণ ভোগবাদিতা তখন তার চোখ অন্ধ করে দেয়, চিন্তার গায়ে শিকল পরিয়ে দেয়।

তুমি যদি তোমার শক্তিতে উঠে দাঁড়াতে পার তাহলে তুমি পৃথিবীর একজন সাধারণ মানুষই হবে না, বরং পৃথিবী তোমার মতো আলোকিত মানুষের ভিতরে বাস করবে। তুমি যখন মাটিতে দাঁড়িয়ে মাথা তুলে আকাশের দিকে তাকাবে তখন দেখবে আকাশটা কত বড়। তুমি যখন মহাসমুদ্রের সামনে এসে দাঁড়াবে তখন দেখবে মহাসমুদ্র কত বড়। তুমি মানুষ, তুমি তাদের থেকেও বড়। এ বড়ত্ব অর্থে নয়, পেশিশক্তিতে নয়, অবৈধতাতে নয়, সম্পদে নয়, এ বড়ত্ব তোমার ভিতরের চিন্তাশক্তিতে। সেই ঘুমন্ত শক্তিকে এবার জাগিয়ে তোল। তখন দেখবে তুমি চাকরির পেছনে ছুটছ না, বরং উল্টো চাকরি তোমার পেছনে ছুটছে। সব ক্ষেত্রে এমনটা অর্জন করতে হলে হাত-পা গুটিয়ে স্বপ্ন দেখে গেলেই হবে না, বরং স্বপ্নকে সফল করতে উদ্যোগী হতে হবে। অন্যের দ্বারা নিজেকে চেনা যায় না, তুমি তোমাকে চেন তোমার মতো করে। তারপর তুমি থেমে থেক না, তারপর তুমি একটার পর একটা স্বপ্ন জয় করে যাও তোমার চিন্তাশক্তির বিশুদ্ধতা দিয়ে, তোমার মহতী কর্ম দিয়ে। সব সময় মনে রেখ চিন্তার স্বাধীনতা আরোপিত চিন্তার পরাধীনতার চেয়ে অনেক বেশি মূল্যবান। পৃথিবীর সফল আর বিখ্যাত মানুষদের দিকে তাকাও, তাঁদের বেশির ভাগই চাকরি করেননি। অথচ তাঁরা অন্যদের চাকরির ক্ষেত্র তৈরি করেছেন। তোমাদের তেমনটা হয়ে উঠতে বলব, তবে তাঁদের মতো নয়, তোমার নিজের মতো করে। কারণ অনুকরণ, অনুসরণ কখনো মৌলিকত্বের জন্ম দিতে পারে না বরং মানুষের স্বকীয়তা মৌলিকত্বের জন্ম দেয়। এ মৌলিকত্ব হলো ওইটা, যা আগে মানুষ কখনো ভাবেনি, বরং তোমার মাধ্যমে মানুষ নতুন করে ভাববে।

তরুণদের আমি গবেষণায় সম্পৃক্ত হতে বলব। কেননা তরুণদের চিন্তাশক্তি বিশুদ্ধ থাকে। নতুন নতুন ধারণা প্রতিনিয়ত তরুণদের আবেগতাড়িত করে। তরুণরা যে মৌলিক চিন্তার জন্ম দিতে পারে তা অন্যরা দিতে পারে না। তরুণরা রিস্ক নিতে পিছপা হয় না। এটাই তরুণদের ধর্ম। আর রিস্ক না নিলে কোনো কিছু অর্জনও করা যায় না। নো রিস্ক নো গেইন। কিন্তু নিজের মেরুদণ্ড শক্ত করে প্রতিভা বিকাশের একটা যথাযথ প্ল্যাটফরম তরুণদের কখনো গড়তে দেওয়া হয় না। কেন হয় না? বুলেটবিদ্ধ বিবেক হয়তো তার উত্তর দিতে পারবে। যদি দেওয়ার মতো সাহস থাকে। প্রতিদিন অনেক তরুণ তাদের নতুন নতুন ধারণার স্বপ্ন নিয়ে আমার কাছে আসে। তাদের চিন্তাশক্তির বৈচিত্র্য আমাকে বিস্মিত করে। কিন্তু কোথায় যেন একটা পা টেনে ধরা, রক্ষণশীলতার দেয়াল। লাল ফিতার দৌরাত্ম্য। তারুণ্যকে বন্দী করে দমিয়ে দেওয়ার কৌশল। তরুণদের অসহায় মুখগুলোকে তখন অনুপ্রাণিত করার চেষ্টা করি। বড় বড় বিজ্ঞানীর স্বপ্নজয়ের গল্প শোনাই। ওরা পুলকিত হয়। আলোড়িত হয়। তখন বিজ্ঞান আর দর্শন যেন মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়। অনেক গবেষক মনে করেন বয়সের সঙ্গে প্রতিভার এক ধরনের দৃশ্যমান সম্পর্ক আছে। বিজ্ঞান, সাহিত্য, অর্থনীতি বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রতিভাধর মানুষদের বিশ্লেষণ করে তারা বলছেন তারুণ্যে একজন মানুষের মধ্যে প্রতিভার যে বিকাশ ঘটে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা দ্রুত কমে যায়। এ কথাটি বিশ্ববিখ্যাত বিজ্ঞানী আইনস্টাইনও বিশ্বাস করতেন। তিনি মানুষের প্রতিভা আর বয়সের মধ্যে সম্পর্কের তুলনা করতে গিয়ে বলেই ফেলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ৩০ বছর বয়সের আগে বিজ্ঞানে কোনো অবদান রাখতে পারেনি সে আর কখনই পারবে না।’

যদি আমরা আইনস্টাইনের ক্ষেত্রে বিষয়টি চিন্তা করি তবে দেখি ১৯০৫ সালটিকে তাঁর জীবনের সবচেয়ে বিস্ময়কর বছর হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। এ সময় তাঁর বয়স ছিল মাত্র ২৬ বছর। এ বিস্ময়কর বছরটিতে তিনি ব্রাউনীয় গতির ওপর গবেষণা করে অণুর অস্তিত্ব প্রমাণ করেছেন। আলোর কণিকা বা কোয়ান্টাম তত্ত্ব গবেষণাও এ সময় সফল হয়েছে। ঠিক একই সময়ে তিনি সবচেয়ে জনপ্রিয় আপেক্ষিকতার বিশেষ তত্ত্বটি দিয়েছেন যা পৃথিবীর আগেকার সব ধারণাকে পাল্টে দিয়েছে। তাঁর বিখ্যাত সমীকরণ E=mc2 যুক্তি, প্রমাণ ও বিশ্লেষণের মাধ্যমে মাত্র তিন পৃষ্ঠায় প্রকাশিত হয়। এজন্য পরে তিনি নোবেল পুরস্কারের মাধ্যমে স্বীকৃতি অর্জন করেন। এ অভাবনীয় ও বিস্ময়কর আবিষ্কারগুলোর পর তিনি আরও ৫০ বছর বেঁচে থাকলেও আর কোনো বড় ধরনের আবিষ্কার করতে পারেননি।

বিজ্ঞানী স্যার আইজ্যাক নিউটন মহাকর্ষ, আলোর বিচ্ছুরণসহ তাঁর সফল এবং বিখ্যাত আবিষ্কারগুলো তরুণ বয়সেই করে ফেলেছিলেন। আরও পরিষ্কার করে বললে তাঁর ২৪ বছর বয়সের মধ্যেই। ১৯৫৩ সালে এইচ সি লেহম্যান তাঁর গবেষণার মাধ্যমে দেখিয়েছেন পৃথিবীর বেশির ভাগ সফল বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারগুলো মূলত তরুণ বিজ্ঞানীরাই করেছিলেন, বয়স্করা নন। ২০০৩ সালে সাতোশি কানাজাওয়া ২৮০ জন বিজ্ঞানীর ওপর তাঁর গবেষণা ও পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে দেখেন যে বয়ঃসন্ধির সময় থেকে প্রতিভা ধীরে ধীরে বিকশিত হয়ে যৌবনে সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছায় এবং ৩০ বছরের পর প্রতিভার বিকাশ ধীরে ধীরে কমতে থাকে।

এ গবেষণাগুলো প্রমাণ করছে আমাদের দেশে যে তরুণরা রয়েছে তাদের ভিতরের প্রতিভাকে বের করে এনে তা দেশের উন্নয়নের কাজে প্রয়োগ করা যেতে পারে। আমরা নাসার মতো গবেষণাসম্পৃক্ত প্রতিষ্ঠান এখনো গড়ে তুলতে পারিনি। নাসায় চাকরি করবে বলে অনেক তরুণ শৈশব থেকে স্বপ্ন দেখে, স্বপ্নের জাল বোনে। অনেকের সে স্বপ্ন অধরাই থেকে যায়, সে স্বপ্ন তো আমাদের হাতের কাছে নেই বরং তা আছে যোজন যোজন দূরে। আমি তরুণদের বলব, নাসার মতো প্রতিষ্ঠান আমরা আমাদের দেশেই গড়ে তুলতে চাই। আমাদের দেশের স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের সৃজনশীল তরুণরা যদি এক প্ল্যাটফরমে এসে নাসার মতো একটি প্রতিষ্ঠান গড়ার ঘোষণা দেয় আমাদের ধারণা তারা সেই অসম্ভবকে সম্ভব করতে পারবে।

তরুণদের সৃষ্টিশীল কাজের প্রতি ঝোঁক ও প্রেরণা আমাকে বলছে, তরুণদের ডিকশনারিতে ‘না’ বলে কোনো শব্দ নেই। সেখানে আছে স্বপ্নজয়ের অমিত সম্ভাবনা। তরুণদের বলব ইসরায়েলে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া তরুণরা উন্নত বিশ্বের প্রযুক্তিগত সমস্যাগুলোর সমাধান করে দিচ্ছে। সেগুলোর উৎকর্ষতায় তাদের মেধার প্রয়োগ করছে। এর ফলে তরুণদের মেধাশক্তি অর্থনীতির সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। এখন আমরা বলছি ইসরায়েল হচ্ছে সারা পৃথিবীর রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের তীর্থস্থান। তরুণদের প্রতি আমার আহ্বান, তোমাদের মেধাশক্তিকে আমাদের দেশের অর্থনীতির সঙ্গে যুক্ত কর। তোমাদের হাত ছেড়ে দেওয়ার মতো অনেক মানুষ পাবে, তোমাদের হাত ধরার মতো কাউকেই হয়তো পাবে না। তাই বলে বসে থাকলে চলবে না। নিজেদের পথ নিজেদের তৈরি করে নিতে হবে। তোমাদের মধ্যে যেন ত্যাগের মন্ত্র থাকে। তোমাদের মধ্যে যেন মানবিক মূল্যবোধ থাকে। মনুষ্যত্ব থাকে। যেখানে আমাকে নিয়ে আমরা নয় বরং আমাদের নিয়ে আমি মনস্তত্ত্বটা গুরুত্বপূর্ণ হবে।

ভাবা যায় কি প্রযুক্তিগত বিস্ময়কর বিপ্লব তরুণরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া অবস্থায় এনেছে। যা আমরা পারিনি। এখানেই আমাদের দায়িত্বহীনতা। এখানেই আমাদের পশ্চান্মুখিতা। এখান থেকে আমাদের এখনই বেরিয়ে আসতে হবে। শিক্ষাকে বিনিয়োগ হিসেবে ব্যবহার করে তরুণদের শক্তি কাজে লাগিয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে। তবেই তারুণ্যের শক্তি জেগে উঠবে। উল্লসিত মন বিস্ফোরিত হয়ে উঠবে ‘জয়তু তরুণ’-এর জয়গানে। স্বপ্ন ও বিশ্বাস হবে আমাদের শক্তি। সে পথ ধরেই জয় আমাদের হবেই হবে। কেননা কান পেতে শুনছি- ‘মুক্ত করো ভয়, আপনা মাঝে শক্তি ধরো, নিজেরে করো জয়।’

লেখক : শিক্ষাবিদ, কলামিস্ট ও লেখক

ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর।

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক
ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ স্থাপনা সরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
অবৈধ স্থাপনা সরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ফ্ল্যাটে নারীর গলা কাটা মরদেহ, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে ফ্ল্যাটে নারীর গলা কাটা মরদেহ, গ্রেফতার ২

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিচেলের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড
মিচেলের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ময়মনসিংহে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন
ময়মনসিংহে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

একটি দল ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করছে: তৃপ্তি
একটি দল ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করছে: তৃপ্তি

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভিসা নিয়ে সতর্কবার্তা দিল ব্রিটিশ হাইক‌মিশন
ভিসা নিয়ে সতর্কবার্তা দিল ব্রিটিশ হাইক‌মিশন

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল
জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল

৫৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়
মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান
পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন
কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ
বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী
বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত
ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার
টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি
আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার
নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি
একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা