শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ জুন, ২০২১

তরুণদের বড় হতে হবে স্বপ্ন ও চিন্তায়

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
তরুণদের বড় হতে হবে স্বপ্ন ও চিন্তায়

তরুণরা আমাদের শক্তি। তাদের মধ্যে যে অমিত সম্ভাবনা লুকিয়ে আছে তার কতটা খবর আমরা রাখি। উল্টো তাদের সাহসী কাজগুলোয় বাধা তৈরি করে অনেক সম্ভাবনাময় প্রতিভাকে আমরা গলা টিপে হত্যা করি। ফুল ফোটার আগেই তাকে নিশ্চিহ্ন করে দিই। তাদের প্রেরণা দেওয়ার পরিবর্তে ভর্ৎসনা করি। এভাবে অবহেলা, অপমান ও অবজ্ঞার শিকার হয়ে প্রতিদিন কত প্রতিভাবধর তরুণ পথের ধুলোয় পদদলিত হয়। হারিয়ে যায়। সেখান থেকে আমি তরুণদের ঘুরে দাঁড়াতে বলব। তরুণদের বলব কারও ওপর নির্ভরশীল হয়ে নিজের শক্তিকে ছোট করে ফেল না। তোমার মেধা ও প্রতিভাকে অন্যের দাসত্বে পরিণত না করে নিজের প্রাণশক্তিতে জেগে ওঠ। কারণ পৃথিবীর ইতিহাস তোমরাই বদলাতে পার। পুরনো প্রথাগত ধারণার অচলায়তন তোমরাই ভেঙে পরিবর্তনের ডাক দিতে পার। তোমরা যা পার অন্যরা তা পারে না। তবে সেটি যেন সব সময় ইতিবাচক চিন্তা দ্বারা প্রভাবিত হয়। তরুণদের বলব সর্বাঙ্গে পচন ধরা তোমাদের পূর্বসূরিদের অনুসরণ কোর না। তোমরা তোমাদের মতো হও, ঠিক যেমনটা তুমি তেমনটাই। প্রকৃত মানুষ হয়ে ওঠ। দেশকে অন্তরের টানে ভালোবাস, স্বার্থের টানে নয়। তোমাদের কাছে আমার প্রশ্ন, কোনটা বেশি মূল্যবান যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও চাকরি না পাওয়া একটা বেকার ছেলের কষ্ট নাকি একটা অযোগ্য ছেলের অবৈধভাবে চাকরি পাওয়ার আনন্দ। যে কষ্টে বৈধতা আছে সে কষ্টের চেয়ে মূল্যবান আর কিছু নয়। আর যে আনন্দে অবৈধতা আছে সে আনন্দের থেকে মূল্যহীন আর কিছু নেই। অবৈধতা হলো নিজেকে পরাধীন করে মন্দের দাসে পরিণত করা। মানুষটার বাহিরটা দেখে মনে হবে স্যুট-বুট পরা স্বাধীন একটা মানুষ, এটা দেখার ভুল। কারণ বাহিরটা দেখে ভিতরটা বোঝা খুব কঠিন। ঘুণেধরা এ সমাজব্যবস্থা তোমাদের ভিতরের চিন্তাশক্তির কখনো দাম দেয়নি, দাম দিয়েছে মাস পেরোলেই চাকরির বিনিময়ে একমুঠো টাকাকে। বস্তুবাদী মানুষের মন সৃজনশীলতার মূল্য কখনো দিতে পারে না। কারণ ভোগবাদিতা তখন তার চোখ অন্ধ করে দেয়, চিন্তার গায়ে শিকল পরিয়ে দেয়।

তুমি যদি তোমার শক্তিতে উঠে দাঁড়াতে পার তাহলে তুমি পৃথিবীর একজন সাধারণ মানুষই হবে না, বরং পৃথিবী তোমার মতো আলোকিত মানুষের ভিতরে বাস করবে। তুমি যখন মাটিতে দাঁড়িয়ে মাথা তুলে আকাশের দিকে তাকাবে তখন দেখবে আকাশটা কত বড়। তুমি যখন মহাসমুদ্রের সামনে এসে দাঁড়াবে তখন দেখবে মহাসমুদ্র কত বড়। তুমি মানুষ, তুমি তাদের থেকেও বড়। এ বড়ত্ব অর্থে নয়, পেশিশক্তিতে নয়, অবৈধতাতে নয়, সম্পদে নয়, এ বড়ত্ব তোমার ভিতরের চিন্তাশক্তিতে। সেই ঘুমন্ত শক্তিকে এবার জাগিয়ে তোল। তখন দেখবে তুমি চাকরির পেছনে ছুটছ না, বরং উল্টো চাকরি তোমার পেছনে ছুটছে। সব ক্ষেত্রে এমনটা অর্জন করতে হলে হাত-পা গুটিয়ে স্বপ্ন দেখে গেলেই হবে না, বরং স্বপ্নকে সফল করতে উদ্যোগী হতে হবে। অন্যের দ্বারা নিজেকে চেনা যায় না, তুমি তোমাকে চেন তোমার মতো করে। তারপর তুমি থেমে থেক না, তারপর তুমি একটার পর একটা স্বপ্ন জয় করে যাও তোমার চিন্তাশক্তির বিশুদ্ধতা দিয়ে, তোমার মহতী কর্ম দিয়ে। সব সময় মনে রেখ চিন্তার স্বাধীনতা আরোপিত চিন্তার পরাধীনতার চেয়ে অনেক বেশি মূল্যবান। পৃথিবীর সফল আর বিখ্যাত মানুষদের দিকে তাকাও, তাঁদের বেশির ভাগই চাকরি করেননি। অথচ তাঁরা অন্যদের চাকরির ক্ষেত্র তৈরি করেছেন। তোমাদের তেমনটা হয়ে উঠতে বলব, তবে তাঁদের মতো নয়, তোমার নিজের মতো করে। কারণ অনুকরণ, অনুসরণ কখনো মৌলিকত্বের জন্ম দিতে পারে না বরং মানুষের স্বকীয়তা মৌলিকত্বের জন্ম দেয়। এ মৌলিকত্ব হলো ওইটা, যা আগে মানুষ কখনো ভাবেনি, বরং তোমার মাধ্যমে মানুষ নতুন করে ভাববে।

তরুণদের আমি গবেষণায় সম্পৃক্ত হতে বলব। কেননা তরুণদের চিন্তাশক্তি বিশুদ্ধ থাকে। নতুন নতুন ধারণা প্রতিনিয়ত তরুণদের আবেগতাড়িত করে। তরুণরা যে মৌলিক চিন্তার জন্ম দিতে পারে তা অন্যরা দিতে পারে না। তরুণরা রিস্ক নিতে পিছপা হয় না। এটাই তরুণদের ধর্ম। আর রিস্ক না নিলে কোনো কিছু অর্জনও করা যায় না। নো রিস্ক নো গেইন। কিন্তু নিজের মেরুদণ্ড শক্ত করে প্রতিভা বিকাশের একটা যথাযথ প্ল্যাটফরম তরুণদের কখনো গড়তে দেওয়া হয় না। কেন হয় না? বুলেটবিদ্ধ বিবেক হয়তো তার উত্তর দিতে পারবে। যদি দেওয়ার মতো সাহস থাকে। প্রতিদিন অনেক তরুণ তাদের নতুন নতুন ধারণার স্বপ্ন নিয়ে আমার কাছে আসে। তাদের চিন্তাশক্তির বৈচিত্র্য আমাকে বিস্মিত করে। কিন্তু কোথায় যেন একটা পা টেনে ধরা, রক্ষণশীলতার দেয়াল। লাল ফিতার দৌরাত্ম্য। তারুণ্যকে বন্দী করে দমিয়ে দেওয়ার কৌশল। তরুণদের অসহায় মুখগুলোকে তখন অনুপ্রাণিত করার চেষ্টা করি। বড় বড় বিজ্ঞানীর স্বপ্নজয়ের গল্প শোনাই। ওরা পুলকিত হয়। আলোড়িত হয়। তখন বিজ্ঞান আর দর্শন যেন মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়। অনেক গবেষক মনে করেন বয়সের সঙ্গে প্রতিভার এক ধরনের দৃশ্যমান সম্পর্ক আছে। বিজ্ঞান, সাহিত্য, অর্থনীতি বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রতিভাধর মানুষদের বিশ্লেষণ করে তারা বলছেন তারুণ্যে একজন মানুষের মধ্যে প্রতিভার যে বিকাশ ঘটে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা দ্রুত কমে যায়। এ কথাটি বিশ্ববিখ্যাত বিজ্ঞানী আইনস্টাইনও বিশ্বাস করতেন। তিনি মানুষের প্রতিভা আর বয়সের মধ্যে সম্পর্কের তুলনা করতে গিয়ে বলেই ফেলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ৩০ বছর বয়সের আগে বিজ্ঞানে কোনো অবদান রাখতে পারেনি সে আর কখনই পারবে না।’

যদি আমরা আইনস্টাইনের ক্ষেত্রে বিষয়টি চিন্তা করি তবে দেখি ১৯০৫ সালটিকে তাঁর জীবনের সবচেয়ে বিস্ময়কর বছর হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। এ সময় তাঁর বয়স ছিল মাত্র ২৬ বছর। এ বিস্ময়কর বছরটিতে তিনি ব্রাউনীয় গতির ওপর গবেষণা করে অণুর অস্তিত্ব প্রমাণ করেছেন। আলোর কণিকা বা কোয়ান্টাম তত্ত্ব গবেষণাও এ সময় সফল হয়েছে। ঠিক একই সময়ে তিনি সবচেয়ে জনপ্রিয় আপেক্ষিকতার বিশেষ তত্ত্বটি দিয়েছেন যা পৃথিবীর আগেকার সব ধারণাকে পাল্টে দিয়েছে। তাঁর বিখ্যাত সমীকরণ E=mc2 যুক্তি, প্রমাণ ও বিশ্লেষণের মাধ্যমে মাত্র তিন পৃষ্ঠায় প্রকাশিত হয়। এজন্য পরে তিনি নোবেল পুরস্কারের মাধ্যমে স্বীকৃতি অর্জন করেন। এ অভাবনীয় ও বিস্ময়কর আবিষ্কারগুলোর পর তিনি আরও ৫০ বছর বেঁচে থাকলেও আর কোনো বড় ধরনের আবিষ্কার করতে পারেননি।

বিজ্ঞানী স্যার আইজ্যাক নিউটন মহাকর্ষ, আলোর বিচ্ছুরণসহ তাঁর সফল এবং বিখ্যাত আবিষ্কারগুলো তরুণ বয়সেই করে ফেলেছিলেন। আরও পরিষ্কার করে বললে তাঁর ২৪ বছর বয়সের মধ্যেই। ১৯৫৩ সালে এইচ সি লেহম্যান তাঁর গবেষণার মাধ্যমে দেখিয়েছেন পৃথিবীর বেশির ভাগ সফল বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারগুলো মূলত তরুণ বিজ্ঞানীরাই করেছিলেন, বয়স্করা নন। ২০০৩ সালে সাতোশি কানাজাওয়া ২৮০ জন বিজ্ঞানীর ওপর তাঁর গবেষণা ও পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে দেখেন যে বয়ঃসন্ধির সময় থেকে প্রতিভা ধীরে ধীরে বিকশিত হয়ে যৌবনে সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছায় এবং ৩০ বছরের পর প্রতিভার বিকাশ ধীরে ধীরে কমতে থাকে।

এ গবেষণাগুলো প্রমাণ করছে আমাদের দেশে যে তরুণরা রয়েছে তাদের ভিতরের প্রতিভাকে বের করে এনে তা দেশের উন্নয়নের কাজে প্রয়োগ করা যেতে পারে। আমরা নাসার মতো গবেষণাসম্পৃক্ত প্রতিষ্ঠান এখনো গড়ে তুলতে পারিনি। নাসায় চাকরি করবে বলে অনেক তরুণ শৈশব থেকে স্বপ্ন দেখে, স্বপ্নের জাল বোনে। অনেকের সে স্বপ্ন অধরাই থেকে যায়, সে স্বপ্ন তো আমাদের হাতের কাছে নেই বরং তা আছে যোজন যোজন দূরে। আমি তরুণদের বলব, নাসার মতো প্রতিষ্ঠান আমরা আমাদের দেশেই গড়ে তুলতে চাই। আমাদের দেশের স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের সৃজনশীল তরুণরা যদি এক প্ল্যাটফরমে এসে নাসার মতো একটি প্রতিষ্ঠান গড়ার ঘোষণা দেয় আমাদের ধারণা তারা সেই অসম্ভবকে সম্ভব করতে পারবে।

তরুণদের সৃষ্টিশীল কাজের প্রতি ঝোঁক ও প্রেরণা আমাকে বলছে, তরুণদের ডিকশনারিতে ‘না’ বলে কোনো শব্দ নেই। সেখানে আছে স্বপ্নজয়ের অমিত সম্ভাবনা। তরুণদের বলব ইসরায়েলে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া তরুণরা উন্নত বিশ্বের প্রযুক্তিগত সমস্যাগুলোর সমাধান করে দিচ্ছে। সেগুলোর উৎকর্ষতায় তাদের মেধার প্রয়োগ করছে। এর ফলে তরুণদের মেধাশক্তি অর্থনীতির সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। এখন আমরা বলছি ইসরায়েল হচ্ছে সারা পৃথিবীর রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের তীর্থস্থান। তরুণদের প্রতি আমার আহ্বান, তোমাদের মেধাশক্তিকে আমাদের দেশের অর্থনীতির সঙ্গে যুক্ত কর। তোমাদের হাত ছেড়ে দেওয়ার মতো অনেক মানুষ পাবে, তোমাদের হাত ধরার মতো কাউকেই হয়তো পাবে না। তাই বলে বসে থাকলে চলবে না। নিজেদের পথ নিজেদের তৈরি করে নিতে হবে। তোমাদের মধ্যে যেন ত্যাগের মন্ত্র থাকে। তোমাদের মধ্যে যেন মানবিক মূল্যবোধ থাকে। মনুষ্যত্ব থাকে। যেখানে আমাকে নিয়ে আমরা নয় বরং আমাদের নিয়ে আমি মনস্তত্ত্বটা গুরুত্বপূর্ণ হবে।

ভাবা যায় কি প্রযুক্তিগত বিস্ময়কর বিপ্লব তরুণরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া অবস্থায় এনেছে। যা আমরা পারিনি। এখানেই আমাদের দায়িত্বহীনতা। এখানেই আমাদের পশ্চান্মুখিতা। এখান থেকে আমাদের এখনই বেরিয়ে আসতে হবে। শিক্ষাকে বিনিয়োগ হিসেবে ব্যবহার করে তরুণদের শক্তি কাজে লাগিয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে। তবেই তারুণ্যের শক্তি জেগে উঠবে। উল্লসিত মন বিস্ফোরিত হয়ে উঠবে ‘জয়তু তরুণ’-এর জয়গানে। স্বপ্ন ও বিশ্বাস হবে আমাদের শক্তি। সে পথ ধরেই জয় আমাদের হবেই হবে। কেননা কান পেতে শুনছি- ‘মুক্ত করো ভয়, আপনা মাঝে শক্তি ধরো, নিজেরে করো জয়।’

লেখক : শিক্ষাবিদ, কলামিস্ট ও লেখক

ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর।

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
গাজীপুরে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ বিক্ষোভ
গাজীপুরে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ বিক্ষোভ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আমোরিমের অধীনে ম্যানইউয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে : রুনি
আমোরিমের অধীনে ম্যানইউয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে : রুনি

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইতিহাস গড়লেন রিয়ালের আর্জেন্টাইন তারকা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইতিহাস গড়লেন রিয়ালের আর্জেন্টাইন তারকা

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু
সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের এক ঘণ্টা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ
ফেনীতে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের এক ঘণ্টা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা
কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা

৫৯ মিনিট আগে | পরবাস

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনেকে ৮৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল
ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে অচলাবস্থার সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে: দুদু
দেশে অচলাবস্থার সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
ফেনীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ
বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল মিললো মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ
যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল মিললো মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে মাছ ধরা কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১২
ঝিনাইদহে মাছ ধরা কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে চায় কমিশন
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে চায় কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীবরদীতে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় মদ উদ্ধার
শ্রীবরদীতে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় মদ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে 'জেন জি' আন্দোলনে নিহতরা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত
নেপালে 'জেন জি' আন্দোলনে নিহতরা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাগ্নের বিরুদ্ধে মামাকে পিটিয়ে-কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
ভাগ্নের বিরুদ্ধে মামাকে পিটিয়ে-কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের আবেদনে মনোনয়নের সময় একদিন বাড়াল কমিশন
চাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের আবেদনে মনোনয়নের সময় একদিন বাড়াল কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘুরতে ভালো লাগে বিল গেটসের
যে কারণে বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘুরতে ভালো লাগে বিল গেটসের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার
নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম