শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ জুন, ২০২১

তরুণদের বড় হতে হবে স্বপ্ন ও চিন্তায়

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
তরুণদের বড় হতে হবে স্বপ্ন ও চিন্তায়

তরুণরা আমাদের শক্তি। তাদের মধ্যে যে অমিত সম্ভাবনা লুকিয়ে আছে তার কতটা খবর আমরা রাখি। উল্টো তাদের সাহসী কাজগুলোয় বাধা তৈরি করে অনেক সম্ভাবনাময় প্রতিভাকে আমরা গলা টিপে হত্যা করি। ফুল ফোটার আগেই তাকে নিশ্চিহ্ন করে দিই। তাদের প্রেরণা দেওয়ার পরিবর্তে ভর্ৎসনা করি। এভাবে অবহেলা, অপমান ও অবজ্ঞার শিকার হয়ে প্রতিদিন কত প্রতিভাবধর তরুণ পথের ধুলোয় পদদলিত হয়। হারিয়ে যায়। সেখান থেকে আমি তরুণদের ঘুরে দাঁড়াতে বলব। তরুণদের বলব কারও ওপর নির্ভরশীল হয়ে নিজের শক্তিকে ছোট করে ফেল না। তোমার মেধা ও প্রতিভাকে অন্যের দাসত্বে পরিণত না করে নিজের প্রাণশক্তিতে জেগে ওঠ। কারণ পৃথিবীর ইতিহাস তোমরাই বদলাতে পার। পুরনো প্রথাগত ধারণার অচলায়তন তোমরাই ভেঙে পরিবর্তনের ডাক দিতে পার। তোমরা যা পার অন্যরা তা পারে না। তবে সেটি যেন সব সময় ইতিবাচক চিন্তা দ্বারা প্রভাবিত হয়। তরুণদের বলব সর্বাঙ্গে পচন ধরা তোমাদের পূর্বসূরিদের অনুসরণ কোর না। তোমরা তোমাদের মতো হও, ঠিক যেমনটা তুমি তেমনটাই। প্রকৃত মানুষ হয়ে ওঠ। দেশকে অন্তরের টানে ভালোবাস, স্বার্থের টানে নয়। তোমাদের কাছে আমার প্রশ্ন, কোনটা বেশি মূল্যবান যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও চাকরি না পাওয়া একটা বেকার ছেলের কষ্ট নাকি একটা অযোগ্য ছেলের অবৈধভাবে চাকরি পাওয়ার আনন্দ। যে কষ্টে বৈধতা আছে সে কষ্টের চেয়ে মূল্যবান আর কিছু নয়। আর যে আনন্দে অবৈধতা আছে সে আনন্দের থেকে মূল্যহীন আর কিছু নেই। অবৈধতা হলো নিজেকে পরাধীন করে মন্দের দাসে পরিণত করা। মানুষটার বাহিরটা দেখে মনে হবে স্যুট-বুট পরা স্বাধীন একটা মানুষ, এটা দেখার ভুল। কারণ বাহিরটা দেখে ভিতরটা বোঝা খুব কঠিন। ঘুণেধরা এ সমাজব্যবস্থা তোমাদের ভিতরের চিন্তাশক্তির কখনো দাম দেয়নি, দাম দিয়েছে মাস পেরোলেই চাকরির বিনিময়ে একমুঠো টাকাকে। বস্তুবাদী মানুষের মন সৃজনশীলতার মূল্য কখনো দিতে পারে না। কারণ ভোগবাদিতা তখন তার চোখ অন্ধ করে দেয়, চিন্তার গায়ে শিকল পরিয়ে দেয়।

তুমি যদি তোমার শক্তিতে উঠে দাঁড়াতে পার তাহলে তুমি পৃথিবীর একজন সাধারণ মানুষই হবে না, বরং পৃথিবী তোমার মতো আলোকিত মানুষের ভিতরে বাস করবে। তুমি যখন মাটিতে দাঁড়িয়ে মাথা তুলে আকাশের দিকে তাকাবে তখন দেখবে আকাশটা কত বড়। তুমি যখন মহাসমুদ্রের সামনে এসে দাঁড়াবে তখন দেখবে মহাসমুদ্র কত বড়। তুমি মানুষ, তুমি তাদের থেকেও বড়। এ বড়ত্ব অর্থে নয়, পেশিশক্তিতে নয়, অবৈধতাতে নয়, সম্পদে নয়, এ বড়ত্ব তোমার ভিতরের চিন্তাশক্তিতে। সেই ঘুমন্ত শক্তিকে এবার জাগিয়ে তোল। তখন দেখবে তুমি চাকরির পেছনে ছুটছ না, বরং উল্টো চাকরি তোমার পেছনে ছুটছে। সব ক্ষেত্রে এমনটা অর্জন করতে হলে হাত-পা গুটিয়ে স্বপ্ন দেখে গেলেই হবে না, বরং স্বপ্নকে সফল করতে উদ্যোগী হতে হবে। অন্যের দ্বারা নিজেকে চেনা যায় না, তুমি তোমাকে চেন তোমার মতো করে। তারপর তুমি থেমে থেক না, তারপর তুমি একটার পর একটা স্বপ্ন জয় করে যাও তোমার চিন্তাশক্তির বিশুদ্ধতা দিয়ে, তোমার মহতী কর্ম দিয়ে। সব সময় মনে রেখ চিন্তার স্বাধীনতা আরোপিত চিন্তার পরাধীনতার চেয়ে অনেক বেশি মূল্যবান। পৃথিবীর সফল আর বিখ্যাত মানুষদের দিকে তাকাও, তাঁদের বেশির ভাগই চাকরি করেননি। অথচ তাঁরা অন্যদের চাকরির ক্ষেত্র তৈরি করেছেন। তোমাদের তেমনটা হয়ে উঠতে বলব, তবে তাঁদের মতো নয়, তোমার নিজের মতো করে। কারণ অনুকরণ, অনুসরণ কখনো মৌলিকত্বের জন্ম দিতে পারে না বরং মানুষের স্বকীয়তা মৌলিকত্বের জন্ম দেয়। এ মৌলিকত্ব হলো ওইটা, যা আগে মানুষ কখনো ভাবেনি, বরং তোমার মাধ্যমে মানুষ নতুন করে ভাববে।

তরুণদের আমি গবেষণায় সম্পৃক্ত হতে বলব। কেননা তরুণদের চিন্তাশক্তি বিশুদ্ধ থাকে। নতুন নতুন ধারণা প্রতিনিয়ত তরুণদের আবেগতাড়িত করে। তরুণরা যে মৌলিক চিন্তার জন্ম দিতে পারে তা অন্যরা দিতে পারে না। তরুণরা রিস্ক নিতে পিছপা হয় না। এটাই তরুণদের ধর্ম। আর রিস্ক না নিলে কোনো কিছু অর্জনও করা যায় না। নো রিস্ক নো গেইন। কিন্তু নিজের মেরুদণ্ড শক্ত করে প্রতিভা বিকাশের একটা যথাযথ প্ল্যাটফরম তরুণদের কখনো গড়তে দেওয়া হয় না। কেন হয় না? বুলেটবিদ্ধ বিবেক হয়তো তার উত্তর দিতে পারবে। যদি দেওয়ার মতো সাহস থাকে। প্রতিদিন অনেক তরুণ তাদের নতুন নতুন ধারণার স্বপ্ন নিয়ে আমার কাছে আসে। তাদের চিন্তাশক্তির বৈচিত্র্য আমাকে বিস্মিত করে। কিন্তু কোথায় যেন একটা পা টেনে ধরা, রক্ষণশীলতার দেয়াল। লাল ফিতার দৌরাত্ম্য। তারুণ্যকে বন্দী করে দমিয়ে দেওয়ার কৌশল। তরুণদের অসহায় মুখগুলোকে তখন অনুপ্রাণিত করার চেষ্টা করি। বড় বড় বিজ্ঞানীর স্বপ্নজয়ের গল্প শোনাই। ওরা পুলকিত হয়। আলোড়িত হয়। তখন বিজ্ঞান আর দর্শন যেন মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়। অনেক গবেষক মনে করেন বয়সের সঙ্গে প্রতিভার এক ধরনের দৃশ্যমান সম্পর্ক আছে। বিজ্ঞান, সাহিত্য, অর্থনীতি বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রতিভাধর মানুষদের বিশ্লেষণ করে তারা বলছেন তারুণ্যে একজন মানুষের মধ্যে প্রতিভার যে বিকাশ ঘটে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা দ্রুত কমে যায়। এ কথাটি বিশ্ববিখ্যাত বিজ্ঞানী আইনস্টাইনও বিশ্বাস করতেন। তিনি মানুষের প্রতিভা আর বয়সের মধ্যে সম্পর্কের তুলনা করতে গিয়ে বলেই ফেলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ৩০ বছর বয়সের আগে বিজ্ঞানে কোনো অবদান রাখতে পারেনি সে আর কখনই পারবে না।’

যদি আমরা আইনস্টাইনের ক্ষেত্রে বিষয়টি চিন্তা করি তবে দেখি ১৯০৫ সালটিকে তাঁর জীবনের সবচেয়ে বিস্ময়কর বছর হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। এ সময় তাঁর বয়স ছিল মাত্র ২৬ বছর। এ বিস্ময়কর বছরটিতে তিনি ব্রাউনীয় গতির ওপর গবেষণা করে অণুর অস্তিত্ব প্রমাণ করেছেন। আলোর কণিকা বা কোয়ান্টাম তত্ত্ব গবেষণাও এ সময় সফল হয়েছে। ঠিক একই সময়ে তিনি সবচেয়ে জনপ্রিয় আপেক্ষিকতার বিশেষ তত্ত্বটি দিয়েছেন যা পৃথিবীর আগেকার সব ধারণাকে পাল্টে দিয়েছে। তাঁর বিখ্যাত সমীকরণ E=mc2 যুক্তি, প্রমাণ ও বিশ্লেষণের মাধ্যমে মাত্র তিন পৃষ্ঠায় প্রকাশিত হয়। এজন্য পরে তিনি নোবেল পুরস্কারের মাধ্যমে স্বীকৃতি অর্জন করেন। এ অভাবনীয় ও বিস্ময়কর আবিষ্কারগুলোর পর তিনি আরও ৫০ বছর বেঁচে থাকলেও আর কোনো বড় ধরনের আবিষ্কার করতে পারেননি।

বিজ্ঞানী স্যার আইজ্যাক নিউটন মহাকর্ষ, আলোর বিচ্ছুরণসহ তাঁর সফল এবং বিখ্যাত আবিষ্কারগুলো তরুণ বয়সেই করে ফেলেছিলেন। আরও পরিষ্কার করে বললে তাঁর ২৪ বছর বয়সের মধ্যেই। ১৯৫৩ সালে এইচ সি লেহম্যান তাঁর গবেষণার মাধ্যমে দেখিয়েছেন পৃথিবীর বেশির ভাগ সফল বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারগুলো মূলত তরুণ বিজ্ঞানীরাই করেছিলেন, বয়স্করা নন। ২০০৩ সালে সাতোশি কানাজাওয়া ২৮০ জন বিজ্ঞানীর ওপর তাঁর গবেষণা ও পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে দেখেন যে বয়ঃসন্ধির সময় থেকে প্রতিভা ধীরে ধীরে বিকশিত হয়ে যৌবনে সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছায় এবং ৩০ বছরের পর প্রতিভার বিকাশ ধীরে ধীরে কমতে থাকে।

এ গবেষণাগুলো প্রমাণ করছে আমাদের দেশে যে তরুণরা রয়েছে তাদের ভিতরের প্রতিভাকে বের করে এনে তা দেশের উন্নয়নের কাজে প্রয়োগ করা যেতে পারে। আমরা নাসার মতো গবেষণাসম্পৃক্ত প্রতিষ্ঠান এখনো গড়ে তুলতে পারিনি। নাসায় চাকরি করবে বলে অনেক তরুণ শৈশব থেকে স্বপ্ন দেখে, স্বপ্নের জাল বোনে। অনেকের সে স্বপ্ন অধরাই থেকে যায়, সে স্বপ্ন তো আমাদের হাতের কাছে নেই বরং তা আছে যোজন যোজন দূরে। আমি তরুণদের বলব, নাসার মতো প্রতিষ্ঠান আমরা আমাদের দেশেই গড়ে তুলতে চাই। আমাদের দেশের স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের সৃজনশীল তরুণরা যদি এক প্ল্যাটফরমে এসে নাসার মতো একটি প্রতিষ্ঠান গড়ার ঘোষণা দেয় আমাদের ধারণা তারা সেই অসম্ভবকে সম্ভব করতে পারবে।

তরুণদের সৃষ্টিশীল কাজের প্রতি ঝোঁক ও প্রেরণা আমাকে বলছে, তরুণদের ডিকশনারিতে ‘না’ বলে কোনো শব্দ নেই। সেখানে আছে স্বপ্নজয়ের অমিত সম্ভাবনা। তরুণদের বলব ইসরায়েলে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া তরুণরা উন্নত বিশ্বের প্রযুক্তিগত সমস্যাগুলোর সমাধান করে দিচ্ছে। সেগুলোর উৎকর্ষতায় তাদের মেধার প্রয়োগ করছে। এর ফলে তরুণদের মেধাশক্তি অর্থনীতির সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। এখন আমরা বলছি ইসরায়েল হচ্ছে সারা পৃথিবীর রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের তীর্থস্থান। তরুণদের প্রতি আমার আহ্বান, তোমাদের মেধাশক্তিকে আমাদের দেশের অর্থনীতির সঙ্গে যুক্ত কর। তোমাদের হাত ছেড়ে দেওয়ার মতো অনেক মানুষ পাবে, তোমাদের হাত ধরার মতো কাউকেই হয়তো পাবে না। তাই বলে বসে থাকলে চলবে না। নিজেদের পথ নিজেদের তৈরি করে নিতে হবে। তোমাদের মধ্যে যেন ত্যাগের মন্ত্র থাকে। তোমাদের মধ্যে যেন মানবিক মূল্যবোধ থাকে। মনুষ্যত্ব থাকে। যেখানে আমাকে নিয়ে আমরা নয় বরং আমাদের নিয়ে আমি মনস্তত্ত্বটা গুরুত্বপূর্ণ হবে।

ভাবা যায় কি প্রযুক্তিগত বিস্ময়কর বিপ্লব তরুণরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া অবস্থায় এনেছে। যা আমরা পারিনি। এখানেই আমাদের দায়িত্বহীনতা। এখানেই আমাদের পশ্চান্মুখিতা। এখান থেকে আমাদের এখনই বেরিয়ে আসতে হবে। শিক্ষাকে বিনিয়োগ হিসেবে ব্যবহার করে তরুণদের শক্তি কাজে লাগিয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে। তবেই তারুণ্যের শক্তি জেগে উঠবে। উল্লসিত মন বিস্ফোরিত হয়ে উঠবে ‘জয়তু তরুণ’-এর জয়গানে। স্বপ্ন ও বিশ্বাস হবে আমাদের শক্তি। সে পথ ধরেই জয় আমাদের হবেই হবে। কেননা কান পেতে শুনছি- ‘মুক্ত করো ভয়, আপনা মাঝে শক্তি ধরো, নিজেরে করো জয়।’

লেখক : শিক্ষাবিদ, কলামিস্ট ও লেখক

ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর।

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা