শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ জুন, ২০২১

কেন এমন হচ্ছে- এসবের কি কোনো প্রতিকার নেই?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কেন এমন হচ্ছে- এসবের কি কোনো প্রতিকার নেই?

গত সপ্তাহটা ছিল চরম উত্তেজনা ও অস্বস্তিতে ভরা। একদিকে পরীমণি, অন্যদিকে আবু ত্ব-হা আদনান। পরীমণি একজন চলচ্চিত্রশিল্পী। ভালো-মন্দ মিলিয়েই সে। কিন্তু তাকে শারীরিক নির্যাতনের কোনো সুযোগ কারও নেই। কেউ কেউ বলতে শুরু করেছে, প্রধানমন্ত্রীকে মা ডেকে কান্নাকাটি চিৎকার-চেঁচামেচি করায় নাসির উদ্দিন, তুহিন সিদ্দিকী অমিসহ কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আসলে ক্লাব কী, ক্লাবের জীবন কী, ক্লাবের চালচলন কী খুব একটা জানি না। ভারতে এক যুগের বেশি নির্বাসিত জীবন কাটিয়েছি। কোনো দিন কোনো ক্লাবে যাইনি। ১৯৭৩-’৭৪ সালে কলকাতা গড়ের মাঠে এক ফুটবল ক্লাবে গিয়েছিলাম। সেখানে দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায়, অন্নদাশঙ্কর রায়, মনোজ বসু ছিলেন, ছিলেন তখনকার পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধার্থশঙ্কর রায়। তবে ভারতে কোনো নাইটক্লাব দেখিনি। টিভিতে দেখা ছাড়া নাইটক্লাবের ছবি আমার চোখে নেই। রাজধানীর ঢাকা ক্লাবে দুবার গিয়েছি, দুবার গুলশান ক্লাবে। ঢাকা ক্লাবে প্রথম গিয়েছিলাম ’৭২ সালে আনোয়ারুল আলম শহীদের বিয়েতে, একেবারে শেষ ২০০০ কয়েক সালে ভারতের কংগ্রেস নেতা সোমেন মিত্রের সঙ্গে দেখা করতে। কলকাতায় থাকতে সোমেন মিত্র থাকা-খাওয়া-চলাফেরা সব ব্যাপারে সহযোগিতা করেছেন, ভাইয়ের মতো পাশে দাঁড়িয়েছেন। অন্যদিকে গুলশান ক্লাবে প্রথম গিয়েছিলাম ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি শ্রী প্রণব মুখার্জির স্ত্রী শুভ্রা মুখার্জি-গীতা এসেছিলেন ভরতনাট্যমের দল নিয়ে বিএনপি সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এম মোরশেদ খানের আমন্ত্রণে। সেই আমার গুলশান ক্লাব প্রথম দেখা। মিনিট ১৫ ছিলাম। দিদি শুভ্রা মুখার্জিকে নিয়ে মোহাম্মদপুরের বাবর রোডের বাড়ি এসেছিলাম। দুপুরে খাবার কথা। বাড়িতে ঢুকেই রান্নাঘরে গিয়ে আমার স্ত্রীর হাতে ইলিশ মাছ ভাজা খেয়েছিলেন। যা তাঁর খুব ভালো লেগেছিল। আমৃত্যু আমার স্ত্রীর সেই ইলিশ মাছ ভাজার কথা বলতেন। দ্বিতীয়বার গুলশান ক্লাবে গিয়েছিলাম ভারতীয় এক প্রবীণ নেতা এবং কূটনীতিকের সঙ্গে দুই দেশের সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করতে। রাতে এসব ক্লাবগুলো কী রং ধরে, কেমন হয় তার বিন্দুবিসর্গও জানি না। আর যে কদিন বেঁচে থাকব জানতেও চাই না।

সাভার বিরুলিয়া বোট ক্লাবে সুস্থ পরীমণির যাওয়া এবং পাঁজাকোলা করে গাড়িতে তুলে দেওয়ার ফুটেজ দেখে সত্যিই মর্মাহত হয়েছি। তার অভিযোগে নাসির উদ্দিনসহ কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এখন বলা হচ্ছে পরীমণি ভালো না, খারাপ মেয়ে। তা সে তো এখন খারাপ হয়নি, খারাপ হলে আগেই হয়েছিল। তাহলে তাকে কেন গভীর রাতে ওভাবে ডাকা হলো! হাঁটতে হাঁটতে যে মেয়ে ক্লাবে ঢুকল, তাকে কেন দুজনে পাঁজাকোলা করে গাড়িতে তুলে দিল? সে বলেছে, তার সম্মানহানির চেষ্টা হয়েছে, তার গায়ে হাত তোলা হয়েছে, নির্যাতন করা হয়েছে। পাঁজাকোলা করে কাউকে গাড়িতে তোলা সে তো নির্যাতনেরই প্রমাণ। বাপের বেটা গোয়েন্দা বিভাগের যুগ্ম কমিশনার হারুন অভিযোগ পেয়ে ত্বরিত তাদের গ্রেফতার করেছে। নাসির উদ্দিন ক্ষমতাবান, ধনবান, জাতীয় পার্টি করেন। সংসদে তাকে নিয়ে আলোচনা হয়েছে, চিৎকার-চেঁচামেচি হয়েছে। জানি ক্ষমতা থাকলে সব ক্ষেত্রে নয়, কিছু কিছু ক্ষেত্রে কিছু কিছু কাজ হয়। তবে আবার হাতি পাঁকে পড়লে উঠতে পারে না। আমি নিজেও অনেক হাতিকে পাঁকে পড়ে গড়াগড়ি করতে দেখেছি। মানুষের সাহায্য ছাড়া সে বেরোতে পারে না। নাসির উদ্দিনের কী হবে বলতে পারি না। কিন্তু তুহিন সিদ্দিকী অমির ফুটানি শেষ। সেই কবে থেকে শুনছি, ‘বেশি বেড়ো না ঝড়ে ভাঙবে মাথা, বেশি ছোট হইও না ছাগলে খাবে পাতা।’ তুহিন সিদ্দিকী অমির বাড়ি বাসাইল উপজেলার হাবলা ইউনিয়নের গুল্যা গ্রামে। অমির বাবা তোফাজ্জল ’৮৫-এর দিকে সিঙ্গাপুর গিয়েছিল। লেখাপড়া জানে না, কিন্তু প্রচুর বৈষয়িক জ্ঞান-বুদ্ধি আছে। এর-ওর সঙ্গে খাতির করে একসময় লোক আনা-নেওয়ার ব্যবসা শুরু করে। ২০০০ সালের দিকে একবার আমি তাদের ভাঙা টিনের ঘরের বাড়িতে গিয়েছিলাম এক গানের আসরে। মনে হয় সে সময়ের ছবিটবিও ওদের কাছে থাকতে পারে। তখন এই তুহিন সিদ্দিকী অমি ছিল ১২-১৩ বছরের। তারপর দেখেছি বলে মনে হয় না। তোফাজ্জলের বাড়ির উত্তরে একটা মাদরাসা করেছিল। সেই মাদরাসা মসজিদে এমপি থাকতে গিয়েছিলাম, নামাজ পড়েছিলাম। ওই পর্যন্তই। আর এই ১৫-২০ বছর কোনো খবর জানি না। হঠাৎই সেদিন তোফাজ্জলের পোলার নাম তুহিন সিদ্দিকী অমি শুনে বড় রকমের আশ্চর্য না হয়ে পারিনি। কবে যে আমাদের কয়েক শ বছরের পৈতৃক পদবিটা নিয়ে নিয়েছে বুঝতেই পারিনি। এর আগে এলেঙ্গার আনোয়ার মোল্লা ও নূর আলম মোল্লারা হঠাৎ করে সিদ্দিকী হয়ে যায়। লতিফ ভাই এবং তার ছেলে অনিকের কাজ করত। আমাদের মামা বলে ডাকে। মামা সিদ্দিকী হলে ব্যাকরণগত কারণে ভাইগ্না সিদ্দিকী হয় না। তারা অন্য পদবির হয়। এখানে তোফাজ্জলের পোলা অমি সিদ্দিকী হয়ে যাওয়া এক মারাত্মক ঘটনা। এখনো বাবা তোফাজ্জল সিদ্দিকী নয়, দাদা আবদুল মান্নান সিদ্দিকী নয়। কিন্তু তুহিন সিদ্দিকী হয়ে গেছে। এ রকম জালিয়াতদের কী করা যায়! একসময় সিদ্দিকী নামের বড় দুর্দিন ছিল। মুক্তিযুদ্ধের সময় ঘাটাইলের এক লতিফ সিদ্দিকীকে ধরে পাকিস্তানি হানাদাররা কী যে অত্যাচার করেছিল যা লেখার মতো নয়। আমাদের আত্মীয়স্বজন অনেক সিদ্দিকী তাদের পদবি লেখা বন্ধ করে দিয়েছিল। স্বাধীনতার পর যদিও সিদ্দিকী পদবি আকর্ষণীয় ছিল। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যার পর আমি প্রতিবাদ করায় সিদ্দিকী পদবি আবার রাষ্ট্রের শত্রুতে পরিণত হয়। কিছু মানুষ তাদের নাম থেকে সিদ্দিকী বাদ দেন। আবার ইদানীং কী কারণে হঠাৎই গজিয়ে ওঠা সিদ্দিকী দেখা যাচ্ছে। বিএনপির আমলে মির্জাপুরের এমপি আবুল কালাম আজাদ একদিন হঠাৎই আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী হয়ে গিয়েছিল। দেশে যেহেতু আইনকানুন নেই তাই এসবের কতটা লাগাম টানা যাবে জানি না। কিন্তু লাগাম টানা দরকার।

বিদেশে পাঠাবে বলে তোফাজ্জল এবং অমি কত শত হাজার মানুষের কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে যার কোনো লেখাজোখা নেই। হাজার হাজার মানুষের টাকা আত্মসাৎ করে নাইটক্লাব করে ক্ষমতাবানদের সঙ্গে সম্পর্ক করে বহাল তবিয়তে চালিয়ে যাচ্ছে। এর একটা বিহিত হওয়া উচিত। মদ-গাঁজা-ভাং-নারী ব্যবসায় আমার সোনার দেশটা তামা হয়ে গেল। আমি কিন্তু মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম মূলত পাকিস্তানিরা যখন আমার মা-বোনের সম্মান-সম্ভ্রম হরণ করছিল, একেবারে রাস্তাঘাটে সাধারণ মানুষকে যত্রতত্র যখন তখন হত্যা করছিল সেই জোর-জুলুমের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলাম। বারবার মনে হতো মা-বোনের ইজ্জত-সম্ভ্রম যদি রক্ষা করতে না পারলাম তাহলে পুরুষ হয়ে জন্ম নেওয়ার সার্থকতা কোথায়? আজ মা-বোনের সম্মানের অভাব দেখে, মেয়েদের নিরাপত্তার অভাবে বড় কষ্ট হয়। হাজার হাজার নারী কর্মীকে বিদেশে পাঠানো হচ্ছে। বিদেশে গিয়ে আমার মা-বোনেরা, আমার সন্তানেরা অনেকেই তাদের সম্মান-সম্ভ্রম রক্ষা করতে পারছে না। এটা জেনেশুনেও সরকার বিদেশে মেয়েদের পাঠাচ্ছে। আমাদের মেয়েরা আমাদের সন্তানেরা কেন যে এভাবে জীবন নষ্ট করছে ভেবে কূলকিনারা পাই না। পাকিস্তানি হানাদারদের হাত থেকে মা-বোনের ইজ্জত বাঁচিয়ে ছিলাম তা কি বিদেশের হাতে বেঁচে দেওয়ার জন্য- বড় অসহায়বোধ হয়। মা-বোনের সম্মান-সম্ভ্রমের চাইতে মূল্যবান আর কী আছে? কিন্তু কেন যেন দেশ, সমাজ, দেশের নেতৃত্ব ব্যাপারটা বুঝতে চায় না। আসলে মানুষের জীবন তো এত খেলনা নয়। জানি, মানুষের জীবন বহতা জোয়ার-ভাটার নদীর মতো। যখন জোয়ার আসে তখন ফুলে-ফেঁপে কানায় কানায় ভরে যায়। আবার ভাটার টানে সব শুকিয়ে যায়। নদীর তলদেশে কাদা জমে। মানুষেরও প্রায় তেমনি সফলতার সময় যৌবনে এক রকম, আবার যখন ভাটার টান পড়ে তখন প্রায় সবকিছু ফ্যাকাশে। তার পরও কেন যে সত্য মিথ্যার কোনো পার্থক্য করতে চায় না অনেকে। অনেকে সম্মান-সম্ভ্রমের মূল্যই বুঝতে চায় না। কেমন যেন গা ভাসিয়ে দেয়। এ থেকে কীভাবে মুক্তি হবে পথ খুঁজে পাই না। বড় অস্বস্তি ও দুশ্চিন্তায় দিন কাটে।

আইন তার নিজ গতিতে চলবে এটাই সবার প্রত্যাশা। কিন্তু এখন পরীমণিকে নিয়ে নানা কাদা ছোড়াছুড়ি হবে। যত কাদাই ছুড়ুন পরীমণি একজন নারী। তার গায়ে আঘাত করা নিজের গায়েই আঘাত করার শামিল। অন্যায় যারা করেছে তাদের বিচার হওয়া উচিত। পরীমণির মধ্য দিয়ে পাপীদের পাপ বেরিয়ে এসেছে। তাদের লুক্কায়িত হাজারো অন্যায় জনসম্মুখে এসেছে। এখন এর বিচার হওয়া উচিত। কোথাকার অমি, যার বাবা না হলেও দাদা কামলা দিয়ে খেত। নিশ্চয়ই তাদের টাকাপয়সা হওয়া দোষের নয়। কিন্তু হাজার হাজার মানুষকে কাঁদিয়ে সর্বস্বান্ত করে লুটেরা এভাবে ফুলে-ফেঁপে ওঠা রাষ্ট্র এবং সমাজের জন্য ঘোরতর অন্যায়। এর বিচার দেশবাসী অবশ্যই আশা করবে।

অন্যদিকে ইসলামী সুবক্তা আবু ত্ব-হা আদনানকে নিয়ে সারা সপ্তাহ কি বিশ্রী কাÐ, কি উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা দেশবাসীর ঘুম কেড়ে নিয়েছিল। সব দোষারোপ সরকারের প্রতি। এমনকি এও শোনা গেছে পরীমণি প্রধানমন্ত্রীকে মা ডেকে কান্নাকাটি করেছে তাই অভিযুক্তরা ধরা পড়েছে। কিন্তু ইসলামী বক্তা ত্ব-হা আদনানের ব্যাপারে সরকারের কোনো খেয়াল নেই, কোনো আগ্রহ নেই। এমনকি এও শোনা গেছে যে সরকারের কোনো এজেন্সি তাদের গুম করেছে। মূলত ইসলামী চিন্তার গলা টিপে ধরাই হচ্ছে আসল উদ্দেশ্য। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছেয়ে গিয়েছিল এ অনভিপ্রেত ঘটনা। এমনকি আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোও এ নিয়ে মাথা ঘামিয়েছে, কথা বলেছে। তারা সরকারের নিন্দা করেছে, সতর্ক করেছে। ঘটনাটি গুমের হলে এ ভদ্রলোককে তার তিন সঙ্গীসহ পাওয়া না গেলে সরকারের ওপর শত কোটি অভিযোগ প্রতিষ্ঠিত হতো এবং বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার সরকার কতখানি ক্ষতিগ্রস্ত হতো তা বলেকয়ে শেষ করা যাবে না। অথচ ভদ্রলোককে খুঁজে পাওয়ার পর ব্যাপারটা কেমন যেন কচুপাতার পানির মতো হয়ে গেল। শুক্রবার রাত ৯টায় কোর্ট বসিয়ে হাকিমের কাছে জবানবন্দি দিয়ে ভদ্রলোক আদনান তার সঙ্গী আবদুল মুহিত, মোহাম্মদ ফিরোজ ও গাড়িচালক আমির উদ্দীন ফয়েজকে বিচারক নিঃসন্দেহ হয়ে আত্মীয়স্বজনের জিম্মায় ছেড়ে দেন। বড় ভালো কথা। প্রথম স্ত্রীর বাড়িতে লুকিয়ে ছিলেন তাহলে দ্বিতীয় তৃতীয় চতুর্থ স্ত্রীও থাকতে পারে। এ রকম ইচ্ছাকৃত লুকিয়ে থেকে দেশবাসীকে যে দারুণ উৎকণ্ঠায় ফেলেছিলেন সেজন্য ফাঁসি না হোক, জেল-জরিমানা হওয়া অবশ্যই প্রয়োজন। কাউকে এমন অধিকার দেওয়া হয়নি যে তিনি ছেলেখেলা করে দেশের মানুষকে উৎকণ্ঠায় ফেলবেন। সরকার সব সময় বলে ষড়যন্ত্র। আমরা অনেক সময় সরকারের কথা বিশ্বাস করতে পারি না, যদিও মনেপ্রাণে বিশ্বাস করতে চাই। এই ভদ্রলোক আদনানের ক্ষেত্রে এটা কি একটা মারাত্মক ষড়যন্ত্র হতে পারে না? প্রশ্নগুলো আপনাআপনি মনের ভিতর গুমরে মরছে বলে উত্থাপন করছি, তুলে ধরছি।

আবু ত্ব-হা আদনানের জন্য ছুটির দিন শুক্রবার রাত ৯টায় কোর্ট বসিয়ে বিচারক নিঃসন্দেহ হয়ে তাদের স্বজনের জিম্মায় দিলেন। কিন্তু এই কদিন আগেই প্রথম আলোর সিনিয়র সাংবাদিক রোজিনাকে সচিবালয় থেকে ওই একইভাবে ধরে আনা হয়েছিল। অসুস্থ রোজিনাকে হাসপাতালে নেওয়ার কথা। তা না নিয়ে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে কোর্টে হাজির করা হয়। ম্যাজিস্ট্রেট বৃহস্পতিবার শুনানি করেন। একজন গণমাধ্যমের মহিলা কর্মীকে সেদিন মুক্তি না দিয়ে শুক্র-শনি দুই দিন হাজতে রেখে রবিবার সেই একই শুনানির ওপর জামিন মঞ্জুর করেন। রবিবারে আরও অধিক শুনানি হলেও না হয় বৃহস্পতিবার ম্যাজিস্ট্রেটের জামিন না দেওয়ার একটা যৌক্তিকতা থাকত। কিন্তু একই শুনানিতে জামিন দেওয়ায় কোনো যৌক্তিকতা নেই। কিন্তু আবু ত্ব-হা আদনানের ব্যাপারে মোটেই তেমন হয়নি। তার সঙ্গে জামাই আদর করা হয়েছে। রাত ৯টায় কোর্ট বসিয়ে ম্যাজিস্ট্রেট নিঃসন্দেহ হয়ে আত্মীয়স্বজনের জিম্মায় ছেড়ে দিয়েছেন। এদিকে যে সারা দেশে একটা কিয়ামত হয়ে গেছে সেদিকে বিন্দুমাত্র দৃৃষ্টি দেওয়া হয়নি। জনাব আদনানের কথাবার্তা যা আমরা পত্রপত্রিকায় দেখলাম তা অনেকটাই অসংলগ্ন, সন্দেহজনক। দেশ একটা অস্থিতিশীল সময় পার করছে। তাই কোনো কিছু নিয়ে এমন হেলাফেলা করা যুক্তিযুক্ত নয়, তাই কথাগুলো বললাম। করোনায় যখন চারদিকে হাহাকার তখন এমন মশকরা ক্ষমার অযোগ্য এক অপরাধ। দেশবাসীর পক্ষ থেকে এ অমার্জনীয় অপরাধের বিচার চাই।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা