শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ জুন, ২০২১

কেন এমন হচ্ছে- এসবের কি কোনো প্রতিকার নেই?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কেন এমন হচ্ছে- এসবের কি কোনো প্রতিকার নেই?

গত সপ্তাহটা ছিল চরম উত্তেজনা ও অস্বস্তিতে ভরা। একদিকে পরীমণি, অন্যদিকে আবু ত্ব-হা আদনান। পরীমণি একজন চলচ্চিত্রশিল্পী। ভালো-মন্দ মিলিয়েই সে। কিন্তু তাকে শারীরিক নির্যাতনের কোনো সুযোগ কারও নেই। কেউ কেউ বলতে শুরু করেছে, প্রধানমন্ত্রীকে মা ডেকে কান্নাকাটি চিৎকার-চেঁচামেচি করায় নাসির উদ্দিন, তুহিন সিদ্দিকী অমিসহ কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আসলে ক্লাব কী, ক্লাবের জীবন কী, ক্লাবের চালচলন কী খুব একটা জানি না। ভারতে এক যুগের বেশি নির্বাসিত জীবন কাটিয়েছি। কোনো দিন কোনো ক্লাবে যাইনি। ১৯৭৩-’৭৪ সালে কলকাতা গড়ের মাঠে এক ফুটবল ক্লাবে গিয়েছিলাম। সেখানে দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায়, অন্নদাশঙ্কর রায়, মনোজ বসু ছিলেন, ছিলেন তখনকার পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধার্থশঙ্কর রায়। তবে ভারতে কোনো নাইটক্লাব দেখিনি। টিভিতে দেখা ছাড়া নাইটক্লাবের ছবি আমার চোখে নেই। রাজধানীর ঢাকা ক্লাবে দুবার গিয়েছি, দুবার গুলশান ক্লাবে। ঢাকা ক্লাবে প্রথম গিয়েছিলাম ’৭২ সালে আনোয়ারুল আলম শহীদের বিয়েতে, একেবারে শেষ ২০০০ কয়েক সালে ভারতের কংগ্রেস নেতা সোমেন মিত্রের সঙ্গে দেখা করতে। কলকাতায় থাকতে সোমেন মিত্র থাকা-খাওয়া-চলাফেরা সব ব্যাপারে সহযোগিতা করেছেন, ভাইয়ের মতো পাশে দাঁড়িয়েছেন। অন্যদিকে গুলশান ক্লাবে প্রথম গিয়েছিলাম ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি শ্রী প্রণব মুখার্জির স্ত্রী শুভ্রা মুখার্জি-গীতা এসেছিলেন ভরতনাট্যমের দল নিয়ে বিএনপি সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এম মোরশেদ খানের আমন্ত্রণে। সেই আমার গুলশান ক্লাব প্রথম দেখা। মিনিট ১৫ ছিলাম। দিদি শুভ্রা মুখার্জিকে নিয়ে মোহাম্মদপুরের বাবর রোডের বাড়ি এসেছিলাম। দুপুরে খাবার কথা। বাড়িতে ঢুকেই রান্নাঘরে গিয়ে আমার স্ত্রীর হাতে ইলিশ মাছ ভাজা খেয়েছিলেন। যা তাঁর খুব ভালো লেগেছিল। আমৃত্যু আমার স্ত্রীর সেই ইলিশ মাছ ভাজার কথা বলতেন। দ্বিতীয়বার গুলশান ক্লাবে গিয়েছিলাম ভারতীয় এক প্রবীণ নেতা এবং কূটনীতিকের সঙ্গে দুই দেশের সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করতে। রাতে এসব ক্লাবগুলো কী রং ধরে, কেমন হয় তার বিন্দুবিসর্গও জানি না। আর যে কদিন বেঁচে থাকব জানতেও চাই না।

সাভার বিরুলিয়া বোট ক্লাবে সুস্থ পরীমণির যাওয়া এবং পাঁজাকোলা করে গাড়িতে তুলে দেওয়ার ফুটেজ দেখে সত্যিই মর্মাহত হয়েছি। তার অভিযোগে নাসির উদ্দিনসহ কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এখন বলা হচ্ছে পরীমণি ভালো না, খারাপ মেয়ে। তা সে তো এখন খারাপ হয়নি, খারাপ হলে আগেই হয়েছিল। তাহলে তাকে কেন গভীর রাতে ওভাবে ডাকা হলো! হাঁটতে হাঁটতে যে মেয়ে ক্লাবে ঢুকল, তাকে কেন দুজনে পাঁজাকোলা করে গাড়িতে তুলে দিল? সে বলেছে, তার সম্মানহানির চেষ্টা হয়েছে, তার গায়ে হাত তোলা হয়েছে, নির্যাতন করা হয়েছে। পাঁজাকোলা করে কাউকে গাড়িতে তোলা সে তো নির্যাতনেরই প্রমাণ। বাপের বেটা গোয়েন্দা বিভাগের যুগ্ম কমিশনার হারুন অভিযোগ পেয়ে ত্বরিত তাদের গ্রেফতার করেছে। নাসির উদ্দিন ক্ষমতাবান, ধনবান, জাতীয় পার্টি করেন। সংসদে তাকে নিয়ে আলোচনা হয়েছে, চিৎকার-চেঁচামেচি হয়েছে। জানি ক্ষমতা থাকলে সব ক্ষেত্রে নয়, কিছু কিছু ক্ষেত্রে কিছু কিছু কাজ হয়। তবে আবার হাতি পাঁকে পড়লে উঠতে পারে না। আমি নিজেও অনেক হাতিকে পাঁকে পড়ে গড়াগড়ি করতে দেখেছি। মানুষের সাহায্য ছাড়া সে বেরোতে পারে না। নাসির উদ্দিনের কী হবে বলতে পারি না। কিন্তু তুহিন সিদ্দিকী অমির ফুটানি শেষ। সেই কবে থেকে শুনছি, ‘বেশি বেড়ো না ঝড়ে ভাঙবে মাথা, বেশি ছোট হইও না ছাগলে খাবে পাতা।’ তুহিন সিদ্দিকী অমির বাড়ি বাসাইল উপজেলার হাবলা ইউনিয়নের গুল্যা গ্রামে। অমির বাবা তোফাজ্জল ’৮৫-এর দিকে সিঙ্গাপুর গিয়েছিল। লেখাপড়া জানে না, কিন্তু প্রচুর বৈষয়িক জ্ঞান-বুদ্ধি আছে। এর-ওর সঙ্গে খাতির করে একসময় লোক আনা-নেওয়ার ব্যবসা শুরু করে। ২০০০ সালের দিকে একবার আমি তাদের ভাঙা টিনের ঘরের বাড়িতে গিয়েছিলাম এক গানের আসরে। মনে হয় সে সময়ের ছবিটবিও ওদের কাছে থাকতে পারে। তখন এই তুহিন সিদ্দিকী অমি ছিল ১২-১৩ বছরের। তারপর দেখেছি বলে মনে হয় না। তোফাজ্জলের বাড়ির উত্তরে একটা মাদরাসা করেছিল। সেই মাদরাসা মসজিদে এমপি থাকতে গিয়েছিলাম, নামাজ পড়েছিলাম। ওই পর্যন্তই। আর এই ১৫-২০ বছর কোনো খবর জানি না। হঠাৎই সেদিন তোফাজ্জলের পোলার নাম তুহিন সিদ্দিকী অমি শুনে বড় রকমের আশ্চর্য না হয়ে পারিনি। কবে যে আমাদের কয়েক শ বছরের পৈতৃক পদবিটা নিয়ে নিয়েছে বুঝতেই পারিনি। এর আগে এলেঙ্গার আনোয়ার মোল্লা ও নূর আলম মোল্লারা হঠাৎ করে সিদ্দিকী হয়ে যায়। লতিফ ভাই এবং তার ছেলে অনিকের কাজ করত। আমাদের মামা বলে ডাকে। মামা সিদ্দিকী হলে ব্যাকরণগত কারণে ভাইগ্না সিদ্দিকী হয় না। তারা অন্য পদবির হয়। এখানে তোফাজ্জলের পোলা অমি সিদ্দিকী হয়ে যাওয়া এক মারাত্মক ঘটনা। এখনো বাবা তোফাজ্জল সিদ্দিকী নয়, দাদা আবদুল মান্নান সিদ্দিকী নয়। কিন্তু তুহিন সিদ্দিকী হয়ে গেছে। এ রকম জালিয়াতদের কী করা যায়! একসময় সিদ্দিকী নামের বড় দুর্দিন ছিল। মুক্তিযুদ্ধের সময় ঘাটাইলের এক লতিফ সিদ্দিকীকে ধরে পাকিস্তানি হানাদাররা কী যে অত্যাচার করেছিল যা লেখার মতো নয়। আমাদের আত্মীয়স্বজন অনেক সিদ্দিকী তাদের পদবি লেখা বন্ধ করে দিয়েছিল। স্বাধীনতার পর যদিও সিদ্দিকী পদবি আকর্ষণীয় ছিল। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যার পর আমি প্রতিবাদ করায় সিদ্দিকী পদবি আবার রাষ্ট্রের শত্রুতে পরিণত হয়। কিছু মানুষ তাদের নাম থেকে সিদ্দিকী বাদ দেন। আবার ইদানীং কী কারণে হঠাৎই গজিয়ে ওঠা সিদ্দিকী দেখা যাচ্ছে। বিএনপির আমলে মির্জাপুরের এমপি আবুল কালাম আজাদ একদিন হঠাৎই আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী হয়ে গিয়েছিল। দেশে যেহেতু আইনকানুন নেই তাই এসবের কতটা লাগাম টানা যাবে জানি না। কিন্তু লাগাম টানা দরকার।

বিদেশে পাঠাবে বলে তোফাজ্জল এবং অমি কত শত হাজার মানুষের কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে যার কোনো লেখাজোখা নেই। হাজার হাজার মানুষের টাকা আত্মসাৎ করে নাইটক্লাব করে ক্ষমতাবানদের সঙ্গে সম্পর্ক করে বহাল তবিয়তে চালিয়ে যাচ্ছে। এর একটা বিহিত হওয়া উচিত। মদ-গাঁজা-ভাং-নারী ব্যবসায় আমার সোনার দেশটা তামা হয়ে গেল। আমি কিন্তু মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম মূলত পাকিস্তানিরা যখন আমার মা-বোনের সম্মান-সম্ভ্রম হরণ করছিল, একেবারে রাস্তাঘাটে সাধারণ মানুষকে যত্রতত্র যখন তখন হত্যা করছিল সেই জোর-জুলুমের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলাম। বারবার মনে হতো মা-বোনের ইজ্জত-সম্ভ্রম যদি রক্ষা করতে না পারলাম তাহলে পুরুষ হয়ে জন্ম নেওয়ার সার্থকতা কোথায়? আজ মা-বোনের সম্মানের অভাব দেখে, মেয়েদের নিরাপত্তার অভাবে বড় কষ্ট হয়। হাজার হাজার নারী কর্মীকে বিদেশে পাঠানো হচ্ছে। বিদেশে গিয়ে আমার মা-বোনেরা, আমার সন্তানেরা অনেকেই তাদের সম্মান-সম্ভ্রম রক্ষা করতে পারছে না। এটা জেনেশুনেও সরকার বিদেশে মেয়েদের পাঠাচ্ছে। আমাদের মেয়েরা আমাদের সন্তানেরা কেন যে এভাবে জীবন নষ্ট করছে ভেবে কূলকিনারা পাই না। পাকিস্তানি হানাদারদের হাত থেকে মা-বোনের ইজ্জত বাঁচিয়ে ছিলাম তা কি বিদেশের হাতে বেঁচে দেওয়ার জন্য- বড় অসহায়বোধ হয়। মা-বোনের সম্মান-সম্ভ্রমের চাইতে মূল্যবান আর কী আছে? কিন্তু কেন যেন দেশ, সমাজ, দেশের নেতৃত্ব ব্যাপারটা বুঝতে চায় না। আসলে মানুষের জীবন তো এত খেলনা নয়। জানি, মানুষের জীবন বহতা জোয়ার-ভাটার নদীর মতো। যখন জোয়ার আসে তখন ফুলে-ফেঁপে কানায় কানায় ভরে যায়। আবার ভাটার টানে সব শুকিয়ে যায়। নদীর তলদেশে কাদা জমে। মানুষেরও প্রায় তেমনি সফলতার সময় যৌবনে এক রকম, আবার যখন ভাটার টান পড়ে তখন প্রায় সবকিছু ফ্যাকাশে। তার পরও কেন যে সত্য মিথ্যার কোনো পার্থক্য করতে চায় না অনেকে। অনেকে সম্মান-সম্ভ্রমের মূল্যই বুঝতে চায় না। কেমন যেন গা ভাসিয়ে দেয়। এ থেকে কীভাবে মুক্তি হবে পথ খুঁজে পাই না। বড় অস্বস্তি ও দুশ্চিন্তায় দিন কাটে।

আইন তার নিজ গতিতে চলবে এটাই সবার প্রত্যাশা। কিন্তু এখন পরীমণিকে নিয়ে নানা কাদা ছোড়াছুড়ি হবে। যত কাদাই ছুড়ুন পরীমণি একজন নারী। তার গায়ে আঘাত করা নিজের গায়েই আঘাত করার শামিল। অন্যায় যারা করেছে তাদের বিচার হওয়া উচিত। পরীমণির মধ্য দিয়ে পাপীদের পাপ বেরিয়ে এসেছে। তাদের লুক্কায়িত হাজারো অন্যায় জনসম্মুখে এসেছে। এখন এর বিচার হওয়া উচিত। কোথাকার অমি, যার বাবা না হলেও দাদা কামলা দিয়ে খেত। নিশ্চয়ই তাদের টাকাপয়সা হওয়া দোষের নয়। কিন্তু হাজার হাজার মানুষকে কাঁদিয়ে সর্বস্বান্ত করে লুটেরা এভাবে ফুলে-ফেঁপে ওঠা রাষ্ট্র এবং সমাজের জন্য ঘোরতর অন্যায়। এর বিচার দেশবাসী অবশ্যই আশা করবে।

অন্যদিকে ইসলামী সুবক্তা আবু ত্ব-হা আদনানকে নিয়ে সারা সপ্তাহ কি বিশ্রী কাÐ, কি উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা দেশবাসীর ঘুম কেড়ে নিয়েছিল। সব দোষারোপ সরকারের প্রতি। এমনকি এও শোনা গেছে পরীমণি প্রধানমন্ত্রীকে মা ডেকে কান্নাকাটি করেছে তাই অভিযুক্তরা ধরা পড়েছে। কিন্তু ইসলামী বক্তা ত্ব-হা আদনানের ব্যাপারে সরকারের কোনো খেয়াল নেই, কোনো আগ্রহ নেই। এমনকি এও শোনা গেছে যে সরকারের কোনো এজেন্সি তাদের গুম করেছে। মূলত ইসলামী চিন্তার গলা টিপে ধরাই হচ্ছে আসল উদ্দেশ্য। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছেয়ে গিয়েছিল এ অনভিপ্রেত ঘটনা। এমনকি আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোও এ নিয়ে মাথা ঘামিয়েছে, কথা বলেছে। তারা সরকারের নিন্দা করেছে, সতর্ক করেছে। ঘটনাটি গুমের হলে এ ভদ্রলোককে তার তিন সঙ্গীসহ পাওয়া না গেলে সরকারের ওপর শত কোটি অভিযোগ প্রতিষ্ঠিত হতো এবং বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার সরকার কতখানি ক্ষতিগ্রস্ত হতো তা বলেকয়ে শেষ করা যাবে না। অথচ ভদ্রলোককে খুঁজে পাওয়ার পর ব্যাপারটা কেমন যেন কচুপাতার পানির মতো হয়ে গেল। শুক্রবার রাত ৯টায় কোর্ট বসিয়ে হাকিমের কাছে জবানবন্দি দিয়ে ভদ্রলোক আদনান তার সঙ্গী আবদুল মুহিত, মোহাম্মদ ফিরোজ ও গাড়িচালক আমির উদ্দীন ফয়েজকে বিচারক নিঃসন্দেহ হয়ে আত্মীয়স্বজনের জিম্মায় ছেড়ে দেন। বড় ভালো কথা। প্রথম স্ত্রীর বাড়িতে লুকিয়ে ছিলেন তাহলে দ্বিতীয় তৃতীয় চতুর্থ স্ত্রীও থাকতে পারে। এ রকম ইচ্ছাকৃত লুকিয়ে থেকে দেশবাসীকে যে দারুণ উৎকণ্ঠায় ফেলেছিলেন সেজন্য ফাঁসি না হোক, জেল-জরিমানা হওয়া অবশ্যই প্রয়োজন। কাউকে এমন অধিকার দেওয়া হয়নি যে তিনি ছেলেখেলা করে দেশের মানুষকে উৎকণ্ঠায় ফেলবেন। সরকার সব সময় বলে ষড়যন্ত্র। আমরা অনেক সময় সরকারের কথা বিশ্বাস করতে পারি না, যদিও মনেপ্রাণে বিশ্বাস করতে চাই। এই ভদ্রলোক আদনানের ক্ষেত্রে এটা কি একটা মারাত্মক ষড়যন্ত্র হতে পারে না? প্রশ্নগুলো আপনাআপনি মনের ভিতর গুমরে মরছে বলে উত্থাপন করছি, তুলে ধরছি।

আবু ত্ব-হা আদনানের জন্য ছুটির দিন শুক্রবার রাত ৯টায় কোর্ট বসিয়ে বিচারক নিঃসন্দেহ হয়ে তাদের স্বজনের জিম্মায় দিলেন। কিন্তু এই কদিন আগেই প্রথম আলোর সিনিয়র সাংবাদিক রোজিনাকে সচিবালয় থেকে ওই একইভাবে ধরে আনা হয়েছিল। অসুস্থ রোজিনাকে হাসপাতালে নেওয়ার কথা। তা না নিয়ে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে কোর্টে হাজির করা হয়। ম্যাজিস্ট্রেট বৃহস্পতিবার শুনানি করেন। একজন গণমাধ্যমের মহিলা কর্মীকে সেদিন মুক্তি না দিয়ে শুক্র-শনি দুই দিন হাজতে রেখে রবিবার সেই একই শুনানির ওপর জামিন মঞ্জুর করেন। রবিবারে আরও অধিক শুনানি হলেও না হয় বৃহস্পতিবার ম্যাজিস্ট্রেটের জামিন না দেওয়ার একটা যৌক্তিকতা থাকত। কিন্তু একই শুনানিতে জামিন দেওয়ায় কোনো যৌক্তিকতা নেই। কিন্তু আবু ত্ব-হা আদনানের ব্যাপারে মোটেই তেমন হয়নি। তার সঙ্গে জামাই আদর করা হয়েছে। রাত ৯টায় কোর্ট বসিয়ে ম্যাজিস্ট্রেট নিঃসন্দেহ হয়ে আত্মীয়স্বজনের জিম্মায় ছেড়ে দিয়েছেন। এদিকে যে সারা দেশে একটা কিয়ামত হয়ে গেছে সেদিকে বিন্দুমাত্র দৃৃষ্টি দেওয়া হয়নি। জনাব আদনানের কথাবার্তা যা আমরা পত্রপত্রিকায় দেখলাম তা অনেকটাই অসংলগ্ন, সন্দেহজনক। দেশ একটা অস্থিতিশীল সময় পার করছে। তাই কোনো কিছু নিয়ে এমন হেলাফেলা করা যুক্তিযুক্ত নয়, তাই কথাগুলো বললাম। করোনায় যখন চারদিকে হাহাকার তখন এমন মশকরা ক্ষমার অযোগ্য এক অপরাধ। দেশবাসীর পক্ষ থেকে এ অমার্জনীয় অপরাধের বিচার চাই।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সর্বশেষ খবর
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুনরায় চালু হচ্ছে বেসিস-সিসিপ প্রোগ্রাম
পুনরায় চালু হচ্ছে বেসিস-সিসিপ প্রোগ্রাম

১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

১৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিপর্যয় পেরিয়ে ইতিহাস: আবারও শীর্ষে অ্যাপল
বিপর্যয় পেরিয়ে ইতিহাস: আবারও শীর্ষে অ্যাপল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী
জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ
হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০
জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি
কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল
চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা
হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার
ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী
হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন
জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি
‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়
‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর
ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল
জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার
বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাই ৮ উইকেট নিলেন শামি
একাই ৮ উইকেট নিলেন শামি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

‘তরল বায়ুপ্রযুক্তি’ হতে পারে জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প
‘তরল বায়ুপ্রযুক্তি’ হতে পারে জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প

টেকনোলজি

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

নির্বাচনের দুর্নাম করবে এমন পর্যবেক্ষক ডাকবে না সরকার
নির্বাচনের দুর্নাম করবে এমন পর্যবেক্ষক ডাকবে না সরকার

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন
বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন

নগর জীবন

কমনওয়েলথ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে জাতীয় পার্টির বৈঠক
কমনওয়েলথ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে জাতীয় পার্টির বৈঠক

নগর জীবন

ফেসবুকে বিশ্ববিদ্যালয়ের গোপন নথি ভাইরাল
ফেসবুকে বিশ্ববিদ্যালয়ের গোপন নথি ভাইরাল

নগর জীবন

এনজিসি ৬৭৪৪ (NGC 6744) গ্যালাক্সি
এনজিসি ৬৭৪৪ (NGC 6744) গ্যালাক্সি

টেকনোলজি