শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ জুলাই, ২০২১

বঙ্গবীরের ভারতে নির্বাসনের দিনগুলি

লেখক : ফরিদ আহমেদ, প্রকাশক, অনন্যা প্রকাশনী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবীরের ভারতে নির্বাসনের দিনগুলি

পঁচাত্তরের মধ্য আগস্টে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বর্বর কাপালিকরা সপরিবারে হত্যা করে। সেই নৃশংস হত্যাকান্ডের রক্তাক্ত দাগ শুকানোর আগেই তাঁর মানসপুত্র বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী অগণিত মুজিবসন্তানকে সংগঠিত করে প্রতিশোধের প্রত্যয়ে অসম যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েন। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের চার বছরের মাথায় আরেকটি যুদ্ধ শুরু হয়ে গিয়েছিল বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যাকান্ডের পর। সে এক বিভীষিকাময় ইতিহাস। একটি জাতির জন্মলগ্নের পরপরই প্রতিরোধ যোদ্ধাদের অবর্ণনীয় ইতিহাস অনেকেরই অজানা। বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম সেই দুর্বার প্রতিরোধযুদ্ধের অনুচ্চারিত ইতিহাস আজও জাতির সামনে উপস্থাপন করেননি। সে সময়ের তরুণ ছাত্রলীগ কর্মী ফরিদ আহমেদ ১৯৮২ সালে পশ্চিমবঙ্গে ছুটে যান বঙ্গবীরের সান্নিধ্যে। বঙ্গবীরের বীরোচিত স্বদেশ প্রত্যাবর্তনে তিনি সহযাত্রী হয়েছিলেন।

প্রতিরোধযুদ্ধের একপর্যায়ে ভারতে ক্ষমতার পালাবদল হয়। যার ফলে জাতীয় মুক্তিবাহিনী বিপদগ্রস্ত হয়ে পড়ে। শুরু হয় নির্বাসিত একাকিত্বের জীবন। সাতাত্তরের ঘোরতর সংকটকালে জাতীয় মুক্তিবাহিনীর রৌদ্রোজ্জ্বল আকাশ অন্ধকারে ছেয়ে যায়। ইন্দিরাবিরোধী ডানপন্থি বলয় দিল্লির মসনদে বসে। প্রতিরোধ যোদ্ধাদের বিপর্যয় শুরু হয়ে যায়। ভারতীয় কর্তৃপক্ষ হাজার হাজার প্রতিরোধ যোদ্ধাকে সামরিক জান্তার হাতে তুলে দেয়। তাদের পুনর্বাসনের মিথ্যা প্রতিশ্রুতির আড়ালে অমানুষিক নিপীড়নের হোলিখেলা বিরামহীন চলতে থাকে। সেই গভীর সংকটে প্রতিরোধ যোদ্ধাদের পাশে বুক পেতে দাঁড়ান তখনকার ভারতের জীবিত গান্ধী খ্যাত লোকনায়ক সর্বোদয় নেতা জয়প্রকাশ নারায়ণ, সোশ্যালিস্ট নেতা জর্জ ফার্নান্দেজ, সমর গুহ, সুরেন্দ্র মোহন, ভুপেশ দাশগুপ্ত, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু, জনতা মোর্চার সভাপতি চন্দ্র শেখর এমনকি পররাষ্ট্রমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি। ভারতের সর্বজনশ্রদ্ধেয় সর্বোদয় নেতা জয়প্রকাশ নারায়ণের সাহসী ভূমিকায় জনতা সরকার একসময় নমনীয় হতে বাধ্য হয়। জাতীয় মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তমসহ অসংখ্য প্রতিরোধ যোদ্ধাকে ভারতে রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়া হয়। তত দিনে সর্বনাশের ষোলকলা পূর্ণ হয়ে গেছে। হাজার হাজার প্রতিরোধ যোদ্ধাকে পুনর্বাসনের ছলনার ফাঁদে ফেলে সামরিক জান্তার নিষ্পেষণে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে কাটাতে হয়েছে জীবনের সিংহভাগ সময়। সাতাত্তরে কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়, তখনকার টালমাটাল রাজনৈতিক পরিস্থিতি এমনকি সেই ঘোরতর সংকট কাটিয়ে কংগ্রেসের পুনরায় ক্ষমতায় আরোহণ এ বইটিতে এমন নিখুঁতভাবে তুলে এনেছেন যা একজন প্রতিষ্ঠিত সংবাদ বিশ্লেষককেও হতবাক করে দেবে। সাতাত্তরে কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়ের পর তিন বছরের মাথায় ইন্দিরা কংগ্রেসের বিপুল বিজয়ের রথযাত্রায়ও বঙ্গবীর ভূমিকা রেখেছিলেন এটা যেমন বিস্ময়ের, তেমনি গৌরবের। বিপরীত মেরুর দুই রাজনীতিক জয়প্রকাশ নারায়ণ-ইন্দিরা গান্ধীর সমঝোতার মেলবন্ধন সৃষ্টি করেছিলেন নির্বাসিত গেরিলা নেতা বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম। কারণ তাঁরা উভয়েই তাঁকে সন্তানসম স্নেহ করতেন। অন্যদিকে ইন্দিরা গান্ধীর মৃত্যুর পর রাজীব গান্ধীর সঙ্গে প্রণব মুখার্জির দূরত্ব বেড়ে দলত্যাগের পর্যায়ে উপনীত হয়েছিল। সেখানেও বাংলার এই বীর দূতিয়ালি করে দূরত্ব কমিয়ে এনেছিলেন। এসব ঐতিহাসিক তথ্য বিভিন্ন সময়ে বঙ্গবীর তাঁর লেখায় উল্লেখ করেছেন। দীর্ঘ সময় সহাবস্থানের কারণে এবং সম্পর্ক পারিবারিক বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে তিনি চাণক্যের রাজনীতির উঠোনে অনেকটা হাঁটাহাঁটি করেছিলেন। ফরিদ আহমেদ সেই অনুচ্চারিত ইতিহাসের অনেকখানি উন্মোচন করেছেন এ বইয়ে। নির্বাসনের সেই হাসি-কান্না-আনন্দ-বেদনার আবেগমাখা দিনগুলোর স্মৃতিচারণা করে ফরিদ আহমেদ লিখেছেন- ‘বঙ্গবীরের ভারতে নির্বাসনের দিনগুলি’। বিষয়গুলো একান্তই অজানা ছিল জাতির কাছে। বঙ্গবীরের নির্বাসনের দৈনন্দিন জীবন, আশপাশের পরিবেশ, নানা ঘটনার অনুপুঙ্খ বর্ণনা সুনিপুণভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের সাধারণ মানুষের জনজীবনের নৈমিত্তিক চালচিত্র এমন প্রাঞ্জল ভাষায় তুলে ধরেছেন যে পড়ে বিমোহিত হতে হয়। বিশেষ করে ট্রেনযাত্রার হৃদয়গ্রাহী উপাখ্যান উঠে এসেছে। পশ্চিমবঙ্গের সংগ্রামী সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন চালচিত্র উঠে এসেছে বইয়ের অনেকখানি জুড়ে। রাজনৈতিক পরিমন্ডলের বাইরে অসাধারণ মানুষের মননশীলতা অনুসরণ করার মতো।

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম এ উপমহাদেশে এক প্রতিবাদী বীর যোদ্ধার নাম। সাধারণ মানুষের কাছে তিনি অনুকরণীয় এক অধ্যায়। তাঁকে ঘিরে কৌত‚হলের শেষ নেই। এতকাল তাঁর নির্বাসিত জীবন সম্পর্কে সবার অজানা ছিল। তাঁর দীর্ঘ চার দশকের ছায়াসঙ্গী ফরিদ আহমেদ বইটি লিখে আমাদের উপকৃত করলেন, ঘটনাবহুল অনেক অজানা ইতিহাস আমাদের জানতে দিলেন। রাজনৈতিক টানাপোড়েন, আশা-নিরাশার দোলাচল আবার প্রবাসের অখ্যাত-বিখ্যাত বহু মানুষের অতি মানবিক আচরণ এমনভাবে তুলে আনা হয়েছে পড়ে বিমোহিত হতে হয়। মুক্তিযুদ্ধের অমর গ্রন্থ ‘স্বাধীনতা ৭১’ রচনার প্রেক্ষাপট, তখনকার ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর আন্তরিক প্রচেষ্টায় সামরিক রোষানলে নিপতিত রাজবন্দী বিশ্বজিৎ নন্দীর ফাঁসির আদেশ রদ, বহুল আলোচিত কিন্তু অত্যন্ত সাদামাটা বঙ্গবীরের বিয়ের উপাখ্যান, লন্ডন সফর অত্যন্ত প্রাঞ্জল ভাষায় উপস্থাপন করা হয়েছে। সবচেয়ে অবাক ব্যাপার হলো, বইটি পড়তে বসে মনে হয় নিজেই ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলাম। এখানেই লেখকের অভিনবত্ব। ভারতীয় রাজনীতির শীর্ষ নেতাদের সংস্পর্শের পাশাপাশি ওখানকার অতি সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন জীবনের অবিস্মরণীয় উপাখ্যান উঠে এসেছে লেখায়। একজন বীরের পরিবার, মা-বাবার অজানা ঘটনা এমনভাবে উপস্থাপিত হয়েছে পড়ে মুগ্ধ হয়ে যেতে হয়। বঙ্গবীরের জনক-জননীর বিয়োগান্ত অধ্যায় হৃদয় ছুঁয়ে যায়। সবচেয়ে হৃদয়গ্রাহী অধ্যায় দীর্ঘ ১৬ বছর নির্বাসন শেষে স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের কয়েক দিনের আবেগঘন টানটান উত্তেজনাকর ঘটনাবলি। ঢাকা বিমানবন্দরে লাখ লাখ মানুষ যা দেখেছে তার অন্তরালের ঘটনা অনেকেই জানতেন না। এই বীর ১৬ বছর পর দেশমাতৃকার মাটিতে পা রাখেননি, বিমানের সিঁড়ি বেয়ে মাটির কাছাকাছি এসে গড়িয়ে পড়ে বাংলার মাটিকে স্পর্শ করেন এবং জন্মভূমির মাটিকে বারবার চুমু খেয়ে তবে পা রেখেছিলেন। এটাই একজন বীরের জন্মভূমির প্রতি শ্রদ্ধা, দেশপ্রেম। এখানেই বঙ্গবীরের দেশপ্রেমে দীক্ষার অগ্নিমন্ত্র। গোটা জাতি সেদিন হতবাক হয়ে গিয়েছিল। ফরিদ আহমেদ সেই অনুচ্চারিত ঘটনা উন্মোচিত করেছেন এ বইয়ে।

আবুল কালাম আজাদ

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

৩২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা