শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ জুলাই, ২০২১

বঙ্গবীরের ভারতে নির্বাসনের দিনগুলি

লেখক : ফরিদ আহমেদ, প্রকাশক, অনন্যা প্রকাশনী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবীরের ভারতে নির্বাসনের দিনগুলি

পঁচাত্তরের মধ্য আগস্টে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বর্বর কাপালিকরা সপরিবারে হত্যা করে। সেই নৃশংস হত্যাকান্ডের রক্তাক্ত দাগ শুকানোর আগেই তাঁর মানসপুত্র বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী অগণিত মুজিবসন্তানকে সংগঠিত করে প্রতিশোধের প্রত্যয়ে অসম যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েন। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের চার বছরের মাথায় আরেকটি যুদ্ধ শুরু হয়ে গিয়েছিল বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যাকান্ডের পর। সে এক বিভীষিকাময় ইতিহাস। একটি জাতির জন্মলগ্নের পরপরই প্রতিরোধ যোদ্ধাদের অবর্ণনীয় ইতিহাস অনেকেরই অজানা। বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম সেই দুর্বার প্রতিরোধযুদ্ধের অনুচ্চারিত ইতিহাস আজও জাতির সামনে উপস্থাপন করেননি। সে সময়ের তরুণ ছাত্রলীগ কর্মী ফরিদ আহমেদ ১৯৮২ সালে পশ্চিমবঙ্গে ছুটে যান বঙ্গবীরের সান্নিধ্যে। বঙ্গবীরের বীরোচিত স্বদেশ প্রত্যাবর্তনে তিনি সহযাত্রী হয়েছিলেন।

প্রতিরোধযুদ্ধের একপর্যায়ে ভারতে ক্ষমতার পালাবদল হয়। যার ফলে জাতীয় মুক্তিবাহিনী বিপদগ্রস্ত হয়ে পড়ে। শুরু হয় নির্বাসিত একাকিত্বের জীবন। সাতাত্তরের ঘোরতর সংকটকালে জাতীয় মুক্তিবাহিনীর রৌদ্রোজ্জ্বল আকাশ অন্ধকারে ছেয়ে যায়। ইন্দিরাবিরোধী ডানপন্থি বলয় দিল্লির মসনদে বসে। প্রতিরোধ যোদ্ধাদের বিপর্যয় শুরু হয়ে যায়। ভারতীয় কর্তৃপক্ষ হাজার হাজার প্রতিরোধ যোদ্ধাকে সামরিক জান্তার হাতে তুলে দেয়। তাদের পুনর্বাসনের মিথ্যা প্রতিশ্রুতির আড়ালে অমানুষিক নিপীড়নের হোলিখেলা বিরামহীন চলতে থাকে। সেই গভীর সংকটে প্রতিরোধ যোদ্ধাদের পাশে বুক পেতে দাঁড়ান তখনকার ভারতের জীবিত গান্ধী খ্যাত লোকনায়ক সর্বোদয় নেতা জয়প্রকাশ নারায়ণ, সোশ্যালিস্ট নেতা জর্জ ফার্নান্দেজ, সমর গুহ, সুরেন্দ্র মোহন, ভুপেশ দাশগুপ্ত, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু, জনতা মোর্চার সভাপতি চন্দ্র শেখর এমনকি পররাষ্ট্রমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি। ভারতের সর্বজনশ্রদ্ধেয় সর্বোদয় নেতা জয়প্রকাশ নারায়ণের সাহসী ভূমিকায় জনতা সরকার একসময় নমনীয় হতে বাধ্য হয়। জাতীয় মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তমসহ অসংখ্য প্রতিরোধ যোদ্ধাকে ভারতে রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়া হয়। তত দিনে সর্বনাশের ষোলকলা পূর্ণ হয়ে গেছে। হাজার হাজার প্রতিরোধ যোদ্ধাকে পুনর্বাসনের ছলনার ফাঁদে ফেলে সামরিক জান্তার নিষ্পেষণে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে কাটাতে হয়েছে জীবনের সিংহভাগ সময়। সাতাত্তরে কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়, তখনকার টালমাটাল রাজনৈতিক পরিস্থিতি এমনকি সেই ঘোরতর সংকট কাটিয়ে কংগ্রেসের পুনরায় ক্ষমতায় আরোহণ এ বইটিতে এমন নিখুঁতভাবে তুলে এনেছেন যা একজন প্রতিষ্ঠিত সংবাদ বিশ্লেষককেও হতবাক করে দেবে। সাতাত্তরে কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়ের পর তিন বছরের মাথায় ইন্দিরা কংগ্রেসের বিপুল বিজয়ের রথযাত্রায়ও বঙ্গবীর ভূমিকা রেখেছিলেন এটা যেমন বিস্ময়ের, তেমনি গৌরবের। বিপরীত মেরুর দুই রাজনীতিক জয়প্রকাশ নারায়ণ-ইন্দিরা গান্ধীর সমঝোতার মেলবন্ধন সৃষ্টি করেছিলেন নির্বাসিত গেরিলা নেতা বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম। কারণ তাঁরা উভয়েই তাঁকে সন্তানসম স্নেহ করতেন। অন্যদিকে ইন্দিরা গান্ধীর মৃত্যুর পর রাজীব গান্ধীর সঙ্গে প্রণব মুখার্জির দূরত্ব বেড়ে দলত্যাগের পর্যায়ে উপনীত হয়েছিল। সেখানেও বাংলার এই বীর দূতিয়ালি করে দূরত্ব কমিয়ে এনেছিলেন। এসব ঐতিহাসিক তথ্য বিভিন্ন সময়ে বঙ্গবীর তাঁর লেখায় উল্লেখ করেছেন। দীর্ঘ সময় সহাবস্থানের কারণে এবং সম্পর্ক পারিবারিক বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে তিনি চাণক্যের রাজনীতির উঠোনে অনেকটা হাঁটাহাঁটি করেছিলেন। ফরিদ আহমেদ সেই অনুচ্চারিত ইতিহাসের অনেকখানি উন্মোচন করেছেন এ বইয়ে। নির্বাসনের সেই হাসি-কান্না-আনন্দ-বেদনার আবেগমাখা দিনগুলোর স্মৃতিচারণা করে ফরিদ আহমেদ লিখেছেন- ‘বঙ্গবীরের ভারতে নির্বাসনের দিনগুলি’। বিষয়গুলো একান্তই অজানা ছিল জাতির কাছে। বঙ্গবীরের নির্বাসনের দৈনন্দিন জীবন, আশপাশের পরিবেশ, নানা ঘটনার অনুপুঙ্খ বর্ণনা সুনিপুণভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের সাধারণ মানুষের জনজীবনের নৈমিত্তিক চালচিত্র এমন প্রাঞ্জল ভাষায় তুলে ধরেছেন যে পড়ে বিমোহিত হতে হয়। বিশেষ করে ট্রেনযাত্রার হৃদয়গ্রাহী উপাখ্যান উঠে এসেছে। পশ্চিমবঙ্গের সংগ্রামী সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন চালচিত্র উঠে এসেছে বইয়ের অনেকখানি জুড়ে। রাজনৈতিক পরিমন্ডলের বাইরে অসাধারণ মানুষের মননশীলতা অনুসরণ করার মতো।

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম এ উপমহাদেশে এক প্রতিবাদী বীর যোদ্ধার নাম। সাধারণ মানুষের কাছে তিনি অনুকরণীয় এক অধ্যায়। তাঁকে ঘিরে কৌত‚হলের শেষ নেই। এতকাল তাঁর নির্বাসিত জীবন সম্পর্কে সবার অজানা ছিল। তাঁর দীর্ঘ চার দশকের ছায়াসঙ্গী ফরিদ আহমেদ বইটি লিখে আমাদের উপকৃত করলেন, ঘটনাবহুল অনেক অজানা ইতিহাস আমাদের জানতে দিলেন। রাজনৈতিক টানাপোড়েন, আশা-নিরাশার দোলাচল আবার প্রবাসের অখ্যাত-বিখ্যাত বহু মানুষের অতি মানবিক আচরণ এমনভাবে তুলে আনা হয়েছে পড়ে বিমোহিত হতে হয়। মুক্তিযুদ্ধের অমর গ্রন্থ ‘স্বাধীনতা ৭১’ রচনার প্রেক্ষাপট, তখনকার ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর আন্তরিক প্রচেষ্টায় সামরিক রোষানলে নিপতিত রাজবন্দী বিশ্বজিৎ নন্দীর ফাঁসির আদেশ রদ, বহুল আলোচিত কিন্তু অত্যন্ত সাদামাটা বঙ্গবীরের বিয়ের উপাখ্যান, লন্ডন সফর অত্যন্ত প্রাঞ্জল ভাষায় উপস্থাপন করা হয়েছে। সবচেয়ে অবাক ব্যাপার হলো, বইটি পড়তে বসে মনে হয় নিজেই ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলাম। এখানেই লেখকের অভিনবত্ব। ভারতীয় রাজনীতির শীর্ষ নেতাদের সংস্পর্শের পাশাপাশি ওখানকার অতি সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন জীবনের অবিস্মরণীয় উপাখ্যান উঠে এসেছে লেখায়। একজন বীরের পরিবার, মা-বাবার অজানা ঘটনা এমনভাবে উপস্থাপিত হয়েছে পড়ে মুগ্ধ হয়ে যেতে হয়। বঙ্গবীরের জনক-জননীর বিয়োগান্ত অধ্যায় হৃদয় ছুঁয়ে যায়। সবচেয়ে হৃদয়গ্রাহী অধ্যায় দীর্ঘ ১৬ বছর নির্বাসন শেষে স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের কয়েক দিনের আবেগঘন টানটান উত্তেজনাকর ঘটনাবলি। ঢাকা বিমানবন্দরে লাখ লাখ মানুষ যা দেখেছে তার অন্তরালের ঘটনা অনেকেই জানতেন না। এই বীর ১৬ বছর পর দেশমাতৃকার মাটিতে পা রাখেননি, বিমানের সিঁড়ি বেয়ে মাটির কাছাকাছি এসে গড়িয়ে পড়ে বাংলার মাটিকে স্পর্শ করেন এবং জন্মভূমির মাটিকে বারবার চুমু খেয়ে তবে পা রেখেছিলেন। এটাই একজন বীরের জন্মভূমির প্রতি শ্রদ্ধা, দেশপ্রেম। এখানেই বঙ্গবীরের দেশপ্রেমে দীক্ষার অগ্নিমন্ত্র। গোটা জাতি সেদিন হতবাক হয়ে গিয়েছিল। ফরিদ আহমেদ সেই অনুচ্চারিত ঘটনা উন্মোচিত করেছেন এ বইয়ে।

আবুল কালাম আজাদ

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
সিরাজগঞ্জে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সিরাজগঞ্জে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কখনো রাজনীতিতে আসার কোনো ইচ্ছে নেই : তাহসান
কখনো রাজনীতিতে আসার কোনো ইচ্ছে নেই : তাহসান

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

একদিনে হ্যাটট্রিক পরাজয়ের স্বাদ পেল ভারত
একদিনে হ্যাটট্রিক পরাজয়ের স্বাদ পেল ভারত

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যারিবিয়ান অঞ্চলে মার্কিন মাদকবিরোধী অভিযানের সমালোচনায় ম্যাঁখাে
ক্যারিবিয়ান অঞ্চলে মার্কিন মাদকবিরোধী অভিযানের সমালোচনায় ম্যাঁখাে

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে ট্রেনের ধাক্কায় নারী নিহত
লালমনিরহাটে ট্রেনের ধাক্কায় নারী নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জমজমাট নির্বাচনি প্রচারণা
বগুড়ায় জমজমাট নির্বাচনি প্রচারণা

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সেন্টমার্টিনে ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল চালু
সেন্টমার্টিনে ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল চালু

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরাইলে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সরাইলে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ১৬ নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার বিষয়ে ইসির গণবিজ্ঞপ্তি
নতুন ১৬ নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার বিষয়ে ইসির গণবিজ্ঞপ্তি

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২১
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২১

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার আটলান্টিক সিটিতে কুলাউড়ার সোহেলের জয়
আমেরিকার আটলান্টিক সিটিতে কুলাউড়ার সোহেলের জয়

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ ‘লজ্জাজনক’, অংশ নেবে না যুক্তরাষ্ট্র
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ ‘লজ্জাজনক’, অংশ নেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা
চাঁপাইনবাবগঞ্জে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে শিক্ষার্থীকে থাপ্পড়ের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন
গোপালগঞ্জে শিক্ষার্থীকে থাপ্পড়ের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ঐকমত্য হওয়া ইস্যুগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে, বাকিগুলো জনগণ ঠিক করবে’
‘ঐকমত্য হওয়া ইস্যুগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে, বাকিগুলো জনগণ ঠিক করবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্রামীণফোনকে হারিয়ে টানা তৃতীয় জয় বসুন্ধরা স্ট্রাইকসের
গ্রামীণফোনকে হারিয়ে টানা তৃতীয় জয় বসুন্ধরা স্ট্রাইকসের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল: সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল: সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে নির্বাচনের জোয়ার বইছে, ফেব্রুয়ারিতেই ভোট : প্রেস সচিব
সারা দেশে নির্বাচনের জোয়ার বইছে, ফেব্রুয়ারিতেই ভোট : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকও বললেন, যৌন হয়রানির প্রতি ‘জিরো টলারেন্স’
মুশফিকও বললেন, যৌন হয়রানির প্রতি ‘জিরো টলারেন্স’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে তুলার গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট
টঙ্গীতে তুলার গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কালমেগির’ পর ফিলিপাইনে ধেয়ে আসছে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় ‘ফাং-ওয়ং’
‘কালমেগির’ পর ফিলিপাইনে ধেয়ে আসছে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় ‘ফাং-ওয়ং’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : আসিফ নজরুল
কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম