শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ জুলাই, ২০২১

বঙ্গবীরের ভারতে নির্বাসনের দিনগুলি

লেখক : ফরিদ আহমেদ, প্রকাশক, অনন্যা প্রকাশনী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবীরের ভারতে নির্বাসনের দিনগুলি

পঁচাত্তরের মধ্য আগস্টে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বর্বর কাপালিকরা সপরিবারে হত্যা করে। সেই নৃশংস হত্যাকান্ডের রক্তাক্ত দাগ শুকানোর আগেই তাঁর মানসপুত্র বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী অগণিত মুজিবসন্তানকে সংগঠিত করে প্রতিশোধের প্রত্যয়ে অসম যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েন। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের চার বছরের মাথায় আরেকটি যুদ্ধ শুরু হয়ে গিয়েছিল বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যাকান্ডের পর। সে এক বিভীষিকাময় ইতিহাস। একটি জাতির জন্মলগ্নের পরপরই প্রতিরোধ যোদ্ধাদের অবর্ণনীয় ইতিহাস অনেকেরই অজানা। বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম সেই দুর্বার প্রতিরোধযুদ্ধের অনুচ্চারিত ইতিহাস আজও জাতির সামনে উপস্থাপন করেননি। সে সময়ের তরুণ ছাত্রলীগ কর্মী ফরিদ আহমেদ ১৯৮২ সালে পশ্চিমবঙ্গে ছুটে যান বঙ্গবীরের সান্নিধ্যে। বঙ্গবীরের বীরোচিত স্বদেশ প্রত্যাবর্তনে তিনি সহযাত্রী হয়েছিলেন।

প্রতিরোধযুদ্ধের একপর্যায়ে ভারতে ক্ষমতার পালাবদল হয়। যার ফলে জাতীয় মুক্তিবাহিনী বিপদগ্রস্ত হয়ে পড়ে। শুরু হয় নির্বাসিত একাকিত্বের জীবন। সাতাত্তরের ঘোরতর সংকটকালে জাতীয় মুক্তিবাহিনীর রৌদ্রোজ্জ্বল আকাশ অন্ধকারে ছেয়ে যায়। ইন্দিরাবিরোধী ডানপন্থি বলয় দিল্লির মসনদে বসে। প্রতিরোধ যোদ্ধাদের বিপর্যয় শুরু হয়ে যায়। ভারতীয় কর্তৃপক্ষ হাজার হাজার প্রতিরোধ যোদ্ধাকে সামরিক জান্তার হাতে তুলে দেয়। তাদের পুনর্বাসনের মিথ্যা প্রতিশ্রুতির আড়ালে অমানুষিক নিপীড়নের হোলিখেলা বিরামহীন চলতে থাকে। সেই গভীর সংকটে প্রতিরোধ যোদ্ধাদের পাশে বুক পেতে দাঁড়ান তখনকার ভারতের জীবিত গান্ধী খ্যাত লোকনায়ক সর্বোদয় নেতা জয়প্রকাশ নারায়ণ, সোশ্যালিস্ট নেতা জর্জ ফার্নান্দেজ, সমর গুহ, সুরেন্দ্র মোহন, ভুপেশ দাশগুপ্ত, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু, জনতা মোর্চার সভাপতি চন্দ্র শেখর এমনকি পররাষ্ট্রমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি। ভারতের সর্বজনশ্রদ্ধেয় সর্বোদয় নেতা জয়প্রকাশ নারায়ণের সাহসী ভূমিকায় জনতা সরকার একসময় নমনীয় হতে বাধ্য হয়। জাতীয় মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তমসহ অসংখ্য প্রতিরোধ যোদ্ধাকে ভারতে রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়া হয়। তত দিনে সর্বনাশের ষোলকলা পূর্ণ হয়ে গেছে। হাজার হাজার প্রতিরোধ যোদ্ধাকে পুনর্বাসনের ছলনার ফাঁদে ফেলে সামরিক জান্তার নিষ্পেষণে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে কাটাতে হয়েছে জীবনের সিংহভাগ সময়। সাতাত্তরে কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়, তখনকার টালমাটাল রাজনৈতিক পরিস্থিতি এমনকি সেই ঘোরতর সংকট কাটিয়ে কংগ্রেসের পুনরায় ক্ষমতায় আরোহণ এ বইটিতে এমন নিখুঁতভাবে তুলে এনেছেন যা একজন প্রতিষ্ঠিত সংবাদ বিশ্লেষককেও হতবাক করে দেবে। সাতাত্তরে কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়ের পর তিন বছরের মাথায় ইন্দিরা কংগ্রেসের বিপুল বিজয়ের রথযাত্রায়ও বঙ্গবীর ভূমিকা রেখেছিলেন এটা যেমন বিস্ময়ের, তেমনি গৌরবের। বিপরীত মেরুর দুই রাজনীতিক জয়প্রকাশ নারায়ণ-ইন্দিরা গান্ধীর সমঝোতার মেলবন্ধন সৃষ্টি করেছিলেন নির্বাসিত গেরিলা নেতা বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম। কারণ তাঁরা উভয়েই তাঁকে সন্তানসম স্নেহ করতেন। অন্যদিকে ইন্দিরা গান্ধীর মৃত্যুর পর রাজীব গান্ধীর সঙ্গে প্রণব মুখার্জির দূরত্ব বেড়ে দলত্যাগের পর্যায়ে উপনীত হয়েছিল। সেখানেও বাংলার এই বীর দূতিয়ালি করে দূরত্ব কমিয়ে এনেছিলেন। এসব ঐতিহাসিক তথ্য বিভিন্ন সময়ে বঙ্গবীর তাঁর লেখায় উল্লেখ করেছেন। দীর্ঘ সময় সহাবস্থানের কারণে এবং সম্পর্ক পারিবারিক বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে তিনি চাণক্যের রাজনীতির উঠোনে অনেকটা হাঁটাহাঁটি করেছিলেন। ফরিদ আহমেদ সেই অনুচ্চারিত ইতিহাসের অনেকখানি উন্মোচন করেছেন এ বইয়ে। নির্বাসনের সেই হাসি-কান্না-আনন্দ-বেদনার আবেগমাখা দিনগুলোর স্মৃতিচারণা করে ফরিদ আহমেদ লিখেছেন- ‘বঙ্গবীরের ভারতে নির্বাসনের দিনগুলি’। বিষয়গুলো একান্তই অজানা ছিল জাতির কাছে। বঙ্গবীরের নির্বাসনের দৈনন্দিন জীবন, আশপাশের পরিবেশ, নানা ঘটনার অনুপুঙ্খ বর্ণনা সুনিপুণভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের সাধারণ মানুষের জনজীবনের নৈমিত্তিক চালচিত্র এমন প্রাঞ্জল ভাষায় তুলে ধরেছেন যে পড়ে বিমোহিত হতে হয়। বিশেষ করে ট্রেনযাত্রার হৃদয়গ্রাহী উপাখ্যান উঠে এসেছে। পশ্চিমবঙ্গের সংগ্রামী সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন চালচিত্র উঠে এসেছে বইয়ের অনেকখানি জুড়ে। রাজনৈতিক পরিমন্ডলের বাইরে অসাধারণ মানুষের মননশীলতা অনুসরণ করার মতো।

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম এ উপমহাদেশে এক প্রতিবাদী বীর যোদ্ধার নাম। সাধারণ মানুষের কাছে তিনি অনুকরণীয় এক অধ্যায়। তাঁকে ঘিরে কৌত‚হলের শেষ নেই। এতকাল তাঁর নির্বাসিত জীবন সম্পর্কে সবার অজানা ছিল। তাঁর দীর্ঘ চার দশকের ছায়াসঙ্গী ফরিদ আহমেদ বইটি লিখে আমাদের উপকৃত করলেন, ঘটনাবহুল অনেক অজানা ইতিহাস আমাদের জানতে দিলেন। রাজনৈতিক টানাপোড়েন, আশা-নিরাশার দোলাচল আবার প্রবাসের অখ্যাত-বিখ্যাত বহু মানুষের অতি মানবিক আচরণ এমনভাবে তুলে আনা হয়েছে পড়ে বিমোহিত হতে হয়। মুক্তিযুদ্ধের অমর গ্রন্থ ‘স্বাধীনতা ৭১’ রচনার প্রেক্ষাপট, তখনকার ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর আন্তরিক প্রচেষ্টায় সামরিক রোষানলে নিপতিত রাজবন্দী বিশ্বজিৎ নন্দীর ফাঁসির আদেশ রদ, বহুল আলোচিত কিন্তু অত্যন্ত সাদামাটা বঙ্গবীরের বিয়ের উপাখ্যান, লন্ডন সফর অত্যন্ত প্রাঞ্জল ভাষায় উপস্থাপন করা হয়েছে। সবচেয়ে অবাক ব্যাপার হলো, বইটি পড়তে বসে মনে হয় নিজেই ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলাম। এখানেই লেখকের অভিনবত্ব। ভারতীয় রাজনীতির শীর্ষ নেতাদের সংস্পর্শের পাশাপাশি ওখানকার অতি সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন জীবনের অবিস্মরণীয় উপাখ্যান উঠে এসেছে লেখায়। একজন বীরের পরিবার, মা-বাবার অজানা ঘটনা এমনভাবে উপস্থাপিত হয়েছে পড়ে মুগ্ধ হয়ে যেতে হয়। বঙ্গবীরের জনক-জননীর বিয়োগান্ত অধ্যায় হৃদয় ছুঁয়ে যায়। সবচেয়ে হৃদয়গ্রাহী অধ্যায় দীর্ঘ ১৬ বছর নির্বাসন শেষে স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের কয়েক দিনের আবেগঘন টানটান উত্তেজনাকর ঘটনাবলি। ঢাকা বিমানবন্দরে লাখ লাখ মানুষ যা দেখেছে তার অন্তরালের ঘটনা অনেকেই জানতেন না। এই বীর ১৬ বছর পর দেশমাতৃকার মাটিতে পা রাখেননি, বিমানের সিঁড়ি বেয়ে মাটির কাছাকাছি এসে গড়িয়ে পড়ে বাংলার মাটিকে স্পর্শ করেন এবং জন্মভূমির মাটিকে বারবার চুমু খেয়ে তবে পা রেখেছিলেন। এটাই একজন বীরের জন্মভূমির প্রতি শ্রদ্ধা, দেশপ্রেম। এখানেই বঙ্গবীরের দেশপ্রেমে দীক্ষার অগ্নিমন্ত্র। গোটা জাতি সেদিন হতবাক হয়ে গিয়েছিল। ফরিদ আহমেদ সেই অনুচ্চারিত ঘটনা উন্মোচিত করেছেন এ বইয়ে।

আবুল কালাম আজাদ

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা