শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ জুলাই, ২০২১

বঙ্গবীরের ভারতে নির্বাসনের দিনগুলি

লেখক : ফরিদ আহমেদ, প্রকাশক, অনন্যা প্রকাশনী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবীরের ভারতে নির্বাসনের দিনগুলি

পঁচাত্তরের মধ্য আগস্টে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বর্বর কাপালিকরা সপরিবারে হত্যা করে। সেই নৃশংস হত্যাকান্ডের রক্তাক্ত দাগ শুকানোর আগেই তাঁর মানসপুত্র বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী অগণিত মুজিবসন্তানকে সংগঠিত করে প্রতিশোধের প্রত্যয়ে অসম যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েন। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের চার বছরের মাথায় আরেকটি যুদ্ধ শুরু হয়ে গিয়েছিল বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যাকান্ডের পর। সে এক বিভীষিকাময় ইতিহাস। একটি জাতির জন্মলগ্নের পরপরই প্রতিরোধ যোদ্ধাদের অবর্ণনীয় ইতিহাস অনেকেরই অজানা। বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম সেই দুর্বার প্রতিরোধযুদ্ধের অনুচ্চারিত ইতিহাস আজও জাতির সামনে উপস্থাপন করেননি। সে সময়ের তরুণ ছাত্রলীগ কর্মী ফরিদ আহমেদ ১৯৮২ সালে পশ্চিমবঙ্গে ছুটে যান বঙ্গবীরের সান্নিধ্যে। বঙ্গবীরের বীরোচিত স্বদেশ প্রত্যাবর্তনে তিনি সহযাত্রী হয়েছিলেন।

প্রতিরোধযুদ্ধের একপর্যায়ে ভারতে ক্ষমতার পালাবদল হয়। যার ফলে জাতীয় মুক্তিবাহিনী বিপদগ্রস্ত হয়ে পড়ে। শুরু হয় নির্বাসিত একাকিত্বের জীবন। সাতাত্তরের ঘোরতর সংকটকালে জাতীয় মুক্তিবাহিনীর রৌদ্রোজ্জ্বল আকাশ অন্ধকারে ছেয়ে যায়। ইন্দিরাবিরোধী ডানপন্থি বলয় দিল্লির মসনদে বসে। প্রতিরোধ যোদ্ধাদের বিপর্যয় শুরু হয়ে যায়। ভারতীয় কর্তৃপক্ষ হাজার হাজার প্রতিরোধ যোদ্ধাকে সামরিক জান্তার হাতে তুলে দেয়। তাদের পুনর্বাসনের মিথ্যা প্রতিশ্রুতির আড়ালে অমানুষিক নিপীড়নের হোলিখেলা বিরামহীন চলতে থাকে। সেই গভীর সংকটে প্রতিরোধ যোদ্ধাদের পাশে বুক পেতে দাঁড়ান তখনকার ভারতের জীবিত গান্ধী খ্যাত লোকনায়ক সর্বোদয় নেতা জয়প্রকাশ নারায়ণ, সোশ্যালিস্ট নেতা জর্জ ফার্নান্দেজ, সমর গুহ, সুরেন্দ্র মোহন, ভুপেশ দাশগুপ্ত, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু, জনতা মোর্চার সভাপতি চন্দ্র শেখর এমনকি পররাষ্ট্রমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি। ভারতের সর্বজনশ্রদ্ধেয় সর্বোদয় নেতা জয়প্রকাশ নারায়ণের সাহসী ভূমিকায় জনতা সরকার একসময় নমনীয় হতে বাধ্য হয়। জাতীয় মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তমসহ অসংখ্য প্রতিরোধ যোদ্ধাকে ভারতে রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়া হয়। তত দিনে সর্বনাশের ষোলকলা পূর্ণ হয়ে গেছে। হাজার হাজার প্রতিরোধ যোদ্ধাকে পুনর্বাসনের ছলনার ফাঁদে ফেলে সামরিক জান্তার নিষ্পেষণে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে কাটাতে হয়েছে জীবনের সিংহভাগ সময়। সাতাত্তরে কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়, তখনকার টালমাটাল রাজনৈতিক পরিস্থিতি এমনকি সেই ঘোরতর সংকট কাটিয়ে কংগ্রেসের পুনরায় ক্ষমতায় আরোহণ এ বইটিতে এমন নিখুঁতভাবে তুলে এনেছেন যা একজন প্রতিষ্ঠিত সংবাদ বিশ্লেষককেও হতবাক করে দেবে। সাতাত্তরে কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়ের পর তিন বছরের মাথায় ইন্দিরা কংগ্রেসের বিপুল বিজয়ের রথযাত্রায়ও বঙ্গবীর ভূমিকা রেখেছিলেন এটা যেমন বিস্ময়ের, তেমনি গৌরবের। বিপরীত মেরুর দুই রাজনীতিক জয়প্রকাশ নারায়ণ-ইন্দিরা গান্ধীর সমঝোতার মেলবন্ধন সৃষ্টি করেছিলেন নির্বাসিত গেরিলা নেতা বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম। কারণ তাঁরা উভয়েই তাঁকে সন্তানসম স্নেহ করতেন। অন্যদিকে ইন্দিরা গান্ধীর মৃত্যুর পর রাজীব গান্ধীর সঙ্গে প্রণব মুখার্জির দূরত্ব বেড়ে দলত্যাগের পর্যায়ে উপনীত হয়েছিল। সেখানেও বাংলার এই বীর দূতিয়ালি করে দূরত্ব কমিয়ে এনেছিলেন। এসব ঐতিহাসিক তথ্য বিভিন্ন সময়ে বঙ্গবীর তাঁর লেখায় উল্লেখ করেছেন। দীর্ঘ সময় সহাবস্থানের কারণে এবং সম্পর্ক পারিবারিক বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে তিনি চাণক্যের রাজনীতির উঠোনে অনেকটা হাঁটাহাঁটি করেছিলেন। ফরিদ আহমেদ সেই অনুচ্চারিত ইতিহাসের অনেকখানি উন্মোচন করেছেন এ বইয়ে। নির্বাসনের সেই হাসি-কান্না-আনন্দ-বেদনার আবেগমাখা দিনগুলোর স্মৃতিচারণা করে ফরিদ আহমেদ লিখেছেন- ‘বঙ্গবীরের ভারতে নির্বাসনের দিনগুলি’। বিষয়গুলো একান্তই অজানা ছিল জাতির কাছে। বঙ্গবীরের নির্বাসনের দৈনন্দিন জীবন, আশপাশের পরিবেশ, নানা ঘটনার অনুপুঙ্খ বর্ণনা সুনিপুণভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের সাধারণ মানুষের জনজীবনের নৈমিত্তিক চালচিত্র এমন প্রাঞ্জল ভাষায় তুলে ধরেছেন যে পড়ে বিমোহিত হতে হয়। বিশেষ করে ট্রেনযাত্রার হৃদয়গ্রাহী উপাখ্যান উঠে এসেছে। পশ্চিমবঙ্গের সংগ্রামী সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন চালচিত্র উঠে এসেছে বইয়ের অনেকখানি জুড়ে। রাজনৈতিক পরিমন্ডলের বাইরে অসাধারণ মানুষের মননশীলতা অনুসরণ করার মতো।

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম এ উপমহাদেশে এক প্রতিবাদী বীর যোদ্ধার নাম। সাধারণ মানুষের কাছে তিনি অনুকরণীয় এক অধ্যায়। তাঁকে ঘিরে কৌত‚হলের শেষ নেই। এতকাল তাঁর নির্বাসিত জীবন সম্পর্কে সবার অজানা ছিল। তাঁর দীর্ঘ চার দশকের ছায়াসঙ্গী ফরিদ আহমেদ বইটি লিখে আমাদের উপকৃত করলেন, ঘটনাবহুল অনেক অজানা ইতিহাস আমাদের জানতে দিলেন। রাজনৈতিক টানাপোড়েন, আশা-নিরাশার দোলাচল আবার প্রবাসের অখ্যাত-বিখ্যাত বহু মানুষের অতি মানবিক আচরণ এমনভাবে তুলে আনা হয়েছে পড়ে বিমোহিত হতে হয়। মুক্তিযুদ্ধের অমর গ্রন্থ ‘স্বাধীনতা ৭১’ রচনার প্রেক্ষাপট, তখনকার ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর আন্তরিক প্রচেষ্টায় সামরিক রোষানলে নিপতিত রাজবন্দী বিশ্বজিৎ নন্দীর ফাঁসির আদেশ রদ, বহুল আলোচিত কিন্তু অত্যন্ত সাদামাটা বঙ্গবীরের বিয়ের উপাখ্যান, লন্ডন সফর অত্যন্ত প্রাঞ্জল ভাষায় উপস্থাপন করা হয়েছে। সবচেয়ে অবাক ব্যাপার হলো, বইটি পড়তে বসে মনে হয় নিজেই ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলাম। এখানেই লেখকের অভিনবত্ব। ভারতীয় রাজনীতির শীর্ষ নেতাদের সংস্পর্শের পাশাপাশি ওখানকার অতি সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন জীবনের অবিস্মরণীয় উপাখ্যান উঠে এসেছে লেখায়। একজন বীরের পরিবার, মা-বাবার অজানা ঘটনা এমনভাবে উপস্থাপিত হয়েছে পড়ে মুগ্ধ হয়ে যেতে হয়। বঙ্গবীরের জনক-জননীর বিয়োগান্ত অধ্যায় হৃদয় ছুঁয়ে যায়। সবচেয়ে হৃদয়গ্রাহী অধ্যায় দীর্ঘ ১৬ বছর নির্বাসন শেষে স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের কয়েক দিনের আবেগঘন টানটান উত্তেজনাকর ঘটনাবলি। ঢাকা বিমানবন্দরে লাখ লাখ মানুষ যা দেখেছে তার অন্তরালের ঘটনা অনেকেই জানতেন না। এই বীর ১৬ বছর পর দেশমাতৃকার মাটিতে পা রাখেননি, বিমানের সিঁড়ি বেয়ে মাটির কাছাকাছি এসে গড়িয়ে পড়ে বাংলার মাটিকে স্পর্শ করেন এবং জন্মভূমির মাটিকে বারবার চুমু খেয়ে তবে পা রেখেছিলেন। এটাই একজন বীরের জন্মভূমির প্রতি শ্রদ্ধা, দেশপ্রেম। এখানেই বঙ্গবীরের দেশপ্রেমে দীক্ষার অগ্নিমন্ত্র। গোটা জাতি সেদিন হতবাক হয়ে গিয়েছিল। ফরিদ আহমেদ সেই অনুচ্চারিত ঘটনা উন্মোচিত করেছেন এ বইয়ে।

আবুল কালাম আজাদ

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত
লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!
দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা