শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ জুলাই, ২০২১

‘ইয়েস স্যার ... আপনি কী চান স্যার’

মনজুরুল আহসান বুলবুল
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
‘ইয়েস স্যার ... আপনি কী চান স্যার’

শিরোনামেই একটি ধাঁধা আছে। মাঝখানে ইচ্ছাকৃতভাবে কিছু জায়গা ফাঁকা রাখা আছে। সেখানে কী বসবে বা আসলে কী ছিল তা জানা যাবে লেখার মাঝখানেই। এই বাদ যাওয়া অংশ কেন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তা-ও বোঝা যাবে তখনই। ওই মাঝখানটা কীভাবে হাওয়া হয়ে গেছে তা জানতে কিছু পুরনো পাঠে ফিরতে হবে।

মহামতি গুরু চাণক্য তাঁর নানা কূটকৌশলের মধ্যে রাষ্ট্র পরিচালনার প্রায় সব অধ্যায় নিয়েই কথা বলেছেন। চাণক্য বলছেন : ‘আমলা-অমাত্যদের দিয়েই রাজাগণ তাদের প্রশাসনিক কার্য পরিচালনা করে থাকেন।’ তাঁর মন্তব্য : ‘এক চাকায় যেমন রথ চলে না তেমনি অমাত্য ছাড়া রাজার পক্ষে রাজকার্য পরিচালনা করা সম্ভব নয়।’ চাণক্য বলেছেন, ‘রাজকার্য পরিচালনার জন্য যে পুরোহিত, অমাত্য ও মন্ত্রীদের নিয়োগ করা হবে তাদের ২৪ ধরনের যোগ্যতা থাকতে হবে। এর মধ্যে ৩ নম্বর যোগ্যতা হচ্ছে এই পুরোহিত, অমাত্য ও মন্ত্রীদের রাজা এবং নিজেকে ভ্রান্তিমূলক কাজ হাতে নিবৃত্তকরণে সমর্থ হতে হবে। এ যোগ্যতার পাশাপাশি রাজকার্যের প্রকৃতি তুলে ধরে বলা হচ্ছে : তিন ধরনের কার্য সম্পাদনেই এ অমাত্যগণকে পারদর্শী হতে হবে। যে কাজ করতে হবে সেগুলো হচ্ছে : প্রত্যক্ষ, পরোক্ষ ও অনুমেয়। প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কাজ প্রজ্ঞাপন বা নির্দেশনা দিয়েই করা যায়, কিন্তু অনুমেয় কাজের জন্য মেধার প্রয়োজন হয়।

দেশে সাম্প্রতিক আলোচনায় যদিও সরকারি আমলাতন্ত্র নিয়েই কথা হচ্ছে, কিন্তু চাণক্য কথা বলছেন রাজ পুরোহিত, অমাত্য ও মন্ত্রীদের নিয়েও। রাষ্ট্র পরিচালনায় সরকারই তো একমাত্র শক্তি নয়। বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এমনকি রাজনৈতিক দল বা পেশাজীবী সংগঠনগুলোও তার বাইরে নয়। কাজেই আলোচনা হোক পুরোটা নিয়েই; কারণ সব ক্ষেত্রে সংকটের চিত্রটি প্রায় একই রকম।

খুব ঘনিষ্ঠভাবে দেখলে দেখা যাবে, আমাদের সব ক্ষেত্রেই কাজ পরিচালনায় নিয়োগপ্রাপ্তরা বিরল ব্যতিক্রম বাদে বেশির ভাগই দুই জায়গাতেই ব্যর্থ। চাণক্য যেমনটি বলেছেন : নিয়োগপ্রাপ্তদের রাজা ও নিজেকে ভ্রান্তিমূলক কাজ হাতে নিবৃত্তকরণে সমর্থ হতে হবে, কিন্তু আজকের যুগে রাজা বা নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ মনেই করেন, তারা কোনো ভ্রান্তিমূলক কাজ করতে পারেন না। আর করলেও তা তারই নিয়োগ করা কেউ নিবৃত্ত করবে সে তো অসম্ভব ব্যাপার! চাকরি দিয়েছি আমি, ‘তুই ধরবি আমার ভুল!’ বিষয়টি এ রকম আর কি। আর নিয়োগকর্তা নিজেই যখন ভ্রান্তিমূলক কাজে তলিয়ে থাকেন তখন কর্মীরা নিজেদের ভ্রান্তির দিকে তাকাবেন কখন। আর যদি সেই নিয়োগপ্রাপ্ত অবসরপ্রাপ্ত হওয়ার পর কৃপাপ্রাপ্ত হন তাহলে তো আর কোনো কথাই নেই। এই অবসরপ্রাপ্তদের তো যতক্ষণ শ্বাস ততক্ষণই আশ। সে আশ পূরণের জন্য তারা সপরিবারে ‘জি স্যার, আপনি কী চান স্যার’ জপতে থাকেন অনবরত। প্রবীণের কাছে শোনা বাস্তব ঘটনার কথা বলি। এক সাংবাদিক ইংরেজিতে রিপোর্ট লিখতে গিয়ে প্রচুর ভুল শব্দের ব্যবহার করেন। কপি দেখে প্রবীণ সাংবাদিক এ বি এস মূসা তাকে পরামর্শ দিলেন কোনো শব্দ নিয়ে সন্দেহ হলে সেই সাংবাদিক যেন অভিধান দেখেন। সাংবাদিকের জবাব : মূসা ভাই, আমার তো সন্দেহই হয় না।

আমাদের নেতা-নেত্রী, অমাত্য, মন্ত্রী-আমলা, বস, রথী-মহারথীদের হয়েছে ওই একই দশা। তারা মনে করেন যা করছেন সব ঠিক হ্যায়, ভুল যে হতে পারে তা নিয়ে তাদের কোনো সন্দেহই হয় না। বরং কেউ ভুল ধরিয়ে দিলেই বলা হয় সব ঝুটা হ্যায়

আমাদের নেতা-নেত্রী, অমাত্য, মন্ত্রী-আমলা, বস, রথী-মহারথীদের হয়েছে ওই একই দশা। তারা মনে করেন যা করছেন ‘সব ঠিক হ্যায়’, ভুল যে হতে পারে তা নিয়ে তাদের কোনো সন্দেহই হয় না। বরং কেউ ভুল ধরিয়ে দিলেই বলা হয় ‘সব ঝুটা হ্যায়’।

এ সূত্র ধরেই শিরোনামের ধাঁধার জবাব মেলাই। উপমহাদেশে ব্রিটিশরা তাদের শাসন পোক্ত করতে গুরু চাণক্যকে ভিত্তি ধরেই তাদের আইনকানুন কিছুটা আধুনিক করেছিলেন। তারা চেয়েছিলেন এমন অমাত্য ও আমলাচক্র গড়ে তুলবেন যারা হরদম জপতে থাকবেন- ‘ইয়েস স্যার, নো স্যার, হোয়াট ইউ ওয়ান্ট স্যার’ (জি স্যার, না স্যার, আপনি কী চান স্যার?)। কিন্তু কালক্রমে আমাদের নিয়োগকর্তারা এখান থেকে ‘নো স্যার’ কথাটা একেবারেই তুলে দিয়েছেন। কারণ তারা তাদেরই নিয়োগ করা অমাত্যদের কাছ থেকে শুধু শুনতে চান ‘জি স্যার’ আর ‘আপনি কী চান স্যার’।

সেই গল্পের মতো। চাকরির ইন্টারভিউ দিতে এসেছে এক যুবক। নিয়োগকর্তা প্রশ্ন করছেন : দুইয়ে দুইয়ে যোগ করলে কত হয়? চটপটে তরুণের জবাব : চার হয়। নিয়োগকর্তা সন্তুষ্ট হতে পারলেন না। ডাকা হলো পরের জনকে, প্রশ্ন একই। এই তরুণও একই জবাব দিলেন। যথারীতি তিনিও ফেল। এলেন তৃতীয় জন। একই প্রশ্ন, দুইয়ে দুইয়ে কত হয়? এই তরুণ বেশ চতুর। সে ভাবল এত সহজ প্রশ্ন যখন করা হচ্ছে নিশ্চয়ই এর মধ্যে ‘কিন্তু’ আছে। এই যুবক জবাবে বললেন : স্যার, দুইয়ে দুইয়ে যোগ করলে চারই হয়; কিন্তু আপনি কত চান স্যার? নিয়োগকর্তা দাঁড়িয়ে হাত বাড়ালেন, বললেন ‘তোমাকেই তো খুঁজছি ব্যাটা’। চাকরি হলো তারই। সব চাকরিতে বা কাজে আজকাল নিয়োগকর্তারা এমন প্রার্থীই খোঁজেন। সে মন্ত্রী, আমলা যে কোনো জায়গাতেই হোক। বিস্ময়কর হলো তারা এমন ‘জিনিস’ পেয়েও যান। ডানে-বাঁয়ে তাকান, সত্যতা মিলবে।

চাণক্য যুগের অবসান হয়েছে বহু আগে। ব্রিটিশ যুগও এখন ইতিহাস। সব সাজিয়েছি আমাদের মতো। কিন্তু ওই জোয়াল তো কাঁধ থেকে নামেইনি বরং আরও পোক্তভাবে জেঁকে বসেছে। কি সরকারি, কি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, কি রাজনৈতিক দল, কি পেশাজীবী সব জায়গায় একই অবস্থা। নেতা ওবায়দুল কাদের একসময় বলেছিলেন : জাতীয় পর্যায়ে নেতা তৈরির প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ করে না বলেই স্থানীয় নেতারা এখন জাতীয় নেতা হয়ে গেছেন। তারা যে অযোগ্য তা নয় কিন্তু খালের মাছ সাগরে পড়লে যা হয় তাদের অনেকের অবস্থা তাই। তাদের অনেকের ত্যাগ, সততা ও যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন করছি না। তবে সব স্থানে, সব কালে, সব পাত্রই সব সময় সফল হয় না। আমাদের মন্ত্রী পরিষদের সব সদস্যের নাম কাগজ না দেখে বলতে পারবেন এমন অনেক মন্ত্রীই হয়তো পাওয়া যাবে না। বিএনপি আমলে অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমান নাকি লিফটে তারই দফতরের প্রতিমন্ত্রীর পরিচয় জানতে পেরে বিস্মিত হয়েছিলেন। কারণ, ওই প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর কখনো পরিচয়ই হয়নি।

অনুগ্রহ করে ভুল বুঝবেন না। ঢাকায় থাকা মানেই ‘জাতীয়’ নয়, বরং বেশি অযোগ্যদের বাস রাজধানীতেই, তবে এরা বেশ চতুর। দেশের যে কোনো এলাকায় অবস্থান করেও অনেকে জাতীয়, এমনকি আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রেও সফল নেতৃত্ব দিতে পারেন, দিয়েছেনও। ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও জটিলতম কাজ ছিল দেশের সংবিধান প্রণয়ন। সংবিধান প্রণয়নকারীদের তালিকাটি দেখুন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সেখানে যাদের সমবেত করেছিলেন তারা সবাই ‘ঢাকাবাসী জাতীয় মেধাবী’ নন। বঙ্গবন্ধু ঠিকই মেধাবীদের খুঁজে বের করেছিলেন, তাদের মতামত প্রকাশ করতে দিয়েছিলেন বলেই না এত দ্রুততম সময়ে আমরা একটি চমৎকার সংবিধান পেয়েছিলাম। বঙ্গবন্ধু সম্ভবত এ গুণটি পেয়েছিলেন তাঁর গুরু হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর কাছ থেকে। কিশোর খোকার সঙ্গে প্রথম দেখা, কলকাতায় ফিরে গিয়ে সেই স্কুলছাত্র খোকাকে সোহরাওয়ার্দীর মতো নেতার চিঠি লেখা এবং সোহরাওয়ার্দীর হাত ধরে খোকার নেতা হয়ে ওঠা, সে তো সবারই জানা। শিষ্য শেখ মুজিবের সঙ্গে গুরু সোহরাওয়ার্দীর নানা বিষয়ে মতবিরোধ এবং তা কীভাবে নিষ্পত্তি হয়েছে তা জানতে পড়তে হবে বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’। তাদের সম্পর্কের মধ্যে ‘ইয়েস স্যার’ মার্কা কিছু পাওয়া যাবে না।

তবে আজকের যুগে ‘জি স্যার আর কী চান স্যার’ মার্কা নেতা যেমন রাজনৈতিক দলে মিলবে, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানেও পাওয়া যাবে। কোনো কোনো ব্যাংকের বোর্ডে চুপ করে থাকাই নাকি পরিচালকদের একটি বড় যোগ্যতা! কারণ সেখানে ‘ওপরের স্যার কী চান’ সে অনুযায়ী ‘জি স্যার’ বলে ফাইল পার করাই নাকি একমাত্র কাজ! বিশ্বাস করি না, তবে ব্যাংকিং সম্পর্কে বিন্দুমাত্র ধারণা নেই এমন বাহাদুরদের বছরের পর বছর ব্যাংক পরিচালক পদে বহাল থাকা নানা প্রশ্নের জন্ম তো দেয়ই।

কথায় কথায় রাজনীতি আর সরকারি আমলাদের দিকে আঙুল তুলি। দেখি একটু বেসরকারি করপোরেট জগতের দিকে। টেলিভিশন সাংবাদিকতায় আমার একমাত্র গুরু সায়মন ড্রিং তাঁর অভিজ্ঞতার কথা বলছিলেন। একবার বেকার হয়ে তিনি এক বড় প্রতিষ্ঠানের উপদেষ্টা পদে কাজ করেছিলেন। তিনি বলেছেন : ওই প্রতিষ্ঠানের বোর্ডের সদস্যরা ছিলেন সবাই একেকজন ডাকসাইটে। তারা মোটা অঙ্কের মাসোহারা পেতেন, শুধু বোর্ড মিটিংয়ে আসতেন। কোম্পানির মালিক/চেয়ারম্যান যা বলতেন তাতে সবাই ‘ইয়েস’ ভোট দিয়ে চলে যেতেন, কোনো দিন কেউ কোনো কিছুতেই ‘নো’ বলতেন না। সায়মন একদিন চেয়ারম্যানকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন : সবাই যদি সবকিছুতেই ‘হ্যাঁ’ বলেন, তাহলে আর মিটিং করার কী দরকার, চেয়ারম্যানের কথা অনুযায়ী কাজ করলেই তো হয়। চেয়ারম্যান জবাব দিয়েছিলেন : কোনো দিন বোর্ডে কোনো বিষয়ে ‘নো’ বলবে না এ শর্তেই ওদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ফাইল খুলে চেয়ারম্যান তাদের সবার পদত্যাগপত্র দেখিয়ে বলেছিলেন : যেদিন যে কেউ  ‘নো’ বলবে সেদিনই পদত্যাগপত্রে শুধু তারিখটা বসিয়ে দেওয়া হবে। নিয়োগের দিনই তাদের সবার কাছ থেকে পদত্যাগপত্র নিয়ে রাখা হয়েছে তারিখের জায়গাটা শূন্য রেখে। বাংলাদেশে অবশ্য অত ঝামেলা নেই; কর্তার ইশারাই যথেষ্ট।

সাংবাদিকতা নিয়ে পাঠের ক্লাসে বিজ্ঞাপন পড়ানোর সময় একটি নামকরা কোম্পানির বিজ্ঞাপন দেখানো হতো আমাদের। বিজ্ঞাপনের ছবিটিতে দেখা যাচ্ছে : বোর্ড মিটিং চলছে, একজন পরিচালক আঙুল ওপরে তুলে ধরেছেন, সেখানে লেখা ‘নো’। বিজ্ঞাপনে কোম্পানির দাবি হচ্ছে : আমরাই শ্রেষ্ঠ; কারণ আমাদের বোর্ড মিটিংয়ে কেউ কেউ ‘নো’ বলেন। ব্যাখ্যাটি হচ্ছে : ভিন্নমতকে গুরুত্ব দিয়ে, সবার সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলেই তাদের কোম্পানি ভালো কোম্পানি।

এখন আর কোথাও এমনটি কেউ বলেন না। আমরা ‘হ্যাঁ’ যুগে বসবাস করছি, আমাদের জীবনে কোনো ‘না’ নেই। কি সরকারি, কি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, কি পেশাজীবী সংগঠন, কি রাজনৈতিক দল, কি অফিস-আদালত সবখানেই আমরা ‘নো’ বলাকে নাকচ করছি।’ ‘নো স্যার’ এখন আমাদের সবচেয়ে অপছন্দের। আমরা শুধু শুনতে চাইছি ‘জি স্যার’। ফলে কার্য পরিচালনায় গড়ে উঠছে এমন এক প্রজন্ম যাদের দর্শনই হচ্ছে ‘আপনি কী চান স্যার’। এ প্রজন্ম এই মেধা দিয়ে চাণক্যের ভাষায় ‘অনুমেয়’ কোনো কাজ সম্পাদন করতে পারবে না সেটাই স্বাভাবিক। কারণ তার সামনে তো দাঁড়িয়ে আছেন সেই স্যার যার কৃপায় তিনি চাকরিটা পেয়েছেন, তাঁকে সন্তুষ্ট করাই তার কাজ। অনেকের মেধা যে নেই তা নয়, কিন্তু প্রচলিত পদ্ধতির কারণে সেই মেধা প্রতিবন্ধী বা জড় হয়ে পড়ছে।

এই মেধাহীন বা জড় মেধার হাতেই কি আমরা তুলে দিচ্ছি আমাদের ভবিষ্যৎ?

‘ইয়েস স্যার ... আপনি কী চান স্যার’ মার্কা অমাত্যরা যদি গাড়ির চালকের আসনে বসেন তাহলে সেই গাড়ি পথ হারাবে বা দুর্ঘটনায় পড়বে এ বিষয়ে কোনোই সন্দেহ নেই।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
সর্বশেষ খবর
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার

৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা

১৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প
দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা
সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস
শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’
ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব
ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ
গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে
জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল
জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়
এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু
ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ
১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য
নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল
যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ
হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ
কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের
‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু
নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন
কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান

শোবিজ

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে
কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে

প্রথম পৃষ্ঠা