শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩১ জুলাই, ২০২১

ড্রাগন চাষে প্রযুক্তিচর্চা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
ড্রাগন চাষে প্রযুক্তিচর্চা

২১ ফেব্রুয়ারির কথা। চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে নাটোর ফেরার পথে রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ সড়কের পাশে বিশাল এক ড্রাগন বাগান চোখে পড়ল। জায়গাটি গোদাগাড়ী উপজেলার বসন্তপুর। তখন বিকালের সূর্যের উজ্জ্বল আলোয় চকচক করছিল ড্রাগন বাগানের একটি অংশে লাগানো এলইডি বাতি। মনে পড়ে গেল ২০১৮ সালের চীনের শিনশিং কাউন্টির লির বাগানের কথা। তখন অক্টোবরের শেষ দিক। আমরা গিয়েছিলাম এক চীনা দম্পতির আরএএস পদ্ধতিতে মাছ চাষের খামার দেখতে। তখনো খামার চালু হয়নি। ঠিক কোন জায়গাটিতে খামার হবে তা-ই দেখতে যাওয়া। এর আগে হন্যে হয়ে চীনের প্রত্যন্ত গ্রাম খুঁজেছি। পুরো চীনই যেন শহর হয়ে গেছে। আধুনিক যন্ত্র দিয়ে চাষাবাদ। শহরের সব সুযোগ-সুবিধা এখন গ্রামে আছে। ফলে গ্রামকে আর গ্রাম মনে হয় না। শিনশিং কাউন্টিতে গিয়ে মনে হলো একটু গ্রামের আবেশ আছে। চীনের তরুণরা আর সনাতন কৃষিতে নেই। বৃদ্ধ কয়েকজন যাদের রক্তে সনাতন কৃষির চর্চা রয়ে গেছে তারা কেউ কেউ অভ্যাসের বশেই যেন শাকসবজি চাষ করছেন, এমন কয়েকজন কৃষকের দেখা পেয়েছিলাম। একজনকে দেখলাম সেই পুরনো দিনের মতো পালংশাকের খেতের পাশে রেডিও রেখে গান শুনতে শুনতে কাজ করছেন। বয়স সত্তর-পঁচাত্তর হবে। দোভাষীর সাহায্যে কথা বলে যা বুঝেছিলাম সময় কাটানোর জন্য এবং কর্মক্ষম থাকার চেষ্টা থেকেই তিনি কৃষিচর্চা করছেন। তখন ফেরার পালা। গাড়িতে চড়ে ফিরছিলাম সূর্য তখন বেশ খানিকটা পশ্চিমে হেলে পড়েছে। আমরা একটা মাটির পথ ধরে এগোচ্ছিলাম। হঠাৎ চোখে পড়ল দূরে একটা খেতে শয়ে শয়ে সাদা সাদা কী যেন ঝুলছে। এগোলেই বুঝতে পারলাম ড্রাগন ফলের বাগান। সঙ্গে ছিল আমার দুই সহকর্মী আদিত্য শাহীন ও তানভীর আশিক। আমি ওদের প্রশ্ন করলাম, দেখে কী মনে হয়? ড্রাগনের বাগানে সাদা সাদা কী ঝুলছে? ওরা অনুমাননির্ভর উত্তর দিল, বোধহয় নতুন কোনো প্রযুক্তি। নতুন প্রযুক্তি তো বটেই। কিন্তু প্রযুক্তিটা কী? দেখার ও জানার ইচ্ছা দমন করতে পারলাম না। গাড়ি নিয়ে ঢুকে পড়লাম ড্রাগন বাগানে। দেখতে পেলাম সাদা সাদা ঝুলন্ত এলইডি বাতি। আর জানতে পারলাম এ এলইডি বাতির মাধ্যমে দিনের দৈর্ঘ্য বাড়িয়ে দিয়ে অমৌসুমেও ড্রাগন ফল ফলানো সম্ভব হচ্ছে।

গোদাগাড়ীর বসন্তপুরের ড্রাগন বাগানটিতে গিয়ে আমার সেদিনের স্মৃতি মনে পড়ছিল। টেলিভিশনে চীনের ওই প্রতিবেদনটি প্রচারের পর অনেক ড্রাগন বাগান উদ্যোক্তাই এলইডি বাতি ব্যবহার করে অমৌসুমে ড্রাগন চাষের চেষ্টা করেছেন। তাদের অনেকেই সফল হয়েছেন। চট্টগ্রামের কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এ এস এম হারুনর রশীদ আমাকে গত বছর জানিয়েছিলেন তিনি এলইডি বাতি ব্যবহার করে অমৌসুমে ড্রাগন ফল ফলাতে সচেষ্ট হয়েছেন। পাঠক, আপনাদের হয়তো মনে আছে সাভারের এক শিল্পপ্রতিষ্ঠানের প্রাঙ্গণে এলইডি লাইট ব্যবহার করে ড্রাগন ফল চাষের প্রতিবেদন তুলে ধরেছিলাম। আবার কিছুদিন আগেই নাটোরের এক উদ্যোক্তা রবিউল করিম দাবি করেছেন এলইডি বাতির ব্যবহার ছাড়াই সুষ্ঠু বাগান ব্যবস্থাপনার মাধ্যমেই সারা বছর ড্রাগন ফল ফলানো সম্ভব। তার দাবিটি সত্যি কি না দেখার অপেক্ষায় আছি।

দেশে এখন বছরব্যাপী রকমারি ফলফসলের উৎপাদন বাড়ছে। গত এক দশকে আম ও পেয়ারার উৎপাদন দ্বিগুণ, পেঁপে আড়াই গুণ এবং লিচু উৎপাদন ৫০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। আর গত চার-পাঁচ বছরের মধ্যে নতুন যেসব ফলের উৎপাদন ব্যাপক হারে বাড়ছে তার অন্যতম হলো ড্রাগন। চাষের জমির দিক থেকে সবচেয়ে বেশি জমিতে কলা চাষ বাড়লেও দ্রুত হারে পুষ্টিকর ফলের হিসাবে ড্রাগনই এগিয়ে। গোটা দেশই কৃষক এখন প্রচলিত কৃষি থেকে অনেকটাই সরে আসছে। অপ্রচলিত ও উচ্চমূল্যের ফলফসল উৎপাদনে ঝুঁকছে কৃষক। এ জাগরণে ড্রাগনই উদ্যোক্তাদের কাছে অধিক গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের হিসাবমতে ২০১৪-১৫ সালে দেশে ড্রাগন চাষ হয়েছিল মাত্র ৫ হেক্টর জমিতে। ২০১৯-২০ সালে ছিল ৩৪১ হেক্টর। চলতি মৌসুম অর্থাৎ ২০২০-২১ বছরে এসে যা দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫০০ হেক্টরে। যা হোক, নানান উদ্যোক্তা নানাভাবেই ড্রাগন ফল চাষ নিয়ে নানামুখী পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছেন যাতে কীভাবে কম খরচে অধিক উৎপাদন করা যায়। তারই প্রমাণ পেলাম বসন্তপুরের ড্রাগন বাগানটিতে। বাগানের উদ্যোক্তা হেলাল হেদায়েতুল ইসলাম নিজেকে একজন নিবেদিতপ্রাণ কৃষক দাবি করে জানিয়েছেন জীবনের প্রয়োজনে নানা ক্ষেত্রে চাকরি করলেও শেষমেশ মাটির কাছাকাছি থাকার তাগিদে আর নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনের ইচ্ছায় কৃষির এ বাণিজ্যিক উৎকর্ষে যুক্ত হয়েছেন। গড়েছেন ৫০ বিঘার সুবিশাল কৃষি খামার। এর মধ্যে ড্রাগন চাষ হচ্ছে ১৫ বিঘায়। ইট-সিমেন্টের খুঁটি, বাঁশের খুঁটি দিয়ে লম্বাকার অর্থাৎ আড়াআড়ি সারি, আবার আলদা খুঁটি স্থাপনসহ বিভিন্ন উপায়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা হচ্ছে ড্রাগন চাষের। উদ্দেশ্য, কম খরচে অধিক উৎপাদন।

হেলালের পুরো ড্রাগন বাগানটিকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। এক ভাগে চাষ হচ্ছে খুঁটিতে টায়ার বেঁধে। খুঁটি ঘিরে চারটি করে ড্রাগন ফলের গাছ। আর এক ভাগে যেমনটি আমরা দেখিয়েছিলাম চীনের শিনশিং কাউন্টির লির বাগানের প্রতিবেদনটিতে দুই প্রান্তে খুঁটি দিয়ে জিআই তারের লম্বা ফ্রেম তৈরি করে, ফ্রেমের ওপর সারি বেঁধে ড্রাগন ফলের গাছ তুলে দিয়েছিল। হেলালও তার বাগানের একটি অংশে এভাবে গাছ লাগিয়েছেন। আর একটি অংশে এলইডি বাতি দিয়ে অমৌসুমে ড্রাগন ফল চাষের প্রচেষ্টা।

কথা বলে বোঝা গেল হেলাল বেশ জেনে-বুঝেই ড্রাগন ফলের চাষ শুরু করেছেন। ড্রাগন ফলের চাষ সম্পর্কে জানতে ঘুরে এসেছেন চীনও। তাই প্রযুক্তির ব্যবহারেও তিনি বেশ কৌশলী। বলছিলেন, ‘এ অঞ্চলের পানির স্তর নিচে নেমে যাচ্ছে দিন দিন। ১ বিঘা জমিতে ধান চাষ করতে ২২ থেকে ২৫ লাখ লিটার পানির প্রয়োজন। তাই আমি পানি বাঁচাতে এবং আমদানি কমাতে ড্রাগন ফল চাষকে প্রাধান্য দিচ্ছি।’ দেখলাম ড্রাগন গাছের গোড়ায় সঠিক পরিমাণে পানি পৌঁছাতে ব্যবহার করেছেন ডিপ ওয়াটার পদ্ধতি। আবার আগাছা দমনে ব্যবহার করছেন উইড ম্যাট বা উইড ব্যারিয়ার। তিনি বলছেন, উইড ম্যাট ব্যবহার করে তিনি চারটি উপকার পাচ্ছেন। ১. আগাছা দমনে খরচ কমেছে। ২. জৈবসারের অপচয় রোধ হচ্ছে। ৩. মাটির আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হচ্ছে। ৪. সেচ কম লাগছে। তিনি স্বচ্ছ উইড ম্যাটের সন্ধান করছেন। স্থানীয় উৎপাদকদের সঙ্গে কথা বলেছেন। এটি হলে ড্রাগন গাছের জন্য বেশ উপকার হবে বলে জানিয়েছেন হেলাল। এতে আলোর প্রতিফলনে গাছের নিচের অংশও আলো পাবে।

গত ফেব্রুয়ারিতে হেলালের বাগানটির বয়স ছিল মাত্র দেড় বছর। সে সময়টা ড্রাগন ফলের মৌসুম নয়। তার আগের মৌসুমে মাত্র ৪ বিঘা জমিতে ড্রাগনের ফলন হয়েছিল। সে মৌসুমে ড্রাগনের উৎপাদন ছিল ১৪ টনের মতো। হেলাল এতেই দারুণ আশাবাদী হয়ে উঠেছেন। সব পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সঠিক পদ্ধতির মাধ্যমে ৫০ বিঘায় ড্রাগন আবাদ করে নিঃসন্দেহে ভালো ফলের আশা করছেন তিনি। বলছেন, মৌসুমে প্রতি একরে ৯ টন ড্রাগন ফলানো খুব কঠিন কিছু নয়। কিন্তু তার চেষ্টা অমৌসুমে ড্রাগন ফলানো। কারণ অমৌসুমের ফলনে লাভ বেশি। আর তাই এলইডি বাতি জ্বালিয়ে দিনের পরিধি বাড়ানোর চেষ্টা করছেন। কিছুটা সফলও হয়েছেন। ফেব্রুয়ারিতে সাধারণত ড্রাগন ফলের গাছে কুঁড়ি থাকার কথা নয়। কিন্তু তিনি এলইডি বাতি জ্বালিয়ে ঠিকই গাছে কুঁড়ি ধরিয়েছেন।

দেশ-বিদেশের বিভিন্ন ফল উৎপাদন কৌশল রপ্ত করে তাকে দেশি ব্যবস্থায় রূপান্তর এবং দেশের মাটি ও আবহাওয়া উপযোগী করে অধিক ফলন নিশ্চিত করার ব্যাপারে আগ্রহী হেলাল। ড্রাগনের উৎপাদনেও নানা কৌশলের অনুশীলন করছেন তিনি। বলছেন, ট্রায়াল অ্যান্ড এরর মেথডে তিনি প্রতিনিয়ত শিখছেন।

হেলাল হেদায়েতুল ইসলাম কৃষি নিয়ে অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী। স্বপ্নও দেখছেন বহু দূরের। তার সঙ্গে কথা বলতে বলতে সন্ধ্যা ঘনিয়ে এলো। ড্রাগন খেতের ১৩টি সারির ওপর এলইডি লাইট জ্বলে উঠল। যেন চারপাশে ছড়িয়ে পড়ল নতুন দিনের আলো।

আমাদের কৃষি উৎপাদন দারুণ গতিশীল হয়ে উঠছে দেশের তরুণ প্রগতিশীল উদ্যমী কৃষকের হাত দিয়ে। হেলাল তাদেরই একজন। যারা কৃষি নিয়ে যে কোনো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে যথেষ্ট সাহস সংরক্ষণ করেন। অল্প জমিতে বেশি উৎপাদন নিশ্চিত করতে কখনো তারা জাত নিয়ে পরীক্ষা করছেন, কখনো প্রযুক্তি নিয়ে, কখনোবা পরিচর্যা নিয়ে। কৃষিতে নিবেদিতপ্রাণ এ উদ্যোক্তারাই আমাদের সামনে আত্মবিশ্বাস ও স্বপ্ন রচনা করছেন।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

১২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

১৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

২৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৩৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

৫৭ মিনিট আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা