শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩১ জুলাই, ২০২১

ড্রাগন চাষে প্রযুক্তিচর্চা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
ড্রাগন চাষে প্রযুক্তিচর্চা

২১ ফেব্রুয়ারির কথা। চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে নাটোর ফেরার পথে রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ সড়কের পাশে বিশাল এক ড্রাগন বাগান চোখে পড়ল। জায়গাটি গোদাগাড়ী উপজেলার বসন্তপুর। তখন বিকালের সূর্যের উজ্জ্বল আলোয় চকচক করছিল ড্রাগন বাগানের একটি অংশে লাগানো এলইডি বাতি। মনে পড়ে গেল ২০১৮ সালের চীনের শিনশিং কাউন্টির লির বাগানের কথা। তখন অক্টোবরের শেষ দিক। আমরা গিয়েছিলাম এক চীনা দম্পতির আরএএস পদ্ধতিতে মাছ চাষের খামার দেখতে। তখনো খামার চালু হয়নি। ঠিক কোন জায়গাটিতে খামার হবে তা-ই দেখতে যাওয়া। এর আগে হন্যে হয়ে চীনের প্রত্যন্ত গ্রাম খুঁজেছি। পুরো চীনই যেন শহর হয়ে গেছে। আধুনিক যন্ত্র দিয়ে চাষাবাদ। শহরের সব সুযোগ-সুবিধা এখন গ্রামে আছে। ফলে গ্রামকে আর গ্রাম মনে হয় না। শিনশিং কাউন্টিতে গিয়ে মনে হলো একটু গ্রামের আবেশ আছে। চীনের তরুণরা আর সনাতন কৃষিতে নেই। বৃদ্ধ কয়েকজন যাদের রক্তে সনাতন কৃষির চর্চা রয়ে গেছে তারা কেউ কেউ অভ্যাসের বশেই যেন শাকসবজি চাষ করছেন, এমন কয়েকজন কৃষকের দেখা পেয়েছিলাম। একজনকে দেখলাম সেই পুরনো দিনের মতো পালংশাকের খেতের পাশে রেডিও রেখে গান শুনতে শুনতে কাজ করছেন। বয়স সত্তর-পঁচাত্তর হবে। দোভাষীর সাহায্যে কথা বলে যা বুঝেছিলাম সময় কাটানোর জন্য এবং কর্মক্ষম থাকার চেষ্টা থেকেই তিনি কৃষিচর্চা করছেন। তখন ফেরার পালা। গাড়িতে চড়ে ফিরছিলাম সূর্য তখন বেশ খানিকটা পশ্চিমে হেলে পড়েছে। আমরা একটা মাটির পথ ধরে এগোচ্ছিলাম। হঠাৎ চোখে পড়ল দূরে একটা খেতে শয়ে শয়ে সাদা সাদা কী যেন ঝুলছে। এগোলেই বুঝতে পারলাম ড্রাগন ফলের বাগান। সঙ্গে ছিল আমার দুই সহকর্মী আদিত্য শাহীন ও তানভীর আশিক। আমি ওদের প্রশ্ন করলাম, দেখে কী মনে হয়? ড্রাগনের বাগানে সাদা সাদা কী ঝুলছে? ওরা অনুমাননির্ভর উত্তর দিল, বোধহয় নতুন কোনো প্রযুক্তি। নতুন প্রযুক্তি তো বটেই। কিন্তু প্রযুক্তিটা কী? দেখার ও জানার ইচ্ছা দমন করতে পারলাম না। গাড়ি নিয়ে ঢুকে পড়লাম ড্রাগন বাগানে। দেখতে পেলাম সাদা সাদা ঝুলন্ত এলইডি বাতি। আর জানতে পারলাম এ এলইডি বাতির মাধ্যমে দিনের দৈর্ঘ্য বাড়িয়ে দিয়ে অমৌসুমেও ড্রাগন ফল ফলানো সম্ভব হচ্ছে।

গোদাগাড়ীর বসন্তপুরের ড্রাগন বাগানটিতে গিয়ে আমার সেদিনের স্মৃতি মনে পড়ছিল। টেলিভিশনে চীনের ওই প্রতিবেদনটি প্রচারের পর অনেক ড্রাগন বাগান উদ্যোক্তাই এলইডি বাতি ব্যবহার করে অমৌসুমে ড্রাগন চাষের চেষ্টা করেছেন। তাদের অনেকেই সফল হয়েছেন। চট্টগ্রামের কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এ এস এম হারুনর রশীদ আমাকে গত বছর জানিয়েছিলেন তিনি এলইডি বাতি ব্যবহার করে অমৌসুমে ড্রাগন ফল ফলাতে সচেষ্ট হয়েছেন। পাঠক, আপনাদের হয়তো মনে আছে সাভারের এক শিল্পপ্রতিষ্ঠানের প্রাঙ্গণে এলইডি লাইট ব্যবহার করে ড্রাগন ফল চাষের প্রতিবেদন তুলে ধরেছিলাম। আবার কিছুদিন আগেই নাটোরের এক উদ্যোক্তা রবিউল করিম দাবি করেছেন এলইডি বাতির ব্যবহার ছাড়াই সুষ্ঠু বাগান ব্যবস্থাপনার মাধ্যমেই সারা বছর ড্রাগন ফল ফলানো সম্ভব। তার দাবিটি সত্যি কি না দেখার অপেক্ষায় আছি।

দেশে এখন বছরব্যাপী রকমারি ফলফসলের উৎপাদন বাড়ছে। গত এক দশকে আম ও পেয়ারার উৎপাদন দ্বিগুণ, পেঁপে আড়াই গুণ এবং লিচু উৎপাদন ৫০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। আর গত চার-পাঁচ বছরের মধ্যে নতুন যেসব ফলের উৎপাদন ব্যাপক হারে বাড়ছে তার অন্যতম হলো ড্রাগন। চাষের জমির দিক থেকে সবচেয়ে বেশি জমিতে কলা চাষ বাড়লেও দ্রুত হারে পুষ্টিকর ফলের হিসাবে ড্রাগনই এগিয়ে। গোটা দেশই কৃষক এখন প্রচলিত কৃষি থেকে অনেকটাই সরে আসছে। অপ্রচলিত ও উচ্চমূল্যের ফলফসল উৎপাদনে ঝুঁকছে কৃষক। এ জাগরণে ড্রাগনই উদ্যোক্তাদের কাছে অধিক গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের হিসাবমতে ২০১৪-১৫ সালে দেশে ড্রাগন চাষ হয়েছিল মাত্র ৫ হেক্টর জমিতে। ২০১৯-২০ সালে ছিল ৩৪১ হেক্টর। চলতি মৌসুম অর্থাৎ ২০২০-২১ বছরে এসে যা দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫০০ হেক্টরে। যা হোক, নানান উদ্যোক্তা নানাভাবেই ড্রাগন ফল চাষ নিয়ে নানামুখী পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছেন যাতে কীভাবে কম খরচে অধিক উৎপাদন করা যায়। তারই প্রমাণ পেলাম বসন্তপুরের ড্রাগন বাগানটিতে। বাগানের উদ্যোক্তা হেলাল হেদায়েতুল ইসলাম নিজেকে একজন নিবেদিতপ্রাণ কৃষক দাবি করে জানিয়েছেন জীবনের প্রয়োজনে নানা ক্ষেত্রে চাকরি করলেও শেষমেশ মাটির কাছাকাছি থাকার তাগিদে আর নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনের ইচ্ছায় কৃষির এ বাণিজ্যিক উৎকর্ষে যুক্ত হয়েছেন। গড়েছেন ৫০ বিঘার সুবিশাল কৃষি খামার। এর মধ্যে ড্রাগন চাষ হচ্ছে ১৫ বিঘায়। ইট-সিমেন্টের খুঁটি, বাঁশের খুঁটি দিয়ে লম্বাকার অর্থাৎ আড়াআড়ি সারি, আবার আলদা খুঁটি স্থাপনসহ বিভিন্ন উপায়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা হচ্ছে ড্রাগন চাষের। উদ্দেশ্য, কম খরচে অধিক উৎপাদন।

হেলালের পুরো ড্রাগন বাগানটিকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। এক ভাগে চাষ হচ্ছে খুঁটিতে টায়ার বেঁধে। খুঁটি ঘিরে চারটি করে ড্রাগন ফলের গাছ। আর এক ভাগে যেমনটি আমরা দেখিয়েছিলাম চীনের শিনশিং কাউন্টির লির বাগানের প্রতিবেদনটিতে দুই প্রান্তে খুঁটি দিয়ে জিআই তারের লম্বা ফ্রেম তৈরি করে, ফ্রেমের ওপর সারি বেঁধে ড্রাগন ফলের গাছ তুলে দিয়েছিল। হেলালও তার বাগানের একটি অংশে এভাবে গাছ লাগিয়েছেন। আর একটি অংশে এলইডি বাতি দিয়ে অমৌসুমে ড্রাগন ফল চাষের প্রচেষ্টা।

কথা বলে বোঝা গেল হেলাল বেশ জেনে-বুঝেই ড্রাগন ফলের চাষ শুরু করেছেন। ড্রাগন ফলের চাষ সম্পর্কে জানতে ঘুরে এসেছেন চীনও। তাই প্রযুক্তির ব্যবহারেও তিনি বেশ কৌশলী। বলছিলেন, ‘এ অঞ্চলের পানির স্তর নিচে নেমে যাচ্ছে দিন দিন। ১ বিঘা জমিতে ধান চাষ করতে ২২ থেকে ২৫ লাখ লিটার পানির প্রয়োজন। তাই আমি পানি বাঁচাতে এবং আমদানি কমাতে ড্রাগন ফল চাষকে প্রাধান্য দিচ্ছি।’ দেখলাম ড্রাগন গাছের গোড়ায় সঠিক পরিমাণে পানি পৌঁছাতে ব্যবহার করেছেন ডিপ ওয়াটার পদ্ধতি। আবার আগাছা দমনে ব্যবহার করছেন উইড ম্যাট বা উইড ব্যারিয়ার। তিনি বলছেন, উইড ম্যাট ব্যবহার করে তিনি চারটি উপকার পাচ্ছেন। ১. আগাছা দমনে খরচ কমেছে। ২. জৈবসারের অপচয় রোধ হচ্ছে। ৩. মাটির আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হচ্ছে। ৪. সেচ কম লাগছে। তিনি স্বচ্ছ উইড ম্যাটের সন্ধান করছেন। স্থানীয় উৎপাদকদের সঙ্গে কথা বলেছেন। এটি হলে ড্রাগন গাছের জন্য বেশ উপকার হবে বলে জানিয়েছেন হেলাল। এতে আলোর প্রতিফলনে গাছের নিচের অংশও আলো পাবে।

গত ফেব্রুয়ারিতে হেলালের বাগানটির বয়স ছিল মাত্র দেড় বছর। সে সময়টা ড্রাগন ফলের মৌসুম নয়। তার আগের মৌসুমে মাত্র ৪ বিঘা জমিতে ড্রাগনের ফলন হয়েছিল। সে মৌসুমে ড্রাগনের উৎপাদন ছিল ১৪ টনের মতো। হেলাল এতেই দারুণ আশাবাদী হয়ে উঠেছেন। সব পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সঠিক পদ্ধতির মাধ্যমে ৫০ বিঘায় ড্রাগন আবাদ করে নিঃসন্দেহে ভালো ফলের আশা করছেন তিনি। বলছেন, মৌসুমে প্রতি একরে ৯ টন ড্রাগন ফলানো খুব কঠিন কিছু নয়। কিন্তু তার চেষ্টা অমৌসুমে ড্রাগন ফলানো। কারণ অমৌসুমের ফলনে লাভ বেশি। আর তাই এলইডি বাতি জ্বালিয়ে দিনের পরিধি বাড়ানোর চেষ্টা করছেন। কিছুটা সফলও হয়েছেন। ফেব্রুয়ারিতে সাধারণত ড্রাগন ফলের গাছে কুঁড়ি থাকার কথা নয়। কিন্তু তিনি এলইডি বাতি জ্বালিয়ে ঠিকই গাছে কুঁড়ি ধরিয়েছেন।

দেশ-বিদেশের বিভিন্ন ফল উৎপাদন কৌশল রপ্ত করে তাকে দেশি ব্যবস্থায় রূপান্তর এবং দেশের মাটি ও আবহাওয়া উপযোগী করে অধিক ফলন নিশ্চিত করার ব্যাপারে আগ্রহী হেলাল। ড্রাগনের উৎপাদনেও নানা কৌশলের অনুশীলন করছেন তিনি। বলছেন, ট্রায়াল অ্যান্ড এরর মেথডে তিনি প্রতিনিয়ত শিখছেন।

হেলাল হেদায়েতুল ইসলাম কৃষি নিয়ে অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী। স্বপ্নও দেখছেন বহু দূরের। তার সঙ্গে কথা বলতে বলতে সন্ধ্যা ঘনিয়ে এলো। ড্রাগন খেতের ১৩টি সারির ওপর এলইডি লাইট জ্বলে উঠল। যেন চারপাশে ছড়িয়ে পড়ল নতুন দিনের আলো।

আমাদের কৃষি উৎপাদন দারুণ গতিশীল হয়ে উঠছে দেশের তরুণ প্রগতিশীল উদ্যমী কৃষকের হাত দিয়ে। হেলাল তাদেরই একজন। যারা কৃষি নিয়ে যে কোনো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে যথেষ্ট সাহস সংরক্ষণ করেন। অল্প জমিতে বেশি উৎপাদন নিশ্চিত করতে কখনো তারা জাত নিয়ে পরীক্ষা করছেন, কখনো প্রযুক্তি নিয়ে, কখনোবা পরিচর্যা নিয়ে। কৃষিতে নিবেদিতপ্রাণ এ উদ্যোক্তারাই আমাদের সামনে আত্মবিশ্বাস ও স্বপ্ন রচনা করছেন।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বশেষ খবর
‘জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনে রাজনৈতিক ব্যক্তিদের আদর্শের পরিবর্তন জরুরি’
‘জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনে রাজনৈতিক ব্যক্তিদের আদর্শের পরিবর্তন জরুরি’

এই মাত্র | রাজনীতি

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইয়ারের শারীরিক অবস্থার খবর জানালেন অধিনায়ক
আইয়ারের শারীরিক অবস্থার খবর জানালেন অধিনায়ক

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে স্বচ্ছতা নিশ্চিতে দ্রুত বডি-অন-ক্যামেরা ক্রয়ের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনে স্বচ্ছতা নিশ্চিতে দ্রুত বডি-অন-ক্যামেরা ক্রয়ের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাইনোসর বিলুপ্তি নিয়ে নতুন তথ্য
ডাইনোসর বিলুপ্তি নিয়ে নতুন তথ্য

৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পাথর খনি শ্রমিকদের শিক্ষা উপবৃত্তি প্রদান
পাথর খনি শ্রমিকদের শিক্ষা উপবৃত্তি প্রদান

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষকের বির্তকিত মন্তব্য, ছাত্রদলের প্রতিবাদ
রাবি শিক্ষকের বির্তকিত মন্তব্য, ছাত্রদলের প্রতিবাদ

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপি-এনসিপি জোট হবে কিনা বলার সময় আসেনি : সালাহউদ্দিন
বিএনপি-এনসিপি জোট হবে কিনা বলার সময় আসেনি : সালাহউদ্দিন

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বিমান বাহিনীর সাইবার সিকিউরিটি সচেতনতা মাস সমাপ্ত
বিমান বাহিনীর সাইবার সিকিউরিটি সচেতনতা মাস সমাপ্ত

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ কারাগারে আ.লীগ নেতার মৃত্যু
সিরাজগঞ্জ কারাগারে আ.লীগ নেতার মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে দীপাবলির ‘ভাইরাল কার্বাইড গানই’ কেড়ে নিচ্ছে শত শত শিশুর দৃষ্টি!
ভারতে দীপাবলির ‘ভাইরাল কার্বাইড গানই’ কেড়ে নিচ্ছে শত শত শিশুর দৃষ্টি!

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নতুন জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
মাদারীপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নতুন জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলের ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন জ্যোতি
দলের ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন জ্যোতি

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোংলায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
মোংলায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বামীর দেওয়া আগুনে দগ্ধ স্ত্রী ও ছেলের মৃত্যু
স্বামীর দেওয়া আগুনে দগ্ধ স্ত্রী ও ছেলের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সদস্য সংগ্রহ শুরু
জবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সদস্য সংগ্রহ শুরু

৩৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১০৪১
ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১০৪১

৪০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পাবনায় সড়কে প্রাণ গেল ভ্যানচালকের
পাবনায় সড়কে প্রাণ গেল ভ্যানচালকের

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আইসিসি র‍্যাঙ্কিংয়ে সোবহানা ও ফারজানার উন্নতি
আইসিসি র‍্যাঙ্কিংয়ে সোবহানা ও ফারজানার উন্নতি

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে আসর শেষ করল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে আসর শেষ করল বাংলাদেশ

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে হাসপাতালের ৯ দালালের কারাদণ্ড
হবিগঞ্জে হাসপাতালের ৯ দালালের কারাদণ্ড

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বাজার সিন্ডিকেট ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময় সভা
নারায়ণগঞ্জে বাজার সিন্ডিকেট ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময় সভা

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে হত্যা মামলায় দুই আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলায় দুই আসামি গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কক্সবাজারে ৪ লাখ ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজারে ৪ লাখ ইয়াবা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চোটে লম্বা সময়ের জন্য মাঠের বাইরে ডি ব্রুইনে
চোটে লম্বা সময়ের জন্য মাঠের বাইরে ডি ব্রুইনে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী
বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান
বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল
৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা
জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম