শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩১ জুলাই, ২০২১

ড্রাগন চাষে প্রযুক্তিচর্চা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
ড্রাগন চাষে প্রযুক্তিচর্চা

২১ ফেব্রুয়ারির কথা। চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে নাটোর ফেরার পথে রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ সড়কের পাশে বিশাল এক ড্রাগন বাগান চোখে পড়ল। জায়গাটি গোদাগাড়ী উপজেলার বসন্তপুর। তখন বিকালের সূর্যের উজ্জ্বল আলোয় চকচক করছিল ড্রাগন বাগানের একটি অংশে লাগানো এলইডি বাতি। মনে পড়ে গেল ২০১৮ সালের চীনের শিনশিং কাউন্টির লির বাগানের কথা। তখন অক্টোবরের শেষ দিক। আমরা গিয়েছিলাম এক চীনা দম্পতির আরএএস পদ্ধতিতে মাছ চাষের খামার দেখতে। তখনো খামার চালু হয়নি। ঠিক কোন জায়গাটিতে খামার হবে তা-ই দেখতে যাওয়া। এর আগে হন্যে হয়ে চীনের প্রত্যন্ত গ্রাম খুঁজেছি। পুরো চীনই যেন শহর হয়ে গেছে। আধুনিক যন্ত্র দিয়ে চাষাবাদ। শহরের সব সুযোগ-সুবিধা এখন গ্রামে আছে। ফলে গ্রামকে আর গ্রাম মনে হয় না। শিনশিং কাউন্টিতে গিয়ে মনে হলো একটু গ্রামের আবেশ আছে। চীনের তরুণরা আর সনাতন কৃষিতে নেই। বৃদ্ধ কয়েকজন যাদের রক্তে সনাতন কৃষির চর্চা রয়ে গেছে তারা কেউ কেউ অভ্যাসের বশেই যেন শাকসবজি চাষ করছেন, এমন কয়েকজন কৃষকের দেখা পেয়েছিলাম। একজনকে দেখলাম সেই পুরনো দিনের মতো পালংশাকের খেতের পাশে রেডিও রেখে গান শুনতে শুনতে কাজ করছেন। বয়স সত্তর-পঁচাত্তর হবে। দোভাষীর সাহায্যে কথা বলে যা বুঝেছিলাম সময় কাটানোর জন্য এবং কর্মক্ষম থাকার চেষ্টা থেকেই তিনি কৃষিচর্চা করছেন। তখন ফেরার পালা। গাড়িতে চড়ে ফিরছিলাম সূর্য তখন বেশ খানিকটা পশ্চিমে হেলে পড়েছে। আমরা একটা মাটির পথ ধরে এগোচ্ছিলাম। হঠাৎ চোখে পড়ল দূরে একটা খেতে শয়ে শয়ে সাদা সাদা কী যেন ঝুলছে। এগোলেই বুঝতে পারলাম ড্রাগন ফলের বাগান। সঙ্গে ছিল আমার দুই সহকর্মী আদিত্য শাহীন ও তানভীর আশিক। আমি ওদের প্রশ্ন করলাম, দেখে কী মনে হয়? ড্রাগনের বাগানে সাদা সাদা কী ঝুলছে? ওরা অনুমাননির্ভর উত্তর দিল, বোধহয় নতুন কোনো প্রযুক্তি। নতুন প্রযুক্তি তো বটেই। কিন্তু প্রযুক্তিটা কী? দেখার ও জানার ইচ্ছা দমন করতে পারলাম না। গাড়ি নিয়ে ঢুকে পড়লাম ড্রাগন বাগানে। দেখতে পেলাম সাদা সাদা ঝুলন্ত এলইডি বাতি। আর জানতে পারলাম এ এলইডি বাতির মাধ্যমে দিনের দৈর্ঘ্য বাড়িয়ে দিয়ে অমৌসুমেও ড্রাগন ফল ফলানো সম্ভব হচ্ছে।

গোদাগাড়ীর বসন্তপুরের ড্রাগন বাগানটিতে গিয়ে আমার সেদিনের স্মৃতি মনে পড়ছিল। টেলিভিশনে চীনের ওই প্রতিবেদনটি প্রচারের পর অনেক ড্রাগন বাগান উদ্যোক্তাই এলইডি বাতি ব্যবহার করে অমৌসুমে ড্রাগন চাষের চেষ্টা করেছেন। তাদের অনেকেই সফল হয়েছেন। চট্টগ্রামের কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এ এস এম হারুনর রশীদ আমাকে গত বছর জানিয়েছিলেন তিনি এলইডি বাতি ব্যবহার করে অমৌসুমে ড্রাগন ফল ফলাতে সচেষ্ট হয়েছেন। পাঠক, আপনাদের হয়তো মনে আছে সাভারের এক শিল্পপ্রতিষ্ঠানের প্রাঙ্গণে এলইডি লাইট ব্যবহার করে ড্রাগন ফল চাষের প্রতিবেদন তুলে ধরেছিলাম। আবার কিছুদিন আগেই নাটোরের এক উদ্যোক্তা রবিউল করিম দাবি করেছেন এলইডি বাতির ব্যবহার ছাড়াই সুষ্ঠু বাগান ব্যবস্থাপনার মাধ্যমেই সারা বছর ড্রাগন ফল ফলানো সম্ভব। তার দাবিটি সত্যি কি না দেখার অপেক্ষায় আছি।

দেশে এখন বছরব্যাপী রকমারি ফলফসলের উৎপাদন বাড়ছে। গত এক দশকে আম ও পেয়ারার উৎপাদন দ্বিগুণ, পেঁপে আড়াই গুণ এবং লিচু উৎপাদন ৫০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। আর গত চার-পাঁচ বছরের মধ্যে নতুন যেসব ফলের উৎপাদন ব্যাপক হারে বাড়ছে তার অন্যতম হলো ড্রাগন। চাষের জমির দিক থেকে সবচেয়ে বেশি জমিতে কলা চাষ বাড়লেও দ্রুত হারে পুষ্টিকর ফলের হিসাবে ড্রাগনই এগিয়ে। গোটা দেশই কৃষক এখন প্রচলিত কৃষি থেকে অনেকটাই সরে আসছে। অপ্রচলিত ও উচ্চমূল্যের ফলফসল উৎপাদনে ঝুঁকছে কৃষক। এ জাগরণে ড্রাগনই উদ্যোক্তাদের কাছে অধিক গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের হিসাবমতে ২০১৪-১৫ সালে দেশে ড্রাগন চাষ হয়েছিল মাত্র ৫ হেক্টর জমিতে। ২০১৯-২০ সালে ছিল ৩৪১ হেক্টর। চলতি মৌসুম অর্থাৎ ২০২০-২১ বছরে এসে যা দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫০০ হেক্টরে। যা হোক, নানান উদ্যোক্তা নানাভাবেই ড্রাগন ফল চাষ নিয়ে নানামুখী পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছেন যাতে কীভাবে কম খরচে অধিক উৎপাদন করা যায়। তারই প্রমাণ পেলাম বসন্তপুরের ড্রাগন বাগানটিতে। বাগানের উদ্যোক্তা হেলাল হেদায়েতুল ইসলাম নিজেকে একজন নিবেদিতপ্রাণ কৃষক দাবি করে জানিয়েছেন জীবনের প্রয়োজনে নানা ক্ষেত্রে চাকরি করলেও শেষমেশ মাটির কাছাকাছি থাকার তাগিদে আর নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনের ইচ্ছায় কৃষির এ বাণিজ্যিক উৎকর্ষে যুক্ত হয়েছেন। গড়েছেন ৫০ বিঘার সুবিশাল কৃষি খামার। এর মধ্যে ড্রাগন চাষ হচ্ছে ১৫ বিঘায়। ইট-সিমেন্টের খুঁটি, বাঁশের খুঁটি দিয়ে লম্বাকার অর্থাৎ আড়াআড়ি সারি, আবার আলদা খুঁটি স্থাপনসহ বিভিন্ন উপায়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা হচ্ছে ড্রাগন চাষের। উদ্দেশ্য, কম খরচে অধিক উৎপাদন।

হেলালের পুরো ড্রাগন বাগানটিকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। এক ভাগে চাষ হচ্ছে খুঁটিতে টায়ার বেঁধে। খুঁটি ঘিরে চারটি করে ড্রাগন ফলের গাছ। আর এক ভাগে যেমনটি আমরা দেখিয়েছিলাম চীনের শিনশিং কাউন্টির লির বাগানের প্রতিবেদনটিতে দুই প্রান্তে খুঁটি দিয়ে জিআই তারের লম্বা ফ্রেম তৈরি করে, ফ্রেমের ওপর সারি বেঁধে ড্রাগন ফলের গাছ তুলে দিয়েছিল। হেলালও তার বাগানের একটি অংশে এভাবে গাছ লাগিয়েছেন। আর একটি অংশে এলইডি বাতি দিয়ে অমৌসুমে ড্রাগন ফল চাষের প্রচেষ্টা।

কথা বলে বোঝা গেল হেলাল বেশ জেনে-বুঝেই ড্রাগন ফলের চাষ শুরু করেছেন। ড্রাগন ফলের চাষ সম্পর্কে জানতে ঘুরে এসেছেন চীনও। তাই প্রযুক্তির ব্যবহারেও তিনি বেশ কৌশলী। বলছিলেন, ‘এ অঞ্চলের পানির স্তর নিচে নেমে যাচ্ছে দিন দিন। ১ বিঘা জমিতে ধান চাষ করতে ২২ থেকে ২৫ লাখ লিটার পানির প্রয়োজন। তাই আমি পানি বাঁচাতে এবং আমদানি কমাতে ড্রাগন ফল চাষকে প্রাধান্য দিচ্ছি।’ দেখলাম ড্রাগন গাছের গোড়ায় সঠিক পরিমাণে পানি পৌঁছাতে ব্যবহার করেছেন ডিপ ওয়াটার পদ্ধতি। আবার আগাছা দমনে ব্যবহার করছেন উইড ম্যাট বা উইড ব্যারিয়ার। তিনি বলছেন, উইড ম্যাট ব্যবহার করে তিনি চারটি উপকার পাচ্ছেন। ১. আগাছা দমনে খরচ কমেছে। ২. জৈবসারের অপচয় রোধ হচ্ছে। ৩. মাটির আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হচ্ছে। ৪. সেচ কম লাগছে। তিনি স্বচ্ছ উইড ম্যাটের সন্ধান করছেন। স্থানীয় উৎপাদকদের সঙ্গে কথা বলেছেন। এটি হলে ড্রাগন গাছের জন্য বেশ উপকার হবে বলে জানিয়েছেন হেলাল। এতে আলোর প্রতিফলনে গাছের নিচের অংশও আলো পাবে।

গত ফেব্রুয়ারিতে হেলালের বাগানটির বয়স ছিল মাত্র দেড় বছর। সে সময়টা ড্রাগন ফলের মৌসুম নয়। তার আগের মৌসুমে মাত্র ৪ বিঘা জমিতে ড্রাগনের ফলন হয়েছিল। সে মৌসুমে ড্রাগনের উৎপাদন ছিল ১৪ টনের মতো। হেলাল এতেই দারুণ আশাবাদী হয়ে উঠেছেন। সব পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সঠিক পদ্ধতির মাধ্যমে ৫০ বিঘায় ড্রাগন আবাদ করে নিঃসন্দেহে ভালো ফলের আশা করছেন তিনি। বলছেন, মৌসুমে প্রতি একরে ৯ টন ড্রাগন ফলানো খুব কঠিন কিছু নয়। কিন্তু তার চেষ্টা অমৌসুমে ড্রাগন ফলানো। কারণ অমৌসুমের ফলনে লাভ বেশি। আর তাই এলইডি বাতি জ্বালিয়ে দিনের পরিধি বাড়ানোর চেষ্টা করছেন। কিছুটা সফলও হয়েছেন। ফেব্রুয়ারিতে সাধারণত ড্রাগন ফলের গাছে কুঁড়ি থাকার কথা নয়। কিন্তু তিনি এলইডি বাতি জ্বালিয়ে ঠিকই গাছে কুঁড়ি ধরিয়েছেন।

দেশ-বিদেশের বিভিন্ন ফল উৎপাদন কৌশল রপ্ত করে তাকে দেশি ব্যবস্থায় রূপান্তর এবং দেশের মাটি ও আবহাওয়া উপযোগী করে অধিক ফলন নিশ্চিত করার ব্যাপারে আগ্রহী হেলাল। ড্রাগনের উৎপাদনেও নানা কৌশলের অনুশীলন করছেন তিনি। বলছেন, ট্রায়াল অ্যান্ড এরর মেথডে তিনি প্রতিনিয়ত শিখছেন।

হেলাল হেদায়েতুল ইসলাম কৃষি নিয়ে অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী। স্বপ্নও দেখছেন বহু দূরের। তার সঙ্গে কথা বলতে বলতে সন্ধ্যা ঘনিয়ে এলো। ড্রাগন খেতের ১৩টি সারির ওপর এলইডি লাইট জ্বলে উঠল। যেন চারপাশে ছড়িয়ে পড়ল নতুন দিনের আলো।

আমাদের কৃষি উৎপাদন দারুণ গতিশীল হয়ে উঠছে দেশের তরুণ প্রগতিশীল উদ্যমী কৃষকের হাত দিয়ে। হেলাল তাদেরই একজন। যারা কৃষি নিয়ে যে কোনো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে যথেষ্ট সাহস সংরক্ষণ করেন। অল্প জমিতে বেশি উৎপাদন নিশ্চিত করতে কখনো তারা জাত নিয়ে পরীক্ষা করছেন, কখনো প্রযুক্তি নিয়ে, কখনোবা পরিচর্যা নিয়ে। কৃষিতে নিবেদিতপ্রাণ এ উদ্যোক্তারাই আমাদের সামনে আত্মবিশ্বাস ও স্বপ্ন রচনা করছেন।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

৫০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা