শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

অভিযানে কেউ বেশ্যা কেউ রাতের বাদশাহ

পীর হাবিবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অভিযানে কেউ বেশ্যা কেউ রাতের বাদশাহ

শোকাবহ আগস্টের বেদনাবিধুর ভাবগাম্ভীর্য আরেকদিকে করোনার বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গোটা জাতি যুদ্ধে অবতীর্ণ। ডেঙ্গুর প্রকোপ ও মৃত্যু করোনার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে আরেক আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। গণটিকা গ্রহণে মানুষের আগ্রহ এবার ব্যাপকহারে দেখা দেওয়ায় আশার আলো জ্বলেছে। জীবন ও জীবিকার লড়াইয়ে আজ বুধবার থেকে লকডাউন শর্ত সাপেক্ষে শিথিল করে দেওয়া হয়েছে। জনগণকে এখন আরও বেশি সজাগ ও সতর্ক হতে হবে। একদিকে করোনার টিকা গ্রহণে এগিয়ে আসতে হবে অন্যদিকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। আশপাশের মানুষকেও তা অনুসরণের তাগিদ দিতে হবে। সরকারের সব মেগা প্রকল্পের কাজ যেমন চলছে তেমনি থেমে নেই উন্নয়ন কর্মযজ্ঞও। মানুষের জীবন-জীবিকা ও অর্থনীতি রক্ষার এ লড়াইয়ের মাঝেও যারা সমাজকে কলুষিত করে দিন নেই রাত নেই বেআইনি কর্মকান্ডে লিপ্ত হয়েছিল তাদের বিরুদ্ধে সরকার ব্যাপক অভিযান শুরু করেছে। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার জঙ্গিবিরোধী অভিযান, মাদকবিরোধী অভিযান, দুর্নীতিবিরোধী অভিযানকে আমরা বরাবর স্বাগত জানিয়েছি ও সমর্থন দিয়েছি। অন্ধকার জগতের কুৎসিত, কদর্য কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে চলমান অভিযানকেও স্বাগত জানিয়ে আসছি। মফস্বল থেকে উঠে আসা একদল তরুণী বা নারী লোভের লালসায় অর্থবিত্ত ও ক্ষমতার মোহে নিজেদের অতীত ভুলে গিয়ে এক অন্ধকার জগৎ তৈরি করেছিল। এদের কেউ প্রতারক, কেউ আমদানিনিষিদ্ধ ও চোরাই গাড়ি এবং যৌনবাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে। সিনেমার বাজার মন্দা হলেও নায়িকা পরীমণির যৌনবাণিজ্যের বাজার তুঙ্গে। তাকে যেমন আটক করা হয়েছে তেমনি ফারিয়া মাহবুব পিয়াসা, মরিয়ম আক্তার মৌ, হেলেনা জাহাঙ্গীর, নজরুল ইসলাম রাজ, মিশু হাসান, শরিফুল ইসলাম জিসানকেও আটক করা হয়েছে। এদের রিমান্ড চলছে। আবার কাউকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদের পর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এদের কেউ বেশ্যা, কেউ দালাল, কেউ বা মাসি। আবার কেউ চোরাই গাড়ি বিক্রির সিন্ডিকেটে জড়িত। নানামুখী অপরাধে রাত নামলেই এরা ঢাকা শহরে নিজেরা যেমন ভোগবিলাসে মত্ত হতো, তেমনি তাদের আসরে মনোরঞ্জনের জন্য নানা শ্রেণি-পেশার বিত্তবানদের টেনে নিয়ে যেত মনোরঞ্জন দিতে। যারা মনোরঞ্জন দেয় তারা একালের হাই সোসাইটির বেশ্যা যাদের রাতের রানী বলা হচ্ছে। আর যারা মনোরঞ্জন নিচ্ছেন তাদের রাতের রাজা বা বাদশাহ বলা হচ্ছে। অভিযানে আটকের দৃশ্য কলুষিত সমাজের অন্ধকার জগতের একটি বিন্দুমাত্র দৃশ্যমান হয়েছে বলে আগের লেখায় উল্লেখ করেছিলাম। এ অভিযান অব্যাহত রেখে পুরো অন্ধকার জগতের কুৎসিত কদর্য চেহারা দৃশ্যমান করতে অনুরোধ থাকবে। অনেকে দেখা যায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এদের পক্ষে সহানুভূতি দেখান। এদের সম্মান করে কথা বলতে বলেন। এসব দেখে তাদের জন্য করুণা হয়, লজ্জা হয়। সমাজকে যারা নষ্ট করেছে, সমাজকে যারা নষ্টদের হাতে তুলে দিয়েছে, সমাজে যেসব নষ্ট বেপরোয়াভাবে ড্যামকেয়ার ভাব নিয়ে দাপটে চলাফেরা করে তাদের জন্য আবার কীসের সহানুভূতি? কীসের সম্মান? বেশ্যার দালাল ও মাসিদের জন্য কীসের সহানুভূতি? সমাজের পরিশ্রমী, সৃজনশীল, মেধাবী নানা শ্রেণি-পেশার নর-নারীর জন্য সম্মান ও ভালোবাসা। এদের জন্য নয়।

একটি পুঁজিবাদী সমাজব্যবস্থায় যখন এসব নষ্ট পচন ধরিয়ে দেয় তখন মানুষের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। বিপ্লবের বাতি জ্বলে ওঠে। সে বিপ্লব যদি মুক্তিযুদ্ধের বা রাষ্ট্রের আদর্শের পরিপন্থী হয় তখন সর্বনাশ হয়ে যাবে। পাপিয়াকে দিয়ে যে অভিযান শুরু হয়েছিল তা আবার শুরু হয়েছে। একে থামতে দিতে নেই। কিছুটা হলেও এদের বোঝানো উচিত। সমাজকে এতটা কলুষিত করার অধিকার এ নষ্টদের কেউ দেয়নি। এসব বেআইনি কর্মকান্ড চলতে পারে না। সমাজে আদর্শিক নীতিনৈতিকতা ও মূল্যবোধ ফিরিয়ে আনতে হবে। শুধু সিনেমা, মডেলিং জগতের নারীরাই নয়, সমাজের অনেক মুখোশ পরা নারীও ব্যক্তিস্বার্থ হাসিলের জন্য, ভোগবিলাসের জন্য, সামাজিক মর্যাদার লোভে, অর্থ ও ক্ষমতার মোহে ক্ষমতাবান, বিত্তবান ও সামাজিকভাবে প্রতিষ্ঠিত বিভিন্ন পেশার ব্যক্তিদের শয্যায় যাওয়া বা তাদের রক্ষিতা হয়ে থাকার ঘটনা নতুন নয়। মধ্যবয়সী একদল নারীও গোপনে এ অভিসারে যান। পরীমণি, পিয়াসাদের আসরে মনোরঞ্জন নিতে ৩ শতাধিক বাদশাহ যেতেন। জিজ্ঞাসাবাদে এমন তথ্য বেরিয়ে এসেছে। এরা কারা? দুবাই সমুদ্রের বুর্জ খলিফার ব্যয়বহুল স্যুটে টানা সাত দিন সাত রাত পরীমণি কোন বাদশাহর মনোরঞ্জনে কাটিয়েছেন তার নাম প্রকাশ করা হোক। অন্যথায় মানুষ যাকে তাকে সন্দেহ করবে। রিমান্ডে গোয়েন্দা কর্মকর্তারা অনেক তথ্য পেয়েছেন বলে দাবি করেছেন। এসব তথ্য উন্মোচিত হোক। অন্তত সমাজ চিনুক। রাতের বেশ্যা থেকে রাতের বাদশাহ সবার মুখোশ সমাজে খুলে পড়ুক। আমরা গোটা অন্ধকার জগতের অচেনা মুখগুলো চিনতে চাই। সমাজে ভালো মানুষের চলাফেরা নিরাপদ করতে এদের মুখোশ উন্মোচিত হওয়া দরকার। সামাজিক ক্লাবগুলোও এদের কারণে আজ সমাজে প্রশ্নবিদ্ধ। সামাজিক ক্লাবে যে বেশ্যাদের ঠাঁই নেই, সেটিও পরিষ্কার করা দরকার। মানুষকে প্রেমের অভিনয়ে ইমোশনাল ব্ল্যাকমেল করে যে শিকার করা যায় তার সর্বশেষ উদাহরণ ডিবির তদন্ত কর্মকর্তা সাকলায়েন। এসব মতলববাজ, নষ্ট নারী ও তাদের দালাল মাসিরা সমাজের জন্য ভয়ংকর অভিশাপ। নষ্টদের সংখ্যা খুবই কম। কিন্তু সমাজকে কলুষিত করার শক্তি তাদের প্রচন্ড।

সরকারের অভিযানে আটক অনেকের কদর্য জীবনের ছবি বেরিয়ে আসার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কেউ কেউ প্রশ্ন করছেন এদের নষ্ট করেছে কারা? আসলে কি কেউ কাউকে নষ্ট করে? আমাদের সমাজ কি একালের মতো সাদা-কালো যুগে এতটা নষ্ট ছিল? এখনো কি সমাজে সবাই নষ্ট? সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ তো এখনো ভালো। একটা সময় ভদ্র পরিবারও টানাপোড়েনের মূল্যবোধের নির্লোভ জীবনযাপন করেছে আত্মমর্যাদা নিয়ে। এখনো অনেকে করছে। আদর্শিক সৎ রাজনৈতিক নেতা-কর্মী নিরাভরণ সাদামাটা জীবনযাপনে সেকালে প্রায় সবাই ছিলেন। তেমনি ছিলেন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও। বেশির ভাগ ঘুষ-দুর্নীতি করতেন না। এখনো অনেকে করেন না। তদবির বাণিজ্য, নিয়োগ বাণিজ্য, ভর্তি বাণিজ্য সেকালে ছিল না, একালে ব্যাপক হারে হচ্ছে। ব্যাংকের টাকা লুট, অর্থ পাচার, শেয়ারবাজার লুট, একালের ভয়ংকর অপরাধ। মধ্যবিত্ত পরিবারগুলোয় ছিল উপচে পড়া সুখ। আদব-কায়দা, আশরাফ-আখলাকের কোনো ঘাটতি ছিল না। ছেলেমেয়েরা টানাটানির সংসারে সুখ ও মর্যাদার জীবনেই ছিল। একালেও অনেকেই এখনো আছেন। নিম্নমধ্যবিত্তরাও কষ্ট সংগ্রামের জীবনযাপন করেছেন। উচ্চমধ্যবিত্ত বা উচ্চবিত্ত শ্রেণির মধ্যেও পরিশীলতা পরিমিতিবোধ ছিল। আদর্শ ব্যবসায়ী, শিক্ষক, সাংবাদিক, আইনজীবী, চিকিৎসকসহ নানা পেশায় প্রায় সবাই ছিলেন। এখনো আছেন। অনেকে আবার নষ্টদের সারিতে। সিনেমা নাটক মডেলিংয়েও শিল্পীরা মর্যাদা সম্মান জনপ্রিয়তা লাভ করতেন। এখনো অনেকে তা ধরে রেখেছেন। কিন্তু অনেকের পচন ধরেছে ভয়ংকর। একালে উচ্চশিক্ষিত ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রিন্সিপালের কি নোংরা ভাষা ভাইরাল হয়েছে ভাবা যায়? কান গরম হয়ে যাওয়া নোংরা রাস্তার পাশের কলতলার এমন খিস্তিখেউরের পর তদন্ত কমিটি হলেও এখনো প্রিন্সিপাল হিসেবে তিনি বহাল। একজন শিক্ষকের ভাষা যদি এত নোংরা হয়, সমাজের অন্যদের কাছ থেকে সুবচন আশা করি কীভাবে? এখনো তিনি বহাল থাকেন কী করে? প্রয়োজনে তাকে সরিয়ে প্রতিষ্ঠানটির অভিভাবক ফোরামও ভেঙে দেওয়া হোক। যারা ভর্তি বাণিজ্যের নামে দুর্নীতি করে তাদের তদন্তের মাধ্যমে আইনের আওতায় আনা হোক। ২৭ হাজার ছাত্রীর দেশসেরা এ প্রতিষ্ঠান বিতর্কিত করা যায় না। প্রিন্সিপালের এমন নোংরা ভাষার পক্ষে তারাই সাফাই গাইতে পারে যারা একান্ত জীবনে এমন ভাষায় অভ্যস্ত এবং নিজেদের আখের গোছাতে অনৈতিক পথে হাঁটার অভ্যাস রাখে। সরকার বা সমাজ এমন নোংরা ভাষার প্রিন্সিপালকে প্রশ্রয় দিতে পারে না। মাদরাসাগুলোয়ও কী বিভীষিকাময় পরিস্থিতি আজ! মাদরাসা শিক্ষক দ্বারা ছাত্র বলাৎকার ও ছাত্রী ধর্ষণের রোমহর্ষক ঘটনা যেমন বেরিয়ে আসছে তেমনি মামুনুল হকের মতো তথাকথিত উগ্র আলেমের রক্ষিতাও ধরা পড়েছে। সমাজের সবখানে পচন ধরেছে।

সমাজটা এমন নষ্ট হয়েছে যে আড্ডার আসরে বা ব্যক্তিজীবনে কেউ কেউ নোংরা ভাষা ব্যবহার, যৌনবিকৃত রগরগে আলোচনা করে আনন্দ পায়! এটা ভাবা যায়? উচ্চশিক্ষিত ও ভদ্রতার মুখোশ পরা একদল নারী এখানে পিছিয়ে নয়। আজকাল আড্ডায় শিল্পসাহিত্য, সমাজ-রাজনীতি, আন্তর্জাতিক গতি-প্রকৃতি বা সেন্স অব হিউমারের বদলে বিকৃত রগরগে যৌনতা ঠাঁই পায়। রুচিহীন হয়ে গেছে আড্ডার আসর। সমাজে চলার মতো ভালো মানুষ অনেকেই চিরনিদ্রা নিয়েছেন। যারা বেঁচে আছেন তারা বড়ই নিঃসঙ্গ।

করোনার দেড় বছর মানুষকে আরও বেশি বিষণ্ণ, বিষাদগ্রস্ত করে তুললেও মৃত্যুর বিভীষিকা দেখালেও অসৎ, নষ্টদের কোনো পরিবর্তন ঘটেনি।

একটা অশান্ত অস্থির নষ্ট সমাজ অবক্ষয়ের ধারায় যখন নিচে নামছে তখন উচ্চাভিলাষী হয়ে ওঠা নানা শ্রেণি-পেশার নারী-পুরুষ অনেকেই লোভের পথে পা বাড়িয়েছেন। মানমর্যাদা মূল্যবোধ ভুলে যেনতেন পথে অর্থবিত্তের নেশায় অসুস্থ প্রতিযোগিতায় নামেন। ক্ষমতাবান বা বিত্তবানদের করুণা ও আশ্রয় লাভের জন্য ব্যক্তিত্ব ইজ্জত হারিয়ে ফেলেন। কেউ নষ্ট হয় তার নিজ দায়িত্বে। কে ঘুষ খাবে, কে দুর্নীতি করবে, কে রাতের রানী হবে, কে রক্ষিতা হবে, কে লম্পট হবে, কে হবে দালাল মাসি সে তার ইচ্ছা। কেউ জোর করছে না। মেধা প্রজ্ঞা কর্মে সামাজিক মর্যাদা অর্জন করবে নাকি টাকা দিয়ে কেনার পথে যাবে সে তার রুচি, সিদ্ধান্ত। আসলে কেউ কাউকে নষ্ট করে না, নিজের লোভে লালসায় যার যার মতো নষ্ট হয়। কেউ কেউ টাকার জন্য, কেউ ভোগবিলাসের জন্য, কেউবা ক্ষমতার জন্য, কেউবা চাকরি-বাকরি প্রমোশনের জন্যও নষ্ট হয়। একবার যে নষ্ট হয় তাকে আর ফিরিয়ে আনা যায় না। নষ্টরা সমাজকে কলুষিত করে। অপরাধ করে। এদের করুণা নয়, প্রতিবাদ করতে হবে। মুখোশ খুলে আইনের আওতায় আনতে হবে। আর রাজনীতিতে যারা পদপদবি ব্যবহার করে অবৈধভাবে অর্থবিত্ত গড়ে তাদের আইনের আওতায়ই নয়, দলীয় ব্যবস্থাও নিতে হবে। আর মানুষকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে মূল্যবোধের আদর্শিক নির্লোভ পথে ফিরবেন, হাঁটবেন নাকি লোভের পাপের শেষ অন্ধকার পথটিই নেবেন।

সুমহান মুক্তিযুদ্ধে অর্জিত বাংলাদেশের আদর্শই আমাদের আদর্শ। আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মহান মুক্তিযুদ্ধের মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন ও দর্শনই আমাদের আদর্শ। এ শোকাবহ মাসে তাঁর মহান আদর্শের পথে হাঁটার শপথ নিতে পারেন সবাই। সেদিন বঙ্গমাতা ফজিলাতুন নেছা মুজিবের জন্মদিন গেছে। বাল্যবধূ থেকে জীবনে মরণে তিনি ছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আজীবনের সংগ্রাম ও প্রেরণার উৎস। শিশু বয়সে বাবা-মা হারালেও পৈতৃক যে সম্পদ পেয়েছিলেন তা-ও স্বামীর রাজনীতির জন্য উজাড় করে দিয়েছেন। পাকিস্তান সৃষ্টির পরই বঙ্গবন্ধু স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য নিয়ে তাঁর রাজনৈতিক জীবন উৎসর্গ করলে শাসক গোষ্ঠীর নানা ষড়যন্ত্র আর কারাগার থেকে কারাগারে জীবনের ১৪টি বছর কেটেছে। বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব সেই নির্লোভ, নিরহংকার রাজনৈতিক ইতিহাসের বিস্ময়কর এক নারী, যিনি তাঁর স্বামীকে সহযোগিতা ছাড়া কখনো কোথাও বাধা দেননি। অমিত সাহসী এই নারী নির্লোভ, নিরাভরণ, সাদামাটা জীবনে সন্তানদের আদর্শ মানুষ হিসেবে একদিকে গড়ে তুলেছেন অন্যদিকে দলের নেতা-কর্মীদের গভীর স্নেহে আগলে রেখেছেন। কোনো পদপদবির মোহ দূরে থাক বঙ্গবন্ধু দলের জন্য মন্ত্রিত্ব ছেড়ে দিয়েছেন। ফজিলাতুন নেছা মুজিব হাসিমুখে মেনে নিয়েছেন। তাঁর হাতের রান্না খাননি এমন নেতা-কর্মী ছিলেন না। বঙ্গবন্ধু কারাগারে নেপথ্যে থেকে সংগঠন ও আন্দোলন পরিচালনায় তিনি অর্থের জোগান দিয়েছেন। পরামর্শ দিয়েছেন কঠিন সব সময়ে। দলের কারাভোগী ও নির্যাতনের শিকার নেতা-কর্মীদের পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির স্ত্রী হয়েও বঙ্গভবন বা গণভবন তাঁকে টানেনি। ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতেই তিনি জীবন দিয়েছেন। ঘাতকের কাছে প্রাণভিক্ষাও চাননি। আমাদের রাজনৈতিক ইতিহাস, সামাজিক ইতিহাস পূর্বসূরিদের সততা, আত্মমর্যাদা ও আদর্শের ইতিহাস। সেই মূল্যবোধ, সেই নির্লোভ সৎ মর্যাদার জীবনযাপনের সমাজই আজ সবাইকে মিলে তৈরি করতে হবে। সমাজ থেকে ঘুষ, দুর্নীতি, অর্থ পাচার, ব্যাংক লুট ও সমাজকে কলুষিত করার অন্ধকার জগৎকে প্রতিরোধ করতে হবে। আমরা লাখো লাখো শহীদের রক্তে রঞ্জিত বাংলাদেশকে আদর্শিক ধারা থেকে বিচ্যুত হতে দিতে পারি না। এখানে থাই সেক্স ইন্ডাস্ট্রি হতে পারে না।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা