শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ আগস্ট, ২০২১

ঘাতক বিশ্বাসঘাতক সবাইকেই চিহ্নিত করা জরুরি

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ঘাতক বিশ্বাসঘাতক সবাইকেই চিহ্নিত করা জরুরি

ইতিহাস প্রতিটি জাতি, রাষ্ট্র এবং সামগ্রিকভাবে মানব সমাজকে পথ দেখায়। ইতিহাসের অনুসন্ধান যেমন দরকার, তেমনি দরকার বিচার-বিশ্লেষণ। সত্যের সন্ধানে চূড়ান্ত সত্যে পৌঁছানো মানুষের পক্ষে প্রায় অসম্ভব। হার্ভার্ড ও জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসের অধ্যাপক ক্যারল কুইগলে (১৯১০-১৯৭৭) ১৯৬৬ সালে প্রকাশ করেন তার বিখ্যাত গ্রন্থ ‘ট্র্যাজেডি অ্যান্ড হোপ’। এ বইতে অধ্যাপক কুইগলে রাষ্ট্র ও সমাজ পরিচালনায় প্রাসঙ্গিক অনেকগুলো স্বতঃসিদ্ধের উল্লেখ করেছেন। তার মধ্যে একত্ববাদের চেয়ে বহুত্ববাদের শ্রেষ্ঠত্ব এবং ভবিষ্যতের জন্য যে কোনো বিষয়ে পথ নির্ধারণে আপাত সত্যকে গ্রহণ করতে বললেও অনুসন্ধানের পথকে কখনো থামিয়ে না দেওয়ার কথা বলেছেন। অধ্যাপক কুইগলের এ স্বতঃসিদ্ধের সূত্রে বলা যায়, বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ট্র্যাজেডি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকান্ডের আদ্যোপান্ত উন্মোচনে আমাদের আরও অনেক পথ হাঁটতে হবে, হয়তো অপেক্ষা করতে হবে আরও অনেক দিন। কারণ এ ঘটনার প্রেক্ষাপট ও পরিণতি অনেক বড়। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের ক্ষেত্র তৈরি হতে শুরু করেছে বহু আগের সংঘটিত ঘটনাবলির মধ্য দিয়ে, যার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর কোনো সংশ্লিষ্টতা ছিল না এবং ওই সময়ে বঙ্গবন্ধুও শত্রুপক্ষের টার্গেট ছিলেন না। কিন্তু সেসব ঘটনাবলির সূত্রেই বঙ্গবন্ধু শত্রুপক্ষের টার্গেটে পরিণত হয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর জায়গায় অন্য কেউ হলেও একই ঘটনা হয়তো ঘটত যেমন এখন সেই শত্রুপক্ষের টার্গেট হয়ে আছেন শেখ হাসিনা। প্রাগৈতিহাসিক যুগ থেকে আধুনিককাল পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী বহু রাজনৈতিক হত্যাকান্ড ঘটেছে। কিন্তু বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের সঙ্গে সেগুলোর বড় পার্থক্য রয়েছে। কোনো হত্যাকান্ডেই কারও পরিবারের নারী, শিশুসহ সবাইকে একসঙ্গে হত্যা করা হয়নি। যা ঘটেছে বঙ্গবন্ধুর বেলায়। বঙ্গবন্ধুর দুই মেয়ে বেঁচে আছেন শুধু ওই সময়ে বিদেশে থাকার কারণে। যেসব রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের অনুসন্ধান হয়েছে তার মধ্য দিয়ে দুটি সত্য প্রায় সব হত্যাকান্ডের ক্ষেত্রেই কমন হিসেবে দেখা যায়। প্রথম ও প্রধান সত্য হলো- যিনি হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছেন তার অত্যন্ত বিশ্বস্ত ও ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গের অন্ধ ক্ষমতার দ্ধন্ধ ও চরম বিশ্বাসঘাতকতা সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছে, অর্থাৎ এনিমি উইদিন। দ্বিতীয় সত্য হলো- হত্যাকান্ডের সঙ্গে সরাসরি যারা জড়িত প্রায় ক্ষেত্রেই তাদের বিচার হয়েছে। কিন্তু হত্যাকান্ডের প্রেক্ষাপট তৈরিতে যারা জেনে বা অজান্তে ভূমিকা রেখেছেন এবং এনিমি উইদিন হিসেবে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন তাদের সবাইকে চিহ্নিত করা যায়নি, যতটুকু সম্ভব হয়েছে তা হয়েছে ঘটনার দীর্ঘ সময়ের পর। এ কথার সমর্থনে দুয়েকটি রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের উদাহরণ দিই। ১৯৬৩ সালের ২২ নভেম্বর দুপুর সাড়ে ১২টায় টেক্সাসের ডালাসের রাস্তায় সর্বোচ্চ নিরাপত্তাবেষ্টিত হয়ে চলন্ত মোটরকেডের মধ্যে পার্শ্ববর্তী একটি ভবন থেকে লি হার্ভে অসওয়াল্ড নামের একজনের গুলিতে নিহত হন আমেরিকার ৩৫তম প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি। আমেরিকার প্রেসিডেন্টের নিরাপত্তার জন্য যে ম্যানুয়েল রয়েছে তাতে প্রেসিডেন্টের চলাচলের রাস্তার দুই পাশের ভবনগুলোতে যারা অবস্থান করেন তাদের সবার ঠিকুজি পুলিশ খতিয়ে দেখেন এবং সব ভবনেই ওই সময়ে পুলিশ থাকে। হত্যাকান্ডের পরপরই গ্রেফতার হলেও মাত্র দুই দিনের মাথায় জ্যাকরুবি নামের একজন মাফিয়া ব্যবসায়ী হার্ভে অসওয়াল্ডকে গুলি করে হত্যা করে। সব সত্যের দরজা বন্ধ হয়ে যায়। জ্যাকরুবি কেন এ কাজ করলেন তার বিশ্বাসযোগ্য কারণ আজও জানা যায়নি। কোনো ভিত্তি কেউ দেখাতে না পারলেও অনেকে এখনো ভাইস প্রেসিডেন্ট জনসনের দিকে আঙুল তোলেন। কেউ আবার সিআইএ এবং এফবিআইয়ের দিকেও আঙুল তোলেন। তখন আমেরিকার প্রধান বিচারপতি আল ওয়ারেনের নেতৃত্বে তদন্ত কমিশন হলেও সেই কমিশনের রিপোর্ট মানুষের কাছে কোনো বিশ্বাসযোগ্যতা পায়নি। ছোট করে আরেকটি উদাহরণ দিই। ১৯৯৫ সালের ৪ নভেম্বর দিনের বেলায় তেলআবিবে একটি রাজনৈতিক সভা শেষে গাড়িতে ওঠার আগ মুহুর্তে এক উগ্র ইহুদি যুবক আইগাল আমির একেবারে কাছ থেকে গুলি করলে অসলো শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরকারী ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী আইজাক রবিন নিহত হন। অনেকে মনে করেন আইজাক রবিন নিহত না হলে ইসরায়েল-প্যালেস্টাইন সমস্যার একটা শান্তিপূর্ণ সমাধান হয়তো হয়ে যেত। ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা এবং ভিভিআইপি নিরাপত্তা প্রদানকারী বাহিনী পৃথিবীর অন্যতম সেরা। কিন্তু কী করে দিনের বেলায় এত কাছ থেকে হত্যাকারী প্রধানমন্ত্রীকে গুলি করতে পারল সেই রহস্য আজও উদঘাটিত হয়নি। ইতিহাসের নির্মম ট্র্যাজেডি। বাংলাদেশের কথায় আসি, বিশ্বের সব রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের পেছনের কারণ হচ্ছে- ক্ষমতার দ্ধন্ধ, আর নয়তো সুনির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক ইস্যু বা লক্ষ্যকেন্দ্রিক সংঘাত ও দ্ধন্ধের ফল। কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয় বাংলাদেশকে হত্যা করার জন্য, অর্থাৎ বাংলাদেশকে আবার পাকিস্তানের সঙ্গে সংযুক্ত করার জন্য, যার প্রতিফলন পঁচাত্তরের পর ক্ষমতায় আসা সামরিক শাসকদের কার্যকলাপে দেখা গেছে এবং তার দালিলিক প্রমাণও রয়েছে। সুতরাং বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের প্রেক্ষাপট তৈরি হতে শুরু করেছে বহু আগে, বাংলাদেশ সৃষ্টির আগে, আর সে কারণেই এর পরিণতি অনেক সুদূরপ্রসারী। পৃথিবীর অন্যান্য রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের রেশ থেকে সংশ্লিষ্ট দেশ যথাসম্ভব দ্রুত বের হয়ে গেছে। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের হত্যাকান্ডের রেশ থেকে বাংলাদেশ আজও বের হতে পারেনি, বরং রাষ্ট্র ও রাজনীতির সব ক্ষেত্রে তার প্রভাব এখনো প্রবলভাবে বিদ্যমান। ষড়যন্ত্রকারী এবং হত্যাকান্ডের সুবিধাভোগী ও তার উত্তরসূরিরা আজও বাংলাদেশের রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান বজায় রাখতে সক্ষম হচ্ছে। সুতরাং ইতিহাসের ট্র্যাজেডির পুনরাবৃত্তি ঠেকাতে এবং রাষ্ট্র ও রাজনীতির জন্য সঠিক পথ নির্ধারণে বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের আদ্যোপান্ত উন্মোচিত হওয়া জরুরি। কিন্তু তা যেন কিছুতেই রাজনৈতিক বিদ্বেষ বা সংকীর্ণ উদ্দেশ্য প্রণোদিত না হয়। তদন্ত কমিশনের সম্ভাব্য ক্ষেত্র কী হতে পারে সে সম্পর্কে দু-চারটি দিকের উল্লেখ করি। প্রথমত, চরম সাম্প্রদায়িকতাপূর্ণ দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে ভারত ভাগ, পাকিস্তানি শাসনব্যবস্থার ধর্মান্ধতার উন্মেষ এবং তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের যেসব রাজনৈতিক দল ও নেতৃবৃন্দ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভূমিকায় বাঙালিদের মধ্য থেকে এক উল্লেখযোগ্য অংশ বাঙালিদের স্বার্থকে বিকিয়ে দিয়ে চরম পাকিস্তানপন্থি হয়ে ওঠে, সেসবের সঙ্গে জড়িত সবার ভূমিকাসহ ঘটনাবলি এবং সেটি কীভাবে বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের প্রেক্ষাপট তৈরিতে সহায়ক হয়েছে তা সুনির্দিষ্টভাবে কমিশনের প্রতিবেদনে আসতে হবে। মুক্তিযুদ্ধকালীন প্রবাসী সরকার কীভাবে পরিচালিত হয়েছে, কারা ক্ষমতার দ্ধন্ধ সৃষ্টির মাধ্যমে প্রবাসী সরকারকে দুর্বল করতে চেয়েছে এবং মুক্তিযুদ্ধ যাতে সফল না হয় তার জন্য মোশতাকসহ কারা কীভাবে কাজ করেছে এবং সেই সূত্রে পরবর্তীতে স্বাধীন বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু সরকারের ওপর সেগুলো কীভাবে বিরূপ প্রভাব বিস্তার করেছে তার বিস্তারিত বের হলে হত্যাকান্ডের প্রেক্ষাপট তৈরিতে এনিমি উইদিনের মুখোশ খুলে যাবে। একটা যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে জাসদের মতো একটি বিধ্বংসী রাজনৈতিক দলের আবির্ভাব, সশস্ত্র গণবাহিনী দ্বারা মানুষ হত্যা, থানা লুট, পাটের গুদামে আগুন ইত্যাদি ধ্বংসাত্মক রাজনীতি এবং একাত্তরের পরাজিত জামায়াত, মুসলিম লীগ ও তাদের সমর্থকেরা বাহাত্তর থেকে পঁচাত্তর পর্যন্ত কী করেছে তার সব রহস্য উদঘাটিত হলে ষড়যন্ত্রের বহু দিকের উন্মোচন ঘটবে। বিদেশি যেসব গোষ্ঠী ও দেশ এ ষড়যন্ত্রের সঙ্গে জড়িত তা উদঘাটন করা গেলে সেটি বর্তমান সময়ে ভূরাজনীতির নীতিনির্ধারণে অনেক সহায়ক হবে। আরেকটি বড় অন্ধকার দিক বাহাত্তর থেকে পঁচাত্তর পর্যন্ত রাষ্ট্রের প্রশাসনযন্ত্র, যেখানে সব সেক্টরের সব গুরুত্বপূর্ণ পদে ও নীতিনির্ধারণী জায়গায় ছিলেন এমনই সব অফিসারবৃন্দ, যারা একাত্তরের ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত ঢাকাসহ বাংলাদেশের সর্বত্র পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর সহযোগী ছিলেন। এটা এনিমি উইদিনের গুরুত্বপূর্ণ দিক। একটা উদাহরণ দিই। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের হত্যাকান্ডের সময় ডিজি এনএসআই ছিলেন পুলিশ কর্মকর্তা এ বি এম সফদার, যিনি একাত্তরের ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত পুলিশের বিশেষ শাখার ঢাকার সিটি এসপি ছিলেন। এবার সেনাবাহিনী সম্পর্কিত বিষয়ে আসি। মুক্তিযোদ্ধা ও বীরবিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত প্রয়াত মেজর জেনারেল মঈনুল হুসেন চৌধুরীর লিখিত- ‘দ্য সাইলেন্ট উইটনেস বাই অ্যা জেনারেল’ গ্রন্থের সূত্রে কতগুলো তথ্য ও মন্তব্য তুলে ধরি। বঙ্গবন্ধুর দুই খুনি ফারুক ও রশিদ একাত্তরে ১৬ ডিসেম্বরের মাত্র কয়েক দিন আগে মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করেন। এরা দুজন যে অবস্থান থেকে এবং যে সময়ে মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করলেন তাতে যুদ্ধবিগ্রহের ইতিহাস সাক্ষী দেয় বাংলাদেশকে শেষ করার জন্যই এরা ছিলেন পাকিস্তানের সুপরিকল্পিত প্লান্টেড ঘাতক। ১৯৭৫ সালে দুজনই ঢাকা সেনানিবাসের দুটি গুরুত্বপূর্ণ শক্তিশালী মিলিটারি ইউনিটের কমান্ডিং অফিসার হলেন। দুজনই পরস্পরের ঘনিষ্ঠ আত্মীয়। ক্ষেত্র কীভাবে তৈরি হয় তার কিছু উপাত্ত এখানে নিশ্চয়ই রয়েছে। বঙ্গবন্ধু নিহত হলেন ১৫ আগস্ট ভোর সাড়ে ৫টার দিকে। আর্টিলারি কামান ও ট্যাংকসহ ঘাতক দল ঢাকা সেনানিবাস থেকে বের হওয়া শুরু করে ওই রাত ১২টার পরপর অথচ গোয়েন্দা সংস্থাগুলো এবং সেনাবাহিনীর সর্বোচ্চ পর্যায়ের চেইন অব কমান্ডের ব্যক্তিবর্গ কেউ কিছু জানতে পারলেন না। এটা কি বিশ্বাসযোগ্য কথা। ১৫ আগস্ট, সকালে খবর পাওয়ার পর সেনাপ্রধান, উপ-প্রধান, সিজিএস ও ৪৬ পদাতিক ব্রিগেডের কমান্ডারের নিষ্ক্রিয়তা ও অক্ষমতা সম্পর্কে বইয়ের ৭৯ পৃষ্ঠায় জেনারেল মঈনুল হুসেন লিখেছেন- ‘হত্যাকান্ডের খবর পাওয়ার পরপর চেইন অব কমান্ডের দায়িত্ব ছিল সর্বশক্তি নিয়োগ করে বিদ্রোহীদের দমন করা, তারা এটা না করে নিজেরাই শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন, এরকম পরিস্থিতিতে কোনো অজুহাতেই চেইন অব কমান্ডে দায়িত্ব থাকাদের নিষ্ক্রিয় থাকার সুযোগ নেই।’ জেনারেল মঈনের কথার আরও ব্যাখ্যা আছে। তারা নিষ্ক্রিয় থেকে সামরিক পেশার ধর্মের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন, চরম কাপুরুষতার পরিচয় দিয়েছেন এবং হত্যাকারীদের কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন, যা কোনোভাবেই সামরিক পেশার শপথের সঙ্গে যায় না। ১৫ আগস্টে তৈরি রক্তাক্ত পথ মাড়িয়ে রাষ্ট্রের সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী হলেন প্রথম সামরিক শাসক, জেনারেল জিয়াউর রহমান। ইতিপূর্বে রাষ্ট্র ও রাজনীতির সঙ্গে তার কোনো সম্পর্ক ছিল না। সংগত কারণে জনগণের ইচ্ছা-অনিচ্ছা সম্পর্কেও কিছু জানা থাকার কথা নয়। তাহলে দীর্ঘ সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে রচিত বাহাত্তরের সংবিধান থেকে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ, দর্শন, চিন্তা, চেতনা সম্পর্কিত সব অনুচ্ছেদ, বাক্য ও শব্দ কার পরামর্শে, কোন পরিকল্পনার আওতায় জিয়াউর রহমান বাতিল করে দিলেন, এই এক বিশাল বড় প্রশ্ন। এর মাধ্যমেই বাংলাদেশ বলতে যা বোঝায় তার সবকিছু শেষ হয়ে গেল। জিয়াউর রহমানের এসব কর্মকান্ডের আদ্যোপান্ত সব বের হলে মানুষের কাছে পরিষ্কার হবে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার মৌলিক উদ্দেশ্য কী ছিল এবং তার পেছনে কারা ছিলেন। সুতরাং কমিশন গঠিত হলে তার টার্ম অব রেফারেন্স সীমাবদ্ধ করে দেওয়া যাবে না, ওয়াইড অ্যান্ড ওপেন রাখতে হবে। সরকারি নয়, জাতীয় কমিশন হতে হবে। কমিশনের জন্য আইনি ব্যাকআপ থাকা জরুরি। বৃহত্তরভাবে গ্রহণযোগ্য সিনিয়র একজনকে কমিশনের চেয়ারম্যান করতে হবে। সামরিক-বেসামরিক প্রশাসন ও একাডেমিক সার্কেলে ওয়াইড বেঞ্চিং বিষয়াদি সম্পর্কে অনবরত চর্চা করছেন এমন পরীক্ষিত মুক্তিযোদ্ধাদের সদস্য করা গেলে কমিশনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে না। হত্যাকান্ডের ক্ষেত্রগুলো কীভাবে তৈরি হলো এবং তার পরিণতিতে বাংলাদেশের কী ক্ষতি হলো তা ভবিষ্যতের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সুতরাং জাতির স্বার্থে এবং ভবিষ্যতে বাংলাদেশকে নিরাপদ রাখার জন্য ঘাতক বিশ্বাসঘাতক সবারই মুখোশ উন্মোচিত হওয়া জরুরি।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
কৃত্রিম সারসংকট
কৃত্রিম সারসংকট
খানাখন্দে ভরা সড়ক
খানাখন্দে ভরা সড়ক
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
মরণযাত্রা
মরণযাত্রা
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
মানবতাবিরোধী অপরাধ
মানবতাবিরোধী অপরাধ
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি
রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর
বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি
বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি
চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই
প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক
রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’
‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ
অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল
এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা
দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর
সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে
অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে

নগর জীবন

উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর
উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে
জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে

নগর জীবন

বসুন্ধরায় আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা
বসুন্ধরায় আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা

নগর জীবন