শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ আগস্ট, ২০২১

ঘাতক বিশ্বাসঘাতক সবাইকেই চিহ্নিত করা জরুরি

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ঘাতক বিশ্বাসঘাতক সবাইকেই চিহ্নিত করা জরুরি

ইতিহাস প্রতিটি জাতি, রাষ্ট্র এবং সামগ্রিকভাবে মানব সমাজকে পথ দেখায়। ইতিহাসের অনুসন্ধান যেমন দরকার, তেমনি দরকার বিচার-বিশ্লেষণ। সত্যের সন্ধানে চূড়ান্ত সত্যে পৌঁছানো মানুষের পক্ষে প্রায় অসম্ভব। হার্ভার্ড ও জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসের অধ্যাপক ক্যারল কুইগলে (১৯১০-১৯৭৭) ১৯৬৬ সালে প্রকাশ করেন তার বিখ্যাত গ্রন্থ ‘ট্র্যাজেডি অ্যান্ড হোপ’। এ বইতে অধ্যাপক কুইগলে রাষ্ট্র ও সমাজ পরিচালনায় প্রাসঙ্গিক অনেকগুলো স্বতঃসিদ্ধের উল্লেখ করেছেন। তার মধ্যে একত্ববাদের চেয়ে বহুত্ববাদের শ্রেষ্ঠত্ব এবং ভবিষ্যতের জন্য যে কোনো বিষয়ে পথ নির্ধারণে আপাত সত্যকে গ্রহণ করতে বললেও অনুসন্ধানের পথকে কখনো থামিয়ে না দেওয়ার কথা বলেছেন। অধ্যাপক কুইগলের এ স্বতঃসিদ্ধের সূত্রে বলা যায়, বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ট্র্যাজেডি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকান্ডের আদ্যোপান্ত উন্মোচনে আমাদের আরও অনেক পথ হাঁটতে হবে, হয়তো অপেক্ষা করতে হবে আরও অনেক দিন। কারণ এ ঘটনার প্রেক্ষাপট ও পরিণতি অনেক বড়। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের ক্ষেত্র তৈরি হতে শুরু করেছে বহু আগের সংঘটিত ঘটনাবলির মধ্য দিয়ে, যার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর কোনো সংশ্লিষ্টতা ছিল না এবং ওই সময়ে বঙ্গবন্ধুও শত্রুপক্ষের টার্গেট ছিলেন না। কিন্তু সেসব ঘটনাবলির সূত্রেই বঙ্গবন্ধু শত্রুপক্ষের টার্গেটে পরিণত হয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর জায়গায় অন্য কেউ হলেও একই ঘটনা হয়তো ঘটত যেমন এখন সেই শত্রুপক্ষের টার্গেট হয়ে আছেন শেখ হাসিনা। প্রাগৈতিহাসিক যুগ থেকে আধুনিককাল পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী বহু রাজনৈতিক হত্যাকান্ড ঘটেছে। কিন্তু বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের সঙ্গে সেগুলোর বড় পার্থক্য রয়েছে। কোনো হত্যাকান্ডেই কারও পরিবারের নারী, শিশুসহ সবাইকে একসঙ্গে হত্যা করা হয়নি। যা ঘটেছে বঙ্গবন্ধুর বেলায়। বঙ্গবন্ধুর দুই মেয়ে বেঁচে আছেন শুধু ওই সময়ে বিদেশে থাকার কারণে। যেসব রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের অনুসন্ধান হয়েছে তার মধ্য দিয়ে দুটি সত্য প্রায় সব হত্যাকান্ডের ক্ষেত্রেই কমন হিসেবে দেখা যায়। প্রথম ও প্রধান সত্য হলো- যিনি হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছেন তার অত্যন্ত বিশ্বস্ত ও ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গের অন্ধ ক্ষমতার দ্ধন্ধ ও চরম বিশ্বাসঘাতকতা সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছে, অর্থাৎ এনিমি উইদিন। দ্বিতীয় সত্য হলো- হত্যাকান্ডের সঙ্গে সরাসরি যারা জড়িত প্রায় ক্ষেত্রেই তাদের বিচার হয়েছে। কিন্তু হত্যাকান্ডের প্রেক্ষাপট তৈরিতে যারা জেনে বা অজান্তে ভূমিকা রেখেছেন এবং এনিমি উইদিন হিসেবে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন তাদের সবাইকে চিহ্নিত করা যায়নি, যতটুকু সম্ভব হয়েছে তা হয়েছে ঘটনার দীর্ঘ সময়ের পর। এ কথার সমর্থনে দুয়েকটি রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের উদাহরণ দিই। ১৯৬৩ সালের ২২ নভেম্বর দুপুর সাড়ে ১২টায় টেক্সাসের ডালাসের রাস্তায় সর্বোচ্চ নিরাপত্তাবেষ্টিত হয়ে চলন্ত মোটরকেডের মধ্যে পার্শ্ববর্তী একটি ভবন থেকে লি হার্ভে অসওয়াল্ড নামের একজনের গুলিতে নিহত হন আমেরিকার ৩৫তম প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি। আমেরিকার প্রেসিডেন্টের নিরাপত্তার জন্য যে ম্যানুয়েল রয়েছে তাতে প্রেসিডেন্টের চলাচলের রাস্তার দুই পাশের ভবনগুলোতে যারা অবস্থান করেন তাদের সবার ঠিকুজি পুলিশ খতিয়ে দেখেন এবং সব ভবনেই ওই সময়ে পুলিশ থাকে। হত্যাকান্ডের পরপরই গ্রেফতার হলেও মাত্র দুই দিনের মাথায় জ্যাকরুবি নামের একজন মাফিয়া ব্যবসায়ী হার্ভে অসওয়াল্ডকে গুলি করে হত্যা করে। সব সত্যের দরজা বন্ধ হয়ে যায়। জ্যাকরুবি কেন এ কাজ করলেন তার বিশ্বাসযোগ্য কারণ আজও জানা যায়নি। কোনো ভিত্তি কেউ দেখাতে না পারলেও অনেকে এখনো ভাইস প্রেসিডেন্ট জনসনের দিকে আঙুল তোলেন। কেউ আবার সিআইএ এবং এফবিআইয়ের দিকেও আঙুল তোলেন। তখন আমেরিকার প্রধান বিচারপতি আল ওয়ারেনের নেতৃত্বে তদন্ত কমিশন হলেও সেই কমিশনের রিপোর্ট মানুষের কাছে কোনো বিশ্বাসযোগ্যতা পায়নি। ছোট করে আরেকটি উদাহরণ দিই। ১৯৯৫ সালের ৪ নভেম্বর দিনের বেলায় তেলআবিবে একটি রাজনৈতিক সভা শেষে গাড়িতে ওঠার আগ মুহুর্তে এক উগ্র ইহুদি যুবক আইগাল আমির একেবারে কাছ থেকে গুলি করলে অসলো শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরকারী ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী আইজাক রবিন নিহত হন। অনেকে মনে করেন আইজাক রবিন নিহত না হলে ইসরায়েল-প্যালেস্টাইন সমস্যার একটা শান্তিপূর্ণ সমাধান হয়তো হয়ে যেত। ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা এবং ভিভিআইপি নিরাপত্তা প্রদানকারী বাহিনী পৃথিবীর অন্যতম সেরা। কিন্তু কী করে দিনের বেলায় এত কাছ থেকে হত্যাকারী প্রধানমন্ত্রীকে গুলি করতে পারল সেই রহস্য আজও উদঘাটিত হয়নি। ইতিহাসের নির্মম ট্র্যাজেডি। বাংলাদেশের কথায় আসি, বিশ্বের সব রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের পেছনের কারণ হচ্ছে- ক্ষমতার দ্ধন্ধ, আর নয়তো সুনির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক ইস্যু বা লক্ষ্যকেন্দ্রিক সংঘাত ও দ্ধন্ধের ফল। কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয় বাংলাদেশকে হত্যা করার জন্য, অর্থাৎ বাংলাদেশকে আবার পাকিস্তানের সঙ্গে সংযুক্ত করার জন্য, যার প্রতিফলন পঁচাত্তরের পর ক্ষমতায় আসা সামরিক শাসকদের কার্যকলাপে দেখা গেছে এবং তার দালিলিক প্রমাণও রয়েছে। সুতরাং বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের প্রেক্ষাপট তৈরি হতে শুরু করেছে বহু আগে, বাংলাদেশ সৃষ্টির আগে, আর সে কারণেই এর পরিণতি অনেক সুদূরপ্রসারী। পৃথিবীর অন্যান্য রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের রেশ থেকে সংশ্লিষ্ট দেশ যথাসম্ভব দ্রুত বের হয়ে গেছে। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের হত্যাকান্ডের রেশ থেকে বাংলাদেশ আজও বের হতে পারেনি, বরং রাষ্ট্র ও রাজনীতির সব ক্ষেত্রে তার প্রভাব এখনো প্রবলভাবে বিদ্যমান। ষড়যন্ত্রকারী এবং হত্যাকান্ডের সুবিধাভোগী ও তার উত্তরসূরিরা আজও বাংলাদেশের রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান বজায় রাখতে সক্ষম হচ্ছে। সুতরাং ইতিহাসের ট্র্যাজেডির পুনরাবৃত্তি ঠেকাতে এবং রাষ্ট্র ও রাজনীতির জন্য সঠিক পথ নির্ধারণে বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের আদ্যোপান্ত উন্মোচিত হওয়া জরুরি। কিন্তু তা যেন কিছুতেই রাজনৈতিক বিদ্বেষ বা সংকীর্ণ উদ্দেশ্য প্রণোদিত না হয়। তদন্ত কমিশনের সম্ভাব্য ক্ষেত্র কী হতে পারে সে সম্পর্কে দু-চারটি দিকের উল্লেখ করি। প্রথমত, চরম সাম্প্রদায়িকতাপূর্ণ দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে ভারত ভাগ, পাকিস্তানি শাসনব্যবস্থার ধর্মান্ধতার উন্মেষ এবং তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের যেসব রাজনৈতিক দল ও নেতৃবৃন্দ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভূমিকায় বাঙালিদের মধ্য থেকে এক উল্লেখযোগ্য অংশ বাঙালিদের স্বার্থকে বিকিয়ে দিয়ে চরম পাকিস্তানপন্থি হয়ে ওঠে, সেসবের সঙ্গে জড়িত সবার ভূমিকাসহ ঘটনাবলি এবং সেটি কীভাবে বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের প্রেক্ষাপট তৈরিতে সহায়ক হয়েছে তা সুনির্দিষ্টভাবে কমিশনের প্রতিবেদনে আসতে হবে। মুক্তিযুদ্ধকালীন প্রবাসী সরকার কীভাবে পরিচালিত হয়েছে, কারা ক্ষমতার দ্ধন্ধ সৃষ্টির মাধ্যমে প্রবাসী সরকারকে দুর্বল করতে চেয়েছে এবং মুক্তিযুদ্ধ যাতে সফল না হয় তার জন্য মোশতাকসহ কারা কীভাবে কাজ করেছে এবং সেই সূত্রে পরবর্তীতে স্বাধীন বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু সরকারের ওপর সেগুলো কীভাবে বিরূপ প্রভাব বিস্তার করেছে তার বিস্তারিত বের হলে হত্যাকান্ডের প্রেক্ষাপট তৈরিতে এনিমি উইদিনের মুখোশ খুলে যাবে। একটা যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে জাসদের মতো একটি বিধ্বংসী রাজনৈতিক দলের আবির্ভাব, সশস্ত্র গণবাহিনী দ্বারা মানুষ হত্যা, থানা লুট, পাটের গুদামে আগুন ইত্যাদি ধ্বংসাত্মক রাজনীতি এবং একাত্তরের পরাজিত জামায়াত, মুসলিম লীগ ও তাদের সমর্থকেরা বাহাত্তর থেকে পঁচাত্তর পর্যন্ত কী করেছে তার সব রহস্য উদঘাটিত হলে ষড়যন্ত্রের বহু দিকের উন্মোচন ঘটবে। বিদেশি যেসব গোষ্ঠী ও দেশ এ ষড়যন্ত্রের সঙ্গে জড়িত তা উদঘাটন করা গেলে সেটি বর্তমান সময়ে ভূরাজনীতির নীতিনির্ধারণে অনেক সহায়ক হবে। আরেকটি বড় অন্ধকার দিক বাহাত্তর থেকে পঁচাত্তর পর্যন্ত রাষ্ট্রের প্রশাসনযন্ত্র, যেখানে সব সেক্টরের সব গুরুত্বপূর্ণ পদে ও নীতিনির্ধারণী জায়গায় ছিলেন এমনই সব অফিসারবৃন্দ, যারা একাত্তরের ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত ঢাকাসহ বাংলাদেশের সর্বত্র পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর সহযোগী ছিলেন। এটা এনিমি উইদিনের গুরুত্বপূর্ণ দিক। একটা উদাহরণ দিই। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের হত্যাকান্ডের সময় ডিজি এনএসআই ছিলেন পুলিশ কর্মকর্তা এ বি এম সফদার, যিনি একাত্তরের ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত পুলিশের বিশেষ শাখার ঢাকার সিটি এসপি ছিলেন। এবার সেনাবাহিনী সম্পর্কিত বিষয়ে আসি। মুক্তিযোদ্ধা ও বীরবিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত প্রয়াত মেজর জেনারেল মঈনুল হুসেন চৌধুরীর লিখিত- ‘দ্য সাইলেন্ট উইটনেস বাই অ্যা জেনারেল’ গ্রন্থের সূত্রে কতগুলো তথ্য ও মন্তব্য তুলে ধরি। বঙ্গবন্ধুর দুই খুনি ফারুক ও রশিদ একাত্তরে ১৬ ডিসেম্বরের মাত্র কয়েক দিন আগে মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করেন। এরা দুজন যে অবস্থান থেকে এবং যে সময়ে মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করলেন তাতে যুদ্ধবিগ্রহের ইতিহাস সাক্ষী দেয় বাংলাদেশকে শেষ করার জন্যই এরা ছিলেন পাকিস্তানের সুপরিকল্পিত প্লান্টেড ঘাতক। ১৯৭৫ সালে দুজনই ঢাকা সেনানিবাসের দুটি গুরুত্বপূর্ণ শক্তিশালী মিলিটারি ইউনিটের কমান্ডিং অফিসার হলেন। দুজনই পরস্পরের ঘনিষ্ঠ আত্মীয়। ক্ষেত্র কীভাবে তৈরি হয় তার কিছু উপাত্ত এখানে নিশ্চয়ই রয়েছে। বঙ্গবন্ধু নিহত হলেন ১৫ আগস্ট ভোর সাড়ে ৫টার দিকে। আর্টিলারি কামান ও ট্যাংকসহ ঘাতক দল ঢাকা সেনানিবাস থেকে বের হওয়া শুরু করে ওই রাত ১২টার পরপর অথচ গোয়েন্দা সংস্থাগুলো এবং সেনাবাহিনীর সর্বোচ্চ পর্যায়ের চেইন অব কমান্ডের ব্যক্তিবর্গ কেউ কিছু জানতে পারলেন না। এটা কি বিশ্বাসযোগ্য কথা। ১৫ আগস্ট, সকালে খবর পাওয়ার পর সেনাপ্রধান, উপ-প্রধান, সিজিএস ও ৪৬ পদাতিক ব্রিগেডের কমান্ডারের নিষ্ক্রিয়তা ও অক্ষমতা সম্পর্কে বইয়ের ৭৯ পৃষ্ঠায় জেনারেল মঈনুল হুসেন লিখেছেন- ‘হত্যাকান্ডের খবর পাওয়ার পরপর চেইন অব কমান্ডের দায়িত্ব ছিল সর্বশক্তি নিয়োগ করে বিদ্রোহীদের দমন করা, তারা এটা না করে নিজেরাই শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন, এরকম পরিস্থিতিতে কোনো অজুহাতেই চেইন অব কমান্ডে দায়িত্ব থাকাদের নিষ্ক্রিয় থাকার সুযোগ নেই।’ জেনারেল মঈনের কথার আরও ব্যাখ্যা আছে। তারা নিষ্ক্রিয় থেকে সামরিক পেশার ধর্মের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন, চরম কাপুরুষতার পরিচয় দিয়েছেন এবং হত্যাকারীদের কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন, যা কোনোভাবেই সামরিক পেশার শপথের সঙ্গে যায় না। ১৫ আগস্টে তৈরি রক্তাক্ত পথ মাড়িয়ে রাষ্ট্রের সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী হলেন প্রথম সামরিক শাসক, জেনারেল জিয়াউর রহমান। ইতিপূর্বে রাষ্ট্র ও রাজনীতির সঙ্গে তার কোনো সম্পর্ক ছিল না। সংগত কারণে জনগণের ইচ্ছা-অনিচ্ছা সম্পর্কেও কিছু জানা থাকার কথা নয়। তাহলে দীর্ঘ সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে রচিত বাহাত্তরের সংবিধান থেকে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ, দর্শন, চিন্তা, চেতনা সম্পর্কিত সব অনুচ্ছেদ, বাক্য ও শব্দ কার পরামর্শে, কোন পরিকল্পনার আওতায় জিয়াউর রহমান বাতিল করে দিলেন, এই এক বিশাল বড় প্রশ্ন। এর মাধ্যমেই বাংলাদেশ বলতে যা বোঝায় তার সবকিছু শেষ হয়ে গেল। জিয়াউর রহমানের এসব কর্মকান্ডের আদ্যোপান্ত সব বের হলে মানুষের কাছে পরিষ্কার হবে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার মৌলিক উদ্দেশ্য কী ছিল এবং তার পেছনে কারা ছিলেন। সুতরাং কমিশন গঠিত হলে তার টার্ম অব রেফারেন্স সীমাবদ্ধ করে দেওয়া যাবে না, ওয়াইড অ্যান্ড ওপেন রাখতে হবে। সরকারি নয়, জাতীয় কমিশন হতে হবে। কমিশনের জন্য আইনি ব্যাকআপ থাকা জরুরি। বৃহত্তরভাবে গ্রহণযোগ্য সিনিয়র একজনকে কমিশনের চেয়ারম্যান করতে হবে। সামরিক-বেসামরিক প্রশাসন ও একাডেমিক সার্কেলে ওয়াইড বেঞ্চিং বিষয়াদি সম্পর্কে অনবরত চর্চা করছেন এমন পরীক্ষিত মুক্তিযোদ্ধাদের সদস্য করা গেলে কমিশনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে না। হত্যাকান্ডের ক্ষেত্রগুলো কীভাবে তৈরি হলো এবং তার পরিণতিতে বাংলাদেশের কী ক্ষতি হলো তা ভবিষ্যতের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সুতরাং জাতির স্বার্থে এবং ভবিষ্যতে বাংলাদেশকে নিরাপদ রাখার জন্য ঘাতক বিশ্বাসঘাতক সবারই মুখোশ উন্মোচিত হওয়া জরুরি।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’
‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা

৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা
শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

১৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা
বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’
ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা
কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও
পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা
ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার
ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার
শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস
গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩
নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা