শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ আগস্ট, ২০২১

ঘাতক বিশ্বাসঘাতক সবাইকেই চিহ্নিত করা জরুরি

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ঘাতক বিশ্বাসঘাতক সবাইকেই চিহ্নিত করা জরুরি

ইতিহাস প্রতিটি জাতি, রাষ্ট্র এবং সামগ্রিকভাবে মানব সমাজকে পথ দেখায়। ইতিহাসের অনুসন্ধান যেমন দরকার, তেমনি দরকার বিচার-বিশ্লেষণ। সত্যের সন্ধানে চূড়ান্ত সত্যে পৌঁছানো মানুষের পক্ষে প্রায় অসম্ভব। হার্ভার্ড ও জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসের অধ্যাপক ক্যারল কুইগলে (১৯১০-১৯৭৭) ১৯৬৬ সালে প্রকাশ করেন তার বিখ্যাত গ্রন্থ ‘ট্র্যাজেডি অ্যান্ড হোপ’। এ বইতে অধ্যাপক কুইগলে রাষ্ট্র ও সমাজ পরিচালনায় প্রাসঙ্গিক অনেকগুলো স্বতঃসিদ্ধের উল্লেখ করেছেন। তার মধ্যে একত্ববাদের চেয়ে বহুত্ববাদের শ্রেষ্ঠত্ব এবং ভবিষ্যতের জন্য যে কোনো বিষয়ে পথ নির্ধারণে আপাত সত্যকে গ্রহণ করতে বললেও অনুসন্ধানের পথকে কখনো থামিয়ে না দেওয়ার কথা বলেছেন। অধ্যাপক কুইগলের এ স্বতঃসিদ্ধের সূত্রে বলা যায়, বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ট্র্যাজেডি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকান্ডের আদ্যোপান্ত উন্মোচনে আমাদের আরও অনেক পথ হাঁটতে হবে, হয়তো অপেক্ষা করতে হবে আরও অনেক দিন। কারণ এ ঘটনার প্রেক্ষাপট ও পরিণতি অনেক বড়। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের ক্ষেত্র তৈরি হতে শুরু করেছে বহু আগের সংঘটিত ঘটনাবলির মধ্য দিয়ে, যার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর কোনো সংশ্লিষ্টতা ছিল না এবং ওই সময়ে বঙ্গবন্ধুও শত্রুপক্ষের টার্গেট ছিলেন না। কিন্তু সেসব ঘটনাবলির সূত্রেই বঙ্গবন্ধু শত্রুপক্ষের টার্গেটে পরিণত হয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর জায়গায় অন্য কেউ হলেও একই ঘটনা হয়তো ঘটত যেমন এখন সেই শত্রুপক্ষের টার্গেট হয়ে আছেন শেখ হাসিনা। প্রাগৈতিহাসিক যুগ থেকে আধুনিককাল পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী বহু রাজনৈতিক হত্যাকান্ড ঘটেছে। কিন্তু বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের সঙ্গে সেগুলোর বড় পার্থক্য রয়েছে। কোনো হত্যাকান্ডেই কারও পরিবারের নারী, শিশুসহ সবাইকে একসঙ্গে হত্যা করা হয়নি। যা ঘটেছে বঙ্গবন্ধুর বেলায়। বঙ্গবন্ধুর দুই মেয়ে বেঁচে আছেন শুধু ওই সময়ে বিদেশে থাকার কারণে। যেসব রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের অনুসন্ধান হয়েছে তার মধ্য দিয়ে দুটি সত্য প্রায় সব হত্যাকান্ডের ক্ষেত্রেই কমন হিসেবে দেখা যায়। প্রথম ও প্রধান সত্য হলো- যিনি হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছেন তার অত্যন্ত বিশ্বস্ত ও ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গের অন্ধ ক্ষমতার দ্ধন্ধ ও চরম বিশ্বাসঘাতকতা সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছে, অর্থাৎ এনিমি উইদিন। দ্বিতীয় সত্য হলো- হত্যাকান্ডের সঙ্গে সরাসরি যারা জড়িত প্রায় ক্ষেত্রেই তাদের বিচার হয়েছে। কিন্তু হত্যাকান্ডের প্রেক্ষাপট তৈরিতে যারা জেনে বা অজান্তে ভূমিকা রেখেছেন এবং এনিমি উইদিন হিসেবে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন তাদের সবাইকে চিহ্নিত করা যায়নি, যতটুকু সম্ভব হয়েছে তা হয়েছে ঘটনার দীর্ঘ সময়ের পর। এ কথার সমর্থনে দুয়েকটি রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের উদাহরণ দিই। ১৯৬৩ সালের ২২ নভেম্বর দুপুর সাড়ে ১২টায় টেক্সাসের ডালাসের রাস্তায় সর্বোচ্চ নিরাপত্তাবেষ্টিত হয়ে চলন্ত মোটরকেডের মধ্যে পার্শ্ববর্তী একটি ভবন থেকে লি হার্ভে অসওয়াল্ড নামের একজনের গুলিতে নিহত হন আমেরিকার ৩৫তম প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি। আমেরিকার প্রেসিডেন্টের নিরাপত্তার জন্য যে ম্যানুয়েল রয়েছে তাতে প্রেসিডেন্টের চলাচলের রাস্তার দুই পাশের ভবনগুলোতে যারা অবস্থান করেন তাদের সবার ঠিকুজি পুলিশ খতিয়ে দেখেন এবং সব ভবনেই ওই সময়ে পুলিশ থাকে। হত্যাকান্ডের পরপরই গ্রেফতার হলেও মাত্র দুই দিনের মাথায় জ্যাকরুবি নামের একজন মাফিয়া ব্যবসায়ী হার্ভে অসওয়াল্ডকে গুলি করে হত্যা করে। সব সত্যের দরজা বন্ধ হয়ে যায়। জ্যাকরুবি কেন এ কাজ করলেন তার বিশ্বাসযোগ্য কারণ আজও জানা যায়নি। কোনো ভিত্তি কেউ দেখাতে না পারলেও অনেকে এখনো ভাইস প্রেসিডেন্ট জনসনের দিকে আঙুল তোলেন। কেউ আবার সিআইএ এবং এফবিআইয়ের দিকেও আঙুল তোলেন। তখন আমেরিকার প্রধান বিচারপতি আল ওয়ারেনের নেতৃত্বে তদন্ত কমিশন হলেও সেই কমিশনের রিপোর্ট মানুষের কাছে কোনো বিশ্বাসযোগ্যতা পায়নি। ছোট করে আরেকটি উদাহরণ দিই। ১৯৯৫ সালের ৪ নভেম্বর দিনের বেলায় তেলআবিবে একটি রাজনৈতিক সভা শেষে গাড়িতে ওঠার আগ মুহুর্তে এক উগ্র ইহুদি যুবক আইগাল আমির একেবারে কাছ থেকে গুলি করলে অসলো শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরকারী ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী আইজাক রবিন নিহত হন। অনেকে মনে করেন আইজাক রবিন নিহত না হলে ইসরায়েল-প্যালেস্টাইন সমস্যার একটা শান্তিপূর্ণ সমাধান হয়তো হয়ে যেত। ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা এবং ভিভিআইপি নিরাপত্তা প্রদানকারী বাহিনী পৃথিবীর অন্যতম সেরা। কিন্তু কী করে দিনের বেলায় এত কাছ থেকে হত্যাকারী প্রধানমন্ত্রীকে গুলি করতে পারল সেই রহস্য আজও উদঘাটিত হয়নি। ইতিহাসের নির্মম ট্র্যাজেডি। বাংলাদেশের কথায় আসি, বিশ্বের সব রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের পেছনের কারণ হচ্ছে- ক্ষমতার দ্ধন্ধ, আর নয়তো সুনির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক ইস্যু বা লক্ষ্যকেন্দ্রিক সংঘাত ও দ্ধন্ধের ফল। কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয় বাংলাদেশকে হত্যা করার জন্য, অর্থাৎ বাংলাদেশকে আবার পাকিস্তানের সঙ্গে সংযুক্ত করার জন্য, যার প্রতিফলন পঁচাত্তরের পর ক্ষমতায় আসা সামরিক শাসকদের কার্যকলাপে দেখা গেছে এবং তার দালিলিক প্রমাণও রয়েছে। সুতরাং বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের প্রেক্ষাপট তৈরি হতে শুরু করেছে বহু আগে, বাংলাদেশ সৃষ্টির আগে, আর সে কারণেই এর পরিণতি অনেক সুদূরপ্রসারী। পৃথিবীর অন্যান্য রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের রেশ থেকে সংশ্লিষ্ট দেশ যথাসম্ভব দ্রুত বের হয়ে গেছে। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের হত্যাকান্ডের রেশ থেকে বাংলাদেশ আজও বের হতে পারেনি, বরং রাষ্ট্র ও রাজনীতির সব ক্ষেত্রে তার প্রভাব এখনো প্রবলভাবে বিদ্যমান। ষড়যন্ত্রকারী এবং হত্যাকান্ডের সুবিধাভোগী ও তার উত্তরসূরিরা আজও বাংলাদেশের রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান বজায় রাখতে সক্ষম হচ্ছে। সুতরাং ইতিহাসের ট্র্যাজেডির পুনরাবৃত্তি ঠেকাতে এবং রাষ্ট্র ও রাজনীতির জন্য সঠিক পথ নির্ধারণে বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের আদ্যোপান্ত উন্মোচিত হওয়া জরুরি। কিন্তু তা যেন কিছুতেই রাজনৈতিক বিদ্বেষ বা সংকীর্ণ উদ্দেশ্য প্রণোদিত না হয়। তদন্ত কমিশনের সম্ভাব্য ক্ষেত্র কী হতে পারে সে সম্পর্কে দু-চারটি দিকের উল্লেখ করি। প্রথমত, চরম সাম্প্রদায়িকতাপূর্ণ দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে ভারত ভাগ, পাকিস্তানি শাসনব্যবস্থার ধর্মান্ধতার উন্মেষ এবং তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের যেসব রাজনৈতিক দল ও নেতৃবৃন্দ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভূমিকায় বাঙালিদের মধ্য থেকে এক উল্লেখযোগ্য অংশ বাঙালিদের স্বার্থকে বিকিয়ে দিয়ে চরম পাকিস্তানপন্থি হয়ে ওঠে, সেসবের সঙ্গে জড়িত সবার ভূমিকাসহ ঘটনাবলি এবং সেটি কীভাবে বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের প্রেক্ষাপট তৈরিতে সহায়ক হয়েছে তা সুনির্দিষ্টভাবে কমিশনের প্রতিবেদনে আসতে হবে। মুক্তিযুদ্ধকালীন প্রবাসী সরকার কীভাবে পরিচালিত হয়েছে, কারা ক্ষমতার দ্ধন্ধ সৃষ্টির মাধ্যমে প্রবাসী সরকারকে দুর্বল করতে চেয়েছে এবং মুক্তিযুদ্ধ যাতে সফল না হয় তার জন্য মোশতাকসহ কারা কীভাবে কাজ করেছে এবং সেই সূত্রে পরবর্তীতে স্বাধীন বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু সরকারের ওপর সেগুলো কীভাবে বিরূপ প্রভাব বিস্তার করেছে তার বিস্তারিত বের হলে হত্যাকান্ডের প্রেক্ষাপট তৈরিতে এনিমি উইদিনের মুখোশ খুলে যাবে। একটা যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে জাসদের মতো একটি বিধ্বংসী রাজনৈতিক দলের আবির্ভাব, সশস্ত্র গণবাহিনী দ্বারা মানুষ হত্যা, থানা লুট, পাটের গুদামে আগুন ইত্যাদি ধ্বংসাত্মক রাজনীতি এবং একাত্তরের পরাজিত জামায়াত, মুসলিম লীগ ও তাদের সমর্থকেরা বাহাত্তর থেকে পঁচাত্তর পর্যন্ত কী করেছে তার সব রহস্য উদঘাটিত হলে ষড়যন্ত্রের বহু দিকের উন্মোচন ঘটবে। বিদেশি যেসব গোষ্ঠী ও দেশ এ ষড়যন্ত্রের সঙ্গে জড়িত তা উদঘাটন করা গেলে সেটি বর্তমান সময়ে ভূরাজনীতির নীতিনির্ধারণে অনেক সহায়ক হবে। আরেকটি বড় অন্ধকার দিক বাহাত্তর থেকে পঁচাত্তর পর্যন্ত রাষ্ট্রের প্রশাসনযন্ত্র, যেখানে সব সেক্টরের সব গুরুত্বপূর্ণ পদে ও নীতিনির্ধারণী জায়গায় ছিলেন এমনই সব অফিসারবৃন্দ, যারা একাত্তরের ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত ঢাকাসহ বাংলাদেশের সর্বত্র পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর সহযোগী ছিলেন। এটা এনিমি উইদিনের গুরুত্বপূর্ণ দিক। একটা উদাহরণ দিই। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের হত্যাকান্ডের সময় ডিজি এনএসআই ছিলেন পুলিশ কর্মকর্তা এ বি এম সফদার, যিনি একাত্তরের ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত পুলিশের বিশেষ শাখার ঢাকার সিটি এসপি ছিলেন। এবার সেনাবাহিনী সম্পর্কিত বিষয়ে আসি। মুক্তিযোদ্ধা ও বীরবিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত প্রয়াত মেজর জেনারেল মঈনুল হুসেন চৌধুরীর লিখিত- ‘দ্য সাইলেন্ট উইটনেস বাই অ্যা জেনারেল’ গ্রন্থের সূত্রে কতগুলো তথ্য ও মন্তব্য তুলে ধরি। বঙ্গবন্ধুর দুই খুনি ফারুক ও রশিদ একাত্তরে ১৬ ডিসেম্বরের মাত্র কয়েক দিন আগে মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করেন। এরা দুজন যে অবস্থান থেকে এবং যে সময়ে মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করলেন তাতে যুদ্ধবিগ্রহের ইতিহাস সাক্ষী দেয় বাংলাদেশকে শেষ করার জন্যই এরা ছিলেন পাকিস্তানের সুপরিকল্পিত প্লান্টেড ঘাতক। ১৯৭৫ সালে দুজনই ঢাকা সেনানিবাসের দুটি গুরুত্বপূর্ণ শক্তিশালী মিলিটারি ইউনিটের কমান্ডিং অফিসার হলেন। দুজনই পরস্পরের ঘনিষ্ঠ আত্মীয়। ক্ষেত্র কীভাবে তৈরি হয় তার কিছু উপাত্ত এখানে নিশ্চয়ই রয়েছে। বঙ্গবন্ধু নিহত হলেন ১৫ আগস্ট ভোর সাড়ে ৫টার দিকে। আর্টিলারি কামান ও ট্যাংকসহ ঘাতক দল ঢাকা সেনানিবাস থেকে বের হওয়া শুরু করে ওই রাত ১২টার পরপর অথচ গোয়েন্দা সংস্থাগুলো এবং সেনাবাহিনীর সর্বোচ্চ পর্যায়ের চেইন অব কমান্ডের ব্যক্তিবর্গ কেউ কিছু জানতে পারলেন না। এটা কি বিশ্বাসযোগ্য কথা। ১৫ আগস্ট, সকালে খবর পাওয়ার পর সেনাপ্রধান, উপ-প্রধান, সিজিএস ও ৪৬ পদাতিক ব্রিগেডের কমান্ডারের নিষ্ক্রিয়তা ও অক্ষমতা সম্পর্কে বইয়ের ৭৯ পৃষ্ঠায় জেনারেল মঈনুল হুসেন লিখেছেন- ‘হত্যাকান্ডের খবর পাওয়ার পরপর চেইন অব কমান্ডের দায়িত্ব ছিল সর্বশক্তি নিয়োগ করে বিদ্রোহীদের দমন করা, তারা এটা না করে নিজেরাই শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন, এরকম পরিস্থিতিতে কোনো অজুহাতেই চেইন অব কমান্ডে দায়িত্ব থাকাদের নিষ্ক্রিয় থাকার সুযোগ নেই।’ জেনারেল মঈনের কথার আরও ব্যাখ্যা আছে। তারা নিষ্ক্রিয় থেকে সামরিক পেশার ধর্মের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন, চরম কাপুরুষতার পরিচয় দিয়েছেন এবং হত্যাকারীদের কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন, যা কোনোভাবেই সামরিক পেশার শপথের সঙ্গে যায় না। ১৫ আগস্টে তৈরি রক্তাক্ত পথ মাড়িয়ে রাষ্ট্রের সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী হলেন প্রথম সামরিক শাসক, জেনারেল জিয়াউর রহমান। ইতিপূর্বে রাষ্ট্র ও রাজনীতির সঙ্গে তার কোনো সম্পর্ক ছিল না। সংগত কারণে জনগণের ইচ্ছা-অনিচ্ছা সম্পর্কেও কিছু জানা থাকার কথা নয়। তাহলে দীর্ঘ সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে রচিত বাহাত্তরের সংবিধান থেকে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ, দর্শন, চিন্তা, চেতনা সম্পর্কিত সব অনুচ্ছেদ, বাক্য ও শব্দ কার পরামর্শে, কোন পরিকল্পনার আওতায় জিয়াউর রহমান বাতিল করে দিলেন, এই এক বিশাল বড় প্রশ্ন। এর মাধ্যমেই বাংলাদেশ বলতে যা বোঝায় তার সবকিছু শেষ হয়ে গেল। জিয়াউর রহমানের এসব কর্মকান্ডের আদ্যোপান্ত সব বের হলে মানুষের কাছে পরিষ্কার হবে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার মৌলিক উদ্দেশ্য কী ছিল এবং তার পেছনে কারা ছিলেন। সুতরাং কমিশন গঠিত হলে তার টার্ম অব রেফারেন্স সীমাবদ্ধ করে দেওয়া যাবে না, ওয়াইড অ্যান্ড ওপেন রাখতে হবে। সরকারি নয়, জাতীয় কমিশন হতে হবে। কমিশনের জন্য আইনি ব্যাকআপ থাকা জরুরি। বৃহত্তরভাবে গ্রহণযোগ্য সিনিয়র একজনকে কমিশনের চেয়ারম্যান করতে হবে। সামরিক-বেসামরিক প্রশাসন ও একাডেমিক সার্কেলে ওয়াইড বেঞ্চিং বিষয়াদি সম্পর্কে অনবরত চর্চা করছেন এমন পরীক্ষিত মুক্তিযোদ্ধাদের সদস্য করা গেলে কমিশনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে না। হত্যাকান্ডের ক্ষেত্রগুলো কীভাবে তৈরি হলো এবং তার পরিণতিতে বাংলাদেশের কী ক্ষতি হলো তা ভবিষ্যতের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সুতরাং জাতির স্বার্থে এবং ভবিষ্যতে বাংলাদেশকে নিরাপদ রাখার জন্য ঘাতক বিশ্বাসঘাতক সবারই মুখোশ উন্মোচিত হওয়া জরুরি।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
সর্বশেষ খবর
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

১১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান
সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক, থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক, থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

নাঈম আউট অঙ্কন ইন
নাঈম আউট অঙ্কন ইন

মাঠে ময়দানে

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

প্রাপ্তবয়স্কদের ১৯, শিশু-কিশোরের ১৪.৫ শতাংশ মানসিক রোগী
প্রাপ্তবয়স্কদের ১৯, শিশু-কিশোরের ১৪.৫ শতাংশ মানসিক রোগী

নগর জীবন

হৃদয় ভাঙার গান
হৃদয় ভাঙার গান

সাহিত্য

ইকারাস
ইকারাস

সাহিত্য

মুদ্রাস্ফীতি ও কর্মসংস্থানের ফাঁদে নিম্নবিত্ত জনগোষ্ঠী
মুদ্রাস্ফীতি ও কর্মসংস্থানের ফাঁদে নিম্নবিত্ত জনগোষ্ঠী

পেছনের পৃষ্ঠা