শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ আগস্ট, ২০২১

ঘাতক বিশ্বাসঘাতক সবাইকেই চিহ্নিত করা জরুরি

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ঘাতক বিশ্বাসঘাতক সবাইকেই চিহ্নিত করা জরুরি

ইতিহাস প্রতিটি জাতি, রাষ্ট্র এবং সামগ্রিকভাবে মানব সমাজকে পথ দেখায়। ইতিহাসের অনুসন্ধান যেমন দরকার, তেমনি দরকার বিচার-বিশ্লেষণ। সত্যের সন্ধানে চূড়ান্ত সত্যে পৌঁছানো মানুষের পক্ষে প্রায় অসম্ভব। হার্ভার্ড ও জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসের অধ্যাপক ক্যারল কুইগলে (১৯১০-১৯৭৭) ১৯৬৬ সালে প্রকাশ করেন তার বিখ্যাত গ্রন্থ ‘ট্র্যাজেডি অ্যান্ড হোপ’। এ বইতে অধ্যাপক কুইগলে রাষ্ট্র ও সমাজ পরিচালনায় প্রাসঙ্গিক অনেকগুলো স্বতঃসিদ্ধের উল্লেখ করেছেন। তার মধ্যে একত্ববাদের চেয়ে বহুত্ববাদের শ্রেষ্ঠত্ব এবং ভবিষ্যতের জন্য যে কোনো বিষয়ে পথ নির্ধারণে আপাত সত্যকে গ্রহণ করতে বললেও অনুসন্ধানের পথকে কখনো থামিয়ে না দেওয়ার কথা বলেছেন। অধ্যাপক কুইগলের এ স্বতঃসিদ্ধের সূত্রে বলা যায়, বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ট্র্যাজেডি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকান্ডের আদ্যোপান্ত উন্মোচনে আমাদের আরও অনেক পথ হাঁটতে হবে, হয়তো অপেক্ষা করতে হবে আরও অনেক দিন। কারণ এ ঘটনার প্রেক্ষাপট ও পরিণতি অনেক বড়। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের ক্ষেত্র তৈরি হতে শুরু করেছে বহু আগের সংঘটিত ঘটনাবলির মধ্য দিয়ে, যার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর কোনো সংশ্লিষ্টতা ছিল না এবং ওই সময়ে বঙ্গবন্ধুও শত্রুপক্ষের টার্গেট ছিলেন না। কিন্তু সেসব ঘটনাবলির সূত্রেই বঙ্গবন্ধু শত্রুপক্ষের টার্গেটে পরিণত হয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর জায়গায় অন্য কেউ হলেও একই ঘটনা হয়তো ঘটত যেমন এখন সেই শত্রুপক্ষের টার্গেট হয়ে আছেন শেখ হাসিনা। প্রাগৈতিহাসিক যুগ থেকে আধুনিককাল পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী বহু রাজনৈতিক হত্যাকান্ড ঘটেছে। কিন্তু বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের সঙ্গে সেগুলোর বড় পার্থক্য রয়েছে। কোনো হত্যাকান্ডেই কারও পরিবারের নারী, শিশুসহ সবাইকে একসঙ্গে হত্যা করা হয়নি। যা ঘটেছে বঙ্গবন্ধুর বেলায়। বঙ্গবন্ধুর দুই মেয়ে বেঁচে আছেন শুধু ওই সময়ে বিদেশে থাকার কারণে। যেসব রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের অনুসন্ধান হয়েছে তার মধ্য দিয়ে দুটি সত্য প্রায় সব হত্যাকান্ডের ক্ষেত্রেই কমন হিসেবে দেখা যায়। প্রথম ও প্রধান সত্য হলো- যিনি হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছেন তার অত্যন্ত বিশ্বস্ত ও ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গের অন্ধ ক্ষমতার দ্ধন্ধ ও চরম বিশ্বাসঘাতকতা সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছে, অর্থাৎ এনিমি উইদিন। দ্বিতীয় সত্য হলো- হত্যাকান্ডের সঙ্গে সরাসরি যারা জড়িত প্রায় ক্ষেত্রেই তাদের বিচার হয়েছে। কিন্তু হত্যাকান্ডের প্রেক্ষাপট তৈরিতে যারা জেনে বা অজান্তে ভূমিকা রেখেছেন এবং এনিমি উইদিন হিসেবে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন তাদের সবাইকে চিহ্নিত করা যায়নি, যতটুকু সম্ভব হয়েছে তা হয়েছে ঘটনার দীর্ঘ সময়ের পর। এ কথার সমর্থনে দুয়েকটি রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের উদাহরণ দিই। ১৯৬৩ সালের ২২ নভেম্বর দুপুর সাড়ে ১২টায় টেক্সাসের ডালাসের রাস্তায় সর্বোচ্চ নিরাপত্তাবেষ্টিত হয়ে চলন্ত মোটরকেডের মধ্যে পার্শ্ববর্তী একটি ভবন থেকে লি হার্ভে অসওয়াল্ড নামের একজনের গুলিতে নিহত হন আমেরিকার ৩৫তম প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি। আমেরিকার প্রেসিডেন্টের নিরাপত্তার জন্য যে ম্যানুয়েল রয়েছে তাতে প্রেসিডেন্টের চলাচলের রাস্তার দুই পাশের ভবনগুলোতে যারা অবস্থান করেন তাদের সবার ঠিকুজি পুলিশ খতিয়ে দেখেন এবং সব ভবনেই ওই সময়ে পুলিশ থাকে। হত্যাকান্ডের পরপরই গ্রেফতার হলেও মাত্র দুই দিনের মাথায় জ্যাকরুবি নামের একজন মাফিয়া ব্যবসায়ী হার্ভে অসওয়াল্ডকে গুলি করে হত্যা করে। সব সত্যের দরজা বন্ধ হয়ে যায়। জ্যাকরুবি কেন এ কাজ করলেন তার বিশ্বাসযোগ্য কারণ আজও জানা যায়নি। কোনো ভিত্তি কেউ দেখাতে না পারলেও অনেকে এখনো ভাইস প্রেসিডেন্ট জনসনের দিকে আঙুল তোলেন। কেউ আবার সিআইএ এবং এফবিআইয়ের দিকেও আঙুল তোলেন। তখন আমেরিকার প্রধান বিচারপতি আল ওয়ারেনের নেতৃত্বে তদন্ত কমিশন হলেও সেই কমিশনের রিপোর্ট মানুষের কাছে কোনো বিশ্বাসযোগ্যতা পায়নি। ছোট করে আরেকটি উদাহরণ দিই। ১৯৯৫ সালের ৪ নভেম্বর দিনের বেলায় তেলআবিবে একটি রাজনৈতিক সভা শেষে গাড়িতে ওঠার আগ মুহুর্তে এক উগ্র ইহুদি যুবক আইগাল আমির একেবারে কাছ থেকে গুলি করলে অসলো শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরকারী ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী আইজাক রবিন নিহত হন। অনেকে মনে করেন আইজাক রবিন নিহত না হলে ইসরায়েল-প্যালেস্টাইন সমস্যার একটা শান্তিপূর্ণ সমাধান হয়তো হয়ে যেত। ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা এবং ভিভিআইপি নিরাপত্তা প্রদানকারী বাহিনী পৃথিবীর অন্যতম সেরা। কিন্তু কী করে দিনের বেলায় এত কাছ থেকে হত্যাকারী প্রধানমন্ত্রীকে গুলি করতে পারল সেই রহস্য আজও উদঘাটিত হয়নি। ইতিহাসের নির্মম ট্র্যাজেডি। বাংলাদেশের কথায় আসি, বিশ্বের সব রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের পেছনের কারণ হচ্ছে- ক্ষমতার দ্ধন্ধ, আর নয়তো সুনির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক ইস্যু বা লক্ষ্যকেন্দ্রিক সংঘাত ও দ্ধন্ধের ফল। কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয় বাংলাদেশকে হত্যা করার জন্য, অর্থাৎ বাংলাদেশকে আবার পাকিস্তানের সঙ্গে সংযুক্ত করার জন্য, যার প্রতিফলন পঁচাত্তরের পর ক্ষমতায় আসা সামরিক শাসকদের কার্যকলাপে দেখা গেছে এবং তার দালিলিক প্রমাণও রয়েছে। সুতরাং বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের প্রেক্ষাপট তৈরি হতে শুরু করেছে বহু আগে, বাংলাদেশ সৃষ্টির আগে, আর সে কারণেই এর পরিণতি অনেক সুদূরপ্রসারী। পৃথিবীর অন্যান্য রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের রেশ থেকে সংশ্লিষ্ট দেশ যথাসম্ভব দ্রুত বের হয়ে গেছে। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের হত্যাকান্ডের রেশ থেকে বাংলাদেশ আজও বের হতে পারেনি, বরং রাষ্ট্র ও রাজনীতির সব ক্ষেত্রে তার প্রভাব এখনো প্রবলভাবে বিদ্যমান। ষড়যন্ত্রকারী এবং হত্যাকান্ডের সুবিধাভোগী ও তার উত্তরসূরিরা আজও বাংলাদেশের রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান বজায় রাখতে সক্ষম হচ্ছে। সুতরাং ইতিহাসের ট্র্যাজেডির পুনরাবৃত্তি ঠেকাতে এবং রাষ্ট্র ও রাজনীতির জন্য সঠিক পথ নির্ধারণে বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের আদ্যোপান্ত উন্মোচিত হওয়া জরুরি। কিন্তু তা যেন কিছুতেই রাজনৈতিক বিদ্বেষ বা সংকীর্ণ উদ্দেশ্য প্রণোদিত না হয়। তদন্ত কমিশনের সম্ভাব্য ক্ষেত্র কী হতে পারে সে সম্পর্কে দু-চারটি দিকের উল্লেখ করি। প্রথমত, চরম সাম্প্রদায়িকতাপূর্ণ দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে ভারত ভাগ, পাকিস্তানি শাসনব্যবস্থার ধর্মান্ধতার উন্মেষ এবং তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের যেসব রাজনৈতিক দল ও নেতৃবৃন্দ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভূমিকায় বাঙালিদের মধ্য থেকে এক উল্লেখযোগ্য অংশ বাঙালিদের স্বার্থকে বিকিয়ে দিয়ে চরম পাকিস্তানপন্থি হয়ে ওঠে, সেসবের সঙ্গে জড়িত সবার ভূমিকাসহ ঘটনাবলি এবং সেটি কীভাবে বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের প্রেক্ষাপট তৈরিতে সহায়ক হয়েছে তা সুনির্দিষ্টভাবে কমিশনের প্রতিবেদনে আসতে হবে। মুক্তিযুদ্ধকালীন প্রবাসী সরকার কীভাবে পরিচালিত হয়েছে, কারা ক্ষমতার দ্ধন্ধ সৃষ্টির মাধ্যমে প্রবাসী সরকারকে দুর্বল করতে চেয়েছে এবং মুক্তিযুদ্ধ যাতে সফল না হয় তার জন্য মোশতাকসহ কারা কীভাবে কাজ করেছে এবং সেই সূত্রে পরবর্তীতে স্বাধীন বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু সরকারের ওপর সেগুলো কীভাবে বিরূপ প্রভাব বিস্তার করেছে তার বিস্তারিত বের হলে হত্যাকান্ডের প্রেক্ষাপট তৈরিতে এনিমি উইদিনের মুখোশ খুলে যাবে। একটা যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে জাসদের মতো একটি বিধ্বংসী রাজনৈতিক দলের আবির্ভাব, সশস্ত্র গণবাহিনী দ্বারা মানুষ হত্যা, থানা লুট, পাটের গুদামে আগুন ইত্যাদি ধ্বংসাত্মক রাজনীতি এবং একাত্তরের পরাজিত জামায়াত, মুসলিম লীগ ও তাদের সমর্থকেরা বাহাত্তর থেকে পঁচাত্তর পর্যন্ত কী করেছে তার সব রহস্য উদঘাটিত হলে ষড়যন্ত্রের বহু দিকের উন্মোচন ঘটবে। বিদেশি যেসব গোষ্ঠী ও দেশ এ ষড়যন্ত্রের সঙ্গে জড়িত তা উদঘাটন করা গেলে সেটি বর্তমান সময়ে ভূরাজনীতির নীতিনির্ধারণে অনেক সহায়ক হবে। আরেকটি বড় অন্ধকার দিক বাহাত্তর থেকে পঁচাত্তর পর্যন্ত রাষ্ট্রের প্রশাসনযন্ত্র, যেখানে সব সেক্টরের সব গুরুত্বপূর্ণ পদে ও নীতিনির্ধারণী জায়গায় ছিলেন এমনই সব অফিসারবৃন্দ, যারা একাত্তরের ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত ঢাকাসহ বাংলাদেশের সর্বত্র পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর সহযোগী ছিলেন। এটা এনিমি উইদিনের গুরুত্বপূর্ণ দিক। একটা উদাহরণ দিই। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের হত্যাকান্ডের সময় ডিজি এনএসআই ছিলেন পুলিশ কর্মকর্তা এ বি এম সফদার, যিনি একাত্তরের ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত পুলিশের বিশেষ শাখার ঢাকার সিটি এসপি ছিলেন। এবার সেনাবাহিনী সম্পর্কিত বিষয়ে আসি। মুক্তিযোদ্ধা ও বীরবিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত প্রয়াত মেজর জেনারেল মঈনুল হুসেন চৌধুরীর লিখিত- ‘দ্য সাইলেন্ট উইটনেস বাই অ্যা জেনারেল’ গ্রন্থের সূত্রে কতগুলো তথ্য ও মন্তব্য তুলে ধরি। বঙ্গবন্ধুর দুই খুনি ফারুক ও রশিদ একাত্তরে ১৬ ডিসেম্বরের মাত্র কয়েক দিন আগে মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করেন। এরা দুজন যে অবস্থান থেকে এবং যে সময়ে মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করলেন তাতে যুদ্ধবিগ্রহের ইতিহাস সাক্ষী দেয় বাংলাদেশকে শেষ করার জন্যই এরা ছিলেন পাকিস্তানের সুপরিকল্পিত প্লান্টেড ঘাতক। ১৯৭৫ সালে দুজনই ঢাকা সেনানিবাসের দুটি গুরুত্বপূর্ণ শক্তিশালী মিলিটারি ইউনিটের কমান্ডিং অফিসার হলেন। দুজনই পরস্পরের ঘনিষ্ঠ আত্মীয়। ক্ষেত্র কীভাবে তৈরি হয় তার কিছু উপাত্ত এখানে নিশ্চয়ই রয়েছে। বঙ্গবন্ধু নিহত হলেন ১৫ আগস্ট ভোর সাড়ে ৫টার দিকে। আর্টিলারি কামান ও ট্যাংকসহ ঘাতক দল ঢাকা সেনানিবাস থেকে বের হওয়া শুরু করে ওই রাত ১২টার পরপর অথচ গোয়েন্দা সংস্থাগুলো এবং সেনাবাহিনীর সর্বোচ্চ পর্যায়ের চেইন অব কমান্ডের ব্যক্তিবর্গ কেউ কিছু জানতে পারলেন না। এটা কি বিশ্বাসযোগ্য কথা। ১৫ আগস্ট, সকালে খবর পাওয়ার পর সেনাপ্রধান, উপ-প্রধান, সিজিএস ও ৪৬ পদাতিক ব্রিগেডের কমান্ডারের নিষ্ক্রিয়তা ও অক্ষমতা সম্পর্কে বইয়ের ৭৯ পৃষ্ঠায় জেনারেল মঈনুল হুসেন লিখেছেন- ‘হত্যাকান্ডের খবর পাওয়ার পরপর চেইন অব কমান্ডের দায়িত্ব ছিল সর্বশক্তি নিয়োগ করে বিদ্রোহীদের দমন করা, তারা এটা না করে নিজেরাই শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন, এরকম পরিস্থিতিতে কোনো অজুহাতেই চেইন অব কমান্ডে দায়িত্ব থাকাদের নিষ্ক্রিয় থাকার সুযোগ নেই।’ জেনারেল মঈনের কথার আরও ব্যাখ্যা আছে। তারা নিষ্ক্রিয় থেকে সামরিক পেশার ধর্মের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন, চরম কাপুরুষতার পরিচয় দিয়েছেন এবং হত্যাকারীদের কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন, যা কোনোভাবেই সামরিক পেশার শপথের সঙ্গে যায় না। ১৫ আগস্টে তৈরি রক্তাক্ত পথ মাড়িয়ে রাষ্ট্রের সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী হলেন প্রথম সামরিক শাসক, জেনারেল জিয়াউর রহমান। ইতিপূর্বে রাষ্ট্র ও রাজনীতির সঙ্গে তার কোনো সম্পর্ক ছিল না। সংগত কারণে জনগণের ইচ্ছা-অনিচ্ছা সম্পর্কেও কিছু জানা থাকার কথা নয়। তাহলে দীর্ঘ সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে রচিত বাহাত্তরের সংবিধান থেকে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ, দর্শন, চিন্তা, চেতনা সম্পর্কিত সব অনুচ্ছেদ, বাক্য ও শব্দ কার পরামর্শে, কোন পরিকল্পনার আওতায় জিয়াউর রহমান বাতিল করে দিলেন, এই এক বিশাল বড় প্রশ্ন। এর মাধ্যমেই বাংলাদেশ বলতে যা বোঝায় তার সবকিছু শেষ হয়ে গেল। জিয়াউর রহমানের এসব কর্মকান্ডের আদ্যোপান্ত সব বের হলে মানুষের কাছে পরিষ্কার হবে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার মৌলিক উদ্দেশ্য কী ছিল এবং তার পেছনে কারা ছিলেন। সুতরাং কমিশন গঠিত হলে তার টার্ম অব রেফারেন্স সীমাবদ্ধ করে দেওয়া যাবে না, ওয়াইড অ্যান্ড ওপেন রাখতে হবে। সরকারি নয়, জাতীয় কমিশন হতে হবে। কমিশনের জন্য আইনি ব্যাকআপ থাকা জরুরি। বৃহত্তরভাবে গ্রহণযোগ্য সিনিয়র একজনকে কমিশনের চেয়ারম্যান করতে হবে। সামরিক-বেসামরিক প্রশাসন ও একাডেমিক সার্কেলে ওয়াইড বেঞ্চিং বিষয়াদি সম্পর্কে অনবরত চর্চা করছেন এমন পরীক্ষিত মুক্তিযোদ্ধাদের সদস্য করা গেলে কমিশনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে না। হত্যাকান্ডের ক্ষেত্রগুলো কীভাবে তৈরি হলো এবং তার পরিণতিতে বাংলাদেশের কী ক্ষতি হলো তা ভবিষ্যতের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সুতরাং জাতির স্বার্থে এবং ভবিষ্যতে বাংলাদেশকে নিরাপদ রাখার জন্য ঘাতক বিশ্বাসঘাতক সবারই মুখোশ উন্মোচিত হওয়া জরুরি।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিএনপি নিজেকে আধুনিকায়ন করেছে : তারেক রহমান
চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিএনপি নিজেকে আধুনিকায়ন করেছে : তারেক রহমান

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা