শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ আগস্ট, ২০২১

ঘাতক বিশ্বাসঘাতক সবাইকেই চিহ্নিত করা জরুরি

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ঘাতক বিশ্বাসঘাতক সবাইকেই চিহ্নিত করা জরুরি

ইতিহাস প্রতিটি জাতি, রাষ্ট্র এবং সামগ্রিকভাবে মানব সমাজকে পথ দেখায়। ইতিহাসের অনুসন্ধান যেমন দরকার, তেমনি দরকার বিচার-বিশ্লেষণ। সত্যের সন্ধানে চূড়ান্ত সত্যে পৌঁছানো মানুষের পক্ষে প্রায় অসম্ভব। হার্ভার্ড ও জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসের অধ্যাপক ক্যারল কুইগলে (১৯১০-১৯৭৭) ১৯৬৬ সালে প্রকাশ করেন তার বিখ্যাত গ্রন্থ ‘ট্র্যাজেডি অ্যান্ড হোপ’। এ বইতে অধ্যাপক কুইগলে রাষ্ট্র ও সমাজ পরিচালনায় প্রাসঙ্গিক অনেকগুলো স্বতঃসিদ্ধের উল্লেখ করেছেন। তার মধ্যে একত্ববাদের চেয়ে বহুত্ববাদের শ্রেষ্ঠত্ব এবং ভবিষ্যতের জন্য যে কোনো বিষয়ে পথ নির্ধারণে আপাত সত্যকে গ্রহণ করতে বললেও অনুসন্ধানের পথকে কখনো থামিয়ে না দেওয়ার কথা বলেছেন। অধ্যাপক কুইগলের এ স্বতঃসিদ্ধের সূত্রে বলা যায়, বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ট্র্যাজেডি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকান্ডের আদ্যোপান্ত উন্মোচনে আমাদের আরও অনেক পথ হাঁটতে হবে, হয়তো অপেক্ষা করতে হবে আরও অনেক দিন। কারণ এ ঘটনার প্রেক্ষাপট ও পরিণতি অনেক বড়। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের ক্ষেত্র তৈরি হতে শুরু করেছে বহু আগের সংঘটিত ঘটনাবলির মধ্য দিয়ে, যার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর কোনো সংশ্লিষ্টতা ছিল না এবং ওই সময়ে বঙ্গবন্ধুও শত্রুপক্ষের টার্গেট ছিলেন না। কিন্তু সেসব ঘটনাবলির সূত্রেই বঙ্গবন্ধু শত্রুপক্ষের টার্গেটে পরিণত হয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর জায়গায় অন্য কেউ হলেও একই ঘটনা হয়তো ঘটত যেমন এখন সেই শত্রুপক্ষের টার্গেট হয়ে আছেন শেখ হাসিনা। প্রাগৈতিহাসিক যুগ থেকে আধুনিককাল পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী বহু রাজনৈতিক হত্যাকান্ড ঘটেছে। কিন্তু বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের সঙ্গে সেগুলোর বড় পার্থক্য রয়েছে। কোনো হত্যাকান্ডেই কারও পরিবারের নারী, শিশুসহ সবাইকে একসঙ্গে হত্যা করা হয়নি। যা ঘটেছে বঙ্গবন্ধুর বেলায়। বঙ্গবন্ধুর দুই মেয়ে বেঁচে আছেন শুধু ওই সময়ে বিদেশে থাকার কারণে। যেসব রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের অনুসন্ধান হয়েছে তার মধ্য দিয়ে দুটি সত্য প্রায় সব হত্যাকান্ডের ক্ষেত্রেই কমন হিসেবে দেখা যায়। প্রথম ও প্রধান সত্য হলো- যিনি হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছেন তার অত্যন্ত বিশ্বস্ত ও ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গের অন্ধ ক্ষমতার দ্ধন্ধ ও চরম বিশ্বাসঘাতকতা সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছে, অর্থাৎ এনিমি উইদিন। দ্বিতীয় সত্য হলো- হত্যাকান্ডের সঙ্গে সরাসরি যারা জড়িত প্রায় ক্ষেত্রেই তাদের বিচার হয়েছে। কিন্তু হত্যাকান্ডের প্রেক্ষাপট তৈরিতে যারা জেনে বা অজান্তে ভূমিকা রেখেছেন এবং এনিমি উইদিন হিসেবে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন তাদের সবাইকে চিহ্নিত করা যায়নি, যতটুকু সম্ভব হয়েছে তা হয়েছে ঘটনার দীর্ঘ সময়ের পর। এ কথার সমর্থনে দুয়েকটি রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের উদাহরণ দিই। ১৯৬৩ সালের ২২ নভেম্বর দুপুর সাড়ে ১২টায় টেক্সাসের ডালাসের রাস্তায় সর্বোচ্চ নিরাপত্তাবেষ্টিত হয়ে চলন্ত মোটরকেডের মধ্যে পার্শ্ববর্তী একটি ভবন থেকে লি হার্ভে অসওয়াল্ড নামের একজনের গুলিতে নিহত হন আমেরিকার ৩৫তম প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি। আমেরিকার প্রেসিডেন্টের নিরাপত্তার জন্য যে ম্যানুয়েল রয়েছে তাতে প্রেসিডেন্টের চলাচলের রাস্তার দুই পাশের ভবনগুলোতে যারা অবস্থান করেন তাদের সবার ঠিকুজি পুলিশ খতিয়ে দেখেন এবং সব ভবনেই ওই সময়ে পুলিশ থাকে। হত্যাকান্ডের পরপরই গ্রেফতার হলেও মাত্র দুই দিনের মাথায় জ্যাকরুবি নামের একজন মাফিয়া ব্যবসায়ী হার্ভে অসওয়াল্ডকে গুলি করে হত্যা করে। সব সত্যের দরজা বন্ধ হয়ে যায়। জ্যাকরুবি কেন এ কাজ করলেন তার বিশ্বাসযোগ্য কারণ আজও জানা যায়নি। কোনো ভিত্তি কেউ দেখাতে না পারলেও অনেকে এখনো ভাইস প্রেসিডেন্ট জনসনের দিকে আঙুল তোলেন। কেউ আবার সিআইএ এবং এফবিআইয়ের দিকেও আঙুল তোলেন। তখন আমেরিকার প্রধান বিচারপতি আল ওয়ারেনের নেতৃত্বে তদন্ত কমিশন হলেও সেই কমিশনের রিপোর্ট মানুষের কাছে কোনো বিশ্বাসযোগ্যতা পায়নি। ছোট করে আরেকটি উদাহরণ দিই। ১৯৯৫ সালের ৪ নভেম্বর দিনের বেলায় তেলআবিবে একটি রাজনৈতিক সভা শেষে গাড়িতে ওঠার আগ মুহুর্তে এক উগ্র ইহুদি যুবক আইগাল আমির একেবারে কাছ থেকে গুলি করলে অসলো শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরকারী ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী আইজাক রবিন নিহত হন। অনেকে মনে করেন আইজাক রবিন নিহত না হলে ইসরায়েল-প্যালেস্টাইন সমস্যার একটা শান্তিপূর্ণ সমাধান হয়তো হয়ে যেত। ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা এবং ভিভিআইপি নিরাপত্তা প্রদানকারী বাহিনী পৃথিবীর অন্যতম সেরা। কিন্তু কী করে দিনের বেলায় এত কাছ থেকে হত্যাকারী প্রধানমন্ত্রীকে গুলি করতে পারল সেই রহস্য আজও উদঘাটিত হয়নি। ইতিহাসের নির্মম ট্র্যাজেডি। বাংলাদেশের কথায় আসি, বিশ্বের সব রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের পেছনের কারণ হচ্ছে- ক্ষমতার দ্ধন্ধ, আর নয়তো সুনির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক ইস্যু বা লক্ষ্যকেন্দ্রিক সংঘাত ও দ্ধন্ধের ফল। কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয় বাংলাদেশকে হত্যা করার জন্য, অর্থাৎ বাংলাদেশকে আবার পাকিস্তানের সঙ্গে সংযুক্ত করার জন্য, যার প্রতিফলন পঁচাত্তরের পর ক্ষমতায় আসা সামরিক শাসকদের কার্যকলাপে দেখা গেছে এবং তার দালিলিক প্রমাণও রয়েছে। সুতরাং বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের প্রেক্ষাপট তৈরি হতে শুরু করেছে বহু আগে, বাংলাদেশ সৃষ্টির আগে, আর সে কারণেই এর পরিণতি অনেক সুদূরপ্রসারী। পৃথিবীর অন্যান্য রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের রেশ থেকে সংশ্লিষ্ট দেশ যথাসম্ভব দ্রুত বের হয়ে গেছে। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের হত্যাকান্ডের রেশ থেকে বাংলাদেশ আজও বের হতে পারেনি, বরং রাষ্ট্র ও রাজনীতির সব ক্ষেত্রে তার প্রভাব এখনো প্রবলভাবে বিদ্যমান। ষড়যন্ত্রকারী এবং হত্যাকান্ডের সুবিধাভোগী ও তার উত্তরসূরিরা আজও বাংলাদেশের রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান বজায় রাখতে সক্ষম হচ্ছে। সুতরাং ইতিহাসের ট্র্যাজেডির পুনরাবৃত্তি ঠেকাতে এবং রাষ্ট্র ও রাজনীতির জন্য সঠিক পথ নির্ধারণে বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের আদ্যোপান্ত উন্মোচিত হওয়া জরুরি। কিন্তু তা যেন কিছুতেই রাজনৈতিক বিদ্বেষ বা সংকীর্ণ উদ্দেশ্য প্রণোদিত না হয়। তদন্ত কমিশনের সম্ভাব্য ক্ষেত্র কী হতে পারে সে সম্পর্কে দু-চারটি দিকের উল্লেখ করি। প্রথমত, চরম সাম্প্রদায়িকতাপূর্ণ দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে ভারত ভাগ, পাকিস্তানি শাসনব্যবস্থার ধর্মান্ধতার উন্মেষ এবং তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের যেসব রাজনৈতিক দল ও নেতৃবৃন্দ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভূমিকায় বাঙালিদের মধ্য থেকে এক উল্লেখযোগ্য অংশ বাঙালিদের স্বার্থকে বিকিয়ে দিয়ে চরম পাকিস্তানপন্থি হয়ে ওঠে, সেসবের সঙ্গে জড়িত সবার ভূমিকাসহ ঘটনাবলি এবং সেটি কীভাবে বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের প্রেক্ষাপট তৈরিতে সহায়ক হয়েছে তা সুনির্দিষ্টভাবে কমিশনের প্রতিবেদনে আসতে হবে। মুক্তিযুদ্ধকালীন প্রবাসী সরকার কীভাবে পরিচালিত হয়েছে, কারা ক্ষমতার দ্ধন্ধ সৃষ্টির মাধ্যমে প্রবাসী সরকারকে দুর্বল করতে চেয়েছে এবং মুক্তিযুদ্ধ যাতে সফল না হয় তার জন্য মোশতাকসহ কারা কীভাবে কাজ করেছে এবং সেই সূত্রে পরবর্তীতে স্বাধীন বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু সরকারের ওপর সেগুলো কীভাবে বিরূপ প্রভাব বিস্তার করেছে তার বিস্তারিত বের হলে হত্যাকান্ডের প্রেক্ষাপট তৈরিতে এনিমি উইদিনের মুখোশ খুলে যাবে। একটা যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে জাসদের মতো একটি বিধ্বংসী রাজনৈতিক দলের আবির্ভাব, সশস্ত্র গণবাহিনী দ্বারা মানুষ হত্যা, থানা লুট, পাটের গুদামে আগুন ইত্যাদি ধ্বংসাত্মক রাজনীতি এবং একাত্তরের পরাজিত জামায়াত, মুসলিম লীগ ও তাদের সমর্থকেরা বাহাত্তর থেকে পঁচাত্তর পর্যন্ত কী করেছে তার সব রহস্য উদঘাটিত হলে ষড়যন্ত্রের বহু দিকের উন্মোচন ঘটবে। বিদেশি যেসব গোষ্ঠী ও দেশ এ ষড়যন্ত্রের সঙ্গে জড়িত তা উদঘাটন করা গেলে সেটি বর্তমান সময়ে ভূরাজনীতির নীতিনির্ধারণে অনেক সহায়ক হবে। আরেকটি বড় অন্ধকার দিক বাহাত্তর থেকে পঁচাত্তর পর্যন্ত রাষ্ট্রের প্রশাসনযন্ত্র, যেখানে সব সেক্টরের সব গুরুত্বপূর্ণ পদে ও নীতিনির্ধারণী জায়গায় ছিলেন এমনই সব অফিসারবৃন্দ, যারা একাত্তরের ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত ঢাকাসহ বাংলাদেশের সর্বত্র পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর সহযোগী ছিলেন। এটা এনিমি উইদিনের গুরুত্বপূর্ণ দিক। একটা উদাহরণ দিই। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের হত্যাকান্ডের সময় ডিজি এনএসআই ছিলেন পুলিশ কর্মকর্তা এ বি এম সফদার, যিনি একাত্তরের ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত পুলিশের বিশেষ শাখার ঢাকার সিটি এসপি ছিলেন। এবার সেনাবাহিনী সম্পর্কিত বিষয়ে আসি। মুক্তিযোদ্ধা ও বীরবিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত প্রয়াত মেজর জেনারেল মঈনুল হুসেন চৌধুরীর লিখিত- ‘দ্য সাইলেন্ট উইটনেস বাই অ্যা জেনারেল’ গ্রন্থের সূত্রে কতগুলো তথ্য ও মন্তব্য তুলে ধরি। বঙ্গবন্ধুর দুই খুনি ফারুক ও রশিদ একাত্তরে ১৬ ডিসেম্বরের মাত্র কয়েক দিন আগে মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করেন। এরা দুজন যে অবস্থান থেকে এবং যে সময়ে মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করলেন তাতে যুদ্ধবিগ্রহের ইতিহাস সাক্ষী দেয় বাংলাদেশকে শেষ করার জন্যই এরা ছিলেন পাকিস্তানের সুপরিকল্পিত প্লান্টেড ঘাতক। ১৯৭৫ সালে দুজনই ঢাকা সেনানিবাসের দুটি গুরুত্বপূর্ণ শক্তিশালী মিলিটারি ইউনিটের কমান্ডিং অফিসার হলেন। দুজনই পরস্পরের ঘনিষ্ঠ আত্মীয়। ক্ষেত্র কীভাবে তৈরি হয় তার কিছু উপাত্ত এখানে নিশ্চয়ই রয়েছে। বঙ্গবন্ধু নিহত হলেন ১৫ আগস্ট ভোর সাড়ে ৫টার দিকে। আর্টিলারি কামান ও ট্যাংকসহ ঘাতক দল ঢাকা সেনানিবাস থেকে বের হওয়া শুরু করে ওই রাত ১২টার পরপর অথচ গোয়েন্দা সংস্থাগুলো এবং সেনাবাহিনীর সর্বোচ্চ পর্যায়ের চেইন অব কমান্ডের ব্যক্তিবর্গ কেউ কিছু জানতে পারলেন না। এটা কি বিশ্বাসযোগ্য কথা। ১৫ আগস্ট, সকালে খবর পাওয়ার পর সেনাপ্রধান, উপ-প্রধান, সিজিএস ও ৪৬ পদাতিক ব্রিগেডের কমান্ডারের নিষ্ক্রিয়তা ও অক্ষমতা সম্পর্কে বইয়ের ৭৯ পৃষ্ঠায় জেনারেল মঈনুল হুসেন লিখেছেন- ‘হত্যাকান্ডের খবর পাওয়ার পরপর চেইন অব কমান্ডের দায়িত্ব ছিল সর্বশক্তি নিয়োগ করে বিদ্রোহীদের দমন করা, তারা এটা না করে নিজেরাই শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন, এরকম পরিস্থিতিতে কোনো অজুহাতেই চেইন অব কমান্ডে দায়িত্ব থাকাদের নিষ্ক্রিয় থাকার সুযোগ নেই।’ জেনারেল মঈনের কথার আরও ব্যাখ্যা আছে। তারা নিষ্ক্রিয় থেকে সামরিক পেশার ধর্মের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন, চরম কাপুরুষতার পরিচয় দিয়েছেন এবং হত্যাকারীদের কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন, যা কোনোভাবেই সামরিক পেশার শপথের সঙ্গে যায় না। ১৫ আগস্টে তৈরি রক্তাক্ত পথ মাড়িয়ে রাষ্ট্রের সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী হলেন প্রথম সামরিক শাসক, জেনারেল জিয়াউর রহমান। ইতিপূর্বে রাষ্ট্র ও রাজনীতির সঙ্গে তার কোনো সম্পর্ক ছিল না। সংগত কারণে জনগণের ইচ্ছা-অনিচ্ছা সম্পর্কেও কিছু জানা থাকার কথা নয়। তাহলে দীর্ঘ সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে রচিত বাহাত্তরের সংবিধান থেকে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ, দর্শন, চিন্তা, চেতনা সম্পর্কিত সব অনুচ্ছেদ, বাক্য ও শব্দ কার পরামর্শে, কোন পরিকল্পনার আওতায় জিয়াউর রহমান বাতিল করে দিলেন, এই এক বিশাল বড় প্রশ্ন। এর মাধ্যমেই বাংলাদেশ বলতে যা বোঝায় তার সবকিছু শেষ হয়ে গেল। জিয়াউর রহমানের এসব কর্মকান্ডের আদ্যোপান্ত সব বের হলে মানুষের কাছে পরিষ্কার হবে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার মৌলিক উদ্দেশ্য কী ছিল এবং তার পেছনে কারা ছিলেন। সুতরাং কমিশন গঠিত হলে তার টার্ম অব রেফারেন্স সীমাবদ্ধ করে দেওয়া যাবে না, ওয়াইড অ্যান্ড ওপেন রাখতে হবে। সরকারি নয়, জাতীয় কমিশন হতে হবে। কমিশনের জন্য আইনি ব্যাকআপ থাকা জরুরি। বৃহত্তরভাবে গ্রহণযোগ্য সিনিয়র একজনকে কমিশনের চেয়ারম্যান করতে হবে। সামরিক-বেসামরিক প্রশাসন ও একাডেমিক সার্কেলে ওয়াইড বেঞ্চিং বিষয়াদি সম্পর্কে অনবরত চর্চা করছেন এমন পরীক্ষিত মুক্তিযোদ্ধাদের সদস্য করা গেলে কমিশনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে না। হত্যাকান্ডের ক্ষেত্রগুলো কীভাবে তৈরি হলো এবং তার পরিণতিতে বাংলাদেশের কী ক্ষতি হলো তা ভবিষ্যতের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সুতরাং জাতির স্বার্থে এবং ভবিষ্যতে বাংলাদেশকে নিরাপদ রাখার জন্য ঘাতক বিশ্বাসঘাতক সবারই মুখোশ উন্মোচিত হওয়া জরুরি।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
‘শুভসংঘের ছোলগুল্যাই হামাঘরে আত্মীয়-স্বজন’
‘শুভসংঘের ছোলগুল্যাই হামাঘরে আত্মীয়-স্বজন’

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বসুন্ধরা শুভসংঘ ভাটারা থানা শাখার আয়োজনে ক্যারম প্রতিযোগিতা
বসুন্ধরা শুভসংঘ ভাটারা থানা শাখার আয়োজনে ক্যারম প্রতিযোগিতা

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জামালপুরে ৬শ দৌড়বিদের অংশগ্রহণে ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
জামালপুরে ৬শ দৌড়বিদের অংশগ্রহণে ম্যারাথন অনুষ্ঠিত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণে উদ্বেগ জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণে উদ্বেগ জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নগরকান্দার যুবলীগের সভাপতি গ্রেফতার
নগরকান্দার যুবলীগের সভাপতি গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির সভা রবিবার
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির সভা রবিবার

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে তাঁতী লীগ নেতা গ্রেফতার
মাদারীপুরে তাঁতী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ
এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নোয়াখালীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
নোয়াখালীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যালোভেরার যত গুণ
অ্যালোভেরার যত গুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা
নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা
আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর
রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান
ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি
নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ
প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম