শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

এত মোশতাক কোথায় রাখব

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
এত মোশতাক কোথায় রাখব

এত বছর পরও বিতর্ক হয় নেতাজি সুভাষ বসু জীবিত না মৃত। তিনি প্লেন দুর্ঘটনায় জাপানে মারা গেছেন না সন্ন্যাস -বেশে ভারতে এসেছিলেন? নেতাজিকে সর্বশেষ কোথায় দেখা গেছে তা নিয়েও গবেষণার শেষ নেই। দেশের স্বাধীনতা অর্জনে ব্রিটিশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে সুভাষ বসুর জার্মানিকে সমর্থন, হিটলারের সঙ্গে যোগাযোগ, জাপানে অবস্থান ঠিক না ভুল তা নিয়েও অনেক বিতর্ক। নেতাজি সুভাষ বসু বাঙালির জন্য এক রহস্যময় চরিত্র। বলিষ্ঠ নেতৃত্বের ক্ষমতা, মন্ত্রমুগ্ধের মতো গণমানুষের আস্থা অর্জন খুব কম নেতার ভাগ্যে জোটে। সুভাষ বসু আলাদা ছিলেন। ব্যতিক্রম ছিল তাঁর পথচলা। রাজনৈতিক দর্শন আর ভারতবর্ষের স্বাধীনতা নিয়ে কংগ্রেসের বেশির ভাগ নেতার সঙ্গে মত ও পথের ভিন্নতা ছিল শেষ দিকে। কিন্তু মহাত্মা গান্ধীর সঙ্গে সম্পর্কটা ছিল আলাদা। গান্ধী বুঝতেন, সুভাষ দেশকে স্বাধীন করতে চান যে কোনো মূল্যে। যুদ্ধ করে স্বাধীনতা অর্জনের পক্ষে ছিলেন সুভাষ বোস। বুঝতেন ব্রিটিশরা সহজে স্বাধীনতা দেবে না। তাই কংগ্রেসের সঙ্গে হিসাব-নিকাশ না মেলাতে পেরে দল ছাড়লেন। নিলেন আলাদা অবস্থান। আজাদ হিন্দ ফৌজ গঠন করলেন। প্রশিক্ষণ দিলেন অনুসারীদের। সফল হলেন না। তাই ব্যর্থতার গ্লানি আড়াল করতে সরে পড়লেন দৃশ্যপট থেকে। সে হিসাব এখনো চলছে। ইতিহাসের অনেক হিসাব-নিকাশ থাকে। অনেক অমীমাংসিত ইস্যু থাকে। ইতিহাস চলে আপন মহিমায়। মাওলানা আবুল কালাম আজাদ নিজের লেখা বইয়ের একটা অংশ প্রকাশ করার নির্দেশ দেন মৃত্যুর ৩০ বছর পর। ভারতের অখন্ডতা বজায় রাখা, কংগ্রেসের সভাপতি পদ নেহরুকে ছেড়ে দেওয়া নিয়ে মহাত্মী গান্ধীর সঙ্গে শেষ কথাগুলো লিখে গেছেন মাওলানা আজাদ। গান্ধী চাননি মাওলানা আজাদ কংগ্রেসের সভাপতি পদ ছাড়ুন। চাননি ভারতের বিভক্তি। টানা ১০ বছর পার্টির দায়িত্বে থাকার পর মাওলানা আজাদ কংগ্রেসের সভাপতি পদ ছেড়ে দেন। ইতিহাসে সবাই এভাবে পারে না। আর পারে না বলেই সবাই ইতিহাস তৈরি করে না।

ভারতবর্ষের আরেকজন বাঙালি বিপ্লবীর কাজকারবারও ছিল রহস্যঘেরা। তাঁর নাম মানবেন্দ্রনাথ রায়। তিনি ছিলেন ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির প্রতিষ্ঠাতা। শুধু ভারত কেন, তিনি আরও অনেক দেশে কমিউনিস্ট রাজনীতির বিকাশে ভূমিকা রাখেন। মেক্সিকো থেকে রাশিয়া ছিল তাঁর হাতের মুঠোয়। তিনি এম এন রায় নামেই বেশি পরিচিত। মেক্সিকো, আমেরিকা, রাশিয়া, চীনে কমিউনিস্ট রাজনীতির বিকাশ ঘটান। দেশের টানে ফিরে আসেন। দেশে বিপ্লবী রাজনীতি করতে গিয়ে প্রথম জীবনে বারবার বিপদে পড়েন। এ কারণে দেশও ছাড়েন বারবার। জাপানে ছিলেন কিছুদিন। তারপর যান যুক্তরাষ্ট্রের সানফ্রান্সিসকোয়। সেখানেই মানবেন্দ্র নামটি নেন। আসল নাম ছিল নরেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য। আমেরিকায় থেকে মার্কসবাদকে এগিয়ে নেন। মেক্সিকো গিয়ে যোগ দেন সোশ্যালিস্ট পার্টিতে। মেধা-মননে ছিলেন উচ্চমাত্রায়। তক্কে-বিতর্কে পরিচিত হন লেনিনের সঙ্গে। লেনিনের ঔপনিবেশিক থিসিসের সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করে আলাদা প্রস্তাব আনেন। লেনিন বিস্ময় নিয়ে দেখেন এই বিপ্লবী নেতাকে। তাঁকে তিনি কাছে টেনে নেন। রাশিয়ায় সামনের সারিতে চলে আসেন বিপ্লবী এম এন রায়। নীতিনির্ধারক পর্যায়ে হয় অবস্থান। লেনিনের মৃত্যুর পর তাঁকে পাঠানো হয় চীনে। পরে তিনি ফিরে আসেন ভারতবর্ষে। সারা জীবনের অর্জন কমিউনিস্ট পার্টি ত্যাগ করেন। যোগ দেন কংগ্রেসে। বহিষ্কার হন কমিউনিস্ট পার্টি থেকে। ১৯৪০ সালে কংগ্রেসের সভাপতি পদে প্রার্থী হয়ে চমক আনেন। কিন্তু পরাজিত হন। নেতাজি সুভাষ বোসের সঙ্গেও কাজ করেন এম এন রায়। সুভাষ বোস চাইতেন স্বাধীনতা। আর এম এন রায়ের টার্গেট অর্থনৈতিক মুক্তি। সুভাষ বোস বলতেন, দেশ স্বাধীন হলে অর্থনৈতিক মুক্তি আসবেই। কেউ ঠেকিয়ে রাখতে পারবে না।

সুকান্ত লিখেছেন, ‘বিপ্লব স্পন্দিত বুকে মনে হয় আমিই লেনিন।’ নেতাজি সুভাষ বসু ও বিপ্লবী এম এন রায় বাঙালির নেতৃত্বকে বিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। সে যুগে বাংলা থেকে বিশ্বময় কী করে এ দুই নেতা ছড়িয়ে পড়েছিলেন ভাবতেই বিস্ময় লাগে। এ উপমহাদেশকে নতুন মাত্রায় নিয়েছিলেন তাঁরা। কিন্তু পূর্ণতা দিতে পারেননি, সফল হননি। সফল হয়েছিলেন একজন তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ১৯৪৭ সালের আগে কলকাতায় যাঁর রাজনৈতিক জীবনের সূচনা। ব্রিটিশ শাসনকালে এক ধারার রাজনীতি করেছিলেন। ব্রিটিশের কবল থেকে মুক্তির পর আরেক ধরনের। কবি নজরুলের জয় বাংলা, রবীন্দ্রনাথের আমার সোনার বাংলাকে বুকে ধারণ করে তিনি যাত্রা করেন। নেতা মানতেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে। কিন্তু সবকিছু ছাড়িয়ে আকাশটা ছুঁয়ে দেখেন তিনি। মুক্তিযুদ্ধের একজন সংগঠকের সঙ্গে কথা হচ্ছিল একবার। আলাপে আড্ডায় সেই সংগঠক বললেন, তাঁরা স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখতেন বঙ্গবন্ধুর চোখের আলোয়। বঙ্গবন্ধুর আদেশ-নির্দেশ বাস্তবায়ন করতেন। মাঝামাঝি কিছু ছিল না। ষাট দশকের সব ছাত্রনেতা একজনের আদর্শ লালন করতেন। সে আদর্শ ছড়িয়ে দিতেন মানুষের মধ্যে। তখন শিক্ষিত জনগোষ্ঠী স্বাধীনতার কথা বলত না। তারা বামধারার নানামুখী রাজনীতি নিয়ে মাথা ঘামাত। সচেতন বুদ্ধিজীবীদের ছিল একই হাল। শহর ও মফস্বলের বিত্তশালী পরিবারগুলো করত মুসলিম লীগ। শুধু খেটে খাওয়া মানুষ বঙ্গবন্ধুর ভাষা বুঝত। বঙ্গবন্ধু খেটে খাওয়া মানুষের রাজনীতি করতেন। তাদের সংগঠিত, ঐক্যবদ্ধ করেন। তাদের মধ্যে ছড়িয়ে দেন- দেশ স্বাধীন হলেই অর্থনৈতিক মুক্তি আসবে। সাধারণ মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা হবে। বাংলাদেশ বিশ্বে মর্যাদার আসনে বসবে। সাধারণ মানুষ মুজিবের আদর্শের পথে হাঁটতে শুরু করে। মহাত্মা গান্ধী, নেহরু, নেতাজি সুভাষ বসুর নেতৃত্বের উত্তরাধিকার হয়ে যান একজন শেখ মুজিব। মানুষের হৃদয় জয় করে ২৩ বছরের টানা আন্দোলন-সংগ্রামে তিনি হয়ে ওঠেন বঙ্গবন্ধু, জাতির পিতা। মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা কোনোভাবেই এক দিনের কোনো অর্জন নয়। দীর্ঘ পথ পরিক্রমার ফসল।

অনেক সময় প্রশ্ন জাগে কী করে মাত্র সাড়ে তিন বছরে সবকিছু শেষ হয়ে গেল? সদ্যস্বাধীন, যুদ্ধবিধ্বস্ত একটি দেশের জন্য সাড়ে তিন বছর কোনো সময়ই নয়। দেখতে দেখতে চলে যায়। বিধ্বস্ত দেশটাকে এগিয়ে নেওয়ার প্রথম দিনই শুরু হয়ে যায় ষড়যন্ত্র, চক্রান্ত। ঘরের অভ্যন্তরে ছিল খন্দকার মোশতাক। বাইরে ছিল ঘষেটি বেগমরা। মুক্তিযুদ্ধবিরোধী দলগুলোও বসে ছিল না। তারা মদদ জোগাতে থাকে। ষড়যন্ত্র, চক্রান্ত আর মিথ্যার বেসাতি ছড়িয়ে দিতে থাকে দেশ-বিদেশে গণকণ্ঠ, হক কথা, ইত্তেহাদ, হলিডেসহ কিছু পত্রিকার ভাষা, রাজনৈতিক দলের লিফলেট আর পল্টনের সভা-সমাবেশের মাধ্যমে। সাংবাদিকতার কোনো এথিকস ছিল না। রাজনৈতিক দলের ভাষা আর চরমপন্থি, উগ্রপন্থিদের বক্তব্য এক হয় না। কিন্তু সদ্যস্বাধীন দেশে সবকিছু মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়। ছাত্রলীগের ভাঙন ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে ক্ষমতাসীন দলকে। সরকারি দলের ভিতরে-বাইরে ছিল নানামুখী বিভক্তি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলো গড়ে তুলতে বিলম্ব হচ্ছিল। অস্ত্র উদ্ধার, চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস বন্ধে মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে গঠন করা হয় রক্ষীবাহিনী। এ বাহিনীর প্রধান ছিলেন সেনা কর্মকর্তা কর্নেল নুরুজ্জামান। এর বাইরে আরও মেজর হাসানসহ অনেক সেনা কর্মকর্তা ছিলেন। রক্ষীবাহিনীর জন্ম বিডিআর সদর দফতরে। কাজ ছিল এখনকার র‌্যাবের মতো। প্রথম দুই ব্যাচে মুক্তিযোদ্ধাদের নেওয়া হয়। কারণ ছিল যুদ্ধের সময় ব্যবহৃত অস্ত্র উদ্ধারে সাহসী ভূমিকা রাখা। রক্ষীবাহিনীর দুই কর্মকর্তা কর্নেল আনোয়ারুল আলম শহীদ ও সরোয়ার মোল্লা তাঁদের লেখনী ও বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে সবকিছু পরিষ্কার করেছেন। সে বাহিনীকে নিয়ে প্রথম থেকে মিথ্যাচারের শেষ ছিল না। রক্ষীবাহিনীর অস্ত্র রাতে রাখা হতো বিডিআর সদর দফতরে। রাষ্ট্রপতির নিরাপত্তা টিমে বিভিন্ন বাহিনীর সদস্য রাখা হলেও রক্ষীবাহিনী ছিল না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশের বাইরে আরেকটি প্রতিষ্ঠান ছিল রক্ষীবাহিনী।

বঙ্গবন্ধু সরকারের করা সব ভালো কাজের বিরুদ্ধে সমানে অসত্য প্রচারণা ছিল। আওয়ামী লীগ সেসব মিথ্যাচারের পাল্টা জবাব ঠিকভাবে দিতে পারেনি। আর দিতে না পারার কারণ ছিল ঘরে-বাইরে মোশতাকরাই ছিল সামনের সারিতে। ক্ষমতায় তারাই ছিল। চাইলেও বঙ্গবন্ধু মোশতাকদের এড়িয়ে যেতে পারতেন না। বঙ্গবন্ধুর শাসনকাল কেন সব আমলেই মোশতাকদের একটা অবস্থান থাকে। পলাশীর আম্রকাননে মীরজাফরদের বিশ্বাসঘাতকতায় সিরাজের পতন হয়েছিল। এ পতন শুধু বাংলা-বিহার-ওড়িশার নবাবের ছিল না। এ ছিল ভারতের স্বাধীনতার পতন। পলাশী দিয়েই ভারতবর্ষের দখলদারি নিজেদের আয়ত্তে নিয়ে যায় ইংরেজ বেনিয়ারা। পলাশী থেকে ধানমন্ডি, মীরজাফর থেকে মোশতাক ইতিহাসের সব কালো অধ্যায় বিশেষ সূত্রে গাঁথা। ষড়যন্ত্র, চক্রান্ত বলেকয়ে আসে না। হুট করে যুক্ত হয়। পরিবেশ, পরিস্থিতি তৈরি করতে ছোট ছোট ঘটনাই বড় হয়ে যায়। বুঝে না বুঝে অনেকে জড়িয়ে পড়ে। মাত্র সাড়ে তিন বছরে আমরা জাতির পিতাকে হারিয়েছি। জয়ী হয়েছিল চক্রান্তকারীরা। ৩ নভেম্বর ক্যু বঙ্গবন্ধুর পক্ষে হলে আওয়ামী লীগ কেন ক্ষমতায় বসল না? শুধু জেলহত্যার কারণেই কি সবকিছু থমকে গিয়েছিল? নাকি আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় বসানোর কোনো পরিকল্পনাই ছিল না? থাকলে কোনো আওয়ামী লীগ নেতার সঙ্গে কেন খালেদ মোশাররফদের বৈঠক হলো না? মাত্র তিন দিন পর জাসদের গণবাহিনী কী করে ৭ নভেম্বর পাল্টা অভ্যুত্থান করে বসে? কর্নেল তাহেরের প্রস্তুতি কি আগে থেকে ছিল না? জাসদের ক্যু কী করে জিয়ার নিয়ন্ত্রণে চলে গেল? খালেদ মোশাররফ, হুদা, হায়দারকে কারা হত্যা করল? অ্যান্থনি মাসকারেনহাস, এল এ খতিবসহ অনেক বিদেশি সাংবাদিক কিছু ইতিহাস লিখে গেছেন। সবকিছু তাঁরা তাঁদের লেখায় আনেননি বা আনতে পারেননি। হয়তো আগামী দিনে আমরা আরও অনেক কিছু জানব। অনেক কিছু বেরিয়ে আসবে। অনেক ইতিহাসের মীমাংসা এখনো হয়নি।

শেষ কথা

রাজনীতির সময়টা এখন অনেক বেশি জটিল। দুনিয়ার সব হিসাব-নিকাশ বদলে গেছে। তার পরও রাজনীতি ও রাজনীতিবিদ ছাড়া দেশ চলতে পারে না। যত বড় আমলা হোন না কেন বুঝতে হবে রাজনীতিবিদরাই আপনাকে চেয়ারে বসিয়েছেন। রাজনীতিবিদদের ব্যর্থতা অবশ্যই আছে। আর আছে বলেই আপনি চোখে চোখ রেখে কথা বলছেন। তাদের দুর্বৃত্ত বলছেন। এই দিন না-ও থাকতে পারে। ওয়ান-ইলেভেনের সময় আপনার জুনিয়র অন্য সার্ভিসের কর্মকর্তাকে স্যার ডাকতে হয়েছিল সিভিল আমলাদের। দয়া করে রাজনীতিবিদদের রাজনীতি করতে দিন। তাদের সঙ্গে অকারণে লড়ে অস্থিরতা তৈরির সুযোগ নেই। জনগণের সেবক হিসেবে প্রশাসন চালান। দলবাজি আর নিজে রাজনীতিবিদ, দলীয় কর্মী সাজার চেষ্টা করবেন না। সমস্যাটা দলীয় কর্মী সাজার চেষ্টা থেকে উৎপত্তি হচ্ছে। আপনি বড় নেতা না এমপি-মন্ত্রী বড় নেতা- সে হিসাব থেকে ঝামেলা বাধছে। আপনারা ভাবেন দল বা দলীয় নেতা-কর্মীর কী দরকার? আপনারাই চালিয়ে নেবেন সবকিছু। ইতিহাস বলে, রাজনৈতিক সরকার বিপদে পড়লে, সরকার বদল হলে আমলাদের চেহারা বদলে যায়। দলের বিপদ রাজনীতিবিদরা সামাল দেন। -সংগ্রাম করে, জেল-জুলুম সয়ে দলকে ক্ষমতায় আনেন। তাদের খাটো করে কারও বড় হওয়ার কিছু নেই। সবকিছু চলে টিম দিয়ে, বিচ্ছিন্নভাবে নয়।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
সর্বশেষ খবর
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা
আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!
অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'
'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু
দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড
এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'
'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ
আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা
কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু
তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত
ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

সম্পাদকীয়

গরু আসার নতুন রুট
গরু আসার নতুন রুট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত
আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর
ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল
সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পিস ডাব ২০০ টাকা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা
পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

একদিকে গরম আরেকদিকে বজ্র
একদিকে গরম আরেকদিকে বজ্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন
এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে
রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে

নগর জীবন

ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না
ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!
বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!

প্রথম পৃষ্ঠা

সরাসরি আলোচনা চান পুতিন
সরাসরি আলোচনা চান পুতিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা
মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন
হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন ছাড়াই চলছে ১৮৬ ক্লিনিক ও হাসপাতাল
নিবন্ধন ছাড়াই চলছে ১৮৬ ক্লিনিক ও হাসপাতাল

নগর জীবন

গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনি আওয়ামী লীগের পাশে নেই
গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনি আওয়ামী লীগের পাশে নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় প্রকাশনা চীনা প্রেসিডেন্টের বই
ঢাকায় প্রকাশনা চীনা প্রেসিডেন্টের বই

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ হাজার ইয়াবাসহ আটক
২০ হাজার ইয়াবাসহ আটক

দেশগ্রাম

মায়ের নিঃস্বার্থ ভালোবাসায় হয় নৈতিক সমাজ
মায়ের নিঃস্বার্থ ভালোবাসায় হয় নৈতিক সমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা
লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাডামসের বিদায় ঘণ্টা
অ্যাডামসের বিদায় ঘণ্টা

মাঠে ময়দানে

গরম ও লোডশেডিংয়ে নাজেহাল জনজীবন
গরম ও লোডশেডিংয়ে নাজেহাল জনজীবন

নগর জীবন

অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা

সম্পাদকীয়

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি

দেশগ্রাম

সৌদি ভিশন ২০৩০-এর কর্মসূচি
সৌদি ভিশন ২০৩০-এর কর্মসূচি

নগর জীবন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন হতে অনেক সময় লাগবে
নতুন সংবিধান প্রণয়ন হতে অনেক সময় লাগবে

প্রথম পৃষ্ঠা