শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১

বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড : জিয়াউর রহমানের দায়

শ ম রেজাউল করিম
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড : জিয়াউর রহমানের দায়

পূর্বপরিকল্পিত যে ঘৃণ্য চক্রান্তের নীলনকশায় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে হত্যা করা হয়েছিল, সে চক্রান্তে সেনাবাহিনীর তৎকালীন উপপ্রধান জিয়াউর রহমান জড়িত ছিলেন। তা প্রথম সামনে আসে ১৯৭৬ সালে বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনিদের সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে। ব্রিটিশ আইটিভির ‘ওয়ার্ল্ড ইন অ্যাকশন’ অনুষ্ঠানে সাংবাদিক অ্যান্থনি মাসকারেনহাসকে দেওয়া বঙ্গবন্ধুর খুনি লে. কর্নেল সৈয়দ ফারুক রহমান ও লে. কর্নেল খন্দকার আবদুর রশীদের সাক্ষাৎকারে জিয়ার সম্পৃক্ততার বিষয়টি স্পষ্ট হয়। এ সাক্ষাৎকারে ফারুক-রশীদ প্রকাশ করেন, ১৫ আগস্টের বহু আগেই বঙ্গবন্ধু হত্যা চক্রান্তের ব্যাপারে তারা জিয়াকে অবহিত করেছিলেন। লে. কর্নেল ফারুক বলেছিলেন,  “The first obvious choice was General Zia. After lot of arrangements, I managed to see him (General Zia) in 20th March 1975 in the evening. General Zia said “If you junior officers want to do it go ahead”। ফারুক রহমান সাক্ষাৎকারে সেদিন জিয়াউর রহমানের সঙ্গে আলোচনা প্রসঙ্গে আরও বলেছিলেন,  I told him......we have to change it. we the junior officers have already worked it out. We want your support and your leadership| এ ষড়যন্ত্রের আইনগত বিশ্লেষণে দেখা যায় দন্ডবিধির ১১৮, ১১৯, ১২০, ১২০ (ক), ১২০ (খ) ও ১২৪ (ক) ধারায় বর্ণিত শাস্তিযোগ্য অপরাধ সংঘটিত হয়েছিল। জিয়াউর রহমান দন্ডনীয় অপরাধ করেছিলেন ষড়যন্ত্রের ঘটনা গোপন করে। যা নিবারণ করা তার কর্তব্য ছিল। শুধু তাই নয়, খুনিদের প্রস্তাবের পরে তিনি তাদের ‘এড় ধযবধফ’ বলার মধ্য দিয়ে সরকার উৎখাতসহ অপরাপর অপরাধ করতে নির্দেশ দিয়েছিলেন। সে কারণে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে হত্যাকান্ড সংঘটিত করার অপরাধে জিয়া অভিযুক্ত হবেন, এটাই আইনের বিধান (অপরাধে সহায়তা সংক্রান্ত দন্ডবিধির সংজ্ঞা)। 

ফারুক-রশীদ বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের দায় নিজেদের পাশাপাশি জেনারেল জিয়াউর রহমানের কাঁধে কেন চাপাতে চেয়েছিলেন? এর উত্তর মেলে অ্যান্থনি মাসকারেনহাসকে দেওয়া জিয়ার নিজের এক সাক্ষাৎকার থেকে। জিয়ার সে সাক্ষাৎকার বিষয়ে মাসকারেনহাস বলেন, “In July, 1976, while doing a TV programme in London on the killing of Sheikh Mujib I confronted Zia with what Farook had said (in interview)"। জিয়া এ ব্যাপারে উত্তর দেওয়া থেকে বিরত থাকেন। কর্নেল ফারুকের সঙ্গে জিয়ার কথোপকথনের বিষয়টি মাসকারেনহাস বলছেন এভাবে, “Zia did not deny it-nor did he confirm it. (Anthony Mascarenhas, Bangladesh : A Legacy of Blood, Page-54)”। সাক্ষাৎকারে জেনারেল জিয়ার গড়িমসি করা বা এড়িয়ে যাওয়ার প্রবণতা থেকে সহজেই অনুমান করা যায় যে, ফারুকের সঙ্গে জিয়ার এ কথোপকথন সত্য। উল্লেখ্য, আইন এবং সর্বোচ্চ আদালতের সিদ্ধান্ত হলো, কোনো অভিযোগ অস্বীকার না করার অর্থ স্বীকার করা বা মেনে নেওয়া।

লে. কর্নেল আমিন উদ্দিন চৌধুরী ২০১০ সালে বিবিসি বাংলাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের ঘটনা তুলে ধরেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট মেজর রশীদের নেতৃত্বে সৈন্যরা তাকে এবং কর্নেল শাফায়াত জামিলকে নিয়ে যায় জেনারেল জিয়াউর রহমানের বাড়িতে। জিয়াউর রহমানের বাড়িতে প্রবেশের সময় আমিন উদ্দিন চৌধুরী জানতে পারেন রাষ্ট্রপতিকে হত্যা করা হয়েছে। সে দিনের ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে আমিন উদ্দিন চৌধুরী বলেন, “জেনারেল জিয়া একদিকে শেভ করেছেন, একদিকে শেভ করেননি। স্লিপিং স্যুটে দৌড়ে আসলেন। শাফায়াতকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘শাফায়াত কী হয়েছে?’ শাফায়াত বললেন, “অ্যাপারেন্টলি দুই ব্যাটালিয়ন স্টেজড এ ক্যু। বাইরে কী হয়েছে এখনো আমরা কিছু জানি না। রেডিওতে শুনতেছি প্রেসিডেন্ট মারা গেছেন।” তখন জেনারেল জিয়া বললেন “সো হোয়াট? লেট ভাইস প্রেসিডেন্ট টেক ওভার। উই হ্যাভ নাথিং টু ডু উইথ পলিটিক্স”। অর্থাৎ খুনিদের কৃতকর্ম বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেবেন না। অথচ তার কর্তব্য ছিল খুনি/অপরাধীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

১৯৯৭ সালে মার্কিন সাংবাদিক লরেন লিফশুলজের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর খুনি কর্নেল রশীদের সাক্ষাৎ হয় ইউরোপে। এ প্রসঙ্গে লরেন লিফশুলজ বলেন, “In 1997, I met Rashid for several hours in a European city...I went over with him exactly what he had told Mascarenhas about Zia’s involvement. Rashid confirmed to me the accuracy of his interview with Mascarenhas”। এ সময় লে. কর্নেল রশীদ লিফশুলজকে আরও জোরালোভাবে বলে, “He (Rashid) met Genearl Zia numerous times prior to the coup and that Zia was fully in the pictureÓ (In conversation with Lawrence Lifschultz-The Daily Star, December 4, 2014)| অপরদিকে কর্নেল রশীদের স্ত্রী জোবায়দা রশিদের বক্তব্য থেকেও জিয়াউর রহমানের সঙ্গে ফারুক-রশীদের সাক্ষাৎ ও আলোচনার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়। জোবায়দা রশীদ বলছেন, “এক দিন রাতে ফারুক জিয়ার বাসা থেকে ফিরে আমার স্বামীকে (কর্নেল রশীদ) জানায় যে সরকার পরিবর্তন হলে জিয়া প্রেসিডেন্ট হতে চায়। শুধু তাই নয় জিয়া আরও বলেছিলেন, If it is a success then come to me. (আসাদুজ্জামান-বস সবকিছুর ব্যবস্থা নিচ্ছেন, প্রথম আলো, ১৫ আগস্ট, ২০১৮)। অর্থাৎ ষড়যন্ত্রমূলক অপরাধ সংঘটন করে সফল হয়ে আসতে বলেন। লরেন লিফশুলজ ২০১১ সালে বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, “১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের হত্যাকান্ডের পেছনে জেনারেল জিয়াউর রহমান ছিলেন মূল ছায়া ব্যক্তি। জিয়া নিজেই এ অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব না দেওয়ার নিজস্ব কারণ ছিল। তবে তার সমর্থন ছাড়া এ অভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে বলে মনে করি না। যদি তিনি এ অভ্যুত্থান বিরোধী হতেন, তাহলে তিনি এ অভ্যুত্থান থামাতে পারতেন। তা করা ছিল তার সাংবিধানিক দায়িত্ব”। 

১৯৭৪ সালে দেশে সেনাবাহিনী দ্বারা অস্ত্র উদ্ধারের অভিযান চলছে। সেই সময় জিয়াউর রহমান ফারুকের বাসায় আসা যাওয়া করতেন। এক দিন কথা প্রসঙ্গে জিয়া ফারুককে জিজ্ঞেস করেছিলেন, “তোমরা ট্যাংক টুং ছাড়া দেশের আর খবরাখবর রাখো কি?” সেই সঙ্গে আলাপের মাধ্যমে ফারুককে প্ররোচিত করতে জিয়া বলেছিলেন, “দেশ বাঁচানোর জন্য একটা কিছু করা দরকার” (আসাদুজ্জামান-বস সবকিছুর ব্যবস্থা নিচ্ছেন, প্রথম আলো, ১৫ আগস্ট, ২০১৮)। পরের বছরের আরেকটি ঘটনা ঘটে। ১৯৭৫ সালের ১৪ আগস্ট, খন্দকার মোশতাক আহমেদ এবং তৎকালীন তথ্য ও বেতার প্রতিমন্ত্রী তাহের উদ্দিন ঠাকুরের সচিবালয়ে দেখা হয়। কথোপকথনের সময় খন্দকার মোশতাক তাকে বলেন, ‘এ সপ্তাহে জিয়া দুবার এসেছিলেন। সে এবং তার লোকেরা তাড়াতাড়ি কিছু একটা করার জন্য অস্থির হয়ে উঠেছে। বলপূর্বক মত বদলাইতে চায়, প্রয়োজনবোধে যে কোনো কাজ করতে প্রস্তুত’ (আসাদুজ্জামান-বস সবকিছুর ব্যবস্থা নিচ্ছেন, প্রথম আলো, ১৫ আগস্ট, ২০১৮)।

সাংবাদিক মিজানুর রহমান খানের লেখা বই ‘মার্কিন দলিলে মুজিব হত্যাকান্ড’-এর ১৫ পৃষ্ঠায় বর্ণিত তথ্যে দেখা যায়, ১৯৭২ সালে সরকারের অগোচরে অস্ত্র সংগ্রহের আলোচনা করতে মার্কিন দূতাবাসে যান মেজর সৈয়দ ফারুক রহমান। ১৯৭৩ সালের ১১ জুলাই মার্কিন দূতাবাসে যান মেজর আবদুর রশীদ। সেখানে তিনি দাবি করেন যে, তৎকালীন ব্রিগেডিয়ার জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে গঠিত একটি কমিটি তাকে পাঠিয়েছে। এখানেই শেষ নয়। ১৯৭৪ সালের ১৩ মে সৈয়দ ফারুক রহমান ‘উচ্চপর্যায়ের সেনা কর্মকর্তার নির্দেশে’ শেখ মুজিব সরকারকে উৎখাতে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সহায়তা চান। ১৯৭৫ সালের ২০ মার্চ আর্মন্ড রেজিমেন্টের সেকেন্ড ইন কমান্ড মেজর সৈয়দ ফারুক রহমান অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দিতে জিয়াকে বেস্ট চয়েজ মনে করে তাকে নেতৃত্ব দিতে অনুরোধ করেন। জিয়া ব্যক্তিগত কারণে নেতৃত্ব না দিলেও তাদের এগিয়ে যেতে (Go ahead) এবং সফল হয়ে তার কাছে যেতে বলেন। এ ঘটনার বিশ্লেষণে আইনের পরিভাষায় তিনি ঘটনায় সম্পৃক্ত হন। তিনি সম্পৃক্ত না হলে ষড়যন্ত্রের বিষয় অবহিত হওয়ার পর তা বন্ধ করার ব্যবস্থা নিতেন। তিনি ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে কোনো আইনি ব্যবস্থা তো নেনইনি বরং তাদের উৎসাহিত করেছেন, এগিয়ে যেতে বলেছেন। হত্যাকান্ডের পর খুনিদের বিচার না করে তাদের উল্টো পুনর্বাসিত করেছেন। ক্ষমতার অপব্যবহার করে উচ্চপদে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশ দূতাবাসগুলোতে চাকরি দিয়ে পুরস্কৃত করেছেন। এ প্রসঙ্গে একটি বেসরকারি টেলিভিশনে প্রদত্ত সাক্ষাৎকারে বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডে মৃত্যুদন্ড কার্যকর হওয়া খুনি আবদুল মাজেদের বক্তব্য ছিল এ রকম, “বঙ্গবন্ধুর খুনিদের প্রতি জিয়াউর রহমানের ডাইরেক্ট মদদ ছিল। উনিতো ওদেরকে টোটাল পেট্রোনাইজ ও একটা করে প্রমোশন জাম্পড এবং একটা করে ফরেন প্রাইজ পোস্টিং দিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুর খুনিদের প্রতি জিয়াউর রহমানের সমর্থন ছিল। এটা পরিষ্কার কথা। এখানে সাবসিকুয়েন্স তার অ্যাকশানেইতো বোঝা যায়। ওরা যা চাইতো তাই উনি করে দিত। এ ধরনের অবস্থা ছিল তখন”। শুধু তাই নয়, জাতির পিতার খুনিদের সে সময় আখ্যায়িত করা হয়েছিল ‘সূর্যসন্তান’ হিসেবে। 

অতি উচ্চাভিলাষী জিয়া শপথ ভঙ্গ করে ষড়যন্ত্রের দীর্ঘ ধারাবাহিকতায় মাস্টারমাইন্ড হিসেবে কাজ করে তার অভীষ্টে পৌঁছান। রাষ্ট্রপতি হওয়ার স্বপ্নে বিভোর হয়ে প্রথমে খুনিদের নিরাপত্তা ও পুরস্কৃত করে সাত দিনের মধ্যে সেনাপ্রধানকে সরিয়ে ২২ আগস্ট নিজে সেনাপ্রধান হন। খন্দকার মোশতাককে ৮২ দিন পুতুল রাষ্ট্রপতি রেখে নতুন অধ্যায়ের অবতারণা করতে বিচারপতি আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েমকে আনেন। ৮ নভেম্বর তাকে রাষ্ট্রপতি ও একই সঙ্গে চিফ মার্শাল ল অ্যাডমিনিস্ট্রেটর করা হয়। যদিও বাংলাদেশের কোনো আইনে এ জাতীয় কোনো পদের অস্তিত্ব নেই। ১৯৭৯ সালের ৯ এপ্রিল জিয়া তার অনুগত সংসদে সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী বিল পাস করিয়ে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট থেকে ১৯৭৯ সালের ৯ এপ্রিল পর্যন্ত ইনডেমনিটি অধ্যাদেশসহ চার বছরে সামরিক আইনের আওতায় সব অধ্যাদেশ ও ঘোষণাকে আইনি বৈধতা দেন তার স্বাক্ষরে। ইনডেমনিটি অধ্যাদেশকে আইনে রূপান্তর করে জিয়াউর রহমান পুনরায় প্রমাণ করেছেন তিনি বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের সরাসরি পৃষ্ঠপোষক, মদদদাতা ও রক্ষাকারী।

বঙ্গবন্ধুর খুনিদের রক্ষায় ইনডেমনিটি অধ্যাদেশকে আইনে পরিণত করেই ক্ষান্ত হননি জিয়াউর রহমান। ১৯৮০ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর যুক্তরাজ্যে একটি তদন্ত কমিশন গঠিত হয়। যার সদস্য ছিলেন থমাস উলিয়ামস কিউসি এমপি, মি. ছিয়ান ম্যাকব্রাইড এসসি, মি. জেফরি থমাস কিউসি এমপি এবং মি. অ্যাবরে রোজ। ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট এবং ৩ নভেম্বরের নির্মম হত্যাকান্ডে কেন আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি, সে বিষয়ে তদন্ত করতে চেয়েছিল এ কমিশন। কমিশনের সদস্যরা এ বিষয়ে প্রচুর তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করেন। তারা ১৯৮১ সালের জানুয়ারি মাসে বাংলাদেশ ভ্রমণের সিদ্ধান্ত নেন এবং যথারীতি ভিসার জন্য লন্ডনস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনে আবেদন করেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানার অনুরোধে গঠিত এ তদন্ত কমিশনকে ভিসা দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও দেয় হাইকমিশন। কিন্তু ভ্রমণে আসার শেষ মুহূর্তে জানানো হয়, জিয়াউর রহমান সরকার তাদের ভিসা দিতে রাজি নয়।

বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্র, হত্যাকান্ড এবং পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহের যোগসূত্র (লিঙ্ক অব চেইন) বিবেচনা করে দেখা যায়, বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের ষড়যন্ত্রে জিয়া সম্পৃক্ত।

               

লেখক : মন্ত্রী, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
ফুয়াদের সুরে কনার গান
ফুয়াদের সুরে কনার গান

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ তারেক রহমানের
অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ তারেক রহমানের

১ মিনিট আগে | জাতীয়

চেন্নাইয়ে অধিনায়কত্ব পাচ্ছেন না স্যামসন
চেন্নাইয়ে অধিনায়কত্ব পাচ্ছেন না স্যামসন

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালী-৫ আসনে প্রার্থীর পক্ষে জেলা বিএনপির নির্বাচনী সমাবেশ
নোয়াখালী-৫ আসনে প্রার্থীর পক্ষে জেলা বিএনপির নির্বাচনী সমাবেশ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের ক্লাব আল সাদে মানচিনি
কাতারের ক্লাব আল সাদে মানচিনি

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার

২৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাজধানীতে অভিযানে নিষিদ্ধ যুবলীগের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে অভিযানে নিষিদ্ধ যুবলীগের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

কাভিশ ব্যান্ডের সঙ্গে এক মঞ্চে শিরোনামহীন-মেঘদল
কাভিশ ব্যান্ডের সঙ্গে এক মঞ্চে শিরোনামহীন-মেঘদল

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান
চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো
সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল
পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার প্লট দুর্নীতির এক মামলার শুনানি আজ
হাসিনার প্লট দুর্নীতির এক মামলার শুনানি আজ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল
জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ আজ
এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ আজ

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাভারে মহাসড়কের পাশে থেমে থাকা বাসে আগুন
সাভারে মহাসড়কের পাশে থেমে থাকা বাসে আগুন

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ নভেম্বর)

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আমি অতিরিক্ত কিছু করার চেষ্টা করি না’
‘আমি অতিরিক্ত কিছু করার চেষ্টা করি না’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ
আজ ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৮
ইরাকে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অবৈধপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা, উপকূলে নৌকাডুবে প্রাণ গেল ৪ জনের
অবৈধপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা, উপকূলে নৌকাডুবে প্রাণ গেল ৪ জনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?
‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা