শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বাল্টিমোর থেকে আমাদের শিক্ষা নিতে হবে

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
বাল্টিমোর থেকে আমাদের শিক্ষা নিতে হবে

৯ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের ম্যারিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের বাল্টিমোর শহরের মেয়র মিস্টার ব্রেন্ডন স্কট যে ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত দ্বারা জিয়াউর রহমানের নামে আগে নামকৃত সড়ক থেকে জিয়ার নাম মুছে ফেলেছেন, সে খবরটি আমাদের দেশের গণমাধ্যমে তেমন একটা প্রচার না পেলেও ম্যারিল্যান্ডে খবরটি বেশ প্রাধান্য পেয়েছে। শুধু যুক্তরাষ্ট্রে প্রবাসী বাঙালিরাই আনন্দে মেতে ওঠেননি, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকরাও উল্লসিত হয়েছেন এই জেনে যে যে জিয়ার নামে বাল্টিমোরের একটি সড়কের নামকরণ হয়েছিল, সে জিয়াকে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালতই ‘ঠান্ড মাথার খুনি’, ‘অস্ত্রবলে ক্ষমতার জবরদখলদার’, ‘দেশদ্রোহী’, ‘সংবিধানের এবং গণতন্ত্রের ধ্বংসকারক’, ‘জাতীয় প্রতারক’, ‘শপথ ভঙ্গকারী’ প্রভৃতি নিন্দাসূচক বিশ্লেষণে আখ্যায়িত করেছেন। তারা অবাক হয়েছেন এটা ভেবে যে জিয়াউর রহমানের আসল রূপ কেন বাল্টিমোর কর্তৃপক্ষ আগে জানতে পারেননি। তা অবশ্য না জানারই কথা। ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যায় জিয়া-মোশতাকের ভূমিকা এবং তাদের দ্বারা সংবিধান লঙ্ঘন করে অস্ত্রের জোরে ক্ষমতা জবরদখলের সংবাদ বিশ্ব গণমাধ্যমে ছাপা হলেও বাল্টিমোরের বর্তমান প্রজন্মের কর্তৃপক্ষের কাছে তা না জানারই কথা। তার ওপর বিএনপি তাদের দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত টাকার ঝুলি নিয়ে নেমেছিল ম্যারিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের মতো একটি জায়গায় জিয়ার নামে একটি সড়কের নামকরণের লক্ষ্য নিয়ে। তারা ভেবেছিল এতে তাদের দলের প্রতিষ্ঠাতার ভাবমূর্তি বিশ্বময় উন্নীত হবে, তার কুকর্মগুলো ঢেকে যাবে। অর্থের প্রাচুর্য নিয়ে তারা চুক্তি করল একটি অভিজ্ঞ লবিস্ট প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। প্রতিষ্ঠানটি বিএনপি নেতাদের খুশি করার জন্য বাল্টিমোর মেয়রকে মিথ্যাচারের মাধ্যমে এই মর্মে বোঝাতে শুরু করল যে জিয়া বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক, সে বাংলাদেশে গণতন্ত্র এবং সাংবিধানিক শাসনের প্রতিষ্ঠাতা ইত্যাদি। লবিস্ট ফার্মের দক্ষ এবং লাগাতার পীড়াপীড়িতে একপর্যায়ে বাল্টিমোরের মেয়র ধরে নেন যে লবিস্টরা যা বলছেন তা ঠিক। তিনি যে ভুলটি করছিলেন তা হলো তিনি অতীতের গণমাধ্যমের প্রকাশনাগুলো দেখেননি, বিশ্লেষণ করেননি।

এ খবর প্রকাশের পর আমরা কজন যখন ঢাকা থেকে তথ্য-প্রমাণ এবং বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালতের বেশকটি রায়ের কপি সরাসরি মেয়রের কাছে পাঠিয়ে মেয়রের ভুল ভাঙানোর চেষ্টা করলাম এবং পরে জুম বৈঠকের মাধ্যমে বোঝাতে পারলাম যে লবিস্টরা জিয়া সম্পর্কে যা বলেছেন, জিয়া আসলে ঠিক তার উল্টো, অর্থাৎ সে মোটেও স্বাধীনতার ঘোষক ছিল না, স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান যার জন্য বাংলাদেশে তিনি জাতির জনক হিসেবে, বাঙালির বন্ধু উপাধিতে এবং বিবিসি পরিচালিত সমীক্ষায় সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি হিসেবে আখ্যায়িত হয়েছেন। অন্যদিকে আমাদের সর্বোচ্চ আদালত জিয়াকে বেশকটি রায়ে ঠান্ডা মাথার খুনি, অস্ত্রবলে অবৈধ ক্ষমতা দখলদার, সংবিধান ও গণতন্ত্র ধ্বংসকারী, শপথ ভঙ্গকারী, দেশদ্রোহী, জাতির প্রতি প্রতারণা এবং বিশ্বাসঘাতকতাকারী হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন এবং বলেছেন সে বেঁচে থাকলে তার বিচার হতো, তাকে ঘৃণা করতে বলেছে, সে জাতির জনক হত্যার মূল কুশীলব ছিল, জাতির পিতা হত্যাকারীদের বিচার থেকে রক্ষা করেছে, তাদের উঁচু পদে বিভিন্ন দেশের বাংলাদেশ দূতাবাসে চাকরি দিয়েছে, দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ তাকে জাতির জনক হত্যার জন্য ঘৃণার চোখে দেখে, তার মরণোত্তর বিচার দাবি করছে, তখন মেয়র সাহেবের আর জিয়ার প্রকৃত রূপ সম্পর্কে যে ভ্রান্ত এবং অমূলক ধারণাসমূহ বিএনপি লবিস্টরা দিয়েছিলেন, তা যে মিথ্যাচারে ভরপুর এবং প্রতারণামূলক সে সম্পর্কে নিশ্চিত হতে কিছু বাকি রইল না, কেননা আমরা সর্বোচ্চ আদালতের রায়সমূহ এবং অন্যান্য তথ্য-প্রমাণ মেয়র সাহেবকে সরাসরি পাঠিয়েছিলাম। মেয়র সাহেবের কাছে জিয়ার আসল রূপ প্রকাশ করার ব্যাপারে যারা মূল এবং যুগান্তকারী ভূমিকা রেখেছিলেন তাদের মধ্যে ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া এবং তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ, কেননা এ দুজনই আমার বাড়িতে হাজির হয়েছিলেন কৌশল নির্ধারণের জন্য এবং সে বৈঠকেই আমরা ঠিক করেছিলাম বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালতের জিয়াবিরোধী মন্তব্যগুলো বাল্টিমোরের মেয়রের দৃষ্টিতে আনার কথা, যা ছিল অপরিহার্য, যার বিকল্প ছিল না। বস্তুত ঢাকা থেকে আমাদের পাঠানো তথ্য-প্রমাণসমৃদ্ধ নথি পাওয়ার পরই বাল্টিমোর কর্তৃপক্ষ তাদের আগের ভুল বুঝতে পারেন। এ সাফল্যের পেছনে ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া এবং ড. সেলিম মাহমুদই সবচেয়ে বেশি কৃতিত্বের দাবিদার, কেননা আমরা সর্বোচ্চ আদালতের রায়গুলো না পাঠালে বাল্টিমোরের মেয়র সাহেব তার আগের সিদ্ধান্ত পাল্টাতেন না, আর তিনি এ নথির জন্যই অপেক্ষমাণ ছিলেন। পরে মেয়র সাহেব ৯ সেপ্টেম্বর একটি জুম বৈঠকের আয়োজন করলে আমরা এ মর্মে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করি যে আব্রাহাম লিংকন এবং প্রধান বিচারপতি মার্শালের দেশে আদালত কর্তৃক ঘোষিত ঠান্ডা মাথার খুনির নামে কোনো সড়কের নাম হতে পারে না। ওই জুম বৈঠক চলাকালেই সংশ্লিষ্ট সড়ক থেকে জিয়ার নাম মুছে ফেলার যুগান্তকারী সিদ্ধান্তের কথা বাল্টিমোর কর্তৃপক্ষ ঘোষণা করেন। এখন সেটি অনুসরণ করা আমাদের জন্য ফরজ হয়ে পড়েছে। যেখানে একটি বিদেশি রাষ্ট্র জিয়ার আসল রূপ বিবেচনা করে সড়ক থেকে তার নাম মুছে ফেলে দিল, সেখানে কী করে সংসদ এলাকায় জিয়ার নামে কবর থাকতে পারে (যদিও সেটি আসলে জিয়ার কবর নয় বলে প্রায় সবারই বিশ্বাস), কী করেই চট্টগ্রামে সরকারি অর্থে পরিচালিত জিয়া জাদুঘর নামে, জিয়ার বিরাটকায় ভাস্কর্যসহ একটি জাদুঘর থাকতে পারে? তা নিয়ে জনমনে অত্যন্ত যৌক্তিক কারণেই প্রশ্ন উঠেছে। জিয়ার কবর বলে যেখানে স্থাপনা তৈরি করা হয়েছে, সেটি করা হয়েছে সংসদ এলাকার সব বিধিনিষেধ লঙ্ঘন করে, মূল নীলনকশা ভঙ্গ করে। তার ওপর অত্যন্ত দুঃখজনক ব্যাপার হলো, চট্টগ্রামে জিয়ার নামে যে জাদুঘর স্থাপন করা হয়েছে তার জন্য সরকার প্রতি বছর বিরাট অঙ্কের টাকা অপচয় করে এই তথাকথিত জাদুঘরের নামে একটি সাদা হাতি পালন করছে এমন এক ব্যক্তির নামে যাকে সর্বোচ্চ আদালত ঠান্ডা মাথার খুনি, দেশদ্রোহী, সংবিধান ধ্বংসকারী প্রভৃতি শব্দে আখ্যায়িত করেছেন। জাদুঘর কর্তৃপক্ষের এহেন ধৃষ্টতা শুধু লজ্জাজনকই নয়, সর্বোচ্চ আদালতের রায়ের প্রতি চরম অবমাননাকরও বটে, বিশেষ করে সর্বোচ্চ আদালত যখন পরিষ্কার এবং বোধগম্য ভাষায় বলেছেন, জিয়া গংকে আইনের দৃষ্টিতে রাষ্ট্রপতি হিসেবে ধরা যাবে না। জিয়ার তথাকথিত কবর এবং চট্টগ্রামে জিয়া জাদুঘর অপসারণ করা তাই অপরিহার্য হয়ে পড়েছে, একইভাবে এবং একই নীতি অনুসরণ করে যা করেছেন বাল্টিমোর সিটি কর্তৃপক্ষ। আমরা তাদের নীতি অনুসরণ না করলে বিশ্ববাসী আমাদের মুখে চুনকালি দেবে। জিয়ার নামে যে শুধু চন্দ্রিমা উদ্যানে ভৌতিক কবর আর চট্টগ্রামে লজ্জাকর জাদুঘরই রয়েছে তা নয়, রয়েছে সরকারচালিত আরও অনেক স্থাপনা যার মধ্যে রয়েছে বগুড়ায় একটি হাসপাতালসহ বিভিন্ন এলাকায় বেশ কিছু চিকিৎসালয়। চট্টগ্রামে একটি শিশু পার্ক রয়েছে আছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জিয়া হল, বিভিন্ন জায়গায় জিয়ার নামধারী বিদ্যায়তন যার শিক্ষকগণ সরকার থেকে বেতন পাচ্ছেন। জামালপুর শহরে জিয়ার নামে কলেজ রয়েছে। অবিশ্বাস্য হলেও প্রধানমন্ত্রীর দফতরের সামনের রাস্তাটির নামও জিয়ার নামে। এ ছাড়া ঢাকাস্থ শিশু পার্কের অডিটোরিয়াম, হযরতপুরে একটি স্নাতক কলেজ, কেরানীগঞ্জের হিজলায় একটি উচ্চবিদ্যালয় ছাড়াও জিয়া হল নামে একটি হল রয়েছে নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়া মোড়ে, একই নামে হল রয়েছে খুলনা শিববাড়ী মোড়ে এবং সারা দেশের আরও বহু জায়গায়।

আমি হাই কোর্ট বিভাগের বিচারপতি থাকাকালে কুখ্যাত রাজাকার খান এ সবুরের নামে খুলনার একটি মহাসড়কের নামসহ অন্য রাজাকারদের নামসংবলিত স্থাপনা এবং প্রতিষ্ঠানের নাম মুছে দেওয়ার জন্য আদেশ দিলেও সেগুলো যথাসময়ে পালন না করে কর্তৃপক্ষ আদালত অবমাননা করেছিলেন। কিন্তু তখন আমি আপিল বিভাগে পদোন্নতি পাওয়ায় অবমাননাকারীদের শাস্তি দিতে পারিনি। পরে অবশ্য কর্তৃপক্ষ সবুর খান এবং ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি হল থেকে কয়েকজন রাজাকারের নাম মুছে দিয়েছেন। সে ধারা অনুসরণ করে জিয়ার নামের সব চিহ্ন, সড়ক, প্রতিষ্ঠানগুলোর নাম মুছে না দিলে একদিকে যেমন গণরোষ বাড়তে থাকবে, তেমনি বিদেশিদের কাছে আমরা হাসির পাত্রে পরিণত হব।

আমরা যদি এগুলো বিনা বিলম্বে উৎখাত করতে ব্যর্থ হই তাহলে বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের মানুষ আমাদের নিয়ে হাস্য-কৌতুক করবে। ঠান্ডা মাথার খুনির স্মৃতি যদি যুক্তরাষ্ট্রের কর্তৃপক্ষ সরিয়ে ফেলতে পারেন তাহলে আমরা কেন তা পারব না? আর যারা জিয়ার নামকীর্তনে গদগদ তাদের তো সাহস হলো না বাল্টিমোরের পদক্ষেপে বাধা দিতে বা প্রতিবাদ করতে, কেননা প্রতিবাদ করার ভাষা বা যুক্তি তাদের নেই। যা-ই হোক, আমরা যদি সব স্থান থেকে জিয়ার নাম মুছে ফেলতে না পারি তাহলে বিশ্ববাসীর কাছে আমাদের ভাবমূর্তি মারাত্মকভাবে বিনষ্ট হবে।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
ইরাক আগ্রাসনের ‘মূল হোতা’ সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের মৃত্যু
ইরাক আগ্রাসনের ‘মূল হোতা’ সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের মৃত্যু

১৭ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরিকুল ইসলাম ছিলেন দলের দুর্দিনের কাণ্ডারি: তৃপ্তি
তরিকুল ইসলাম ছিলেন দলের দুর্দিনের কাণ্ডারি: তৃপ্তি

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামপালে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত
রামপালে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০৮৩ সাল পর্যন্ত পৃথিবী সঙ্গী দুই চাঁদ!
২০৮৩ সাল পর্যন্ত পৃথিবী সঙ্গী দুই চাঁদ!

৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪০
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪০

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ জেলায় অতিভারি বৃষ্টি ও ভূমিধসের শঙ্কা
৪ জেলায় অতিভারি বৃষ্টি ও ভূমিধসের শঙ্কা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘১৭ বছর রাজপথে নির্যাতিত ত্যাগী কর্মীদের চোখে আজ আশার আলো’
‘১৭ বছর রাজপথে নির্যাতিত ত্যাগী কর্মীদের চোখে আজ আশার আলো’

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত
ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট দল ঘোষণা বাংলাদেশের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট দল ঘোষণা বাংলাদেশের

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবার বাগদানের আংটি দেখালেন রাশমিকা
প্রথমবার বাগদানের আংটি দেখালেন রাশমিকা

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

সিদ্ধিরগঞ্জে ইয়াবা ও হেরোইনসহ গ্রেফতার ৪
সিদ্ধিরগঞ্জে ইয়াবা ও হেরোইনসহ গ্রেফতার ৪

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচনের সময়ে ভুয়া খবর প্রচারে জেল-জরিমানা
নির্বাচনের সময়ে ভুয়া খবর প্রচারে জেল-জরিমানা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ার ডিবির সাবেক ইনচার্জসহ দুইজনের প্রত্যাহার আদেশ বাতিল
বগুড়ার ডিবির সাবেক ইনচার্জসহ দুইজনের প্রত্যাহার আদেশ বাতিল

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় সমবায় শিল্প বণিক সমিতির চেয়ারম্যানের ৪ বছরের কারাদণ্ড
বগুড়ায় সমবায় শিল্প বণিক সমিতির চেয়ারম্যানের ৪ বছরের কারাদণ্ড

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একটা বড় কাজ করতে যাচ্ছি, অনেক বেশি এক্সাইটেড: তানজিন তিশা
একটা বড় কাজ করতে যাচ্ছি, অনেক বেশি এক্সাইটেড: তানজিন তিশা

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

বগুড়ায় উদ্ধার হওয়া ৩৯ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল সেনাবাহিনী
বগুড়ায় উদ্ধার হওয়া ৩৯ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল সেনাবাহিনী

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন টিকিট কালোবাজারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন টিকিট কালোবাজারি গ্রেফতার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন, নিজাম হাজারীর স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন, নিজাম হাজারীর স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বাশাআপ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
জাতীয় বাশাআপ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জনশক্তি পাঠানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ-জাপান ১৩ সমঝোতা
জনশক্তি পাঠানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ-জাপান ১৩ সমঝোতা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুগঞ্জে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ গ্রেপ্তার ২
আশুগঞ্জে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ গ্রেপ্তার ২

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯ ডিসেম্বরের মধ্যে ঢাবি শিক্ষক মোনামির মামলা তদন্তের নির্দেশ
৯ ডিসেম্বরের মধ্যে ঢাবি শিক্ষক মোনামির মামলা তদন্তের নির্দেশ

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির মনোনীত প্রার্থীকে বীরগঞ্জ-কাহারোলে ব্যাপক সংবর্ধনা
বিএনপির মনোনীত প্রার্থীকে বীরগঞ্জ-কাহারোলে ব্যাপক সংবর্ধনা

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মাঠে হার্ট অ্যাটাকে কোচের মৃত্যু
মাঠে হার্ট অ্যাটাকে কোচের মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ইজিবাইক চুরির অভিযোগ নারী কারাগারে
গাইবান্ধায় ইজিবাইক চুরির অভিযোগ নারী কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার প্রার্থিতা ঘোষণায় নির্বাচনী উচ্ছাসে উত্তাল দিনাজপুর
খালেদা জিয়ার প্রার্থিতা ঘোষণায় নির্বাচনী উচ্ছাসে উত্তাল দিনাজপুর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জন্মদিনে শাহরুখের হাতে নতুন ঘড়ি, উপহার দিলেন কে?
জন্মদিনে শাহরুখের হাতে নতুন ঘড়ি, উপহার দিলেন কে?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা
বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে
নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম