শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বাল্টিমোর থেকে আমাদের শিক্ষা নিতে হবে

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
বাল্টিমোর থেকে আমাদের শিক্ষা নিতে হবে

৯ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের ম্যারিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের বাল্টিমোর শহরের মেয়র মিস্টার ব্রেন্ডন স্কট যে ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত দ্বারা জিয়াউর রহমানের নামে আগে নামকৃত সড়ক থেকে জিয়ার নাম মুছে ফেলেছেন, সে খবরটি আমাদের দেশের গণমাধ্যমে তেমন একটা প্রচার না পেলেও ম্যারিল্যান্ডে খবরটি বেশ প্রাধান্য পেয়েছে। শুধু যুক্তরাষ্ট্রে প্রবাসী বাঙালিরাই আনন্দে মেতে ওঠেননি, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকরাও উল্লসিত হয়েছেন এই জেনে যে যে জিয়ার নামে বাল্টিমোরের একটি সড়কের নামকরণ হয়েছিল, সে জিয়াকে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালতই ‘ঠান্ড মাথার খুনি’, ‘অস্ত্রবলে ক্ষমতার জবরদখলদার’, ‘দেশদ্রোহী’, ‘সংবিধানের এবং গণতন্ত্রের ধ্বংসকারক’, ‘জাতীয় প্রতারক’, ‘শপথ ভঙ্গকারী’ প্রভৃতি নিন্দাসূচক বিশ্লেষণে আখ্যায়িত করেছেন। তারা অবাক হয়েছেন এটা ভেবে যে জিয়াউর রহমানের আসল রূপ কেন বাল্টিমোর কর্তৃপক্ষ আগে জানতে পারেননি। তা অবশ্য না জানারই কথা। ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যায় জিয়া-মোশতাকের ভূমিকা এবং তাদের দ্বারা সংবিধান লঙ্ঘন করে অস্ত্রের জোরে ক্ষমতা জবরদখলের সংবাদ বিশ্ব গণমাধ্যমে ছাপা হলেও বাল্টিমোরের বর্তমান প্রজন্মের কর্তৃপক্ষের কাছে তা না জানারই কথা। তার ওপর বিএনপি তাদের দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত টাকার ঝুলি নিয়ে নেমেছিল ম্যারিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের মতো একটি জায়গায় জিয়ার নামে একটি সড়কের নামকরণের লক্ষ্য নিয়ে। তারা ভেবেছিল এতে তাদের দলের প্রতিষ্ঠাতার ভাবমূর্তি বিশ্বময় উন্নীত হবে, তার কুকর্মগুলো ঢেকে যাবে। অর্থের প্রাচুর্য নিয়ে তারা চুক্তি করল একটি অভিজ্ঞ লবিস্ট প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। প্রতিষ্ঠানটি বিএনপি নেতাদের খুশি করার জন্য বাল্টিমোর মেয়রকে মিথ্যাচারের মাধ্যমে এই মর্মে বোঝাতে শুরু করল যে জিয়া বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক, সে বাংলাদেশে গণতন্ত্র এবং সাংবিধানিক শাসনের প্রতিষ্ঠাতা ইত্যাদি। লবিস্ট ফার্মের দক্ষ এবং লাগাতার পীড়াপীড়িতে একপর্যায়ে বাল্টিমোরের মেয়র ধরে নেন যে লবিস্টরা যা বলছেন তা ঠিক। তিনি যে ভুলটি করছিলেন তা হলো তিনি অতীতের গণমাধ্যমের প্রকাশনাগুলো দেখেননি, বিশ্লেষণ করেননি।

এ খবর প্রকাশের পর আমরা কজন যখন ঢাকা থেকে তথ্য-প্রমাণ এবং বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালতের বেশকটি রায়ের কপি সরাসরি মেয়রের কাছে পাঠিয়ে মেয়রের ভুল ভাঙানোর চেষ্টা করলাম এবং পরে জুম বৈঠকের মাধ্যমে বোঝাতে পারলাম যে লবিস্টরা জিয়া সম্পর্কে যা বলেছেন, জিয়া আসলে ঠিক তার উল্টো, অর্থাৎ সে মোটেও স্বাধীনতার ঘোষক ছিল না, স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান যার জন্য বাংলাদেশে তিনি জাতির জনক হিসেবে, বাঙালির বন্ধু উপাধিতে এবং বিবিসি পরিচালিত সমীক্ষায় সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি হিসেবে আখ্যায়িত হয়েছেন। অন্যদিকে আমাদের সর্বোচ্চ আদালত জিয়াকে বেশকটি রায়ে ঠান্ডা মাথার খুনি, অস্ত্রবলে অবৈধ ক্ষমতা দখলদার, সংবিধান ও গণতন্ত্র ধ্বংসকারী, শপথ ভঙ্গকারী, দেশদ্রোহী, জাতির প্রতি প্রতারণা এবং বিশ্বাসঘাতকতাকারী হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন এবং বলেছেন সে বেঁচে থাকলে তার বিচার হতো, তাকে ঘৃণা করতে বলেছে, সে জাতির জনক হত্যার মূল কুশীলব ছিল, জাতির পিতা হত্যাকারীদের বিচার থেকে রক্ষা করেছে, তাদের উঁচু পদে বিভিন্ন দেশের বাংলাদেশ দূতাবাসে চাকরি দিয়েছে, দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ তাকে জাতির জনক হত্যার জন্য ঘৃণার চোখে দেখে, তার মরণোত্তর বিচার দাবি করছে, তখন মেয়র সাহেবের আর জিয়ার প্রকৃত রূপ সম্পর্কে যে ভ্রান্ত এবং অমূলক ধারণাসমূহ বিএনপি লবিস্টরা দিয়েছিলেন, তা যে মিথ্যাচারে ভরপুর এবং প্রতারণামূলক সে সম্পর্কে নিশ্চিত হতে কিছু বাকি রইল না, কেননা আমরা সর্বোচ্চ আদালতের রায়সমূহ এবং অন্যান্য তথ্য-প্রমাণ মেয়র সাহেবকে সরাসরি পাঠিয়েছিলাম। মেয়র সাহেবের কাছে জিয়ার আসল রূপ প্রকাশ করার ব্যাপারে যারা মূল এবং যুগান্তকারী ভূমিকা রেখেছিলেন তাদের মধ্যে ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া এবং তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ, কেননা এ দুজনই আমার বাড়িতে হাজির হয়েছিলেন কৌশল নির্ধারণের জন্য এবং সে বৈঠকেই আমরা ঠিক করেছিলাম বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালতের জিয়াবিরোধী মন্তব্যগুলো বাল্টিমোরের মেয়রের দৃষ্টিতে আনার কথা, যা ছিল অপরিহার্য, যার বিকল্প ছিল না। বস্তুত ঢাকা থেকে আমাদের পাঠানো তথ্য-প্রমাণসমৃদ্ধ নথি পাওয়ার পরই বাল্টিমোর কর্তৃপক্ষ তাদের আগের ভুল বুঝতে পারেন। এ সাফল্যের পেছনে ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া এবং ড. সেলিম মাহমুদই সবচেয়ে বেশি কৃতিত্বের দাবিদার, কেননা আমরা সর্বোচ্চ আদালতের রায়গুলো না পাঠালে বাল্টিমোরের মেয়র সাহেব তার আগের সিদ্ধান্ত পাল্টাতেন না, আর তিনি এ নথির জন্যই অপেক্ষমাণ ছিলেন। পরে মেয়র সাহেব ৯ সেপ্টেম্বর একটি জুম বৈঠকের আয়োজন করলে আমরা এ মর্মে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করি যে আব্রাহাম লিংকন এবং প্রধান বিচারপতি মার্শালের দেশে আদালত কর্তৃক ঘোষিত ঠান্ডা মাথার খুনির নামে কোনো সড়কের নাম হতে পারে না। ওই জুম বৈঠক চলাকালেই সংশ্লিষ্ট সড়ক থেকে জিয়ার নাম মুছে ফেলার যুগান্তকারী সিদ্ধান্তের কথা বাল্টিমোর কর্তৃপক্ষ ঘোষণা করেন। এখন সেটি অনুসরণ করা আমাদের জন্য ফরজ হয়ে পড়েছে। যেখানে একটি বিদেশি রাষ্ট্র জিয়ার আসল রূপ বিবেচনা করে সড়ক থেকে তার নাম মুছে ফেলে দিল, সেখানে কী করে সংসদ এলাকায় জিয়ার নামে কবর থাকতে পারে (যদিও সেটি আসলে জিয়ার কবর নয় বলে প্রায় সবারই বিশ্বাস), কী করেই চট্টগ্রামে সরকারি অর্থে পরিচালিত জিয়া জাদুঘর নামে, জিয়ার বিরাটকায় ভাস্কর্যসহ একটি জাদুঘর থাকতে পারে? তা নিয়ে জনমনে অত্যন্ত যৌক্তিক কারণেই প্রশ্ন উঠেছে। জিয়ার কবর বলে যেখানে স্থাপনা তৈরি করা হয়েছে, সেটি করা হয়েছে সংসদ এলাকার সব বিধিনিষেধ লঙ্ঘন করে, মূল নীলনকশা ভঙ্গ করে। তার ওপর অত্যন্ত দুঃখজনক ব্যাপার হলো, চট্টগ্রামে জিয়ার নামে যে জাদুঘর স্থাপন করা হয়েছে তার জন্য সরকার প্রতি বছর বিরাট অঙ্কের টাকা অপচয় করে এই তথাকথিত জাদুঘরের নামে একটি সাদা হাতি পালন করছে এমন এক ব্যক্তির নামে যাকে সর্বোচ্চ আদালত ঠান্ডা মাথার খুনি, দেশদ্রোহী, সংবিধান ধ্বংসকারী প্রভৃতি শব্দে আখ্যায়িত করেছেন। জাদুঘর কর্তৃপক্ষের এহেন ধৃষ্টতা শুধু লজ্জাজনকই নয়, সর্বোচ্চ আদালতের রায়ের প্রতি চরম অবমাননাকরও বটে, বিশেষ করে সর্বোচ্চ আদালত যখন পরিষ্কার এবং বোধগম্য ভাষায় বলেছেন, জিয়া গংকে আইনের দৃষ্টিতে রাষ্ট্রপতি হিসেবে ধরা যাবে না। জিয়ার তথাকথিত কবর এবং চট্টগ্রামে জিয়া জাদুঘর অপসারণ করা তাই অপরিহার্য হয়ে পড়েছে, একইভাবে এবং একই নীতি অনুসরণ করে যা করেছেন বাল্টিমোর সিটি কর্তৃপক্ষ। আমরা তাদের নীতি অনুসরণ না করলে বিশ্ববাসী আমাদের মুখে চুনকালি দেবে। জিয়ার নামে যে শুধু চন্দ্রিমা উদ্যানে ভৌতিক কবর আর চট্টগ্রামে লজ্জাকর জাদুঘরই রয়েছে তা নয়, রয়েছে সরকারচালিত আরও অনেক স্থাপনা যার মধ্যে রয়েছে বগুড়ায় একটি হাসপাতালসহ বিভিন্ন এলাকায় বেশ কিছু চিকিৎসালয়। চট্টগ্রামে একটি শিশু পার্ক রয়েছে আছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জিয়া হল, বিভিন্ন জায়গায় জিয়ার নামধারী বিদ্যায়তন যার শিক্ষকগণ সরকার থেকে বেতন পাচ্ছেন। জামালপুর শহরে জিয়ার নামে কলেজ রয়েছে। অবিশ্বাস্য হলেও প্রধানমন্ত্রীর দফতরের সামনের রাস্তাটির নামও জিয়ার নামে। এ ছাড়া ঢাকাস্থ শিশু পার্কের অডিটোরিয়াম, হযরতপুরে একটি স্নাতক কলেজ, কেরানীগঞ্জের হিজলায় একটি উচ্চবিদ্যালয় ছাড়াও জিয়া হল নামে একটি হল রয়েছে নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়া মোড়ে, একই নামে হল রয়েছে খুলনা শিববাড়ী মোড়ে এবং সারা দেশের আরও বহু জায়গায়।

আমি হাই কোর্ট বিভাগের বিচারপতি থাকাকালে কুখ্যাত রাজাকার খান এ সবুরের নামে খুলনার একটি মহাসড়কের নামসহ অন্য রাজাকারদের নামসংবলিত স্থাপনা এবং প্রতিষ্ঠানের নাম মুছে দেওয়ার জন্য আদেশ দিলেও সেগুলো যথাসময়ে পালন না করে কর্তৃপক্ষ আদালত অবমাননা করেছিলেন। কিন্তু তখন আমি আপিল বিভাগে পদোন্নতি পাওয়ায় অবমাননাকারীদের শাস্তি দিতে পারিনি। পরে অবশ্য কর্তৃপক্ষ সবুর খান এবং ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি হল থেকে কয়েকজন রাজাকারের নাম মুছে দিয়েছেন। সে ধারা অনুসরণ করে জিয়ার নামের সব চিহ্ন, সড়ক, প্রতিষ্ঠানগুলোর নাম মুছে না দিলে একদিকে যেমন গণরোষ বাড়তে থাকবে, তেমনি বিদেশিদের কাছে আমরা হাসির পাত্রে পরিণত হব।

আমরা যদি এগুলো বিনা বিলম্বে উৎখাত করতে ব্যর্থ হই তাহলে বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের মানুষ আমাদের নিয়ে হাস্য-কৌতুক করবে। ঠান্ডা মাথার খুনির স্মৃতি যদি যুক্তরাষ্ট্রের কর্তৃপক্ষ সরিয়ে ফেলতে পারেন তাহলে আমরা কেন তা পারব না? আর যারা জিয়ার নামকীর্তনে গদগদ তাদের তো সাহস হলো না বাল্টিমোরের পদক্ষেপে বাধা দিতে বা প্রতিবাদ করতে, কেননা প্রতিবাদ করার ভাষা বা যুক্তি তাদের নেই। যা-ই হোক, আমরা যদি সব স্থান থেকে জিয়ার নাম মুছে ফেলতে না পারি তাহলে বিশ্ববাসীর কাছে আমাদের ভাবমূর্তি মারাত্মকভাবে বিনষ্ট হবে।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা