শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বাল্টিমোর থেকে আমাদের শিক্ষা নিতে হবে

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
বাল্টিমোর থেকে আমাদের শিক্ষা নিতে হবে

৯ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের ম্যারিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের বাল্টিমোর শহরের মেয়র মিস্টার ব্রেন্ডন স্কট যে ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত দ্বারা জিয়াউর রহমানের নামে আগে নামকৃত সড়ক থেকে জিয়ার নাম মুছে ফেলেছেন, সে খবরটি আমাদের দেশের গণমাধ্যমে তেমন একটা প্রচার না পেলেও ম্যারিল্যান্ডে খবরটি বেশ প্রাধান্য পেয়েছে। শুধু যুক্তরাষ্ট্রে প্রবাসী বাঙালিরাই আনন্দে মেতে ওঠেননি, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকরাও উল্লসিত হয়েছেন এই জেনে যে যে জিয়ার নামে বাল্টিমোরের একটি সড়কের নামকরণ হয়েছিল, সে জিয়াকে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালতই ‘ঠান্ড মাথার খুনি’, ‘অস্ত্রবলে ক্ষমতার জবরদখলদার’, ‘দেশদ্রোহী’, ‘সংবিধানের এবং গণতন্ত্রের ধ্বংসকারক’, ‘জাতীয় প্রতারক’, ‘শপথ ভঙ্গকারী’ প্রভৃতি নিন্দাসূচক বিশ্লেষণে আখ্যায়িত করেছেন। তারা অবাক হয়েছেন এটা ভেবে যে জিয়াউর রহমানের আসল রূপ কেন বাল্টিমোর কর্তৃপক্ষ আগে জানতে পারেননি। তা অবশ্য না জানারই কথা। ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যায় জিয়া-মোশতাকের ভূমিকা এবং তাদের দ্বারা সংবিধান লঙ্ঘন করে অস্ত্রের জোরে ক্ষমতা জবরদখলের সংবাদ বিশ্ব গণমাধ্যমে ছাপা হলেও বাল্টিমোরের বর্তমান প্রজন্মের কর্তৃপক্ষের কাছে তা না জানারই কথা। তার ওপর বিএনপি তাদের দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত টাকার ঝুলি নিয়ে নেমেছিল ম্যারিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের মতো একটি জায়গায় জিয়ার নামে একটি সড়কের নামকরণের লক্ষ্য নিয়ে। তারা ভেবেছিল এতে তাদের দলের প্রতিষ্ঠাতার ভাবমূর্তি বিশ্বময় উন্নীত হবে, তার কুকর্মগুলো ঢেকে যাবে। অর্থের প্রাচুর্য নিয়ে তারা চুক্তি করল একটি অভিজ্ঞ লবিস্ট প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। প্রতিষ্ঠানটি বিএনপি নেতাদের খুশি করার জন্য বাল্টিমোর মেয়রকে মিথ্যাচারের মাধ্যমে এই মর্মে বোঝাতে শুরু করল যে জিয়া বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক, সে বাংলাদেশে গণতন্ত্র এবং সাংবিধানিক শাসনের প্রতিষ্ঠাতা ইত্যাদি। লবিস্ট ফার্মের দক্ষ এবং লাগাতার পীড়াপীড়িতে একপর্যায়ে বাল্টিমোরের মেয়র ধরে নেন যে লবিস্টরা যা বলছেন তা ঠিক। তিনি যে ভুলটি করছিলেন তা হলো তিনি অতীতের গণমাধ্যমের প্রকাশনাগুলো দেখেননি, বিশ্লেষণ করেননি।

এ খবর প্রকাশের পর আমরা কজন যখন ঢাকা থেকে তথ্য-প্রমাণ এবং বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালতের বেশকটি রায়ের কপি সরাসরি মেয়রের কাছে পাঠিয়ে মেয়রের ভুল ভাঙানোর চেষ্টা করলাম এবং পরে জুম বৈঠকের মাধ্যমে বোঝাতে পারলাম যে লবিস্টরা জিয়া সম্পর্কে যা বলেছেন, জিয়া আসলে ঠিক তার উল্টো, অর্থাৎ সে মোটেও স্বাধীনতার ঘোষক ছিল না, স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান যার জন্য বাংলাদেশে তিনি জাতির জনক হিসেবে, বাঙালির বন্ধু উপাধিতে এবং বিবিসি পরিচালিত সমীক্ষায় সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি হিসেবে আখ্যায়িত হয়েছেন। অন্যদিকে আমাদের সর্বোচ্চ আদালত জিয়াকে বেশকটি রায়ে ঠান্ডা মাথার খুনি, অস্ত্রবলে অবৈধ ক্ষমতা দখলদার, সংবিধান ও গণতন্ত্র ধ্বংসকারী, শপথ ভঙ্গকারী, দেশদ্রোহী, জাতির প্রতি প্রতারণা এবং বিশ্বাসঘাতকতাকারী হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন এবং বলেছেন সে বেঁচে থাকলে তার বিচার হতো, তাকে ঘৃণা করতে বলেছে, সে জাতির জনক হত্যার মূল কুশীলব ছিল, জাতির পিতা হত্যাকারীদের বিচার থেকে রক্ষা করেছে, তাদের উঁচু পদে বিভিন্ন দেশের বাংলাদেশ দূতাবাসে চাকরি দিয়েছে, দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ তাকে জাতির জনক হত্যার জন্য ঘৃণার চোখে দেখে, তার মরণোত্তর বিচার দাবি করছে, তখন মেয়র সাহেবের আর জিয়ার প্রকৃত রূপ সম্পর্কে যে ভ্রান্ত এবং অমূলক ধারণাসমূহ বিএনপি লবিস্টরা দিয়েছিলেন, তা যে মিথ্যাচারে ভরপুর এবং প্রতারণামূলক সে সম্পর্কে নিশ্চিত হতে কিছু বাকি রইল না, কেননা আমরা সর্বোচ্চ আদালতের রায়সমূহ এবং অন্যান্য তথ্য-প্রমাণ মেয়র সাহেবকে সরাসরি পাঠিয়েছিলাম। মেয়র সাহেবের কাছে জিয়ার আসল রূপ প্রকাশ করার ব্যাপারে যারা মূল এবং যুগান্তকারী ভূমিকা রেখেছিলেন তাদের মধ্যে ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া এবং তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ, কেননা এ দুজনই আমার বাড়িতে হাজির হয়েছিলেন কৌশল নির্ধারণের জন্য এবং সে বৈঠকেই আমরা ঠিক করেছিলাম বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালতের জিয়াবিরোধী মন্তব্যগুলো বাল্টিমোরের মেয়রের দৃষ্টিতে আনার কথা, যা ছিল অপরিহার্য, যার বিকল্প ছিল না। বস্তুত ঢাকা থেকে আমাদের পাঠানো তথ্য-প্রমাণসমৃদ্ধ নথি পাওয়ার পরই বাল্টিমোর কর্তৃপক্ষ তাদের আগের ভুল বুঝতে পারেন। এ সাফল্যের পেছনে ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া এবং ড. সেলিম মাহমুদই সবচেয়ে বেশি কৃতিত্বের দাবিদার, কেননা আমরা সর্বোচ্চ আদালতের রায়গুলো না পাঠালে বাল্টিমোরের মেয়র সাহেব তার আগের সিদ্ধান্ত পাল্টাতেন না, আর তিনি এ নথির জন্যই অপেক্ষমাণ ছিলেন। পরে মেয়র সাহেব ৯ সেপ্টেম্বর একটি জুম বৈঠকের আয়োজন করলে আমরা এ মর্মে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করি যে আব্রাহাম লিংকন এবং প্রধান বিচারপতি মার্শালের দেশে আদালত কর্তৃক ঘোষিত ঠান্ডা মাথার খুনির নামে কোনো সড়কের নাম হতে পারে না। ওই জুম বৈঠক চলাকালেই সংশ্লিষ্ট সড়ক থেকে জিয়ার নাম মুছে ফেলার যুগান্তকারী সিদ্ধান্তের কথা বাল্টিমোর কর্তৃপক্ষ ঘোষণা করেন। এখন সেটি অনুসরণ করা আমাদের জন্য ফরজ হয়ে পড়েছে। যেখানে একটি বিদেশি রাষ্ট্র জিয়ার আসল রূপ বিবেচনা করে সড়ক থেকে তার নাম মুছে ফেলে দিল, সেখানে কী করে সংসদ এলাকায় জিয়ার নামে কবর থাকতে পারে (যদিও সেটি আসলে জিয়ার কবর নয় বলে প্রায় সবারই বিশ্বাস), কী করেই চট্টগ্রামে সরকারি অর্থে পরিচালিত জিয়া জাদুঘর নামে, জিয়ার বিরাটকায় ভাস্কর্যসহ একটি জাদুঘর থাকতে পারে? তা নিয়ে জনমনে অত্যন্ত যৌক্তিক কারণেই প্রশ্ন উঠেছে। জিয়ার কবর বলে যেখানে স্থাপনা তৈরি করা হয়েছে, সেটি করা হয়েছে সংসদ এলাকার সব বিধিনিষেধ লঙ্ঘন করে, মূল নীলনকশা ভঙ্গ করে। তার ওপর অত্যন্ত দুঃখজনক ব্যাপার হলো, চট্টগ্রামে জিয়ার নামে যে জাদুঘর স্থাপন করা হয়েছে তার জন্য সরকার প্রতি বছর বিরাট অঙ্কের টাকা অপচয় করে এই তথাকথিত জাদুঘরের নামে একটি সাদা হাতি পালন করছে এমন এক ব্যক্তির নামে যাকে সর্বোচ্চ আদালত ঠান্ডা মাথার খুনি, দেশদ্রোহী, সংবিধান ধ্বংসকারী প্রভৃতি শব্দে আখ্যায়িত করেছেন। জাদুঘর কর্তৃপক্ষের এহেন ধৃষ্টতা শুধু লজ্জাজনকই নয়, সর্বোচ্চ আদালতের রায়ের প্রতি চরম অবমাননাকরও বটে, বিশেষ করে সর্বোচ্চ আদালত যখন পরিষ্কার এবং বোধগম্য ভাষায় বলেছেন, জিয়া গংকে আইনের দৃষ্টিতে রাষ্ট্রপতি হিসেবে ধরা যাবে না। জিয়ার তথাকথিত কবর এবং চট্টগ্রামে জিয়া জাদুঘর অপসারণ করা তাই অপরিহার্য হয়ে পড়েছে, একইভাবে এবং একই নীতি অনুসরণ করে যা করেছেন বাল্টিমোর সিটি কর্তৃপক্ষ। আমরা তাদের নীতি অনুসরণ না করলে বিশ্ববাসী আমাদের মুখে চুনকালি দেবে। জিয়ার নামে যে শুধু চন্দ্রিমা উদ্যানে ভৌতিক কবর আর চট্টগ্রামে লজ্জাকর জাদুঘরই রয়েছে তা নয়, রয়েছে সরকারচালিত আরও অনেক স্থাপনা যার মধ্যে রয়েছে বগুড়ায় একটি হাসপাতালসহ বিভিন্ন এলাকায় বেশ কিছু চিকিৎসালয়। চট্টগ্রামে একটি শিশু পার্ক রয়েছে আছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জিয়া হল, বিভিন্ন জায়গায় জিয়ার নামধারী বিদ্যায়তন যার শিক্ষকগণ সরকার থেকে বেতন পাচ্ছেন। জামালপুর শহরে জিয়ার নামে কলেজ রয়েছে। অবিশ্বাস্য হলেও প্রধানমন্ত্রীর দফতরের সামনের রাস্তাটির নামও জিয়ার নামে। এ ছাড়া ঢাকাস্থ শিশু পার্কের অডিটোরিয়াম, হযরতপুরে একটি স্নাতক কলেজ, কেরানীগঞ্জের হিজলায় একটি উচ্চবিদ্যালয় ছাড়াও জিয়া হল নামে একটি হল রয়েছে নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়া মোড়ে, একই নামে হল রয়েছে খুলনা শিববাড়ী মোড়ে এবং সারা দেশের আরও বহু জায়গায়।

আমি হাই কোর্ট বিভাগের বিচারপতি থাকাকালে কুখ্যাত রাজাকার খান এ সবুরের নামে খুলনার একটি মহাসড়কের নামসহ অন্য রাজাকারদের নামসংবলিত স্থাপনা এবং প্রতিষ্ঠানের নাম মুছে দেওয়ার জন্য আদেশ দিলেও সেগুলো যথাসময়ে পালন না করে কর্তৃপক্ষ আদালত অবমাননা করেছিলেন। কিন্তু তখন আমি আপিল বিভাগে পদোন্নতি পাওয়ায় অবমাননাকারীদের শাস্তি দিতে পারিনি। পরে অবশ্য কর্তৃপক্ষ সবুর খান এবং ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি হল থেকে কয়েকজন রাজাকারের নাম মুছে দিয়েছেন। সে ধারা অনুসরণ করে জিয়ার নামের সব চিহ্ন, সড়ক, প্রতিষ্ঠানগুলোর নাম মুছে না দিলে একদিকে যেমন গণরোষ বাড়তে থাকবে, তেমনি বিদেশিদের কাছে আমরা হাসির পাত্রে পরিণত হব।

আমরা যদি এগুলো বিনা বিলম্বে উৎখাত করতে ব্যর্থ হই তাহলে বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের মানুষ আমাদের নিয়ে হাস্য-কৌতুক করবে। ঠান্ডা মাথার খুনির স্মৃতি যদি যুক্তরাষ্ট্রের কর্তৃপক্ষ সরিয়ে ফেলতে পারেন তাহলে আমরা কেন তা পারব না? আর যারা জিয়ার নামকীর্তনে গদগদ তাদের তো সাহস হলো না বাল্টিমোরের পদক্ষেপে বাধা দিতে বা প্রতিবাদ করতে, কেননা প্রতিবাদ করার ভাষা বা যুক্তি তাদের নেই। যা-ই হোক, আমরা যদি সব স্থান থেকে জিয়ার নাম মুছে ফেলতে না পারি তাহলে বিশ্ববাসীর কাছে আমাদের ভাবমূর্তি মারাত্মকভাবে বিনষ্ট হবে।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
সর্বশেষ খবর
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থবছরের প্রথম দিনেই মোংলা বন্দরে একসঙ্গে ৪ বিদেশি জাহাজ
অর্থবছরের প্রথম দিনেই মোংলা বন্দরে একসঙ্গে ৪ বিদেশি জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম