শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বাল্টিমোর থেকে আমাদের শিক্ষা নিতে হবে

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
বাল্টিমোর থেকে আমাদের শিক্ষা নিতে হবে

৯ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের ম্যারিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের বাল্টিমোর শহরের মেয়র মিস্টার ব্রেন্ডন স্কট যে ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত দ্বারা জিয়াউর রহমানের নামে আগে নামকৃত সড়ক থেকে জিয়ার নাম মুছে ফেলেছেন, সে খবরটি আমাদের দেশের গণমাধ্যমে তেমন একটা প্রচার না পেলেও ম্যারিল্যান্ডে খবরটি বেশ প্রাধান্য পেয়েছে। শুধু যুক্তরাষ্ট্রে প্রবাসী বাঙালিরাই আনন্দে মেতে ওঠেননি, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকরাও উল্লসিত হয়েছেন এই জেনে যে যে জিয়ার নামে বাল্টিমোরের একটি সড়কের নামকরণ হয়েছিল, সে জিয়াকে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালতই ‘ঠান্ড মাথার খুনি’, ‘অস্ত্রবলে ক্ষমতার জবরদখলদার’, ‘দেশদ্রোহী’, ‘সংবিধানের এবং গণতন্ত্রের ধ্বংসকারক’, ‘জাতীয় প্রতারক’, ‘শপথ ভঙ্গকারী’ প্রভৃতি নিন্দাসূচক বিশ্লেষণে আখ্যায়িত করেছেন। তারা অবাক হয়েছেন এটা ভেবে যে জিয়াউর রহমানের আসল রূপ কেন বাল্টিমোর কর্তৃপক্ষ আগে জানতে পারেননি। তা অবশ্য না জানারই কথা। ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যায় জিয়া-মোশতাকের ভূমিকা এবং তাদের দ্বারা সংবিধান লঙ্ঘন করে অস্ত্রের জোরে ক্ষমতা জবরদখলের সংবাদ বিশ্ব গণমাধ্যমে ছাপা হলেও বাল্টিমোরের বর্তমান প্রজন্মের কর্তৃপক্ষের কাছে তা না জানারই কথা। তার ওপর বিএনপি তাদের দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত টাকার ঝুলি নিয়ে নেমেছিল ম্যারিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের মতো একটি জায়গায় জিয়ার নামে একটি সড়কের নামকরণের লক্ষ্য নিয়ে। তারা ভেবেছিল এতে তাদের দলের প্রতিষ্ঠাতার ভাবমূর্তি বিশ্বময় উন্নীত হবে, তার কুকর্মগুলো ঢেকে যাবে। অর্থের প্রাচুর্য নিয়ে তারা চুক্তি করল একটি অভিজ্ঞ লবিস্ট প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। প্রতিষ্ঠানটি বিএনপি নেতাদের খুশি করার জন্য বাল্টিমোর মেয়রকে মিথ্যাচারের মাধ্যমে এই মর্মে বোঝাতে শুরু করল যে জিয়া বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক, সে বাংলাদেশে গণতন্ত্র এবং সাংবিধানিক শাসনের প্রতিষ্ঠাতা ইত্যাদি। লবিস্ট ফার্মের দক্ষ এবং লাগাতার পীড়াপীড়িতে একপর্যায়ে বাল্টিমোরের মেয়র ধরে নেন যে লবিস্টরা যা বলছেন তা ঠিক। তিনি যে ভুলটি করছিলেন তা হলো তিনি অতীতের গণমাধ্যমের প্রকাশনাগুলো দেখেননি, বিশ্লেষণ করেননি।

এ খবর প্রকাশের পর আমরা কজন যখন ঢাকা থেকে তথ্য-প্রমাণ এবং বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালতের বেশকটি রায়ের কপি সরাসরি মেয়রের কাছে পাঠিয়ে মেয়রের ভুল ভাঙানোর চেষ্টা করলাম এবং পরে জুম বৈঠকের মাধ্যমে বোঝাতে পারলাম যে লবিস্টরা জিয়া সম্পর্কে যা বলেছেন, জিয়া আসলে ঠিক তার উল্টো, অর্থাৎ সে মোটেও স্বাধীনতার ঘোষক ছিল না, স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান যার জন্য বাংলাদেশে তিনি জাতির জনক হিসেবে, বাঙালির বন্ধু উপাধিতে এবং বিবিসি পরিচালিত সমীক্ষায় সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি হিসেবে আখ্যায়িত হয়েছেন। অন্যদিকে আমাদের সর্বোচ্চ আদালত জিয়াকে বেশকটি রায়ে ঠান্ডা মাথার খুনি, অস্ত্রবলে অবৈধ ক্ষমতা দখলদার, সংবিধান ও গণতন্ত্র ধ্বংসকারী, শপথ ভঙ্গকারী, দেশদ্রোহী, জাতির প্রতি প্রতারণা এবং বিশ্বাসঘাতকতাকারী হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন এবং বলেছেন সে বেঁচে থাকলে তার বিচার হতো, তাকে ঘৃণা করতে বলেছে, সে জাতির জনক হত্যার মূল কুশীলব ছিল, জাতির পিতা হত্যাকারীদের বিচার থেকে রক্ষা করেছে, তাদের উঁচু পদে বিভিন্ন দেশের বাংলাদেশ দূতাবাসে চাকরি দিয়েছে, দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ তাকে জাতির জনক হত্যার জন্য ঘৃণার চোখে দেখে, তার মরণোত্তর বিচার দাবি করছে, তখন মেয়র সাহেবের আর জিয়ার প্রকৃত রূপ সম্পর্কে যে ভ্রান্ত এবং অমূলক ধারণাসমূহ বিএনপি লবিস্টরা দিয়েছিলেন, তা যে মিথ্যাচারে ভরপুর এবং প্রতারণামূলক সে সম্পর্কে নিশ্চিত হতে কিছু বাকি রইল না, কেননা আমরা সর্বোচ্চ আদালতের রায়সমূহ এবং অন্যান্য তথ্য-প্রমাণ মেয়র সাহেবকে সরাসরি পাঠিয়েছিলাম। মেয়র সাহেবের কাছে জিয়ার আসল রূপ প্রকাশ করার ব্যাপারে যারা মূল এবং যুগান্তকারী ভূমিকা রেখেছিলেন তাদের মধ্যে ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া এবং তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ, কেননা এ দুজনই আমার বাড়িতে হাজির হয়েছিলেন কৌশল নির্ধারণের জন্য এবং সে বৈঠকেই আমরা ঠিক করেছিলাম বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালতের জিয়াবিরোধী মন্তব্যগুলো বাল্টিমোরের মেয়রের দৃষ্টিতে আনার কথা, যা ছিল অপরিহার্য, যার বিকল্প ছিল না। বস্তুত ঢাকা থেকে আমাদের পাঠানো তথ্য-প্রমাণসমৃদ্ধ নথি পাওয়ার পরই বাল্টিমোর কর্তৃপক্ষ তাদের আগের ভুল বুঝতে পারেন। এ সাফল্যের পেছনে ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া এবং ড. সেলিম মাহমুদই সবচেয়ে বেশি কৃতিত্বের দাবিদার, কেননা আমরা সর্বোচ্চ আদালতের রায়গুলো না পাঠালে বাল্টিমোরের মেয়র সাহেব তার আগের সিদ্ধান্ত পাল্টাতেন না, আর তিনি এ নথির জন্যই অপেক্ষমাণ ছিলেন। পরে মেয়র সাহেব ৯ সেপ্টেম্বর একটি জুম বৈঠকের আয়োজন করলে আমরা এ মর্মে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করি যে আব্রাহাম লিংকন এবং প্রধান বিচারপতি মার্শালের দেশে আদালত কর্তৃক ঘোষিত ঠান্ডা মাথার খুনির নামে কোনো সড়কের নাম হতে পারে না। ওই জুম বৈঠক চলাকালেই সংশ্লিষ্ট সড়ক থেকে জিয়ার নাম মুছে ফেলার যুগান্তকারী সিদ্ধান্তের কথা বাল্টিমোর কর্তৃপক্ষ ঘোষণা করেন। এখন সেটি অনুসরণ করা আমাদের জন্য ফরজ হয়ে পড়েছে। যেখানে একটি বিদেশি রাষ্ট্র জিয়ার আসল রূপ বিবেচনা করে সড়ক থেকে তার নাম মুছে ফেলে দিল, সেখানে কী করে সংসদ এলাকায় জিয়ার নামে কবর থাকতে পারে (যদিও সেটি আসলে জিয়ার কবর নয় বলে প্রায় সবারই বিশ্বাস), কী করেই চট্টগ্রামে সরকারি অর্থে পরিচালিত জিয়া জাদুঘর নামে, জিয়ার বিরাটকায় ভাস্কর্যসহ একটি জাদুঘর থাকতে পারে? তা নিয়ে জনমনে অত্যন্ত যৌক্তিক কারণেই প্রশ্ন উঠেছে। জিয়ার কবর বলে যেখানে স্থাপনা তৈরি করা হয়েছে, সেটি করা হয়েছে সংসদ এলাকার সব বিধিনিষেধ লঙ্ঘন করে, মূল নীলনকশা ভঙ্গ করে। তার ওপর অত্যন্ত দুঃখজনক ব্যাপার হলো, চট্টগ্রামে জিয়ার নামে যে জাদুঘর স্থাপন করা হয়েছে তার জন্য সরকার প্রতি বছর বিরাট অঙ্কের টাকা অপচয় করে এই তথাকথিত জাদুঘরের নামে একটি সাদা হাতি পালন করছে এমন এক ব্যক্তির নামে যাকে সর্বোচ্চ আদালত ঠান্ডা মাথার খুনি, দেশদ্রোহী, সংবিধান ধ্বংসকারী প্রভৃতি শব্দে আখ্যায়িত করেছেন। জাদুঘর কর্তৃপক্ষের এহেন ধৃষ্টতা শুধু লজ্জাজনকই নয়, সর্বোচ্চ আদালতের রায়ের প্রতি চরম অবমাননাকরও বটে, বিশেষ করে সর্বোচ্চ আদালত যখন পরিষ্কার এবং বোধগম্য ভাষায় বলেছেন, জিয়া গংকে আইনের দৃষ্টিতে রাষ্ট্রপতি হিসেবে ধরা যাবে না। জিয়ার তথাকথিত কবর এবং চট্টগ্রামে জিয়া জাদুঘর অপসারণ করা তাই অপরিহার্য হয়ে পড়েছে, একইভাবে এবং একই নীতি অনুসরণ করে যা করেছেন বাল্টিমোর সিটি কর্তৃপক্ষ। আমরা তাদের নীতি অনুসরণ না করলে বিশ্ববাসী আমাদের মুখে চুনকালি দেবে। জিয়ার নামে যে শুধু চন্দ্রিমা উদ্যানে ভৌতিক কবর আর চট্টগ্রামে লজ্জাকর জাদুঘরই রয়েছে তা নয়, রয়েছে সরকারচালিত আরও অনেক স্থাপনা যার মধ্যে রয়েছে বগুড়ায় একটি হাসপাতালসহ বিভিন্ন এলাকায় বেশ কিছু চিকিৎসালয়। চট্টগ্রামে একটি শিশু পার্ক রয়েছে আছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জিয়া হল, বিভিন্ন জায়গায় জিয়ার নামধারী বিদ্যায়তন যার শিক্ষকগণ সরকার থেকে বেতন পাচ্ছেন। জামালপুর শহরে জিয়ার নামে কলেজ রয়েছে। অবিশ্বাস্য হলেও প্রধানমন্ত্রীর দফতরের সামনের রাস্তাটির নামও জিয়ার নামে। এ ছাড়া ঢাকাস্থ শিশু পার্কের অডিটোরিয়াম, হযরতপুরে একটি স্নাতক কলেজ, কেরানীগঞ্জের হিজলায় একটি উচ্চবিদ্যালয় ছাড়াও জিয়া হল নামে একটি হল রয়েছে নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়া মোড়ে, একই নামে হল রয়েছে খুলনা শিববাড়ী মোড়ে এবং সারা দেশের আরও বহু জায়গায়।

আমি হাই কোর্ট বিভাগের বিচারপতি থাকাকালে কুখ্যাত রাজাকার খান এ সবুরের নামে খুলনার একটি মহাসড়কের নামসহ অন্য রাজাকারদের নামসংবলিত স্থাপনা এবং প্রতিষ্ঠানের নাম মুছে দেওয়ার জন্য আদেশ দিলেও সেগুলো যথাসময়ে পালন না করে কর্তৃপক্ষ আদালত অবমাননা করেছিলেন। কিন্তু তখন আমি আপিল বিভাগে পদোন্নতি পাওয়ায় অবমাননাকারীদের শাস্তি দিতে পারিনি। পরে অবশ্য কর্তৃপক্ষ সবুর খান এবং ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি হল থেকে কয়েকজন রাজাকারের নাম মুছে দিয়েছেন। সে ধারা অনুসরণ করে জিয়ার নামের সব চিহ্ন, সড়ক, প্রতিষ্ঠানগুলোর নাম মুছে না দিলে একদিকে যেমন গণরোষ বাড়তে থাকবে, তেমনি বিদেশিদের কাছে আমরা হাসির পাত্রে পরিণত হব।

আমরা যদি এগুলো বিনা বিলম্বে উৎখাত করতে ব্যর্থ হই তাহলে বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের মানুষ আমাদের নিয়ে হাস্য-কৌতুক করবে। ঠান্ডা মাথার খুনির স্মৃতি যদি যুক্তরাষ্ট্রের কর্তৃপক্ষ সরিয়ে ফেলতে পারেন তাহলে আমরা কেন তা পারব না? আর যারা জিয়ার নামকীর্তনে গদগদ তাদের তো সাহস হলো না বাল্টিমোরের পদক্ষেপে বাধা দিতে বা প্রতিবাদ করতে, কেননা প্রতিবাদ করার ভাষা বা যুক্তি তাদের নেই। যা-ই হোক, আমরা যদি সব স্থান থেকে জিয়ার নাম মুছে ফেলতে না পারি তাহলে বিশ্ববাসীর কাছে আমাদের ভাবমূর্তি মারাত্মকভাবে বিনষ্ট হবে।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে বিশাল মূল্যবৃদ্ধির পর কমলো চালের দাম
জাপানে বিশাল মূল্যবৃদ্ধির পর কমলো চালের দাম

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরীয় জাদুঘর থেকে ফারাওয়ের অমূল্য ব্রেসলেট চুরি
মিসরীয় জাদুঘর থেকে ফারাওয়ের অমূল্য ব্রেসলেট চুরি

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার স্পেসে জুয়ার শাস্তি দু’ বছর কারাদণ্ড, জরিমানা কোটি টাকা
সাইবার স্পেসে জুয়ার শাস্তি দু’ বছর কারাদণ্ড, জরিমানা কোটি টাকা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘কাল্কি’র সিক্যুয়েল থেকে ছিটকে গেলেন দীপিকা পাডুকোন
‘কাল্কি’র সিক্যুয়েল থেকে ছিটকে গেলেন দীপিকা পাডুকোন

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের হোটেলে ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের হোটেলে ড্রোন হামলা

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা
আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

যাত্রাবাড়ী আইডিয়াল কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে বেতন বঞ্চিত শিক্ষকদের সংবাদ সম্মেলন
যাত্রাবাড়ী আইডিয়াল কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে বেতন বঞ্চিত শিক্ষকদের সংবাদ সম্মেলন

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইফোন ১৭ কেনা নিয়ে ভারতে অ্যাপল স্টোরে ব্যাপক মারামারি (ভিডিও)
আইফোন ১৭ কেনা নিয়ে ভারতে অ্যাপল স্টোরে ব্যাপক মারামারি (ভিডিও)

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পানির স্তর স্বাভাবিক, কাপ্তাই জল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১৬ জলকপাট বন্ধ
পানির স্তর স্বাভাবিক, কাপ্তাই জল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১৬ জলকপাট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে আন্তঃবিভাগ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন বায়োকেমিস্ট্রি বিভাগ
গোবিপ্রবিতে আন্তঃবিভাগ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন বায়োকেমিস্ট্রি বিভাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের মাধ্যমে মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে দেয়া হবে : দুদু
নির্বাচনের মাধ্যমে মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে দেয়া হবে : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফের পাহাড়ে পাচারের জন্য বন্দী থাকা নারী-শিশুসহ ৬৬ জন উদ্ধার
টেকনাফের পাহাড়ে পাচারের জন্য বন্দী থাকা নারী-শিশুসহ ৬৬ জন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক
ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৭তম বিসিএসের প্রিলি অনুষ্ঠিত
৪৭তম বিসিএসের প্রিলি অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
রাজধানীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস
পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিটির দাপুটে জয়, হালান্ডের দ্রুততম ‘ফিফটি’র রেকর্ড
সিটির দাপুটে জয়, হালান্ডের দ্রুততম ‘ফিফটি’র রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউপিইউ কাউন্সিলে বাংলাদেশ পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ইউপিইউ কাউন্সিলে বাংলাদেশ পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ
গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাসড়কে ডাকাতের হামলায় যুবক নিহত, চারজন হাসপাতালে
মহাসড়কে ডাকাতের হামলায় যুবক নিহত, চারজন হাসপাতালে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত
মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ভেসে যাওয়া দুইজনের লাশ উদ্ধার
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ভেসে যাওয়া দুইজনের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালির সঙ্গে উত্তেজনায় দুই কূটনীতিককে ফ্রান্স ছাড়ার নির্দেশ
মালির সঙ্গে উত্তেজনায় দুই কূটনীতিককে ফ্রান্স ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস
সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত
মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ