শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১

ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ ও জিয়ার রাষ্ট্রদ্রোহিতা

শ ম রেজাউল করিম
প্রিন্ট ভার্সন
ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ ও জিয়ার রাষ্ট্রদ্রোহিতা

ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ। বিশ্ব ইতিহাসে ঘৃণ্য কালো আইন নামে যেটি সমধিক পরিচিত। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার পথে নিকৃষ্ট অন্তরায় হিসেবে আবর্তিত হওয়া জগদ্দল পাথর। একটি স্বাধীন দেশে জাতির পিতার নৃশংস হত্যাকান্ডের বিচারের পথ বন্ধ করে দেওয়া পঙ্কিল অধ্যায়। একের পর সংবিধান লঙ্ঘনের কলঙ্কিত দলিল। পৃথিবীর আর কোনো দেশে এমন কালো আইন নেই।  ‘প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকন, ভারতের মহাত্মা গান্ধী, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ও রাজিব গান্ধী, পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টো, শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট বন্দর নায়েকসহ বিশ্বের অনেক খ্যাতিমান ব্যক্তিকে হত্যার পর সেসব হত্যার বিচার বন্ধ করে দেওয়ার জন্য এমন অধ্যাদেশ কোনো দেশেই জারি হয়নি।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর সংবিধান লঙ্ঘন করে স্বঘোষিত রাষ্ট্রপতি বনে যান খন্দকার মোশতাক আহমেদ। সামরিক আইন জারি করা হলেও সে সময় সংবিধান ছিল বলবৎ, যা ছিল এক অদ্ভুত ব্যবস্থা। সংবিধানের ৫৫ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী রাষ্ট্রপতির পদ শূন্য হলে কিংবা অনুপস্থিতি, অসুস্থতা বা অন্য কোনো কারণে রাষ্ট্রপতি দায়িত্ব পালনে অসমর্থ হলে তদস্থলে উপ-রাষ্ট্রপতি রাষ্ট্রপতিরূপে কাজ করবেন। একইভাবে রাষ্ট্রপতি ও উপ-রাষ্ট্রপতির পদ শূন্য হলে স্পিকার রাষ্ট্রপতিরূপে কাজ করবেন। সংবিধানের এ বিধান বলবৎ থাকা সত্ত্বেও উপ-রাষ্ট্রপতি এবং স্পিকার দুজনকেই বাদ দিয়ে ক্ষমতা দখল করেন বাণিজ্যমন্ত্রী খন্দকার মোশতাক। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মাত্র ১ মাস ১০ দিন পর ২৬ সেপ্টেম্বর ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করেন অবৈধ রাষ্ট্রপতি খন্দকার মোশতাক। ‘দি বাংলাদেশ গেজেট, এক্সট্রা অর্ডিনারি পাবলিশড বাই অথরিটি’ লেখা অধ্যাদেশটিতে স্বাক্ষর করেন খোন্দকার মোশতাক। এ অধ্যাদেশে ছিল দুটি ভাগ। প্রথম অংশে বলা হয়েছে- ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোরে বলবৎ আইনের পরিপন্থী যা কিছুই ঘটুক না কেন, এ ব্যাপারে সুপ্রিম কোর্টসহ কোনো আদালতে মামলা, অভিযোগ দায়ের বা কোনো আইনি প্রক্রিয়ায় যাওয়া যাবে না। দ্বিতীয় অংশে বলা হয়েছে- রাষ্ট্রপতি উল্লিখিত ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে যাদের প্রত্যয়ন করবেন, তাদের দায়মুক্তি দেওয়া হলো। অর্থাৎ তাদের বিরুদ্ধে কোনো আদালতে মামলা, অভিযোগ দায়ের বা কোনো আইনি প্রক্রিয়ায় যাওয়া যাবে না। বঙ্গবন্ধুকে নৃশংসভাবে হত্যার পর খুনিদের যাতে বিচার করা না যায়, অবৈধ ক্ষমতা দখলকারীদের আইনগত কর্তৃত্ব চ্যালেঞ্জ করা না যায় এবং হত্যাকান্ডের ষড়যন্ত্র ও নেপথ্যে জড়িতদের যাতে সুরক্ষা দেওয়া যায়, তার জন্যই এ অধ্যাদেশ জারি করা হয়।

অবৈধ রাষ্ট্রপতি মোশতাক কর্তৃক খুনিদের বাঁচানোর জন্য ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি ছিল দেশের সর্বোচ্চ আইন, সংবিধান পরিপন্থী। সংবিধানের ৯৩(১) অনুচ্ছেদে রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশ জারির ক্ষমতা প্রসঙ্গে বলা হয়েছে- ‘সংসদ ভাঙ্গিয়া যাওয়া অবস্থায় অথবা উহার অধিবেশনকাল ব্যতীত, কোন সময়ে রাষ্ট্রপতির নিকট আশু ব্যবস্থা গ্রহণের প্রয়োজনীয় পরিস্থিতি বিদ্যমান রহিয়াছে বলিয়া সন্তোষজনকভাবে প্রতীয়মান হইলে তিনি উক্ত পরিস্থিতিতে যেইরূপ প্রয়োজনীয় বলিয়া মনে করিবেন, সেইরূপ অধ্যাদেশ প্রণয়ন ও জারি করিতে পারিবেন এবং জারি হইবার সময় হইতে অনুরূপভাবে প্রণীত অধ্যাদেশ সংসদের আইনের ন্যায় ক্ষমতাসম্পন্ন হইবে’।

তবে শর্ত থাকে যে, এই দফার অধীন কোনো অধ্যাদেশে এমন কোনো বিধান করা হইবে না, (ক) যাহা এই সংবিধানের অধীন সংসদের আইন-দ্বারা আইনসংগতভাবে করা যায় না। আইনানুগভাবে কী করা যাবে বা যাবে না, তা সংবিধানের ৭ ও ২৬ অনুচ্ছেদে সুস্পষ্টভাবে বলা হয়েছে। ৭(১) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে- জনগণের অভিপ্রায়ের পরম অভিব্যক্তিরূপে সংবিধান প্রজাতন্ত্রের সর্বোচ্চ আইন এবং অন্য কোনো আইন যদি সংবিধানের সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ হয় তাহলে সে আইনের যতখানি অসামঞ্জস্যপূর্ণ, ততখানি বাতিল হবে। এ ছাড়া ২৬ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে- সংবিধানে বর্ণিত মৌলিক অধিকারের সঙ্গে অসামঞ্জস্য আইন বাতিল হবে। ২৬(২) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে- রাষ্ট্র সংবিধানের মৌলিক অধিকারের সঙ্গে অসামঞ্জস্য কোনো আইন প্রণয়ন করবেন না এবং অনুরূপ কোনো আইন প্রণীত হলে তা মৌলিক অধিকারের কোনো বিধানের সঙ্গে যতখানি অসামঞ্জস্যপূর্ণ, ততখানি বাতিল হয়ে যাবে। বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর সামরিক আইন জারি হলেও সংবিধানকে বাতিল করা হয়নি, বিধায় সংবিধানের বিধানাবলি বলবৎ ছিল। সংগত কারণে সংবিধানের উল্লিখিত অনুচ্ছেদসমূহের বিধান অনুসারে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করা একদিকে ছিল সংবিধান পরিপন্থী, অন্যদিকে যিনি জারি করেছিলেন তিনিও ছিলেন অবৈধ রাষ্ট্রপতি।

সংবিধানের মৌলিক অধিকার হিসেবে ৩১ নং অনুচ্ছেদে আইনের আশ্রয় লাভ এবং ৩২ নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী আইন ব্যতীত জীবন ও ব্যক্তি স্বাধীনতা থেকে কাউকে বঞ্চিত করা যাবে না মর্মে বলা হয়েছে। একইভাবে ২৭ অনুচ্ছেদে আইনের সমান আশ্রয় লাভের অধিকারের কথা এবং ২৬ অনুচ্ছেদে মৌলিক অধিকারের সঙ্গে অসামঞ্জস্য আইন বাতিল বলে গণ্য হবে মর্মে উল্লেখ রয়েছে। উল্লিখিত বিধানের আলোকে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশে দুই ভাগে যেসব বিষয় উল্লেখ করে সুরক্ষা দেওয়ার কথা বলা হয়েছে, তা কোনোভাবেই রাষ্ট্রপতিকে অধ্যাদেশ জারির যে ক্ষমতা ৯৩ অনুচ্ছেদ দেওয়া হয়েছে, সেখানে ওই সুযোগ ছিল না। ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ সংবিধানে প্রদত্ত মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী হওয়ায় তা সম্পূর্ণ বেআইনি। অপরদিকে সংবিধানের প্রস্তাবনায়, রাষ্ট্রের মূল লক্ষ্য হিসেবে সব নাগরিকের জন্য আইনের শাসন, মৌলিক অধিকার এবং সুবিচার নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে। ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ সংবিধানে বর্ণিত আইনের শাসন, মৌলিক মানবাধিকার ও সুবিচার লাভের নিশ্চয়তার সঙ্গে সুস্পষ্টভাবে সাংঘর্ষিক ছিল, বিধায় সংবিধানের ৭ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী শুরু থেকে (অধ্যাদেশ জারির মুহূর্ত থেকেই) অসাংবিধানিক ও বেআইনি ছিল। অসাংবিধানিকভাবে ক্ষমতা দখল করায় মোশতাক ছিল আইনের দৃষ্টিতে অবৈধ রাষ্ট্রপতি। একজন অবৈধ রাষ্ট্রপতি কর্তৃক জারিকৃত সংবিধানবিরোধী অধ্যাদেশ আইনের পরিভাষায় ছিল অবৈধ।

খন্দকার মোশতাকের স্বাক্ষর থাকলেও এ অধ্যাদেশ জারির নেপথ্যের কারিগর ও মাস্টারমাইন্ড ছিলেন জেনারেল জিয়া, যিনি বঙ্গবন্ধু হত্যার ৯ দিনের মাথায় তৎকালীন সেনাপ্রধানকে হটিয়ে নিজেই সেনাপ্রধান বনে যান। সংবিধান লঙ্ঘন করে অবৈধভাবে রাষ্ট্রপতির পদ জবর-দখলকারী মোশতাকের প্রতি স্বঘোষিত সেনাপ্রধান জিয়ার আনুগত্য প্রকাশ, ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারির সঙ্গে জিয়ার সম্পৃক্ততার বিষয়টি স্পষ্ট করে। সেনাপ্রধান হিসেবে সংবিধান সমুন্নত রাখা, রাষ্ট্রপতির প্রতি আনুগত্যতা দেখানো তার সাংবিধানিক ও গৃহীত শপথের কর্তব্য ছিল। কিন্তু তিনি অবৈধ রাষ্ট্রপতির প্রতি আনুগত্যতা এবং অবৈধ রাষ্ট্রপতির বেআইনি অধ্যাদেশ প্রণয়নে ভূমিকা ও সমর্থনের দ্বারা অসাংবিধানিক কাজ করেন। খন্দকার মোশতাককে ৮২ দিন পুতুল রাষ্ট্রপতি রেখে নতুন অধ্যায়ের অবতারণা করে বিচারপতি আবু সাদাত মো. সায়েমকে বেআইনিভাবে রাষ্ট্রপতি পদে অধিষ্ঠিত করেন। আইন অনুযায়ী অসাংবিধানিক সরকারের রাষ্ট্রপতি হওয়ার কোনো সুযোগ ছিল না বিচারপতি সায়েমের। ৮ নভেম্বর তাকে রাষ্ট্রপতি এবং সঙ্গে চিফ মার্শাল ল’ অ্যাডমিনিস্ট্রেটর করা হয়। যদিও বাংলাদেশে এরূপ কোনো পদের আইনগত অস্তিত্ব নেই। জিয়া হয়ে যান উপ-প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক। বাংলাদেশের সংবিধানে বা অন্য কোনো আইনে এরূপ কোনো পদের অস্তিত্ব নেই। উপ-প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক হয়ে বিচারপতি সায়েমকে দিয়ে কিছুদিন নিজের ইচ্ছা ও খেয়াল খুশিমতো সব কিছু করাতে থাকেন। একপর্যায়ে বিচারপতি সায়েম সাধারণ নির্বাচন দেওয়ার উদ্যোগ নিলে তা ভ-ুল করে রাষ্ট্রপতি হওয়ার স্বপ্নে বিভোর অতি উচ্চাভিলাষী জিয়া ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল বিচারপতি সায়েমকে অস্ত্রের মুখে পদত্যাগে বাধ্য করে নিজেই রাষ্ট্রপতি ও প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক হয়ে যান। এ অবৈধ অধ্যাদেশকে জোর করে বলবৎ রাখা হলেও ১৯৭৯ সালে সামরিক আইন প্রত্যাহারের সঙ্গে সঙ্গেই অধ্যাদেশটি কার্যকারিতা হারায়। ফলে সে সময়ে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান চাইলেই ১৫ আগস্টের খুনিদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে পারতেন। কিন্তু, বাস্তবতা ছিল ভিন্ন। বঙ্গবন্ধু খুনের পরিকল্পনা ও ষড়যন্ত্রের মাস্টারমাইন্ড জিয়া সবচেয়ে বড় সুবিধাভোগী হিসেবে খুনিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার পরিবর্তে পুরস্কৃত করেন। এবং স্থায়ীভাবে তাদের সুরক্ষা দিতে এবং অবৈধ ক্ষমতা দখলকে কেউ যাতে চ্যালেঞ্জ করতে না পারে তা পাকাপোক্ত করতে অবৈধ অধ্যাদেশকে আইনে পরিণত করেন নিজ অনুগত সংসদে ১৯৭৯ সালে ৯ এপ্রিল। তখন রাষ্ট্রপতি হিসেবে তিনি নিজেই অবৈধ আইনে স্বাক্ষর করেন। ইনডেমনিটি অধ্যাদেশকে আইনে পরিণত করার মধ্য দিয়ে সংবিধান পরিপন্থী কর্মকান্ডকে বৈধতা দেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু ইতিহাসের অমোঘ সত্যের মুখোমুখি একদিন হতেই হবে, এ চিরন্তন বাস্তবতাকে ক্ষমতালোভে অন্ধ জিয়া ভুলে গিয়েছিলেন। সেনা কর্মকর্তা হিসেবে জিয়া শপথ নিয়েছিলেন জীবনের বিনিময়ে হলেও রাষ্ট্রপতি ও সংবিধানকে রক্ষা করবেন, একইরূপে সংবিধানকে সমুন্নত রাখার শপথ নিয়েছিলেন বিচারপতি সায়েম। কিন্তু করেছেন তার বিপরীত। সেনাপ্রধান অর্থাৎ প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী/সার্ভেন্ট জিয়া কখনই রাষ্ট্রপতি হতে পারেন না আইনের দৃষ্টিতে। কিন্তু চাকরিরত অবস্থায়ই নিজেকে রাষ্ট্রপতি দাবি করে ‘হ্যাঁ-না’ ভোট নামক প্রহসন করেছিলেন। সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী মামলার রায়ে সুপ্রিম কোর্ট জেনারেল জিয়া, মোশতাক ও সায়েমের রাষ্ট্রপতি পদ দখলকে অবৈধভাবে জবরদখল, সম্পূর্ণরূপে বেআইনি, অবৈধ, বাতিল ও অস্তিত্বহীন মর্মে ঘোষণা করে। এ ছাড়া জিয়া, মোশতাক ও সায়েমকে রাষ্ট্রদ্রোহী, সংবিধান ধ্বংসকারী হিসেবে ঘোষণা করেন।  রায়ে আরও উল্লেখ করা হয়, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট থেকে ১৯৭৯ সালের ৭ এপ্রিল পর্যন্ত বাংলাদেশ বৈধ জনপ্রতিনিধি দ্বারা শাসিত হয়নি। ফলে এ সময় যারা ক্ষমতা দখল করেছিলেন তারা অবৈধ। সংগত কারণে তাদের কৃত সব কর্মও ছিল অবৈধ।  আদালতের এ রায়, সংবিধানের বিধান অনুসারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত এবং অমান্য তথা অস্বীকার করার কোনো সুযোগ নেই।

                লেখক : মন্ত্রী, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
কালা কালা তালা তালা জ্বালা জ্বালার দেশ!
কালা কালা তালা তালা জ্বালা জ্বালার দেশ!
রাজধানীর বেহাল সড়ক
রাজধানীর বেহাল সড়ক
পাহাড়ে অশান্তি
পাহাড়ে অশান্তি
পানির কষ্ট কি যাবে না!
পানির কষ্ট কি যাবে না!
বিমান দুর্ঘটনা স্মৃতি ও শিক্ষা
বিমান দুর্ঘটনা স্মৃতি ও শিক্ষা
অশৈল্পিক শিল্পী সমাচার
অশৈল্পিক শিল্পী সমাচার
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়
কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়
পাল্টা শুল্কে অসম প্রতিযোগিতা
পাল্টা শুল্কে অসম প্রতিযোগিতা
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে ভারত কেন পুশইন করছে না, প্রশ্ন রিজভীর
শেখ হাসিনাকে ভারত কেন পুশইন করছে না, প্রশ্ন রিজভীর

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

সাবেক এমপি বাহার ও তার মেয়ের ১৭ কোটি টাকাসহ ৫৩টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক এমপি বাহার ও তার মেয়ের ১৭ কোটি টাকাসহ ৫৩টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে অস্ত্র ও গুলিসহ চাঁদাবাজ গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে অস্ত্র ও গুলিসহ চাঁদাবাজ গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেবাচিম হাসপাতালে সমন্বিত সংস্কারের দাবিতে মিছিল
শেবাচিম হাসপাতালে সমন্বিত সংস্কারের দাবিতে মিছিল

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে পানিবন্দি লক্ষাধিক মানুষ
চট্টগ্রামে পানিবন্দি লক্ষাধিক মানুষ

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের বেতন স্কেল ১০ম গ্রেডে উন্নীত
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের বেতন স্কেল ১০ম গ্রেডে উন্নীত

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়েকে ৯১ রানে হারাল যুবারা
জিম্বাবুয়েকে ৯১ রানে হারাল যুবারা

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৬০ দিন পর কুয়েটে ক্লাস শুরু মঙ্গলবার
১৬০ দিন পর কুয়েটে ক্লাস শুরু মঙ্গলবার

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাঘাটায় 'কাঠ পুড়িয়ে কয়লা' তৈরির কারখানায় অভিযান, ২০টি চুল্লি ধ্বংস
সাঘাটায় 'কাঠ পুড়িয়ে কয়লা' তৈরির কারখানায় অভিযান, ২০টি চুল্লি ধ্বংস

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোস্ট গার্ডের অভিযানে মাছ ধরার নিষিদ্ধ ট্রলার জব্দ
কোস্ট গার্ডের অভিযানে মাছ ধরার নিষিদ্ধ ট্রলার জব্দ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবিতে সৌদির নতুন উদ্যোগ
স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবিতে সৌদির নতুন উদ্যোগ

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে সৌদি আরবের আমন্ত্রণ
প্রধান উপদেষ্টাকে সৌদি আরবের আমন্ত্রণ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে বাল্য বিয়ে প্রতিরোধে গণসমাবেশ
কুড়িগ্রামে বাল্য বিয়ে প্রতিরোধে গণসমাবেশ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই অভ্যুত্থানে চট্টগ্রাম ছিল বিপ্লবের দুর্গ: শফিকুল আলম
জুলাই অভ্যুত্থানে চট্টগ্রাম ছিল বিপ্লবের দুর্গ: শফিকুল আলম

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সত্যিকারের ক্ষুধা সংকটে ভুগছে গাজাবাসী, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
সত্যিকারের ক্ষুধা সংকটে ভুগছে গাজাবাসী, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ঘণ্টা পর লালমনিরহাট-বুড়িমারী রুটে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
৫ ঘণ্টা পর লালমনিরহাট-বুড়িমারী রুটে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় পথচারীসহ নিহত ২
বাগেরহাটে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় পথচারীসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৯ সালের আগেই মুখ থুবড়ে পড়বে মোদি সরকার, মমতার হুঙ্কার
২০২৯ সালের আগেই মুখ থুবড়ে পড়বে মোদি সরকার, মমতার হুঙ্কার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ৫০ কেজি ওজন কমান অর্জুন কাপুর
যেভাবে ৫০ কেজি ওজন কমান অর্জুন কাপুর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কার্যক্রম শেষ করে ফিরে গেল ভারতীয় মেডিক্যাল টিম
কার্যক্রম শেষ করে ফিরে গেল ভারতীয় মেডিক্যাল টিম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের খসড়া দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে: আলী রীয়াজ
জুলাই সনদের খসড়া দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে: আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই পুনর্জাগরণ উৎসব উপলক্ষে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
জুলাই পুনর্জাগরণ উৎসব উপলক্ষে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপের আগে হংকং দলের কোচ হলেন সিলভা
এশিয়া কাপের আগে হংকং দলের কোচ হলেন সিলভা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনকে নতুন আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
পুতিনকে নতুন আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে মানব পাচারকারীর শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
শরীয়তপুরে মানব পাচারকারীর শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাল সনদে সাবেক এমপির স্ত্রীকে নিয়োগ, কারাগারে অধ্যক্ষ
জাল সনদে সাবেক এমপির স্ত্রীকে নিয়োগ, কারাগারে অধ্যক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার এস-৫০০ পাচ্ছে ভারত
রাশিয়ার এস-৫০০ পাচ্ছে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী দাবায় প্রথম বিশ্বচ্যাম্পিয়ন পেল ভারত
নারী দাবায় প্রথম বিশ্বচ্যাম্পিয়ন পেল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রক্টর প্রফেসর সাইফুল আলম
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রক্টর প্রফেসর সাইফুল আলম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাহাড়ে উক্যছাইং মারমার সমাধিতে বিমান বাহিনীর শ্রদ্ধা
পাহাড়ে উক্যছাইং মারমার সমাধিতে বিমান বাহিনীর শ্রদ্ধা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সরকার পতনের পর হঠাৎ উত্থান: গ্রামে রিয়াদের পাকা বাড়ি ঘিরে গুঞ্জন
সরকার পতনের পর হঠাৎ উত্থান: গ্রামে রিয়াদের পাকা বাড়ি ঘিরে গুঞ্জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ নারীর প্রাথমিক পরিচয় মিলেছে
টঙ্গীতে ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ নারীর প্রাথমিক পরিচয় মিলেছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ওয়াকআউট নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন
বিএনপির ওয়াকআউট নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাবর দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ, তার বিরুদ্ধে অভিযোগ অগ্রহণযোগ্য’
‘বাবর দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ, তার বিরুদ্ধে অভিযোগ অগ্রহণযোগ্য’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবরকে নিয়ে এনসিপি নেতার বিরূপ মন্তব্যে প্রতিবাদ বিক্ষোভ
বাবরকে নিয়ে এনসিপি নেতার বিরূপ মন্তব্যে প্রতিবাদ বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের মির্জার ক্যাডার থেকে সমন্বয়ক রিয়াদ
কাদের মির্জার ক্যাডার থেকে সমন্বয়ক রিয়াদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের চার ডিআইজি বাধ্যতামূলক অবসরে
পুলিশের চার ডিআইজি বাধ্যতামূলক অবসরে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েলি গোয়েন্দাদের জন্য বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে ইসলাম শিক্ষা
যে কারণে ইসরায়েলি গোয়েন্দাদের জন্য বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে ইসলাম শিক্ষা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা খামেনিকে হত্যার হুমকি ইসরায়েলের
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা খামেনিকে হত্যার হুমকি ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক থেকে বিএনপির ওয়াকআউট, পরে যোগদান
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক থেকে বিএনপির ওয়াকআউট, পরে যোগদান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোররামশহর-৫: ইরান কি আন্তঃমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়ে ফেলেছে?
খোররামশহর-৫: ইরান কি আন্তঃমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়ে ফেলেছে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের জন্য সুখবর দিল সৌদি
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের জন্য সুখবর দিল সৌদি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক বছর বয়সী শিশুর কামড়ে গোখরা সাপের মৃত্যু
এক বছর বয়সী শিশুর কামড়ে গোখরা সাপের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক লাইভে উমামা: বললেন জুলাই কেন ‘মানি-মেকিং মেশিন’ হবে
ফেসবুক লাইভে উমামা: বললেন জুলাই কেন ‘মানি-মেকিং মেশিন’ হবে

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

বাবার কথা যদি একটু শুনতাম, অতীত নিয়ে অনুতপ্ত সালমান
বাবার কথা যদি একটু শুনতাম, অতীত নিয়ে অনুতপ্ত সালমান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সভা
নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সভা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালমনিরহাটে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ
লালমনিরহাটে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেপ্টেম্বর থেকে পরবর্তী তিন মাসে দেড় লাখ পুলিশকে প্রশিক্ষণ
সেপ্টেম্বর থেকে পরবর্তী তিন মাসে দেড় লাখ পুলিশকে প্রশিক্ষণ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির হাতে পাঁচ মাস
ইসির হাতে পাঁচ মাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাবার কবরেই চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন চিত্রনায়ক জসিমপুত্র রাতুল
বাবার কবরেই চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন চিত্রনায়ক জসিমপুত্র রাতুল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তুরস্কে ভূমিকম্প: ১ কোটি মানুষকে সতর্ক করতে ব্যর্থ গুগল, নিহত অন্তত ৫৫ হাজার
তুরস্কে ভূমিকম্প: ১ কোটি মানুষকে সতর্ক করতে ব্যর্থ গুগল, নিহত অন্তত ৫৫ হাজার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা জসীমের কবরেই দাফন হবে ছেলে রাতুলের
বাবা জসীমের কবরেই দাফন হবে ছেলে রাতুলের

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৫০ কোটি ডলারের বিদ্যুৎকেন্দ্র অচল: একক দরদাতার ফাঁদে বন্দি প্রকল্প
২৫০ কোটি ডলারের বিদ্যুৎকেন্দ্র অচল: একক দরদাতার ফাঁদে বন্দি প্রকল্প

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনাহারে গাজাবাসীদের মৃত্যু রোধে অবিলম্বে পদক্ষেপের আহ্বান ওবামার
অনাহারে গাজাবাসীদের মৃত্যু রোধে অবিলম্বে পদক্ষেপের আহ্বান ওবামার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ ছাড়িয়েছে ৪ বিলিয়ন ডলার
প্রথমবারের মতো বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ ছাড়িয়েছে ৪ বিলিয়ন ডলার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক চলাকালে হঠাৎ ফায়ার অ্যালার্ম
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক চলাকালে হঠাৎ ফায়ার অ্যালার্ম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইক্ষ্যংছড়ির সীমান্তবর্তী গ্রামগুলোতে আতঙ্ক চরমে
নাইক্ষ্যংছড়ির সীমান্তবর্তী গ্রামগুলোতে আতঙ্ক চরমে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে 'নিষিদ্ধ' সময়েও মাছ ধরে বানানো হচ্ছে ‘বিষাক্ত’ শুঁটকি
সুন্দরবনে 'নিষিদ্ধ' সময়েও মাছ ধরে বানানো হচ্ছে ‘বিষাক্ত’ শুঁটকি

১৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

টাইব্রেকারে স্পেনকে হারিয়ে ইউরোপ চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড
টাইব্রেকারে স্পেনকে হারিয়ে ইউরোপ চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
দুর্নীতির টাকায় বিদেশে সম্পদের পাহাড়
দুর্নীতির টাকায় বিদেশে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

কালা কালা তালা তালা জ্বালা জ্বালার দেশ!
কালা কালা তালা তালা জ্বালা জ্বালার দেশ!

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা জুলাই সনদ ভোটের তারিখের
অপেক্ষা জুলাই সনদ ভোটের তারিখের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপু-জয়ের পর যুক্তরাষ্ট্রে বুবলী-বীর
অপু-জয়ের পর যুক্তরাষ্ট্রে বুবলী-বীর

শোবিজ

এক রোগীর জন্য রক্ত দিতে আসেন ৪০০ জন
এক রোগীর জন্য রক্ত দিতে আসেন ৪০০ জন

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি বাড়ছে দ্রুত, উৎকণ্ঠা
পানি বাড়ছে দ্রুত, উৎকণ্ঠা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, রিমান্ডে চার নেতা
সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, রিমান্ডে চার নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিত্যনতুন আবিষ্কার রাষ্ট্র সংস্কারে
নিত্যনতুন আবিষ্কার রাষ্ট্র সংস্কারে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর ফর্মুলায় সরকার
বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর ফর্মুলায় সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

পাটে নতুন আশা
পাটে নতুন আশা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের শেকড় অনেক গভীরে
চাঁদাবাজদের শেকড় অনেক গভীরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রমায় শিশুরা
ট্রমায় শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

হারুনের ভাতের হোটেল থেকে ছয় সমন্বয়কের ভিডিও বার্তা
হারুনের ভাতের হোটেল থেকে ছয় সমন্বয়কের ভিডিও বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

সব নালা ঢেকে দেওয়া সম্ভব নয়
সব নালা ঢেকে দেওয়া সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন চায়
মানুষ রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন চায়

নগর জীবন

বিপাশার সেক্রিফাইস
বিপাশার সেক্রিফাইস

শোবিজ

ভয়াবহ পরিবেশগত সংকটে ঢাকা
ভয়াবহ পরিবেশগত সংকটে ঢাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং বিমান কিনবে বাংলাদেশ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং বিমান কিনবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল

সম্পাদকীয়

স্বাধীনচেতা বাঁধন
স্বাধীনচেতা বাঁধন

শোবিজ

দুই বছরে ১৪ টেস্ট, ২৬ ওয়ানডে
দুই বছরে ১৪ টেস্ট, ২৬ ওয়ানডে

মাঠে ময়দানে

রোমান্টিক মুডে মেহজাবীন
রোমান্টিক মুডে মেহজাবীন

শোবিজ

নতুন সংবিধানে অধিকার নিশ্চিত করতে হবে
নতুন সংবিধানে অধিকার নিশ্চিত করতে হবে

নগর জীবন

আফ্রিকা সেরা নাইজেরিয়ার মেয়েরা
আফ্রিকা সেরা নাইজেরিয়ার মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

বিএনপি সচেতনভাবে অগ্রসর হচ্ছে
বিএনপি সচেতনভাবে অগ্রসর হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র ব্যবসায় ‘বক্স অফিস’ দাবি
চলচ্চিত্র ব্যবসায় ‘বক্স অফিস’ দাবি

শোবিজ

আধিপত্য নিয়ে সশস্ত্র সংঘর্ষে জড়ায় উপজাতি সন্ত্রাসীরা
আধিপত্য নিয়ে সশস্ত্র সংঘর্ষে জড়ায় উপজাতি সন্ত্রাসীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চকর জয়ে শুরু যুবাদের
রোমাঞ্চকর জয়ে শুরু যুবাদের

মাঠে ময়দানে

দর্শক সারিতে মেসি
দর্শক সারিতে মেসি

মাঠে ময়দানে