শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ অক্টোবর, ২০২১

বাংলাদেশের রাজনীতি : ষড়যন্ত্র সমাচার

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের রাজনীতি : ষড়যন্ত্র সমাচার

ইংরেজি ‘কন্সপির‌্যাসি’র বাংলা প্রতিশব্দ ‘ষড়যন্ত্র’। বলা যায় পৃথিবী সৃষ্টির পর থেকেই এ শব্দটির অস্তিত্ব বিরাজমান। বেহেশত থেকে বিতাড়িত হয়ে ইবলিশ আদম (আ.)-কে বিভ্রান্ত করার ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছিল এবং সফলও হয়েছিল। বিবি হাওয়াকে কুমন্ত্রণা দিয়ে তাঁকে ও আদম (আ.)-কে গন্দম ফল খাওয়াতে সক্ষম হয়। সে হিসেবে ইবলিশকে ষড়যন্ত্রের জনক বলা যেতে পারে। তার পর থেকে মানব জাতির ইতিহাসে ষড়যন্ত্র শব্দটি দখল করে আছে বিশেষ এক স্থান। যুগে যুগে এ অদৃশ্য অথচ শক্তিশালী ‘যন্ত্র’টির কারণে সৃষ্টি হয়েছে অনেক ন্যক্কারজনক ইতিহাস।

মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর বিরুদ্ধে কুরাইশ বংশের লোকেরা নানা ষড়যন্ত্র বিভিন্ন সময় করেছে। কিন্তু সফল হয়নি। তবে তায়েফবাসীর ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে তিনি যে শারীরিক লাঞ্ছনা ভোগ করেছিলেন, মানব জাতির ইতিহাসে তা আজও মর্মস্পর্শী হয়ে আছে। তাঁর মৃত্যুর পর ইসলামের চার খলিফার মধ্যে তিনজনই শিকার হয়েছেন ষড়যন্ত্রের। তাঁরা সবাই প্রাণ হারিয়েছেন আততায়ীর হাতে। এরপর ষড়যন্ত্রের করুণ শিকার হন নবী-দৌহিত্র ইমাম হাসান ও হোসাইন। ইয়াজিদের কুটিল ষড়যন্ত্রে ইমাম হাসান বিষপানে আর হোসাইন কারবালা প্রান্তরে সিমারের হাতে নিহত হন।

পৃথিবীর ইতিহাস ঘাঁটলে এ রকম ষড়যন্ত্রের হাজারো উদাহরণ পাওয়া যাবে। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, বেশির ভাগ ষড়যন্ত্রই হয়েছে রাজনৈতিক ক্ষমতা হস্তগত করার জন্য। আমাদের এ উপমহাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে যারা করুণ পরিণতি বরণ করেছেন নবাব সিরাজউদ্দৌলা তাদের অন্যতম। আত্মীয়স্বজন এবং অমাত্যবর্গের একটি অংশের ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রের কবলে পড়ে তাঁকে পলাশী যুদ্ধে পরাজিত ও নির্মম হত্যার শিকার হতে হয়েছিল। ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছিলেন ‘শের-ই-মহীশুর’ নামে ইতিহাসখ্যাত স্বাধীনচেতা শাসক টিপু সুলতানও। চাচাশ্বশুর ও প্রধান সেনাপতি মীর সাদেকের বিশ্বাসঘাতকতায় অমিত বিক্রম এই বীরকে অসহায়ের মতো ইংরেজদের কাছে পরাজয়বরণ ও শহীদ হতে হয়েছিল। একটি বিষয় অবশ্যই উল্লেখ্য, ষড়যন্ত্রের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতাও অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। অনেকটা সিগারেটের বিজ্ঞাপন, ‘তামাক আর ফিল্টার/দুজনে দুজনার’ মতো। সাধারণত বিশ্বাসঘাতক কাছের মানুষই হয়। আর তাদের বিশ্বাসঘাতকতা বাস্তবায়নে করা হয় ষড়যন্ত্র। পৃথিবীর ইতিহাসে যেখানেই ষড়যন্ত্র সফল হয়েছে দেখা যাবে সেখানেই রয়েছে কতিপয় বিশ্বাসঘাতকের উপস্থিতি; যারা ষড়যন্ত্রের শিকার ব্যক্তিটির খুব আস্থাভাজন ছিলেন। স্বাধীন বাংলাদেশে গভীর ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছিলেন স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সে ষড়যন্ত্রের মূল ক্রীড়নক ছিল তাঁরই ঘনিষ্ঠ সহকর্মী ও বন্ধু খন্দকার মোশতাক আহমদ। যে কারণে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের রাজনৈতিক ঘটনা প্রবাহের গতিপ্রকৃতি পাল্টে গিয়েছিল। বঙ্গবন্ধু ছিলেন ধারাবাহিক ষড়যন্ত্রের শিকার। স্বাধীন বাংলাদেশের সরকারপ্রধান হিসেবে তিনি যখন একটি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ে তোলা এবং বিশৃঙ্খল জাতিকে শৃঙ্খলায় ফিরিয়ে আনার প্রাণান্ত প্রয়াসে লিপ্ত, তখনই শুরু হয়েছিল তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র। লক্ষণীয় বিষয় হলো, সে সময় তাঁর প্রধান সমালোচনাকারী ছিল মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানীর দল ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি। নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিশ্বাসী এ দলটি বঙ্গবন্ধু সরকারের তীব্র সমালোচনা করত। কিন্তু তাঁকে উৎখাতের কোনো ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়নি। লিপ্ত হয়েছিল তাঁরই আশ্রয়-প্রশ্রয়ে বেড়ে ওঠা এবং স্নেহধন্য হয়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে জায়গা করে নেওয়া ব্যক্তিরা। গণবাহিনী গঠন করে ‘সশস্ত্র বিপ্লবে’র মাধ্যমে শেখ মুজিব সরকারকে উৎখাতের ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছিল তারা। তাদের ওই হঠকারী রাজনীতির খপ্পরে পড়ে কয়েক হাজার তরুণকে প্রাণ দিতে হয়েছে, আরও অগুনতি তরুণের সোনালি ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তার অন্ধকারে ডুবে গেছে। পরিহাসের বিষয় হলো, একদিন যারা বঙ্গবন্ধুকে উৎখাতের জন্য অস্ত্র তুলে নিয়েছিল আজ তারাই তাঁর জন্য বর্ষণ করে কুম্ভীরাশ্রু! ক্ষমতার রাজনীতির কি অপার মহিমা! এটা এমনই এক বীণ যে এর সুরে মাতোয়ারা হয়ে শীষনাগ-নাগিনী, গোখরা, কেউটে, শঙ্খিনী, ঢোঁড়া, গুই, অজগর সব সাপ এক ঝাঁপিতে ঢুকে পড়ে! সব ষড়যন্ত্র সব সময় সফল হয় না। যেমন বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে গণবাহিনী তথা জাসদের ষড়যন্ত্র সফল হয়নি। তারা দেশব্যাপী অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পেরেছিল। আওয়ামী লীগ দলীয় তৎকালীন ১১ জন সংসদ সদস্যসহ অনেক নেতা-কর্মীকে হত্যা করে ভীতি ছড়িয়ে দিতে পেরেছিল। কিন্তু চূড়ান্তভাবে বঙ্গবন্ধু বা তাঁর সরকারকে উৎখাত করতে পারেনি। সে ষড়যন্ত্র পূর্ণতা পেয়েছিল মোশতাক চক্রের হাতে। তারা সফল হয়েছিল। পৃথিবীর ইতিহাসে বর্বরতম হত্যাযজ্ঞের ঘটনাটি ঘটিয়েছিল তারা। প্রচলিত কথা হলো, ষড়যন্ত্র কাছের এবং দূরের সব মানুষই করতে পারে। তবে বিশ্বাসঘাতক হয় নিকটজনেরাই। বিশ্বাসঘাতকদের প্রধান বৈশিষ্ট্য, এরা যার ক্ষতির বাসনা মনের মধ্যে পোষণ করে তার সরল বিশ্বাসের সুযোগ নিয়ে আস্থা অর্জন করে প্রথমে। তারপর সুযোগ ও সুবিধাজনক সময়ে গোপন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে।

ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছিলেন আরেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানও। তাঁকেও প্রাণ দিতে হয়েছে তাঁরই ঘনিষ্ঠ লোকদের কুটিল ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে। এখানেও বিশেষভাব লক্ষণীয়, সে সময় যারা জিয়া সরকারের বিরোধী ছিলেন, সমালোচনায় মুখর ছিলেন তারা কিন্তু ওই ষড়যন্ত্রে সম্পৃক্ত ছিলেন না।

ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছিলেন আরেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানও। তাঁকেও প্রাণ দিতে হয়েছে তাঁরই ঘনিষ্ঠ লোকদের কুটিল ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে। এখানেও বিশেষভাব লক্ষণীয়, সে সময় যারা জিয়া সরকারের বিরোধী ছিলেন, সমালোচনায় মুখর ছিলেন তারা কিন্তু ওই ষড়যন্ত্রে সম্পৃক্ত ছিলেন না। ছিলেন এমন এক ব্যক্তি যাকে জিয়াউর রহমান খুব বিশ্বাস করতেন। এতটাই বিশ্বাস করতেন যে সেনাবাহিনীর একটি ডিভিশনের জিওসি করেছিলেন। প্রেসিডেন্ট জিয়ার হত্যাকান্ড ঘিরে দুটি ষড়যন্ত্র হয়েছিল। একটির রহস্য উদ্ঘাটিত হয়েছে, অন্যটির হয়নি। জিয়া হত্যার রহস্য যেটুকু উন্মোচিত হয়েছে তাতে এটা স্পষ্ট হয়েছে যে জেনারেল এম এ মঞ্জুর কারও দাবার গুঁটি হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে জিয়াউর রহমানকে হত্যার নীলনকশা বাস্তবায়ন করেছিলেন। দ্বিতীয় ষড়যন্ত্রটি ছিল জেনারেল মঞ্জুরের হত্যাকান্ড। ফটিকছড়ির চা-বাগান থেকে জেনারেল মঞ্জুরকে গ্রেফতার করেছিলেন ইন্সপেক্টর এম জি কুদ্দুস। নিয়ম অনুযায়ী আসামিকে থানায় নিয়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু তিনি আসামিকে নিয়ে গিয়েছিলেন সেনানিবাসে। সেখানেই জেনারেল মঞ্জুরকে হত্যা করা হয়। কেন, কার বা কাদের নির্দেশে তিনি নিয়মের এ ব্যত্যয় ঘটিয়েছিলেন তা অদ্যাবধি জানা যায়নি। আর জেনারেল মঞ্জুরের হত্যাকান্ডের সঙ্গে সঙ্গে জিয়া হত্যার রহস্য মোটা কাপড়ের পর্দার আড়ালে হারিয়ে যায়। ১৯৮১ সালের সে ঘটনাসমূহের ধারাবাহিকতায় আরেক ষড়যন্ত্রে ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ ক্ষমতাচ্যুত হন রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবদুস সাত্তার। পতন ঘটে জিয়াউর রহমান প্রতিষ্ঠিত বিএনপি সরকারের। সেনাপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের রাষ্ট্রক্ষমতা দখল ছিল একটি গভীর ষড়যন্ত্রের সফল রূপ। সে ষড়যন্ত্রে তৎকালীন সামরিক-বেসামরিক আমলা এবং ক্ষমতাসীন বিএনপি সরকারের কতিপয় পদস্থ মন্ত্রী-নেতা যে জড়িত ছিলেন পরবর্তী ঘটনাবলিতে তা প্রমাণিত হয়েছে। ষড়যন্ত্রের লক্ষ্যবস্তু হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট তাঁকে হত্যার উদ্দেশ্যে যে গ্রেনেড হামলা চালানো হয়েছিল তা ছিল ইতিহাসের ঘৃণ্যতম চক্রান্ত। সে ঘটনায় ২৪ জন প্রাণ হারালেও ভাগ্যক্রমে রক্ষা পান শেখ হাসিনা। ষড়যন্ত্রের কবল থেকে রেহাই পাননি বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়াও। তবে তাঁর জীবননাশের চেষ্টা করা না হলেও তাঁকে ক্ষমতাচ্যুত করার বা ক্ষমতায় যাওয়ার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হয়েছে একাধিকবার। বিএনপি সরকার ১৯৯৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের পর সংসদ নির্বাচনের প্রক্রিয়া চলাকালে একটি সেনা অভ্যুত্থানের চেষ্টা চালানো হয়েছিল। এর উদ্যোক্তা ছিলেন স্বয়ং সেনাপ্রধান জেনারেল নাসিম। যদিও তা শেষ পর্যন্ত ব্যর্থ হয়ে যায়। তবে ২০০৬ সালে রাজনৈতিক দলগুলোর বিভেদ পুঁজি করে তৎকালীন সেনাপ্রধান মইন উ আহমেদ তার পরিকল্পনা সফল করতে পেরেছিলেন। রাজনৈতিক নেতৃত্বের অদূরদর্শিতা ও অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্তের সুযোগে মইন উ গং তাদের ষড়যন্ত্র সফল করার প্রয়াস পান। যদিও শেষ পর্যন্ত তারা তাদের পরিকল্পনার পূর্ণ বাস্তবায়ন করতে পারেননি।

ষড়যন্ত্র আমাদের রাজনীতিতে একটি উল্লেখযোগ্য স্থান দখল করে আছে। ওপরে বর্ণিত ঘটনাবলি থেকে পাঠক নিশ্চয় তা অনুধাবন করতে পেরেছেন। এখনো রাজনৈতিক নেতারা প্রতিপক্ষের দিকে ‘ষড়যন্ত্র’ নামের ক্ষেপণাস্ত্রটি হামেশা ব্যবহার করে চলেছেন। অতিসম্প্রতি কেন্দ্রীয় ও তৃণমূল পর্যায়ের নেতাদের নিয়ে দুটি সিরিজ বৈঠক শেষ করেছে বিএনপি। এ দুটি বৈঠকের বিস্তারিত বিবরণ আমরা জানতে পেরেছি সংবাদমাধ্যমের খবরে। বিএনপির এ সিরিজ বৈঠক গোপন কোনো বিষয় ছিল না। রীতিমতো আগাম ঘোষণা দিয়ে দলটির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে তা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিএনপির এ সিরিজ বৈঠককে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে দলটির নড়েচড়ে বসার ইঙ্গিত বলেই মনে করছে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহল। এত দিন বিএনপির ম্রিয়মাণ অবস্থা দেখে যারা যারপারনাই হতাশা ব্যক্ত করে আসছিলেন তারা এই ভেবে আশান্বিত হয়ে উঠেছেন যে শেষ পর্যন্ত দলটি তার অস্তিত্বের জানান দিতে পেরেছে। কিন্তু অনেকেই বিস্মিত হয়েছেন বিএনপির ওই সিরিজ বৈঠক সম্পর্কে তাদের প্রধান প্রতিদ্ব›দ্বী ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রতিক্রিয়ায়। সরকারের সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বিএনপির ওই সিরিজ বৈঠককে আখ্যায়িত করেছেন ‘সিরিজ ষড়যন্ত্র’ হিসেবে। গণমাধ্যমে মন্ত্রীর এ বক্তব্য প্রচার-প্রকাশের পর সচেতন মহলে প্রশ্ন উঠেছে, বিএনপি তাহলে যাবে কোথায়? নিজস্ব কার্যালয়ে একটি রাজনৈতিক দলের সভাকে ‘ষড়যন্ত্র’ আখ্যায়িত করা কতটা সমীচীন? এ প্রসঙ্গে একজন প্রবীণ রাজনীতিক তাঁর মনের খেদ ব্যক্ত করে বললেন, ‘বিএনপির উচিত সরকারকে বলা আমরা সভা করলেই যদি তা ষড়যন্ত্র হয় তাহলে আইজিপি কিংবা ডিএমপি কমিশনারের কার্যালয়ে আমাদের সভা করার জায়গা দিন। যা বলব আপনাদের সামনেই বলব। সন্দেহ থাকবে না।’

প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তোলা আমাদের দেশের রাজনীতিতে নতুন নয়। সরকার কিংবা বিরোধী দল একে অন্যের বিরুদ্ধে প্রায়ই এ বায়বীয় অভিযোগটি তোলে। যদিও এর সত্যতা সম্পর্কে বেশির ভাগ সময়ই নিশ্চিত হওয়া যায় না। সরকারি দল অভিযোগ করে তাদের ক্ষমতাচ্যুত করার ষড়যন্ত্র হচ্ছে। আর বিরোধী দল অভিযোগ করে তাদের ধ্বংসের জন্য সরকার ষড়যন্ত্র বা চক্রান্ত করছে। এ এক অন্তহীন অভিযোগের প্রতিযোগিতা। ষড়যন্ত্র নিয়ে কথা বলতে গিয়ে একটি পুরনো ঘটনা মনে পড়ল। ১৯৮০ সালের কথা। সে সময় চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, রাহাজানি, খুন কিংবা দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, যে কোনো ঘটনার জন্য ক্ষমতাসীন বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হতো ‘এসব আওয়ামী-বাকশালীদের ষড়যন্ত্র’। ওই সময় একদিন মিরপুরে এক টেম্পো দুর্ঘটনায় একই পরিবারের পাঁচজনসহ মোট ছয়জন নিহত হন। এ ঘটনার কয়েকদিন পর প্রখ্যাত সাংবাদিক জহুর হোসেন চৌধুরী দৈনিক সংবাদে তাঁর বিখ্যাত কলাম ‘দরবার-ই-জহুর’-এ লিখেছিলেন, ‘সব ঘটনার জন্য আওয়ামী-বাকশালীদের দায়ী করা গেলেও মিরপুরে টেম্পো দুর্ঘটনায় একই পরিবারের পাঁচজনসহ ছয়জন নিহত হওয়ার ঘটনাকে আর যা-ই বলা হোক বাকশালী ষড়যন্ত্র বলে চালিয়ে দেওয়া যাবে না।’ মনে রাখা দরকার ষড়যন্ত্র কখনো প্রকাশ্যে হয় না, হয় গোপনে। আর তার হোতারা দূরের হয় খুব কম, কাছের হয় বেশি। পৃথিবীর ইতিহাসে এ পর্যন্ত উদ্ঘাটিত ষড়যন্ত্রের কাহিনি পর্যালোচনা করলে এ সত্যটিই প্রকট হয়ে ধরা দেয়।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুরে গোপন কারখানায় পুলিশের অভিযান, বিপুল ককটেল উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে গোপন কারখানায় পুলিশের অভিযান, বিপুল ককটেল উদ্ধার

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৬০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৬০

২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত মেয়েরা বেকার থাকবে না: তৃপ্তি
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত মেয়েরা বেকার থাকবে না: তৃপ্তি

৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে জহির উদ্দিন স্বপনকে জয়ী করার আহ্বান বিএনপি নেতার
বরিশালে জহির উদ্দিন স্বপনকে জয়ী করার আহ্বান বিএনপি নেতার

১৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভালুকায় হেমন্তের কবিতা উৎসব অনুষ্ঠিত
ভালুকায় হেমন্তের কবিতা উৎসব অনুষ্ঠিত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্ম ব্যবহার করা মোনাফেকি: টুকু
রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্ম ব্যবহার করা মোনাফেকি: টুকু

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলা বন্দর আধুনিকায়নের প্রতিশ্রুতি বিএনপি নেতার
মোংলা বন্দর আধুনিকায়নের প্রতিশ্রুতি বিএনপি নেতার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোর উপশহর মাঠ হবে মিনি স্টেডিয়াম: বাফুফে সভাপতি
যশোর উপশহর মাঠ হবে মিনি স্টেডিয়াম: বাফুফে সভাপতি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে অগ্নিকাণ্ডের নেপথ্যে যত কারণ
চট্টগ্রামে অগ্নিকাণ্ডের নেপথ্যে যত কারণ

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজাপুরে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে ৪ শতাধিক রোগীর চিকিৎসা
রাজাপুরে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে ৪ শতাধিক রোগীর চিকিৎসা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
খালেদা জিয়ার পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দীর্ঘদিনের বর্জ্য অপসারণ: কলাপাড়ায় হাসপাতাল ক্যাম্পাসে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম
দীর্ঘদিনের বর্জ্য অপসারণ: কলাপাড়ায় হাসপাতাল ক্যাম্পাসে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু
বগুড়ায় শহীদ জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অটোচালক খুন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অটোচালক খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
রংপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া তরুণীকে বাঁচানো তিন পুলিশ অফিসারের একজন বাংলাদেশি
নিউইয়র্কে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া তরুণীকে বাঁচানো তিন পুলিশ অফিসারের একজন বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

'আরও একটা ভোট, আরও একটা পরাজয়', রাহুলকে কটাক্ষ বিজেপির
'আরও একটা ভোট, আরও একটা পরাজয়', রাহুলকে কটাক্ষ বিজেপির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁর রাণীনগরে বিএনপির নির্বাচনি মতবিনিময় সভা
নওগাঁর রাণীনগরে বিএনপির নির্বাচনি মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
বগুড়ায় বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপান যাওয়ার ৩০ লাখ টাকাই কাল হলো আশরাফুলের
জাপান যাওয়ার ৩০ লাখ টাকাই কাল হলো আশরাফুলের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এলএলবি শেষ পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল
এলএলবি শেষ পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাগুরায় ১৬ ক্লাবের অংশগ্রহণে জমজমাট ক্রিকেট আসর
মাগুরায় ১৬ ক্লাবের অংশগ্রহণে জমজমাট ক্রিকেট আসর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক
দিনাজপুরে গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবিতে ‘আর্ট ফর ইক্যুয়ালিটি’ কর্মশালা: অংশ নিয়েছেন নয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
ঢাবিতে ‘আর্ট ফর ইক্যুয়ালিটি’ কর্মশালা: অংশ নিয়েছেন নয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আপনারা সংখ্যালঘু না, কেউ আপনাদের সম্পত্তি দখল করতে পারবে না : মান্নান
আপনারা সংখ্যালঘু না, কেউ আপনাদের সম্পত্তি দখল করতে পারবে না : মান্নান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আশুগঞ্জে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
আশুগঞ্জে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহার জয়ের পর পশ্চিমবঙ্গ দখলের ঘোষণা বিজেপির, তৃণমূলের কটাক্ষ
বিহার জয়ের পর পশ্চিমবঙ্গ দখলের ঘোষণা বিজেপির, তৃণমূলের কটাক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন