শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ অক্টোবর, ২০২১

বাংলাদেশের রাজনীতি : ষড়যন্ত্র সমাচার

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের রাজনীতি : ষড়যন্ত্র সমাচার

ইংরেজি ‘কন্সপির‌্যাসি’র বাংলা প্রতিশব্দ ‘ষড়যন্ত্র’। বলা যায় পৃথিবী সৃষ্টির পর থেকেই এ শব্দটির অস্তিত্ব বিরাজমান। বেহেশত থেকে বিতাড়িত হয়ে ইবলিশ আদম (আ.)-কে বিভ্রান্ত করার ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছিল এবং সফলও হয়েছিল। বিবি হাওয়াকে কুমন্ত্রণা দিয়ে তাঁকে ও আদম (আ.)-কে গন্দম ফল খাওয়াতে সক্ষম হয়। সে হিসেবে ইবলিশকে ষড়যন্ত্রের জনক বলা যেতে পারে। তার পর থেকে মানব জাতির ইতিহাসে ষড়যন্ত্র শব্দটি দখল করে আছে বিশেষ এক স্থান। যুগে যুগে এ অদৃশ্য অথচ শক্তিশালী ‘যন্ত্র’টির কারণে সৃষ্টি হয়েছে অনেক ন্যক্কারজনক ইতিহাস।

মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর বিরুদ্ধে কুরাইশ বংশের লোকেরা নানা ষড়যন্ত্র বিভিন্ন সময় করেছে। কিন্তু সফল হয়নি। তবে তায়েফবাসীর ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে তিনি যে শারীরিক লাঞ্ছনা ভোগ করেছিলেন, মানব জাতির ইতিহাসে তা আজও মর্মস্পর্শী হয়ে আছে। তাঁর মৃত্যুর পর ইসলামের চার খলিফার মধ্যে তিনজনই শিকার হয়েছেন ষড়যন্ত্রের। তাঁরা সবাই প্রাণ হারিয়েছেন আততায়ীর হাতে। এরপর ষড়যন্ত্রের করুণ শিকার হন নবী-দৌহিত্র ইমাম হাসান ও হোসাইন। ইয়াজিদের কুটিল ষড়যন্ত্রে ইমাম হাসান বিষপানে আর হোসাইন কারবালা প্রান্তরে সিমারের হাতে নিহত হন।

পৃথিবীর ইতিহাস ঘাঁটলে এ রকম ষড়যন্ত্রের হাজারো উদাহরণ পাওয়া যাবে। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, বেশির ভাগ ষড়যন্ত্রই হয়েছে রাজনৈতিক ক্ষমতা হস্তগত করার জন্য। আমাদের এ উপমহাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে যারা করুণ পরিণতি বরণ করেছেন নবাব সিরাজউদ্দৌলা তাদের অন্যতম। আত্মীয়স্বজন এবং অমাত্যবর্গের একটি অংশের ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রের কবলে পড়ে তাঁকে পলাশী যুদ্ধে পরাজিত ও নির্মম হত্যার শিকার হতে হয়েছিল। ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছিলেন ‘শের-ই-মহীশুর’ নামে ইতিহাসখ্যাত স্বাধীনচেতা শাসক টিপু সুলতানও। চাচাশ্বশুর ও প্রধান সেনাপতি মীর সাদেকের বিশ্বাসঘাতকতায় অমিত বিক্রম এই বীরকে অসহায়ের মতো ইংরেজদের কাছে পরাজয়বরণ ও শহীদ হতে হয়েছিল। একটি বিষয় অবশ্যই উল্লেখ্য, ষড়যন্ত্রের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতাও অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। অনেকটা সিগারেটের বিজ্ঞাপন, ‘তামাক আর ফিল্টার/দুজনে দুজনার’ মতো। সাধারণত বিশ্বাসঘাতক কাছের মানুষই হয়। আর তাদের বিশ্বাসঘাতকতা বাস্তবায়নে করা হয় ষড়যন্ত্র। পৃথিবীর ইতিহাসে যেখানেই ষড়যন্ত্র সফল হয়েছে দেখা যাবে সেখানেই রয়েছে কতিপয় বিশ্বাসঘাতকের উপস্থিতি; যারা ষড়যন্ত্রের শিকার ব্যক্তিটির খুব আস্থাভাজন ছিলেন। স্বাধীন বাংলাদেশে গভীর ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছিলেন স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সে ষড়যন্ত্রের মূল ক্রীড়নক ছিল তাঁরই ঘনিষ্ঠ সহকর্মী ও বন্ধু খন্দকার মোশতাক আহমদ। যে কারণে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের রাজনৈতিক ঘটনা প্রবাহের গতিপ্রকৃতি পাল্টে গিয়েছিল। বঙ্গবন্ধু ছিলেন ধারাবাহিক ষড়যন্ত্রের শিকার। স্বাধীন বাংলাদেশের সরকারপ্রধান হিসেবে তিনি যখন একটি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ে তোলা এবং বিশৃঙ্খল জাতিকে শৃঙ্খলায় ফিরিয়ে আনার প্রাণান্ত প্রয়াসে লিপ্ত, তখনই শুরু হয়েছিল তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র। লক্ষণীয় বিষয় হলো, সে সময় তাঁর প্রধান সমালোচনাকারী ছিল মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানীর দল ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি। নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিশ্বাসী এ দলটি বঙ্গবন্ধু সরকারের তীব্র সমালোচনা করত। কিন্তু তাঁকে উৎখাতের কোনো ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়নি। লিপ্ত হয়েছিল তাঁরই আশ্রয়-প্রশ্রয়ে বেড়ে ওঠা এবং স্নেহধন্য হয়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে জায়গা করে নেওয়া ব্যক্তিরা। গণবাহিনী গঠন করে ‘সশস্ত্র বিপ্লবে’র মাধ্যমে শেখ মুজিব সরকারকে উৎখাতের ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছিল তারা। তাদের ওই হঠকারী রাজনীতির খপ্পরে পড়ে কয়েক হাজার তরুণকে প্রাণ দিতে হয়েছে, আরও অগুনতি তরুণের সোনালি ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তার অন্ধকারে ডুবে গেছে। পরিহাসের বিষয় হলো, একদিন যারা বঙ্গবন্ধুকে উৎখাতের জন্য অস্ত্র তুলে নিয়েছিল আজ তারাই তাঁর জন্য বর্ষণ করে কুম্ভীরাশ্রু! ক্ষমতার রাজনীতির কি অপার মহিমা! এটা এমনই এক বীণ যে এর সুরে মাতোয়ারা হয়ে শীষনাগ-নাগিনী, গোখরা, কেউটে, শঙ্খিনী, ঢোঁড়া, গুই, অজগর সব সাপ এক ঝাঁপিতে ঢুকে পড়ে! সব ষড়যন্ত্র সব সময় সফল হয় না। যেমন বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে গণবাহিনী তথা জাসদের ষড়যন্ত্র সফল হয়নি। তারা দেশব্যাপী অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পেরেছিল। আওয়ামী লীগ দলীয় তৎকালীন ১১ জন সংসদ সদস্যসহ অনেক নেতা-কর্মীকে হত্যা করে ভীতি ছড়িয়ে দিতে পেরেছিল। কিন্তু চূড়ান্তভাবে বঙ্গবন্ধু বা তাঁর সরকারকে উৎখাত করতে পারেনি। সে ষড়যন্ত্র পূর্ণতা পেয়েছিল মোশতাক চক্রের হাতে। তারা সফল হয়েছিল। পৃথিবীর ইতিহাসে বর্বরতম হত্যাযজ্ঞের ঘটনাটি ঘটিয়েছিল তারা। প্রচলিত কথা হলো, ষড়যন্ত্র কাছের এবং দূরের সব মানুষই করতে পারে। তবে বিশ্বাসঘাতক হয় নিকটজনেরাই। বিশ্বাসঘাতকদের প্রধান বৈশিষ্ট্য, এরা যার ক্ষতির বাসনা মনের মধ্যে পোষণ করে তার সরল বিশ্বাসের সুযোগ নিয়ে আস্থা অর্জন করে প্রথমে। তারপর সুযোগ ও সুবিধাজনক সময়ে গোপন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে।

ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছিলেন আরেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানও। তাঁকেও প্রাণ দিতে হয়েছে তাঁরই ঘনিষ্ঠ লোকদের কুটিল ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে। এখানেও বিশেষভাব লক্ষণীয়, সে সময় যারা জিয়া সরকারের বিরোধী ছিলেন, সমালোচনায় মুখর ছিলেন তারা কিন্তু ওই ষড়যন্ত্রে সম্পৃক্ত ছিলেন না।

ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছিলেন আরেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানও। তাঁকেও প্রাণ দিতে হয়েছে তাঁরই ঘনিষ্ঠ লোকদের কুটিল ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে। এখানেও বিশেষভাব লক্ষণীয়, সে সময় যারা জিয়া সরকারের বিরোধী ছিলেন, সমালোচনায় মুখর ছিলেন তারা কিন্তু ওই ষড়যন্ত্রে সম্পৃক্ত ছিলেন না। ছিলেন এমন এক ব্যক্তি যাকে জিয়াউর রহমান খুব বিশ্বাস করতেন। এতটাই বিশ্বাস করতেন যে সেনাবাহিনীর একটি ডিভিশনের জিওসি করেছিলেন। প্রেসিডেন্ট জিয়ার হত্যাকান্ড ঘিরে দুটি ষড়যন্ত্র হয়েছিল। একটির রহস্য উদ্ঘাটিত হয়েছে, অন্যটির হয়নি। জিয়া হত্যার রহস্য যেটুকু উন্মোচিত হয়েছে তাতে এটা স্পষ্ট হয়েছে যে জেনারেল এম এ মঞ্জুর কারও দাবার গুঁটি হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে জিয়াউর রহমানকে হত্যার নীলনকশা বাস্তবায়ন করেছিলেন। দ্বিতীয় ষড়যন্ত্রটি ছিল জেনারেল মঞ্জুরের হত্যাকান্ড। ফটিকছড়ির চা-বাগান থেকে জেনারেল মঞ্জুরকে গ্রেফতার করেছিলেন ইন্সপেক্টর এম জি কুদ্দুস। নিয়ম অনুযায়ী আসামিকে থানায় নিয়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু তিনি আসামিকে নিয়ে গিয়েছিলেন সেনানিবাসে। সেখানেই জেনারেল মঞ্জুরকে হত্যা করা হয়। কেন, কার বা কাদের নির্দেশে তিনি নিয়মের এ ব্যত্যয় ঘটিয়েছিলেন তা অদ্যাবধি জানা যায়নি। আর জেনারেল মঞ্জুরের হত্যাকান্ডের সঙ্গে সঙ্গে জিয়া হত্যার রহস্য মোটা কাপড়ের পর্দার আড়ালে হারিয়ে যায়। ১৯৮১ সালের সে ঘটনাসমূহের ধারাবাহিকতায় আরেক ষড়যন্ত্রে ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ ক্ষমতাচ্যুত হন রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবদুস সাত্তার। পতন ঘটে জিয়াউর রহমান প্রতিষ্ঠিত বিএনপি সরকারের। সেনাপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের রাষ্ট্রক্ষমতা দখল ছিল একটি গভীর ষড়যন্ত্রের সফল রূপ। সে ষড়যন্ত্রে তৎকালীন সামরিক-বেসামরিক আমলা এবং ক্ষমতাসীন বিএনপি সরকারের কতিপয় পদস্থ মন্ত্রী-নেতা যে জড়িত ছিলেন পরবর্তী ঘটনাবলিতে তা প্রমাণিত হয়েছে। ষড়যন্ত্রের লক্ষ্যবস্তু হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট তাঁকে হত্যার উদ্দেশ্যে যে গ্রেনেড হামলা চালানো হয়েছিল তা ছিল ইতিহাসের ঘৃণ্যতম চক্রান্ত। সে ঘটনায় ২৪ জন প্রাণ হারালেও ভাগ্যক্রমে রক্ষা পান শেখ হাসিনা। ষড়যন্ত্রের কবল থেকে রেহাই পাননি বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়াও। তবে তাঁর জীবননাশের চেষ্টা করা না হলেও তাঁকে ক্ষমতাচ্যুত করার বা ক্ষমতায় যাওয়ার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হয়েছে একাধিকবার। বিএনপি সরকার ১৯৯৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের পর সংসদ নির্বাচনের প্রক্রিয়া চলাকালে একটি সেনা অভ্যুত্থানের চেষ্টা চালানো হয়েছিল। এর উদ্যোক্তা ছিলেন স্বয়ং সেনাপ্রধান জেনারেল নাসিম। যদিও তা শেষ পর্যন্ত ব্যর্থ হয়ে যায়। তবে ২০০৬ সালে রাজনৈতিক দলগুলোর বিভেদ পুঁজি করে তৎকালীন সেনাপ্রধান মইন উ আহমেদ তার পরিকল্পনা সফল করতে পেরেছিলেন। রাজনৈতিক নেতৃত্বের অদূরদর্শিতা ও অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্তের সুযোগে মইন উ গং তাদের ষড়যন্ত্র সফল করার প্রয়াস পান। যদিও শেষ পর্যন্ত তারা তাদের পরিকল্পনার পূর্ণ বাস্তবায়ন করতে পারেননি।

ষড়যন্ত্র আমাদের রাজনীতিতে একটি উল্লেখযোগ্য স্থান দখল করে আছে। ওপরে বর্ণিত ঘটনাবলি থেকে পাঠক নিশ্চয় তা অনুধাবন করতে পেরেছেন। এখনো রাজনৈতিক নেতারা প্রতিপক্ষের দিকে ‘ষড়যন্ত্র’ নামের ক্ষেপণাস্ত্রটি হামেশা ব্যবহার করে চলেছেন। অতিসম্প্রতি কেন্দ্রীয় ও তৃণমূল পর্যায়ের নেতাদের নিয়ে দুটি সিরিজ বৈঠক শেষ করেছে বিএনপি। এ দুটি বৈঠকের বিস্তারিত বিবরণ আমরা জানতে পেরেছি সংবাদমাধ্যমের খবরে। বিএনপির এ সিরিজ বৈঠক গোপন কোনো বিষয় ছিল না। রীতিমতো আগাম ঘোষণা দিয়ে দলটির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে তা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিএনপির এ সিরিজ বৈঠককে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে দলটির নড়েচড়ে বসার ইঙ্গিত বলেই মনে করছে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহল। এত দিন বিএনপির ম্রিয়মাণ অবস্থা দেখে যারা যারপারনাই হতাশা ব্যক্ত করে আসছিলেন তারা এই ভেবে আশান্বিত হয়ে উঠেছেন যে শেষ পর্যন্ত দলটি তার অস্তিত্বের জানান দিতে পেরেছে। কিন্তু অনেকেই বিস্মিত হয়েছেন বিএনপির ওই সিরিজ বৈঠক সম্পর্কে তাদের প্রধান প্রতিদ্ব›দ্বী ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রতিক্রিয়ায়। সরকারের সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বিএনপির ওই সিরিজ বৈঠককে আখ্যায়িত করেছেন ‘সিরিজ ষড়যন্ত্র’ হিসেবে। গণমাধ্যমে মন্ত্রীর এ বক্তব্য প্রচার-প্রকাশের পর সচেতন মহলে প্রশ্ন উঠেছে, বিএনপি তাহলে যাবে কোথায়? নিজস্ব কার্যালয়ে একটি রাজনৈতিক দলের সভাকে ‘ষড়যন্ত্র’ আখ্যায়িত করা কতটা সমীচীন? এ প্রসঙ্গে একজন প্রবীণ রাজনীতিক তাঁর মনের খেদ ব্যক্ত করে বললেন, ‘বিএনপির উচিত সরকারকে বলা আমরা সভা করলেই যদি তা ষড়যন্ত্র হয় তাহলে আইজিপি কিংবা ডিএমপি কমিশনারের কার্যালয়ে আমাদের সভা করার জায়গা দিন। যা বলব আপনাদের সামনেই বলব। সন্দেহ থাকবে না।’

প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তোলা আমাদের দেশের রাজনীতিতে নতুন নয়। সরকার কিংবা বিরোধী দল একে অন্যের বিরুদ্ধে প্রায়ই এ বায়বীয় অভিযোগটি তোলে। যদিও এর সত্যতা সম্পর্কে বেশির ভাগ সময়ই নিশ্চিত হওয়া যায় না। সরকারি দল অভিযোগ করে তাদের ক্ষমতাচ্যুত করার ষড়যন্ত্র হচ্ছে। আর বিরোধী দল অভিযোগ করে তাদের ধ্বংসের জন্য সরকার ষড়যন্ত্র বা চক্রান্ত করছে। এ এক অন্তহীন অভিযোগের প্রতিযোগিতা। ষড়যন্ত্র নিয়ে কথা বলতে গিয়ে একটি পুরনো ঘটনা মনে পড়ল। ১৯৮০ সালের কথা। সে সময় চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, রাহাজানি, খুন কিংবা দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, যে কোনো ঘটনার জন্য ক্ষমতাসীন বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হতো ‘এসব আওয়ামী-বাকশালীদের ষড়যন্ত্র’। ওই সময় একদিন মিরপুরে এক টেম্পো দুর্ঘটনায় একই পরিবারের পাঁচজনসহ মোট ছয়জন নিহত হন। এ ঘটনার কয়েকদিন পর প্রখ্যাত সাংবাদিক জহুর হোসেন চৌধুরী দৈনিক সংবাদে তাঁর বিখ্যাত কলাম ‘দরবার-ই-জহুর’-এ লিখেছিলেন, ‘সব ঘটনার জন্য আওয়ামী-বাকশালীদের দায়ী করা গেলেও মিরপুরে টেম্পো দুর্ঘটনায় একই পরিবারের পাঁচজনসহ ছয়জন নিহত হওয়ার ঘটনাকে আর যা-ই বলা হোক বাকশালী ষড়যন্ত্র বলে চালিয়ে দেওয়া যাবে না।’ মনে রাখা দরকার ষড়যন্ত্র কখনো প্রকাশ্যে হয় না, হয় গোপনে। আর তার হোতারা দূরের হয় খুব কম, কাছের হয় বেশি। পৃথিবীর ইতিহাসে এ পর্যন্ত উদ্ঘাটিত ষড়যন্ত্রের কাহিনি পর্যালোচনা করলে এ সত্যটিই প্রকট হয়ে ধরা দেয়।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

১০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের
পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের

পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা

শোবিজ

করপোরেট কর্নার
করপোরেট কর্নার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

পূর্ব-পশ্চিম