শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ অক্টোবর, ২০২১

বাংলাদেশের রাজনীতি : ষড়যন্ত্র সমাচার

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের রাজনীতি : ষড়যন্ত্র সমাচার

ইংরেজি ‘কন্সপির‌্যাসি’র বাংলা প্রতিশব্দ ‘ষড়যন্ত্র’। বলা যায় পৃথিবী সৃষ্টির পর থেকেই এ শব্দটির অস্তিত্ব বিরাজমান। বেহেশত থেকে বিতাড়িত হয়ে ইবলিশ আদম (আ.)-কে বিভ্রান্ত করার ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছিল এবং সফলও হয়েছিল। বিবি হাওয়াকে কুমন্ত্রণা দিয়ে তাঁকে ও আদম (আ.)-কে গন্দম ফল খাওয়াতে সক্ষম হয়। সে হিসেবে ইবলিশকে ষড়যন্ত্রের জনক বলা যেতে পারে। তার পর থেকে মানব জাতির ইতিহাসে ষড়যন্ত্র শব্দটি দখল করে আছে বিশেষ এক স্থান। যুগে যুগে এ অদৃশ্য অথচ শক্তিশালী ‘যন্ত্র’টির কারণে সৃষ্টি হয়েছে অনেক ন্যক্কারজনক ইতিহাস।

মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর বিরুদ্ধে কুরাইশ বংশের লোকেরা নানা ষড়যন্ত্র বিভিন্ন সময় করেছে। কিন্তু সফল হয়নি। তবে তায়েফবাসীর ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে তিনি যে শারীরিক লাঞ্ছনা ভোগ করেছিলেন, মানব জাতির ইতিহাসে তা আজও মর্মস্পর্শী হয়ে আছে। তাঁর মৃত্যুর পর ইসলামের চার খলিফার মধ্যে তিনজনই শিকার হয়েছেন ষড়যন্ত্রের। তাঁরা সবাই প্রাণ হারিয়েছেন আততায়ীর হাতে। এরপর ষড়যন্ত্রের করুণ শিকার হন নবী-দৌহিত্র ইমাম হাসান ও হোসাইন। ইয়াজিদের কুটিল ষড়যন্ত্রে ইমাম হাসান বিষপানে আর হোসাইন কারবালা প্রান্তরে সিমারের হাতে নিহত হন।

পৃথিবীর ইতিহাস ঘাঁটলে এ রকম ষড়যন্ত্রের হাজারো উদাহরণ পাওয়া যাবে। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, বেশির ভাগ ষড়যন্ত্রই হয়েছে রাজনৈতিক ক্ষমতা হস্তগত করার জন্য। আমাদের এ উপমহাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে যারা করুণ পরিণতি বরণ করেছেন নবাব সিরাজউদ্দৌলা তাদের অন্যতম। আত্মীয়স্বজন এবং অমাত্যবর্গের একটি অংশের ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রের কবলে পড়ে তাঁকে পলাশী যুদ্ধে পরাজিত ও নির্মম হত্যার শিকার হতে হয়েছিল। ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছিলেন ‘শের-ই-মহীশুর’ নামে ইতিহাসখ্যাত স্বাধীনচেতা শাসক টিপু সুলতানও। চাচাশ্বশুর ও প্রধান সেনাপতি মীর সাদেকের বিশ্বাসঘাতকতায় অমিত বিক্রম এই বীরকে অসহায়ের মতো ইংরেজদের কাছে পরাজয়বরণ ও শহীদ হতে হয়েছিল। একটি বিষয় অবশ্যই উল্লেখ্য, ষড়যন্ত্রের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতাও অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। অনেকটা সিগারেটের বিজ্ঞাপন, ‘তামাক আর ফিল্টার/দুজনে দুজনার’ মতো। সাধারণত বিশ্বাসঘাতক কাছের মানুষই হয়। আর তাদের বিশ্বাসঘাতকতা বাস্তবায়নে করা হয় ষড়যন্ত্র। পৃথিবীর ইতিহাসে যেখানেই ষড়যন্ত্র সফল হয়েছে দেখা যাবে সেখানেই রয়েছে কতিপয় বিশ্বাসঘাতকের উপস্থিতি; যারা ষড়যন্ত্রের শিকার ব্যক্তিটির খুব আস্থাভাজন ছিলেন। স্বাধীন বাংলাদেশে গভীর ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছিলেন স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সে ষড়যন্ত্রের মূল ক্রীড়নক ছিল তাঁরই ঘনিষ্ঠ সহকর্মী ও বন্ধু খন্দকার মোশতাক আহমদ। যে কারণে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের রাজনৈতিক ঘটনা প্রবাহের গতিপ্রকৃতি পাল্টে গিয়েছিল। বঙ্গবন্ধু ছিলেন ধারাবাহিক ষড়যন্ত্রের শিকার। স্বাধীন বাংলাদেশের সরকারপ্রধান হিসেবে তিনি যখন একটি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ে তোলা এবং বিশৃঙ্খল জাতিকে শৃঙ্খলায় ফিরিয়ে আনার প্রাণান্ত প্রয়াসে লিপ্ত, তখনই শুরু হয়েছিল তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র। লক্ষণীয় বিষয় হলো, সে সময় তাঁর প্রধান সমালোচনাকারী ছিল মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানীর দল ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি। নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিশ্বাসী এ দলটি বঙ্গবন্ধু সরকারের তীব্র সমালোচনা করত। কিন্তু তাঁকে উৎখাতের কোনো ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়নি। লিপ্ত হয়েছিল তাঁরই আশ্রয়-প্রশ্রয়ে বেড়ে ওঠা এবং স্নেহধন্য হয়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে জায়গা করে নেওয়া ব্যক্তিরা। গণবাহিনী গঠন করে ‘সশস্ত্র বিপ্লবে’র মাধ্যমে শেখ মুজিব সরকারকে উৎখাতের ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছিল তারা। তাদের ওই হঠকারী রাজনীতির খপ্পরে পড়ে কয়েক হাজার তরুণকে প্রাণ দিতে হয়েছে, আরও অগুনতি তরুণের সোনালি ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তার অন্ধকারে ডুবে গেছে। পরিহাসের বিষয় হলো, একদিন যারা বঙ্গবন্ধুকে উৎখাতের জন্য অস্ত্র তুলে নিয়েছিল আজ তারাই তাঁর জন্য বর্ষণ করে কুম্ভীরাশ্রু! ক্ষমতার রাজনীতির কি অপার মহিমা! এটা এমনই এক বীণ যে এর সুরে মাতোয়ারা হয়ে শীষনাগ-নাগিনী, গোখরা, কেউটে, শঙ্খিনী, ঢোঁড়া, গুই, অজগর সব সাপ এক ঝাঁপিতে ঢুকে পড়ে! সব ষড়যন্ত্র সব সময় সফল হয় না। যেমন বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে গণবাহিনী তথা জাসদের ষড়যন্ত্র সফল হয়নি। তারা দেশব্যাপী অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পেরেছিল। আওয়ামী লীগ দলীয় তৎকালীন ১১ জন সংসদ সদস্যসহ অনেক নেতা-কর্মীকে হত্যা করে ভীতি ছড়িয়ে দিতে পেরেছিল। কিন্তু চূড়ান্তভাবে বঙ্গবন্ধু বা তাঁর সরকারকে উৎখাত করতে পারেনি। সে ষড়যন্ত্র পূর্ণতা পেয়েছিল মোশতাক চক্রের হাতে। তারা সফল হয়েছিল। পৃথিবীর ইতিহাসে বর্বরতম হত্যাযজ্ঞের ঘটনাটি ঘটিয়েছিল তারা। প্রচলিত কথা হলো, ষড়যন্ত্র কাছের এবং দূরের সব মানুষই করতে পারে। তবে বিশ্বাসঘাতক হয় নিকটজনেরাই। বিশ্বাসঘাতকদের প্রধান বৈশিষ্ট্য, এরা যার ক্ষতির বাসনা মনের মধ্যে পোষণ করে তার সরল বিশ্বাসের সুযোগ নিয়ে আস্থা অর্জন করে প্রথমে। তারপর সুযোগ ও সুবিধাজনক সময়ে গোপন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে।

ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছিলেন আরেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানও। তাঁকেও প্রাণ দিতে হয়েছে তাঁরই ঘনিষ্ঠ লোকদের কুটিল ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে। এখানেও বিশেষভাব লক্ষণীয়, সে সময় যারা জিয়া সরকারের বিরোধী ছিলেন, সমালোচনায় মুখর ছিলেন তারা কিন্তু ওই ষড়যন্ত্রে সম্পৃক্ত ছিলেন না।

ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছিলেন আরেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানও। তাঁকেও প্রাণ দিতে হয়েছে তাঁরই ঘনিষ্ঠ লোকদের কুটিল ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে। এখানেও বিশেষভাব লক্ষণীয়, সে সময় যারা জিয়া সরকারের বিরোধী ছিলেন, সমালোচনায় মুখর ছিলেন তারা কিন্তু ওই ষড়যন্ত্রে সম্পৃক্ত ছিলেন না। ছিলেন এমন এক ব্যক্তি যাকে জিয়াউর রহমান খুব বিশ্বাস করতেন। এতটাই বিশ্বাস করতেন যে সেনাবাহিনীর একটি ডিভিশনের জিওসি করেছিলেন। প্রেসিডেন্ট জিয়ার হত্যাকান্ড ঘিরে দুটি ষড়যন্ত্র হয়েছিল। একটির রহস্য উদ্ঘাটিত হয়েছে, অন্যটির হয়নি। জিয়া হত্যার রহস্য যেটুকু উন্মোচিত হয়েছে তাতে এটা স্পষ্ট হয়েছে যে জেনারেল এম এ মঞ্জুর কারও দাবার গুঁটি হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে জিয়াউর রহমানকে হত্যার নীলনকশা বাস্তবায়ন করেছিলেন। দ্বিতীয় ষড়যন্ত্রটি ছিল জেনারেল মঞ্জুরের হত্যাকান্ড। ফটিকছড়ির চা-বাগান থেকে জেনারেল মঞ্জুরকে গ্রেফতার করেছিলেন ইন্সপেক্টর এম জি কুদ্দুস। নিয়ম অনুযায়ী আসামিকে থানায় নিয়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু তিনি আসামিকে নিয়ে গিয়েছিলেন সেনানিবাসে। সেখানেই জেনারেল মঞ্জুরকে হত্যা করা হয়। কেন, কার বা কাদের নির্দেশে তিনি নিয়মের এ ব্যত্যয় ঘটিয়েছিলেন তা অদ্যাবধি জানা যায়নি। আর জেনারেল মঞ্জুরের হত্যাকান্ডের সঙ্গে সঙ্গে জিয়া হত্যার রহস্য মোটা কাপড়ের পর্দার আড়ালে হারিয়ে যায়। ১৯৮১ সালের সে ঘটনাসমূহের ধারাবাহিকতায় আরেক ষড়যন্ত্রে ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ ক্ষমতাচ্যুত হন রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবদুস সাত্তার। পতন ঘটে জিয়াউর রহমান প্রতিষ্ঠিত বিএনপি সরকারের। সেনাপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের রাষ্ট্রক্ষমতা দখল ছিল একটি গভীর ষড়যন্ত্রের সফল রূপ। সে ষড়যন্ত্রে তৎকালীন সামরিক-বেসামরিক আমলা এবং ক্ষমতাসীন বিএনপি সরকারের কতিপয় পদস্থ মন্ত্রী-নেতা যে জড়িত ছিলেন পরবর্তী ঘটনাবলিতে তা প্রমাণিত হয়েছে। ষড়যন্ত্রের লক্ষ্যবস্তু হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট তাঁকে হত্যার উদ্দেশ্যে যে গ্রেনেড হামলা চালানো হয়েছিল তা ছিল ইতিহাসের ঘৃণ্যতম চক্রান্ত। সে ঘটনায় ২৪ জন প্রাণ হারালেও ভাগ্যক্রমে রক্ষা পান শেখ হাসিনা। ষড়যন্ত্রের কবল থেকে রেহাই পাননি বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়াও। তবে তাঁর জীবননাশের চেষ্টা করা না হলেও তাঁকে ক্ষমতাচ্যুত করার বা ক্ষমতায় যাওয়ার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হয়েছে একাধিকবার। বিএনপি সরকার ১৯৯৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের পর সংসদ নির্বাচনের প্রক্রিয়া চলাকালে একটি সেনা অভ্যুত্থানের চেষ্টা চালানো হয়েছিল। এর উদ্যোক্তা ছিলেন স্বয়ং সেনাপ্রধান জেনারেল নাসিম। যদিও তা শেষ পর্যন্ত ব্যর্থ হয়ে যায়। তবে ২০০৬ সালে রাজনৈতিক দলগুলোর বিভেদ পুঁজি করে তৎকালীন সেনাপ্রধান মইন উ আহমেদ তার পরিকল্পনা সফল করতে পেরেছিলেন। রাজনৈতিক নেতৃত্বের অদূরদর্শিতা ও অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্তের সুযোগে মইন উ গং তাদের ষড়যন্ত্র সফল করার প্রয়াস পান। যদিও শেষ পর্যন্ত তারা তাদের পরিকল্পনার পূর্ণ বাস্তবায়ন করতে পারেননি।

ষড়যন্ত্র আমাদের রাজনীতিতে একটি উল্লেখযোগ্য স্থান দখল করে আছে। ওপরে বর্ণিত ঘটনাবলি থেকে পাঠক নিশ্চয় তা অনুধাবন করতে পেরেছেন। এখনো রাজনৈতিক নেতারা প্রতিপক্ষের দিকে ‘ষড়যন্ত্র’ নামের ক্ষেপণাস্ত্রটি হামেশা ব্যবহার করে চলেছেন। অতিসম্প্রতি কেন্দ্রীয় ও তৃণমূল পর্যায়ের নেতাদের নিয়ে দুটি সিরিজ বৈঠক শেষ করেছে বিএনপি। এ দুটি বৈঠকের বিস্তারিত বিবরণ আমরা জানতে পেরেছি সংবাদমাধ্যমের খবরে। বিএনপির এ সিরিজ বৈঠক গোপন কোনো বিষয় ছিল না। রীতিমতো আগাম ঘোষণা দিয়ে দলটির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে তা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিএনপির এ সিরিজ বৈঠককে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে দলটির নড়েচড়ে বসার ইঙ্গিত বলেই মনে করছে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহল। এত দিন বিএনপির ম্রিয়মাণ অবস্থা দেখে যারা যারপারনাই হতাশা ব্যক্ত করে আসছিলেন তারা এই ভেবে আশান্বিত হয়ে উঠেছেন যে শেষ পর্যন্ত দলটি তার অস্তিত্বের জানান দিতে পেরেছে। কিন্তু অনেকেই বিস্মিত হয়েছেন বিএনপির ওই সিরিজ বৈঠক সম্পর্কে তাদের প্রধান প্রতিদ্ব›দ্বী ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রতিক্রিয়ায়। সরকারের সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বিএনপির ওই সিরিজ বৈঠককে আখ্যায়িত করেছেন ‘সিরিজ ষড়যন্ত্র’ হিসেবে। গণমাধ্যমে মন্ত্রীর এ বক্তব্য প্রচার-প্রকাশের পর সচেতন মহলে প্রশ্ন উঠেছে, বিএনপি তাহলে যাবে কোথায়? নিজস্ব কার্যালয়ে একটি রাজনৈতিক দলের সভাকে ‘ষড়যন্ত্র’ আখ্যায়িত করা কতটা সমীচীন? এ প্রসঙ্গে একজন প্রবীণ রাজনীতিক তাঁর মনের খেদ ব্যক্ত করে বললেন, ‘বিএনপির উচিত সরকারকে বলা আমরা সভা করলেই যদি তা ষড়যন্ত্র হয় তাহলে আইজিপি কিংবা ডিএমপি কমিশনারের কার্যালয়ে আমাদের সভা করার জায়গা দিন। যা বলব আপনাদের সামনেই বলব। সন্দেহ থাকবে না।’

প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তোলা আমাদের দেশের রাজনীতিতে নতুন নয়। সরকার কিংবা বিরোধী দল একে অন্যের বিরুদ্ধে প্রায়ই এ বায়বীয় অভিযোগটি তোলে। যদিও এর সত্যতা সম্পর্কে বেশির ভাগ সময়ই নিশ্চিত হওয়া যায় না। সরকারি দল অভিযোগ করে তাদের ক্ষমতাচ্যুত করার ষড়যন্ত্র হচ্ছে। আর বিরোধী দল অভিযোগ করে তাদের ধ্বংসের জন্য সরকার ষড়যন্ত্র বা চক্রান্ত করছে। এ এক অন্তহীন অভিযোগের প্রতিযোগিতা। ষড়যন্ত্র নিয়ে কথা বলতে গিয়ে একটি পুরনো ঘটনা মনে পড়ল। ১৯৮০ সালের কথা। সে সময় চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, রাহাজানি, খুন কিংবা দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, যে কোনো ঘটনার জন্য ক্ষমতাসীন বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হতো ‘এসব আওয়ামী-বাকশালীদের ষড়যন্ত্র’। ওই সময় একদিন মিরপুরে এক টেম্পো দুর্ঘটনায় একই পরিবারের পাঁচজনসহ মোট ছয়জন নিহত হন। এ ঘটনার কয়েকদিন পর প্রখ্যাত সাংবাদিক জহুর হোসেন চৌধুরী দৈনিক সংবাদে তাঁর বিখ্যাত কলাম ‘দরবার-ই-জহুর’-এ লিখেছিলেন, ‘সব ঘটনার জন্য আওয়ামী-বাকশালীদের দায়ী করা গেলেও মিরপুরে টেম্পো দুর্ঘটনায় একই পরিবারের পাঁচজনসহ ছয়জন নিহত হওয়ার ঘটনাকে আর যা-ই বলা হোক বাকশালী ষড়যন্ত্র বলে চালিয়ে দেওয়া যাবে না।’ মনে রাখা দরকার ষড়যন্ত্র কখনো প্রকাশ্যে হয় না, হয় গোপনে। আর তার হোতারা দূরের হয় খুব কম, কাছের হয় বেশি। পৃথিবীর ইতিহাসে এ পর্যন্ত উদ্ঘাটিত ষড়যন্ত্রের কাহিনি পর্যালোচনা করলে এ সত্যটিই প্রকট হয়ে ধরা দেয়।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

এই মাত্র | রাজনীতি

গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : ফখরুল
গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : ফখরুল

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনকে দৃষ্টান্তমূলক ভূমিকা রাখার আহ্বান জোনায়েদ সাকির
নির্বাচন কমিশনকে দৃষ্টান্তমূলক ভূমিকা রাখার আহ্বান জোনায়েদ সাকির

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় কয়েক দফা হামলা ইউক্রেনের
মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় কয়েক দফা হামলা ইউক্রেনের

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট
গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়
সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি
চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি

২৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

কুষ্টিয়ায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ
মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

গণঅভ্যুত্থানে অংশীজনদের নিয়ে আসন সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি: নুর
গণঅভ্যুত্থানে অংশীজনদের নিয়ে আসন সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি: নুর

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে স্কটল্যান্ড
২৮ বছর পর বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে স্কটল্যান্ড

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লালমনিরহাটে কৃষকের পাকা ধান কেটে দিল জেলা কৃষকদল
লালমনিরহাটে কৃষকের পাকা ধান কেটে দিল জেলা কৃষকদল

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা
নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে
রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফার্ন গাছেই তৈরি হচ্ছে ‘রেয়ার আর্থ’, চমকপ্রদ আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের
ফার্ন গাছেই তৈরি হচ্ছে ‘রেয়ার আর্থ’, চমকপ্রদ আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মাদকাসক্তির অভিযোগ বোনের, প্রত্যাখ্যান ফিলিপাইন প্রেসিডেন্টের
মাদকাসক্তির অভিযোগ বোনের, প্রত্যাখ্যান ফিলিপাইন প্রেসিডেন্টের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৭ মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৭ মাওবাদী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৪১ প্রাণ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৪১ প্রাণ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করতে হবে: শামা ওবায়েদ
জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করতে হবে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৪ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৪ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকসু নির্বাচন: অনলাইনে উস্কানি ছড়ালে ব্যবস্থা নেবে কমিশন
শাকসু নির্বাচন: অনলাইনে উস্কানি ছড়ালে ব্যবস্থা নেবে কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন
শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লটারির মাধ্যমে ডিসি-এসপি বদলির দাবি গোলাম পরওয়ারের
লটারির মাধ্যমে ডিসি-এসপি বদলির দাবি গোলাম পরওয়ারের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন
মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা