শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ অক্টোবর, ২০২১

বাংলাদেশের রাজনীতি : ষড়যন্ত্র সমাচার

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের রাজনীতি : ষড়যন্ত্র সমাচার

ইংরেজি ‘কন্সপির‌্যাসি’র বাংলা প্রতিশব্দ ‘ষড়যন্ত্র’। বলা যায় পৃথিবী সৃষ্টির পর থেকেই এ শব্দটির অস্তিত্ব বিরাজমান। বেহেশত থেকে বিতাড়িত হয়ে ইবলিশ আদম (আ.)-কে বিভ্রান্ত করার ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছিল এবং সফলও হয়েছিল। বিবি হাওয়াকে কুমন্ত্রণা দিয়ে তাঁকে ও আদম (আ.)-কে গন্দম ফল খাওয়াতে সক্ষম হয়। সে হিসেবে ইবলিশকে ষড়যন্ত্রের জনক বলা যেতে পারে। তার পর থেকে মানব জাতির ইতিহাসে ষড়যন্ত্র শব্দটি দখল করে আছে বিশেষ এক স্থান। যুগে যুগে এ অদৃশ্য অথচ শক্তিশালী ‘যন্ত্র’টির কারণে সৃষ্টি হয়েছে অনেক ন্যক্কারজনক ইতিহাস।

মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর বিরুদ্ধে কুরাইশ বংশের লোকেরা নানা ষড়যন্ত্র বিভিন্ন সময় করেছে। কিন্তু সফল হয়নি। তবে তায়েফবাসীর ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে তিনি যে শারীরিক লাঞ্ছনা ভোগ করেছিলেন, মানব জাতির ইতিহাসে তা আজও মর্মস্পর্শী হয়ে আছে। তাঁর মৃত্যুর পর ইসলামের চার খলিফার মধ্যে তিনজনই শিকার হয়েছেন ষড়যন্ত্রের। তাঁরা সবাই প্রাণ হারিয়েছেন আততায়ীর হাতে। এরপর ষড়যন্ত্রের করুণ শিকার হন নবী-দৌহিত্র ইমাম হাসান ও হোসাইন। ইয়াজিদের কুটিল ষড়যন্ত্রে ইমাম হাসান বিষপানে আর হোসাইন কারবালা প্রান্তরে সিমারের হাতে নিহত হন।

পৃথিবীর ইতিহাস ঘাঁটলে এ রকম ষড়যন্ত্রের হাজারো উদাহরণ পাওয়া যাবে। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, বেশির ভাগ ষড়যন্ত্রই হয়েছে রাজনৈতিক ক্ষমতা হস্তগত করার জন্য। আমাদের এ উপমহাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে যারা করুণ পরিণতি বরণ করেছেন নবাব সিরাজউদ্দৌলা তাদের অন্যতম। আত্মীয়স্বজন এবং অমাত্যবর্গের একটি অংশের ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রের কবলে পড়ে তাঁকে পলাশী যুদ্ধে পরাজিত ও নির্মম হত্যার শিকার হতে হয়েছিল। ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছিলেন ‘শের-ই-মহীশুর’ নামে ইতিহাসখ্যাত স্বাধীনচেতা শাসক টিপু সুলতানও। চাচাশ্বশুর ও প্রধান সেনাপতি মীর সাদেকের বিশ্বাসঘাতকতায় অমিত বিক্রম এই বীরকে অসহায়ের মতো ইংরেজদের কাছে পরাজয়বরণ ও শহীদ হতে হয়েছিল। একটি বিষয় অবশ্যই উল্লেখ্য, ষড়যন্ত্রের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতাও অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। অনেকটা সিগারেটের বিজ্ঞাপন, ‘তামাক আর ফিল্টার/দুজনে দুজনার’ মতো। সাধারণত বিশ্বাসঘাতক কাছের মানুষই হয়। আর তাদের বিশ্বাসঘাতকতা বাস্তবায়নে করা হয় ষড়যন্ত্র। পৃথিবীর ইতিহাসে যেখানেই ষড়যন্ত্র সফল হয়েছে দেখা যাবে সেখানেই রয়েছে কতিপয় বিশ্বাসঘাতকের উপস্থিতি; যারা ষড়যন্ত্রের শিকার ব্যক্তিটির খুব আস্থাভাজন ছিলেন। স্বাধীন বাংলাদেশে গভীর ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছিলেন স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সে ষড়যন্ত্রের মূল ক্রীড়নক ছিল তাঁরই ঘনিষ্ঠ সহকর্মী ও বন্ধু খন্দকার মোশতাক আহমদ। যে কারণে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের রাজনৈতিক ঘটনা প্রবাহের গতিপ্রকৃতি পাল্টে গিয়েছিল। বঙ্গবন্ধু ছিলেন ধারাবাহিক ষড়যন্ত্রের শিকার। স্বাধীন বাংলাদেশের সরকারপ্রধান হিসেবে তিনি যখন একটি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ে তোলা এবং বিশৃঙ্খল জাতিকে শৃঙ্খলায় ফিরিয়ে আনার প্রাণান্ত প্রয়াসে লিপ্ত, তখনই শুরু হয়েছিল তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র। লক্ষণীয় বিষয় হলো, সে সময় তাঁর প্রধান সমালোচনাকারী ছিল মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানীর দল ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি। নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিশ্বাসী এ দলটি বঙ্গবন্ধু সরকারের তীব্র সমালোচনা করত। কিন্তু তাঁকে উৎখাতের কোনো ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়নি। লিপ্ত হয়েছিল তাঁরই আশ্রয়-প্রশ্রয়ে বেড়ে ওঠা এবং স্নেহধন্য হয়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে জায়গা করে নেওয়া ব্যক্তিরা। গণবাহিনী গঠন করে ‘সশস্ত্র বিপ্লবে’র মাধ্যমে শেখ মুজিব সরকারকে উৎখাতের ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছিল তারা। তাদের ওই হঠকারী রাজনীতির খপ্পরে পড়ে কয়েক হাজার তরুণকে প্রাণ দিতে হয়েছে, আরও অগুনতি তরুণের সোনালি ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তার অন্ধকারে ডুবে গেছে। পরিহাসের বিষয় হলো, একদিন যারা বঙ্গবন্ধুকে উৎখাতের জন্য অস্ত্র তুলে নিয়েছিল আজ তারাই তাঁর জন্য বর্ষণ করে কুম্ভীরাশ্রু! ক্ষমতার রাজনীতির কি অপার মহিমা! এটা এমনই এক বীণ যে এর সুরে মাতোয়ারা হয়ে শীষনাগ-নাগিনী, গোখরা, কেউটে, শঙ্খিনী, ঢোঁড়া, গুই, অজগর সব সাপ এক ঝাঁপিতে ঢুকে পড়ে! সব ষড়যন্ত্র সব সময় সফল হয় না। যেমন বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে গণবাহিনী তথা জাসদের ষড়যন্ত্র সফল হয়নি। তারা দেশব্যাপী অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পেরেছিল। আওয়ামী লীগ দলীয় তৎকালীন ১১ জন সংসদ সদস্যসহ অনেক নেতা-কর্মীকে হত্যা করে ভীতি ছড়িয়ে দিতে পেরেছিল। কিন্তু চূড়ান্তভাবে বঙ্গবন্ধু বা তাঁর সরকারকে উৎখাত করতে পারেনি। সে ষড়যন্ত্র পূর্ণতা পেয়েছিল মোশতাক চক্রের হাতে। তারা সফল হয়েছিল। পৃথিবীর ইতিহাসে বর্বরতম হত্যাযজ্ঞের ঘটনাটি ঘটিয়েছিল তারা। প্রচলিত কথা হলো, ষড়যন্ত্র কাছের এবং দূরের সব মানুষই করতে পারে। তবে বিশ্বাসঘাতক হয় নিকটজনেরাই। বিশ্বাসঘাতকদের প্রধান বৈশিষ্ট্য, এরা যার ক্ষতির বাসনা মনের মধ্যে পোষণ করে তার সরল বিশ্বাসের সুযোগ নিয়ে আস্থা অর্জন করে প্রথমে। তারপর সুযোগ ও সুবিধাজনক সময়ে গোপন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে।

ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছিলেন আরেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানও। তাঁকেও প্রাণ দিতে হয়েছে তাঁরই ঘনিষ্ঠ লোকদের কুটিল ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে। এখানেও বিশেষভাব লক্ষণীয়, সে সময় যারা জিয়া সরকারের বিরোধী ছিলেন, সমালোচনায় মুখর ছিলেন তারা কিন্তু ওই ষড়যন্ত্রে সম্পৃক্ত ছিলেন না।

ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছিলেন আরেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানও। তাঁকেও প্রাণ দিতে হয়েছে তাঁরই ঘনিষ্ঠ লোকদের কুটিল ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে। এখানেও বিশেষভাব লক্ষণীয়, সে সময় যারা জিয়া সরকারের বিরোধী ছিলেন, সমালোচনায় মুখর ছিলেন তারা কিন্তু ওই ষড়যন্ত্রে সম্পৃক্ত ছিলেন না। ছিলেন এমন এক ব্যক্তি যাকে জিয়াউর রহমান খুব বিশ্বাস করতেন। এতটাই বিশ্বাস করতেন যে সেনাবাহিনীর একটি ডিভিশনের জিওসি করেছিলেন। প্রেসিডেন্ট জিয়ার হত্যাকান্ড ঘিরে দুটি ষড়যন্ত্র হয়েছিল। একটির রহস্য উদ্ঘাটিত হয়েছে, অন্যটির হয়নি। জিয়া হত্যার রহস্য যেটুকু উন্মোচিত হয়েছে তাতে এটা স্পষ্ট হয়েছে যে জেনারেল এম এ মঞ্জুর কারও দাবার গুঁটি হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে জিয়াউর রহমানকে হত্যার নীলনকশা বাস্তবায়ন করেছিলেন। দ্বিতীয় ষড়যন্ত্রটি ছিল জেনারেল মঞ্জুরের হত্যাকান্ড। ফটিকছড়ির চা-বাগান থেকে জেনারেল মঞ্জুরকে গ্রেফতার করেছিলেন ইন্সপেক্টর এম জি কুদ্দুস। নিয়ম অনুযায়ী আসামিকে থানায় নিয়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু তিনি আসামিকে নিয়ে গিয়েছিলেন সেনানিবাসে। সেখানেই জেনারেল মঞ্জুরকে হত্যা করা হয়। কেন, কার বা কাদের নির্দেশে তিনি নিয়মের এ ব্যত্যয় ঘটিয়েছিলেন তা অদ্যাবধি জানা যায়নি। আর জেনারেল মঞ্জুরের হত্যাকান্ডের সঙ্গে সঙ্গে জিয়া হত্যার রহস্য মোটা কাপড়ের পর্দার আড়ালে হারিয়ে যায়। ১৯৮১ সালের সে ঘটনাসমূহের ধারাবাহিকতায় আরেক ষড়যন্ত্রে ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ ক্ষমতাচ্যুত হন রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবদুস সাত্তার। পতন ঘটে জিয়াউর রহমান প্রতিষ্ঠিত বিএনপি সরকারের। সেনাপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের রাষ্ট্রক্ষমতা দখল ছিল একটি গভীর ষড়যন্ত্রের সফল রূপ। সে ষড়যন্ত্রে তৎকালীন সামরিক-বেসামরিক আমলা এবং ক্ষমতাসীন বিএনপি সরকারের কতিপয় পদস্থ মন্ত্রী-নেতা যে জড়িত ছিলেন পরবর্তী ঘটনাবলিতে তা প্রমাণিত হয়েছে। ষড়যন্ত্রের লক্ষ্যবস্তু হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট তাঁকে হত্যার উদ্দেশ্যে যে গ্রেনেড হামলা চালানো হয়েছিল তা ছিল ইতিহাসের ঘৃণ্যতম চক্রান্ত। সে ঘটনায় ২৪ জন প্রাণ হারালেও ভাগ্যক্রমে রক্ষা পান শেখ হাসিনা। ষড়যন্ত্রের কবল থেকে রেহাই পাননি বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়াও। তবে তাঁর জীবননাশের চেষ্টা করা না হলেও তাঁকে ক্ষমতাচ্যুত করার বা ক্ষমতায় যাওয়ার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হয়েছে একাধিকবার। বিএনপি সরকার ১৯৯৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের পর সংসদ নির্বাচনের প্রক্রিয়া চলাকালে একটি সেনা অভ্যুত্থানের চেষ্টা চালানো হয়েছিল। এর উদ্যোক্তা ছিলেন স্বয়ং সেনাপ্রধান জেনারেল নাসিম। যদিও তা শেষ পর্যন্ত ব্যর্থ হয়ে যায়। তবে ২০০৬ সালে রাজনৈতিক দলগুলোর বিভেদ পুঁজি করে তৎকালীন সেনাপ্রধান মইন উ আহমেদ তার পরিকল্পনা সফল করতে পেরেছিলেন। রাজনৈতিক নেতৃত্বের অদূরদর্শিতা ও অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্তের সুযোগে মইন উ গং তাদের ষড়যন্ত্র সফল করার প্রয়াস পান। যদিও শেষ পর্যন্ত তারা তাদের পরিকল্পনার পূর্ণ বাস্তবায়ন করতে পারেননি।

ষড়যন্ত্র আমাদের রাজনীতিতে একটি উল্লেখযোগ্য স্থান দখল করে আছে। ওপরে বর্ণিত ঘটনাবলি থেকে পাঠক নিশ্চয় তা অনুধাবন করতে পেরেছেন। এখনো রাজনৈতিক নেতারা প্রতিপক্ষের দিকে ‘ষড়যন্ত্র’ নামের ক্ষেপণাস্ত্রটি হামেশা ব্যবহার করে চলেছেন। অতিসম্প্রতি কেন্দ্রীয় ও তৃণমূল পর্যায়ের নেতাদের নিয়ে দুটি সিরিজ বৈঠক শেষ করেছে বিএনপি। এ দুটি বৈঠকের বিস্তারিত বিবরণ আমরা জানতে পেরেছি সংবাদমাধ্যমের খবরে। বিএনপির এ সিরিজ বৈঠক গোপন কোনো বিষয় ছিল না। রীতিমতো আগাম ঘোষণা দিয়ে দলটির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে তা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিএনপির এ সিরিজ বৈঠককে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে দলটির নড়েচড়ে বসার ইঙ্গিত বলেই মনে করছে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহল। এত দিন বিএনপির ম্রিয়মাণ অবস্থা দেখে যারা যারপারনাই হতাশা ব্যক্ত করে আসছিলেন তারা এই ভেবে আশান্বিত হয়ে উঠেছেন যে শেষ পর্যন্ত দলটি তার অস্তিত্বের জানান দিতে পেরেছে। কিন্তু অনেকেই বিস্মিত হয়েছেন বিএনপির ওই সিরিজ বৈঠক সম্পর্কে তাদের প্রধান প্রতিদ্ব›দ্বী ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রতিক্রিয়ায়। সরকারের সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বিএনপির ওই সিরিজ বৈঠককে আখ্যায়িত করেছেন ‘সিরিজ ষড়যন্ত্র’ হিসেবে। গণমাধ্যমে মন্ত্রীর এ বক্তব্য প্রচার-প্রকাশের পর সচেতন মহলে প্রশ্ন উঠেছে, বিএনপি তাহলে যাবে কোথায়? নিজস্ব কার্যালয়ে একটি রাজনৈতিক দলের সভাকে ‘ষড়যন্ত্র’ আখ্যায়িত করা কতটা সমীচীন? এ প্রসঙ্গে একজন প্রবীণ রাজনীতিক তাঁর মনের খেদ ব্যক্ত করে বললেন, ‘বিএনপির উচিত সরকারকে বলা আমরা সভা করলেই যদি তা ষড়যন্ত্র হয় তাহলে আইজিপি কিংবা ডিএমপি কমিশনারের কার্যালয়ে আমাদের সভা করার জায়গা দিন। যা বলব আপনাদের সামনেই বলব। সন্দেহ থাকবে না।’

প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তোলা আমাদের দেশের রাজনীতিতে নতুন নয়। সরকার কিংবা বিরোধী দল একে অন্যের বিরুদ্ধে প্রায়ই এ বায়বীয় অভিযোগটি তোলে। যদিও এর সত্যতা সম্পর্কে বেশির ভাগ সময়ই নিশ্চিত হওয়া যায় না। সরকারি দল অভিযোগ করে তাদের ক্ষমতাচ্যুত করার ষড়যন্ত্র হচ্ছে। আর বিরোধী দল অভিযোগ করে তাদের ধ্বংসের জন্য সরকার ষড়যন্ত্র বা চক্রান্ত করছে। এ এক অন্তহীন অভিযোগের প্রতিযোগিতা। ষড়যন্ত্র নিয়ে কথা বলতে গিয়ে একটি পুরনো ঘটনা মনে পড়ল। ১৯৮০ সালের কথা। সে সময় চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, রাহাজানি, খুন কিংবা দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, যে কোনো ঘটনার জন্য ক্ষমতাসীন বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হতো ‘এসব আওয়ামী-বাকশালীদের ষড়যন্ত্র’। ওই সময় একদিন মিরপুরে এক টেম্পো দুর্ঘটনায় একই পরিবারের পাঁচজনসহ মোট ছয়জন নিহত হন। এ ঘটনার কয়েকদিন পর প্রখ্যাত সাংবাদিক জহুর হোসেন চৌধুরী দৈনিক সংবাদে তাঁর বিখ্যাত কলাম ‘দরবার-ই-জহুর’-এ লিখেছিলেন, ‘সব ঘটনার জন্য আওয়ামী-বাকশালীদের দায়ী করা গেলেও মিরপুরে টেম্পো দুর্ঘটনায় একই পরিবারের পাঁচজনসহ ছয়জন নিহত হওয়ার ঘটনাকে আর যা-ই বলা হোক বাকশালী ষড়যন্ত্র বলে চালিয়ে দেওয়া যাবে না।’ মনে রাখা দরকার ষড়যন্ত্র কখনো প্রকাশ্যে হয় না, হয় গোপনে। আর তার হোতারা দূরের হয় খুব কম, কাছের হয় বেশি। পৃথিবীর ইতিহাসে এ পর্যন্ত উদ্ঘাটিত ষড়যন্ত্রের কাহিনি পর্যালোচনা করলে এ সত্যটিই প্রকট হয়ে ধরা দেয়।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
সর্বশেষ খবর
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

২১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা
টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক