শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ অক্টোবর, ২০২১

বাংলাদেশের রাজনীতি : ষড়যন্ত্র সমাচার

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের রাজনীতি : ষড়যন্ত্র সমাচার

ইংরেজি ‘কন্সপির‌্যাসি’র বাংলা প্রতিশব্দ ‘ষড়যন্ত্র’। বলা যায় পৃথিবী সৃষ্টির পর থেকেই এ শব্দটির অস্তিত্ব বিরাজমান। বেহেশত থেকে বিতাড়িত হয়ে ইবলিশ আদম (আ.)-কে বিভ্রান্ত করার ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছিল এবং সফলও হয়েছিল। বিবি হাওয়াকে কুমন্ত্রণা দিয়ে তাঁকে ও আদম (আ.)-কে গন্দম ফল খাওয়াতে সক্ষম হয়। সে হিসেবে ইবলিশকে ষড়যন্ত্রের জনক বলা যেতে পারে। তার পর থেকে মানব জাতির ইতিহাসে ষড়যন্ত্র শব্দটি দখল করে আছে বিশেষ এক স্থান। যুগে যুগে এ অদৃশ্য অথচ শক্তিশালী ‘যন্ত্র’টির কারণে সৃষ্টি হয়েছে অনেক ন্যক্কারজনক ইতিহাস।

মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর বিরুদ্ধে কুরাইশ বংশের লোকেরা নানা ষড়যন্ত্র বিভিন্ন সময় করেছে। কিন্তু সফল হয়নি। তবে তায়েফবাসীর ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে তিনি যে শারীরিক লাঞ্ছনা ভোগ করেছিলেন, মানব জাতির ইতিহাসে তা আজও মর্মস্পর্শী হয়ে আছে। তাঁর মৃত্যুর পর ইসলামের চার খলিফার মধ্যে তিনজনই শিকার হয়েছেন ষড়যন্ত্রের। তাঁরা সবাই প্রাণ হারিয়েছেন আততায়ীর হাতে। এরপর ষড়যন্ত্রের করুণ শিকার হন নবী-দৌহিত্র ইমাম হাসান ও হোসাইন। ইয়াজিদের কুটিল ষড়যন্ত্রে ইমাম হাসান বিষপানে আর হোসাইন কারবালা প্রান্তরে সিমারের হাতে নিহত হন।

পৃথিবীর ইতিহাস ঘাঁটলে এ রকম ষড়যন্ত্রের হাজারো উদাহরণ পাওয়া যাবে। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, বেশির ভাগ ষড়যন্ত্রই হয়েছে রাজনৈতিক ক্ষমতা হস্তগত করার জন্য। আমাদের এ উপমহাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে যারা করুণ পরিণতি বরণ করেছেন নবাব সিরাজউদ্দৌলা তাদের অন্যতম। আত্মীয়স্বজন এবং অমাত্যবর্গের একটি অংশের ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রের কবলে পড়ে তাঁকে পলাশী যুদ্ধে পরাজিত ও নির্মম হত্যার শিকার হতে হয়েছিল। ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছিলেন ‘শের-ই-মহীশুর’ নামে ইতিহাসখ্যাত স্বাধীনচেতা শাসক টিপু সুলতানও। চাচাশ্বশুর ও প্রধান সেনাপতি মীর সাদেকের বিশ্বাসঘাতকতায় অমিত বিক্রম এই বীরকে অসহায়ের মতো ইংরেজদের কাছে পরাজয়বরণ ও শহীদ হতে হয়েছিল। একটি বিষয় অবশ্যই উল্লেখ্য, ষড়যন্ত্রের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতাও অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। অনেকটা সিগারেটের বিজ্ঞাপন, ‘তামাক আর ফিল্টার/দুজনে দুজনার’ মতো। সাধারণত বিশ্বাসঘাতক কাছের মানুষই হয়। আর তাদের বিশ্বাসঘাতকতা বাস্তবায়নে করা হয় ষড়যন্ত্র। পৃথিবীর ইতিহাসে যেখানেই ষড়যন্ত্র সফল হয়েছে দেখা যাবে সেখানেই রয়েছে কতিপয় বিশ্বাসঘাতকের উপস্থিতি; যারা ষড়যন্ত্রের শিকার ব্যক্তিটির খুব আস্থাভাজন ছিলেন। স্বাধীন বাংলাদেশে গভীর ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছিলেন স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সে ষড়যন্ত্রের মূল ক্রীড়নক ছিল তাঁরই ঘনিষ্ঠ সহকর্মী ও বন্ধু খন্দকার মোশতাক আহমদ। যে কারণে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের রাজনৈতিক ঘটনা প্রবাহের গতিপ্রকৃতি পাল্টে গিয়েছিল। বঙ্গবন্ধু ছিলেন ধারাবাহিক ষড়যন্ত্রের শিকার। স্বাধীন বাংলাদেশের সরকারপ্রধান হিসেবে তিনি যখন একটি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ে তোলা এবং বিশৃঙ্খল জাতিকে শৃঙ্খলায় ফিরিয়ে আনার প্রাণান্ত প্রয়াসে লিপ্ত, তখনই শুরু হয়েছিল তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র। লক্ষণীয় বিষয় হলো, সে সময় তাঁর প্রধান সমালোচনাকারী ছিল মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানীর দল ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি। নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিশ্বাসী এ দলটি বঙ্গবন্ধু সরকারের তীব্র সমালোচনা করত। কিন্তু তাঁকে উৎখাতের কোনো ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়নি। লিপ্ত হয়েছিল তাঁরই আশ্রয়-প্রশ্রয়ে বেড়ে ওঠা এবং স্নেহধন্য হয়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে জায়গা করে নেওয়া ব্যক্তিরা। গণবাহিনী গঠন করে ‘সশস্ত্র বিপ্লবে’র মাধ্যমে শেখ মুজিব সরকারকে উৎখাতের ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছিল তারা। তাদের ওই হঠকারী রাজনীতির খপ্পরে পড়ে কয়েক হাজার তরুণকে প্রাণ দিতে হয়েছে, আরও অগুনতি তরুণের সোনালি ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তার অন্ধকারে ডুবে গেছে। পরিহাসের বিষয় হলো, একদিন যারা বঙ্গবন্ধুকে উৎখাতের জন্য অস্ত্র তুলে নিয়েছিল আজ তারাই তাঁর জন্য বর্ষণ করে কুম্ভীরাশ্রু! ক্ষমতার রাজনীতির কি অপার মহিমা! এটা এমনই এক বীণ যে এর সুরে মাতোয়ারা হয়ে শীষনাগ-নাগিনী, গোখরা, কেউটে, শঙ্খিনী, ঢোঁড়া, গুই, অজগর সব সাপ এক ঝাঁপিতে ঢুকে পড়ে! সব ষড়যন্ত্র সব সময় সফল হয় না। যেমন বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে গণবাহিনী তথা জাসদের ষড়যন্ত্র সফল হয়নি। তারা দেশব্যাপী অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পেরেছিল। আওয়ামী লীগ দলীয় তৎকালীন ১১ জন সংসদ সদস্যসহ অনেক নেতা-কর্মীকে হত্যা করে ভীতি ছড়িয়ে দিতে পেরেছিল। কিন্তু চূড়ান্তভাবে বঙ্গবন্ধু বা তাঁর সরকারকে উৎখাত করতে পারেনি। সে ষড়যন্ত্র পূর্ণতা পেয়েছিল মোশতাক চক্রের হাতে। তারা সফল হয়েছিল। পৃথিবীর ইতিহাসে বর্বরতম হত্যাযজ্ঞের ঘটনাটি ঘটিয়েছিল তারা। প্রচলিত কথা হলো, ষড়যন্ত্র কাছের এবং দূরের সব মানুষই করতে পারে। তবে বিশ্বাসঘাতক হয় নিকটজনেরাই। বিশ্বাসঘাতকদের প্রধান বৈশিষ্ট্য, এরা যার ক্ষতির বাসনা মনের মধ্যে পোষণ করে তার সরল বিশ্বাসের সুযোগ নিয়ে আস্থা অর্জন করে প্রথমে। তারপর সুযোগ ও সুবিধাজনক সময়ে গোপন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে।

ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছিলেন আরেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানও। তাঁকেও প্রাণ দিতে হয়েছে তাঁরই ঘনিষ্ঠ লোকদের কুটিল ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে। এখানেও বিশেষভাব লক্ষণীয়, সে সময় যারা জিয়া সরকারের বিরোধী ছিলেন, সমালোচনায় মুখর ছিলেন তারা কিন্তু ওই ষড়যন্ত্রে সম্পৃক্ত ছিলেন না।

ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছিলেন আরেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানও। তাঁকেও প্রাণ দিতে হয়েছে তাঁরই ঘনিষ্ঠ লোকদের কুটিল ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে। এখানেও বিশেষভাব লক্ষণীয়, সে সময় যারা জিয়া সরকারের বিরোধী ছিলেন, সমালোচনায় মুখর ছিলেন তারা কিন্তু ওই ষড়যন্ত্রে সম্পৃক্ত ছিলেন না। ছিলেন এমন এক ব্যক্তি যাকে জিয়াউর রহমান খুব বিশ্বাস করতেন। এতটাই বিশ্বাস করতেন যে সেনাবাহিনীর একটি ডিভিশনের জিওসি করেছিলেন। প্রেসিডেন্ট জিয়ার হত্যাকান্ড ঘিরে দুটি ষড়যন্ত্র হয়েছিল। একটির রহস্য উদ্ঘাটিত হয়েছে, অন্যটির হয়নি। জিয়া হত্যার রহস্য যেটুকু উন্মোচিত হয়েছে তাতে এটা স্পষ্ট হয়েছে যে জেনারেল এম এ মঞ্জুর কারও দাবার গুঁটি হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে জিয়াউর রহমানকে হত্যার নীলনকশা বাস্তবায়ন করেছিলেন। দ্বিতীয় ষড়যন্ত্রটি ছিল জেনারেল মঞ্জুরের হত্যাকান্ড। ফটিকছড়ির চা-বাগান থেকে জেনারেল মঞ্জুরকে গ্রেফতার করেছিলেন ইন্সপেক্টর এম জি কুদ্দুস। নিয়ম অনুযায়ী আসামিকে থানায় নিয়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু তিনি আসামিকে নিয়ে গিয়েছিলেন সেনানিবাসে। সেখানেই জেনারেল মঞ্জুরকে হত্যা করা হয়। কেন, কার বা কাদের নির্দেশে তিনি নিয়মের এ ব্যত্যয় ঘটিয়েছিলেন তা অদ্যাবধি জানা যায়নি। আর জেনারেল মঞ্জুরের হত্যাকান্ডের সঙ্গে সঙ্গে জিয়া হত্যার রহস্য মোটা কাপড়ের পর্দার আড়ালে হারিয়ে যায়। ১৯৮১ সালের সে ঘটনাসমূহের ধারাবাহিকতায় আরেক ষড়যন্ত্রে ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ ক্ষমতাচ্যুত হন রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবদুস সাত্তার। পতন ঘটে জিয়াউর রহমান প্রতিষ্ঠিত বিএনপি সরকারের। সেনাপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের রাষ্ট্রক্ষমতা দখল ছিল একটি গভীর ষড়যন্ত্রের সফল রূপ। সে ষড়যন্ত্রে তৎকালীন সামরিক-বেসামরিক আমলা এবং ক্ষমতাসীন বিএনপি সরকারের কতিপয় পদস্থ মন্ত্রী-নেতা যে জড়িত ছিলেন পরবর্তী ঘটনাবলিতে তা প্রমাণিত হয়েছে। ষড়যন্ত্রের লক্ষ্যবস্তু হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট তাঁকে হত্যার উদ্দেশ্যে যে গ্রেনেড হামলা চালানো হয়েছিল তা ছিল ইতিহাসের ঘৃণ্যতম চক্রান্ত। সে ঘটনায় ২৪ জন প্রাণ হারালেও ভাগ্যক্রমে রক্ষা পান শেখ হাসিনা। ষড়যন্ত্রের কবল থেকে রেহাই পাননি বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়াও। তবে তাঁর জীবননাশের চেষ্টা করা না হলেও তাঁকে ক্ষমতাচ্যুত করার বা ক্ষমতায় যাওয়ার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হয়েছে একাধিকবার। বিএনপি সরকার ১৯৯৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের পর সংসদ নির্বাচনের প্রক্রিয়া চলাকালে একটি সেনা অভ্যুত্থানের চেষ্টা চালানো হয়েছিল। এর উদ্যোক্তা ছিলেন স্বয়ং সেনাপ্রধান জেনারেল নাসিম। যদিও তা শেষ পর্যন্ত ব্যর্থ হয়ে যায়। তবে ২০০৬ সালে রাজনৈতিক দলগুলোর বিভেদ পুঁজি করে তৎকালীন সেনাপ্রধান মইন উ আহমেদ তার পরিকল্পনা সফল করতে পেরেছিলেন। রাজনৈতিক নেতৃত্বের অদূরদর্শিতা ও অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্তের সুযোগে মইন উ গং তাদের ষড়যন্ত্র সফল করার প্রয়াস পান। যদিও শেষ পর্যন্ত তারা তাদের পরিকল্পনার পূর্ণ বাস্তবায়ন করতে পারেননি।

ষড়যন্ত্র আমাদের রাজনীতিতে একটি উল্লেখযোগ্য স্থান দখল করে আছে। ওপরে বর্ণিত ঘটনাবলি থেকে পাঠক নিশ্চয় তা অনুধাবন করতে পেরেছেন। এখনো রাজনৈতিক নেতারা প্রতিপক্ষের দিকে ‘ষড়যন্ত্র’ নামের ক্ষেপণাস্ত্রটি হামেশা ব্যবহার করে চলেছেন। অতিসম্প্রতি কেন্দ্রীয় ও তৃণমূল পর্যায়ের নেতাদের নিয়ে দুটি সিরিজ বৈঠক শেষ করেছে বিএনপি। এ দুটি বৈঠকের বিস্তারিত বিবরণ আমরা জানতে পেরেছি সংবাদমাধ্যমের খবরে। বিএনপির এ সিরিজ বৈঠক গোপন কোনো বিষয় ছিল না। রীতিমতো আগাম ঘোষণা দিয়ে দলটির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে তা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিএনপির এ সিরিজ বৈঠককে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে দলটির নড়েচড়ে বসার ইঙ্গিত বলেই মনে করছে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহল। এত দিন বিএনপির ম্রিয়মাণ অবস্থা দেখে যারা যারপারনাই হতাশা ব্যক্ত করে আসছিলেন তারা এই ভেবে আশান্বিত হয়ে উঠেছেন যে শেষ পর্যন্ত দলটি তার অস্তিত্বের জানান দিতে পেরেছে। কিন্তু অনেকেই বিস্মিত হয়েছেন বিএনপির ওই সিরিজ বৈঠক সম্পর্কে তাদের প্রধান প্রতিদ্ব›দ্বী ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রতিক্রিয়ায়। সরকারের সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বিএনপির ওই সিরিজ বৈঠককে আখ্যায়িত করেছেন ‘সিরিজ ষড়যন্ত্র’ হিসেবে। গণমাধ্যমে মন্ত্রীর এ বক্তব্য প্রচার-প্রকাশের পর সচেতন মহলে প্রশ্ন উঠেছে, বিএনপি তাহলে যাবে কোথায়? নিজস্ব কার্যালয়ে একটি রাজনৈতিক দলের সভাকে ‘ষড়যন্ত্র’ আখ্যায়িত করা কতটা সমীচীন? এ প্রসঙ্গে একজন প্রবীণ রাজনীতিক তাঁর মনের খেদ ব্যক্ত করে বললেন, ‘বিএনপির উচিত সরকারকে বলা আমরা সভা করলেই যদি তা ষড়যন্ত্র হয় তাহলে আইজিপি কিংবা ডিএমপি কমিশনারের কার্যালয়ে আমাদের সভা করার জায়গা দিন। যা বলব আপনাদের সামনেই বলব। সন্দেহ থাকবে না।’

প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তোলা আমাদের দেশের রাজনীতিতে নতুন নয়। সরকার কিংবা বিরোধী দল একে অন্যের বিরুদ্ধে প্রায়ই এ বায়বীয় অভিযোগটি তোলে। যদিও এর সত্যতা সম্পর্কে বেশির ভাগ সময়ই নিশ্চিত হওয়া যায় না। সরকারি দল অভিযোগ করে তাদের ক্ষমতাচ্যুত করার ষড়যন্ত্র হচ্ছে। আর বিরোধী দল অভিযোগ করে তাদের ধ্বংসের জন্য সরকার ষড়যন্ত্র বা চক্রান্ত করছে। এ এক অন্তহীন অভিযোগের প্রতিযোগিতা। ষড়যন্ত্র নিয়ে কথা বলতে গিয়ে একটি পুরনো ঘটনা মনে পড়ল। ১৯৮০ সালের কথা। সে সময় চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, রাহাজানি, খুন কিংবা দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, যে কোনো ঘটনার জন্য ক্ষমতাসীন বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হতো ‘এসব আওয়ামী-বাকশালীদের ষড়যন্ত্র’। ওই সময় একদিন মিরপুরে এক টেম্পো দুর্ঘটনায় একই পরিবারের পাঁচজনসহ মোট ছয়জন নিহত হন। এ ঘটনার কয়েকদিন পর প্রখ্যাত সাংবাদিক জহুর হোসেন চৌধুরী দৈনিক সংবাদে তাঁর বিখ্যাত কলাম ‘দরবার-ই-জহুর’-এ লিখেছিলেন, ‘সব ঘটনার জন্য আওয়ামী-বাকশালীদের দায়ী করা গেলেও মিরপুরে টেম্পো দুর্ঘটনায় একই পরিবারের পাঁচজনসহ ছয়জন নিহত হওয়ার ঘটনাকে আর যা-ই বলা হোক বাকশালী ষড়যন্ত্র বলে চালিয়ে দেওয়া যাবে না।’ মনে রাখা দরকার ষড়যন্ত্র কখনো প্রকাশ্যে হয় না, হয় গোপনে। আর তার হোতারা দূরের হয় খুব কম, কাছের হয় বেশি। পৃথিবীর ইতিহাসে এ পর্যন্ত উদ্ঘাটিত ষড়যন্ত্রের কাহিনি পর্যালোচনা করলে এ সত্যটিই প্রকট হয়ে ধরা দেয়।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
অন্তঃসত্ত্বা গরুও ছাড় পেল না, মাংস-মাথা নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা
অন্তঃসত্ত্বা গরুও ছাড় পেল না, মাংস-মাথা নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির দিনব্যাপী কর্মসূচি
রংপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির দিনব্যাপী কর্মসূচি

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মৃত রোগীকে জীবিত দেখানোর অভিযোগ, হাসপাতালে উত্তেজনা
মৃত রোগীকে জীবিত দেখানোর অভিযোগ, হাসপাতালে উত্তেজনা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করেই দেশকে এগিয়ে নিতে হবে : দুলু
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করেই দেশকে এগিয়ে নিতে হবে : দুলু

১৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

পাটের দাম বাড়লেও লাভবান হচ্ছে না কৃষক
পাটের দাম বাড়লেও লাভবান হচ্ছে না কৃষক

২৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

টাঙ্গাইলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
টাঙ্গাইলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাঘাটায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সাঘাটায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান কৃত্রিম বৃষ্টি নামাতে পেরেছে, দিল্লি ব্যর্থ কেন?
পাকিস্তান কৃত্রিম বৃষ্টি নামাতে পেরেছে, দিল্লি ব্যর্থ কেন?

৩২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বীরগঞ্জে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে র‍্যালি-পথসভা
বীরগঞ্জে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে র‍্যালি-পথসভা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটিতে নার্সের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে নার্সের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

তালতলীতে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
তালতলীতে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬ বছরের ছাত্রের গুলিতে আহত শিক্ষিকা ১ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন
৬ বছরের ছাত্রের গুলিতে আহত শিক্ষিকা ১ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন

৫৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

অন্তর্বর্তী সরকার নিজেই নির্বাচন ব্যাহত হওয়ার পরিবেশ সৃষ্টি করছে : মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকার নিজেই নির্বাচন ব্যাহত হওয়ার পরিবেশ সৃষ্টি করছে : মির্জা ফখরুল

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচন বিরোধীরা সন্ত্রাসী হামলা করেছে কিনা খতিয়ে দেওয়া উচিত: আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীরা সন্ত্রাসী হামলা করেছে কিনা খতিয়ে দেওয়া উচিত: আমীর খসরু

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আইনজীবীদের লংমার্চ
ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আইনজীবীদের লংমার্চ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষ জনশক্তি দেশ গঠনের মূল ভিত্তি: প্রধান উপদেষ্টা
দক্ষ জনশক্তি দেশ গঠনের মূল ভিত্তি: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি শুরু
বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলা–খুলনা মহাসড়কে বাস খাদে, দুই যাত্রী নিহত
মোংলা–খুলনা মহাসড়কে বাস খাদে, দুই যাত্রী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমজনতার দলকে নিবন্ধন দিলে গণতন্ত্র শক্তিশালী হবে : নাছির
আমজনতার দলকে নিবন্ধন দিলে গণতন্ত্র শক্তিশালী হবে : নাছির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাস্কের সাথে নাচল রোবট
মাস্কের সাথে নাচল রোবট

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আকবর-মোসাদ্দেকের নৈপুণ্যে কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশ
আকবর-মোসাদ্দেকের নৈপুণ্যে কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্যার কবল থেকে রক্ষায় রেলপথে সেতু চায় ছাতকের মানুষ
বন্যার কবল থেকে রক্ষায় রেলপথে সেতু চায় ছাতকের মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম
তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে বিস্ময়করভাবে কমেছে আফিম চাষ: জাতিসংঘ
আফগানিস্তানে বিস্ময়করভাবে কমেছে আফিম চাষ: জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা