শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২১

বর্তমানে বসে ভবিষ্যৎ রচনা করে চলেছি

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
বর্তমানে বসে ভবিষ্যৎ রচনা করে চলেছি

১৬ অক্টোবর বিশ্ব খাদ্য দিবস। এ বছরের প্রতিপাদ্য ‘আমাদের কর্মই আমাদের ভবিষ্যৎ, ভালো উৎপাদন ভালো পুষ্টি আর ভালো পরিবেশই উন্নত জীবন’। সারা বিশ্ববাসীই এখন উন্নয়নকে অন্যরকমভাবে দেখছে। কেননা উন্নয়নের তাগিদে অনেক রাষ্ট্রই ভুল পথে অগ্রসর হয়েছে। আমরা যদি ঠিক এ মুহূর্তে পৃথিবীবাসীর খাদ্য ও খাদ্য উৎপাদন ব্যবস্থার হিসাবটা দেখতে চাই, তাহলে দেখতে পাব- জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার হিসাব বলছে, পৃথিবীর মোট জনগোষ্ঠীর ৪০ ভাগ অর্থাৎ ৩০০ কোটিরও বেশি মানুষের স্বাস্থ্যসম্মত খাবারের নিশ্চয়তা নেই। অন্যদিকে ২০০ কোটিরও বেশি মানুষের ওজন মাত্রাতিরিক্ত। সমস্যা খাদ্য উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বণ্টনে। ফলে আশঙ্কা করা হচ্ছে ২০৩০ সালে পৃথিবীর মানুষের স্বাস্থ্য পরিচর্যা ব্যয় পৌঁছাবে ১৩ হাজার কোটি মার্কিন ডলারে। পৃথিবীতে কৃষি ও খাদ্য সংশ্লিষ্ট কাজের সঙ্গে এখন যুক্ত ১০০ কোটি মানুষ। যা যে কোনো খাতের চেয়ে বেশি। পৃথিবীর মোট খাদ্যের ৩৩ ভাগের জোগান দিয়ে থাকে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষিরা। দারিদ্র্য স্বীকার করে অর্থ, প্রশিক্ষণ ও প্রযুক্তি স্বল্পতাকে সঙ্গে নিয়ে এই অবদান রাখছে তারা। বিশ্বের ২৫ থেকে ৩৪ বছর বয়সী নারীর মধ্যে ২০ ভাগ রয়েছেন চরম দারিদ্র্যের ভিতর। ১৮ ভাগ আদিবাসী নারী দিনে ২ ডলারের কম উপার্জন করেন। সামগ্রিকভাবে খাদ্য উৎপাদন খাত ৩৩ ভাগ গ্রিন হাউস গ্যাস নিঃসরণের জন্য দায়ী। পৃথিবীতে ১৪ ভাগ খাদ্য নষ্ট হচ্ছে ফসল তোলা, পরিবহন ও সংরক্ষণের ত্রুটিতে। ভোক্তা পর্যায়ে খাদ্য নষ্ট হচ্ছে ১৭ ভাগ। পৃথিবীর ৫৫ ভাগ মানুষ এখন শহরে বসবাস করছে। ২০৫০ সালে এ সংখ্যা দাঁড়াবে ৬৮ ভাগে। পৃথিবীর ১৭ ভাগ মানুষ প্রতিনিয়ত ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস প্যারাসাইট ও রাসায়নিকের ক্ষতিকর প্রভাবযুক্ত অনিরাপদ খাদ্য গ্রহণ করছে। জলবায়ুর পরিবর্তন সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত করছে গ্রামীণ দরিদ্র শ্রেণিকে। শুধু ফসলের ফলনই কমছে না, ফসলের ভিটামিন, আমিষসহ প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি উপাদান কমিয়ে দিচ্ছে। মাটির উর্বরতা কমে যাওয়ায় সামগ্রিক প্রভাব পড়ছে জীববৈচিত্র্যে।

পৃথিবী যখন এ পরিস্থিতির হিসাব কষছে ঠিক তখন বাংলাদেশ বলছে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতার কথা। পুষ্টিতে অগ্রসরতার কথা। জমির সর্বোত্তম ব্যবহারের কথা। উচ্চমূল্যের ফল ফসল উৎপাদনে বৈপ্লবিক সাফল্যের কথা। আমাদের প্রাণিজ আমিষ বিশেষ করে মাছ, মুরগি ও ডিম উৎপাদনে রয়েছে অভাবনীয় সাফল্য। বহু প্রতিকূলতা মোকাবিলা করে আমাদের তরুণ উদ্যোক্তারা দেশের খাদ্য ও পুষ্টিবলয় গড়ে তুলছে। প্রচলিত কোনো পরিসংখ্যানে না গিয়েও বলা যায়, আমাদের আবাদি জমি কমছে। মূল খাদ্যশস্যের জমিও কমছে। ঊর্ধ্বমুখী উৎপাদন প্রয়াস শুরু হয়েছে ফসল উৎপাদন, মাছ চাষ থেকে শুরু করে প্রাণিসম্পদ ও দুধ উৎপাদনেও।

আজ এই দৃঢ়তা ধারণ করে বাংলাদেশ। সম্প্রতি শেষ হওয়া জাতিসংঘের ৭৬তম অধিবেশনের একটি অংশে এবার অনুষ্ঠিত হয়েছে ফুড সিস্টেম সামিট। এই বিশ্বসভায় খাদ্য নিরাপত্তা, খাদ্য ব্যবস্থা ও কৃষি নিয়ে ৫ দফা সুপারিশমালা তুলে ধরেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বিশ্বের ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার জন্য অধিক খাদ্য উৎপাদনের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী একটি ‘স্থিতিশীল খাদ্য ব্যবস্থা’ গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন। একই সঙ্গে একটি বৈশ্বিক জোট ও অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার পাশাপাশি দেশগুলোর মধ্যে সহযোগিতার মাধ্যমে খাদ্যের অপচয় হ্রাসের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছেন। তিনি বলেছেন, ‘পর্যাপ্ত খাবার পাওয়ার অধিকার একটি মৌলিক অধিকার, যা সব নাগরিকের কল্যাণ ও স্বাস্থ্যের সঙ্গে যুক্ত এবং বৈশ্বিক ব্যবস্থার সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও পরিবেশগত প্রভাব রয়েছে।’ প্রধানমন্ত্রী তাঁর পরামর্শে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে কৃষি উন্নয়নের জন্য গবেষণা, বিনিয়োগ ও উন্নত প্রযুক্তি বিনিময়ের ওপর জোর দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, টেকসই খাদ্য ব্যবস্থা অর্জনের জন্য উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য বর্ধিত তহবিল প্রয়োজন। তিনি টেকসই নিরাপত্তা অর্জনে প্রযুক্তি শেয়ারিংসহ জলবায়ুজনিত চরম ইভেন্টগুলোর সঙ্গে অভিযোজনের জন্য প্রতিশ্রুত তহবিল ছাড়েরও পরামর্শ দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘খাদ্য নিরাপত্তার পাশাপাশি আমরা সবার জন্য মানসম্মত খাদ্য নিশ্চিত করতে আমাদের প্রচেষ্টা জোরদার করেছি।’ খাদ্যই প্রাণীর জীবনধারণের পূর্বশর্ত। সব প্রাণীকেই খেতে হয়। সৃষ্টির সেরা হিসেবে মানুষের খাদ্য ব্যবস্থার সঙ্গে কৃষ্টি, সংস্কৃতি, সমাজ, রাষ্ট্র তথা সামগ্রিক জীবন ব্যবস্থার গভীর যোগাযোগ রয়েছে। সেই জাতি সবচেয়ে উন্নত, যাদের খাদ্য শৃঙ্খল ও ব্যবস্থাপনা সুগঠিত ও সুনিয়ন্ত্রিত। গত দুই দশক ধরে পৃথিবীর সবকটি মহাদেশের খাদ্য ও জীবন-জীবিকার গভীরে গিয়ে কাজ করার চেষ্টা করেছি। শুধু কৃষি ও খাদ্য উৎপাদনের হিসাবই নয়, দেখার সুযোগ হয়েছে জীবনবৈচিত্র্যের নানা চিত্র। জাপান, চীন, ভিয়েতনাম, ফিলিপাইনের খাদ্যবৈচিত্র্যের সঙ্গে দক্ষিণ এশিয়ার যেমন মিল নেই, একইভাবে মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকার খাদ্যবৈচিত্র্যের মধ্যে নেই বিন্দুমাত্র সাযুজ্য। ইউরোপ ও আমেরিকার দেশগুলোর মধ্যেও রয়েছে বৈচিত্র্যগত ভিন্নতা। কেউ প্রাণিজ আমিষে জোর দিচ্ছে, কেউ সবজির শক্তিকে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে। খাদ্যবৈচিত্র্যে আফ্রিকার দেশগুলোর মধ্যে বেশ ভিন্নতা দেখেছি। যেমন পূর্ব আফ্রিকার দ্রুত অগ্রসরমান দেশ রুয়ান্ডা আয়রন বিনকে প্রধান খাদ্য হিসেবে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে, পার্শ¦বর্তী দেশ উগান্ডা প্রধান খাদ্য হিসেবে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে মাটুকে বা কলাকে। পৃথিবীর উন্নত দেশগুলোতে খাদ্য ও পুষ্টির প্রশ্নে প্রতি বছরই সরকারের নীতি পরিকল্পনা হালনাগাদ করা হয়।

খাদ্য পরিস্থিতি নিয়ে দুই ধরনের চিন্তা রয়েছে। প্রথম, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন। দ্বিতীয়ত, পুষ্টিসম্পন্ন খাদ্যের ভাবনা। আজকের দিনে এই ভাবনার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে খাদ্যের অপচয় রোধ ও নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করার বিষয়। এবার বিশ্ব খাদ্য দিবসে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটই বেশি আলোচিত। বিশ্বব্যাংক বিগত ৪৪ বছরের জলবায়ু পরিস্থিতি মূল্যায়ন করে একটি গুরুত্বপূর্ণ রিপোর্ট প্রস্তুত করেছে। তারা বলছে, বাংলাদেশে ২০৫০ সালের মধ্যে তাপমাত্রা বাড়বে ১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বৃষ্টিপাত বাড়বে ৭৪ মিলিমিটার। জলবায়ু পরিবর্তনের সবচেয়ে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে স্বাস্থ্য খাতে। ৩ হাজার ৬০০ খানা ও ১৫ হাজার মানুষের ওপর পরিচালিত এক জরিপে দেখা যায়, শুষ্ক মৌসুমে বাড়বে সংক্রামক ব্যাধি, বর্ষা মৌসুমে ২৬ শতাংশ মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়বে, তাপমাত্রা ও আর্দ্রতা বৃদ্ধির প্রভাব হিসেবে বাড়বে শ্বাসযন্ত্রের প্রদাহ। দেখা যায়, ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বাড়লে ৯ দশমিক ৩ শতাংশ মানুষ পড়বে শ্বাসজনিত নানা রোগের কবলে, ১ ভাগ আর্দ্রতা বাড়লে শ্বাসজনিত রোগে পড়তে পারে ১২ দশমিক ৫ শতাংশ মানুষ। সব মৌসুমেই মানুষের হতাশা ও উদ্বেগ বাড়ছে। ঢাকা শহরের উষ্ণতা ও তাপমাত্রা বাড়ছে। বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রভাব। ফেব্রুয়ারির মাত্রাতিরিক্ত বৃষ্টি এবং মার্চ-জুলাইয়ের তাপমাত্রা ও আর্দ্রতা বাড়িয়ে তুলছে ডেঙ্গুর প্রভাব। ১৯৮০ থেকে এ পর্যন্ত বাংলাদেশে আধা ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বেড়েছে। বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। আমাদের গ্রীষ্মে তাপমাত্রা বাড়ছে শীত হয়ে উঠছে উষ্ণ আর বর্ষা হয়ে উঠছে দীর্ঘ ও অনিয়মিত। সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে বৃষ্টিপাত বাড়ছে। সার্বিক পরিস্থিতি জনস্বাস্থ্যের জন্য হয়ে পড়ছে কঠিন। এমন পরিস্থিতিতে আমাদের কৃষি ও জীবনবৈচিত্র্যের দিকে পরিকল্পিত দৃষ্টি প্রয়োজন। গত কয়েক বছর নগরে কৃষি সম্প্রসারণের প্রচেষ্টা চলছে আমাদের। নাগরিকরা উৎসাহিত হচ্ছেন কৃষি অনুশীলনে। তারা সচেতন কৃষি, নিরাপদ খাদ্য তথা জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়গুলোতে। বিশ্ব ব্যবস্থা ও স্থানীয় বাস্তবতা, সব দিক বিবেচনায় কৃষির প্রতি আমাদের সমন্বিত মনোনিবেশ একটি সুশৃঙ্খল খাদ্যবলয় গড়ে তুলতে পারে। উৎপাদন ও বাণিজ্যে এখন বড় উদ্যোক্তা ও বড় বিনিয়োগ যুক্ত হতে শুরু করেছে। এখানে ভারসাম্যপূর্ণ একটি ব্যবস্থা গড়ে তোলা দরকার। যাতে আমাদের প্রান্তিক ও ক্ষুদ্র কৃষকরা টিকে থাকতে পারে। অন্যদিকে কৃষিতে ক্ষতিকর রাসায়নিকের ব্যবহার কমিয়ে আনা, খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণে শুদ্ধতা অনুসরণ করা এবং সব মানুষের পুষ্টি নিশ্চয়তায় একটি নির্দিষ্ট খাদ্য তালিকা প্রস্তুত করা প্রয়োজন। যা যে কোনো শ্রেণির জন্য সহজে অনুসরণযোগ্য হয় এবং হয়ে ওঠে সর্বজনীন। আমাদের আজকের প্রস্তুতি ও উদ্যোগই হতে পারে আগামীর বুনিয়াদ।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

১১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

২৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৫১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা