শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২১

বর্তমানে বসে ভবিষ্যৎ রচনা করে চলেছি

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
বর্তমানে বসে ভবিষ্যৎ রচনা করে চলেছি

১৬ অক্টোবর বিশ্ব খাদ্য দিবস। এ বছরের প্রতিপাদ্য ‘আমাদের কর্মই আমাদের ভবিষ্যৎ, ভালো উৎপাদন ভালো পুষ্টি আর ভালো পরিবেশই উন্নত জীবন’। সারা বিশ্ববাসীই এখন উন্নয়নকে অন্যরকমভাবে দেখছে। কেননা উন্নয়নের তাগিদে অনেক রাষ্ট্রই ভুল পথে অগ্রসর হয়েছে। আমরা যদি ঠিক এ মুহূর্তে পৃথিবীবাসীর খাদ্য ও খাদ্য উৎপাদন ব্যবস্থার হিসাবটা দেখতে চাই, তাহলে দেখতে পাব- জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার হিসাব বলছে, পৃথিবীর মোট জনগোষ্ঠীর ৪০ ভাগ অর্থাৎ ৩০০ কোটিরও বেশি মানুষের স্বাস্থ্যসম্মত খাবারের নিশ্চয়তা নেই। অন্যদিকে ২০০ কোটিরও বেশি মানুষের ওজন মাত্রাতিরিক্ত। সমস্যা খাদ্য উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বণ্টনে। ফলে আশঙ্কা করা হচ্ছে ২০৩০ সালে পৃথিবীর মানুষের স্বাস্থ্য পরিচর্যা ব্যয় পৌঁছাবে ১৩ হাজার কোটি মার্কিন ডলারে। পৃথিবীতে কৃষি ও খাদ্য সংশ্লিষ্ট কাজের সঙ্গে এখন যুক্ত ১০০ কোটি মানুষ। যা যে কোনো খাতের চেয়ে বেশি। পৃথিবীর মোট খাদ্যের ৩৩ ভাগের জোগান দিয়ে থাকে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষিরা। দারিদ্র্য স্বীকার করে অর্থ, প্রশিক্ষণ ও প্রযুক্তি স্বল্পতাকে সঙ্গে নিয়ে এই অবদান রাখছে তারা। বিশ্বের ২৫ থেকে ৩৪ বছর বয়সী নারীর মধ্যে ২০ ভাগ রয়েছেন চরম দারিদ্র্যের ভিতর। ১৮ ভাগ আদিবাসী নারী দিনে ২ ডলারের কম উপার্জন করেন। সামগ্রিকভাবে খাদ্য উৎপাদন খাত ৩৩ ভাগ গ্রিন হাউস গ্যাস নিঃসরণের জন্য দায়ী। পৃথিবীতে ১৪ ভাগ খাদ্য নষ্ট হচ্ছে ফসল তোলা, পরিবহন ও সংরক্ষণের ত্রুটিতে। ভোক্তা পর্যায়ে খাদ্য নষ্ট হচ্ছে ১৭ ভাগ। পৃথিবীর ৫৫ ভাগ মানুষ এখন শহরে বসবাস করছে। ২০৫০ সালে এ সংখ্যা দাঁড়াবে ৬৮ ভাগে। পৃথিবীর ১৭ ভাগ মানুষ প্রতিনিয়ত ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস প্যারাসাইট ও রাসায়নিকের ক্ষতিকর প্রভাবযুক্ত অনিরাপদ খাদ্য গ্রহণ করছে। জলবায়ুর পরিবর্তন সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত করছে গ্রামীণ দরিদ্র শ্রেণিকে। শুধু ফসলের ফলনই কমছে না, ফসলের ভিটামিন, আমিষসহ প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি উপাদান কমিয়ে দিচ্ছে। মাটির উর্বরতা কমে যাওয়ায় সামগ্রিক প্রভাব পড়ছে জীববৈচিত্র্যে।

পৃথিবী যখন এ পরিস্থিতির হিসাব কষছে ঠিক তখন বাংলাদেশ বলছে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতার কথা। পুষ্টিতে অগ্রসরতার কথা। জমির সর্বোত্তম ব্যবহারের কথা। উচ্চমূল্যের ফল ফসল উৎপাদনে বৈপ্লবিক সাফল্যের কথা। আমাদের প্রাণিজ আমিষ বিশেষ করে মাছ, মুরগি ও ডিম উৎপাদনে রয়েছে অভাবনীয় সাফল্য। বহু প্রতিকূলতা মোকাবিলা করে আমাদের তরুণ উদ্যোক্তারা দেশের খাদ্য ও পুষ্টিবলয় গড়ে তুলছে। প্রচলিত কোনো পরিসংখ্যানে না গিয়েও বলা যায়, আমাদের আবাদি জমি কমছে। মূল খাদ্যশস্যের জমিও কমছে। ঊর্ধ্বমুখী উৎপাদন প্রয়াস শুরু হয়েছে ফসল উৎপাদন, মাছ চাষ থেকে শুরু করে প্রাণিসম্পদ ও দুধ উৎপাদনেও।

আজ এই দৃঢ়তা ধারণ করে বাংলাদেশ। সম্প্রতি শেষ হওয়া জাতিসংঘের ৭৬তম অধিবেশনের একটি অংশে এবার অনুষ্ঠিত হয়েছে ফুড সিস্টেম সামিট। এই বিশ্বসভায় খাদ্য নিরাপত্তা, খাদ্য ব্যবস্থা ও কৃষি নিয়ে ৫ দফা সুপারিশমালা তুলে ধরেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বিশ্বের ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার জন্য অধিক খাদ্য উৎপাদনের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী একটি ‘স্থিতিশীল খাদ্য ব্যবস্থা’ গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন। একই সঙ্গে একটি বৈশ্বিক জোট ও অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার পাশাপাশি দেশগুলোর মধ্যে সহযোগিতার মাধ্যমে খাদ্যের অপচয় হ্রাসের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছেন। তিনি বলেছেন, ‘পর্যাপ্ত খাবার পাওয়ার অধিকার একটি মৌলিক অধিকার, যা সব নাগরিকের কল্যাণ ও স্বাস্থ্যের সঙ্গে যুক্ত এবং বৈশ্বিক ব্যবস্থার সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও পরিবেশগত প্রভাব রয়েছে।’ প্রধানমন্ত্রী তাঁর পরামর্শে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে কৃষি উন্নয়নের জন্য গবেষণা, বিনিয়োগ ও উন্নত প্রযুক্তি বিনিময়ের ওপর জোর দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, টেকসই খাদ্য ব্যবস্থা অর্জনের জন্য উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য বর্ধিত তহবিল প্রয়োজন। তিনি টেকসই নিরাপত্তা অর্জনে প্রযুক্তি শেয়ারিংসহ জলবায়ুজনিত চরম ইভেন্টগুলোর সঙ্গে অভিযোজনের জন্য প্রতিশ্রুত তহবিল ছাড়েরও পরামর্শ দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘খাদ্য নিরাপত্তার পাশাপাশি আমরা সবার জন্য মানসম্মত খাদ্য নিশ্চিত করতে আমাদের প্রচেষ্টা জোরদার করেছি।’ খাদ্যই প্রাণীর জীবনধারণের পূর্বশর্ত। সব প্রাণীকেই খেতে হয়। সৃষ্টির সেরা হিসেবে মানুষের খাদ্য ব্যবস্থার সঙ্গে কৃষ্টি, সংস্কৃতি, সমাজ, রাষ্ট্র তথা সামগ্রিক জীবন ব্যবস্থার গভীর যোগাযোগ রয়েছে। সেই জাতি সবচেয়ে উন্নত, যাদের খাদ্য শৃঙ্খল ও ব্যবস্থাপনা সুগঠিত ও সুনিয়ন্ত্রিত। গত দুই দশক ধরে পৃথিবীর সবকটি মহাদেশের খাদ্য ও জীবন-জীবিকার গভীরে গিয়ে কাজ করার চেষ্টা করেছি। শুধু কৃষি ও খাদ্য উৎপাদনের হিসাবই নয়, দেখার সুযোগ হয়েছে জীবনবৈচিত্র্যের নানা চিত্র। জাপান, চীন, ভিয়েতনাম, ফিলিপাইনের খাদ্যবৈচিত্র্যের সঙ্গে দক্ষিণ এশিয়ার যেমন মিল নেই, একইভাবে মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকার খাদ্যবৈচিত্র্যের মধ্যে নেই বিন্দুমাত্র সাযুজ্য। ইউরোপ ও আমেরিকার দেশগুলোর মধ্যেও রয়েছে বৈচিত্র্যগত ভিন্নতা। কেউ প্রাণিজ আমিষে জোর দিচ্ছে, কেউ সবজির শক্তিকে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে। খাদ্যবৈচিত্র্যে আফ্রিকার দেশগুলোর মধ্যে বেশ ভিন্নতা দেখেছি। যেমন পূর্ব আফ্রিকার দ্রুত অগ্রসরমান দেশ রুয়ান্ডা আয়রন বিনকে প্রধান খাদ্য হিসেবে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে, পার্শ¦বর্তী দেশ উগান্ডা প্রধান খাদ্য হিসেবে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে মাটুকে বা কলাকে। পৃথিবীর উন্নত দেশগুলোতে খাদ্য ও পুষ্টির প্রশ্নে প্রতি বছরই সরকারের নীতি পরিকল্পনা হালনাগাদ করা হয়।

খাদ্য পরিস্থিতি নিয়ে দুই ধরনের চিন্তা রয়েছে। প্রথম, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন। দ্বিতীয়ত, পুষ্টিসম্পন্ন খাদ্যের ভাবনা। আজকের দিনে এই ভাবনার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে খাদ্যের অপচয় রোধ ও নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করার বিষয়। এবার বিশ্ব খাদ্য দিবসে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটই বেশি আলোচিত। বিশ্বব্যাংক বিগত ৪৪ বছরের জলবায়ু পরিস্থিতি মূল্যায়ন করে একটি গুরুত্বপূর্ণ রিপোর্ট প্রস্তুত করেছে। তারা বলছে, বাংলাদেশে ২০৫০ সালের মধ্যে তাপমাত্রা বাড়বে ১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বৃষ্টিপাত বাড়বে ৭৪ মিলিমিটার। জলবায়ু পরিবর্তনের সবচেয়ে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে স্বাস্থ্য খাতে। ৩ হাজার ৬০০ খানা ও ১৫ হাজার মানুষের ওপর পরিচালিত এক জরিপে দেখা যায়, শুষ্ক মৌসুমে বাড়বে সংক্রামক ব্যাধি, বর্ষা মৌসুমে ২৬ শতাংশ মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়বে, তাপমাত্রা ও আর্দ্রতা বৃদ্ধির প্রভাব হিসেবে বাড়বে শ্বাসযন্ত্রের প্রদাহ। দেখা যায়, ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বাড়লে ৯ দশমিক ৩ শতাংশ মানুষ পড়বে শ্বাসজনিত নানা রোগের কবলে, ১ ভাগ আর্দ্রতা বাড়লে শ্বাসজনিত রোগে পড়তে পারে ১২ দশমিক ৫ শতাংশ মানুষ। সব মৌসুমেই মানুষের হতাশা ও উদ্বেগ বাড়ছে। ঢাকা শহরের উষ্ণতা ও তাপমাত্রা বাড়ছে। বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রভাব। ফেব্রুয়ারির মাত্রাতিরিক্ত বৃষ্টি এবং মার্চ-জুলাইয়ের তাপমাত্রা ও আর্দ্রতা বাড়িয়ে তুলছে ডেঙ্গুর প্রভাব। ১৯৮০ থেকে এ পর্যন্ত বাংলাদেশে আধা ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বেড়েছে। বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। আমাদের গ্রীষ্মে তাপমাত্রা বাড়ছে শীত হয়ে উঠছে উষ্ণ আর বর্ষা হয়ে উঠছে দীর্ঘ ও অনিয়মিত। সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে বৃষ্টিপাত বাড়ছে। সার্বিক পরিস্থিতি জনস্বাস্থ্যের জন্য হয়ে পড়ছে কঠিন। এমন পরিস্থিতিতে আমাদের কৃষি ও জীবনবৈচিত্র্যের দিকে পরিকল্পিত দৃষ্টি প্রয়োজন। গত কয়েক বছর নগরে কৃষি সম্প্রসারণের প্রচেষ্টা চলছে আমাদের। নাগরিকরা উৎসাহিত হচ্ছেন কৃষি অনুশীলনে। তারা সচেতন কৃষি, নিরাপদ খাদ্য তথা জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়গুলোতে। বিশ্ব ব্যবস্থা ও স্থানীয় বাস্তবতা, সব দিক বিবেচনায় কৃষির প্রতি আমাদের সমন্বিত মনোনিবেশ একটি সুশৃঙ্খল খাদ্যবলয় গড়ে তুলতে পারে। উৎপাদন ও বাণিজ্যে এখন বড় উদ্যোক্তা ও বড় বিনিয়োগ যুক্ত হতে শুরু করেছে। এখানে ভারসাম্যপূর্ণ একটি ব্যবস্থা গড়ে তোলা দরকার। যাতে আমাদের প্রান্তিক ও ক্ষুদ্র কৃষকরা টিকে থাকতে পারে। অন্যদিকে কৃষিতে ক্ষতিকর রাসায়নিকের ব্যবহার কমিয়ে আনা, খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণে শুদ্ধতা অনুসরণ করা এবং সব মানুষের পুষ্টি নিশ্চয়তায় একটি নির্দিষ্ট খাদ্য তালিকা প্রস্তুত করা প্রয়োজন। যা যে কোনো শ্রেণির জন্য সহজে অনুসরণযোগ্য হয় এবং হয়ে ওঠে সর্বজনীন। আমাদের আজকের প্রস্তুতি ও উদ্যোগই হতে পারে আগামীর বুনিয়াদ।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন