শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২১

বর্তমানে বসে ভবিষ্যৎ রচনা করে চলেছি

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
বর্তমানে বসে ভবিষ্যৎ রচনা করে চলেছি

১৬ অক্টোবর বিশ্ব খাদ্য দিবস। এ বছরের প্রতিপাদ্য ‘আমাদের কর্মই আমাদের ভবিষ্যৎ, ভালো উৎপাদন ভালো পুষ্টি আর ভালো পরিবেশই উন্নত জীবন’। সারা বিশ্ববাসীই এখন উন্নয়নকে অন্যরকমভাবে দেখছে। কেননা উন্নয়নের তাগিদে অনেক রাষ্ট্রই ভুল পথে অগ্রসর হয়েছে। আমরা যদি ঠিক এ মুহূর্তে পৃথিবীবাসীর খাদ্য ও খাদ্য উৎপাদন ব্যবস্থার হিসাবটা দেখতে চাই, তাহলে দেখতে পাব- জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার হিসাব বলছে, পৃথিবীর মোট জনগোষ্ঠীর ৪০ ভাগ অর্থাৎ ৩০০ কোটিরও বেশি মানুষের স্বাস্থ্যসম্মত খাবারের নিশ্চয়তা নেই। অন্যদিকে ২০০ কোটিরও বেশি মানুষের ওজন মাত্রাতিরিক্ত। সমস্যা খাদ্য উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বণ্টনে। ফলে আশঙ্কা করা হচ্ছে ২০৩০ সালে পৃথিবীর মানুষের স্বাস্থ্য পরিচর্যা ব্যয় পৌঁছাবে ১৩ হাজার কোটি মার্কিন ডলারে। পৃথিবীতে কৃষি ও খাদ্য সংশ্লিষ্ট কাজের সঙ্গে এখন যুক্ত ১০০ কোটি মানুষ। যা যে কোনো খাতের চেয়ে বেশি। পৃথিবীর মোট খাদ্যের ৩৩ ভাগের জোগান দিয়ে থাকে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষিরা। দারিদ্র্য স্বীকার করে অর্থ, প্রশিক্ষণ ও প্রযুক্তি স্বল্পতাকে সঙ্গে নিয়ে এই অবদান রাখছে তারা। বিশ্বের ২৫ থেকে ৩৪ বছর বয়সী নারীর মধ্যে ২০ ভাগ রয়েছেন চরম দারিদ্র্যের ভিতর। ১৮ ভাগ আদিবাসী নারী দিনে ২ ডলারের কম উপার্জন করেন। সামগ্রিকভাবে খাদ্য উৎপাদন খাত ৩৩ ভাগ গ্রিন হাউস গ্যাস নিঃসরণের জন্য দায়ী। পৃথিবীতে ১৪ ভাগ খাদ্য নষ্ট হচ্ছে ফসল তোলা, পরিবহন ও সংরক্ষণের ত্রুটিতে। ভোক্তা পর্যায়ে খাদ্য নষ্ট হচ্ছে ১৭ ভাগ। পৃথিবীর ৫৫ ভাগ মানুষ এখন শহরে বসবাস করছে। ২০৫০ সালে এ সংখ্যা দাঁড়াবে ৬৮ ভাগে। পৃথিবীর ১৭ ভাগ মানুষ প্রতিনিয়ত ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস প্যারাসাইট ও রাসায়নিকের ক্ষতিকর প্রভাবযুক্ত অনিরাপদ খাদ্য গ্রহণ করছে। জলবায়ুর পরিবর্তন সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত করছে গ্রামীণ দরিদ্র শ্রেণিকে। শুধু ফসলের ফলনই কমছে না, ফসলের ভিটামিন, আমিষসহ প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি উপাদান কমিয়ে দিচ্ছে। মাটির উর্বরতা কমে যাওয়ায় সামগ্রিক প্রভাব পড়ছে জীববৈচিত্র্যে।

পৃথিবী যখন এ পরিস্থিতির হিসাব কষছে ঠিক তখন বাংলাদেশ বলছে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতার কথা। পুষ্টিতে অগ্রসরতার কথা। জমির সর্বোত্তম ব্যবহারের কথা। উচ্চমূল্যের ফল ফসল উৎপাদনে বৈপ্লবিক সাফল্যের কথা। আমাদের প্রাণিজ আমিষ বিশেষ করে মাছ, মুরগি ও ডিম উৎপাদনে রয়েছে অভাবনীয় সাফল্য। বহু প্রতিকূলতা মোকাবিলা করে আমাদের তরুণ উদ্যোক্তারা দেশের খাদ্য ও পুষ্টিবলয় গড়ে তুলছে। প্রচলিত কোনো পরিসংখ্যানে না গিয়েও বলা যায়, আমাদের আবাদি জমি কমছে। মূল খাদ্যশস্যের জমিও কমছে। ঊর্ধ্বমুখী উৎপাদন প্রয়াস শুরু হয়েছে ফসল উৎপাদন, মাছ চাষ থেকে শুরু করে প্রাণিসম্পদ ও দুধ উৎপাদনেও।

আজ এই দৃঢ়তা ধারণ করে বাংলাদেশ। সম্প্রতি শেষ হওয়া জাতিসংঘের ৭৬তম অধিবেশনের একটি অংশে এবার অনুষ্ঠিত হয়েছে ফুড সিস্টেম সামিট। এই বিশ্বসভায় খাদ্য নিরাপত্তা, খাদ্য ব্যবস্থা ও কৃষি নিয়ে ৫ দফা সুপারিশমালা তুলে ধরেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বিশ্বের ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার জন্য অধিক খাদ্য উৎপাদনের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী একটি ‘স্থিতিশীল খাদ্য ব্যবস্থা’ গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন। একই সঙ্গে একটি বৈশ্বিক জোট ও অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার পাশাপাশি দেশগুলোর মধ্যে সহযোগিতার মাধ্যমে খাদ্যের অপচয় হ্রাসের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছেন। তিনি বলেছেন, ‘পর্যাপ্ত খাবার পাওয়ার অধিকার একটি মৌলিক অধিকার, যা সব নাগরিকের কল্যাণ ও স্বাস্থ্যের সঙ্গে যুক্ত এবং বৈশ্বিক ব্যবস্থার সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও পরিবেশগত প্রভাব রয়েছে।’ প্রধানমন্ত্রী তাঁর পরামর্শে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে কৃষি উন্নয়নের জন্য গবেষণা, বিনিয়োগ ও উন্নত প্রযুক্তি বিনিময়ের ওপর জোর দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, টেকসই খাদ্য ব্যবস্থা অর্জনের জন্য উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য বর্ধিত তহবিল প্রয়োজন। তিনি টেকসই নিরাপত্তা অর্জনে প্রযুক্তি শেয়ারিংসহ জলবায়ুজনিত চরম ইভেন্টগুলোর সঙ্গে অভিযোজনের জন্য প্রতিশ্রুত তহবিল ছাড়েরও পরামর্শ দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘খাদ্য নিরাপত্তার পাশাপাশি আমরা সবার জন্য মানসম্মত খাদ্য নিশ্চিত করতে আমাদের প্রচেষ্টা জোরদার করেছি।’ খাদ্যই প্রাণীর জীবনধারণের পূর্বশর্ত। সব প্রাণীকেই খেতে হয়। সৃষ্টির সেরা হিসেবে মানুষের খাদ্য ব্যবস্থার সঙ্গে কৃষ্টি, সংস্কৃতি, সমাজ, রাষ্ট্র তথা সামগ্রিক জীবন ব্যবস্থার গভীর যোগাযোগ রয়েছে। সেই জাতি সবচেয়ে উন্নত, যাদের খাদ্য শৃঙ্খল ও ব্যবস্থাপনা সুগঠিত ও সুনিয়ন্ত্রিত। গত দুই দশক ধরে পৃথিবীর সবকটি মহাদেশের খাদ্য ও জীবন-জীবিকার গভীরে গিয়ে কাজ করার চেষ্টা করেছি। শুধু কৃষি ও খাদ্য উৎপাদনের হিসাবই নয়, দেখার সুযোগ হয়েছে জীবনবৈচিত্র্যের নানা চিত্র। জাপান, চীন, ভিয়েতনাম, ফিলিপাইনের খাদ্যবৈচিত্র্যের সঙ্গে দক্ষিণ এশিয়ার যেমন মিল নেই, একইভাবে মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকার খাদ্যবৈচিত্র্যের মধ্যে নেই বিন্দুমাত্র সাযুজ্য। ইউরোপ ও আমেরিকার দেশগুলোর মধ্যেও রয়েছে বৈচিত্র্যগত ভিন্নতা। কেউ প্রাণিজ আমিষে জোর দিচ্ছে, কেউ সবজির শক্তিকে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে। খাদ্যবৈচিত্র্যে আফ্রিকার দেশগুলোর মধ্যে বেশ ভিন্নতা দেখেছি। যেমন পূর্ব আফ্রিকার দ্রুত অগ্রসরমান দেশ রুয়ান্ডা আয়রন বিনকে প্রধান খাদ্য হিসেবে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে, পার্শ¦বর্তী দেশ উগান্ডা প্রধান খাদ্য হিসেবে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে মাটুকে বা কলাকে। পৃথিবীর উন্নত দেশগুলোতে খাদ্য ও পুষ্টির প্রশ্নে প্রতি বছরই সরকারের নীতি পরিকল্পনা হালনাগাদ করা হয়।

খাদ্য পরিস্থিতি নিয়ে দুই ধরনের চিন্তা রয়েছে। প্রথম, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন। দ্বিতীয়ত, পুষ্টিসম্পন্ন খাদ্যের ভাবনা। আজকের দিনে এই ভাবনার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে খাদ্যের অপচয় রোধ ও নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করার বিষয়। এবার বিশ্ব খাদ্য দিবসে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটই বেশি আলোচিত। বিশ্বব্যাংক বিগত ৪৪ বছরের জলবায়ু পরিস্থিতি মূল্যায়ন করে একটি গুরুত্বপূর্ণ রিপোর্ট প্রস্তুত করেছে। তারা বলছে, বাংলাদেশে ২০৫০ সালের মধ্যে তাপমাত্রা বাড়বে ১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বৃষ্টিপাত বাড়বে ৭৪ মিলিমিটার। জলবায়ু পরিবর্তনের সবচেয়ে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে স্বাস্থ্য খাতে। ৩ হাজার ৬০০ খানা ও ১৫ হাজার মানুষের ওপর পরিচালিত এক জরিপে দেখা যায়, শুষ্ক মৌসুমে বাড়বে সংক্রামক ব্যাধি, বর্ষা মৌসুমে ২৬ শতাংশ মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়বে, তাপমাত্রা ও আর্দ্রতা বৃদ্ধির প্রভাব হিসেবে বাড়বে শ্বাসযন্ত্রের প্রদাহ। দেখা যায়, ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বাড়লে ৯ দশমিক ৩ শতাংশ মানুষ পড়বে শ্বাসজনিত নানা রোগের কবলে, ১ ভাগ আর্দ্রতা বাড়লে শ্বাসজনিত রোগে পড়তে পারে ১২ দশমিক ৫ শতাংশ মানুষ। সব মৌসুমেই মানুষের হতাশা ও উদ্বেগ বাড়ছে। ঢাকা শহরের উষ্ণতা ও তাপমাত্রা বাড়ছে। বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রভাব। ফেব্রুয়ারির মাত্রাতিরিক্ত বৃষ্টি এবং মার্চ-জুলাইয়ের তাপমাত্রা ও আর্দ্রতা বাড়িয়ে তুলছে ডেঙ্গুর প্রভাব। ১৯৮০ থেকে এ পর্যন্ত বাংলাদেশে আধা ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বেড়েছে। বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। আমাদের গ্রীষ্মে তাপমাত্রা বাড়ছে শীত হয়ে উঠছে উষ্ণ আর বর্ষা হয়ে উঠছে দীর্ঘ ও অনিয়মিত। সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে বৃষ্টিপাত বাড়ছে। সার্বিক পরিস্থিতি জনস্বাস্থ্যের জন্য হয়ে পড়ছে কঠিন। এমন পরিস্থিতিতে আমাদের কৃষি ও জীবনবৈচিত্র্যের দিকে পরিকল্পিত দৃষ্টি প্রয়োজন। গত কয়েক বছর নগরে কৃষি সম্প্রসারণের প্রচেষ্টা চলছে আমাদের। নাগরিকরা উৎসাহিত হচ্ছেন কৃষি অনুশীলনে। তারা সচেতন কৃষি, নিরাপদ খাদ্য তথা জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়গুলোতে। বিশ্ব ব্যবস্থা ও স্থানীয় বাস্তবতা, সব দিক বিবেচনায় কৃষির প্রতি আমাদের সমন্বিত মনোনিবেশ একটি সুশৃঙ্খল খাদ্যবলয় গড়ে তুলতে পারে। উৎপাদন ও বাণিজ্যে এখন বড় উদ্যোক্তা ও বড় বিনিয়োগ যুক্ত হতে শুরু করেছে। এখানে ভারসাম্যপূর্ণ একটি ব্যবস্থা গড়ে তোলা দরকার। যাতে আমাদের প্রান্তিক ও ক্ষুদ্র কৃষকরা টিকে থাকতে পারে। অন্যদিকে কৃষিতে ক্ষতিকর রাসায়নিকের ব্যবহার কমিয়ে আনা, খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণে শুদ্ধতা অনুসরণ করা এবং সব মানুষের পুষ্টি নিশ্চয়তায় একটি নির্দিষ্ট খাদ্য তালিকা প্রস্তুত করা প্রয়োজন। যা যে কোনো শ্রেণির জন্য সহজে অনুসরণযোগ্য হয় এবং হয়ে ওঠে সর্বজনীন। আমাদের আজকের প্রস্তুতি ও উদ্যোগই হতে পারে আগামীর বুনিয়াদ।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
সর্বশেষ খবর
কালীগঞ্জে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কালীগঞ্জে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল–বাইসাইকেল সংঘর্ষে তরুণ নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল–বাইসাইকেল সংঘর্ষে তরুণ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাডেমিক লেখায় দক্ষতা অর্জন নিয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
একাডেমিক লেখায় দক্ষতা অর্জন নিয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে পথচারী নারীকে বাঁচাতে গিয়ে দুই তরুণের মৃত্যু
নোয়াখালীতে পথচারী নারীকে বাঁচাতে গিয়ে দুই তরুণের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
ভালুকায় বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কুড়িগ্রামে শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা
কুড়িগ্রামে শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুরে কৃষকদের অধিকার নিশ্চিতে সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
মহেশপুরে কৃষকদের অধিকার নিশ্চিতে সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় নবজাতক হত্যা, নানা-নানির কারাদণ্ড
ভোলায় নবজাতক হত্যা, নানা-নানির কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ষড়যন্ত্র নয়, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন: হেলাল
ষড়যন্ত্র নয়, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন: হেলাল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মঙ্গলের হারানো বায়ুমণ্ডল খুঁজবে নাসার দুই যান
মঙ্গলের হারানো বায়ুমণ্ডল খুঁজবে নাসার দুই যান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মক্ষেত্র দখল করছে প্রযুক্তি, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করতে হবে
কর্মক্ষেত্র দখল করছে প্রযুক্তি, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করতে হবে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেনমার্ক মডেলের কঠোর অভিবাসন নীতি আনছে যুক্তরাজ্য?
ডেনমার্ক মডেলের কঠোর অভিবাসন নীতি আনছে যুক্তরাজ্য?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে চারটি আসন বহাল, জেলাজুড়ে মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
বাগেরহাটে চারটি আসন বহাল, জেলাজুড়ে মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়া সভ্যতার দিনক্ষণ নির্ণয়ের রহস্য ভেদ করলেন বিজ্ঞানীরা
মায়া সভ্যতার দিনক্ষণ নির্ণয়ের রহস্য ভেদ করলেন বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজবাড়ীতে বিএনপির জনসভা অনুষ্ঠিত
রাজবাড়ীতে বিএনপির জনসভা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা মিলবে ‘টোরিডস’ উল্কাবৃষ্টি
নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা মিলবে ‘টোরিডস’ উল্কাবৃষ্টি

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পৃথিবীর সবচেয়ে নীরব কক্ষ, নিজের রক্ত চলাচলের শব্দও শোনা যায়!
পৃথিবীর সবচেয়ে নীরব কক্ষ, নিজের রক্ত চলাচলের শব্দও শোনা যায়!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এখনো বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল নয় বাংলাদেশ : ইতালির রাষ্ট্রদূত
এখনো বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল নয় বাংলাদেশ : ইতালির রাষ্ট্রদূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা, কিন্তু কেন?
এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা, কিন্তু কেন?

৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ফরিদাবাদে বিপুল বিস্ফোরক উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা পরই বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দিল্লি
ফরিদাবাদে বিপুল বিস্ফোরক উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা পরই বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দিল্লি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বিস্ফোরণ, বিচ্ছিন্ন শরীর আর হাত পড়েছিল রাস্তায়
দিল্লিতে বিস্ফোরণ, বিচ্ছিন্ন শরীর আর হাত পড়েছিল রাস্তায়

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সিরিজের আগে আয়ারল্যান্ড শিবিরে ধাক্কা
বাংলাদেশ সিরিজের আগে আয়ারল্যান্ড শিবিরে ধাক্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি সরকার গঠন করলে কাজের জন্য ঢাকা-চট্টগ্রাম আসতে হবে না : আমীর খসরু
বিএনপি সরকার গঠন করলে কাজের জন্য ঢাকা-চট্টগ্রাম আসতে হবে না : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবীরের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার
কুড়িগ্রামে বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবীরের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি
হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত
জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা

সম্পাদকীয়

ছেলের পাত্রী দেখে ফেরার পথে বাবা মাসহ নিহত ৩
ছেলের পাত্রী দেখে ফেরার পথে বাবা মাসহ নিহত ৩

দেশগ্রাম

জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য

সম্পাদকীয়

ছেলের হাতে বাবা খুন
ছেলের হাতে বাবা খুন

দেশগ্রাম

রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

২০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ আটক
২০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ আটক

দেশগ্রাম