শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২১

বর্তমানে বসে ভবিষ্যৎ রচনা করে চলেছি

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
বর্তমানে বসে ভবিষ্যৎ রচনা করে চলেছি

১৬ অক্টোবর বিশ্ব খাদ্য দিবস। এ বছরের প্রতিপাদ্য ‘আমাদের কর্মই আমাদের ভবিষ্যৎ, ভালো উৎপাদন ভালো পুষ্টি আর ভালো পরিবেশই উন্নত জীবন’। সারা বিশ্ববাসীই এখন উন্নয়নকে অন্যরকমভাবে দেখছে। কেননা উন্নয়নের তাগিদে অনেক রাষ্ট্রই ভুল পথে অগ্রসর হয়েছে। আমরা যদি ঠিক এ মুহূর্তে পৃথিবীবাসীর খাদ্য ও খাদ্য উৎপাদন ব্যবস্থার হিসাবটা দেখতে চাই, তাহলে দেখতে পাব- জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার হিসাব বলছে, পৃথিবীর মোট জনগোষ্ঠীর ৪০ ভাগ অর্থাৎ ৩০০ কোটিরও বেশি মানুষের স্বাস্থ্যসম্মত খাবারের নিশ্চয়তা নেই। অন্যদিকে ২০০ কোটিরও বেশি মানুষের ওজন মাত্রাতিরিক্ত। সমস্যা খাদ্য উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বণ্টনে। ফলে আশঙ্কা করা হচ্ছে ২০৩০ সালে পৃথিবীর মানুষের স্বাস্থ্য পরিচর্যা ব্যয় পৌঁছাবে ১৩ হাজার কোটি মার্কিন ডলারে। পৃথিবীতে কৃষি ও খাদ্য সংশ্লিষ্ট কাজের সঙ্গে এখন যুক্ত ১০০ কোটি মানুষ। যা যে কোনো খাতের চেয়ে বেশি। পৃথিবীর মোট খাদ্যের ৩৩ ভাগের জোগান দিয়ে থাকে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষিরা। দারিদ্র্য স্বীকার করে অর্থ, প্রশিক্ষণ ও প্রযুক্তি স্বল্পতাকে সঙ্গে নিয়ে এই অবদান রাখছে তারা। বিশ্বের ২৫ থেকে ৩৪ বছর বয়সী নারীর মধ্যে ২০ ভাগ রয়েছেন চরম দারিদ্র্যের ভিতর। ১৮ ভাগ আদিবাসী নারী দিনে ২ ডলারের কম উপার্জন করেন। সামগ্রিকভাবে খাদ্য উৎপাদন খাত ৩৩ ভাগ গ্রিন হাউস গ্যাস নিঃসরণের জন্য দায়ী। পৃথিবীতে ১৪ ভাগ খাদ্য নষ্ট হচ্ছে ফসল তোলা, পরিবহন ও সংরক্ষণের ত্রুটিতে। ভোক্তা পর্যায়ে খাদ্য নষ্ট হচ্ছে ১৭ ভাগ। পৃথিবীর ৫৫ ভাগ মানুষ এখন শহরে বসবাস করছে। ২০৫০ সালে এ সংখ্যা দাঁড়াবে ৬৮ ভাগে। পৃথিবীর ১৭ ভাগ মানুষ প্রতিনিয়ত ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস প্যারাসাইট ও রাসায়নিকের ক্ষতিকর প্রভাবযুক্ত অনিরাপদ খাদ্য গ্রহণ করছে। জলবায়ুর পরিবর্তন সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত করছে গ্রামীণ দরিদ্র শ্রেণিকে। শুধু ফসলের ফলনই কমছে না, ফসলের ভিটামিন, আমিষসহ প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি উপাদান কমিয়ে দিচ্ছে। মাটির উর্বরতা কমে যাওয়ায় সামগ্রিক প্রভাব পড়ছে জীববৈচিত্র্যে।

পৃথিবী যখন এ পরিস্থিতির হিসাব কষছে ঠিক তখন বাংলাদেশ বলছে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতার কথা। পুষ্টিতে অগ্রসরতার কথা। জমির সর্বোত্তম ব্যবহারের কথা। উচ্চমূল্যের ফল ফসল উৎপাদনে বৈপ্লবিক সাফল্যের কথা। আমাদের প্রাণিজ আমিষ বিশেষ করে মাছ, মুরগি ও ডিম উৎপাদনে রয়েছে অভাবনীয় সাফল্য। বহু প্রতিকূলতা মোকাবিলা করে আমাদের তরুণ উদ্যোক্তারা দেশের খাদ্য ও পুষ্টিবলয় গড়ে তুলছে। প্রচলিত কোনো পরিসংখ্যানে না গিয়েও বলা যায়, আমাদের আবাদি জমি কমছে। মূল খাদ্যশস্যের জমিও কমছে। ঊর্ধ্বমুখী উৎপাদন প্রয়াস শুরু হয়েছে ফসল উৎপাদন, মাছ চাষ থেকে শুরু করে প্রাণিসম্পদ ও দুধ উৎপাদনেও।

আজ এই দৃঢ়তা ধারণ করে বাংলাদেশ। সম্প্রতি শেষ হওয়া জাতিসংঘের ৭৬তম অধিবেশনের একটি অংশে এবার অনুষ্ঠিত হয়েছে ফুড সিস্টেম সামিট। এই বিশ্বসভায় খাদ্য নিরাপত্তা, খাদ্য ব্যবস্থা ও কৃষি নিয়ে ৫ দফা সুপারিশমালা তুলে ধরেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বিশ্বের ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার জন্য অধিক খাদ্য উৎপাদনের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী একটি ‘স্থিতিশীল খাদ্য ব্যবস্থা’ গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন। একই সঙ্গে একটি বৈশ্বিক জোট ও অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার পাশাপাশি দেশগুলোর মধ্যে সহযোগিতার মাধ্যমে খাদ্যের অপচয় হ্রাসের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছেন। তিনি বলেছেন, ‘পর্যাপ্ত খাবার পাওয়ার অধিকার একটি মৌলিক অধিকার, যা সব নাগরিকের কল্যাণ ও স্বাস্থ্যের সঙ্গে যুক্ত এবং বৈশ্বিক ব্যবস্থার সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও পরিবেশগত প্রভাব রয়েছে।’ প্রধানমন্ত্রী তাঁর পরামর্শে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে কৃষি উন্নয়নের জন্য গবেষণা, বিনিয়োগ ও উন্নত প্রযুক্তি বিনিময়ের ওপর জোর দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, টেকসই খাদ্য ব্যবস্থা অর্জনের জন্য উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য বর্ধিত তহবিল প্রয়োজন। তিনি টেকসই নিরাপত্তা অর্জনে প্রযুক্তি শেয়ারিংসহ জলবায়ুজনিত চরম ইভেন্টগুলোর সঙ্গে অভিযোজনের জন্য প্রতিশ্রুত তহবিল ছাড়েরও পরামর্শ দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘খাদ্য নিরাপত্তার পাশাপাশি আমরা সবার জন্য মানসম্মত খাদ্য নিশ্চিত করতে আমাদের প্রচেষ্টা জোরদার করেছি।’ খাদ্যই প্রাণীর জীবনধারণের পূর্বশর্ত। সব প্রাণীকেই খেতে হয়। সৃষ্টির সেরা হিসেবে মানুষের খাদ্য ব্যবস্থার সঙ্গে কৃষ্টি, সংস্কৃতি, সমাজ, রাষ্ট্র তথা সামগ্রিক জীবন ব্যবস্থার গভীর যোগাযোগ রয়েছে। সেই জাতি সবচেয়ে উন্নত, যাদের খাদ্য শৃঙ্খল ও ব্যবস্থাপনা সুগঠিত ও সুনিয়ন্ত্রিত। গত দুই দশক ধরে পৃথিবীর সবকটি মহাদেশের খাদ্য ও জীবন-জীবিকার গভীরে গিয়ে কাজ করার চেষ্টা করেছি। শুধু কৃষি ও খাদ্য উৎপাদনের হিসাবই নয়, দেখার সুযোগ হয়েছে জীবনবৈচিত্র্যের নানা চিত্র। জাপান, চীন, ভিয়েতনাম, ফিলিপাইনের খাদ্যবৈচিত্র্যের সঙ্গে দক্ষিণ এশিয়ার যেমন মিল নেই, একইভাবে মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকার খাদ্যবৈচিত্র্যের মধ্যে নেই বিন্দুমাত্র সাযুজ্য। ইউরোপ ও আমেরিকার দেশগুলোর মধ্যেও রয়েছে বৈচিত্র্যগত ভিন্নতা। কেউ প্রাণিজ আমিষে জোর দিচ্ছে, কেউ সবজির শক্তিকে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে। খাদ্যবৈচিত্র্যে আফ্রিকার দেশগুলোর মধ্যে বেশ ভিন্নতা দেখেছি। যেমন পূর্ব আফ্রিকার দ্রুত অগ্রসরমান দেশ রুয়ান্ডা আয়রন বিনকে প্রধান খাদ্য হিসেবে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে, পার্শ¦বর্তী দেশ উগান্ডা প্রধান খাদ্য হিসেবে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে মাটুকে বা কলাকে। পৃথিবীর উন্নত দেশগুলোতে খাদ্য ও পুষ্টির প্রশ্নে প্রতি বছরই সরকারের নীতি পরিকল্পনা হালনাগাদ করা হয়।

খাদ্য পরিস্থিতি নিয়ে দুই ধরনের চিন্তা রয়েছে। প্রথম, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন। দ্বিতীয়ত, পুষ্টিসম্পন্ন খাদ্যের ভাবনা। আজকের দিনে এই ভাবনার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে খাদ্যের অপচয় রোধ ও নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করার বিষয়। এবার বিশ্ব খাদ্য দিবসে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটই বেশি আলোচিত। বিশ্বব্যাংক বিগত ৪৪ বছরের জলবায়ু পরিস্থিতি মূল্যায়ন করে একটি গুরুত্বপূর্ণ রিপোর্ট প্রস্তুত করেছে। তারা বলছে, বাংলাদেশে ২০৫০ সালের মধ্যে তাপমাত্রা বাড়বে ১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বৃষ্টিপাত বাড়বে ৭৪ মিলিমিটার। জলবায়ু পরিবর্তনের সবচেয়ে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে স্বাস্থ্য খাতে। ৩ হাজার ৬০০ খানা ও ১৫ হাজার মানুষের ওপর পরিচালিত এক জরিপে দেখা যায়, শুষ্ক মৌসুমে বাড়বে সংক্রামক ব্যাধি, বর্ষা মৌসুমে ২৬ শতাংশ মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়বে, তাপমাত্রা ও আর্দ্রতা বৃদ্ধির প্রভাব হিসেবে বাড়বে শ্বাসযন্ত্রের প্রদাহ। দেখা যায়, ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বাড়লে ৯ দশমিক ৩ শতাংশ মানুষ পড়বে শ্বাসজনিত নানা রোগের কবলে, ১ ভাগ আর্দ্রতা বাড়লে শ্বাসজনিত রোগে পড়তে পারে ১২ দশমিক ৫ শতাংশ মানুষ। সব মৌসুমেই মানুষের হতাশা ও উদ্বেগ বাড়ছে। ঢাকা শহরের উষ্ণতা ও তাপমাত্রা বাড়ছে। বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রভাব। ফেব্রুয়ারির মাত্রাতিরিক্ত বৃষ্টি এবং মার্চ-জুলাইয়ের তাপমাত্রা ও আর্দ্রতা বাড়িয়ে তুলছে ডেঙ্গুর প্রভাব। ১৯৮০ থেকে এ পর্যন্ত বাংলাদেশে আধা ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বেড়েছে। বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। আমাদের গ্রীষ্মে তাপমাত্রা বাড়ছে শীত হয়ে উঠছে উষ্ণ আর বর্ষা হয়ে উঠছে দীর্ঘ ও অনিয়মিত। সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে বৃষ্টিপাত বাড়ছে। সার্বিক পরিস্থিতি জনস্বাস্থ্যের জন্য হয়ে পড়ছে কঠিন। এমন পরিস্থিতিতে আমাদের কৃষি ও জীবনবৈচিত্র্যের দিকে পরিকল্পিত দৃষ্টি প্রয়োজন। গত কয়েক বছর নগরে কৃষি সম্প্রসারণের প্রচেষ্টা চলছে আমাদের। নাগরিকরা উৎসাহিত হচ্ছেন কৃষি অনুশীলনে। তারা সচেতন কৃষি, নিরাপদ খাদ্য তথা জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়গুলোতে। বিশ্ব ব্যবস্থা ও স্থানীয় বাস্তবতা, সব দিক বিবেচনায় কৃষির প্রতি আমাদের সমন্বিত মনোনিবেশ একটি সুশৃঙ্খল খাদ্যবলয় গড়ে তুলতে পারে। উৎপাদন ও বাণিজ্যে এখন বড় উদ্যোক্তা ও বড় বিনিয়োগ যুক্ত হতে শুরু করেছে। এখানে ভারসাম্যপূর্ণ একটি ব্যবস্থা গড়ে তোলা দরকার। যাতে আমাদের প্রান্তিক ও ক্ষুদ্র কৃষকরা টিকে থাকতে পারে। অন্যদিকে কৃষিতে ক্ষতিকর রাসায়নিকের ব্যবহার কমিয়ে আনা, খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণে শুদ্ধতা অনুসরণ করা এবং সব মানুষের পুষ্টি নিশ্চয়তায় একটি নির্দিষ্ট খাদ্য তালিকা প্রস্তুত করা প্রয়োজন। যা যে কোনো শ্রেণির জন্য সহজে অনুসরণযোগ্য হয় এবং হয়ে ওঠে সর্বজনীন। আমাদের আজকের প্রস্তুতি ও উদ্যোগই হতে পারে আগামীর বুনিয়াদ।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বশেষ খবর
মাদক বিক্রির সময় ধরা পরোয়ানাভুক্ত আসামি আল আমিন
মাদক বিক্রির সময় ধরা পরোয়ানাভুক্ত আসামি আল আমিন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক গ্রেপ্তার
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সীমান্তে উত্তেজনার মধ্যে শান্তি আলোচনায় পাকিস্তান-আফগানিস্তান
সীমান্তে উত্তেজনার মধ্যে শান্তি আলোচনায় পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যামাজনে চাকরিচ্যুত হতে পারেন ৩০ হাজার কর্মকর্তা
অ্যামাজনে চাকরিচ্যুত হতে পারেন ৩০ হাজার কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্বল সরবরাহব্যবস্থায় আটকে রপ্তানি
দুর্বল সরবরাহব্যবস্থায় আটকে রপ্তানি

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় দুই কোটি টাকা আত্মসাৎ, বিআরডিবির হিসাবরক্ষক কারাগারে
প্রায় দুই কোটি টাকা আত্মসাৎ, বিআরডিবির হিসাবরক্ষক কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় নির্যাতনের সাত দিন পর লাইফ সাপোর্টে কলেজ ছাত্রের মৃত্যু
কুমিল্লায় নির্যাতনের সাত দিন পর লাইফ সাপোর্টে কলেজ ছাত্রের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৬ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে ইউরোপের বাতাস পর্যবেক্ষণ করছে বিজ্ঞানীরা
৩৬ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে ইউরোপের বাতাস পর্যবেক্ষণ করছে বিজ্ঞানীরা

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে খুন
বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে খুন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এবিসিডি অফ ইমার্জেন্সি কেয়ার’ প্রশিক্ষণ নিলেন ৫০ চিকিৎসক
‘এবিসিডি অফ ইমার্জেন্সি কেয়ার’ প্রশিক্ষণ নিলেন ৫০ চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোনারগাঁয়ে দেশীয় পাইপগান ও কার্তুজ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে দেশীয় পাইপগান ও কার্তুজ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে রিজার্ভ বেড়ে ৩২ বিলিয়ন ডলার
দেশে রিজার্ভ বেড়ে ৩২ বিলিয়ন ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুড়িগ্রামে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
কুড়িগ্রামে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা সীমান্ত থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার দাবি ইসরায়েলের
গাজা সীমান্ত থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার দাবি ইসরায়েলের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানদের কাছে হেরে শিরোপার রেস থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ
আফগানদের কাছে হেরে শিরোপার রেস থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
রংপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুরে ট্রেনের ধাক্কায়  বৃদ্ধার মৃত্যু
কমলাপুরে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে দুই ছিনতাইকারী গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে দুই ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির সাথে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক
বিএনপির সাথে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে বাবার বটির আঘাতে মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ
হবিগঞ্জে বাবার বটির আঘাতে মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোখের জলে কালামের বিদায়, শোকস্তব্ধ পুরো গ্রাম
চোখের জলে কালামের বিদায়, শোকস্তব্ধ পুরো গ্রাম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার
মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার
দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা
অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু
প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়
অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে চূড়ান্ত ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ৭৬১
৩০০ আসনে চূড়ান্ত ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ৭৬১

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

প্যারাবন ধ্বংসে মামলা, আসামি ২০
প্যারাবন ধ্বংসে মামলা, আসামি ২০

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম তদন্তে দুদক-স্বাস্থ্যের টিম
নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম তদন্তে দুদক-স্বাস্থ্যের টিম

দেশগ্রাম

র্কপোরটে র্কনার
র্কপোরটে র্কনার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম

চিকিৎসক সংকট, ব্যাহত স্বাস্থ্যসেবা
চিকিৎসক সংকট, ব্যাহত স্বাস্থ্যসেবা

দেশগ্রাম

হাসপাতালে অনিয়মের প্রতিবাদ ছাত্র-জনতার
হাসপাতালে অনিয়মের প্রতিবাদ ছাত্র-জনতার

দেশগ্রাম

যে ঘণ্টা হয়ে ওঠে মৃত্যুর ঘণ্টা
যে ঘণ্টা হয়ে ওঠে মৃত্যুর ঘণ্টা

শোবিজ