শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ নভেম্বর, ২০২১

আর কতবার এ জাতি হোঁচট খাবে

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
আর কতবার এ জাতি হোঁচট খাবে

বাংলাদেশের শাসনব্যবস্থায় পর্যায়ক্রমে পরিবারতন্ত্র  পাকাপোক্তভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে বললেই চলে। রাজনৈতিক সংগঠন অথবা নির্বাচিত সংসদ আজ আর দেশ শাসন তো করেই না, বরং সংগঠনের ভূমিকা ও কার্যকারিতা আজ আর আলোচনারই বিষয় নয়। বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গন আজ একান্তই নীরব, নিথর, নিস্তব্ধ। কোথাও কোনো প্রাণের স্পন্দন নেই। হৃদয়ের তন্ত্রীতে তন্ত্রীতে কোনো অনুরণন অনুভূত হচ্ছে না। আপাতদৃষ্টিতে সবকিছু ছিমছাম, নির্বিঘ্ন ও প্রশান্ত মনে হলেও এটা শঙ্কাহীন নয়। খতিয়ে দেখলে হৃদয়ে শরতের মেঘের মতো দুশ্চিন্তার জলদরাশি বিমূর্ত হয়ে ওঠে। সেই ১৯৪৭ সাল থেকে সাম্প্রতিককাল পর্যন্ত বাংলার নীল নভোনীলে এমন আশঙ্কার জলদরাশি পরিলক্ষিত হয়নি।

পাকিস্তান আমলে গণতান্ত্রিক আন্দোলনে বিরোধী রাজনৈতিক শক্তির পথপরিক্রমণে প্রজ্বালিত মশাল ছিল গণতন্ত্রের প্রতিশব্দ ও মূর্ত প্রতীক হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর হাতে। ১৯৬৩ সালের ৫ ডিসেম্বর বৈরুতের নিভৃত কক্ষে তাঁর শেষনিঃশ্বাস ত্যাগের পর গণতান্ত্রিক আন্দোলনের দুরন্ত ঊর্মিমালা থমকে যায়নি, নিস্তব্ধ হয়ে যায়নি। গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সেই মহাযজ্ঞের উড্ডীয়মান পতাকা ভূলুণ্ঠিত হতে না দিয়ে শহীদ সোহরাওয়ার্দীর দুই অনন্য সৃষ্টি মানিক ও মুজিব সেই পতাকাটি সযত্নে উদ্যত, উদ্ধত ও উদ্গত হৃদয়ে সম্মুখভাগে তুলে ধরে ছিলেন। কিছুটা পথ যেতে না যেতেই ১৯৬৯ সালের ১ জুন মানিক ভাইও চলে গেলেন। কিন্তু বাংলার দুরন্ত দামাল ছেলে শেখ মুজিব মুষড়ে গেলেন না, আর বাংলার মুক্তিসনদ তাঁর ছয় দফাকে আগলে ধরে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের যে পথ বিনির্মাণ ছাত্রলীগ করেছিল- উদ্ধত মননে, উদ্গত মানসিকতায় বঙ্গবন্ধু সেই পথপরিক্রমণে অকুতোভয় ও নিঃসংশয় চিত্ত সেনাপতির ভূমিকা রাখলেন। সেই পথপরিক্রমণে বঙ্গবন্ধুসহ আমার মতো অসংখ্য রাজনৈতিক সূর্যসেনাকে কারারুদ্ধ জীবনের নির্যাতন ও নিগ্রহের শিকার হতে হয়েছে।

অপ্রাসঙ্গিক হবে কি না জানি না, সেই সময়ের সাড়ে তিন বছরের কারারুদ্ধ জীবনের ১৮টি মাস বঙ্গবন্ধুর নিবিড় সাহচর্য লাভের সৌভাগ্য আমার হয়েছিল। আমি তাঁর প্রশান্ত অবয়বের দিকে তাকিয়ে বিস্ময়াভিভূত চিত্তে অবলোকন করতাম, সেখানে শুধু প্রত্যাশাই নয়, প্রত্যয়ের সুদৃঢ় চিত্র ফুটে উঠত। যেটি আমাদের চিত্তকে উদ্বেলিত করত, উচ্ছ্বসিত করত এবং হৃদয়ের বিশাল অঙ্গনে দ্বিধা-সংশয়, আতঙ্ক ও আশঙ্কার কোনো ছাপ ফেলতে দিত না।

বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে বিএনপি নেতা-কর্মীদের সঙ্গে আমার দেখা হলে আমি প্রশ্ন করি, আপনারা এমন চুপসে গেলেন কেন? তারা একটি খোঁড়া ও অগ্রহণযোগ্য যুক্তি উত্থাপন করে প্রতিউত্তরে আমাকে উদ্দেশ করে বলেন, আমরা যখন ষাটের দশকে আন্দোলন করেছি, সংগ্রামের বিস্তীর্ণ পথপরিক্রমণ করেছি, তখন প্রবহমান সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিবেশ ভিন্ন ছিল। এখন বিষয়টি সম্পূর্ণ অন্য রকম। অবরুদ্ধ বা গ্রেফতার হওয়ার পর প্রশাসন বিশেষ করে পুলিশ কর্মকর্তারা নাকি তাদের অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করেন, চেয়ারে বসতে না দিয়ে গ্রেফতার করার পর থানায় তাদের মাটিতে বসতে বাধ্য করেন। আর গোদের ওপর বিষফোঁড়ার মতো অশ্লীল গালিগালাজ তো চলতেই থাকে। এটি অত্যন্ত নিন্দনীয়। তাই বলে আন্দোলন হবে না, বিরোধী রাজনৈতিক সংগঠনগুলো দুমড়ে-মুচড়ে যাবে! রাজনৈতিক পথপরিক্রমণ বন্ধ করে এবং সমস্ত গণতান্ত্রিক পথপরিক্রমণের যবনিকা টেনে শুধু সংবাদ সম্মেলনের মধ্যে সব কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখলে তো আন্দোলনের মশাল প্রজ্বলিত হবে না। অধিকার যেমন চেয়েচিন্তে ভিক্ষা করে পাওয়া যায় না, তেমনি শুধু সংবাদ সম্মেলনে হুঙ্কার দিয়ে গণবিস্ফোরণও সম্ভব হয় না। এজন্য প্রয়োজন অমিত সাহস, অগ্নিগর্ভ মন ও চিত্তের অপ্রতিরোধ্য দৃঢ়তা।

বেগম খালেদা জিয়া সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক দন্ডপ্রাপ্ত। রাষ্ট্রপতির আনুকূল্যে তিনি কারাগারের অবরুদ্ধ জীবন থেকে বের হয়ে এখনো মুক্ত জগতে অবস্থান করছেন। তাঁর ব্যক্তিজীবনের বিলাসিতার কারণেই রাজনীতিতে আজকের এ স্থবিরতা। বিএনপির সবচেয়ে শক্তিধর ব্যক্তিত্ব তারেক রহমানও দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত। কিন্তু সুদূর লন্ডনে বসে তিনি বিলাসী-জীবন যাপন করছেন। প্রায়শই তিনি রাজনীতি বিষয়ে মতামত ব্যক্ত করেন বটে; কিন্তু বাংলাদেশে জনমত গঠনে তা কোনোই প্রভাব ফেলে না। বরং দলটির তৃণমূল কর্মীদের মনে একটি প্রশ্ন প্রায়শই তাদের চিত্তকে বিদ্ধ করে- নেতার জীবন যখন ঝুঁকিবিমুক্ত, বিলাসবহুল এবং ঐশ্বর্যের ঊর্মিমালায় ঝলকাচ্ছে, তখন আমরা ঝুঁকি নিয়ে পথে নামব কোন আক্কেলে? বিএনপি আন্দোলনের মধ্যে থেকে গড়ে ওঠা কোনো রাজনৈতিক সংগঠন নয়। বরং সামরিক ব্যক্তিত্বের ঔরসে ক্যান্টনমেন্টের গর্ভে এর জন্ম। সৌন্দর্যবিলাসী খালেদা জিয়ারও সৃষ্টি সেই ক্ষমতার গর্ভেই। এই সৌন্দর্যপিয়াসী, সুনয়না, সুবসনা ও সুন্দরী ভদ্রমহিলাকে রাজনীতিতে টেনে আনা হয় তাদের ক্ষমতার স্রোতধারাকে অব্যাহত রাখার লক্ষ্যে। ক্ষমতার সিংহাসনে অধিষ্ঠিত থাকাই তাঁর সুপ্ত বাসনা। আন্দোলনের কণ্টকাকীর্ণ বিস্তীর্ণ পথচলার প্রতি তাঁর আগ্রহ একান্তই কম। বর্তমানে দলটির ক্ষমতার মূল কেন্দ্র মরহুম জিয়ার উত্তরসূরি তারেক রহমানও ঝুঁকি নিতে অনাগ্রহী। এ অবস্থায় বিএনপির অবস্থা সংকটপূর্ণ হওয়ারই কথা ছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগবিরোধী একটি বিপুল জনগোষ্ঠী বিএনপিকে অবিরাম মদদ দিয়ে চলেছে। তাই বিএনপি অনেকটা নিষ্প্রাণ হলেও অবশ্যই নিঃশেষিত নয়।

গণতন্ত্র আজ দুটি পরিবারের মধ্যে অবরুদ্ধ হয়ে গেছে। বিএনপির নেতৃত্ব তারেক রহমানের বাইরে কেউ ভাবে না। ঠিক সেভাবেই আওয়ামী লীগের পরবর্তী নেতৃত্বও জয়, পুতুল ও শেখ রেহানার মধ্যে কে হবেন তার মধ্যেই আবর্তিত হচ্ছে। আওয়ামী লীগ, বিএনপির নেতৃত্ব আজ দুটি পরিবারের মধ্যে অবরুদ্ধ। এ সীমাবদ্ধতাই গণতন্ত্রের সঠিক পথ বিনির্মাণ হতে দিচ্ছে না। দেশের তৃতীয় বৃহত্তম দল জাতীয় পার্টির অবস্থাও তথৈবচ। ঘুরেফিরে পারিবারিক পরিমন্ডলেই জাতীয় পার্টির রাজনীতিও আবর্তিত হচ্ছে। এ পরিবারতন্ত্রই বাংলাদেশে গণতন্ত্রের বিকাশের প্রধান অন্তরায়। এ পরিবারতন্ত্রের আবর্তে আমরা আজ এতখানিই আষ্টেপৃষ্ঠে বাঁধা পড়েছি যে এর থেকে বিমুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা ক্রমেই ক্ষীণ থেকে ক্ষীণতর হয়ে আসছে। তবু এ ঘনঘোর অমানিশার মধ্যেও মুষড়ে পড়া যাবে না। পরিবারতন্ত্র ও স্বৈরতান্ত্রিকতার বক্ষ বিদীর্ণ করে সূর্য¯œাত হতে হবে। বিশ্বাস করতে হবে, সূর্য উঠবেই এবং সেই সূর্যের বিকীর্ণ অগ্নিকণায় শুকিয়ে যাবে জাতির মুখের ওপর ছড়ানো থু-থু।

১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি ছাত্রলীগের জন্ম এবং ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন আওয়ামী লীগের জন্ম। জন্মের শুভলগ্ন থেকেই বাঙালি জাতীয়তাবাদের উদগ্র চেতনায় উদ্ভাসিত ছিল ছাত্রলীগ। তখনকার ছাত্রলীগের কর্মীদের মননের বিস্তীর্ণ ক্যানভাসে লিপিবদ্ধ ছিল এ ষড়ঋতুর বঙ্গভূমির স্বরলিপি। বাংলা ভাষা ও বাঙালির ওপর কোনো আক্রমণ ও আঘাত তারা সহ্য করেনি। বরং অকুতোভয়ে প্রতিবাদ করেছে এবং সাহসী চিত্তে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে। দুর্গম পথের অভিযাত্রী এ জাতি সব ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে শুধু স্বাধীনতার সূর্যই ছিনিয়ে আনেনি, বরং আন্দোলনের সুদীর্ঘ পথপরিক্রমণের প্রতিটি বাঁকে ঐতিহ্য ও সাফল্যের আবির ছড়িয়ে রেখেছে। এ পথপরিক্রমণের ধারাবাহিকতায় যে গৌরবময় ইতিহাস রচিত হয়েছে, তা শুধু জাতিকে স্বাধীনতা প্রদানই করেনি, বরং অনন্তকালের অনাগত প্রজন্মকে উজ্জীবিত করার প্রেরণার স্তম্ভ প্রতিস্থাপিত করেছে। আন্দোলনের ঐতিহ্যই সগৌরবে ঘোষণা দেয়- কোনো আঘাতেই এ জাতি স্তিমিত হবে না। বরং সম্মুখে এগিয়ে চলার অঙ্গীকারই পূর্ণ করবে পরম নির্ভীকতায়। আজকের এ রাজনৈতিক নিস্তব্ধতা, পরিবারতন্ত্রের দুর্দমনীয় দাপট জগদ্দল পাথরের মতো মনে হলেও অলঙ্ঘনীয় নয়, অজেয়ও নয়। এই বাংলার তরুণ তাজা তপ্ত প্রাণ কখনই মুখ থুবড়ে থাকেনি, আগামীতেও থাকবে না। পরিবারতন্ত্রের বাস্তিল দুর্গ ভেঙে নিষ্কলুষ গণতন্ত্রের প্রোজ্জ্বল সূর্যকে এ জাতি আলিঙ্গন করবেই। আমি বিস্ময়াভিভূত হয়ে ভাবী, আইয়ুব-ইয়াহিয়ার পাশবিক স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে বাঙালি যদি ভিসুভিয়াসের মতো জ্বলে উঠতে পারে, তবে আজকে তারা স্তিমিত, নিষ্প্রাণ, নিস্তব্ধ ও স্থবির থাকবে কোন যুক্তিতে? অনেকেই হয়তো যুক্তি উত্থাপন করবেন, এ মহাসংকটের পথ পাড়ি দেওয়ার জন্য নেতৃত্বের আজ বড়ই অভাব। এ মহাসংকটের কারণে গণতান্ত্রিক অভিযাত্রার মিছিল তৈরি হচ্ছে না। বিরোধী দলের নেতৃত্ব বলতে যাকে বোঝায় তার সাহস ও সততা আজ প্রশ্নবিদ্ধ। তার ঝিমিয়ে পড়া ও স্তিমিত আন্দোলনকে এগিয়ে নিতে পারছেন না তার দলের নেতৃত্ব। মূল নেতৃত্ব যত দিন পর্যন্ত ঝুঁকি না নেবেন, অকুতোভয় সাহসে উজ্জীবিত হয়ে মিছিলের অগ্রভাগে এসে না দাঁড়াবেন তত দিন পিঞ্জিরাবদ্ধ বাঘের মতো ব্যর্থ গর্জন করে কোনো লাভ হবে না। জেল-জুলুম, নির্যাতন-নিগ্রহের মোকাবিলা করাই আন্দোলনের প্রাণশক্তি। বিএনপির মূল নেতৃত্ব এ সত্য উপলব্ধি করতে না পারলে গণতান্ত্রিক আন্দোলন অন্ধকারেই নিমজ্জিত হবে, আলোর মুখ দেখবে না। ষাটের দশকের ছাত্র আন্দোলনে আমিও শরিক ছিলাম। আন্দোলনের পথে চলতে গিয়ে বিভিন্ন সময়ে অনেক উল্লেখযোগ্য নেতৃত্বের সঙ্গে আমাকেও সাত বছরের বেশি কারাভোগ করতে হয়েছে। কি কারাগারে, কি আন্দোলনের স্রোতধারায় বঙ্গবন্ধু ছিলেন সব আন্দোলনের মূর্ত প্রতীক। প্রবাসে নিরাপদ আশ্রয়ে থেকে তিনি বিবৃতির তীক্ষè বাণ ছোড়েননি। বরং অযুত কর্মীর অগ্রভাগে থেকে সব নির্যাতন অবলীলায় সহ্য করে একজন দক্ষ সেনাপতির মতো আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। তিনি তো নেতা ছিলেনই, রাজপথের সূর্যসৈনিকদের চেতনা, বিশ্বাস ও উৎসাহের উৎসও ছিলেন। স্বাধীনতার অব্যবহিত পর বামধারার একটি নির্দিষ্ট নষ্ট রাজনীতির খপ্পরে পড়ে তিনিও গণতান্ত্রিক পথবিচ্যুত হন এবং একদলীয় শাসনব্যবস্থার প্রবর্তক হয়ে যান। আর এ সুযোগে ষড়যন্ত্রের কুশীলবদের তীক্ষè ফলা গণতন্ত্রকে ক্ষতবিক্ষত করে, এমনকি বঙ্গবন্ধুকেও বাঙালির হৃদয়ের মণিকোঠা থেকে নির্বাসিত করার অপচেষ্টায় ব্যাপৃত হয়। স্বীকার করতেই হবে, বাকশাল গঠন বঙ্গবন্ধুর রাজনীতির একটি মারাত্মক ভুল ছিল। একদিকে কায়েমি স্বার্থান্বেষী স্বাধীনতাবিরোধী চক্র, অন্যদিকে নষ্ট বাম রাজনীতির কুটিল প্রয়াস যে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অনিশ্চয়তার জন্ম দেয় তারই শিকার হন জাতির পিতা। তাই রাজনৈতিক নিস্তব্ধতা, স্থবিরতা এবং গণতন্ত্রের স্বাভাবিক বিকাশে যে কোনো অন্তরায় পরিদৃষ্ট হলে আমি আতঙ্কিত হয়ে উঠি। দ্বিধা-সংশয় আমার হৃদয়ে একটি আশঙ্কার জন্ম দেয়। মনে হয়, এই গণতান্ত্রিক স্থবিরতা ও অকার্যকারিতার পথ ধরে কোনো না কোনো অপশক্তি না আবার জেঁকে বসে। আবার না অন্ধকার অমানিশার গর্ভে গণতন্ত্রের সূর্য নিমজ্জিত হয়ে যায়। এ জাতির তো এখন কেবলই এগিয়ে যাওয়ার পালা। আর কতকাল, কতবার এ জাতি হোঁচট খাবে?

 

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রামে ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী
কুড়িগ্রামে ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কোচ হয়ে যা বললেন টেইট
বাংলাদেশের কোচ হয়ে যা বললেন টেইট

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী

৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল
ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা
ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল
শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২
সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা
আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে
কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ কাজে হজের প্রস্তুতি
১০ কাজে হজের প্রস্তুতি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ
আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের
২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা
পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না

নগর জীবন

বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে
বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে

নগর জীবন