শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২২

রুখতে হবে পরিবহন মাফিয়াদের

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
রুখতে হবে পরিবহন মাফিয়াদের

করোনার প্রভাব বাড়ায় আজ থেকে বাস-লঞ্চে অর্ধেক যাত্রী বহনের নির্দেশনা দিয়েছে সরকার। শনিবার থেকে ট্রেনও চলবে অর্ধেক যাত্রী নিয়ে। এ অজুহাতে আবারও পরিবহন ভাড়া বৃদ্ধির পাঁয়তারা করছে পরিবহন খাতের মাফিয়ারা। বাংলাদেশে পরিবহনব্যবস্থা আকাশ, রেল, সড়ক ও নদী কেন্দ্রিক। এর সঙ্গে আছে সমুদ্র পরিবহন। তবে তা একেবারেই পণ্য পরিবহননির্ভর। অন্যান্য দেশেও তাই। এখানে যেমন মিল রয়েছে তেমন রয়েছে বড় অমিলও। তা হচ্ছে চরম অব্যবস্থাপনা। আর সবকিছু ছাপিয়ে সড়ক ও নৌ পরিবহন খাতে চলছে মাফিয়া চক্রের দৌরাত্ম্য। আকাশ পরিবহনের একটি বড় অংশ চলে রাষ্ট্রীয় মালিকানায়। মানে সরকারি। আর প্রবচনই তো আছে- ‘সরকার কা মাল দরিয়া মে ঢাল!’ আকাশ পরিবহনে তা-ই চলে। জনগণের ট্যাক্সের টাকায় সরকারি ব্যবস্থাপনায় কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা গচ্চা দেওয়া হয়। এ হচ্ছে ব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতির অনিবার্য ফল। পাশাপাশি আকাশপথে আছে প্রাইভেট বিনিয়োগ। তবে তা এখনো হামাগুড়ি দেওয়ার বৃত্তেই রয়ে গেছে। রেলপথ চলে একেবারেই সরকারি ব্যবস্থাপনায়। এ খাত গ্রাস করে আছে চরম অব্যবস্থাপনা ও লাগামহীন দুর্নীতি। ফলে গচ্চা অনিবার্য। আর এ গচ্চাও বহন করতে হয় জনগণকে। একটু ঘুরিয়ে, হরেক কিসিমের ট্যাক্স প্রদানের মাধ্যমে। সমুদ্র পরিবহনের অবস্থাও তথৈবচ। বাংলাদেশে সবচেয়ে আলোচিত হচ্ছে সড়ক ও নৌ পরিবহন খাত। এ দুই খাতে অবশ্য সরকারি অংশগ্রহণ আছে। অনিয়ম-দুর্নীতিতে নিমজ্জিত সরকারি এ অংশগ্রহণ অনেকটা দূর আকাশের তারার মতো। অস্তিত্ব অনুভব করা যায়। কিন্তু প্রভাব নেই সাধারণের ব্যবহারিক জীবনে। এগুলো কেবল গবেষকদের উপজীব্য। তবে সরকারি ব্যবস্থাপনায় সড়ক ও নৌ পরিবহনে রাষ্ট্রীয় পরিবহন ও দূর আকাশের তারার মধ্যে মিল থাকলেও বড় রকমের অমিলও আছে। দূর আকাশের তারার জন্য জনগণকে কোনো খরচ করতে হয় না। কিন্তু সরকারি মালিকানায় সড়ক, নৌ ও সমুদ্র পরিবহন খাতে জনগণকে বেশ গচ্চা দিতে হয়। এ অরাজকতা চলছে নীরবে নিরন্তর।

বিপরীত অবস্থানে সড়ক ও নৌ পরিবহনে ব্যক্তিমালিকানার চলছে চরম অবস্থা। এরা জনগণকে প্রতিনিয়ত জিম্মি করে রাখছে। এমনকি এরা সরকারকেও জিম্মি করার ক্ষমতা রাখে। জিম্মি করেও। যেটি এবার প্রকটভাবে টের পাওয়া গেছে এবং অনেকেই অনুধাবন শুরু করেছেন। সড়ক ও নৌ পরিবহন মূলত চলে গেছে একাধিক শ্রেণি থেকে আসা মাফিয়া চক্রের নিয়ন্ত্রণে। ছাত্রজীবন থেকে গড়ে ওঠা পোড় খাওয়া রাজনীতিক সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ভাষায়- ‘তারা ক্ষমতাধর!’ ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের মূল্যায়ন খুবই সহি। তবে তিনি যে কথাটি বলেননি তা হচ্ছে, সড়ক পরিবহনের বিভিন্ন পরিচয়ে ব্যক্তিদের ক্ষমতার উৎস সরকার। এ কারণেই এরা সব সরকারের সময়ই ক্ষমতাধর। সরকার পরিবর্তন হলেও পরিবহন মাফিয়াদের দাপট কমে না। বরং সময়ের পরিক্রমায় বাড়ে। শুধু তাই নয়, সব সরকারের সময়ই এরা থেকে যায় অধরা। কেবল সড়কের নয়, নৌপরিবহন খাতও মাফিয়া নিয়ন্ত্রিত। পরিবহন খাতের মাফিয়ারা যে কতটা বেপরোয়া তার কিঞ্চিৎ প্রকাশ ঘটেছে ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধির অজুহাতে মাত্রাতিরিক্ত বাসভাড়া বৃদ্ধির ঘটনাকে কেন্দ্র করে। তবে এটিই প্রথম বা একমাত্র নয়। পরিবহন মাফিয়া চক্রের প্রথম দাম্ভিক প্রকাশ ঘটে বিএনপি সরকার আমলে। তা ছিল ভয়াবহতম। তখন খালেদা জিয়ার সর্বশেষ সরকার ক্ষমতায়। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে কর্নেল আকবর হোসেন। তিনি জিয়া সরকারের মন্ত্রীও ছিলেন। খালেদা সরকারের প্রতিটি সরকারে মন্ত্রী হয়েছেন, ১৫ ফেব্রুয়ারির সংসদ নির্বাচনে গঠিত সরকার ছাড়া। দল ও সরকারে তাঁর অন্যরকম প্রভাব। জেনারেল জিয়ার মতোই খালেদা জিয়াও তাঁর ওপর আস্থা রাখতেন। তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন বিএনপি সরকারের মন্ত্রী থাকাকালেই, ২০০৬ সালের ২৬ জুন। এর মাস কয়েক আগে তিনি নৌপরিবহন মাফিয়া চক্রের তান্ডবের শিকার হন। তখন নৌপরিবহন সেক্টরের নেতা গিয়াসউদ্দিন আল মামুন। তারেক রহমানের বন্ধু হিসেবে প্রতিষ্ঠিত মামুনের তান্ডবে আকবর হোসেনের মন্ত্রিত্ব যায় যায়। আর মন্ত্রিত্ব যাওয়া কেবল নয়, আকবর হোসেনের কপালে আরও অনেক লানত ছিল। তবে তিনি শেষতক অল্পের জন্য রক্ষা পান বিআইডব্লিউটিসির তৎকালীন চেয়ারম্যান শিমুল বিশ্বাস শক্তভাবে তাঁর পাশে দাঁড়ানোয়। ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধির অজুহাতে সড়ক ও নৌ পরিবহন খাতে ভাড়া বৃদ্ধির যে অসহনীয় বোঝা জনগণের ওপর চাপিয়ে দিতে সফল হয়েছে মাফিয়া চক্র তাতে সব স্তর ও পেশার মানুষ বিরক্ত, বিক্ষুব্ধ। আর এ বিষয়টি সরকারের বিফলতার একটি মনুমেন্ট হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে। এ বিষয়ে বিশাল ক্ষোভের ছোট প্রকাশ ঘটেছে মাসখানেক আগে কেবল রাজধানীর সড়কে ছাত্রদের কারণে। কিন্তু এর অর্থ এই নয়, ছাত্রদের এ ক্ষোভ কখনো সারা দেশে ছড়িয়ে পড়বে না।

সড়কের এ ক্ষোভের সঙ্গে নৌপরিবহন খাতে অযৌক্তিক ভাড়া বৃদ্ধি চরম জনক্ষোভের বিষয়টিও বিবেচনায় নেওয়া প্রয়োজন সরকারের নীতিনির্ধারকদের। সড়কের মতো নৌপরিবহন খাতের বিষয় নিয়ে প্রতিবাদ হয়নি। এর অর্থ এই নয়, এ নিয়ে কোনো ক্ষোভ নেই। বরং এ নিয়ে আছে চরম জনক্ষোভ। তবে তা এখনো তেমন আলোচনায় আসেনি। অনেকেই মনে করেন আগামী নির্বাচন কেন্দ্র করে রাজনীতির খেলা এরই মধ্যে প্রায়ই ক্লাইমেক্সে পৌঁছে গেছে। যার স্টেজ রিহার্সেল হয়ে গেল সদ্য সমাপ্ত ইউপি নির্বাচনে। ধারাবাহিকভাবে চলছে বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসা ইস্যুতে।

ক্ষমতাসীনরা এটি বিবেচনায় রাখলে ভালো। সঙ্গে আরও একটি বিষয় ভুলে গেলে চলবে না। বাসভাড়ার প্রতিবাদে ছাত্রদের আন্দোলন চলাকালে বাসচাপায় এত ছাত্রের মৃতুর কারণ কী? একি কেবলই ঘটনাচক্র নাকি এর পেছনেও কোনো চক্রান্ত আছে! এর সঙ্গে আর একটি পরিসংখ্যান বিবেচনায় নেওয়া প্রয়োজন। তা হচ্ছে চলতি বছরের নভেম্বরে সারা দেশে ৩৭৯টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে ঢাকা বিভাগে ঘটেছে সবচেয়ে বেশি। এর পেছনে কোনো চক্রান্ত থাকা বিচিত্র নয়।

আর চক্রান্ত কেবল অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক কারণে হয় না। বিদেশি অর্থনীতি এবং অন্যান্য স্বার্থের খেলা থাকে। যেমন ছিল খালেদা সরকারের মন্ত্রী আকবর হোসেনের বিরুদ্ধে গিয়াসউদ্দিন আল মামুনের নেতৃত্বে লঞ্চ মালিকদের আন্দোলনের নেপথ্যে। এ ঘটনার মাস কয়েক আগে ফেরি মেরামতে দুর্নীতির অভিযোগ করে ডেনমার্ক। কিন্তু দৃঢ়চেতা আকবর হোসেন দেশেই ফেরি মেরামত করে উপযুক্ত জবাব দেন। এর চেয়ে বহুগুণ বড়, হিমালয়সম জবাব দিয়েছেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদ্মা সেতু কেন্দ্র করে। ড্যানিশ কোম্পানির মতো বিশ্বব্যাংকও দুর্নীতির অভিযোগ করেছিল, রামের জন্মের আগে রামায়ণ রচনার মতো।

অভিযোগ পরে বা আগে যখনই তোলা হোক না কেন প্রতিটি ঘটনার পেছনেই উদ্দেশ্য থাকে। এখন দেখার বিষয় এ উদ্দেশ্যের ফাঁদে কে ধরা পড়ে, আর কে নিজেকে রক্ষা করতে পারে। সঙ্গে অনিবার্য একটি দিক হচ্ছে, চক্রান্ত বহতা নদীর চেয়েও অধিক বহমান। কাজেই এ বিষয়ে সবারই সতর্ক থাকা প্রয়োজন। বিশেষ করে ক্ষমতাসীনদের। বলা বাহুল্য, নানান ক্ষেত্রে বর্তমান ক্ষমতাসীনরা বেশ সতর্কতার পরিচয় দিয়ে আসছেন। কিন্তু ডিজেলের দাম বৃদ্ধি করে নানারকম রাজনীতির খেলার সিংহদ্বার কেন খুলে দেওয়া হলো তা অনেকেরই বোধগম্য নয়। কার বা কাদের পরামর্শে এ কাজ হয়েছে মোটেই পরিষ্কার নয়। তবে কাজটি যে ঠিক হয়নি তা খুবই পরিষ্কার করে বলেছেন আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা আমির হোসেন আমু। নানান ঘাত-প্রতিঘাত ও সংকট মোকাবিলা করে বেড়ে ওঠা প্রবীণ এই রাজনীতিক বলেছেন, ‘ডিজেলের দাম একসঙ্গে ১৫ টাকা বৃদ্ধি করা ঠিক হয়নি।’ ডিজেলের এ মূল্যবৃদ্ধির বিষয়টিকে ‘অমানবিক’ বলেও আখ্যায়িত করেছেন সাবেক এই মন্ত্রী।

প্রশ্ন হচ্ছে, নানান মানবিক গুণের ধারক আওয়ামী লীগ সরকার কেন এ অমানবিক কাজটি করতে গেল! কারণ যা-ই হোক এর বিরূপ ফলভোগ কিন্তু অনিবার্য। তবে এর তীব্রতা হ্রাস করার পথ এখনো কিছুটা খোলা আছে। এজন্য প্রয়োজন পরিবহন খাতের মাফিয়াদের রাশ শক্তভাবে টেনে ধরা। এদের নিয়ন্ত্রণ করা গেলে তারা সড়ক ও নৌ পথের ভাড়া কমাতে বাধ্য হবে। আর সরকারের জন্য এ কাজটা অনেকটাই সহজ করে দিয়েছে ছাত্ররা সড়কে প্রতিবাদ জানিয়ে। ছাত্রদের আন্দোলনের সূত্র ধরে পরিবহন মাফিয়াদের রাশ টেনে ধরার সহজ কাজটি করা না হলে ষড়যন্ত্রের পথ প্রশস্তই থেকে যাবে। এ প্রসঙ্গে বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন, ’৭১ সালে বিজয়ী শক্তির বিপক্ষে সক্রিয় সব কেন্দ্র সাম্প্রতিক সময়ে নানান ধরনের মাফিয়ার ওপর সওয়ার হয়ে মাঠে নেমেছে। এ ব্যাপারে বহিঃশক্তির বিষয়টিও বিবেচনা করা প্রয়োজন। বৈদেশিক শক্তি চিরকাল এক অবস্থানে থাকে না। এবং এটিই বাস্তবতা। এ বাস্তবতার কারণেই ’৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে এবং আগে-পরে যেসব দেশ ও আন্তর্জাতিক শক্তিকেন্দ্র বাংলাদেশের পক্ষে ছিল তাদের সবাই চিরকাল পক্ষে থাকবে তা ধরে নেওয়ার যৌক্তিক কোনো কারণ নেই। আর এটি মোটেই ইউটোপিয়ান ধারণা নয়। বরং নানাভাবে প্রমাণিত। রোহিঙ্গা ইস্যুতে তো প্রমাণিত হয়েছে নির্মমভাবে। এর সঙ্গে বর্তমান সরকারের দৃঢ় মানসিকতা ও কৌশলী পররাষ্ট্রনীতি কোনো কোনো রাষ্ট্রের অতিবিরক্তির উদ্রেক করে থাকতে পারে। কাজেই আগামী নির্বাচন সামনে রেখে অতিসতর্কভাবে পদক্ষেপ দেওয়া জরুরি মনে করেন অনেকে। এ প্রসঙ্গে স্মরণ করা যেতে পারে সেই প্রবচন, ‘পচা শামুকেও পা কাটে’। আর ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধি তো সরকার নিজের পায়ে কুঠারাঘাত করেছে! সে ঘা শুকানোর আগে পরিবহনে অর্ধেক যাত্রী নেওয়ার অজুহাতে ভাড়া বাড়লে তা হবে আরও বিপদ ডেকে আনার নামান্তর।

                লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

১ মিনিট আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে