শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২২

রুখতে হবে পরিবহন মাফিয়াদের

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
রুখতে হবে পরিবহন মাফিয়াদের

করোনার প্রভাব বাড়ায় আজ থেকে বাস-লঞ্চে অর্ধেক যাত্রী বহনের নির্দেশনা দিয়েছে সরকার। শনিবার থেকে ট্রেনও চলবে অর্ধেক যাত্রী নিয়ে। এ অজুহাতে আবারও পরিবহন ভাড়া বৃদ্ধির পাঁয়তারা করছে পরিবহন খাতের মাফিয়ারা। বাংলাদেশে পরিবহনব্যবস্থা আকাশ, রেল, সড়ক ও নদী কেন্দ্রিক। এর সঙ্গে আছে সমুদ্র পরিবহন। তবে তা একেবারেই পণ্য পরিবহননির্ভর। অন্যান্য দেশেও তাই। এখানে যেমন মিল রয়েছে তেমন রয়েছে বড় অমিলও। তা হচ্ছে চরম অব্যবস্থাপনা। আর সবকিছু ছাপিয়ে সড়ক ও নৌ পরিবহন খাতে চলছে মাফিয়া চক্রের দৌরাত্ম্য। আকাশ পরিবহনের একটি বড় অংশ চলে রাষ্ট্রীয় মালিকানায়। মানে সরকারি। আর প্রবচনই তো আছে- ‘সরকার কা মাল দরিয়া মে ঢাল!’ আকাশ পরিবহনে তা-ই চলে। জনগণের ট্যাক্সের টাকায় সরকারি ব্যবস্থাপনায় কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা গচ্চা দেওয়া হয়। এ হচ্ছে ব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতির অনিবার্য ফল। পাশাপাশি আকাশপথে আছে প্রাইভেট বিনিয়োগ। তবে তা এখনো হামাগুড়ি দেওয়ার বৃত্তেই রয়ে গেছে। রেলপথ চলে একেবারেই সরকারি ব্যবস্থাপনায়। এ খাত গ্রাস করে আছে চরম অব্যবস্থাপনা ও লাগামহীন দুর্নীতি। ফলে গচ্চা অনিবার্য। আর এ গচ্চাও বহন করতে হয় জনগণকে। একটু ঘুরিয়ে, হরেক কিসিমের ট্যাক্স প্রদানের মাধ্যমে। সমুদ্র পরিবহনের অবস্থাও তথৈবচ। বাংলাদেশে সবচেয়ে আলোচিত হচ্ছে সড়ক ও নৌ পরিবহন খাত। এ দুই খাতে অবশ্য সরকারি অংশগ্রহণ আছে। অনিয়ম-দুর্নীতিতে নিমজ্জিত সরকারি এ অংশগ্রহণ অনেকটা দূর আকাশের তারার মতো। অস্তিত্ব অনুভব করা যায়। কিন্তু প্রভাব নেই সাধারণের ব্যবহারিক জীবনে। এগুলো কেবল গবেষকদের উপজীব্য। তবে সরকারি ব্যবস্থাপনায় সড়ক ও নৌ পরিবহনে রাষ্ট্রীয় পরিবহন ও দূর আকাশের তারার মধ্যে মিল থাকলেও বড় রকমের অমিলও আছে। দূর আকাশের তারার জন্য জনগণকে কোনো খরচ করতে হয় না। কিন্তু সরকারি মালিকানায় সড়ক, নৌ ও সমুদ্র পরিবহন খাতে জনগণকে বেশ গচ্চা দিতে হয়। এ অরাজকতা চলছে নীরবে নিরন্তর।

বিপরীত অবস্থানে সড়ক ও নৌ পরিবহনে ব্যক্তিমালিকানার চলছে চরম অবস্থা। এরা জনগণকে প্রতিনিয়ত জিম্মি করে রাখছে। এমনকি এরা সরকারকেও জিম্মি করার ক্ষমতা রাখে। জিম্মি করেও। যেটি এবার প্রকটভাবে টের পাওয়া গেছে এবং অনেকেই অনুধাবন শুরু করেছেন। সড়ক ও নৌ পরিবহন মূলত চলে গেছে একাধিক শ্রেণি থেকে আসা মাফিয়া চক্রের নিয়ন্ত্রণে। ছাত্রজীবন থেকে গড়ে ওঠা পোড় খাওয়া রাজনীতিক সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ভাষায়- ‘তারা ক্ষমতাধর!’ ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের মূল্যায়ন খুবই সহি। তবে তিনি যে কথাটি বলেননি তা হচ্ছে, সড়ক পরিবহনের বিভিন্ন পরিচয়ে ব্যক্তিদের ক্ষমতার উৎস সরকার। এ কারণেই এরা সব সরকারের সময়ই ক্ষমতাধর। সরকার পরিবর্তন হলেও পরিবহন মাফিয়াদের দাপট কমে না। বরং সময়ের পরিক্রমায় বাড়ে। শুধু তাই নয়, সব সরকারের সময়ই এরা থেকে যায় অধরা। কেবল সড়কের নয়, নৌপরিবহন খাতও মাফিয়া নিয়ন্ত্রিত। পরিবহন খাতের মাফিয়ারা যে কতটা বেপরোয়া তার কিঞ্চিৎ প্রকাশ ঘটেছে ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধির অজুহাতে মাত্রাতিরিক্ত বাসভাড়া বৃদ্ধির ঘটনাকে কেন্দ্র করে। তবে এটিই প্রথম বা একমাত্র নয়। পরিবহন মাফিয়া চক্রের প্রথম দাম্ভিক প্রকাশ ঘটে বিএনপি সরকার আমলে। তা ছিল ভয়াবহতম। তখন খালেদা জিয়ার সর্বশেষ সরকার ক্ষমতায়। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে কর্নেল আকবর হোসেন। তিনি জিয়া সরকারের মন্ত্রীও ছিলেন। খালেদা সরকারের প্রতিটি সরকারে মন্ত্রী হয়েছেন, ১৫ ফেব্রুয়ারির সংসদ নির্বাচনে গঠিত সরকার ছাড়া। দল ও সরকারে তাঁর অন্যরকম প্রভাব। জেনারেল জিয়ার মতোই খালেদা জিয়াও তাঁর ওপর আস্থা রাখতেন। তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন বিএনপি সরকারের মন্ত্রী থাকাকালেই, ২০০৬ সালের ২৬ জুন। এর মাস কয়েক আগে তিনি নৌপরিবহন মাফিয়া চক্রের তান্ডবের শিকার হন। তখন নৌপরিবহন সেক্টরের নেতা গিয়াসউদ্দিন আল মামুন। তারেক রহমানের বন্ধু হিসেবে প্রতিষ্ঠিত মামুনের তান্ডবে আকবর হোসেনের মন্ত্রিত্ব যায় যায়। আর মন্ত্রিত্ব যাওয়া কেবল নয়, আকবর হোসেনের কপালে আরও অনেক লানত ছিল। তবে তিনি শেষতক অল্পের জন্য রক্ষা পান বিআইডব্লিউটিসির তৎকালীন চেয়ারম্যান শিমুল বিশ্বাস শক্তভাবে তাঁর পাশে দাঁড়ানোয়। ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধির অজুহাতে সড়ক ও নৌ পরিবহন খাতে ভাড়া বৃদ্ধির যে অসহনীয় বোঝা জনগণের ওপর চাপিয়ে দিতে সফল হয়েছে মাফিয়া চক্র তাতে সব স্তর ও পেশার মানুষ বিরক্ত, বিক্ষুব্ধ। আর এ বিষয়টি সরকারের বিফলতার একটি মনুমেন্ট হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে। এ বিষয়ে বিশাল ক্ষোভের ছোট প্রকাশ ঘটেছে মাসখানেক আগে কেবল রাজধানীর সড়কে ছাত্রদের কারণে। কিন্তু এর অর্থ এই নয়, ছাত্রদের এ ক্ষোভ কখনো সারা দেশে ছড়িয়ে পড়বে না।

সড়কের এ ক্ষোভের সঙ্গে নৌপরিবহন খাতে অযৌক্তিক ভাড়া বৃদ্ধি চরম জনক্ষোভের বিষয়টিও বিবেচনায় নেওয়া প্রয়োজন সরকারের নীতিনির্ধারকদের। সড়কের মতো নৌপরিবহন খাতের বিষয় নিয়ে প্রতিবাদ হয়নি। এর অর্থ এই নয়, এ নিয়ে কোনো ক্ষোভ নেই। বরং এ নিয়ে আছে চরম জনক্ষোভ। তবে তা এখনো তেমন আলোচনায় আসেনি। অনেকেই মনে করেন আগামী নির্বাচন কেন্দ্র করে রাজনীতির খেলা এরই মধ্যে প্রায়ই ক্লাইমেক্সে পৌঁছে গেছে। যার স্টেজ রিহার্সেল হয়ে গেল সদ্য সমাপ্ত ইউপি নির্বাচনে। ধারাবাহিকভাবে চলছে বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসা ইস্যুতে।

ক্ষমতাসীনরা এটি বিবেচনায় রাখলে ভালো। সঙ্গে আরও একটি বিষয় ভুলে গেলে চলবে না। বাসভাড়ার প্রতিবাদে ছাত্রদের আন্দোলন চলাকালে বাসচাপায় এত ছাত্রের মৃতুর কারণ কী? একি কেবলই ঘটনাচক্র নাকি এর পেছনেও কোনো চক্রান্ত আছে! এর সঙ্গে আর একটি পরিসংখ্যান বিবেচনায় নেওয়া প্রয়োজন। তা হচ্ছে চলতি বছরের নভেম্বরে সারা দেশে ৩৭৯টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে ঢাকা বিভাগে ঘটেছে সবচেয়ে বেশি। এর পেছনে কোনো চক্রান্ত থাকা বিচিত্র নয়।

আর চক্রান্ত কেবল অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক কারণে হয় না। বিদেশি অর্থনীতি এবং অন্যান্য স্বার্থের খেলা থাকে। যেমন ছিল খালেদা সরকারের মন্ত্রী আকবর হোসেনের বিরুদ্ধে গিয়াসউদ্দিন আল মামুনের নেতৃত্বে লঞ্চ মালিকদের আন্দোলনের নেপথ্যে। এ ঘটনার মাস কয়েক আগে ফেরি মেরামতে দুর্নীতির অভিযোগ করে ডেনমার্ক। কিন্তু দৃঢ়চেতা আকবর হোসেন দেশেই ফেরি মেরামত করে উপযুক্ত জবাব দেন। এর চেয়ে বহুগুণ বড়, হিমালয়সম জবাব দিয়েছেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদ্মা সেতু কেন্দ্র করে। ড্যানিশ কোম্পানির মতো বিশ্বব্যাংকও দুর্নীতির অভিযোগ করেছিল, রামের জন্মের আগে রামায়ণ রচনার মতো।

অভিযোগ পরে বা আগে যখনই তোলা হোক না কেন প্রতিটি ঘটনার পেছনেই উদ্দেশ্য থাকে। এখন দেখার বিষয় এ উদ্দেশ্যের ফাঁদে কে ধরা পড়ে, আর কে নিজেকে রক্ষা করতে পারে। সঙ্গে অনিবার্য একটি দিক হচ্ছে, চক্রান্ত বহতা নদীর চেয়েও অধিক বহমান। কাজেই এ বিষয়ে সবারই সতর্ক থাকা প্রয়োজন। বিশেষ করে ক্ষমতাসীনদের। বলা বাহুল্য, নানান ক্ষেত্রে বর্তমান ক্ষমতাসীনরা বেশ সতর্কতার পরিচয় দিয়ে আসছেন। কিন্তু ডিজেলের দাম বৃদ্ধি করে নানারকম রাজনীতির খেলার সিংহদ্বার কেন খুলে দেওয়া হলো তা অনেকেরই বোধগম্য নয়। কার বা কাদের পরামর্শে এ কাজ হয়েছে মোটেই পরিষ্কার নয়। তবে কাজটি যে ঠিক হয়নি তা খুবই পরিষ্কার করে বলেছেন আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা আমির হোসেন আমু। নানান ঘাত-প্রতিঘাত ও সংকট মোকাবিলা করে বেড়ে ওঠা প্রবীণ এই রাজনীতিক বলেছেন, ‘ডিজেলের দাম একসঙ্গে ১৫ টাকা বৃদ্ধি করা ঠিক হয়নি।’ ডিজেলের এ মূল্যবৃদ্ধির বিষয়টিকে ‘অমানবিক’ বলেও আখ্যায়িত করেছেন সাবেক এই মন্ত্রী।

প্রশ্ন হচ্ছে, নানান মানবিক গুণের ধারক আওয়ামী লীগ সরকার কেন এ অমানবিক কাজটি করতে গেল! কারণ যা-ই হোক এর বিরূপ ফলভোগ কিন্তু অনিবার্য। তবে এর তীব্রতা হ্রাস করার পথ এখনো কিছুটা খোলা আছে। এজন্য প্রয়োজন পরিবহন খাতের মাফিয়াদের রাশ শক্তভাবে টেনে ধরা। এদের নিয়ন্ত্রণ করা গেলে তারা সড়ক ও নৌ পথের ভাড়া কমাতে বাধ্য হবে। আর সরকারের জন্য এ কাজটা অনেকটাই সহজ করে দিয়েছে ছাত্ররা সড়কে প্রতিবাদ জানিয়ে। ছাত্রদের আন্দোলনের সূত্র ধরে পরিবহন মাফিয়াদের রাশ টেনে ধরার সহজ কাজটি করা না হলে ষড়যন্ত্রের পথ প্রশস্তই থেকে যাবে। এ প্রসঙ্গে বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন, ’৭১ সালে বিজয়ী শক্তির বিপক্ষে সক্রিয় সব কেন্দ্র সাম্প্রতিক সময়ে নানান ধরনের মাফিয়ার ওপর সওয়ার হয়ে মাঠে নেমেছে। এ ব্যাপারে বহিঃশক্তির বিষয়টিও বিবেচনা করা প্রয়োজন। বৈদেশিক শক্তি চিরকাল এক অবস্থানে থাকে না। এবং এটিই বাস্তবতা। এ বাস্তবতার কারণেই ’৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে এবং আগে-পরে যেসব দেশ ও আন্তর্জাতিক শক্তিকেন্দ্র বাংলাদেশের পক্ষে ছিল তাদের সবাই চিরকাল পক্ষে থাকবে তা ধরে নেওয়ার যৌক্তিক কোনো কারণ নেই। আর এটি মোটেই ইউটোপিয়ান ধারণা নয়। বরং নানাভাবে প্রমাণিত। রোহিঙ্গা ইস্যুতে তো প্রমাণিত হয়েছে নির্মমভাবে। এর সঙ্গে বর্তমান সরকারের দৃঢ় মানসিকতা ও কৌশলী পররাষ্ট্রনীতি কোনো কোনো রাষ্ট্রের অতিবিরক্তির উদ্রেক করে থাকতে পারে। কাজেই আগামী নির্বাচন সামনে রেখে অতিসতর্কভাবে পদক্ষেপ দেওয়া জরুরি মনে করেন অনেকে। এ প্রসঙ্গে স্মরণ করা যেতে পারে সেই প্রবচন, ‘পচা শামুকেও পা কাটে’। আর ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধি তো সরকার নিজের পায়ে কুঠারাঘাত করেছে! সে ঘা শুকানোর আগে পরিবহনে অর্ধেক যাত্রী নেওয়ার অজুহাতে ভাড়া বাড়লে তা হবে আরও বিপদ ডেকে আনার নামান্তর।

                লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
সাংবাদিকতার অতীত মানদণ্ড হারিয়ে ফেলেছে রয়টার্স: উপ-প্রেসসচিব
সাংবাদিকতার অতীত মানদণ্ড হারিয়ে ফেলেছে রয়টার্স: উপ-প্রেসসচিব

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হালুয়াঘাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত
হালুয়াঘাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ব্যাকআপের জন্য পাসকি সুবিধা আনলো  হোয়াটসঅ্যাপ
ব্যাকআপের জন্য পাসকি সুবিধা আনলো হোয়াটসঅ্যাপ

৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘টুরিস্ট ফ্যামিলি’, ছোট বাজেটে বড় বাজিমাত
‘টুরিস্ট ফ্যামিলি’, ছোট বাজেটে বড় বাজিমাত

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

সুনামগঞ্জে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত
সুনামগঞ্জে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকাকে ইমপ্রেস করতে বাড়ির সামনে বোমা ফাটাল প্রেমিক, অতঃপর...
প্রেমিকাকে ইমপ্রেস করতে বাড়ির সামনে বোমা ফাটাল প্রেমিক, অতঃপর...

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর বৃষ্টিতে ডুবল চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহর, তলিয়ে গেছে ধানক্ষেত
রাতভর বৃষ্টিতে ডুবল চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহর, তলিয়ে গেছে ধানক্ষেত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড্রোন আতঙ্কে দুই ঘণ্টা বিমান চলাচল বন্ধ বার্লিন বিমানবন্দরে
ড্রোন আতঙ্কে দুই ঘণ্টা বিমান চলাচল বন্ধ বার্লিন বিমানবন্দরে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সমবায়ের শক্তির বিকল্প নেই: নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সমবায়ের শক্তির বিকল্প নেই: নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আট মাস পর নিউজিল্যান্ডের ওয়ানডে একাদশে কনওয়ে
আট মাস পর নিউজিল্যান্ডের ওয়ানডে একাদশে কনওয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোলে আমদানি নিষিদ্ধ ৮ লাখ টাকার হোমিওপ্যাথিক ওষুধ জব্দ
বেনাপোলে আমদানি নিষিদ্ধ ৮ লাখ টাকার হোমিওপ্যাথিক ওষুধ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাংনীতে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
গাংনীতে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যুক্তরাষ্ট্র-ভেনেজুয়েলা উত্তেজনা : সতর্ক অবস্থানে প্রতিবেশী দ্বীপরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী
যুক্তরাষ্ট্র-ভেনেজুয়েলা উত্তেজনা : সতর্ক অবস্থানে প্রতিবেশী দ্বীপরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় খ্রিস্টানদের অস্তিত্ব হুমকির মুখে, বললেন ট্রাম্প
নাইজেরিয়ায় খ্রিস্টানদের অস্তিত্ব হুমকির মুখে, বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ ধৈর্যের পক্ষে বিএনপি
সর্বোচ্চ ধৈর্যের পক্ষে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিভাজন ভুলে সবাইকে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করার আহ্বান খোন্দকার বাবলুর
বিভাজন ভুলে সবাইকে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করার আহ্বান খোন্দকার বাবলুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানের এল-ফাশেরে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ
সুদানের এল-ফাশেরে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ কোটি ব্যবহারকারী ছাড়াল ব্লুস্কাই, আসছে ‘ডিসলাইক’ বাটন
৪ কোটি ব্যবহারকারী ছাড়াল ব্লুস্কাই, আসছে ‘ডিসলাইক’ বাটন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সুদানের এল-ফাশের থেকে ৬০ হাজারের বেশি মানুষ পালিয়েছে : জাতিসংঘ
সুদানের এল-ফাশের থেকে ৬০ হাজারের বেশি মানুষ পালিয়েছে : জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যালিফোর্নিয়া মিউজিয়াম থেকে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি
ক্যালিফোর্নিয়া মিউজিয়াম থেকে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একের পর এক নিষেধাজ্ঞায় দিশেহারা উপকূলের জেলেরা
একের পর এক নিষেধাজ্ঞায় দিশেহারা উপকূলের জেলেরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে সাংবাদিক প্রবেশে নতুন বিধিনিষেধ
হোয়াইট হাউসে সাংবাদিক প্রবেশে নতুন বিধিনিষেধ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিতকে পেছনে ফেলে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন বাবর
রোহিতকে পেছনে ফেলে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন বাবর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরতি দিয়ে নাটকে ফিরছেন সারিকা
বিরতি দিয়ে নাটকে ফিরছেন সারিকা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন
বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা