শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৭ মার্চ, ২০২২ আপডেট:

অবস্থা কি ক্রমশই তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের দিকে যাচ্ছে?

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
অবস্থা কি ক্রমশই তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের দিকে যাচ্ছে?

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ভয়াবহতা প্রসঙ্গে প্রেসিডেন্ট পুতিনের একটা উক্তি দিয়েই আজকের লেখাটি শুরু করছি। ২৪ ফেব্রুয়ারি সামরিক অভিযান শুরুর প্রাক্কালে ৫৫ মিনিটের একটি দীর্ঘ ভাষণ দিয়েছেন পুতিন। ভাষণ প্রদানের সময় প্রেসিডেন্ট পুতিনকে অত্যন্ত ক্ষুব্ধ মনে হয়েছে। ভাষণের এক পর্যায়ে ন্যাটো বাহিনীকে উদ্দেশ করে তিনি বলেছেন, বাইরের থেকে কেউ হস্তক্ষেপ করলে তাকে এমন পরিণতি ভোগ করতে হবে যা এর আগে কেউ কোনো দিন দেখেনি। ২০২১ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কারপ্রাপ্ত সাংবাদিক ও নোভায়া গেজেটা পত্রিকার এডিটর ইন চিফ দিমিত্রি মারাটভ মন্তব্য করেছেন, ভাষণের শব্দচয়নে মনে হয়েছে পারমাণবিক যুদ্ধের সরাসরি হুমকি দিয়েছেন পুতিন। মারাটভের কথার কিছুটা যথার্থতা পাওয়া গেল যখন ২৭ ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়ার পারমাণবিক অস্ত্র ভান্ডার কর্তৃপক্ষকে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় থাকতে নির্দেশ দিলেন পুতিন। যুদ্ধ একবার শুরু হয়ে গেলে অনেক কিছুই নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়, কে কখন কী রকম অস্থিরতায় কী করে বসে বলা মুশকিল। রাশিয়া বিগত মাসাধিককাল ধরে ইউক্রেনের সীমান্তে সামরিক মহড়া চালাচ্ছিল। ২৪ ফেব্রুয়ারির পূর্ব পর্যন্ত ন্যাটো নেতৃবৃন্দ যুদ্ধের অবশ্যম্ভাবিতা সম্পর্কে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করলেও সংখ্যাগরিষ্ঠ বিশ্লেষকের ধারণা ছিল শেষ পর্যন্ত পুতিন যুদ্ধে যাবেন না। কিন্তু ২২ বছর রাশিয়ার সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী ব্যক্তির চিন্তা-চেতনা ও গতিবিধি যারা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করেছেন তারা মোটামুটি নিশ্চিত ছিলেন পুতিন এবার অবশ্যই যুদ্ধে যাবেন। তবে সেটা কি সর্বাত্মক নাকি সীমিত হবে তা নিয়ে মতদ্বৈততা ছিল। সব জল্পনা-কল্পনা ভেদ করে ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার সশস্ত্র বাহিনী সর্বাত্মক সামরিক অভিযান শুরু করেছে। এর পরিণতি দেখার জন্য আমাদের অপেক্ষা করতে হবে। প্রেসিডেন্ট পুতিন ভাষণে বলেছেন, সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিকভাবে ইউক্রেন রাশিয়ার অংশ। তাই তিনি সামরিকবাদ ও ফ্যাসিবাদের কবল থেকে ইউক্রেনকে মুক্ত করবেন। তার অর্থ ইউক্রেন রাশিয়ার দখলে আসবে এবং বর্তমান সরকারকে সরিয়ে নতুন সরকারকে কিয়েভের ক্ষমতায় বসানো হবে। ন্যাটো বাহিনী ইউক্রেনের অভ্যন্তরে যুদ্ধে অংশ নেবে না। এই ঘোষণা বহাল থাকলে একটা সময়ের মধ্যে রাশিয়া তার লক্ষ্য অর্জনে হয়তো সফল হবে। তবে এর পরিণতি হবে সুদূরপ্রসারী এবং ভবিষ্যতে আরও বড় বিপদের মধ্যে পড়বে বিশ্ববাসী। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের দীর্ঘ ২২ বছর ক্ষমতায় থাকা, তা আরও দীর্ঘায়িত হওয়ার সম্ভাবনা, ২০০৮ সাল থেকে এ পর্যন্ত পুতিনের বিভিন্ন পদক্ষেপ এবং চীনের সঙ্গে নিবিড় ঘনিষ্ঠতার ফলে যে চিত্র ফুটে ওঠে তার বিপরীতে পশ্চিমা বিশ্বের অবস্থান ও দৃষ্টিভঙ্গি বিচার-বিশ্লেষণ করলে যে চিত্রটি পাওয়া যায় তাতে আরেকটি মহাযুদ্ধের পূর্বাভাসই যেন বারবার সামনে আসে। পুরস্কারপ্রাপ্ত অর্থনীতির অধ্যাপক মাইকেল চোসুডোভস্কি ২০১২ সালে একটি তথ্যসমৃদ্ধ ও গুরুত্বপূর্ণ বই প্রকাশ করেছেন, যার শিরোনাম বাংলায় করলে হবে-তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের চিত্র এবং বিপজ্জনক পারমাণবিক যুদ্ধ। বইতে উল্লেখ আছে বিশ্বব্যাপী যে পরিমাণ পারমাণবিক অস্ত্র এবং কেমিক্যাল ও বায়োলজিক্যাল মারণাস্ত্র মজুদ আছে তার দ্বারা বর্তমান পৃথিবীকে শুধু একবার নয়, একাধিকবার ধ্বংস করা যাবে। ২০০৮ সালে জর্জিয়ার বিরুদ্ধে রাশিয়া সামরিক অভিযান চালায় এবং দুটি ছোট অঞ্চল দক্ষিণ ওসিটিয়া ও আবখাজিয়া জর্জিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন করে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দেয়। এখনো সে অবস্থায়ই আছে। কৃষ্ণসাগরের উপকূলে স্ট্যাটেজিক্যালি গুরুত্বপূর্ণ ক্রিমিয়া ইউক্রেনের কাছ থেকে ২০১৪ সালে রাশিয়া দখল এবং পরে সংযুক্ত করে নেয়। বেলারুশ ও কাজাখস্তানে মস্কোপন্থি সরকারকে রক্ষার জন্য সম্প্রতি রাশিয়া সেখানে সেনাবাহিনী পাঠিয়েছে। বৈশ্বিক শক্তি বলয়ের বিপরীতমুখী মেরুকরণ এবং বিভিন্ন সময়ে একেকটি ঘটনার ফলে যে প্রেক্ষাপটটি ক্রমশ তৈরি হচ্ছে তার সঙ্গে প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পূর্ব প্রেক্ষাপটের অনেকটাই মিল খুঁজে পাওয়া যায়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের প্রেক্ষাপটের ওপর একটু নজর বোলাই। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরুর প্রাক্কালে ইউরোপে সবচেয়ে শক্তিশালী ছিল অস্ট্রো-হাঙ্গেরি সাম্রাজ্য। প্রুশিয়া বা জার্মানিও তখন ঐক্যবদ্ধ হয়ে অনেক শক্তিশালী। এর বিপরীতে বড় শক্তি ছিল জার শাসিত রাশিয়া। বলকান অঞ্চল, অর্থাৎ সার্বিয়া, ক্রোশিয়া ও স্লোভেনিয়া অঞ্চলের ওপর প্রভাব বিস্তার ও কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা নিয়ে রাশিয়া ও অস্ট্রো-হাঙ্গেরির মধ্যে সব সময় দ্বন্দ্ব-সংঘাত লেগেছিল। অনেক ঘটনা প্রবাহের একপর্যায়ে সার্বিয়ার কাছ থেকে বসনিয়া-হারজেগোভিনা ১৮৭৮ সালে প্রথমে দখল এবং ১৯০৮ সালে তা নিজেদের সাম্রাজ্যের সঙ্গে সংযুক্ত করে নেয় অস্ট্রো-হাঙ্গেরি। ১৯১৪ সালে অস্ট্রো-হাঙ্গেরি যুবরাজ আর্ক ফ্রাঞ্জ ফার্ডিন্যান্ড বসনিয়ার রাজধানী সারাজেভো সফরের সময় সার্ব আঁততায়ীর গুলিতে নিহত হন। এর পিছনে সার্বিয়ার হাত আছে এ অভিযোগে অস্ট্রো-হাঙ্গেরি সার্বিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। সার্বিয়ার পক্ষে যুদ্ধে নামে রাশিয়া, তার সঙ্গে প্রথমে যোগ দেয় ফ্রান্স এবং পরে ইংল্যান্ড, আমেরিকা যোগ দেয় ১৯১৭ সালের এপ্রিল মাসে। অন্যদিকে জার্মানি ও অটোম্যান অস্ট্রো-হাঙ্গেরির পক্ষ নেয়। এবার দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রেক্ষাপট দেখি। ভার্সাই চুক্তি এবং হিটলার মুসোলিনির উত্থান ও জোটবদ্ধতা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বড় কারণ হলেও প্রেক্ষাপটটি ধাপে ধাপে তৈরি হতে থাকে ১৯৩১ সালে জাপানের মাঞ্চেরিয়া ও ১৯৩৫ সালে ইতালির আবিসিনিয়া (বর্তমান ইথোপিয়া) দখলের মধ্য দিয়ে। এই অন্যায় আগ্রাসন ও দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় কার্যকর পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হয়। তার কারণেই ১৯৩৮ সালের মার্চ মাসে হিটলার অস্ট্রিয়া দখল করে নেয়। তখন প্রতিবাদ তো হলোই না, বরং ১৯৩৮ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর মিউনিক চুক্তির মাধ্যমে ফ্রান্স, ইংল্যান্ডসহ সবাই এই অন্যায় দখলদারিত্ব মেনে নেয়। চুক্তিতে হিটলার অঙ্গীকার করে তিনি আর কোনো আগ্রাসন চালাবেন না। কিন্তু মাত্র এক বছরের মাথায় চুক্তি ভঙ্গ করে হিটলার ১৯৩৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পোলান্ডের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক সামরিক অভিযান শুরু করলে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়ে যায়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সূত্রেই যেমন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, তেমনি আজকের সংঘাত ও যুদ্ধের বীজ রোপিত হয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষ প্রান্তে। একটু পিছনে তাকাই। ১৯৪৫ সালের ৮ মে হিটলারের চূড়ান্ত পরাজয়ের পর ব্রিটেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী এটলি, স্তালিন ও আমেরিকার নতুন প্রেসিডেন্ট ট্রুম্যান জুলাই মাসে জার্মানির পোটসডাম শহরে আলোচনায় বসেন। মূল বিষয় ইউরোপের নতুন মানচিত্রের বিন্যাস প্রসঙ্গে আলোচনা ও সিদ্ধান্ত। জার্মানিকে দুই ভাগ করতে তিনজনই রাজি হলেন। কিন্তু স্তালিন পোলান্ডের কর্তৃত্ব দাবি করলে ট্রুম্যান প্রচন্ড বেঁকে বসেন। তীব্র আলোচনার একপর্যায়ে ট্রুম্যান তুরুপের তাসটি বের করেন। পারমাণবিক বোমার আবিষ্কার ও তার সফল পরীক্ষার খবর প্রকাশ করে দেন সভার মাঝখানে। আগস্টের ৬ ও ৯ তারিখে জাপানের দুটি শহরে পারমাণবিক বোমা নিক্ষেপ করে ট্রুম্যান বুঝিয়ে দেন কোনো ছাড়ই আর দেওয়া হবে না। কয়েক বছরের মধ্যে সোভিয়েত ইউনিয়নও পারমাণবিক বোমার অধিকারী হয়। শুরু হয় স্নায়ুযুদ্ধের কাল। ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের মধ্য দিয়ে একটি অধ্যায়ের সমাপ্তি ঘটে। কিন্তু শেষ হয়েও যে শেষ হয়নি, তারই বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধের মধ্য দিয়ে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রেক্ষাপটের ওপর দাঁড়িয়ে হিটলার শ্রেষ্ঠত্বের অহঙ্কারে ক্ষুব্ধ হয়ে বিশ্বকে যেমন তছনছ করে দিয়েছিল তেমনি স্নায়ু যুদ্ধোত্তর সময়ে রচিত প্রেক্ষাপটের ওপর দাঁড়িয়ে পুতিন ক্ষুব্ধতার উত্তেজনায় আজ যা করলেন তাতে বিশ্ব ব্যবস্থা আবার তছনছের মধ্যে পতিত হলো। রাজনৈতিক, কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক পন্থায় প্রতিপক্ষকে মোকাবিলায় ব্যর্থ হয়ে পুতিন সামরিক পন্থাকে বেছে নিয়েছেন, যাকে বলা হয় রেডলাইন অতিক্রম করা। সামরিক পন্থা কোনো সমাধান দিবে না। বড় শক্তি বলয়ের ভূ-রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের ফলে একটা স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র আজ যেভাবে রাশিয়ার আগ্রাসনের শিকার হলো তা এশিয়া-আফ্রিকার ছোট ও কম শক্তির রাষ্ট্রের জন্য অত্যন্ত একটা খারাপ দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। কোনো অজুহাতেই আগ্রাসন সমর্থনযোগ্য নয়। এর জন্য হয়তো রাশিয়াকে চরম মূল্য দিতে হবে। এবার যুদ্ধের গতি-প্রকৃতির ওপর আলোকপাত করি। রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর সঙ্গে ইউক্রেন সেনাবাহিনীর কোনো তুলনা হয় না। সেই বিচারে রাশিয়ার সামরিক অভিযানের গতি অনেক কম। হতে পারে কোলেট্যারেল ড্যামেজ অর্থাৎ বেসামরিক লোকজনে হতাহতের সংখ্যা ও ধ্বংসযজ্ঞ যথাসম্ভব কম রাখার চেষ্টা করছে রাশিয়া। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী ইউক্রেনের সামরিক বাহিনী শক্ত প্রতিরোধ যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে। তারা যদি হাল না ছেড়ে বড় শহরগুলোর অভ্যন্তরে শক্তিশালী প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারে তাহলে রাজধানী কিয়েভ দখলে নিতে রাশিয়াকে অনেক রক্ত ঝরাতে হবে এবং প্রতিটি শহর একেকটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হবে। ন্যাটো বাহিনী ইউক্রেনের অভ্যন্তরে এসে যুদ্ধ করবে না, এই ঘোষণায় বহাল থাকলে শেষ পর্যন্ত ইউক্রেন রাশিয়ার দখলে চলে আসবে। তবে সেখানেই যুদ্ধ শেষ হয়ে যাবে তা ভাবার কোনো কারণ নেই। ক্রিমিয়া দখল করে সহজে যেভাবে হজম করে ফেলেছে, সমগ্র ইউক্রেনকে তত সহজে রাশিয়া হজম করতে পারবে না। ন্যাটো বাহিনীর কাছে প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি ইউক্রেনের আকাশসীমাকে নো-ফ্লাই জোন ঘোষণার দাবি জানিয়েছে। ন্যাটো কর্তৃপক্ষ সেটা করলে রাশিয়ার সব রকম আকাশ যানসহ যুদ্ধবিমান ও হেলিকপ্টার ইউক্রেনের আকাশে উড়লেই ন্যাটো বাহিনীকে তা প্রতিহত করার জন্য যুদ্ধবিমান বা মিসাইল ব্যবহার করতে হবে। আর তার অর্থ হলো ন্যাটো বাহিনীর সঙ্গে রাশিয়ার সরাসরি যুদ্ধে জড়িয়ে পড়া। আর যুদ্ধ একবার আকাশপথে শুরু হলে তা সংগত কারণেই স্থল ও নৌপথেও শুরু হয়ে যাবে। যার অর্থ হবে আরেকটি মহাযুদ্ধ। সে রকম হলে চীনের অবস্থান কী হবে সেটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা কিন্তু উড়িয়ে দেওয়া যায় না। আমরা শান্তিকামী মানুষ হিসেবে প্রত্যাশা করি যুদ্ধের পরিধি আর বাড়বে না, সব পক্ষই সংযত হবেন। তারপরও যদি ধরে নিই রাশিয়া ইউক্রেন দখল করে নিবে, সে ক্ষেত্রে দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে দীর্ঘমেয়াদি গেরিলা যুদ্ধ শুরু হওয়ার প্রবল আশঙ্কা রয়েছে। সেই গেরিলা যুদ্ধের প্রতি সর্বাত্মক সমর্থন দিবে ন্যাটো কর্তৃপক্ষ। তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন আশির দশকে আফগানিস্তানে যেভাবে হেনস্তা হয়েছে সে রকমই পরিণতি হতে পারে পুতিনের নেতৃত্বাধীন রাশিয়ার। প্রাগ ঐতিহাসিক যুগ থেকে ইতিহাসের পথপরিক্রমায় অনেক যুদ্ধবিগ্রহ ও ধ্বংসযজ্ঞের ঘটনা ঘটেছে। তাতে কোনো দেশেরই সাধারণ বৃহত্তর মানুষের কোনো লাভ হয়নি। বরং সাধারণ মানুষেরই জীবন গেছে, সহায় সম্পদ ধ্বংস হয়েছে। আর লাভবান হয়েছে ক্ষমতবান গোষ্ঠী ও অস্ত্র ব্যবসায়ী করপোরেট হাউস। ইতিহাসের পাতা খুললে দেখা যাবে বিগত সময়ে এমন অনেক ঘটনা ঘটেছে, যা সমর্থনযোগ্য নয় এবং সেটি না ঘটলে অবশ্যই ভালো হতো। কিন্তু শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক পন্থা পরিহার করে যখনই কোনো শক্তিশালী পক্ষ সামরিক পন্থায় ইতিহাসকে রোলব্যাক করার চেষ্টা করেছে তখনই আবার নতুনভাবে ধ্বংসযজ্ঞের সৃষ্টি হয়েছে। সুতরাং ইউক্রেন সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিকভাবে রাশিয়ার অংশ এই অজুহাতে প্রেসিডেন্ট পুতিন যে সামরিক অভিযান শুরু করেছেন তা আরেকটি ঐতিহাসিক ভুল এবং আরেকটি মহাযুদ্ধের দিকে বিশ্বকে নিয়ে যেতে পারে, যা মোটেই আকাঙ্ক্ষিত নয়?

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
সর্বশেষ খবর
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা

৩ মিনিট আগে | পরবাস

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন
বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা
জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা

১৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর
লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন
অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার
ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও
চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ
২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২
শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি
মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি
সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার
সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক
সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও
অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪
ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ
এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে
চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের
ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বকের ক্ষতি করতে পারে যেসব খাবার
ত্বকের ক্ষতি করতে পারে যেসব খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেখার কেউ নেই শাবির অর্ধকোটি টাকার টেনিস কোর্ট
দেখার কেউ নেই শাবির অর্ধকোটি টাকার টেনিস কোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র
নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে