শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৭ মার্চ, ২০২২ আপডেট:

অবস্থা কি ক্রমশই তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের দিকে যাচ্ছে?

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
অবস্থা কি ক্রমশই তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের দিকে যাচ্ছে?

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ভয়াবহতা প্রসঙ্গে প্রেসিডেন্ট পুতিনের একটা উক্তি দিয়েই আজকের লেখাটি শুরু করছি। ২৪ ফেব্রুয়ারি সামরিক অভিযান শুরুর প্রাক্কালে ৫৫ মিনিটের একটি দীর্ঘ ভাষণ দিয়েছেন পুতিন। ভাষণ প্রদানের সময় প্রেসিডেন্ট পুতিনকে অত্যন্ত ক্ষুব্ধ মনে হয়েছে। ভাষণের এক পর্যায়ে ন্যাটো বাহিনীকে উদ্দেশ করে তিনি বলেছেন, বাইরের থেকে কেউ হস্তক্ষেপ করলে তাকে এমন পরিণতি ভোগ করতে হবে যা এর আগে কেউ কোনো দিন দেখেনি। ২০২১ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কারপ্রাপ্ত সাংবাদিক ও নোভায়া গেজেটা পত্রিকার এডিটর ইন চিফ দিমিত্রি মারাটভ মন্তব্য করেছেন, ভাষণের শব্দচয়নে মনে হয়েছে পারমাণবিক যুদ্ধের সরাসরি হুমকি দিয়েছেন পুতিন। মারাটভের কথার কিছুটা যথার্থতা পাওয়া গেল যখন ২৭ ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়ার পারমাণবিক অস্ত্র ভান্ডার কর্তৃপক্ষকে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় থাকতে নির্দেশ দিলেন পুতিন। যুদ্ধ একবার শুরু হয়ে গেলে অনেক কিছুই নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়, কে কখন কী রকম অস্থিরতায় কী করে বসে বলা মুশকিল। রাশিয়া বিগত মাসাধিককাল ধরে ইউক্রেনের সীমান্তে সামরিক মহড়া চালাচ্ছিল। ২৪ ফেব্রুয়ারির পূর্ব পর্যন্ত ন্যাটো নেতৃবৃন্দ যুদ্ধের অবশ্যম্ভাবিতা সম্পর্কে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করলেও সংখ্যাগরিষ্ঠ বিশ্লেষকের ধারণা ছিল শেষ পর্যন্ত পুতিন যুদ্ধে যাবেন না। কিন্তু ২২ বছর রাশিয়ার সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী ব্যক্তির চিন্তা-চেতনা ও গতিবিধি যারা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করেছেন তারা মোটামুটি নিশ্চিত ছিলেন পুতিন এবার অবশ্যই যুদ্ধে যাবেন। তবে সেটা কি সর্বাত্মক নাকি সীমিত হবে তা নিয়ে মতদ্বৈততা ছিল। সব জল্পনা-কল্পনা ভেদ করে ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার সশস্ত্র বাহিনী সর্বাত্মক সামরিক অভিযান শুরু করেছে। এর পরিণতি দেখার জন্য আমাদের অপেক্ষা করতে হবে। প্রেসিডেন্ট পুতিন ভাষণে বলেছেন, সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিকভাবে ইউক্রেন রাশিয়ার অংশ। তাই তিনি সামরিকবাদ ও ফ্যাসিবাদের কবল থেকে ইউক্রেনকে মুক্ত করবেন। তার অর্থ ইউক্রেন রাশিয়ার দখলে আসবে এবং বর্তমান সরকারকে সরিয়ে নতুন সরকারকে কিয়েভের ক্ষমতায় বসানো হবে। ন্যাটো বাহিনী ইউক্রেনের অভ্যন্তরে যুদ্ধে অংশ নেবে না। এই ঘোষণা বহাল থাকলে একটা সময়ের মধ্যে রাশিয়া তার লক্ষ্য অর্জনে হয়তো সফল হবে। তবে এর পরিণতি হবে সুদূরপ্রসারী এবং ভবিষ্যতে আরও বড় বিপদের মধ্যে পড়বে বিশ্ববাসী। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের দীর্ঘ ২২ বছর ক্ষমতায় থাকা, তা আরও দীর্ঘায়িত হওয়ার সম্ভাবনা, ২০০৮ সাল থেকে এ পর্যন্ত পুতিনের বিভিন্ন পদক্ষেপ এবং চীনের সঙ্গে নিবিড় ঘনিষ্ঠতার ফলে যে চিত্র ফুটে ওঠে তার বিপরীতে পশ্চিমা বিশ্বের অবস্থান ও দৃষ্টিভঙ্গি বিচার-বিশ্লেষণ করলে যে চিত্রটি পাওয়া যায় তাতে আরেকটি মহাযুদ্ধের পূর্বাভাসই যেন বারবার সামনে আসে। পুরস্কারপ্রাপ্ত অর্থনীতির অধ্যাপক মাইকেল চোসুডোভস্কি ২০১২ সালে একটি তথ্যসমৃদ্ধ ও গুরুত্বপূর্ণ বই প্রকাশ করেছেন, যার শিরোনাম বাংলায় করলে হবে-তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের চিত্র এবং বিপজ্জনক পারমাণবিক যুদ্ধ। বইতে উল্লেখ আছে বিশ্বব্যাপী যে পরিমাণ পারমাণবিক অস্ত্র এবং কেমিক্যাল ও বায়োলজিক্যাল মারণাস্ত্র মজুদ আছে তার দ্বারা বর্তমান পৃথিবীকে শুধু একবার নয়, একাধিকবার ধ্বংস করা যাবে। ২০০৮ সালে জর্জিয়ার বিরুদ্ধে রাশিয়া সামরিক অভিযান চালায় এবং দুটি ছোট অঞ্চল দক্ষিণ ওসিটিয়া ও আবখাজিয়া জর্জিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন করে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দেয়। এখনো সে অবস্থায়ই আছে। কৃষ্ণসাগরের উপকূলে স্ট্যাটেজিক্যালি গুরুত্বপূর্ণ ক্রিমিয়া ইউক্রেনের কাছ থেকে ২০১৪ সালে রাশিয়া দখল এবং পরে সংযুক্ত করে নেয়। বেলারুশ ও কাজাখস্তানে মস্কোপন্থি সরকারকে রক্ষার জন্য সম্প্রতি রাশিয়া সেখানে সেনাবাহিনী পাঠিয়েছে। বৈশ্বিক শক্তি বলয়ের বিপরীতমুখী মেরুকরণ এবং বিভিন্ন সময়ে একেকটি ঘটনার ফলে যে প্রেক্ষাপটটি ক্রমশ তৈরি হচ্ছে তার সঙ্গে প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পূর্ব প্রেক্ষাপটের অনেকটাই মিল খুঁজে পাওয়া যায়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের প্রেক্ষাপটের ওপর একটু নজর বোলাই। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরুর প্রাক্কালে ইউরোপে সবচেয়ে শক্তিশালী ছিল অস্ট্রো-হাঙ্গেরি সাম্রাজ্য। প্রুশিয়া বা জার্মানিও তখন ঐক্যবদ্ধ হয়ে অনেক শক্তিশালী। এর বিপরীতে বড় শক্তি ছিল জার শাসিত রাশিয়া। বলকান অঞ্চল, অর্থাৎ সার্বিয়া, ক্রোশিয়া ও স্লোভেনিয়া অঞ্চলের ওপর প্রভাব বিস্তার ও কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা নিয়ে রাশিয়া ও অস্ট্রো-হাঙ্গেরির মধ্যে সব সময় দ্বন্দ্ব-সংঘাত লেগেছিল। অনেক ঘটনা প্রবাহের একপর্যায়ে সার্বিয়ার কাছ থেকে বসনিয়া-হারজেগোভিনা ১৮৭৮ সালে প্রথমে দখল এবং ১৯০৮ সালে তা নিজেদের সাম্রাজ্যের সঙ্গে সংযুক্ত করে নেয় অস্ট্রো-হাঙ্গেরি। ১৯১৪ সালে অস্ট্রো-হাঙ্গেরি যুবরাজ আর্ক ফ্রাঞ্জ ফার্ডিন্যান্ড বসনিয়ার রাজধানী সারাজেভো সফরের সময় সার্ব আঁততায়ীর গুলিতে নিহত হন। এর পিছনে সার্বিয়ার হাত আছে এ অভিযোগে অস্ট্রো-হাঙ্গেরি সার্বিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। সার্বিয়ার পক্ষে যুদ্ধে নামে রাশিয়া, তার সঙ্গে প্রথমে যোগ দেয় ফ্রান্স এবং পরে ইংল্যান্ড, আমেরিকা যোগ দেয় ১৯১৭ সালের এপ্রিল মাসে। অন্যদিকে জার্মানি ও অটোম্যান অস্ট্রো-হাঙ্গেরির পক্ষ নেয়। এবার দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রেক্ষাপট দেখি। ভার্সাই চুক্তি এবং হিটলার মুসোলিনির উত্থান ও জোটবদ্ধতা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বড় কারণ হলেও প্রেক্ষাপটটি ধাপে ধাপে তৈরি হতে থাকে ১৯৩১ সালে জাপানের মাঞ্চেরিয়া ও ১৯৩৫ সালে ইতালির আবিসিনিয়া (বর্তমান ইথোপিয়া) দখলের মধ্য দিয়ে। এই অন্যায় আগ্রাসন ও দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় কার্যকর পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হয়। তার কারণেই ১৯৩৮ সালের মার্চ মাসে হিটলার অস্ট্রিয়া দখল করে নেয়। তখন প্রতিবাদ তো হলোই না, বরং ১৯৩৮ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর মিউনিক চুক্তির মাধ্যমে ফ্রান্স, ইংল্যান্ডসহ সবাই এই অন্যায় দখলদারিত্ব মেনে নেয়। চুক্তিতে হিটলার অঙ্গীকার করে তিনি আর কোনো আগ্রাসন চালাবেন না। কিন্তু মাত্র এক বছরের মাথায় চুক্তি ভঙ্গ করে হিটলার ১৯৩৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পোলান্ডের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক সামরিক অভিযান শুরু করলে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়ে যায়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সূত্রেই যেমন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, তেমনি আজকের সংঘাত ও যুদ্ধের বীজ রোপিত হয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষ প্রান্তে। একটু পিছনে তাকাই। ১৯৪৫ সালের ৮ মে হিটলারের চূড়ান্ত পরাজয়ের পর ব্রিটেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী এটলি, স্তালিন ও আমেরিকার নতুন প্রেসিডেন্ট ট্রুম্যান জুলাই মাসে জার্মানির পোটসডাম শহরে আলোচনায় বসেন। মূল বিষয় ইউরোপের নতুন মানচিত্রের বিন্যাস প্রসঙ্গে আলোচনা ও সিদ্ধান্ত। জার্মানিকে দুই ভাগ করতে তিনজনই রাজি হলেন। কিন্তু স্তালিন পোলান্ডের কর্তৃত্ব দাবি করলে ট্রুম্যান প্রচন্ড বেঁকে বসেন। তীব্র আলোচনার একপর্যায়ে ট্রুম্যান তুরুপের তাসটি বের করেন। পারমাণবিক বোমার আবিষ্কার ও তার সফল পরীক্ষার খবর প্রকাশ করে দেন সভার মাঝখানে। আগস্টের ৬ ও ৯ তারিখে জাপানের দুটি শহরে পারমাণবিক বোমা নিক্ষেপ করে ট্রুম্যান বুঝিয়ে দেন কোনো ছাড়ই আর দেওয়া হবে না। কয়েক বছরের মধ্যে সোভিয়েত ইউনিয়নও পারমাণবিক বোমার অধিকারী হয়। শুরু হয় স্নায়ুযুদ্ধের কাল। ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের মধ্য দিয়ে একটি অধ্যায়ের সমাপ্তি ঘটে। কিন্তু শেষ হয়েও যে শেষ হয়নি, তারই বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধের মধ্য দিয়ে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রেক্ষাপটের ওপর দাঁড়িয়ে হিটলার শ্রেষ্ঠত্বের অহঙ্কারে ক্ষুব্ধ হয়ে বিশ্বকে যেমন তছনছ করে দিয়েছিল তেমনি স্নায়ু যুদ্ধোত্তর সময়ে রচিত প্রেক্ষাপটের ওপর দাঁড়িয়ে পুতিন ক্ষুব্ধতার উত্তেজনায় আজ যা করলেন তাতে বিশ্ব ব্যবস্থা আবার তছনছের মধ্যে পতিত হলো। রাজনৈতিক, কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক পন্থায় প্রতিপক্ষকে মোকাবিলায় ব্যর্থ হয়ে পুতিন সামরিক পন্থাকে বেছে নিয়েছেন, যাকে বলা হয় রেডলাইন অতিক্রম করা। সামরিক পন্থা কোনো সমাধান দিবে না। বড় শক্তি বলয়ের ভূ-রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের ফলে একটা স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র আজ যেভাবে রাশিয়ার আগ্রাসনের শিকার হলো তা এশিয়া-আফ্রিকার ছোট ও কম শক্তির রাষ্ট্রের জন্য অত্যন্ত একটা খারাপ দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। কোনো অজুহাতেই আগ্রাসন সমর্থনযোগ্য নয়। এর জন্য হয়তো রাশিয়াকে চরম মূল্য দিতে হবে। এবার যুদ্ধের গতি-প্রকৃতির ওপর আলোকপাত করি। রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর সঙ্গে ইউক্রেন সেনাবাহিনীর কোনো তুলনা হয় না। সেই বিচারে রাশিয়ার সামরিক অভিযানের গতি অনেক কম। হতে পারে কোলেট্যারেল ড্যামেজ অর্থাৎ বেসামরিক লোকজনে হতাহতের সংখ্যা ও ধ্বংসযজ্ঞ যথাসম্ভব কম রাখার চেষ্টা করছে রাশিয়া। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী ইউক্রেনের সামরিক বাহিনী শক্ত প্রতিরোধ যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে। তারা যদি হাল না ছেড়ে বড় শহরগুলোর অভ্যন্তরে শক্তিশালী প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারে তাহলে রাজধানী কিয়েভ দখলে নিতে রাশিয়াকে অনেক রক্ত ঝরাতে হবে এবং প্রতিটি শহর একেকটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হবে। ন্যাটো বাহিনী ইউক্রেনের অভ্যন্তরে এসে যুদ্ধ করবে না, এই ঘোষণায় বহাল থাকলে শেষ পর্যন্ত ইউক্রেন রাশিয়ার দখলে চলে আসবে। তবে সেখানেই যুদ্ধ শেষ হয়ে যাবে তা ভাবার কোনো কারণ নেই। ক্রিমিয়া দখল করে সহজে যেভাবে হজম করে ফেলেছে, সমগ্র ইউক্রেনকে তত সহজে রাশিয়া হজম করতে পারবে না। ন্যাটো বাহিনীর কাছে প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি ইউক্রেনের আকাশসীমাকে নো-ফ্লাই জোন ঘোষণার দাবি জানিয়েছে। ন্যাটো কর্তৃপক্ষ সেটা করলে রাশিয়ার সব রকম আকাশ যানসহ যুদ্ধবিমান ও হেলিকপ্টার ইউক্রেনের আকাশে উড়লেই ন্যাটো বাহিনীকে তা প্রতিহত করার জন্য যুদ্ধবিমান বা মিসাইল ব্যবহার করতে হবে। আর তার অর্থ হলো ন্যাটো বাহিনীর সঙ্গে রাশিয়ার সরাসরি যুদ্ধে জড়িয়ে পড়া। আর যুদ্ধ একবার আকাশপথে শুরু হলে তা সংগত কারণেই স্থল ও নৌপথেও শুরু হয়ে যাবে। যার অর্থ হবে আরেকটি মহাযুদ্ধ। সে রকম হলে চীনের অবস্থান কী হবে সেটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা কিন্তু উড়িয়ে দেওয়া যায় না। আমরা শান্তিকামী মানুষ হিসেবে প্রত্যাশা করি যুদ্ধের পরিধি আর বাড়বে না, সব পক্ষই সংযত হবেন। তারপরও যদি ধরে নিই রাশিয়া ইউক্রেন দখল করে নিবে, সে ক্ষেত্রে দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে দীর্ঘমেয়াদি গেরিলা যুদ্ধ শুরু হওয়ার প্রবল আশঙ্কা রয়েছে। সেই গেরিলা যুদ্ধের প্রতি সর্বাত্মক সমর্থন দিবে ন্যাটো কর্তৃপক্ষ। তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন আশির দশকে আফগানিস্তানে যেভাবে হেনস্তা হয়েছে সে রকমই পরিণতি হতে পারে পুতিনের নেতৃত্বাধীন রাশিয়ার। প্রাগ ঐতিহাসিক যুগ থেকে ইতিহাসের পথপরিক্রমায় অনেক যুদ্ধবিগ্রহ ও ধ্বংসযজ্ঞের ঘটনা ঘটেছে। তাতে কোনো দেশেরই সাধারণ বৃহত্তর মানুষের কোনো লাভ হয়নি। বরং সাধারণ মানুষেরই জীবন গেছে, সহায় সম্পদ ধ্বংস হয়েছে। আর লাভবান হয়েছে ক্ষমতবান গোষ্ঠী ও অস্ত্র ব্যবসায়ী করপোরেট হাউস। ইতিহাসের পাতা খুললে দেখা যাবে বিগত সময়ে এমন অনেক ঘটনা ঘটেছে, যা সমর্থনযোগ্য নয় এবং সেটি না ঘটলে অবশ্যই ভালো হতো। কিন্তু শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক পন্থা পরিহার করে যখনই কোনো শক্তিশালী পক্ষ সামরিক পন্থায় ইতিহাসকে রোলব্যাক করার চেষ্টা করেছে তখনই আবার নতুনভাবে ধ্বংসযজ্ঞের সৃষ্টি হয়েছে। সুতরাং ইউক্রেন সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিকভাবে রাশিয়ার অংশ এই অজুহাতে প্রেসিডেন্ট পুতিন যে সামরিক অভিযান শুরু করেছেন তা আরেকটি ঐতিহাসিক ভুল এবং আরেকটি মহাযুদ্ধের দিকে বিশ্বকে নিয়ে যেতে পারে, যা মোটেই আকাঙ্ক্ষিত নয়?

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
সর্বশেষ খবর
বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা ব্যর্থতায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ
টানা ব্যর্থতায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব
১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে
আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫
ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ
সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল
অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়
নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে
নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম
পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা
রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ
টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান
কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ
ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান
বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত
দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় যুবক গ্রেফতার
যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় যুবক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অটোরিকশায় আগুন দেওয়ার অভিযোগ
বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অটোরিকশায় আগুন দেওয়ার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইলেন শাহরুখ, কী এমন ঘটল?
ভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইলেন শাহরুখ, কী এমন ঘটল?

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শরীয়তপুরে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আটক ২
শরীয়তপুরে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা
চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বন্দুক ঠেকিয়ে এতিমখানার ১২ গরু লুট
কুমিল্লায় বন্দুক ঠেকিয়ে এতিমখানার ১২ গরু লুট

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি শিক্ষার্থীদের নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ করতে ২ কমিটি গঠন
ঢাবি শিক্ষার্থীদের নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ করতে ২ কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি
বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?
দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

পেছনের পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘হুক্কা’ প্রতীকসহ নিবন্ধন পুনর্বহাল জাগপার
‘হুক্কা’ প্রতীকসহ নিবন্ধন পুনর্বহাল জাগপার

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কাঙ্ক্ষিত হারে কমেনি
মূল্যস্ফীতি কাঙ্ক্ষিত হারে কমেনি

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ক্যাম্পেইন শুরু
জাতীয় নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ক্যাম্পেইন শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

জলাবদ্ধতায় বন্দি ২০০ পরিবার
জলাবদ্ধতায় বন্দি ২০০ পরিবার

দেশগ্রাম

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জাজিরায় সংঘর্ষ, অর্ধশতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ
জাজিরায় সংঘর্ষ, অর্ধশতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

বিএনপির ৯ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ৯ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

নগর জীবন

উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে উত্তাল সিলেট
উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে উত্তাল সিলেট

নগর জীবন

দরপতনে শুরু সপ্তাহ
দরপতনে শুরু সপ্তাহ

নগর জীবন

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা