শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ মার্চ, ২০২২ আপডেট:

নারী দিবসের পাঁচালি

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নারী দিবসের পাঁচালি

১. নারী দিবস এ বছর লক্ষ্য করলাম চারদিকে বেশ পালিত হচ্ছে। সকালে অনেকেই ফোনে বললেন, ‘হ্যাপি নারী দিবস’। রাস্তাঘাটে পুরুষদের অনেকেই মেয়েদের বলছেন, ‘হ্যাপি নারী দিবস’। ব্যাংকে গিয়ে দেখলাম বেলুন দিয়ে সাজানো হয়েছে ব্যাংক, ব্যাংকের কর্মচারীরা আমার হাতে গোলাপ ধরিয়ে দিয়ে বলছেন, ‘হ্যাপি নারী দিবস’। মুদির দোকানে গেলাম, দোকানি বলছেন, ‘হ্যাপি নারী দিবস’। শুধু আমাকে নয়, সব নারীকেই তাঁরা বলছেন। এই অভিজ্ঞতাটি নতুন। এর মানে সাধারণ মানুষও এই নারী দিবস সম্পর্কে অবগত, তাঁরা মনে করছেন, আজ সারা দিন কোনও নারীকে দেখলেই তাকে ‘হ্যাপি নারী দিবস’ বলে শুভেচ্ছা জানাতে হবে। শুভেচ্ছা জানানো পুরুষগুলো মনে করছেন আজ নারীকে শ্রদ্ধা জানানোর দিন। কাল থেকেই হয়তো এই পুরুষরাই নারীকে অপমান অপদস্থ করতে দ্বিধা করবেন না। নারী দিবসই বা নারীর জন্য কতটা নারীবিরোধহীন! নারী দিবসে কোনো মেয়েকে ধর্ষণ করা হয় না, কোনও মেয়ের ওপর নির্যাতন হয় না, কোনও মেয়েকে হত্যা করা হয় না, তা তো নয়! অন্য যে কোনও দিনের মতোই এটি একটি নারীবিরোধী দিন।

২. নারী দিবসটা একটা বোরিং জিনিস। এ অনেকটা ইস্কুলের ক্লাস শুরু হওয়ার আগে রবোটের মতো দাঁড়িয়ে জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ার মতো। গাইতে হয় তাই গাওয়া। গাওয়ার সময় দেশের প্রতি কারও ভালোবাসা বাড়ে না। ওই সঙ্গীত গেয়ে দেশের কোনও উন্নতিও হয় না। ‘নারী দিবস’ পালন করে নারীর অবস্থারও কোনও পরিবর্তন হয়নি। পালন করতে হয় বলেই পালন করা। তবে হ্যাঁ, ‘নারী দিবস’টা আছে বলে নারীর উন্নতির জন্য নানা কর্মসূচি নেওয়া যায়। আমার প্রশ্ন, নারীর উন্নতির জন্য কিছু করতে কি নারী দিবসের দরকার হয়? বছরের তিনশ’-পঁয়ষট্টি দিনই তো তা করা যায়!

নারী-বিরোধী সমাজে বসে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নারীর সমানাধিকারের কথা লিখছি আজ চল্লিশ বছর। আমি আর কতটুকু কী করেছি! হাজারো নারীবাদী হাজার বছর আগে থেকেই আমার চেয়েও বেশি ঝুঁকি নিয়ে নারীর অধিকারের জন্য লড়েছেন। তারপরও কি নারীরা তাদের প্রাপ্য অধিকার পেয়েছে? পুরুষতান্ত্রিক সমাজে এ সহজ নয় পাওয়া।

নারী দিবসটা যদি উৎযাপন করতেই হয়, তবে নারীদের নয়, উৎযাপন করা উচিত পুরুষদের। কারণ নারীদের একা একা চেঁচিয়ে চিল্লিয়ে কোনও লাভ নেই। প্রাপ্য অধিকার থেকে নারীদের বঞ্চিত করছে পুরুষেরা। এই পুরুষেরা যেদিন নারীদের সমানাধিকার সম্পর্কে সচেতন হবে, যেদিন নারীদের বঞ্চিত করা বন্ধ করবে, সেদিনই নারীরা তাদের প্রাপ্য অধিকার ফিরে পাবে। যেদিন পুরুষেরা নারীদের অত্যাচার করা, যৌন হেনস্থা করা, ধর্ষণ করা, খুন করা বন্ধ করবে, সেদিনই বন্ধ হবে নারীর বিরুদ্ধে ঘৃণ্য জঘন্য নির্যাতন। নারীদের চেঁচিয়ে চিল্লিয়ে কোনও লাভ হয়নি এতকাল, হবেও না। কিছুই হয় না যতক্ষণ পর্যন্ত কর্তাদের টনক না নড়ে। কর্তারা চিরকালই পুরুষ। সুতরাং চিৎকার করতে হবে পুরুষদের। পুরুষের চিৎকার পুরুষ-কর্তাদের কর্ণকুহরে দ্রুত পৌঁছোয়। পুরুষেরা সতীদাহ প্রথা বন্ধ করতে চেয়েছিল, বন্ধ হয়েছে। পুরুষেরা বাল্য বিবাহ বন্ধ করতে চেয়েছিল, বন্ধ হয়েছে। পুরুষেরা নারী শিক্ষা চালু করতে চেয়েছিল, চালু হয়েছে। এই কাজগুলো যদি নারীরা করতে চাইতো, শত বছর কেটে গেলেও কিছুই হয়তো সম্ভব হতো না।

ভোটের অধিকারের জন্য নারীরা আন্দোলন করেছিল, সেই অধিকার পেতে নারীদের শত বছর লেগেছে। এই সময়টায় নারীরা কম মার খায়নি, কম জেল খাটেনি। সমাজে নারীর স্থান অত্যন্ত নিচে, নিচু স্তরের মানুষের কথা শুনতে উঁচু স্তরের মানুষ অভ্যস্ত নয়। পুরুষেরা উঁচু স্তরের। নারীবাদী-পুরুষরাও পুরুষ হওয়ার কারণে উঁচুস্তরের। নারীরা দাবি করলে সেই দাবি মেটাতে পুরুষেরা চিরকালই গড়িমসি করেছে। পুরুষেরা দাবি করলে সেই দাবি মেটাতে পুরুষদের এগিয়ে আসার সম্ভাবনা বেশি। তাদের হাতেই তো নারী-পুরুষের বৈষম্য কমানো-বাড়ানোর ক্ষমতা! পুরুষকেই তো দূর করতে হবে তাদের নারীবিদ্বেষী মানসিকতা! পুরুষকেই তো শুদ্ধ হতে হবে! পুরুষ না চাইলে কখনও কি তা সম্ভব! নারীরা পুরুষের মানসিকতা বদলাতে পারবে না। মানসিকতা বদলানোর কাজ নিজে করতে হয়।

মানুষই মানুষকে নির্যাতন করছে, মানুষই মানুষের অধিকারের জন্য লড়ছে। নারী-পুরুষের বৈষম্য ঘোচানোর দায় নারীর একার নয়। এ বৈষম্য ঘোচানোর দায় সব মানুষের। যে মানুষেরা সচেতন, যে মানুষেরা চেঁচালে, চেষ্টা করলে বৈষম্য ঘোচে, দায়িত্বটা তাদেরই নিতে হবে। নারী-পুরুষের বৈষম্য যতদিন থাকবে ততদিন মানবজাতিকে সভ্য জাতি বলার কোনও যুক্তি নেই।

পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি দেশেই নারীবিরোধী পুরুষেরা ‘পুরুষরক্ষা সংগঠন’, ‘পুরুষাধিকার সংগঠন’ ইত্যাদি গড়ে তুলেছে। এসব সংগঠন নারীবিরোধিতা, নারীবিদ্বেষ, নারীঘৃণা প্রচার করতে সারাক্ষণই ব্যস্ত। আমার খুব ভালো লাগে, যখন দেখি পুরুষেরা ‘নারী দিবস’ পালন করছে, নারীর অধিকারের পক্ষে মিছিলে নামছে। এই পুরুষের সংখ্যা খুব বেশি নয়, কিন্তু নারী দিবসে আমার একান্ত চাওয়া, এই সংখ্যাটা বাড়ুক। এই সংখ্যাটা বাড়লেই সমাজে পরিবর্তন আসবে। যে পুরুষেরা নারীকে ধর্ষণ করে, খুন করে, তারা আজ প্রতিজ্ঞা করুক আজ থেকে কোনও নারীকে তারা ধর্ষণ করবে না বা খুন করবে না। যে পুরুষেরা নারী নির্যাতনে বেশ হাত পাকিয়েছে, তারা আজ প্রতিজ্ঞা করুক নারী নির্যাতন আর করবে না। যে পুরুষেরা যৌন হেনস্থা করে, তারা আজ থেকে বন্ধ করুক যৌন হেনস্থা। আজ থেকে সংসারের যাবতীয় কাজ, নিজেদের সন্তান-পালন, নিজেরা মিলে-ঝিলে করুক। আজ থেকে বাইরের দুনিয়ার কাজ নারী-পুরুষ উভয়ে করুক, স্বনির্ভর আর পরনির্ভরের সংসারের বদলে সংসার হয়ে উঠুক দু’জন স্বনির্ভর মানুষের সংসার। আজ থেকে নারী আর পুরুষের সমতা আসুক সংবিধানে, রাষ্ট্রে, আইনে, সমাজে, পরিবারে, অফিসে, আদালতে, রাস্তা-ঘাটে, বাসে, ট্রেনে, জাহাজে, লঞ্চে সর্বত্র। নারী-পুরুষের মধ্যে গড়ে উঠুক সত্যিকারের বন্ধুতা। প্রভু-দাসির সম্পর্কটা, উঁচু-নিচুর সম্পর্কটা সম্পূর্ণ নির্মূল হোক।

মনে আছে কিছু আফগান পুরুষ নীল বোরখা পরে, হাতে ব্যানার নিয়ে, কাবুলের রাস্তায় হেঁটেছিলেন! তাঁরা নারী নির্যাতন বন্ধ হোক চান। কী চমৎকার ছিল সেই দৃশ্য! দেখে মুগ্ধ হয়েছিলাম। নারী-নির্যাতন বন্ধ করার জন্য পুরুষের মিছিলের দৃশ্য, নারীর মিছিলের দৃশ্যের চেয়ে, বেশি সুন্দর, বেশি যৌক্তিক, বেশি মানবিক। অত্যাচারের বিরুদ্ধে অত্যাচারিতদের রুখে দাঁড়ানোর চেয়ে অত্যাচারী গোষ্ঠীর রুখে দাঁড়ানোটা জরুরি। কাবুলের রাস্তায় মাত্র পনেরো-কুড়িজন আফগান পুরুষ নেমেছিলেন। এই সংখ্যাটা দিন দিন বাড়ুক। রাস্তার পুরুষেরা নারী নির্যাতন বন্ধ করার জন্য পুরুষের উদ্যোগ দেখুক, শিখুক। এই দৃশ্য টিভিতে দেখাক। ইন্টারনেটে ছেয়ে যাক। লক্ষ লক্ষ মানুষ দেখুক, শিখুক।

পাশ্চাত্যের পুরুষেরা মেয়েদের জুতো পরে রাস্তায় হেঁটেছিলেন। ইংরেজিতে একটি কথা আছে, ‘পুট ইওরসেল্ফ ইন মাই সুজ’। মানে, আমার জায়গায় দাঁড়িয়ে আমার অবস্থাটা বুঝতে চেষ্টা করো। তাঁরা আক্ষরিক অর্থে প্রচলিত বাক্যটি গ্রহণ করেছেন। সত্যি সত্যি মেয়েদের জুতো পরে তাঁরা এক মাইল পথ হেঁটেছিলেন। এই হাঁটার উদ্দেশ্য হলো, মেয়েদের বিরুদ্ধে যত যৌন-নির্যাতন পুরুষেরা করে, সেসব বন্ধ হোক, নারী-পুরুষের মধ্যে যত বৈষম্য আছে, সব দূর হোক। শুধু মেয়েদের হাই-হিল পরে হাঁটা নয়, পুরুষরা তুরস্কে, ভারতে, মেয়েদের স্কার্ট পরে মেয়েদের যৌন নির্যাতনের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছেন। নারী-পুরুষের সমানাধিকারে বিশ্বাস করা এই সচেতন পুরুষদের সংখ্যাটা লক্ষাধিক হোক। কোটি ছাড়িয়ে যাক।

৩. নারী দিবস জিনিসটি আমাকে কখনও আনন্দ দেয় না। আনন্দ দেয় না কারণ দিনটি আমার কাছে অত্যন্ত দুঃখের দিন। দুঃখের দিন কারণ প্রাপ্য অধিকার পাওয়ার জন্য আজও আমাদের চিৎকার করতে হচ্ছে।

শত বছর আগে নির্যাতিত, নিপীড়িত, অত্যাচারিত ও অসম্মানিত না হওয়ার অধিকার চেয়েছিল নারী। সেই থেকে আজও বছর বছর এই দিনটিতে একই অধিকার চাওয়া হয়, চাওয়া হয় কারণ আজও নারীরা নারী হয়ে জন্ম নেওয়ার অপরাধে নির্যাতিত, নিপীড়িত অত্যাচারিত ও অসম্মানিত।

আমরা ‘নারী দিবস’ পালন করছি, এর অর্থ আমরা নারীরা আজও বঞ্চিত, লাঞ্ছিত। যেদিন সমানাধিকার পেয়ে যাব, সেদিন থেকে এই দিবসটির আর প্রয়োজন পড়বে না। সর্বান্তঃকরণে দিবসটির বিলুপ্তি চাই আমি।

৪. বছরের ৩৬৫ দিন পুরুষের। ১ দিন চেয়েছি আমাদের জন্য। মোটে ১টি দিন। ১ দিন নারীরা যেন পুরুষ দ্বারা নির্যাতিত না হয়, নিপীড়িত না হয়, অত্যাচারিত না হয়, ধর্ষিত না হয়, খুন না হয়। অন্তত ১টি দিন যেন নারীকে যৌনদাসি হতে না হয়, যৌন হেনস্থা হতে না হয়। অন্তত ১টি দিন যেন নারীরা প্রাপ্য অধিকার পায়। ১টি দিন যেন নারীকে নারী বলে অপমান করা না হয়। না সেটা সম্ভব হয়নি। আমরা বলি বটে ১টি দিন আমাদের, নারীদের। ১টি দিন আমাদের দিয়েছে বলে পুরুষের কাছে আমাদের কৃতজ্ঞতার সীমা নেই। আসলে, সত্যি হলো, ১টি দিনও আমাদের নয়। আমরা নিজেকে ফাঁকি দিয়ে চলেছি।

৫. নারী দিবসে আমার আজ আলাদা করে কিছু বলার দরকার নেই। আমার প্রতিটি দিনই নারী দিবস। প্রতিটি দিনই অবহেলিত মানুষ দিবস, প্রতিটি দিনই অবহেলিত পশু দিবস, অবহেলিত শিশু দিবস, অবহেলিত প্রকৃতি দিবস, আমার প্রতিটি দিনই সত্যের জন্য, সুন্দরের জন্য জেগে ওঠার দিবস, আমার প্রতিটি দিনই অসত্য, অন্যায়, অত্যাচার, অনাচার, অসাম্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের দিবস।

৬. ৩৬৪ দিন পুরুষদিবস, ১ দিন নারীদিবস। আসলে, সত্যি কথা বলতে কী, এই পুরুষশাসিত সমাজে ৩৬৫ দিনের মধ্যে ৩৬৫ দিনই পুরুষ দিবস। একটি দিন নারীর জন্য করুণা করে রাখা হয়েছে, কারণ নারীর ওপর পুরুষের নির্যাতন খুব বেশি বলে অন্তত ওই দিনটিতে যেন নারীরা সদলবলে কান্নাকাটি করতে পারে। অথবা ‘যা দিয়েছো নাথ, তাতেই সুখী’ বলে আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে পারে। ‘মানি না মানবো না’ জাতীয় স্লোগানের যুগ অনেককাল শেষ হয়েছে। এখন যত নরম হওয়া যায়, যত আপোস করা যায়, ততই মঙ্গল। নারীদের মঙ্গলময়ী করার কায়দা এবং কৌশল এই সমাজে নতুন নয়। এ জগতে ‘পুরুষ দিবস’ বলে কোনও দিবসের প্রয়োজন নেই। কারণ প্রতিটি দিবসই পুরুষ দিবস।

আমার নিজের মত, নারী পুরুষের মধ্যে যে ভয়ংকর বৈষম্য বিরাজ করছে, তা দূর হলে ‘নারীদিবস’ বা ‘পুরুষদিবস’ বলে কোনও দিবস থাকবে না। আমার স্বপ্ন ৩৬৫ দিনের প্রতিটি দিনই ‘মানবদিবস’ হবে।

মানুষই মানুষকে নির্যাতন করছে, মানুষই মানুষের অধিকারের জন্য লড়ছে। নারী-পুরুষের বৈষম্য ঘোচানোর দায় নারীর একার নয়। এ বৈষম্য ঘোচানোর দায় সব মানুষের। যে মানুষেরা সচেতন, যে মানুষেরা চেঁচালে, চেষ্টা করলে বৈষম্য ঘোচে, দায়িত্বটা তাদেরই নিতে হবে। নারী-পুরুষের বৈষম্য যতদিন থাকবে ততদিন মানবজাতিকে সভ্য জাতি বলার কোনও যুক্তি নেই।

৭. কিছু দেশের সরকার সমাজের অজস্র নারীবিরোধী সংস্কারকে মেনে নেয়, নিজেদের ধর্মভিত্তিক এবং নারীবিরোধী পারিবারিক আইন, যে আইনে নারীরা সমান অধিকার থেকে বঞ্চিত, তা অক্ষত রাখে এবং বদলানোর কোনও চেষ্টা করে না, তারা ঘটা করে যদি নারী দিবস পালন করে, তা যে হিপোক্রেসি ছাড়া কিছু নয়, তা সচল মস্তিষ্কধারী সবাই বুঝবে। হিপোক্রেট সরকারদের যে নারী দিবস পালন করার চেয়ে নারী ও পুরুষের সমানাধিকারের ভিত্তিতে আইন করা জরুরি, নারীবিরোধী সংস্কার মেনে না নেওয়ার ব্যাপারে মানুষকে উৎসাহ দেওয়া জরুরি, তা বুঝিয়ে দেওয়া প্রতিটি সচেতন মানুষের কর্তব্য।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
সর্বশেষ খবর
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম