শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

পুতিনের প্রেম বিয়ে ও পরকীয়া

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
পুতিনের প্রেম বিয়ে ও পরকীয়া

পুতিন এ মুহূর্তে দুনিয়ার সবচেয়ে দাপুটে রাষ্ট্রনেতা। বেপরোয়া শাসক হিসেবে একমাত্র উত্তর কোরিয়ার অধীশ্বর কিম জং উনের সঙ্গে তাঁর তুলনা চলে। মস্কোর সিংহাসনে অধিষ্ঠিত শাসকদের মধ্যে স্তালিন ও ক্রুশ্চেভের পর ভ্লাদিমির পুতিনকেই সবচেয়ে বেপরোয়া ভাবা হয়। মিসরের প্রেসিডেন্ট জামাল নাসের ১৯৫৬ সালে সুয়েজ খাল জাতীয়করণ করেন। বহুজাতিক কোনো কোম্পানির সম্পদ এভাবে জাতীয়করণ করা যায় না এ যুক্তি তুলে ইংল্যান্ড ও ফ্রান্স ঝাঁপিয়ে পড়ে মিসরের ওপর। সে সময় জাতিসংঘে সুয়েজ সমস্যা নিয়ে বিতর্কে ক্রুশ্চেভ যে কান্ড করেন তা দুনিয়ার ইতিহাসে অদ্বিতীয়। সুয়েজ সমস্যা নিয়ে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে ভাষণ দিচ্ছিলেন ক্রুশ্চেভ। সে সময় বিশ্বনেতাদের গুঞ্জন থামাতে তিনি অদ্ভুত পদ্ধতি বেছে নেন। ক্ষুব্ধ সোভিয়েত নেতা জুতা খুলে টেবিল চাপড়িয়ে বিশ্বনেতাদের তাক লাগান। তারপর সরাসরি হুমকি দেন মিসর থেকে সরে না গেলে সোভিয়েত ইউনিয়ন সেনা পাঠাবে।

সোভিয়েত নেতা ক্রুশ্চেভের এ হুমকির ফলে গোঁফ নামায় পশ্চিমা শক্তি। তারা বুঝতে পারে মস্কো যুদ্ধে জড়ালে তা তৃতীয় মহাযুদ্ধে রূপ নেবে। অনিবার্য হয়ে উঠবে পারমাণবিক যুদ্ধ। সে যুদ্ধে হারজিত যা-ই হোক উভয় পক্ষের সর্বনাশ বয়ে আনবে। ১৯৫৬ সালে বিশ্বে ছিল দুই পরাশক্তির দাপট। একদিকে যুক্তরাষ্ট্র, অন্যদিকে সোভিয়েত ইউনিয়ন। ৬৬ বছর পর এখন দুনিয়ায় পরাশক্তি একটিই- যুক্তরাষ্ট্র। একক পরাশক্তি হলেও পারমাণবিক অস্ত্রের অধিকারী কোনো দেশের সঙ্গে যুদ্ধে জড়াতে তাদের রয়েছে ঘোরতর আপত্তি। বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের সমান পারমাণবিক অস্ত্র আছে যে রাশিয়ার কাছে তার সঙ্গে বাধ্য না হলে সরাসরি যুদ্ধে জড়িত হতে চায় না যুক্তরাষ্ট্রসহ কোনো পশ্চিমা দেশ। পশ্চিমা দুনিয়ার এ ‘দায়িত্বশীল’ মনোভাবকে হয়তো দুর্বলতা ভাবছেন মস্কোর নব্য জার ভ্লাদিমির ভি পুতিন। তাই পশ্চিমা দুনিয়াকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে জাতভাই ইউক্রেনের ওপর হামলার সাহস দেখিয়েছেন তিনি। আফগানিস্তানে সেনা পাঠিয়ে মস্কো যেমন ফাটা বাঁশে আটকা পড়েছিল, সে অবস্থার পুনরাবৃত্তি হবে কি না তা এখন দেখার বিষয়। আজকের লেখাটির মুখ্য বিষয় অবশ্য রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ নয়। এ নিয়ে দুনিয়াজুড়ে প্রতিদিনই অসংখ্য লেখালেখি চলছে। বরং দৃষ্টি দিতে চাই রাশিয়ার বেপরোয়া শাসক নব্যজার ভ্লাদিমির পুতিনের ব্যক্তিজীবনের দিকে। যুদ্ধ ও হানাহানি কতটা ভয়ংকর এবং কী ট্র্যাজেডির জন্ম দেয় তা পুতিন সাহেবের অজানা নয়। পুতিনের বাবা ছিলেন সোভিয়েত বাহিনীর সৈনিক। নাম তাঁর ভ্লাদিমির স্পিরিদোনোভিচ পুতিন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ১৯৪৪ সালে সেনাবাহিনী থেকে সংক্ষিপ্ত ছুটি নিয়ে বাড়ি যান তিনি। জার্মান বোমা হামলায় তাঁদের বাড়ি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়। ধ্বংসস্তূপের কাছে গিয়ে তিনি দেখতে পান কয়েকটি লাশ ট্রাকে তোলা হচ্ছে। হঠাৎ তিনি একজন নারীর পায়ের জুতা দেখে বুঝতে পারেন এ লাশটি তাঁর স্ত্রী মারিয়ানের। কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি। স্ত্রীকে কোলে করে শেষকৃত্য করতে গিয়ে বুঝতে পারেন মারিয়ান এখনো বেঁচে আছেন। এর পরই আনন্দে আত্মহারা হয়ে পড়েন সিনিয়র পুতিন। এর ঠিক আট বছর পর সন্তানের জনক-জননী হন তাঁরা। সেই সন্তানই এখন রাশিয়ার আধুনিক ইতিহাসের সবচেয়ে বেপরোয়া শাসক ভ্লাদিমির পুতিন। পুতিনের বয়স এখন কাঁটায় কাঁটায় ৭০। তবে জুডোসহ নানা শারীরিক কসরতের দীক্ষা নেওয়া পুতিন দৈহিকভাবে একজন সুপুরুষ। মেদহীন পেটা শরীরের অধিকারী রুশ প্রেসিডেন্টকে রক্তমাংসের বদলে যান্ত্রিক মানুষ বললেও খুব একটা ভুল হবে না। আবেগহীন পুতিন তাঁর স্লাভ জাতভাইদের ওপর টনে টনে বোমা নিক্ষেপ করছেন। প্রতি মিনিটেই ইউক্রেনের কোথাও না কোথাও বিস্ফোরিত হচ্ছে ক্ষেপণাস্ত্র। মরছে নারী-শিশুসহ সব ধরনের নিরপরাধ মানুষ। পুতিনের বেপরোয়া মনোভাবের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছে মহান রুশ জাতি। রুশ সেনাদের জাতভাই ইউক্রেনীয়দের রক্ত ঝরাতে বাধ্য করছেন পুতিন। যুদ্ধের কারণে যার মা প্রাণ হারাতে যাচ্ছিলেন, লাশ ভেবে যাকে কবর দেওয়ার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছিল সেই মায়ের সন্তান পুতিন প্রতিবেশী ইউক্রেনের মায়েদের ওপর মাস্তানিতত্ত্বের প্রয়োগ ঘটাচ্ছেন। বলছেন ইউক্রেনকে রাশিয়ার কথামতো চলতে হবে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা ন্যাটো জোটের সদস্য হওয়া চলবে না।

একজন রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে পুতিন যেভাবে মাস্তানির ভূমিকায় নেমেছেন, তা খুবই বেমানান। তবে কথায় বলে ‘কয়লা ধুলে ময়লা যায় না, স্বভাব যায় না মলে’। পুতিন সাহেব মাস্তানির স্বভাব রপ্ত করেছেন তাঁর শিশুবেলায়ই। পুতিনের জন্ম রাশিয়ার লেনিনগ্রাদে। যে শহরটি এখন সেন্ট পিটার্সবার্গ নামে পরিচিত। ১৯৫২ সালের ৭ অক্টোবর তাঁর জন্ম। শৈশবে বখাটে হিসেবে পরিচিতি ছিল ভ্লাদিমির পুতিনের। স্কুলে কথায় কথায় সমবয়সী ছেলেদের সঙ্গে মারামারি করতেন। শিক্ষকরা অতিষ্ঠ ছিলেন তাঁকে নিয়ে। তিনি বন্ধুদের নিয়ে একটি ‘গ্যাং’ গড়ে তুলেছিলেন। ওই পুঁচকে বয়সেই অপরাধ জগতের বাসিন্দা হওয়ার দিকে ঝোঁক ছিল পুতিনের। একজন প্রশিক্ষকের কাছে শিক্ষা নিয়ে জুডোয় হাত পাকাতে শুরু করেন তিনি। অল্প বয়সেই অনুশীলনের মাধ্যমে নিজেকে পারদর্শী করে তোলেন। সে সময় জুডো-কারাতে খেলোয়াড়দের দিকে নজর রাখছিল রুশ গুপ্তচর সংস্থা কেজিবি। পুতিনকে তারা তাদের দলে নিয়ে নেয়। তবে ছোটবেলা থেকে পুতিনের নিজেরও গুপ্তচর সংস্থায় যোগ দেওয়ার ইচ্ছা ছিল। গোয়েন্দা কাহিনি পড়ে তিনি এ বিষয়ে উদ্বুদ্ধ হন। পুতিন যুবক বয়সে জড়িয়ে পড়েন দুনিয়ার সবচেয়ে ভয়ংকর গোয়েন্দা সংস্থা কেজিবিতে। এ গোয়েন্দা সংস্থার শীর্ষ পদেও অধিষ্ঠিত হন তিনি। সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়া এবং কমিউনিজমের পতনের পর ক্রেমলিনের একজন কর্মকর্তা হিসেবে তাঁর অধিষ্ঠান ঘটে। ১৯৯৯ সালে ইয়েলৎসিন প্রেসিডেন্ট পদ থেকে সরে দাঁড়ান। পুতিনকে বানান ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট। তারপর প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী আবার প্রেসিডেন্ট। রাশিয়ায় ক্ষমতাচর্চার একমাত্র অথরিটি হয়ে ওঠেন তিনি।

ভ্লাদিমির পুতিন কেজিবির অন্য সব গোয়েন্দার মতোই ছিলেন ভিন্ন ধাঁতের মানুষ। কঠোর প্রশিক্ষণ ও উদ্বুদ্ধকরণের মাধ্যমে রক্তমাংসের মানুষকে কীভাবে আবেগহীন করা যায় পুতিন তার প্রকৃষ্ট প্রমাণ। গুপ্তচর হিসেবে কেজিবিতে যোগ দিয়ে এ সংস্থার শীর্ষে উঠতে সক্ষম হন। এহেন পুতিনও বিয়ে করেছিলেন। সে বিয়ে ছিল প্রেমের। স্বীকার করতেই হবে, কেজিবির কোনো গুপ্তচরের পক্ষে একজন সাধারণ মানুষকে বিয়ে করে সংসার করা সহজ নয়। গুপ্তচরদের সব সময় প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করতে হয়। আপনজনদেরও সন্দেহের চোখে দেখেন তারা। নিজের কাজ সম্পর্কে বলা যায় না পরিবারের সদস্যদেরও। গুপ্তচরদের সন্দেহের তালিকায় থাকেন সবাই। নিজের সঙ্গী বা সঙ্গিনীকেও বিশ্বাস করা কঠিন হয়ে পড়ে তাদের জন্য। তবে প্রেমের ক্ষেত্রে বিশ্বস্ততার পরীক্ষায় সফলভাবে উত্তীর্ণ হন পুতিনের প্রেমিকা লুদমিলা। প্রেম করার সময় লুদমিলাকে নিজের কর্মজীবন সম্পর্কে পুতিন কিছুই জানাননি। শুধু বলেছিলেন পুলিশে কাজ করেন তিনি। এমনকি লুদমিলার চরিত্রও পরীক্ষা করে দেখেন তিনি এক ঘনিষ্ঠ সহকর্মীকে দিয়ে। প্রেমিকার চরিত্র যাচাই করতে পুতিন লুদমিলার কাছে ওই বন্ধুকে পাঠিয়েছিলেন। নিজেকে বড়লোক বলে জাহির করা ওই বন্ধু লুদমিলাকে প্রেমের প্রস্তাবও দেন। তবে লুদমিলা সাফ জানিয়ে দেন তাঁর একজন ‘পুলিশ’ প্রেমিক আছেন। তিনি তাঁকেই বিয়ে করতে চান। প্রেমিকার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে আর দেরি করেননি পুতিন। বুঝে গিয়েছিলেন লুদমিলাকেই জীবনসঙ্গী হিসেবে বেছে নেওয়া ঠিক হবে তাঁর জন্য। ১৯৮৩ সালে বিয়ে করে দাম্পত্য জীবন শুরু করেন ভ্লাদিমির-লুদমিলা।

পুতিনের সঙ্গে লুদমিলার বিয়ে ভেঙে যায় ২০১৩ সালে। রাশিয়ার এ নব্যজারের বিরুদ্ধে তাঁর একসময়ের প্রেমিকা ও স্ত্রীর অভিযোগ ছিল পুতিন নিজেকে নিয়েই ব্যস্ত থাকতেন। স্ত্রীকে সময় দিতেন না। বউ পেটানোর অভিযোগ ওঠে রাশিয়ার সেই সময়ের প্রধানমন্ত্রী ভ্লাদিমির পুতিনের বিরুদ্ধে। এমন একসময় অভিযোগ ওঠে যখন ফোর্বস ম্যাগাজিনের ২০১১ সালের তালিকায় তাঁকে বিশ্বের দ্বিতীয় প্রভাবশালী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছিল। বউ পেটানোর অভিযোগটি ফাঁস হয় সাবেক পশ্চিম জার্মান গোয়েন্দা সংস্থা বিএনডির নথি থেকে। সোভিয়েত গোয়েন্দা সংস্থা কেজিবির অফিসার হিসেবে ১৯৮৫ থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত পুতিন ছিলেন পূর্ব জার্মানির ড্রেসডেন শহরে কর্মরত। ওই সময় বিএনডির এক এজেন্টের সঙ্গে তাঁর স্ত্রী লুদমিলার বন্ধুত্ব হয়। তাঁকে তিনি জানান স্বামীর হাতে নিগৃহীত হওয়ার কথা। বলেন, পুতিন শুধু তাকে নয়, পরিবারের অন্য সদস্যদের ওপরও নির্যাতন চালান। অনেক নারীর সঙ্গে তাঁর বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের ব্যাপারেও অভিযোগ করেন তিনি। পরকীয়ারও অভিযোগ রয়েছে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট নামধারী এই নতুন জারের বিরুদ্ধে। সাবেক জিমন্যাস্ট অ্যালিনা কাভেইভার সঙ্গে পুতিনের প্রেম নিয়ে রটনা রয়েছে পুরো রাশিয়ায়। পুতিন যা অস্বীকার করারও চেষ্টা করেননি।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে ছিনতাই
ট্রেনে ছিনতাই
মাদক আগ্রাসন
মাদক আগ্রাসন
আইইপি : শিক্ষাসহায়ক আধুনিক প্রযুক্তি
আইইপি : শিক্ষাসহায়ক আধুনিক প্রযুক্তি
স্বপ্নে প্রিয় নবী (সা.)
স্বপ্নে প্রিয় নবী (সা.)
রকমারি ফলফসলের বাংলাদেশ
রকমারি ফলফসলের বাংলাদেশ
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
গাজায় বর্বরতা
গাজায় বর্বরতা
বিলম্বিত সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্বিত সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
ঘরবন্দি শিশুরা কোথায় যাবে
ঘরবন্দি শিশুরা কোথায় যাবে
খুতবার প্রচলন ও প্রয়োজনীয়তা
খুতবার প্রচলন ও প্রয়োজনীয়তা
‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধেভাতে’
‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধেভাতে’
রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন দেশপ্রেমিকরা মানবে না
রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন দেশপ্রেমিকরা মানবে না
সর্বশেষ খবর
ভালুকায় মেশিনচাপায় শ্রমিকের মৃত্যু
ভালুকায় মেশিনচাপায় শ্রমিকের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনের মুখে রাবিতে পোষ্যকোটা স্থগিত
আন্দোলনের মুখে রাবিতে পোষ্যকোটা স্থগিত

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

“১০-১৫ রান কম হয়েছে”: হারের পর স্বীকারোক্তি শ্রীলঙ্কার অধিনায়কের
“১০-১৫ রান কম হয়েছে”: হারের পর স্বীকারোক্তি শ্রীলঙ্কার অধিনায়কের

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

“সাইফ পারবে, আমি জানতাম”:  ম্যাচ জয়ের পর আরও যা বললেন লিটন
“সাইফ পারবে, আমি জানতাম”: ম্যাচ জয়ের পর আরও যা বললেন লিটন

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাকিবকে পেছনে ফেললেন লিটন
সাকিবকে পেছনে ফেললেন লিটন

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের হ্যাটট্রিকে হফেনহাইমকে উড়িয়ে দিল বায়ার্ন
কেইনের হ্যাটট্রিকে হফেনহাইমকে উড়িয়ে দিল বায়ার্ন

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যাচসেরা সাইফ, গেমচেঞ্জার হৃদয়
ম্যাচসেরা সাইফ, গেমচেঞ্জার হৃদয়

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে আইরিশ নারী পর্যটকের মৃত্যু
সুন্দরবনে আইরিশ নারী পর্যটকের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া সমঝোতা স্মারক
অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া সমঝোতা স্মারক

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সুপারব্র্যান্ডস অ্যাওয়ার্ড পেল বসুন্ধরা পেপার, টিস্যু ও ডায়াপ্যান্ট
সুপারব্র্যান্ডস অ্যাওয়ার্ড পেল বসুন্ধরা পেপার, টিস্যু ও ডায়াপ্যান্ট

৫০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবার ইনজুরিতে নেইমার
আবার ইনজুরিতে নেইমার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা
শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা শুভ সংঘের উদ্যোগে বাঞ্ছারামপুরে ৬০ নারীর মাঝে সেলাই মেশিন বিতরণ
বসুন্ধরা শুভ সংঘের উদ্যোগে বাঞ্ছারামপুরে ৬০ নারীর মাঝে সেলাই মেশিন বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাওয়া ডেন্টাল সেন্টারের উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান
রাওয়া ডেন্টাল সেন্টারের উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোটা বিরোধী আন্দোলনে উত্তাল রাবি, শিক্ষকদের কর্মবিরতি
কোটা বিরোধী আন্দোলনে উত্তাল রাবি, শিক্ষকদের কর্মবিরতি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিআর পদ্ধতি বিষয়ে দেশের মানুষের ধারণা নেই: জিয়া হায়দার
পিআর পদ্ধতি বিষয়ে দেশের মানুষের ধারণা নেই: জিয়া হায়দার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাবিতে প্রোভিসি-প্রক্টর লাঞ্ছনা : ইউট্যাবের নিন্দা ও তদন্ত দাবি
রাবিতে প্রোভিসি-প্রক্টর লাঞ্ছনা : ইউট্যাবের নিন্দা ও তদন্ত দাবি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ১৩১ পূজামণ্ডপে তারেক রহমানের পক্ষে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় ১৩১ পূজামণ্ডপে তারেক রহমানের পক্ষে উপহার বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি নিষ্কাশনের পথ বন্ধ, বড়াইগ্রামে দুইশ’ পরিবার পানিবন্দী
পানি নিষ্কাশনের পথ বন্ধ, বড়াইগ্রামে দুইশ’ পরিবার পানিবন্দী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক চ্যালেঞ্জের অভিজ্ঞতা, এক নতুন স্বপ্নের আহ্বান
এক চ্যালেঞ্জের অভিজ্ঞতা, এক নতুন স্বপ্নের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

৮ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
৮ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোনো ষড়যন্ত্রই বিএনপির বিজয় ঠেকাতে পারবে না : দুলু
কোনো ষড়যন্ত্রই বিএনপির বিজয় ঠেকাতে পারবে না : দুলু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখনো অনেক মানুষ পর্যাপ্ত স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত: চসিক মেয়র
এখনো অনেক মানুষ পর্যাপ্ত স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত: চসিক মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বরিশালে ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে জন্ম, প্রাণে ভয়: মস্তিষ্ক খেকো অ্যামিবায় পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যু ১৬
পানিতে জন্ম, প্রাণে ভয়: মস্তিষ্ক খেকো অ্যামিবায় পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যু ১৬

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চা দোকানিকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
চা দোকানিকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় উৎসবমুখর পরিবেশে নৌকাবাইচ
নওগাঁয় উৎসবমুখর পরিবেশে নৌকাবাইচ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৬৮ তে থামল শ্রীলঙ্কা
১৬৮ তে থামল শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইজিবাইকের ব্যাটারি চার্জ দিতে গিয়ে চালকের মৃত্যু
ইজিবাইকের ব্যাটারি চার্জ দিতে গিয়ে চালকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি আদর্শকে ধরে রাখার জন্য ১৭ বছরে অমানসিক নির্যাতন সহ্য করেছি : এস এম জিলানী
একটি আদর্শকে ধরে রাখার জন্য ১৭ বছরে অমানসিক নির্যাতন সহ্য করেছি : এস এম জিলানী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশসহ ৯ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরব আমিরাতের
বাংলাদেশসহ ৯ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরব আমিরাতের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচ-১বি ভিসার ফি দেড় হাজার থেকে বাড়িয়ে এক লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প
এইচ-১বি ভিসার ফি দেড় হাজার থেকে বাড়িয়ে এক লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগদান সারলেন এনসিপি নেতা হান্নান মাসউদ
বাগদান সারলেন এনসিপি নেতা হান্নান মাসউদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পরমাণু ইস্যুতে যৌথ উদ্যোগ নিচ্ছে চীন-রাশিয়া
ইরানের পরমাণু ইস্যুতে যৌথ উদ্যোগ নিচ্ছে চীন-রাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র প্রতিনিধিদের সরকারে আসাটা সঠিক সিদ্ধান্ত বলে মনে হয় না : সালাহউদ্দিন
ছাত্র প্রতিনিধিদের সরকারে আসাটা সঠিক সিদ্ধান্ত বলে মনে হয় না : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফারিয়া তুমি সত্যিই জিতেছো : পিয়া জান্নাতুল
ফারিয়া তুমি সত্যিই জিতেছো : পিয়া জান্নাতুল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুপার ফোরে লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
সুপার ফোরে লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল থেকে বৃষ্টি বাড়তে পারে ঢাকাসহ ৫ বিভাগে
কাল থেকে বৃষ্টি বাড়তে পারে ঢাকাসহ ৫ বিভাগে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান
অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে অবশ্যই পাকিস্তান-বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে: কংগ্রেস নেতা
ভারতকে অবশ্যই পাকিস্তান-বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে: কংগ্রেস নেতা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাশুড়ির সঙ্গে স্বামীর পরকীয়া, টিকটক কেলেঙ্কারি থেকে ভাইরাল সিনেমায় ঝড়
শাশুড়ির সঙ্গে স্বামীর পরকীয়া, টিকটক কেলেঙ্কারি থেকে ভাইরাল সিনেমায় ঝড়

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়নি আরব আমিরাত : রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়নি আরব আমিরাত : রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা
শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০
সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও দিন-রাতের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও দিন-রাতের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ফিরে আসবে : মান্না
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ফিরে আসবে : মান্না

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়তে সৌদি আরবকে হিজবুল্লাহ’র প্রস্তাব
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়তে সৌদি আরবকে হিজবুল্লাহ’র প্রস্তাব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে ইসরায়েলের হুমকিতে ভীত হওয়া উচিত নয়: জাতিসংঘ মহাসচিব
বিশ্বকে ইসরায়েলের হুমকিতে ভীত হওয়া উচিত নয়: জাতিসংঘ মহাসচিব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর ক্রিকেট লিগে সাকিবের দুর্দান্ত অভিষেক
যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর ক্রিকেট লিগে সাকিবের দুর্দান্ত অভিষেক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের
এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এদেশে যা কিছু ভালো, সবকিছু দিয়েছে বিএনপি: মির্জা ফখরুল
এদেশে যা কিছু ভালো, সবকিছু দিয়েছে বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত হামলা করলে আমাদের পাশে থাকবে সৌদি আরব : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ভারত হামলা করলে আমাদের পাশে থাকবে সৌদি আরব : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অদৃশ্য শক্তি ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : তারেক রহমান
অদৃশ্য শক্তি ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান
এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাগরিকদের জন্য বাংলাদেশ ভ্রমণে উচ্চ সতর্কতা জারি কানাডার
নাগরিকদের জন্য বাংলাদেশ ভ্রমণে উচ্চ সতর্কতা জারি কানাডার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইট হাউসে যাচ্ছেন এরদোয়ান
হোয়াইট হাউসে যাচ্ছেন এরদোয়ান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের আর্থিক খাত আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে যুক্তরাষ্ট্রের ৮ পরামর্শ
বাংলাদেশের আর্থিক খাত আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে যুক্তরাষ্ট্রের ৮ পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটিতে ‘নজিরবিহীন শক্তি’ প্রয়োগের হুমকি ইসরায়েলের
গাজা সিটিতে ‘নজিরবিহীন শক্তি’ প্রয়োগের হুমকি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নরসিংদীতে ১২ দিনে ৭ খুন
নরসিংদীতে ১২ দিনে ৭ খুন

দেশগ্রাম

সম্পত্তি লিখে না দেওয়ায় দুই ছেলের নির্যাতনে হাসপাতালে বাবা
সম্পত্তি লিখে না দেওয়ায় দুই ছেলের নির্যাতনে হাসপাতালে বাবা

দেশগ্রাম

মাঠের বাইরেও যে ম্যাচ নিয়ে আলোচনা
মাঠের বাইরেও যে ম্যাচ নিয়ে আলোচনা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে আট নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে আট নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি
কুষ্টিয়ায় রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি

দেশগ্রাম

সারের কৃত্রিম সংকট
সারের কৃত্রিম সংকট

দেশগ্রাম

পুলিশ ক্যাম্প স্থাপনের দাবিতে বিক্ষোভ
পুলিশ ক্যাম্প স্থাপনের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

জিতেই সেমিফাইনাল খেলতে চান ফয়সালরা
জিতেই সেমিফাইনাল খেলতে চান ফয়সালরা

মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছে হেরে ফুটসালে যাত্রা
ইরানের কাছে হেরে ফুটসালে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ কলেজছাত্রীর লাশ মিলল পুকুরে
নিখোঁজ কলেজছাত্রীর লাশ মিলল পুকুরে

দেশগ্রাম

এক দিনে চার অস্বাভাবিক মৃত্যু গাইবান্ধায়
এক দিনে চার অস্বাভাবিক মৃত্যু গাইবান্ধায়

দেশগ্রাম

ইজিবাইক চার্জ দিতে গিয়ে চালকের মৃত্যু
ইজিবাইক চার্জ দিতে গিয়ে চালকের মৃত্যু

দেশগ্রাম

বিতর্কের ঝড় থামছেই না
বিতর্কের ঝড় থামছেই না

মাঠে ময়দানে

ভারী বৃষ্টি, ফের বিপৎসীমার কাছাকাছি তিস্তার পানি
ভারী বৃষ্টি, ফের বিপৎসীমার কাছাকাছি তিস্তার পানি

দেশগ্রাম

পাওয়ার গ্রিডে বিস্ফোরণ, বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন সাতক্ষীরা
পাওয়ার গ্রিডে বিস্ফোরণ, বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন সাতক্ষীরা

দেশগ্রাম

বজ্রপাতে প্রাণ গেল শিক্ষার্থী ও কৃষকের
বজ্রপাতে প্রাণ গেল শিক্ষার্থী ও কৃষকের

দেশগ্রাম

সৈকতে আবারও ভেসে এলো মৃত ইরাবতি ডলফিন
সৈকতে আবারও ভেসে এলো মৃত ইরাবতি ডলফিন

দেশগ্রাম

ওয়ানডে বিশ্বকাপে ছয়বারের চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া
ওয়ানডে বিশ্বকাপে ছয়বারের চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

পূজায় কক্সবাজার-ঢাকা রুটে বিশেষ ট্রেন
পূজায় কক্সবাজার-ঢাকা রুটে বিশেষ ট্রেন

দেশগ্রাম

চলছে লিভারপুলের জয়রথ
চলছে লিভারপুলের জয়রথ

মাঠে ময়দানে

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া অন্য দলের প্রার্থী নেই
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া অন্য দলের প্রার্থী নেই

নগর জীবন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আটক ২
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আটক ২

দেশগ্রাম

বিদেশি মদসহ ভারতীয় নাগরিক আটক
বিদেশি মদসহ ভারতীয় নাগরিক আটক

দেশগ্রাম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

নিশাঙ্কা ঝড় থামালেন তাসকিন
নিশাঙ্কা ঝড় থামালেন তাসকিন

মাঠে ময়দানে

জাতীয় দলের নির্বাচক হলেন শান্ত ও সালমা
জাতীয় দলের নির্বাচক হলেন শান্ত ও সালমা

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

শেষ চারে বাংলাদেশ
শেষ চারে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিয়ানমারে খাদ্যসামগ্রী পাচারকালে আটক ১০
মিয়ানমারে খাদ্যসামগ্রী পাচারকালে আটক ১০

দেশগ্রাম