শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধেভাতে’

আবদুল আউয়াল ঠাকুর
প্রিন্ট ভার্সন
‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধেভাতে’

ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর অন্নদামঙ্গল কাব্য রচনা করেছিলেন ১৭৫২ সালে। সে সময় বাংলা বিহার উড়িষ্যার নবাব ছিলেন আলিবর্দি খাঁ। এই সময় মূলত স্বাধীন বাংলার শেষ দিনগুলোর মধ্যে পড়ে। এ সময়ের মাত্র পাঁচ বছরের মধ্যে বাংলার বিপর্যয় পলাশীর যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। পলাশীর যুদ্ধ সাধারণ মানুষের মনে প্রাথমিকভাবে কোনো বড় ধরনের প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে না পারার কারণ হিসেবে অনেকে মনে করেন, তখন বাংলার অর্থনৈতিক অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছিল যে যুদ্ধ সাধারণ ক্ষমতার পরিবর্তন বলেই তারা ধরে নিয়েছিল। এটা মনে হওয়ার বড় কারণ নবাব আলিবর্দি খাঁ ও তাঁর সমসাময়িক সময় এবং কিছুটা পূর্ব থেকে বাংলা মূলত উপদ্রুত অঞ্চলে পরিণত হয়েছিল। এ সময়ে বাংলায় বর্গি তথা ঠগি দস্যুদের আক্রমণ, লুট, আফগানি আক্রমণ সব মিলে বাংলার জনগণ এতটাই নিঃস^ হয়ে পড়েছিল যে তারা খাজনা দিতে অসমর্থ হয়েছিল।

যেহেতু তখন খাজনা উৎপাদিত ফসলে হতো, তাই কোষাগার শূন্যে পরিণত হয়েছিল। বাংলার মানুষের অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছিল যে মায়েরা ভয়ে বর্গি দস্যুদের নাম উচ্চারণ না করে, ছেলে ভোলানো ঘুমপাড়ানি গানে বর্গিদের নামে ভয় দেখাত। বিখ্যাত সেই লোককথা ‘ছেলে ঘুমাল পাড়া জুড়াল বর্গি এলো দেশে/ বুলবুলিতে ধান খেয়েছে খাজনা দিব কিসে?’ বুলবুলি কথাটা বর্গিদের নামের প্রতীক হিসেবে বলা হতো। বর্র্গিরা মাথায় লাল কাপড় বেঁধে লুটতরাজ করত। সেটি বোঝাতেই বুলবুুলি বোঝানো হতো। কারণ বুলবুলির মাথায় লাল ঝুঁটি রয়েছে। বর্গি আফগানি হায়নাদের চেয়েও বড় কথা ছিল- তত দিনে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি জেঁকে বসেছিল। সামগ্রিক দুর্ভোগে সাধারণ মানুষের জীবনচিত্র তুলে ধরেছিলেন ভারতচন্দ্র তাঁর মঙ্গলকাব্যে। তাঁর কাব্যের একটি শ্লোক এখনো মানুষের মুখে মুখে ঘুরে ফেরে। আজকের দিনেও প্রাসঙ্গিকতা হারায়নি। দেবীকে তাঁর নৌকায় পেয়ে সে বর চেয়েছিল ‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধেভাতে।’

গোলা ভরা ধান, গোয়ালে গাভি, পুকুর ভরা মাছের যুগে দুধেভাতে থাকা অধিক সচ্ছলতার প্রতীক কি না, আজকের যুগে দাঁড়িয়ে তা বলা যাবে না। এখন দুধভাত দূরের কথা মাছভাতকেও ভাবা যায় না মধ্যবিত্তের জন্য। দেশের সাধারণ মানুষ পুঁটি মাছ থেকে জাতীয় মাছ ইলিশে হাত দিতে পারে না। শাকভাতের কথা হয়তো এখন মধ্যবিত্ত ভাবছে। সে কারণে ভারতচন্দ্র এখনো সমভাবে গ্রহণযোগ্য। প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, মাসে অন্তত এক দিন না খেয়ে থাকে শতকরা ৯ শতাংশ মানুষ। দেশে দারিদ্র্য বেড়েছে ২৮ শতাংশ। অন্য প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে দারিদ্র্য হ্রাসের ধারাবাহিক অগ্রযাত্রা তিন দশক ধরে চললেও সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সেই ধারা উল্টো দিকে ঘুরছে। গবেষণায় উঠে এসেছে, দেশে বর্তমানে প্রতি চারজনের একজন দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করছে। ধারণা করা হচ্ছে, পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে, সামান্য আঘাত অসুস্থতা চাকরি হারানো কিংবা হঠাৎ সংকট তাদের দরিদ্রের কাতারে ঠেলে দিতে পারে। কেন এ অবস্থা সে সম্পর্কে বিশেষজ্ঞদের মতামত হচ্ছে, উচ্চ মূল্যস্ফীতি, বিনিয়োগ স্থবিরতা, কর্মসংস্থান না হওয়ায় করোনা মহামারি, আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ ১০টি কারণ রয়েছে। এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী বিগত তিন মাসে কোটিপতির সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে, ১ লাখ ২২ হাজার ৮১-তে। গত তিন মাসে বেড়েছে ৪ হাজার ৯৫৪। বাংলাদেশে এখন মধ্যবিত্তের অবস্থা কোথায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে সে চিত্র অন্যভাবেও উঠে এসেছে। বলা হচ্ছে, গাজীপুরে অসংখ্য গার্মেন্ট বন্ধ হওয়ায় উত্তরা এলাকায় ছিনতাই বেড়েছে। নিরাপত্তাহীনতা এসব এলাকায় নতুন মাত্রা নিয়েছে। দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিবেচনা করলে এটা সবাই স্বীকার করবেন যে সাধারণ মানুষের বিন্দুমাত্র নিরাপত্তা নেই।

দেখা যাচ্ছে, খবর প্রকাশিত হওয়ার পর এক এলাকায় বন্ধ হয় তো অন্য এলাকায় শুরু হয়। কোনো জটিল বা বিশেষজ্ঞের রিপোর্ট ছাড়াই বলা যায়, বাজারে পণ্যমূল্য কমেনি অথচ প্রতিদিন মানুষ কর্মহীন হচ্ছে। নতুন কোনো কর্মসংস্থানের বিপরীতে দেশের শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোতে অজানা আশঙ্কা ভর করেছে। চাঁদাবাজি সন্ত্রাস বহাল রয়েছে। ঘুষ-দুর্নীতির বিন্দুমাত্র সুরাহা করা যায়নি। কথাবার্তা যা-ই হোক ফলাফল একই থাকল। একটি গণ অভ্যুত্থানের পর মানুষের প্রত্যাশার সঙ্গে কোনো ধরনের সংগতি স্থাপন করতে পারেনি সংশ্লিষ্টরা। উপরন্তু রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা অস্থিরতা বাড়ছে। পরিস্থিতি যে দিনদিন ঘোলাটে হচ্ছে বোধ করি তা লিখে বলার প্রয়োজন নেই। বাংলায় যে কটি বড় দুর্ভিক্ষ হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে ছিয়াত্তরের মন্বন্তর, ’৭৪ সালে দুর্ভিক্ষ। নবাবি আমল থেকে ব্রিটিশরা রাজ্য দখলে নেওয়ার পর যে ভূমিকর ব্যবস্থার প্রচলন করেছিল তার বিষবাষ্পই হলো ছিয়াত্তরের মন্বন্তর। এই মর্মান্তিক দুর্ভিক্ষের সময়ও কেউ কেউ প্রহসন করে বলেছেন, বাংলায় কি এতই দুর্ভিক্ষ যে দিনান্তে এক বেলা পোলাউও খেতে পারে না? ইতিহাস বলে এই দুর্ভিক্ষে এত লোক মারা গিয়েছিল যে শিয়াল কুকুর শকুনে খেয়েও শেষ করতে পারেনি। মৃতের সৎকার করার মতো কেউ ছিল না। অথচ বাস্তবতা হচ্ছে, ইংরেজদের বাংলা দখলের পর শত শত নৌকা-জাহাজে বাংলার সম্পদ ব্রিটেনে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। জমির ওপর করারোপের ফলেই কৃষক সর্বস্বান্ত হয়েছিল। সে অবস্থা এমন ছিল যে ঋণের টাকা পরিশোধ করতে মানুষ নিজেই নিজেকে দলিল করে বিক্রি করেছে। এসব কথা ইতিহাসেই উল্লেখ রয়েছে। চুয়াত্তরের দুর্ভিক্ষ নিয়েও বলা হয়, এটিও ছিল অব্যবস্থাজনিত। এসব দুর্ভিক্ষে ক্ষতিগ্রস্ত, সর্বস্বান্ত হয় সাধারণ মানুষ। আর লাভবান হয় বিত্তবানরা। এই লুটপাট কখনো দেখা যায় না খালি চোখে। আস্তে আস্তে বোঝা যায়। যা দু-একটা খবর বেরোয় তাকে হয় আমরা উড়িয়ে দিই, নয়তো অবজ্ঞা করি। রাজনৈতিক সমাবেশে সভা মিছিলে নির্বাচনের জন্য কোটি কোটি টাকা রাজনীতিবিদরা খরচ করেন, কালো টাকা সাদা করার আইন প্রণীত হয় অথচ সম্প্রতি দুজন সাংবাদিক আত্মহত্যা করেছেন। আমরা নিয়তই বাক্স্বাধীনতার কথা বলছি।

এ নিয়ে অনেকে অনেক কথা বলেছেন। মত-পথ নিয়ে কথা বলা নয়। সত্যি হচ্ছে আর্থিক সংকট সামাল দিতে না পেরে অন্য কোনো পথ খুঁজে না পেয়ে শেষমেশ আত্মহননের পথই বেছে নিয়েছেন। এটি সমাজের একটি বড় চিত্র। নমুনা হিসেবেও গ্রহণ করা যেতে পারে। আমরা যারা এখনো কায়ক্লেশে বেঁচে আছি, তাদের মূলত বিদ্রুপ করছে এই মৃত্যু। বারবার ধিক্কার দিয়ে বলছে, একটি স্বাধীন দেশে যদি বেঁচে থাকার চেয়ে মৃত্যুকে অধিকতর পছন্দনীয় মনে করতে হয়, তাহলে স্বাধীনতার অর্থ কী? ’৪৭ সালের ১৫ আগস্ট ভারতীয় স্বাধীনতার পর প্রথম বার্ষিকী পালন উপলক্ষে এবং কবিতায় একজন প্রশ্ন করেছিলেন স্বাধীনতার অর্থ কী? সন্ধ্যার পর যখন মাঠের সব পতাকা নামিয়ে নেওয়া হলো, রঙিন কাগজের ব্যানার ফেস্টুন নামানো হলো তখন থেকে গেল শুধু বাঁশটা। প্রথম স্বাধীনতা দিবস দেখতে আসা ভারতীয় কৃষকের মনে হয়েছিল এটাই কি তাহলে স্বাধীনতা? না বুঝে কৃষকের ভাষায় হয়তো এ কথা। আমরা তা বলব না। তবে আমরা যে একের পর এক বৈষম্য নিরসনের লড়াই করছি তার মূলে কী? অর্থনৈতিক স্বাধীনতা ছাড়া রাজনৈতিক স্বাধীনতা অর্থহীন। এখন সংগত বিবেচ্য বিষয় হচ্ছে, এর থেকে মুক্তির উপায় কী?

ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়। ক্ষুধাতুর শিশু চায়না স্বরাজ, তার কাছে পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি। সে কারণেই সময় এসেছে মানুষের জন্য কিছু করার। মানুষ কাজ চায়, বাঁচতে চায়। আমাদের মতো দেশ যেখানে নাগরিকরা রাষ্ট্রীয় অর্থনৈতিক নিরাপত্তাবলয়ে নেই, সেখানে নিজে করি কর্মসূচির অধীনেই বাঁচতে হয়। এই বাঁচার পথ হচ্ছে কাজ। আমাদের অর্থনীতির প্রাণ বলে কথিত যে রেমিট্যান্স অর্থ, সেটি আসলে কায়িক শ্রমের মাধ্যমে অর্জিত। এই অর্থ আয় করতে গিয়ে সমুদ্রে মরছে, নিখোঁজ হচ্ছে, দালালের হাতে সর্বস্বান্ত হচ্ছে, মায়ের কোল খালি হচ্ছে। অথচ দেশে কাজ করার সুযোগ পেলে এই শ্রমশক্তি থেকে দেশ অনায়াসে উপকৃত হওয়ার সুযোগ ছিল। আমরা মাঝে মাঝেই দেশকে সিঙ্গাপুরসহ বিভিন্ন উন্নত ও মাঝারি উন্নত দেশের সঙ্গে মিলিয়ে কথা বলি। আসলে আমরা কোথায় আছি, আমাদের মাথাপিছু প্রকৃত আয় কত তা নিয়ে বিভ্রান্তি রয়েছে। আমাদের অর্থনীতি এখনো করনির্ভর। করনির্ভরতা হচ্ছে শোষণের ব্যবস্থা।

উৎপাদনের আওতা বাড়ানো না গেলেও মানুষের আয়-কর্মসংস্থান বাড়ানো সম্ভব নয়। জনসংখ্যা বৃদ্ধির আনুপাতিক হারের সঙ্গে কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি করা না গেলে শুধু কথামালা মূল সমস্যা সমাধানে কোনো কার্যকর ভূমিকা রাখবে না, রাখতে পারে না। সম্প্রতি নেপালে যে গণ অভ্যুত্থান বিপ্লব হয়ে গেল, যারা নাকি বাংলাদেশ থেকে শিক্ষা নিয়েছে; তাদের দেশেও কর্মসংস্থানের অভাব দুর্নীতি বড় সমস্যা হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। মানুষকে খেয়েপরে বেঁচে থাকার সাধারণ গ্যারান্টি দেওয়া না গেলে রাজনীতির যত বড় বড় বুলি আওড়ানো হোক না কেন, তা আষাঢ়ে গল্পই থেকে যাবে।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
সর্বশেষ খবর
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঠাকুরগাঁওয়ে মাদকবিরোধী ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঠাকুরগাঁওয়ে মাদকবিরোধী ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে অটোরিকশার ধাক্কা, প্রাণ গেল নারীর
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে অটোরিকশার ধাক্কা, প্রাণ গেল নারীর

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় ৮০ হাজার ইয়াবাসহ তিন কারবারি গ্রেপ্তার
চকরিয়ায় ৮০ হাজার ইয়াবাসহ তিন কারবারি গ্রেপ্তার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে জঙ্গল থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
টাঙ্গাইলে জঙ্গল থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হন্ডুরাসের জালে ব্রাজিলের ৭ গোল
হন্ডুরাসের জালে ব্রাজিলের ৭ গোল

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে ব্যবসায়ীর ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ব্যবসায়ীর ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়া মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
শহীদ জিয়া মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানের সঙ্গে হাত মেলাতে বাধা দেবে না হকি ইন্ডিয়া
পাকিস্তানের সঙ্গে হাত মেলাতে বাধা দেবে না হকি ইন্ডিয়া

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানবাধিকার রাষ্ট্রীয় স্বৈরাচার থেকে সুরক্ষা দেয়: কাদের গনি চৌধুরী
মানবাধিকার রাষ্ট্রীয় স্বৈরাচার থেকে সুরক্ষা দেয়: কাদের গনি চৌধুরী

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

টঙ্গী পাইলট স্কুল অ্যান্ড গার্লস কলেজের শিক্ষককে কারণ দর্শানো নোটিশ
টঙ্গী পাইলট স্কুল অ্যান্ড গার্লস কলেজের শিক্ষককে কারণ দর্শানো নোটিশ

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডিসেম্বরে খুলছে গোমা সেতু
ডিসেম্বরে খুলছে গোমা সেতু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো ঐতিহ্যবাহী রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো ঐতিহ্যবাহী রাস উৎসব

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌‌নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র খড়কুটোর মত ভেসে যাবে’
‘‌‌নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র খড়কুটোর মত ভেসে যাবে’

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণ না করলে লাগাতার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণ না করলে লাগাতার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে ব্যবসায়ী ও গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
বাগেরহাটে ব্যবসায়ী ও গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিউজিল্যান্ডে জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করল ক্যারিবীয়রা
নিউজিল্যান্ডে জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করল ক্যারিবীয়রা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ, সতর্ক থাকার আহ্বান পুলিশের
৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ, সতর্ক থাকার আহ্বান পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পুজো করলেই পুরোহিতকে লাখ টাকা’, স্ত্রীর মন্তব্যে ক্ষমা চাইলেন গোবিন্দা
‘পুজো করলেই পুরোহিতকে লাখ টাকা’, স্ত্রীর মন্তব্যে ক্ষমা চাইলেন গোবিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পদ হারালেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতা
পদ হারালেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পশ্চিম তীরে এক মাসেই ২৩৫০টি ইসরায়েলি হামলা: রিপোর্ট
পশ্চিম তীরে এক মাসেই ২৩৫০টি ইসরায়েলি হামলা: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের কাছে তৃতীয় ওয়ানডেতে হারল যুবারা
আফগানিস্তানের কাছে তৃতীয় ওয়ানডেতে হারল যুবারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত বোরিসের সাক্ষাৎ
বিএনপির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত বোরিসের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় সার সংকটে বিপাকে কৃষক, রাস্তায় বিক্ষোভ
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় সার সংকটে বিপাকে কৃষক, রাস্তায় বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠোঁটের যত্নে ঘরেই লিপজেল তৈরি করবেন যেভাবে
ঠোঁটের যত্নে ঘরেই লিপজেল তৈরি করবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা