শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

রকমারি ফলফসলের বাংলাদেশ

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
রকমারি ফলফসলের বাংলাদেশ

স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ মূলত কৃষিনির্ভর অর্থনীতির দেশ ছিল। পরে শিল্প ও বাণিজ্যের বিস্তারে অর্থনীতির চাকা ঘুরতে শুরু করলেও মানুষের জীবনের প্রধান অবলম্বন খাদ্যের জোগান আজও কৃষকের ঘামে ভিজে আসে। গত ৫০ বছরে কৃষি ও কৃষকের চেহারা আমূল বদলে গেছে। আশির দশকে যখন বাংলাদেশ টেলিভিশনের কৃষি অনুষ্ঠান নির্মাণে যুক্ত হলাম, তখন থেকেই খুব কাছ থেকে কৃষির এই পরিবর্তনের সাক্ষী আমি। খাবারের প্লেটেই বোঝা যায় এই পরিবর্তন। আশি দশকের গ্রামের গৃহস্থের খাবার বলতে ছিল ভাত, এক কোণে সামান্য পিঁয়াজ আর একটি কাঁচা মরিচ। ধান-পাট ছাড়া কৃষকের আর কোনো আবাদ ছিল না। উঠোনের লাউ বা শিম গাছই রান্নার সবজির ভরসা। দিনে যতটুকু সবজি দরকার, তার সিকিভাগও মিটত না। মাছ চাষের কথা বললে অনেকে অবাক হয়ে তাকাতেন, ‘মাছ আবার চাষ হয় নাকি? মাছ তো বিলঝিলেই মেলে!’ অথচ বাড়ির সামনের পুকুরটি থাকত পরিত্যক্ত, কেবল গোসল বা কাপড় ধোয়ার কাজে। সেই সময় থেকেই টেলিভিশনে সবজি চাষ, মাছ চাষ, মুরগি পালন নিয়ে নিরন্তর কথা বলে গেছি। টেলিভিশনে ‘হাকিম আলীর মৎস্য খামার’ প্রচারিত হওয়ার পর শিক্ষিত তরুণরা নেমে পড়েন মাছ চাষে, আর তাদের হাত ধরেই দেশে মাছ চাষে বিপ্লব ঘটে। উঠোনের সবজি চলে আসে ফসলের মাঠে। ফলে মানুষের প্লেটে ভাতের অংশ কমে, সেখানে যুক্ত হয় সবজি, মাছ, ডিম কিংবা মুরগির মাংস। ধীরে ধীরে খাদ্যাভ্যাসে আসে ফলও। অর্থাৎ কেবল পেট ভরানোর চিন্তা থেকে মানুষ এখন পুষ্টির কথাও ভাবছে। কিন্তু প্রশ্ন রয়ে যায়, ধান চাষ কি কৃষকের কাছ থেকে গুরুত্ব হারাচ্ছে?

মানিকগঞ্জের জয়মন্টপে গিয়ে দেখলাম মাঠের পর মাঠে আমন ধানের পাশে পেঁপে, পটোল, ঝিঙা, আগাম শিমের আবাদ। কৃষক আবু বক্কর সিদ্দিক সাত বিঘা জমিতে চাষ করেছেন পেঁপে। সার সার গাছে ফল ঝুলছে, গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত। তিনি জানালেন, আগে এ জমিতে ধান চাষ করতেন, কিন্তু লাভ হতো না। পেঁপেতে খরচের তুলনায় লাভ নিশ্চিত। শরিফুল ইসলাম, হাফিজ উদ্দিন, রানা হোসেন, হাসেম আলীসহ অনেকেই এখন আর ধান চাষ করেন না, চাল কিনে খান। একই চিত্র সাভারেও। ধানের জমিতে এখন শাকসবজির আবাদ। চাষ হচ্ছে ফুলের। সারা দেশেই এরকম প্রবণতা। কৃষক জানেন ধান নয়, উচ্চমূল্যের ফলফসলই তার ভালো আয়ের পথ। পেঁপে, পেয়ারা, ড্রাগন ফল, মাল্টা, তরমুজ কিংবা ফুল চাষে কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে। প্রশ্ন জাগে, তাহলে আগামী দিনে ভাতের জোগান আসবে কোথা থেকে?

বাংলাদেশের কৃষি পাল্টে গেছে। স্বাধীনতার পর যেখানে ৮৫ শতাংশ মানুষ কৃষির ওপর নির্ভরশীল ছিল, সেখানে এখন সে হার ৪০ শতাংশের কাছাকাছি। ১৯৭২-৭৩ সালে জিডিপিতে কৃষির অবদান ছিল ৫৮ শতাংশ, ২০১৯-২০ সালে এসে তা নেমে আসে ১৩ শতাংশে। তবু সামগ্রিক উৎপাদন বেড়েছে প্রায় ছয় গুণ।

পরিসংখ্যান বলছে, দেশের আবাদি জমি ৮৫ লাখ হেক্টরের বেশি। এর মধ্যে এক ফসলি, দুই ফসলি, তিন ফসলি জমির ব্যবহারে এসেছে বৈচিত্র্য। তিন মৌসুমে ধান, বছরজুড়ে সবজি-ফল, সাথি ফসল, অন্তঃফসল, মিশ্র ফসল; সবকিছু মিলিয়ে জমির সর্বোত্তম ব্যবহার এখন চোখে পড়ে। যেখানে আগে চাষাবাদের কল্পনাই ছিল না, সেখানে এখন ড্রাগন ফল বা পেয়ারাবাগান। বরেন্দ্রের অনুর্বর জমিতে, দক্ষিণের জলমগ্ন এলাকায়, এমনকি ঘরের উঠোনেও চলছে মাছ চাষ।

বাগেরহাটের মোল্লাহাটের কথা অনেক শুনিয়েছি আপনাদের। সে এলাকার মানুষ না খেয়ে দিনাতিপাত করত। বছরের কয়েক মাস খেতে হতো ঢ্যাপের চালের ভাত। সেই এলাকাটি এখন থেকে ৩০ বছর আগেই চিংড়ি চাষে সাফল্যের জন্য খুলনার কুয়েত হিসেবে পরিচিতি অর্জন করে। এখন সেটি দক্ষিণের অন্যতম সমৃদ্ধ ও ধনী মানুষের এলাকা। দক্ষিণাঞ্চলের যশোরের কথা যদি বলি। গদখালি-পানিসারা গ্রামের মানুষ কৃষির কোনো ভবিষ্যৎ খুঁজে পেত না। এখন ওই এলাকাটি পরিণত হয়েছে বাংলাদেশের নেদারল্যান্ডসে। ফুলের এই স্বর্গরাজ্যকে ঘিরে আশপাশের বিস্তীর্ণ এলাকার আবাদি খেত চলে গেছে ফুল চাষে। এক টুকরো জমি এখন সোনার চেয়ে দামি। বাণিজ্যিক কৃষির যুগে কৃষক জেনে গেছে তাকে টিকে থাকতে হলে আর্থিক লাভের জায়গায় আপস করার সুযোগ নেই। দেশের হাওড়ে ফলছে সোনা ফসল। চরাঞ্চলে সবজি চাষের বিপ্লব ঘটে গেছে। দক্ষিণের জলমগ্ন এলাকাগুলোতে এখন কৃষি, মাছ চাষসহ বছরব্যাপী উৎপাদনমুখী করতে নেওয়া হয়েছে নানা উদ্যোগ।

একসময় বাংলাদেশ টেলিভিশনের মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানে বারবার বলেছি ধান ও পাট চাষই একমাত্র কৃষি নয়। কৃষি সামনে ফলফসলের আবাদ। কৃষি মানে উচ্চমূল্যের ফসল করে আর্থিক উন্নতি করার ব্যাপার। কৃষি মানে মাছ চাষ করে জীবনকে ঘুরিয়ে দেওয়ার প্রয়াস। কৃষি মানে পোলট্রি খামার গড়ে নিজের ভাগ্য উন্নয়নের পাশাপাশি বহু মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেওয়া। সেই গল্পগুলো এখন বাস্তবতা। এখন কৃষক বোঝে কৃষি মানে শুধু বেঁচে থাকার প্রয়াস নয়। কৃষি মানে বাণিজ্য। কৃষি মানে উন্নয়ন। কৃষি মানে পরিবর্তন। কৃষি মানে নিজ হাতে নিজের জীবনকে ওপরে তুলে ধরা। তাই কৃষি করতে গিয়ে আটঘাট বেঁধে নামে সবাই। সবখানে শুধু টাকার কৃষি। তাহলে খাদ্যের কৃষির কী হবে? প্রশ্নটি সহজ করে বললে, আমাদের প্রধান খাদ্য ধান আবাদ এখন যেখানে এসেছে, এখান থেকে আর কতদূর যেতে পারবে?

স্বাধীনতার পর ১৯৭১-৭২ সালে ধানের মোট আবাদ ছিল ১ কোটি ৫১ লাখ হেক্টর, উৎপাদন মাত্র ৯৭ লাখ টন। ৪০ বছর পর আবাদ কমে দাঁড়াল প্রায় ১ কোটি ১৫ লাখ হেক্টরে, কিন্তু উৎপাদন বেড়ে দাঁড়াল সাড়ে তিন কোটি টনের বেশি। অর্থাৎ জমি কমলেও ফলন প্রায় আড়াই গুণ বেড়েছে। ২০১৯-২০ সালে উৎপাদন দাঁড়িয়েছে প্রায় ৪ কোটি টনে। আধুনিক জাত, উন্নত চাষাবাদ কৌশল ও গবেষণা-প্রচেষ্টার সমন্বয়েই এ সাফল্য সম্ভব হয়েছে।

এদিকে সবজি ও ফল উৎপাদনও আশ্চর্যজনক হারে বেড়েছে। গত ১৫ বছরে সবজি উৎপাদন প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। ফল চাষে এসেছে বিপ্লব। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে পুষ্টি নিরাপত্তার বিষয়টি। মাছ চাষেও বাংলাদেশ এখন বিশ্বে সাফল্যের দৃষ্টান্ত। একসময়কার পতিত জমি, পুকুর-দিঘি, নদীনালা, বিল-বাঁওড় সব জায়গায়ই মাছ চাষ হচ্ছে। তিন দশকে মাছ উৎপাদন বেড়েছে ২৫ গুণ। বিশ্বে স্বাদু পানির উন্মুক্ত জলাশয় থেকে মাছ আহরণে বাংলাদেশের অবস্থান দ্বিতীয়। তবে এ সাফল্যের মাঝেও প্রশ্ন রয়ে গেছে, আমরা কি খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতার পাশাপাশি আমদানির ওপর নির্ভরশীল হচ্ছি না? ২০২০-২১ অর্থবছরে চাল আমদানির জন্য খোলা হয়েছে প্রায় ৮৭ কোটি ডলারের এলসি। খাদ্যে স্বয়ম্ভরতার দাবি তুললেও আমদানির এ প্রবণতা আমাদের নিরাপত্তাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।

একই কৃষি, কখনো খাদ্যের উপলক্ষ্য, কখনো বাণিজ্যের। কখনো রপ্তানির উপলক্ষ্য, কখনো কর্মসংস্থানের। কখনো ব্যক্তি সাফল্যের, কখনো সামাজিক দায়বদ্ধতার, কখনো এটি শিল্পকারখানার মতো চুলচেরা হিসেবে উৎপাদনমুখী, কখনো প্রতিটি পদক্ষেপে ঝুঁঁকিপূর্ণ এক অনিশ্চয়তার ক্ষেত্র।

এ সামগ্রিক চিন্তায় কৃষি উৎপাদন, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা ও বাণিজ্যের দৌড়ে উদ্যোক্তা কৃষকের আর্থিক উন্নতি এবং সবশেষে দরিদ্র ভূমিহীন কৃষকের টিকে থাকার বিষয়গুলোতে আমরা সুষম দৃষ্টি রাখতে পারছি কি না, আজকের দিনে বড় প্রশ্ন। তবু আশার জায়গা আছে। আমাদের মাটি অনন্য, উর্বর। এখানে বীজ বপন করলে ফসল হয়, স্বপ্ন দেখলে বাস্তব রূপ নেয়। তাই আমাদের কৃষিকে সমন্বিতভাবে এগোতে হবে ধানের নিরাপত্তা, পুষ্টির নিশ্চয়তা এবং বাণিজ্যিক কৃষির বিকাশ সব একসঙ্গে নিয়ে।

অতএব কৃষির এই দীর্ঘ যাত্রাপথে আমরা দেখতে পাই সংগ্রাম, পরিবর্তন আর সাফল্যের এক অনন্য ইতিহাস। কৃষকই বাংলাদেশের মাটির প্রাণ, তাদের হাতেই ধরা থাকে খাদ্য নিরাপত্তা, পুষ্টি এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির ভবিষ্যৎ। কৃষি এখন বহুমুখী সম্ভাবনার ক্ষেত্র, যেখানে ফলন বাড়ানোর পাশাপাশি বৈচিত্র্য, উদ্ভাবন ও বাণিজ্যিক মূল্য যোগ হচ্ছে প্রতিনিয়ত। তবে এ পথচলায় ভারসাম্য রক্ষা করাই বড় চ্যালেঞ্জ। ধান, মাছ, সবজি, ফল কিংবা ফুল; সবকিছুর মধ্যেই টিকে থাকতে হবে টেকসই উৎপাদনের ধারণা। খাদ্যের নিশ্চয়তা, কৃষকের আয়, বাজারব্যবস্থাপনা, পরিবেশসহ সবকিছুর সমন্বয় ঘটিয়ে সামনে এগোতে হবে। আমরা যদি কৃষিকে উন্নয়ন, রপ্তানি, কর্মসংস্থান ও আত্মমর্যাদার হাতিয়ার হিসেবে দেখি, তবে কৃষি হবে আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তি। বাংলাদেশের কৃষি আজ স্বপ্নের দুয়ারে দাঁড়িয়ে। আমাদের কৃষক জানেন ‘কৃষি মানেই উন্নয়ন, কৃষি মানেই পরিবর্তন।’ এখন প্রয়োজন নীতি, গবেষণা, প্রযুক্তি ও বাজারব্যবস্থাপনার সঠিক সমন্বয়। তাহলেই কৃষির ভবিষ্যৎ হবে টেকসই, আর কৃষকের স্বপ্ন হবে বাংলাদেশ নামের এ সবুজ ভূখণ্ডে সবচেয়ে বড় বাস্তবতা।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে ছিনতাই
ট্রেনে ছিনতাই
মাদক আগ্রাসন
মাদক আগ্রাসন
আইইপি : শিক্ষাসহায়ক আধুনিক প্রযুক্তি
আইইপি : শিক্ষাসহায়ক আধুনিক প্রযুক্তি
স্বপ্নে প্রিয় নবী (সা.)
স্বপ্নে প্রিয় নবী (সা.)
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
গাজায় বর্বরতা
গাজায় বর্বরতা
বিলম্বিত সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্বিত সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
ঘরবন্দি শিশুরা কোথায় যাবে
ঘরবন্দি শিশুরা কোথায় যাবে
খুতবার প্রচলন ও প্রয়োজনীয়তা
খুতবার প্রচলন ও প্রয়োজনীয়তা
‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধেভাতে’
‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধেভাতে’
রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন দেশপ্রেমিকরা মানবে না
রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন দেশপ্রেমিকরা মানবে না
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
সর্বশেষ খবর
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল

১৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ঘোষিত রোডম্যাপ এক বছরে প্রায় শতভাগ বাস্তবায়ন
ঘোষিত রোডম্যাপ এক বছরে প্রায় শতভাগ বাস্তবায়ন

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চার গুণী রাহবারই হেফাজতের মূল চালিকা শক্তি: আখতার
চার গুণী রাহবারই হেফাজতের মূল চালিকা শক্তি: আখতার

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মামলা-হামলাসহ নানা হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ডে শিল্পের সর্বনাশ
মামলা-হামলাসহ নানা হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ডে শিল্পের সর্বনাশ

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে

৪৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রিয়ালের ছয় ম্যাচে ছয় জয়
রিয়ালের ছয় ম্যাচে ছয় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কুড়িগ্রামে ফের বাড়ছে তিস্তাসহ সব নদীর পানি
কুড়িগ্রামে ফের বাড়ছে তিস্তাসহ সব নদীর পানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ ব্র্যান্ডিং ফেস্টিভ্যাল
মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ ব্র্যান্ডিং ফেস্টিভ্যাল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ, স্বামী পলাতক
স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ, স্বামী পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় মেশিনচাপায় শ্রমিকের মৃত্যু
ভালুকায় মেশিনচাপায় শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনের মুখে রাবিতে পোষ্যকোটা স্থগিত
আন্দোলনের মুখে রাবিতে পোষ্যকোটা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

“১০-১৫ রান কম হয়েছে”: হারের পর স্বীকারোক্তি শ্রীলঙ্কার অধিনায়কের
“১০-১৫ রান কম হয়েছে”: হারের পর স্বীকারোক্তি শ্রীলঙ্কার অধিনায়কের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

“সাইফ পারবে, আমি জানতাম”:  ম্যাচ জয়ের পর আরও যা বললেন লিটন
“সাইফ পারবে, আমি জানতাম”: ম্যাচ জয়ের পর আরও যা বললেন লিটন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাকিবকে পেছনে ফেললেন লিটন
সাকিবকে পেছনে ফেললেন লিটন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের হ্যাটট্রিকে হফেনহাইমকে উড়িয়ে দিল বায়ার্ন
কেইনের হ্যাটট্রিকে হফেনহাইমকে উড়িয়ে দিল বায়ার্ন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যাচসেরা সাইফ, গেমচেঞ্জার হৃদয়
ম্যাচসেরা সাইফ, গেমচেঞ্জার হৃদয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে আইরিশ নারী পর্যটকের মৃত্যু
সুন্দরবনে আইরিশ নারী পর্যটকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া সমঝোতা স্মারক
অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া সমঝোতা স্মারক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপারব্র্যান্ডস অ্যাওয়ার্ড পেল বসুন্ধরা পেপার, টিস্যু ও ডায়াপ্যান্ট
সুপারব্র্যান্ডস অ্যাওয়ার্ড পেল বসুন্ধরা পেপার, টিস্যু ও ডায়াপ্যান্ট

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবার ইনজুরিতে নেইমার
আবার ইনজুরিতে নেইমার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা
শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা শুভ সংঘের উদ্যোগে বাঞ্ছারামপুরে ৬০ নারীর মাঝে সেলাই মেশিন বিতরণ
বসুন্ধরা শুভ সংঘের উদ্যোগে বাঞ্ছারামপুরে ৬০ নারীর মাঝে সেলাই মেশিন বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাওয়া ডেন্টাল সেন্টারের উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান
রাওয়া ডেন্টাল সেন্টারের উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোটা বিরোধী আন্দোলনে উত্তাল রাবি, শিক্ষকদের কর্মবিরতি
কোটা বিরোধী আন্দোলনে উত্তাল রাবি, শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিআর পদ্ধতি বিষয়ে দেশের মানুষের ধারণা নেই: জিয়া হায়দার
পিআর পদ্ধতি বিষয়ে দেশের মানুষের ধারণা নেই: জিয়া হায়দার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাবিতে প্রোভিসি-প্রক্টর লাঞ্ছনা : ইউট্যাবের নিন্দা ও তদন্ত দাবি
রাবিতে প্রোভিসি-প্রক্টর লাঞ্ছনা : ইউট্যাবের নিন্দা ও তদন্ত দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ১৩১ পূজামণ্ডপে তারেক রহমানের পক্ষে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় ১৩১ পূজামণ্ডপে তারেক রহমানের পক্ষে উপহার বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি নিষ্কাশনের পথ বন্ধ, বড়াইগ্রামে দুইশ’ পরিবার পানিবন্দী
পানি নিষ্কাশনের পথ বন্ধ, বড়াইগ্রামে দুইশ’ পরিবার পানিবন্দী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক চ্যালেঞ্জের অভিজ্ঞতা, এক নতুন স্বপ্নের আহ্বান
এক চ্যালেঞ্জের অভিজ্ঞতা, এক নতুন স্বপ্নের আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশসহ ৯ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরব আমিরাতের
বাংলাদেশসহ ৯ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরব আমিরাতের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচ-১বি ভিসার ফি দেড় হাজার থেকে বাড়িয়ে এক লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প
এইচ-১বি ভিসার ফি দেড় হাজার থেকে বাড়িয়ে এক লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগদান সারলেন এনসিপি নেতা হান্নান মাসউদ
বাগদান সারলেন এনসিপি নেতা হান্নান মাসউদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পরমাণু ইস্যুতে যৌথ উদ্যোগ নিচ্ছে চীন-রাশিয়া
ইরানের পরমাণু ইস্যুতে যৌথ উদ্যোগ নিচ্ছে চীন-রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র প্রতিনিধিদের সরকারে আসাটা সঠিক সিদ্ধান্ত বলে মনে হয় না : সালাহউদ্দিন
ছাত্র প্রতিনিধিদের সরকারে আসাটা সঠিক সিদ্ধান্ত বলে মনে হয় না : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফারিয়া তুমি সত্যিই জিতেছো : পিয়া জান্নাতুল
ফারিয়া তুমি সত্যিই জিতেছো : পিয়া জান্নাতুল

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুপার ফোরে লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
সুপার ফোরে লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা
শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল থেকে বৃষ্টি বাড়তে পারে ঢাকাসহ ৫ বিভাগে
কাল থেকে বৃষ্টি বাড়তে পারে ঢাকাসহ ৫ বিভাগে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাশুড়ির সঙ্গে স্বামীর পরকীয়া, টিকটক কেলেঙ্কারি থেকে ভাইরাল সিনেমায় ঝড়
শাশুড়ির সঙ্গে স্বামীর পরকীয়া, টিকটক কেলেঙ্কারি থেকে ভাইরাল সিনেমায় ঝড়

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান
অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে অবশ্যই পাকিস্তান-বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে: কংগ্রেস নেতা
ভারতকে অবশ্যই পাকিস্তান-বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে: কংগ্রেস নেতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়নি আরব আমিরাত : রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়নি আরব আমিরাত : রাষ্ট্রদূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০
সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও দিন-রাতের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও দিন-রাতের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ফিরে আসবে : মান্না
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ফিরে আসবে : মান্না

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়তে সৌদি আরবকে হিজবুল্লাহ’র প্রস্তাব
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়তে সৌদি আরবকে হিজবুল্লাহ’র প্রস্তাব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে ইসরায়েলের হুমকিতে ভীত হওয়া উচিত নয়: জাতিসংঘ মহাসচিব
বিশ্বকে ইসরায়েলের হুমকিতে ভীত হওয়া উচিত নয়: জাতিসংঘ মহাসচিব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর ক্রিকেট লিগে সাকিবের দুর্দান্ত অভিষেক
যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর ক্রিকেট লিগে সাকিবের দুর্দান্ত অভিষেক

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের
এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এদেশে যা কিছু ভালো, সবকিছু দিয়েছে বিএনপি: মির্জা ফখরুল
এদেশে যা কিছু ভালো, সবকিছু দিয়েছে বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অদৃশ্য শক্তি ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : তারেক রহমান
অদৃশ্য শক্তি ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত হামলা করলে আমাদের পাশে থাকবে সৌদি আরব : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ভারত হামলা করলে আমাদের পাশে থাকবে সৌদি আরব : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান
এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাগরিকদের জন্য বাংলাদেশ ভ্রমণে উচ্চ সতর্কতা জারি কানাডার
নাগরিকদের জন্য বাংলাদেশ ভ্রমণে উচ্চ সতর্কতা জারি কানাডার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে জন্ম, প্রাণে ভয়: মস্তিষ্ক খেকো অ্যামিবায় পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যু ১৬
পানিতে জন্ম, প্রাণে ভয়: মস্তিষ্ক খেকো অ্যামিবায় পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যু ১৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার হামলা : ইউরোপজুড়ে শত শত ফ্লাইট বাতিল
সাইবার হামলা : ইউরোপজুড়ে শত শত ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের আর্থিক খাত আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে যুক্তরাষ্ট্রের ৮ পরামর্শ
বাংলাদেশের আর্থিক খাত আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে যুক্তরাষ্ট্রের ৮ পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাল্টে যাবে রাজনীতির হিসাব
পাল্টে যাবে রাজনীতির হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনীতির আড়ালে ভয়ংকর প্রতারণা সাম্রাজ্য
রাজনীতির আড়ালে ভয়ংকর প্রতারণা সাম্রাজ্য

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে আট নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে আট নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

ডিসেম্বরে বইমেলা, কী ভাবছেন প্রকাশকরা
ডিসেম্বরে বইমেলা, কী ভাবছেন প্রকাশকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কের ঝড় থামছেই না
বিতর্কের ঝড় থামছেই না

মাঠে ময়দানে

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া অন্য দলের প্রার্থী নেই
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া অন্য দলের প্রার্থী নেই

নগর জীবন

সম্পত্তি লিখে না দেওয়ায় দুই ছেলের নির্যাতনে হাসপাতালে বাবা
সম্পত্তি লিখে না দেওয়ায় দুই ছেলের নির্যাতনে হাসপাতালে বাবা

দেশগ্রাম

নরসিংদীতে ১২ দিনে ৭ খুন
নরসিংদীতে ১২ দিনে ৭ খুন

দেশগ্রাম

হাত না মেলানোর পরের লড়াই!
হাত না মেলানোর পরের লড়াই!

মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট
সারের কৃত্রিম সংকট

দেশগ্রাম

জাতীয় দলের নির্বাচক হলেন শান্ত ও সালমা
জাতীয় দলের নির্বাচক হলেন শান্ত ও সালমা

মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ কলেজছাত্রীর লাশ মিলল পুকুরে
নিখোঁজ কলেজছাত্রীর লাশ মিলল পুকুরে

দেশগ্রাম

পুলিশ ক্যাম্প স্থাপনের দাবিতে বিক্ষোভ
পুলিশ ক্যাম্প স্থাপনের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

কুয়াকাটা সৈকতে ফের মৃত ইরাবতি ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ফের মৃত ইরাবতি ডলফিন

দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি
কুষ্টিয়ায় রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি

দেশগ্রাম

জিতেই সেমিফাইনাল খেলতে চান ফয়সালরা
জিতেই সেমিফাইনাল খেলতে চান ফয়সালরা

মাঠে ময়দানে

এক দিনে চার অস্বাভাবিক মৃত্যু গাইবান্ধায়
এক দিনে চার অস্বাভাবিক মৃত্যু গাইবান্ধায়

দেশগ্রাম

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

লিটনদের মধুর প্রতিশোধ
লিটনদের মধুর প্রতিশোধ

মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছে হেরে ফুটসালে যাত্রা
ইরানের কাছে হেরে ফুটসালে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

বজ্রপাতে প্রাণ গেল শিক্ষার্থী ও কৃষকের
বজ্রপাতে প্রাণ গেল শিক্ষার্থী ও কৃষকের

দেশগ্রাম

বিদেশি মদসহ ভারতীয় নাগরিক আটক
বিদেশি মদসহ ভারতীয় নাগরিক আটক

দেশগ্রাম

ইজিবাইক চার্জ দিতে গিয়ে চালকের মৃত্যু
ইজিবাইক চার্জ দিতে গিয়ে চালকের মৃত্যু

দেশগ্রাম

চলছে লিভারপুল ও রিয়ালের জয়রথ
চলছে লিভারপুল ও রিয়ালের জয়রথ

মাঠে ময়দানে

ভারী বৃষ্টি, ফের বিপৎসীমার কাছাকাছি তিস্তার পানি
ভারী বৃষ্টি, ফের বিপৎসীমার কাছাকাছি তিস্তার পানি

দেশগ্রাম

পূজায় কক্সবাজার-ঢাকা রুটে বিশেষ ট্রেন
পূজায় কক্সবাজার-ঢাকা রুটে বিশেষ ট্রেন

দেশগ্রাম

পাওয়ার গ্রিডে বিস্ফোরণ, বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন সাতক্ষীরা
পাওয়ার গ্রিডে বিস্ফোরণ, বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন সাতক্ষীরা

দেশগ্রাম

শেষ চারে বাংলাদেশ
শেষ চারে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডে বিশ্বকাপে ছয়বারের চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া
ওয়ানডে বিশ্বকাপে ছয়বারের চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে