শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ মে, ২০২২

গোনাহ ও পাপাচারিতা দেশ ও জাতির ওপর আজাব ডেকে আনে

আল্লামা মাহমূদুল হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
গোনাহ ও পাপাচারিতা দেশ ও জাতির ওপর আজাব ডেকে আনে

ভূমিকম্প, ঝড়-তুফান, বন্যা, সুনামি ইত্যাদি মহাদুর্যোগ মানব জাতির ওপর নেমে আসে কেন? কোরআন পাকই এর উত্তর দিচ্ছে ‘মানুষের কৃতকর্মের দরুন জলে ও স্থলে বিপর্যয় ছড়িয়ে পড়ে।’ অর্থাৎ গোনাহ ও পাপাচারিতাই দেশ ও জাতির ওপর আজাব ডেকে আনে। নেক আমল হলো আলোর মতো। আলো চলে গেলে অন্ধকার আসবেই। হাদিস থেকে বোঝা যায়, যিনা-ব্যভিচার, মদ্যপান, তরকে সালাত, তরকে জাকাত ইত্যাদি মারাত্মক গোনাহের কারণে সমাজ ও দেশে কোনো কোনো সময় খরা, অনাবৃষ্টি, দুর্ভিক্ষ ইত্যাদি গজব নাজিল হয়। এক আজাব অন্য আজাবকে টেনে আনে। যেমন, অনাবৃষ্টি হলে উৎপাদন থাকবে না। কৃষি ধ্বংস হয়ে যাবে। আর কৃষি ধ্বংস হলে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা এলোমেলো হয়ে যাবে। যার ফলে দেশে চোর, লুটেরা, ছিনতাইকারীদের সংখ্যা অধিকহারে বেড়ে যাবে। সামাজিক শান্তি বলতে কিছুই থাকবে না। পারস্পরিক মায়া-মহব্বত, সাহায্য-সহযোগিতা থাকবে না। থাকবে শুধু হানাহানি, মারামারি। এসব অপরাধের গজব ও শাস্তি থেকে মুক্তি পাওয়ার দুটি দিক আছে। এক বেশি বেশি ইস্তেগফার পড়া। অর্থাৎ অতীতের অপরাধের জন্য অনুতপ্ত হয়ে আল্লাহর কাছে নিজেকে নতশীর করে ক্ষমা প্রার্থনা করা। কেননা তিনি তো অতি দয়ালু ও ক্ষমাশীল। যখন আল্লাহর দরবারে কারও অপরাধের ফাইল পেশ করা হয়, তখন বলেন এটা রাখ, পরে দেখব। যেমন, দুনিয়াতে কোনো আসামির অপরাধের ফাইল যখন আদালতে হাকিমের দরবারে পেশ করা হয়, তখন আদর্শবান হাকিম চিন্তা করেন যে, কীভাবে বাদী ও বিবাদী উভয়ের মঙ্গল হয় এমন ফয়সালা দেওয়া যায়। যেন বাদী ইনসাফপূর্ণ ও সন্তোষজনক বিচার পায়, সঙ্গে সঙ্গে বিবাদীও যেন স্বীয় জীবনকে সংশোধন করে নিতে পারে। ফাঁসি থেকে বাঁচানোর উদ্দেশে আন্তর্জাতিক আইন হয়েছে যাবজ্জীবন কারাবরণ। কিন্তু পনেরো বিশ বছর পর আসামি জেল থেকে মুক্ত হয়ে যায়। কারণ বিভিন্ন ছুটির দিনগুলোকে যোগ করে মূল জীবন থেকে বাদ দেওয়া হয়। আদালতে যখন ফাইল পেশ করা হয়, তখন বাদী খুশি হতে থাকে, আর অপরাধী ভয়ে কাঁপতে থাকে, কী জানি কী হয়ে যায়। বিচক্ষণ জজ ঘোষণা দেন, এটার বিচার দুই মাস পরে হবে। এতে আসামিকে সময় দেওয়া হয় যেন বাদীর সঙ্গে মিলেমিশে মামলাটি তুলে আনতে পারে। যদি উভয়ে মিলে গিয়ে বলে, স্যার! আমরা মিলে গেছি। তাহলে আর মামলা থাকে না। অনেক সময় তারিখ চলতেই থাকে। এতে দয়া প্রদর্শন করা হয়। আর আল্লাহতায়ালা তো সব বিচারকের সেরা বিচারক এবং সব দয়ালুর চেয়ে সেরা দয়ালু। ফেরেশতা যখন আল্লাহর দরবারে ফাইল পেশ করে যে, এই লোকটি নামাজ পড়েনি, জাকাত দেয়নি, তখন আল্লাহ বলেন, রাখ পরে দেখব। তখন গুনাহগাররা খুশি হয়ে যায়। গুনাহ দুই প্রকার।              ১. আল্লাহর হক নষ্ট করা, ২. বান্দার হক নষ্ট করা। আল্লাহ বলেছেন, আমার হক মাফ করে দিব, যদি তোমরা অনুতপ্ত হয়ে ক্ষমা চাও। কিন্তু বান্দার হক তো আমি মাফ করতে পারি না। কারণ তোমাকে ক্ষমা করলে আরেক বান্দার ক্ষতি হয়ে যায়। এটা তো ইনসাফ হবে না। অতএব কোনো বান্দার হক যদি নষ্ট করে থাক তাহলে তার কাছ থেকে ক্ষমা চেয়ে নিতে হবে। শুধু বলে বান্দার হক মাফ পাওয়া যাবে না। বান্দার কাছ থেকে ক্ষমা নিতে হবে, হাতে ধরে হোক বা পায়ে ধরে হোক নিতেই হবে। জান্নাতে যাওয়ার সব তরিকা আল্লাহ পাক বান্দাকে এভাবে যতেœর সঙ্গে শিখিয়েছেন। কোনো বান্দাই তার দরবারে সামান্যতম বেইনসাফি প্রত্যক্ষ করবে না। বান্দার প্রতি আল্লাহর দয়া-অনুগ্রহের শেষ নেই। তিনি মানুষকে সৃষ্টি করেছেন। তার শরীরের যাবতীয় অঙ্গপ্রত্যঙ্গ কী সুন্দররূপে বানিয়ে যথাস্থানে স্থাপন করেছেন। কিছু অঙ্গ আমরা দেখতে পাই আর কিছু অঙ্গ দেখতে পাই না। হাত, পা, নাক দাঁত ইত্যাদি অঙ্গগুলো দেখতে পাই। বাহ্যিক অঙ্গগুলোকে যেমন বিশ্বাস করি তেমনি অভ্যন্তরীণ না দেখা অঙ্গসমূহের অস্তিত্বকেও বিশ্বাস করি। রুহ বা আত্মা, দেমাগ ইত্যাদি অঙ্গ দেখতে পাই না, তবে আছে বলে বিশ্বাস করি। হাত পায়ের নড়াচড়া দ্বারা বুঝে নেই যে, আত্মা আছে। এখন আমি যদি উল্টাপাল্টা কথা বলি তাহলে আপনারা বলবেন যে, হুজুরের দেমাগ ঠিক নাই। ঠিকঠাক মতো কথা বলাই প্রমাণ করে, বক্তার দেমাগ-আকল ঠিক আছে। আপনারা কি কখনো দেমাগ দেখেছেন? কখনো আকল দেখেছেন? কেউ দেখেননি। কিন্তু সবাই বিশ্বাস করেন। পৃথিবীর প্রতিটি প্রান্তের প্রতিটি মানুষই বিশ্বাস করে। বোঝা গেল আলামত দেখে অদৃশ্য তথা গায়েব জিনিসের প্রতিও মানুষের বিশ্বাস জন্মে। আমাদের স্থায়ী জিন্দেগির পুরোটাই গায়েব। এই গায়েবের বিশ্বাসটাই ইসলামের মূল বিষয়। বলছিলাম আল্লাহর সৃষ্টি কুশলতা প্রসঙ্গে। তিনি আমাদের অতি সুন্দরভাবে সৃষ্টি করার পর শরীরের প্রতিটি অঙ্গ প্রত্যঙ্গ ব্যবহার করে উপকৃত হওয়ার পদ্ধতিও শিখিয়েছেন। অঙ্গগুলোর সহযোগিতা নিয়েই আমি পূর্ণাঙ্গ মানুষ। জীবনের হাজারো প্রয়োজন পূরণে, উদ্দেশ্য সাধনে আমি আল্লাহর দেওয়া অঙ্গের স্বতঃস্ফূর্ত সহায়তা পাই। শরীরের একটা অঙ্গ যদি আমাকে সহযোগিতা না করে তাহলেই আমি অস্থির হয়ে পড়ি। চিন্তা করুন তো, আপনার চোখ আপনাকে সহযোগিতা না করলে দুনিয়ার জীবনটা আপনার কেমন হতো? আমরা কি কখনো চিন্তা করি যে, আল্লাহতায়ালা এতগুলো অঙ্গ কেন বানালেন? এক অঙ্গকে অন্য অঙ্গের মুখাপেক্ষী বানিয়েছেন কেন? আল্লাহ নিজেই এ চিন্তার প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেছেন যদি আমার ব্যাপারে তোমাদের কোনো প্রশ্ন জাগে তাহলে তোমাদের শরীরে তালাশ কর, উত্তর পেয়ে যাবে।

লেখক : আমির, আল হাইআতুল উলয়া ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ।

এই বিভাগের আরও খবর
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
সর্বশেষ খবর
১৮ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে কারাতে প্রতিযোগিতা, অংশ নেবে ৮ দেশ
১৮ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে কারাতে প্রতিযোগিতা, অংশ নেবে ৮ দেশ

এই মাত্র | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের আশ্বাস, বাণিজ্য ঘাটতি কমলে শুল্ক আরো কমবে
যুক্তরাষ্ট্রের আশ্বাস, বাণিজ্য ঘাটতি কমলে শুল্ক আরো কমবে

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জনশক্তি রপ্তানির নামে ১১৫৯ কোটি টাকা ‘আত্মসাৎ-পাচার’
জনশক্তি রপ্তানির নামে ১১৫৯ কোটি টাকা ‘আত্মসাৎ-পাচার’

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত হলো আনোয়ার ইস্পাত ডিলারস মিট ২০২৫
কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত হলো আনোয়ার ইস্পাত ডিলারস মিট ২০২৫

১৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নাইজেরিয়ায় বিয়ের বাস নদীতে পড়ে নারী-শিশুসহ নিহত ১৯
নাইজেরিয়ায় বিয়ের বাস নদীতে পড়ে নারী-শিশুসহ নিহত ১৯

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

না খেলার চেয়ে তো খেলা ভালো: আকরাম খান
না খেলার চেয়ে তো খেলা ভালো: আকরাম খান

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়
অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার
ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে
গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন
বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়
সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ
বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার
ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার
কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা
বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি
আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়
ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা
টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’
বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন
রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

নগর জীবন

ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি চক্রের তিনজন গ্রেপ্তার
ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি চক্রের তিনজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন