শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ জুন, ২০২২

ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে বঙ্গবন্ধুকে স্মরণ

শাবান মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে বঙ্গবন্ধুকে স্মরণ

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী। লাল-সবুজ পতাকার বাংলাদেশ স্বাধীনতার ৫০ বছর অতিক্রম করল গত বছর। স্বাধীন জাতি হিসেবে আমরা আজ বিশ্বদরবারে প্রতিষ্ঠিত। আমাদের প্রাণের ঠিকানা বাংলাদেশ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল। আমাদের নতুন প্রজন্ম এখন উন্নত রাষ্ট্রের স্বপ্ন দেখে। ভবিষ্যৎ প্রজন্ম নিশ্চিতভাবেই বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করবে উন্নত দেশের গর্বিত নাগরিক হিসেবে। আমাদের স্বপ্নজয়ী বীরের জাতি বাঙালি আজ আলোর পথের যাত্রী। বাংলাদেশ এখন সত্যিকারের অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ। প্রিয় স্বদেশ আজ মৌলবাদ, জঙ্গিবাদ আর সাম্প্রদায়িকতার অভিশাপমুক্ত একটি গণতান্ত্রিক দেশ।

বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা বাংলার মানুষের আশা-আকাক্সক্ষার ঠিকানা, জাতির প্রিয় নেত্রী শেখ হাসিনা আজ টানা তিনবারের প্রধানমন্ত্রী। মহান সৃষ্টিকর্তা রব্বুল আলামিনের কৃপাবলে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ বিশ্বের বিস্ময়। জাতি হিসেবে আজ আমরা শুধু গর্বিতই নই, বাংলাদেশ এখন বিশ্বে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ এখন সারা বিশ্বে গবেষণার বিষয়। বাংলাদেশের সাহসী ও সাফল্যের অগ্রযাত্রায় যার নাম লেখা থাকবে স্বর্ণাক্ষরে তিনি আমাদের প্রিয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। বাঙালি জাতি দল-মত নির্বিশেষে গভীর আত্মবিশ্বাসে উপলব্ধি করে হাজার বছরের পরাধীনতা থেকে বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতা দিয়েছেন বঙ্গবন্ধু, বিশ্বমানচিত্রে বাংলাদেশের জন্ম হয়েছে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ এই সাহসী ও নেতার নেতৃত্বে। স্বাধীন বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিয়ে বিশ্বনেতার আসনে প্রতিষ্ঠিত আমাদের প্রিয় নেত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা কেবল বাংলাদেশের মানুষের কাছেই নয়, বিশ্ববাসীর কাছেও অনুকরণীয়, অনুসরণীয়। স্বাধীনতার ৫০ বছরে বাঙালি জাতির সবচেয়ে গর্বিত ঠিকানা বঙ্গবন্ধু ও তাঁর সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধুর আদরের ছোট কন্যা শেখ রেহানাও আমাদের অনুপ্রেরণা। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে কী পেল বাংলাদেশ? ৫০ বছরের বন্ধুর পথযাত্রায় বাংলাদেশের অর্জন কী? আমরা কেমন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম? আমরা কি সত্যিকার অর্থে দারিদ্র্যমুক্ত হতে পেরেছি? স্বপ্নের বাংলাদেশ বিনির্মাণে কতটা সফল? জাতি হিসেবে আমরা কি মর্যাদার প্রতীক? আমরা কি নিরক্ষরমুক্ত জাতি? আমাদের নাগরিক অধিকার, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, আত্মনির্ভর স্বাধীন সার্বভৌম জাতির মর্যাদা কি সুপ্রতিষ্ঠিত? আমাদের নারীর ক্ষমতায়ন কি বিশ্ববাসীর কাছে অনুকরণীয়? তথ্যপ্রযুক্তির সুবিধাভোগী সড়ক যোগাযোগসহ সব অবকাঠামো উন্নয়ন কি প্রত্যাশার সঙ্গে প্রাপ্তির কাছাকাছি? এসব প্রশ্নের হয়তো পৃথক জবাব আসবে। কারণ উন্নয়নবিরোধীরা, নিন্দুকেরা হয়তো এখনো তৎপর। আমি যদি বাংলাদেশের সচেতন নাগরিকসমাজের কাছে বিনীতভাবে জানতে চাই- বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশে যারা পালাবদলে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় এসেছেন তারা কি সব বঙ্গবন্ধুর আদর্শের অনুসারী ছিলেন? এক কথায় উত্তর আসবে, না।

আওয়ামী লীগের বাইরে যারা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় এসেছে তারা কি সবাই এ বাংলাদেশ নিয়ে স্বপ্ন দেখেছেন? তারা কি বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য নির্মাণে কাজ করেছেন? তারা কি বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষের চিরচেনা মুখ? বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা সংগ্রামে ভূমিকা রাখা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের তারা কি যথার্থ সম্মান দেখিয়েছেন? তারা কি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিকাশে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নিয়েছেন? এ দেশের সাধারণ মানুষ নিশ্চয়ই এমন প্রশ্নের জবাবে বলবে, একমাত্র আওয়ামী লীগ ছাড়া ক্ষমতাভোগী অন্য কোনো দল বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে কাজ করেনি। এ দেশের মানুষের নিরপেক্ষ মূল্যায়ন স্বাধীনতার ৫০ বছরে যা কিছু অর্জন তা কেবল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁরই সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনার সুদূরপ্রসারী নেতৃত্বের ফসল। আমি পেশাগত কাজের সুবাদে এখন বাংলাদেশ হাইকমিশন, নয়াদিল্লিতে কর্মরত। প্রায় দেড় শ কোটি মানুষের দেশ ভারতের গণমাধ্যমগুলোর সঙ্গে আমার কূটনৈতিক সূত্রে যোগাযোগ। দিল্লিতে ভারতের মূলধারার গণমাধ্যমে কর্মরত সাংবাদিক ছাড়াও আন্তর্জাতিক গুরুত্বপূর্ণ সব গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা কাজ করছেন। বিশ্বখ্যাত মিডিয়া প্রতিষ্ঠানের সংবাদকর্মীরা এখন বাংলাদেশ নিয়ে ভাবছেন। কৌতূহলী দৃষ্টিভঙ্গিতে আন্তর্জাতিক মিডিয়ার সংবাদকর্মীরা আমাকে প্রশ্ন করেন, বাংলাদেশের এ বিস্ময়কর সাফল্যের নেপথ্য জাদু কী? প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐতিহাসিক সাফল্যের মূল শক্তি কী? বাংলাদেশের অভাবনীয় অর্থনৈতিক উন্নয়ন কীভাবে সম্ভব হলো? এসব প্রশ্নের জবাবে আমি পাল্টা প্রশ্ন করি সাংবাদিকদের কাছে, এ বিষয়ে আপনাদের মূল্যায়ন কী? প্রায় সবার একই পর্যবেক্ষণ শেখ হাসিনার দূরদর্শী চিন্তা এবং গতিশীল নেতৃত্বের কারণেই বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশ।

বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা সংগ্রামে ও মুক্তিযুদ্ধে আমাদের পরীক্ষিত বন্ধুরাষ্ট্র ভারতের ঐতিহাসিক ভূমিকা সারা বিশ্বে স্বীকৃত। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারত বাংলাদেশের পক্ষে দাঁড়িয়ে যে বন্ধুত্বের পরিচয় দিয়েছে তা বাঙালি জাতির ইতিহাসে এক চিরস্মরণীয় অধ্যায়। সেদিন যদি ভারত পক্ষে না দাঁড়াত মাত্র নয় মাসের মুক্তিযুদ্ধের সংগ্রামে বাংলাদেশ স্বাধীন হতে পারত কি না তা আজও গবেষণার দাবি রাখে। তৎকালীন ভারত সরকার বিশেষ করে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী বাংলাদেশের স্বাধীনতায় যে ভূমিকা রেখেছেন তা বিশ্ব ইতিহাসে স্মরণীয়। ভারত তাই আজও বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু। বাংলাদেশের আকাশছোঁয়া উন্নয়নে পুলকিত ভারতের সর্বস্তরের মানুষ।

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী এবং বাংলাদেশ-ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তিতে দুই বন্ধুপ্রতিম দেশের বন্ধুত্বের দৃষ্টান্ত এখন অনন্য উচ্চতায়। বাংলাদেশ সরকার ও ভারত সরকারের ঐতিহাসিক সম্পর্কের অন্য মাত্রায় দুই দেশের মানুষের মধ্যেও যেন ভ্রাতৃত্বের বন্ধন আরও সুদৃঢ়। দিল্লিতে আমার স্বল্পকালীন কূটনৈতিক জীবনে যা প্রত্যক্ষ করেছি খুব কাছ থেকে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সরকারের আন্তরিক ভূমিকায় দুই দেশের মানুষের মেলবন্ধন যে কোনো সময়ের চেয়ে সর্বোচ্চ মাত্রায়। ভারতের ক্ষমতাসীন দলের নীতিনির্ধারকসহ জাতীয় নেতৃবৃন্দ মনে করেন বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্ক রক্তে লেখা ইতিহাস। এ সম্পর্ক বন্ধুত্বের, ভ্রাতৃত্বের। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্বদানকারী বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগসহ জাতীয় নেতৃবৃন্দও বিশ্বাস করেন, ভারত বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু। দুই দেশের মধ্যে স্বার্থসংশ্লিষ্ট দ্বিপক্ষীয় ইস্যুর সন্তোষজনক সমাধানও তারই প্রমাণ।

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে, ভারতের জাতীয় প্রেস ক্লাব হিসেবে খ্যাত অল ইন্ডিয়া প্রেস ক্লাবসহ, কলকাতা প্রেস ক্লাব, ভারতের আসাম রাজ্যের গৌহাটিতে ডাউন টাউন বিশ্ববিদ্যালয়, চ-ীগড় বিশ্ববিদ্যালয় এবং পাঞ্জাব রাজ্যের লাভলি বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু মিডিয়া সেন্টার ও বঙ্গবন্ধু কর্নার নির্মাণে ভারত সরকারসহ সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে একটা আলাদা অনুভূতি ও আবেগের সৃষ্টি হয়েছে। ভারতের মূলধারার গণমাধ্যমগুলোয় ব্যাপকভাবে তা প্রচারিত হওয়ায় সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ভারতের নতুন প্রজন্মের কাছে এক অনুপ্রেরণাদায়ক নন্দিত মহান নেতার নাম। ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে বঙ্গবন্ধুকে স্মরণীয় করে রাখতে বাংলাদেশ হাইকমিশনে বিভিন্ন সুধীমহল ও গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান এবং প্রেস ক্লাব থেকে প্রস্তাব আসছে। এ ঐতিহাসিক যাত্রায় ভারতের মানুষের কাছে বিশ্বনন্দিত নেতা বঙ্গবন্ধুর দীর্ঘ রাজনৈতিক সংগ্রাম ও আদর্শিক অবস্থানকে যেন স্থায়ী রূপ দিচ্ছে। বাঙালি জাতি হিসেবে আমরা গর্বিত। ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে বঙ্গবন্ধু যেন এক আলোকিত অধ্যায়। ভারতের নতুন প্রজন্মের মধ্যে আগ্রহ সৃষ্টি হচ্ছে বাংলাদেশ সফরে।

বাংলাদেশ হাইকমিশন, নয়াদিল্লিতে প্রেস মিনিস্টার হিসেবে আমি যোগদান করি ২০২১ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি। কর্মক্ষেত্রে যোগদানের পর ভারতের মূলধারার গণমাধ্যমসহ আন্তর্জাতিক মিডিয়ার সঙ্গে পরিচিত হওয়ার চেষ্টা করি। প্রায় প্রতিদিন কাজ শেষে ভারতের জাতীয় প্রেস ক্লাব, ফরেন করেসপনডেন্ট ক্লাব অব সাউথ এশিয়াসহ সাংবাদিকদের বিভিন্ন সংগঠন কার্যালয়ে আমার যাতায়াত শুরু হয়। কর্মক্ষেত্রে যোগদানের মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যেই কলকাতায় তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বাংলাদেশের চলচ্চিত্র উৎসব ও গড়ের মাঠে বিশাল সুধীসমাজে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন। গত এক দশকে ভারতে এ ধরনের একটি অনুষ্ঠান ছিল ব্যতিক্রমী আয়োজন। পুরো অনুষ্ঠান ঘিরে পশ্চিম বাংলার সাংস্কৃতিক অঙ্গনের মহাতারকাদের মধ্যে ছিল ব্যাপক উৎসাহ, উদ্দীপনা। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কয়েকজন সিনিয়র মন্ত্রীও যোগ দেন অনুষ্ঠানে।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে কলকাতা উপহাইকমিশন কার্যালয় অত্যন্ত সফলতার সঙ্গে ঐতিহাসিক গড়ের মাঠে হাজার হাজার দর্শকের উপস্থিতিতে যে অনুষ্ঠানের আয়োজন করে তা দুই বন্ধুরাষ্ট্রের গণকূটনীতিতেও বিশেষ প্রভাব ফেলে। স্মরণকালের এ ঐতিহাসিক অনুষ্ঠানে মহান স্বাধীনতা সংগ্রামে সাহসী সাংবাদিকতার জন্য ভারতের কয়েকজন সিনিয়র সাংবাদিক ও বীর যোদ্ধাকে পদক তুলে দেওয়া হয়। পর দিন আমরা ছুটে যাই শান্তিনিকেতনের বাংলাদেশ ভবন পরিদর্শনে। সেখানে গিয়ে মনটা প্রথমেই উৎফুল্ল হয়ে ওঠে বাংলাদেশ ভবনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসাধারণ প্রতিকৃতি দেখে। আমার কয়েক দিনের দিল্লি দর্শনে কোথাও বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি চোখে পড়েনি। তবে দিল্লি শহরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে একটি সড়কের নামকরণ হয়েছে সম্প্রতি। ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক প্রয়াত হাইকমিশনার সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলী দায়িত্বে থাকাবস্থায় এ সড়কের নামকরণ করা হয়।

শুরু থেকেই ভারতের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি জায়গায় বঙ্গবন্ধুর নামে সৃজনশীল কিছু একটা করার প্রবল বাসনা আমাকে তাড়া দিতে থাকে। গত বছরের আগস্ট। ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচি। কোনো এক সন্ধ্যায় ভারতের খ্যাতনামা সাংবাদিক গৌতম লাহিড়ীর সঙ্গে এ বিষয়ে আমার প্রাথমিক একটা আলোচনা হয়। ভারতের প্রেস ক্লাব যদিও প্রচলিত আছে- সদস্য সংখ্যার বিবেচনায় পৃথিবীর সর্ববৃহৎ প্রেস ক্লাব। গৌতম লাহিড়ী বাংলাদেশের পরম বন্ধু। দিল্লির এই খ্যাতনামা প্রেস ক্লাবে ‘বঙ্গবন্ধু মিডিয়া সেন্টার’ নির্মাণের প্রস্তাব সানন্দে গ্রহণ করলেন গৌতম দাদা। আমাকে আশ্বস্ত করলেন তিনি। গৌতম লাহিড়ীর সঙ্গে আলোচনার পর আমি ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মোহাম্মদ ইমরানকে বিষয়টি অবহিত করি। তিনি আমাকে উৎসাহিত করলেন। বললেন, এটি ভালো প্রস্তাব। প্রক্রিয়া শুরু করেন। তাঁর গভীর আন্তরিকতা আমাকে অনুপ্রাণিত করে। মান্যবর হাইকমিশনারের ইতিবাচক মনোভাব আমার আত্মবিশ্বাসকে আরও সৃদৃঢ় করে। আমি এ ব্যাপারে কথা বলি মাননীয় তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে। তথ্যমন্ত্রীর সঙ্গে মান্যবর হাইকমিশনারও দ্রুত যোগাযোগ করেন এ বিষয়ে তাঁর সম্মতি ও সহযোগিতার জন্য। তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ আমাদের প্রস্তাব পেয়ে আগ্রহভরে জানতে চান অর্থায়ন কীভাবে হবে? বাজেট কত? তিনি আমাকে প্রেস উইং থেকে বাজেট সমন্বয় করে এ মহতী উদ্যোগ সফল করতে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেন। সত্যিই সেদিন মাননীয় তথ্যমন্ত্রীর গভীর আন্তরিকতায় আর তাঁর সময়োপযোগী দিকনির্দশনায় দিল্লির প্রেস ক্লাবে ‘বঙ্গবন্ধু মিডিয়া সেন্টার’ নির্মাণের কাজটি দ্রুততার সঙ্গে সম্পন্ন হয়। আগস্ট শোকের মাস। মান্যবর হাইকমিশনার মোহাম্মদ ইমরান আমাকে বললেন সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে বঙ্গবন্ধু মিডিয়া সেন্টারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে। ৬ সেপ্টেম্বর ২০২১। বঙ্গবন্ধু মিডিয়া সেন্টারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের তারিখ চূড়ান্ত হয়। তখন ভারতজুড়ে করোনাকাল। মাননীয় তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি। সন্দেহ, সংশয় ছিল করোনা দুর্যোগে তথ্যমন্ত্রীর অনুষ্ঠানে যোগদানের বিষয়ে। আমার মনটা হঠাৎ বিষণœœ হয়ে উঠল। যদি তথ্যমন্ত্রী অনুষ্ঠানে যোগ দিতে না পারেন তাহলে কী হবে? প্রেস মিনিস্টার হিসেবে আমার প্রথম এমন একটি মহতী উদ্যোগ কালের সাক্ষী হতে পারবে না? প্রায়ই টেলিফোনে যোগাযোগ করে মাননীয় তথ্যমন্ত্রীর মনোভাব বোঝার চেষ্টা করতাম। তিনি সব সময় এ ব্যাপারে ছিলেন প্রাণবন্ত। অবশেষে সব সংশয়ের অবসান। তথ্যমন্ত্রী অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আগরতলা হয়ে দিল্লিতে এলেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হয়ে তথ্যমন্ত্রীর সঙ্গে এলেন ঢাকায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সম্মানিত সভাপতি, প্রেস ক্লাবের ইতিহাসের প্রথম নারী সভানেত্রী ফরিদা ইয়াসমিন। দৈনিক আমাদের সময়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা সম্পাদক সন্তোষ শর্মা ছিলেন মন্ত্রীর সফরসঙ্গী।

৬ সেপ্টেম্বর দুপুরে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। প্রায় ৫ হাজার কর্মরত সাংবাদিকের প্রিয় প্রতিষ্ঠান দিল্লির অল ইন্ডিয়া প্রেস ক্লাবের মিলনায়তনে তখন ভারতের শীর্ষ প্রিন্ট মিডিয়া ও বহুল প্রচারিত ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সিনিয়র সাংবাদিকের মিলনমেলা। ভারতের রাজধানী দিল্লির প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত ঐতিহ্যবাহী প্রেস ক্লাবের মূল ভবনে বঙ্গবন্ধু মিডিয়া সেন্টারের উদ্বোধন বাংলাদেশ-ভারতের পরীক্ষিত বন্ধুত্বে যুক্ত হলো এক নতুন মাত্রা। বঙ্গবন্ধু মিডিয়া সেন্টারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ড. হাছান মাহমুদের বক্তব্য প্রশংসিত হয় ভারতের সাংবাদিকসমাজ ও রাজনীতিসচেতন মহলে। ভারতের ক্ষমতাসীন দলেও ব্যাপকভাবে আলোচিত হয় বঙ্গবন্ধু মিডিয়া সেন্টারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা।

ঐতিহাসিক এ অনুষ্ঠানে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ভারতের জাতীয় প্রেস ক্লাবে বঙ্গবন্ধু মিডিয়া সেন্টার নির্মাণের মধ্য দিয়ে ভারতের গণমাধ্যম এবং সাংবাদিক -সমাজ বঙ্গবন্ধুর প্রতি যেভাবে শ্রদ্ধা প্রদর্শন করল তা বাংলাদেশের মানুষ স্মরণে রাখবে। তিনি ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে সংগ্রামে ভারতের মানুষের বন্ধুত্ব ও সহযোগিতার কথা স্মরণ করে বলেন, বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্ক রক্তের ইতিহাসে লেখা। এ সম্পর্ক চিরবন্ধনের। অনুষ্ঠানে উপস্থিত অনেকের চোখেই তখন আবেগের জল। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে জাতীয় প্রেস ক্লাব সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিনও বঙ্গবন্ধুর কথা বলতে গিয়ে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। অল ইন্ডিয়া প্রেস ক্লাবের সভাপতি উমাকান্ত লাখেরা ও সাধারণ সম্পাদক বিনয় কুমার বঙ্গবন্ধু মিডিয়া সেন্টার নির্মাণকে একটি ঐতিহাসিক পদক্ষেপ বলে উল্লেখ করেন। বঙ্গবন্ধু মিডিয়া সেন্টার উদ্বোধন শেষে জাতীয় প্রেস ক্লাব সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন অল ইন্ডিয়া প্রেস ক্লাবের সঙ্গে ঢাকার জাতীয় প্রেস ক্লাবের এক সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন। সমঝোতা স্মারকে দুই দেশের প্রেস ক্লাবের সদস্যরা সব ধরনের সুযোগ পাবেন। ৬ সেপ্টেম্বর রাতে আমার বাসায় মাননীয় তথ্যমন্ত্রী ও তাঁর সফরসঙ্গীদের সম্মানে এক নৈশভোজের আয়োজন করা হয়। নৈশভোজের আগে এ আলোচনার ফাঁকে তথ্যমন্ত্রীকে কলকাতা প্রেস ক্লাবে বঙ্গবন্ধু মিডিয়া সেন্টার করার অনুরোধ করা হয়। মন্ত্রী তাৎক্ষণিক কলকাতা প্রেস ক্লাব নেতৃবৃন্দের সঙ্গে কথা বলতে আমাকে উৎসাহিত করেন। কলকাতা প্রেস ক্লাবের সম্মানিত সভাপতি স্নেহাশীষ সুরের সঙ্গে মন্ত্রীর সামনেই কথা হয়। মাননীয় মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এ ব্যাপারে চূড়ান্ত দিকনির্দেশনা দেন। মাত্র দুই মাসের ব্যবধানে তথ্য মন্ত্রণালয়ের আর্থিক সহযোগিতায় কলকাতা প্রেস ক্লাবে বঙ্গবন্ধু মিডিয়া সেন্টার উদ্বোধন করেন ড. হাছান মাহমুদ। অনুষ্ঠানে আমিও উপস্থিত ছিলাম। কলকাতা প্রেস ক্লাবের মূল ভবনে বঙ্গবন্ধু স্বমহিমায় আলোকিত। পশ্চিমবঙ্গে বঙ্গবন্ধুর আলোকোজ্জ্বল উপস্থিতিতে স্মৃতিকাতর সেখানকার প্রবীণ-নবীন সাংবাদিকরা। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালিকে স্মরণ করায় গর্বিত পশ্চিমবঙ্গের সাংবাদিকসমাজ। কলকাতার ধারাবাহিকতায় পরে বঙ্গবন্ধু কর্নারের শুভ উদ্বোধন হয় আসাম রাজ্যের বিখ্যাত ডাউন টাউন বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখানেও প্রধান অতিথি মাননীয় তথ্যমন্ত্রী। মাত্র দেড় মাস আগে ভারতের সর্ববৃহৎ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় পাঞ্জাবের লাভলি বিশ্ববিদ্যালয়সহ চ-ীগড় বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু কর্নারের শুভ উদ্বোধন করেন মান্যবর হাইকমিশনার মোহাম্মদ ইমরান। দুটি অনুষ্ঠানেই হাইকমিশনের সব সিনিয়র কর্মকর্তা অংশ নিয়ে অনুষ্ঠানগুলোকে প্রাণবন্ত করেন। ভারতের এক রাজ্য থেকে অন্য রাজ্য, কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী, অরুণাচল থেকে গুজরাট বঙ্গবন্ধুর স্মরণে বন্ধুত্বের হাত বাড়ানোর ঘটনা সত্যিই অনুপ্রেরণা আর উৎসাহের। বিশ্বনন্দিত নেতা বঙ্গবন্ধু এভাবেই অমর হয়ে থাকবেন ভারতের মানুষের কাছে, বিশ্ববাসীর ভালোবাসায়। আমি গর্বের সঙ্গে বলতে চাই দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিষ্ঠিত বঙ্গবন্ধু চেয়ার নিয়ে। আমার বিশ্বাস, ভারতের অন্য খ্যাতনামা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোয় বঙ্গবন্ধুর স্মরণে আরও মহতী উদ্যোগ নেওয়া হবে। দুই দেশের নতুন প্রজন্ম সুযোগ পাবে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে চর্চা ও গবেষণার। বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্ক চির-অটুট থাকুক। জয় হোক বন্ধুত্বের।

                লেখক : প্রেস মিনিস্টার, বাংলাদেশ হাইকমিশন, নয়াদিল্লি, ভারত।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত
লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!
দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা