শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ জুন, ২০২২

ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে বঙ্গবন্ধুকে স্মরণ

শাবান মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে বঙ্গবন্ধুকে স্মরণ

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী। লাল-সবুজ পতাকার বাংলাদেশ স্বাধীনতার ৫০ বছর অতিক্রম করল গত বছর। স্বাধীন জাতি হিসেবে আমরা আজ বিশ্বদরবারে প্রতিষ্ঠিত। আমাদের প্রাণের ঠিকানা বাংলাদেশ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল। আমাদের নতুন প্রজন্ম এখন উন্নত রাষ্ট্রের স্বপ্ন দেখে। ভবিষ্যৎ প্রজন্ম নিশ্চিতভাবেই বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করবে উন্নত দেশের গর্বিত নাগরিক হিসেবে। আমাদের স্বপ্নজয়ী বীরের জাতি বাঙালি আজ আলোর পথের যাত্রী। বাংলাদেশ এখন সত্যিকারের অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ। প্রিয় স্বদেশ আজ মৌলবাদ, জঙ্গিবাদ আর সাম্প্রদায়িকতার অভিশাপমুক্ত একটি গণতান্ত্রিক দেশ।

বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা বাংলার মানুষের আশা-আকাক্সক্ষার ঠিকানা, জাতির প্রিয় নেত্রী শেখ হাসিনা আজ টানা তিনবারের প্রধানমন্ত্রী। মহান সৃষ্টিকর্তা রব্বুল আলামিনের কৃপাবলে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ বিশ্বের বিস্ময়। জাতি হিসেবে আজ আমরা শুধু গর্বিতই নই, বাংলাদেশ এখন বিশ্বে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ এখন সারা বিশ্বে গবেষণার বিষয়। বাংলাদেশের সাহসী ও সাফল্যের অগ্রযাত্রায় যার নাম লেখা থাকবে স্বর্ণাক্ষরে তিনি আমাদের প্রিয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। বাঙালি জাতি দল-মত নির্বিশেষে গভীর আত্মবিশ্বাসে উপলব্ধি করে হাজার বছরের পরাধীনতা থেকে বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতা দিয়েছেন বঙ্গবন্ধু, বিশ্বমানচিত্রে বাংলাদেশের জন্ম হয়েছে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ এই সাহসী ও নেতার নেতৃত্বে। স্বাধীন বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিয়ে বিশ্বনেতার আসনে প্রতিষ্ঠিত আমাদের প্রিয় নেত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা কেবল বাংলাদেশের মানুষের কাছেই নয়, বিশ্ববাসীর কাছেও অনুকরণীয়, অনুসরণীয়। স্বাধীনতার ৫০ বছরে বাঙালি জাতির সবচেয়ে গর্বিত ঠিকানা বঙ্গবন্ধু ও তাঁর সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধুর আদরের ছোট কন্যা শেখ রেহানাও আমাদের অনুপ্রেরণা। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে কী পেল বাংলাদেশ? ৫০ বছরের বন্ধুর পথযাত্রায় বাংলাদেশের অর্জন কী? আমরা কেমন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম? আমরা কি সত্যিকার অর্থে দারিদ্র্যমুক্ত হতে পেরেছি? স্বপ্নের বাংলাদেশ বিনির্মাণে কতটা সফল? জাতি হিসেবে আমরা কি মর্যাদার প্রতীক? আমরা কি নিরক্ষরমুক্ত জাতি? আমাদের নাগরিক অধিকার, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, আত্মনির্ভর স্বাধীন সার্বভৌম জাতির মর্যাদা কি সুপ্রতিষ্ঠিত? আমাদের নারীর ক্ষমতায়ন কি বিশ্ববাসীর কাছে অনুকরণীয়? তথ্যপ্রযুক্তির সুবিধাভোগী সড়ক যোগাযোগসহ সব অবকাঠামো উন্নয়ন কি প্রত্যাশার সঙ্গে প্রাপ্তির কাছাকাছি? এসব প্রশ্নের হয়তো পৃথক জবাব আসবে। কারণ উন্নয়নবিরোধীরা, নিন্দুকেরা হয়তো এখনো তৎপর। আমি যদি বাংলাদেশের সচেতন নাগরিকসমাজের কাছে বিনীতভাবে জানতে চাই- বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশে যারা পালাবদলে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় এসেছেন তারা কি সব বঙ্গবন্ধুর আদর্শের অনুসারী ছিলেন? এক কথায় উত্তর আসবে, না।

আওয়ামী লীগের বাইরে যারা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় এসেছে তারা কি সবাই এ বাংলাদেশ নিয়ে স্বপ্ন দেখেছেন? তারা কি বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য নির্মাণে কাজ করেছেন? তারা কি বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষের চিরচেনা মুখ? বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা সংগ্রামে ভূমিকা রাখা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের তারা কি যথার্থ সম্মান দেখিয়েছেন? তারা কি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিকাশে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নিয়েছেন? এ দেশের সাধারণ মানুষ নিশ্চয়ই এমন প্রশ্নের জবাবে বলবে, একমাত্র আওয়ামী লীগ ছাড়া ক্ষমতাভোগী অন্য কোনো দল বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে কাজ করেনি। এ দেশের মানুষের নিরপেক্ষ মূল্যায়ন স্বাধীনতার ৫০ বছরে যা কিছু অর্জন তা কেবল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁরই সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনার সুদূরপ্রসারী নেতৃত্বের ফসল। আমি পেশাগত কাজের সুবাদে এখন বাংলাদেশ হাইকমিশন, নয়াদিল্লিতে কর্মরত। প্রায় দেড় শ কোটি মানুষের দেশ ভারতের গণমাধ্যমগুলোর সঙ্গে আমার কূটনৈতিক সূত্রে যোগাযোগ। দিল্লিতে ভারতের মূলধারার গণমাধ্যমে কর্মরত সাংবাদিক ছাড়াও আন্তর্জাতিক গুরুত্বপূর্ণ সব গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা কাজ করছেন। বিশ্বখ্যাত মিডিয়া প্রতিষ্ঠানের সংবাদকর্মীরা এখন বাংলাদেশ নিয়ে ভাবছেন। কৌতূহলী দৃষ্টিভঙ্গিতে আন্তর্জাতিক মিডিয়ার সংবাদকর্মীরা আমাকে প্রশ্ন করেন, বাংলাদেশের এ বিস্ময়কর সাফল্যের নেপথ্য জাদু কী? প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐতিহাসিক সাফল্যের মূল শক্তি কী? বাংলাদেশের অভাবনীয় অর্থনৈতিক উন্নয়ন কীভাবে সম্ভব হলো? এসব প্রশ্নের জবাবে আমি পাল্টা প্রশ্ন করি সাংবাদিকদের কাছে, এ বিষয়ে আপনাদের মূল্যায়ন কী? প্রায় সবার একই পর্যবেক্ষণ শেখ হাসিনার দূরদর্শী চিন্তা এবং গতিশীল নেতৃত্বের কারণেই বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশ।

বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা সংগ্রামে ও মুক্তিযুদ্ধে আমাদের পরীক্ষিত বন্ধুরাষ্ট্র ভারতের ঐতিহাসিক ভূমিকা সারা বিশ্বে স্বীকৃত। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারত বাংলাদেশের পক্ষে দাঁড়িয়ে যে বন্ধুত্বের পরিচয় দিয়েছে তা বাঙালি জাতির ইতিহাসে এক চিরস্মরণীয় অধ্যায়। সেদিন যদি ভারত পক্ষে না দাঁড়াত মাত্র নয় মাসের মুক্তিযুদ্ধের সংগ্রামে বাংলাদেশ স্বাধীন হতে পারত কি না তা আজও গবেষণার দাবি রাখে। তৎকালীন ভারত সরকার বিশেষ করে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী বাংলাদেশের স্বাধীনতায় যে ভূমিকা রেখেছেন তা বিশ্ব ইতিহাসে স্মরণীয়। ভারত তাই আজও বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু। বাংলাদেশের আকাশছোঁয়া উন্নয়নে পুলকিত ভারতের সর্বস্তরের মানুষ।

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী এবং বাংলাদেশ-ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তিতে দুই বন্ধুপ্রতিম দেশের বন্ধুত্বের দৃষ্টান্ত এখন অনন্য উচ্চতায়। বাংলাদেশ সরকার ও ভারত সরকারের ঐতিহাসিক সম্পর্কের অন্য মাত্রায় দুই দেশের মানুষের মধ্যেও যেন ভ্রাতৃত্বের বন্ধন আরও সুদৃঢ়। দিল্লিতে আমার স্বল্পকালীন কূটনৈতিক জীবনে যা প্রত্যক্ষ করেছি খুব কাছ থেকে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সরকারের আন্তরিক ভূমিকায় দুই দেশের মানুষের মেলবন্ধন যে কোনো সময়ের চেয়ে সর্বোচ্চ মাত্রায়। ভারতের ক্ষমতাসীন দলের নীতিনির্ধারকসহ জাতীয় নেতৃবৃন্দ মনে করেন বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্ক রক্তে লেখা ইতিহাস। এ সম্পর্ক বন্ধুত্বের, ভ্রাতৃত্বের। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্বদানকারী বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগসহ জাতীয় নেতৃবৃন্দও বিশ্বাস করেন, ভারত বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু। দুই দেশের মধ্যে স্বার্থসংশ্লিষ্ট দ্বিপক্ষীয় ইস্যুর সন্তোষজনক সমাধানও তারই প্রমাণ।

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে, ভারতের জাতীয় প্রেস ক্লাব হিসেবে খ্যাত অল ইন্ডিয়া প্রেস ক্লাবসহ, কলকাতা প্রেস ক্লাব, ভারতের আসাম রাজ্যের গৌহাটিতে ডাউন টাউন বিশ্ববিদ্যালয়, চ-ীগড় বিশ্ববিদ্যালয় এবং পাঞ্জাব রাজ্যের লাভলি বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু মিডিয়া সেন্টার ও বঙ্গবন্ধু কর্নার নির্মাণে ভারত সরকারসহ সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে একটা আলাদা অনুভূতি ও আবেগের সৃষ্টি হয়েছে। ভারতের মূলধারার গণমাধ্যমগুলোয় ব্যাপকভাবে তা প্রচারিত হওয়ায় সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ভারতের নতুন প্রজন্মের কাছে এক অনুপ্রেরণাদায়ক নন্দিত মহান নেতার নাম। ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে বঙ্গবন্ধুকে স্মরণীয় করে রাখতে বাংলাদেশ হাইকমিশনে বিভিন্ন সুধীমহল ও গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান এবং প্রেস ক্লাব থেকে প্রস্তাব আসছে। এ ঐতিহাসিক যাত্রায় ভারতের মানুষের কাছে বিশ্বনন্দিত নেতা বঙ্গবন্ধুর দীর্ঘ রাজনৈতিক সংগ্রাম ও আদর্শিক অবস্থানকে যেন স্থায়ী রূপ দিচ্ছে। বাঙালি জাতি হিসেবে আমরা গর্বিত। ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে বঙ্গবন্ধু যেন এক আলোকিত অধ্যায়। ভারতের নতুন প্রজন্মের মধ্যে আগ্রহ সৃষ্টি হচ্ছে বাংলাদেশ সফরে।

বাংলাদেশ হাইকমিশন, নয়াদিল্লিতে প্রেস মিনিস্টার হিসেবে আমি যোগদান করি ২০২১ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি। কর্মক্ষেত্রে যোগদানের পর ভারতের মূলধারার গণমাধ্যমসহ আন্তর্জাতিক মিডিয়ার সঙ্গে পরিচিত হওয়ার চেষ্টা করি। প্রায় প্রতিদিন কাজ শেষে ভারতের জাতীয় প্রেস ক্লাব, ফরেন করেসপনডেন্ট ক্লাব অব সাউথ এশিয়াসহ সাংবাদিকদের বিভিন্ন সংগঠন কার্যালয়ে আমার যাতায়াত শুরু হয়। কর্মক্ষেত্রে যোগদানের মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যেই কলকাতায় তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বাংলাদেশের চলচ্চিত্র উৎসব ও গড়ের মাঠে বিশাল সুধীসমাজে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন। গত এক দশকে ভারতে এ ধরনের একটি অনুষ্ঠান ছিল ব্যতিক্রমী আয়োজন। পুরো অনুষ্ঠান ঘিরে পশ্চিম বাংলার সাংস্কৃতিক অঙ্গনের মহাতারকাদের মধ্যে ছিল ব্যাপক উৎসাহ, উদ্দীপনা। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কয়েকজন সিনিয়র মন্ত্রীও যোগ দেন অনুষ্ঠানে।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে কলকাতা উপহাইকমিশন কার্যালয় অত্যন্ত সফলতার সঙ্গে ঐতিহাসিক গড়ের মাঠে হাজার হাজার দর্শকের উপস্থিতিতে যে অনুষ্ঠানের আয়োজন করে তা দুই বন্ধুরাষ্ট্রের গণকূটনীতিতেও বিশেষ প্রভাব ফেলে। স্মরণকালের এ ঐতিহাসিক অনুষ্ঠানে মহান স্বাধীনতা সংগ্রামে সাহসী সাংবাদিকতার জন্য ভারতের কয়েকজন সিনিয়র সাংবাদিক ও বীর যোদ্ধাকে পদক তুলে দেওয়া হয়। পর দিন আমরা ছুটে যাই শান্তিনিকেতনের বাংলাদেশ ভবন পরিদর্শনে। সেখানে গিয়ে মনটা প্রথমেই উৎফুল্ল হয়ে ওঠে বাংলাদেশ ভবনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসাধারণ প্রতিকৃতি দেখে। আমার কয়েক দিনের দিল্লি দর্শনে কোথাও বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি চোখে পড়েনি। তবে দিল্লি শহরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে একটি সড়কের নামকরণ হয়েছে সম্প্রতি। ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক প্রয়াত হাইকমিশনার সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলী দায়িত্বে থাকাবস্থায় এ সড়কের নামকরণ করা হয়।

শুরু থেকেই ভারতের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি জায়গায় বঙ্গবন্ধুর নামে সৃজনশীল কিছু একটা করার প্রবল বাসনা আমাকে তাড়া দিতে থাকে। গত বছরের আগস্ট। ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচি। কোনো এক সন্ধ্যায় ভারতের খ্যাতনামা সাংবাদিক গৌতম লাহিড়ীর সঙ্গে এ বিষয়ে আমার প্রাথমিক একটা আলোচনা হয়। ভারতের প্রেস ক্লাব যদিও প্রচলিত আছে- সদস্য সংখ্যার বিবেচনায় পৃথিবীর সর্ববৃহৎ প্রেস ক্লাব। গৌতম লাহিড়ী বাংলাদেশের পরম বন্ধু। দিল্লির এই খ্যাতনামা প্রেস ক্লাবে ‘বঙ্গবন্ধু মিডিয়া সেন্টার’ নির্মাণের প্রস্তাব সানন্দে গ্রহণ করলেন গৌতম দাদা। আমাকে আশ্বস্ত করলেন তিনি। গৌতম লাহিড়ীর সঙ্গে আলোচনার পর আমি ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মোহাম্মদ ইমরানকে বিষয়টি অবহিত করি। তিনি আমাকে উৎসাহিত করলেন। বললেন, এটি ভালো প্রস্তাব। প্রক্রিয়া শুরু করেন। তাঁর গভীর আন্তরিকতা আমাকে অনুপ্রাণিত করে। মান্যবর হাইকমিশনারের ইতিবাচক মনোভাব আমার আত্মবিশ্বাসকে আরও সৃদৃঢ় করে। আমি এ ব্যাপারে কথা বলি মাননীয় তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে। তথ্যমন্ত্রীর সঙ্গে মান্যবর হাইকমিশনারও দ্রুত যোগাযোগ করেন এ বিষয়ে তাঁর সম্মতি ও সহযোগিতার জন্য। তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ আমাদের প্রস্তাব পেয়ে আগ্রহভরে জানতে চান অর্থায়ন কীভাবে হবে? বাজেট কত? তিনি আমাকে প্রেস উইং থেকে বাজেট সমন্বয় করে এ মহতী উদ্যোগ সফল করতে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেন। সত্যিই সেদিন মাননীয় তথ্যমন্ত্রীর গভীর আন্তরিকতায় আর তাঁর সময়োপযোগী দিকনির্দশনায় দিল্লির প্রেস ক্লাবে ‘বঙ্গবন্ধু মিডিয়া সেন্টার’ নির্মাণের কাজটি দ্রুততার সঙ্গে সম্পন্ন হয়। আগস্ট শোকের মাস। মান্যবর হাইকমিশনার মোহাম্মদ ইমরান আমাকে বললেন সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে বঙ্গবন্ধু মিডিয়া সেন্টারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে। ৬ সেপ্টেম্বর ২০২১। বঙ্গবন্ধু মিডিয়া সেন্টারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের তারিখ চূড়ান্ত হয়। তখন ভারতজুড়ে করোনাকাল। মাননীয় তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি। সন্দেহ, সংশয় ছিল করোনা দুর্যোগে তথ্যমন্ত্রীর অনুষ্ঠানে যোগদানের বিষয়ে। আমার মনটা হঠাৎ বিষণœœ হয়ে উঠল। যদি তথ্যমন্ত্রী অনুষ্ঠানে যোগ দিতে না পারেন তাহলে কী হবে? প্রেস মিনিস্টার হিসেবে আমার প্রথম এমন একটি মহতী উদ্যোগ কালের সাক্ষী হতে পারবে না? প্রায়ই টেলিফোনে যোগাযোগ করে মাননীয় তথ্যমন্ত্রীর মনোভাব বোঝার চেষ্টা করতাম। তিনি সব সময় এ ব্যাপারে ছিলেন প্রাণবন্ত। অবশেষে সব সংশয়ের অবসান। তথ্যমন্ত্রী অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আগরতলা হয়ে দিল্লিতে এলেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হয়ে তথ্যমন্ত্রীর সঙ্গে এলেন ঢাকায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সম্মানিত সভাপতি, প্রেস ক্লাবের ইতিহাসের প্রথম নারী সভানেত্রী ফরিদা ইয়াসমিন। দৈনিক আমাদের সময়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা সম্পাদক সন্তোষ শর্মা ছিলেন মন্ত্রীর সফরসঙ্গী।

৬ সেপ্টেম্বর দুপুরে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। প্রায় ৫ হাজার কর্মরত সাংবাদিকের প্রিয় প্রতিষ্ঠান দিল্লির অল ইন্ডিয়া প্রেস ক্লাবের মিলনায়তনে তখন ভারতের শীর্ষ প্রিন্ট মিডিয়া ও বহুল প্রচারিত ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সিনিয়র সাংবাদিকের মিলনমেলা। ভারতের রাজধানী দিল্লির প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত ঐতিহ্যবাহী প্রেস ক্লাবের মূল ভবনে বঙ্গবন্ধু মিডিয়া সেন্টারের উদ্বোধন বাংলাদেশ-ভারতের পরীক্ষিত বন্ধুত্বে যুক্ত হলো এক নতুন মাত্রা। বঙ্গবন্ধু মিডিয়া সেন্টারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ড. হাছান মাহমুদের বক্তব্য প্রশংসিত হয় ভারতের সাংবাদিকসমাজ ও রাজনীতিসচেতন মহলে। ভারতের ক্ষমতাসীন দলেও ব্যাপকভাবে আলোচিত হয় বঙ্গবন্ধু মিডিয়া সেন্টারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা।

ঐতিহাসিক এ অনুষ্ঠানে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ভারতের জাতীয় প্রেস ক্লাবে বঙ্গবন্ধু মিডিয়া সেন্টার নির্মাণের মধ্য দিয়ে ভারতের গণমাধ্যম এবং সাংবাদিক -সমাজ বঙ্গবন্ধুর প্রতি যেভাবে শ্রদ্ধা প্রদর্শন করল তা বাংলাদেশের মানুষ স্মরণে রাখবে। তিনি ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে সংগ্রামে ভারতের মানুষের বন্ধুত্ব ও সহযোগিতার কথা স্মরণ করে বলেন, বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্ক রক্তের ইতিহাসে লেখা। এ সম্পর্ক চিরবন্ধনের। অনুষ্ঠানে উপস্থিত অনেকের চোখেই তখন আবেগের জল। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে জাতীয় প্রেস ক্লাব সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিনও বঙ্গবন্ধুর কথা বলতে গিয়ে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। অল ইন্ডিয়া প্রেস ক্লাবের সভাপতি উমাকান্ত লাখেরা ও সাধারণ সম্পাদক বিনয় কুমার বঙ্গবন্ধু মিডিয়া সেন্টার নির্মাণকে একটি ঐতিহাসিক পদক্ষেপ বলে উল্লেখ করেন। বঙ্গবন্ধু মিডিয়া সেন্টার উদ্বোধন শেষে জাতীয় প্রেস ক্লাব সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন অল ইন্ডিয়া প্রেস ক্লাবের সঙ্গে ঢাকার জাতীয় প্রেস ক্লাবের এক সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন। সমঝোতা স্মারকে দুই দেশের প্রেস ক্লাবের সদস্যরা সব ধরনের সুযোগ পাবেন। ৬ সেপ্টেম্বর রাতে আমার বাসায় মাননীয় তথ্যমন্ত্রী ও তাঁর সফরসঙ্গীদের সম্মানে এক নৈশভোজের আয়োজন করা হয়। নৈশভোজের আগে এ আলোচনার ফাঁকে তথ্যমন্ত্রীকে কলকাতা প্রেস ক্লাবে বঙ্গবন্ধু মিডিয়া সেন্টার করার অনুরোধ করা হয়। মন্ত্রী তাৎক্ষণিক কলকাতা প্রেস ক্লাব নেতৃবৃন্দের সঙ্গে কথা বলতে আমাকে উৎসাহিত করেন। কলকাতা প্রেস ক্লাবের সম্মানিত সভাপতি স্নেহাশীষ সুরের সঙ্গে মন্ত্রীর সামনেই কথা হয়। মাননীয় মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এ ব্যাপারে চূড়ান্ত দিকনির্দেশনা দেন। মাত্র দুই মাসের ব্যবধানে তথ্য মন্ত্রণালয়ের আর্থিক সহযোগিতায় কলকাতা প্রেস ক্লাবে বঙ্গবন্ধু মিডিয়া সেন্টার উদ্বোধন করেন ড. হাছান মাহমুদ। অনুষ্ঠানে আমিও উপস্থিত ছিলাম। কলকাতা প্রেস ক্লাবের মূল ভবনে বঙ্গবন্ধু স্বমহিমায় আলোকিত। পশ্চিমবঙ্গে বঙ্গবন্ধুর আলোকোজ্জ্বল উপস্থিতিতে স্মৃতিকাতর সেখানকার প্রবীণ-নবীন সাংবাদিকরা। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালিকে স্মরণ করায় গর্বিত পশ্চিমবঙ্গের সাংবাদিকসমাজ। কলকাতার ধারাবাহিকতায় পরে বঙ্গবন্ধু কর্নারের শুভ উদ্বোধন হয় আসাম রাজ্যের বিখ্যাত ডাউন টাউন বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখানেও প্রধান অতিথি মাননীয় তথ্যমন্ত্রী। মাত্র দেড় মাস আগে ভারতের সর্ববৃহৎ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় পাঞ্জাবের লাভলি বিশ্ববিদ্যালয়সহ চ-ীগড় বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু কর্নারের শুভ উদ্বোধন করেন মান্যবর হাইকমিশনার মোহাম্মদ ইমরান। দুটি অনুষ্ঠানেই হাইকমিশনের সব সিনিয়র কর্মকর্তা অংশ নিয়ে অনুষ্ঠানগুলোকে প্রাণবন্ত করেন। ভারতের এক রাজ্য থেকে অন্য রাজ্য, কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী, অরুণাচল থেকে গুজরাট বঙ্গবন্ধুর স্মরণে বন্ধুত্বের হাত বাড়ানোর ঘটনা সত্যিই অনুপ্রেরণা আর উৎসাহের। বিশ্বনন্দিত নেতা বঙ্গবন্ধু এভাবেই অমর হয়ে থাকবেন ভারতের মানুষের কাছে, বিশ্ববাসীর ভালোবাসায়। আমি গর্বের সঙ্গে বলতে চাই দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিষ্ঠিত বঙ্গবন্ধু চেয়ার নিয়ে। আমার বিশ্বাস, ভারতের অন্য খ্যাতনামা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোয় বঙ্গবন্ধুর স্মরণে আরও মহতী উদ্যোগ নেওয়া হবে। দুই দেশের নতুন প্রজন্ম সুযোগ পাবে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে চর্চা ও গবেষণার। বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্ক চির-অটুট থাকুক। জয় হোক বন্ধুত্বের।

                লেখক : প্রেস মিনিস্টার, বাংলাদেশ হাইকমিশন, নয়াদিল্লি, ভারত।

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
দাবদাহে টিকতে ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার
দাবদাহে টিকতে ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৪০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা