শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ জুন, ২০২২

অকৃতজ্ঞ মানুষের গল্প

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
অকৃতজ্ঞ মানুষের গল্প

কুকুর প্রভুভক্ত প্রাণী। চতুষ্পদ এ প্রাণীটি মনিবের জন্য কখনো কখনো সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে দ্বিধা করে না- এর বহু প্রমাণ রয়েছে। যে ঘরে সে পালিত হয়, সে ঘরের মানুষের প্রতি সে থাকে কৃতজ্ঞ। বিভিন্ন সময় এ প্রাণীটি প্রভুভক্তি, বিশ্বস্ততা কিংবা কৃতজ্ঞতার জন্য সংবাদপত্রেরও শিরোনাম হয়েছে।

২০১৩ সালের ৪ জুলাই তেমনি একটি খবর বেরিয়েছিল বাংলাদেশ প্রতিদিনে। প্রভুর জন্য একটি কুকুরের জীবনদানের ঘটনাটি ঘটেছিল যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার এক শহরে। খবরে প্রকাশ, এক ব্যক্তিকে পুলিশ গ্রেফতার করে হ্যান্ডকাফ পরিয়ে নিয়ে যেতে চাইলে তার পোষা কুকুরটি ঘেউ ঘেউ করে পুলিশকে বিরত রাখতে চায়। কিন্তু তাতে কর্ণপাত না করায় কুকুরটি আক্রমণ করে পুলিশকে। সে তাদের হাত কামড়ে দেয়। একপর্যায়ে একজন পুলিশ কর্মকর্তা কুকুরটিকে গুলি করলে ওটা মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। এ দৃশ্য দেখে কুকুরটির মালিকও হাউমাউ করে কেঁদেছেন বলে খবরে প্রকাশ। লোকটি দোষী কি নির্দোষ, অপরাধী কি নিরপরাধ তা বোঝার ক্ষমতা ওই কুকুরটির ছিল না। সে দেখেছে ওর প্রভু বিপদাপন্ন, তাই তাকে রক্ষার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়ে সে জীবন দিয়েছে। কুকুরের এ ধরনের প্রভুভক্তির অনেক কাহিনি আছে। গল্প-উপন্যাস, নাটক-সিনেমায়ও কুকুরের প্রভুভক্তি ও কৃতজ্ঞতার কথা তুলে ধরা হয়েছে। ছেলেবেলায় সম্ভবত ক্লাস থ্রির বাংলা বইয়ে একটি গল্প পড়েছিলাম। গল্পটি ছিল- পালিত কুকুরসহ জাহাজে ভ্রমণ করছিল এক বালক। হঠাৎ পা ফসকে সে সাগরে পড়ে যায়। সঙ্গে সঙ্গে তার কুকুরটি লাফিয়ে পড়ে সাগরে। বালকের জামা কামড়ে ধরে প্রাণপণ সাঁতরাতে থাকে জাহাজের দিকে। জাহাজের ক্যাপ্টেন জাহাজ থামিয়ে দেন। ওই সময় একটি হাঙর দ্রুত ছুটে আসতে থাকে বালক ও কুকুরের দিকে। ক্যাপ্টেন তার বন্দুক দিয়ে গুলি ছোড়েন। হাঙরের মাথা চুর্ণবিচুর্ণ হয়ে যায়। জাহাজের খালাসিরা ছোট বোট নিয়ে উদ্ধার করে আনেন বালক ও তার কুকুরকে।

দ্বিতীয় গল্পটি পড়েছিলাম ১৯৭৯ সালে ডিএফপি প্রকাশিত (বর্তমানে লুপ্ত) সাহিত্য পত্রিকা মাসিক ‘পূর্বাচল’-এ। লেখকের নাম মনে নেই। সম্ভবত গল্পটির শিরোনাম ছিল ‘হিসাব’ অথবা ‘অঙ্ক’। একটি হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষকের পরিবারে মোট সদস্য চারজন। তিনি নিজে, ছোটবেলা থেকে আদর-স্নেহে বড় করে তোলা এক যুবক, যাকে অনাথ অবস্থায় কুড়িয়ে পেয়ে পুত্রস্নেহে লালনপালন করে ওই স্কুলেই দফতরির চাকরি দিয়ে রেখেছেন, একটি বিড়াল এবং একটি কুকুর; যেটি রাতে তার কামরাতেই থাকত। এ তিন প্রাণীকেই খুব ভালোবাসতেন তিনি।

প্রতি রাতে তিনি বিড়ালটিকে এক বাটি দুধ খেতে দিতেন। একদিন রাতে খেতে গিয়ে দেখেন পাতিলে দুধ নেই। বুঝলেন বিড়ালটি চুরি করে দুধ খেয়ে ফেলেছে। রাগে দুঃখে প্রধান শিক্ষক বিড়ালটিকে খুব মারলেন। বিড়ালটি বাসা ছেড়ে চলে গেল। কয়েকদিন পর স্কুল কম্পাউন্ডে বিড়ালটিকে দেখে তিনি ‘মিনি’ বলে ডাকলেন। বিড়ালটি একবার তাকিয়েই ভোঁ-দৌড় দিল উল্টো দিকে। শিক্ষক মন খারাপ করে চলে গেলেন অফিসে। এর কয়েকদিন পরই ঈদের ছুটি হলো। স্কুল থেকে বেতন-বোনাস পেয়ে রাতে দফতরি ছেলেটিকে কিছু টাকা দিলেন। সে বাড়ি যাবে। বাকি টাকা বালিশের নিচে রেখে প্রধান শিক্ষক ঘুমিয়ে পড়লেন। মাঝরাতে ঘরের মধ্যে ধস্তাধস্তির আওয়াজে ঘুম ভেঙে যায় তার। উঠে আলো জ্বেলে দৃশ্য দেখে আঁতকে উঠলেন তিনি। দেখলেন কুকুরটি দফতরির একটি হাত কামড়ে ধরেছে আর দফতরি একটি ধারালো চাকু দিয়ে কুকুরটিকে এলোপাতাড়ি কোপাচ্ছে। দফতরি সজোরে কুকুরটির বুকে চাকু বসিয়ে দিতেই সেটা নিস্তেজ হয়ে পড়ে আর সে সুযোগে দুর্বৃত্ত দফতরি পালিয়ে গেল। শিক্ষক আহত কুকুরটিকে নিয়ে হাসপাতালে গেলেন। কিন্তু বাঁচাতে পারলেন না। তীব্র মনঃকষ্ট নিয়ে স্কুল কম্পাউন্ডের এক কোণে প্রিয় কুকুরটিকে মাটিচাপা দিয়ে সজল নয়নে ঘরে ফেরেন তিনি। গল্পটির শেষ কটি লাইন ছিল এ রকম- ‘তারপর অঙ্কের শিক্ষক ওয়াজিউল্লাহ (পাঠক, গল্পের শিক্ষকের নামটি মনে নেই, তাই আমার একজন প্রিয় ও শ্রদ্ধেয় শিক্ষকের নামটি ব্যবহার করলাম) অঙ্ক কষতে বসলেন। হিসাব কষলেন, ‘কৃতজ্ঞতার পূর্ণমান যদি ১০০ হয়, তাহলে কুকুর পাবে ১০০, বিড়াল পাবে ৫ (যেহেতু ডাক দেওয়ার পর একবার ফিরে তাকিয়েছিল), আর মানুষ পাবে শূন্য।’ গল্পটি এখানেই শেষ। গল্পটিতে লেখক কী মেসেজ দিতে চেয়েছেন তা বোধকরি ব্যাখ্যা করে বলার দরকার পড়ে না।

কুকুরের প্রভুভক্তির তৃতীয় যে গল্পটির কথা আমি উল্লেখ করতে যাচ্ছি সেটা নিছক গল্প নয়, সত্যি ঘটনা। বরেণ্য কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ তাঁর আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ ‘আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই’-এ ঘটনাটি উল্লেখ করেছেন। তাঁর পিতা তখন ময়মনসিংহ জেলার কোনো এক থানার ওসি। বাসভবন হিসেবে পেয়েছেন পুরনো কোনো এক জমিদারবাড়ি। চারদিকে ঝোপজঙ্গল। এক দুপুরে হুমায়ূন আহমেদ ভাইবোন নিয়ে উঠোনে খেলছিলেন। দালানের সিঁড়িতে বসে ছিল তার সবচেয়ে ছোট ভাই আহসান হাবীব (প্রখ্যাত কার্টুনিস্ট ও লেখক)। হঠাৎ একটি গোখরা সাপ বেরিয়ে এসে ফণা তুলে হাবীবকে ছোবল মারতে উদ্যত হয়। সবাই কিংকর্তব্যবিমূঢ়। হুমায়ূন আহমেদের বাবার পোষা কুকুরটি কালবিলম্ব না করে হুংকার দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে সাপটির ওপর। কামড়ে ধরে উদ্যত ফণাসমেত মাথা। কামড়ে ওটাকে ছিঁড়ে ফেলে। সাপের নিশ্চল দেহ পড়ে থাকে সিঁড়িতে। নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা পান শিশু আহসান হাবীব। তিন দিন পর কুকুরটি দেহে সাপের বিষক্রিয়া দেখা দিতে শুরু করে। নিস্তেজ হয়ে পড়তে থাকে ওটা। একপর্যায়ে শরীরে ঘা হয়ে যায়। তীব্র যন্ত্রণায় দিনরাত কাতরাতে থাকে কুকুরটি। কয়েক দিন এ দৃশ্য দেখে আর সহ্য করতে পারলেন না ওসি ফয়জুর রহমান আহমেদ। নিজের ব্যক্তিগত বন্দুক দিয়ে গুলি করে মেরে যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দিলেন কুকুরটিকে। হুমায়ূন আহমেদ লিখেছেন, মৃত কুকুরটিকে মাটিচাপা দেওয়ার পর তাঁর পিতা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলেছিলেন, ‘যে আমার পুত্রের জীবন রক্ষা করল, আমি তাকে নিজ হাতে হত্যা করলাম!’

এখানে হুমায়ূনের পিতার কোনো অপরাধ আমি দেখি না। যদিও তিনি অপরাধবোধে ভুগছিলেন। প্রিয় কুকুরটিকে অসহ্য যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দিতেই তিনি ওটাকে হত্যা করেছিলেন। এখানে যদি কেউ তার ‘অকৃতজ্ঞতা’ খুঁজতে যান তাহলে ভুল করবেন। এ ক্ষেত্রে ওসি ফয়জুর রহমান আহমেদের সে সময়ের মানসিক অবস্থাটি উপলব্ধি করতে পারলেই আর কোনো সমস্যা থাকবে না। একটি মুম্বাই ফিল্ম দেখেছিলাম ‘তেরি মেহেরবানিয়া’ নামে। প্রখ্যাত অভিনেতা জ্যাকি শ্রফ অভিনীত ওই সিনেমায় এক প্রভুভক্ত কুকুরের কাহিনি তুলে ধরা হয়েছিল। মানুষ ও কুকুরের মধ্যে পার্থক্য আকাশ-পাতাল। মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব। আর কুকুর পশুকুলের মধ্যে নিকৃষ্টদের অন্যতম। এখনো অনেকে কুকুর দেখলে ঘৃণায় রি রি করে ওঠে। যদিও ইউরোপ-আমেরিকার সাহেব-মেমসাহেবরা অতিযতেœ কুকুর পোষেন। সেই অবহেলিত ঘৃণিত কুকুরও অনেক সময় মানুষের জন্য শিক্ষা গ্রহণের প্রতীক হয়ে দাঁড়াতে পারে। মানুষ একে অন্যকে ‘কুকুরের বাচ্চা’ বা ‘কুত্তার বাচ্চা’ বলে গালি দিলেও অনেক সময়ই তারা কুকুরের মতো প্রভুভক্তি কিংবা দায়িত্ব-কর্তব্য পালনে নিষ্ঠার পরিচয় দিতে পারে না। ছয় দশকের জীবনে বহু অকৃতজ্ঞ মানুষের দেখা পেয়েছি, যারা উপকারীর বা সাহায্য-সহায়তাকারীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন দূরে থাক, উল্টো তার ক্ষতি করতেও দ্বিধা করেনি। আর সেজন্যই বাংলা ভাষায় ‘কৃতঘ্ন’ (যে উপকারীর ক্ষতি করে) শব্দটির প্রচলন হয়েছে।

পারিবারিক কিংবা সমাজ জীবন তো বটেই, রাজনৈতিক অঙ্গনেও এ ধরনের অকৃজ্ঞ বা কৃতঘ্ন ব্যক্তির সন্ধান হামেশাই মেলে। নবাব সিরাজউদ্দৌলা চলচ্চিত্রে অভিনেতা আনোয়ার হোসেনের একটি ডায়ালগ অনেকেরই মনে থাকার কথা। মীরজাফরের উদ্দেশে তিনি বলেছিলেন, ‘জনাব জাফর আলী খাঁ, আপনি শুধু সিপাহ্সালার নন, আপনি আমার আত্মীয়। বিপদের দিনে মেরুদন্ড সোজা করে, শির উঁচিয়ে যে পাশে এসে দাঁড়ায়, সে-ই না পরম আত্মীয়।’ কিন্তু নবাব সিরাজের সেই ‘পরম আত্মীয়’ই তাঁর সঙ্গে চরম বিশ্বাসঘাতকতা করেছিল। শুধু কি তাই? নবাবের বুকে মোহাম্মদী বেগ নামে যে যুবক ছোরা বসিয়েছিল, সে ছিল নবাবের নানা নবাব আলীবর্দী খাঁর পালিত পুত্র। মহীশুরের রাজা টিপু সুলতানের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছিল তাঁর চাচাশ্বশুর মীর সাদিক। খন্দকার মোশতাক ছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও বিশ্বাসভাজন সহকর্মী। কিন্তু সেই মোশতাকই রাষ্ট্রক্ষমতার লোভে গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছিল বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে; যে ষড়যন্ত্রে নিহত হন তিনি।

বস্তুত কুকুরের সঙ্গে কিছু কিছু মানুষের পার্থক্য এখানেই। কুকুর তার প্রভু বা উপকারী বন্ধুর বিপদের দিনে চুপচাপ বসে থাকে না, বরং বিপদ থেকে বাঁচাতে জীবন বাজি রেখে ঝাঁপিয়ে পড়ে। আর অকৃতজ্ঞ মানুষ করে উল্টোটা। স্বার্থের জন্য উপকারী ব্যক্তিটির বুকে চাকু বসাতেও দ্বিধা করে না। আমার জীবনে এমন অনেক অকৃতজ্ঞ মানুষের দেখা পেয়েছি, যারা একসময়ের উপকারী ব্যক্তিটির দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নিতে কুণ্ঠিত হয় না। এমনও দেখেছি, যার অনুগ্রহে একসময় তার সংসার চলেছে, জীবিকা নির্বাহের ব্যবস্থা হয়েছে, পরবর্তী সময়ে নিজের অবস্থার উন্নতি হওয়ায় অতীতের সবকিছু ভুলে গেছে। এমনকি একসময় যে তার দুঃসময় ছিল, সে যে অন্যের অনুগ্রহ প্রার্থী ছিল তা-ও বেমালুম অস্বীকার করার প্রয়াস পায়! এর অবশ্য একটি মনস্তাত্ত্বিক কারণ রয়েছে বলে আমার মনে হয়। তা হলো, একসময়ের কপর্দকহীন ওই ব্যক্তি অর্থবিত্তে ফুলেফেঁপে ওঠার ফলে তার কিছু মোসাহেব জুটে যায়। সেই মোসাহেবদের সামনে তার অতীতের দারিদ্র্যের কথা স্বীকার করতে সে হীনমন্যতায় ভোগে। অবশ্য প্রভু কিংবা উপকারী ব্যক্তিকে রক্ষার জন্য জীবন বাজি রেখে প্রতিরোধ লড়াই, এমনকি জীবনদানের ঘটনার নজির মানুষের মধ্যে নেই এটা বলা যাবে না। মহান আল্লাহর সৃষ্টির সেরা জীব আমরা। আমাদের বলা হয় ‘আশরাফুল মাখলুকাত’। সেই আমাদেরই মধ্য থেকে কিছু মানুষ যখন সৃষ্টির নিকৃষ্ট জীবের চেয়েও জঘন্য কাজে লিপ্ত হয়, তখন নিজে নিজেই লজ্জা পেতে হয়। ভাগ্যিস পশুপাখি কথা বলতে পারে না বা আমরা ওদের ভাষা বুঝি না। তা না হলে যেসব ঘটনা কতিপয় মানুষ সমাজে ঘটায়, তাতে পশু-পাখিও আমাদের নিন্দাবাদ দিত, উপহাস করত। হয়তো খারাপ উদাহরণের ক্ষেত্রে ‘মানুষ’ শব্দটি ব্যবহার করত!

                লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
খিলগাঁওয়ে কলেজছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ
খিলগাঁওয়ে কলেজছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ

এই মাত্র | নগর জীবন

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫১, এখনও নিখোঁজ বহু
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫১, এখনও নিখোঁজ বহু

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের আভাস, পাহাড়ে ভূমিধসের শঙ্কা
তিন বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের আভাস, পাহাড়ে ভূমিধসের শঙ্কা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেটে পালিত হচ্ছে পবিত্র আশুরা
সিলেটে পালিত হচ্ছে পবিত্র আশুরা

১৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জুভেন্টাসে পাড়ি জমালেন কানাডার রেকর্ড গোলস্কোরার
জুভেন্টাসে পাড়ি জমালেন কানাডার রেকর্ড গোলস্কোরার

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তুরস্কে তিন বিরোধীদলীয় মেয়র গ্রেফতার
তুরস্কে তিন বিরোধীদলীয় মেয়র গ্রেফতার

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

৩৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি

৪৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাইলেই লুকানো যাবে ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা
চাইলেই লুকানো যাবে ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা

৫৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার মধ্যে ছয় অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ছয় অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোসনি দালান থেকে তাজিয়া মিছিল শুরু, কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা
হোসনি দালান থেকে তাজিয়া মিছিল শুরু, কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় স্বামীর আত্মসমর্পণ
স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় স্বামীর আত্মসমর্পণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগস্ট থেকে তেলের উৎপাদন বাড়াবে ওপেক প্লাস
আগস্ট থেকে তেলের উৎপাদন বাড়াবে ওপেক প্লাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কুয়াকাটায় ক্যারিয়ার ও মোটিভেশনাল বিষয়ক সেমিনার
বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কুয়াকাটায় ক্যারিয়ার ও মোটিভেশনাল বিষয়ক সেমিনার

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিপ্রবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা
শাবিপ্রবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হাতীবান্ধায় হত্যা মামলায় চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাতীবান্ধায় হত্যা মামলায় চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত
খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে নিহত ৭৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে নিহত ৭৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সকাল ১০টায় বের হবে তাজিয়া মিছিল
পুরান ঢাকায় সকাল ১০টায় বের হবে তাজিয়া মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়াবা কারবারি চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
ইয়াবা কারবারি চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!
অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা
পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে