শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ জুন, ২০২২ আপডেট:

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, সৈয়দ আবুল হোসেনের মন্ত্রিত্ব ফিরিয়ে দিন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, সৈয়দ আবুল হোসেনের মন্ত্রিত্ব ফিরিয়ে দিন

সীতাকুন্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোয় ভয়াবহ অগ্নিকান্ড দেশের জন্য অশনিসংকেত। এটা বিএনপির কাজ বলে নিশ্চয়ই হালকা করে দেখা হবে না। এমন ভয়াবহ ধ্বংস আমরা কল্পনাও করতে পারি না। যেখানে আগুন নেভাতে গিয়ে দমকল কর্মীদের নয়জনকে জীবন দিতে হয়েছে। হাজার কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট হয়েছে। সম্পদের চেয়ে মূল্যবান ৫০টি জীবন এ পর্যন্ত হারিয়ে গেছে। ৫০০ জনের বেশি আহত। তাদের কতজন যে প্রাণ হারাবে কারও জানা নেই। হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়বে এ কথা নিঃসন্দেহে বলা যেতে পারে। আশা করব, এ অগ্নিকান্ড ও ধ্বংসযজ্ঞকে সরকার হালকাভাবে নেবে না। এটা হয় অসাবধানতা বা ছেলেখেলা অথবা বাংলাদেশের অর্থনীতি গুঁড়িয়ে দেওয়ার জন্যই আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের প্রতিফলন। এখন কারও টাকাপয়সা হলেই তারা সরকারের লোক হয়ে যায়। পোশাকে-আশাকে, চালচলনে রাজা-বাদশাকেও হার মানায়। এ ঘটনার যথাযথ প্রতিকার বা ব্যবস্থা না হলে আমাদের অর্থনীতিতে ধস নামবে। তাই কারও ওপর অযথা দোষ না চাপিয়ে  সত্যিকারের ঘটনা উদ্ঘাটন করা উচিত। যাদের কোনো কিছু সঠিকভাবে পরিচালনার যোগ্যতা নেই, তাদের এভাবে  যেখানে সেখানে কেমিক্যাল নিয়ে নাড়াচাড়া এ তো মৃত্যু নিয়ে খেলা করার শামিল। তাই আশা করব সরকার দেশের স্বার্থ বিবেচনা করবে।

স্বপ্নের সেতু পদ্মা ২৫ জুন শুভ উদ্বোধন হতে চলেছে। দেশে সেতু আছে অনেক। সব সেতু স্বপ্নের নয়, কল্পনারও নয়। কিন্তু পদ্মা সত্যিই স্বপ্নের সেতু। আমরা এখনো পাকিস্তানে থাকলে পদ্মা সেতু দূরের কথা, বুড়িগঙ্গায়ও সেতু হতো না। এসবের গোড়ার কথা স্বাধীনতা। স্বাধীনতা কোনো হেলাফেলার জিনিস নয়। স্বাধীনতা একটা জাতির মুক্তির দুয়ার। ছোট্ট ঘরের দরজা খুলে বেরিয়ে যেমন বিশ্ব দেখা যায়, ঠিক কোনো ভূখন্ডের স্বাধীনতাও এক জীর্ণ কুটিরের দুয়ার খোলার মতো। পদ্মা সেতু নিয়ে নানান উথালপাথাল হয়েছে। পদ্মা সেতু কোনো ব্যক্তির নয়, পদ্মা সেতু সমগ্র জাতির, পদ্মা সেতু বাংলাদেশের, বাংলাদেশের মানুষের রক্ত-ঘামের বাস্তবায়ন। এ সেতু নিয়ে নেত্রী শেখ হাসিনাকে যেমন ছোট করা উচিত নয়, তেমনি বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাই পদ্মা সেতু বানিয়েছেন তা-ও নয়। পদ্মা সেতু বানাতে শেখ হাসিনার অবিস্মরণীয় অবদান আছে। তাঁর এমন দুর্বার দৃঢ়তা না হলে এখনই হয়তো পদ্মা সেতু হতো না। এ ক্ষেত্রে তাঁর দৃঢ়তা, সাবলীলতা সর্বজয়ী। বিশ্বব্যাংক হাত গুটিয়ে নিলে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের অভাবনীয় প্রতিজ্ঞা সারা বিশ্বকে অবাক করে দিয়েছিল। অনেকে ব্যাপারটা বিশ্বাস করতেই চাননি। পুরুষের পেটে বাচ্চা জন্মানোর মতো অকল্পনীয় মনে করেছে নিজস্ব উদ্যোগে বা অর্থায়নে পদ্মা সেতু বাস্তবায়ন। কিন্তু যেভাবেই হোক ভুলত্রুটি যা-ই থাকুক আজ পদ্মা সেতু এখন বাস্তব সত্য। ‘ঐ নূতনের কেতন ওড়ে ... তোরা সব জয়ধ্বনি কর’ নতুন আসবে, নতুন পুরান হবে, আবার দিগি¦দিক কাঁপিয়ে নতুনের আবির্ভাব হবে। এ দুনিয়ায় কালপরিক্রমায় কোনো কিছুই যেমন নতুন নয়, কোনো কিছুই তেমন পুরানও নয়। আমরা কোনো কিছুর সৃষ্টি করতে পারি না। মহান স্রষ্টার সৃষ্টির শুধু রূপান্তর করতে পারি। আকার পরিবর্তন করতে পারি, কাঠ-বাঁশ কেটে এটাওটা করতে পারি, ঘর বানাতে পারি, দালান তুলতে পারি- এ রকম আরও অনেক কিছু করতে পারি। কিন্তু আদি সৃষ্টি আমাদের হাতে নয়, সবই স্রষ্টার হাতে। পদ্মা সেতু কারও নামে না করে সবচাইতে যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ভাবীকালে সেতুর নামকরণ নিয়েও গবেষণা হবে এবং সে গবেষণায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রশংসা পাবেন। কারণ এখন তাঁর ইচ্ছা ছাড়া গাছের পাতা নড়ে না, বাতাস বয় না, পদ্মার পানি বয়ে যায় না। তাই কেউ মানুন আর না-ই মানুন, আমি বিশ্বাস করি, পদ্মা সেতুর নামকরণ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ইচ্ছার প্রতিফলন। তাই বলব, যখন পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে গাড়ি চলবে, কাউকে এপার-ওপার হতে দিনের পর দিন অপেক্ষা করতে হবে না, কষ্ট করতে হবে না। পদ্মাপাড়ে যে কর্মচাঞ্চল্য ছিল, হাজার হাজার মানুষের রুটি-রুজির সংস্থান হতো তারা কোথায় যাবে, তাদের কী হবে, তারা আদৌ খেতে পাবে কি পাবে না এসবের খবর কেউ রাখবে না। হয়তো কত সোনার সংসার অন্ধকারে তলিয়ে যাবে, কত ফল বিক্রেতা, কত ছোট ছোট মাছ বিক্রেতা, কত হোটেল মালিক-কর্মচারী পদ্মার পানির মতো ভেসে যাবে তার খবর কি কেউ রাখবে? আমি যখন ছোট ছিলাম কালিহাতী আর পুংলীতে দুটি ফেরি ছিল। দুই পাড়ে কত দোকানপাট আর ফেরি চালাত বিহার-ওড়িশা বা মধ্য প্রদেশের কিছু মানুষ। এটাই বোধহয় তাদের জাত ব্যবসা। অন্য ছোটখাটো ফেরিঘাটেও অবাঙালিদের দেখতাম মস্তবড় ভুঁড়ি নিয়ে ক্যাশবাক্সের পাশে বসে থাকত, ১-২ পয়সা পারাপারে নিত। কালিহাতী ও পুংলী সেতু হওয়ার পর সেই দোকানপাটও নেই, সেই অবাঙালি পাটনিরাও নেই। পদ্মা সেতু চলমান হলে দুই পারের আলো ঝলমলে ইন্দ্রপুরীর ইশারা অন্ধকারে মিলিয়ে যাবে। তাদের নিয়েও কিছু ভাবার আছে, ভাবতে হবে। অন্যদিকে পদ্মা সেতুর টোল নিয়ে যা শুনছি মনে হয় তা তেমন যুক্তিযুক্ত নয়। পদ্মা সেতু টোল নিয়ে ব্যবসা করার জন্য নিশ্চয়ই বানানো হয়নি। পদ্মা সেতুর জন্য জাতীয় অর্থনীতির যে উন্নতি হবে, তা কয়েক বছরের মধ্যে পদ্মা সেতুর ব্যয়ের চেয়ে কয়েক গুণ বেশি জাতীয় আয় হবে। তাই অভাবনীয় টোল নির্ধারণ কখনো যুক্তিযুক্ত হতে পারে না। আমাকে জিজ্ঞেস করলে বলব, পদ্মা সেতু টোল নিয়ে সেতুর খরচ তোলার মানসিকতা সম্পূর্ণই সেকেলে, অর্থহীন। জাতীয় আয়ে পদ্মা সেতু যে অবদান রাখবে তাই আমাদের মাথা সমান। সেজন্য সেতু রক্ষণাবেক্ষণের জন্য লোকজন থাকবে, গাড়িঘোড়া এপাশ-ওপাশ করবে তাদের হিসাব রাখার জন্য অবশ্যই একটা টোল থাকতে পারে। কিন্তু তা ফেরি পারাপারের মাশুলের অর্ধেকের বেশি হওয়া মোটেই উচিত নয়। মোটরসাইকেল ১০-২০ টাকা, ছোট গাড়ি ১০০, বড় গাড়ি ৪০০-৫০০, তারও বড় গাড়ি বড়জোর হাজারের ওপর টোল হওয়া উচিত নয়। জানি আমার পরামর্শ বা ভাবনা অনেকের পছন্দ হবে না। বঙ্গবন্ধু থাকলে, হুজুর মওলানা ভাসানী থাকলে তাঁরা অবশ্যই শুনতেন, মানতেন।

পদ্মা সেতু যেমন কারও একার কৃতিত্ব নয়, শুধু কোনো সরকারেরও নয়। এর কৃতিত্ব দেশবাসীকে দেওয়া উচিত। পদ্মা সেতুতে আমার গাড়ির চালকেরও অবদান আছে, পয়সা আছে, আমার স্ত্রীর আছে, আমার আছে, আমার ছেলেমেয়েদেরও আছে। যখন পদ্মার জন্য তহবিল সংগ্রহ করা শুরু হয়েছিল তখনই আমরা ২-৪ হাজার টাকা দিয়ে ভূমিকা রেখেছিলাম। তা ছাড়া বাংলাদেশের প্রত্যেক নাগরিক পদ্মা সেতুর জন্য ভূমিকা রেখেছে। কমবেশি অর্থ সাহায্য করছে সেটা ভ্যাটের মাধ্যমে বা ট্যাক্স কিংবা জমির খাজনার মাধ্যমেই হোক। কোনো না কোনোভাবে ১৮ কোটি মানুষেরই ভূমিকা আছে। বর্তমান সরকার অনেক ক্ষেত্রে জাতীয় ঐকমত্য সৃষ্টিতে ব্যর্থ হয়েছে। রোহিঙ্গাদের আগমনে বিশ্বব্যাপী এক জাতীয় ঐক্য সৃষ্টি সম্ভব ছিল, করোনাকালে সম্ভব ছিল, সম্ভব ছিল যখন আরব দেশগুলোয় চরম উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছিল তখন। পদ্মা সেতু নিয়েও একটা সার্বিক জাতীয় ঐক্যের চেষ্টা সরকার এবং প্রবীণ দল আওয়ামী লীগ নিতে পারে। সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের কথা দেশের মানুষের ওপর প্রচন্ড প্রভাব ফেলেছে, ‘সেতু উদ্বোধনে সবাইকে দাওয়াত করা হবে। এমনকি আইনে কোনো বাধা না থাকলে বেগম খালেদা জিয়াকেও করা হবে।’ খুবই মূল্যবান কথা। আইনে অনেক কিছুই থাকে। তার পরও বিশেষ বিবেচনায় সরকার অনেক কিছু করতে পারে। সেতু আরও অনেক হবে, আরও অনেক ঐতিহাসিক ঘটনা ঘটবে। কিন্তু এ পদ্মা সেতু আর হবে না। এটা বিশ্বের বিস্ময়, বিশেষ করে বাঙালির জন্য। ২-৪-১০-২০ বছর পর পদ্মায় হয়তো আরও সেতু হবে। কিন্তু মাওয়া-কাঁঠালবাড়ির এ পদ্মা সেতু আর কখনো কোনো দিন হবে না। তাই এ পদ্মা সেতু উদ্বোধনও একটি ঐতিহাসিক ঘটনা হয়ে থাকবে। পদ্মা সেতু যেমন সম্মানের, বিশ্বের কাছে বাংলাদেশের একটা আলাদা পরিচিতি তুলে ধরেছে, ঠিক তেমনি পদ্মা সেতু নিয়ে অনেকে নাজেহালও হয়েছেন। তাই পদ্মা সেতু উদ্বোধনের আগেই সেসবের প্রতিকার হওয়া উচিত। বাংলাদেশের জন্মের পর কোনো প্রকল্পে অনিয়মের দায় মাথায় নিয়ে কোনো মন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে হয়নি। সৈয়দ আবুল হোসেনকে পদ্মার দুর্নীতির অভিযোগে পদত্যাগ করতে হয়েছে। আমার ভাতিজা সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরী কায়সারকে কলঙ্কিত হতে হয়েছে। কলঙ্কিত হয়েছে সাবেক সচিব এনবিআর চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন এমনকি ইলিয়াস দাদাভাইয়ের ছেলে নিক্সনকেও। এঁরা যে আদালতের মাধ্যমে নিরপরাধ, নিষ্কলুষ, নিষ্কলঙ্ক প্রমাণিত হলেন তাঁদের নিয়ে সরকার কী করল? তাঁদের নিয়ে তো গর্ব করার কথা। সেদিন যেমন বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধিকে পাশে নিয়ে সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের পদ্মা সেতুর শুভসূচনা অনুষ্ঠানে বিশ্বব্যাংককে দাওয়াত করা হবে বলেছেন তেমনি পদ্মা সেতুর শুভ উদ্বোধনে প্রধানমন্ত্রীর এক পাশে সেতুমন্ত্রী এবং আরেক পাশে সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনের কি আসন হবে? পদ্মা সেতুর শুভ উদ্বোধনের আগেই এক দিনের জন্য হলেও সৈয়দ আবুল হোসেনকে তাঁর মন্ত্রিত্ব ফিরিয়ে দেওয়া উচিত। এ তো একটা রাষ্ট্রীয় প্রতিশ্রুতি। রাষ্ট্রীয় প্রতিশ্রুতি রাষ্ট্র কখনো ভাঙতে পারে না। দুর্নীতির কাল্পনিক অভিযোগ আনায় আবুল হোসেন পদত্যাগ করেছিলেন। কানাডার কোর্ট তাঁদের নির্দোষ বলার সঙ্গে সঙ্গেই সৈয়দ আবুল হোসেনের মন্ত্রিত্ব ফিরে পাওয়া উচিত ছিল। কিন্তু না, তাঁকে মন্ত্রিত্ব দেওয়া হয়নি। কেন হয়নি সেটাই প্রশ্ন। এমন তো হওয়ার কথা নয়। সৈয়দ আবুল হোসেন যথার্থ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতি অনুগত-ভক্ত। আমি বঙ্গবন্ধুকে যেভাবে ভালোবাসি, বিশ্বাস করি, সৈয়দ আবুল হোসেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে সে রকম ভালোবাসেন, হয়তো আমার চাইতেও বেশি ভালোবাসেন। সেই মানুষটা কেন তাঁর হারানো ভাবমূর্তি ফিরে পাবেন না? পদ্মা সেতু একটা ঐতিহাসিক বিষয়বস্তু। যিনি এটার শুরুতে নিরলস পরিশ্রম করেছেন যে যা-ই বলুক, সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের জীবনের শ্রেষ্ঠ সৌভাগ্য তাঁর তত্ত্বাবধানে পদ্মা সেতু সম্পন্ন হলো। এটা তাঁর জীবনেও এক চরম সত্য এবং গভীর সম্মানের ও গৌরবের। তাই দুজনকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দুই পাশে বসিয়ে উদ্বোধন করলে খুব একটা খারাপ হবে বলে মনে হয় না। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তান হানাদার বাহিনী আমাদের কাছে আত্মসমর্পণ করেছিল। সেদিন যদি আমাদের প্রধান সেনাপতি বঙ্গবীর আতাউল গনি ওসমানী সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে থাকতেন, একপাশে মিত্রবাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল জাগজিৎ সিং অরোরা, আরেক পাশে পাকিস্তানের পরাজিত সেনাপতি টাইগার আমির আবদুল্লাহ নিয়াজি দুজন দুই পাশে স্বাক্ষর করতেন আর সেই স্বাক্ষর সত্যায়িত করতেন আমাদের প্রধান সেনাপতি বা মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক আতাউল গনি ওসমানী কতই না ঐতিহাসিক ঘটনা হতো। প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ভার্সাই চুক্তির চাইতে মর্যাদাপূর্ণ হতো। পদ্মার পাড়ে সেতু উদ্বোধনে মধ্যখানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা, দুই পাশে দুই মন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন এবং ওবায়দুল কাদের এমন হলে কেমন হয়?

অনেক বছর আগে মোগল সম্রাট হুমায়ুন পাঠান বীর শেরশাহর সঙ্গে যুদ্ধে পরাজিত হয়ে পালিয়ে যাওয়ার পথে যমুনা নদীতে ডুবে যাচ্ছিলেন। এক ভিস্তিওয়ালা তাঁকে সেখান থেকে উদ্ধার করেছিল। পরাজিত সম্রাট হুমায়ুন অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী নিয়ে রাজস্থানের অমরকোটে আশ্রয় নিয়েছিলেন। যে অমরকোটে শ্রেষ্ঠ মোগল সম্রাট আকবরের জন্ম। হুমায়ুন ইরান-তুরান নানা জায়গায় ঘোরাফেরা করে শক্তি সংগ্রহ করে আবার দিল্লির সিংহাসন দখল করেন। দিল্লি পুনর্দখলের পর সম্রাটের সেই ভিস্তিওয়ালার কথা মনে হয়। অনেক খোঁজাখুঁজি করে সেই ভিস্তিওয়ালাকে এনে এক দিনের জন্য তাকে সম্রাট বা বাদশাহ বানিয়েছিলেন। ইদানীং সমাজে খুব একটা ভালো লোক দেখা যায় না। আইন-আদালতের কাছে নিষ্পাপ, নিষ্কলুষ প্রমাণিত হয় না। সৈয়দ আবুল হোসেন কষ্টিপাথরে যাচাই করা খাঁটি সোনার মতো পূতপবিত্র হয়ে এসেছেন। তাই তাঁকে পদ্মা সেতুর শুভ উদ্বোধনে এক দিনের জন্য হলেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাঁর পাশে বসাবেন এটাই দেশবাসীর প্রত্যাশা। অন্য যাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, অসম্মানিত হয়েছেন তাঁদেরও যথাযথ সম্মান দেবেন, এটাই সবার আশা।

এ পর্বে অন্য কিছুতে যেতে মন সায় দিচ্ছে না। তবু বিরক্তিভরা মন নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনাকে বলছি। বৃহত্তর রংপুরের তো অনেককেই চিনি। আপনার বিয়ের ঘটকালি করেছিলেন মন্ত্রী মতিউর রহমান। কত গুণী মানুষ ছিল রংপুরে। আপনার বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির কথা খুব একটা শুনিনি। তিনি বাংলাদেশের মানুষের দুরবস্থার সময় দুবার চা খায় বলে তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলছেন। চালের দাম, তেলের দাম, নিত্যপ্রয়োজনীয় প্রতিটি জিনিসের দাম গরিব খেটেখাওয়া মানুষের নাগালের বাইরে। তা-ও তাঁর ছেলেখেলার অন্ত নেই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী একটু দেখুন, বাণিজ্যমন্ত্রীকে সামাল দিলে বাজারের অর্ধেক জটিলতা আপনাআপনিই শেষ হয়ে যাবে।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন