শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ জুন, ২০২২ আপডেট:

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, সৈয়দ আবুল হোসেনের মন্ত্রিত্ব ফিরিয়ে দিন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, সৈয়দ আবুল হোসেনের মন্ত্রিত্ব ফিরিয়ে দিন

সীতাকুন্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোয় ভয়াবহ অগ্নিকান্ড দেশের জন্য অশনিসংকেত। এটা বিএনপির কাজ বলে নিশ্চয়ই হালকা করে দেখা হবে না। এমন ভয়াবহ ধ্বংস আমরা কল্পনাও করতে পারি না। যেখানে আগুন নেভাতে গিয়ে দমকল কর্মীদের নয়জনকে জীবন দিতে হয়েছে। হাজার কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট হয়েছে। সম্পদের চেয়ে মূল্যবান ৫০টি জীবন এ পর্যন্ত হারিয়ে গেছে। ৫০০ জনের বেশি আহত। তাদের কতজন যে প্রাণ হারাবে কারও জানা নেই। হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়বে এ কথা নিঃসন্দেহে বলা যেতে পারে। আশা করব, এ অগ্নিকান্ড ও ধ্বংসযজ্ঞকে সরকার হালকাভাবে নেবে না। এটা হয় অসাবধানতা বা ছেলেখেলা অথবা বাংলাদেশের অর্থনীতি গুঁড়িয়ে দেওয়ার জন্যই আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের প্রতিফলন। এখন কারও টাকাপয়সা হলেই তারা সরকারের লোক হয়ে যায়। পোশাকে-আশাকে, চালচলনে রাজা-বাদশাকেও হার মানায়। এ ঘটনার যথাযথ প্রতিকার বা ব্যবস্থা না হলে আমাদের অর্থনীতিতে ধস নামবে। তাই কারও ওপর অযথা দোষ না চাপিয়ে  সত্যিকারের ঘটনা উদ্ঘাটন করা উচিত। যাদের কোনো কিছু সঠিকভাবে পরিচালনার যোগ্যতা নেই, তাদের এভাবে  যেখানে সেখানে কেমিক্যাল নিয়ে নাড়াচাড়া এ তো মৃত্যু নিয়ে খেলা করার শামিল। তাই আশা করব সরকার দেশের স্বার্থ বিবেচনা করবে।

স্বপ্নের সেতু পদ্মা ২৫ জুন শুভ উদ্বোধন হতে চলেছে। দেশে সেতু আছে অনেক। সব সেতু স্বপ্নের নয়, কল্পনারও নয়। কিন্তু পদ্মা সত্যিই স্বপ্নের সেতু। আমরা এখনো পাকিস্তানে থাকলে পদ্মা সেতু দূরের কথা, বুড়িগঙ্গায়ও সেতু হতো না। এসবের গোড়ার কথা স্বাধীনতা। স্বাধীনতা কোনো হেলাফেলার জিনিস নয়। স্বাধীনতা একটা জাতির মুক্তির দুয়ার। ছোট্ট ঘরের দরজা খুলে বেরিয়ে যেমন বিশ্ব দেখা যায়, ঠিক কোনো ভূখন্ডের স্বাধীনতাও এক জীর্ণ কুটিরের দুয়ার খোলার মতো। পদ্মা সেতু নিয়ে নানান উথালপাথাল হয়েছে। পদ্মা সেতু কোনো ব্যক্তির নয়, পদ্মা সেতু সমগ্র জাতির, পদ্মা সেতু বাংলাদেশের, বাংলাদেশের মানুষের রক্ত-ঘামের বাস্তবায়ন। এ সেতু নিয়ে নেত্রী শেখ হাসিনাকে যেমন ছোট করা উচিত নয়, তেমনি বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাই পদ্মা সেতু বানিয়েছেন তা-ও নয়। পদ্মা সেতু বানাতে শেখ হাসিনার অবিস্মরণীয় অবদান আছে। তাঁর এমন দুর্বার দৃঢ়তা না হলে এখনই হয়তো পদ্মা সেতু হতো না। এ ক্ষেত্রে তাঁর দৃঢ়তা, সাবলীলতা সর্বজয়ী। বিশ্বব্যাংক হাত গুটিয়ে নিলে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের অভাবনীয় প্রতিজ্ঞা সারা বিশ্বকে অবাক করে দিয়েছিল। অনেকে ব্যাপারটা বিশ্বাস করতেই চাননি। পুরুষের পেটে বাচ্চা জন্মানোর মতো অকল্পনীয় মনে করেছে নিজস্ব উদ্যোগে বা অর্থায়নে পদ্মা সেতু বাস্তবায়ন। কিন্তু যেভাবেই হোক ভুলত্রুটি যা-ই থাকুক আজ পদ্মা সেতু এখন বাস্তব সত্য। ‘ঐ নূতনের কেতন ওড়ে ... তোরা সব জয়ধ্বনি কর’ নতুন আসবে, নতুন পুরান হবে, আবার দিগি¦দিক কাঁপিয়ে নতুনের আবির্ভাব হবে। এ দুনিয়ায় কালপরিক্রমায় কোনো কিছুই যেমন নতুন নয়, কোনো কিছুই তেমন পুরানও নয়। আমরা কোনো কিছুর সৃষ্টি করতে পারি না। মহান স্রষ্টার সৃষ্টির শুধু রূপান্তর করতে পারি। আকার পরিবর্তন করতে পারি, কাঠ-বাঁশ কেটে এটাওটা করতে পারি, ঘর বানাতে পারি, দালান তুলতে পারি- এ রকম আরও অনেক কিছু করতে পারি। কিন্তু আদি সৃষ্টি আমাদের হাতে নয়, সবই স্রষ্টার হাতে। পদ্মা সেতু কারও নামে না করে সবচাইতে যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ভাবীকালে সেতুর নামকরণ নিয়েও গবেষণা হবে এবং সে গবেষণায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রশংসা পাবেন। কারণ এখন তাঁর ইচ্ছা ছাড়া গাছের পাতা নড়ে না, বাতাস বয় না, পদ্মার পানি বয়ে যায় না। তাই কেউ মানুন আর না-ই মানুন, আমি বিশ্বাস করি, পদ্মা সেতুর নামকরণ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ইচ্ছার প্রতিফলন। তাই বলব, যখন পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে গাড়ি চলবে, কাউকে এপার-ওপার হতে দিনের পর দিন অপেক্ষা করতে হবে না, কষ্ট করতে হবে না। পদ্মাপাড়ে যে কর্মচাঞ্চল্য ছিল, হাজার হাজার মানুষের রুটি-রুজির সংস্থান হতো তারা কোথায় যাবে, তাদের কী হবে, তারা আদৌ খেতে পাবে কি পাবে না এসবের খবর কেউ রাখবে না। হয়তো কত সোনার সংসার অন্ধকারে তলিয়ে যাবে, কত ফল বিক্রেতা, কত ছোট ছোট মাছ বিক্রেতা, কত হোটেল মালিক-কর্মচারী পদ্মার পানির মতো ভেসে যাবে তার খবর কি কেউ রাখবে? আমি যখন ছোট ছিলাম কালিহাতী আর পুংলীতে দুটি ফেরি ছিল। দুই পাড়ে কত দোকানপাট আর ফেরি চালাত বিহার-ওড়িশা বা মধ্য প্রদেশের কিছু মানুষ। এটাই বোধহয় তাদের জাত ব্যবসা। অন্য ছোটখাটো ফেরিঘাটেও অবাঙালিদের দেখতাম মস্তবড় ভুঁড়ি নিয়ে ক্যাশবাক্সের পাশে বসে থাকত, ১-২ পয়সা পারাপারে নিত। কালিহাতী ও পুংলী সেতু হওয়ার পর সেই দোকানপাটও নেই, সেই অবাঙালি পাটনিরাও নেই। পদ্মা সেতু চলমান হলে দুই পারের আলো ঝলমলে ইন্দ্রপুরীর ইশারা অন্ধকারে মিলিয়ে যাবে। তাদের নিয়েও কিছু ভাবার আছে, ভাবতে হবে। অন্যদিকে পদ্মা সেতুর টোল নিয়ে যা শুনছি মনে হয় তা তেমন যুক্তিযুক্ত নয়। পদ্মা সেতু টোল নিয়ে ব্যবসা করার জন্য নিশ্চয়ই বানানো হয়নি। পদ্মা সেতুর জন্য জাতীয় অর্থনীতির যে উন্নতি হবে, তা কয়েক বছরের মধ্যে পদ্মা সেতুর ব্যয়ের চেয়ে কয়েক গুণ বেশি জাতীয় আয় হবে। তাই অভাবনীয় টোল নির্ধারণ কখনো যুক্তিযুক্ত হতে পারে না। আমাকে জিজ্ঞেস করলে বলব, পদ্মা সেতু টোল নিয়ে সেতুর খরচ তোলার মানসিকতা সম্পূর্ণই সেকেলে, অর্থহীন। জাতীয় আয়ে পদ্মা সেতু যে অবদান রাখবে তাই আমাদের মাথা সমান। সেজন্য সেতু রক্ষণাবেক্ষণের জন্য লোকজন থাকবে, গাড়িঘোড়া এপাশ-ওপাশ করবে তাদের হিসাব রাখার জন্য অবশ্যই একটা টোল থাকতে পারে। কিন্তু তা ফেরি পারাপারের মাশুলের অর্ধেকের বেশি হওয়া মোটেই উচিত নয়। মোটরসাইকেল ১০-২০ টাকা, ছোট গাড়ি ১০০, বড় গাড়ি ৪০০-৫০০, তারও বড় গাড়ি বড়জোর হাজারের ওপর টোল হওয়া উচিত নয়। জানি আমার পরামর্শ বা ভাবনা অনেকের পছন্দ হবে না। বঙ্গবন্ধু থাকলে, হুজুর মওলানা ভাসানী থাকলে তাঁরা অবশ্যই শুনতেন, মানতেন।

পদ্মা সেতু যেমন কারও একার কৃতিত্ব নয়, শুধু কোনো সরকারেরও নয়। এর কৃতিত্ব দেশবাসীকে দেওয়া উচিত। পদ্মা সেতুতে আমার গাড়ির চালকেরও অবদান আছে, পয়সা আছে, আমার স্ত্রীর আছে, আমার আছে, আমার ছেলেমেয়েদেরও আছে। যখন পদ্মার জন্য তহবিল সংগ্রহ করা শুরু হয়েছিল তখনই আমরা ২-৪ হাজার টাকা দিয়ে ভূমিকা রেখেছিলাম। তা ছাড়া বাংলাদেশের প্রত্যেক নাগরিক পদ্মা সেতুর জন্য ভূমিকা রেখেছে। কমবেশি অর্থ সাহায্য করছে সেটা ভ্যাটের মাধ্যমে বা ট্যাক্স কিংবা জমির খাজনার মাধ্যমেই হোক। কোনো না কোনোভাবে ১৮ কোটি মানুষেরই ভূমিকা আছে। বর্তমান সরকার অনেক ক্ষেত্রে জাতীয় ঐকমত্য সৃষ্টিতে ব্যর্থ হয়েছে। রোহিঙ্গাদের আগমনে বিশ্বব্যাপী এক জাতীয় ঐক্য সৃষ্টি সম্ভব ছিল, করোনাকালে সম্ভব ছিল, সম্ভব ছিল যখন আরব দেশগুলোয় চরম উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছিল তখন। পদ্মা সেতু নিয়েও একটা সার্বিক জাতীয় ঐক্যের চেষ্টা সরকার এবং প্রবীণ দল আওয়ামী লীগ নিতে পারে। সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের কথা দেশের মানুষের ওপর প্রচন্ড প্রভাব ফেলেছে, ‘সেতু উদ্বোধনে সবাইকে দাওয়াত করা হবে। এমনকি আইনে কোনো বাধা না থাকলে বেগম খালেদা জিয়াকেও করা হবে।’ খুবই মূল্যবান কথা। আইনে অনেক কিছুই থাকে। তার পরও বিশেষ বিবেচনায় সরকার অনেক কিছু করতে পারে। সেতু আরও অনেক হবে, আরও অনেক ঐতিহাসিক ঘটনা ঘটবে। কিন্তু এ পদ্মা সেতু আর হবে না। এটা বিশ্বের বিস্ময়, বিশেষ করে বাঙালির জন্য। ২-৪-১০-২০ বছর পর পদ্মায় হয়তো আরও সেতু হবে। কিন্তু মাওয়া-কাঁঠালবাড়ির এ পদ্মা সেতু আর কখনো কোনো দিন হবে না। তাই এ পদ্মা সেতু উদ্বোধনও একটি ঐতিহাসিক ঘটনা হয়ে থাকবে। পদ্মা সেতু যেমন সম্মানের, বিশ্বের কাছে বাংলাদেশের একটা আলাদা পরিচিতি তুলে ধরেছে, ঠিক তেমনি পদ্মা সেতু নিয়ে অনেকে নাজেহালও হয়েছেন। তাই পদ্মা সেতু উদ্বোধনের আগেই সেসবের প্রতিকার হওয়া উচিত। বাংলাদেশের জন্মের পর কোনো প্রকল্পে অনিয়মের দায় মাথায় নিয়ে কোনো মন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে হয়নি। সৈয়দ আবুল হোসেনকে পদ্মার দুর্নীতির অভিযোগে পদত্যাগ করতে হয়েছে। আমার ভাতিজা সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরী কায়সারকে কলঙ্কিত হতে হয়েছে। কলঙ্কিত হয়েছে সাবেক সচিব এনবিআর চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন এমনকি ইলিয়াস দাদাভাইয়ের ছেলে নিক্সনকেও। এঁরা যে আদালতের মাধ্যমে নিরপরাধ, নিষ্কলুষ, নিষ্কলঙ্ক প্রমাণিত হলেন তাঁদের নিয়ে সরকার কী করল? তাঁদের নিয়ে তো গর্ব করার কথা। সেদিন যেমন বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধিকে পাশে নিয়ে সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের পদ্মা সেতুর শুভসূচনা অনুষ্ঠানে বিশ্বব্যাংককে দাওয়াত করা হবে বলেছেন তেমনি পদ্মা সেতুর শুভ উদ্বোধনে প্রধানমন্ত্রীর এক পাশে সেতুমন্ত্রী এবং আরেক পাশে সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনের কি আসন হবে? পদ্মা সেতুর শুভ উদ্বোধনের আগেই এক দিনের জন্য হলেও সৈয়দ আবুল হোসেনকে তাঁর মন্ত্রিত্ব ফিরিয়ে দেওয়া উচিত। এ তো একটা রাষ্ট্রীয় প্রতিশ্রুতি। রাষ্ট্রীয় প্রতিশ্রুতি রাষ্ট্র কখনো ভাঙতে পারে না। দুর্নীতির কাল্পনিক অভিযোগ আনায় আবুল হোসেন পদত্যাগ করেছিলেন। কানাডার কোর্ট তাঁদের নির্দোষ বলার সঙ্গে সঙ্গেই সৈয়দ আবুল হোসেনের মন্ত্রিত্ব ফিরে পাওয়া উচিত ছিল। কিন্তু না, তাঁকে মন্ত্রিত্ব দেওয়া হয়নি। কেন হয়নি সেটাই প্রশ্ন। এমন তো হওয়ার কথা নয়। সৈয়দ আবুল হোসেন যথার্থ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতি অনুগত-ভক্ত। আমি বঙ্গবন্ধুকে যেভাবে ভালোবাসি, বিশ্বাস করি, সৈয়দ আবুল হোসেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে সে রকম ভালোবাসেন, হয়তো আমার চাইতেও বেশি ভালোবাসেন। সেই মানুষটা কেন তাঁর হারানো ভাবমূর্তি ফিরে পাবেন না? পদ্মা সেতু একটা ঐতিহাসিক বিষয়বস্তু। যিনি এটার শুরুতে নিরলস পরিশ্রম করেছেন যে যা-ই বলুক, সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের জীবনের শ্রেষ্ঠ সৌভাগ্য তাঁর তত্ত্বাবধানে পদ্মা সেতু সম্পন্ন হলো। এটা তাঁর জীবনেও এক চরম সত্য এবং গভীর সম্মানের ও গৌরবের। তাই দুজনকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দুই পাশে বসিয়ে উদ্বোধন করলে খুব একটা খারাপ হবে বলে মনে হয় না। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তান হানাদার বাহিনী আমাদের কাছে আত্মসমর্পণ করেছিল। সেদিন যদি আমাদের প্রধান সেনাপতি বঙ্গবীর আতাউল গনি ওসমানী সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে থাকতেন, একপাশে মিত্রবাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল জাগজিৎ সিং অরোরা, আরেক পাশে পাকিস্তানের পরাজিত সেনাপতি টাইগার আমির আবদুল্লাহ নিয়াজি দুজন দুই পাশে স্বাক্ষর করতেন আর সেই স্বাক্ষর সত্যায়িত করতেন আমাদের প্রধান সেনাপতি বা মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক আতাউল গনি ওসমানী কতই না ঐতিহাসিক ঘটনা হতো। প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ভার্সাই চুক্তির চাইতে মর্যাদাপূর্ণ হতো। পদ্মার পাড়ে সেতু উদ্বোধনে মধ্যখানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা, দুই পাশে দুই মন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন এবং ওবায়দুল কাদের এমন হলে কেমন হয়?

অনেক বছর আগে মোগল সম্রাট হুমায়ুন পাঠান বীর শেরশাহর সঙ্গে যুদ্ধে পরাজিত হয়ে পালিয়ে যাওয়ার পথে যমুনা নদীতে ডুবে যাচ্ছিলেন। এক ভিস্তিওয়ালা তাঁকে সেখান থেকে উদ্ধার করেছিল। পরাজিত সম্রাট হুমায়ুন অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী নিয়ে রাজস্থানের অমরকোটে আশ্রয় নিয়েছিলেন। যে অমরকোটে শ্রেষ্ঠ মোগল সম্রাট আকবরের জন্ম। হুমায়ুন ইরান-তুরান নানা জায়গায় ঘোরাফেরা করে শক্তি সংগ্রহ করে আবার দিল্লির সিংহাসন দখল করেন। দিল্লি পুনর্দখলের পর সম্রাটের সেই ভিস্তিওয়ালার কথা মনে হয়। অনেক খোঁজাখুঁজি করে সেই ভিস্তিওয়ালাকে এনে এক দিনের জন্য তাকে সম্রাট বা বাদশাহ বানিয়েছিলেন। ইদানীং সমাজে খুব একটা ভালো লোক দেখা যায় না। আইন-আদালতের কাছে নিষ্পাপ, নিষ্কলুষ প্রমাণিত হয় না। সৈয়দ আবুল হোসেন কষ্টিপাথরে যাচাই করা খাঁটি সোনার মতো পূতপবিত্র হয়ে এসেছেন। তাই তাঁকে পদ্মা সেতুর শুভ উদ্বোধনে এক দিনের জন্য হলেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাঁর পাশে বসাবেন এটাই দেশবাসীর প্রত্যাশা। অন্য যাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, অসম্মানিত হয়েছেন তাঁদেরও যথাযথ সম্মান দেবেন, এটাই সবার আশা।

এ পর্বে অন্য কিছুতে যেতে মন সায় দিচ্ছে না। তবু বিরক্তিভরা মন নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনাকে বলছি। বৃহত্তর রংপুরের তো অনেককেই চিনি। আপনার বিয়ের ঘটকালি করেছিলেন মন্ত্রী মতিউর রহমান। কত গুণী মানুষ ছিল রংপুরে। আপনার বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির কথা খুব একটা শুনিনি। তিনি বাংলাদেশের মানুষের দুরবস্থার সময় দুবার চা খায় বলে তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলছেন। চালের দাম, তেলের দাম, নিত্যপ্রয়োজনীয় প্রতিটি জিনিসের দাম গরিব খেটেখাওয়া মানুষের নাগালের বাইরে। তা-ও তাঁর ছেলেখেলার অন্ত নেই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী একটু দেখুন, বাণিজ্যমন্ত্রীকে সামাল দিলে বাজারের অর্ধেক জটিলতা আপনাআপনিই শেষ হয়ে যাবে।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
সর্বশেষ খবর
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম