শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ জুন, ২০২২ আপডেট:

কী বার্তা দিল কুমিল্লা ও পদ্মা সেতু

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
কী বার্তা দিল কুমিল্লা ও পদ্মা সেতু

কুমিল্লা থেকে এক বন্ধু ফোন করে জানতে চাইলেন হয়ে যাওয়া সিটি ভোট নিয়ে লিখলাম না কেন? সিইসি ভোটের আগে বললেন এক কথা। পরে বললেন আরেক। ইসির ভূমিকাও কঠিনভাবে হলো প্রশ্নবিদ্ধ। সবকিছুতে তারা এত তালগোল পাকাল অকারণে। বললাম, কুমিল্লার ভোট নিয়ে এখন আর বলার কিছু নেই। বিশ্বকে তাক লাগানো স্বপ্নের পদ্মা সেতু নিয়ে উৎসবের ঢেউ চলছে। সারা দেশের মানুষ নতুন উদ্দীপনায় বলীয়ান। দক্ষিণের দুয়ার খোলায় আনন্দিত টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া, রূপসা থেকে পাথুরিয়ার মানুষ।  পদ্মা সেতু বিশ্ববাসীকে নতুন বার্তা দিয়ে গেল। আবার কুমিল্লা সিটি ভোটের ফলও একসঙ্গে অনেক বার্তা দিয়েছে সবাইকে। কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ পেয়েছে এক বার্তা, বিএনপি আরেক। নির্বাচন কমিশনও জানতে পেরেছে তারা চাইলে কী করতে পারে আর কী পারে না। প্রশাসনের সীমাবদ্ধতাও বেরিয়ে এসেছে। দিনভর চাইলে ভালো ভোট করা যায়, মানুষ তা-ও জেনেছে। শেষ মুহূর্তে অকারণে উঠে আসা ঝামেলা তৈরি না হলে সবকিছুই ঠিক ছিল। এখন আওয়ামী লীগ খুশি কুমিল্লা সিটি থেকে সাক্কু যুগের অবসান হওয়ায়। বিএনপিরও শক্তিশালী আরেক অংশ আরও বেশি খুশি। তারা চেয়েছিল দলীয় প্রার্থী পরাজিত হোক। রাজনীতি থেকে বিদায় নিন সাক্কু। প্রার্থী হারানোর টার্গেট নিয়ে হাজি ইয়াছিন গ্রুপ ভোটে দাঁড়িয়েছিল। সবাই ভেবেছিলেন, কায়সার ১০ হাজারের বেশি ভোট পাবেন না। অতীতে বিদ্রোহী প্রার্থীদের পরিণাম ভালো ছিল না কুমিল্লায়। কিন্তু কায়সার ২৯ হাজার ভোট পেয়ে সবাইকে চমকে দিলেন। হারিয়েও দিলেন সাক্কুকে। সাক্কুর পরাজয়ে কুমিল্লা বিএনপির হাজি ইয়াছিন গ্রুপ উজ্জীবিত। তাঁরাও আছেন আনন্দ উৎসবে। এবার আসি আ ক ম বাহারের কথায়। সিইসি ভোটের পর বুঝলেন বাহার সাহেব কুমিল্লায় সঠিক অবস্থানে ছিলেন। তাঁরা আগে বুঝলে এত বিতর্ক হতো না। রিফাতকে জিতিয়ে এমপি আ ক ম বাহার প্রমাণ করলেন কুমিল্লায় তিনি একক অবস্থান ও উচ্চতা নিয়ে আছেন। এখানে আপাতত কারও ভাগ বসানোর সুযোগ নেই।

আ ক ম বাহারের আরেকটি পজিটিভ অবস্থান তিনি কুমিল্লাকে আবেগ দিয়েই ভালোবাসেন। এ কারণে মেঘনা নয়, কুমিল্লা নামেই বিভাগ দাবি করছেন। রাজনীতি করতে হলে মানুষের মনের ভাষা বুঝতে হয়। মানুষের আবেগ কুমিল্লা নামেই হোক বিভাগ। তখনকার ত্রিপুরা এখনকার কুমিল্লার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে অনেক ইতিহাস-ঐতিহ্য। কবি নজরুলের প্রেম, বিরহ, দ্রোহের শহর আমাদের এ কুমিল্লা। শিল্প-সংস্কৃতির শহরটি এখন যানজটে অচল থাকলেও ব্রিটিশ শাসনকালে এটি ছিল ত্রিপুরার প্রাণকেন্দ্র ছিল। ত্রিপুরার জমিদার বীরেন চন্দ্রের প্রশাসনিক দফতর ছিল এখানেই। এখনো ত্রিপুরার মহারাজাদের অনেক স্মৃতি রয়ে গেছে। আছে শচীন দেববর্মণের স্মৃতি বসতভিটা। জাতীয় কবি নজরুলের বাবুদের সেই তালপুকুর এখনো টিকে আছে স্মৃতির মিনার হয়ে। কুমিল্লায় নজরুলের হাজারো স্মৃতি। ফরিদা বিদ্যানিকেতনের বিপরীতের সেই স্মৃতির ঘরগুলো হয়তো নেই। কিন্তু এখনো রসমালাই ও খাদির ঐতিহ্য কুমিল্লার বাতাসে বয়ে বেড়াচ্ছে নজরুলের নিঃশ্বাসের শব্দ। নজরুলের অনেক স্মৃতি এখনো গবেষকদের লেখনীতে ঠিকভাবে উঠে আসেনি। এসেছে প্রেম ও বিয়ের বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা। সে যুগে কলকাতার একজন প্রকাশক ছিলেন আলী আকবর খান, যাঁর বাড়ি ছিল মুরাদনগরের দৌলতপুরে। তাঁর সঙ্গে কবি নজরুলের ছিল গভীর সম্পর্ক। ১৯২১ সালে একদিন তিনি কবি নজরুলকে আমন্ত্রণ জানিয়ে নিয়ে আসেন কুমিল্লায়। তারপর নিয়ে যান মুরাদনগরের দৌলতপুরে গ্রামের বাড়ি। সে বাড়িতে একদিন পুকুরঘাটে খোলা চুলের এক তরুণীর ছায়া দেখলেন নজরুল। বিস্ময়নয়নে তাকালেন। দুজনের চোখাচোখি হলো। দৃষ্টিবিনিময়েই নজরুল নাম দিলেন নার্গিস। তাঁর আসল নাম সৈয়দা খাতুন।

মেয়েটি ছিল আলী আকবর খানের ভাগনি। নজরুল তাঁর ভালোলাগার কথা জানালেন। সিদ্ধান্ত হলো নজরুলের সঙ্গে বিয়ে হবে সেই তরুণীর। সৈয়দা খাতুনের ভাইয়ের বিয়ের দিন আয়োজন হলো আরেকটি বিয়ের। সৈয়দা খাতুন নার্গিসের সঙ্গে বিয়ের পিঁড়িতে বসলেন নজরুল। বিয়ে পড়ানোর পর সবাই জানতে চাইলেন এই বাউন্ডুলেকে ঘরজামাই করে রাখতে হবে। তাঁর চালচুলো কিছু নেই। মেয়ের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিবাদে নজরুলের মন খারাপ হয়ে গেল। সবার কাছ থেকে খারাপ ব্যবহার পেয়ে কবির অভিমানী চোখে নেমে এলো অশ্রুর বান। মাঝরাতে তিনি মুরাদনগর ছাড়লেন। চলে এলেন কুমিল্লা শহরে সুন্দরী বিরজা দেবীর ঘরে। তাঁকে মা ডাকলেন। ৩০ মাইল হেঁটে আসা নজরুল ছিলেন ক্লান্ত, বিধ্বস্ত। তাঁর মন ভেঙে গেছে। বারবার আর্তনাদ করছেন। সে আর্তনাদ সইতে পারছিলেন না বিরজা দেবী। বিরজা দেবীর পুত্র বীরেন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত নজরুলের সঙ্গে ছিলেন তখন। সন্তানের স্নেহে তিনি নজরুলকে ঠাঁই দিলেন। বিরজা সুন্দরীর ভাশুরের মেয়ে প্রমীলার সঙ্গে নজরুলকে বিয়ে দিলেন। সে যুগে সে সময়ে একজন মুসলমান কবির সঙ্গে হিন্দু মেয়ের বিয়ে দেওয়া কি সম্ভব? ভাবতে পারেন ৩০ মাইল হেঁটে কবি আশ্রয় নিয়েছিলেন এক হিন্দু বাড়িতে! প্রমীলার মূল নাম আশালতা দেবী। সেসব নিয়ে আরেক দিন লিখব। নজরুলের দ্রোহ, প্রেম, বিরহের সেই শহর কুমিল্লায় একই সময়ে সুরের ঝঙ্কার তুলতেন শচীনকর্তা। নারীজাগরণের প্রথম বাতিঘর নবাব ফয়জুন্নেছার বিকাশও কুমিল্লা থেকে। তিনি ইংরেজি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছিলেন সে সময় কুমিল্লায়। নবাব ফয়জুন্নেছা, ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ, কবি কাজী নজরুল ইসলাম, শচীন দেববর্মণ ও ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের স্মৃতির কুমিল্লাকে বলা হতো অসাম্প্রদায়িক চেতনার শহর। ঐতিহ্যের কুমিল্লার কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা মাঝেমধ্যে আমাদের ক্ষত করে। কষ্ট দেয়।

নবনির্বাচিত মেয়র আরফানুল হক রিফাতের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ কুমিল্লার হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনা। যানজট আর জঞ্জালের কবল থেকে এ শহরকে রক্ষা করা। টমছম ব্রিজের ওপর উড়ালসড়ক নির্মাণ। জলাবদ্ধতার কবল থেকে নগরবাসীকে নিস্তার দান। রিফাতকে ফিরিয়ে আনতে হবে সিটির ইমেজ। নগর ভবনকে বানাতে হবে মানুষের সেবাকেন্দ্র। যানজট নিরসনে নতুন চিন্তা করতে হবে। ইঞ্জিনচালিত রিকশা আর নসিমন মার্কা যানবাহন কুমিল্লা শহরে এত বেশি দরকার আছে কি না ভাবতে হবে। রাস্তাঘাট সংস্কার করতে হবে দীর্ঘমেয়াদি প্ল্যান নিয়ে। টমছম ব্রিজের ভয়াবহ যানজট দূরীকরণে ভাবতে হবে বিকল্প নিয়ে। সিটির নামে কুমিল্লা এখন একটা জঞ্জালের শহর। সব জঞ্জাল দূর করার চ্যালেঞ্জ এখন আরফানুল হক রিফাতের ওপর। একজন মানুষ চাইলে অনেক কিছু করতে পারে। একজন রাজনীতিবিদের জন্য মেয়র হওয়ার গৌরব অর্জন বিশাল ঘটনা। নবনির্বাচিত মেয়রকে বলছি, কবি নজরুল, শচীন দেববর্মণের শহরের ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনুন। মানুষ ইতিবাচক অবস্থানে কুমিল্লাকে দেখতে চায়। বিভাগ হলে কুমিল্লার ব্যস্ততা আরও বাড়াবে। এ কারণে দরকার পরিকল্পিত নগরায়ণের। প্রয়োজনে দেশের খ্যাতিমান পরিবেশবিদ ও স্থাপত্যবিদদের নিয়ে যান কুমিল্লায়। তাঁদের কাছ থেকে পরামর্শ নিন কীভাবে ঢেলে সাজাবেন আগামীর কুমিল্লাকে।

বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে। পিছিয়ে থাকার কোনো সুযোগ নেই। ইউটিউবে পাকিস্তানের এক ব্লগারের একটি ভিডিও দেখছিলাম। পদ্মা সেতু নিয়ে ভূয়সী প্রশংসা করছিলেন সেই ব্লগার। বিশ্বজুড়ে স্থাপত্যের বিস্ময় পদ্মা সেতু। স্বাধীনতার পর একজন মার্কিন কূটনীতিক বাংলাদেশকে উপাধি দিয়েছিলেন তলাবিহীন ঝুড়ি। সেই বাংলাদেশ আজ মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে উন্নতি-সমৃদ্ধির সোপানে। এগিয়ে চলেছে বিশ্বকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে। বাংলাদেশের এ অপ্রতিরোধ্য গতি থামানোর আর সুযোগ নেই। বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ এখন বিশ্বব্যাংককে চ্যালেঞ্জ করতে পারে! বলতে পারে তোমাদের ঋণ নেব না। তোমাদের পাত্তা না দিলেও আমাদের চলবে। পাকিস্তানি ব্লগার বারবার বলছেন, সফলভাবে করোনার অর্থনীতি মোকাবিলা করেছে বাংলাদেশ। এ কঠিনতম সময়ে তারা নির্মাণ করেছে প্রমত্তা পদ্মার ওপর বিশাল সেতু। অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পাকিস্তান শিখতে পারে বাংলাদেশ থেকে। আজ পাকিস্তান বাংলাদেশের দিকে তাকিয়ে আফসোস করছে। তাদের অর্থনীতিবিদরা টক শোয় গিয়ে বাংলাদেশের উঠে দাঁড়ানোর প্রশংসা করেন। রাজনীতিবিদরা অবাক বিস্ময় নিয়ে বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়া দেখেন। সঠিক নেতৃত্ব থাকলে একটি দেশ অতি সহজে সামনে যেতে পারে। একজন মাহাথির মালয়েশিয়াকে বদলে দিয়েছেন। লি কুয়ান ইউ গড়ে তুলেছেন আধুনিক সিঙ্গাপুর। একটা সময় মালয়েশিয়ার সঙ্গে একই মানচিত্রে ছিল সিঙ্গাপুর। নিজেদের অর্থনীতি মোকাবিলা করতে গিয়ে মালয়েশিয়া তখন হিমশিম খাচ্ছিল। তাই তারা তখন সিঙ্গাপুরকে ছেড়ে দেয়। মালয়েশিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে সেদিন সিঙ্গাপুরের নেতৃত্ব চোখের পানি ফেলে আফসোস করছিলেন। সেই সিঙ্গাপুর শুধু যোগ্য নেতৃত্বের কারণে আজকের বিশাল অবস্থান তৈরি করতে পেরেছে। গতিশীল নেতৃত্বে সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়া উঠে দাঁড়িয়েছে। বদলে দিয়েছে নিজেদের। বাংলাদেশেরও সময় এসেছে বদলে যাওয়ার। বদলে দেওয়ার।

বাংলাদেশ কি পারবে বিশ্ব বাস্তবতার কঠিন অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে এগিয়ে যেতে? করোনাকালে বিশ্ব অর্থনীতি কঠিন চ্যালেঞ্জে পড়েছে। বেড়েছে মুদ্রাস্ফীতি। এর মধ্যে যোগ হয়েছে ইউক্রেন যুদ্ধ। সারা দুনিয়ার বাজারে যুদ্ধের প্রভাব পড়েছে। লাগামছাড়া জিনিসপত্রের দাম। এ কঠিন অর্থনীতির যুগে বাংলাদেশ শেষ করেছে পদ্মা সেতু নির্মাণ। সবকিছু এত সহজ ছিল না। কিন্তু ছিলেন একজন দৃঢ়চেতা সাহসী নেত্রী, যিনি সব চ্যালেঞ্জ বাস্তবায়ন করেছেন। তাক লাগিয়ে দিয়েছেন সবার নিষেধাজ্ঞা পরিহার করে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু বাস্তবায়ন করে। এভাবে সবাই পারে না। তিনি পেরেছেন। কারণ তাঁর বাবা ছিলেন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর ভিতরের শক্তি সততা ও নিষ্ঠার। ১৯৮১ সালে দেশে ফিরে তিনি বঙ্গবন্ধুবিহীন এক জীর্ণ বিভক্ত আওয়ামী লীগের দায়িত্ব নিয়েছিলেন। তারপর শত ঝড় মোকাবিলা করেছেন একাকী। নতুন মাত্রায় দাঁড় করিয়েছেন আওয়ামী লীগকে। জাতির পিতাকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেছেন সব চক্রান্ত ও মিথ্যাচারের জবাব দিয়ে। জাগিয়ে তুলেছেন মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। বিশ্ববাসীর কাছে উপহার দিয়েছেন নতুন বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধু বিবিসির জরিপে অর্জন করেছেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালির স্থান। শেখ হাসিনার চেয়ে বেশি অভিজ্ঞ নেতা এখন বিশ্বের কোথাও ক্ষমতায় নেই।

দীর্ঘ সময় টানা ক্ষমতায় থাকারও ইতিহাস গড়েছেন। উঠে এসেছেন অন্য উচ্চতায়। তাঁর সাহস ও শক্তি এখন বিশ্বজুড়েই এক অপার বিস্ময়। জাদুকরী ক্ষমতায় তিনি বিশাল জনগোষ্ঠীর বাংলাদেশকে এগিয়ে নিচ্ছেন। মোকাবিলা করেছেন দুঃসময়ের অর্থনীতি। পদ্মা সেতু বাস্তবায়ন করে প্রমাণ দিয়েছেন তিনি পারছেন।  তিনি পারেন। তাঁকে ঘিরেই আজ মানুষের মনে নতুন করে তৈরি হয়েছে আত্মবিশ্বাস। বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়ার ধারাবাহিকতায় এখন দরকার শুধু এ আত্মবিশ্বাস ধরে রাখা।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

এই মাত্র | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৫৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’
ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’

মাঠে ময়দানে