শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ জুন, ২০২২ আপডেট:

কী বার্তা দিল কুমিল্লা ও পদ্মা সেতু

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
কী বার্তা দিল কুমিল্লা ও পদ্মা সেতু

কুমিল্লা থেকে এক বন্ধু ফোন করে জানতে চাইলেন হয়ে যাওয়া সিটি ভোট নিয়ে লিখলাম না কেন? সিইসি ভোটের আগে বললেন এক কথা। পরে বললেন আরেক। ইসির ভূমিকাও কঠিনভাবে হলো প্রশ্নবিদ্ধ। সবকিছুতে তারা এত তালগোল পাকাল অকারণে। বললাম, কুমিল্লার ভোট নিয়ে এখন আর বলার কিছু নেই। বিশ্বকে তাক লাগানো স্বপ্নের পদ্মা সেতু নিয়ে উৎসবের ঢেউ চলছে। সারা দেশের মানুষ নতুন উদ্দীপনায় বলীয়ান। দক্ষিণের দুয়ার খোলায় আনন্দিত টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া, রূপসা থেকে পাথুরিয়ার মানুষ।  পদ্মা সেতু বিশ্ববাসীকে নতুন বার্তা দিয়ে গেল। আবার কুমিল্লা সিটি ভোটের ফলও একসঙ্গে অনেক বার্তা দিয়েছে সবাইকে। কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ পেয়েছে এক বার্তা, বিএনপি আরেক। নির্বাচন কমিশনও জানতে পেরেছে তারা চাইলে কী করতে পারে আর কী পারে না। প্রশাসনের সীমাবদ্ধতাও বেরিয়ে এসেছে। দিনভর চাইলে ভালো ভোট করা যায়, মানুষ তা-ও জেনেছে। শেষ মুহূর্তে অকারণে উঠে আসা ঝামেলা তৈরি না হলে সবকিছুই ঠিক ছিল। এখন আওয়ামী লীগ খুশি কুমিল্লা সিটি থেকে সাক্কু যুগের অবসান হওয়ায়। বিএনপিরও শক্তিশালী আরেক অংশ আরও বেশি খুশি। তারা চেয়েছিল দলীয় প্রার্থী পরাজিত হোক। রাজনীতি থেকে বিদায় নিন সাক্কু। প্রার্থী হারানোর টার্গেট নিয়ে হাজি ইয়াছিন গ্রুপ ভোটে দাঁড়িয়েছিল। সবাই ভেবেছিলেন, কায়সার ১০ হাজারের বেশি ভোট পাবেন না। অতীতে বিদ্রোহী প্রার্থীদের পরিণাম ভালো ছিল না কুমিল্লায়। কিন্তু কায়সার ২৯ হাজার ভোট পেয়ে সবাইকে চমকে দিলেন। হারিয়েও দিলেন সাক্কুকে। সাক্কুর পরাজয়ে কুমিল্লা বিএনপির হাজি ইয়াছিন গ্রুপ উজ্জীবিত। তাঁরাও আছেন আনন্দ উৎসবে। এবার আসি আ ক ম বাহারের কথায়। সিইসি ভোটের পর বুঝলেন বাহার সাহেব কুমিল্লায় সঠিক অবস্থানে ছিলেন। তাঁরা আগে বুঝলে এত বিতর্ক হতো না। রিফাতকে জিতিয়ে এমপি আ ক ম বাহার প্রমাণ করলেন কুমিল্লায় তিনি একক অবস্থান ও উচ্চতা নিয়ে আছেন। এখানে আপাতত কারও ভাগ বসানোর সুযোগ নেই।

আ ক ম বাহারের আরেকটি পজিটিভ অবস্থান তিনি কুমিল্লাকে আবেগ দিয়েই ভালোবাসেন। এ কারণে মেঘনা নয়, কুমিল্লা নামেই বিভাগ দাবি করছেন। রাজনীতি করতে হলে মানুষের মনের ভাষা বুঝতে হয়। মানুষের আবেগ কুমিল্লা নামেই হোক বিভাগ। তখনকার ত্রিপুরা এখনকার কুমিল্লার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে অনেক ইতিহাস-ঐতিহ্য। কবি নজরুলের প্রেম, বিরহ, দ্রোহের শহর আমাদের এ কুমিল্লা। শিল্প-সংস্কৃতির শহরটি এখন যানজটে অচল থাকলেও ব্রিটিশ শাসনকালে এটি ছিল ত্রিপুরার প্রাণকেন্দ্র ছিল। ত্রিপুরার জমিদার বীরেন চন্দ্রের প্রশাসনিক দফতর ছিল এখানেই। এখনো ত্রিপুরার মহারাজাদের অনেক স্মৃতি রয়ে গেছে। আছে শচীন দেববর্মণের স্মৃতি বসতভিটা। জাতীয় কবি নজরুলের বাবুদের সেই তালপুকুর এখনো টিকে আছে স্মৃতির মিনার হয়ে। কুমিল্লায় নজরুলের হাজারো স্মৃতি। ফরিদা বিদ্যানিকেতনের বিপরীতের সেই স্মৃতির ঘরগুলো হয়তো নেই। কিন্তু এখনো রসমালাই ও খাদির ঐতিহ্য কুমিল্লার বাতাসে বয়ে বেড়াচ্ছে নজরুলের নিঃশ্বাসের শব্দ। নজরুলের অনেক স্মৃতি এখনো গবেষকদের লেখনীতে ঠিকভাবে উঠে আসেনি। এসেছে প্রেম ও বিয়ের বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা। সে যুগে কলকাতার একজন প্রকাশক ছিলেন আলী আকবর খান, যাঁর বাড়ি ছিল মুরাদনগরের দৌলতপুরে। তাঁর সঙ্গে কবি নজরুলের ছিল গভীর সম্পর্ক। ১৯২১ সালে একদিন তিনি কবি নজরুলকে আমন্ত্রণ জানিয়ে নিয়ে আসেন কুমিল্লায়। তারপর নিয়ে যান মুরাদনগরের দৌলতপুরে গ্রামের বাড়ি। সে বাড়িতে একদিন পুকুরঘাটে খোলা চুলের এক তরুণীর ছায়া দেখলেন নজরুল। বিস্ময়নয়নে তাকালেন। দুজনের চোখাচোখি হলো। দৃষ্টিবিনিময়েই নজরুল নাম দিলেন নার্গিস। তাঁর আসল নাম সৈয়দা খাতুন।

মেয়েটি ছিল আলী আকবর খানের ভাগনি। নজরুল তাঁর ভালোলাগার কথা জানালেন। সিদ্ধান্ত হলো নজরুলের সঙ্গে বিয়ে হবে সেই তরুণীর। সৈয়দা খাতুনের ভাইয়ের বিয়ের দিন আয়োজন হলো আরেকটি বিয়ের। সৈয়দা খাতুন নার্গিসের সঙ্গে বিয়ের পিঁড়িতে বসলেন নজরুল। বিয়ে পড়ানোর পর সবাই জানতে চাইলেন এই বাউন্ডুলেকে ঘরজামাই করে রাখতে হবে। তাঁর চালচুলো কিছু নেই। মেয়ের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিবাদে নজরুলের মন খারাপ হয়ে গেল। সবার কাছ থেকে খারাপ ব্যবহার পেয়ে কবির অভিমানী চোখে নেমে এলো অশ্রুর বান। মাঝরাতে তিনি মুরাদনগর ছাড়লেন। চলে এলেন কুমিল্লা শহরে সুন্দরী বিরজা দেবীর ঘরে। তাঁকে মা ডাকলেন। ৩০ মাইল হেঁটে আসা নজরুল ছিলেন ক্লান্ত, বিধ্বস্ত। তাঁর মন ভেঙে গেছে। বারবার আর্তনাদ করছেন। সে আর্তনাদ সইতে পারছিলেন না বিরজা দেবী। বিরজা দেবীর পুত্র বীরেন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত নজরুলের সঙ্গে ছিলেন তখন। সন্তানের স্নেহে তিনি নজরুলকে ঠাঁই দিলেন। বিরজা সুন্দরীর ভাশুরের মেয়ে প্রমীলার সঙ্গে নজরুলকে বিয়ে দিলেন। সে যুগে সে সময়ে একজন মুসলমান কবির সঙ্গে হিন্দু মেয়ের বিয়ে দেওয়া কি সম্ভব? ভাবতে পারেন ৩০ মাইল হেঁটে কবি আশ্রয় নিয়েছিলেন এক হিন্দু বাড়িতে! প্রমীলার মূল নাম আশালতা দেবী। সেসব নিয়ে আরেক দিন লিখব। নজরুলের দ্রোহ, প্রেম, বিরহের সেই শহর কুমিল্লায় একই সময়ে সুরের ঝঙ্কার তুলতেন শচীনকর্তা। নারীজাগরণের প্রথম বাতিঘর নবাব ফয়জুন্নেছার বিকাশও কুমিল্লা থেকে। তিনি ইংরেজি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছিলেন সে সময় কুমিল্লায়। নবাব ফয়জুন্নেছা, ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ, কবি কাজী নজরুল ইসলাম, শচীন দেববর্মণ ও ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের স্মৃতির কুমিল্লাকে বলা হতো অসাম্প্রদায়িক চেতনার শহর। ঐতিহ্যের কুমিল্লার কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা মাঝেমধ্যে আমাদের ক্ষত করে। কষ্ট দেয়।

নবনির্বাচিত মেয়র আরফানুল হক রিফাতের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ কুমিল্লার হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনা। যানজট আর জঞ্জালের কবল থেকে এ শহরকে রক্ষা করা। টমছম ব্রিজের ওপর উড়ালসড়ক নির্মাণ। জলাবদ্ধতার কবল থেকে নগরবাসীকে নিস্তার দান। রিফাতকে ফিরিয়ে আনতে হবে সিটির ইমেজ। নগর ভবনকে বানাতে হবে মানুষের সেবাকেন্দ্র। যানজট নিরসনে নতুন চিন্তা করতে হবে। ইঞ্জিনচালিত রিকশা আর নসিমন মার্কা যানবাহন কুমিল্লা শহরে এত বেশি দরকার আছে কি না ভাবতে হবে। রাস্তাঘাট সংস্কার করতে হবে দীর্ঘমেয়াদি প্ল্যান নিয়ে। টমছম ব্রিজের ভয়াবহ যানজট দূরীকরণে ভাবতে হবে বিকল্প নিয়ে। সিটির নামে কুমিল্লা এখন একটা জঞ্জালের শহর। সব জঞ্জাল দূর করার চ্যালেঞ্জ এখন আরফানুল হক রিফাতের ওপর। একজন মানুষ চাইলে অনেক কিছু করতে পারে। একজন রাজনীতিবিদের জন্য মেয়র হওয়ার গৌরব অর্জন বিশাল ঘটনা। নবনির্বাচিত মেয়রকে বলছি, কবি নজরুল, শচীন দেববর্মণের শহরের ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনুন। মানুষ ইতিবাচক অবস্থানে কুমিল্লাকে দেখতে চায়। বিভাগ হলে কুমিল্লার ব্যস্ততা আরও বাড়াবে। এ কারণে দরকার পরিকল্পিত নগরায়ণের। প্রয়োজনে দেশের খ্যাতিমান পরিবেশবিদ ও স্থাপত্যবিদদের নিয়ে যান কুমিল্লায়। তাঁদের কাছ থেকে পরামর্শ নিন কীভাবে ঢেলে সাজাবেন আগামীর কুমিল্লাকে।

বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে। পিছিয়ে থাকার কোনো সুযোগ নেই। ইউটিউবে পাকিস্তানের এক ব্লগারের একটি ভিডিও দেখছিলাম। পদ্মা সেতু নিয়ে ভূয়সী প্রশংসা করছিলেন সেই ব্লগার। বিশ্বজুড়ে স্থাপত্যের বিস্ময় পদ্মা সেতু। স্বাধীনতার পর একজন মার্কিন কূটনীতিক বাংলাদেশকে উপাধি দিয়েছিলেন তলাবিহীন ঝুড়ি। সেই বাংলাদেশ আজ মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে উন্নতি-সমৃদ্ধির সোপানে। এগিয়ে চলেছে বিশ্বকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে। বাংলাদেশের এ অপ্রতিরোধ্য গতি থামানোর আর সুযোগ নেই। বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ এখন বিশ্বব্যাংককে চ্যালেঞ্জ করতে পারে! বলতে পারে তোমাদের ঋণ নেব না। তোমাদের পাত্তা না দিলেও আমাদের চলবে। পাকিস্তানি ব্লগার বারবার বলছেন, সফলভাবে করোনার অর্থনীতি মোকাবিলা করেছে বাংলাদেশ। এ কঠিনতম সময়ে তারা নির্মাণ করেছে প্রমত্তা পদ্মার ওপর বিশাল সেতু। অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পাকিস্তান শিখতে পারে বাংলাদেশ থেকে। আজ পাকিস্তান বাংলাদেশের দিকে তাকিয়ে আফসোস করছে। তাদের অর্থনীতিবিদরা টক শোয় গিয়ে বাংলাদেশের উঠে দাঁড়ানোর প্রশংসা করেন। রাজনীতিবিদরা অবাক বিস্ময় নিয়ে বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়া দেখেন। সঠিক নেতৃত্ব থাকলে একটি দেশ অতি সহজে সামনে যেতে পারে। একজন মাহাথির মালয়েশিয়াকে বদলে দিয়েছেন। লি কুয়ান ইউ গড়ে তুলেছেন আধুনিক সিঙ্গাপুর। একটা সময় মালয়েশিয়ার সঙ্গে একই মানচিত্রে ছিল সিঙ্গাপুর। নিজেদের অর্থনীতি মোকাবিলা করতে গিয়ে মালয়েশিয়া তখন হিমশিম খাচ্ছিল। তাই তারা তখন সিঙ্গাপুরকে ছেড়ে দেয়। মালয়েশিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে সেদিন সিঙ্গাপুরের নেতৃত্ব চোখের পানি ফেলে আফসোস করছিলেন। সেই সিঙ্গাপুর শুধু যোগ্য নেতৃত্বের কারণে আজকের বিশাল অবস্থান তৈরি করতে পেরেছে। গতিশীল নেতৃত্বে সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়া উঠে দাঁড়িয়েছে। বদলে দিয়েছে নিজেদের। বাংলাদেশেরও সময় এসেছে বদলে যাওয়ার। বদলে দেওয়ার।

বাংলাদেশ কি পারবে বিশ্ব বাস্তবতার কঠিন অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে এগিয়ে যেতে? করোনাকালে বিশ্ব অর্থনীতি কঠিন চ্যালেঞ্জে পড়েছে। বেড়েছে মুদ্রাস্ফীতি। এর মধ্যে যোগ হয়েছে ইউক্রেন যুদ্ধ। সারা দুনিয়ার বাজারে যুদ্ধের প্রভাব পড়েছে। লাগামছাড়া জিনিসপত্রের দাম। এ কঠিন অর্থনীতির যুগে বাংলাদেশ শেষ করেছে পদ্মা সেতু নির্মাণ। সবকিছু এত সহজ ছিল না। কিন্তু ছিলেন একজন দৃঢ়চেতা সাহসী নেত্রী, যিনি সব চ্যালেঞ্জ বাস্তবায়ন করেছেন। তাক লাগিয়ে দিয়েছেন সবার নিষেধাজ্ঞা পরিহার করে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু বাস্তবায়ন করে। এভাবে সবাই পারে না। তিনি পেরেছেন। কারণ তাঁর বাবা ছিলেন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর ভিতরের শক্তি সততা ও নিষ্ঠার। ১৯৮১ সালে দেশে ফিরে তিনি বঙ্গবন্ধুবিহীন এক জীর্ণ বিভক্ত আওয়ামী লীগের দায়িত্ব নিয়েছিলেন। তারপর শত ঝড় মোকাবিলা করেছেন একাকী। নতুন মাত্রায় দাঁড় করিয়েছেন আওয়ামী লীগকে। জাতির পিতাকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেছেন সব চক্রান্ত ও মিথ্যাচারের জবাব দিয়ে। জাগিয়ে তুলেছেন মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। বিশ্ববাসীর কাছে উপহার দিয়েছেন নতুন বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধু বিবিসির জরিপে অর্জন করেছেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালির স্থান। শেখ হাসিনার চেয়ে বেশি অভিজ্ঞ নেতা এখন বিশ্বের কোথাও ক্ষমতায় নেই।

দীর্ঘ সময় টানা ক্ষমতায় থাকারও ইতিহাস গড়েছেন। উঠে এসেছেন অন্য উচ্চতায়। তাঁর সাহস ও শক্তি এখন বিশ্বজুড়েই এক অপার বিস্ময়। জাদুকরী ক্ষমতায় তিনি বিশাল জনগোষ্ঠীর বাংলাদেশকে এগিয়ে নিচ্ছেন। মোকাবিলা করেছেন দুঃসময়ের অর্থনীতি। পদ্মা সেতু বাস্তবায়ন করে প্রমাণ দিয়েছেন তিনি পারছেন।  তিনি পারেন। তাঁকে ঘিরেই আজ মানুষের মনে নতুন করে তৈরি হয়েছে আত্মবিশ্বাস। বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়ার ধারাবাহিকতায় এখন দরকার শুধু এ আত্মবিশ্বাস ধরে রাখা।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
সর্বশেষ খবর
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম