শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

স্বপ্ন দিয়ে তৈরি, স্মৃতি দিয়ে ঘেরা

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
স্বপ্ন দিয়ে তৈরি, স্মৃতি দিয়ে ঘেরা

এক অনন্যসাধারণ প্রতিভার অধিকারী ছিলেন ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি ড. এ পি জে আবদুল কালাম। তিনি যেমন ছিলেন একজন বিশ্বনন্দিত পদার্থবিজ্ঞানী, যিনি ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র বিজ্ঞানের জনক, তেমনি ছিলেন একজন দার্শনিক। সে অর্থে তাঁকে শুধু আইনস্টাইনের সঙ্গেই তুলনা করা যায়, কারণ বিজ্ঞানে শ্রেষ্ঠত্বের পাশাপাশি আইনস্টাইন ছিলেন এক বড় মাপের দার্শনিক।

স্বপ্ন নিয়ে যুগে যুগে বহু মানুষ গবেষণা করেছেন, বহু কথা লিখেছেন, বলেছেন। কিন্তু এ বিষয়ে ড. আবদুল কালাম যা বলেছেন তা তুলনাহীন। তিনি বলেছেন, ‘স্বপ্ন সেটি নয়, যা আমরা ঘুমন্ত অবস্থায় দেখি, স্বপ্ন সেটিই যা আমাদের জাগিয়ে রাখে।’ যারা আবদুল কালামের এ বাণী অনুসরণ করতে পেরেছেন তারাই সার্থকতা পেয়েছেন, যাদের অন্যতম হচ্ছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত গুগলের বর্তমান সিইও সুন্দর পিচাই, যিনি বলেছেন, ‘আমি স্বপ্ন দেখেই ক্ষান্ত হইনি, স্বপ্নকে সার্থক করার জন্য নিদ্রা বর্জন করেছি।’ নেলসন ম্যান্ডেলা বলেছিলেন, ‘সে ব্যক্তিই সফল হয় যে স্বপ্নকে বাস্তবায়নের জন্য অবিশ্রান্ত চেষ্টা চালিয়ে যায়, কখনো থেমে না থেকে।’ যুক্তরাষ্ট্রের গান্ধীবাদী মানবাধিকার নেতা মার্টিন লুথার কিং বলেছিলেন, তিনি স্বপ্ন দেখছেন যে যুক্তরাষ্ট্রে কৃষ্ণাঙ্গরা সমান মর্যাদা পাবে। কিন্তু স্বপ্নের ব্যাপারে তাঁর চিন্তাচেতনা আবদুল কালাম সাহেবের থেকে আলাদা ছিল বলে তাঁর স্বপ্ন এখনো বহুলাংশে স্বপ্নেই সীমিত রয়ে গেছে।

পদ্মা সেতু প্রকল্প বাস্তবায়িত হওয়ার পর ‘স্বপ্ন’ শব্দটি বিশ্বব্যাপী সাড়া জাগিয়েছে, কেননা উত্তর থেকে দক্ষিণ, পুব থেকে পশ্চিম- পৃথিবীর সবাই একে স্বপ্নের সেতু বলেই উল্লেখ করছেন। এ সেতু যে আসলে বাস্তবতা পাবে সে ব্যাপারে পৃথিবীর বহু মানুষেরই সন্দেহ ছিল। সবার সেই সন্দেহ চূর্ণ করে বাংলাদেশ যা দেখাল, তা বিস্ময়কর, সৃষ্টি করল ইতিহাসের এক নতুন অধ্যায়। এমনকি যে বিশ্বব্যাংক প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ করে এ প্রকল্পের জন্য অর্থায়ন বন্ধ করেছিল, তারাও আজ নাকে খত দেওয়ার অবস্থান নিয়েছে। সবকিছু দৃষ্টে মহান দেশপ্রেমিক কবি দ্বিজেন্দ্র লাল রায়ের (ডি এল রায়ের) সেই লাইন দুটিই বারবার মনে হচ্ছে- ‘স্বপ্ন দিয়ে তৈরি সে যে স্মৃতি দিয়ে ঘেরা।’ এ সেতু সৃষ্টির জন্য সে স্বপ্নই কাজ করেছে যা ড. আবদুল কালাম তাঁর দর্শনতত্ত্বে ধারণ করেছিলেন, আর তাই সবাই একে স্বপ্নের সেতু বলে উল্লেখ করছেন, তা আজ প্রমাণিত। জাগিয়ে রাখা স্বপ্ন না হলে এ সেতু সম্ভব হতো না কেননা এ সেতু বন্ধ করার জন্য দেশের ভিতরে এবং বিদেশে যে ষড়যন্ত্র হয়েছে, তা সর্বকালের ষড়যন্ত্রের ইতিহাসে অন্যতম হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়ে থাকবে। এটি নির্মাণের জন্য এমনি স্বপ্ন প্রয়োজন ছিল, যাকে প্রজ্বলিত রাখার জন্য প্রয়োজন ছিল অফুরন্ত সাহস, সংকল্প এবং দেশপ্রেম, যা বঙ্গবন্ধুকন্যার পক্ষেই সম্ভব ছিল। শুধু দেশেই নয়, দেশের বাইরেও সবাই এ ব্যাপারে একমত যে এ সেতু বাংলাদেশের আর্থিক, সামাজিক, কৃষি, শিল্প ও যোগাযোগব্যবস্থায় যুগান্তকারী বিপ্লব ঘটাবে। মানুষের বহুদিনের দুর্দশা লাঘবে এ সেতুর অবদান হবে অভাবনীয়। মালামাল উত্তর থেকে দক্ষিণে নেওয়ার জন্য মালবাহী যানগুলোকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হবে না, সময় ক্ষেপণের কারণে ফলমূল, শাকসবজি পচে যাবে না, অসুস্থ মানুষকে ফেরির জন্য অপেক্ষা করে মৃত্যুমুখে পড়তে হবে না। এমনি আরও কত কি। এর ফলে মোংলা বন্দর, চট্টগ্রাম বন্দর, কুয়াকাটা, পায়রা বন্দরে জাগবে নতুন স্পন্দন, বঙ্গোপসাগরে মাছ এবং খনিজ সম্পদ আহরণে আসবে নতুন জোয়ার। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের যোগাযোগব্যবস্থায় উন্মোচিত হবে নতুন দিগন্ত। স্বভাবতই দেশের মানুষের গর্বিত এবং পুলকিত হওয়ারই কথা। আর তাই তো দেশে বন্যা পরিস্থিতি সত্ত্বেও অগণিত মানুষ সেতু উদ্বোধনের ঘটনা দেখার সুযোগ হারাতে চায়নি, তাদের সেই অনুভূতি, ইচ্ছা ছিল স্বতঃপ্রণোদিত, কেউ তাদের বাধ্য করেনি। কিন্তু তার পরও দেখা গেল একটি মহলের মুখে হাসির বদলে অমানিশার কালো ছায়া। মনে হচ্ছে মহাকাশের কৃষ্ণগহ্বর তাদের গ্রাস করেছে। দেশের উন্নতি হবে এ কথা তাদের ভালো লাগছে না। এটি না হলেই তারা খুশি হতো। না হওয়ার জন্য তারা শুধু অকাতরে প্রার্থনাই করেনি, স্বর্গ-নরক এক করে ফেলেছিল। প্রশ্ন, কেন তাদের এই মনোভাব? পদ্মা সেতুর কারণে বর্তমান ক্ষমতাসীন দলের জনপ্রিয়তা যে আরও বহুগুণ বেড়ে যাবে এবং এর ফলে এ দলকে যে সুদূর ভবিষ্যতেও সরানো যাবে না, সেটিই হচ্ছে এদের মুখ কালো করার কারণ। নিজেরা যখন ক্ষমতায় ছিলেন তখন এসব অসাধারণ প্রকল্পের কথা চিন্তা করা তো দূরে থাক, অতি সাধারণ প্রকল্পও তারা চিন্তা বা বাস্তবায়িত করতে পারেনি। তাদের সময় বিদ্যুৎ ঘাটতি, পানীয় জলের অভাব, খাদ্য ঘাটতি, কৃষি খাতে ব্যর্থতা, রপ্তানি বাণিজ্যে ভরাডুবি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভে শূন্যতা, দেশে দুর্ভিক্ষ, মঙ্গা এসব তো মানুষ ভোলেনি, আর তাই দেশের মঙ্গলবিরোধী এসব রাজনীতিক পদ্মা সেতুর অভ্যুদয়ে মর্মাহত। এ ব্যাপারে তাদের মুরুব্বির অভাব হয়নি। বিশ্বে প্রভাব আছে এমনি নামিদামি একজন ড. ইউনূস তো আগে থেকেই তৈরি এবং সক্রিয় ছিলেন দেশের চরম অমঙ্গল করে সেতুটি বন্ধের জন্য। দেশের অমঙ্গলই যাদের কামনা, তাদের কী প্রাপ্য জনগণই তার বিচারক। এরই মধ্যে মহামান্য হাই কোর্ট পদ্মা সেতুবিরোধীদের চিহ্নিত করার নির্দেশ দিয়ে বলেছেন, এ সেতুর বিরোধীদের মধ্যে দেশপ্রেম অনুপস্থিত।

বিএনপির কয়েকজন শীর্ষ নেতাকে সেতু উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে নেমন্তন্ন করা হয়েছিল। তাঁরা যাননি। যাওয়া না যাওয়া তাঁদের সিদ্ধান্ত। কিন্তু তাঁরা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে কোনো বার্তাও দেননি। তাঁদের এ ধরনের নেতিবাচক কর্মকান্ড প্রমাণ করছে সেতুর বাস্তবায়নে তাঁরা খুশি না হয়ে বরং অসন্তুষ্ট। সেতুটি নির্মাণকালেই বিএনপি নেত্রী বহুবার এ সেতুর বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়ে তখন থেকেই প্রমাণ করেছিলেন যে, সেতুটি হলে তিনি নাখোশ হবেন। তিনি এমন কথাও বলেছিলেন যে, এ সেতু হবে না, হলেও ভেঙে যাবে। তাঁর, তাঁর দলের অন্য নেতাদের এবং ড. ইউনূসের নেতৃত্বে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রকারীদের মুখে ছাই দিয়ে অবশেষে জননেত্রী শেখ হাসিনার একাগ্রতার ফলে আজ সেতুটি বাস্তবায়িত হয়েছে। যে-ই নির্মাণ করে থাকুন বা যাঁর সময়েই এটি আলোর মুখ দেখে থাকুক না কেন, এ সেতু জাতীয় সম্পদ, যা বিশ্বস্বীকৃত মতে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে আনবে অপ্রতিরোধ্য বিপ্লব। সে অর্থে যাঁরা দেশকে ভালোবাসেন, দেশের মঙ্গল চান, জনগণের ভাগ্যের উন্নয়ন চান দলমত নির্বিশেষে তাঁদের উচিত পদ্মা সেতুর মতো একটি মঙ্গলযাত্রার মাধ্যমকে সাধুবাদ জানানো। সেটি না করে তাঁরা দেখালেন দেশের উন্নয়নে তাঁদের কোনো মাথাব্যথা নেই, তাঁরা চান ক্ষমতা। কিন্তু গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য যে জনসমর্থন দরকার তা থেকে তাঁরা বঞ্চিত হলেন কারণ জনগণ তাঁদের আসল রূপ বুঝতে পেরেছে। পদ্মা সেতুর উন্মোচন উপলক্ষে তাঁদের একটি বড় সুযোগ হয়েছিল জনগণের কাছে যাওয়ার, জনগণকে বোঝানো যে সেতুটি যে সরকারই করে থাকুক না কেন, তাঁরা এতে আনন্দিত, কারণ এটি জনগণের ভাগ্য খুলে দিচ্ছে। কিন্তু সে মহাসুযোগটি হারিয়ে তাঁরা নিজেদের পায়েই কুড়াল মারলেন। বহু দলনিরপেক্ষ লোকও বিএনপির আচরণে ক্ষিপ্ত। দেশের আপামর জনতা মনে করছে সেতুটির ব্যাপারে এসব রাজনীতিক তাঁদের বৈরী ভাব বজায় রেখে জনগণের প্রত্যাশাকেই নস্যাৎ করার চেষ্টায় লিপ্ত রয়েছেন। ব্যাপারটি সেখানেই শেষ হয়নি। সেতু উদ্বোধনের প্রথম দিনই শুরু হলো আরেক নতুন ধরনের ষড়যন্ত্র। কয়েকজন পথভ্রষ্ট যুবক সেতুর রেলিংয়ের কয়েকটি নাট-বল্টু খুলে তা টিকটকে প্রচার করে জনমনে এ ধরনের বিভ্রান্তি সৃষ্টির চেষ্টা করেছে যে সেতুটি নির্মাণে কারিগরি ব্যর্থতা ছিল। আর এক যুবক পদ্মা সেতুতে মূত্র ত্যাগ করে তার দেশদ্রোহিতাকেই প্রমাণ করেছে। এসব যুবক কোনো রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের থেকে নির্দেশিত হয়ে এসব ঘৃণ্য কাজ করেছে কি না, সময়ই তা প্রমাণ করবে। কিন্তু কেন তারা এ ধরনের গণবিরোধী পদক্ষেপ গ্রহণ করল, সে প্রশ্ন গোটা দেশকে চিন্তিত করে তুলেছে। নাট-বল্টুগুলো যদি হালকাভাবে লাগানো হয়েও থাকে, এ যুবকদ্বয় তা কী করে জানতে পেরেছিল সে প্রশ্নের জবাব কেউ দিচ্ছে না। এত ত্বরিত গতিতে সেতুতে উঠেই এ কর্মকান্ড প্রমাণ করছে যে তারা পূর্বপরিকল্পিতভাবেই এগুলো করেছে। তারা এখন রিমান্ডে রয়েছে, আশা করা যাচ্ছে রিমান্ডকালেই অথবা পরবর্তীতে সম্ভাব্য বিচারকালে তাদের ষড়যন্ত্রের সব কাহিনি প্রকাশ পেয়ে যাবে। যে যুবক পদ্মা সেতুতে মূত্র ত্যাগ করে তার সেতুবিরোধী মনোভাব ব্যক্ত করেছে, তাকে নিশ্চয়ই দেশদ্রোহিতার দায়ে অভিযুক্ত করা যায়। এসব ঘটনা থেকে মনে হচ্ছে, পদ্মা সেতুবিরোধীদের তৎপরতা সহজে থেমে যাবে না। কিন্তু তারা উপলব্ধি করতে ভুলে যাচ্ছে যে এর ফলে তাদের প্রতি মানুষের ক্রোধ বেড়েই চলেছে।

কলেজে পড়াশোনার সময়ই ডেইল কার্নির বিখ্যাত উপদেশমূলক পুস্তক যাকে বাংলায় নামকরণ করা যায় ‘কীভাবে বন্ধু পাওয়া যায়’ পড়ার সুযোগ হয়েছিল। ডেইল কার্নি এক জায়গায় লিখেছেন, ‘জীবনে যারা কিছুই করতে পারে না, তারাই সবকিছুর সমালোচক হয়, কেননা অহেতুক সমালোচনা ব্যর্থ লোকদের হাতিয়ার।’ সেই মৌর্য যুগে আচার্য চাণক্য পন্ডিতও একই ধরনের কথা বলেছিলেন এই মর্মে যে, সম্পূর্ণ বিষয় না জেনে কথা বলা এবং অহেতুক নিজের প্রশংসা করা বোকার লক্ষণ। প্রাচীনকালের চৈনিক দার্শনিক কনফুসিয়াস এ মর্মে মত প্রকাশ করেছিলেন যে, দুই শ্রেণির লোক, অর্থাৎ যারা অতি বেশি চতুর অথবা অতি নির্বোধ এ উভয় শ্রেণির লোককেই বোকার স্বর্গে বাস করতে হয়। কনফুসিয়াসের এ মূল্যবান উক্তির অনুকরণেই হয়তো আমাদের সমাজে যে কথাটি প্রচলিত হয়েছে তা হলো, ‘অতি চালাকের গলায় দড়ি’। পদ্মা সেতুর বিষয়ে বিভিন্ন সময় এদের কথাবার্তা শুনে চাণক্য পন্ডিত, ডেইল কার্নি এবং কনফুসিয়াসের মন্তব্যগুলোই মনে পড়ছে। বিএনপি নেতৃবৃন্দ যা-ই বলুন না কেন, দেশের জনগণ পদ্মা সেতুর উপকারিতার ব্যাপারে রয়েছে সন্দেহের ঊর্ধ্বে, আর সেটাই এখন প্রাসঙ্গিক। দেশের মানুষের মন জয় করার একটি সুবর্ণ সুযোগ এসেছিল বিএনপি নেতাদের কাছে। সে সুযোগে পদ্মা সেতুর প্রশংসা করে বার্তা দিলে মানুষ ভাবত যে তাঁরা দেশপ্রেমিক। কিন্তু নিজেদের নির্বুদ্ধিতা এবং জিঘাংসামূলক মনোভাবের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে তারা যে সুযোগটি হারাল, তা দ্বিতীয়বার ফিরে পাওয়া সম্ভব না-ও হতে পারে। কথায় বলে, সুযোগ একবারই আসে। এরই মধ্যে একটি খবরে প্রকাশ- ফজলুল হক নামে এক আঞ্চলিক বিএনপি নেতা তাঁর ফেসবুকে পদ্মা সেতুর প্রশংসা করে মন্তব্য করায় তাঁর বিরুদ্ধে দলীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। এ ঘটনা প্রতিষ্ঠিত করল যে পদ্মা সেতুর বাস্তবায়ন বিএনপির জন্য গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ অবস্থানের জন্য তাঁদের যে বহুকাল প্রায়শ্চিত্ত করতে হবে, আজ না হলেও কাল তাঁরা ঠিকই বুঝতে পারবেন। কিন্তু সময় যে কারও জন্য অপেক্ষা করে না।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
দাবদাহে টিকতে ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার
দাবদাহে টিকতে ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৪০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা