শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

স্বপ্ন দিয়ে তৈরি, স্মৃতি দিয়ে ঘেরা

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
স্বপ্ন দিয়ে তৈরি, স্মৃতি দিয়ে ঘেরা

এক অনন্যসাধারণ প্রতিভার অধিকারী ছিলেন ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি ড. এ পি জে আবদুল কালাম। তিনি যেমন ছিলেন একজন বিশ্বনন্দিত পদার্থবিজ্ঞানী, যিনি ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র বিজ্ঞানের জনক, তেমনি ছিলেন একজন দার্শনিক। সে অর্থে তাঁকে শুধু আইনস্টাইনের সঙ্গেই তুলনা করা যায়, কারণ বিজ্ঞানে শ্রেষ্ঠত্বের পাশাপাশি আইনস্টাইন ছিলেন এক বড় মাপের দার্শনিক।

স্বপ্ন নিয়ে যুগে যুগে বহু মানুষ গবেষণা করেছেন, বহু কথা লিখেছেন, বলেছেন। কিন্তু এ বিষয়ে ড. আবদুল কালাম যা বলেছেন তা তুলনাহীন। তিনি বলেছেন, ‘স্বপ্ন সেটি নয়, যা আমরা ঘুমন্ত অবস্থায় দেখি, স্বপ্ন সেটিই যা আমাদের জাগিয়ে রাখে।’ যারা আবদুল কালামের এ বাণী অনুসরণ করতে পেরেছেন তারাই সার্থকতা পেয়েছেন, যাদের অন্যতম হচ্ছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত গুগলের বর্তমান সিইও সুন্দর পিচাই, যিনি বলেছেন, ‘আমি স্বপ্ন দেখেই ক্ষান্ত হইনি, স্বপ্নকে সার্থক করার জন্য নিদ্রা বর্জন করেছি।’ নেলসন ম্যান্ডেলা বলেছিলেন, ‘সে ব্যক্তিই সফল হয় যে স্বপ্নকে বাস্তবায়নের জন্য অবিশ্রান্ত চেষ্টা চালিয়ে যায়, কখনো থেমে না থেকে।’ যুক্তরাষ্ট্রের গান্ধীবাদী মানবাধিকার নেতা মার্টিন লুথার কিং বলেছিলেন, তিনি স্বপ্ন দেখছেন যে যুক্তরাষ্ট্রে কৃষ্ণাঙ্গরা সমান মর্যাদা পাবে। কিন্তু স্বপ্নের ব্যাপারে তাঁর চিন্তাচেতনা আবদুল কালাম সাহেবের থেকে আলাদা ছিল বলে তাঁর স্বপ্ন এখনো বহুলাংশে স্বপ্নেই সীমিত রয়ে গেছে।

পদ্মা সেতু প্রকল্প বাস্তবায়িত হওয়ার পর ‘স্বপ্ন’ শব্দটি বিশ্বব্যাপী সাড়া জাগিয়েছে, কেননা উত্তর থেকে দক্ষিণ, পুব থেকে পশ্চিম- পৃথিবীর সবাই একে স্বপ্নের সেতু বলেই উল্লেখ করছেন। এ সেতু যে আসলে বাস্তবতা পাবে সে ব্যাপারে পৃথিবীর বহু মানুষেরই সন্দেহ ছিল। সবার সেই সন্দেহ চূর্ণ করে বাংলাদেশ যা দেখাল, তা বিস্ময়কর, সৃষ্টি করল ইতিহাসের এক নতুন অধ্যায়। এমনকি যে বিশ্বব্যাংক প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ করে এ প্রকল্পের জন্য অর্থায়ন বন্ধ করেছিল, তারাও আজ নাকে খত দেওয়ার অবস্থান নিয়েছে। সবকিছু দৃষ্টে মহান দেশপ্রেমিক কবি দ্বিজেন্দ্র লাল রায়ের (ডি এল রায়ের) সেই লাইন দুটিই বারবার মনে হচ্ছে- ‘স্বপ্ন দিয়ে তৈরি সে যে স্মৃতি দিয়ে ঘেরা।’ এ সেতু সৃষ্টির জন্য সে স্বপ্নই কাজ করেছে যা ড. আবদুল কালাম তাঁর দর্শনতত্ত্বে ধারণ করেছিলেন, আর তাই সবাই একে স্বপ্নের সেতু বলে উল্লেখ করছেন, তা আজ প্রমাণিত। জাগিয়ে রাখা স্বপ্ন না হলে এ সেতু সম্ভব হতো না কেননা এ সেতু বন্ধ করার জন্য দেশের ভিতরে এবং বিদেশে যে ষড়যন্ত্র হয়েছে, তা সর্বকালের ষড়যন্ত্রের ইতিহাসে অন্যতম হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়ে থাকবে। এটি নির্মাণের জন্য এমনি স্বপ্ন প্রয়োজন ছিল, যাকে প্রজ্বলিত রাখার জন্য প্রয়োজন ছিল অফুরন্ত সাহস, সংকল্প এবং দেশপ্রেম, যা বঙ্গবন্ধুকন্যার পক্ষেই সম্ভব ছিল। শুধু দেশেই নয়, দেশের বাইরেও সবাই এ ব্যাপারে একমত যে এ সেতু বাংলাদেশের আর্থিক, সামাজিক, কৃষি, শিল্প ও যোগাযোগব্যবস্থায় যুগান্তকারী বিপ্লব ঘটাবে। মানুষের বহুদিনের দুর্দশা লাঘবে এ সেতুর অবদান হবে অভাবনীয়। মালামাল উত্তর থেকে দক্ষিণে নেওয়ার জন্য মালবাহী যানগুলোকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হবে না, সময় ক্ষেপণের কারণে ফলমূল, শাকসবজি পচে যাবে না, অসুস্থ মানুষকে ফেরির জন্য অপেক্ষা করে মৃত্যুমুখে পড়তে হবে না। এমনি আরও কত কি। এর ফলে মোংলা বন্দর, চট্টগ্রাম বন্দর, কুয়াকাটা, পায়রা বন্দরে জাগবে নতুন স্পন্দন, বঙ্গোপসাগরে মাছ এবং খনিজ সম্পদ আহরণে আসবে নতুন জোয়ার। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের যোগাযোগব্যবস্থায় উন্মোচিত হবে নতুন দিগন্ত। স্বভাবতই দেশের মানুষের গর্বিত এবং পুলকিত হওয়ারই কথা। আর তাই তো দেশে বন্যা পরিস্থিতি সত্ত্বেও অগণিত মানুষ সেতু উদ্বোধনের ঘটনা দেখার সুযোগ হারাতে চায়নি, তাদের সেই অনুভূতি, ইচ্ছা ছিল স্বতঃপ্রণোদিত, কেউ তাদের বাধ্য করেনি। কিন্তু তার পরও দেখা গেল একটি মহলের মুখে হাসির বদলে অমানিশার কালো ছায়া। মনে হচ্ছে মহাকাশের কৃষ্ণগহ্বর তাদের গ্রাস করেছে। দেশের উন্নতি হবে এ কথা তাদের ভালো লাগছে না। এটি না হলেই তারা খুশি হতো। না হওয়ার জন্য তারা শুধু অকাতরে প্রার্থনাই করেনি, স্বর্গ-নরক এক করে ফেলেছিল। প্রশ্ন, কেন তাদের এই মনোভাব? পদ্মা সেতুর কারণে বর্তমান ক্ষমতাসীন দলের জনপ্রিয়তা যে আরও বহুগুণ বেড়ে যাবে এবং এর ফলে এ দলকে যে সুদূর ভবিষ্যতেও সরানো যাবে না, সেটিই হচ্ছে এদের মুখ কালো করার কারণ। নিজেরা যখন ক্ষমতায় ছিলেন তখন এসব অসাধারণ প্রকল্পের কথা চিন্তা করা তো দূরে থাক, অতি সাধারণ প্রকল্পও তারা চিন্তা বা বাস্তবায়িত করতে পারেনি। তাদের সময় বিদ্যুৎ ঘাটতি, পানীয় জলের অভাব, খাদ্য ঘাটতি, কৃষি খাতে ব্যর্থতা, রপ্তানি বাণিজ্যে ভরাডুবি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভে শূন্যতা, দেশে দুর্ভিক্ষ, মঙ্গা এসব তো মানুষ ভোলেনি, আর তাই দেশের মঙ্গলবিরোধী এসব রাজনীতিক পদ্মা সেতুর অভ্যুদয়ে মর্মাহত। এ ব্যাপারে তাদের মুরুব্বির অভাব হয়নি। বিশ্বে প্রভাব আছে এমনি নামিদামি একজন ড. ইউনূস তো আগে থেকেই তৈরি এবং সক্রিয় ছিলেন দেশের চরম অমঙ্গল করে সেতুটি বন্ধের জন্য। দেশের অমঙ্গলই যাদের কামনা, তাদের কী প্রাপ্য জনগণই তার বিচারক। এরই মধ্যে মহামান্য হাই কোর্ট পদ্মা সেতুবিরোধীদের চিহ্নিত করার নির্দেশ দিয়ে বলেছেন, এ সেতুর বিরোধীদের মধ্যে দেশপ্রেম অনুপস্থিত।

বিএনপির কয়েকজন শীর্ষ নেতাকে সেতু উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে নেমন্তন্ন করা হয়েছিল। তাঁরা যাননি। যাওয়া না যাওয়া তাঁদের সিদ্ধান্ত। কিন্তু তাঁরা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে কোনো বার্তাও দেননি। তাঁদের এ ধরনের নেতিবাচক কর্মকান্ড প্রমাণ করছে সেতুর বাস্তবায়নে তাঁরা খুশি না হয়ে বরং অসন্তুষ্ট। সেতুটি নির্মাণকালেই বিএনপি নেত্রী বহুবার এ সেতুর বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়ে তখন থেকেই প্রমাণ করেছিলেন যে, সেতুটি হলে তিনি নাখোশ হবেন। তিনি এমন কথাও বলেছিলেন যে, এ সেতু হবে না, হলেও ভেঙে যাবে। তাঁর, তাঁর দলের অন্য নেতাদের এবং ড. ইউনূসের নেতৃত্বে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রকারীদের মুখে ছাই দিয়ে অবশেষে জননেত্রী শেখ হাসিনার একাগ্রতার ফলে আজ সেতুটি বাস্তবায়িত হয়েছে। যে-ই নির্মাণ করে থাকুন বা যাঁর সময়েই এটি আলোর মুখ দেখে থাকুক না কেন, এ সেতু জাতীয় সম্পদ, যা বিশ্বস্বীকৃত মতে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে আনবে অপ্রতিরোধ্য বিপ্লব। সে অর্থে যাঁরা দেশকে ভালোবাসেন, দেশের মঙ্গল চান, জনগণের ভাগ্যের উন্নয়ন চান দলমত নির্বিশেষে তাঁদের উচিত পদ্মা সেতুর মতো একটি মঙ্গলযাত্রার মাধ্যমকে সাধুবাদ জানানো। সেটি না করে তাঁরা দেখালেন দেশের উন্নয়নে তাঁদের কোনো মাথাব্যথা নেই, তাঁরা চান ক্ষমতা। কিন্তু গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য যে জনসমর্থন দরকার তা থেকে তাঁরা বঞ্চিত হলেন কারণ জনগণ তাঁদের আসল রূপ বুঝতে পেরেছে। পদ্মা সেতুর উন্মোচন উপলক্ষে তাঁদের একটি বড় সুযোগ হয়েছিল জনগণের কাছে যাওয়ার, জনগণকে বোঝানো যে সেতুটি যে সরকারই করে থাকুক না কেন, তাঁরা এতে আনন্দিত, কারণ এটি জনগণের ভাগ্য খুলে দিচ্ছে। কিন্তু সে মহাসুযোগটি হারিয়ে তাঁরা নিজেদের পায়েই কুড়াল মারলেন। বহু দলনিরপেক্ষ লোকও বিএনপির আচরণে ক্ষিপ্ত। দেশের আপামর জনতা মনে করছে সেতুটির ব্যাপারে এসব রাজনীতিক তাঁদের বৈরী ভাব বজায় রেখে জনগণের প্রত্যাশাকেই নস্যাৎ করার চেষ্টায় লিপ্ত রয়েছেন। ব্যাপারটি সেখানেই শেষ হয়নি। সেতু উদ্বোধনের প্রথম দিনই শুরু হলো আরেক নতুন ধরনের ষড়যন্ত্র। কয়েকজন পথভ্রষ্ট যুবক সেতুর রেলিংয়ের কয়েকটি নাট-বল্টু খুলে তা টিকটকে প্রচার করে জনমনে এ ধরনের বিভ্রান্তি সৃষ্টির চেষ্টা করেছে যে সেতুটি নির্মাণে কারিগরি ব্যর্থতা ছিল। আর এক যুবক পদ্মা সেতুতে মূত্র ত্যাগ করে তার দেশদ্রোহিতাকেই প্রমাণ করেছে। এসব যুবক কোনো রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের থেকে নির্দেশিত হয়ে এসব ঘৃণ্য কাজ করেছে কি না, সময়ই তা প্রমাণ করবে। কিন্তু কেন তারা এ ধরনের গণবিরোধী পদক্ষেপ গ্রহণ করল, সে প্রশ্ন গোটা দেশকে চিন্তিত করে তুলেছে। নাট-বল্টুগুলো যদি হালকাভাবে লাগানো হয়েও থাকে, এ যুবকদ্বয় তা কী করে জানতে পেরেছিল সে প্রশ্নের জবাব কেউ দিচ্ছে না। এত ত্বরিত গতিতে সেতুতে উঠেই এ কর্মকান্ড প্রমাণ করছে যে তারা পূর্বপরিকল্পিতভাবেই এগুলো করেছে। তারা এখন রিমান্ডে রয়েছে, আশা করা যাচ্ছে রিমান্ডকালেই অথবা পরবর্তীতে সম্ভাব্য বিচারকালে তাদের ষড়যন্ত্রের সব কাহিনি প্রকাশ পেয়ে যাবে। যে যুবক পদ্মা সেতুতে মূত্র ত্যাগ করে তার সেতুবিরোধী মনোভাব ব্যক্ত করেছে, তাকে নিশ্চয়ই দেশদ্রোহিতার দায়ে অভিযুক্ত করা যায়। এসব ঘটনা থেকে মনে হচ্ছে, পদ্মা সেতুবিরোধীদের তৎপরতা সহজে থেমে যাবে না। কিন্তু তারা উপলব্ধি করতে ভুলে যাচ্ছে যে এর ফলে তাদের প্রতি মানুষের ক্রোধ বেড়েই চলেছে।

কলেজে পড়াশোনার সময়ই ডেইল কার্নির বিখ্যাত উপদেশমূলক পুস্তক যাকে বাংলায় নামকরণ করা যায় ‘কীভাবে বন্ধু পাওয়া যায়’ পড়ার সুযোগ হয়েছিল। ডেইল কার্নি এক জায়গায় লিখেছেন, ‘জীবনে যারা কিছুই করতে পারে না, তারাই সবকিছুর সমালোচক হয়, কেননা অহেতুক সমালোচনা ব্যর্থ লোকদের হাতিয়ার।’ সেই মৌর্য যুগে আচার্য চাণক্য পন্ডিতও একই ধরনের কথা বলেছিলেন এই মর্মে যে, সম্পূর্ণ বিষয় না জেনে কথা বলা এবং অহেতুক নিজের প্রশংসা করা বোকার লক্ষণ। প্রাচীনকালের চৈনিক দার্শনিক কনফুসিয়াস এ মর্মে মত প্রকাশ করেছিলেন যে, দুই শ্রেণির লোক, অর্থাৎ যারা অতি বেশি চতুর অথবা অতি নির্বোধ এ উভয় শ্রেণির লোককেই বোকার স্বর্গে বাস করতে হয়। কনফুসিয়াসের এ মূল্যবান উক্তির অনুকরণেই হয়তো আমাদের সমাজে যে কথাটি প্রচলিত হয়েছে তা হলো, ‘অতি চালাকের গলায় দড়ি’। পদ্মা সেতুর বিষয়ে বিভিন্ন সময় এদের কথাবার্তা শুনে চাণক্য পন্ডিত, ডেইল কার্নি এবং কনফুসিয়াসের মন্তব্যগুলোই মনে পড়ছে। বিএনপি নেতৃবৃন্দ যা-ই বলুন না কেন, দেশের জনগণ পদ্মা সেতুর উপকারিতার ব্যাপারে রয়েছে সন্দেহের ঊর্ধ্বে, আর সেটাই এখন প্রাসঙ্গিক। দেশের মানুষের মন জয় করার একটি সুবর্ণ সুযোগ এসেছিল বিএনপি নেতাদের কাছে। সে সুযোগে পদ্মা সেতুর প্রশংসা করে বার্তা দিলে মানুষ ভাবত যে তাঁরা দেশপ্রেমিক। কিন্তু নিজেদের নির্বুদ্ধিতা এবং জিঘাংসামূলক মনোভাবের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে তারা যে সুযোগটি হারাল, তা দ্বিতীয়বার ফিরে পাওয়া সম্ভব না-ও হতে পারে। কথায় বলে, সুযোগ একবারই আসে। এরই মধ্যে একটি খবরে প্রকাশ- ফজলুল হক নামে এক আঞ্চলিক বিএনপি নেতা তাঁর ফেসবুকে পদ্মা সেতুর প্রশংসা করে মন্তব্য করায় তাঁর বিরুদ্ধে দলীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। এ ঘটনা প্রতিষ্ঠিত করল যে পদ্মা সেতুর বাস্তবায়ন বিএনপির জন্য গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ অবস্থানের জন্য তাঁদের যে বহুকাল প্রায়শ্চিত্ত করতে হবে, আজ না হলেও কাল তাঁরা ঠিকই বুঝতে পারবেন। কিন্তু সময় যে কারও জন্য অপেক্ষা করে না।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা