শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

পদ্মা সেতুবিরোধী ষড়যন্ত্র ও ইউনূস সেন্টারের বিবৃতি

ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া
প্রিন্ট ভার্সন
পদ্মা সেতুবিরোধী ষড়যন্ত্র ও ইউনূস সেন্টারের বিবৃতি

দেশদ্রোহিতার চেয়ে বড় কোনো পাপ নেই- ব্যক্তি কিংবা গোষ্ঠী স্বার্থে দেশবিরোধী কর্মকান্ডে যুক্ত হওয়া অত্যন্ত ঘৃণিত কাজ। আমাদের জাতিগত মুক্তি ও অগ্রগতির পথে এ দেশেরই কিছু মানুষ বারবার বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমাদের সুমহান স্বাধীনতা সংগ্রাম এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় যে দেশদ্রোহী-জাতিদ্রোহী গোষ্ঠী বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় বিরোধিতা করেছিল, সরাসরি দেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিল, আমাদের মা-বোনদের পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাতে তুলে দিয়েছিল তাদের উত্তরসূরিরা এখনো আমাদের জাতিগত উন্নয়ন ও অগ্রগতির পথে প্রধান অন্তরায় হয়ে আছে। এ অপশক্তির বাংলাদেশবিরোধী ষড়যন্ত্র এবং বাংলাদেশের অন্তর্নিহিত আদর্শ ও চেতনা বিরোধী অপপ্রয়াস বাস্তবায়নে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা, জাতীয় চার নেতাকে হত্যা, দীর্ঘ স্বৈরশাসনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে পাকিস্তানি ভাবধারায় পরিচালিত করা হয়। আজও একটি মহল অনুরূপভাবে দেশের স্বার্থবিরোধী কর্মকান্ডে নিয়োজিত রয়েছে। এ দেশের রাজনীতিতে যেমন দেশবিরোধী একটি গোষ্ঠীর শক্ত অবস্থান রয়েছে তেমনি অন্যান্য ক্ষেত্রেও এর প্রভাব বিদ্যমান। পৃথিবীর এমন কোনো সভ্য দেশ নেই যেখানে সমাজের বিশিষ্টজনেরা দেশের স্বার্থবিরোধী কোনো অবস্থান গ্রহণ করেন। অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়, আমাদের দেশে এ ধরনের সমস্যা প্রকট। আমাদের জাতিগত অগ্রগতির ইতিহাসের প্রতিটি বাঁকে রয়েছে এ বিরোধিতার ন্যক্কারজনক অধ্যায়।

সাম্প্রতিক সময়ের বাংলাদেশ উন্নয়ন-অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির নতুন এক সোপানে উদ্ভাসিত। সফল রাষ্ট্রনায়ক বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ ও ভিশনারি নেতৃত্বে শত বাধা পেরিয়ে পাহাড়সম ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে স্বপ্নের পদ্মা সেতু বাস্তবায়িত হয়েছে। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের মধ্য দিয়ে বিশ্বসভায় বাংলাদেশ আজ অনন্য মর্যাদায় অভিষিক্ত। পদ্মা সেতু হয়ে উঠেছে বাংলাদেশের আত্মমর্যাদা ও অর্থনৈতিক সক্ষমতার প্রতীক। ২৫ জুন, ২০২২ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পর দেশ-বিদেশের গণমাধ্যমে যেমন পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্প বাস্তবায়নের সফলতার গল্প প্রচারিত হয়েছে ঠিক অন্যদিকে পদ্মা সেতু প্রকল্পবিরোধী ষড়যন্ত্রের কথাও উঠে এসেছে। ষড়যন্ত্রের কলঙ্কজনক অধ্যায়ে বারবার একজন বিশিষ্টজনের নামও উচ্চারিত হয়েছে। তথাকথিত দুর্নীতির অভিযোগে বিশ্বব্যাংক কর্তৃক পদ্মা সেতু প্রকল্পে প্রতিশ্রুত অর্থায়ন বন্ধের পেছনে যে ষড়যন্ত্র রয়েছে, সেখানে গোপন তথ্য প্রকাশকারী বিশ্বখ্যাত সংস্থা উইকিলিকসের প্রতিবেদন এবং বিশ্বের খ্যাতনামা গণমাধ্যম এপি, ফক্সনিউজ, দ্য ডেইলি কলার, ডেনভার পোস্টসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন বন্ধের পেছনে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের যোগসাজশ প্রমাণিত হয়েছে।

ড. ইউনূস প্রভাব খাটিয়ে বিশ্বব্যাংক কর্তৃক পদ্মা সেতু নির্মাণ প্রকল্পে ধার্যকৃত ঋণ প্রত্যাহার করিয়েছেন- এমন অভিযোগের বিপরীতে ইউনূস সেন্টার থেকে দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়েছে- প্রফেসর ইউনূস পদ্মা সেতু বিষয়ে বিশ্বব্যাংক বা অন্য কোনো সংস্থা বা ব্যক্তির কাছে কখনো কোনো অভিযোগ বা অনুযোগ জানাননি। এ প্রসঙ্গে চাপ প্রয়োগের অনুষঙ্গ হিসেবে ড. ইউনূস ক্লিনটন ফাউন্ডেশনে যে ৩ লাখ মার্কিন ডলার অনুদান দিয়েছেন সে অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন বলে বিবৃতিতে অস্বীকার করা হয়েছে। এ অভিযোগ ভিত্তিহীন হলেই বাংলাদেশের একজন নাগরিক হিসেবে খুশি হতাম। কিন্তু গ্রামীণ ব্যাংকের তৎকালীন এমডি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান বন্ধ, অন্যথায় বিশ্বব্যাংক কর্তৃক পদ্মা সেতুর অর্থায়ন বন্ধের হুমকি এ সবকিছুর যোগসূত্রের প্রমাণ পাওয়া যায় ২০১৬ সালে উইকিলিকস্ কর্তৃক হিলারি ক্লিনটনের ফাঁস হওয়া ৩০ হাজার ইমেলের মাধ্যমে। সেসব ইমেলের মধ্যে ড. ইউনূসের ইমেলের সন্ধানও পাওয়া যায়। সেসব ইমেলে তিনি বাংলাদেশ সরকারের গ্রামীণ ব্যাংকের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান এবং তার পদ কেড়ে নেওয়ার বিষয়ে দীর্ঘ বর্ণনা এবং হিলারির সাহায্য প্রার্থনা করেন। উইকিলিকসের ফাঁস করা ইমেলের সূত্র ধরে অনুসন্ধানী রিপোর্ট তৈরি করে মার্কিন বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েট প্রেস (এপি) ও ডি ডেইলি কলার। এ ছাড়া শিকাগো ট্রিবিউন ও সিএনবিসির প্রতিবেদনেও মুহাম্মদ ইউনূসের ক্লিনটন ফাউন্ডেশনে অনুদান প্রদানের বিষয়টি প্রকাশ এবং নিশ্চিত করা হয়।

মার্কিন বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েট প্রেস (এপি) ক্লিনটন ফাউন্ডেশনের অনুদানদাতাদের নিয়ে প্রকাশিত অনুসন্ধানী রিপোর্টে উল্লেখ করে- হিলারি ক্লিনটন পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালে তাঁর সঙ্গে যাঁরা ব্যক্তিগতভাবে দেখা করেছেন; তাঁদের অর্ধেক ব্যক্তি নিজে বা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ক্লিনটন ফাউন্ডেশনে অনুদান দিয়েছেন এবং এ অনুদানদাতাদের তালিকায় ড. ইউনূসের নামও রয়েছে। এপির তথ্যানুযায়ী পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালে হিলারি ক্লিনটনের সঙ্গে ড. ইউনূস তিনবার দেখা করেছেন এবং টেলিফোনে কয়েকবার কথা বলেছেন। এপি তার রিপোর্টে উল্লেখ করেছে, এ সময় বাংলাদেশের গ্রামীণ ব্যাংকের দায়িত্ব থেকে ড. ইউনূসকে পদত্যাগে বাংলাদেশ সরকার তদন্ত কমিশন গঠন করে পদক্ষেপ নিচ্ছিল এবং এ কারণেই হিলারি ক্লিনটনের সঙ্গে দেখা করে সাহায্য চেয়েছিলেন ড. ইউনূস। তাঁকে সাহায্য করার পন্থা খুঁজে বের করতে সহকারীদের নির্দেশও দিয়েছিলেন হিলারি ক্লিনটন। এপি আরও জানায়, এ সময় জনাব ইউনূস ক্লিনটন ফাউন্ডেশনে ১ লাখ থেকে আড়াই লাখ মার্কিন ডলার অনুদান দিয়েছেন। গ্রামীণ রিসার্চ নামক আরেকটি প্রতিষ্ঠান, তারও চেয়ারম্যানের দায়িত্বে রয়েছেন জনাব ড. ইউনূস, ওই প্রতিষ্ঠান থেকেও ২৫ হাজার থেকে ৫০ হাজার ডলার অনুদান দেওয়া হয়েছে।

দ্য ডেইলি কলার ওয়াশিংটন ডিসিভিত্তিক আমেরিকার একটি অন্যতম বৃহত্তম সংবাদ প্রকাশনা সংস্থা, রাজনৈতিক কর্মকান্ডের তদন্তভিত্তিক অনুসন্ধানী সংবাদ পরিবেশনের জন্য খ্যাতিসম্পন্ন এবং বিশ্বব্যাপী সমাদৃত। ২০১৭ সালের ২৫ এপ্রিল প্রকাশিত সংখ্যায় রিপোর্টের রিচার্ড পোল্কের লেখা প্রতিবেদনের হেডলাইন করা হয়- ‘হিলারি আইআরএস অডিটের ভয় দেখিয়ে তদন্ত বন্ধ করতে হুমকি দেন’। সংবাদে বলা হয়- বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক গঠিত একটি কমিশন সে সময় গ্রামীণ ব্যাংক এবং এর তৎকালীন এমডি ড. ইউনূসের অনেক আর্থিক অসংগতি ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে তদন্ত করছিল। ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং ক্লিনটন ফাউন্ডেশনের অন্যতম দাতা ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে তদন্ত বন্ধের প্রয়াস হিসেবে হিলারি ক্লিনটন তাঁর সরকারি দফতরকে ব্যবহার করে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী -পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়কে (যিনি পরিবারের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে দীর্ঘদিন বসবাস করছেন) বহুবার জিজ্ঞাসাবাদের সম্মুখীন করেন। স্টেট ডিপার্টমেন্টের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ অডিটের হুমকি দিয়ে দফায় দফায় তাঁকে চাপ প্রয়োগ করা হতে থাকে। যাতে তিনি তাঁর মা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে তদন্ত বন্ধ করতে প্রভাবিত করেন (IRS অডিট হচ্ছে ট্যাক্স ডিপার্টমেন্টের অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষা যার মাধ্যমে ট্যাক্স আইনের অধীনে একজন ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানের প্রদত্ত আর্থিক তথ্য নিরীক্ষা করা হয়)। পরে ২০১১ সালে হিলারি ক্লিনটনের অফিস থেকে টেলিফোন করে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে সতর্ক করা হয়। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির তদন্ত বন্ধ না করলে বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতুর জন্য প্রতিশ্রুত ঋণ প্রদান করা থেকে সরে আসতে পারে এমন আভাস দেওয়া হয়। ২০১৭ সালের মার্কিন সিনেটে এ-সংক্রান্ত তদন্ত অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে অভিযোগ করা হয়েছে, ব্যক্তিগত কারণে কোনো একটি সার্বভৌম দেশের স্বাধীন তদন্তকে প্রভাবিত করতে চেয়েছেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন এবং এ কাজে তিনি সে সময় বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত জেমস এফ মরিয়ার্টি, ড্যান মজীনা, ডেপুটি চিফ অব মিশন জন ডেনি লুইস ও ইউএসএইডের প্রশাসক রাজীব সাহাকে ব্যবহার করেন। এ সবই প্রমাণ করে গ্রামীণ ব্যাংকের আর্থিক অব্যবস্থাপনার অভিযোগ থেকে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে উদ্ধার করার জন্য হিলারি ক্লিনটন ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট, মার্কিন দূতাবাস এবং বিশ্বব্যাংক কর্মকর্তাদের ব্যবহার করেছেন। তবে ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিশনের অনুসন্ধান বন্ধ হয়নি এবং ২০১১ সালের জুনে আইনি লড়াইয়ে হেরে গিয়ে তিনি গ্রামীণ ব্যাংকের এমডি পদ থেকে অব্যাহতি নিতে বাধ্য হন। এর তিন মাস পর সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত জেমস এফ মরিয়ার্টি প্রথম তৎকালীন যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ এনে হিলারির কাছে ইমেল পাঠান। উইকিলিকস্ কর্তৃক হিলারি ক্লিনটনের ফাঁস হয়ে যাওয়া ৩০ হাজার ইমেলের মধ্যে এ ইমেলও রয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় পরে বিশ্বব্যাংক দুর্নীতির অভিযোগ এনে পদ্মা সেতুর অর্থায়ন বন্ধ করে দেয়; যা পক্ষান্তরে পদ্মা সেতুর অর্থায়ন বন্ধে ড. ইউনূসের সরাসরি সংশ্লিষ্টতার যোগসূত্র প্রমাণ করে।

একজন বিশ্বখ্যাত নাগরিক হিসেবে তাঁর সততার প্রমাণ হতো যদি তিনি অনুতপ্ত হয়ে দায় স্বীকার করে নিতেন। কিন্তু তিনি শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা করেছেন, ইউনূস সেন্টারের সারবত্তাহীন বিবৃতির মাধ্যমে। বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে তিনি কোনো ফোরামে বাংলাদেশের স্বার্থের প্রশ্নে দূতিয়ালি করেছেন বলে প্রমাণ পাওয়া যায় না। কিন্তু সূক্ষ্ম চাল দিয়ে তিনি এ দেশের সরকারকে হাতের মুঠোয় রাখতে চান বলেই প্রতীয়মান হয়। রাষ্ট্রক্ষমতা আয়ত্তের জন্য তিনি একটি রাজনৈতিক দল খুলে জনগণের সাড়া না পেয়ে মুখ থুবড়ে পড়েন। এত যাঁর আত্ম-অহংকার তিনি যদি জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য হতে না পারেন তার দায় আওয়ামী লীগের ওপর বর্তাবে কেন? সরকারি চাকরির অনুসৃত নীতি অনুযায়ী গ্রামীণ ব্যাংকের এমডি পদটি সার্বক্ষণিক ও সুনির্দিষ্ট আইনি কাঠামোর ওপর প্রতিষ্ঠিত। কিন্তু গ্রামীণ ব্যাংকের ক্ষেত্রে তিনি নিজস্ব কর্তৃত্ব জোরদার রাখার প্রয়াস চালাতে গিয়ে দেশের আইনের সঠিক প্রয়োগে বাধা দিয়েছেন। যার মধ্য দিয়ে তাঁর নৈতিক স্খলন প্রতীয়মান হয়েছে। আজ বিশ্বসভায় পদ্মা সেতুর অর্থায়ন বন্ধে তাঁর অপকৌশল প্রমাণিত হওয়ার পর একটি দায়সারা বিবৃতি তাঁর অন্যায়কে মুছে দিতে এবং তাঁকে কলঙ্কমুক্ত করতে পারে না। দুর্দিনে যিনি জাতির পাশে থাকেন না তাকে জাতি গ্রহণ করে না। জাতি তাকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করে।

 

লেখক : দফতর সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন