শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

পদ্মা সেতুবিরোধী ষড়যন্ত্র ও ইউনূস সেন্টারের বিবৃতি

ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া
প্রিন্ট ভার্সন
পদ্মা সেতুবিরোধী ষড়যন্ত্র ও ইউনূস সেন্টারের বিবৃতি

দেশদ্রোহিতার চেয়ে বড় কোনো পাপ নেই- ব্যক্তি কিংবা গোষ্ঠী স্বার্থে দেশবিরোধী কর্মকান্ডে যুক্ত হওয়া অত্যন্ত ঘৃণিত কাজ। আমাদের জাতিগত মুক্তি ও অগ্রগতির পথে এ দেশেরই কিছু মানুষ বারবার বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমাদের সুমহান স্বাধীনতা সংগ্রাম এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় যে দেশদ্রোহী-জাতিদ্রোহী গোষ্ঠী বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় বিরোধিতা করেছিল, সরাসরি দেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিল, আমাদের মা-বোনদের পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাতে তুলে দিয়েছিল তাদের উত্তরসূরিরা এখনো আমাদের জাতিগত উন্নয়ন ও অগ্রগতির পথে প্রধান অন্তরায় হয়ে আছে। এ অপশক্তির বাংলাদেশবিরোধী ষড়যন্ত্র এবং বাংলাদেশের অন্তর্নিহিত আদর্শ ও চেতনা বিরোধী অপপ্রয়াস বাস্তবায়নে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা, জাতীয় চার নেতাকে হত্যা, দীর্ঘ স্বৈরশাসনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে পাকিস্তানি ভাবধারায় পরিচালিত করা হয়। আজও একটি মহল অনুরূপভাবে দেশের স্বার্থবিরোধী কর্মকান্ডে নিয়োজিত রয়েছে। এ দেশের রাজনীতিতে যেমন দেশবিরোধী একটি গোষ্ঠীর শক্ত অবস্থান রয়েছে তেমনি অন্যান্য ক্ষেত্রেও এর প্রভাব বিদ্যমান। পৃথিবীর এমন কোনো সভ্য দেশ নেই যেখানে সমাজের বিশিষ্টজনেরা দেশের স্বার্থবিরোধী কোনো অবস্থান গ্রহণ করেন। অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়, আমাদের দেশে এ ধরনের সমস্যা প্রকট। আমাদের জাতিগত অগ্রগতির ইতিহাসের প্রতিটি বাঁকে রয়েছে এ বিরোধিতার ন্যক্কারজনক অধ্যায়।

সাম্প্রতিক সময়ের বাংলাদেশ উন্নয়ন-অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির নতুন এক সোপানে উদ্ভাসিত। সফল রাষ্ট্রনায়ক বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ ও ভিশনারি নেতৃত্বে শত বাধা পেরিয়ে পাহাড়সম ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে স্বপ্নের পদ্মা সেতু বাস্তবায়িত হয়েছে। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের মধ্য দিয়ে বিশ্বসভায় বাংলাদেশ আজ অনন্য মর্যাদায় অভিষিক্ত। পদ্মা সেতু হয়ে উঠেছে বাংলাদেশের আত্মমর্যাদা ও অর্থনৈতিক সক্ষমতার প্রতীক। ২৫ জুন, ২০২২ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পর দেশ-বিদেশের গণমাধ্যমে যেমন পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্প বাস্তবায়নের সফলতার গল্প প্রচারিত হয়েছে ঠিক অন্যদিকে পদ্মা সেতু প্রকল্পবিরোধী ষড়যন্ত্রের কথাও উঠে এসেছে। ষড়যন্ত্রের কলঙ্কজনক অধ্যায়ে বারবার একজন বিশিষ্টজনের নামও উচ্চারিত হয়েছে। তথাকথিত দুর্নীতির অভিযোগে বিশ্বব্যাংক কর্তৃক পদ্মা সেতু প্রকল্পে প্রতিশ্রুত অর্থায়ন বন্ধের পেছনে যে ষড়যন্ত্র রয়েছে, সেখানে গোপন তথ্য প্রকাশকারী বিশ্বখ্যাত সংস্থা উইকিলিকসের প্রতিবেদন এবং বিশ্বের খ্যাতনামা গণমাধ্যম এপি, ফক্সনিউজ, দ্য ডেইলি কলার, ডেনভার পোস্টসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন বন্ধের পেছনে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের যোগসাজশ প্রমাণিত হয়েছে।

ড. ইউনূস প্রভাব খাটিয়ে বিশ্বব্যাংক কর্তৃক পদ্মা সেতু নির্মাণ প্রকল্পে ধার্যকৃত ঋণ প্রত্যাহার করিয়েছেন- এমন অভিযোগের বিপরীতে ইউনূস সেন্টার থেকে দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়েছে- প্রফেসর ইউনূস পদ্মা সেতু বিষয়ে বিশ্বব্যাংক বা অন্য কোনো সংস্থা বা ব্যক্তির কাছে কখনো কোনো অভিযোগ বা অনুযোগ জানাননি। এ প্রসঙ্গে চাপ প্রয়োগের অনুষঙ্গ হিসেবে ড. ইউনূস ক্লিনটন ফাউন্ডেশনে যে ৩ লাখ মার্কিন ডলার অনুদান দিয়েছেন সে অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন বলে বিবৃতিতে অস্বীকার করা হয়েছে। এ অভিযোগ ভিত্তিহীন হলেই বাংলাদেশের একজন নাগরিক হিসেবে খুশি হতাম। কিন্তু গ্রামীণ ব্যাংকের তৎকালীন এমডি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান বন্ধ, অন্যথায় বিশ্বব্যাংক কর্তৃক পদ্মা সেতুর অর্থায়ন বন্ধের হুমকি এ সবকিছুর যোগসূত্রের প্রমাণ পাওয়া যায় ২০১৬ সালে উইকিলিকস্ কর্তৃক হিলারি ক্লিনটনের ফাঁস হওয়া ৩০ হাজার ইমেলের মাধ্যমে। সেসব ইমেলের মধ্যে ড. ইউনূসের ইমেলের সন্ধানও পাওয়া যায়। সেসব ইমেলে তিনি বাংলাদেশ সরকারের গ্রামীণ ব্যাংকের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান এবং তার পদ কেড়ে নেওয়ার বিষয়ে দীর্ঘ বর্ণনা এবং হিলারির সাহায্য প্রার্থনা করেন। উইকিলিকসের ফাঁস করা ইমেলের সূত্র ধরে অনুসন্ধানী রিপোর্ট তৈরি করে মার্কিন বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েট প্রেস (এপি) ও ডি ডেইলি কলার। এ ছাড়া শিকাগো ট্রিবিউন ও সিএনবিসির প্রতিবেদনেও মুহাম্মদ ইউনূসের ক্লিনটন ফাউন্ডেশনে অনুদান প্রদানের বিষয়টি প্রকাশ এবং নিশ্চিত করা হয়।

মার্কিন বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েট প্রেস (এপি) ক্লিনটন ফাউন্ডেশনের অনুদানদাতাদের নিয়ে প্রকাশিত অনুসন্ধানী রিপোর্টে উল্লেখ করে- হিলারি ক্লিনটন পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালে তাঁর সঙ্গে যাঁরা ব্যক্তিগতভাবে দেখা করেছেন; তাঁদের অর্ধেক ব্যক্তি নিজে বা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ক্লিনটন ফাউন্ডেশনে অনুদান দিয়েছেন এবং এ অনুদানদাতাদের তালিকায় ড. ইউনূসের নামও রয়েছে। এপির তথ্যানুযায়ী পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালে হিলারি ক্লিনটনের সঙ্গে ড. ইউনূস তিনবার দেখা করেছেন এবং টেলিফোনে কয়েকবার কথা বলেছেন। এপি তার রিপোর্টে উল্লেখ করেছে, এ সময় বাংলাদেশের গ্রামীণ ব্যাংকের দায়িত্ব থেকে ড. ইউনূসকে পদত্যাগে বাংলাদেশ সরকার তদন্ত কমিশন গঠন করে পদক্ষেপ নিচ্ছিল এবং এ কারণেই হিলারি ক্লিনটনের সঙ্গে দেখা করে সাহায্য চেয়েছিলেন ড. ইউনূস। তাঁকে সাহায্য করার পন্থা খুঁজে বের করতে সহকারীদের নির্দেশও দিয়েছিলেন হিলারি ক্লিনটন। এপি আরও জানায়, এ সময় জনাব ইউনূস ক্লিনটন ফাউন্ডেশনে ১ লাখ থেকে আড়াই লাখ মার্কিন ডলার অনুদান দিয়েছেন। গ্রামীণ রিসার্চ নামক আরেকটি প্রতিষ্ঠান, তারও চেয়ারম্যানের দায়িত্বে রয়েছেন জনাব ড. ইউনূস, ওই প্রতিষ্ঠান থেকেও ২৫ হাজার থেকে ৫০ হাজার ডলার অনুদান দেওয়া হয়েছে।

দ্য ডেইলি কলার ওয়াশিংটন ডিসিভিত্তিক আমেরিকার একটি অন্যতম বৃহত্তম সংবাদ প্রকাশনা সংস্থা, রাজনৈতিক কর্মকান্ডের তদন্তভিত্তিক অনুসন্ধানী সংবাদ পরিবেশনের জন্য খ্যাতিসম্পন্ন এবং বিশ্বব্যাপী সমাদৃত। ২০১৭ সালের ২৫ এপ্রিল প্রকাশিত সংখ্যায় রিপোর্টের রিচার্ড পোল্কের লেখা প্রতিবেদনের হেডলাইন করা হয়- ‘হিলারি আইআরএস অডিটের ভয় দেখিয়ে তদন্ত বন্ধ করতে হুমকি দেন’। সংবাদে বলা হয়- বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক গঠিত একটি কমিশন সে সময় গ্রামীণ ব্যাংক এবং এর তৎকালীন এমডি ড. ইউনূসের অনেক আর্থিক অসংগতি ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে তদন্ত করছিল। ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং ক্লিনটন ফাউন্ডেশনের অন্যতম দাতা ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে তদন্ত বন্ধের প্রয়াস হিসেবে হিলারি ক্লিনটন তাঁর সরকারি দফতরকে ব্যবহার করে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী -পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়কে (যিনি পরিবারের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে দীর্ঘদিন বসবাস করছেন) বহুবার জিজ্ঞাসাবাদের সম্মুখীন করেন। স্টেট ডিপার্টমেন্টের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ অডিটের হুমকি দিয়ে দফায় দফায় তাঁকে চাপ প্রয়োগ করা হতে থাকে। যাতে তিনি তাঁর মা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে তদন্ত বন্ধ করতে প্রভাবিত করেন (IRS অডিট হচ্ছে ট্যাক্স ডিপার্টমেন্টের অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষা যার মাধ্যমে ট্যাক্স আইনের অধীনে একজন ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানের প্রদত্ত আর্থিক তথ্য নিরীক্ষা করা হয়)। পরে ২০১১ সালে হিলারি ক্লিনটনের অফিস থেকে টেলিফোন করে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে সতর্ক করা হয়। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির তদন্ত বন্ধ না করলে বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতুর জন্য প্রতিশ্রুত ঋণ প্রদান করা থেকে সরে আসতে পারে এমন আভাস দেওয়া হয়। ২০১৭ সালের মার্কিন সিনেটে এ-সংক্রান্ত তদন্ত অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে অভিযোগ করা হয়েছে, ব্যক্তিগত কারণে কোনো একটি সার্বভৌম দেশের স্বাধীন তদন্তকে প্রভাবিত করতে চেয়েছেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন এবং এ কাজে তিনি সে সময় বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত জেমস এফ মরিয়ার্টি, ড্যান মজীনা, ডেপুটি চিফ অব মিশন জন ডেনি লুইস ও ইউএসএইডের প্রশাসক রাজীব সাহাকে ব্যবহার করেন। এ সবই প্রমাণ করে গ্রামীণ ব্যাংকের আর্থিক অব্যবস্থাপনার অভিযোগ থেকে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে উদ্ধার করার জন্য হিলারি ক্লিনটন ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট, মার্কিন দূতাবাস এবং বিশ্বব্যাংক কর্মকর্তাদের ব্যবহার করেছেন। তবে ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিশনের অনুসন্ধান বন্ধ হয়নি এবং ২০১১ সালের জুনে আইনি লড়াইয়ে হেরে গিয়ে তিনি গ্রামীণ ব্যাংকের এমডি পদ থেকে অব্যাহতি নিতে বাধ্য হন। এর তিন মাস পর সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত জেমস এফ মরিয়ার্টি প্রথম তৎকালীন যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ এনে হিলারির কাছে ইমেল পাঠান। উইকিলিকস্ কর্তৃক হিলারি ক্লিনটনের ফাঁস হয়ে যাওয়া ৩০ হাজার ইমেলের মধ্যে এ ইমেলও রয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় পরে বিশ্বব্যাংক দুর্নীতির অভিযোগ এনে পদ্মা সেতুর অর্থায়ন বন্ধ করে দেয়; যা পক্ষান্তরে পদ্মা সেতুর অর্থায়ন বন্ধে ড. ইউনূসের সরাসরি সংশ্লিষ্টতার যোগসূত্র প্রমাণ করে।

একজন বিশ্বখ্যাত নাগরিক হিসেবে তাঁর সততার প্রমাণ হতো যদি তিনি অনুতপ্ত হয়ে দায় স্বীকার করে নিতেন। কিন্তু তিনি শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা করেছেন, ইউনূস সেন্টারের সারবত্তাহীন বিবৃতির মাধ্যমে। বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে তিনি কোনো ফোরামে বাংলাদেশের স্বার্থের প্রশ্নে দূতিয়ালি করেছেন বলে প্রমাণ পাওয়া যায় না। কিন্তু সূক্ষ্ম চাল দিয়ে তিনি এ দেশের সরকারকে হাতের মুঠোয় রাখতে চান বলেই প্রতীয়মান হয়। রাষ্ট্রক্ষমতা আয়ত্তের জন্য তিনি একটি রাজনৈতিক দল খুলে জনগণের সাড়া না পেয়ে মুখ থুবড়ে পড়েন। এত যাঁর আত্ম-অহংকার তিনি যদি জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য হতে না পারেন তার দায় আওয়ামী লীগের ওপর বর্তাবে কেন? সরকারি চাকরির অনুসৃত নীতি অনুযায়ী গ্রামীণ ব্যাংকের এমডি পদটি সার্বক্ষণিক ও সুনির্দিষ্ট আইনি কাঠামোর ওপর প্রতিষ্ঠিত। কিন্তু গ্রামীণ ব্যাংকের ক্ষেত্রে তিনি নিজস্ব কর্তৃত্ব জোরদার রাখার প্রয়াস চালাতে গিয়ে দেশের আইনের সঠিক প্রয়োগে বাধা দিয়েছেন। যার মধ্য দিয়ে তাঁর নৈতিক স্খলন প্রতীয়মান হয়েছে। আজ বিশ্বসভায় পদ্মা সেতুর অর্থায়ন বন্ধে তাঁর অপকৌশল প্রমাণিত হওয়ার পর একটি দায়সারা বিবৃতি তাঁর অন্যায়কে মুছে দিতে এবং তাঁকে কলঙ্কমুক্ত করতে পারে না। দুর্দিনে যিনি জাতির পাশে থাকেন না তাকে জাতি গ্রহণ করে না। জাতি তাকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করে।

 

লেখক : দফতর সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
সর্বশেষ খবর
নির্বাচন বানচালের কোনো ষড়যন্ত্র সফল হবে না: সেলিমুজ্জামান
নির্বাচন বানচালের কোনো ষড়যন্ত্র সফল হবে না: সেলিমুজ্জামান

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে পাঁচ হাজার মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে পাঁচ হাজার মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়নের মাধ্যমে গণতন্ত্রের ভিত শক্তিশালী হবে : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের মাধ্যমে গণতন্ত্রের ভিত শক্তিশালী হবে : সালাহউদ্দিন

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

করিমগঞ্জে ছেলের হাতে বাবা খুনের অভিযোগ
করিমগঞ্জে ছেলের হাতে বাবা খুনের অভিযোগ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া রাষ্ট্র সংস্কার সম্ভব নয়’
‘নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া রাষ্ট্র সংস্কার সম্ভব নয়’

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিছু কিছু দল ডিস্টার্ব করছে : মির্জা আব্বাস
কিছু কিছু দল ডিস্টার্ব করছে : মির্জা আব্বাস

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাগেরহাটে ট্রেনে কাটা পড়ে কৃষকের মৃত্যু
বাগেরহাটে ট্রেনে কাটা পড়ে কৃষকের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ আরও এক শ্রমিকের মৃত্যু
চমেক হাসপাতালে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ আরও এক শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আরও ছয় সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে চেলসি তারকা
আরও ছয় সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে চেলসি তারকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কলেজছাত্রী ধর্ষণ মামলায় কবিরাজ আটক
কলেজছাত্রী ধর্ষণ মামলায় কবিরাজ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার
ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে ডোবা থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার
রংপুরে ডোবা থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাভারে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
সাভারে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেটারদের সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকার পরামর্শ কোচের
ক্রিকেটারদের সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকার পরামর্শ কোচের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে মাদরাসা ছাত্রীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে জবিতে বিক্ষোভ মিছিল
গাজীপুরে মাদরাসা ছাত্রীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে জবিতে বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ এক সামাজিক চুক্তি, নতুন মোড় পরিবর্তনের সূচনা: আলী রীয়াজ
জুলাই সনদ এক সামাজিক চুক্তি, নতুন মোড় পরিবর্তনের সূচনা: আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ডিএমপির ঊর্ধ্বতন ৪ কর্মকর্তার রদবদল
ডিএমপির ঊর্ধ্বতন ৪ কর্মকর্তার রদবদল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিক আমাদের নগর পরিবেশের এক নম্বর শত্রু : মেয়র শাহাদাত
প্লাস্টিক আমাদের নগর পরিবেশের এক নম্বর শত্রু : মেয়র শাহাদাত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাসায় ৫৫০ কর্মী ছাঁটাই, হুমকিতে গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশ মিশন
নাসায় ৫৫০ কর্মী ছাঁটাই, হুমকিতে গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশ মিশন

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী সমাবেশ শনিবার
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী সমাবেশ শনিবার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আমরা বর্বরতা থেকে সভ্যতায় এলাম'
'আমরা বর্বরতা থেকে সভ্যতায় এলাম'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা
আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

কৃষকের হাত শক্তিশালী করবে বিএনপি
কৃষকের হাত শক্তিশালী করবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা