শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ জুলাই, ২০২২

নদী-নারী বন্দনা এবং বাস্তবতা

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
নদী-নারী বন্দনা এবং বাস্তবতা

কবির কল্পনায় নদী ও নারী কাব্যিক উপকরণ। কবিতা-উপন্যাসে যেমন, তেমনি বক্তৃতা-সেমিনারেও নদী-নারী বন্দনা চলে। তবে এটি অধুনা কোনো বিষয় নয়। সনাতনি ধারা। প্রাচীনকাল থেকে আজতক কবিতার যে উদ্দাম আবেগী উত্থান, ছন্দের দোলা, আর আঙ্গিকের নিরন্তর ভাঙাগড়া; তাতেও আছে নদী ও নারী। নদী-নারী একাকার। ‘নদী ও নারী’ নামে হুমায়ুন কবীরের বেশ অলোচিত একটি উপন্যাস আছে, ১৯৫২ সালে প্রকাশিত। বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন চর্যাপদেও নদীর উপস্থিতি প্রবল। ১৪ নম্বর চর্যায় ডোম্বীপা যখন বলেন, ‘গঙ্গা জউনা মাঝেঁ রে বহই নাঈ/তঁহি চড়িলী মাতঙ্গি পোই আ লীলে পার করেই।’ (গঙ্গা-যমুনার মাঝে রে বয়ে চলে নৌকা/তাতে চড়ে ডোমনি-মেয়ে লীলায় পার করে।) তখন নদীবিধৌত বাংলার এক অপরূপ মোহনীয় চিত্র ফুটে ওঠে চিত্তপটে। আধুনিক কালের কবিতায় জীবনানন্দ দাশ লিখেছেন, ‘তবুও নদীর মানে স্নিগ্ধ শুশ্রুষার জল, সূর্য মানে আলো :/এখনো নারী মানে তুমি, .../তুমি মানে বিশেষ, মানে হৃদয়ের মানুষী।’ কবি প্রতীপ চন্দ্র বসু তাঁর কবিতায় বলছেন, ‘নদীকে দেখিনি। জলের কিনারে গিয়ে দেখেছি তোমার মুখ। তোমাকে পাবার জন্য এভাবেই বারবার নদীকে দেখেছি।’ কালিদাসও নদীকে রমণীসদৃশ ব্যাখ্যা করেছেন।

কাব্যে নদী ও নারীর একটা মিল আছে, আত্মীয়তা আছে যেন। প্রাকৃতিকভাবেও অনেকটা তাই। মিল আছে জাগতিক জীবনেও। নদী যে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় প্রবাহিত হয়। নারীও তো অনেকটাই তাই, এক ঘর থেকে অন্য ঘরে যায় এবং এ যাত্রা অনিশ্চিত ও বিপৎসংকুল। এ যাত্রায় এবং অধিষ্ঠানে উভয়কেই ধারণ করতে হয় প্রত্যাশিত-অপ্রত্যাশিত অনেক কিছু। নারী বিয়ের পর যখন অন্য বাড়ি চলে যায় তখন তার কান্না কখনো প্রকাশিত, কখনো অপ্রকাশিত। এর সঙ্গে নদীর কান্নাও মিলে যায়। আরও মিল আছে। নদীকে কলুষিত করছি আমরা, নারীকেও সমাজ নানাভাবে কলুষিত করে। ধর্ষণের খবর তো প্রায়ই আসে। যেভাবে বর্জ্য এবং দূষণ মিলে নদীকে মেরে ফেলা হচ্ছে তাতে নদীকে ধর্ষণের মতো ঘটনা ঘটছে না? যা সর্বনাশা! এর বিপরীতে নারী যদি মর্যাদা পায়, নদী যদি রক্ষা পায় তাহলে অন্য রকম উচ্চতা নিশ্চিত হবে। কিন্তু এটি নিশ্চিত করবে কে? বরং নারীর সামনে অনিশ্চয়তা যেমন বাড়ছে, তেমনি নদীরও। সবাই যেন মেতেছে নদী সংহারে। ফলে মরে যায় নদী। গাছ-পাখি-মানুষও মরে। তবে নদীর মৃত্যু আর গাছ, পাখি কিংবা মানুষের মৃত্যু এক নয়। পার্থক্য আছে। গাছ, পাখি কিংবা মানুষ বংশধর সৃষ্টি করে হাজার বছর ধরে বেঁচে থাকতে পারে। কিন্তু একটি নদী, যা অনুকূল পরিবেশে সৃষ্টি হতে লাগে কয়েক শ বছর, বেঁচে থাকে হাজার বছর। অথচ তাকে মেরে ফেলা যায় বছরের মধ্যেই। কিন্তু হাজারো চেষ্টা করেও মানুষ একটি নদী সৃষ্টি করতে পারে না। তবু আমরা নির্বিচারে নদীকে মেরেই ফেলছি। কিন্তু এতে সাধারণভাবে আমাদের মানসপটে তেমন প্রতিক্রিয়া হয় না। মানুষ মারা গেলে লাশের দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়তে বেশি সময় লাগে না। দাফন করেই এক ধরনের স্বস্তি, খানাপিনার আয়োজনও হয়। কিন্তু নদীর মৃত্যুর প্রতিক্রিয়া টের পেতে বেশ সময় লাগে। যখন টের পাওয়া যায় তখন আর তেমন কিছুই করার থাকে না, নিজের সর্বনাশকে নিয়তি বলে মেনে নেওয়া ছাড়া। নদীর মৃত্যুর প্রতিক্রিয়া হয় ভয়ংকর এবং চিরস্থায়ী।

প্রধানত জমির প্রলোভনেই আমাদের দেশে অসংখ্য ছোট আর মাঝারি নদীকে মেরে ফেলা হচ্ছে দখলসহ নানান প্রক্রিয়ায়। খাল-পুকুর দখলের পর এখন চলছে ছোট নদী দখলের তান্ডব। নানান তরিকায় নদী দখল চলে। কোথাও নদীর বুকে দৈর্ঘ্যবরাবর পুঁতে দেওয়া হয় সারি সারি বাঁশ বা গাছের গুঁড়ি। দেখলে মনে হতে পারে এ এক সাধারণ নির্দোষ কর্ম। কিন্তু আসলে তা নয়। এ হচ্ছে ভয়ংকর এক সর্বনাশের সূচনা। এতে নদীর স্রোতধারা সংকীর্ণ হতে হতে একসময় পুরোপুরি শুকিয়ে যায়। নদী বধ করতে আরেকটি কান্ড করে নদীখেকোরা। প্রথমে নদীর বুকে আড়াআড়িভাবে বাঁশ পুঁতে দেয়। তাতে নদী স্রোতহীন হয়ে কতগুলো পুকুরের রূপ ধারণ করে। এখানে করা হয় মাছ চাষের নাটক। আর এ নাটকের চূড়ান্ত পর্ব হচ্ছে ভরাট করা। ব্যস, তৈরি হয়ে গেল দামি জমি। যারা এভাবে নদী দখল তান্ডবে নদীকে মেরে ফেলেন তারা কোনো সাধারণ মানুষ নন। তারা ক্ষমতাধর। কারও ক্ষমতা রাজনীতির, কারও দাপট অর্থের। কেউ আবার পুঁজি করেন প্রশাসনের দাপট। এ ক্ষেত্রে সাবেকরাও কম যান না। একজন সাবেক সচিব তো ভোলার একটি চরই গ্রাস করে ফেলেছেন। এখন তার দখল কান্ড সম্প্রসারিত হচ্ছে নদীতে। আর এসব ঘটে প্রকাশ্যে। যেন দেখার কেউ নেই।

কৃষির নামেও নদীর সর্বনাশ করা হয়। দেশের অনেক এলাকায় শুকনো মৌসুমে যখন নদীতে খুব অল্প পানি থাকে, নদীর পানি পাম্প করে ফসলি জমিতে সেচ দেওয়া হয়। ফলে নদী শুকিয়ে যাওয়ার প্রবণতা বাড়ে। সেই শুকানো নদীর বুকে তখন ধান ফলানো হয়। এভাবে কিছু ধান উৎপাদনে লাভ হয় ঠিকই, কিন্তু নদী মরে যাওয়ার প্রক্রিয়া হয় ত্বরান্বিত। আর পুরোপুরি ধ্বংস হয় মাছ। কারণ নদী শুকনো থাকে এপ্রিল-মে পর্যন্ত, এ সময়টা মাছের ডিম ছাড়ার, পানির অভাবে মাছের উৎপাদন প্রক্রিয়া পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। পাশাপাশি নদীর শুরু হয় দ্রুত শুকিয়ে যাওয়ার প্রবণতা। নদী-পানির সর্বনাশ করা হচ্ছে বিদ্যুৎ উৎপাদনসহ নানান শিল্প ও উন্নয়নের নামেও। নানান অপপ্রয়াসে পানি কমিয়ে এবং দূষিত করে মাটি-বালু দিয়ে নদী ভরাট করা হয়। প্রথম দিকে বসানো হয় বস্তি। ভাবখানা এই, অসহায় মানুষের আশ্রয়স্থল। পরে প্রকাশ্যে আসেন আসল দখলদার। তৈরি হয় ঘরবাড়ি, কলকারখানা। একপর্যায়ে বোঝারই উপায় থাকে না, একদা এখানে একটি নদী ছিল। ওই একটা গান আছে না, ‘আমার একটা নদী ছিল জানল না তো কেউ!’ অনেকটা এ রকমই। কোথাও আবার একদা নদী থাকার বিষয়টি জানান দেয় দুর্গন্ধময় ড্রেন।

দখল ধারায় হারিয়ে গেছে প্রায় সব খাল, অস্তিত্বহীন হয়ে গেছে অনেক ছোট নদী। বড় নদীও নিরাপদ নয়। তবে বড় নদীতে পানি বেশি থাকায় আর নৌ চলাচলের ফলে মানুষের নজরদারিতে থাকে। ফলে সেগুলোকে এখনো দখলদাররা সরাসরি মারতে পারছে না। অবশ্য কিছু কিছু বড় নদীও এখন মৃত্যুপথযাত্রী। মানবসৃষ্ট কিছু স্থাপনা ও পরিকল্পনা এবং জলবায়ু পরিবর্তন এদের মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিয়েছে। আর ছোট নদীগুলোর মৃত্যুও কিন্তু বড় নদীগুলোকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়। কেবল দখলে নয়, দূষণেও মরে যাচ্ছে নদী। সারা দেশেই চলছে নদীদূষণ। আর এ দূষণের নগ্ন চিত্র হয়ে আছে বুড়িগঙ্গাসহ ঢাকার চারদিকের নদ-নদীগুলো। দূষণের মাত্রা দেখলে মনে হতে পারে, এ নদ-নদীগুলো বুক পেতে আছে ঢাকা মহানগরীর সব মলমূত্র-বর্জ্য-জঞ্জাল ধারণ করার জন্য। কিন্তু তা তো নয়। নদী হচ্ছে জল ধারণের জন্য, বর্জ্য ধারণের জন্য নয়। তবু অবাঞ্ছিত জিনিস ধারণ করতে হচ্ছে নদীকেই। আর মজার বিষয় হচ্ছে, এ বর্জ্যরে সিংহভাগই ফেলা হচ্ছে সরকারি সংস্থার ব্যবস্থাপনায়। ফলে এরই মধ্যে মৃত্যুর পর ‘লাশ পচা’ দশায় আছে রাজধানীর চারদিকের নদ-নদীগুলো। এ হচ্ছে বছরের পর বছর অবাঞ্ছিত বর্জ্য ধারণের পরিণতি।

তবে অবাঞ্ছিত ধারণেরও তো একটা সীমা থাকে। সে সীমা ছাড়িয়ে দূষণ যে কোন পর্যায়ে পৌঁছেছে তা রাজধানী বেষ্টন করে রাখা নদ-নদীগুলোর মরণদশায় নগ্নভাবে স্পষ্ট। এক অর্থে এ নদ-নদীগুলো এখন জিন্দা লাশের মতো হয়ে গেছে। প্রবাহ নেই। আর যা ধারণ করে আছে তা পানি নয়, এক ধরনের বিষাক্ত তরল পদার্থ। জীবন্ত সত্তা হিসেবে ঘোষিত এ নদ-নদীগুলো মৃত। শুধু তাই নয়, লাশের অবস্থা এমন হয়েছে যা অনেকের মতে দাফনেরও অযোগ্য। অবশ্য নদ-নদীগুলোই জিন্দা করার সংকল্প ব্যক্ত করেছে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন। এজন্য সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১৭ মার্চ, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন। শুধু তাই নয়, ‘এই নদীতে আবার ফিরে আসবে ঝিনুক-গাংচিল-মাছরাঙা’- এমনই আশাবাদ নদী কমিশন চেয়ারম্যান মঞ্জুর আহমেদ চৌধুরীর। এ প্রত্যাশা অথবা সংকল্প ব্যক্ত করেছেন ১৯ জুন রাজধানীতে এক মতবিনিময় সভায়। এখানেই শেষ নয়। কমিশন চেয়ারম্যান এও বলেছেন, ‘কারও শৈথিল্য সহ্য করা হবে না।’ এখন দেখার বিষয় হচ্ছে, নদী কমিশন চেয়ারম্যান শৈথিল্য সহ্য না করার ঘোষিত সংকল্প বহাল রাখতে পারেন, নাকি শেষতক ‘চলতি হাওয়াপন্থি’ হয়ে মুখ বুজে পরাজয় স্বীকর করে নেন। ক্লান্ত পথিক যেমন হঠাৎ বসে পড়ে। উল্লেখ্য, আইনে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনকে যে ১৩টি দায়িত্ব দেওয়া আছে তার সবকটিই হচ্ছে ‘সুপারিশ’। মানে রাষ্ট্রের অর্থ ব্যয়ে শিবের গীত! এর পরও নদী রক্ষা কমিশন চেয়ারম্যানের আশার বাণী আমলে নিয়ে আমরা আশায় বুক বাঁধতে চাই। মানুষ বেঁচে থাকে আশায়। দেশবাসী কামনা করে, কেবল ঢাকার চারদিকের নদ-নদী নয়, দূষণমুক্ত হবে দেশের সব নদ-নদী। আর এ অসাধ্য সাধনের মডেল হবে রাজধানীর চারদিকের চার নদ-নদী। আর আলামতে মনে হচ্ছে, এ ব্যাপারে খোদ প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নজর আছে।

এর পরও নদ-নদীগুলো দূষণমুক্ত করা যাবে কি না তা নিয়ে সংশয় থেকেই যাচ্ছে। সন্দেহ আছে, দখলমুক্ত করার ভবিষ্যৎ নিয়েও। সুদূর ও নিকট অতীত অভিজ্ঞতা এমনটাই বলে। নির্মম হলেও সত্য, উত্তেজক তোড়জোড় করা হলেও নদ-নদীগুলো অবৈধ দখলমুক্ত করা যায়নি। বিআইডব্লিউটিএর ব্যবস্থাপনায় কেবল কিছু ভাঙচুর হয়েছে। যা শিশুতোষ কার্টুন মুভির দানবকে কাতুকুতু দেওয়ার চেয়ে বেশি কিছু নয়! আবার এ প্রক্রিয়াও থেমে গেছে। নদী যেমন মরুপথে পথ হারায়। হয়তো কর্তৃপক্ষ হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছেন, এ হওয়ার নয়। অথবা পাবলিককে হাই কোর্ট দেখিয়েছেন।

এখন চলছে নদীদূষণ রোধের প্রয়াস। দখল উচ্ছেদের ধারায় অঘোষিত ইতি টেনে দূষণ রোধে মনোনিবেশ করার বিষয়টি মনে হতে পারে, ৩০ রোজার পর ছয় রোজার মতো বিষয়, দ্বিতীয় করণীয়। আসলে কিন্তু তা নয়। বরং এটি হচ্ছে আসলে প্রথম কাজ। এটি মোটেই অধুনা আবিষ্কার নয়। বরং এ সূচনা করেছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৩ সালে, Water polution Control Ordinance, ১৯৭৩-এ। এ আইনের মাধ্যমে বাংলাদেশের পরিবেশ দূষণ রোধের কার্যক্রমের সূচনা করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। কিন্তু ’৭৫-এর নৃশংতার মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় দানব অধিষ্ঠিত হওয়ার পর অনেক বিষয়ের মতো পরিবেশ রক্ষার বিষয়টিও ভেস্তে গেছে। যার একটি গ্রাস হচ্ছে নদী, মানে পানি। এদিকে পানি সর্বনাশের ধারায় যুক্ত আছে বন্ধু রাষ্ট্র ভারত। তবে ভারতের ‘বন্ধুত্ব’ যত মুখে, তার লেশমাত্র ছায়া নেই পানিতে। এদিকে কাব্যে নদী ও নারী শুদ্ধতায় মিলেমিশে তৈরি দৃশ্যপটের প্রতিফলন বাস্তবে কোথায়? বরং দুই সত্তাই নির্যাতিত। নারী নির্যাতন নিয়ে প্রায়ই আলোচনা হয়। হয় প্রতিবাদও। কিন্তু নদী? যেন নির্যাতিত নারীর চেয়েও অবহেলিত! অনেকটা মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ধর্ষিত নারীর মতো। যাদের বাহারি পরিচয় ‘বীরাঙ্গনা’। জাতির পিতা এদের জীবন যতই মসৃণ করার চেষ্টা করুন না কেন, তা বাঁক পরিবর্তন করে ১৫ আগস্টের পর। তাদের পথচলা হয়ে যায় কণ্টকাকীর্ণ। এদিকে নদী ও নারী উভয়ের ক্ষেত্রেই পথ কণ্টকাকীর্ণ। অথচ সমাজ ও পরিবেশের জন্য যা চিরকল্যাণকর ও মঙ্গলময় তা-ই আমরা সবাই কামনা করি। কিন্তু বিরাজমান বাস্তবতায় এ কামনা কোনো কাজে আসছে না। মনে হয় সোনার পাথরবাটি। এর পরও বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার একটি উক্তির উদ্ধৃতি টেনে আজকের লেখার সমাপ্তির দিকে যেতে চাই। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘আমাদের শরীরের রক্ত সঞ্চালনের পথগুলো বন্ধ হয়ে গেলে মানুষ যেমন অচল হয়ে যেতে পারে, বাংলাদেশের নদীপথ বা নদীগুলোও যদি ও রকম আস্তে আস্তে বন্ধ হয়ে যেতে থাকে তা হলে বাংলাদেশের ভাগ্যবিপর্যয় দেখা দেবে।’

প্রশ্ন হচ্ছে, নদী রক্ষা করা যাদের দায়িত্ব তাদের কর্ণকুহরে প্রধানমন্ত্রীর এ সাবধানবাণী কি পৌঁছাচ্ছে? বলে রাখা ভালো, একজন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকেই যে দায়িত্ব ও ক্ষমতা দেওয়া আছে তা-ই যথেষ্ট এ কাজ করার জন্য। আর জেলা প্রশাসক তো এ ব্যাপারে ক্ষমতা রাখেন ‘নারীকে পুরুষ ও পুরুষকে নারী’ করার মতো। কিন্তু এদিকে ফোকাস করা হচ্ছে না। বরং ঘোড়ার লাগাম মুখে না বেঁধে লেজে বাঁধার প্রয়াস লক্ষণীয়। এ ধারায় সৃষ্টি হয়েছে বাহারি নামের নানান সংস্থা এবং হেনতেন কমিটি। আর সমানতালে চলছে নদী বধ ও পানির সর্বনাশা। এর শেষ কোথায়?

                লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস
বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস

৫৯ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে
বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ
ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান
জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা
মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা

৪৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন
১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান
মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু
বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই
একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো
ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার
উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত
মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন