শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ জুলাই, ২০২২

নদী-নারী বন্দনা এবং বাস্তবতা

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
নদী-নারী বন্দনা এবং বাস্তবতা

কবির কল্পনায় নদী ও নারী কাব্যিক উপকরণ। কবিতা-উপন্যাসে যেমন, তেমনি বক্তৃতা-সেমিনারেও নদী-নারী বন্দনা চলে। তবে এটি অধুনা কোনো বিষয় নয়। সনাতনি ধারা। প্রাচীনকাল থেকে আজতক কবিতার যে উদ্দাম আবেগী উত্থান, ছন্দের দোলা, আর আঙ্গিকের নিরন্তর ভাঙাগড়া; তাতেও আছে নদী ও নারী। নদী-নারী একাকার। ‘নদী ও নারী’ নামে হুমায়ুন কবীরের বেশ অলোচিত একটি উপন্যাস আছে, ১৯৫২ সালে প্রকাশিত। বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন চর্যাপদেও নদীর উপস্থিতি প্রবল। ১৪ নম্বর চর্যায় ডোম্বীপা যখন বলেন, ‘গঙ্গা জউনা মাঝেঁ রে বহই নাঈ/তঁহি চড়িলী মাতঙ্গি পোই আ লীলে পার করেই।’ (গঙ্গা-যমুনার মাঝে রে বয়ে চলে নৌকা/তাতে চড়ে ডোমনি-মেয়ে লীলায় পার করে।) তখন নদীবিধৌত বাংলার এক অপরূপ মোহনীয় চিত্র ফুটে ওঠে চিত্তপটে। আধুনিক কালের কবিতায় জীবনানন্দ দাশ লিখেছেন, ‘তবুও নদীর মানে স্নিগ্ধ শুশ্রুষার জল, সূর্য মানে আলো :/এখনো নারী মানে তুমি, .../তুমি মানে বিশেষ, মানে হৃদয়ের মানুষী।’ কবি প্রতীপ চন্দ্র বসু তাঁর কবিতায় বলছেন, ‘নদীকে দেখিনি। জলের কিনারে গিয়ে দেখেছি তোমার মুখ। তোমাকে পাবার জন্য এভাবেই বারবার নদীকে দেখেছি।’ কালিদাসও নদীকে রমণীসদৃশ ব্যাখ্যা করেছেন।

কাব্যে নদী ও নারীর একটা মিল আছে, আত্মীয়তা আছে যেন। প্রাকৃতিকভাবেও অনেকটা তাই। মিল আছে জাগতিক জীবনেও। নদী যে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় প্রবাহিত হয়। নারীও তো অনেকটাই তাই, এক ঘর থেকে অন্য ঘরে যায় এবং এ যাত্রা অনিশ্চিত ও বিপৎসংকুল। এ যাত্রায় এবং অধিষ্ঠানে উভয়কেই ধারণ করতে হয় প্রত্যাশিত-অপ্রত্যাশিত অনেক কিছু। নারী বিয়ের পর যখন অন্য বাড়ি চলে যায় তখন তার কান্না কখনো প্রকাশিত, কখনো অপ্রকাশিত। এর সঙ্গে নদীর কান্নাও মিলে যায়। আরও মিল আছে। নদীকে কলুষিত করছি আমরা, নারীকেও সমাজ নানাভাবে কলুষিত করে। ধর্ষণের খবর তো প্রায়ই আসে। যেভাবে বর্জ্য এবং দূষণ মিলে নদীকে মেরে ফেলা হচ্ছে তাতে নদীকে ধর্ষণের মতো ঘটনা ঘটছে না? যা সর্বনাশা! এর বিপরীতে নারী যদি মর্যাদা পায়, নদী যদি রক্ষা পায় তাহলে অন্য রকম উচ্চতা নিশ্চিত হবে। কিন্তু এটি নিশ্চিত করবে কে? বরং নারীর সামনে অনিশ্চয়তা যেমন বাড়ছে, তেমনি নদীরও। সবাই যেন মেতেছে নদী সংহারে। ফলে মরে যায় নদী। গাছ-পাখি-মানুষও মরে। তবে নদীর মৃত্যু আর গাছ, পাখি কিংবা মানুষের মৃত্যু এক নয়। পার্থক্য আছে। গাছ, পাখি কিংবা মানুষ বংশধর সৃষ্টি করে হাজার বছর ধরে বেঁচে থাকতে পারে। কিন্তু একটি নদী, যা অনুকূল পরিবেশে সৃষ্টি হতে লাগে কয়েক শ বছর, বেঁচে থাকে হাজার বছর। অথচ তাকে মেরে ফেলা যায় বছরের মধ্যেই। কিন্তু হাজারো চেষ্টা করেও মানুষ একটি নদী সৃষ্টি করতে পারে না। তবু আমরা নির্বিচারে নদীকে মেরেই ফেলছি। কিন্তু এতে সাধারণভাবে আমাদের মানসপটে তেমন প্রতিক্রিয়া হয় না। মানুষ মারা গেলে লাশের দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়তে বেশি সময় লাগে না। দাফন করেই এক ধরনের স্বস্তি, খানাপিনার আয়োজনও হয়। কিন্তু নদীর মৃত্যুর প্রতিক্রিয়া টের পেতে বেশ সময় লাগে। যখন টের পাওয়া যায় তখন আর তেমন কিছুই করার থাকে না, নিজের সর্বনাশকে নিয়তি বলে মেনে নেওয়া ছাড়া। নদীর মৃত্যুর প্রতিক্রিয়া হয় ভয়ংকর এবং চিরস্থায়ী।

প্রধানত জমির প্রলোভনেই আমাদের দেশে অসংখ্য ছোট আর মাঝারি নদীকে মেরে ফেলা হচ্ছে দখলসহ নানান প্রক্রিয়ায়। খাল-পুকুর দখলের পর এখন চলছে ছোট নদী দখলের তান্ডব। নানান তরিকায় নদী দখল চলে। কোথাও নদীর বুকে দৈর্ঘ্যবরাবর পুঁতে দেওয়া হয় সারি সারি বাঁশ বা গাছের গুঁড়ি। দেখলে মনে হতে পারে এ এক সাধারণ নির্দোষ কর্ম। কিন্তু আসলে তা নয়। এ হচ্ছে ভয়ংকর এক সর্বনাশের সূচনা। এতে নদীর স্রোতধারা সংকীর্ণ হতে হতে একসময় পুরোপুরি শুকিয়ে যায়। নদী বধ করতে আরেকটি কান্ড করে নদীখেকোরা। প্রথমে নদীর বুকে আড়াআড়িভাবে বাঁশ পুঁতে দেয়। তাতে নদী স্রোতহীন হয়ে কতগুলো পুকুরের রূপ ধারণ করে। এখানে করা হয় মাছ চাষের নাটক। আর এ নাটকের চূড়ান্ত পর্ব হচ্ছে ভরাট করা। ব্যস, তৈরি হয়ে গেল দামি জমি। যারা এভাবে নদী দখল তান্ডবে নদীকে মেরে ফেলেন তারা কোনো সাধারণ মানুষ নন। তারা ক্ষমতাধর। কারও ক্ষমতা রাজনীতির, কারও দাপট অর্থের। কেউ আবার পুঁজি করেন প্রশাসনের দাপট। এ ক্ষেত্রে সাবেকরাও কম যান না। একজন সাবেক সচিব তো ভোলার একটি চরই গ্রাস করে ফেলেছেন। এখন তার দখল কান্ড সম্প্রসারিত হচ্ছে নদীতে। আর এসব ঘটে প্রকাশ্যে। যেন দেখার কেউ নেই।

কৃষির নামেও নদীর সর্বনাশ করা হয়। দেশের অনেক এলাকায় শুকনো মৌসুমে যখন নদীতে খুব অল্প পানি থাকে, নদীর পানি পাম্প করে ফসলি জমিতে সেচ দেওয়া হয়। ফলে নদী শুকিয়ে যাওয়ার প্রবণতা বাড়ে। সেই শুকানো নদীর বুকে তখন ধান ফলানো হয়। এভাবে কিছু ধান উৎপাদনে লাভ হয় ঠিকই, কিন্তু নদী মরে যাওয়ার প্রক্রিয়া হয় ত্বরান্বিত। আর পুরোপুরি ধ্বংস হয় মাছ। কারণ নদী শুকনো থাকে এপ্রিল-মে পর্যন্ত, এ সময়টা মাছের ডিম ছাড়ার, পানির অভাবে মাছের উৎপাদন প্রক্রিয়া পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। পাশাপাশি নদীর শুরু হয় দ্রুত শুকিয়ে যাওয়ার প্রবণতা। নদী-পানির সর্বনাশ করা হচ্ছে বিদ্যুৎ উৎপাদনসহ নানান শিল্প ও উন্নয়নের নামেও। নানান অপপ্রয়াসে পানি কমিয়ে এবং দূষিত করে মাটি-বালু দিয়ে নদী ভরাট করা হয়। প্রথম দিকে বসানো হয় বস্তি। ভাবখানা এই, অসহায় মানুষের আশ্রয়স্থল। পরে প্রকাশ্যে আসেন আসল দখলদার। তৈরি হয় ঘরবাড়ি, কলকারখানা। একপর্যায়ে বোঝারই উপায় থাকে না, একদা এখানে একটি নদী ছিল। ওই একটা গান আছে না, ‘আমার একটা নদী ছিল জানল না তো কেউ!’ অনেকটা এ রকমই। কোথাও আবার একদা নদী থাকার বিষয়টি জানান দেয় দুর্গন্ধময় ড্রেন।

দখল ধারায় হারিয়ে গেছে প্রায় সব খাল, অস্তিত্বহীন হয়ে গেছে অনেক ছোট নদী। বড় নদীও নিরাপদ নয়। তবে বড় নদীতে পানি বেশি থাকায় আর নৌ চলাচলের ফলে মানুষের নজরদারিতে থাকে। ফলে সেগুলোকে এখনো দখলদাররা সরাসরি মারতে পারছে না। অবশ্য কিছু কিছু বড় নদীও এখন মৃত্যুপথযাত্রী। মানবসৃষ্ট কিছু স্থাপনা ও পরিকল্পনা এবং জলবায়ু পরিবর্তন এদের মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিয়েছে। আর ছোট নদীগুলোর মৃত্যুও কিন্তু বড় নদীগুলোকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়। কেবল দখলে নয়, দূষণেও মরে যাচ্ছে নদী। সারা দেশেই চলছে নদীদূষণ। আর এ দূষণের নগ্ন চিত্র হয়ে আছে বুড়িগঙ্গাসহ ঢাকার চারদিকের নদ-নদীগুলো। দূষণের মাত্রা দেখলে মনে হতে পারে, এ নদ-নদীগুলো বুক পেতে আছে ঢাকা মহানগরীর সব মলমূত্র-বর্জ্য-জঞ্জাল ধারণ করার জন্য। কিন্তু তা তো নয়। নদী হচ্ছে জল ধারণের জন্য, বর্জ্য ধারণের জন্য নয়। তবু অবাঞ্ছিত জিনিস ধারণ করতে হচ্ছে নদীকেই। আর মজার বিষয় হচ্ছে, এ বর্জ্যরে সিংহভাগই ফেলা হচ্ছে সরকারি সংস্থার ব্যবস্থাপনায়। ফলে এরই মধ্যে মৃত্যুর পর ‘লাশ পচা’ দশায় আছে রাজধানীর চারদিকের নদ-নদীগুলো। এ হচ্ছে বছরের পর বছর অবাঞ্ছিত বর্জ্য ধারণের পরিণতি।

তবে অবাঞ্ছিত ধারণেরও তো একটা সীমা থাকে। সে সীমা ছাড়িয়ে দূষণ যে কোন পর্যায়ে পৌঁছেছে তা রাজধানী বেষ্টন করে রাখা নদ-নদীগুলোর মরণদশায় নগ্নভাবে স্পষ্ট। এক অর্থে এ নদ-নদীগুলো এখন জিন্দা লাশের মতো হয়ে গেছে। প্রবাহ নেই। আর যা ধারণ করে আছে তা পানি নয়, এক ধরনের বিষাক্ত তরল পদার্থ। জীবন্ত সত্তা হিসেবে ঘোষিত এ নদ-নদীগুলো মৃত। শুধু তাই নয়, লাশের অবস্থা এমন হয়েছে যা অনেকের মতে দাফনেরও অযোগ্য। অবশ্য নদ-নদীগুলোই জিন্দা করার সংকল্প ব্যক্ত করেছে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন। এজন্য সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১৭ মার্চ, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন। শুধু তাই নয়, ‘এই নদীতে আবার ফিরে আসবে ঝিনুক-গাংচিল-মাছরাঙা’- এমনই আশাবাদ নদী কমিশন চেয়ারম্যান মঞ্জুর আহমেদ চৌধুরীর। এ প্রত্যাশা অথবা সংকল্প ব্যক্ত করেছেন ১৯ জুন রাজধানীতে এক মতবিনিময় সভায়। এখানেই শেষ নয়। কমিশন চেয়ারম্যান এও বলেছেন, ‘কারও শৈথিল্য সহ্য করা হবে না।’ এখন দেখার বিষয় হচ্ছে, নদী কমিশন চেয়ারম্যান শৈথিল্য সহ্য না করার ঘোষিত সংকল্প বহাল রাখতে পারেন, নাকি শেষতক ‘চলতি হাওয়াপন্থি’ হয়ে মুখ বুজে পরাজয় স্বীকর করে নেন। ক্লান্ত পথিক যেমন হঠাৎ বসে পড়ে। উল্লেখ্য, আইনে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনকে যে ১৩টি দায়িত্ব দেওয়া আছে তার সবকটিই হচ্ছে ‘সুপারিশ’। মানে রাষ্ট্রের অর্থ ব্যয়ে শিবের গীত! এর পরও নদী রক্ষা কমিশন চেয়ারম্যানের আশার বাণী আমলে নিয়ে আমরা আশায় বুক বাঁধতে চাই। মানুষ বেঁচে থাকে আশায়। দেশবাসী কামনা করে, কেবল ঢাকার চারদিকের নদ-নদী নয়, দূষণমুক্ত হবে দেশের সব নদ-নদী। আর এ অসাধ্য সাধনের মডেল হবে রাজধানীর চারদিকের চার নদ-নদী। আর আলামতে মনে হচ্ছে, এ ব্যাপারে খোদ প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নজর আছে।

এর পরও নদ-নদীগুলো দূষণমুক্ত করা যাবে কি না তা নিয়ে সংশয় থেকেই যাচ্ছে। সন্দেহ আছে, দখলমুক্ত করার ভবিষ্যৎ নিয়েও। সুদূর ও নিকট অতীত অভিজ্ঞতা এমনটাই বলে। নির্মম হলেও সত্য, উত্তেজক তোড়জোড় করা হলেও নদ-নদীগুলো অবৈধ দখলমুক্ত করা যায়নি। বিআইডব্লিউটিএর ব্যবস্থাপনায় কেবল কিছু ভাঙচুর হয়েছে। যা শিশুতোষ কার্টুন মুভির দানবকে কাতুকুতু দেওয়ার চেয়ে বেশি কিছু নয়! আবার এ প্রক্রিয়াও থেমে গেছে। নদী যেমন মরুপথে পথ হারায়। হয়তো কর্তৃপক্ষ হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছেন, এ হওয়ার নয়। অথবা পাবলিককে হাই কোর্ট দেখিয়েছেন।

এখন চলছে নদীদূষণ রোধের প্রয়াস। দখল উচ্ছেদের ধারায় অঘোষিত ইতি টেনে দূষণ রোধে মনোনিবেশ করার বিষয়টি মনে হতে পারে, ৩০ রোজার পর ছয় রোজার মতো বিষয়, দ্বিতীয় করণীয়। আসলে কিন্তু তা নয়। বরং এটি হচ্ছে আসলে প্রথম কাজ। এটি মোটেই অধুনা আবিষ্কার নয়। বরং এ সূচনা করেছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৩ সালে, Water polution Control Ordinance, ১৯৭৩-এ। এ আইনের মাধ্যমে বাংলাদেশের পরিবেশ দূষণ রোধের কার্যক্রমের সূচনা করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। কিন্তু ’৭৫-এর নৃশংতার মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় দানব অধিষ্ঠিত হওয়ার পর অনেক বিষয়ের মতো পরিবেশ রক্ষার বিষয়টিও ভেস্তে গেছে। যার একটি গ্রাস হচ্ছে নদী, মানে পানি। এদিকে পানি সর্বনাশের ধারায় যুক্ত আছে বন্ধু রাষ্ট্র ভারত। তবে ভারতের ‘বন্ধুত্ব’ যত মুখে, তার লেশমাত্র ছায়া নেই পানিতে। এদিকে কাব্যে নদী ও নারী শুদ্ধতায় মিলেমিশে তৈরি দৃশ্যপটের প্রতিফলন বাস্তবে কোথায়? বরং দুই সত্তাই নির্যাতিত। নারী নির্যাতন নিয়ে প্রায়ই আলোচনা হয়। হয় প্রতিবাদও। কিন্তু নদী? যেন নির্যাতিত নারীর চেয়েও অবহেলিত! অনেকটা মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ধর্ষিত নারীর মতো। যাদের বাহারি পরিচয় ‘বীরাঙ্গনা’। জাতির পিতা এদের জীবন যতই মসৃণ করার চেষ্টা করুন না কেন, তা বাঁক পরিবর্তন করে ১৫ আগস্টের পর। তাদের পথচলা হয়ে যায় কণ্টকাকীর্ণ। এদিকে নদী ও নারী উভয়ের ক্ষেত্রেই পথ কণ্টকাকীর্ণ। অথচ সমাজ ও পরিবেশের জন্য যা চিরকল্যাণকর ও মঙ্গলময় তা-ই আমরা সবাই কামনা করি। কিন্তু বিরাজমান বাস্তবতায় এ কামনা কোনো কাজে আসছে না। মনে হয় সোনার পাথরবাটি। এর পরও বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার একটি উক্তির উদ্ধৃতি টেনে আজকের লেখার সমাপ্তির দিকে যেতে চাই। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘আমাদের শরীরের রক্ত সঞ্চালনের পথগুলো বন্ধ হয়ে গেলে মানুষ যেমন অচল হয়ে যেতে পারে, বাংলাদেশের নদীপথ বা নদীগুলোও যদি ও রকম আস্তে আস্তে বন্ধ হয়ে যেতে থাকে তা হলে বাংলাদেশের ভাগ্যবিপর্যয় দেখা দেবে।’

প্রশ্ন হচ্ছে, নদী রক্ষা করা যাদের দায়িত্ব তাদের কর্ণকুহরে প্রধানমন্ত্রীর এ সাবধানবাণী কি পৌঁছাচ্ছে? বলে রাখা ভালো, একজন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকেই যে দায়িত্ব ও ক্ষমতা দেওয়া আছে তা-ই যথেষ্ট এ কাজ করার জন্য। আর জেলা প্রশাসক তো এ ব্যাপারে ক্ষমতা রাখেন ‘নারীকে পুরুষ ও পুরুষকে নারী’ করার মতো। কিন্তু এদিকে ফোকাস করা হচ্ছে না। বরং ঘোড়ার লাগাম মুখে না বেঁধে লেজে বাঁধার প্রয়াস লক্ষণীয়। এ ধারায় সৃষ্টি হয়েছে বাহারি নামের নানান সংস্থা এবং হেনতেন কমিটি। আর সমানতালে চলছে নদী বধ ও পানির সর্বনাশা। এর শেষ কোথায়?

                লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সর্বশেষ খবর
মেলিসায় বিপর্যস্ত জ্যামাইকা, ক্যারিবীয় অঞ্চলে নিহত ৭
মেলিসায় বিপর্যস্ত জ্যামাইকা, ক্যারিবীয় অঞ্চলে নিহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড ২৭১ দিন শূকরের কিডনি নিয়ে বেঁচে ছিলেন অ্যান্ড্রুজ
রেকর্ড ২৭১ দিন শূকরের কিডনি নিয়ে বেঁচে ছিলেন অ্যান্ড্রুজ

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জরুরি সহায়তায় ইতালির ২৫ লাখ ইউরো অনুদান
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জরুরি সহায়তায় ইতালির ২৫ লাখ ইউরো অনুদান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাটজিপিটিতে ব্যবহার করা যাবে জনপ্রিয় একাধিক অ্যাপ
চ্যাটজিপিটিতে ব্যবহার করা যাবে জনপ্রিয় একাধিক অ্যাপ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ড্রাইভিং লাইসেন্স ও ফিটনেস পরীক্ষা বেসরকারিকরণ নিরাপদ সড়কের অন্তরায়
ড্রাইভিং লাইসেন্স ও ফিটনেস পরীক্ষা বেসরকারিকরণ নিরাপদ সড়কের অন্তরায়

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুনরায় চালু হচ্ছে বেসিস-সিসিপ প্রোগ্রাম
পুনরায় চালু হচ্ছে বেসিস-সিসিপ প্রোগ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিপর্যয় পেরিয়ে ইতিহাস: আবারও শীর্ষে অ্যাপল
বিপর্যয় পেরিয়ে ইতিহাস: আবারও শীর্ষে অ্যাপল

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী
জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ
হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০
জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি
কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল
চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা
হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার
ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী
হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন
জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি
‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়
‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর
ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন
বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন

নগর জীবন