শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ জুলাই, ২০২২

নদী-নারী বন্দনা এবং বাস্তবতা

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
নদী-নারী বন্দনা এবং বাস্তবতা

কবির কল্পনায় নদী ও নারী কাব্যিক উপকরণ। কবিতা-উপন্যাসে যেমন, তেমনি বক্তৃতা-সেমিনারেও নদী-নারী বন্দনা চলে। তবে এটি অধুনা কোনো বিষয় নয়। সনাতনি ধারা। প্রাচীনকাল থেকে আজতক কবিতার যে উদ্দাম আবেগী উত্থান, ছন্দের দোলা, আর আঙ্গিকের নিরন্তর ভাঙাগড়া; তাতেও আছে নদী ও নারী। নদী-নারী একাকার। ‘নদী ও নারী’ নামে হুমায়ুন কবীরের বেশ অলোচিত একটি উপন্যাস আছে, ১৯৫২ সালে প্রকাশিত। বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন চর্যাপদেও নদীর উপস্থিতি প্রবল। ১৪ নম্বর চর্যায় ডোম্বীপা যখন বলেন, ‘গঙ্গা জউনা মাঝেঁ রে বহই নাঈ/তঁহি চড়িলী মাতঙ্গি পোই আ লীলে পার করেই।’ (গঙ্গা-যমুনার মাঝে রে বয়ে চলে নৌকা/তাতে চড়ে ডোমনি-মেয়ে লীলায় পার করে।) তখন নদীবিধৌত বাংলার এক অপরূপ মোহনীয় চিত্র ফুটে ওঠে চিত্তপটে। আধুনিক কালের কবিতায় জীবনানন্দ দাশ লিখেছেন, ‘তবুও নদীর মানে স্নিগ্ধ শুশ্রুষার জল, সূর্য মানে আলো :/এখনো নারী মানে তুমি, .../তুমি মানে বিশেষ, মানে হৃদয়ের মানুষী।’ কবি প্রতীপ চন্দ্র বসু তাঁর কবিতায় বলছেন, ‘নদীকে দেখিনি। জলের কিনারে গিয়ে দেখেছি তোমার মুখ। তোমাকে পাবার জন্য এভাবেই বারবার নদীকে দেখেছি।’ কালিদাসও নদীকে রমণীসদৃশ ব্যাখ্যা করেছেন।

কাব্যে নদী ও নারীর একটা মিল আছে, আত্মীয়তা আছে যেন। প্রাকৃতিকভাবেও অনেকটা তাই। মিল আছে জাগতিক জীবনেও। নদী যে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় প্রবাহিত হয়। নারীও তো অনেকটাই তাই, এক ঘর থেকে অন্য ঘরে যায় এবং এ যাত্রা অনিশ্চিত ও বিপৎসংকুল। এ যাত্রায় এবং অধিষ্ঠানে উভয়কেই ধারণ করতে হয় প্রত্যাশিত-অপ্রত্যাশিত অনেক কিছু। নারী বিয়ের পর যখন অন্য বাড়ি চলে যায় তখন তার কান্না কখনো প্রকাশিত, কখনো অপ্রকাশিত। এর সঙ্গে নদীর কান্নাও মিলে যায়। আরও মিল আছে। নদীকে কলুষিত করছি আমরা, নারীকেও সমাজ নানাভাবে কলুষিত করে। ধর্ষণের খবর তো প্রায়ই আসে। যেভাবে বর্জ্য এবং দূষণ মিলে নদীকে মেরে ফেলা হচ্ছে তাতে নদীকে ধর্ষণের মতো ঘটনা ঘটছে না? যা সর্বনাশা! এর বিপরীতে নারী যদি মর্যাদা পায়, নদী যদি রক্ষা পায় তাহলে অন্য রকম উচ্চতা নিশ্চিত হবে। কিন্তু এটি নিশ্চিত করবে কে? বরং নারীর সামনে অনিশ্চয়তা যেমন বাড়ছে, তেমনি নদীরও। সবাই যেন মেতেছে নদী সংহারে। ফলে মরে যায় নদী। গাছ-পাখি-মানুষও মরে। তবে নদীর মৃত্যু আর গাছ, পাখি কিংবা মানুষের মৃত্যু এক নয়। পার্থক্য আছে। গাছ, পাখি কিংবা মানুষ বংশধর সৃষ্টি করে হাজার বছর ধরে বেঁচে থাকতে পারে। কিন্তু একটি নদী, যা অনুকূল পরিবেশে সৃষ্টি হতে লাগে কয়েক শ বছর, বেঁচে থাকে হাজার বছর। অথচ তাকে মেরে ফেলা যায় বছরের মধ্যেই। কিন্তু হাজারো চেষ্টা করেও মানুষ একটি নদী সৃষ্টি করতে পারে না। তবু আমরা নির্বিচারে নদীকে মেরেই ফেলছি। কিন্তু এতে সাধারণভাবে আমাদের মানসপটে তেমন প্রতিক্রিয়া হয় না। মানুষ মারা গেলে লাশের দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়তে বেশি সময় লাগে না। দাফন করেই এক ধরনের স্বস্তি, খানাপিনার আয়োজনও হয়। কিন্তু নদীর মৃত্যুর প্রতিক্রিয়া টের পেতে বেশ সময় লাগে। যখন টের পাওয়া যায় তখন আর তেমন কিছুই করার থাকে না, নিজের সর্বনাশকে নিয়তি বলে মেনে নেওয়া ছাড়া। নদীর মৃত্যুর প্রতিক্রিয়া হয় ভয়ংকর এবং চিরস্থায়ী।

প্রধানত জমির প্রলোভনেই আমাদের দেশে অসংখ্য ছোট আর মাঝারি নদীকে মেরে ফেলা হচ্ছে দখলসহ নানান প্রক্রিয়ায়। খাল-পুকুর দখলের পর এখন চলছে ছোট নদী দখলের তান্ডব। নানান তরিকায় নদী দখল চলে। কোথাও নদীর বুকে দৈর্ঘ্যবরাবর পুঁতে দেওয়া হয় সারি সারি বাঁশ বা গাছের গুঁড়ি। দেখলে মনে হতে পারে এ এক সাধারণ নির্দোষ কর্ম। কিন্তু আসলে তা নয়। এ হচ্ছে ভয়ংকর এক সর্বনাশের সূচনা। এতে নদীর স্রোতধারা সংকীর্ণ হতে হতে একসময় পুরোপুরি শুকিয়ে যায়। নদী বধ করতে আরেকটি কান্ড করে নদীখেকোরা। প্রথমে নদীর বুকে আড়াআড়িভাবে বাঁশ পুঁতে দেয়। তাতে নদী স্রোতহীন হয়ে কতগুলো পুকুরের রূপ ধারণ করে। এখানে করা হয় মাছ চাষের নাটক। আর এ নাটকের চূড়ান্ত পর্ব হচ্ছে ভরাট করা। ব্যস, তৈরি হয়ে গেল দামি জমি। যারা এভাবে নদী দখল তান্ডবে নদীকে মেরে ফেলেন তারা কোনো সাধারণ মানুষ নন। তারা ক্ষমতাধর। কারও ক্ষমতা রাজনীতির, কারও দাপট অর্থের। কেউ আবার পুঁজি করেন প্রশাসনের দাপট। এ ক্ষেত্রে সাবেকরাও কম যান না। একজন সাবেক সচিব তো ভোলার একটি চরই গ্রাস করে ফেলেছেন। এখন তার দখল কান্ড সম্প্রসারিত হচ্ছে নদীতে। আর এসব ঘটে প্রকাশ্যে। যেন দেখার কেউ নেই।

কৃষির নামেও নদীর সর্বনাশ করা হয়। দেশের অনেক এলাকায় শুকনো মৌসুমে যখন নদীতে খুব অল্প পানি থাকে, নদীর পানি পাম্প করে ফসলি জমিতে সেচ দেওয়া হয়। ফলে নদী শুকিয়ে যাওয়ার প্রবণতা বাড়ে। সেই শুকানো নদীর বুকে তখন ধান ফলানো হয়। এভাবে কিছু ধান উৎপাদনে লাভ হয় ঠিকই, কিন্তু নদী মরে যাওয়ার প্রক্রিয়া হয় ত্বরান্বিত। আর পুরোপুরি ধ্বংস হয় মাছ। কারণ নদী শুকনো থাকে এপ্রিল-মে পর্যন্ত, এ সময়টা মাছের ডিম ছাড়ার, পানির অভাবে মাছের উৎপাদন প্রক্রিয়া পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। পাশাপাশি নদীর শুরু হয় দ্রুত শুকিয়ে যাওয়ার প্রবণতা। নদী-পানির সর্বনাশ করা হচ্ছে বিদ্যুৎ উৎপাদনসহ নানান শিল্প ও উন্নয়নের নামেও। নানান অপপ্রয়াসে পানি কমিয়ে এবং দূষিত করে মাটি-বালু দিয়ে নদী ভরাট করা হয়। প্রথম দিকে বসানো হয় বস্তি। ভাবখানা এই, অসহায় মানুষের আশ্রয়স্থল। পরে প্রকাশ্যে আসেন আসল দখলদার। তৈরি হয় ঘরবাড়ি, কলকারখানা। একপর্যায়ে বোঝারই উপায় থাকে না, একদা এখানে একটি নদী ছিল। ওই একটা গান আছে না, ‘আমার একটা নদী ছিল জানল না তো কেউ!’ অনেকটা এ রকমই। কোথাও আবার একদা নদী থাকার বিষয়টি জানান দেয় দুর্গন্ধময় ড্রেন।

দখল ধারায় হারিয়ে গেছে প্রায় সব খাল, অস্তিত্বহীন হয়ে গেছে অনেক ছোট নদী। বড় নদীও নিরাপদ নয়। তবে বড় নদীতে পানি বেশি থাকায় আর নৌ চলাচলের ফলে মানুষের নজরদারিতে থাকে। ফলে সেগুলোকে এখনো দখলদাররা সরাসরি মারতে পারছে না। অবশ্য কিছু কিছু বড় নদীও এখন মৃত্যুপথযাত্রী। মানবসৃষ্ট কিছু স্থাপনা ও পরিকল্পনা এবং জলবায়ু পরিবর্তন এদের মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিয়েছে। আর ছোট নদীগুলোর মৃত্যুও কিন্তু বড় নদীগুলোকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়। কেবল দখলে নয়, দূষণেও মরে যাচ্ছে নদী। সারা দেশেই চলছে নদীদূষণ। আর এ দূষণের নগ্ন চিত্র হয়ে আছে বুড়িগঙ্গাসহ ঢাকার চারদিকের নদ-নদীগুলো। দূষণের মাত্রা দেখলে মনে হতে পারে, এ নদ-নদীগুলো বুক পেতে আছে ঢাকা মহানগরীর সব মলমূত্র-বর্জ্য-জঞ্জাল ধারণ করার জন্য। কিন্তু তা তো নয়। নদী হচ্ছে জল ধারণের জন্য, বর্জ্য ধারণের জন্য নয়। তবু অবাঞ্ছিত জিনিস ধারণ করতে হচ্ছে নদীকেই। আর মজার বিষয় হচ্ছে, এ বর্জ্যরে সিংহভাগই ফেলা হচ্ছে সরকারি সংস্থার ব্যবস্থাপনায়। ফলে এরই মধ্যে মৃত্যুর পর ‘লাশ পচা’ দশায় আছে রাজধানীর চারদিকের নদ-নদীগুলো। এ হচ্ছে বছরের পর বছর অবাঞ্ছিত বর্জ্য ধারণের পরিণতি।

তবে অবাঞ্ছিত ধারণেরও তো একটা সীমা থাকে। সে সীমা ছাড়িয়ে দূষণ যে কোন পর্যায়ে পৌঁছেছে তা রাজধানী বেষ্টন করে রাখা নদ-নদীগুলোর মরণদশায় নগ্নভাবে স্পষ্ট। এক অর্থে এ নদ-নদীগুলো এখন জিন্দা লাশের মতো হয়ে গেছে। প্রবাহ নেই। আর যা ধারণ করে আছে তা পানি নয়, এক ধরনের বিষাক্ত তরল পদার্থ। জীবন্ত সত্তা হিসেবে ঘোষিত এ নদ-নদীগুলো মৃত। শুধু তাই নয়, লাশের অবস্থা এমন হয়েছে যা অনেকের মতে দাফনেরও অযোগ্য। অবশ্য নদ-নদীগুলোই জিন্দা করার সংকল্প ব্যক্ত করেছে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন। এজন্য সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১৭ মার্চ, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন। শুধু তাই নয়, ‘এই নদীতে আবার ফিরে আসবে ঝিনুক-গাংচিল-মাছরাঙা’- এমনই আশাবাদ নদী কমিশন চেয়ারম্যান মঞ্জুর আহমেদ চৌধুরীর। এ প্রত্যাশা অথবা সংকল্প ব্যক্ত করেছেন ১৯ জুন রাজধানীতে এক মতবিনিময় সভায়। এখানেই শেষ নয়। কমিশন চেয়ারম্যান এও বলেছেন, ‘কারও শৈথিল্য সহ্য করা হবে না।’ এখন দেখার বিষয় হচ্ছে, নদী কমিশন চেয়ারম্যান শৈথিল্য সহ্য না করার ঘোষিত সংকল্প বহাল রাখতে পারেন, নাকি শেষতক ‘চলতি হাওয়াপন্থি’ হয়ে মুখ বুজে পরাজয় স্বীকর করে নেন। ক্লান্ত পথিক যেমন হঠাৎ বসে পড়ে। উল্লেখ্য, আইনে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনকে যে ১৩টি দায়িত্ব দেওয়া আছে তার সবকটিই হচ্ছে ‘সুপারিশ’। মানে রাষ্ট্রের অর্থ ব্যয়ে শিবের গীত! এর পরও নদী রক্ষা কমিশন চেয়ারম্যানের আশার বাণী আমলে নিয়ে আমরা আশায় বুক বাঁধতে চাই। মানুষ বেঁচে থাকে আশায়। দেশবাসী কামনা করে, কেবল ঢাকার চারদিকের নদ-নদী নয়, দূষণমুক্ত হবে দেশের সব নদ-নদী। আর এ অসাধ্য সাধনের মডেল হবে রাজধানীর চারদিকের চার নদ-নদী। আর আলামতে মনে হচ্ছে, এ ব্যাপারে খোদ প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নজর আছে।

এর পরও নদ-নদীগুলো দূষণমুক্ত করা যাবে কি না তা নিয়ে সংশয় থেকেই যাচ্ছে। সন্দেহ আছে, দখলমুক্ত করার ভবিষ্যৎ নিয়েও। সুদূর ও নিকট অতীত অভিজ্ঞতা এমনটাই বলে। নির্মম হলেও সত্য, উত্তেজক তোড়জোড় করা হলেও নদ-নদীগুলো অবৈধ দখলমুক্ত করা যায়নি। বিআইডব্লিউটিএর ব্যবস্থাপনায় কেবল কিছু ভাঙচুর হয়েছে। যা শিশুতোষ কার্টুন মুভির দানবকে কাতুকুতু দেওয়ার চেয়ে বেশি কিছু নয়! আবার এ প্রক্রিয়াও থেমে গেছে। নদী যেমন মরুপথে পথ হারায়। হয়তো কর্তৃপক্ষ হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছেন, এ হওয়ার নয়। অথবা পাবলিককে হাই কোর্ট দেখিয়েছেন।

এখন চলছে নদীদূষণ রোধের প্রয়াস। দখল উচ্ছেদের ধারায় অঘোষিত ইতি টেনে দূষণ রোধে মনোনিবেশ করার বিষয়টি মনে হতে পারে, ৩০ রোজার পর ছয় রোজার মতো বিষয়, দ্বিতীয় করণীয়। আসলে কিন্তু তা নয়। বরং এটি হচ্ছে আসলে প্রথম কাজ। এটি মোটেই অধুনা আবিষ্কার নয়। বরং এ সূচনা করেছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৩ সালে, Water polution Control Ordinance, ১৯৭৩-এ। এ আইনের মাধ্যমে বাংলাদেশের পরিবেশ দূষণ রোধের কার্যক্রমের সূচনা করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। কিন্তু ’৭৫-এর নৃশংতার মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় দানব অধিষ্ঠিত হওয়ার পর অনেক বিষয়ের মতো পরিবেশ রক্ষার বিষয়টিও ভেস্তে গেছে। যার একটি গ্রাস হচ্ছে নদী, মানে পানি। এদিকে পানি সর্বনাশের ধারায় যুক্ত আছে বন্ধু রাষ্ট্র ভারত। তবে ভারতের ‘বন্ধুত্ব’ যত মুখে, তার লেশমাত্র ছায়া নেই পানিতে। এদিকে কাব্যে নদী ও নারী শুদ্ধতায় মিলেমিশে তৈরি দৃশ্যপটের প্রতিফলন বাস্তবে কোথায়? বরং দুই সত্তাই নির্যাতিত। নারী নির্যাতন নিয়ে প্রায়ই আলোচনা হয়। হয় প্রতিবাদও। কিন্তু নদী? যেন নির্যাতিত নারীর চেয়েও অবহেলিত! অনেকটা মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ধর্ষিত নারীর মতো। যাদের বাহারি পরিচয় ‘বীরাঙ্গনা’। জাতির পিতা এদের জীবন যতই মসৃণ করার চেষ্টা করুন না কেন, তা বাঁক পরিবর্তন করে ১৫ আগস্টের পর। তাদের পথচলা হয়ে যায় কণ্টকাকীর্ণ। এদিকে নদী ও নারী উভয়ের ক্ষেত্রেই পথ কণ্টকাকীর্ণ। অথচ সমাজ ও পরিবেশের জন্য যা চিরকল্যাণকর ও মঙ্গলময় তা-ই আমরা সবাই কামনা করি। কিন্তু বিরাজমান বাস্তবতায় এ কামনা কোনো কাজে আসছে না। মনে হয় সোনার পাথরবাটি। এর পরও বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার একটি উক্তির উদ্ধৃতি টেনে আজকের লেখার সমাপ্তির দিকে যেতে চাই। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘আমাদের শরীরের রক্ত সঞ্চালনের পথগুলো বন্ধ হয়ে গেলে মানুষ যেমন অচল হয়ে যেতে পারে, বাংলাদেশের নদীপথ বা নদীগুলোও যদি ও রকম আস্তে আস্তে বন্ধ হয়ে যেতে থাকে তা হলে বাংলাদেশের ভাগ্যবিপর্যয় দেখা দেবে।’

প্রশ্ন হচ্ছে, নদী রক্ষা করা যাদের দায়িত্ব তাদের কর্ণকুহরে প্রধানমন্ত্রীর এ সাবধানবাণী কি পৌঁছাচ্ছে? বলে রাখা ভালো, একজন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকেই যে দায়িত্ব ও ক্ষমতা দেওয়া আছে তা-ই যথেষ্ট এ কাজ করার জন্য। আর জেলা প্রশাসক তো এ ব্যাপারে ক্ষমতা রাখেন ‘নারীকে পুরুষ ও পুরুষকে নারী’ করার মতো। কিন্তু এদিকে ফোকাস করা হচ্ছে না। বরং ঘোড়ার লাগাম মুখে না বেঁধে লেজে বাঁধার প্রয়াস লক্ষণীয়। এ ধারায় সৃষ্টি হয়েছে বাহারি নামের নানান সংস্থা এবং হেনতেন কমিটি। আর সমানতালে চলছে নদী বধ ও পানির সর্বনাশা। এর শেষ কোথায়?

                লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা