শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ জুলাই, ২০২২

নদী-নারী বন্দনা এবং বাস্তবতা

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
নদী-নারী বন্দনা এবং বাস্তবতা

কবির কল্পনায় নদী ও নারী কাব্যিক উপকরণ। কবিতা-উপন্যাসে যেমন, তেমনি বক্তৃতা-সেমিনারেও নদী-নারী বন্দনা চলে। তবে এটি অধুনা কোনো বিষয় নয়। সনাতনি ধারা। প্রাচীনকাল থেকে আজতক কবিতার যে উদ্দাম আবেগী উত্থান, ছন্দের দোলা, আর আঙ্গিকের নিরন্তর ভাঙাগড়া; তাতেও আছে নদী ও নারী। নদী-নারী একাকার। ‘নদী ও নারী’ নামে হুমায়ুন কবীরের বেশ অলোচিত একটি উপন্যাস আছে, ১৯৫২ সালে প্রকাশিত। বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন চর্যাপদেও নদীর উপস্থিতি প্রবল। ১৪ নম্বর চর্যায় ডোম্বীপা যখন বলেন, ‘গঙ্গা জউনা মাঝেঁ রে বহই নাঈ/তঁহি চড়িলী মাতঙ্গি পোই আ লীলে পার করেই।’ (গঙ্গা-যমুনার মাঝে রে বয়ে চলে নৌকা/তাতে চড়ে ডোমনি-মেয়ে লীলায় পার করে।) তখন নদীবিধৌত বাংলার এক অপরূপ মোহনীয় চিত্র ফুটে ওঠে চিত্তপটে। আধুনিক কালের কবিতায় জীবনানন্দ দাশ লিখেছেন, ‘তবুও নদীর মানে স্নিগ্ধ শুশ্রুষার জল, সূর্য মানে আলো :/এখনো নারী মানে তুমি, .../তুমি মানে বিশেষ, মানে হৃদয়ের মানুষী।’ কবি প্রতীপ চন্দ্র বসু তাঁর কবিতায় বলছেন, ‘নদীকে দেখিনি। জলের কিনারে গিয়ে দেখেছি তোমার মুখ। তোমাকে পাবার জন্য এভাবেই বারবার নদীকে দেখেছি।’ কালিদাসও নদীকে রমণীসদৃশ ব্যাখ্যা করেছেন।

কাব্যে নদী ও নারীর একটা মিল আছে, আত্মীয়তা আছে যেন। প্রাকৃতিকভাবেও অনেকটা তাই। মিল আছে জাগতিক জীবনেও। নদী যে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় প্রবাহিত হয়। নারীও তো অনেকটাই তাই, এক ঘর থেকে অন্য ঘরে যায় এবং এ যাত্রা অনিশ্চিত ও বিপৎসংকুল। এ যাত্রায় এবং অধিষ্ঠানে উভয়কেই ধারণ করতে হয় প্রত্যাশিত-অপ্রত্যাশিত অনেক কিছু। নারী বিয়ের পর যখন অন্য বাড়ি চলে যায় তখন তার কান্না কখনো প্রকাশিত, কখনো অপ্রকাশিত। এর সঙ্গে নদীর কান্নাও মিলে যায়। আরও মিল আছে। নদীকে কলুষিত করছি আমরা, নারীকেও সমাজ নানাভাবে কলুষিত করে। ধর্ষণের খবর তো প্রায়ই আসে। যেভাবে বর্জ্য এবং দূষণ মিলে নদীকে মেরে ফেলা হচ্ছে তাতে নদীকে ধর্ষণের মতো ঘটনা ঘটছে না? যা সর্বনাশা! এর বিপরীতে নারী যদি মর্যাদা পায়, নদী যদি রক্ষা পায় তাহলে অন্য রকম উচ্চতা নিশ্চিত হবে। কিন্তু এটি নিশ্চিত করবে কে? বরং নারীর সামনে অনিশ্চয়তা যেমন বাড়ছে, তেমনি নদীরও। সবাই যেন মেতেছে নদী সংহারে। ফলে মরে যায় নদী। গাছ-পাখি-মানুষও মরে। তবে নদীর মৃত্যু আর গাছ, পাখি কিংবা মানুষের মৃত্যু এক নয়। পার্থক্য আছে। গাছ, পাখি কিংবা মানুষ বংশধর সৃষ্টি করে হাজার বছর ধরে বেঁচে থাকতে পারে। কিন্তু একটি নদী, যা অনুকূল পরিবেশে সৃষ্টি হতে লাগে কয়েক শ বছর, বেঁচে থাকে হাজার বছর। অথচ তাকে মেরে ফেলা যায় বছরের মধ্যেই। কিন্তু হাজারো চেষ্টা করেও মানুষ একটি নদী সৃষ্টি করতে পারে না। তবু আমরা নির্বিচারে নদীকে মেরেই ফেলছি। কিন্তু এতে সাধারণভাবে আমাদের মানসপটে তেমন প্রতিক্রিয়া হয় না। মানুষ মারা গেলে লাশের দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়তে বেশি সময় লাগে না। দাফন করেই এক ধরনের স্বস্তি, খানাপিনার আয়োজনও হয়। কিন্তু নদীর মৃত্যুর প্রতিক্রিয়া টের পেতে বেশ সময় লাগে। যখন টের পাওয়া যায় তখন আর তেমন কিছুই করার থাকে না, নিজের সর্বনাশকে নিয়তি বলে মেনে নেওয়া ছাড়া। নদীর মৃত্যুর প্রতিক্রিয়া হয় ভয়ংকর এবং চিরস্থায়ী।

প্রধানত জমির প্রলোভনেই আমাদের দেশে অসংখ্য ছোট আর মাঝারি নদীকে মেরে ফেলা হচ্ছে দখলসহ নানান প্রক্রিয়ায়। খাল-পুকুর দখলের পর এখন চলছে ছোট নদী দখলের তান্ডব। নানান তরিকায় নদী দখল চলে। কোথাও নদীর বুকে দৈর্ঘ্যবরাবর পুঁতে দেওয়া হয় সারি সারি বাঁশ বা গাছের গুঁড়ি। দেখলে মনে হতে পারে এ এক সাধারণ নির্দোষ কর্ম। কিন্তু আসলে তা নয়। এ হচ্ছে ভয়ংকর এক সর্বনাশের সূচনা। এতে নদীর স্রোতধারা সংকীর্ণ হতে হতে একসময় পুরোপুরি শুকিয়ে যায়। নদী বধ করতে আরেকটি কান্ড করে নদীখেকোরা। প্রথমে নদীর বুকে আড়াআড়িভাবে বাঁশ পুঁতে দেয়। তাতে নদী স্রোতহীন হয়ে কতগুলো পুকুরের রূপ ধারণ করে। এখানে করা হয় মাছ চাষের নাটক। আর এ নাটকের চূড়ান্ত পর্ব হচ্ছে ভরাট করা। ব্যস, তৈরি হয়ে গেল দামি জমি। যারা এভাবে নদী দখল তান্ডবে নদীকে মেরে ফেলেন তারা কোনো সাধারণ মানুষ নন। তারা ক্ষমতাধর। কারও ক্ষমতা রাজনীতির, কারও দাপট অর্থের। কেউ আবার পুঁজি করেন প্রশাসনের দাপট। এ ক্ষেত্রে সাবেকরাও কম যান না। একজন সাবেক সচিব তো ভোলার একটি চরই গ্রাস করে ফেলেছেন। এখন তার দখল কান্ড সম্প্রসারিত হচ্ছে নদীতে। আর এসব ঘটে প্রকাশ্যে। যেন দেখার কেউ নেই।

কৃষির নামেও নদীর সর্বনাশ করা হয়। দেশের অনেক এলাকায় শুকনো মৌসুমে যখন নদীতে খুব অল্প পানি থাকে, নদীর পানি পাম্প করে ফসলি জমিতে সেচ দেওয়া হয়। ফলে নদী শুকিয়ে যাওয়ার প্রবণতা বাড়ে। সেই শুকানো নদীর বুকে তখন ধান ফলানো হয়। এভাবে কিছু ধান উৎপাদনে লাভ হয় ঠিকই, কিন্তু নদী মরে যাওয়ার প্রক্রিয়া হয় ত্বরান্বিত। আর পুরোপুরি ধ্বংস হয় মাছ। কারণ নদী শুকনো থাকে এপ্রিল-মে পর্যন্ত, এ সময়টা মাছের ডিম ছাড়ার, পানির অভাবে মাছের উৎপাদন প্রক্রিয়া পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। পাশাপাশি নদীর শুরু হয় দ্রুত শুকিয়ে যাওয়ার প্রবণতা। নদী-পানির সর্বনাশ করা হচ্ছে বিদ্যুৎ উৎপাদনসহ নানান শিল্প ও উন্নয়নের নামেও। নানান অপপ্রয়াসে পানি কমিয়ে এবং দূষিত করে মাটি-বালু দিয়ে নদী ভরাট করা হয়। প্রথম দিকে বসানো হয় বস্তি। ভাবখানা এই, অসহায় মানুষের আশ্রয়স্থল। পরে প্রকাশ্যে আসেন আসল দখলদার। তৈরি হয় ঘরবাড়ি, কলকারখানা। একপর্যায়ে বোঝারই উপায় থাকে না, একদা এখানে একটি নদী ছিল। ওই একটা গান আছে না, ‘আমার একটা নদী ছিল জানল না তো কেউ!’ অনেকটা এ রকমই। কোথাও আবার একদা নদী থাকার বিষয়টি জানান দেয় দুর্গন্ধময় ড্রেন।

দখল ধারায় হারিয়ে গেছে প্রায় সব খাল, অস্তিত্বহীন হয়ে গেছে অনেক ছোট নদী। বড় নদীও নিরাপদ নয়। তবে বড় নদীতে পানি বেশি থাকায় আর নৌ চলাচলের ফলে মানুষের নজরদারিতে থাকে। ফলে সেগুলোকে এখনো দখলদাররা সরাসরি মারতে পারছে না। অবশ্য কিছু কিছু বড় নদীও এখন মৃত্যুপথযাত্রী। মানবসৃষ্ট কিছু স্থাপনা ও পরিকল্পনা এবং জলবায়ু পরিবর্তন এদের মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিয়েছে। আর ছোট নদীগুলোর মৃত্যুও কিন্তু বড় নদীগুলোকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়। কেবল দখলে নয়, দূষণেও মরে যাচ্ছে নদী। সারা দেশেই চলছে নদীদূষণ। আর এ দূষণের নগ্ন চিত্র হয়ে আছে বুড়িগঙ্গাসহ ঢাকার চারদিকের নদ-নদীগুলো। দূষণের মাত্রা দেখলে মনে হতে পারে, এ নদ-নদীগুলো বুক পেতে আছে ঢাকা মহানগরীর সব মলমূত্র-বর্জ্য-জঞ্জাল ধারণ করার জন্য। কিন্তু তা তো নয়। নদী হচ্ছে জল ধারণের জন্য, বর্জ্য ধারণের জন্য নয়। তবু অবাঞ্ছিত জিনিস ধারণ করতে হচ্ছে নদীকেই। আর মজার বিষয় হচ্ছে, এ বর্জ্যরে সিংহভাগই ফেলা হচ্ছে সরকারি সংস্থার ব্যবস্থাপনায়। ফলে এরই মধ্যে মৃত্যুর পর ‘লাশ পচা’ দশায় আছে রাজধানীর চারদিকের নদ-নদীগুলো। এ হচ্ছে বছরের পর বছর অবাঞ্ছিত বর্জ্য ধারণের পরিণতি।

তবে অবাঞ্ছিত ধারণেরও তো একটা সীমা থাকে। সে সীমা ছাড়িয়ে দূষণ যে কোন পর্যায়ে পৌঁছেছে তা রাজধানী বেষ্টন করে রাখা নদ-নদীগুলোর মরণদশায় নগ্নভাবে স্পষ্ট। এক অর্থে এ নদ-নদীগুলো এখন জিন্দা লাশের মতো হয়ে গেছে। প্রবাহ নেই। আর যা ধারণ করে আছে তা পানি নয়, এক ধরনের বিষাক্ত তরল পদার্থ। জীবন্ত সত্তা হিসেবে ঘোষিত এ নদ-নদীগুলো মৃত। শুধু তাই নয়, লাশের অবস্থা এমন হয়েছে যা অনেকের মতে দাফনেরও অযোগ্য। অবশ্য নদ-নদীগুলোই জিন্দা করার সংকল্প ব্যক্ত করেছে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন। এজন্য সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১৭ মার্চ, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন। শুধু তাই নয়, ‘এই নদীতে আবার ফিরে আসবে ঝিনুক-গাংচিল-মাছরাঙা’- এমনই আশাবাদ নদী কমিশন চেয়ারম্যান মঞ্জুর আহমেদ চৌধুরীর। এ প্রত্যাশা অথবা সংকল্প ব্যক্ত করেছেন ১৯ জুন রাজধানীতে এক মতবিনিময় সভায়। এখানেই শেষ নয়। কমিশন চেয়ারম্যান এও বলেছেন, ‘কারও শৈথিল্য সহ্য করা হবে না।’ এখন দেখার বিষয় হচ্ছে, নদী কমিশন চেয়ারম্যান শৈথিল্য সহ্য না করার ঘোষিত সংকল্প বহাল রাখতে পারেন, নাকি শেষতক ‘চলতি হাওয়াপন্থি’ হয়ে মুখ বুজে পরাজয় স্বীকর করে নেন। ক্লান্ত পথিক যেমন হঠাৎ বসে পড়ে। উল্লেখ্য, আইনে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনকে যে ১৩টি দায়িত্ব দেওয়া আছে তার সবকটিই হচ্ছে ‘সুপারিশ’। মানে রাষ্ট্রের অর্থ ব্যয়ে শিবের গীত! এর পরও নদী রক্ষা কমিশন চেয়ারম্যানের আশার বাণী আমলে নিয়ে আমরা আশায় বুক বাঁধতে চাই। মানুষ বেঁচে থাকে আশায়। দেশবাসী কামনা করে, কেবল ঢাকার চারদিকের নদ-নদী নয়, দূষণমুক্ত হবে দেশের সব নদ-নদী। আর এ অসাধ্য সাধনের মডেল হবে রাজধানীর চারদিকের চার নদ-নদী। আর আলামতে মনে হচ্ছে, এ ব্যাপারে খোদ প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নজর আছে।

এর পরও নদ-নদীগুলো দূষণমুক্ত করা যাবে কি না তা নিয়ে সংশয় থেকেই যাচ্ছে। সন্দেহ আছে, দখলমুক্ত করার ভবিষ্যৎ নিয়েও। সুদূর ও নিকট অতীত অভিজ্ঞতা এমনটাই বলে। নির্মম হলেও সত্য, উত্তেজক তোড়জোড় করা হলেও নদ-নদীগুলো অবৈধ দখলমুক্ত করা যায়নি। বিআইডব্লিউটিএর ব্যবস্থাপনায় কেবল কিছু ভাঙচুর হয়েছে। যা শিশুতোষ কার্টুন মুভির দানবকে কাতুকুতু দেওয়ার চেয়ে বেশি কিছু নয়! আবার এ প্রক্রিয়াও থেমে গেছে। নদী যেমন মরুপথে পথ হারায়। হয়তো কর্তৃপক্ষ হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছেন, এ হওয়ার নয়। অথবা পাবলিককে হাই কোর্ট দেখিয়েছেন।

এখন চলছে নদীদূষণ রোধের প্রয়াস। দখল উচ্ছেদের ধারায় অঘোষিত ইতি টেনে দূষণ রোধে মনোনিবেশ করার বিষয়টি মনে হতে পারে, ৩০ রোজার পর ছয় রোজার মতো বিষয়, দ্বিতীয় করণীয়। আসলে কিন্তু তা নয়। বরং এটি হচ্ছে আসলে প্রথম কাজ। এটি মোটেই অধুনা আবিষ্কার নয়। বরং এ সূচনা করেছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৩ সালে, Water polution Control Ordinance, ১৯৭৩-এ। এ আইনের মাধ্যমে বাংলাদেশের পরিবেশ দূষণ রোধের কার্যক্রমের সূচনা করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। কিন্তু ’৭৫-এর নৃশংতার মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় দানব অধিষ্ঠিত হওয়ার পর অনেক বিষয়ের মতো পরিবেশ রক্ষার বিষয়টিও ভেস্তে গেছে। যার একটি গ্রাস হচ্ছে নদী, মানে পানি। এদিকে পানি সর্বনাশের ধারায় যুক্ত আছে বন্ধু রাষ্ট্র ভারত। তবে ভারতের ‘বন্ধুত্ব’ যত মুখে, তার লেশমাত্র ছায়া নেই পানিতে। এদিকে কাব্যে নদী ও নারী শুদ্ধতায় মিলেমিশে তৈরি দৃশ্যপটের প্রতিফলন বাস্তবে কোথায়? বরং দুই সত্তাই নির্যাতিত। নারী নির্যাতন নিয়ে প্রায়ই আলোচনা হয়। হয় প্রতিবাদও। কিন্তু নদী? যেন নির্যাতিত নারীর চেয়েও অবহেলিত! অনেকটা মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ধর্ষিত নারীর মতো। যাদের বাহারি পরিচয় ‘বীরাঙ্গনা’। জাতির পিতা এদের জীবন যতই মসৃণ করার চেষ্টা করুন না কেন, তা বাঁক পরিবর্তন করে ১৫ আগস্টের পর। তাদের পথচলা হয়ে যায় কণ্টকাকীর্ণ। এদিকে নদী ও নারী উভয়ের ক্ষেত্রেই পথ কণ্টকাকীর্ণ। অথচ সমাজ ও পরিবেশের জন্য যা চিরকল্যাণকর ও মঙ্গলময় তা-ই আমরা সবাই কামনা করি। কিন্তু বিরাজমান বাস্তবতায় এ কামনা কোনো কাজে আসছে না। মনে হয় সোনার পাথরবাটি। এর পরও বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার একটি উক্তির উদ্ধৃতি টেনে আজকের লেখার সমাপ্তির দিকে যেতে চাই। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘আমাদের শরীরের রক্ত সঞ্চালনের পথগুলো বন্ধ হয়ে গেলে মানুষ যেমন অচল হয়ে যেতে পারে, বাংলাদেশের নদীপথ বা নদীগুলোও যদি ও রকম আস্তে আস্তে বন্ধ হয়ে যেতে থাকে তা হলে বাংলাদেশের ভাগ্যবিপর্যয় দেখা দেবে।’

প্রশ্ন হচ্ছে, নদী রক্ষা করা যাদের দায়িত্ব তাদের কর্ণকুহরে প্রধানমন্ত্রীর এ সাবধানবাণী কি পৌঁছাচ্ছে? বলে রাখা ভালো, একজন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকেই যে দায়িত্ব ও ক্ষমতা দেওয়া আছে তা-ই যথেষ্ট এ কাজ করার জন্য। আর জেলা প্রশাসক তো এ ব্যাপারে ক্ষমতা রাখেন ‘নারীকে পুরুষ ও পুরুষকে নারী’ করার মতো। কিন্তু এদিকে ফোকাস করা হচ্ছে না। বরং ঘোড়ার লাগাম মুখে না বেঁধে লেজে বাঁধার প্রয়াস লক্ষণীয়। এ ধারায় সৃষ্টি হয়েছে বাহারি নামের নানান সংস্থা এবং হেনতেন কমিটি। আর সমানতালে চলছে নদী বধ ও পানির সর্বনাশা। এর শেষ কোথায়?

                লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালকেল্লা বিস্ফোরণের নেপথ্যে পুলওয়ামার চিকিৎসক উমর নবি?
লালকেল্লা বিস্ফোরণের নেপথ্যে পুলওয়ামার চিকিৎসক উমর নবি?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?
দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক
রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড
শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার
জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপফেক চিনবেন যেভাবে
ডিপফেক চিনবেন যেভাবে

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত
আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার
অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর
ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক
চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস
তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’
‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?
বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন
বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের
বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ
ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে
সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক

নগর জীবন