শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ জুলাই, ২০২২

নদী-নারী বন্দনা এবং বাস্তবতা

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
নদী-নারী বন্দনা এবং বাস্তবতা

কবির কল্পনায় নদী ও নারী কাব্যিক উপকরণ। কবিতা-উপন্যাসে যেমন, তেমনি বক্তৃতা-সেমিনারেও নদী-নারী বন্দনা চলে। তবে এটি অধুনা কোনো বিষয় নয়। সনাতনি ধারা। প্রাচীনকাল থেকে আজতক কবিতার যে উদ্দাম আবেগী উত্থান, ছন্দের দোলা, আর আঙ্গিকের নিরন্তর ভাঙাগড়া; তাতেও আছে নদী ও নারী। নদী-নারী একাকার। ‘নদী ও নারী’ নামে হুমায়ুন কবীরের বেশ অলোচিত একটি উপন্যাস আছে, ১৯৫২ সালে প্রকাশিত। বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন চর্যাপদেও নদীর উপস্থিতি প্রবল। ১৪ নম্বর চর্যায় ডোম্বীপা যখন বলেন, ‘গঙ্গা জউনা মাঝেঁ রে বহই নাঈ/তঁহি চড়িলী মাতঙ্গি পোই আ লীলে পার করেই।’ (গঙ্গা-যমুনার মাঝে রে বয়ে চলে নৌকা/তাতে চড়ে ডোমনি-মেয়ে লীলায় পার করে।) তখন নদীবিধৌত বাংলার এক অপরূপ মোহনীয় চিত্র ফুটে ওঠে চিত্তপটে। আধুনিক কালের কবিতায় জীবনানন্দ দাশ লিখেছেন, ‘তবুও নদীর মানে স্নিগ্ধ শুশ্রুষার জল, সূর্য মানে আলো :/এখনো নারী মানে তুমি, .../তুমি মানে বিশেষ, মানে হৃদয়ের মানুষী।’ কবি প্রতীপ চন্দ্র বসু তাঁর কবিতায় বলছেন, ‘নদীকে দেখিনি। জলের কিনারে গিয়ে দেখেছি তোমার মুখ। তোমাকে পাবার জন্য এভাবেই বারবার নদীকে দেখেছি।’ কালিদাসও নদীকে রমণীসদৃশ ব্যাখ্যা করেছেন।

কাব্যে নদী ও নারীর একটা মিল আছে, আত্মীয়তা আছে যেন। প্রাকৃতিকভাবেও অনেকটা তাই। মিল আছে জাগতিক জীবনেও। নদী যে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় প্রবাহিত হয়। নারীও তো অনেকটাই তাই, এক ঘর থেকে অন্য ঘরে যায় এবং এ যাত্রা অনিশ্চিত ও বিপৎসংকুল। এ যাত্রায় এবং অধিষ্ঠানে উভয়কেই ধারণ করতে হয় প্রত্যাশিত-অপ্রত্যাশিত অনেক কিছু। নারী বিয়ের পর যখন অন্য বাড়ি চলে যায় তখন তার কান্না কখনো প্রকাশিত, কখনো অপ্রকাশিত। এর সঙ্গে নদীর কান্নাও মিলে যায়। আরও মিল আছে। নদীকে কলুষিত করছি আমরা, নারীকেও সমাজ নানাভাবে কলুষিত করে। ধর্ষণের খবর তো প্রায়ই আসে। যেভাবে বর্জ্য এবং দূষণ মিলে নদীকে মেরে ফেলা হচ্ছে তাতে নদীকে ধর্ষণের মতো ঘটনা ঘটছে না? যা সর্বনাশা! এর বিপরীতে নারী যদি মর্যাদা পায়, নদী যদি রক্ষা পায় তাহলে অন্য রকম উচ্চতা নিশ্চিত হবে। কিন্তু এটি নিশ্চিত করবে কে? বরং নারীর সামনে অনিশ্চয়তা যেমন বাড়ছে, তেমনি নদীরও। সবাই যেন মেতেছে নদী সংহারে। ফলে মরে যায় নদী। গাছ-পাখি-মানুষও মরে। তবে নদীর মৃত্যু আর গাছ, পাখি কিংবা মানুষের মৃত্যু এক নয়। পার্থক্য আছে। গাছ, পাখি কিংবা মানুষ বংশধর সৃষ্টি করে হাজার বছর ধরে বেঁচে থাকতে পারে। কিন্তু একটি নদী, যা অনুকূল পরিবেশে সৃষ্টি হতে লাগে কয়েক শ বছর, বেঁচে থাকে হাজার বছর। অথচ তাকে মেরে ফেলা যায় বছরের মধ্যেই। কিন্তু হাজারো চেষ্টা করেও মানুষ একটি নদী সৃষ্টি করতে পারে না। তবু আমরা নির্বিচারে নদীকে মেরেই ফেলছি। কিন্তু এতে সাধারণভাবে আমাদের মানসপটে তেমন প্রতিক্রিয়া হয় না। মানুষ মারা গেলে লাশের দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়তে বেশি সময় লাগে না। দাফন করেই এক ধরনের স্বস্তি, খানাপিনার আয়োজনও হয়। কিন্তু নদীর মৃত্যুর প্রতিক্রিয়া টের পেতে বেশ সময় লাগে। যখন টের পাওয়া যায় তখন আর তেমন কিছুই করার থাকে না, নিজের সর্বনাশকে নিয়তি বলে মেনে নেওয়া ছাড়া। নদীর মৃত্যুর প্রতিক্রিয়া হয় ভয়ংকর এবং চিরস্থায়ী।

প্রধানত জমির প্রলোভনেই আমাদের দেশে অসংখ্য ছোট আর মাঝারি নদীকে মেরে ফেলা হচ্ছে দখলসহ নানান প্রক্রিয়ায়। খাল-পুকুর দখলের পর এখন চলছে ছোট নদী দখলের তান্ডব। নানান তরিকায় নদী দখল চলে। কোথাও নদীর বুকে দৈর্ঘ্যবরাবর পুঁতে দেওয়া হয় সারি সারি বাঁশ বা গাছের গুঁড়ি। দেখলে মনে হতে পারে এ এক সাধারণ নির্দোষ কর্ম। কিন্তু আসলে তা নয়। এ হচ্ছে ভয়ংকর এক সর্বনাশের সূচনা। এতে নদীর স্রোতধারা সংকীর্ণ হতে হতে একসময় পুরোপুরি শুকিয়ে যায়। নদী বধ করতে আরেকটি কান্ড করে নদীখেকোরা। প্রথমে নদীর বুকে আড়াআড়িভাবে বাঁশ পুঁতে দেয়। তাতে নদী স্রোতহীন হয়ে কতগুলো পুকুরের রূপ ধারণ করে। এখানে করা হয় মাছ চাষের নাটক। আর এ নাটকের চূড়ান্ত পর্ব হচ্ছে ভরাট করা। ব্যস, তৈরি হয়ে গেল দামি জমি। যারা এভাবে নদী দখল তান্ডবে নদীকে মেরে ফেলেন তারা কোনো সাধারণ মানুষ নন। তারা ক্ষমতাধর। কারও ক্ষমতা রাজনীতির, কারও দাপট অর্থের। কেউ আবার পুঁজি করেন প্রশাসনের দাপট। এ ক্ষেত্রে সাবেকরাও কম যান না। একজন সাবেক সচিব তো ভোলার একটি চরই গ্রাস করে ফেলেছেন। এখন তার দখল কান্ড সম্প্রসারিত হচ্ছে নদীতে। আর এসব ঘটে প্রকাশ্যে। যেন দেখার কেউ নেই।

কৃষির নামেও নদীর সর্বনাশ করা হয়। দেশের অনেক এলাকায় শুকনো মৌসুমে যখন নদীতে খুব অল্প পানি থাকে, নদীর পানি পাম্প করে ফসলি জমিতে সেচ দেওয়া হয়। ফলে নদী শুকিয়ে যাওয়ার প্রবণতা বাড়ে। সেই শুকানো নদীর বুকে তখন ধান ফলানো হয়। এভাবে কিছু ধান উৎপাদনে লাভ হয় ঠিকই, কিন্তু নদী মরে যাওয়ার প্রক্রিয়া হয় ত্বরান্বিত। আর পুরোপুরি ধ্বংস হয় মাছ। কারণ নদী শুকনো থাকে এপ্রিল-মে পর্যন্ত, এ সময়টা মাছের ডিম ছাড়ার, পানির অভাবে মাছের উৎপাদন প্রক্রিয়া পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। পাশাপাশি নদীর শুরু হয় দ্রুত শুকিয়ে যাওয়ার প্রবণতা। নদী-পানির সর্বনাশ করা হচ্ছে বিদ্যুৎ উৎপাদনসহ নানান শিল্প ও উন্নয়নের নামেও। নানান অপপ্রয়াসে পানি কমিয়ে এবং দূষিত করে মাটি-বালু দিয়ে নদী ভরাট করা হয়। প্রথম দিকে বসানো হয় বস্তি। ভাবখানা এই, অসহায় মানুষের আশ্রয়স্থল। পরে প্রকাশ্যে আসেন আসল দখলদার। তৈরি হয় ঘরবাড়ি, কলকারখানা। একপর্যায়ে বোঝারই উপায় থাকে না, একদা এখানে একটি নদী ছিল। ওই একটা গান আছে না, ‘আমার একটা নদী ছিল জানল না তো কেউ!’ অনেকটা এ রকমই। কোথাও আবার একদা নদী থাকার বিষয়টি জানান দেয় দুর্গন্ধময় ড্রেন।

দখল ধারায় হারিয়ে গেছে প্রায় সব খাল, অস্তিত্বহীন হয়ে গেছে অনেক ছোট নদী। বড় নদীও নিরাপদ নয়। তবে বড় নদীতে পানি বেশি থাকায় আর নৌ চলাচলের ফলে মানুষের নজরদারিতে থাকে। ফলে সেগুলোকে এখনো দখলদাররা সরাসরি মারতে পারছে না। অবশ্য কিছু কিছু বড় নদীও এখন মৃত্যুপথযাত্রী। মানবসৃষ্ট কিছু স্থাপনা ও পরিকল্পনা এবং জলবায়ু পরিবর্তন এদের মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিয়েছে। আর ছোট নদীগুলোর মৃত্যুও কিন্তু বড় নদীগুলোকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়। কেবল দখলে নয়, দূষণেও মরে যাচ্ছে নদী। সারা দেশেই চলছে নদীদূষণ। আর এ দূষণের নগ্ন চিত্র হয়ে আছে বুড়িগঙ্গাসহ ঢাকার চারদিকের নদ-নদীগুলো। দূষণের মাত্রা দেখলে মনে হতে পারে, এ নদ-নদীগুলো বুক পেতে আছে ঢাকা মহানগরীর সব মলমূত্র-বর্জ্য-জঞ্জাল ধারণ করার জন্য। কিন্তু তা তো নয়। নদী হচ্ছে জল ধারণের জন্য, বর্জ্য ধারণের জন্য নয়। তবু অবাঞ্ছিত জিনিস ধারণ করতে হচ্ছে নদীকেই। আর মজার বিষয় হচ্ছে, এ বর্জ্যরে সিংহভাগই ফেলা হচ্ছে সরকারি সংস্থার ব্যবস্থাপনায়। ফলে এরই মধ্যে মৃত্যুর পর ‘লাশ পচা’ দশায় আছে রাজধানীর চারদিকের নদ-নদীগুলো। এ হচ্ছে বছরের পর বছর অবাঞ্ছিত বর্জ্য ধারণের পরিণতি।

তবে অবাঞ্ছিত ধারণেরও তো একটা সীমা থাকে। সে সীমা ছাড়িয়ে দূষণ যে কোন পর্যায়ে পৌঁছেছে তা রাজধানী বেষ্টন করে রাখা নদ-নদীগুলোর মরণদশায় নগ্নভাবে স্পষ্ট। এক অর্থে এ নদ-নদীগুলো এখন জিন্দা লাশের মতো হয়ে গেছে। প্রবাহ নেই। আর যা ধারণ করে আছে তা পানি নয়, এক ধরনের বিষাক্ত তরল পদার্থ। জীবন্ত সত্তা হিসেবে ঘোষিত এ নদ-নদীগুলো মৃত। শুধু তাই নয়, লাশের অবস্থা এমন হয়েছে যা অনেকের মতে দাফনেরও অযোগ্য। অবশ্য নদ-নদীগুলোই জিন্দা করার সংকল্প ব্যক্ত করেছে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন। এজন্য সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১৭ মার্চ, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন। শুধু তাই নয়, ‘এই নদীতে আবার ফিরে আসবে ঝিনুক-গাংচিল-মাছরাঙা’- এমনই আশাবাদ নদী কমিশন চেয়ারম্যান মঞ্জুর আহমেদ চৌধুরীর। এ প্রত্যাশা অথবা সংকল্প ব্যক্ত করেছেন ১৯ জুন রাজধানীতে এক মতবিনিময় সভায়। এখানেই শেষ নয়। কমিশন চেয়ারম্যান এও বলেছেন, ‘কারও শৈথিল্য সহ্য করা হবে না।’ এখন দেখার বিষয় হচ্ছে, নদী কমিশন চেয়ারম্যান শৈথিল্য সহ্য না করার ঘোষিত সংকল্প বহাল রাখতে পারেন, নাকি শেষতক ‘চলতি হাওয়াপন্থি’ হয়ে মুখ বুজে পরাজয় স্বীকর করে নেন। ক্লান্ত পথিক যেমন হঠাৎ বসে পড়ে। উল্লেখ্য, আইনে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনকে যে ১৩টি দায়িত্ব দেওয়া আছে তার সবকটিই হচ্ছে ‘সুপারিশ’। মানে রাষ্ট্রের অর্থ ব্যয়ে শিবের গীত! এর পরও নদী রক্ষা কমিশন চেয়ারম্যানের আশার বাণী আমলে নিয়ে আমরা আশায় বুক বাঁধতে চাই। মানুষ বেঁচে থাকে আশায়। দেশবাসী কামনা করে, কেবল ঢাকার চারদিকের নদ-নদী নয়, দূষণমুক্ত হবে দেশের সব নদ-নদী। আর এ অসাধ্য সাধনের মডেল হবে রাজধানীর চারদিকের চার নদ-নদী। আর আলামতে মনে হচ্ছে, এ ব্যাপারে খোদ প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নজর আছে।

এর পরও নদ-নদীগুলো দূষণমুক্ত করা যাবে কি না তা নিয়ে সংশয় থেকেই যাচ্ছে। সন্দেহ আছে, দখলমুক্ত করার ভবিষ্যৎ নিয়েও। সুদূর ও নিকট অতীত অভিজ্ঞতা এমনটাই বলে। নির্মম হলেও সত্য, উত্তেজক তোড়জোড় করা হলেও নদ-নদীগুলো অবৈধ দখলমুক্ত করা যায়নি। বিআইডব্লিউটিএর ব্যবস্থাপনায় কেবল কিছু ভাঙচুর হয়েছে। যা শিশুতোষ কার্টুন মুভির দানবকে কাতুকুতু দেওয়ার চেয়ে বেশি কিছু নয়! আবার এ প্রক্রিয়াও থেমে গেছে। নদী যেমন মরুপথে পথ হারায়। হয়তো কর্তৃপক্ষ হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছেন, এ হওয়ার নয়। অথবা পাবলিককে হাই কোর্ট দেখিয়েছেন।

এখন চলছে নদীদূষণ রোধের প্রয়াস। দখল উচ্ছেদের ধারায় অঘোষিত ইতি টেনে দূষণ রোধে মনোনিবেশ করার বিষয়টি মনে হতে পারে, ৩০ রোজার পর ছয় রোজার মতো বিষয়, দ্বিতীয় করণীয়। আসলে কিন্তু তা নয়। বরং এটি হচ্ছে আসলে প্রথম কাজ। এটি মোটেই অধুনা আবিষ্কার নয়। বরং এ সূচনা করেছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৩ সালে, Water polution Control Ordinance, ১৯৭৩-এ। এ আইনের মাধ্যমে বাংলাদেশের পরিবেশ দূষণ রোধের কার্যক্রমের সূচনা করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। কিন্তু ’৭৫-এর নৃশংতার মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় দানব অধিষ্ঠিত হওয়ার পর অনেক বিষয়ের মতো পরিবেশ রক্ষার বিষয়টিও ভেস্তে গেছে। যার একটি গ্রাস হচ্ছে নদী, মানে পানি। এদিকে পানি সর্বনাশের ধারায় যুক্ত আছে বন্ধু রাষ্ট্র ভারত। তবে ভারতের ‘বন্ধুত্ব’ যত মুখে, তার লেশমাত্র ছায়া নেই পানিতে। এদিকে কাব্যে নদী ও নারী শুদ্ধতায় মিলেমিশে তৈরি দৃশ্যপটের প্রতিফলন বাস্তবে কোথায়? বরং দুই সত্তাই নির্যাতিত। নারী নির্যাতন নিয়ে প্রায়ই আলোচনা হয়। হয় প্রতিবাদও। কিন্তু নদী? যেন নির্যাতিত নারীর চেয়েও অবহেলিত! অনেকটা মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ধর্ষিত নারীর মতো। যাদের বাহারি পরিচয় ‘বীরাঙ্গনা’। জাতির পিতা এদের জীবন যতই মসৃণ করার চেষ্টা করুন না কেন, তা বাঁক পরিবর্তন করে ১৫ আগস্টের পর। তাদের পথচলা হয়ে যায় কণ্টকাকীর্ণ। এদিকে নদী ও নারী উভয়ের ক্ষেত্রেই পথ কণ্টকাকীর্ণ। অথচ সমাজ ও পরিবেশের জন্য যা চিরকল্যাণকর ও মঙ্গলময় তা-ই আমরা সবাই কামনা করি। কিন্তু বিরাজমান বাস্তবতায় এ কামনা কোনো কাজে আসছে না। মনে হয় সোনার পাথরবাটি। এর পরও বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার একটি উক্তির উদ্ধৃতি টেনে আজকের লেখার সমাপ্তির দিকে যেতে চাই। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘আমাদের শরীরের রক্ত সঞ্চালনের পথগুলো বন্ধ হয়ে গেলে মানুষ যেমন অচল হয়ে যেতে পারে, বাংলাদেশের নদীপথ বা নদীগুলোও যদি ও রকম আস্তে আস্তে বন্ধ হয়ে যেতে থাকে তা হলে বাংলাদেশের ভাগ্যবিপর্যয় দেখা দেবে।’

প্রশ্ন হচ্ছে, নদী রক্ষা করা যাদের দায়িত্ব তাদের কর্ণকুহরে প্রধানমন্ত্রীর এ সাবধানবাণী কি পৌঁছাচ্ছে? বলে রাখা ভালো, একজন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকেই যে দায়িত্ব ও ক্ষমতা দেওয়া আছে তা-ই যথেষ্ট এ কাজ করার জন্য। আর জেলা প্রশাসক তো এ ব্যাপারে ক্ষমতা রাখেন ‘নারীকে পুরুষ ও পুরুষকে নারী’ করার মতো। কিন্তু এদিকে ফোকাস করা হচ্ছে না। বরং ঘোড়ার লাগাম মুখে না বেঁধে লেজে বাঁধার প্রয়াস লক্ষণীয়। এ ধারায় সৃষ্টি হয়েছে বাহারি নামের নানান সংস্থা এবং হেনতেন কমিটি। আর সমানতালে চলছে নদী বধ ও পানির সর্বনাশা। এর শেষ কোথায়?

                লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৪৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

১৪ মিনিট আগে | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

৩৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

৪৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন
আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ
ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা
পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে
পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?
ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন