শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

পবিত্র সংসদকে দয়া করে অপবিত্র করবেন না

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
পবিত্র সংসদকে দয়া করে অপবিত্র করবেন না

কয়েক মাস থেকে হুজুর মওলানা ভাসানীর বগুড়ার কাঞ্চনপুর পক্ষের ছেলেমেয়েরা বেশ যোগাযোগ করছে। হুজুর মওলানা ভাসানী পরপর তিনটি বিয়ে করেছিলেন। জয়পুরহাটের পাঁচবিবি, টাঙ্গাইলের দিঘুলিয়া ও বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার কাঞ্চনপুরে। টাঙ্গাইলের স্ত্রী অকালেই মারা যান। তাঁর কোনো সন্তান ছিল না। কিন্তু পাঁচবিবির আলেমা ভাসানী ও বগুড়ার কাঞ্চনপুরের হামিদা খানম ভাসানীর ঘরে ছেলেমেয়ে আছে। হামিদা খানম ভাসানীর দুই মেয়ে- আনোয়ারা, মনোয়ারা এবং এক ছেলে আবু বকর খান ভাসানী। আবু বকর ভাসানী বেশ কয়েক বছর আগে মারা গেছে। সন্তোষেই তাকে কবর দেওয়া হয়েছে। ওদের মধ্যে আনোয়ারা প্রায় সময়ই আসা-যাওয়া করত, বাড়িঘর নাচিয়ে তুলত। আমার স্ত্রী আনোয়ারাকে খুবই পছন্দ করতেন। একটা শাড়ি, দু-এক হাজার টাকা, এটাওটা খুব সাধারণ চাহিদা ছিল তার। আল্লাহ তাকে নিয়ে গেছেন, বেহেশত নসিব করুন। আনোয়ারা মারা যাওয়ার পর অনেকটাই অন্ধকার হয়ে গিয়েছিল। যোগাযোগ প্রায় ছিলই না বলা চলে। গত বছর সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিলাম গলব্লাডারের সমস্যা নিয়ে। অপারেশন করা হবে, দিন-তারিখ ঠিক। সেদিন করোনা ধরা পড়ে। অপারেশন পিছিয়ে যায়। করোনার পর প্রায় তিন-চার মাস গলব্লাডার নিয়ে আর তেমন কথাবার্তা হয়নি। হঠাৎ আবার এক সন্ধ্যায় ব্যথা ওঠে। তীব্র যন্ত্রণায় উন্মাদ হয়ে গিয়েছিলাম। এক বা দুই দিন পর ভর্তি হই বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে। অপারেশনের দিন-তারিখ ঠিক। খুব সম্ভব আগের দিন বিকালে হঠাৎ ফোন আসে। ফোনটা ফরিদকে দিয়েছিলাম। ফরিদের সঙ্গে অনেকক্ষণ কথা হয়। ফরিদ বলে হুজুর মওলানা ভাসানীর মেয়ে মনোয়ারা ভাসানী ফোন করেছিল। সঙ্গে সঙ্গে আবার তাকে ফোন করতে বলি। ফোন ধরতেই বলে, ‘ভাই, আমি ভাসানী হুজুরের মেয়ে মনোয়ারা ভাসানী বলছি।’ মনোয়ারার নাম জানতাম। কিন্তু কখনো কথা বা দেখা হয়নি। কী ব্যাপার? খুব করুণ কণ্ঠে বলেছিল, ‘আমার বড় ছেলে রংপুর মেডিকেলে ভর্তি। কোনো চিকিৎসা হচ্ছে না। আপনি একটু দেখুন।’ বলেছিলাম, তুমি নাকি ১০ হাজার টাকা চেয়েছ পাঠিয়ে দিচ্ছি। বলল, ‘না ভাই। ১০ হাজার না, সম্ভব হলে আমি ৫০ হাজার টাকার কথা বলেছি।’ বলেছিলাম, আচ্ছা, আমি দেখছি। তুমি কোনো চিন্তা কোরো না। সঙ্গে সঙ্গে রংপুর মেডিকেলে ফোন করেছিলাম। প্রিন্সিপালকে বলেছিলাম, ডিজি হেলথকে বলেছিলাম। হুজুর মওলানা ভাসানীর নাতিপুতি তাদের প্রতি দেশের একটা দায়িত্ব-কর্তব্য আছে। বর্তমান মন্ত্রিপরিষদ সচিব আমার টাঙ্গাইলের মানুষ। আমি ছেলেবেলায় তাদের বাড়ির কাছে বরাটি নরদানা হাইস্কুলে পড়েছি। ব্যাপারটা তাকে বলেছিলাম। নামাজি মানুষ। তার যা করার সঙ্গে সঙ্গে করেছিলেন। হুজুরের নাতি চৌধুরী মাহমুদুল বারী মাশরুমকে শত চেষ্টা করেও বাঁচানো যায়নি। ওর পর মনোয়ারা মাঝেমধ্যেই খোঁজখবর করে। মনোয়ারার তিন ছেলে- চৌধুরী মাহমুদুল বারী মাশরুম, চৌধুরী আখতারুজ্জামান, চৌধুরী মেহেবুব হাসান; এক মেয়ে মনিকা। মাস দুই আগে হঠাৎ ফোন করেছিল, ‘ভাই, ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর সঙ্গে কথা হয়েছে। তিনি বিনা খরচে চিকিৎসা করে দেবেন। কিন্তু আমাদের ঢাকায় থাকার কোনো জায়গা নেই। থাকার কোনো জায়গা হলে একটু চিকিৎসা করাতে পারতাম।’ ঢাকায় থাকা নিয়ে মনোয়ারা দু-তিন বার ফোন করেছে। বেগম সাহেবার সঙ্গে কথা বলে বাবর রোডের বাড়িতেই থাকার ব্যবস্থা করেছিলাম। এর মধ্যে বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. শারফুদ্দিন আহমেদকে বলেছিলাম। বড় ভালো মানুষ শারফুদ্দিন। ভীষণ আগ্রহ নিয়ে সঙ্গে সঙ্গে হুজুর মওলানা ভাসানীর মেয়ে, নাতিপুতির চিকিৎসার পুরো দায়িত্ব নিয়েছিলেন। ১০-১২ দিন বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে মনোয়ারা ভাসানী, তার মেয়ে মনিকা, ছেলে মেহেবুব হাসান ও নাতি চিকিৎসা নিয়েছে। চোখের কষ্ট বেশি ছিল বলে পবিত্র ঈদুল আজহার আগেই চোখের সফল অপারেশন হয়েছে। গলব্লাডারের অপারেশনের একটা সমস্যা আছে। মাসখানেক পর সেটাও করা যাবে। বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ, পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নজরুল ইসলাম খান, অন্যান্য ডাক্তার ও নার্সের হুজুরের স্বজনদের প্রতি অসাধারণ সহমর্মিতায় আমি দারুণ অভিভূত ও খুবই খুশি হয়েছি। বঙ্গবন্ধুর নামাঙ্কিত প্রতিষ্ঠানটি চিকিৎসাশাস্ত্রে বাংলাদেশ তথা এশিয়ার অন্যতম প্রধান চিকিৎসা কেন্দ্র হোক কায়মনে এ প্রার্থনাই করি। মনে হয় তিন-চার বছর পর টাঙ্গাইল ঈদগাহ মাঠে ঈদুল আজহার নামাজ আদায় করতে গিয়েছিলাম। সব মানুষেরই নাকি কখনোসখনো হাত-পা অচল হয়। ১৯৮৭-’৮৮ সালে আমার ডান হাত কেমন যেন আটকে গিয়েছিল। একটুও নাড়াচাড়া করতে পারতাম না। অমন প্রচন্ড ব্যথা আগে কখনো অনুভব করিনি। সঙ্গে সঙ্গে গিয়েছিলাম কলকাতার পিজি হাসপাতালে। তাঁরা দেখেশুনে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে বলেছিলেন, এটা ফ্রোজেন শোল্ডার। সবার হয়। এখন ডান হাত হয়েছে দু-চার-১০ বছর পর বাঁ হাতও হবে। কোনো ওষুধ নেই। ব্যায়াম আর ব্যায়াম। ব্যায়ামের কোনো বিকল্প নেই। ডানে-বাঁয়ে-ওপরে-নিচে নানাভাবে নাড়াচাড়া করাই হচ্ছে একমাত্র চিকিৎসা। দেশে ফিরেছিলাম ১৯৯০ সালের ১৬ ডিসেম্বর। তার আগে অনেকটা ভালো হয়ে গিয়েছিল। ব্যথা-বেদনা তেমন কিছুই ছিল না। প্রায় ৩০-৩২ বছর পর বাঁ হাত আবার সেই একই অবস্থা। ছয়-সাত মাস আগে একদিন হঠাৎ বাঁ হাত নাড়াতে পারি না। চায়ের কাপ তুলতেও অসুবিধা। মুট করতে পারি না। সামনের হাত পেছনে নেওয়া যায় না। সে এক মারাত্মক অস্বস্তি। আবার সেই ব্যায়াম আর ব্যায়াম। আল্লাহর রহমতে পাঁচ-ছয় মাসে হাতের সব ব্যথা-বেদনা চলে গেছে। হাত নাড়াতে, মাথা আঁচড়াতে তেমন কোনো অসুবিধা নেই। তবে একটা অসুবিধা এখনো আছে- গত সাত-আট মাস জায়নামাজে বসে নামাজ পড়তে পারি না, চেয়ারে বসে পড়তে হয়। হাঁটুতে প্রচন্ড লাগে। তবে আশার কথা, মাঝেমধ্যে চেষ্টা করছি, অনেকটাই ব্যথা কমে এসেছে। হয়তো এক-দুই মাসের মধ্যে আল্লাহর দয়া হলে আবার মাটিতে বসে নামাজ আদায় করতে পারব। এবার ঈদুল আজহার নামাজ আদায় করতে টাঙ্গাইল ঈদগাহ ময়দানে গিয়েছিলাম। প্রথম মনে হচ্ছিল হেঁটে যেতে অসুবিধা হবে। কিন্তু কোনো অসুবিধা হয়নি, হেঁটেই গিয়েছিলাম। ঈদের মাঠে পরিবেশ চমৎকার। ঈদুল ফিতরের জামাত হয়নি বৃষ্টির কারণে। আবহাওয়া খারাপ হতে পারে সেই ভয়ে মাঠে তেমন শামিয়ানা টানানো হয়নি। আগে টাঙ্গাইল পৌরসভার মেয়র ছিলেন জামিলুর রহমান মিরন। এখন সিরাজুল হক আলমগীর। ছাত্রকর্মীদের মধ্যে আলমগীর অন্যতম। ১৯৬৭-’৬৮ সালে ফারুক, মতি, স্মৃতি, আলমগীর ওরা ছিল এক অভিন্ন সত্তা। পৌর মেয়র হিসেবে আলমগীর তার কথা শেষ করেছিল। কিন্তু জেলা প্রশাসক শেষ করতে পারেননি। জেলা প্রশাসক ড. মো. আতাউল গনি বেশ ম্যাচুয়ুর মানুষ। যতবার কথাবার্তা বলেছি কখনো হতাশ হইনি। বরং ভালো লেগেছে। ঈদের মাঠে জেলা প্রশাসকের যেভাবে যা বলা উচিত তা তিনি সুন্দরভাবেই বলেন। এবারও বলছিলেন। তার কথায় তেমন কোনো ত্রুটি ছিল না। বড়জোর দুবার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, এক বা দুবার বঙ্গবন্ধুর নাম নিয়ে সরকারের উন্নয়নমূলক গঠনমূলক দু-চারটি কথা বলছিলেন। তা আর কতক্ষণ হবে। বড়জোর ৩-৪ মিনিট। হঠাৎ মাঠের মধ্যে এমন একটা গর্জন উঠেছিল যা আমি স্বাধীনতার পর কখনো শুনিনি। ১৫-২০ সেকেন্ডের গর্জন। তারপর হয়তো আরও ২০ সেকেন্ড ডিসির কথা। সঙ্গে সঙ্গে নামাজ শুরু। আমি কেমন যেন কিছুটা স্তম্ভিত হয়েছিলাম। মানুষ কিছু শুনতে চায় না, মনে হয় সরকারের কথা একেবারেই না। এমন হলো কেন! এখনো এ ভাবনা থেকে দূরে আসতে পারিনি। বারবার মনে হয় কেন এমন হলো, কেউ কথা শুনতে চায় না। বিশেষ করে সরকারের কোনো কাজের কথা।

স্ত্রী নাসরীন সিদ্দিকী ভীষণ অসুস্থ হয়ে বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি। এবার টাঙ্গাইলে ঈদ করতে পারব কোনো ধারণায় ছিল না। কিন্তু আল্লাহর অশেষ মেহেরবানিতে সহিসালামতে নির্বিঘ্নে টাঙ্গাইলে ঈদ করেছি। ঈদুল আজহা ছিল ১০ জুলাই। স্ত্রী অসুস্থ না হলে আমরা ৫ তারিখ টাঙ্গাইল চলে আসতাম। কিন্তু তা হয়নি। আমরা ৯ তারিখ শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় রওনা দিয়ে সাড়ে ১২-পৌনে ১টায় টাঙ্গাইল পৌঁছেছিলাম। ঢাকা থেকে করটিয়া পর্যন্ত রাস্তা ফাঁকাই ছিল। কিন্তু করটিয়া থেকে যমুনা সেতু প্রায় ৩৫ কিলোমিটার রাস্তা যানজটে বন্ধ। ৫-৬ ঘণ্টার পথ অনেকে ২৫-৩০ ঘণ্টায় পাড়ি দিয়েছে। সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরকে আমি খুবই ভালোবাসি। যেমন সম্মান করি তেমন স্নেহও করি। সেদিনও বলেছেন, এবার ঈদের যাতায়াতে মানুষের তেমন কষ্ট হয়নি। তাঁর কথা অনেক ক্ষেত্রে ঠিক হলেও যমুনা সেতুর ক্ষেত্রে মোটেই ঠিক হয়নি। ফেরার পথেও মানুষকে কষ্ট করতে হচ্ছে, ২৫-৩০ কিলোমিটার যানজট হচ্ছে। করোনায় আমাদের অনেক ক্ষতি হয়েছে, এখনো হচ্ছে। কিন্তু রাস্তার বিশৃঙ্খলা, রাস্তায় মানুষ মরা এ তো সবকিছুকে ছাড়িয়ে গেছে। সেদিন এক পরিবারের তিনজন মারা গেছেন। সাত মাসের অন্তঃসত্ত্বা মা গাড়িচাপা পড়ে মারা যাওয়ার সময় তার কাছে দুনিয়ার আমানত একটি মহামূল্যবান জীবন প্রসব করে গেছেন। আল্লাহর কি কুদরত মৃত মায়ের ফুটফুটে গোলাপের মতো জীবন্ত সন্তান। বড় কষ্ট হয়। রাস্তার এই মৃত্যু যদি থামানো যেত কমানো যেত তাহলে বুকের ওপর পাথরচাপা ব্যথা কিছুটা হলেও কম হতো। সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের আপনার রাজনৈতিক অতীত আছে, ছাত্র সংগঠনে আপনার এক অসাধারণ দুর্বার ভূমিকা আছে। আপনি কি রাস্তাঘাটে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে সামান্য একটু উদ্যোগী হতে পারেন না? আমার তো মনে হয় আপনি আরেকটু আন্তরিক হলে সম্পূর্ণ না হোক মহাসড়কের শৃঙ্খলা একটু সহনীয় পর্যায়ে নিয়ে আসতে পারতেন। একটু ভেবে দেখবেন কি। রাস্তাঘাটে প্রতি মুহূর্তে মৃত্যুর মিছিল দেখে ঠিক থাকা যায় না। বুকের ভিতর বড় বেশি তোলপাড় করে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকেও বিনয়ের সঙ্গে রাস্তাঘাটের শৃঙ্খলার জন্য একটা কিছু করতে সবিনয় অনুরোধ জানাচ্ছি। একেই বলে মা। মৃত্যুতেও মা তাঁর গর্ভে সঞ্চিত পৃথিবীর আমানত একটি মহামূল্যবান জীবন নষ্ট হতে দেননি। মৃত্যুর মুহূর্তে জগৎকে উপহার দিয়ে গেছেন। চমৎকার শিশুটির নিষ্পাপ চোখমুখ দেখলেই দেহমন সব অস্তিত্ব ব্যাকুল হয়ে যায়। আমার স্ত্রী ইদানীং বেশ কিছুটা অসুস্থ। না হলে বাচ্চাটিকে যদি বুকে তুলে নিতে পারতাম কতই না আনন্দের হতো। আমার মাত্র তিনটি ছেলেমেয়ে। আমরা ছিলাম বাবা-মার ১৫ সন্তান। ১০ জন এখনো বেঁচে আছি। তাই এ বাচ্চাটির জন্য কিছু একটা করার ইচ্ছা আছে। শুনলাম ময়মনসিংহের ডিসি বাচ্চাটির দায়িত্ব নিয়েছেন। ডিসিরা যদি ডিসির মতো হন সরকারিভাবে দায়িত্ব পালন করেন সেটা খুবই ভালো কথা। কিন্তু ডিসিরা যখন নেতার মতো কথা বলেন তখন সেটা বড় মারাত্মক, কোনো মূল্য হয় না। নেতাদের তবু কিছুটা দায়বদ্ধতা থাকে। কিন্তু ডিসিদের তেমন কিছুই থাকে না। তাই কাগজে কলমে যদি যথাযথ দায়িত্ব নেন সেটা সত্যি খুবই ভালো কথা। আল্লাহ যেন বাবা-মা ছাড়া এই শিশু সন্তানটির ওপর তাঁর সব রহমত-বরকত বর্ষণ করেন।

বেশ কয়েক বছর যাবৎ সরকারি বাজেট তেমন আলোড়ন তোলে না। কিছু মনেও হয় না। ৬০০-৭০০ কোটি টাকার বাজেটের দেশের মানুষ আমরা। এখন ৬-৭ লাখ কোটি টাকার বাজেট নিয়ে সংসদে কী আলোচনা হয় তা মানুষকে খুব একটা আকৃষ্ট করে না। সেদিন হঠাৎই চ্যানেল ঘোরাতে গিয়ে বাজেট অধিবেশনের আলোচনা ধরা পড়েছিল। আইনমন্ত্রী আনিসুল হক আলোচনা করছিলেন। তিনি পদ্মা সেতু নিয়ে কী যেন বলছিলেন। আইনমন্ত্রীর আইনের বাইরে যাওয়ার দরকার কী? কেন যেন হঠাৎ বলে বসলেন, ‘পদ্মা সেতু নিয়ে আলোচনা করব না তো কী নিয়ে আলোচনা করব? রুমিন ফারহানার পোশাক-আশাক নিয়ে, কাপড়-চোপড় নিয়ে আলোচনা করব?’ সারা হাউস টেবিল চাপড়াচ্ছিল। আর আমার মধ্যে জাগছিল চরম অস্বস্তি। রুমিন ফারহানা এ দেশের একজন প্রাতঃস্মরণীয় রাজনৈতিক নেতা অলি আহাদের সন্তান। তাঁর সম্মান দেশের সম্মান, আমাদের সম্মান। তাঁকে নিয়ে কটূক্তি দেশকে নিয়ে কটূক্তির শামিল। কেন যে তথাকথিত এই শিক্ষিতরা এমন সব কথা বলেন ভেবে পাই না। আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের বাবা অ্যাডভোকেট সিরাজুল হক এক অসাধারণ মানুষ, বঙ্গবন্ধুর বন্ধু ছিলেন। খুনি মোশতাক সংসদ সদস্যদের বঙ্গভবনে আহ্বান করলে একমাত্র অ্যাডভোকেট সিরাজুল হক সিংহের বিক্রমে মোশতাকের ওপর গর্জে উঠেছিলেন। বলেছিলেন, ‘তোমাকে আমরা রাষ্ট্রপতি হিসেবে মানি না।’ সেই সিরাজুল হকের ছেলে আনিসুল হক কী বলেন ভেবে পাই না। ইদানীং সংসদে মাঝেমধ্যে বাউল শিল্পী মমতাজের গান শোনা যায়। আল্লাহ রব্বুল আলামিন সত্যিই মমতাজকে দারুণ প্রতিভা দিয়েছেন। তাই বলে সংসদে গানের আসর বসানোর জন্য নয়। সংসদে গান গাওয়ায় আমার বোনও যদি টেবিল চাপড়ান তাহলে সে দুঃখ রাখি কোথায়! মমতাজের গান নিয়ে থাকাই ভালো ছিল, সংসদে যাওয়া ঠিক হয়নি। হাদিস-কোরআন নিয়ে যা বলেন তা-ও খুব বাড়াবাড়ি। আলেমওলামাদের নিয়ে তাঁর অত কথা বলাও ঠিক না। সত্যিই তিনি অত বড় পন্ডিত বা বিদ্বান নন। সময় থাকতেই এসব বন্ধ হওয়া উচিত।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন