শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ জুলাই, ২০২২

ঐক্যবদ্ধ জনতার শক্তি অপ্রতিরোধ্য

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
ঐক্যবদ্ধ জনতার শক্তি অপ্রতিরোধ্য

জেলেনস্কি একজন কৌতুক অভিনেতা। মঞ্চে কৌতুক অভিনয় করেই তাঁর জনপরিচিতি। দেশের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে তিনি কৌতুক করে প্রার্থী হলেও ইউক্রেনের জাগ্রত জনগণ তাঁকে কৌতুকভরে নেয়নি বরং বিদগ্ধচিত্তে জেলেনস্কিকে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছিল। কৌতুকভরে নির্বাচনের জন্য নির্বাচন করতে এসে শুধু জিন্স প্যান্ট ও গেঞ্জি পরিহিত একটা সুঠাম যুবকাকৃতির ননসিরিয়াস জেলেনস্কি ইউক্রেনের জনগণের কাছে সম্ভবত তাঁর অজান্তেই জাতীয়তাবাদী নেতৃত্বের মূর্তপ্রতীক হিসেবে গড়ে উঠেছিলেন। ইউক্রেনের শক্ত পাদপীঠে তাঁর শিকড় কতটা গভীরে প্রোথিত ছিল সম্ভবত কেউই তা অবহিত ছিল না। পুতিন যে একেবারেই তাঁর নেতৃত্বের গভীরতা সম্পর্কে অনভিজ্ঞ ছিলেন তা অনুমান করা যায়। বিশ্বস্বীকৃত অভিজ্ঞ ও দক্ষ কূটনীতিক যিনি ২০৩০ সাল পর্যন্ত রাশিয়ার ক্ষমতার মসনদে অধিষ্ঠিত থাকার অধিকার অর্জন করেছেন, পৃথিবীর দ্বিতীয় পরাশক্তি রাশিয়ার অমিত পরাক্রমশালী পুতিন বিশ্বরাজনীতিতে তাঁর ভাবমূর্তি এতটাই প্রখরভাবে প্রতিভাত করেছেন যে, বিশ্ববাসী তাঁকে বিশ্বের সর্বগ্রাসী পরাশক্তি আমেরিকার যোগ্য প্রতিপক্ষ হিসেবে গভীরভাবে গ্রহণ করেছে। প্রতিদিনের চলনবলন বক্তৃতা-বিবৃতি বিশ্বরাজনীতিতে তাঁকে প্রচ- গুরুত্বসহকারেই প্রতিস্থাপিত করেছে। পারমাণবিক শক্তি, সৌরশক্তি সব ক্ষেত্রেই তিনি সন্দেহাতীতভাবে আমেরিকা ও ইউরোপের নিষ্ঠাবান প্রতিপক্ষ হিসেবে নিজেকে প্রতিস্থাপিত করেছেন। তাঁর পোশাক-পরিচ্ছদ আচার-আচরণ কথন-বচন চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের অপরিসীম নিপুণতা তাঁকে অসাধারণ উচ্চতায় বিশ্বরাজনীতিতে প্রতিষ্ঠিত করেছে। এটা পুতিনের দাম্ভিকতা কি না বলা যাবে না, যদিও জেলেনস্কি দেশের ৭০ ভাগ মানুষের সমর্থন নিয়ে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন, তবু পুতিন তাঁকে কৌতুক অভিনেতার বাইরে তেমন গুরুত্বসহকারে নিতে পারেননি। দাম্ভিক পুতিন কৌতুকাভিনেতা জেলেনস্কিকে অতি সহজে পোষ মানাতে চেয়েছিলেন। পুতিনের ইশারায় ইউক্রেনের রাষ্ট্রপ্রধান জেলেনস্কি পুতুলের মতো নাচবেন এবং অদৃশ্য সুতোর টানে তাঁকে তিনি নাচাবেন এটি পুতিনের অভিপ্রেত ও আকাক্সিক্ষত ছিল। কিন্তু বিধিবাম! যখন জেলেনস্কি তাঁর জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বেলিত হৃদয়ে পুতিনের ইঙ্গিত-ইশারাকে উদ্ধত চেতনায় উপেক্ষা করতে শুরু করলেন, যখন তাঁর রাষ্ট্রশাসনের পদক্ষেপগুলো কৌতুকাভিনেতার প্রহসন না হয়ে উদ্গত উদ্ধত এবং বিদগ্ধ চিত্তের সূক্ষ্ম রাজনৈতিক কৌশলে রাজনৈতিক শতরঞ্জির ঘুঁটির মতো অতি সূক্ষ্মভাবে ধাবিত হতে লাগল, তখনো পুতিন চমকে ওঠা তো দূরে থাক, সম্যক ধারণাই করতে পারেননি জেলেনস্কি কে এবং তাঁর নেতৃত্বের শিকড় ইউক্রেনের শক্ত মাটিতে কতখানি গভীরে প্রোথিত। তিনি এককভাবে ইউক্রেনবাসীর হৃদয়ের গভীরে হীরকখচিত সিংহাসনে অধিষ্ঠিত মহানায়ক।

খোদ রাশিয়ায় পুতিনের জনপ্রিয়তা দূরে থাক, লেনিনের মতো জেলেনস্কির গণসমর্থনের শিকড় ইউক্রেনের মাটির অত্যন্ত গভীরে প্রোথিত, এটি পুতিন অনুধাবন করেননি। তাঁর ধারণা ছিল জেলেনস্কি কোনোরকমের ঘাড় ত্যাড়ামি করলে তাঁকে শায়েস্তা করতে পুতিনের বেগ পেতে হবে না। কিন্তু বিধিবাম! জেলেনস্কি বা ইউক্রেন ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের দিকে ঝুঁকে পড়তে শুরু করল। ন্যাটোর দেশগুলোর সঙ্গে জেলেনস্কির ইউক্রেনের যোগাযোগ ও সংযুক্ত হওয়ার অভিপ্রায় ক্রমেই দৃশ্যমান হতে লাগল। বিস্ময়কর হলেও সত্য, পুতিনের মতো বিশ্বস্বীকৃত কূটনীতিক এবং অত্যন্ত দক্ষ রাষ্ট্রনায়ক জেলেনস্কি ও ইউক্রেনের এ প্রত্যয়দৃঢ় দৃপ্ত ও উদ্গত মানসিকতা অনুধাবন ও উপলব্ধি করতে পারলেন না। পুতিন ভাবতেই চাইলেন না, আকাশে উড়ন্ত পাখিকে খাঁচায় পোরা কেবল দুরূহই নয়, দুঃসাধ্যও বটে। পুতিন ভেবেছিলেন কথায় কাজ না হলে চাবুক মেরে জেলেনস্কিকে ঠান্ডা করে দেবেন। বাস্তবে যখন জেলেনস্কির আনুগত্য তিনি পেলেনই না, তাঁকে কোনোভাবেই যখন তিনি বাগে আনতে পারলেন না, তখন পুতিন ভাবলেন ডান্ডা মেরে জেলেনস্কিকে তিনি ঠান্ডা করে দেবেন। রাশিয়ার বিশাল সেনাবাহিনীর কাছে জেলেনস্কির ইউক্রেন খড়কুটোর মতো উড়ে যাবে। রাশিয়ান বাহিনী ইউক্রেন আক্রমণ করলে সাত দিনের মাথায় জেলেনস্কি অবনত মস্তকে পুতিনের বশ্যতা স্বীকার করবেন। কিন্তু পুতিনের সেই স্বপ্নভঙ্গ আজ হয়েছে। সাত দিন কেন, সাত বছরেও পুতিন জেলেনস্কিকে পরাস্ত ও ইউক্রেনকে পদানত করতে পারবেন না। ইউরোপীয় রাষ্ট্রগুলোর সামরিক সহযোগিতা এবং প্রবল শক্তিধর আমেরিকার প্রণোদনা তো বটেই, ইউক্রেনের জনগণের হৃদয়মথিত সমর্থনে জেলেনস্কি অমিত শক্তিতে পরিণত হয়েছেন। জেলেনস্কির অমোঘ নেতৃত্ব ইউক্রেনের যে জাতীয় সত্তার জন্ম দিয়েছে তা অভাবনীয়। জাতিসত্তায় উজ্জীবিত কোনো রাষ্ট্রকেই কেউ কখনো সমরাস্ত্র বা সামরিক শক্তিতে পরাভূত করতে পারে না।

এখানে উল্লেখ করা প্রাসঙ্গিক হবে, তদানীন্তন পাকিস্তানে সত্তরের নির্বাচনে শতকরা ৯৮ ভাগ জনসমর্থনে আপ্লুত বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগকে ইয়াহিয়া খান সামরিক শক্তির দাম্ভিকতায় সম্পূর্ণ উপেক্ষা করেছিলেন। জুলফিকার আলী ভুট্টোর রাজনৈতিক উচ্চাভিলাষী প্ররোচনায় ইয়াহিয়া খান ১ মার্চ ঢাকায় অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদের অধিবেশনটি যখন একতরফাভাবে সামরিক শক্তির দাম্ভিকতায় উন্মত্ত হয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত ঘোষণা করলেন, তখন ইয়াহিয়া খানের অন্তরে ছিল যে, তখনকার পূর্ব পাকিস্তানের মানুষ শুধু প্রতিবাদ করবে কিন্তু সামরিক শক্তি একটু প্রয়োগ করলেই জনতার রোষ অবদমিত করা সম্ভব হবে। ইয়াহিয়া খানের এ দুঃস্বপ্ন, দুঃসাহস ও কল্পিত নীলনকশা বুমেরাং হয়েছে। তখনকার পূর্ব পাকিস্তানের জাগ্রত জনতা উদ্বেলিত সত্তায় বাঙালি জাতীয় চেতনায় প্রত্যয়দৃঢ় শপথে উজ্জীবিত হয়েছিল। বাঙালি জাতীয় চেতনায় শানিত মননে তারা সেদিন শুধু প্রতিবাদ করেনি, শুধু প্রতিরোধ করেনি, পৃথিবীর অন্যতম সশস্ত্র ও হিংস্র পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে সম্মুখযুদ্ধে মোকাবিলা করে কেবল স্বায়ত্তশাসন ও স্বাধিকার নয়, পরাধীনতার পক্ষ বিদীর্ণ করে স্বাধীনতার প্রদীপ্ত সূর্য ছিনিয়ে এনেছিল। পাকিস্তানের সশস্ত্র বাহিনী বাংলার উদ্গত উদ্যত উদ্ধত কালজয়ী জাগ্রত জনতার কাছে পরাভূত হয়েছিল, আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয়েছিল। পরাক্রমশালী পাকিস্তানের হিংস্র সশস্ত্র বাহিনী মর্মে মর্মে উপলব্ধি করেছিল, যত ক্ষুরধার অস্ত্রই হোক না কেন, উদ্বেলিত জনতার শানিত চেতনার কাছে তা পরাভূত হতে বাধ্য। এ সত্যটি কালে কালে যুগে যুগে একইভাবে প্রতিষ্ঠিত ও প্রতিফলিত হলেও স্বৈরাচারী শাসনকর্তারা এটা আমলে নেন না, উপলব্ধিও করেন না।

ইয়াহিয়া খানের মতো প্রচ- শক্তিধর সামরিক ব্যক্তিত্ব গণরায়ে অভিষিক্ত তদানীন্তন পাকিস্তানের সংখ্যাগরিষ্ঠ সংসদ সদস্যের অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধুকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেওয়ার দুঃস্বপ্ন দেখেছিলেন। কিন্তু বাস্তবে নয় মাসের অসম যুদ্ধে প্রমাণিত হয়েছে, জনগণের বিদগ্ধ চিত্তের আপ্লুত সমর্থন যে-কোনো তীক্ষ অস্ত্রের চেয়ে শানিত এবং জনতার অভিব্যক্তির শানিত অস্ত্রই বিজয়ের একমাত্র হাতিয়ার।

আবার যদি ইউক্রেনের দিকে ফিরে তাকাই, তবে এ শাশ্বত সত্যের অভিব্যক্তি দৃষ্টিগোচর হবে। দাম্ভিকতার অন্ধ প্রকোপে ইয়াহিয়া খান সেদিন বাঙালির অমিত শক্তি উপলব্ধি করতে পারেননি। আর তাই অবধারিত পরাজয় ও আত্মসমর্পণের গ্লানি ইয়াহিয়া খানকে মেনে নিতে হয়েছে। পারমাণবিক অস্ত্রসজ্জিত ক্ষমতাধর পুতিন পারমাণবিক শক্তির অন্ধ উন্মাদনায় আজ বুঁদ হয়ে আছেন। জনতার সমর্থন-আপ্লুত একটি রাজনৈতিক নেতৃত্ব ও তার শক্তি কতটা প্রবল ও প্রখর হতে পারে হয়তো পুতিন আজকে তা পরোয়াই করেন না। কিন্তু কৌতুকাভিনেতা জেলেনস্কি ইউক্রেনের উদ্ভাবিত নতুন জাতীয় সত্তার উদ্ভাবনী শক্তিতে কতখানি শক্তিধর, কতখানি অমিতবিক্রম- তা যদি পুতিন আজও আমলে না আনেন, তবে তাঁকে মোটা দাগে খেসারত দিতে হবে। এটা অনেকটাই নিশ্চিত।

ইতোমধ্যে যুদ্ধের বিষবাষ্পে পৃথিবী জর্জরিত। যুদ্ধের দামামা বেজে উঠলেই অর্থনীতির ভিত থরথর করে কেঁপে ওঠে। সেই ইউক্রেনে যুদ্ধ শুরু হয়েছে আর তার কুফল ভোগ করতে হচ্ছে আমাদেরও। বাংলাদেশ এ যুদ্ধে কোনো পক্ষই অবলম্বন করেনি। তবু যুদ্ধের যে একটি মারাত্মক কুফল রয়েছে, তার রুদ্ররোষ থেকে বাংলাদেশও রক্ষা পায়নি। যুদ্ধ বাধল ইউক্রেনে আর সমস্যাসংকুল হলো সমগ্র ইউরোপ এবং তার প্রচ- উত্তাল তরঙ্গ এসে আঘাত হানল বাংলাদেশে। জ্বালানি তেল ও গ্যাস থেকে শুরু করে ভোজ্য তেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য লাগামহীন ঘোড়ার মতো দৌড়াচ্ছে। সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস, নির্ধারিত আয়ের মানুষগুলো জীবনের চাকা ঘোরাতে, সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছে। ঝড়ঝঞ্ঝা, বন্যা জীবন বিপর্যস্ত করলেও মানুষ তা কালক্রমে সামলে নিতে পারে। কিন্তু আজকের এই যে অসহনীয় অর্থনৈতিক অস্থিরতা, এটা ভূমিকম্প, বন্যা ও জলোচ্ছ্বাসের চেয়ে ভয়ংকর।

বাকচতুরতা, দলীয় সংকীর্ণতা পরিহার করে এ মুহূর্তে সরকারকে একটি উদার ঐক্যবদ্ধ জাতীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। চাটুকার মোসাহেবদের বাক্যবৃষ্টিতে সিক্ত হওয়া নয়, অভিজ্ঞতার সূর্যালোকে সরকারকে সর্বজনীন দুর্যোগ মোকাবিলার একটা পথ খুঁজতে হবে। জাতীয় ঐক্য তৈরি করার জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা গ্রহণ আজকে জাতীয় আকাক্সক্ষা। এ আকাক্সক্ষা পূরণে সবার, বিশেষ করে যারা সরাসরি রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত তাদের নিষ্কলুষ চিত্তে দেশপ্রেমে উজ্জীবিত হয়ে এগিয়ে আসতে হবে।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় গ্রেট ব্রিটেনবাসী এবং এটলির লেবার পার্টি যে ঐক্য ও ঔদার্যের দৃষ্টান্ত রেখেছে, তা রাজনৈতিকভাবে সমস্যাসংকুল যে-কোনো দেশের জন্য অনুকরণীয়। উইনস্টন চার্চিল কনজারভেটিভ পার্টির নেতা ছিলেন। তিনি রাজনৈতিক জীবনে অবসরে চলে গিয়েছিলেন বললে অত্যুক্তি হবে না। কিন্তু সংখ্যাগরিষ্ঠ লেবার পার্টি তাঁকে অনুরোধ করে জরুরি অবস্থাকালীন গ্রেট ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব অর্পণ করে এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ মোকাবিলায় কর্ণধার হিসেবে নিয়োজিত করে। বাংলাদেশের পরিস্থিতি অতখানি ভয়াবহ নয়। সর্বদলীয় সরকার গঠনের রাজনৈতিক সুপারিশও আমি করছি না। তবে এ মুহূর্তে রাজনৈতিকভাবে একটি জাতীয় ঐক্য সৃষ্টির প্রয়োজন অত্যধিক। এ দেশে একদল বুদ্ধিজীবী আছেন যাঁরা বুদ্ধির বেসাতি করেন। বঙ্গবন্ধু এঁদের ‘বুদ্ধিবৃত্তির সওদাগর’ বলতেন। মানিক ভাই এঁদের ‘অঘটন ঘটনের কারিগর’ বলতেন। আমি এঁদের জ্ঞানপাপী হিসেবে জানি। তবু দেশে নিষ্কলুষ জ্ঞানপ্রদীপ্ত মানুষের অভাব নেই। তাঁদের কাছ থেকেই সুচারু পরামর্শ গ্রহণ করে সরকারকে সংকট মোকাবিলার ব্যাপারে দৃপ্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

আরেকটি কথা, আন্তর্জাতিক কূটনীতির প্রেক্ষাপটে আমাদের সরকার হয়তো জেলেনস্কিকে সরাসরি সমর্থন প্রদান করতে পারবে না। এটা কূটনৈতিক শিষ্টাচারের ব্যতিক্রম হবে। রাশিয়ার সঙ্গে আমাদের যে কূটনৈতিক বন্ধন, নানাবিধ শিল্প ও বৈদ্যুতিক পরিকল্পনায় রাশিয়ার যে অংশীদারি তা উড়িয়ে দেওয়ার ভাবনা অবাস্তব। সরকারকে এ ক্ষেত্রে যে সংযম ও সহিষ্ণুতার পরিচয় দেওয়া প্রয়োজন ছিল তা সরকার সার্থকভাবেই করতে পেরেছে। কিন্তু ইউক্রেনের জনগণ এবং জেলেনস্কির জাতীয়তাবাদী চেতনার যে শাশ্বত বহিঃপ্রকাশ, তা বাংলার জাতীয়তাবাদী শক্তি হিসেবে এবং পরাধীনতার বক্ষ বিদীর্ণ করা জাতি হিসেবে ইউক্রেনের মুক্তিপাগল স্বাধীনতাপ্রিয় উদ্গত উদ্ধত উদ্বেলিত জনতার প্রতি আমাদের উদ্বেলিত চিত্তের সমর্থন একান্তই শাশ্বত। আমরা জেলেনস্কিকে আর কৌতুকাভিনেতা হিসেবে দেখি না, বরং একটি জাতীয় চেতনার উদ্ভাবক হিসেবে এবং একটি জাতীয় চেতনাকে প্রতিস্থাপিত করে তার লড়াকু সেনাধ্যক্ষের মতোই দেখি। রাষ্ট্রীয়ভাবে বাংলাদেশের সরকার নিশ্চুপ নিঃশব্দ থাকলেও বাংলার শাশ্বত জনগণের হৃদয়মথিত আশীর্বাদ জেলেনস্কি ও ইউক্রেনের জাগ্রত জনতার প্রতি থাকবে- এটাই স্বাভাবিক। ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, লাওস এমনকি আফগানিস্তানে আমেরিকার যে পরিণতি ও বিপর্যয় হয়েছিল ইউক্রেন থেকে সরে না এলে পুতিনের ভাগ্যললাটেও সেই কালিমা লাগতে পারে। এটাই ঐতিহাসিক বাস্তবতা। অস্ত্রের চেয়ে জনতার ঐক্যবদ্ধ শক্তি অনেক শক্তিশালী ও তীক্ষ। আপাতদৃষ্টিতে পুতিন এখন যে খন্ড খন্ড বিজয় অর্জন করছেন সেটা নিতান্তই সাময়িক। কালে কালে পরাজয় তো বটেই ইতিহাসেও তাঁকে যুদ্ধাপরাধী হিসেবে চিহ্নিত হতে হবে।

লেখক : স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক ও ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ
ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল
ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে