শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ আগস্ট, ২০২২

আত্মহত্যার মনোজগৎ

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
আত্মহত্যার মনোজগৎ

৪ আগস্ট বাংলাদেশ প্রতিদিনে চোখ রাখতেই সবার আগে একজন আত্মহত্যাকারীর ছোট্ট একটি সুইসাইড নোট আমার নজর কাড়ে। বরিশাল উদীচীর বাচিকশিল্পী ও সংস্কৃতিকর্মী নিপা আত্মহত্যা করেছেন। ২৫ বছর বয়সী উচ্চশিক্ষিতা এই নারী আত্মহত্যার আগে লিখে গেছেন, ‘ব্যস্ত দুনিয়ার সবাই আবার ব্যস্ত হয়ে যাবে’। এটা খুবই স্বাভাবিক এবং চিরায়ত। তাঁর মৃত্যুর রহস্য হয়তো দ্রুত উদ্ঘাটিত হবে। এক পরিসংখ্যানে দেখা যায়, দেশে প্রতিদিন গড়ে ২৯ জন আত্মহত্যা করে। বছরে প্রায় ১৫ হাজার। পৃথিবীতে বছরে ৯ লাখ এবং প্রতি সেকেন্ডে একজন। মানুষ নিজের জীবন নিজেই শেষ করে দিতে পারে। এটা কি ভাবা যায়? এটা কি এত সহজ কাজ? গবেষণা বলে, অন্যকে হত্যা করার চেয়ে অনেক অনেক গুণ বেশি সাহস লাগে নিজেকে হত্যা করতে এবং অতি মেধাবী ও সাহসীরাই আত্মহত্যা করতে পারে।

আত্মহত্যা বোধকরি পৃথিবীর সমান বয়সী এক আদিম ব্যাধির নাম। পৃথিবীতে মানুষের অস্তিত্বের সূচনা এবং বিপরীতক্রমে তার নিজের জীবন তুচ্ছজ্ঞান করতে শেখা একই সঙ্গে ঘটে। এটা ধ্রুব সত্য, মানুষ নিজেকেই সবচেয়ে বেশি ভালোবাসে। এর সঙ্গে অন্য কোনো কিছুর তুলনা হয় না। এটা জন্মগতভাবে প্রাপ্ত। পৃথিবীর অন্যান্য প্রাণীও নিজেকে সর্বাগ্রে রক্ষার কলাকৌশল রপ্ত করতে শেখে। এও মানুষের মতো প্রকৃতিগতভাবেই প্রাপ্ত। কথায় বলে, নিজে বাঁচলে বাপের নাম। নিজের জীবনের প্রশ্নে মানুষ নাকি সব সময় অন্য প্রাণীর চেয়ে স্বার্থপর। কেউ মরতে চায় না। সুন্দর মায়াবী এ ভুবন ছেড়ে চলে যেতে চায় না। শেষ মুহূর্তের হৃদস্পন্দন পর্যন্ত আশায় বুক বেঁধে থাকে। এই তো আমি বেঁচে আছি। জীবন এত স্বপ্নময়, এত মধুর যে, এর মোহে আষ্টেপৃষ্ঠে বাঁধা পড়ে সবাই। তবু প্রতিদিন বিস্ময়াহত হয়ে দেখি, পত্রিকার পাতাজুড়ে আত্মহত্যার সংবাদের ছড়াছড়ি। কি বিচিত্র, বীভৎস মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে চলেছে মানুষ। প্রশ্ন জাগে- কেন আত্মহনন, কারা করে, কখন করে? এটাকে কি প্রতিরোধ করা যায় নাকি একেবারেই অবশ্যম্ভাবী এবং অপ্রতিরোধ্য পরিণতি?

২. মনে পড়ে, আজ থেকে প্রায় তিন দশক আগে আমাদের বন্ধু ফরহাদ আত্মহত্যা করে। সে তখন একটি বেসরকারি কলেজের শিক্ষক। একসময় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্র হিসেবেও তাঁর যথেষ্ট সুনাম ছিল। অর্থনীতিতে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর ছিল। একই স্কুল এবং কলেজে পড়ুয়া আমরা খুবই সমসাময়িক ছিলাম। উভয়েই মধ্যবিত্তের সরাসরি প্রতিনিধি হলেও মনন ও প্রতিভায় ফরহাদ আমাদের চেয়ে খানিকটা অগ্রসরমান ছিল। এর বাহ্যিক প্রকাশ তাঁর আচরণের মধ্যে বিকশিত ছিল। এ কারণে তাঁর ওপর পরিবার, সমাজ এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একটা প্রচ্ছন্ন বাড়তি প্রত্যাশাও ছিল। যা তাঁর আত্মহননের মধ্য দিয়ে চিরসমাপ্তি ঘটে।

আজও স্মৃতিতে স্পষ্ট এবং ভাস্বর হয়ে আছে। তাঁর আকস্মিক অকালপ্রয়াণে আমি মানসিকভাবে ভীষণ মুষড়ে পড়েছিলাম। কারণ ঢাকার একটি অভিজাত হোটেলকক্ষের ফ্যানের সঙ্গে তাঁর ঝুলন্ত দেহখানা পুলিশের পরে সম্ভবত আমিই প্রথম দেখি।

তাঁর সঙ্গে থাকা টেলিফোন ইনডেক্স-জাতীয় ছোট্ট নোটবই থেকে তখন আমার অফিস বাংলাদেশ সচিবালয়ের ফোন নম্বর পেয়ে পুলিশ আমাকেই প্রথম অবহিত করেছিল। তারা আমাকে তাঁর অসুস্থতার কথা বলেছিল। আমি সেদিন নিঃসংশয়ে পল্টনের সেই বহুতল হোটেলে হাজির হলে উপস্থিত একজন পুলিশ ইন্সপেক্টরের স্বভাবসুলভ জেরার মধ্যে পড়ি। পরে তাঁকে নিয়ে হোটেলকক্ষে গিয়ে ফ্যানের সঙ্গে দোদুল্যমান লাশ দেখে শিহরিত হয়ে চমকে উঠি। আমি হতচকিত, অপ্রস্তুত হয়ে যাই। যে দৃশ্য আজও আমাকে চমকায়, তাড়িত করে এবং বেদনাহত করে। সেদিন আমি ঢাকায় তাঁর অন্যান্য আত্মীয়স্বজনের নাম ও পরিচয় পুলিশকে জানালে তারা পরবর্তী আনুষ্ঠানিকতা এবং তাঁর মৃতদেহ যথারীতি সৎকারের যাবতীয় ব্যবস্থা নিয়েছিল। উল্লেখ্য, তখন তাঁর এক মামা ঢাকা মেট্রো পুলিশেরই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।

৩. মৃত্যুর বেশ কিছুদিন আগে থেকেই ফরহাদকে প্রচ- সন্দেহপ্রবণ, সংশয়বাদী ও অস্থিরতায় পেয়ে বসেছিল। তাঁর কথাবার্তায় অসংলগ্নতা, অযৌক্তিকতা বা অবৈজ্ঞানিকতা মারাত্মকভাবে লক্ষণীয় ছিল। অনেক দিন ঢাকার রাস্তায় দুজন হেঁটেছি। অপরাহ্ণ থেকে সন্ধ্যা অবধি সায়েদাবাদ, টিকাটুলী, বলধা গার্ডেন ইত্যাদি এলাকায় ঘুরেছি। সে সময় তাঁর অনবরত অবিবেচক কল্পলোকের ভাষ্য আমাকে ভাবিয়ে তোলে। এমনকি বন্ধুবান্ধব বা নিকটাত্মীয়দের সম্পর্কে তাঁর বিষোদগার ও অমূলক মন্তব্য খুবই অস্বাভাবিক ঠেকেছিল। জানি সে কলেজশিক্ষক। কিন্তু ঘন ঘন কলেজ বদল করার নেশায় পেয়েছিল তাঁকে। বাস্তবতা হলো, সে কোথাও নিজেকে মানিয়ে নিতে পারছিল না। এক স্থান থেকে অন্যত্র। রাতারাতি তাড়াতাড়ি এবং নিভৃতে ঠিকানা পরিবর্তন করে বোহেমিয়ান জীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠেছিল। রাজনৈতিক মতাদর্শগত বা সামাজিক দর্শনগত কারণেও আর দশজনের সঙ্গে গা ভাসিয়ে চলতে পারছিল না সে। কোনো কর্তৃপক্ষের তোয়াক্কা না করার এক ভয়ংকর প্রবণতা পেয়ে বসে তাঁকে। ঢাকায় বসবাসরত আপন বড় ভাইকে, ভাবিকে সন্দেহ করত। নিজের বাবা-মাকেও আপন মনে করত না। তাঁর মধ্যে বদ্ধমূল ধারণা জন্মেছিল, বাবা তাঁকে শৈশবে এক ব্রাহ্মণ পরিবার থেকে দত্তক হিসেবে নিয়েছিলেন। তাঁর প্রকৃত বাবা স্থানীয় এক বনেদি হিন্দু ব্যবসায়ী। এমনকি আপন বোনকেও সন্দেহের চোখে দেখত। মোদ্দা কথা, দুনিয়ায় তাঁর আপন বলে কেউ নেই। সবাই তাঁকে ইচ্ছা করে এড়িয়ে চলে। এ নিয়ে আমার সঙ্গে দুয়েকবার বাগ্বিতন্ডায়ও লিপ্ত হয়েছে সে। আঃ, তাঁর কী বিস্ময়কর যুক্তি ছিল! মাঝেমধ্যে হাসি পেত, কষ্টও পেয়েছি তাঁর এমন মনোবিকলন, এমন আকাশকুসুম ভাবনার জাল বিস্তার করে নিখুঁত শব্দচয়ন দেখে।

মর্মাহত হয়ে নিজেও ভেবেছি, মাত্র বছর দুয়েক সময়ের ব্যবধানে এক তুখোড় মার্কসবাদী, সমাজতন্ত্রে বিভোর বস্তুবাদের ধারক যে নাকি মহামতি লেনিনের রণকৌশল, কমিউনিস্ট ম্যানিফেস্টো ও ডাস ক্যাপিটাল থেকে অনর্গল বলতে পারত সে কীভাবে এমন অস্বাভাবিক ভাববাদীতে রূপান্তরিত হয়ে গেল! এ কেমন আচরণ?

৫. একদিন বিকালে সে হন্তদন্ত হয়ে আমার টিকাটুলীর দুই কামরার ছোট্ট বাসায় এসে হাজির। কিছুটা উৎকণ্ঠা নিয়ে বলছিল, তাঁকে কারা যেন দীর্ঘদিন যাবৎ অনুসরণ করে আসছে। তাঁকে সারাক্ষণ গোয়েন্দা সংস্থাও ফলো করছে। তাঁকে কারা যেন মেরে ফেলতে চায়। অদৃশ্য আততায়ীর হাত থেকে আত্মরক্ষার উপায় হিসেবে সে পকেটে একটা পেপার ওয়েট রেখেছে। তাঁর পকেটে পেপার ওয়েট বহন করার কাহিনি আমাদের আরেক বন্ধু জাহাঙ্গীরও একবার আমাকে বলেছিল।

আমি বললাম, এসব কী বলছ? কল্পনা বিলাসিতা ছাড়। বসো চা-নাশতা খাও। আমি তোমার সঙ্গে বের হচ্ছি। দেখি কোথায় কারা তোমাকে ফলো করে? তখন সে আরও বিচলিত বোধ করত। ভাবছি আমাকেও আবার সন্দেহ করা শুরু করে কি না। আমারও চাকরি জীবনের শুরুর সময়। বৈষয়িক কোনো বোধ তখনো জাগ্রত হয়নি। সেদিন হাঁটতে হাঁটতে দুজন মতিঝিলের দিকে যাচ্ছি। দৈনিক জনকণ্ঠ অফিস ছিল সেখানে। এবার তাঁর সাংবাদিকতার নেশা হয়েছে। জাহাঙ্গীরনগরের একজন অগ্রজের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে। হঠাৎ নিঃসংকোচে এবং বেশ দৃঢ়তার সঙ্গে বলে ফেলল, ‘আত্মহত্যা করার জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হল জায়গাটা খুব সুন্দর হবে- কী বলিস! সকালবেলায় এসে ছেলেমেয়েরা দেখবে তরতাজা উপুড় হয়ে পড়ে আছি আমি, বেশ মজাই হবে, তাই না?’

আমি হতভম্ব। এসব কী বলছ তুমি?

সে বলে, না এমনি বলছি।

তুমি তো পত্রিকার চাকরির জন্য যাচ্ছ। পাগলামি করো না প্লিজ।

তুমি চাইলে অনেক কিছু করতে পারবে, ইত্যাদি ইত্যাদি।

এবার সে বলল ... শোন, ‘একদিন ভরা জোছনারাতে আমি ওখানটায় গিয়েছিলাম। দেখি ধবধবে ফরসা আলো ছড়িয়ে আছে কার্জন হলের মূল ফটকের চারপাশে। মধ্যরাতেও গাছের ছায়া দেখা যাচ্ছিল। চাঁদের আলো আর বিদ্যুতের আলোয় একাকার সবকিছু। রাতটা আমার ভীষণ পছন্দ হয়েছিল। কিন্তু বাদ সাধে দুজন কর্তব্যপরায়ণ নৈশপ্রহরী। বারবার এগিয়ে এসে জিজ্ঞেস করছিল এত রাতে এখানে কী করছেন? পরিচয় কী- এসব। আমি নিরুত্তর থেকে একটু অপেক্ষা করে ফিরে আসি। সেদিন সময়টা মোটেই অনুকূলে ছিল না।

তাঁর এমন দুঃসাহসিক অকপট বর্ণনা শুনে আমি খানিকটা ঘাবড়ে যাই। যদিও তাঁকে বুঝতে দিইনি। ভিতরে ভিতরে ভয় হচ্ছিল। আবার ভাবছিলাম, সে তো সব সময় এভাবেই বলে। একটা কাজে ডুবে গেলে সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে।

কী আশ্চর্য! জানা যায়, ১৯৬১ সালে মাত্র ৬২ বছর বয়সে আত্মহত্যার আগে নোবেলজয়ী ও আমেরিকান বিখ্যাত কথাসাহিত্যিক আর্নেস্ট হেমিংওয়ে একই আচরণ করতেন। তিনি তাঁর বন্ধুদের বলতেন দ্যাখ, চারপাশে কত গোয়েন্দা ঘুরছে, তারা আমাকে কোথাও যেতে দিচ্ছে না। বাথরুম থেকে ব্যাংক সর্বত্র আমার পেছনে। মধ্যরাতেও আমি নিরাপদ নই। এভাবে বাঁচা যায় তোমরাই বল? বন্ধুরা বিস্মিত হয়ে এদিক-ওদিক গুপ্তচর খুঁজত। কাউকে পেত না। শেষ পর্যন্ত হেমিংওয়ে মুক্তি নিল পৈতৃকসূত্রে পাওয়া পিস্তলের পরপর দুটো বুলেট ব্যবহার করে। যিনি নাকি দুনিয়ার মানুষকে বলে গেছেন, ‘মানুষ ধ্বংস হয়ে যেতে পারে, পরাজিত হতে পারে না।’ তিনি নিজেকে ধ্বংসই করেছিলেন।

আর ১৯৬১ সালেই জন্ম নেওয়া আমাদের মেধাবী বন্ধু, চৌকশ ও বাগ্মী ফরহাদ প্রীতম হোটেলের চার তলার এক নির্জন কক্ষে বৈদ্যুতিক পাখার সঙ্গে কণ্ঠ বেঁধে মাত্র ৩৫ বছরের জীবনকে বলে দিল ‘না’। তবে তাঁর কোনো সুইসাইড নোট ছিল না। ঝুলে থাকা শরীরের নিচে বিছানায় একটা উন্মুক্ত বলপেন আর সাদা প্যাড পড়ে ছিল। যাতে কালির আঁচড় লাগেনি।

 

বোরাক টাওয়ার, শ্রাবণ, ১৪২৯

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

৪৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন
হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক
৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত
নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু
নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ
‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’
‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০
সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা
কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা