শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ আগস্ট, ২০২২

আত্মহত্যার মনোজগৎ

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
আত্মহত্যার মনোজগৎ

৪ আগস্ট বাংলাদেশ প্রতিদিনে চোখ রাখতেই সবার আগে একজন আত্মহত্যাকারীর ছোট্ট একটি সুইসাইড নোট আমার নজর কাড়ে। বরিশাল উদীচীর বাচিকশিল্পী ও সংস্কৃতিকর্মী নিপা আত্মহত্যা করেছেন। ২৫ বছর বয়সী উচ্চশিক্ষিতা এই নারী আত্মহত্যার আগে লিখে গেছেন, ‘ব্যস্ত দুনিয়ার সবাই আবার ব্যস্ত হয়ে যাবে’। এটা খুবই স্বাভাবিক এবং চিরায়ত। তাঁর মৃত্যুর রহস্য হয়তো দ্রুত উদ্ঘাটিত হবে। এক পরিসংখ্যানে দেখা যায়, দেশে প্রতিদিন গড়ে ২৯ জন আত্মহত্যা করে। বছরে প্রায় ১৫ হাজার। পৃথিবীতে বছরে ৯ লাখ এবং প্রতি সেকেন্ডে একজন। মানুষ নিজের জীবন নিজেই শেষ করে দিতে পারে। এটা কি ভাবা যায়? এটা কি এত সহজ কাজ? গবেষণা বলে, অন্যকে হত্যা করার চেয়ে অনেক অনেক গুণ বেশি সাহস লাগে নিজেকে হত্যা করতে এবং অতি মেধাবী ও সাহসীরাই আত্মহত্যা করতে পারে।

আত্মহত্যা বোধকরি পৃথিবীর সমান বয়সী এক আদিম ব্যাধির নাম। পৃথিবীতে মানুষের অস্তিত্বের সূচনা এবং বিপরীতক্রমে তার নিজের জীবন তুচ্ছজ্ঞান করতে শেখা একই সঙ্গে ঘটে। এটা ধ্রুব সত্য, মানুষ নিজেকেই সবচেয়ে বেশি ভালোবাসে। এর সঙ্গে অন্য কোনো কিছুর তুলনা হয় না। এটা জন্মগতভাবে প্রাপ্ত। পৃথিবীর অন্যান্য প্রাণীও নিজেকে সর্বাগ্রে রক্ষার কলাকৌশল রপ্ত করতে শেখে। এও মানুষের মতো প্রকৃতিগতভাবেই প্রাপ্ত। কথায় বলে, নিজে বাঁচলে বাপের নাম। নিজের জীবনের প্রশ্নে মানুষ নাকি সব সময় অন্য প্রাণীর চেয়ে স্বার্থপর। কেউ মরতে চায় না। সুন্দর মায়াবী এ ভুবন ছেড়ে চলে যেতে চায় না। শেষ মুহূর্তের হৃদস্পন্দন পর্যন্ত আশায় বুক বেঁধে থাকে। এই তো আমি বেঁচে আছি। জীবন এত স্বপ্নময়, এত মধুর যে, এর মোহে আষ্টেপৃষ্ঠে বাঁধা পড়ে সবাই। তবু প্রতিদিন বিস্ময়াহত হয়ে দেখি, পত্রিকার পাতাজুড়ে আত্মহত্যার সংবাদের ছড়াছড়ি। কি বিচিত্র, বীভৎস মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে চলেছে মানুষ। প্রশ্ন জাগে- কেন আত্মহনন, কারা করে, কখন করে? এটাকে কি প্রতিরোধ করা যায় নাকি একেবারেই অবশ্যম্ভাবী এবং অপ্রতিরোধ্য পরিণতি?

২. মনে পড়ে, আজ থেকে প্রায় তিন দশক আগে আমাদের বন্ধু ফরহাদ আত্মহত্যা করে। সে তখন একটি বেসরকারি কলেজের শিক্ষক। একসময় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্র হিসেবেও তাঁর যথেষ্ট সুনাম ছিল। অর্থনীতিতে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর ছিল। একই স্কুল এবং কলেজে পড়ুয়া আমরা খুবই সমসাময়িক ছিলাম। উভয়েই মধ্যবিত্তের সরাসরি প্রতিনিধি হলেও মনন ও প্রতিভায় ফরহাদ আমাদের চেয়ে খানিকটা অগ্রসরমান ছিল। এর বাহ্যিক প্রকাশ তাঁর আচরণের মধ্যে বিকশিত ছিল। এ কারণে তাঁর ওপর পরিবার, সমাজ এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একটা প্রচ্ছন্ন বাড়তি প্রত্যাশাও ছিল। যা তাঁর আত্মহননের মধ্য দিয়ে চিরসমাপ্তি ঘটে।

আজও স্মৃতিতে স্পষ্ট এবং ভাস্বর হয়ে আছে। তাঁর আকস্মিক অকালপ্রয়াণে আমি মানসিকভাবে ভীষণ মুষড়ে পড়েছিলাম। কারণ ঢাকার একটি অভিজাত হোটেলকক্ষের ফ্যানের সঙ্গে তাঁর ঝুলন্ত দেহখানা পুলিশের পরে সম্ভবত আমিই প্রথম দেখি।

তাঁর সঙ্গে থাকা টেলিফোন ইনডেক্স-জাতীয় ছোট্ট নোটবই থেকে তখন আমার অফিস বাংলাদেশ সচিবালয়ের ফোন নম্বর পেয়ে পুলিশ আমাকেই প্রথম অবহিত করেছিল। তারা আমাকে তাঁর অসুস্থতার কথা বলেছিল। আমি সেদিন নিঃসংশয়ে পল্টনের সেই বহুতল হোটেলে হাজির হলে উপস্থিত একজন পুলিশ ইন্সপেক্টরের স্বভাবসুলভ জেরার মধ্যে পড়ি। পরে তাঁকে নিয়ে হোটেলকক্ষে গিয়ে ফ্যানের সঙ্গে দোদুল্যমান লাশ দেখে শিহরিত হয়ে চমকে উঠি। আমি হতচকিত, অপ্রস্তুত হয়ে যাই। যে দৃশ্য আজও আমাকে চমকায়, তাড়িত করে এবং বেদনাহত করে। সেদিন আমি ঢাকায় তাঁর অন্যান্য আত্মীয়স্বজনের নাম ও পরিচয় পুলিশকে জানালে তারা পরবর্তী আনুষ্ঠানিকতা এবং তাঁর মৃতদেহ যথারীতি সৎকারের যাবতীয় ব্যবস্থা নিয়েছিল। উল্লেখ্য, তখন তাঁর এক মামা ঢাকা মেট্রো পুলিশেরই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।

৩. মৃত্যুর বেশ কিছুদিন আগে থেকেই ফরহাদকে প্রচ- সন্দেহপ্রবণ, সংশয়বাদী ও অস্থিরতায় পেয়ে বসেছিল। তাঁর কথাবার্তায় অসংলগ্নতা, অযৌক্তিকতা বা অবৈজ্ঞানিকতা মারাত্মকভাবে লক্ষণীয় ছিল। অনেক দিন ঢাকার রাস্তায় দুজন হেঁটেছি। অপরাহ্ণ থেকে সন্ধ্যা অবধি সায়েদাবাদ, টিকাটুলী, বলধা গার্ডেন ইত্যাদি এলাকায় ঘুরেছি। সে সময় তাঁর অনবরত অবিবেচক কল্পলোকের ভাষ্য আমাকে ভাবিয়ে তোলে। এমনকি বন্ধুবান্ধব বা নিকটাত্মীয়দের সম্পর্কে তাঁর বিষোদগার ও অমূলক মন্তব্য খুবই অস্বাভাবিক ঠেকেছিল। জানি সে কলেজশিক্ষক। কিন্তু ঘন ঘন কলেজ বদল করার নেশায় পেয়েছিল তাঁকে। বাস্তবতা হলো, সে কোথাও নিজেকে মানিয়ে নিতে পারছিল না। এক স্থান থেকে অন্যত্র। রাতারাতি তাড়াতাড়ি এবং নিভৃতে ঠিকানা পরিবর্তন করে বোহেমিয়ান জীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠেছিল। রাজনৈতিক মতাদর্শগত বা সামাজিক দর্শনগত কারণেও আর দশজনের সঙ্গে গা ভাসিয়ে চলতে পারছিল না সে। কোনো কর্তৃপক্ষের তোয়াক্কা না করার এক ভয়ংকর প্রবণতা পেয়ে বসে তাঁকে। ঢাকায় বসবাসরত আপন বড় ভাইকে, ভাবিকে সন্দেহ করত। নিজের বাবা-মাকেও আপন মনে করত না। তাঁর মধ্যে বদ্ধমূল ধারণা জন্মেছিল, বাবা তাঁকে শৈশবে এক ব্রাহ্মণ পরিবার থেকে দত্তক হিসেবে নিয়েছিলেন। তাঁর প্রকৃত বাবা স্থানীয় এক বনেদি হিন্দু ব্যবসায়ী। এমনকি আপন বোনকেও সন্দেহের চোখে দেখত। মোদ্দা কথা, দুনিয়ায় তাঁর আপন বলে কেউ নেই। সবাই তাঁকে ইচ্ছা করে এড়িয়ে চলে। এ নিয়ে আমার সঙ্গে দুয়েকবার বাগ্বিতন্ডায়ও লিপ্ত হয়েছে সে। আঃ, তাঁর কী বিস্ময়কর যুক্তি ছিল! মাঝেমধ্যে হাসি পেত, কষ্টও পেয়েছি তাঁর এমন মনোবিকলন, এমন আকাশকুসুম ভাবনার জাল বিস্তার করে নিখুঁত শব্দচয়ন দেখে।

মর্মাহত হয়ে নিজেও ভেবেছি, মাত্র বছর দুয়েক সময়ের ব্যবধানে এক তুখোড় মার্কসবাদী, সমাজতন্ত্রে বিভোর বস্তুবাদের ধারক যে নাকি মহামতি লেনিনের রণকৌশল, কমিউনিস্ট ম্যানিফেস্টো ও ডাস ক্যাপিটাল থেকে অনর্গল বলতে পারত সে কীভাবে এমন অস্বাভাবিক ভাববাদীতে রূপান্তরিত হয়ে গেল! এ কেমন আচরণ?

৫. একদিন বিকালে সে হন্তদন্ত হয়ে আমার টিকাটুলীর দুই কামরার ছোট্ট বাসায় এসে হাজির। কিছুটা উৎকণ্ঠা নিয়ে বলছিল, তাঁকে কারা যেন দীর্ঘদিন যাবৎ অনুসরণ করে আসছে। তাঁকে সারাক্ষণ গোয়েন্দা সংস্থাও ফলো করছে। তাঁকে কারা যেন মেরে ফেলতে চায়। অদৃশ্য আততায়ীর হাত থেকে আত্মরক্ষার উপায় হিসেবে সে পকেটে একটা পেপার ওয়েট রেখেছে। তাঁর পকেটে পেপার ওয়েট বহন করার কাহিনি আমাদের আরেক বন্ধু জাহাঙ্গীরও একবার আমাকে বলেছিল।

আমি বললাম, এসব কী বলছ? কল্পনা বিলাসিতা ছাড়। বসো চা-নাশতা খাও। আমি তোমার সঙ্গে বের হচ্ছি। দেখি কোথায় কারা তোমাকে ফলো করে? তখন সে আরও বিচলিত বোধ করত। ভাবছি আমাকেও আবার সন্দেহ করা শুরু করে কি না। আমারও চাকরি জীবনের শুরুর সময়। বৈষয়িক কোনো বোধ তখনো জাগ্রত হয়নি। সেদিন হাঁটতে হাঁটতে দুজন মতিঝিলের দিকে যাচ্ছি। দৈনিক জনকণ্ঠ অফিস ছিল সেখানে। এবার তাঁর সাংবাদিকতার নেশা হয়েছে। জাহাঙ্গীরনগরের একজন অগ্রজের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে। হঠাৎ নিঃসংকোচে এবং বেশ দৃঢ়তার সঙ্গে বলে ফেলল, ‘আত্মহত্যা করার জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হল জায়গাটা খুব সুন্দর হবে- কী বলিস! সকালবেলায় এসে ছেলেমেয়েরা দেখবে তরতাজা উপুড় হয়ে পড়ে আছি আমি, বেশ মজাই হবে, তাই না?’

আমি হতভম্ব। এসব কী বলছ তুমি?

সে বলে, না এমনি বলছি।

তুমি তো পত্রিকার চাকরির জন্য যাচ্ছ। পাগলামি করো না প্লিজ।

তুমি চাইলে অনেক কিছু করতে পারবে, ইত্যাদি ইত্যাদি।

এবার সে বলল ... শোন, ‘একদিন ভরা জোছনারাতে আমি ওখানটায় গিয়েছিলাম। দেখি ধবধবে ফরসা আলো ছড়িয়ে আছে কার্জন হলের মূল ফটকের চারপাশে। মধ্যরাতেও গাছের ছায়া দেখা যাচ্ছিল। চাঁদের আলো আর বিদ্যুতের আলোয় একাকার সবকিছু। রাতটা আমার ভীষণ পছন্দ হয়েছিল। কিন্তু বাদ সাধে দুজন কর্তব্যপরায়ণ নৈশপ্রহরী। বারবার এগিয়ে এসে জিজ্ঞেস করছিল এত রাতে এখানে কী করছেন? পরিচয় কী- এসব। আমি নিরুত্তর থেকে একটু অপেক্ষা করে ফিরে আসি। সেদিন সময়টা মোটেই অনুকূলে ছিল না।

তাঁর এমন দুঃসাহসিক অকপট বর্ণনা শুনে আমি খানিকটা ঘাবড়ে যাই। যদিও তাঁকে বুঝতে দিইনি। ভিতরে ভিতরে ভয় হচ্ছিল। আবার ভাবছিলাম, সে তো সব সময় এভাবেই বলে। একটা কাজে ডুবে গেলে সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে।

কী আশ্চর্য! জানা যায়, ১৯৬১ সালে মাত্র ৬২ বছর বয়সে আত্মহত্যার আগে নোবেলজয়ী ও আমেরিকান বিখ্যাত কথাসাহিত্যিক আর্নেস্ট হেমিংওয়ে একই আচরণ করতেন। তিনি তাঁর বন্ধুদের বলতেন দ্যাখ, চারপাশে কত গোয়েন্দা ঘুরছে, তারা আমাকে কোথাও যেতে দিচ্ছে না। বাথরুম থেকে ব্যাংক সর্বত্র আমার পেছনে। মধ্যরাতেও আমি নিরাপদ নই। এভাবে বাঁচা যায় তোমরাই বল? বন্ধুরা বিস্মিত হয়ে এদিক-ওদিক গুপ্তচর খুঁজত। কাউকে পেত না। শেষ পর্যন্ত হেমিংওয়ে মুক্তি নিল পৈতৃকসূত্রে পাওয়া পিস্তলের পরপর দুটো বুলেট ব্যবহার করে। যিনি নাকি দুনিয়ার মানুষকে বলে গেছেন, ‘মানুষ ধ্বংস হয়ে যেতে পারে, পরাজিত হতে পারে না।’ তিনি নিজেকে ধ্বংসই করেছিলেন।

আর ১৯৬১ সালেই জন্ম নেওয়া আমাদের মেধাবী বন্ধু, চৌকশ ও বাগ্মী ফরহাদ প্রীতম হোটেলের চার তলার এক নির্জন কক্ষে বৈদ্যুতিক পাখার সঙ্গে কণ্ঠ বেঁধে মাত্র ৩৫ বছরের জীবনকে বলে দিল ‘না’। তবে তাঁর কোনো সুইসাইড নোট ছিল না। ঝুলে থাকা শরীরের নিচে বিছানায় একটা উন্মুক্ত বলপেন আর সাদা প্যাড পড়ে ছিল। যাতে কালির আঁচড় লাগেনি।

 

বোরাক টাওয়ার, শ্রাবণ, ১৪২৯

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন

সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস
সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস

নগর জীবন

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান, এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান, এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন

নগর জীবন

সৌজন্য সাক্ষাৎ
সৌজন্য সাক্ষাৎ

নগর জীবন