শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ আগস্ট, ২০২২

ত্যাগ করতে করতে আনন্দ খুঁজুক জীবন

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
ত্যাগ করতে করতে আনন্দ খুঁজুক জীবন

খ্যাতির জন্য নয়, আনন্দের জন্য কাজ করতে চাই : আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ স্যারের কথাটা খুব মনে ধরল। কথাটা খুবই অর্থবহ, যদিও এ ধরনের কথাগুলো এখন আর আমরা তেমনটা শুনতে পাই না। বরং এমন সব কথা শুনছি যার কোনো মূল্য নেই। স্যুট-বুট-টাই লাগালেই কথাগুলো যে ভদ্র মানুষের মতো হবে তা নয়। গলায় একটা বড় পদের সাইনবোর্ড ঝোলালেই যে কথাগুলো অমৃত-মধুর হবে তা নয়। যদিও তেলবাজ সমাজ নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধেও তেলবাজি করতে এতটুকু কার্পণ্য করছে না। কারণ যতক্ষণ বড় পদের সাইনবোর্ডটা থাকবে ততক্ষণ পর্যন্ত চারপাশের স্বার্থবাজ মানুষ মিথ্যা করে হলেও প্রশংসার মতো মহামূল্যবান অস্ত্রটা প্রয়োগ করতে কোনোভাবেই পিছপা হবে না। খুব অদ্ভুত বিষয় হলো, বড় পদের সাইনবোর্ড ঝোলানো মানুষটার যখন ক্ষমতা থাকবে না তখন মানুষ যতটা তেলবাজি করেছে তার চেয়ে বেশি সমালোচনা করতে কোনোক্রমেই নিজেকে পিছিয়ে রাখবে না। পচনশীলতার নিয়মও বুঝি এটা, যা মানুষের দেহেই কেবল পচন ধরায় না, মনেও পচন ধরায়। এটাই প্রকৃতির নিয়ম, যদিও প্রকৃতি এ নিয়মকে কখনো গ্রহণযোগ্য মনে করে না। সবচেয়ে অদ্ভুত মনস্তত্ত্ব হলো, ক্ষমতাবানরা নিজেদের প্রশংসা ও গুণগান শুনতে ভালোবাসে। হয়তো মানুষের ক্ষমতা যত বাড়তে থাকে নিজের প্রশংসা শোনার চামড়াটাও মানুষের গন্ডারের মতো হতে থাকে। তবে সবচেয়ে হতাশার কথা হলো, সমাজে তেলবাজ মানুষের সংখ্যা যত বাড়বে সমাজকে তত ব্যক্তিত্বহীন মানুষের বোঝা বইতে হবে।

কাজী নজরুল ইসলামের ‘সাহেব ও মোসাহেব’ নামের কবিতাটা মনে পড়ে গেল। কবিতাটা মনে হয় সবাইকে আরেকবার শোনানো দরকার, কারণ মানুষ তার ভিতরটা দেখতে ভয় পায়। সে জায়গাটা মানুষকে চেনানো দরকার। সাহেব-মোসাহেবরা আমাদের চারপাশেই হয়তো আছে, যেমন চারপাশে ছড়িয়ে আছে সাহেব-বিবি-গোলামরা। মজার বিষয় হলো, ‘সাহেব বিবি গোলাম’ ১৯৫৩ সালে বিমল মিত্র রচিত একটি বাংলা উপন্যাস। ১৯৫৬ সালে উপন্যাসটি ‘সাহেব বিবি গোলাম’ বাংলা ছায়াছবিতে রূপান্তরিত হয়েছিল। ব্রিটিশ রাজত্বকালে বাংলায় সামন্ততন্ত্রের করুণ পতনকে তুলে ধরা হয়েছিল চলচ্চিত্রটিতে। সামন্ত কর্তাদের জাঁকজমকপূর্ণ জীবনের কাছে পুড়ে মরেছে তাদের বিয়ে করা বউদের মন। স্বামীদের মন জোগাতে বউরা সবকিছু উজাড় করে দিতে চেয়েছেন কিন্তু বারবার ভেঙেছে মন। নর্তকীদের রঙের নেশার কাছে জীবনের মূল্য হারিয়ে গেছে। বড় বড় ইট-পাথরের প্রাসাদে অপেক্ষার পর অপেক্ষা করেছেন বউরা, কিন্তু চার দেয়ালে আটকে গেছে তাদের জীবনের আনন্দ। তবে অতি জৌলুশে একদিন ভেঙে পড়েছে কর্তাদের আভিজাত্যের অহংকার। অথচ সাধারণ একটা মানুষের জীবনে টানাপোড়েন আছে, দারিদ্র্যের ছাপ চোখেমুখে লেগে আছে কিন্তু তার চেয়ে সুখী আর কেউ নেই। প্রাচুর্যের বোঝা মানুষকে ধ্বংস করে, অভাবের অনুভূতিতে মানুষের ভিতর নতুন করে বেঁচে ওঠার জীবনীশক্তি গড়ে তোলে। এটাই সত্য, সত্য এমন করেই কখনো কখনো নির্মম হয়।

আপনি সাহেব না মোসাহেব তা চেনার দায়িত্ব আপনার। কারণ সামনে থেকে সত্য স্বীকার করতে সবাই ভয় পায় অথচ মানুষের ভিতরটা জানে সেখানে কত ধ্বংসযজ্ঞের খেলা চলছে। সবাই যেন কাঠের পুতুল হয়ে যাচ্ছে, নিজের মতো করে ভাবার মতো লোকের সংখ্যা ক্রমাগত কমছে। গণতন্ত্রের নাম দিয়ে সংখ্যাধিক্যকে প্রাধান্য দিতে গিয়ে মানুষ অন্ধ অনুকরণে গা ভাসাচ্ছে। সত্য হচ্ছে মিথ্যা, মিথ্যে হচ্ছে সত্য। মিথ্যারও মহত্ত্ব আছে। হাজার হাজার মানুষকে পাগল করে দিতে পারে মিথ্যার মোহ। চিরকালের জন্য সত্য হয়েও থাকতে পারে মিথ্যা। কারণ সত্য বিচারে মানুষ তার নিজের বিচারকে খুব কমই অনুসরণ করে। সমষ্টির সমর্থনের আশায় সামষ্টিকের মিথ্যাকেই প্রতিদিন এমন করে বড় সত্য ভেবে অনুকরণ করে। এভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ভ্রান্ত ধারণাকেও মানুষ সঠিক বলে বিশ্বাস করতে থাকে যদিও সে জানে যে তারা ভুল। কিটি জেনোভেস নামের এক নারীকে ১৯৬৪ সালে নিউইয়র্ক শহরের জনাকীর্ণ রাস্তায় উপর্যুপরি ছুরিকাঘাতের মাধ্যমে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। নিউইয়র্ক টাইমস লিখেছে, সে সময় ৩০ থেকে ৪০ জনের মতো মানুষ এ ঘটনা তাদের চোখের সামনে ঘটতে দেখেছিল কিন্তু কিটি জেনোভেসকে সন্ত্রাসীদের হাত থেকে রক্ষার জন্য কেউই এগিয়ে আসেনি। কেন এমনটা হলো তা নিয়ে তখন গবেষকরা দিনের পর দিন গবেষণা করেছেন।

গবেষণালব্ধ মনোবিজ্ঞনের পরীক্ষা বলছে, একজন মানুষ যত বেশিসংখ্যক মানুষের সামনে বিপদে পড়বে তার সাহায্য পাওয়ার সুযোগ তত বেশি কমে আসবে। অথচ উল্টো ঘটার কথা। এর পেছনে দুটি বিষয় Diffusion of Responsibility এবং Bystander Effect মানুষের মধ্যে কাজ করে। যেখানে মানুষ ভাবে, অনেক মানুষ তো আছে, তাদের কেউ না কেউ সাহায্য করবে, আমি কেন ঘটনায় জড়িয়ে গিয়ে নিজেকে ঝামেলায় ফেলব। খুব অদ্ভুত হয় মানুষের মনস্তত্ত্ব। কখনো কখনো মানুষ গড্ডলিকা প্রবাহে গা ভাসিয়ে অনুকরণপ্রিয় হয়, আবার কখনো কখনো মনুষ্যত্বের পরীক্ষা থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিয়ে সুবিধাবাদী হয়। এর কোনোটিতেই আনন্দের মর্মবাণী নেই বরং আছে জরাগ্রস্ত জীবনের প্রতিচ্ছবি। আবদুল্লাহ আবু সায়ীদের কথা প্রসঙ্গে বলতে চাই, সবাই যদি খ্যাতির পেছনে ছুটতে থাকে, মিথ্যা প্রশংসার পেছনে ছুটতে থাকে তাহলে মানুষের জন্য বাস্তবে কাজ করে আনন্দের জায়গাটা তৈরি করবে কে? আমাদের তরুণদের স্বপ্ন দেখাবে কে? স্বপ্ন দেখাটা যত কঠিন স্বপ্ন দেখানোটা তার থেকে বেশি কঠিন। সবাই স্বপ্ন দেখাতে পারে না, কেউ কেউ পারে। সবাই ত্যাগের আনন্দে নিজেকে ডোবাতে পারে না, কেউ কেউ পারে। যে মানুষের কিছু নেই তার দেওয়ার মতো মন আছে। যার সব আছে তার কেড়ে নেওয়ার লোভ আছে। খুব অদ্ভুত এ বৈপরীত্য, যা নদীর মাঝখানে এসে ঝড়ের মধ্যে ফেলে দেয় মানুষকে। যার কিছু নেই সে ঝড়ের সঙ্গে লড়তে লড়তে তীরে এসে নতুন জীবনের ডাক দেয়। যার সব আছে সে নিজের জীবন ভুলে গিয়ে ধনসম্পদ বাঁচাতে বাঁচাতে ডুবে মরে। ভরা পেট কখনো স্বপ্ন দেখতে পারে না, নতুন চিন্তা করতে পারে না, সৃজনশীল হতে পারে না। খালি পেট এর সবই পারে। মানুষ জীবনের ছোট ছোট আনন্দগুলো খুঁজুক, মানুষের ভিতরের সাধারণ মানুষটা বৃষ্টির পানিতে নিজেকে ভেজাতে ভেজাতে স্বপ্ন আর বাস্তবতার অঙ্কটা মিলিয়ে দেখুক। খুব ছোট হয়ে নুয়ে পড়া মানুষটা তার স্বার্থের বন্দিত্ব থেকে বেরিয়ে এসে স্বাধীন জীবনের আনন্দে ডুবে থাকুক। মানুষের জীবনটা আনন্দের বরফ কুড়াক, যেখানে শীতের তীব্রতা শরীরে এসে লাগবে, চাদরে নয়।

লেখক : শিক্ষক, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৩৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৭ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়