শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

মুসলিমরা কি মমতাকে বারবার ভোট দেবে

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
মুসলিমরা কি মমতাকে বারবার ভোট দেবে

ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান পরিস্থিতি অনেকটা বলিউডের তৃতীয় শ্রেণির ছবির স্ক্রিপ্টের মতো। একটা মন্ত্রিসভার অধিকাংশ মন্ত্রী, শাসকদলের অধিকাংশ নেতার বিরুদ্ধে কোটি কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ। তার রেশ গিয়ে পড়েছে প্রতিবেশী বাংলাদেশেও। লাগামছাড়া দুর্নীতির এ অলীক কুনাট্যে শরিক হয়ে গেছে বাংলাদেশের একশ্রেণির সুবিধাবাদী ব্যবসায়ীও। এই লেনদেনের ফলে বাংলাদেশের বিরোধী শক্তির কালো টাকা যেমন এপার বাংলায় শাসক দলের রাজনৈতিক কর্মকান্ডে যুক্ত হয়েছে, তেমনই এপার বাংলার চুরি ও প্রতারণার কোটি কোটি টাকা হাতবদল হয়ে চলে গেছে বাংলাদেশে নিরাপদ আশ্রয়ে। ভারত সরকারের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা এজেন্সিগুলোর হাতে দুই বাংলারই প্রভাবশালী কিছু মানুষের নাম এসেছে। তারা তা নিয়ে তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছেন। সব মিলিয়ে গোটা পরিস্থিতিটাই চলে গেছে হাতের বাইরে। সে ছবিটাই প্রকাশ্যে এনে দিয়েছেন ভারতের সাবেক প্রসারভারতী প্রধান, তথা একদা তথ্য-সম্প্রচার সচিব জহর সরকার। তাঁর স্পষ্ট বক্তব্য, ‘তৃণমূলের এক সাইড পচে গেছে। টিভিতে দেখা যাচ্ছে মানুষের টাকা লুট করে এক মন্ত্রী তাঁর বান্ধবীকে অলংকৃত করছেন। যা দেখে গা শিরশির করছে। এ পচা শরীর নিয়ে চব্বিশের ভোটে লড়াই করা মুশকিল হবে।’ ঘটনাচক্রে সে সময়ই কলকাতার মেয়ো রোডের মঞ্চে দাঁড়িয়ে সিবিআই-ইডি তদন্ত প্রশ্নে দিল্লিকে কার্যত হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মমতা ব্যানার্জি। তিনি বোঝাতে চেয়েছেন এ সবই বিজেপির চক্রান্ত। মমতা যখন এতটাই আক্রণাত্মক, ঠিক তখনই মুখ খুলেছেন জহর সরকার। সাবেক এই আমলা বরাবরই ঠোঁটকাটা। বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য সরকারের সময়ে সেই কারণে তাঁর সঙ্গে সংঘাত তৈরি হয়েছিল। পরে দিল্লিতে সংস্কৃতি মন্ত্রক ও তথ্য সম্প্রচার মন্ত্রকের সচিব ছিলেন জহরবাবু। সে সময়ও মণীশ তিওয়ারি-অরুণ জেটলিদের সঙ্গে সম্পর্ক বিশেষ সুখকর ছিল না।

এবারও জহর যা বলেছেন তা কোনো বিস্ফোরণের কম নয়। তিনি বলেন, ‘ঘটনাটা যখন টিভিতে দেখলাম, বিশ্বাসই করতে পারিনি। কারও বাড়ি থেকে এত টাকা বেরোতে পারে আমাদের কাছে কল্পনার অতীত।’ তাঁর কথায়, ‘আমার বাড়ির লোকেরা সঙ্গে সঙ্গে বলল তুমি রাজনীতি ছেড়ে দাও। আর বন্ধুরা টিপ্পনী কাটছে, বলছে কীরে কত টাকা পেলি?’

ঠিক এক বছর আগে জহর সরকারকে রাজ্যসভায় মনোনীত করেন মমতা ব্যানার্জি। দীনেশ ত্রিবেদীর ছেড়ে যাওয়া শূন্যপদে নির্বাচিত হয়েছেন জহর। সাক্ষাৎকারে জহর এদিন পষ্টাপষ্টিই বলেন, তৃণমূলের এক সাইড পচে গেছে। এ পচে যাওয়া শরীর নিয়ে চব্বিশের ভোটে লড়াই করা মুশকিল। তাই দুর্নীতিগ্রস্তদের বাদ দিতে হবে। কীভাবে বাদ দেওয়া যাবে তা দলকেই দেখতে হবে। কারণ ভাবমূর্তি ঠিক না করলে লড়াই করা যাবে না। স্বাধীনতার পর পশ্চিমবঙ্গের সব থেকে বড় মাফিয়া বীরভূমের অনুব্রত মন্ডল সিবিআইর জালে ধরা পড়েছেন। বাড়ি গিয়ে দরজায় কড়া নেড়ে তাঁকে তুলে নিয়ে গেছে সিবিআই। রাখী পূর্ণিমার দিন হাতে রাখীর বদলে হাতকড়া পরানো হয়েছে আপাদমস্তক দুর্নীতিতে নিমজ্জিত এ নরাধমের। হেন অধর্ম নেই যা তিনি করেননি। পশ্চিমবঙ্গের অন্তত ১০ হাজার কোটি টাকার সম্পদ রাজ্যের সাধারণ মানুষকে বঞ্চিত করে এই অনুব্রত শুধু নিজের এবং ঘনিষ্ঠদের বেআইনি সম্পত্তি বাড়াননি, দিনের পর দিন কলকাতার ক্যামাক স্ট্রিটে ভাইপো অ্যান্ড কোম্পানিকে পাঠিয়েছেন। বিনয় মিশ্র নামে এক আড়কাঠির মাধ্যমে বিদেশে পাঠিয়েছেন। যে বিনয় মিশ্র মমতা ব্যানার্জির ভাইপোর ঘনিষ্ঠতার সুবাদে দলের সাধারণ সম্পাদক হয়েছিল। শোনা যাচ্ছে, তিনি নাকি এখন ইন্দোনেশিয়ার কাছে ভান্তুয়া দ্বীপে পলাতক। সে দেশের নাগরিকত্ব নিয়েছেন।

একদা মুকুল রায়-ঘনিষ্ঠ অনুব্রত ২০০৯ সালের আগে হাটে মাগুর মাছ বিক্রি করতেন। কাঁসার গ্লাসে দেশি মদ খেতেন। আজ তাঁর বেআইনি বেসরকারি সম্পত্তি অন্তত ১ হাজার কোটি। তাঁর একজন দেহরক্ষীর সম্পত্তি ১০০ কোটি টাকার বেশি! যিনি এখন সিবিআইর হাতে। গত ১১ বছরে বীরভূমিতে তাঁর প্রতিপত্তি নিয়ে কেউ প্রশ্ন তোলার সাহস পায়নি। কেউ প্রশ্ন তুললে তার পিঠে চড়াম চড়াম করে ঢাক বাজিয়েছেন শাসক দলের এই ডন। পুলিশকে দিয়ে সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে গাঁজা কেস দিয়ে জেলে ভরা হয়েছে। এমনকি খুনের অভিযোগও আছে তার বিরুদ্ধে। মানুষের করের টাকায় পশ্চিমবঙ্গ সরকার একে বিশেষ কমান্ডো সুরক্ষা দিয়েছে। একঝাঁক কমান্ডো তাঁকে ঘিরে রাখত। যাতে কেউ একে ছুঁতে না পারে! বিরোধীশূন্য করে কাতলা মাথা পঞ্চায়েত ভোট করেছেন। দলের অন্য গোষ্ঠীর লোককে পঞ্চায়েত ভোটে হারাতে প্রয়োজনে পুলিশকে বোম মারতে বলেছেন। খুনে মদদ দিয়েছেন। এই তো সেদিনের কথা, ভাদু শেখ পাথর আর বালু তোলার ভাগ দেয়নি বলে জ্বলন্ত পুড়িয়ে মারা হয়েছে ১২ মহিলা আর শিশুকে। শুধু বাংলাদেশে গরু পাচার নয়, পাথর ও বালু খাদান, বেআইনি কয়লা খনি, বাংলা মায়ের সম্পদ লুট করে নিজের আর দলের রাজকোষ ভরেছেন এই অনুব্রত মন্ডল।

স্থানীয়রা এখন মুখ খুলে বলতে শুরু করেছেন, দামি বিদেশি মদ এবং দল বা ভাড়া করা মহিলা ছাড়া যাঁর একটা দিনও কাটত না। কোনো ব্যবসায়ী বালু বা পাথর খাদান লিজে নিলে ২ হাজার টাকার নোটের বান্ডিল ছাড়াও দামি বিদেশি মদ পাঠাতে হতো হোটেল বা গেস্টহাউস ভাড়া করে! এটাই রীতি ছিল। আর দিনের পর দিন এসব অনাচার দেখেও চোখ বুজে থেকেছেন সোনাবউয়ের পিসিশাশুড়ি! ফলে সাধারণ মানুষ এই নেতাকে নিয়ে যতই ছিছি করুক, কোনো দিন তাঁর বিরুদ্ধে তিনি কোনো ব্যবস্থাই নেননি। বরং ওর মাথায় কম অক্সিজেন যায় বলে বিষয়টি হালকা করে দিতে চেয়েছেন।। গ্রেফতারের পর বর্ষীয়ান মন্ত্রী শোভন দেব চট্টোপাধ্যায় দায় ঝেড়ে ফেলে বলেছেন, দোষ করলে শাস্তি পাবে, এর দায় দল নেবে না। চিটফান্ড মামলায় সিবিআইর হাতে গ্রেফতার হয়ে মাসের পর মাস জেল খাটা মদন মিত্রও দায় ঝেড়ে ফেলেছেন! দস্যু রত্নাকরের পাপের ভাগ কি তাঁর স্ত্রী-পুত্ররা নিয়েছিলেন? নেননি। সিপিএমের আমলে হুগলির অনিল বসুর পাপের ভাগ কেউ নিয়েছিল? নেয়নি।

গ্রেফতারি থেকে বাঁচতে এ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বরাবরের মতো এবারও দিল্লি ছুটে গেয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সেটিং করতে। দুজনে আলোচনা হয়েছে। কী আলোচনা? সেটা রাজ্যবাসী জানতে চায়। কিন্তু সত্যি কি জানা যাবে? তাহলে কি গত বছরে দেওয়া ১০০ দিনের কাজ অর্থাৎ রেগার ৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকার হিসাব বা অডিট জমা না পড়লেও আবার টাকা দেবে কেন্দ্র? শুরু হবে গ্রামে ১০০ দিনের কাজ। কারণ, সামনে পঞ্চায়েত ভোট আসছে। নাকি ইডি ও সিবিআই নিয়ে কিছু হলো? অনুব্রত আর পার্থতেই শেষ? নাকি এগোবে? তৃণমূলের আমলে এসএসসির প্রথম চেয়ারম্যান চিত্তরঞ্জন মন্ডল তো বলেছেন, এ দুর্নীতি নিয়ে তিনি প্রশাসনকে বলেছিলেন। কিন্তু কিছু হয়নি। বরং তিরস্কৃত হন। আর টাকার অঙ্ক ৫০ কোটি নয়, ১ হাজার ২০০ কোটিও হতে পারে। তখন পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় ছিলেন না। ছিলেন ব্রাত্য বসু। তিনি আরও বলেছেন, এর পেছনে আছেন যিনি, তিনিই আসলে অর্কেস্ট্রা বাজাচ্ছেন। তিনি কে? যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক চিত্তরঞ্জন বাবু কিন্তু তৃণমূলের শিক্ষা সেলের অন্যতম কর্তা।

মনে রাখতে হবে, নারদায় গোপন ক্যামেরায় তৃণমূল সাংসদদের টাকা নিতে দেখেও চোখ বন্ধ করেছিলেন তৎকালীন সংসদের এথিক্স কমিটির প্রধান লালকৃষ্ণ আদবানি। ফলে কারও সংসদ সদস্য পদ বাতিল হয়নি। স্পিকারও কোনো ব্যবস্থা নেননি। কিন্তু সোমনাথ চ্যাটার্জি স্পিকার থাকার সময় বহুজন সমাজবাদী পার্টি ও অন্য দলের ১২ সংসদ সদস্যের একই কারণে সংসদ সদস্য পদ বাতিল হয়েছিল। সোনা বৌমা, ভাইপো নিয়ে বিরোধীরা বিশেষ করে সিপিএম ও কংগ্রেস নেতারা যা বলছেন, তেমন কি কিছু হলো? মানে, ওই আরকি! সেটিং! এসব উত্তর আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই পাওয়া যাবে। কারণ গরু পাচার কেসে নিজাম প্যালেসে দফায় দফায় জেরা চলছে অনুব্রত মন্ডলের। বেআইনি খাদান থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা ওঠে বীরভূমে। যার মাথা ওই অনুব্রত। দুই দিন আগেই এত জেলার সভাপতি পরিবর্তন হলো, কিন্তু কাতলা মাথার কিছু হয়নি। তিনি তাঁর দেহের ওজনের মতোই অনড়। আপাতত যা দেখা যাচ্ছে- ১. সদ্যসমাপ্ত ভারতের উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনে জগদীপ ধনখড়ের বিরুদ্ধে ভোট দেননি তৃণমূল সংসদ সদস্যরা। যাঁকে দুই বছর ধরে দিনরাত গালাগাল করেছে তৃণমূল, যাঁর বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখিয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদ থেকে হটাতে বিল এনেছে বিধানসভায়, দার্জিলিংয়ে বিজেপির অন্যতম ফিক্সার হিমন্ত বিশ্ব শর্মার উপস্থিতিতে মাননীয়া গলায় শাল পরিয়ে দেওয়ার পর হঠাৎ করেই সেই দুষ্ট ধনখড় অতি সুবোধ বালকে পরিণত হয়েছেন! সে সময় সম্মিলিত বিরোধী প্রার্থী সংখ্যালঘু খ্রিস্টান মার্গারেট আলভা বারবার মাননীয়ার সঙ্গে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছেন। উনি ফোন ধরেননি।

২. জহরলাল নেহরু প্রতিষ্ঠিত সংবাদপত্র ‘ন্যাশনাল হেরাল্ড’ নিয়ে সোনিয়া গান্ধীকে বারবার ইডি (এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট) জেরা করার পর ১২টি বিরোধী দলের যৌথ বিবৃতিতে তৃণমূল সই করেনি। ইডির একতরফা ক্ষমতাকে আদালত সিলমোহর দেওয়ার পরদিন কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে এ অভিযোগে ১৭টি বিরোধী দল এক যৌথ প্রেস রিলিজ জারি করে। তাতে সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস সই করলেও এ নিয়ে প্রকাশ্যে মুখ খোলেনি! এমনকি মূল্যবৃদ্ধির বিরুদ্ধে যৌথ আন্দোলনেও নেই! কিছু বোঝা গেল? বাংলায় ৩০ শতাংশ মুসলিম ভোট। সরাসরি প্রায় ৮০টি বিধানসভা আসন মুসলিম ভোটে নির্ধারিত হয়। আরও প্রায় ৫০টি আসনে মুসলিম ভোট অন্যতম নিয়ন্ত্রক। বিজেপি জুজুতে মুসলিমরা বারবার ওঁর দলকেই ভোট দেবে এ গ্যারান্টি কেউ দিতে পারে?

                লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
সর্বশেষ খবর
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের বিমানের কাছে সন্দেহজনক ‘স্নাইপার মাঁচা’
ট্রাম্পের বিমানের কাছে সন্দেহজনক ‘স্নাইপার মাঁচা’

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিকাণ্ড : শিক্ষক-কর্মচারীদের সতর্ক থাকতে বলল মাউশি
অগ্নিকাণ্ড : শিক্ষক-কর্মচারীদের সতর্ক থাকতে বলল মাউশি

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্যালগেরিতে জেরিন তাজের একক চিত্র প্রদর্শনী ২৫ অক্টোবর
ক্যালগেরিতে জেরিন তাজের একক চিত্র প্রদর্শনী ২৫ অক্টোবর

২৩ মিনিট আগে | পরবাস

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে ইসি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

এইচএসসিতে মাদারীপুর জেলার সেরা অর্পা
এইচএসসিতে মাদারীপুর জেলার সেরা অর্পা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনদুপুরে রাজধানীতে ডাকাতি, ফ্ল্যাট থেকে ১০০ ভরি স্বর্ণ লুট
দিনদুপুরে রাজধানীতে ডাকাতি, ফ্ল্যাট থেকে ১০০ ভরি স্বর্ণ লুট

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অবশেষে দুই দিনের অনুমতি পেল মাদারীপুরের কুন্ডুবাড়ির মেলা
অবশেষে দুই দিনের অনুমতি পেল মাদারীপুরের কুন্ডুবাড়ির মেলা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২০ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২০ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরণ অনশন ও সমাবেশ : শহীদ মিনারে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা
আমরণ অনশন ও সমাবেশ : শহীদ মিনারে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহআলম পাটোয়ারীর ইন্তেকাল
শাহআলম পাটোয়ারীর ইন্তেকাল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে জাতিসংঘের ২০ কর্মীকে আটক করলো হুথি বিদ্রোহীরা
ইয়েমেনে জাতিসংঘের ২০ কর্মীকে আটক করলো হুথি বিদ্রোহীরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসনে বেড়েছে বিশৃঙ্খলা
প্রশাসনে বেড়েছে বিশৃঙ্খলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানের রসে রঙিন গ্রাম
পানের রসে রঙিন গ্রাম

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ যেমন থাকতে পারে ঢাকার আবহাওয়া
আজ যেমন থাকতে পারে ঢাকার আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমবাপের গোলে রিয়ালের জয়
এমবাপের গোলে রিয়ালের জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিডনিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবস পালিত
সিডনিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ইসির মতবিনিময় আজ
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ইসির মতবিনিময় আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারকোজির কারাবাস শুরু মঙ্গলবার, বললেন—‘ভীত নই, মাথা উঁচু করেই ঢুকব’
সারকোজির কারাবাস শুরু মঙ্গলবার, বললেন—‘ভীত নই, মাথা উঁচু করেই ঢুকব’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে দলে ফিরলেন উইলিয়ামসন
অবশেষে দলে ফিরলেন উইলিয়ামসন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে ৬ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৬ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ অক্টোবর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ের ছবিতে মুখ লুকানোয় কটাক্ষের শিকার জাইরা
বিয়ের ছবিতে মুখ লুকানোয় কটাক্ষের শিকার জাইরা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রহ্মস হুমকির উত্তরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা
ব্রহ্মস হুমকির উত্তরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি
জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে
শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড
নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড

মাঠে ময়দানে