শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

মুসলিমরা কি মমতাকে বারবার ভোট দেবে

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
মুসলিমরা কি মমতাকে বারবার ভোট দেবে

ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান পরিস্থিতি অনেকটা বলিউডের তৃতীয় শ্রেণির ছবির স্ক্রিপ্টের মতো। একটা মন্ত্রিসভার অধিকাংশ মন্ত্রী, শাসকদলের অধিকাংশ নেতার বিরুদ্ধে কোটি কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ। তার রেশ গিয়ে পড়েছে প্রতিবেশী বাংলাদেশেও। লাগামছাড়া দুর্নীতির এ অলীক কুনাট্যে শরিক হয়ে গেছে বাংলাদেশের একশ্রেণির সুবিধাবাদী ব্যবসায়ীও। এই লেনদেনের ফলে বাংলাদেশের বিরোধী শক্তির কালো টাকা যেমন এপার বাংলায় শাসক দলের রাজনৈতিক কর্মকান্ডে যুক্ত হয়েছে, তেমনই এপার বাংলার চুরি ও প্রতারণার কোটি কোটি টাকা হাতবদল হয়ে চলে গেছে বাংলাদেশে নিরাপদ আশ্রয়ে। ভারত সরকারের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা এজেন্সিগুলোর হাতে দুই বাংলারই প্রভাবশালী কিছু মানুষের নাম এসেছে। তারা তা নিয়ে তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছেন। সব মিলিয়ে গোটা পরিস্থিতিটাই চলে গেছে হাতের বাইরে। সে ছবিটাই প্রকাশ্যে এনে দিয়েছেন ভারতের সাবেক প্রসারভারতী প্রধান, তথা একদা তথ্য-সম্প্রচার সচিব জহর সরকার। তাঁর স্পষ্ট বক্তব্য, ‘তৃণমূলের এক সাইড পচে গেছে। টিভিতে দেখা যাচ্ছে মানুষের টাকা লুট করে এক মন্ত্রী তাঁর বান্ধবীকে অলংকৃত করছেন। যা দেখে গা শিরশির করছে। এ পচা শরীর নিয়ে চব্বিশের ভোটে লড়াই করা মুশকিল হবে।’ ঘটনাচক্রে সে সময়ই কলকাতার মেয়ো রোডের মঞ্চে দাঁড়িয়ে সিবিআই-ইডি তদন্ত প্রশ্নে দিল্লিকে কার্যত হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মমতা ব্যানার্জি। তিনি বোঝাতে চেয়েছেন এ সবই বিজেপির চক্রান্ত। মমতা যখন এতটাই আক্রণাত্মক, ঠিক তখনই মুখ খুলেছেন জহর সরকার। সাবেক এই আমলা বরাবরই ঠোঁটকাটা। বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য সরকারের সময়ে সেই কারণে তাঁর সঙ্গে সংঘাত তৈরি হয়েছিল। পরে দিল্লিতে সংস্কৃতি মন্ত্রক ও তথ্য সম্প্রচার মন্ত্রকের সচিব ছিলেন জহরবাবু। সে সময়ও মণীশ তিওয়ারি-অরুণ জেটলিদের সঙ্গে সম্পর্ক বিশেষ সুখকর ছিল না।

এবারও জহর যা বলেছেন তা কোনো বিস্ফোরণের কম নয়। তিনি বলেন, ‘ঘটনাটা যখন টিভিতে দেখলাম, বিশ্বাসই করতে পারিনি। কারও বাড়ি থেকে এত টাকা বেরোতে পারে আমাদের কাছে কল্পনার অতীত।’ তাঁর কথায়, ‘আমার বাড়ির লোকেরা সঙ্গে সঙ্গে বলল তুমি রাজনীতি ছেড়ে দাও। আর বন্ধুরা টিপ্পনী কাটছে, বলছে কীরে কত টাকা পেলি?’

ঠিক এক বছর আগে জহর সরকারকে রাজ্যসভায় মনোনীত করেন মমতা ব্যানার্জি। দীনেশ ত্রিবেদীর ছেড়ে যাওয়া শূন্যপদে নির্বাচিত হয়েছেন জহর। সাক্ষাৎকারে জহর এদিন পষ্টাপষ্টিই বলেন, তৃণমূলের এক সাইড পচে গেছে। এ পচে যাওয়া শরীর নিয়ে চব্বিশের ভোটে লড়াই করা মুশকিল। তাই দুর্নীতিগ্রস্তদের বাদ দিতে হবে। কীভাবে বাদ দেওয়া যাবে তা দলকেই দেখতে হবে। কারণ ভাবমূর্তি ঠিক না করলে লড়াই করা যাবে না। স্বাধীনতার পর পশ্চিমবঙ্গের সব থেকে বড় মাফিয়া বীরভূমের অনুব্রত মন্ডল সিবিআইর জালে ধরা পড়েছেন। বাড়ি গিয়ে দরজায় কড়া নেড়ে তাঁকে তুলে নিয়ে গেছে সিবিআই। রাখী পূর্ণিমার দিন হাতে রাখীর বদলে হাতকড়া পরানো হয়েছে আপাদমস্তক দুর্নীতিতে নিমজ্জিত এ নরাধমের। হেন অধর্ম নেই যা তিনি করেননি। পশ্চিমবঙ্গের অন্তত ১০ হাজার কোটি টাকার সম্পদ রাজ্যের সাধারণ মানুষকে বঞ্চিত করে এই অনুব্রত শুধু নিজের এবং ঘনিষ্ঠদের বেআইনি সম্পত্তি বাড়াননি, দিনের পর দিন কলকাতার ক্যামাক স্ট্রিটে ভাইপো অ্যান্ড কোম্পানিকে পাঠিয়েছেন। বিনয় মিশ্র নামে এক আড়কাঠির মাধ্যমে বিদেশে পাঠিয়েছেন। যে বিনয় মিশ্র মমতা ব্যানার্জির ভাইপোর ঘনিষ্ঠতার সুবাদে দলের সাধারণ সম্পাদক হয়েছিল। শোনা যাচ্ছে, তিনি নাকি এখন ইন্দোনেশিয়ার কাছে ভান্তুয়া দ্বীপে পলাতক। সে দেশের নাগরিকত্ব নিয়েছেন।

একদা মুকুল রায়-ঘনিষ্ঠ অনুব্রত ২০০৯ সালের আগে হাটে মাগুর মাছ বিক্রি করতেন। কাঁসার গ্লাসে দেশি মদ খেতেন। আজ তাঁর বেআইনি বেসরকারি সম্পত্তি অন্তত ১ হাজার কোটি। তাঁর একজন দেহরক্ষীর সম্পত্তি ১০০ কোটি টাকার বেশি! যিনি এখন সিবিআইর হাতে। গত ১১ বছরে বীরভূমিতে তাঁর প্রতিপত্তি নিয়ে কেউ প্রশ্ন তোলার সাহস পায়নি। কেউ প্রশ্ন তুললে তার পিঠে চড়াম চড়াম করে ঢাক বাজিয়েছেন শাসক দলের এই ডন। পুলিশকে দিয়ে সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে গাঁজা কেস দিয়ে জেলে ভরা হয়েছে। এমনকি খুনের অভিযোগও আছে তার বিরুদ্ধে। মানুষের করের টাকায় পশ্চিমবঙ্গ সরকার একে বিশেষ কমান্ডো সুরক্ষা দিয়েছে। একঝাঁক কমান্ডো তাঁকে ঘিরে রাখত। যাতে কেউ একে ছুঁতে না পারে! বিরোধীশূন্য করে কাতলা মাথা পঞ্চায়েত ভোট করেছেন। দলের অন্য গোষ্ঠীর লোককে পঞ্চায়েত ভোটে হারাতে প্রয়োজনে পুলিশকে বোম মারতে বলেছেন। খুনে মদদ দিয়েছেন। এই তো সেদিনের কথা, ভাদু শেখ পাথর আর বালু তোলার ভাগ দেয়নি বলে জ্বলন্ত পুড়িয়ে মারা হয়েছে ১২ মহিলা আর শিশুকে। শুধু বাংলাদেশে গরু পাচার নয়, পাথর ও বালু খাদান, বেআইনি কয়লা খনি, বাংলা মায়ের সম্পদ লুট করে নিজের আর দলের রাজকোষ ভরেছেন এই অনুব্রত মন্ডল।

স্থানীয়রা এখন মুখ খুলে বলতে শুরু করেছেন, দামি বিদেশি মদ এবং দল বা ভাড়া করা মহিলা ছাড়া যাঁর একটা দিনও কাটত না। কোনো ব্যবসায়ী বালু বা পাথর খাদান লিজে নিলে ২ হাজার টাকার নোটের বান্ডিল ছাড়াও দামি বিদেশি মদ পাঠাতে হতো হোটেল বা গেস্টহাউস ভাড়া করে! এটাই রীতি ছিল। আর দিনের পর দিন এসব অনাচার দেখেও চোখ বুজে থেকেছেন সোনাবউয়ের পিসিশাশুড়ি! ফলে সাধারণ মানুষ এই নেতাকে নিয়ে যতই ছিছি করুক, কোনো দিন তাঁর বিরুদ্ধে তিনি কোনো ব্যবস্থাই নেননি। বরং ওর মাথায় কম অক্সিজেন যায় বলে বিষয়টি হালকা করে দিতে চেয়েছেন।। গ্রেফতারের পর বর্ষীয়ান মন্ত্রী শোভন দেব চট্টোপাধ্যায় দায় ঝেড়ে ফেলে বলেছেন, দোষ করলে শাস্তি পাবে, এর দায় দল নেবে না। চিটফান্ড মামলায় সিবিআইর হাতে গ্রেফতার হয়ে মাসের পর মাস জেল খাটা মদন মিত্রও দায় ঝেড়ে ফেলেছেন! দস্যু রত্নাকরের পাপের ভাগ কি তাঁর স্ত্রী-পুত্ররা নিয়েছিলেন? নেননি। সিপিএমের আমলে হুগলির অনিল বসুর পাপের ভাগ কেউ নিয়েছিল? নেয়নি।

গ্রেফতারি থেকে বাঁচতে এ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বরাবরের মতো এবারও দিল্লি ছুটে গেয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সেটিং করতে। দুজনে আলোচনা হয়েছে। কী আলোচনা? সেটা রাজ্যবাসী জানতে চায়। কিন্তু সত্যি কি জানা যাবে? তাহলে কি গত বছরে দেওয়া ১০০ দিনের কাজ অর্থাৎ রেগার ৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকার হিসাব বা অডিট জমা না পড়লেও আবার টাকা দেবে কেন্দ্র? শুরু হবে গ্রামে ১০০ দিনের কাজ। কারণ, সামনে পঞ্চায়েত ভোট আসছে। নাকি ইডি ও সিবিআই নিয়ে কিছু হলো? অনুব্রত আর পার্থতেই শেষ? নাকি এগোবে? তৃণমূলের আমলে এসএসসির প্রথম চেয়ারম্যান চিত্তরঞ্জন মন্ডল তো বলেছেন, এ দুর্নীতি নিয়ে তিনি প্রশাসনকে বলেছিলেন। কিন্তু কিছু হয়নি। বরং তিরস্কৃত হন। আর টাকার অঙ্ক ৫০ কোটি নয়, ১ হাজার ২০০ কোটিও হতে পারে। তখন পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় ছিলেন না। ছিলেন ব্রাত্য বসু। তিনি আরও বলেছেন, এর পেছনে আছেন যিনি, তিনিই আসলে অর্কেস্ট্রা বাজাচ্ছেন। তিনি কে? যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক চিত্তরঞ্জন বাবু কিন্তু তৃণমূলের শিক্ষা সেলের অন্যতম কর্তা।

মনে রাখতে হবে, নারদায় গোপন ক্যামেরায় তৃণমূল সাংসদদের টাকা নিতে দেখেও চোখ বন্ধ করেছিলেন তৎকালীন সংসদের এথিক্স কমিটির প্রধান লালকৃষ্ণ আদবানি। ফলে কারও সংসদ সদস্য পদ বাতিল হয়নি। স্পিকারও কোনো ব্যবস্থা নেননি। কিন্তু সোমনাথ চ্যাটার্জি স্পিকার থাকার সময় বহুজন সমাজবাদী পার্টি ও অন্য দলের ১২ সংসদ সদস্যের একই কারণে সংসদ সদস্য পদ বাতিল হয়েছিল। সোনা বৌমা, ভাইপো নিয়ে বিরোধীরা বিশেষ করে সিপিএম ও কংগ্রেস নেতারা যা বলছেন, তেমন কি কিছু হলো? মানে, ওই আরকি! সেটিং! এসব উত্তর আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই পাওয়া যাবে। কারণ গরু পাচার কেসে নিজাম প্যালেসে দফায় দফায় জেরা চলছে অনুব্রত মন্ডলের। বেআইনি খাদান থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা ওঠে বীরভূমে। যার মাথা ওই অনুব্রত। দুই দিন আগেই এত জেলার সভাপতি পরিবর্তন হলো, কিন্তু কাতলা মাথার কিছু হয়নি। তিনি তাঁর দেহের ওজনের মতোই অনড়। আপাতত যা দেখা যাচ্ছে- ১. সদ্যসমাপ্ত ভারতের উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনে জগদীপ ধনখড়ের বিরুদ্ধে ভোট দেননি তৃণমূল সংসদ সদস্যরা। যাঁকে দুই বছর ধরে দিনরাত গালাগাল করেছে তৃণমূল, যাঁর বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখিয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদ থেকে হটাতে বিল এনেছে বিধানসভায়, দার্জিলিংয়ে বিজেপির অন্যতম ফিক্সার হিমন্ত বিশ্ব শর্মার উপস্থিতিতে মাননীয়া গলায় শাল পরিয়ে দেওয়ার পর হঠাৎ করেই সেই দুষ্ট ধনখড় অতি সুবোধ বালকে পরিণত হয়েছেন! সে সময় সম্মিলিত বিরোধী প্রার্থী সংখ্যালঘু খ্রিস্টান মার্গারেট আলভা বারবার মাননীয়ার সঙ্গে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছেন। উনি ফোন ধরেননি।

২. জহরলাল নেহরু প্রতিষ্ঠিত সংবাদপত্র ‘ন্যাশনাল হেরাল্ড’ নিয়ে সোনিয়া গান্ধীকে বারবার ইডি (এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট) জেরা করার পর ১২টি বিরোধী দলের যৌথ বিবৃতিতে তৃণমূল সই করেনি। ইডির একতরফা ক্ষমতাকে আদালত সিলমোহর দেওয়ার পরদিন কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে এ অভিযোগে ১৭টি বিরোধী দল এক যৌথ প্রেস রিলিজ জারি করে। তাতে সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস সই করলেও এ নিয়ে প্রকাশ্যে মুখ খোলেনি! এমনকি মূল্যবৃদ্ধির বিরুদ্ধে যৌথ আন্দোলনেও নেই! কিছু বোঝা গেল? বাংলায় ৩০ শতাংশ মুসলিম ভোট। সরাসরি প্রায় ৮০টি বিধানসভা আসন মুসলিম ভোটে নির্ধারিত হয়। আরও প্রায় ৫০টি আসনে মুসলিম ভোট অন্যতম নিয়ন্ত্রক। বিজেপি জুজুতে মুসলিমরা বারবার ওঁর দলকেই ভোট দেবে এ গ্যারান্টি কেউ দিতে পারে?

                লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা