শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

মুসলিমরা কি মমতাকে বারবার ভোট দেবে

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
মুসলিমরা কি মমতাকে বারবার ভোট দেবে

ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান পরিস্থিতি অনেকটা বলিউডের তৃতীয় শ্রেণির ছবির স্ক্রিপ্টের মতো। একটা মন্ত্রিসভার অধিকাংশ মন্ত্রী, শাসকদলের অধিকাংশ নেতার বিরুদ্ধে কোটি কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ। তার রেশ গিয়ে পড়েছে প্রতিবেশী বাংলাদেশেও। লাগামছাড়া দুর্নীতির এ অলীক কুনাট্যে শরিক হয়ে গেছে বাংলাদেশের একশ্রেণির সুবিধাবাদী ব্যবসায়ীও। এই লেনদেনের ফলে বাংলাদেশের বিরোধী শক্তির কালো টাকা যেমন এপার বাংলায় শাসক দলের রাজনৈতিক কর্মকান্ডে যুক্ত হয়েছে, তেমনই এপার বাংলার চুরি ও প্রতারণার কোটি কোটি টাকা হাতবদল হয়ে চলে গেছে বাংলাদেশে নিরাপদ আশ্রয়ে। ভারত সরকারের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা এজেন্সিগুলোর হাতে দুই বাংলারই প্রভাবশালী কিছু মানুষের নাম এসেছে। তারা তা নিয়ে তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছেন। সব মিলিয়ে গোটা পরিস্থিতিটাই চলে গেছে হাতের বাইরে। সে ছবিটাই প্রকাশ্যে এনে দিয়েছেন ভারতের সাবেক প্রসারভারতী প্রধান, তথা একদা তথ্য-সম্প্রচার সচিব জহর সরকার। তাঁর স্পষ্ট বক্তব্য, ‘তৃণমূলের এক সাইড পচে গেছে। টিভিতে দেখা যাচ্ছে মানুষের টাকা লুট করে এক মন্ত্রী তাঁর বান্ধবীকে অলংকৃত করছেন। যা দেখে গা শিরশির করছে। এ পচা শরীর নিয়ে চব্বিশের ভোটে লড়াই করা মুশকিল হবে।’ ঘটনাচক্রে সে সময়ই কলকাতার মেয়ো রোডের মঞ্চে দাঁড়িয়ে সিবিআই-ইডি তদন্ত প্রশ্নে দিল্লিকে কার্যত হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মমতা ব্যানার্জি। তিনি বোঝাতে চেয়েছেন এ সবই বিজেপির চক্রান্ত। মমতা যখন এতটাই আক্রণাত্মক, ঠিক তখনই মুখ খুলেছেন জহর সরকার। সাবেক এই আমলা বরাবরই ঠোঁটকাটা। বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য সরকারের সময়ে সেই কারণে তাঁর সঙ্গে সংঘাত তৈরি হয়েছিল। পরে দিল্লিতে সংস্কৃতি মন্ত্রক ও তথ্য সম্প্রচার মন্ত্রকের সচিব ছিলেন জহরবাবু। সে সময়ও মণীশ তিওয়ারি-অরুণ জেটলিদের সঙ্গে সম্পর্ক বিশেষ সুখকর ছিল না।

এবারও জহর যা বলেছেন তা কোনো বিস্ফোরণের কম নয়। তিনি বলেন, ‘ঘটনাটা যখন টিভিতে দেখলাম, বিশ্বাসই করতে পারিনি। কারও বাড়ি থেকে এত টাকা বেরোতে পারে আমাদের কাছে কল্পনার অতীত।’ তাঁর কথায়, ‘আমার বাড়ির লোকেরা সঙ্গে সঙ্গে বলল তুমি রাজনীতি ছেড়ে দাও। আর বন্ধুরা টিপ্পনী কাটছে, বলছে কীরে কত টাকা পেলি?’

ঠিক এক বছর আগে জহর সরকারকে রাজ্যসভায় মনোনীত করেন মমতা ব্যানার্জি। দীনেশ ত্রিবেদীর ছেড়ে যাওয়া শূন্যপদে নির্বাচিত হয়েছেন জহর। সাক্ষাৎকারে জহর এদিন পষ্টাপষ্টিই বলেন, তৃণমূলের এক সাইড পচে গেছে। এ পচে যাওয়া শরীর নিয়ে চব্বিশের ভোটে লড়াই করা মুশকিল। তাই দুর্নীতিগ্রস্তদের বাদ দিতে হবে। কীভাবে বাদ দেওয়া যাবে তা দলকেই দেখতে হবে। কারণ ভাবমূর্তি ঠিক না করলে লড়াই করা যাবে না। স্বাধীনতার পর পশ্চিমবঙ্গের সব থেকে বড় মাফিয়া বীরভূমের অনুব্রত মন্ডল সিবিআইর জালে ধরা পড়েছেন। বাড়ি গিয়ে দরজায় কড়া নেড়ে তাঁকে তুলে নিয়ে গেছে সিবিআই। রাখী পূর্ণিমার দিন হাতে রাখীর বদলে হাতকড়া পরানো হয়েছে আপাদমস্তক দুর্নীতিতে নিমজ্জিত এ নরাধমের। হেন অধর্ম নেই যা তিনি করেননি। পশ্চিমবঙ্গের অন্তত ১০ হাজার কোটি টাকার সম্পদ রাজ্যের সাধারণ মানুষকে বঞ্চিত করে এই অনুব্রত শুধু নিজের এবং ঘনিষ্ঠদের বেআইনি সম্পত্তি বাড়াননি, দিনের পর দিন কলকাতার ক্যামাক স্ট্রিটে ভাইপো অ্যান্ড কোম্পানিকে পাঠিয়েছেন। বিনয় মিশ্র নামে এক আড়কাঠির মাধ্যমে বিদেশে পাঠিয়েছেন। যে বিনয় মিশ্র মমতা ব্যানার্জির ভাইপোর ঘনিষ্ঠতার সুবাদে দলের সাধারণ সম্পাদক হয়েছিল। শোনা যাচ্ছে, তিনি নাকি এখন ইন্দোনেশিয়ার কাছে ভান্তুয়া দ্বীপে পলাতক। সে দেশের নাগরিকত্ব নিয়েছেন।

একদা মুকুল রায়-ঘনিষ্ঠ অনুব্রত ২০০৯ সালের আগে হাটে মাগুর মাছ বিক্রি করতেন। কাঁসার গ্লাসে দেশি মদ খেতেন। আজ তাঁর বেআইনি বেসরকারি সম্পত্তি অন্তত ১ হাজার কোটি। তাঁর একজন দেহরক্ষীর সম্পত্তি ১০০ কোটি টাকার বেশি! যিনি এখন সিবিআইর হাতে। গত ১১ বছরে বীরভূমিতে তাঁর প্রতিপত্তি নিয়ে কেউ প্রশ্ন তোলার সাহস পায়নি। কেউ প্রশ্ন তুললে তার পিঠে চড়াম চড়াম করে ঢাক বাজিয়েছেন শাসক দলের এই ডন। পুলিশকে দিয়ে সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে গাঁজা কেস দিয়ে জেলে ভরা হয়েছে। এমনকি খুনের অভিযোগও আছে তার বিরুদ্ধে। মানুষের করের টাকায় পশ্চিমবঙ্গ সরকার একে বিশেষ কমান্ডো সুরক্ষা দিয়েছে। একঝাঁক কমান্ডো তাঁকে ঘিরে রাখত। যাতে কেউ একে ছুঁতে না পারে! বিরোধীশূন্য করে কাতলা মাথা পঞ্চায়েত ভোট করেছেন। দলের অন্য গোষ্ঠীর লোককে পঞ্চায়েত ভোটে হারাতে প্রয়োজনে পুলিশকে বোম মারতে বলেছেন। খুনে মদদ দিয়েছেন। এই তো সেদিনের কথা, ভাদু শেখ পাথর আর বালু তোলার ভাগ দেয়নি বলে জ্বলন্ত পুড়িয়ে মারা হয়েছে ১২ মহিলা আর শিশুকে। শুধু বাংলাদেশে গরু পাচার নয়, পাথর ও বালু খাদান, বেআইনি কয়লা খনি, বাংলা মায়ের সম্পদ লুট করে নিজের আর দলের রাজকোষ ভরেছেন এই অনুব্রত মন্ডল।

স্থানীয়রা এখন মুখ খুলে বলতে শুরু করেছেন, দামি বিদেশি মদ এবং দল বা ভাড়া করা মহিলা ছাড়া যাঁর একটা দিনও কাটত না। কোনো ব্যবসায়ী বালু বা পাথর খাদান লিজে নিলে ২ হাজার টাকার নোটের বান্ডিল ছাড়াও দামি বিদেশি মদ পাঠাতে হতো হোটেল বা গেস্টহাউস ভাড়া করে! এটাই রীতি ছিল। আর দিনের পর দিন এসব অনাচার দেখেও চোখ বুজে থেকেছেন সোনাবউয়ের পিসিশাশুড়ি! ফলে সাধারণ মানুষ এই নেতাকে নিয়ে যতই ছিছি করুক, কোনো দিন তাঁর বিরুদ্ধে তিনি কোনো ব্যবস্থাই নেননি। বরং ওর মাথায় কম অক্সিজেন যায় বলে বিষয়টি হালকা করে দিতে চেয়েছেন।। গ্রেফতারের পর বর্ষীয়ান মন্ত্রী শোভন দেব চট্টোপাধ্যায় দায় ঝেড়ে ফেলে বলেছেন, দোষ করলে শাস্তি পাবে, এর দায় দল নেবে না। চিটফান্ড মামলায় সিবিআইর হাতে গ্রেফতার হয়ে মাসের পর মাস জেল খাটা মদন মিত্রও দায় ঝেড়ে ফেলেছেন! দস্যু রত্নাকরের পাপের ভাগ কি তাঁর স্ত্রী-পুত্ররা নিয়েছিলেন? নেননি। সিপিএমের আমলে হুগলির অনিল বসুর পাপের ভাগ কেউ নিয়েছিল? নেয়নি।

গ্রেফতারি থেকে বাঁচতে এ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বরাবরের মতো এবারও দিল্লি ছুটে গেয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সেটিং করতে। দুজনে আলোচনা হয়েছে। কী আলোচনা? সেটা রাজ্যবাসী জানতে চায়। কিন্তু সত্যি কি জানা যাবে? তাহলে কি গত বছরে দেওয়া ১০০ দিনের কাজ অর্থাৎ রেগার ৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকার হিসাব বা অডিট জমা না পড়লেও আবার টাকা দেবে কেন্দ্র? শুরু হবে গ্রামে ১০০ দিনের কাজ। কারণ, সামনে পঞ্চায়েত ভোট আসছে। নাকি ইডি ও সিবিআই নিয়ে কিছু হলো? অনুব্রত আর পার্থতেই শেষ? নাকি এগোবে? তৃণমূলের আমলে এসএসসির প্রথম চেয়ারম্যান চিত্তরঞ্জন মন্ডল তো বলেছেন, এ দুর্নীতি নিয়ে তিনি প্রশাসনকে বলেছিলেন। কিন্তু কিছু হয়নি। বরং তিরস্কৃত হন। আর টাকার অঙ্ক ৫০ কোটি নয়, ১ হাজার ২০০ কোটিও হতে পারে। তখন পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় ছিলেন না। ছিলেন ব্রাত্য বসু। তিনি আরও বলেছেন, এর পেছনে আছেন যিনি, তিনিই আসলে অর্কেস্ট্রা বাজাচ্ছেন। তিনি কে? যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক চিত্তরঞ্জন বাবু কিন্তু তৃণমূলের শিক্ষা সেলের অন্যতম কর্তা।

মনে রাখতে হবে, নারদায় গোপন ক্যামেরায় তৃণমূল সাংসদদের টাকা নিতে দেখেও চোখ বন্ধ করেছিলেন তৎকালীন সংসদের এথিক্স কমিটির প্রধান লালকৃষ্ণ আদবানি। ফলে কারও সংসদ সদস্য পদ বাতিল হয়নি। স্পিকারও কোনো ব্যবস্থা নেননি। কিন্তু সোমনাথ চ্যাটার্জি স্পিকার থাকার সময় বহুজন সমাজবাদী পার্টি ও অন্য দলের ১২ সংসদ সদস্যের একই কারণে সংসদ সদস্য পদ বাতিল হয়েছিল। সোনা বৌমা, ভাইপো নিয়ে বিরোধীরা বিশেষ করে সিপিএম ও কংগ্রেস নেতারা যা বলছেন, তেমন কি কিছু হলো? মানে, ওই আরকি! সেটিং! এসব উত্তর আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই পাওয়া যাবে। কারণ গরু পাচার কেসে নিজাম প্যালেসে দফায় দফায় জেরা চলছে অনুব্রত মন্ডলের। বেআইনি খাদান থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা ওঠে বীরভূমে। যার মাথা ওই অনুব্রত। দুই দিন আগেই এত জেলার সভাপতি পরিবর্তন হলো, কিন্তু কাতলা মাথার কিছু হয়নি। তিনি তাঁর দেহের ওজনের মতোই অনড়। আপাতত যা দেখা যাচ্ছে- ১. সদ্যসমাপ্ত ভারতের উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনে জগদীপ ধনখড়ের বিরুদ্ধে ভোট দেননি তৃণমূল সংসদ সদস্যরা। যাঁকে দুই বছর ধরে দিনরাত গালাগাল করেছে তৃণমূল, যাঁর বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখিয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদ থেকে হটাতে বিল এনেছে বিধানসভায়, দার্জিলিংয়ে বিজেপির অন্যতম ফিক্সার হিমন্ত বিশ্ব শর্মার উপস্থিতিতে মাননীয়া গলায় শাল পরিয়ে দেওয়ার পর হঠাৎ করেই সেই দুষ্ট ধনখড় অতি সুবোধ বালকে পরিণত হয়েছেন! সে সময় সম্মিলিত বিরোধী প্রার্থী সংখ্যালঘু খ্রিস্টান মার্গারেট আলভা বারবার মাননীয়ার সঙ্গে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছেন। উনি ফোন ধরেননি।

২. জহরলাল নেহরু প্রতিষ্ঠিত সংবাদপত্র ‘ন্যাশনাল হেরাল্ড’ নিয়ে সোনিয়া গান্ধীকে বারবার ইডি (এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট) জেরা করার পর ১২টি বিরোধী দলের যৌথ বিবৃতিতে তৃণমূল সই করেনি। ইডির একতরফা ক্ষমতাকে আদালত সিলমোহর দেওয়ার পরদিন কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে এ অভিযোগে ১৭টি বিরোধী দল এক যৌথ প্রেস রিলিজ জারি করে। তাতে সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস সই করলেও এ নিয়ে প্রকাশ্যে মুখ খোলেনি! এমনকি মূল্যবৃদ্ধির বিরুদ্ধে যৌথ আন্দোলনেও নেই! কিছু বোঝা গেল? বাংলায় ৩০ শতাংশ মুসলিম ভোট। সরাসরি প্রায় ৮০টি বিধানসভা আসন মুসলিম ভোটে নির্ধারিত হয়। আরও প্রায় ৫০টি আসনে মুসলিম ভোট অন্যতম নিয়ন্ত্রক। বিজেপি জুজুতে মুসলিমরা বারবার ওঁর দলকেই ভোট দেবে এ গ্যারান্টি কেউ দিতে পারে?

                লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

২৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য