শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

মুসলিমরা কি মমতাকে বারবার ভোট দেবে

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
মুসলিমরা কি মমতাকে বারবার ভোট দেবে

ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান পরিস্থিতি অনেকটা বলিউডের তৃতীয় শ্রেণির ছবির স্ক্রিপ্টের মতো। একটা মন্ত্রিসভার অধিকাংশ মন্ত্রী, শাসকদলের অধিকাংশ নেতার বিরুদ্ধে কোটি কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ। তার রেশ গিয়ে পড়েছে প্রতিবেশী বাংলাদেশেও। লাগামছাড়া দুর্নীতির এ অলীক কুনাট্যে শরিক হয়ে গেছে বাংলাদেশের একশ্রেণির সুবিধাবাদী ব্যবসায়ীও। এই লেনদেনের ফলে বাংলাদেশের বিরোধী শক্তির কালো টাকা যেমন এপার বাংলায় শাসক দলের রাজনৈতিক কর্মকান্ডে যুক্ত হয়েছে, তেমনই এপার বাংলার চুরি ও প্রতারণার কোটি কোটি টাকা হাতবদল হয়ে চলে গেছে বাংলাদেশে নিরাপদ আশ্রয়ে। ভারত সরকারের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা এজেন্সিগুলোর হাতে দুই বাংলারই প্রভাবশালী কিছু মানুষের নাম এসেছে। তারা তা নিয়ে তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছেন। সব মিলিয়ে গোটা পরিস্থিতিটাই চলে গেছে হাতের বাইরে। সে ছবিটাই প্রকাশ্যে এনে দিয়েছেন ভারতের সাবেক প্রসারভারতী প্রধান, তথা একদা তথ্য-সম্প্রচার সচিব জহর সরকার। তাঁর স্পষ্ট বক্তব্য, ‘তৃণমূলের এক সাইড পচে গেছে। টিভিতে দেখা যাচ্ছে মানুষের টাকা লুট করে এক মন্ত্রী তাঁর বান্ধবীকে অলংকৃত করছেন। যা দেখে গা শিরশির করছে। এ পচা শরীর নিয়ে চব্বিশের ভোটে লড়াই করা মুশকিল হবে।’ ঘটনাচক্রে সে সময়ই কলকাতার মেয়ো রোডের মঞ্চে দাঁড়িয়ে সিবিআই-ইডি তদন্ত প্রশ্নে দিল্লিকে কার্যত হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মমতা ব্যানার্জি। তিনি বোঝাতে চেয়েছেন এ সবই বিজেপির চক্রান্ত। মমতা যখন এতটাই আক্রণাত্মক, ঠিক তখনই মুখ খুলেছেন জহর সরকার। সাবেক এই আমলা বরাবরই ঠোঁটকাটা। বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য সরকারের সময়ে সেই কারণে তাঁর সঙ্গে সংঘাত তৈরি হয়েছিল। পরে দিল্লিতে সংস্কৃতি মন্ত্রক ও তথ্য সম্প্রচার মন্ত্রকের সচিব ছিলেন জহরবাবু। সে সময়ও মণীশ তিওয়ারি-অরুণ জেটলিদের সঙ্গে সম্পর্ক বিশেষ সুখকর ছিল না।

এবারও জহর যা বলেছেন তা কোনো বিস্ফোরণের কম নয়। তিনি বলেন, ‘ঘটনাটা যখন টিভিতে দেখলাম, বিশ্বাসই করতে পারিনি। কারও বাড়ি থেকে এত টাকা বেরোতে পারে আমাদের কাছে কল্পনার অতীত।’ তাঁর কথায়, ‘আমার বাড়ির লোকেরা সঙ্গে সঙ্গে বলল তুমি রাজনীতি ছেড়ে দাও। আর বন্ধুরা টিপ্পনী কাটছে, বলছে কীরে কত টাকা পেলি?’

ঠিক এক বছর আগে জহর সরকারকে রাজ্যসভায় মনোনীত করেন মমতা ব্যানার্জি। দীনেশ ত্রিবেদীর ছেড়ে যাওয়া শূন্যপদে নির্বাচিত হয়েছেন জহর। সাক্ষাৎকারে জহর এদিন পষ্টাপষ্টিই বলেন, তৃণমূলের এক সাইড পচে গেছে। এ পচে যাওয়া শরীর নিয়ে চব্বিশের ভোটে লড়াই করা মুশকিল। তাই দুর্নীতিগ্রস্তদের বাদ দিতে হবে। কীভাবে বাদ দেওয়া যাবে তা দলকেই দেখতে হবে। কারণ ভাবমূর্তি ঠিক না করলে লড়াই করা যাবে না। স্বাধীনতার পর পশ্চিমবঙ্গের সব থেকে বড় মাফিয়া বীরভূমের অনুব্রত মন্ডল সিবিআইর জালে ধরা পড়েছেন। বাড়ি গিয়ে দরজায় কড়া নেড়ে তাঁকে তুলে নিয়ে গেছে সিবিআই। রাখী পূর্ণিমার দিন হাতে রাখীর বদলে হাতকড়া পরানো হয়েছে আপাদমস্তক দুর্নীতিতে নিমজ্জিত এ নরাধমের। হেন অধর্ম নেই যা তিনি করেননি। পশ্চিমবঙ্গের অন্তত ১০ হাজার কোটি টাকার সম্পদ রাজ্যের সাধারণ মানুষকে বঞ্চিত করে এই অনুব্রত শুধু নিজের এবং ঘনিষ্ঠদের বেআইনি সম্পত্তি বাড়াননি, দিনের পর দিন কলকাতার ক্যামাক স্ট্রিটে ভাইপো অ্যান্ড কোম্পানিকে পাঠিয়েছেন। বিনয় মিশ্র নামে এক আড়কাঠির মাধ্যমে বিদেশে পাঠিয়েছেন। যে বিনয় মিশ্র মমতা ব্যানার্জির ভাইপোর ঘনিষ্ঠতার সুবাদে দলের সাধারণ সম্পাদক হয়েছিল। শোনা যাচ্ছে, তিনি নাকি এখন ইন্দোনেশিয়ার কাছে ভান্তুয়া দ্বীপে পলাতক। সে দেশের নাগরিকত্ব নিয়েছেন।

একদা মুকুল রায়-ঘনিষ্ঠ অনুব্রত ২০০৯ সালের আগে হাটে মাগুর মাছ বিক্রি করতেন। কাঁসার গ্লাসে দেশি মদ খেতেন। আজ তাঁর বেআইনি বেসরকারি সম্পত্তি অন্তত ১ হাজার কোটি। তাঁর একজন দেহরক্ষীর সম্পত্তি ১০০ কোটি টাকার বেশি! যিনি এখন সিবিআইর হাতে। গত ১১ বছরে বীরভূমিতে তাঁর প্রতিপত্তি নিয়ে কেউ প্রশ্ন তোলার সাহস পায়নি। কেউ প্রশ্ন তুললে তার পিঠে চড়াম চড়াম করে ঢাক বাজিয়েছেন শাসক দলের এই ডন। পুলিশকে দিয়ে সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে গাঁজা কেস দিয়ে জেলে ভরা হয়েছে। এমনকি খুনের অভিযোগও আছে তার বিরুদ্ধে। মানুষের করের টাকায় পশ্চিমবঙ্গ সরকার একে বিশেষ কমান্ডো সুরক্ষা দিয়েছে। একঝাঁক কমান্ডো তাঁকে ঘিরে রাখত। যাতে কেউ একে ছুঁতে না পারে! বিরোধীশূন্য করে কাতলা মাথা পঞ্চায়েত ভোট করেছেন। দলের অন্য গোষ্ঠীর লোককে পঞ্চায়েত ভোটে হারাতে প্রয়োজনে পুলিশকে বোম মারতে বলেছেন। খুনে মদদ দিয়েছেন। এই তো সেদিনের কথা, ভাদু শেখ পাথর আর বালু তোলার ভাগ দেয়নি বলে জ্বলন্ত পুড়িয়ে মারা হয়েছে ১২ মহিলা আর শিশুকে। শুধু বাংলাদেশে গরু পাচার নয়, পাথর ও বালু খাদান, বেআইনি কয়লা খনি, বাংলা মায়ের সম্পদ লুট করে নিজের আর দলের রাজকোষ ভরেছেন এই অনুব্রত মন্ডল।

স্থানীয়রা এখন মুখ খুলে বলতে শুরু করেছেন, দামি বিদেশি মদ এবং দল বা ভাড়া করা মহিলা ছাড়া যাঁর একটা দিনও কাটত না। কোনো ব্যবসায়ী বালু বা পাথর খাদান লিজে নিলে ২ হাজার টাকার নোটের বান্ডিল ছাড়াও দামি বিদেশি মদ পাঠাতে হতো হোটেল বা গেস্টহাউস ভাড়া করে! এটাই রীতি ছিল। আর দিনের পর দিন এসব অনাচার দেখেও চোখ বুজে থেকেছেন সোনাবউয়ের পিসিশাশুড়ি! ফলে সাধারণ মানুষ এই নেতাকে নিয়ে যতই ছিছি করুক, কোনো দিন তাঁর বিরুদ্ধে তিনি কোনো ব্যবস্থাই নেননি। বরং ওর মাথায় কম অক্সিজেন যায় বলে বিষয়টি হালকা করে দিতে চেয়েছেন।। গ্রেফতারের পর বর্ষীয়ান মন্ত্রী শোভন দেব চট্টোপাধ্যায় দায় ঝেড়ে ফেলে বলেছেন, দোষ করলে শাস্তি পাবে, এর দায় দল নেবে না। চিটফান্ড মামলায় সিবিআইর হাতে গ্রেফতার হয়ে মাসের পর মাস জেল খাটা মদন মিত্রও দায় ঝেড়ে ফেলেছেন! দস্যু রত্নাকরের পাপের ভাগ কি তাঁর স্ত্রী-পুত্ররা নিয়েছিলেন? নেননি। সিপিএমের আমলে হুগলির অনিল বসুর পাপের ভাগ কেউ নিয়েছিল? নেয়নি।

গ্রেফতারি থেকে বাঁচতে এ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বরাবরের মতো এবারও দিল্লি ছুটে গেয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সেটিং করতে। দুজনে আলোচনা হয়েছে। কী আলোচনা? সেটা রাজ্যবাসী জানতে চায়। কিন্তু সত্যি কি জানা যাবে? তাহলে কি গত বছরে দেওয়া ১০০ দিনের কাজ অর্থাৎ রেগার ৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকার হিসাব বা অডিট জমা না পড়লেও আবার টাকা দেবে কেন্দ্র? শুরু হবে গ্রামে ১০০ দিনের কাজ। কারণ, সামনে পঞ্চায়েত ভোট আসছে। নাকি ইডি ও সিবিআই নিয়ে কিছু হলো? অনুব্রত আর পার্থতেই শেষ? নাকি এগোবে? তৃণমূলের আমলে এসএসসির প্রথম চেয়ারম্যান চিত্তরঞ্জন মন্ডল তো বলেছেন, এ দুর্নীতি নিয়ে তিনি প্রশাসনকে বলেছিলেন। কিন্তু কিছু হয়নি। বরং তিরস্কৃত হন। আর টাকার অঙ্ক ৫০ কোটি নয়, ১ হাজার ২০০ কোটিও হতে পারে। তখন পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় ছিলেন না। ছিলেন ব্রাত্য বসু। তিনি আরও বলেছেন, এর পেছনে আছেন যিনি, তিনিই আসলে অর্কেস্ট্রা বাজাচ্ছেন। তিনি কে? যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক চিত্তরঞ্জন বাবু কিন্তু তৃণমূলের শিক্ষা সেলের অন্যতম কর্তা।

মনে রাখতে হবে, নারদায় গোপন ক্যামেরায় তৃণমূল সাংসদদের টাকা নিতে দেখেও চোখ বন্ধ করেছিলেন তৎকালীন সংসদের এথিক্স কমিটির প্রধান লালকৃষ্ণ আদবানি। ফলে কারও সংসদ সদস্য পদ বাতিল হয়নি। স্পিকারও কোনো ব্যবস্থা নেননি। কিন্তু সোমনাথ চ্যাটার্জি স্পিকার থাকার সময় বহুজন সমাজবাদী পার্টি ও অন্য দলের ১২ সংসদ সদস্যের একই কারণে সংসদ সদস্য পদ বাতিল হয়েছিল। সোনা বৌমা, ভাইপো নিয়ে বিরোধীরা বিশেষ করে সিপিএম ও কংগ্রেস নেতারা যা বলছেন, তেমন কি কিছু হলো? মানে, ওই আরকি! সেটিং! এসব উত্তর আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই পাওয়া যাবে। কারণ গরু পাচার কেসে নিজাম প্যালেসে দফায় দফায় জেরা চলছে অনুব্রত মন্ডলের। বেআইনি খাদান থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা ওঠে বীরভূমে। যার মাথা ওই অনুব্রত। দুই দিন আগেই এত জেলার সভাপতি পরিবর্তন হলো, কিন্তু কাতলা মাথার কিছু হয়নি। তিনি তাঁর দেহের ওজনের মতোই অনড়। আপাতত যা দেখা যাচ্ছে- ১. সদ্যসমাপ্ত ভারতের উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনে জগদীপ ধনখড়ের বিরুদ্ধে ভোট দেননি তৃণমূল সংসদ সদস্যরা। যাঁকে দুই বছর ধরে দিনরাত গালাগাল করেছে তৃণমূল, যাঁর বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখিয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদ থেকে হটাতে বিল এনেছে বিধানসভায়, দার্জিলিংয়ে বিজেপির অন্যতম ফিক্সার হিমন্ত বিশ্ব শর্মার উপস্থিতিতে মাননীয়া গলায় শাল পরিয়ে দেওয়ার পর হঠাৎ করেই সেই দুষ্ট ধনখড় অতি সুবোধ বালকে পরিণত হয়েছেন! সে সময় সম্মিলিত বিরোধী প্রার্থী সংখ্যালঘু খ্রিস্টান মার্গারেট আলভা বারবার মাননীয়ার সঙ্গে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছেন। উনি ফোন ধরেননি।

২. জহরলাল নেহরু প্রতিষ্ঠিত সংবাদপত্র ‘ন্যাশনাল হেরাল্ড’ নিয়ে সোনিয়া গান্ধীকে বারবার ইডি (এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট) জেরা করার পর ১২টি বিরোধী দলের যৌথ বিবৃতিতে তৃণমূল সই করেনি। ইডির একতরফা ক্ষমতাকে আদালত সিলমোহর দেওয়ার পরদিন কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে এ অভিযোগে ১৭টি বিরোধী দল এক যৌথ প্রেস রিলিজ জারি করে। তাতে সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস সই করলেও এ নিয়ে প্রকাশ্যে মুখ খোলেনি! এমনকি মূল্যবৃদ্ধির বিরুদ্ধে যৌথ আন্দোলনেও নেই! কিছু বোঝা গেল? বাংলায় ৩০ শতাংশ মুসলিম ভোট। সরাসরি প্রায় ৮০টি বিধানসভা আসন মুসলিম ভোটে নির্ধারিত হয়। আরও প্রায় ৫০টি আসনে মুসলিম ভোট অন্যতম নিয়ন্ত্রক। বিজেপি জুজুতে মুসলিমরা বারবার ওঁর দলকেই ভোট দেবে এ গ্যারান্টি কেউ দিতে পারে?

                লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

এই মাত্র | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা