শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ অক্টোবর, ২০২২

কৃষিবীমা ও চতুর্থ শিল্পবিপ্লব

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষিবীমা ও চতুর্থ শিল্পবিপ্লব

ষড়ঋতুর বাংলাদেশে ঋতুবৈচিত্র্য ঠিক আগের মতো নেই। ঘোর বর্ষা থাকার সময়ে থাকছে বৃষ্টিহীন। শীতও ঠিক নেই আগের মতো। গ্রীষ্মেও দেখা মেলে কুয়াশার। কয়েক বছর ধরে আবহাওয়া হয়ে উঠেছে অনিশ্চিত। আগে থেকে কিছুই বলা যাচ্ছে না। এটিই মূলত জলবায়ু পরিবর্তনের বারতা। যার প্রকট প্রভাব পড়ছে আমাদের কৃষিতে। এ সময়টা আমাদের কৃষির পট পরিবর্তনের একটা সময়। শিল্পোদ্যোক্তারা আগ্রহী হয়ে উঠছেন কৃষিতে বিনিয়োগে। ফলে ক্রমেই প্রসারিত হচ্ছে প্রযুক্তিবহুল বাণিজ্যিক কৃষি। কিন্তু জলবায়ুর পরিবর্তনজনিত প্রভাব অনিশ্চিত করে দিতে পারে অনেক কিছু। আজ (৬ আগস্ট, বৃহস্পতিবার) সকালেও নিউইয়র্ক টাইমসের জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত নিয়ে একটা প্রতিবেদন পড়ছিলাম। আশঙ্কা করা হচ্ছে, দক্ষিণ এশিয়ার কোথাও কোথাও বর্ষা দীর্ঘায়িত হতে পারে, এ অঞ্চলে অনেকটা অনিশ্চিত আবহাওয়া বিরাজের কথাও বলা হয়েছে। তাই এ সময়ে কৃষিবীমার প্রয়োজনীয়তা আরও জোরেশোরে অনুভূত হচ্ছে।

দীর্ঘদিন ধরে আমি কৃষকের শস্যবীমার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে বলে আসছি। যেহেতু আমার লেখা সাধারণ কৃষক পড়েন, তাই এখানে শস্যবীমার বিষয়টি সম্পর্কে একটু বলে নিতে চাই। আমাদের দেশে প্রাকৃতিক দুর্যোগ লেগেই আছে। বন্যা, শিলাবৃষ্টি, অতিবৃষ্টি, অনাবৃষ্টি, পোকামাকড়ের আক্রমণ, ঘূর্ণিঝড় ইত্যাদি কারণে ফসলের ক্ষতি হয়। ফলে কৃষক ব্যাপক আর্থিক ক্ষতির মুখোমুখি হন। এ ধরনের আর্থিক ক্ষতি মোকাবিলায় যে বীমাপত্র গ্রহণ করা হয় তা-ই শস্যবীমা। শস্যবীমা করা থাকলে কোনো কারণে ক্ষতি হলে বীমাকারী প্রতিষ্ঠান আর্থিক সহায়তা দেয়। তবে এ ক্ষেত্রে স্বল্প বা দীর্ঘ মেয়াদে বীমার জন্য প্রিমিয়াম দিতে হয়। শস্যবীমার প্রচলন প্রথম জার্মানিতে শুরু হলেও পরে আমেরিকা, জাপান ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে এর ব্যাপকতা লাভ করে। বর্তমানে প্রায় সব দেশেই শস্যবীমার প্রচলন আছে। ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’-এর বিশেষ আয়োজন ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’ অনুষ্ঠানের শুরু থেকে কৃষক কৃষিবীমার দাবি জানিয়ে আসছেন। বিশেষ করে যারা উচ্চমূল্যের ফলফসলের আবাদ করেন তারা খুব দৃঢ়ভাবেই কৃষিবীমার প্রত্যাশী ছিলেন। আমি বরাবরই জাতীয় বাজেট ঘোষণার প্রাক্কালে কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেটের সুপারিশমালা মাননীয় অর্থমন্ত্রীর হাতে তুলে দিই। সেখানে প্রতিবারই কৃষকের পক্ষ থেকে কৃষিবীমার দাবির উল্লেখ থাকে। মনে আছে, টাঙ্গাইলে অনুষ্ঠিত কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট অনুষ্ঠানে কিষানি মমতাজ বেগম প্রশ্ন করেছিলেন, ‘আপনার গাড়িটার যদি বীমা হতে পারে তবে আমার গরুটার কেন বীমা হবে না?’ সেখানে কৃষিমন্ত্রী মহোদয়ও উপস্থিত ছিলেন।

আমি যত দূর জানি, ১৯৭৭ সালে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো প্রচলিত শস্যবীমা চালু করে ‘সাধারণ বীমা করপোরেশন’। তবে খরচ বেশি হওয়ায় ১৯৯৬ সালে এটি বন্ধ হয়ে যায়। এরপর ২০১৪ সালে পাইলট প্রকল্প আকারে আবারও শস্যবীমা চালু করে সাধারণ বীমা করপোরেশন। আবহাওয়া সূচকভিত্তিক এ শস্যবীমা ছিল একটি নতুন সংযোজন। কিন্তু এ প্রকল্পের পাইলটিং পর্যায়টা ছিল দীর্ঘ। শস্যকৃষির বাইরে মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ খাতে বীমার জোরালো দাবি আছে খামারিদের।

মনে পড়ছে, ২০১৯ সালের ৫ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলায় কৃষকের জন্য কৃষিবীমা চালুর উদ্যোগের কথা জানিয়েছিলেন। রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে আন্তর্জাতিক ক্ষুদ্র বীমা সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব বাংলাদেশে পড়তে যাচ্ছে। দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠী সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সাম্প্রতিক একটি সমীকরণ অনুযায়ী প্রাকৃতিক ঝুঁকিপূর্ণ দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান সপ্তম। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় যারা বসবাস করে, তাদের ক্ষতি কীভাবে মেটানো যায় এবং তাদের জীবন কীভাবে নিরাপদ করা যায়, সেজন্য তাদের বিশেষ বীমাব্যবস্থা করে দিলে তারা নিরাপদ থাকবে।’ প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার পর কৃষিবীমা চালুর উদ্যোগ নেয় সরকার। দক্ষিণ এশিয়ার অনেক দেশ যেমন- ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইন, ভিয়েতনাম, ভারত, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ডে সরকার কৃষিবীমার ওপর বিশেষ গুরুত্ব ও প্রাধান্য আরোপ করেছে। পাশের দেশ ভারতের সরকার কৃষিবীমার ওপর জোর দিয়ে নতুন নতুন পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। ফসলের চাষ বীমার আওতায় আনতে চালু করা হয়েছে ‘প্রধানমন্ত্রী ফসল বীমা যোজনা’। খবরে জেনেছি, এ যোজনার অধীনে ৩.৫ কোটি কৃষকের বীমা করা হয়েছে এবং বীমার পরিমাণ ১ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। উর্বরতা রক্ষা করে একই জমিতে অধিক ফসল তোলার জন্য প্রায় সাড়ে ৭ কোটি সয়েল হেলথ কার্ড ইস্যু করা হয়েছে।

মাস দুয়েক আগে আমার ফিলিপাইন যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল। কাজের প্রয়োজনে সেখানকার প্রত্যন্ত গ্রামেও গিয়েছি। ফিলিপাইনের ইলিকস নর্থ প্রদেশের পিদিমের আবুকাই গ্রামের লইতা, আরথুর, সান্তোসসহ বেশ কয়েকজন কৃষকের সঙ্গে আমি কথা বলি। তারা আমাকে বলছিলেন, ফিলিপাইনের নিবন্ধিত কৃষকের শতভাগ রয়েছে কৃষিবীমার আওতায়। বীজ, সার থেকে শুরু করে সব কৃষি সহযোগিতা তারা সরকার থেকে পান। বিনিময়ে তারা নিয়মিত তাদের প্রিমিয়াম পরিশোধ করেন।

আমাদেরও উচিত হবে আমাদের কৃষকদের দ্রুত শস্যবীমাসহ কৃষিবীমার আওতায় আনা। প্রথমে হয়তো কৃষকদের প্রিমিয়াম দেওয়ায় অভ্যস্ত করে তুলতে হবে। এ ক্ষেত্রে সরকারকে ভর্তুকি দিতে হতে পারে। তবে এর ভবিষ্যৎ নিঃসন্দেহে ফলপ্রসূ হবে। শুধু শস্যই নয়, কৃষির অন্যান্য উপখাত গবাদি প্রাণী ও মৎস্যকেও কৃষিবীমার আওতায় আনা প্রয়োজন। প্রাণিসম্পদের বীমার কথা বললে আগে বলা হতো গরু-ছাগলের স্বাস্থ্যের গ্যারান্টি কী? বীমাকৃত প্রাণীটি আদৌ সুস্থ কি না জানা যেত না। কিংবা পুকুরে পানির নিচে কী পরিমাণ মাছ আছে তা-ও জানা যেত না। কিন্তু এখন চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের এই সময়ে যন্ত্রই সব তথ্য দিয়ে দিচ্ছে। গরুর পেটে থাকা বোলাস সার্বক্ষণিক তথ্য পাঠাচ্ছে গরুর রোগবালাই থেকে শুরু করে কতটুকু খাবার খাচ্ছে, কী পরিমাণ বিশ্রাম নিচ্ছে সব তথ্য। পৃথিবীর যে প্রান্তেই থাকা হোক না কেন মুঠোফোনে মুহূর্তেই সব তথ্য জানা সম্ভব হচ্ছে। এত দিন আমাদের কাছে সব গরুকেই একরকম দেখতে মনে হলেও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন যন্ত্র ঠিকই গরুর মুখে ক্যামেরা ফেলে আলাদাভাবে চিনে নিতে পারছে প্রতিটি গরু। যন্ত্রই বলে দিতে পারছে পুকুরের নিচে কীসংখ্যক মাছ আছে, তাদের আকার-আকৃতিই বা কী। ফলে তাদের কৃষিবীমার আওতায় নিয়ে আসা কঠিন নয়।

গত এপ্রিলে নেদারল্যান্ডসে যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল। সেখানে দেখেছি প্রযুক্তির কৃষির নান্দনিক বিকাশ। বিশাল একেকটা গ্রিনহাউস যেন একেকটা কৃষিপণ্যের কারখানা। মানুষের পাশাপাশি কাজ করছে রোবটও। সংখ্যার হিসাবে মানুষের চেয়ে রোবট বেশি। এ রকম একেকটা গ্রিনহাউসে কোটি কোটি টাকা বিনিয়োগ। যেখানে বীমার সুবিধা না থাকলে কেউই হয়তো এত বেশি ঝুঁকি নিত না। উন্নত দেশগুলোর আদলে আমাদের দেশেও প্রযুক্তির কৃষিতে বিনিয়োগ শুরু হয়েছে। একে বিকশিত করতে কয়েকটি বীমা কোম্পানি এগিয়ে এসেছে। তবে সরকারের পক্ষ থেকে একটা সুনির্দিষ্ট নীতিমালা থাকা জরুরি। এতে কৃষক বা উদ্যোক্তা ও বীমা কোম্পানি সবাই যেন সামঞ্জস্যপূর্ণ স্থানে অবস্থান করতে পারে। পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তনজনিত অভিঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের পাশে সরকারের বীমা প্রকল্প দ্রুত সম্প্রসারণ করা দরকার। আমার সৌভাগ্য, স্বাধীন বাংলাদেশের কৃষি, কৃষক ও কৃষিনির্ভর আর্থসামাজিক অবস্থার পরিবর্তনটা খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ পেয়েছি। আমি দেখেছি এ দেশের কৃষক কতটা ঘাতসহ, কতটা বৈরী অবস্থানে থেকেও খাদ্য উৎপাদনের নেশায় চাষে মগ্ন থেকেছে। পাওয়া-না পাওয়ার হিসাব তার কাছে বড় হয়ে ওঠেনি। কৃষক এগিয়েছে তার নিজগতিতে। সরকারের বিভিন্ন সহযোগিতা ছিল বটে, তবে কৃষকের অবদান এককভাবে সেখানে আরও অনেক বেশি জায়গাজুড়ে। সেই অন্তর্মুখী কৃষককে এখন দাঁড় করাতে হবে বিশ্বকৃষকের পাশে। সময় এখন বিশ্বায়নের। কৃষকের বাজার এখন পৃথিবীব্যাপী। এ সময় আমাদের কৃষককে সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে না পারলে পিছিয়ে যাবে আমাদের কৃষি। পিছিয়ে যাব আমরা। আবার চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের এই সময়ে আধুনিক প্রযুক্তির কৃষির সঙ্গে তাদের যেমন পরিচয় করিয়ে দিতে হবে, আমাদের শিল্পোদ্যোক্তাদের এ খাতে বিনিয়োগের সুযোগও তৈরি করে দিতে হবে। এর জন্য প্রয়োজন সুপরিকল্পিত কৃষিবীমা নীতিমালা। সরকার এ বিষয়ে গুরুত্বের চোখ রাখবে- এমনটাই প্রত্যাশা।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রামে ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী
কুড়িগ্রামে ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কোচ হয়ে যা বললেন টেইট
বাংলাদেশের কোচ হয়ে যা বললেন টেইট

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী

৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল
ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা
ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল
শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২
সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা
আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে
কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ কাজে হজের প্রস্তুতি
১০ কাজে হজের প্রস্তুতি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ
আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের
২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা
পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না

নগর জীবন

বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে
বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে

নগর জীবন