শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

যুদ্ধ নয়

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
যুদ্ধ নয়

১. রাশিয়া নাকি রাশিয়ার সেনাবাহিনীকে ইউক্রেনের লোকদের ধর্ষণ করার জন্য ভায়াগ্রা বিতরণ করছে। শত্রুদের মনোবল ভেঙে দেওয়ার জন্য এটি নাকি যুদ্ধের পরিকল্পনা। কর্নেল গাদ্দাফিও নাকি সৈন্যদের ভায়াগ্রা দিয়ে গণধর্ষণের জন্য উৎসাহ দিতেন। এসব খবর কিন্তু আমার বানানো নয়। সবই জাতিসংঘের খবর।

প্রতিদিন রাশিয়া আর ইউক্রেনের এই জ্বালাও পোড়াও, ধ্বংস করো, ভাঙো, গুঁড়িয়ে দাও, হত্যা করো যেভাবে চলছে, যেভাবে সহায় সম্পদ আর প্রাণিকুলের হত্যাযজ্ঞ চলছে, আমি অবাক হই এরা কি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ থেকে কোনও শিক্ষাই নেয়নি? ধ্বংসাত্মক খেলা খেলতে মানুষ পারে, আবার নির্মাণও তো পারে। ঘৃণা যেমন জানে, ভালোবাসতেও জানে কম নয়। বসে আছি কবে হবে যুদ্ধের অবসান।

ভাবছিলাম রাশিয়া যে সৈন্যদের ভায়াগ্রা দিয়েছে ইউক্রেনের নারী পুরুষ শিশুকে ধর্ষণ করার জন্য, রাশিয়ার সৈন্যরা কিন্তু ভায়াগ্রা সেবন করে যুদ্ধের শুরু থেকে এ পর্যন্ত ধর্ষণ করেছে এক শ ইউক্রেনবাসীকে। আর ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি সৈন্যদের কোনও ভায়াগ্রার দরকার হয়নি, তারা দুই লক্ষ বাঙালি নারীকে ধর্ষণ করেছিল ভায়াগ্রা ছাড়াই।

আসলে ধর্ষণের জন্য ভায়াগ্রার দরকার হয় না। যেটির দরকার হয় সেটি হলো- প্রথমত নারীর প্রতি ঘৃণা, দ্বিতীয়ত নিজের পেশি এবং পৌরুষের জন্য গৌরব। সেটি পাকিস্তানি সেনাদের ছিল বলে দুই লক্ষাধিক মেয়েকে এত নির্বিকারে ধর্ষণ করতে পেরেছে।

২. ধর্মান্ধ মৌলবাদীরা সব এক, তাদের মধ্যে খুব একটা পার্থক্য আমি পাইনি। জীবনে তো নানা জাতের নানা ধর্মের মৌলবাদী দেখা হলো, তাদের ঘৃণাগুলো এক, তাদের ঘৃণা প্রকাশের ভাষাও এক, তাদের যুক্তিও একই রকম হাস্যকর, তাদের অদূরদর্শিতা একই ক্ষুদ্র গণ্ডিতে আবদ্ধ, অলৌকিকতাকে তারা একই রকম সত্য বলে মানে। মৌলবাদীদের সুযোগ বিভিন্ন সমাজে বিভিন্ন। কোথাও তারা ছোট অপরাধের সঙ্গে যুক্ত, কোথাও বড়। কোথাও তারা সন্ত্রাসের সুযোগ পায়, কোথাও পায় না। ধর্ম কাউকে আচ্ছন্ন করে রাখলে ধর্মান্ধ হওয়াটা সহজ, ধর্মান্ধতায় বুঁদ হয়ে থাকলে মৌলবাদী হওয়াটা সহজ, মৌলবাদী হলে সন্ত্রাসী হওয়াটা মোটেও কঠিন নয়।

আশির দশকে বাংলাদেশে ইসলাম নিয়ে নিজের মত প্রকাশ করা যেত। এখন সেটা করা যায় না। মতটি ধার্মিকের বা মৌলবাদীর মতের মতো হতে হবে, তা হলেই প্রকাশযোগ্য, তা না হলে নয়। প্রখ্যাত প্রচার মাধ্যমগুলোয় তো সম্ভব নয়, সামাজিক মাধ্যমেও যদি ইসলামের সমালোচনা কেউ করে, তবে সরকার যেমন শাস্তি দেয়, মৌলবাদী গোষ্ঠীও তেমন দেয়। সন্ত্রাসীরা তক্কে তক্কে থাকে প্রাণ উড়িয়ে দেওয়ার। পাকিস্তানেরও একই হাল। আশির দশকে, এমনকি নব্বইয়ের দশকেও ভারতে হিন্দু ধর্ম নিয়ে ভিন্নমত প্রকাশ করা সম্ভব ছিল, এখন নয়। এখন রক্ষণশীল মতের বাইরে মত প্রকাশ করলে তুলকালাম কাণ্ড বাঁধে। আমরা সামনে যতটা এগোই, পেছোই তারও চেয়ে বেশি।

শুধু ধর্মই মানুষকে সন্ত্রাসে উদ্বুদ্ধ করে না। রাশিয়া আর ইউক্রেনের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ধর্ম তো এক, জাতও অনেকটা এক, ভাষাও অনেকটা এক, তাহলে কেন এই যুদ্ধ! অহমিকা, অসভ্যতা, অনুদারতা, অসহিষ্ণুতা মানুষকে এমনই অন্ধ করে ফেলে যে মানুষ সন্ত্রাস করতে পিছপা হয় না। রাশিয়ার হামলার পর ইউক্রেনের ১১০০ শহর এবং গ্রামে এখন বিদ্যুৎ আর পানি নেই। গত কয়েকদিন ক্ষেপণাস্ত্র আর কামিকাজে ড্রোন দিয়ে ইউক্রেনের ১৬টি শহরে ১৯০টির মতো বড় হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। ইউরোপেরই দেশ এসটোনিয়া এখন রাশিয়াকে ‘সন্ত্রাসী রাষ্ট্র’ ঘোষণা করেছে।

একাত্তরে বাংলাদেশের যুদ্ধ দেখার পর, গ্রামের পর গ্রাম জ্বলে যাওয়া দেখার পর, অগুনতি উদ্বাস্তু মানুষ, অগুনতি পচা গলা লাশ দেখার পর ভেবেছিলাম আর বোধহয় কোনও দেশে কেউ যুদ্ধের মতো ভয়ংকর নাশকতার কাজ আর করবে না। কিন্তু ঠিকই করছে, যতবারই রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধ দেখছি, মনে পড়ছে সেই একাত্তরের স্মৃতি।

৩. জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশন একটি ভালো কাজ করেছে। বাংলাদেশের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের দুটি ধারা বাতিলের দাবি জানিয়েছে। পাশাপাশি তারা এ দুটি ধারায় করা মামলায় ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ারও দাবি জানিয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের যে দুটি ধারা বাতিল করার জন্য বলা হয়েছে সে দুটো হলো- (১) কেউ যদি ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কোনো ধরনের প্রপাগান্ডা চালান, তাহলে ১৪ বছরের জেল বা ১ কোটি টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। (২) কেউ যদি ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে তাহলে সাত বছরের জেল বা ১০ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। এ ছাড়াও জাতিসংঘ ডিজিটাল আইনের ২৭, ২৯, ৩১, ৩২, ৪৩ ও ৫৩ ধারা সংশোধনের দাবি জানিয়েছে।

কোনও রাষ্ট্র নিজেকে গণতন্ত্র বলে দাবি করবে, আর অগণতান্ত্রিক কার্যকলাপ নির্বিঘ্নে চালিয়ে যাবে, রাজতন্ত্রের আচার আচরণ চালু রাখবে, জনগণের অধিকার আর স্বাধীনতার ওপর বুলডোজার চালিয়ে দেবে, নির্বিচারে মুক্তচিন্তকদের শূলে চড়াবে, এসব আর কতদিন লুকিয়ে রাখা যাবে? একদিন তো প্রতিবাদ হবেই। দেশের ভিতরে বসে প্রতিবাদ করলে জেলে পচতে হয়, নয়তো গুম হয়ে যেতে হয়, খুন হয়ে যেতে হয়, নয়তো নির্বাসনদণ্ড ভোগ করতে হয়। জাতিসংঘ থেকে প্রতিবাদ হওয়া মানে দুনিয়াকে বলে দেওয়া গণতন্ত্রের দাবিদার বাংলাদেশটি আসলে গণতন্ত্রের গুরুত্বপূর্ণ কোনও শর্তই মানে না। লজ্জায় মাথা নত হয় সভ্য মানুষের। যারা রাষ্ট্রক্ষমতা উপভোগ করছে, তাদের অবশ্য লজ্জা শরমের বালাই নেই।

আশা করছি গণতন্ত্রের জন্য লড়াই অব্যাহত থাকবে। মুক্তচিন্তা এবং রুদ্ধচিন্তার মধ্যে যুদ্ধ চলবেই। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মত প্রকাশের অধিকার নষ্ট করার যে ধারাগুলো আছে, সেসব অচিরে বাতিল হবে। এবং আইনের ভুলত্রুটিগুলো অচিরে সংশোধিত হবে। আমাদের মতো দুর্ভাগাদের তো বাঁচিয়ে রাখে কেবল আশাই। আশা না থাকলে হতাশা জমে জমে পাহাড় হতে থাকে, সেই পাহাড়ের তলায় চাপা পড়ে একদিন অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়। মৃত্যু থেকে বাঁচতেই আমাদের একটি বাসযোগ্য পৃথিবীর স্বপ্ন দেখতে হয়।

৪. ভারতে এখন দেশপ্রেমের হিসাব-নিকাশ চলছে। শুনেছি যারা পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চায় না, তাদের দেশদ্রোহী বলা হচ্ছে। আমি এইসব ঝামেলা থেকে বেঁচেছি। আমাকে আমার দেশের প্রতি প্রেম দেখানোর কোনও দায় নেই। দেশের প্রতি আমার দায় থাকার কথা নয়।

আমি কিন্তু মনে করি এই অন্যায়ের যুগে যারা স্ট্যাটাস কুও মানে, তাদেরই দেশপ্রেমটা সন্দেহজনক। দেশের সমালোচনা মানুষ তো তখনই করে, যখন দেশটির ভালো চায়। দেশ ব্যাপারটা তো বিশাল, কেউ যদি নিন্দেও করে, তাতে কি সত্যিই দেশের কিছু আসে যায়?

দেশের জন্য প্রেমটা থাকতেই হবে কেন? আমি যদি মানুষ হিসেবে সৎ হই, কাউকে না ঠকাই, কারও ক্ষতি না করি, দুর্নীতি না করি, প্রতারণা না করি, মিথ্যে না বলি, সমতার সমাজ যদি চাই, দরিদ্র আর দুর্বলকে সাহায্য করি, তাহলেই কি নাগরিক হিসেবে আমি শ্রদ্ধা পাওয়ার যোগ্য নই? দেশের জন্য প্রেমটা ঠিক কী জিনিস, আমি বুঝি না। মানুষ নিয়েই তো দেশ, মানুষ নিয়েই তো বিরাট এই পৃথিবী। মানুষের জন্য আমার মায়া আছে, মমতা আছে। আইসল্যান্ডের একটি নিরীহ মানুষের জন্য আমার যে মায়া, আমার দেশের একটি নিরীহ মানুষের জন্যও আমার ঠিক তেমনই মায়া। আমি এই মায়াকে বেশি বা কম করতে পারি না, কেউ কাছে থাকে বা কেউ দূরে থাকে- এই যুক্তিতে।

আমি যুদ্ধ দেখা মানুষ। আমি পৃথিবীর কোথাও আর যুদ্ধ হোক চাই না। আর মৃত্যু দেখতে চাই না। বিচ্ছেদ আর বিভেদগুলো ঘুচে যাক। পৃথিবীর সব মানুষ মিলেমিশে বাঁচুক। সুখে আনন্দে বাঁচুক। আমরা মঙ্গলগ্রহে চলে যেতে পারছি, কিন্তু আজও পৃথিবীর ভিতরের দারিদ্র্য, বর্বরতা, অসভ্যতা দূর করতে পারছি না! অবাক লাগে।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
বিছনাকান্দির দুঃখ
বিছনাকান্দির দুঃখ
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
সর্বশেষ খবর
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে খুন
বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে খুন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এবিসিডি অফ ইমার্জেন্সি কেয়ার’ প্রশিক্ষণ নিলেন ৫০ চিকিৎসক
‘এবিসিডি অফ ইমার্জেন্সি কেয়ার’ প্রশিক্ষণ নিলেন ৫০ চিকিৎসক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোনারগাঁয়ে দেশীয় পাইপগান ও কার্তুজ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে দেশীয় পাইপগান ও কার্তুজ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে রিজার্ভ বেড়ে ৩২ বিলিয়ন ডলার
দেশে রিজার্ভ বেড়ে ৩২ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুড়িগ্রামে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
কুড়িগ্রামে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা সীমান্ত থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার দাবি ইসরায়েলের
গাজা সীমান্ত থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার দাবি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানদের কাছে হেরে শিরোপার রেস থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ
আফগানদের কাছে হেরে শিরোপার রেস থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
রংপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুরে ট্রেনের ধাক্কায়  বৃদ্ধার মৃত্যু
কমলাপুরে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে দুই ছিনতাইকারী গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে দুই ছিনতাইকারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির সাথে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক
বিএনপির সাথে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে বাবার বটির আঘাতে মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ
হবিগঞ্জে বাবার বটির আঘাতে মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোখের জলে কালামের বিদায়, শোকস্তব্ধ পুরো গ্রাম
চোখের জলে কালামের বিদায়, শোকস্তব্ধ পুরো গ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
বগুড়ায় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
পঞ্চগড়ে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্তন ক্যানসার নিয়ে চমকপ্রদ তথ্য দিলেন সৌদি চিকিৎসক
স্তন ক্যানসার নিয়ে চমকপ্রদ তথ্য দিলেন সৌদি চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
মেহেরপুরে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তানিয়া আফরিনের ‘বাংলাদেশে গণমাধ্যম ও বিনোদন খাতে নারীর নেতৃত্ব’
তানিয়া আফরিনের ‘বাংলাদেশে গণমাধ্যম ও বিনোদন খাতে নারীর নেতৃত্ব’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কচাকাটা থানাকে উপজেলা বাস্তবায়ন করার দাবিতে গণস্বাক্ষর
কচাকাটা থানাকে উপজেলা বাস্তবায়ন করার দাবিতে গণস্বাক্ষর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকার ছাড়া দেশে উন্নয়ন হবে না: বুলু
নির্বাচিত সরকার ছাড়া দেশে উন্নয়ন হবে না: বুলু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
জবির ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়িতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
খাগড়াছড়িতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রেয়াস আইয়ার কি মৃত্যুঝুঁকিতে ছিলেন?
শ্রেয়াস আইয়ার কি মৃত্যুঝুঁকিতে ছিলেন?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোংলায় মাদক কারবারির কারাদণ্ড
মোংলায় মাদক কারবারির কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার
মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার
দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু
প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাধু বেশে শয়তান
সাধু বেশে শয়তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’
‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’

নগর জীবন

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি
হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার
দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার

শনিবারের সকাল

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ
৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ

নগর জীবন

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক
অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক

দেশগ্রাম

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন