শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

যুদ্ধ নয়

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
যুদ্ধ নয়

১. রাশিয়া নাকি রাশিয়ার সেনাবাহিনীকে ইউক্রেনের লোকদের ধর্ষণ করার জন্য ভায়াগ্রা বিতরণ করছে। শত্রুদের মনোবল ভেঙে দেওয়ার জন্য এটি নাকি যুদ্ধের পরিকল্পনা। কর্নেল গাদ্দাফিও নাকি সৈন্যদের ভায়াগ্রা দিয়ে গণধর্ষণের জন্য উৎসাহ দিতেন। এসব খবর কিন্তু আমার বানানো নয়। সবই জাতিসংঘের খবর।

প্রতিদিন রাশিয়া আর ইউক্রেনের এই জ্বালাও পোড়াও, ধ্বংস করো, ভাঙো, গুঁড়িয়ে দাও, হত্যা করো যেভাবে চলছে, যেভাবে সহায় সম্পদ আর প্রাণিকুলের হত্যাযজ্ঞ চলছে, আমি অবাক হই এরা কি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ থেকে কোনও শিক্ষাই নেয়নি? ধ্বংসাত্মক খেলা খেলতে মানুষ পারে, আবার নির্মাণও তো পারে। ঘৃণা যেমন জানে, ভালোবাসতেও জানে কম নয়। বসে আছি কবে হবে যুদ্ধের অবসান।

ভাবছিলাম রাশিয়া যে সৈন্যদের ভায়াগ্রা দিয়েছে ইউক্রেনের নারী পুরুষ শিশুকে ধর্ষণ করার জন্য, রাশিয়ার সৈন্যরা কিন্তু ভায়াগ্রা সেবন করে যুদ্ধের শুরু থেকে এ পর্যন্ত ধর্ষণ করেছে এক শ ইউক্রেনবাসীকে। আর ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি সৈন্যদের কোনও ভায়াগ্রার দরকার হয়নি, তারা দুই লক্ষ বাঙালি নারীকে ধর্ষণ করেছিল ভায়াগ্রা ছাড়াই।

আসলে ধর্ষণের জন্য ভায়াগ্রার দরকার হয় না। যেটির দরকার হয় সেটি হলো- প্রথমত নারীর প্রতি ঘৃণা, দ্বিতীয়ত নিজের পেশি এবং পৌরুষের জন্য গৌরব। সেটি পাকিস্তানি সেনাদের ছিল বলে দুই লক্ষাধিক মেয়েকে এত নির্বিকারে ধর্ষণ করতে পেরেছে।

২. ধর্মান্ধ মৌলবাদীরা সব এক, তাদের মধ্যে খুব একটা পার্থক্য আমি পাইনি। জীবনে তো নানা জাতের নানা ধর্মের মৌলবাদী দেখা হলো, তাদের ঘৃণাগুলো এক, তাদের ঘৃণা প্রকাশের ভাষাও এক, তাদের যুক্তিও একই রকম হাস্যকর, তাদের অদূরদর্শিতা একই ক্ষুদ্র গণ্ডিতে আবদ্ধ, অলৌকিকতাকে তারা একই রকম সত্য বলে মানে। মৌলবাদীদের সুযোগ বিভিন্ন সমাজে বিভিন্ন। কোথাও তারা ছোট অপরাধের সঙ্গে যুক্ত, কোথাও বড়। কোথাও তারা সন্ত্রাসের সুযোগ পায়, কোথাও পায় না। ধর্ম কাউকে আচ্ছন্ন করে রাখলে ধর্মান্ধ হওয়াটা সহজ, ধর্মান্ধতায় বুঁদ হয়ে থাকলে মৌলবাদী হওয়াটা সহজ, মৌলবাদী হলে সন্ত্রাসী হওয়াটা মোটেও কঠিন নয়।

আশির দশকে বাংলাদেশে ইসলাম নিয়ে নিজের মত প্রকাশ করা যেত। এখন সেটা করা যায় না। মতটি ধার্মিকের বা মৌলবাদীর মতের মতো হতে হবে, তা হলেই প্রকাশযোগ্য, তা না হলে নয়। প্রখ্যাত প্রচার মাধ্যমগুলোয় তো সম্ভব নয়, সামাজিক মাধ্যমেও যদি ইসলামের সমালোচনা কেউ করে, তবে সরকার যেমন শাস্তি দেয়, মৌলবাদী গোষ্ঠীও তেমন দেয়। সন্ত্রাসীরা তক্কে তক্কে থাকে প্রাণ উড়িয়ে দেওয়ার। পাকিস্তানেরও একই হাল। আশির দশকে, এমনকি নব্বইয়ের দশকেও ভারতে হিন্দু ধর্ম নিয়ে ভিন্নমত প্রকাশ করা সম্ভব ছিল, এখন নয়। এখন রক্ষণশীল মতের বাইরে মত প্রকাশ করলে তুলকালাম কাণ্ড বাঁধে। আমরা সামনে যতটা এগোই, পেছোই তারও চেয়ে বেশি।

শুধু ধর্মই মানুষকে সন্ত্রাসে উদ্বুদ্ধ করে না। রাশিয়া আর ইউক্রেনের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ধর্ম তো এক, জাতও অনেকটা এক, ভাষাও অনেকটা এক, তাহলে কেন এই যুদ্ধ! অহমিকা, অসভ্যতা, অনুদারতা, অসহিষ্ণুতা মানুষকে এমনই অন্ধ করে ফেলে যে মানুষ সন্ত্রাস করতে পিছপা হয় না। রাশিয়ার হামলার পর ইউক্রেনের ১১০০ শহর এবং গ্রামে এখন বিদ্যুৎ আর পানি নেই। গত কয়েকদিন ক্ষেপণাস্ত্র আর কামিকাজে ড্রোন দিয়ে ইউক্রেনের ১৬টি শহরে ১৯০টির মতো বড় হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। ইউরোপেরই দেশ এসটোনিয়া এখন রাশিয়াকে ‘সন্ত্রাসী রাষ্ট্র’ ঘোষণা করেছে।

একাত্তরে বাংলাদেশের যুদ্ধ দেখার পর, গ্রামের পর গ্রাম জ্বলে যাওয়া দেখার পর, অগুনতি উদ্বাস্তু মানুষ, অগুনতি পচা গলা লাশ দেখার পর ভেবেছিলাম আর বোধহয় কোনও দেশে কেউ যুদ্ধের মতো ভয়ংকর নাশকতার কাজ আর করবে না। কিন্তু ঠিকই করছে, যতবারই রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধ দেখছি, মনে পড়ছে সেই একাত্তরের স্মৃতি।

৩. জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশন একটি ভালো কাজ করেছে। বাংলাদেশের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের দুটি ধারা বাতিলের দাবি জানিয়েছে। পাশাপাশি তারা এ দুটি ধারায় করা মামলায় ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ারও দাবি জানিয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের যে দুটি ধারা বাতিল করার জন্য বলা হয়েছে সে দুটো হলো- (১) কেউ যদি ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কোনো ধরনের প্রপাগান্ডা চালান, তাহলে ১৪ বছরের জেল বা ১ কোটি টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। (২) কেউ যদি ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে তাহলে সাত বছরের জেল বা ১০ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। এ ছাড়াও জাতিসংঘ ডিজিটাল আইনের ২৭, ২৯, ৩১, ৩২, ৪৩ ও ৫৩ ধারা সংশোধনের দাবি জানিয়েছে।

কোনও রাষ্ট্র নিজেকে গণতন্ত্র বলে দাবি করবে, আর অগণতান্ত্রিক কার্যকলাপ নির্বিঘ্নে চালিয়ে যাবে, রাজতন্ত্রের আচার আচরণ চালু রাখবে, জনগণের অধিকার আর স্বাধীনতার ওপর বুলডোজার চালিয়ে দেবে, নির্বিচারে মুক্তচিন্তকদের শূলে চড়াবে, এসব আর কতদিন লুকিয়ে রাখা যাবে? একদিন তো প্রতিবাদ হবেই। দেশের ভিতরে বসে প্রতিবাদ করলে জেলে পচতে হয়, নয়তো গুম হয়ে যেতে হয়, খুন হয়ে যেতে হয়, নয়তো নির্বাসনদণ্ড ভোগ করতে হয়। জাতিসংঘ থেকে প্রতিবাদ হওয়া মানে দুনিয়াকে বলে দেওয়া গণতন্ত্রের দাবিদার বাংলাদেশটি আসলে গণতন্ত্রের গুরুত্বপূর্ণ কোনও শর্তই মানে না। লজ্জায় মাথা নত হয় সভ্য মানুষের। যারা রাষ্ট্রক্ষমতা উপভোগ করছে, তাদের অবশ্য লজ্জা শরমের বালাই নেই।

আশা করছি গণতন্ত্রের জন্য লড়াই অব্যাহত থাকবে। মুক্তচিন্তা এবং রুদ্ধচিন্তার মধ্যে যুদ্ধ চলবেই। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মত প্রকাশের অধিকার নষ্ট করার যে ধারাগুলো আছে, সেসব অচিরে বাতিল হবে। এবং আইনের ভুলত্রুটিগুলো অচিরে সংশোধিত হবে। আমাদের মতো দুর্ভাগাদের তো বাঁচিয়ে রাখে কেবল আশাই। আশা না থাকলে হতাশা জমে জমে পাহাড় হতে থাকে, সেই পাহাড়ের তলায় চাপা পড়ে একদিন অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়। মৃত্যু থেকে বাঁচতেই আমাদের একটি বাসযোগ্য পৃথিবীর স্বপ্ন দেখতে হয়।

৪. ভারতে এখন দেশপ্রেমের হিসাব-নিকাশ চলছে। শুনেছি যারা পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চায় না, তাদের দেশদ্রোহী বলা হচ্ছে। আমি এইসব ঝামেলা থেকে বেঁচেছি। আমাকে আমার দেশের প্রতি প্রেম দেখানোর কোনও দায় নেই। দেশের প্রতি আমার দায় থাকার কথা নয়।

আমি কিন্তু মনে করি এই অন্যায়ের যুগে যারা স্ট্যাটাস কুও মানে, তাদেরই দেশপ্রেমটা সন্দেহজনক। দেশের সমালোচনা মানুষ তো তখনই করে, যখন দেশটির ভালো চায়। দেশ ব্যাপারটা তো বিশাল, কেউ যদি নিন্দেও করে, তাতে কি সত্যিই দেশের কিছু আসে যায়?

দেশের জন্য প্রেমটা থাকতেই হবে কেন? আমি যদি মানুষ হিসেবে সৎ হই, কাউকে না ঠকাই, কারও ক্ষতি না করি, দুর্নীতি না করি, প্রতারণা না করি, মিথ্যে না বলি, সমতার সমাজ যদি চাই, দরিদ্র আর দুর্বলকে সাহায্য করি, তাহলেই কি নাগরিক হিসেবে আমি শ্রদ্ধা পাওয়ার যোগ্য নই? দেশের জন্য প্রেমটা ঠিক কী জিনিস, আমি বুঝি না। মানুষ নিয়েই তো দেশ, মানুষ নিয়েই তো বিরাট এই পৃথিবী। মানুষের জন্য আমার মায়া আছে, মমতা আছে। আইসল্যান্ডের একটি নিরীহ মানুষের জন্য আমার যে মায়া, আমার দেশের একটি নিরীহ মানুষের জন্যও আমার ঠিক তেমনই মায়া। আমি এই মায়াকে বেশি বা কম করতে পারি না, কেউ কাছে থাকে বা কেউ দূরে থাকে- এই যুক্তিতে।

আমি যুদ্ধ দেখা মানুষ। আমি পৃথিবীর কোথাও আর যুদ্ধ হোক চাই না। আর মৃত্যু দেখতে চাই না। বিচ্ছেদ আর বিভেদগুলো ঘুচে যাক। পৃথিবীর সব মানুষ মিলেমিশে বাঁচুক। সুখে আনন্দে বাঁচুক। আমরা মঙ্গলগ্রহে চলে যেতে পারছি, কিন্তু আজও পৃথিবীর ভিতরের দারিদ্র্য, বর্বরতা, অসভ্যতা দূর করতে পারছি না! অবাক লাগে।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৌশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৌশভোজের আয়োজন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা