শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

যুদ্ধ নয়

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
যুদ্ধ নয়

১. রাশিয়া নাকি রাশিয়ার সেনাবাহিনীকে ইউক্রেনের লোকদের ধর্ষণ করার জন্য ভায়াগ্রা বিতরণ করছে। শত্রুদের মনোবল ভেঙে দেওয়ার জন্য এটি নাকি যুদ্ধের পরিকল্পনা। কর্নেল গাদ্দাফিও নাকি সৈন্যদের ভায়াগ্রা দিয়ে গণধর্ষণের জন্য উৎসাহ দিতেন। এসব খবর কিন্তু আমার বানানো নয়। সবই জাতিসংঘের খবর।

প্রতিদিন রাশিয়া আর ইউক্রেনের এই জ্বালাও পোড়াও, ধ্বংস করো, ভাঙো, গুঁড়িয়ে দাও, হত্যা করো যেভাবে চলছে, যেভাবে সহায় সম্পদ আর প্রাণিকুলের হত্যাযজ্ঞ চলছে, আমি অবাক হই এরা কি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ থেকে কোনও শিক্ষাই নেয়নি? ধ্বংসাত্মক খেলা খেলতে মানুষ পারে, আবার নির্মাণও তো পারে। ঘৃণা যেমন জানে, ভালোবাসতেও জানে কম নয়। বসে আছি কবে হবে যুদ্ধের অবসান।

ভাবছিলাম রাশিয়া যে সৈন্যদের ভায়াগ্রা দিয়েছে ইউক্রেনের নারী পুরুষ শিশুকে ধর্ষণ করার জন্য, রাশিয়ার সৈন্যরা কিন্তু ভায়াগ্রা সেবন করে যুদ্ধের শুরু থেকে এ পর্যন্ত ধর্ষণ করেছে এক শ ইউক্রেনবাসীকে। আর ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি সৈন্যদের কোনও ভায়াগ্রার দরকার হয়নি, তারা দুই লক্ষ বাঙালি নারীকে ধর্ষণ করেছিল ভায়াগ্রা ছাড়াই।

আসলে ধর্ষণের জন্য ভায়াগ্রার দরকার হয় না। যেটির দরকার হয় সেটি হলো- প্রথমত নারীর প্রতি ঘৃণা, দ্বিতীয়ত নিজের পেশি এবং পৌরুষের জন্য গৌরব। সেটি পাকিস্তানি সেনাদের ছিল বলে দুই লক্ষাধিক মেয়েকে এত নির্বিকারে ধর্ষণ করতে পেরেছে।

২. ধর্মান্ধ মৌলবাদীরা সব এক, তাদের মধ্যে খুব একটা পার্থক্য আমি পাইনি। জীবনে তো নানা জাতের নানা ধর্মের মৌলবাদী দেখা হলো, তাদের ঘৃণাগুলো এক, তাদের ঘৃণা প্রকাশের ভাষাও এক, তাদের যুক্তিও একই রকম হাস্যকর, তাদের অদূরদর্শিতা একই ক্ষুদ্র গণ্ডিতে আবদ্ধ, অলৌকিকতাকে তারা একই রকম সত্য বলে মানে। মৌলবাদীদের সুযোগ বিভিন্ন সমাজে বিভিন্ন। কোথাও তারা ছোট অপরাধের সঙ্গে যুক্ত, কোথাও বড়। কোথাও তারা সন্ত্রাসের সুযোগ পায়, কোথাও পায় না। ধর্ম কাউকে আচ্ছন্ন করে রাখলে ধর্মান্ধ হওয়াটা সহজ, ধর্মান্ধতায় বুঁদ হয়ে থাকলে মৌলবাদী হওয়াটা সহজ, মৌলবাদী হলে সন্ত্রাসী হওয়াটা মোটেও কঠিন নয়।

আশির দশকে বাংলাদেশে ইসলাম নিয়ে নিজের মত প্রকাশ করা যেত। এখন সেটা করা যায় না। মতটি ধার্মিকের বা মৌলবাদীর মতের মতো হতে হবে, তা হলেই প্রকাশযোগ্য, তা না হলে নয়। প্রখ্যাত প্রচার মাধ্যমগুলোয় তো সম্ভব নয়, সামাজিক মাধ্যমেও যদি ইসলামের সমালোচনা কেউ করে, তবে সরকার যেমন শাস্তি দেয়, মৌলবাদী গোষ্ঠীও তেমন দেয়। সন্ত্রাসীরা তক্কে তক্কে থাকে প্রাণ উড়িয়ে দেওয়ার। পাকিস্তানেরও একই হাল। আশির দশকে, এমনকি নব্বইয়ের দশকেও ভারতে হিন্দু ধর্ম নিয়ে ভিন্নমত প্রকাশ করা সম্ভব ছিল, এখন নয়। এখন রক্ষণশীল মতের বাইরে মত প্রকাশ করলে তুলকালাম কাণ্ড বাঁধে। আমরা সামনে যতটা এগোই, পেছোই তারও চেয়ে বেশি।

শুধু ধর্মই মানুষকে সন্ত্রাসে উদ্বুদ্ধ করে না। রাশিয়া আর ইউক্রেনের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ধর্ম তো এক, জাতও অনেকটা এক, ভাষাও অনেকটা এক, তাহলে কেন এই যুদ্ধ! অহমিকা, অসভ্যতা, অনুদারতা, অসহিষ্ণুতা মানুষকে এমনই অন্ধ করে ফেলে যে মানুষ সন্ত্রাস করতে পিছপা হয় না। রাশিয়ার হামলার পর ইউক্রেনের ১১০০ শহর এবং গ্রামে এখন বিদ্যুৎ আর পানি নেই। গত কয়েকদিন ক্ষেপণাস্ত্র আর কামিকাজে ড্রোন দিয়ে ইউক্রেনের ১৬টি শহরে ১৯০টির মতো বড় হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। ইউরোপেরই দেশ এসটোনিয়া এখন রাশিয়াকে ‘সন্ত্রাসী রাষ্ট্র’ ঘোষণা করেছে।

একাত্তরে বাংলাদেশের যুদ্ধ দেখার পর, গ্রামের পর গ্রাম জ্বলে যাওয়া দেখার পর, অগুনতি উদ্বাস্তু মানুষ, অগুনতি পচা গলা লাশ দেখার পর ভেবেছিলাম আর বোধহয় কোনও দেশে কেউ যুদ্ধের মতো ভয়ংকর নাশকতার কাজ আর করবে না। কিন্তু ঠিকই করছে, যতবারই রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধ দেখছি, মনে পড়ছে সেই একাত্তরের স্মৃতি।

৩. জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশন একটি ভালো কাজ করেছে। বাংলাদেশের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের দুটি ধারা বাতিলের দাবি জানিয়েছে। পাশাপাশি তারা এ দুটি ধারায় করা মামলায় ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ারও দাবি জানিয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের যে দুটি ধারা বাতিল করার জন্য বলা হয়েছে সে দুটো হলো- (১) কেউ যদি ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কোনো ধরনের প্রপাগান্ডা চালান, তাহলে ১৪ বছরের জেল বা ১ কোটি টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। (২) কেউ যদি ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে তাহলে সাত বছরের জেল বা ১০ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। এ ছাড়াও জাতিসংঘ ডিজিটাল আইনের ২৭, ২৯, ৩১, ৩২, ৪৩ ও ৫৩ ধারা সংশোধনের দাবি জানিয়েছে।

কোনও রাষ্ট্র নিজেকে গণতন্ত্র বলে দাবি করবে, আর অগণতান্ত্রিক কার্যকলাপ নির্বিঘ্নে চালিয়ে যাবে, রাজতন্ত্রের আচার আচরণ চালু রাখবে, জনগণের অধিকার আর স্বাধীনতার ওপর বুলডোজার চালিয়ে দেবে, নির্বিচারে মুক্তচিন্তকদের শূলে চড়াবে, এসব আর কতদিন লুকিয়ে রাখা যাবে? একদিন তো প্রতিবাদ হবেই। দেশের ভিতরে বসে প্রতিবাদ করলে জেলে পচতে হয়, নয়তো গুম হয়ে যেতে হয়, খুন হয়ে যেতে হয়, নয়তো নির্বাসনদণ্ড ভোগ করতে হয়। জাতিসংঘ থেকে প্রতিবাদ হওয়া মানে দুনিয়াকে বলে দেওয়া গণতন্ত্রের দাবিদার বাংলাদেশটি আসলে গণতন্ত্রের গুরুত্বপূর্ণ কোনও শর্তই মানে না। লজ্জায় মাথা নত হয় সভ্য মানুষের। যারা রাষ্ট্রক্ষমতা উপভোগ করছে, তাদের অবশ্য লজ্জা শরমের বালাই নেই।

আশা করছি গণতন্ত্রের জন্য লড়াই অব্যাহত থাকবে। মুক্তচিন্তা এবং রুদ্ধচিন্তার মধ্যে যুদ্ধ চলবেই। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মত প্রকাশের অধিকার নষ্ট করার যে ধারাগুলো আছে, সেসব অচিরে বাতিল হবে। এবং আইনের ভুলত্রুটিগুলো অচিরে সংশোধিত হবে। আমাদের মতো দুর্ভাগাদের তো বাঁচিয়ে রাখে কেবল আশাই। আশা না থাকলে হতাশা জমে জমে পাহাড় হতে থাকে, সেই পাহাড়ের তলায় চাপা পড়ে একদিন অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়। মৃত্যু থেকে বাঁচতেই আমাদের একটি বাসযোগ্য পৃথিবীর স্বপ্ন দেখতে হয়।

৪. ভারতে এখন দেশপ্রেমের হিসাব-নিকাশ চলছে। শুনেছি যারা পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চায় না, তাদের দেশদ্রোহী বলা হচ্ছে। আমি এইসব ঝামেলা থেকে বেঁচেছি। আমাকে আমার দেশের প্রতি প্রেম দেখানোর কোনও দায় নেই। দেশের প্রতি আমার দায় থাকার কথা নয়।

আমি কিন্তু মনে করি এই অন্যায়ের যুগে যারা স্ট্যাটাস কুও মানে, তাদেরই দেশপ্রেমটা সন্দেহজনক। দেশের সমালোচনা মানুষ তো তখনই করে, যখন দেশটির ভালো চায়। দেশ ব্যাপারটা তো বিশাল, কেউ যদি নিন্দেও করে, তাতে কি সত্যিই দেশের কিছু আসে যায়?

দেশের জন্য প্রেমটা থাকতেই হবে কেন? আমি যদি মানুষ হিসেবে সৎ হই, কাউকে না ঠকাই, কারও ক্ষতি না করি, দুর্নীতি না করি, প্রতারণা না করি, মিথ্যে না বলি, সমতার সমাজ যদি চাই, দরিদ্র আর দুর্বলকে সাহায্য করি, তাহলেই কি নাগরিক হিসেবে আমি শ্রদ্ধা পাওয়ার যোগ্য নই? দেশের জন্য প্রেমটা ঠিক কী জিনিস, আমি বুঝি না। মানুষ নিয়েই তো দেশ, মানুষ নিয়েই তো বিরাট এই পৃথিবী। মানুষের জন্য আমার মায়া আছে, মমতা আছে। আইসল্যান্ডের একটি নিরীহ মানুষের জন্য আমার যে মায়া, আমার দেশের একটি নিরীহ মানুষের জন্যও আমার ঠিক তেমনই মায়া। আমি এই মায়াকে বেশি বা কম করতে পারি না, কেউ কাছে থাকে বা কেউ দূরে থাকে- এই যুক্তিতে।

আমি যুদ্ধ দেখা মানুষ। আমি পৃথিবীর কোথাও আর যুদ্ধ হোক চাই না। আর মৃত্যু দেখতে চাই না। বিচ্ছেদ আর বিভেদগুলো ঘুচে যাক। পৃথিবীর সব মানুষ মিলেমিশে বাঁচুক। সুখে আনন্দে বাঁচুক। আমরা মঙ্গলগ্রহে চলে যেতে পারছি, কিন্তু আজও পৃথিবীর ভিতরের দারিদ্র্য, বর্বরতা, অসভ্যতা দূর করতে পারছি না! অবাক লাগে।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৮ মিনিট আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা