শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

যুদ্ধ নয়

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
যুদ্ধ নয়

১. রাশিয়া নাকি রাশিয়ার সেনাবাহিনীকে ইউক্রেনের লোকদের ধর্ষণ করার জন্য ভায়াগ্রা বিতরণ করছে। শত্রুদের মনোবল ভেঙে দেওয়ার জন্য এটি নাকি যুদ্ধের পরিকল্পনা। কর্নেল গাদ্দাফিও নাকি সৈন্যদের ভায়াগ্রা দিয়ে গণধর্ষণের জন্য উৎসাহ দিতেন। এসব খবর কিন্তু আমার বানানো নয়। সবই জাতিসংঘের খবর।

প্রতিদিন রাশিয়া আর ইউক্রেনের এই জ্বালাও পোড়াও, ধ্বংস করো, ভাঙো, গুঁড়িয়ে দাও, হত্যা করো যেভাবে চলছে, যেভাবে সহায় সম্পদ আর প্রাণিকুলের হত্যাযজ্ঞ চলছে, আমি অবাক হই এরা কি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ থেকে কোনও শিক্ষাই নেয়নি? ধ্বংসাত্মক খেলা খেলতে মানুষ পারে, আবার নির্মাণও তো পারে। ঘৃণা যেমন জানে, ভালোবাসতেও জানে কম নয়। বসে আছি কবে হবে যুদ্ধের অবসান।

ভাবছিলাম রাশিয়া যে সৈন্যদের ভায়াগ্রা দিয়েছে ইউক্রেনের নারী পুরুষ শিশুকে ধর্ষণ করার জন্য, রাশিয়ার সৈন্যরা কিন্তু ভায়াগ্রা সেবন করে যুদ্ধের শুরু থেকে এ পর্যন্ত ধর্ষণ করেছে এক শ ইউক্রেনবাসীকে। আর ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি সৈন্যদের কোনও ভায়াগ্রার দরকার হয়নি, তারা দুই লক্ষ বাঙালি নারীকে ধর্ষণ করেছিল ভায়াগ্রা ছাড়াই।

আসলে ধর্ষণের জন্য ভায়াগ্রার দরকার হয় না। যেটির দরকার হয় সেটি হলো- প্রথমত নারীর প্রতি ঘৃণা, দ্বিতীয়ত নিজের পেশি এবং পৌরুষের জন্য গৌরব। সেটি পাকিস্তানি সেনাদের ছিল বলে দুই লক্ষাধিক মেয়েকে এত নির্বিকারে ধর্ষণ করতে পেরেছে।

২. ধর্মান্ধ মৌলবাদীরা সব এক, তাদের মধ্যে খুব একটা পার্থক্য আমি পাইনি। জীবনে তো নানা জাতের নানা ধর্মের মৌলবাদী দেখা হলো, তাদের ঘৃণাগুলো এক, তাদের ঘৃণা প্রকাশের ভাষাও এক, তাদের যুক্তিও একই রকম হাস্যকর, তাদের অদূরদর্শিতা একই ক্ষুদ্র গণ্ডিতে আবদ্ধ, অলৌকিকতাকে তারা একই রকম সত্য বলে মানে। মৌলবাদীদের সুযোগ বিভিন্ন সমাজে বিভিন্ন। কোথাও তারা ছোট অপরাধের সঙ্গে যুক্ত, কোথাও বড়। কোথাও তারা সন্ত্রাসের সুযোগ পায়, কোথাও পায় না। ধর্ম কাউকে আচ্ছন্ন করে রাখলে ধর্মান্ধ হওয়াটা সহজ, ধর্মান্ধতায় বুঁদ হয়ে থাকলে মৌলবাদী হওয়াটা সহজ, মৌলবাদী হলে সন্ত্রাসী হওয়াটা মোটেও কঠিন নয়।

আশির দশকে বাংলাদেশে ইসলাম নিয়ে নিজের মত প্রকাশ করা যেত। এখন সেটা করা যায় না। মতটি ধার্মিকের বা মৌলবাদীর মতের মতো হতে হবে, তা হলেই প্রকাশযোগ্য, তা না হলে নয়। প্রখ্যাত প্রচার মাধ্যমগুলোয় তো সম্ভব নয়, সামাজিক মাধ্যমেও যদি ইসলামের সমালোচনা কেউ করে, তবে সরকার যেমন শাস্তি দেয়, মৌলবাদী গোষ্ঠীও তেমন দেয়। সন্ত্রাসীরা তক্কে তক্কে থাকে প্রাণ উড়িয়ে দেওয়ার। পাকিস্তানেরও একই হাল। আশির দশকে, এমনকি নব্বইয়ের দশকেও ভারতে হিন্দু ধর্ম নিয়ে ভিন্নমত প্রকাশ করা সম্ভব ছিল, এখন নয়। এখন রক্ষণশীল মতের বাইরে মত প্রকাশ করলে তুলকালাম কাণ্ড বাঁধে। আমরা সামনে যতটা এগোই, পেছোই তারও চেয়ে বেশি।

শুধু ধর্মই মানুষকে সন্ত্রাসে উদ্বুদ্ধ করে না। রাশিয়া আর ইউক্রেনের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ধর্ম তো এক, জাতও অনেকটা এক, ভাষাও অনেকটা এক, তাহলে কেন এই যুদ্ধ! অহমিকা, অসভ্যতা, অনুদারতা, অসহিষ্ণুতা মানুষকে এমনই অন্ধ করে ফেলে যে মানুষ সন্ত্রাস করতে পিছপা হয় না। রাশিয়ার হামলার পর ইউক্রেনের ১১০০ শহর এবং গ্রামে এখন বিদ্যুৎ আর পানি নেই। গত কয়েকদিন ক্ষেপণাস্ত্র আর কামিকাজে ড্রোন দিয়ে ইউক্রেনের ১৬টি শহরে ১৯০টির মতো বড় হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। ইউরোপেরই দেশ এসটোনিয়া এখন রাশিয়াকে ‘সন্ত্রাসী রাষ্ট্র’ ঘোষণা করেছে।

একাত্তরে বাংলাদেশের যুদ্ধ দেখার পর, গ্রামের পর গ্রাম জ্বলে যাওয়া দেখার পর, অগুনতি উদ্বাস্তু মানুষ, অগুনতি পচা গলা লাশ দেখার পর ভেবেছিলাম আর বোধহয় কোনও দেশে কেউ যুদ্ধের মতো ভয়ংকর নাশকতার কাজ আর করবে না। কিন্তু ঠিকই করছে, যতবারই রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধ দেখছি, মনে পড়ছে সেই একাত্তরের স্মৃতি।

৩. জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশন একটি ভালো কাজ করেছে। বাংলাদেশের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের দুটি ধারা বাতিলের দাবি জানিয়েছে। পাশাপাশি তারা এ দুটি ধারায় করা মামলায় ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ারও দাবি জানিয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের যে দুটি ধারা বাতিল করার জন্য বলা হয়েছে সে দুটো হলো- (১) কেউ যদি ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কোনো ধরনের প্রপাগান্ডা চালান, তাহলে ১৪ বছরের জেল বা ১ কোটি টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। (২) কেউ যদি ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে তাহলে সাত বছরের জেল বা ১০ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। এ ছাড়াও জাতিসংঘ ডিজিটাল আইনের ২৭, ২৯, ৩১, ৩২, ৪৩ ও ৫৩ ধারা সংশোধনের দাবি জানিয়েছে।

কোনও রাষ্ট্র নিজেকে গণতন্ত্র বলে দাবি করবে, আর অগণতান্ত্রিক কার্যকলাপ নির্বিঘ্নে চালিয়ে যাবে, রাজতন্ত্রের আচার আচরণ চালু রাখবে, জনগণের অধিকার আর স্বাধীনতার ওপর বুলডোজার চালিয়ে দেবে, নির্বিচারে মুক্তচিন্তকদের শূলে চড়াবে, এসব আর কতদিন লুকিয়ে রাখা যাবে? একদিন তো প্রতিবাদ হবেই। দেশের ভিতরে বসে প্রতিবাদ করলে জেলে পচতে হয়, নয়তো গুম হয়ে যেতে হয়, খুন হয়ে যেতে হয়, নয়তো নির্বাসনদণ্ড ভোগ করতে হয়। জাতিসংঘ থেকে প্রতিবাদ হওয়া মানে দুনিয়াকে বলে দেওয়া গণতন্ত্রের দাবিদার বাংলাদেশটি আসলে গণতন্ত্রের গুরুত্বপূর্ণ কোনও শর্তই মানে না। লজ্জায় মাথা নত হয় সভ্য মানুষের। যারা রাষ্ট্রক্ষমতা উপভোগ করছে, তাদের অবশ্য লজ্জা শরমের বালাই নেই।

আশা করছি গণতন্ত্রের জন্য লড়াই অব্যাহত থাকবে। মুক্তচিন্তা এবং রুদ্ধচিন্তার মধ্যে যুদ্ধ চলবেই। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মত প্রকাশের অধিকার নষ্ট করার যে ধারাগুলো আছে, সেসব অচিরে বাতিল হবে। এবং আইনের ভুলত্রুটিগুলো অচিরে সংশোধিত হবে। আমাদের মতো দুর্ভাগাদের তো বাঁচিয়ে রাখে কেবল আশাই। আশা না থাকলে হতাশা জমে জমে পাহাড় হতে থাকে, সেই পাহাড়ের তলায় চাপা পড়ে একদিন অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়। মৃত্যু থেকে বাঁচতেই আমাদের একটি বাসযোগ্য পৃথিবীর স্বপ্ন দেখতে হয়।

৪. ভারতে এখন দেশপ্রেমের হিসাব-নিকাশ চলছে। শুনেছি যারা পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চায় না, তাদের দেশদ্রোহী বলা হচ্ছে। আমি এইসব ঝামেলা থেকে বেঁচেছি। আমাকে আমার দেশের প্রতি প্রেম দেখানোর কোনও দায় নেই। দেশের প্রতি আমার দায় থাকার কথা নয়।

আমি কিন্তু মনে করি এই অন্যায়ের যুগে যারা স্ট্যাটাস কুও মানে, তাদেরই দেশপ্রেমটা সন্দেহজনক। দেশের সমালোচনা মানুষ তো তখনই করে, যখন দেশটির ভালো চায়। দেশ ব্যাপারটা তো বিশাল, কেউ যদি নিন্দেও করে, তাতে কি সত্যিই দেশের কিছু আসে যায়?

দেশের জন্য প্রেমটা থাকতেই হবে কেন? আমি যদি মানুষ হিসেবে সৎ হই, কাউকে না ঠকাই, কারও ক্ষতি না করি, দুর্নীতি না করি, প্রতারণা না করি, মিথ্যে না বলি, সমতার সমাজ যদি চাই, দরিদ্র আর দুর্বলকে সাহায্য করি, তাহলেই কি নাগরিক হিসেবে আমি শ্রদ্ধা পাওয়ার যোগ্য নই? দেশের জন্য প্রেমটা ঠিক কী জিনিস, আমি বুঝি না। মানুষ নিয়েই তো দেশ, মানুষ নিয়েই তো বিরাট এই পৃথিবী। মানুষের জন্য আমার মায়া আছে, মমতা আছে। আইসল্যান্ডের একটি নিরীহ মানুষের জন্য আমার যে মায়া, আমার দেশের একটি নিরীহ মানুষের জন্যও আমার ঠিক তেমনই মায়া। আমি এই মায়াকে বেশি বা কম করতে পারি না, কেউ কাছে থাকে বা কেউ দূরে থাকে- এই যুক্তিতে।

আমি যুদ্ধ দেখা মানুষ। আমি পৃথিবীর কোথাও আর যুদ্ধ হোক চাই না। আর মৃত্যু দেখতে চাই না। বিচ্ছেদ আর বিভেদগুলো ঘুচে যাক। পৃথিবীর সব মানুষ মিলেমিশে বাঁচুক। সুখে আনন্দে বাঁচুক। আমরা মঙ্গলগ্রহে চলে যেতে পারছি, কিন্তু আজও পৃথিবীর ভিতরের দারিদ্র্য, বর্বরতা, অসভ্যতা দূর করতে পারছি না! অবাক লাগে।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

এই মাত্র | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

৯ মিনিট আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়
নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার
আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ
চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক
সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ
ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা
চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা